Monday, 1 October 2018

রনির ডায়েরি ১....

ডায়েরি ১... রনির ডায়েরি... 03.07.2018 মানি আর তানি এসেছিল একটু আগে । মানির সাথে কথা বলছিলাম ওর সেবা করতে করতে। তানিও এসেছিল। ওর ও অল্প সেবা করলাম। এখন চলে গেল মানি আর তানি। আবার আসবে বললেও পরে আসেনি। তবে এলেই ওদের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করি। আর ওরা আমার মাথার উপরে পা রেখে আশির্বাদ করে। তানি মানি দুই বোন এ ওর সামনেই করে। আর কেউ দেখেনি কখনো। 11.07.2018 আজ তানির জন্মদিন। মানির এখন ১৬, আর তানি ১১ এ পরল আজ। তানি আগে খুব আসত। এখন কম আসে আমাদের বাড়ি। আগের বছর নাচের ক্লাসে জয়েন করার পর তানি প্রায় রোজ নাচ প্রাক্টিশ করে এসে আমাকে দিয়ে কিছুক্ষন পা টেপাত। সেটাও অবশ্য মানি ছাড়া আর কেউ জানেনা। ওদের প্রতি আমি যে কিছুটা সাবমিসিভ সেটা ওদের মা রিমা কাকিমা বুঝতে পারে হয়ত। কিন্তু সরাসরি সেবা টা জানে না। ওরা দুই বোন জানে শুধু। 01.08.2018 আচ্ছা, একটা বাচ্চা মেয়ে বড় কোন ছেলেকে ঘোড়া বানিয়ে পিঠে চড়লে সেটা কি সাধারন মানুষের চোখে অস্বাভাবিক? তানি এটা কয়েক মাস আগে অব্দি প্রায়ই করত অনেকের সামনে আমার সাথে। আবার আমার কাঁধে উঠলে আমি দুই হাতে ওর চটি পরা পা দুটো ধরে থাকতাম। আমার হাত ওর চটির তলায় থাকত। এইভাবে রাস্তা দিয়ে সবার সামনে ওকে বাড়িতে নিয়ে গিয়ে দিয়ে এসেছি অনেকবার। পাড়ার অনেকে বা ওর বাবা মাও দেখেছে। যখন তানির ৭-৮ বছর বয়স তখন থেকে ও ১১ বছরে পরার কয়েকদিন আগে পর্যন্ত প্রায়ই এটা করত। ওর চটির তলায় হাত দিতাম সেটা কিভাবে নিত জানি না। মানি ছাড়া আর সবাই অবাক হত হয়ত। কিন্তু কেউ কিছু বলেনি। অবশ্য এটা তো ছোটদের প্রতি একধরনের ভালবাসা প্রকাশ। তাই হয়ত এটাকে কেউ অস্বাভাবিকভাবে নেবে না। ঘরে গিয়ে ওর চটি খুলে শু রাকে রাখতাম। তারপর ওর ঘরের খাটের সামনে নিয়ে গেলে ও নামত। কেউ কিছু অস্বাভাবিক ভাবত কিনা কে জানে। আমার সবার সামনে সাবমিসিভ হতে খুব ইচ্ছা করে। মানি বা তানি সেটা এঞ্জয় করলে আমি আরো করতাম। 15.08.2018 সময় খুব খারাপ যাচ্ছে বর্তমানে। কিছুই ভাল লাগে না। আগের প্রায় দুটো বছর অনেকটাই সুখে ছিলাম। মুলত মানি আর তানির অনেক বেশি সেবা করতে পারায়। তার আগেও কলেজ লাইফে ভালই ছিলাম। এই বছর অনেক কিছু ওলোট পালট হয়ে যাচ্ছে। আগের বছর রোজ সন্ধ্যাতেই অন্তত এক ঘন্টা মানি আর তানির পায়ের কাছে বসে ওদের পা টিপে কাটত। কি যে ভাল লাগত সেই অনুভুতি। নিজেকে ওদের চাকর ভেবে দারুন লাগত। তানি বেশি করে শুরু করেছিল নাচ শিখতে শুরু করার পর। মানি তখন প্রায় রোজই আমার মুখে চটি পরা পা রেখে বসে পড়ত বা মোবাইল ঘাটত। এটা আগেরবছর সবচেয়ে বেশি করেছে। একটু পরে আমার মুখে খুব ব্যাথা করলেও আমি ওকে বলতাম না। কারন বললে ও সরিয়ে নিত। ওর কাছে ব্যাথা পেতে ভাল লাগত। এখন আর আগের মত ডমিনেট করে না প্রভুরা। তবু চেষ্টা করি ওদের ভাল রাখতে। ওরা সত্যিই আমার প্রভু। 24.08.2018 একটু চিন্তায় পরেছি আজ। অবশ্যই সেই প্রভু মানি আর তানিকে নিয়েই। মানির থেকে তানি বছর ৫ এর ছোট... ছোট থেকেই দুজনে খুব ক্লোজ... মানিকে আমি ছোট থেকে যতটা পারতাম সেবা করতাম। গিফট দিতাম। তানি ছোট থেকেই দেখত।... ওরা একসাথেও আমাকে ডমিনেট করত অল্প। দুজনে খুব ভাব থাকায় কোন প্রব্লেম হয়নি৷ আগের বছর তানি নাচ শিখতে ভর্তি হওয়ার পর প্রায় রোজ আমাকে দিয়ে পা টেপাতে শুরু করে। আর কেউ না জানলেও মানি জানত। আবার মানিকে আমি কিভাবে সেবা করি কি গিফট দিই সব তানি জানত। সমস্যা শুরু হয় এই বছর। তানি দেখতে খুব সুন্দরী হওয়ায় আর ভাল নাচ শেখায় অনেক প্রোগ্রাম করে। আর বিভিন্ন ছোট চ্যানেল ওকে নাচের প্রস্তাব দিতে থাকে। সেগুলো আসলে ব্যবসা টাইপের প্রোগ্রাম। অনেক টাকা দিতে হয়.. এমন চ্যানেলে প্রোগ্রাম তা কেউ দেখেও না.. করে কোন লাভ নেই। কিন্তু ওর মাথায় বিভিন্ন জন টিভিতে মুখ দেখানোর প্রলোভন ঢুকিয়ে দেয়। ওর মা, দিদি সবাই বলে এতে লাভ নেই। কিন্তু ও বোঝে না। এই নিয়ে দুই বোনের ভাব নষ্ট হতে থাকে। আমার কাছে এসেও তানি কয়েক মাস আগে বলেছিল। আমিও একই কথা বলি প্রায়৷ এর পর ও আসা কমিয়ে দেয়। ও ঠিক কি চেয়েছিল আমার কাছে জানি না। হয়ত ওর ধারনা হয়েছে আমি ওর দিদিকে দিই, ওকে সাহায্য করি না। ও খুব ইমোশনাল টাইপ। ওর বাচ্চা