Thursday 1 June 2017

দিপক...

দিপক...

আমার নাম দিপক, এখন বয়স ২৮, পেশায় একজন চিকিতসক। ছোট থেকেই আমার মেয়েদের কাছে অপমানিত হতে, মেয়েদের সেবা করার চিন্তা করতে কোন এক অজ্ঞাত কারনে ভিশন ভাল লাগত। আমার বয়স যখন মাত্র ৭-৮, প্রাইমারি স্কুলে পড়তাম, তখন থেকেই আমি স্বপ্ন দেখতাম ক্লাসের সুন্দরী মেয়েরা আমাকে অর্ডার করছে, অপমান করছে,  আমাকে দিয়ে নিজেদের সেবা করাচ্ছে। কেন যে এই স্বপ্প দেখতে এত ভাল লাগত নিজেই জানতাম না। আমার এই স্বপ্ন যে বাকি দুনিয়ার কাছে অদ্ভুত, এটা স্বীকার করা লজ্জার  সেটা সেই বয়সেই অল্প বুঝতাম। ফলে নিজে থেকে এগিয়ে যাওয়ার সাহস হয়নি কখনো। কোন মেয়েও কখনো এগিয়ে এসে নিজে থেকে আমাকে অপমান করেনি। ফলে টিন এজ পার হওয়া পর্যন্ত আমার জীবনে কোন ফেমডমের অভিজ্ঞতাই হয়নি।
আমাদের বাড়ির পরিবেশ ছিল ঠিক আমার কল্পনার বিপরীত। মা ছিল ঠিক প্রচলিত চিন্তামতে আদর্শ গৃহবধুর মত। বাড়ির বাইরে কম যেত , বাবার কথা মত চলত। আমি ছিলাম বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান।  আমার বাবা ছিল ব্যবসায়ী, পুরনো পুরুষতান্ত্রিক ধ্যানধারনায় বিশ্বাসী। আমাদের কাপড়ের ব্যবসা কয়েক পুরুষ ধরে চলে আসছিল,  বাবা আর বাবার একমাত্র ভাই মিলে ব্যবসা সামলাত।
আমার যখন ১০ বছর বয়স তখন ছোট কাকু বিয়ে করল। বিয়ের আগে আমরা সবাই আমাদের বিশাল বাড়ির একতলায় থাকতাম। বিয়ের পর কাকু আর কাকিমা দুইতলায় আলাদা থাকতে শুরু করল। কাকিমার বয়স তখন ১৮-১৯ হবে। কাকিমা প্রথম থেকেই এই বাড়ির পুরুষতান্ত্রিক নিয়ম মানতে চাইত না। শাড়ি না পরে চুড়িদার পরা, বাজার বা যেকোন প্রয়োজনে যখন খুশি কাকিমার বাইরে যাওয়া প্রথমে বাবা বা কাকু মানতে চায়নি। কিন্তু কাকিমার জোরের কাছে শেষে হার স্বীকার করতে হয়েছিল। কিন্তু কাকিমাকেই আমাদের পরিবারের সাথে এডজাস্ট করে মানিয়ে নেওয়ার জন্য বেশি স্যাক্রিফাইস করতে হয়েছিল। উচ্চমাধ্যমিকের পরে আর পড়তে পারেনি,  চাকরি করার ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও সেই ইচ্ছা বিসর্জন দিতে হয়েছিল।
কাকিমাকে আমার খুব ভাল লাগত এই বিদ্রোহী মনোভাবের জন্য। সমাজে কেন শুধু পুরুষেরা নিজেদের ইচ্ছামত বাঁচবে, আর তাদের জন্য মেয়েদের নিজেদের যাবতীয় ইচ্ছা বিসর্জন দিতে হবে তার পিছনে কোন যুক্তি খুঁজে পেতাম না আমি। আর সেই সাথে ছিল আমার মনের সেই সুপ্ত বাসনা, যার উৎস নিয়ে তখন আমার কোন ধারনা ছিল না। শুধু মেয়েদের ডমিনেট করতে দেখলে আমার ভয়ানক ভাল লাগত।
