Monday 1 July 2024

সুতপা...

সুতপা... ছোট থেকে আজ অব্ধি অনেক ফেমডম অভিজ্ঞতা হয়েছে আমার। অনেকের সাথেই সেটা extreme এও পৌঁছেছে। তবে হঠাত unexpected ভাবে কিছু হলে তার একটা আলাদা আনন্দ থাকে। যেমন গতকাল আর আজ আমার অফিসে হল। এই সপ্তাহে বুধ, বৃহস্পতি আর শুক্রবার আমাদের অফিসে মিটিং চলছে । মিটিং হয় একটা লেকচার থিয়েটারে। যেখানে সামনের রো নিচে, আর পিছনের রো তার থেকে কিছুটা উপরে। তার ফলে সামনের রো তে কেউ যেখানে বসে তার মাত্র কয়েক ইঞ্চি নিচে পিছনের রোয়ে যে বসে তার পা থাকে। কাল সকাল ১১ টায় মিটিং এ ঢুকে আমি 3rd row তে বসেছিলাম। মিটিং চলছিল। হঠাত প্যান্টের পিছনে কিসের স্পর্শ পেলাম মনে হল। হাত বাড়িয়ে টাচ করে মনে হল জুতো। পিছন ফিরে তাকিয়ে দেখি- হ্যাঁ, তাই। একজোড়া জুতো পরা পা পিছনের রো থেকে কেউ আমার বসার জায়গার উপরে তুলে দিয়েছে। লাল পাম্প শু, তলাটা সাদা। আমি উপরে তাকিয়ে দেখি আমার পিছনে সুতপা বসে আছে। বছর ২৩-২৪ এর মেয়েটা ২ বছর আগে অফিসে জয়েন করেছে, মানে আমার ১ বছর আগে। অর্থাৎ বয়সে আমার চেয়ে অনেকটা ছোট হলেও এই অফিসে আমার সিনিয়ার। অফিসের নিয়ম অনুযায়ী আমার ওকে সুতপাদি বলা উচিত। তবে এখনো আমার সুতপাদির সাথে কথা বলার কোন সুযোগ হয় নি। সুতপাদি দেখতে বেশ সাধারন। গায়ের রঙ মাঝারী। উচ্চতা, দেহের গড়নও গড়পরতা। যেটা ওর ভাল সেটা হল কনফিডেন্স আর যে কোন কাজ করে বার করে আনার দক্ষতা। যে কারনে অফিসে অনেককেই ওর প্রশংসা করতে শুনেছি। আমি সুতপার দিকে তাকিয়ে দেখি ও নিচের দিকে তাকিয়ে ছিল। তার মানে ওর চোখে পরার কথা ওর জুতো সুদ্ধু পা আমার গায়ে লাগছে। কিন্তু বেশ কয়েক সেকেন্ড ওরদিকে তাকিয়ে থাকার সময়ে ও চোখ তুলে প্রথমে আমার দিকে চাইল, তারপরে মিটিং এ যে কথা বলছিল তার দিকে চোখ ফেরাল। আমিও সামনে ফিরে সেদিকে তাকালাম। তখনো আমার প্যান্টের পিছনে সুতপার জুতোর স্পর্শ পাচ্ছি। স্বভাবতই আমি মিটিং এ মনযোগ দিতে পারছিলাম না। সুতপার জুতোর টো দুটো আমার প্যান্টের পিছনের পকেট দুটোয় লেগে ছিল। আমি পিছনে একটু পিছিয়ে বসলাম। ওর জুতোর সাথে আমার প্যান্টের টাচ আরো বেশি হলেও সুতপা পা সরাল না। আমি প্রথমে বাঁ হাত বাড়িয়ে আমার হাতটাকে পিছনের পকেটের দিকে নিয়ে গেলাম। পিছনের পকেট থেকে রুমাল বার করলাম। সুতপা পা সরাল না। আমার রুমালটা বার করে আনার সময়ে ওটা সুতপার জুতোর তলায় ঘসা খেল। আমি আড়চোখে এদিক ওদিক চেয়ে দেখলাম। সবাই মিটিং এর স্পিকারের দিকে চেয়ে আছে তাই, নাহলে এই ঘটনা কারো চোখে পরে যাওয়ারই কথা। আমি কিছু না ভেবে ওই রুমাল দিয়ে মুখ মুছলাম একবার। সুতপার পা তখনো একই জায়গায়। এবারে আমি আবার হাত পিছনে নিলাম। প্রথমে বাঁ হাত সুতপার বাঁ জুতোর তলা আমার প্যান্ট আর মেঝের মাঝের ত্রিভুজের মধ্যে ঢুকিয়ে ৩০ সেকেন্ড মত রাখলাম। আমার হাতের কব্জিটা সুতপার জুতোর বাইরের দিকের সাথে হালকা করে টাচ করে ছিল। সুতপার দিক থেকে কোন রিএকশান না দেখে আমি হাতের আঙুল গুলো উঠিয়ে আলতো করে সুতপার জুতোর তলায় ঠেকালাম। no reaction! আমি এবারে হালকা করে নিজের হাতের পাতাটা ওর জুতোর তলায় পুরো পুরি বোলাতে লাগলাম। again no reaction! আমি এবার একইভাবে নিজের ডান হাত সুতপার ডান জুতোর তলায় নিয়ে গেলাম। একই ভাবে ওর ডান জুতোর তলায় বোলাতে লাগলাম নিজের ডান হাতের পাতা। ওর জুতোর তলার ময়লা আমার হাতে লেগে যেতে লাগল। ও কি বুঝতে পারছে আমি ওর জুতোর তলায় হাত বোলাচ্ছি? বুঝতে পারলাম না। কিন্তু মিটিং রুমে এত জন কলিগের সামনে দুরু দুরু বুকে আমি নিজের দুই হাতের তালু সুতপার দুই জুতোর তলায় বুলিয়ে যেতে লাগলাম। পরের প্রায় এক ঘন্টা এভাবেই কাটল। না আমি হাত সরালাম, না সুতপা পা সরাল। আমার উচিত ছিল মিটিং এর পর সুতপার দিকে তাকিয়ে ওর রিএকশান দেখা। কিন্তু আমার সে সাহস হল না। মিটিং শেষ হতেই পিছন দিকে না তাকিয়ে আমি বেরিয়ে এলাম। washroom e গিয়ে নিজের দুই হাতের তালুর দিকে তাকিয়ে দেখি দুই হাতের তালুই ধুলো আর বালিতে ভর্তি। আমি সেগুলোর উপরে চুম্বন করতে করতে কল্পনা করতে লাগলাম আমি সুতপার জুতোর উপরে চুমু খাচ্ছি। তারপরে আমার হাতে লেগে থাকা সুতপার জুতোর তলার বাকি ধুলো বালি আমি জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে নিজের কাজের জায়গায় ফিরে এলাম। আজ, অর্থাৎ বৃহস্পতিবারও ১১ টায় মিটিং ছিল। একই রুমে আগের দিনের জায়গায় বসে দেখি সুতপা তখনো আসে নি। তার ৫ মিনিট পরে সুতপা ঢুকতেই আমার বুক দুরু দুরু করতে লাগল। আমার বাঁ পাশের রো থেকে ওর ক্লোজ এক মেয়ে কলিগ ওকে ডাকল। ও হাত নেড়ে সেদিকে গেল। তার সাথে মিনিট খানেক কথা বলে আবার এদিকে এসে আমাকে অবাক করে ঠিক কালকের মত আমার পিছনের রোতে আমার পিছনেই বসল। আর বসেই কালকের মত জুতো পরা পা একইভাবে একই পজিশান রাখল। ওর দুই লাল পাম্প শুয়ের টো দুটো আমার প্যান্টে লেগে রইল। আজ আমার রুমাল ছিল পিছনের ডান পকেটে। আমি রুমাল বার করার সময়ে ইচ্ছা করেই রুমালটা ওর জুতোর তলায় বেশ কয়েক সেকেন্ড ঘসলাম। তারপরে সেটা তুলে রুমালের সেই দিকটা দিয়েই মুখ মুছলাম যেটা সুতপার জুতোর তলায় ঘসেছিলাম। মোবাইলটা তুলে তাতে আবছা ফুটে ওঠা প্রতিকৃতিতে বুঝতে পারছিলাম সুতপা আমার দিকেই তাকিয়ে আছে। কাল শুরুতে মনে হচ্ছিল সুতপা কিছু না ভেবেই পা আমার রোতে লেগেছে। ওর পা আমার গায়ে বা হাতে লাগা কোনটাই ও লক্ষ্য করে নি। কিন্তু আজ সুতপা ওর বান্ধবীকে এভয়েড করে আমার পিছনে এসে বসেই আমার গায়ে পা লাগিয়ে বসার পরে মনে হতে লাগল সুতপা সব জেনে বুঝেই করছে। ও নিজে থেকেই ওর জুতো পরা পা আমার গায়ে টাচ করে বসেছে। এখন আমার হাত ওর জুতোয় টাচ করলেও কেউ কি আমাকে দোষ দিতে পারে? আমার মনে হল না। মনে একই সাথে খুব সাহস এল আর নিজেকে সুতপার তুলনায় খুব ইনফিরিওর মনে হতে লাগল। কত সহজে পরপর দুদিন মেয়েটা নিজে থেকে নিজের জুতো পরা পা আমার গায়ে লাগিয়ে বসে রইল! এই জন্যই সুতপার কনফিডেন্স নিয়ে সবাই এত প্রশংসা করে। আমি আজ অনেক নি:সংকোচে নিজের দুটো হাত সুতপার দুই জুতোর তলায় নিয়ে গেলাম। তারপরে দুই হাতের তালুই সুতপার জুতোর তলায় বোলাতে লাগলাম। তখনো মিটিং শুরু হয় নি। সবাই এদিক ওদিক তাকিয়ে এর ওর সাথে কথা বলছে। ফলত: এই ঘটনা কারো চোখে পরে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তবু আমি লোভ সামলাতে না পেরে সুতপার দুই জুতোর তলা হাতের তালু দিয়ে পরিস্কার করতে লাগলাম। এরকম ৫ মিনিট চলার পরে আজকের মিটিং এর বক্তা আসতে সবাই একবার উঠে দাঁড়াল। আমি তাকিয়ে দেখি আমার হাতের তালু দুটো বেশ ময়লা। লোভ সামলাতে না পেরে আমি সেই হাত দিয়ে মুখ মুছেই বুঝতে পারলাম হয়ত মুখ লোকের চোখে পরার মত বেশি নোংরা হয়ে যেতে পারে। তাই রুমাল দিয়ে আবার ভাল করে মুখ মুছে বসলাম। বসে সুতপার পায়ের স্পর্শ না পেয়ে আমি পিছনে তাকিয়ে দেখি ও ওর জুতো পরা পায়ের টো দুটো ঠিক রোয়ের শেষ ভাগে রেখে বসেছে। ফলে আমার প্যান্টের থেকে ওর পা কয়েক ইঞ্চি পিছনে আছে। আমি সাহস করে হাত অনেকটা পিছনে করে নিজের হাতের আঙুল গুলো ওর জুতোর টোয়ের উপরে রেখে আসতে আসতে ঘসতে লাগলাম। প্রথমে ১-২ মিনিট টোয়ের উপর দিকে আঙুল বুলিয়ে তারপরে সুতপার লাল পাম্প শুয়ের টোয়ের তলায় হাতের আঙুল বোলাতে লাগলাম। আমার হাতের পাঞ্জা মেঝেতে রাখা আর তালু দুটো ছাদের দিকে করে আঙুলের ডগা গুলো ওর টোয়ের তলায় বোলাচ্ছিলাম। এভাবে মিনিট ২ চলার পরে যা হল সেটা আমি একদমই এক্সপেক্ট করিনি। সুতপা ওর পাম্প শু পরা দুটো পাই একসাথে আমার দুই হাতের পাঞ্জার উপরে তুলে দিল। ওর দুটো জুতো পরা পা একসাথে আমার দুই হাতের পাতা উপরে রাখা, তাও অফিসের মিটিং রুমে! সুতপা ওর জুতোর তলা দুটো আমার হাতের পাতার উপরে ঘসল কিছুক্ষন, তারপরে খুব জোরে ওর দুই পা দিয়ে আমার হাতের পাতা দুটো মেঝেতে চেপে ধরল। আমি পিছনে তাকাতে ওর সাথে আমার চোখাচোখি হল। ও চোখ সরাল না আজ। মুখে একটা কনফিডেন্ড হাসি ঝুলিয়ে আমার চোখে চোখ রেখে আমার হাত দুটো জুতো পরা দুই পায়ে মেঝেতে চেপে বসে রইল ও। আমার খুব ভাল লাগছিল। আবার ভয় করছিল অফিসের এত লোকের কার চোখে পরে যায় আর কি কমেন্ট করে বসে। তাই আমি চোখ ফিরিয়ে মাথা ঘুরিয়ে মিটিং এর বক্তার দিকে তাকালাম। সুতপা ওর জুতোর তলা দুটো খুব রাফ ভাবে আমার দুই হাতের উপরে ঘসতে লাগল। কয়েক মিনিট টানা ও একইভাবে আমার হাত দুটোকে পাপোশ হিসাবে ইউজ করে গেল। আমি আবার পিছন ফিরে ওর দিকে তাকালাম। এবার ও খুব ক্যাজুয়াল কিন্তু কনফিডেন্ট লুক নিয়ে ঠোঁটে হালকা হাসি ঝুলিয়ে আমার চোখে চোখ রেখে আমার হাতের পাতায় নিজের জুতোর তলা ঘসে যেতে লাগল। আমি ৩০ সেকেন্ড পরে আবার সামনে তাকাতে বাধ্য হলাম। এভাবে প্রায় ১০ মিনিট চলল। সুতপা তারপরে আমার হাতের পাতা থেকে পা সরিয়ে সোজা আমার প্যান্ট আর শার্টের পিছন দিকে রাখল। ওর সোল দুটো দিয়ে আমার কোমরে চাপ দিতে লাগল ও। আমি কিছু না বলে চুপচাপ ওকে যা ইচ্ছা করে যেতে দিলাম। কয়েক মিনিট পরে সুতপার ঠিক ডান দিকে বসা, ওর আন্ডারেই সদ্য জয়েন করা প্রিয়া বলে উঠল, " দিদি, তোমার পায়ের দিকে দেখ। সামনের জনের গায়ে লাগছে।" সুতপা ক্যাজুয়ালি " রিলাক্স, আই নো " বলে প্রিয়াকে চুপ করিয়ে দিল। ৫ মিনিট পরে সুতপা আবার ওর জুতো পরা পা দুটো আমার হাতের তালুর উপরে তুলে দিল। তার কয়েক মিনিট পরেই প্রিয়া ব্যাপারটা দেখে বলল, " দিদি, look below!" সুতপা আবার ক্যাজুয়ালি " relax priya, I know, and he knows probably too. Dont worry!" বলে প্রিয়াকে চুপ করিয়ে দিল। বাকি মিটিংটা পুরোটাই এভাবে কাটল। আমার আর একবারো না পিছনে তাকানোর সাহস হল, না আশে পাশে আর কেউ লক্ষ্য করছে কিনা সেটা দেখার সাহস হল। মিটিং শেষ হতেই আমি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ওখান থেকে বেরিয়ে নিজের রুমে চলে এলাম। ব্যাপারটা যতটা ভেবেছিলাম তার চেয়ে অনেক বেশিই এগোল। প্রিয়া দেখেছে, আর কারও চোখে পরেছে কিনা তাই বা কে জানে? কেউ দেখছে সেটা সমস্যা নয়, বরং সেটা ভালই লাগে। সমস্যা হল সে এই নিয়ে প্রশ্ন করলে কি উত্তর দেব? আমি ইচ্ছা করে দেরী করে লাঞ্চে গেলাম আজ। কিন্তু সবে লাঞ্চের থালা নিয়ে বসেছি, পাশে এসে বসল প্রিয়া। ২১-২২ বছরের ফর্শা সুন্দরী মেয়ে। ওর সাথেও আমার আগে কখনো কথা হয়নি। ২-৩ মিনিট আমার দিকে আড়চোখে চেয়ে বলল, " অনিলদা, কিছু না মনে করলে একটা কথা জিজ্ঞাসা করব?" কথাটা শুনেই আমার বুক ধুক পুক করতে লাগল। " শিওর, বলো, কি কথা?" তবুও বলতে বাধ্য হলাম। " মিটিং এ সুতপাদির পা তোমার গায়ে লাগছিল। পরে তোমার হাতের উপরে জুতো শুদ্ধু পা রেখে বসেছিল। তুমি কিছুই বললে না তবু। ব্যাপারটা কি?" আমি কোনরকমে বললাম, " কিছুই না। ও আমার উপরে বসেছিল। ওর পা আমার গায়ে লেগে গিয়েছিল। ওরও এটা বিরাট কিছু মনে হয়নি। তাই পা সরায়নি। আমারও এটা কোন ব্যাপার বলে মনে হয়নি তাই কিছু বলিনি।" প্রিয়া বলল, " নিজের নোংরা জুতো পরা পা অতক্ষন তোমার হাতের উপর রেখে সুতপাদি বসে রইল, তাও তোমার কিছু মনে হল না? ও তোমার চেয়ে বয়সেও অনেক ছোট। ব্যাপারটা পুরোটাই খুব অস্বাভাবিক না? সুতপাদি এমনিতে খুব ভাল। তবে over confident and arrogant. আমার immediate senior আর ওর under এই আমার posting নাহলে আমিই হয়ত কিছু বলে ফেলতাম। আর তুমি ওর চেয়ে এত বড়, ওর under এও posting না। তারপরে তোমার উপরেই ও এটা করল। তারপরেও তুমি এত ক্যাজুয়ালি এটা নিচ্ছ কি করে বুঝতে পারলাম না। আমার মনে হয় না বাকি কারো চোখে পরলে বা এখনো শুনলে কেউ তোমার মত এত ক্যাজুয়ালি এরকম একটা বিষয়কে নিতে পারবে।" তুমি এত চাপ নিও না প্রিয়া। আমি কিছু মনে করিনি। কাল যদি সুতপা আবার একই কাজ করে তাও কিছু মনে করব না। আজ যা করেছে তাতেও না, এর চেয়ে বেশি কিছু করলেও না। কেউ দেখলে দেখুক। তুমি আর কাউকে বলতে যেও না।" আমার উত্তর শুনে প্রিয়া চোখ কপালে তুলে বলল "তুমি সত্যিই কিছু মনে কর নি? তোমার ভাল খারাপ কিচ্ছু লাগে নি?" আমার বলতে ইচ্ছা করছিল খুব ভাল লেগেছে কিন্তু সাহস হল না। আমি বললাম " হাতে একটু পা লাগলে তাতে এত মনে করার কি আছে?" " একটু? are you serious? open meeting room e প্রায় ৩০ মিনিট তোমার হাতে আর পিঠে পা রেখে বসে রইল সুতপাদি। তাও জুতো পরা পা। তোমার চেয়ে অনেক ছোট হয়েও। আর তুমি বলছ কিচ্ছু হয়নি? সুতপাদিকে যদি বলি লাঞ্চে তোমার সাথে দেখা হয়েছে আর এই নিয়ে কথাও তাহলে কি তোমার এই মতটাই বলব ওকে?" " হ্যাঁ, no problem."