মস্তিস্ক ভেবেছে আমি, ওর দিদি, মা কেউ ওর পাশে নেই। সেই সাথে ওর নাচের স্কুল স্টাইল, দামী পোষাক ইত্যাদির প্রতি ওকে অত্যধিক আকৃষ্ট করেছে।.. আজ বেশ সকালে মানি ফেলে যাওয়া বই নিতে এসেছিল। আমাকে ঘুম থেকে তুলে বলল, তানি কাল ঝামেলা করেছে খুব। ও অনেক পুরনো জামা জুতো ফেলে দিয়েছে নিজের। ওর মায়ের কাছে অনেক দামি নতুন জামা আর জুতো চেয়েছে। সেটা বেশি হয়ে যাচ্ছে বুঝিয়ে বলতে গিয়েছিল মানি। ও উলটে বলেছে - আমি এই নোংরা পুরনো জুতো পরতে পারব না। তোকে তো কিনে দাওয়ার লোক আছে। পুরনো জুতো পরিস্কার করে দেওয়ার লোক আছে। আমার নেই। আমার তাই নতুন লাগবে। এরকম কিছু অনেকটা বলেছে। হঠাত আমাকে ঘুম থেকে তুলে বলায় ও ঠিক কি বলল সেটাও খেয়াল নেই। শুনে আমার প্রথমে এত লজ্জা লেগেছিল যে কোন প্রশ্ন করতেও পারি নি। ওর মা তখন পাশেই ছিল কি না, সেটাও কনফার্ম করিনি।থাকলে শুনে কি বলেছে তাও না। তানি এইভাবে রাগের মাথায় এরকম বলে দিয়েছে মায়ের সামনে শুনে প্রথমে খুব লজ্জা লাগছিল। ওর মা জেনে গেলে কি ভাববে তাই ভেবে। অথচ ঘন্টা খানেক পর থেকে উলটে খারাপ লাগছে এই ভেবে যে তানি কি আমাকে ওর ও চাকর ভাবে না? কেন ভাবে না? আমি তো তার চেয়েও ক্ষুদ্র। আমি জানি তানি যা করছে বা বলেছে না করলেই ভাল হত। কিন্তু মন উলটে হাস্যকর ভাবে এই নিয়ে কষ্ট পাচ্ছে যে ও কেন আমাকে ওর চাকরও ভাবে না? আমার সেবায় কি কমতি ছিল? নিজের চিন্তা দেখে নিজেরও লজ্জা লাগা উচিত বুঝতে পারছি। ওর মা বা অন্য কেউ জানলে কি রিয়াক্ট করবে তাও জানি না। জানি না কি ভাববে কেউ শুনলে। এটা শোনার পর থেকে ঠিক কি বলেছে তানি আর কে সামনে ছিল সেই নিয়ে বারবার চিন্তা করছি। কিন্তু মানি নিজে থেকে আর না বলে জিজ্ঞাসা করতে পারব না। আমি জানি... বাচ্চা মেয়ের প্রতিও আমার এত সাবমিসিভনেস দেখলে সবারই অবাক লাগবে। দুটো চিন্তা মাথায় ঘুরছে। তানি আমাকেও কেন ওর চাকর ভাবে না এখন আর? আর ওর মা শুনে থাকলে কি ভেবেছে? ও আমাকে মানির চাকর বলে ঠিক কি ভাষায় রেফার করেছে আর সেটা শুনে থাকলে ওর মায়ের রিএকশন কি সেটা নিয়েই চিন্তা হচ্ছে। যদিও আমি কতটা সাবমিসিভ সেই ছোট থেকেই সেটা কাকিমা ভালই জানে। এই বাড়িতে বিয়ে করে আসার পর থেকেই রিমা কাকিমা দেখত কিভাবে আমি চাকরের মতো আমার আড়াই বছরের বড় দিদিকে সেবা করি। এমনকি মানির ছোটবেলায় ওর পাও আমাকে টিপে দিতে দেখেছে ওর মা। তবু , সে তো অনেক দিন আগের কথা । এখন , এতদিন পরে যদি জানতে পারে আমি মানি আর তানির চাকরের মতো ওদের সেবা করি প্রায়ই , তাহলে কাকিমার রিয়েকশন কি হবে? আমি যে মানির জুতো রেগুলার পরিস্কার করে দিই সেটা সম্ভবত বলে দিয়েছে। এটা শুনে ওর মা কি অবাক হয়ে উলটো পালটা কিছু ভাববে না আমার সম্পর্কে? এর বেশি কিছুও এর পর বলে দিতে পারে যে মানি আমাকে চড় লাথিও মারে। ওর মা উলটো পালটা কিছু ভাববে না তো? বিশেষ করে মানি-তানি কিভাবে আমাকে মারে/মারত, পা টেপানো, প্রনাম করা এগুলোও যদি কখনো দিদির উপরে রাগ করে বলে দেয়? এগুলো লোকে কি চোখে দেখবে বুঝতে পারছি না। আসলে বড় হওয়ার পর কারো সামনে আমার সাবমিসিভ চেহারা এক্সপোজ হওয়ার ঘটনা এই প্রথম। তাই অদ্ভুত আনইজি ফিল হচ্ছে। চিন্তাও হচ্ছে কি ভাববে। সত্যি বলতে একটা কষ্টও হচ্ছে। শুনতে হাস্যকর লাগলেও তানি আমাকে আর ওর সাব অর্ডিনেট চাকর টাইপের ভাবে না ভেবে কষ্ট লাগছে। যদিও এটা ফালতু হাস্যকর চিন্তা আমিও জানি। কাল সকালে রাখী আছে। ওদের বাড়িতে যেতে বলেছে। তাই আরো দুশ্চিন্তা হচ্ছে যদি ওর মা কিছু বলে বা জিজ্ঞাসা করে এই নিয়ে। আসলে লজ্জার ব্যাপার হয়ে যেতে পারে। তাই ভয় লাগছে একটু। মুশকিল হচ্ছে ওর মা কিছু না ভেবে লাইটলি কথাটা জিজ্ঞাসা করলেও আমি লজ্জায় লাল হয়ে যাব। কেন মানির জুতো পালিশ করে দিই জিজ্ঞাসা করলে বলার কিছু নেই। কি বলব? লজ্জা তো লাগবেই। চিন্তাটা বেরোচ্ছে না মাথা থেকে। আসলে আমি অত স্মার্ট, স্বপ্রতিভ নই। হঠাত কেউ সামনা সামনি এরকম কথা জিজ্ঞাসা করলে এভাবে বলা বেশ কঠিন আমার পক্ষে। মানি যখন অনেক ছোট তখন একবার ওর মাকে বলে ফেলেছিল খেলে ফেরার পরে আমি ওর পা থেকে জুতো খুলে পা ধুয়ে দিয়েছি। তখন ওর ৮ বছর মত বয়স। ওর মা সেই কথা তোলায় আমি ভিশন লজ্জা পেয়ে কিছু বলতে পারি নি৷ যদিও অত বাচ্চার প্রতি স্নেহ-যত্ন থেকে পা ধুয়ে দেওয়াই যায়। 