সেই ১০ বছর বয়স থেকেই আমি আমার চেয়ে ৮-৯ বছরের বড় কাকিমাকে রোজ সকালে উঠে পায়ে হাত দিয়ে প্রনাম করতাম। স্কুলে ছুটি থাকলেই সারা সকাল  কাকিমার পাশে ঘুরঘুর করতাম কাকিমা যদি  বাড়ির কোন কাজ আমাকে করতে অর্ডার করে সেই আশায়। যেহেতু কাকিমা আমার সম্পর্কে গুরুজন সেটা কাকিমা প্রায়ই করে থাকত।  কিন্তু এর বেশি কোন মেয়ের হাতে ডমিনেটেড হওয়ার স্বপ্ন আমার টিন এজ পর্যন্ত পুরন হয়নি।
আমি পড়াশোনায় চিরদিনই ভাল ছিলাম। ১৭ বছর বয়সেই আমি উচ্চমাধ্যমিক পাশ করে মেডিক্যাল পড়ার সুযোগ পেয়ে গেলাম। কলেজ জীবনে পড়ালেখায় ব্যস্ত হয়ে পড়লেও বাড়িতে থাকলে চেষ্টা করতাম কাকিমাকে যেভাবে হোক সাহায্য করতে আর আশায় থাকতাম যদি কাকিমা ওর মেয়ের সামনেই হুকুম করে! আমার ব্যবহারে কাকিমা চিরদিনই খুব খুশি ছিল। কাকিমা বলত তুইই এই পরিবারের একমাত্র মেধাবী ছেলে, তাই তুই বুঝিস মেয়েদের কতটা অধিকার দেওয়া উচিত, কিভাবে তাদের সব কাজে সাহায্য করা উচিত!
কাকু- কাকিমার  একমাত্র মেয়ে দিশা আমার চেয়ে প্রায় ১২ বছরের ছোট। ও ছোট থেকেই দেখে আসছে আমি বাড়ির অন্য সকলের চেয়ে ওর মাকে বেশি সম্মান দিই, সব সময়ে তার কাজ স্বেচ্ছায় করে দিয়ে তাকে খুশি করার চেষ্টা করি।
কাকিমাকে আরো সেবা করার ইচ্ছা থাকলেও মুখ ফুটে বলার সাহস হত না। কিন্তু অন্য রকম ফেমডমের স্বাদ জীবনে প্রথম তবু বাড়িতেই পেলাম আমি, দিশার কাছে। ছোট থেকেই ওর পায়ে জুতো পরিয়ে দেওয়া,  জুতো খুলে দেওয়া, ওর জুতো পালিশ করে দেওয়া এসব কাজ আমি নিজে থেকেই করতাম বাড়ি থাকলে। যেহেতু ও তখন অনেক ছোট, আর আমি ওর থেকে ১২ বছরের বড় দাদা, তাই এটা সবার কাছেই স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু এগুলো করতে পেলে আমার মনে এক ভয়ানক সুখের অনুভুতি জাগত। মেয়েদের প্রতি সাবমিসিভ থাকার যে স্বপ্ন আমি সারাজীবন দেখতাম তারই কিছুটা পুরন হত এতে। মনে মনে স্বপ্ন দেখতাম যেভাবেই হোক দিশা বড় হলেও ওর পায়ে জুতো পরিয়ে দেওয়া, জুতো পালিশ করে দেওয়া গুলো আমাকে চালিয়ে যেতেই হবে। অনেক ছোট আদরের বোনের জন্য কোন দাদা এগুলো করলে অতটা অস্বাভাবিক লাগবে না, ভেবে মনে মনে আস্বস্ত হতাম। আসলে তখন কোন ধারনাই ছিল না, দিশার সেবা করার পরিমান আর কয়েক বছরের মধ্যে বাড়তে বাড়তে কোথায় গিয়ে ঠেকবে!