- আমি বলি। " তুমি যদি সুতপাদিকে চিনতে তাহলে এ কথা বলতে না। আমাদের টিমের সুজিত বস সুতপাদিকে খুশি করতে বলেছিল সপ্তাহে ৪০ এর জায়গায় সপ্তাহে ৫০ ঘন্টাও ও ডিউটি করতে রাজি। এখন ওর ডিউটি সপ্তাহে ৬০ ঘন্টা ছাড়িয়ে গেছে। ও কষ্ট পাচ্ছে,,তবু বস সুতপাদিকে কিছু বলতে পারছে না। ও ভেবেছিল সপ্তাহে ৫০ ঘন্টা ডিউটি করতে রাজি হলে বস সুতপাদি খুশি হবে। কিন্তু সুতপাদির মত হল যে ক্যাজুয়ালি ৫০ ঘন্টা ডিউটি মেনে নেয়, তাকে ৬০ এর বেশি ঘন্টা দাও। তুমি যদি ভাব হাতের উপরে সুতপাদি জুতো পরা পা রেখেছে,,এটা আর এমন কি আর সেটা সুতপাদি বুঝতে পারে তাহলে কাল দিদি নিজের জুতো পরা পা তোমার বুকে, এমনকি মুখের উপরে তুলে দিলেও আমি আশ্চর্য হব না।" " আমার তো মনে হচ্ছে তুমি একটু বেশিই বলছ প্রিয়া। সুতপাকে আমি বেশি চিনিনা ঠিকই। কিন্তু দেখে এরকম তাও মনে হয় না। গায়ে বা হাতে একটু পা লেগে যাওয়াকে কেউ কেউ অনেক বড় ব্যাপার ভাবে। অনেকে আবার ক্যাজুয়ালিই দেখে। আমি আর সুতপা দুজনেই তাই। সেই জন্যই না ও পা সরিয়েছে, না আমি হাত সরিয়েছি বা কিছু মনে করেছি। এইটুকুই। তোমার বস বলে হয়ত তুমি তাকে একটু বেশিই খারাপ ভাবছ।"- আমি বলি। " প্রিয়াদি আমার বস হলেও আমার সাথে সম্পর্ক খুব ভাল। আমি সেই জন্য বলিনি। যেটা সত্যি সেটা বললাম। তুমি এত ক্যাজুয়াল যখন তখন সুতপাদি নিজে কখনো জিজ্ঞাসা করলে তুমি যা বলেছ বলব। কিন্তু এরপরে যদি দিদি তোমার বুকে বা মুখে জুতো পরা পা তুলে দেয় তখন কিন্তু আমাকে দোষ দিও না।" " না না, সেরকম কিছু যদিও হবে না। হলেও আমি তোমাকে কোন দোষ দেব না। আমি যা বলেছি তুমি চাইলে সুতপাকে বলতেও পার। এটাও বলতে পার বেশিরভাগ মেয়ের মত গায়ে একটু পা লাগলেই জিভ কেটে পা সরিয়ে নেওয়ার বদলে নিজে থেকে আমার হাতের উপরে জুতো পরা পা রেখে ওর বসে থাকার মত কনফিডেন্স দেখে আমি অবাক হয়েছি। আবার ভালও লেগেছে যে এ যুগের মেয়েরা কিরকম সংস্কার ভেঙে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।" " তাহলে তো এরকম আমার মত সব মেয়েকেই করতে হয়! এই বলে প্রিয়া হাসতে লাগল।" আমার খাওয়া হয়ে গিয়েছিল। আমি উঠে বললাম " আজ উঠি প্রিয়া। কাজ আছে অফিসে। তোমার সাথে পরিচয় হয়ে ভাল লাগল। তোমার লাঞ্চের বিলটা আমি পে করে দিচ্ছি। ওকে?" " thank you. but সুতপাদির লাঞ্চ ওকে রুমে দিয়ে গিয়েছিল। আমারই এখন পে করে যাওয়ার কথা। দিলে তোমাকে সেটাও দিতে হবে। is it ok?" এই বলে ভুরু নাচাল প্রিয়া। " absolutely ok" বলে আমি সামনে এগোতে এগোতে শুনি প্রিয়া বলছে হাতে জুতো মোছার বদলে লাঞ্চের পেমেন্ট! সুতপাদি পুরোটা শুনলে তুমি ভুলেও আর ওর হাত থেকে নিস্তারের আশা করো না।" আমি পিছন ফিরে ওর দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম " তুমি কি এটাও ওকে বলবে নাকি?" " তুমি লাঞ্চের পেমেন্ট করে দিলে তো বলতেই হবে। তুমি টাকা দিলে আমি নিজে দিয়েছি বলে দিদির থেকে টাকা নিই কি করে? আর তখন দিদি কে দিয়েছে জিজ্ঞাসা করবে আর তখন এই সব কথাই উঠবে। তাই নয় কি?" উত্তেজনায় আমার বুক ধুক পুক করতে লাগল। একবার মনে হল না করে দিই। কিন্তু যে open meeting room e আমার হাতে জুতোর তলা মুছে জুতো পরা পা আমার হাতের তালুতে রেখে কনফিডেন্টলি অতক্ষন বসে রইল তার বদলে সেইদিনই তার লাঞ্চের পেমেন্ট করে দেওয়ার ইচ্ছাটা দমাতে পারলাম না আমি। " ঠিক আছে। সবটাই বলো ওকে। কোন সমস্যা নেই।" এই বলে বুক ধুক পুক সামলে একটা ফ্যাকাসে হাসি হেসে আমি বিলের কাউন্টারের দিকে এগোলাম। নিজের ৬০ টাকা, প্রিয়ার ৯০ টাকা আর সুতপার ১৫০ টাকা বিল মিটিয়ে আমি নিজের রুমের দিকে এগোলাম। সুতপা ২... লাঞ্চ সেরে নিজের রুমে ফিরে ঘড়িতে দেখি ২.৫৫ বাজে। আমাদের অফিস সকাল ৯.৩০ থেকে বিকালে ৫.৫০ টা অবধি, সোম থেকে শুক্র। দরকার হলে শনিবার আধা বেলা অনলাইনে কাজ করতে হয়। খুব দরকারে মাসে এক শনিবার আধা বেলা অফিসে আসতে হতে পারে। প্রাইভেট চাকরি হিসাবে ডিউটি যথেষ্টই কম। শুধু সুতপার মত বসের পাল্লায় পরে সুজিতের মত কারো কারো অবস্থা খারাপ হয়, যেখানে বসেরা নিজের কাজও তলার কর্মীকে দিয়ে করিয়ে তার ক্রেডিট নিজে নিয়ে নেয়। অবশ্য সুজিতকে কি ইচ্ছার বিরুদ্ধে খাটায় সুতপা? নাকি আমার মত সুজিতও সুতপার কনফিডেন্ট এরোগেন্ট বিহেভিয়ার দেখে তার প্রতি সাবিমিসিভ হয়ে পরেছে যেটাকে সুতপা ইউজ করলেও সুজিতও তাই চায়? দুটোই সম্ভব, ওদের এত কম চিনি যে দূর থেকে আমার পক্ষে বলা সম্ভব না। অফিসে সুতপাদের ডিপার্টমেন্টটা ক্লায়েন্টদের অভিযোগ মেটানোর কাজ করে। অনলাইনে বা ফোনে যে অভিযোগ জমা পরে সেগুলোই সুতপার টিম মিটিয়ে দেয়। আমার কাজ একাউন্টসে। আমি যদিও আগে অন্য এক কম্পানিতে ম্যানেজমেন্টে প্রায় ৮ বছর কাজ করেছি। কিন্তু এই কম্পানিতে একাউন্টসে এক বছর অভিজ্ঞতা না থাকলে ম্যানেজমেন্টে নেয় না। আর মাস দেড়েক পরে অক্টোবর পরলেই আমার একাউন্টসে ১ বছর হবে আর আমি সাথে সাথে ম্যানেজমেন্টে জয়েন করব। এই অফিসের কার কি মাইনে হওয়া উচিত আর কে কি পাবে, কার প্রমোশান হবে আর কার ডিমোশান সবই আমার ঠিক করার কথা তখন। আর সেই আমাকে আমার চেয়ে প্রায় ১০ বছরের ছোট সুতপা কত সহজে মিটিং রুমে পরপর দুদিন ডমিনেট করল! ও কি সব জেনে বুঝেই করছে? অফিসের ম্যানেজারকে হাতের মুঠোয় রাখাই বড় ব্যাপার, ও কি প্লান করে তাকে জুতোর নিচে রেখে যা খুশি বাগিয়ে নেওয়ার প্লান করছে? আমি আমার কম্পিউটারে এম্পলয়িদের ডিটেলস খুললাম। সুতপাদের ডিপার্টমেন্টে সুতপাই এখন হেড। ওর আন্ডারে আছে সুজিত আর বিমল। বিমল সামনের ডেস্কে বসে কল রিসিভ করে আর মেলের রিপ্লাই দেয় সুতপার অর্ডার মত। আর নতুন ইন্টার্ন হিসাবে জয়েন করেছে প্রিয়া। আমি সবার ডিটেলস খুটিয়ে দেখলাম। প্রিয়ার বয়স ২১, সদ্য গ্রাজুয়েশান কম্পলিট করে ৩ মাস হল এখানে ১০০০০ টাকা মাইনেতে ৬ মাসের ইন্টার্নশিপ করছে। সুতপার বয়স ২৩, এই কম্পানিতে ২ বছর হল, ওর মাইনে এখন ৩৬ হাজার। এত কম বয়সে এত উন্নতি আর এই কম্পানিতে এই মাইনে পাওয়া সত্যিই বিস্ময়কর। যেখানে ৩০ বছর বয়সী সুজিত ৭ বছরের অভিজ্ঞতা নিয়ে ১৬ হাজার টাকা বেতনে সুতপার অধীনেই কাজ করছে। বছর ২৮ এর বিমলও মাত্র ১৫ হাজার টাকা মাইনে পায়। সুতপার বুদ্ধি কনফিডেন্স সবই ভাল। কিন্তু ও হার্ড ওয়ার্কিং না। বরং অন্যকে দিয়ে কাজ আদায় করিয়ে নেওয়াতে ওর জুড়ি মেলা ভার। এখন কাজ নিজেই করুক আর অন্যকে দিয়ে করাক, কম্পানির