25.08.2018 ওর মা শুনেছে। আমাকে সরাসরি কিছু বলে নি... বরং দুই বোন রাখী পরানোর পরে বলছিল মানি পড়াশোনা করছে না.. সামনের বছর hs exam. অন্য মায়ের মতই এই নিয়ে দুশ্চিন্তার কথা বলছিল.. সেই সাথে বলল, "আমার মেয়ে দুটো পড়েও না, বাড়ির কাজও করে না। দুই মেয়ে আরামে ঘুরে ফিরে দিন কাটাচ্ছে। আর তুই নাকি ওর কোন কথা ফেলতে পারিস না, ও যা বলে করিস। ও নাকি তোকে দিয়ে নিজের জুতোও পালিশ করিয়েছে... আমার মেয়ে দুটো শয়তান। এত মাথায় তুলিস না ওদের।" তখন মানি তানি দুজনেই ঘরে ছিল। মানির না পড়া নিয়ে ওর মা টানা এরপর কথা বলায় ও শেষে বলল, - "এবার থামো মা। পড়ছি কিনা সেটা রেজাল্ট বেরোলেই বুঝতে পারবে। আর আমি দাদাকে মোটেই নিজে থেকে জুতো পালিশ করতে বলি না। দাদা ছোট বেলায় করে দিত। এখনো মাঝে মাঝে করে দেয়। তানির জুতোও আগে পালিশ করে দিয়েছে। এখন ও রাগ করে আর যায় না, আর এমনভাবে বলেছে যে তোমার মনে হয়েছে আমি জোর খাটাই। দাদাকেই জিজ্ঞাসা কর আমার দোষ আছে কিনা।" আমি তখন নিজেই সাহস করে বললাম- "মানির কোন দোষ নেই কাকিমা। আর আমি এখন আসছি, অফিসে যেতে হবে।" ওর মার কথা শুনে বরঙ মনে হল কাকিমা ভেবেছে আমি খুব ভাল মানুষ আর তার ফায়দা নিয়ে ওর মেয়ে শপিং করিয়ে নেয় / কিছু কাজও করিয়ে নেয় যাতে নিজেকে করতে না হয়। আর বাড়িতে দুই মেয়েই ঘর গোছানো জামা কাচা এইসব যেমন মায়ের উপরে চাপিয়ে দেয় ভেবেছে হয়ত আমার উপরেও এটা সেরকম ভাবেই চাপিয়েছে আর আমি ভাল দাদার মত করে দিয়েছি। তবে, তখন কথা এড়ানোর জন্য অফিসের তাড়ার নামে তাড়াতাড়ি উঠে এসেছি। নাহলে ওর মা আর কিছু বলত কিনা জানি না। অবশ্য এটাও হতে পারে আমি এখন কিভাবে মানির জুতো পালিশ করে দিই শুনে কাকিমার পুরনো কথা মনে পরছে। কিভাবে আমি দিদির সেবা করতাম চাকরের মতো। কিভাবে দিদির জুতো পালিশ করে দিতাম, পা টিপে দিতাম, দিদির কথায় উঠতাম আর বসতাম। এমনকি আমার গায়ের উপর জুতো পরা পা তুলে বসে দিদি আমাকে দিয়ে পা টেপাচ্ছে বাবা- মায়ের সামনে আর আমি বিনা প্রতিবাদে মন দিয়ে দিদির সেবা করছি সেটাও তো কাকিমা দেখেছিল। তাহলে আমার এখনকার আচরনে কি কাকিমার খুব অবাক হওয়া উচিত সেটা এতদিন পরে হলেও? 01.09.2018 মানি রোজই আসে এখন আমাদের বাড়ি। ওর হুকুমমত চলতে খুব ভাল লাগে। যদিও ও সেভাবে কিছু হুকুম করে না আর। তানি আর আমাদের বাড়ি আসেনি। খামখেয়ালী ভাবেই চলছে এখনো ও। তবে ওর হাতে ডমিনেটেড হয়েছি সামান্য ওদের বাড়িতে গত কয়েক দিনে। এই ফিরলাম প্রভু তানিদের বাড়ি থেকে। তানিকে নাচের ক্লাস থেকে আনতে গিয়েছিলাম। তানি এখনো নিজের জুতো মোজা নিজে খোলা অভ্যাস করেনি। খামখেয়ালী বাচ্চা তো। আমিই খুলে দিলাম আজ। এরপর ওর পাও টিপে দিলাম ১০ মিনিট। নেচে ফেরার ফলে পায়ে ব্যাথা করছে বলছিল ও, তাই। জুতো খোলা, পা টেপা সবই ওর মা আর দিদির সামনেই করলাম। দারুন লাগল। 12.09.2018 প্রভু মানি প্রায় রোজই আসছে আমাদের বাড়ি। ওই অল্প সল্প হুকুম করে। সেটাই সুখ। তবে প্রভু তানি বেশি আসে না আর। তবে কালকেই ওদের বাড়িতে গিয়েছিলাম। তানি জানালায় বসে ছিল আর আমি যে চেয়ারে বসে আছি তার হাতলে লাল চটি পরা দুই পা তুলে। আমার হাতে ওর পা লাগছিল। ওর মা দেখে ওকে পা সরাতে বলল। ও উলটে চটি পরা পা দিয়ে আমার হাতে খোচা মেরে বলল "কেন? কি সমস্যা?" আমিও শেষে বললাম "থাক না কাকিমা। আমার অসুবিধা হচ্ছে না।" তানি পা সরায় নি। ওর এই স্বভাব গুলোই আমার খুব ভাল লাগে। রিমা কাকিমা হেসে বলল "তুই ওদের বেশি আস্কারা দিচ্ছিস রনি।" কিন্তু আমার এটাই বেশি ভাল লাগে। বিশেষ করে কারো সামনে করলে। আমি উলটে পরে আরো যতটা সম্ভব নিচু হয়ে বসেছিলাম যাতে তানির পা আমার কাধের কাছে টাচ করে। সবাই এরকম করতে লজ্জা পাবে। এইভাবে অপমানিত হতে... অন্যের সামনে.. এত ছোট মেয়ের কাছে। কিন্তু আমার হয় না।