দিশার ছোটবেলা থেকেই আমি বাড়িতে ফ্রি থাকলেই দিশা আমাকে ওর খেলার সঙ্গী করার চেষ্টা করত। ৫-৬ বছর বয়সের একটা বাচ্চা মেয়ের সাথে চাইল্ডিশ গেম খেলতে কোন ১৭-১৮ বছর বয়সী ছেলেরই ভাল লাগার কথা না। কিন্তু তবু দিশা যখনই ডাকত, আমি খুশি মনে গিয়ে ওর সাথে খেলতাম। সেই খেলায় প্রথমে ডমিনেশনের কিছুই ছিল না, তবুও। আসলে দিশার মায়ের কথা শুনে চলার অভ্যাস থেকেই কিভাবে যেন ছোট্ট বোনটার সব কথা মেনে চলার অভ্যাসটা তৈরি হয়ে গিয়েছিল আমার মধ্যে।
 যখন দিশা আরেকটু বড় হল তখন প্রথম এমন একটা খেলা শুরু করল যাতে আমি নিজেকে ওর কাছে ডমিনেটেড হচ্ছি ভেবে সুখ পেতাম। সেটাও যদিও চাইল্ডিশ গেমই। আমাকে ঘোড়া সাজিয়ে ও পিঠে উঠে বসত, তারপর সারা ঘরে ওকে পিঠে নিয়ে ঘুরতে হত আমাকে ঘোড়ার মত। এটা একদমই শিশুসুলভ খেলা ছিল, ও আমাকে ডমিনেট করছে এরকমও কিছু ছিল না প্রথমে। তবু বোন যখন আমার পিঠে বসে "হ্যাট ঘোড়া হ্যাট" বলে সারা ঘরে ছোটাত ওর ছোট হাতের মুঠোয় আমার চুল মুঠো করে ধরে, আমার বড্ড ভাল লাগত। কাকু বেশিরভাগ সময়ই ব্যবসার কাজে বাইরে থাকত, ফলে সাধারনত শুধু কাকিমাই থাকত ওই ঘরে এই খেলার সময়ে। কাকিমা দেখে হাসত, আর বলত " অনেক ঘোড়া চড়েছিস, এবার দাদাকে ছাড়। ওর হাটুতে ব্যাথা করবে তো।" ঘরের শক্ত সিমেন্টের মেঝেতে হাটুতে ঘসা খেয়ে সত্যিই খুব ব্যাথা করতে শুরু করত ৫ মিনিট পর থেকেই। তবু আমি বোনকে বলতাম, " তোর যতক্ষন ইচ্ছা ঘোড়া চর বোন। আমার একটুও লাগছে না।" আসলে ছোট্ট বোনের কাছে ব্যাথা পাচ্ছি এই চিন্তা আমাকে ভিশন আনন্দ দিত। ক্রমে বোনকে শেখালাম 'ঘোড়া'র চুলের মুঠি শক্ত করে ধরে আর 'ঘোড়া'র সামনের পায়ে লাথি মেরে কিভাবে দিকে নিয়ন্ত্রন করতে হয়। বোন শিশুর মত মজা পেয়ে তাই করত আর আমি আনন্দ পেতাম ছোট্ট বোন মায়ের সামনে আমাকে পোষা জন্তুর মত ব্যবহার করছে ভেবে!