তাতে কিছু যায় আসে না। সেদিক দিয়ে ওর প্রমোশান স্বাভাবিক। সাথে এখনকার ম্যানেজার নিহাল সিং এর সাথে ওর বেশ ভাল সম্পর্ক। সেটাও সুতপাকে এই পোস্ট আর স্যালারি পেতে সাহায্য করেছে অবশ্যই। দেড় মাস পরে নিহাল নিজের রাজ্যে ফিরে যাবে অমৃতসরের হেড অফিসের পোস্টে, আর আমি বসব কোলকাতার অফিসের ম্যানেজমেন্টে। তখন কি সুতপা আমাকে আরো বেশি ইউজ করবে না? হাজার হোক নিহালের সাথে সুতপার বন্ধুর মত সম্পর্ক। আর সেখানে সুতপা চাইলেই এখন আমাকে স্লেভের মত ইউজ করতে পারে। সত্যিই নিজের সাবমিসিভনেসকে কন্ট্রোলে আনতে না পেরে কি বিপদই যে ডেকে আনলাম নিজের! ভাবতে ভয় করছিল আবার ভিশন ভালও লাগছিল। কম্পিউটারে কম্পানির বিজনেস গ্রাফ দেখতে দেখতে একটা জিনিস লক্ষ্য করলাম। কম্পানির লাভ শুরু হয়েছে সুতপা জয়েন করার কাছাকাছি সময় থেকে। তার আগে কম্পানির দেউলিয়া হওয়ার অবস্থা হয়েছিল। কলকাতার অফিস তুলে দেওয়া প্রায় স্থির হয়ে গিয়েছিল। আর গত এক বছরে কম্পানি এত লাভে চলছে যে সব কর্মচারীকে ১০ গুন মাইনে দিলেও লাভ থাকবে। সত্যিই মার্কেট অর্থনীতি বড়ই অদ্ভুত! আমি ভাবতে লাগলাম ম্যানেজার হয়ে যদি কোনভাবে ডাটা ম্যানিপুলেট করে উপর তলাকে শো করা যায় যে কম্পানির ঘুরে দাঁড়ানোর পিছনে আসল ক্রেডিট সুতপার তাহলে ওর চাহিদা মত ওকে প্রমোশান বা স্যালারির ব্যাবস্থাও আমি করে দিতে পারি। এখন কম্পানির যা পরিস্থিতি তাতে সেটা খুব সম্ভব। সুতপা যদি সেটা চায় আর সেই জন্য আমাকে ইউজ করতে আগ্রহী হয় সেটা করাই যায়! কাজ কর্ম না করে এইসব আকাশ কুসুম ভাবতে ভাবতে বিকাল ৫ টা বেজে গেল। দিবাস্বপ্ন ভাংলো ফোনের রিং টোনে। প্রিয়ার ফোন। আমি ফোনটা ধরতেই প্রিয়া বলল, " অনিলদা, সুতপাদি ঠিক ৫.১৫ তে তোমাকে ওর রুমে আসতে অর্ডার করেছে। আসার সময়ে দু কাপ কফি আর এক প্যাকেট বিস্কুট এন। " এই বলে ও ফোনটা রেখে দিল। আমি হতভম্ব হয়ে গেলাম। এখন আমার আর সুতপার প্যারালাল ডিপার্টমেন্ট। কোনভাবেই সুতপা আমার বস নয়। প্রফেশনালি বা বয়সে আমি সুতপার অনেক সিনিয়ার। আরো বড় কথা, আর দেড় মাস পরে আমি এই অফিসের ম্যানেজার হব। এই কম্পানির কোলকাতার অফিসের আমিই তখন হেড। সেই আমাকে এইভাবে এত ক্যাজুয়ালি একটা ইন্টার্নকে দিয়ে অর্ডার করছে সুতপা? অবশ্য গত দুইদিন আমি ওকে যেভাবে আমাকে ইউজ করতে দিয়েছি তাতে করবেই না বা কেন? আমি ঠিক ৫.১৫ এ ওর অফিসে ঢুকলাম। আমার হাতে ক্যান্টিন থেকে ট্রেতে করে আনা দুই কাপ কফি আর বিস্কুট। আমাকে ঢুকতে দেখেও সুতপা নিজের কম্পিউটারে ক্যাজুয়ালি কিছু একটা পড়তে লাগল আগের মত। আমি ওর সামনের টেবিলে ট্রে-টা রাখতে পাশ থেকে প্রিয়া বলল "বসো অনিলদা।" আমি বসার জন্য চেয়ার খুঁজতে লাগলাম এদিক ওদিক তাকিয়ে। সুতপা আমার দিকে না তাকিয়েই বলল, " মেঝেতে বস।" সুতপা ওর চেয়ে ১০ বছরের সিনিয়ার আমাকে তুই করে মেঝেতে বসতে অর্ডার করছে? ভাবতেই কি এক অদ্ভুত ভাললাগা বুকের ভিতরে ডানা মেলে উঠল। আমি সুতপার চেয়ারের পাশে মেঝেতে বসতে সুতপা ওর রিভলভিং চেয়ার ঘুরিয়ে বসল, তারপরে ওর লাল পাম্প শু পরা পা দুটো আবার আমার হাতের উপরে তুলে দিল। আমার হাতের পাতায় ওর জুতোর তলা দুটো ঘসতে ঘসতে বলল, " তোর আমার এই আচরন খুব ক্যাজুয়াল মনে হয়, তাই না?" আমার মুখ দিয়ে প্রায় কোন আওয়াজ বেরোল না, কোন রকমে ঘাড় নেড়ে হ্যাঁ বললাম। সুতপা বলল, "তোকে কাল থেকে মিটিং রুমে সবার সামনে এইভাবে ইউজ করছি। উলটে তুই আজ আমার লাঞ্চের পে করে দিলি। এখন নিজে হাতে আমার জন্য কফি আর বিস্কুট নিয়ে আসলি। এগুলোও কি সব তোর কাছে ক্যাজুয়াল?" আমি মাথা নিচু করে আস্তে বললাম " হ্যাঁ, ক্যাজুয়ালই তো।" সুতপা মুখে হাসি ফুটিয়ে বলল " ভালই হল। এখন থেকে অফিসে রোজ আমার ব্রেকফাস্ট লাঞ্চ আর বিকালের কফি বিস্কুটের খরচ তোর। আর তুই নিজে ক্যান্টিন থেকে এনে আমাকে সার্ভ করবি এগুলো। রোজ। কে দেখল, কি ভাবল তাতে কিছু যায় আসে না। একদম ক্যাজুয়াল। কি তাই তো?" " হ্যাঁ", আমি মাথা নিচু করে সুতপার পাম্প শুয়ের দিকে তাকিয়ে উত্তর দিলাম, যে দুটো তখনো আমার হাত দুটোকে মেঝেতে ঘসে চলেছিল। "আর রোজ অফিসে ছুটির আগে আমার জুতোটা পালিশ করে দিবি তুই, এটাও একদম ক্যাজুয়াল, নর্মাল। তাই তো?"- সুতপার মুখে হাসি, কিন্তু ওর চোখ যেন আমার চোখ ভেদ করে অনেক গভীরে যেতে চাইছিল, যা দেখে বোঝা যাচ্ছিল ওর উদ্দেশ্য হালকা নয়, অনেক গভীর। " ঠিক আছে। কোন অসুবিধা নেই। " আমি বললাম। আমার উপরে বসা সুতপা আর তার পাশে বসা প্রিয়া তখন কফির কাপে চুমুক দিচ্ছে। জুতোটা পালিশ কর তাড়াতাড়ি। আমি ঠিক ৫.২৭ এ বেরোই যাতে ঠিক ৫.৩০ এ কার্ড পাঞ্চ করেই বেরিয়ে যেতে পারি। আমি পকেটে হাত ঢুকিয়ে দেখি রুমালটা আমি নিজের রুমে ফেলে এসেছি। সেকথা বলতেই সুতপা বিরক্ত হওয়ার ভান করে বলল, " তুই আমার জুতো কাপড় দিয়ে পালিশ করবি নাকি জিভ দিয়ে চেটে সেটা তোর ব্যাপার। ৫.২৭ এর আগে যেন হয়ে যায় কাজটা। ব্যাস!" সুতপা এমন ক্যাজুয়ালি জিভ দিয়ে জুতো পালিশের কথা বলল যে কফি খেতে গিয়ে প্রিয়া একটা ছোট খাট বিষম খেল। তারপরে হেঁচকি আর হাসির মাঝামাঝি কি এক অবস্থা ওর! কিন্তু আমি সুতপার ডমিনেটিং এটিচিউড দেখে নিজেকে আর সামলাতে পারলাম না। ঘড়িতে অলরেডি ৫.২১। সুতপার জুতো পরা পা দুটো দুই হাতে ধরে আমি ওর পা দুটো নিজের কোলে তুলে নিলাম। তারপর আমার পরনের সাদা শার্ট দিয়েই ওর জুতো দুটো ঘসে পরিস্কার করতে লাগলাম। "একটা একটা করে কর।" এই বলে সুতপা ওর লাল পাম্প শু পরা ডান পা টা আমার বাঁ কাধে তুলে দিল। আমি শার্টের বোতাম খুলে সুতপার পাম্প শু পরা বাঁ পা টা বুকের স্যান্ডো গেঞ্জির উপরে চেপে ধরে জুতোর উপর দিকটা বোতাম খোলা শার্ট দিয়ে পালিশ করতে লাগলাম। মিনিট খানেক যেতেই সুতপা এবার আমার কাঁধ থেকে ডান পা টা তুলে জুতো পরা পায়ে আমার মুখে একটা লাথি মেরে বলল, " এবারে এই জুতোটা পালিশ কর। কুইক!" মুখে সুতপার লাথি খেয়ে আমি খুব দ্রুত আমাকে লাথি মারা সুতপার জুতো পরা ডান পায়ের পাতায় একটা চুমু খেয়েই আগের মত একইভাবে সুতপার ডান জুতোটা পালিশ করতে লাগলাম। সুতপা ওর পাম্প শু পরা বাঁ পা টা আমার ডান কাঁধে তুলে দিল। এক মিনিট পরে সুতপা আমার মুখে আবার লাথি মারল, এবারে জুতো পরা বাঁ পায়ে। " কুইক, জুতোর সোল দুটো এক মিনিটে পালিশ করে দে। তার পরের এক