Sunday 1 September 2024
আকাশ ও বকুলদি...
আকাশ ও বকুলদি...
( পেজের এক পাঠকের শেয়ার করা অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে লেখা)..
(Warning: C F N M content..)
আমি আপনার ব্লগ ও পেজের বহুদিনের পাঠক। ইদানিং বিভিন্ন কনফেশান পেজের ফ্যান হয়েছি। যা মনের ভিতর দাগ সৃষ্টি করে বা কুঁড়ে কুঁড়ে খায় অথচ বাস্তব জীবনে কাউকে বলা যায় না তা কারও সাথে শেয়ার করতে পারলে মনের বোঝা হালকা হয়। সেই কারনেই এতজন কনফেশান পেজে এসে এত গোপন কথা কনফেশ করে। আবার এটাও দেখেছি, নিজের সমস্যা বা কাছাকাছি সমস্যা হলে লোকে ফিল করে, সমবেদনা জানায়। সমস্যা একটু অন্যরকম হলেই লোকে খিল্লি করে। তাই আমার মত সাবমিসিভ কারো কনফেশান মেনস্ট্রিম পেজে করা সম্ভব নয়। তাই আপনার সাথেই শেয়ার করছি। আপনার ব্লগ বা পেজ থেকে শেয়ার করলে খুব খুশি হব।
ধরুন, আমার নাম আকাশ। এখন বয়স ২৯। একটা সরকারী কোয়েড স্কুলে চুক্তিভিত্তিক শিক্ষক। আর বহু এই বয়সী যুবকের মত ssc সহ বিভিন্ন স্থায়ী সরকারী চাকরির পরীক্ষা দিচ্ছি এই চুক্তিভিত্তিক চাকরি ও টিউশান করার পাশাপাশি। আমি একজন সাবমিসিভ। আমার সেই সাবমিসিভ হয়ে ওঠার কাহিনীই শেয়ার করতে চাই।
আমার বাড়ি কলকাতা থেকে ১০০ কিমি দূরে এক ছোট শহরে। বাড়িতে আমরা ৪ জন, আমি, আমার দিদি পুতুল ( আমার চেয়ে ২ বছর ২ মাসের বড়) আমার বাবা আর মা। আমার বাবা চাকরি করত কোলকাতায়। সাধারনত প্রতি এক বা দুই সপ্তাহে এসে সপ্তাহে দেড়দিন থাকত। আমার মা প্রাইভেট স্কুলে পড়াত। সাথে টিউশানি করাত। কিন্তু আমি ছিলাম খুব দুষ্টু বাচ্চা। মায়ের অভিযোগ ছিল আমার জন্য সারা পাড়ার কারও শান্তি নেই আমি এত হাড় বজ্জাত ছেলে। মাঠে খেলতে গেলে আমি লোকের জানালার কাঁচ ভাঙি বল মেরে, লোকের গাছে উঠে ফল পেরে সাফ করে দিই। আসলে আমি তখন নেহাতই ৬-৭ বছরের বাচ্চা। পাড়ার বন্ধুদের গ্রুপে সবচেয়ে ছোট। তাই কোন দূর্ঘটনা হলে সবাই চালাকি করে সব দোষ আমার ঘাড়ে চাপাত। আমার মাও সব মেনে নিয়ে আমাকেই দোষী সাব্যস্ত করত।
মা দিনের বেশিরভাগ সময় নিজের কেরিয়ার নিয়ে ব্যস্ত থাকে। বাবা থাকে বাইরে। দিদি তো আমার চেয়ে সামান্যই বড়। তাই আমাকে সামলানোর জন্য লোক রাখা হল। প্রথমে রাখা হল এক আধ বুড়ি মহিলাকে। ২-৩ মাসে মা বুঝে গেল আমাকে সামলানো এর কম্ম না। তাই তাকে ছাড়িয়ে অনেক খুঁজে এক কম বয়সী মেয়েকে রাখল। তার নাম বকুল। গায়ের রঙ মাঝারী, দেখতে গড় পড়তা মেয়ের চেয়ে সামান্য ভালই বলা উচিত। বয়সে আমার চেয়ে ৭-৮ বছরের বড়, তখন ওই ১৪-১৫ হবে। মেয়েটির বাবা মাতাল ভ্যানচালক। মাও পরের বাড়িতে কাজ করে। ক্লাস ৮ অবধি পড়ার পরে ওর মা পড়া ছাড়িয়ে মেয়েকেও কাজে লাগিয়ে দিয়েছিল। আমাদের বাড়িতে আসার আগে সে এক বাড়িতে কয়েক মাস কাজ করেছে। পড়ে শুনেছিলাম সেখানে ওর সাথে খারাপ ব্যবহার করত। তাই সে কিছু টাকা আর জিনিস সরিয়ে কেটে পরেছিল। যাই হোক, অতি দূরন্ত একদম স্বাভাবিক আমার অতিরিক্ত সাবমিসিভ হয়ে পরার পিছনে এই বকুলদিই দায়ী।
মা ওকে রাখার পরে বলেছিল তুই বাকি কাজ করিস বা না করিস, কিছু যায় আসে না। সে জন্য অন্য লোক আছে। তোর আসল কাজ হল এই লেজহীন বাঁদরটাকে পিটিয়ে মানুষ করা। সবসময় চোখে চোখে রাখবি, বাঁদরামী করলে যা ইচ্ছা হবে তাই শাস্তি দিবি। তাতে নাহলে ইচ্ছামত পেটাবি। আমাকে যেন আশেপাশের কারও বাড়ি থেকে অভিযোগ শুনতে না হয়।"
আমি প্রথম দিন ওর কথা না শুনে বাইরে খেলতে যাওয়ার জন্য দৌড় দিলে বকুলদি আমাকে ধরে এনে প্যান্ট খুলিয়ে কান ধরে দাঁড় করিয়ে রেখেছিল। সেই দেখে দিদির কি হাসি! মা এসে দেখেছিল, আমাকে লজ্জায় মুখ লাল করে শাস্তি মেনে নিতে দেখে খুব খুশি হয়েছিল।
এরপর থেকে ব্যাপারটা ওইটুকুতে থেমে রইল না। কিছু করি আর না করি বকুলদি তুচ্ছ অজুহাতে আমাকে ল্যাংটো করে বা নুনু বার করে কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখত। কয়েক মাস যেতে না যেতেই শুরু হল আমার নুনু ধরে টানা। এদিকে আয় বলে হয়ত ডাকল। আমি গেলাম। বকুলদি আমার নুনু ধরে টেনে বলল যা, ওই কাজটা করে আয়।
আমার যে কি লজ্জা লাগত বলতে পারব না। আর বকুলদির দেখাদেখি আমার নিজের দিদি পুতুলও একই কাজ করত। এমনকি আমার ছোট কাজিন বোন পারুলও একই ভাবে আমার নুনুতে হাত দিত। ও আমার চেয়ে প্রায় দেড় বছরের ছোট। তবু বকুলদি বা আমার দিদির দেখাদেখি পারুলও আমার নুনু ধরে টানত,বিচি টিপে ধরত। আমি বেশিরভাগ সময়ে কিছু বলতাম না, লজ্জা বা ব্যাথা লাগা স্বত্ত্বেও। কারন আমি জানতাম মা কে অভিযোগ করেও লাভ নেই। মা শুনবেই না, বলবে আমি দুষ্টুমি করেছি বলেই শাস্তি দিয়েছে।
তবে মাঝে মাঝে আমি রেগে গিয়ে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছি প্রথমদিকে। যেমন আমার যখন ৮ বছর বয়স তখন আমাদের পাড়ায় ক্রিকেট প্রতিযোগিতা হচ্ছিল ছোটদের। আমি তাতে খেলতে চাইলেও বাড়ি থেকে পারমিশান দিল না। আমি খুব রাগ করে দিদির জমানো টাকা ওর ঘর থেকে নিয়ে ( এন্ট্রি ফি এর টাকা) নাম দিতে চলে গেলাম। নাম দিলাম, একটা টিমের অংশ হয়ে খুশি মনে বাড়ি এলাম। ফিরতেই ঠাশ! আমার দিদি পুতুল আমার গালে চড় মেরে বলল, " খুব বাঁদর হয়েছিস না! আমার ঘর থেকে টাকা সরিয়ে খেলায় নাম দিয়েছিস। আজ তোকে নিয়ে আমরা কেমন খেলি দেখ!