তবু এর বেশি কিছু বোনকে করতে  উতসাহ দেওয়ার সাহস আমি পাচ্ছিলাম না কিছুতেই। কাকিমাকে প্রনাম করা, বোনের সাথে কাকিমারও জুতো পালিশ করে দেওয়া, বোনের পায়ে জুতো পরিয়ে দেওয়া খুলে দেওয়া ছাড়া আর বেশি কিছু সেবা করার সুযোগ পেতাম না বলে কিছুটা খারাপ লাগত। বোন ওর বয়স ১০ এ পরার আগেই আমার পিঠে উঠে ঘোড়া চড়ার খেলাও পুরোপুরি বন্ধ করে দিয়েছিল।
কাকিমা চাইত বোন পূর্ন অধিকার নিয়ে এই যুগের বাকি পাঁচটা মেয়ের মত বাঁচুক, আর আমার বাবা-কাকা তাদের পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতার জন্য তাতে বাধা দিতে চাইত। আমি তখন অনেক বড় হয়েছি, আমি কাকিমার পাশে গিয়ে দাড়াতাম দরকার হলেই। যাতে কাকিমার মত তার মেয়েকেও নিজের সব ইচ্ছা বিসর্জন দিয়ে কম বয়সে বিয়ে করে পরের সংসার টানতে না হয়।
১০ বছর বয়স হতেই বোনের ইচ্ছা হল নাচ শেখার। আমার আর কাকিমার সমর্থনে বোন ওয়েস্টার্ন ড্যান্স শিখতে ভর্তি হল। কয়েক মাস পরেই ওর সখ হল ক্যারাটে শেখার।বাবা- কাকু আবার বাধা দেওয়ার চেষ্টা করল "মেয়েরা ক্যারাটে শিখে কি করবে?" বলে। মা কোন বিষয়েই প্রায় মত দিত না, মেয়েদের আলাদা মত থাকতে পারে সেটা বোধহয় ভুলেই গিয়েছিল এত বছর পুরুষতান্ত্রিক পরিবেশে থেকে। কিন্তু আমার আর কাকিমার সমর্থনে বোন নাচের পাশাপাশি ক্যারাটে শিখতেও ভর্তি হল।
কিন্তু কয়েক মাস পরই সমস্যা হল বোনের। ওয়েস্টার্ন ড্যান্স আর ক্যারাটে দুটোই বেশ ফিজিক্যালি ডিম্যান্ডিং।একসাথে দুটো ও চালাতে পারছিল না। টায়ার্ড হয়ে পরছিল। সেই সাথে পায়ে ব্যথা হতে শুরু করল  ওর খুব। অথচ দুটোর একটাও ও ছাড়তে চাইছিল না।
তখন আমি সদ্য ২৩ এ পরেছি, সবে ডাক্তারি পাশ করে তখন বাড়িতেই থাকছি। বোনের বয়স ১১ এ পরতে তখন ২ মাস বাকি। একদিন আমি সন্ধ্যাবেলায় দিশাকে ক্যারাটে ক্লাস থেকে নিয়ে বাড়ি ফিরলাম। ও বাড়িতে ঢুকেই সোফায় হেলান দিয়ে বসে বলল, " মা খুব টায়ার্ড লাগছে। পায়েও খুব ব্যথা করছে।"
কাকিমা চিন্তিত মুখে মেয়ের পাশে এসে বসল সোফায়। তারপর মেয়ের মাথায় হাত বোলাতে বোলাতে বলল, " তুই ক্যারাটে আর নাচ দুটো একসাথে চালাতে পারবি না। যেটা বেশি ভাল লাগে  সেটা বেছে অন্যটা বাদ দিয়ে দে। নাহলে তোর শরীর নিতে পারবে না এত চাপ।"
আমি তখন বোনের পায়ের কাছে বসে বোনের পা থেকে জুতো খুলে দিচ্ছিলাম। আমি ইচ্ছা করেই জুতো খোলার সময় বোনের জুতোর তলায় হাত রেখে হাত দিয়ে জুতোর তলাটা একটু মুছে দিতাম। বোন জোর করে এটা করাচ্ছে ভেবে আনন্দ লাগত।
আমি বোনের জুতো খুলতে খুলতে শুনলাম ও নিজের মাকে একটু রাগী গলায় বলছে, " তুমিও বাবা আর জেঠুর মত বলছ মা? তুমি জান না, দুটোই আমি কত ভালবাসি শিখতে?"