মিনিটে প্রিয়ার জুতোটা একবার কুইক পালিশ করে দিবি। আর কাল থেকে সময় নিয়ে আসবি আমাদের জুতো পালিশ করতে। ভুলে গেলে মুখের উপরে লাথি গুলো আর এত আসতে পরবে না।" সুতপার ডমিনেটিং আচরনে মুগ্ধ হয়ে আমি দুই হাতে ওর জুতো পরা পা দুটো ধরে তার তলায় নিজের মুখটা ঘসতে লাগলাম ওর জুতোর তলায় পাগলের মত চুমু খেতে খেতে। কিন্তু হায়! আজ এই সৌভাগ্য মাত্র এক মিনিট স্থায়ী হল। পরের এক মিনিট খুব তাড়াতাড়ি প্রিয়ার সাদা স্নিকার পরা পা দুটো বুকের উপরে তুলে আমার সাদা জামা দিয়ে ঘসে জুতোর উপর দুটো পালিশ করে দিলাম। তারপরে খুব তাড়াতাড়ি ২০ সেকেন্ড মত সময় নিয়ে প্রিয়ার জুতো পরা পা দুটো মুখে তুলে নিয়ে ওর জুতোর তলায় নিজের মুখটা ঘসলাম যেভাবে একটু আগে সুতপার জুতোর তলায় ঘসছিলাম। সুতপা উঠে গিয়েছিল আগেই। দরজার কাছ থেকে " প্রিয়া আয়" বলতেই " যাই দিদি" বলে জুতো পরা পায়ে ঠেলা দিয়ে প্রিয়া আমার মুখটা সরিয়ে দিয়ে সুতপার পিছন পিছন ঘর থেকে বেরিয়ে গেল। যে প্রিয়া সকালে সুতপার আমার হাতের উপরে জুতো পরা পা রাখা নিয়ে বেশ রিএক্ট করছিল সে সুতপার কোন মগজ ধোলাইয়ের ফলে কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে মুখের উপরে জুতোর তলা ঘসাতেও রিএক্ট করল না সেটা আজকের মত রহস্যই থেকে গেল। আমিও ওদের পিছন পিছন ওদের ঘর থেকে বেরোলাম। ওদের রুমের বাইরের ডেস্কে বসা বিমল আমার দিকে কিরকম অদ্ভুত ভাবে চাইল। আমি ওয়াশরুমে যেতেই কারন বুঝতে পারলাম। আমার জামার বোতাম খোলা, সাদা জামার উপরে দু জোড়া জুতোর তলার ছাপ। আমার মুখও ধুলোবালিতে ভর্তি। একটু খেয়াল করলে মুখের উপরে জুতোর তলার ছাপও বোঝা যাচ্ছে! আমি জানি আমার উচিত এগুলো পরিস্কার করে বেরোন, কিন্তু ইচ্ছা করল না। জামার বোতাম লাগিয়ে মাথায় হেলমেটটা পরে সেই অবস্থাতেই অফিস থেকে বেরিয়ে গ্যারেজের দিকে চললাম বাইক নিয়ে বাড়ির দিকে যেতে। সুতপা ৩... অফিস থেকে বাইকে বাড়ি ফিরতে আমার প্রায় ৪০ মিনিট মত লাগে। বাড়ি ফেরার পথে দোকান থেকে কিছু দরকারী জিনিস কেনার সময়ে দেখি দোকানদার আমার মুখের দিকে কিরকম অদ্ভুত ভাবে তাকিয়ে কি যেন বলতে গিয়েও সামলে নিল! বাড়িতে ফিরে বেসিনের আয়নায় নিজের মুখের দিকে তাকিয়ে দেখি তখনো আমার মুখ ধুলো বালিতে ভর্তি আর মুখে সুতপার আর প্রিয়ার জুতোর ছাপ তখনো হালকা বোঝা যাচ্ছে! মুখ ধুতে যাওয়ার আগেই মায়ের চোখে পরল ব্যাপারটা আর চোখ মুখ ওই দোকানদারের মতই অদ্ভুত হয়ে গেল। কিন্তু দোকানদার কিছু জিজ্ঞাসা করার সাহস না পেলেও মা ভুরু কুঁচকে অদ্ভুত ভাবে বলল - "তোর জামায় প্যান্টে মুখে এত ধুলো কেন? বাইক নিয়ে কোথাও পরে যাসনি তো ফেরার সময়ে?" " না মা, এরকম তো আগেও দেখেছ তুমি। আসলে আমি ঘামি বেশি বলে হয়ত ধুলো বালি আমার ঘামের সাথে আটকে যায় বেশি।" - আমি একটা ফালতু অজুহাত খাঁড়া করি মুখ ধুতে ধুতে। আসলে আমার মুখ ভর্তি ধুলো বালি নিয়ে আগেও বেশ কয়েকবার আমি মায়ের কাছে ধরা পরেছি আগে। সেগুলো বেশিরভাগই বহু বছর আগে অবশ্য। হয় বোন বা ওর বান্ধবীদের জুতোর তলা মুখে ঘসে পরিস্কার করার পরে মুখ ধোওয়ার আগেই মায়ের চোখে পরে গিয়েছিলাম। পার্থক্য হল তখন আমি ওদের খুলে রাখা জুতো ওদের অনুপস্থিতিতে নিজের মুখে ঘসেছি। আর আজ সুতপা নিজের পায়ে পরা জুতোর তলা নিজের ইচ্ছায় আমার মুখে ঘসেছে! মা আরো কিসব বলতে যাচ্ছিল, আমি অন্যমনস্ক ভাবে উত্তর দিয়ে কাটিয়ে দিলাম। মা যদি কিছু বুঝেও থাকে কিই বা আসে যায়? প্রকাশ্যে সাবমিসিভ আচরন করার আনন্দ পাওয়ার পরে আমার আর রিস্ক গুলোকে রিস্ক বলে মনে হচ্ছিল না। বরং এতদিন যে রিস্ক নিয়ে কারো প্রতি সাবমিট করার চেষ্টা করিনি তার জন্যই খারাপ লাগছিল বেশি। ছোটবেলায় সত্যিই কি ভয়ই না পেতাম! আমার ছোট বোনের প্রতি সাবমিসিভনেস মা বা বোন এই বুঝে গেল বুঝি- এবারে, কি হবে, ওরা কি ভয়ানক রিএকশান দেবে এই ভেবে! এখন বুঝতে পারছি ছোটবেলায়, টিন এজে বা তারপরেও যদি সাহস করে সেই সাবমিসিভনেস টা দেখাতে পারতাম, আজকের মতই দারুন সুখকর অনেক মুহুর্ত পেতাম হয়ত! সন্ধ্যার চা বিস্কুট খেয়ে নিজের ঘরে ফিরে সারাদিনের অসাধারন সুখকর স্মৃতি রোমন্থন করতে লাগলাম। সাথে ভাবতে লাগলাম কি করে কম্পানিতে সুতপা আর প্রিয়াকে আরও বেটার পজিশান দেওয়া যায় ভবিষ্যতে আর ওদের প্রতি আরও সাবমিট করা যায়। এই চিন্তার মাঝেই একবার কল এল ফোনে। যার সাথে আমার বিয়ের কথা চলছে সেই রিতার ফোন। আজ আমার কথা বলতে একদমই ইচ্ছা করছিল না। কাজের অজুহাত দিয়ে ফোন রেখে দিয়ে ভাবতে লাগলাম আমার কি আদৌ বিয়ে করা উচিত? জানি, আমার বয়স এখন ৩৩, তাই বিয়ে করলে এবার করে নেওয়াই উচিত। কিন্তু আমার মত সাবমিসিভ কারও পক্ষে কি সেটা সঠিক সিদ্ধান্ত? নাকি সুতপা বা ওর মত ডমিনেটিং মেয়েদের সেবায় নিজে থেকে নিজেকে সঁপে দেওয়া ভাল হবে? একদিকে শেষ বয়সে একা হয়ে যাওয়ার ভয় আর অন্যদিকে ডমিনেটিং কারো কাছে নিজেকে সম্পুর্ন সঁপে দিতে পারার অদ্ভুত আনন্দ। এই নিয়েই দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে আকাশ পাতাল চিন্তা করতে লাগলাম আমি। ঘোর ভাঙল রাতে মা খেতে ডাকার পরে। খেয়ে দেয়ে এসে যখন শুলাম তখন সবে রাত সাড়ে ৯ টা। মাথায় আবার হাজার চিন্তা ভর করল। বাড়িতে এখন আমি আর মাই থাকি। আমার বাবা বছর দুই আগে হার্ট এটাকে মারা গেছে। আর একমাত্র বোনের বিয়ে হয়েছে প্রায় ৬-৭ বছর হল। বোন অবশ্য একই শহরে থাকে, নিজের ছোট মেয়েকে নিয়ে প্রায়ই আসে। মনে মনে ভাবলাম এবার থেকে ওর প্রতিও অনেক বেশি সাবমিসিভনেস দেখাব মায়ের সামনেই। ভাবতেই কিরকম অদ্ভুত ভাল লাগে! আর অফিসে সুতপার প্রতি সাবমিট করা তো আমার জীবনের মূল লক্ষ্য এখন। সেই নিয়ে বিভিন্ন পরিকল্পনা করতে করতে কখন যে ঘুমিয়ে পরেছি নিজেই জানি না। অফিসের দিনে প্রায় সব লোকই ভাবে কখন ছুটি হবে, কখন বাড়ি যাব! আর আমি এদিন ভোরবেলা থেকেই খালি ঘড়ি দেখতে লাগলাম আর ভাবতে লাগলাম কখন অফিসের সময় হবে! সকাল ৯ টার আগেই আমি অফিসে ঢুকে গেলাম। তারপরে ঠিক সাড়ে ৯ টায় ক্যান্টিন থেকে টিফিন আর চা নিয়ে সুতপা আর প্রিয়ার ঘরে ওদের জন্য ওয়েট করতে লাগলাম। অফিসের লাস্ট পাঞ্চিং টাইম ৯.