তানির পা আমার কাঁধে টাচ করেছিলোও, আলতো করে। আমি এক্সট্রিম সাবমিসিভ হয়ে পরছিলাম তানির প্রতি ক্রমশ। শেষে আমি এতটাই নিচু হয়ে চেয়ার আর খাট জুড়ে আধশোয়া হলাম যাতে আমার কাঁধটা চেয়ারের হাতলের লেভেলে নেমে আসে। পুরো প্রসেসটা দেখলে যে কেউ বুঝবে আমি চাইছি তানি আমার কাঁধে পা রাখুক। তানি রাখলোও। আমার কাঁধ চেয়ারের হাতলের লেভেলে নেমে আসতে তানি ওর লাল চটি পরা পা দুটো পাশাপাশি আমার ডান কাঁধে রাখলো। এইভাবে ও আমার গায়ে আগে চটি পরা পা রেখেছে, কিন্তু আমাদের বাড়িতে। ওদের বাড়িতে এই প্রথম। আমার কাধে অনেকেই আগে পা রেখেছে। বাচ্চা বয়সে রাখত দিদি, বাড়ির সবার সামনে। এরপরে মানি সবচেয়ে বেশি। কিন্তু ও বোন ছাড়া আর কারো সামনে রাখে না। দিদি ছোটবেলায় সবার সামনে একতরফা এরকম বহুবার করেছে। আমিই কিছুই বলতাম না। পরে অবশ্য আর করত না দিদি। মানি ঘরেই ছিল, দেখেও ও কিছু বলল না স্বাভাবিকভাবে। কাকিমা পাশের বারান্দায় কাজ করছিল। ঘরের দরজা খোলা থাকায় কাকিমার চোখে পরা স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু কাকিমাকে কিছু বলতে শুনলাম না। তানি একটু পরে চটি পরা ডান পা দিয়ে আমার ডান কানের কাছে খোঁচা মেরে বলল ওর পা টিপে দিতে। আমিও ভীষণ খুশি হয়ে ওই অবস্থায় তানির পা দুটো টিপে দিতে লাগলাম। এমনকি একবার দরজার কাছে চেয়ারে বসা মানির কাছে এসে কি একটা জিজ্ঞাসাও করে গেল কাকিমা, কিন্তু তানিকে কিছু বলল না, যদিও তখনো তানির চটি পরা পা দুটো আমার কাঁধে রাখা আর আমি তানির পা দুটো টিপে দিচ্ছি ওই অবস্থায়। কাকিমার চোখে পরা উচিত, জানিনা খেয়াল করেনি কোন কারনে নাকি খেয়াল করেও কিছু বলল না। কালকে তো তানির এক জোড়া স্কুল জুতো পালিশও করে দিয়েছি। ওর মা আর দিদির সামনেই। ও ছোট বলে ব্যাপারটা অত অস্বাভাবিক লাগে না। ও খুশি হয়েছিল। ওকে খুশি করতেই করা। ও মার সামনে কম্পলেন করেছিল যে আমি ওর দিদির জুতো পালিশ করে দিই, ওরটা করি না। সেই জন্যই আরো নিজে থেকে করেছিলাম। 20.09.2018 এত বছর ধরে মানির সেবা করছি। তানির সেবাও করেছি কিছু। ওদের চাকরের মত কিছু চাওয়ার আগেই ওদের প্রয়োজনীয় জিনিস কিনে দিয়েছি। পা টিপে দিয়েছি, জুতো পালিশ করে দিয়েছি। চড় লাথিও কিছু খেয়েছি। এমনকি কয়েকবার মানির জুতো জিভ দিয়ে চেটে পালিশ পর্যন্ত করে দিয়েছি। কিন্তু মানি আর তানি ছাড়া আর কারো সামনে ওদের সেবা কখনো করিনি। যা হয়েছে শুধু ওদের দুই বোনের সামনে। এক বোন দেখেছে আরেক বোনের সেবা করছি আমি। এইটুকুই। তানি অনেক ছোট ছিল আগে। মানিও খুব বেশি সেবা নিতে পছন্দ করত না কোনদিন। কিন্তু আজ কেন জানি মনে হচ্ছে সব বদলে যেতে পারে। আজ তানির কাছে মার খেয়েছি। অফিস থেকে ফিরে ওকে নাচ থেকে আনতে যেতে লেট হয়েছিল বলে। প্রথমে ফেরার সময়ে রাগ করে কথা বলছিল না। বাড়ি ফেরার পরে গালে চড় মেরেছে একবার। মানি আর ওদের মায়ের সামনেই। মানি কিছু বলেনি তানিকে। মানি আসলে সম্ভবত চাইছে ওর বোন আমাকে একটু ডমিনেট করুক। নাহলে তানি ওইভাবে রাগ করে মায়ের সামনে সব কিছু বলতে শুরু করলে মুশকিল এই ভেবে হয়ত। ওদের মাও কিছু বলল না সেটাই বেশ আশ্চর্যের। সেরকম জোরে মারে নি। আস্তেই। লাগার মত না। আমার খুবই ভাল লেগেছে। আমি আশা করছি আজ আস্তে মেরেছে। কিন্তু এভাবে চললে জোরে মারতে খুব বেশি সময় নেবে না। আমি তো উলটে সাথে সাথে তানির পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চাইলাম। ওর স্নিকার পরা পায়ে মাথা রেখে। এটা মানি বা তানি কখনো একটু রাগ দেখালেই করি চিরকাল। মানি আর তানিকে প্রনাম তো চিরকালই করি। এটাও মানি আর কাকিমার সামনে।একসাথে দুই বোনের সেবা তো আগে রোজই করতাম। জবাবে মানি যা করে তানিও তাই করল। আমার মাথার উপরে পা রেখে আশীর্বাদ করল। মানে ক্ষমা করে দেওয়ার সিম্বল। কিন্তু এবার প্রথম ওদের মায়ের সামনে। ওদের মা ঘরের অন্য কোনে অন্য কাজ করছিল। কাকিমা দেখেও না দেখার ভান করল। এই নিয়ে কোন কথাই বলল না, যেন ঘটনায়া দেখেই নি। কিন্তু একই ঘরে থেকে এরকম ঘটনা চোখে না পরা কি আদৌ সম্ভব? 23.09.2018 আমি আজকেও দুই প্রভুর কাছে কিছুটা ডমিনেটেড হয়েছি। ওদের বাড়িতে গিয়ে ওদের দুজনের ঘর গুছিয়ে দিলাম। জুতো পালিশ করে দিলাম। তানি তো বেশ হুকুম করে কাজ করাচ্ছিল। মনে হয় খুব এনজয় করছে। ওর মা দেখেছে৷ ওই একবার বলল ওদের বেশি মাথায় না তুলতে। কিন্তু বেশি বাধা দেয় না। ওর মা অবশ্য একটু নরম স্বভাবের। তানি সবসময় ওর মার কথাও শোনে না। কিন্তু আজ ওনার সামনেই দুই বোনের ঘর গুছিয়েছি। আমি আগে অবশ্য ওদের বাড়িও খুব কম যেতাম৷ তাই সুযোগ হত না। আমি তিন জনেরই সেবা করতে চাই। কিন্তু ছোটদের কাজ করে দেওয়া সোজা। অযৌক্তিক লাগে না। বড়দের ম্যাচিউরিটি বেশি।