বোনের কথা আর পরিস্থিতি শুনে হঠাত কিরকম একটা আশার আলো জেগে উঠল মনে। একটা প্ল্যান খেলে গেল মাথায়। কিন্তু বলব কি? বলা উচিত হবে এটা? ভাবতে লাগলাম আমি।
বোনকে রাগতে দেখে কাকিমা আরো নরম গলায় বলল, " তোর মনে হয় আমি তোর বাবা আর জেঠুর মত? ওরা তো তোকে কিছুই শিখতে দিতে চাইত না।  কত কষ্ট করে আমি আর তোর দাদা মিলে ওদের রাজি করিয়েছি তুই তো জানিসই। আমি চাই তোর যা ইচ্ছা হয় তুই কর জীবনে। কেউ যেন তোকে বাধা না দেয়। কিন্তু তোর নিজের শরীর যদি এতটা না দিতে পারে কি করবি বল? জোর করে দুটোই চালাতে গেলে তো তুই একটাও শিখতে পারবি না ঠিক করে।"
" যেভাবেই হোক, আমি দুটোই শেখা চালিয়ে যাব" - আমার বোন দিশা দৃঢ় গলায় বলল।
" সেটা পারলে তো আমি সবচেয়ে বেশি খুশি হতাম রে। কিন্তু সেটা নেওয়া তো সম্ভব হচ্ছে না তোর শরীরের পক্ষে। দেখছিস তো গত দুইমাস ধরে তুই খুব টায়ার্ড হয়ে যাচ্ছিস আর পায়ের ব্যথায় ভুগছিস। এভাবে তো তুই একটাও শিখতে পারবি না। কষ্টও পাবি। পড়াশোনারও ক্ষতি হবে তোর।" কাকিমা আবার নরম গলায় বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করল বোনকে।
আমি ততক্ষনে বোনের পা থেকে স্নিকার আর মোজা খুলে ওর পায়ে ঘরে পরার চটি পরিয়ে দিয়েছি। সেই সাথে আমার কি বলা উচিত সেটাও ঠিক করে ফেলেছি সব দ্বিধা কাটিয়ে। এতে আমার সারা জীবনের একটা স্বপ্ন সফল হবে! আর তার চেয়েও বড় কথা, এতে দিশারও ভাল হবে।
" উপায় আছে কাকিমা, বোন দুটোই একসাথে শেখা চালিয়ে যেতে পারে। কিন্তু তার জন্য যা যা করতে হবে সেটা যদি তুমি আর দিশা মেনে নাও তবে।"
" কি উপায়?" কাকিমা জিজ্ঞাসা করল।
" যাই হোক, আমি সেটাই করব। আমি দুটোই চালিয়ে যেতে চাই।" বোন আবার দৃঢ় গলায় বলল।
" ওয়েস্টার্ন ড্যান্স আর ক্যারাটে, দুটো শেখার জন্য বোনের শরীরের উপর বেশি চাপ পরছে। বোনের শরীরে নিউট্রিয়েন্টের অভাব হওয়ায় ও টায়ার্ড হয়ে পরছে। এরজন্য ওকে হোয়ে প্রোটিন,  মাল্টিভিটামিন সহ আরও কয়েকটা ফুড সাপ্লিমেন্ট রোজ খেতে হবে। এতে ওর নিউট্রিয়েন্টের অভাবে ক্লান্ত হয়ে পরা বন্ধ হবে। আর ওর পায়ের মাসল ওভারওয়ার্কের ফলে ক্লান্ত হয়ে পরছে। পায়ের মাসলে ল্যাকটিক অ্যাসিড জমে যাচ্ছে, ব্লাড সার্কুলেশনেও প্রব্লেম হচ্ছে, বিশেষ করে অনেকক্ষন টানা নাচ বা ক্যারাটে প্রাক্টিশ করার পরে। এর ফলেই ওর পায়ে এত ব্যথা হচ্ছে। কিন্তু বোন যদি রোজ নাচ বা ক্যারাটে প্রাক্টিশের পর আধ থেকে একঘন্টা ফুট ম্যাসেজ নেয় তাহলে ওর পায়ের ব্লাড সার্কুলেশন বাড়বে, বেশি অক্সিজেন যাওয়ার জন্য পায়ের মাসলের ল্যাকটিক আসিডও তাড়াতাড়ি ভেঙ্গে যাবে। ফলে ওর পায়ের ব্যথাও কমে যাবে।"