দিদির টাকা নিয়েছি, দিদির রাগ তো হবেই। বকুলদি এসে সিদ্ধান্ত নিল এর শাস্তি হল আমার নুংকুটা কেটে ফেলা হবে কাঁচি দিয়ে। আমি তখন আর অন্য ছেলেদের মত নিজের ইচ্ছায় পেচ্ছাপ করতে পারব না। সারাক্ষন টুপটুপ করে পেচ্ছাপ বেরিয়ে আমার প্যান্ট ভেজাবে। সবাই দেখবে আর হাসবে। সেটাই আমার দুষ্টুমির শাস্তি। আর সাথে ছেলেরা বড় হয়ে যেসব কাজ করে সেসবও কোনদিন করতে পারব না।
৮ বছরের আমি শেষ কথাটার মানে বুঝতে পারলাম না। আমার দিদিও পারল না। দিদি মানে জিজ্ঞাসা করায় বকুলদি ওর কানে কানে কিসব যেন বলল। তাই শুনে সাড়ে ১০ বছর বয়সী দিদির চোখ বিষ্ময়ে কপালে উঠল!
আমার নুংকু কেটে নেওয়ার হুমকিতে আমার তখন ভয়ে অবস্থা খারাপ। পেচ্ছাপ করার জিনিস কেটে নিলে সমাজে আমি মুখ দেখাব কি করে? আর যতই বুদ্ধি দিয়ে না বুঝি, বাচ্চা ছেলেদের ব্রেনেও, এমনকি ছেলে পশুদের শরীরের নিজের নুনুকে প্রোটেক্ট করার আর সেখানে কোন আঘাত আসার সম্ভাবনা থেকে আতংকিত হওয়া natural instinct.
বকুলদি কাঁচি হাতে এগিয়ে এল। আমি প্লিজ প্লিজ বলে অনেক হাতজোর করলাম। কিন্তু ওরা শুনল না। আমার দিদি আমার হাত দুটো পিছু করে চেপে ধরল। আর বকুলদি ওর কাঁচিটা ডান হাতে নিয়ে বাঁ হাতে আমার নুনুটা ধরল। আমি প্লিজ প্লিজ বলে কাতর কন্ঠে আবেদন করতে লাগলাম। কিন্তু ওরা শুনল না। আমার নুনুর গোড়ায় কাঁচি চেপে ধরল বকুলদি। আমার দুই চোখ বেয়ে জলের ধারা বইতে লাগল। কাঁচুর ধারাল আগা আমার নুনুতে স্পর্শ করার সাথে সাথে ভয়ে আমি পেচ্ছাপ করে দিলাম।
আমাকে ভয়ে পেচ্ছাপ করতে দেখে আমার দিদি হেসে ফেলল। কিন্তু বকুলদি আমার গালে জোরে থাপ্পর মেরে বলল " আমার গায়ে পেচ্ছাপ করে দিলে তোর নুনুর সাথে সাথে এই বিচির থলিও কেটে নিতাম। জীবনে কখনো দাঁড়ি গোফ উঠত না। হিজড়া হয়ে যেতিস তুই।
এই কথার মানে ঠিক না বুঝলেও নুনুর নিচের থলেও কেটে নেওয়ার আতংক ঠিকই টের পেলাম। আর তখনি আমার কাজিন বোন পারুলও এসে উপস্থিত। ও এসে সব শুনে হেসে কুটি পাটি। যেন ভারি মজার কোন জিনিস হচ্ছে ওখানে।
ও এসে আমার নুংকু ধরে বেশ জোরে জোরে কয়েকবার টানল। তারপর পিছনে দিদির পাশে দাঁড়িয়ে আমার চোখ টিপে ধরে বলল, - এবার ভাল হবে। কখন ওর নুনু বাদ যাবে ও আগে থেকে বুঝতে পারবে না।
আমি আর কিছু দেখতে পাচ্ছিলাম না। শুধু টের পাচ্ছিলাম আমার নুনুর উপরে কাঁচিটা ক্রমে চেপে বসছে। আমি প্লিজ প্লিজ বলে পাগলের মত অনুরোধ করছিলাম। আমার দুই চোখ দিয়ে জলের ধারা বইছিল। মিনিট দুই নুনুর উপরে টানা চাপ পেয়ে গেলাম। কখনো অল্প, কখনো বেশ বেশি। সেই ২-৩ মিনিট আমার কাছে যেন ২-৩ মাসের মত লম্বা!