৪৫। ওরা রোজকার মত শেষ মুহুর্তে পাঞ্চ করে হেলতে দুলতে ঘরে ঢুকল। আমাকে ওদের চাকরের মত খাবার নিয়ে অপেক্ষা করতে দেখে সুতপার মুখে চওড়া হাসি ফুটে উঠল। - " খাবার টা সার্ভ করে আমাদের জুতো পালিশ করে দে।" সুতপা অর্ডার দেওয়ার সাথে সাথে আমি ওদের পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসে প্রথমে টেবিলে খাবার গুলো সার্ভ করলাম আর কাপে চা ঢেলে দিলাম ফ্লাস্ক থেকে। তারপর সুতপার জুতো পরা পা দুটো কোলে তুলে নিলাম। আজ সুতপার পায়েও প্রিয়ার মতই সাদা স্নিকার। আমি প্রথমে স্নিকারের উপর দিকে একটু মুখ ঘসে পকেট থেকে পরিস্কার রুমাল বার করে জুতোর উপর দিক দুটো পরিস্কার করলাম। তারপরে একই জিনিস করলাম প্রিয়ার জুতো নিয়েও। তারপর সুতপার জুতোর তলা রুমাল দিয়ে মুছতে যেতে সুতপা জুতো পরা ডান পা তুলে নির্দিধায় আমার মুখে বেশ জোরেই একটা লাথি মেরে বলল, " রুমাল লাগবে না। কালকের মত মুখের উপরে ঘসে জুতোর তলা পরিস্কার কর। তোর মুখে আমাদের জুতোর তলার ময়লা দেখতে দারুন লাগে!" সুতপার কথা আর আচরন আমার ঠিক কতটা ভাল লাগছিল বলে বোঝানো সম্ভব নয়। আমি সুতপার জুতো পরা পা দুটো মুখের উপরে টেনে নিয়ে তার তলায় নিজের মুখ ঘসতে ঘসতে বারবার ওর জুতোর তলায় চুম্বন করতে করতে মনে মনে ওকে প্রভু সম্বোধন করে প্রতিজ্ঞা করতে লাগলাম যাতে ওর প্রমোশান খুব তাড়াতাড়ি হয় আর স্যালারিও অনেক বাড়ে তা নিশ্চিত করতে আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করব। কাল বিকালের মত আজ সকালে কোন তাড়া ছিল না। তাই সুতপার জুতোর তলা নিজের মুখে টানা অন্তত ৫ মিনিট ধরে ঘসে গেলাম ওর জুতোর তলায় চুম্বন করতে করতে। মাঝে মাঝেই জিভ বার করে হালকা চাটতে লাগলাম প্রভু সুতপার জুতোর তলা। তারপরে প্রভু প্রিয়াকেও একইভাবে সম্মান প্রদর্শন করলাম ওর জুতোর তলায় মুখ ঘসতে ঘসতে। মিনিট ১৫ পরে সুতপা আবার আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " এবারে তুই টিফিনের ট্রে ফেরত দিয়ে নিজের রুমে যা।" আমি নিজে থেকে ওদের দুজনের জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে ট্রে হাতে ওদের রুম থেকে বেরিয়ে এলাম। সকাল ১১ টায় মিটিং রুমে পৌঁছে হতাশ হলাম। আজ প্রিয়া আর সুতপা আগে এসে প্রথম রোতে বসেছে। তাই আমার আর ওদের সামনের রোয়ে বসে সবার সামনে হাতে ওদের জুতোর স্পর্শ নেওয়ার কোন সুযোগ নেই। মিটিং এর শুরুতে আমাদের কম্পানির হেড ( CEO) online এ বক্তব্য রাখলেন যেটা পর্দায় দেখানো হল। এরপরেই আমাদের বর্তমান ম্যানেজার নিহাল সিং বক্তব্য রাখতে উঠে বলল - সে আজই আমাকে দায়িত্ব বুঝিয়ে অমৃতসরের অফিসে চলে যাবে, নির্ধারিত সময়ের এক মাস আগেই। গত দুই বছরে কম্পানি যে পারফরমেন্স করেছে তার জন্য সবাইকে কৃতিত্ব দিয়ে সে বিশেষ করে সুতপা আর আমাকে ধন্যবাদ দিল অসাধারন পারফরমেন্সের জন্য। তারপরে আমাকে মঞ্চে ডেকে নিল কিছু বলার জন্য। আমি জানতাম আমি কি বলব। আমি কাল থেকে স্ট্যাটিসটিককে যেভাবে সাজাচ্ছিলাম সেটাই সুন্দর করে প্রেজেন্ট করলাম সুতপাকে সম্পুর্ন কৃতিত্ব দেওয়ার উদ্দেশ্যে। আমি জানি এত জটিল স্টাটিস্টিক এদের মাথায় ঢুকবে না, আর এরা সবাই এটা বিশ্বাস করে নেবে। আমি যা বললাম তার মানে দাঁড়াল সুতপা না থাকলে এই কম্পানি না হোক অন্তত কম্পানির এই ব্রাঞ্চ আগেই উঠে যেত, আর আমরা সবাই বেকার হয়ে যেতাম। কিন্তু মাত্র ২ বছরে সুতপা শুধু কম্পানিকে ডুবে যাওয়ার হাত থেকেই বাঁচায়নি, এত লাভ দিয়েছে যে সবার মাইনে দ্বিগুন করে দিলেও কম্পানির লাভ কিছুমাত্র কমবে না। আমি সবার মাইনেই অন্তত দেড় গুণ করার কথা ঘোষনা করে বললাম এর একমাত্র কৃতিত্ব সুতপার। তাই সবাই উঠে দাঁড়িয়ে সুতপার জন্য হাততালি দিন। বেতন বাড়ার কথা শুনেই সম্ভবত সবাই এত জোরে হাততালি দিল যে কান ফেটে যাওয়ার উপক্রম হল। সেটাই আমাকে পরের স্টেপ নেওয়ার জন্য সাহস জোগাল। আমি বললাম, " এবারে আমি মঞ্চে সুতপাকে ডেকে নিতে চাই এবং তাকে আমাদের সবার তরফ থেকে রেস্পেক্ট দেখাতে চাই যেটা তার কৃতিত্বের কাছে যত সামান্যই। সুতপা মঞ্চে উঠতেই আমি সবার সামনেই সুতপার জুতো পরা পায়ে মাথা রেখে প্রনাম করলাম। আর সুতপা একটুও ঘাবড়ে না গিয়ে খুব ক্যাজুয়ালি ওর সাদা স্মিকার পরা ডান পা আমার মাথার উপরে তুলে দিয়ে আমাকে আশির্বাদ করল সবার সামনে। আর সবাই আগের মতই উঠে দাঁড়িয়ে হাততালি দিতে লাগল। মাইনে বাড়ছে এটাই সবার কাছে আসল কথা, কে কার মাথায় পা রাখল তাতে কিই বা যায় আসে? কিন্তু আমার কাছে এটাই আসল। আমি জবাবে সুতপার দুই জুতোর উপরে সবার সামনেই চুম্বন করে উঠে দাঁড়িয়ে ভাবতে লাগলাম কি করে সুতপাকে আরো উঁচু পজিশান দেওয়া যায় আর নিজে তার কাছে আরো বেশি করে সাবমিট করা যায়। মিটিং শেষ হয়ে গেল। নিহাল সিং আমাকে ডেকে নিয়ে গেল ওর রুমে অফিসিয়াল যাবতীয় কাজ ভাল করে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য। জরুরি কথা বলতে বলতে কখন জানি দেড়টা বেজে গেছে খেয়ালই করিনি। ঘড়ির দিকে চোখ যেতেই আমি নিহালকে বললাম, " আমি কি একটু ক্যান্টিন থেকে ঘুড়ে আসতে পারি?" নিহাল বলল, " শিওর, যাও লাঞ্চ করে আস।" আমি বলেই ফেললাম, " নিজের জন্য না। আসলে যার জন্য আমাদের সবার উন্নতি, সেই সুতপাকে আজ লাঞ্চ সার্ভ করার কথা আমার, তাই।" নিহাল হেসে বলল, " সুতপা খুব ভাল মেয়ে জানি। কিন্তু তুমি ওকে যতটা কৃতিত্ব দিচ্ছ অতটা ওর একার কৃতিত্ব বলে আমার মনে হয় না। কিন্তু আমি তোমার মত অত ভাল স্টাটিস্টিক্স বুঝি না। তাই তোমার মত আমি খন্ডাতে পারব না। আর ইচ্ছাও নেই। তবে আমি শিওর কম্পানির ঘুরে দাঁড়ানোর পিছনে সুতপার চেয়ে তোমার কৃতিত্ব বেশি। এখন তুমি সেই কৃতিত্ব নিজে না নিয়ে সুতপাকে দিয়ে, ওকে সবার সামনে প্রনাম করে আর ট্রিট দিয়ে খুশি হলে তাতে আমারও কোন আপত্তি নেই, কম্পানিরও কিছু যায় আসে না। যাই হোক, তুমি ওকে ট্রিট দিয়ে নিজেও লাঞ্চ করে এস একেবারে। আমিও লাঞ্চ সেরেই বরং তোমাকে নিয়ে বসব আবার।" লাঞ্চের মেনু আগেই বলে দিয়েছিল ওরা। আমি সুতপা আর প্রিয়ার জন্য লাঞ্চ নিয়ে ওদের রুমে যেতেই সুতপা খুব জোরে পরপর দুটো থাপ্পর মারল আমার গালে। কটা বাজে খেয়াল আছে? কটার সময়ে তোকে আমি লাঞ্চ আনতে বলেছিলাম জানোয়ার?" আমি কাঁপা কাঁপা গলায় বললাম, " সরি। নিহাল সিং ডেকেছিল কাজের জন্য। তাই।" এবার আরো জোরে দুটো থাপ্পর আছড়ে পরল আমার গালে। এই অফিসে সবার উপরের পজিশান কার হওয়া