" সত্যি যদি তাই হয় তাহলে তো ভালই। কিন্তু রোজ ওর ফুট ম্যাসেজ করে দেবে কে?" কাকিমা জিজ্ঞাসা করল আমাকে।
" সত্যিই হবে, তুমি দেখে নিও। এটুকু আমি বুঝি, আমি ডাক্তার তুমি ভুলে যেওনা। আর ওর পা সেই টিপে দেবে যে ছোট থেকে এখনো পর্যন্ত রোজ ওকে জুতো পরিয়ে দেয়। ছোট্ট বোনের সখ মেটাতে তার দাদা এটুকু করবে না?" - আমি হাসিমুখে বললাম কাকিমাকে।
" ঠিক আছে দাদা, এখন আমার পা টিপে দে তাহলে। দেখা যাক তোর কথা সত্যি কিনা।" বোন ওর চটি পরা পা দিয়ে আমার হাঁটুর কাছে খোঁচা মেরে বলল।
উফ, কি যে আনন্দ হচ্ছিল আমার! জীবনে প্রথম কোন মেয়ের পা টিপে সেবা করতে চলেছি আমি! তাও নিজের ছোট্ট খুড়তুতো বোনের, ওর মায়ের সামনেই। প্রবল আনন্দ মনে চেপে আমি বোনের চটি পরা পা দুটো নিজের কোলে তুলে নিলাম।  তারপর যত্ন করে ওর দুটো পাই পালা করে টিপতে লাগলাম। যেভাবেই হোক বোনের পায়ের ব্যথা কমিয়ে দিতে হবে যতটা সম্ভব। যাতে ও নাচ আর ক্যারাটে দুটোই শেখা চালিয়ে যেতে পারে। আর আমিও বোনের চাকরের মত রোজ ওর পায়ের কাছে বসে এভাবে ওর পা টিপে দিতে পারি!
বোন নরম সোফায় গা এলিয়ে আমাকে দিয়ে পা টেপাতে টেপাতে একবার ওর মায়ের এনে দেওয়া টিফিন খেল, তারপর আবার নরম সোফায় গা এলিয়ে হাত গুটিয়ে বসে ১২ বছরের বড় দাদাকে দিয়ে পা টেপানোর আরাম নিতে লাগল।কাকিমা বোনের পাশে বসে আমার বোনের পা টেপা দেখতে লাগল।
আমি বোনের দুই পায়ের কাফ থেকে পায়ের পাতা পর্যন্ত পালা করে টিপতে লাগলাম। একটু পরে বোন আরামে চোখ বুজে ফেলল।  ৩০ মিনিট পর বোন একবার  চোখ খুলে আমার দিকে তাকিয়ে বলল, " দাদা, পায়ের ব্যথা প্রায় পুরোই কমে গেছে । এখন থেকে রোজ সন্ধ্যায় প্রাক্টিশের পর এইভাবে আমার পা টিপে দিবি তুই।"
আমি আশা করেছিলাম বোন হয়ত এবার বলবে,  আজ আর পা টিপতে হবে না। ওঠ এবার। কিন্তু না। বোন ওইটুকু  বলেই আবার চোখ বন্ধ করে ফেলল। জীবনে প্রথমবার এইভাবে বোনের পা টিপে সেবা করার ফলে আমার মন ভিশন সাবমিসিভ হয়ে উঠেছিল ততক্ষনে।  আমি বোনের পা দুটো যত্ন করে টিপতে টিপতে বলে ফেললাম, " নিশ্চয়ই বোন। ছোট্ট বোনের সেবা করা তো দাদার দায়িত্ব। এখন থেকে রোজ এইভাবে  প্রাক্টিশের পর চাকরের মত তোর পা টিপে দেব আমি।"