চাকরদের তারাই ঠিকভাবে ব্যবহার করতে জানে। আবার বাচ্চাদের ফান করা ব্যাপারটা আমাকে খুব টানে। যেটা তানি আমার সাথে করছে এখন। আমার মন চায় ওদের তিন জনেরই সেবা করতে। তবে ওদের মায়ের সেবা সম্ভবত করার সুযোগ হবে না। নাচ থেকে ফেরার সময়ে রোজ আমাকে দিয়ে শপিং করাচ্ছে তানি। আর ফিরে রোজ পা টেপাচ্ছে আমাকে দিয়ে। ওর ওই আচরন খুবই এঞ্জয় করছি। তবে লাথি মারে নি এখনো। তবে তানি হয়ত লাথিও মারবে। খুব শিঘ্রই মারবে। চড় তো মেরেইছে অলরেডি। মানিও করাচ্ছে, তানির চেয়ে কম।আগের চেয়ে গুটিয়ে নিয়েছে মানি। কিন্তু ডমিনেট করে না, এরকম নয়। হয়তো, ছোট বোনকে উপভোগ করার সুযোগ দিচ্ছে। আগের দিন তানির পা টেপার সময়ে আমি নিজে থেকে মানির পাও টিপে দিয়েছি একটু। কিন্তু মানি নিজে থেকে বলেনি। কোন কারন ছাড়া মানি আগে মেরেছে। রিসেন্টলি মারেনি। তানির পা কিন্তু মানি আর ওর মা দুজনের সামনেও টিপেছি। কিন্তু এখন মানির পা ওর মায়ের সামনে টিপতে ভয় লাগবে। হ্যা। মানি সম্ভবত চাইছে ওর বোন আমাকে ওর চেয়েও বেশি ডমিনেট করলে আর সেইদিনের মত অভিযোগ করে অস্বস্তিতে ফেলবে না ওকে। মানি কিছুটা বড় হয়ে গেছে বলে। ওর মা কি রিয়াক্ট করবে তাই ভেবে। আসলে বড় হওয়ার পরে কোনদিন তানি ছাড়া আর কারো সামনে ওর এভাবে সেবা করিনি। মানি নিজে অর্ডার করলে আলাদা। আমার মনে হচ্ছে সবার সামনেই আমার ওদের দুজনের সেবা করা উচিত।এক্ষেত্রে ইতস্তত করলে ওরা হয়তো ব্যাপারটা নেগেটিভলি নেবে।আর লুকিয়ে সেবা করতে গেলে দাস হওয়ার আনন্দও নেই, কেউ খারাপ ভাবেও নিতে পারে।এর চেয়ে, জড়তা কাটিয়ে যা করার সবার সামনে করা ভাল ।এখানে আর রাখ-ঢাক নেই।তাই খারাপ ভাবে নেয়ার পসিবিলিটি কম। বিশেষ করে যখন রিমা কাকিমার রিএকশন এখনো একদম স্বাভাবিক। কাকিমা আমাকে খুব ভালো চোখে দেখে বলেই মনে হয়।তাই কাকিমার সামনে তার মেয়েদের সেবা করলে সেটা খারাপভাবে নেবে না। কাকিমাও হয়তো আমার সাবমিসিভনেসটা বোঝে। আজ ওদের ঘর গোছালাম, তখন তানি আমাকে হুকুমও করছিল। ওদের সবার জুতো পালিশ করেছি। মানি আর তানির পায়ে পরা জুতোটাও পালিশ করেছি। ওদের মা সেভাবে কিছুই বলেনি। যদি এইভাবে চলে তানি হয়ত মায়ের সামনে আমাকে আরও বেশি মারবে কিছুদিন পরে। কি জানি কিরকম রিএকশন দেবে! আজ জুতো পালিশ করার সময়ে তানি জুতো পরা পায়ে আমার হাতের উপরে দাঁড়িয়ে পরেছিল মজা করে। ওর মায়ের সামনেই। অল্প লেগেছে। ওর তো সবে ১১ বছর, ওজন কম। তাই বেশি লাগেনি। ওর মা দেখেও কিন্তু কিছুই বলেনি। আমি ভাবিনি ওর মা এতটা মেনে নেবে। প্রথমদিন যখন তানি ওর মায়ের সামনে বলেছিল যে আমি ওর দিদির সেবা করি সেদিন আমি খুব ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু কাকিমা কিছুই মনে করে নি। মেনেই নিয়েছে বলা যায়। যদিও রোজই আমাকে একবার বলে ওর মেয়েদের এত মাথায় না তুলতে। কিন্তু তারপরে ওরা আমাকে ডমিনেট করলে আর কিছু বলে না। ঐ বলাটা শুধুমাত্র ভদ্রতা হয়ত। বড়দের সামনে সেবা করলে অবশ্য ভুল ধারনা হওয়ার চান্স কম। যেটা লুকিয়ে করলে হতে পারে। আর বড়দের সামনে সেবা করার আনন্দই আলাদা। আমি তানিকে নাচে দিতে যাচ্ছি আপাতত। তানি ওর মায়ের সামনেই সরাসরি চড় মারল আজ। ওর মা ওই নামমাত্র বারণ করল ওকে। তানি বেশ মজা পেয়ে গিয়েছে। ওকে নাচতে নিয়ে যাওয়ার জন্য বিকাল ৬ টায় যেতে বলেছিল। আমি একটু পরে গিয়েছিলাম। তাই। আসলে ও অনেক আগে যেতে বলেছিল। আমি সময় মতই গিয়েছিলাম। কিন্তু ও রেডি হতে হতে বৃস্টি নামল। আমি ক্ষমা চাইলাম। ওর পা ধরে। ও আরেকটা চড় মারল। আমি তখন তানির জুতো পরা পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চাইলাম। ওর মায়ের সামনেই। আমি ওর মায়ের সামনেই স্বাভাবিক সাবমিসিভনেস দেখানোর চেষ্টা করছি। কাকিমা আজ তানির পাশেই বসেছিল। আমাকে বললো "ওইভাবে তোর ক্ষমা চাওয়ার কিছু হয়নি। একদিন নাচে না গেলেও তানির কিছু ক্ষতি হবে না।" আর তানিকে বলল, - "রোজই তো তোকে নিয়ে যায়। আজ একদিন দেরী হয়েছে বলে ওউভাবে মারছিস কেন বড় দাদাকে?" তানি সেই কথার উত্তরে বলল, "বেশ করেছি মেরেছি। সময়ে আসে নি কেন?" ওর মা আর কিছুই বলল না ওকে। ওর মা যদি সত্যিই তানির উপরে রাগ করত তো অনেক কড়া ভাবে বলত। আমার শুনে সত্যিই মনে হল ভদ্রতার খাতিরে বলছে শুধু। কয়দিন পর থেকে এটুকুও বলবে না হয়ত। আমার খুবই ভাল লেগেছে কালিমার এই