২-৩ মিনিট পরে দিদি আমার হাত ছেড়ে দিয়ে বলল, " থাক। এবারের মত ওকে একটা শেষ সুযোগ দাও বকুলদি। "
বকুলদি বলল, " ঠিক আছে। ভাল করে ক্ষমা চা আমাদের কাছে। যদি তোর ক্ষমা চাওয়ায় আমরা ৩ জনই খুশি হই তাহলে আরো কয়েকদিন এই নুনু তোর শরীরে থাকবে".. এই বলে টুং টুং করে কয়েকটা টোকা মারল আমার নুনুতে। "আর নাহলে এই নুনু কুচি কুচি করে কেটে কাঁচা আম মাখার মত নুন লঙ্কা দিয়ে খাব আমরা!"
আমাকে আর কিছু বলতে হল না ওদের। আমি নিজে থেকে ওদের পায়ে ঝাঁপিয়ে পরলাম। দিদি, পারুল আর বকুলদির চপ্পল পরা পায়ে মাথা ঘসতে ঘসতে ওদের কাছে কাতর স্বরে ক্ষমা চেয়ে যেতে লাগলাম।
প্রায় ১০ মিনিট পরে দিদি ওর চটি শুদ্ধু ডান পা আমার মাথায় রেখে বলল, " যা, এবারের মত আমি তোকে ক্ষমা করে দিলাম।"
ঠিক একইভাবে এরপরে বকুলদি আর পারুলও আমার মাথায় চটি পরা পা রেখে আমাকে ক্ষমা করে দেওয়ার পরে আমি হাঁফ ছেড়ে বাঁচলাম। পরে বুঝেছিলাম আমার নুনুতে জোরে যে চাপটা পাচ্ছিলাম সেটা কাঁচির না। আমার চোখ পারুল চেপে ধরার পরে বকুলদি আমার নুনু শাঁড়াশি দিয়ে জোরে চেপে ধরেছিল। আর সেটাকে কাঁচি ভেবে আমি অত ভয় পেয়েছিলাম।
সেই শুরু। এরপরে আমার নুনুকে কাঁচির মাঝে ফেলে ভয় দেখানো ওদের রেগুলার কাজ হয়ে গেল। প্রায় সব প্লানই বেরোত বকুলদির মাথা থেকে। নিছক মজা ভেবে তাতে সায় দিত আমার আপন দিদি আর কাজিন বোন। আমার উপরে এর কিরকম প্রভাব পরত ওদের কোন আন্দাজ ছিল না। এইভাবে আমার নুংকুকে কাঁচির মধ্যে নিয়ে ভয় দেখানো তো ছিলই, সাথে ছিল হাত দিয়ে নুনু ধরে টানা, বিচি ধরে চেপে ব্যাথা দিয়ে মজা পাওয়া। শাঁড়াশি দিয়ে নুনু চেপে ধরে আর টেনে মজা নেওয়া। কখনো বা শাঁড়াশি গরম করে তাই দিয়ে নুনু চেপে ধরে ছ্যাঁকা দিয়ে মজা পাওয়া। ল্যাংটো করে কান ধরে উঠবস তো ছিলই। আর এসব ওরা সব সময়ই করত আমার কিছু তথাকথিত ভুল আবিষ্কার করার পরে শাস্তি হিসাবে। আর প্রতিবার আমার নুনু সেই যাত্রায় কাঁচির কোপে বলি হওয়া থেকে বাঁচার পরে আমার কাজ ছিল ওদের পায়ে মাথা রেখে ধন্যবাদ দেওয়া।
বকুলদিকে আমি দোষ দিচ্ছিনা। সে নিজেও জীবনে অনেকদিকে অবহেলিত। একটা ১৪-১৫ বছরের মেয়েকে তো অন্যের বাড়িতে কাজ করে খেতে হওয়ার কথা না। ( যদিও মা ওর উপরে খুশি হয়ে ওকে নিজে পড়িয়ে বাইরে পরীক্ষা দিইয়ে HS পাশ করিয়েছিল)। আমার দিদি বা কাজিন বোনও নেহাত ছোট ছিল। একটা ছোট ছেলের নুনু নিয়ে এসব মজা ফল তার উপরে কি হতে পারে সেটা তাদের ধারনা করা সম্ভব না। মাও নিজের কেরিয়ার নিয়ে এত মনযোগী ছিল যে তার দুষ্টু ছেলেকে শান্ত করা বকুলদির উপরে সে ছিল ভয়ানক ইম্প্রেসড। সে কি পথ অবলম্বন করেছে এই কাজ করতে, আর তার ফলে তার ছেলের মনের কি অবস্থা হয়েছে সেসব নিয়ে মা মাথা ঘামানো প্রয়োজন ভাবেনি।