বলেই আমার মনে হল হয়ত একটু বেশি বলে ফেলেছি। তাই বোন আর কাকিমার দিকে তাকিয়ে এমনভাবে একটু হাসলাম যাতে মনে হয় আমি মজা করে বলেছি ওটা।
কিন্তু সত্যিই চাকরের মত বোনের সেবা করতে পেরে আমি যে কি খুশি হয়েছিলাম সেটা বলে বোঝানো সম্ভব না। বোনের হাবভাব স্পষ্ট বুঝিয়ে দিচ্ছিল সেও খুব এঞ্জয় করছে আমাকে দিয়ে পা টেপানো। হয়ত তার অনেকটাই নাচ ও ক্যারাটে দুটোই ও চালিয়ে যেতে পারবে নিশ্চিত হয়ে। সেই সাথে কিছুটা বড় দাদাকে দিয়ে পা টেপানোর ক্ষমতা পেয়েও। আর কাকিমাও খুব স্বাভাবিকভাবে ঠিক বোনের পাশে বসে আমার বোনের পা টিপে দেওয়া দেখছে।
আরো প্রায় ৩০ মিনিট আমি ঠিক চাকরের মত বোনের পায়ের কাছে বোনের চটি পরা পা দুটো নিজের কোলে নিয়ে বসে যত্ন করে ওর পা টেপা চালিয়ে গেলাম। তারপর কাকিমা বলল, " কি রে দিশা, পায়ের ব্যথা কমল তোর?"
দিশা চোখ খুলে বলল, " হ্যাঁ মা, কিন্তু আরেকটু পা টেপাই দাদাকে দিয়ে। খুব আরাম লাগছে।"
" কাকিমা হাসি মুখে বলল," আবার কাল পা টেপাস। দিপ প্রায় একঘন্টা ধরে তোর পা টিপছে। এবার ওকে ছাড়।"
" ঠিক আছে মা। বলে দিশা আমার কোল থেকে ওর চটি পরা পা দুটো তুলে মেঝেতে রেখে বলল, " ঠিক আছে দাদা। আজকের মত আর পা টিপতে হবে না। আবার কাল পা টিপে দিস আমার।" এই বলে আমার প্রায় ১১ বছর বয়সী ফর্শা সুন্দরী বোন দিশা আমার দিকে চেয়ে অর্থপূর্ন একটা হাসি দিল।
আমিও " নিশ্চয়ই বোন, এখন থেকে রোজ আমি এইভাবে তোর পা টিপে দেব যাতে তোর পায়ে ব্যথা না হয়", বলে উঠে দাঁড়ালাম।
কাকিমা বলল, " তুই এবার একটু বাজার থেকে ঘুরে আয় দিপ, এই নে লিস্ট করে রেখেছি কি লাগবে। আর বোনের জন্য সাপ্লিমেন্ট কি লাগবে বললি সেসবও নিয়ে আয়। আর টাকা নিয়ে যা" বলে নিজের মানিব্যাগ খুলতে গেল।
" টাকা আবার কিসের? তোমরা কি আমার পর নাকি যে বাজারে পাঠালে টাকা দেবে?" এইবলে আমি ঘরের বাইরে পা বাড়ালাম।
আমার মন কাকিমার সামনে এতক্ষন টানা বোনের পা টিপে সেবা করতে পারার আনন্দে উদ্ভাসিত তখন। নিজের কষ্টের রোজগারের টাকায় বোন আর কাকিমার জন্য শপিং করতে যাচ্ছি চিন্তা করতে সেই আনন্দ আরো বেড়ে গেল। আমি বাজারে গিয়ে নিজের টাকায় বোন,  কাকিমা আর ওদের সংসারের প্রয়োজনীয় জিনিস একে একে কিনতে লাগলাম।
( চলবে)....

No comments:

Post a Comment