উচিত? একটু আগে সবার সামনে কার জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে কাকে কম্পানির উন্নতির জন্য সব ক্রেডিট দিচ্ছিলি তুই ভুলে গিয়েছিস? ম্যানেজার হয়ে বেশি উড়ছিস তুই? মনে রাখিস, যতই ম্যানেজার হোস, এই অফিসে তোর স্থান সবসময় আমার জুতোর তলায়। এর সাজা হিসাবে এখন তোর মুখটাকে পাপোষের মত ইউজ করব আমরা। তারপরে তুই আমাদের জুতোর উপর আর তলা জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করবি। তারপরে সেই অবস্থায় মুখ না ধুয়ে তুই মিটিং করতে যাবি। নো মুখ ধোওয়া, নো লাঞ্চ ফর ইউ! নে শুরু কর!" সুতপার ডমিনেটিং আচরনে আমি মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে ওর জুতোর উপর দিক গুলো পাগল ভক্তের মত চাটতে লাগলাম। আমার দুই প্রভু সুতপা আর প্রিয়ার জুতোর উপর দিক দুটো চেটে পরিস্কার করার পরে ওদের জুতোর তলা দুটো আবার সারা মুখে ঘসলাম। তারপরে ওদের দুজনের পায়ে পরা চারটে স্নিকারের তলাই জিভ দিয়ে চেটে নতুনের মত চকচকে করে দিলাম। আর এই পুরো সময়ে আমার মুখে অন্তত ৩০-৪০ টা লাথি মারল সুতপা আর ওকে দেখে প্রিয়াও তার অর্ধেক মত লাথি মারল আমাকে। "আমাদের জুতোর তলার ময়লাই আজ তোর একমাত্র লাঞ্চ। নে, এবারে ট্রে গুছিয়ে এই অবস্থাতেই নিহাল সিং এর সাথে আবার মিটিং এ বস গিয়ে।" - এবারে মুচকি হেসে কথা গুলো বলল প্রিয়া। সুতপার সংস্পর্শে এসে প্রিয়ার মত সুন্দরী মিষ্টি মেয়েও বেশ ডমিনেটিং হয়ে উঠেছে বুঝতে পারলাম। আমি " যথা আজ্ঞা প্রভু " বলে ওদের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে ওদের খাওয়ার ট্রে গুছিয়ে ক্যান্টিনে ফেরত দিয়ে বিল মিটিয়ে নিজে খালি পেটে মুখ আর জিভ ভর্তি দুই প্রভুর জুতোর তলার ময়লা নিয়ে আবার নিহাল সিং এর চেম্বারের দিকে চললাম, যেই চেম্বার কাল থেকে আমার হতে চলেছে। তারপরেও আমার বুক উত্তেজনায় ধুকপুক করতে লাগল। যাওয়ার পথে মোবাইলের সেল্ফি ক্যামেরায় ফটো তুলে দেখি আমার সারামুখ ভর্তি দুই প্রভুর জুতোর তলার ময়লা। নিহাল সিং কে এর পিছনে কি যুতসই কারন দেওয়া যায় ভাবতে ভাবতেই আমি তার চেম্বারে পৌঁছে গেলাম। সুতপা ৪.... আমি নিহাল সিং এর ঘরে নক করতে ও আমাকে ভিতরে আসতে বলেও কিছুক্ষন নিচু হয়ে মোবাইল ঘাঁটল। তারপরে মোবাইল রাখতে রাখতে বলল, " আজ এই অফিসে আমার শেষ দিন। প্রায় ১০ বছর কোলকাতায় এই অফিসে ছিলাম। অনেক স্মৃতি। তাই নিজে থেকেই তাড়াতাড়ি শেষ দিনের প্রোগ্রামের ফটো ফেসবুকে দিয়ে রাখলাম যাতে পরে ফটোগুলো দেখে পুরনো দিনের কথা আর তোমাদের সবাইকে মন করতে পারি।" এই কথাগুলো বলতে বলতেই শেষ দিকে আমার মুখের দিকে চোখ পরায় কিরকম যেন ভুরু কুঁচকে গেল নিহাল সিং এর। তারপরে জিজ্ঞাসা করল, " তোমার মুখে এত ময়লা কেন?" আমি কি বলব বুঝতে না পারলেও খুব বড় কোন মিথ্যা বলতে আর ইচ্ছা করল না। মাথাটা একটু নিচু করে বললাম, " সুতপা একটা কাজ দিয়েছিল। সেটা করতে গিয়েই হয়ত ময়লা লেগেছে। ও কিছু না।" নিহাল সিং আমার উত্তরে সন্তুষ্ট হল না। টেবিল থেকে চশমা তুলে আরো গভীরভাবে আমার মুখের দিকে তাকাল কিছুক্ষন। তারপরে নিজের ফোন তুলে আমার মুখের ফটো তুলে সেই ফটো জুম করে ভাল করে দেখে বলল, " এ তো জুতোর তলার ময়লা। জুতোর তলার প্যাটার্নও আবছা বোঝা যাচ্ছে তোমার মুখে। তখন ট্রেনিং এ সুতপা তোমার মাথার উপরে জুতো পরা পা রেখে আশির্বাদ করেছিল। এখন কি তোমার থেকে ট্রিট পেয়ে ও তোমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে আশির্বাদ করল নাকি?" আমি মাথা তুলে বললাম " হ্যাঁ। আমার মুখের উপরে জুতোর তলা ঘসে পরিস্কার করল সুতপা। আমি কিছু মনে করি নি। বাদ দাও। কাজের কথায় আসি।" নিহাল সিং একটু হেসে ফেলল আমার উত্তর শুনে। তারপরে বলল " সুতপা খুব ম্যানিপুলেটিং। আমার এত দিনের অভিজ্ঞতা, তোমার মত এত নরম স্বভাবেরও নই। তারপরেও ও আমাকে দিয়েও টুকটাক নানা জিনিস আদায় করিয়ে নিত। সুজিতকে তো নাকে দড়ি দিয়ে ঘোরায়। তোমার মত নরম নতুন ম্যানেজার পেয়ে ও তোমাকে নিজের জুতোর তলায় রাখতে চাইবে এটাই স্বাভাবিক। আর তোমাকে দেখে মনে হচ্ছে তাতে তোমার খুব একটা খারাপও লাগছে না। ট্রেনিং এর শেষে তো নিজেই সুতপাকে সব ক্রেডিট দিয়ে ওর পায়ে মাথা রেখে প্রনাম করলে সবার সামনে আর ও তোমার মাথার উপরে জুতো পরা পা তুলে দিল। এখন আবার তুমি ওকে ট্রিট দিলে আর ও তোমার মুখটাকেই পাপোশ হিসাবে ইউজ করল তার বদলে।" আমি বললাম " সুতপাকে এক্সট্রা রেস্পেক্ট দিলে ও খুব এঞ্জয় করে। তার বদলে ও কাজে যে এফোর্ট দেয় সেটা খুব জরুরি। তাই আমি কিছু মনে করি না ওর এই ডমিনেটিং আচরনে।" নিহাল সিং একটু ভেবে বলল, " সত্যি এখন কম্পানি দারুন লাভে যাচ্ছে। আর সুতপা আসার পর থেকেই আসতে আসতে এই লাভের শুরু। যতক্ষন কম্পানির লাভ হচ্ছে ততক্ষন সুতপা সুজিতের নাকে দড়ি দিয়েই ঘোরাক আর তোমাকে চাকর আর পাপোশের মত ইউজ করুক, তাতে কিছু যায় আসে না। কম্পানির লাভ হলেই হল। তবে তুমি ম্যানেজার হতে চলেছ কাল থেকে, এতে তোমার রেস্পেক্ট কমে যাবে না?" আমি বললাম, " রেস্পেক্ট আমার কমলে ততটাই রেস্পেক্ট সুতপার বাড়বে। তাই এর ফলে আমার কিছু সামলাতে অসুবিধা হলে সুতপাই সেটা স্বচ্ছন্দে সামলে দেবে।" নিহাল সিং বলল, " ঠিক আছে। সুতপার মধ্যে এমন কিছু আছে যে ওকে কিছু পেতে দেখলে তাতে বাধা দিতে ইচ্ছা করে না। যাই হোক। কাল তুমি ম্যানেজার হচ্ছ। তোমার পার্সোনাল এসিস্টেন্ট পাওয়ার কথা। প্রীতি তো পরের মাসে বিয়ে করে বাইরে চলে যাবে, তাই চাকরি ছেড়ে দিচ্ছে আজ থেকে। তুমি তাই নিজে ইন্টারভিউ ডেকে পছন্দ মত ক্যান্ডিডেট নিয়ে নিও। তোমার P.A., তাই তোমার মতই শেষ।" এরপরে বিভিন্ন কাজের বিষয় নিয়ে কথা হল। সেসব সেরে নিহাল সিং এয়ারপোর্টের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে গেল ৫ টা বাজতে ১০ এ। আর আমি ক্যান্টিন থেকে চা বিস্কুট কেক নিয়ে আমার দুই প্রভুর ঘরে এলাম। এবারে বিশেষ কিছু আর হল না। সুতপা আর প্রিয়া তাড়াতাড়ি চা খেতে লাগল। আমি ওদের জুতো পালিশ করতে গেলে সুতপা লাথি মেরে বলল, " তাড়াতাড়ি কর। আমরা বেরিয়ে যাব তোকে আমাদের আই কার্ড দিয়ে। আর তুই বেরনোর সময়ে আমাদের কার্ড মেশিনে পাঞ্চ করে বেরোবি সাড়ে ৫ টার পরে। সোমবার তোর থেকে আবার কার্ড নিয়ে নেব আমরা।" আমি ৫ মিনিটের মধ্যে দুই প্রভুর জুতোর উপর দিক নতুন রুমাল দিয়ে ঘসে আর জুতোর তলা মুখে ঘসে আর জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করে দিলাম। ওরা ৫ টা বাজতে না বাজতেই আমাকে আই কার্ড দিয়ে বেরিয়ে গেল। আজ শুক্রবার,ওরাও কম বয়সী দুজন মেয়ে। নিশ্চয়ই কোথাও পার্টি করতে যাবে। আমি ক্যান্টিনে চায়ের ট্রে নিয়ে ফিরে গিয়ে এবারে নিজের জন্য কিছু খাবার অর্ডার দিলাম। তারপরে ওয়াশরুমে গিয়ে ভাল করে মুখ ধুয়ে ফেরত এলাম। ক্যান্টিনে খাবার খেয়ে রুমে ফিরে হেড অফিসের CEO কে একটা ভিডিও কল করলাম ৫.