আমি বহুদিন অবধি প্রচন্ড ভয় নিয়ে বাঁচতাম এর পরে। রাতে ঘুমের মধ্যে কতবার আতংকে ঘুম ভেঙে গেছে বকুলদি আমার নুনু কেটে নিচ্ছে এই স্বপ্ন দেখে। ভয়ে আমি প্যান্ট ভিজিয়ে ফেলতাম অনেক সময়ে এই স্বপ্ন দেখে। সকালে উঠে সেই কারনে আবার গালে মা, বকুলদি বা দিদির থাপ্পর পরত, এমনকি ছোট বোন পারুলও মারার সুযোগ ছাড়ত না। আমার নিজেকে খুব তুচ্ছ, নিচু বলে মনে হতে শুরু করে এর পরে। প্রথমে কিছুদিন মাঝে মাঝে মা বা দিদি বোনদের উপরে রাগ হলেও পরে সেটা কমতে কমতে মিলিয়ে যায়। বরং ওদের খুশি করলে হয়ত আমার নুনু বেঁচে যাবে এই চিন্তা মাথায় ঢুকে যায়। আমি ওদের কথায় উঠতাম বসতাম। সারাক্ষন চেষ্টা করতাম ওদের খুশি করতে। ওরা পা টিপে দিতে বললে ভীষণ খুশি হয়ে পা টিপে দিতাম।
নিজেও বিভিন্ন জিনিস ভেবে অফার করতাম। সেটা পা টেপা থেকে খাবার বানিয়ে খাওয়ানো, ঘর গুছিয়ে রাখা সব রকমের কাজ। মনে হত ওরা খুশি থাকলে আমি সেফ, আমার নুনু সেফ। তাই ওদের প্লিজ করতে এক্সট্রিম চেষ্টা করতাম। ক্রমে ওদের সেবা করার মধ্যেই আমার প্লেজার যুক্ত হয়ে যায়। ওদের সেবা করে যে সুখ পেতাম সেটা আর কিছুতেই পেতাম না। লুকিয়ে বকুলদি, দিদি, আর পারুলের জুতো চটি যে চেটে সাফ করতাম সেটা অবশ্য ওরা কোনদিন জানতে পারে নি। সত্যি বলতে, আমার ১৩ আর বকুলদির ২০-২১ বছর বয়সে যখন ওর বিয়ে হয়ে ও আমাদের বাড়ি ছেড়ে চলে যায় তখন আমি স্বস্তির চেয়ে কষ্টই পেয়েছিলাম বেশি।
এইভাবেই আমি ক্রমে এক্সট্রিম সাবমিসিভ হয়ে পরি। আমার খুশি যুক্ত হয় মেয়েদের সেবা করার সাথে। সত্যি বলতে ৯৫% মেয়েকে দেখলেই আমি সাবমিসিভ ফিল করি। যেটা একদম সবচেয়ে খারাপ ৫% মেয়েদের প্রতি আসে না। আবার ছেলেদের টপ ৫% এর প্রতিও আমি সাবমিসিভ ফিল করি। সেটা হয়ত আমার ওরকম লো কনফিডেন্ট highly insecure self develop করার পরে হাই স্কুলে কিছু হায়ার পজিশানের গুড লুকিং ছেলের আমাকে বুলি করার ফলেই গড়ে ওঠে।
আমি কাউকে দোষ দিচ্ছি না। আমি যেরকম হয়েছি তা মেনে নিয়ে চলতে আমার কোন সমস্যাও নেই। সমস্যা তখন লাগে যখন আমার এই সেল্ফকে সমাজ মানতে পারে না। আমাকে যারা এরকম ভাবে ট্রিট করার ফলে আমি এমন, আমি তাদের দোষ দিচ্ছি না। কিন্তু আমারই বা দোষটা কোথায়? এইভাবে ট্রিট করে কাউকে বড় করলে তার সাবমিসিভ হয়ে পরাই কি স্বাভাবিক নয়?