মেনে নেওয়াটা। পরে একটা লাথিও মেরেছে তানি। তখন অবশ্য ওর মা ছিল না। পারমানেন্টলি ক্রীতদাস হতে যাচ্ছি কিনা কে জানে!! জানি না কি হবে। এরপর পা টেপানোর সময়ে আজ তানি চেয়ারের বদলে জানালায় বসেছিল। ওর একটা জুতো পরা পা হাতের তালুতে ধরে টিপছিলাম। তানি অন্য জুতো পরা পা টা আমার কাঁধের উপরে রেখেছিল। ওর মা দেখেও কিছু বলেনি। এরপর বৃষ্টি কমলে দুই বোন আমার টাকায় শপিং করতে গেল। ওর মা এরকম ভাবে মেনে নেবে আমি ভাবিনি। আমার কাকু, মানে ওদের বাবা অবশ্য এখনো কিছু জানে না। ওর বাবা অবশ্য বেশিরভাগ সময়ে বাইরে থাকে। এই একটু আগে ফিরল। আমিও বাড়ি চলে এলাম। আজ সত্যিই আমার জীবনে এক দারুন আনন্দের দিন। মায়ের সামনে তানি আমাকে চড় মারল। আমি ওর জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম। তানি মায়ের সামনে আমার মাথায় জুতো পরা পা রেখে আশির্বাদ করল। আমার কাঁধের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে পা টেপাল মায়ের সামনে। শুধু লাথি টা মারার সময়ে ওর মা দেখেনি সম্ভবত। তানির মত মানিও যদি ওর মায়ের সামনে আমাকে মারে আরো খুশি হব। আজ বিকালের পর সত্যিই মনে হচ্ছে ওদের মা শুধু ভদ্রতার খাতিরেই বাধা দিচ্ছে। মানি বা তানি আমার মুখে লাথি মারলেও কাকিমা কিছু মনে করবে না। এটা সত্যি হলে আমি খুবই খুশি হব। কাকিমা আমার সম্পর্কে কি ভেবেছেন কে জানে? রিমা কাকিমা নাস্তিক। ধার্মিক হলে এত সহজে হয়ত মানতে পারত না। ছোট হয়ে বড়দের মারা ঠিক না এরকম প্রথাগত চিন্তা উনার নেই মনে হল। আজ কিন্তু জুতোর রাক থেকে জুতো পালিশ করার সময়ে কাকিমার জুতোও পালিশ করে দিয়েছি। ঘটনা এক্সট্রিমে গেলে, ওরা আমাকে স্লেভের মত ট্রিট করলে তো ভালই হয়। তবে ওরকম নিষ্ঠুর ওরা কেউ হবে বলে মনে হয় না। কাকিমারও সেবা করার চেষ্টা করব এবার। আসতে আসতে। প্রথমদিন উনার পায়ে হাত রেখে প্রনাম করে রিএকশন দেখে নেব। তবে এসব কাকিমার খারাপ লাগলে সে অনেক কড়া ভাবেই তানিকে বারন করত। আর এই ঘটনার ফলে দুই বোনের ঝগড়াও মিটে গেছে। সেটাও হয়ত আমার মত ওদের মারও ভাল লেগেছে। কাকিমাকে কি গিফট দেব বুঝতে পারি না। দুই বোনকে তো আজীবন দিয়ে আসছি। তবে সেটাও তো ওর মায়েরও গিফট একভাবে। কারন ওদের টাকা বেচে যায়। জানি না কি হবে। কোন ঘটনাই এর আগে এক্সপেক্টেড দিকে যায় নি। শুধু এখন রোজ দুইবেলা ওদের বাড়িতে সেবা করতে যাওয়ার চেষ্টা করব। এখন থেকে আর কোনো রাখ-ঢাক নয়।সব প্রকাশ্যে। ওদের মায়ের সামনে তো বটেই। তবে অন্য কেউ দেখলে আবার হয়ত অস্বস্তি হবে। আমার প্রভুরাই আমার ঈশ্বর এখন। 24.09.2018 আজ ঘটনা আরো এগিয়েছে। তানি আজ সরাসরি লাথি মারল আমার মুখে। আজ বিকালে। ওকে স্কুল থেকে নিয়ে বাড়ি ফেরার পরে। হ্যা, ওর মা আর দিদির সামনেই! তাও মিথ্যা অজুহাত দিয়ে। আমি নাকি দেরী করে আনতে গিয়েছি। অথচ, আমিই ওর জন্য ওয়েট করেছি ওর ছুটির আগে। ও সবার সামনেই মারতে ভালবাসে। এত বড় একজনকে এইভাবে ও কন্ট্রোল করছে, মারছে এটা দেখাতেই সম্ভবত ও মজা পায়। মানির মধ্যে এটা নেই। এটাই সমস্যা হতে পারে। কাকিমা প্রথমে তানিকে বলল " তুই কিন্তু বাড়াবাড়ি করছিস তানি। দাদার একটু দেরী করেছে বলে মুখে লাথি মারে কেউ এভাবে?" মানি পাশ থেকে বলল, " তাতে কি হয়েছে মা? দাদা তো ছোট থেকে এইভাবেই দিদির কাছে চড় লাথি খেয়েই বড় হয়েছে। দিদি ওকে কথায় কথায় চড় লাথি মারত বলেই দাদা এত ভদ্র সভ্য শান্ত ভাল মানুষ হয়েছে। এখন দিদি নেই, তাই আমাদের বোনেদেরই তো দায়িত্ব নিয়ে ওকে মেরে ধরে ভাল মানুষ করে রাখা দরকার, তাই না? তাই ও ভুল করলে আমিও দিদির মত ওকে চড় লাথি মারি, তানিও মারবে এটাই স্বাভাবিক।" কাকিমা প্রথমে মেয়েকে বলল, - " সেটা তুই ঠিকই বলেছিস।" তারপরে আমার দিকে তাকিয়ে হাসিমুখে বলল, - "আজ মুখে লাথি খেয়েও তানিকে কিছু বলবি না?" আমি বললাম - "হ্যা, ক্ষমা চাইব ওর কাছে। দোষ তো আমারই।" যদিও আসলে আমি মোটেও দেরী করিনি। এই বলে আমি তানিকে প্রনাম করলাম ওর জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে৷ জবাবে তানি ওর জুতো পরা ডান পা আমার মাথার উপরে রেখে আমাকে আশির্বাদ করল ওর মা আর দিদির সামনেই। আর তাই দেখে ওর মা হাসিমুখে বলল, 'তুই যদি কিছু না বলিদ তাহলে আমারও কিছু বলার নেই।" এটাই হচ্ছে পরোক্ষ সম্মতি! তানি অন্যদের সামনেও আমাকে ডমিনেট করার চেষ্টা করবে এরপরে হয়ত । সবাইকে দেখানোতেই ওর মজা। তানি এরপরে আরো ৩-৪ বার আমার মুখে পরপর জুতো পরা পায়ে লাথি মেরে বলল, " এরপরে এরকম ভুল আর কখনো করলে লাথি মেরে তোর নাক আমি ভেঙে দেব!" আর মুখে তানির জুতো পরা পায়ের লাথি খেয়ে আমি ওর পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চাইলাম আবার।