এখনো আমার স্বভাব এক্সট্রিম সাবমিসিভ। আমার অধিকাংশ ছাত্রীর প্রতি আমি সাবমিসিভ ফিল করি। তাদের এক্সট্রিম রেস্পেক্ট দেখাতে ইচ্ছা হয়। মাথার মধ্যে কে যেন এখনো বলে, ওদের অতিরিক্ত সম্মান দেখাও, ওদের কাছে কথায় কথায় ক্ষমা চাও। ওদের চাকর হয়ে, ওদের bootlicker হয়ে থাক। তাহলে হয়ত এই যাত্রায় তোমার প্রান বেঁচে যাবে, সাথে তোমার নুনুটাও। এটা আসলে বাচ্চা বয়সে আমার মাথায় বকুলদিদের গেঁথে দেওয়া সেই প্রোগ্রামিং!
ডিকশনারিতে দেখলাম bootlicker বা চটিচাটা মানে কারো এপ্রুভাল আদায়ের জন্য নিজের মান সম্মান খুইয়ে এক্সট্রিম লেভেলে যেতে চাওয়া। আমি আসলে তাই! বাচ্চা বয়সে আমার ব্রেইন ভাবত নুনু নিয়ে বড় বয়স অবধি বেঁচে থাকার এটাই একমাত্র উপায়। আজ বড় হয়েও মাথা থেকে সেই প্রোগ্রামিং বেরোয়নি। হয়ত কচি বয়সে কাঁচা মাথায় একবার যেই প্রোগ্রামিং করা হয় সেটা আর বেরনোর মত নয়। মানুষ সারাজীবন সেভাবেই চলে। একেই বোধহয় পার্সোনালিটি বলে। যেমন, আমার পার্সোনালিটি এর প্রভাবেই হয়েছে সাবমিসিভ।
এখন আমি যতটা সম্ভব সাবমিসিভনেস দেখাই আমার প্রায় সব ছাত্রীর প্রতি। কয়েকজনের প্রতি অত্যাধিক বেশি। এমনকি কয়েক জন ছাত্রের প্রতিও। এই অল্প কয়েক জনকে ক্লাসে ঢুকতে দেখলে টিচার হয়েও আমি উঠে দাঁড়াই। চেষ্টা করি যতরকম ভাবে হোক বোঝাতে ওদের স্থান উঁচুতে, আমি নিচুতে। সুযোগ হলে লুকিয়ে ওদের জুতো চাটি। এক্সট্রিম প্লেজার পাই এতে। পারুল বা দিদি ওর মেয়েকে নিয়ে এলে এখনও ওদের কাজ করে দিই, জুতো পালিশ করে দিই ( লুকিয়ে জিভ দিয়েও করি), পা টিপে দিই। আর চেষ্টা করি আমার ছাত্রীদের প্রতিও আরো আরো সাবমিসিভ হতে।
লোকে হাসলে হাসুক। যাদের সাথে এসব করছি তাদের তো কোন ক্ষতি হবে না। তাহলে এতে সমস্যা কোথায়? লোকে জানলে আমাকে পারভার্ট বলবে জানি। বলুক। আমার আপত্তি নেই।
আসলে, ছেলেদের যৌনাঙ্গ নিয়ে মেয়েরা এরকম মজা করলে আমাদের সমাজ সেটা সিরিয়াসলি নেয় না। উল্টোটা হচ্ছে জানলে ফল হয় মারাত্মক। আবার ছোট থেকে এইভাবে ট্রিট হওয়ার ফলে কোন ছেলে আমার মত সাবমিসিভ হবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সমাজ তখন আবার তাকে সেইভাবে মেনে নিতে পারে না।
সমস্যাটা এখানেই। নাহলে বকুলদি বা দিদি বা পারুল মিলে আমার সাথে যা করেছে তাই নিয়ে আমার কোন অভিযোগ নেই। থাকা উচিতও না। শুধু উচিত তার after effect টাও একইরকম সহজ ভাবে মেনে নিতে পারা। যেভাবে ছোট ছেলের নুংকু নিয়ে কোন মেয়ে খেললে সেটাকে সমাজ খেলাচ্ছলে মজার বিষয় হিসাবে নেয়, সেভাবে।
Subscribe to:
Posts (Atom)