কাকিমা আর কিছুই বলেনি । এরপর তানির পা টেপার সময়ে তানি আরো অনেকগুলো লাথি মারল, অন্তত ১০-১২ টা। তাও কিছু বলেনি কাকিমা। শুধু কী তানির মজা?? আমিও তো এটাই চাই। খুব ভাল লাগছে তানির আমাকে এইভাবে ডমিনেট করা। কিন্তু সবার সামনে করলে পরিস্থিতি কোন দিকে যাবে কে জানে! মনের একটা অংশ অবশ্য সেটাই চায়। কিন্তু রিস্কি খুব এটা। কাকিমা এবার হয়ত ভদ্রতা করেও আর তানিকে বারন করবে না মারতে। খুব তাড়াতাড়ি অনেক দূর এগিয়ে গেল পুরো ব্যাপারটা। মানি আর তানির অনেক বান্ধবীই ওদের বাড়ি আসে। ওরা সবাই দেখলে ওদের থেকে ক্রমে আরো লোকে জানবে। আবার এটাও হয়ত হতে পারে যে তানি কিছুদিন পর আমাকে ডমিনেট করায় মজা হারিয়ে ফেলবে। তানির এই স্বভাবটা আছে। এক জিনিসে বেশিদিন মজা পায় না। কারো সামনে সেবা করাই আসল দাসত্ব সেটা ঠিক। কিন্তু বাস্তবে সমস্যা হতে পারে। কারো থেকে বাবা মা এটা শুনলে তাদের খারাপ লাগতে পারে। এরকম অনেক কিছুই হতে পারে। 25.09.2018... আজ তানি বক্স জানলায় বসে ছিল আমার কাঁধে জুতো পরা পা রেখে আর আমি ওর পা টিপে দিচ্ছিলাম। পা টেপার সময়ে তানি টানা অনেকক্ষন একের পর এক লাথি মেরে গেল আমার মুখে। ওর স্কুল শু পরা পায়ে। ওর মা আজ একবারও সেরকম কিছু বলেনি। মানিও তখন আমার পিছনে বসে ছিল আমার কাঁধে আর মাথায় চটি পরা পা রেখে। যা হচ্ছে কাকিমা তা পছন্দ করছে সেরকমই মনে হচ্ছে। কাকিমা বেশ উপভোগই করছে এই ঘটনা। এখন ওদের দুই বান্ধবী ওদের বাড়িতে এসেছে। ডোনা আর সোনা। আগে ওরা এই পাড়াতেই থাকত। ওরা জানলে কি হবে এই ভয়ে আমি আর এখন ওদের বাড়ি যাইনি। যেতে ইচ্ছা করছে। আবার ভয়/ ঘাবড়ে যাওয়াটাও কাটছে না। বিশেষ করে অন্য কেউ থাকলে। সবাই যদি এই নিয়ে আলোচনা করে, একসাথে অনেকে প্রশ্ন করে তাহলে অস্বস্তিকর ব্যাপার হবে না? তাছাড়া আমার বাড়িতে জানলে তারা কি ভাববে এইসব চিন্তাও চলে আসে। একটা অযৌক্তিক ভয়ও কাজ করে। নাহলে আমার অবশ্যই ইচ্ছা করে সবার সামনে মানি আর তানির সেবা করতে। তবু ভাবছি এখন মানি তানি আমাকে যা হুকুম করছে বিনা দ্বিধায় মেনে চলব। আজ সন্ধ্যায় আরো কিছুক্ষন সেবা করেছি তানি আর মানির। যখন গিয়েছি তখনো ওদের বান্ধবীরা ছিল। ওদের সামনে অবশ্য বেশি কিছু করিনি। ওরা ১৫ মিনিট পর চলে গিয়েছিল। আমি তখন পাশের ঘর পরিস্কার করছিলাম। ওরা সেটা পাশের ঘর থেকে দেখতে পাচ্ছিল। ওদের কিছু জিজ্ঞাসা করেছে কিনা শুনতে পাইনি। এরপর ওরা চলে গেলে মানি আর তানি সিম্পলি আমার মুখে আর বুকে চটি পরা পা রেখে বসে আমাকে দিয়ে পা টেপালো।যেভাবে আগে আমাদের বাড়িতে করত। কিন্তু আজ ওদের মায়ের সামনেই। ওর মা কিন্তু একবার ভদ্রতা করেও বাধা দেয়নি আর। আমি শুধু নিজের কাজে মন দিচ্ছিলাম। একবার দুই মেয়েকে বলল, পা টেপাবি টেপা। তাই বলে চটি পরা পা দাদার মুখে রাখার দরকার কি? তাতে তানি বলল এটাতেই তো মজা। কাকিমা শুনে বলল, "বেশ, মজা লাগলে রাখ। রনিকে তো ওর দিদিও এইভানেই ইউজ করত ছোট থেকেই। তোরা ছোট বোন হয়েও একই জিনিস করতে চাইলে কর। রনিও কোন আপত্তি করছে না যখন।" মানি আর তানি দুই বোনে শুধু নিজেরা থাকলে যা করত, এখন মায়ের সামনেও তাই করছে। সরাসরি মুখে পা রেখেছে আমার যেন বিশ্বাসই হচ্ছে না এখনো। তাও চটি পরা পা! একদম সরাসরি। প্রথমে বুকে আর পেটে রেখেছিল। এরপর তানি সরাসরি আমার মুখে চটি পরা পা তুলে দিল । কাকিমা বাধা দেয়নি কিন্তু একটুও। আমি নিজে তখন কিছুই বলিনি। অবশ্য আমার ঠোঁটের উপরে তখন তানির চটি পরা পা রাখা ছিল। ওর পা না সরিয়ে কিছু বলতেও পারতাম না। এখন ভাবছি আমি সরাসরি সম্মতি দিলে কি ভাল হত? তানি যখন আমার মুখে লাথি মেরেছিল তখন তো আমি সরাসরি সম্মতিই দিয়েছিলাম। তবে আমার কেন জানি না মনে হচ্ছে হয় তানি এতটা বাড়াবাড়ি করবে যে কিছু সমস্যা হবে। নাহলে ও কিছুদিন পর আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে। তানি খুব খামখেয়ালী। মানি সম্ভবত বোনকে হাতে রাখতেই শুধু এটা মায়ের সামনে চালাচ্ছে। নাহলে ও কারো সামনে আমাকে ডমিনেট করে না। আমি শুধু কাকিমাকে একদম বুঝতে পারছি না। কেউ উপস্থিত না থাকলে তানি আবার আমাকে ডমিনেট করতে কোন আগ্রহই দেখায় না। কারো সামনে ডমিনেট করাতেই তানির মজা । ওদের মায়ের সামনে হওয়ায় আমি খুবই খুশি। মানি তানির থেকে কম ডমিনেটিং। আর তানি ছাড়া কারো সামনে ও আমাকে ডমিনেট করত না একদমই। আগে ও তানির সামনে করত। অবশ্য ওর বোন তখন খুব ছোট থাকায় বোন কি ভাববে এই নিয়ে না ভেবেই মানি সেটা শুরু করেছিল। আমি আগে কখনোই ভাবিনি ওর মা এগুলো এভাবে মেনে নিতে পারে। হয়ত কাকিমা প্রতিটি লেভেলে আমাকে পরোখ করছেন। এরপর হয়তো আশা করছেন আমি ওরো সেবা করব। কি জানি!! তাই কি? জানি না। উনি ঠিক কি চান, কি ভাবছেন পুরোটা নিয়েই আমি কনফিউজ। সেই সাথে তানি কতদিন এসবে আগ্রহী থাকবে তা নিয়েও৷ ও ভিশনই খামখেয়ালী। এক জিনিসে বেশিদিন মন থাকে না ওর। তানি খুবই অবাধ্য৷ আর এই অবাধ্যতা করে ও মজা পায়। ও আমার সাথে যা করছে সেটা এত বড় একজন ছেলেকে আঙুলের ইশারায় নাচানোর মজা থেকেই করছে। কিন্তু ওকে আমি যতটা বুঝি এরপর ও চেষ্টা করবে অন্য কারো সামনে আমাকে ডমিনেট করার। আরো নতুন অনেকে ওর পাওয়ার দেখে অভিভুত হবে এটাই ও চায়। বোন না চাইলে মানি আবার নিজে থেকে কারো সামনেই আমাকে ডমিনেট করবে না। এত সহজে তানি আমাকে চড় বা লাথি মারলে কাকিমা মেনে নেবে আমি কয়েক দিন আগেও ভাবতে পারতাম না। আবার অন্য কারো সামনে ওকে ডমিনেট করতে না দিলেও তানি আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে। কাকিমাও হয়ত চায় আমি ওর সেবা করি,ঘরের কাজ করি, ওদের সবার দাসত্ব করি, যেভাবে আগে আমি দিদির দাসত্ব করতাম। হতে পারে। নাও হতে পারে। তবে এরকম কিছু কাকিমার মধ্যে কাজ না করলে সে কেন তানিকে এইভাবে আমার উপর অত্যাচার করতে দিচ্ছেন তার কোন উত্তর নেই। অবশ্য আমাকে ফিজিকালি ও ফিনান্সিয়ালি ইউজ করার লাভের কথা ভেবেও করতে পারে! তানি আজ আমার মুখের উপরে চটি পরা পা রেখে বসে সারা সন্ধ্যা পা টেপাল। সেটাও কাকিমা হাসিমুখে কোন আপত্তি ছাড়া দেখে গেল। তানি আমাকে ডমিনেট করুক সেটা ওর মা আর দিদিও চাইছে। ওর মা আর দিদি ওকে কিছু করতে বারন করলে সেটা এড়িয়ে যাওয়া সহজ৷ কিন্তু ওরাও যদি চায় তাহলে আমার পক্ষে এড়ানো কঠিন। আমি যখন ওর বাড়িতে আছি তখন ওর মা আর দিদিও যদি চায় আমি অন্য কারো সামনেই তানির পা টিপে দিই তাহলে ৩ জনের ইচ্ছার বিরুদ্ধে এড়িয়ে যাওয়া কঠিন। মানি বা ওর মা যদি তানির হুকুমের এগেইন্সটে কিছু বলে আমি ওদের কথাও শুনতে পারি তানির কথা না শুনে। কিন্তু ওরা নীরব থাকলে মুশকিল। তানি চাইল্ডিশ, খামখেয়ালী। মানি ছোটবেলাতেও এরকম ছিল না। আমার কিন্তু এখনো মনে হচ্ছে কোথাও কিছু গোলমাল আছে। কি সেটা ধরতে পারছি না। এককথায়, ওর মা আমাকে ইউজ করার জন্য এইসব করছে এটা এখনো বিশ্বাস হচ্ছে না। কারন অন্য কিছু থাকতে পারে। যার জন্য হঠাত এইভাবে তানি আমাকে ডমিনেট করলে কেউ আপত্তি করছে না। ওদের আর্থিক অবস্থা মোটামুটি ভালই। অবশ্য ওদের বাবা ওদের খরচ করার জন্য যথেস্ট টাকা দেয় না। মানির ভাষায় কিপ্টে। সেক্ষেত্রে আর্থিক কারনে করার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু মানি বা ওর মাকে যতটা চিনি সেটা ওরা করবে ভাবতে অবাক লাগছে। হাজার হোক ওরা আমাদের আত্মীয়। আমার খুড়তুতো কাকুরই বউ আর মেয়ে ওরা। ওদের এরকম মনেও হয়নি। মানি আর তানির দুজনকেই অপরজনের সামনে সেবা তো বহুদিন ধরে করছি। আর মানি তানিকে গিফটও তো বহুবছর ধরে দিচ্ছি। অনেক দামি গিফটও। মানিকে মোবাইল, ল্যাপ্টপও দিয়েছি। যা হচ্ছে তাতে কাকিমার বা ওর মেয়েদের ক্ষতি অবশ্য কিছু নেই। বরং যা হচ্ছে তাতে ওর মেয়েদের সম্মান বাড়ছে। কি জানি। হয়ত আমার ওদের বুঝতে ভুল হচ্ছে। আবার নাও হতে পারে। আমি ওভার থিংক করছি হয়ত। এত ভেবে লাভ নেই। কি হতে যাচ্ছে সেটা ১-২ সপ্তাহ থেকে ১-২ মাসের মধ্যেই পরিষ্কার হয়ে যাবে। আমি একটু পরে ওদের বাড়ি যাব। অফিসে যাওয়ার আগে শেষ কয়েকদিন রোজ ওদের সেবা করে আসছি সকালে। আজকেও যাব। ওদের ঘরের কাজ করে, একটু সেবা করে তারপরে অফিস যাব। ওরা যেহেতু আমাদের আত্মীয় তাই এইভাবে রোজ দুইবেলা ওদের বাড়িতে যাওয়ার মধ্যে কারো খারাপ লাগার কিছু নেই। ( চলবে)...