২৫ এ। কাজের কিছু ইন্সট্রাকশান নিয়ে কল রেখে ৫.৪৫ এ ৩ টে কার্ড পাঞ্চ করে বাইকে বাড়ি রওনা হলাম যখন তখন আমার মুখে চওড়া হাসি। কারন আমাদের পারফরমেন্সে কম্পানির CEO খুবই খুশি। তাই সুতপা আমাকে সবার সামনে ডমিনেট করলেও কোন সমস্যা নেই, শুধু কম্পানিকে এরকম ভাল লাভ এনে দিতে পারলেই হল! আমি বাড়ি ফিরে একটু অবাকই হয়ে গেলাম। বাইরের ঘরে সোফায় বসে মায়ের সাথে গল্প করছে বোন আর ভাগ্নী। বোন আসবে সকালেও তো জানতাম না! আমাকে দেখেই বোন নেহা বলল, " কনগ্রাটস দাদা। তুই তো ম্যানেজার হয়ে গেলি এবার!" আমি তো মাকেও বলিনি এখনো। বোন কি করে জানল? আমার প্রশ্ন শুনে বোন মুচকি হেসে বলল, " আমার কাছে কিছুই সিক্রেট থাকে না রে। কিন্তু তোর মাথার উপরে জুতো পরা পা রেখে দাঁড়িয়ে থাকা ওটা কে? আর ব্যাপারটাই বা কি যে ও এইভাবে তোর মাথায় পা রেখে দাঁড়িয়ে আছে সবার সামনে?" এবারে আমার মাথায় ঢুকল ব্যাপারটা। নিহাল সিং শিওর ওর প্রোফাইলে অনুষ্ঠানের সব ফটো দিয়ে সব স্টাফকে ট্যাগ করে দিয়েছে। আর বোন ফেসবুকে আমার ফ্রেন্ড লিস্টে থাকায় সেটা ওর চোখে পরেছে। আমি বললাম " ও সুতপা। আমাদের কম্পানির অবস্থা আগে দেউলিয়া হওয়ার মত ছিল। সেখান থেকে গত দুই বছর ওর দারুন পারফরনেন্সের জন্যই সেই কম্পানিই এখন বিরাট লাভ করছে। ওরই ম্যানেজার হওয়ার কথা। কিন্তু বয়স কম হওয়ায় অভিজ্ঞতা নেই বলে ওকে ম্যানেজার না করে আমাকে করা হল। কিন্তু আমি কৃতজ্ঞতা থেকেই ওর পায়ে মাথা রেখে প্রনাম করি সবার সামনে। আর তখন ও আমাকে ওইভাবে আশির্বাদ করে।" "তোর জীবনে আমার ভুমিকা তো আরো বেশি। কই, আমাকে তো কখনো এইভাবে প্রনাম করিস নি তুই?" - বোন মুচকি হেসে বলে। আমি " সরি" বলে কালো স্নিকার পরা বোনের পায়ে মাথা ঠেকাই। মা আর ভাগ্নীর সামনেই নিজের ৫ বছরের ছোট বোনের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করছি তখনো যেন বিশ্বাস হচ্ছিল না আমার! প্রায় ১ মিনিট পরে বোন ঠিক সুতপার মতই স্নিকার পরা ডান পা টা আমার মাথার উপরে তুলে দিল। ৩০ সেকেন্ড আমার মাথার উপরে স্নিকারের তলা ঘসে বলল, " যা, এবারে মা আর ভাগ্নীকেও প্রনাম কর।" আমি মায়ের দিকে এগোতে মা " যাহ, ওইভাবে প্রনাম করবি না একদম" বলে যেন ভয় পেয়েই সরে যেতে গেল। আমি কোনরকমে মায়ের পায়ে হাত দিয়ে প্রনাম করতে করতে শুনি বোন হেসে বলছে " তুমি একদম বেরসিক মা। একদম মজা নিতে পার না।'' মা না নিলেও আমার দশ বছর বয়সী ভাগ্নী কিন্তু কোন আপত্তি করল না। তার ৩৩ বছর বয়সী মামা আমি ওর পিংক স্নিকার পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করতে ও ওর মায়ের মতই আমার মাথার উপরে জুতো পরা পা তুলে দিয়ে আমাকে আশির্বাদ করল। মা পাশ থেকে বলল, " তোর দাদাকে নরম পেয়ে তোরা আর কি কি করাবি বল তো ওকে দিয়ে?" বোন গম্ভীর হয়ে বলল, " অনেক কিছু মা। দাদা নরম বলেই তো বাবা যখন কম বয়সে জোর করে আমাকে বিয়ে দিয়ে দিল তখন ও বাধা দিতে পারে নি। বড় দাদা হয়ে যেটা ওর কর্তব্য ছিল। ওর নরম স্বভাবের জন্য আমাকে যদি এতদিন এত সাফার করতে হয় তাহলে ওর সেই নরম স্বভাবের টুকটাক ফায়দা নিলে সেটা এমন কিছু দোষের না।" বোনের কথায় আমার মন পুরনো দিনে ফিরে গেল। বোন প্রায়ই আমাকে ম্যানিপুলেট করে কিছু আদায় করার জন্য এই কথাটা ইউজ করে। সেই দিক থেকে ওর ম্যানিপুলেট করার ক্ষমতা সুতপার থেকে কম কিছু না। কিন্তু আদৌ কি আমার বোনের সাথে খারাপ কিছু করা হয়েছিল? আমার বোন একদমই পড়াশোনায় মন দিত না, পার্টি আর ফুর্তি করে বেড়াত। ওর দুজন ক্লাসমেট ছেলের সাথে ওর ক্যাজুয়াল রিলেশান ছিল। সেটা সন্দেহ করেই আমার বাবা ওকে বিয়ের জন্য ফোর্স করে সমাজের সম্মানের কথা ভেবে। তাছাড়া বাবার হার্টের অবস্থা খারাপ ছিল যেটা বোনের এইসব করে বেড়ানোর জন্য আর বাবা খুব কঞ্জারভেটিভ হওয়ায় বাবার উপরে খুব খারাপ প্রভাব ফেলছিল। বোন যখন ক্লাস ১২ এ পড়ে তখনই ওকে বিয়ে দিয়ে দেওয়া হয়। আর তার কিছুদিন পরেই বাবা হার্ট এটাকে মারা যায়। বোন আমাকে ম্যানিপুলেট করার জন্য বলে ওর ক্লাসমেট দুই বন্ধুর একজন ওর বয়ফ্রেন্ড ছিল ( যদিও আমি জানি কথাটা মিথ্যা)। আমার নরম দূর্বল স্বভাবের জন্য আমি বাবাকে বাধা দিতে পারি নি। ওকে অনেক বড় একজন বিচ্ছিরি লোককে বিয়ে করে সব সুখ বিসর্জন দিতে হয়েছে। এটা যখনই ও বলে আমি খুব লো ফিল করি। এর পরে ও ঠিক আমার থেকে দামী কিছু উপহার আদায় করে নেয় প্রতিবারই। আর এই লো আর ব্যাড ফিল করার জন্যই বোন যা চায় প্রতিবার আমিই তার চেয়েও দামী কিছু কিনে দিই আর পরে লুকিয়ে ওর জুতো চেটে ওর কাছে ক্ষমা চাই। কিন্তু পরে শান্ত মাথায় ভাবলে পুরোটাই বোনের ম্যানিপুলেশান মনে হয়। ও বিয়ের সময়েও সেভাবে বাধা দেয় নি। বরং ওর বর এত ভদ্র ও শান্ত যে ওর পার্টি করা, ফুর্তি করা কিছুতেই বাধা দেয়নি। বিয়ের পরেও ও গিয়ে বন্ধুদের বাড়িতে রাত কাটায়, পার্টি করে। আমাদের বাড়িতে এসে ও ক্লাসমেটদের সাথে ফিজিকালও হয়েছে। এমনকি ওর বিয়ের ঠিক সাড়ে ৮ মাস পরে ওর মেয়ে term অবস্থাতেই জন্মায়। ভাগ্নীকে দেখতেও অনেকটাই ওর এক ক্লাসমেটের মতই। এই নিয়েও ওর বর কোন সমস্যাই করে নি বা ওই কথাও তোলেনি। তাই আদৌ কি বোন এই বিয়ে তে অখুশি নাকি পুরোটাই আমাকে ম্যানিপুলেট করতেই বলে? তবে যতই বুঝি এর থেকে আমার খারাপ ফিল করা, নিজেকে অযোগ্য ও ছোট বোনকে রক্ষা করতে ব্যার্থ ফিল হওয়া আর সেই থেকে সাবমিসিভ ফিল করা দিন দিন বাড়তেই থাকে। আর বোনও সম্ভবত সব বুঝেই আমাকে কন্ট্রোল করতেই এই গল্পটা ইউজ করে। আমি আবার মায়ের সামনে বোনের জুতো পরা পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চাই। বোন আবার আমার মাথার উপরে জুতো পরা বাঁ পা তুলে দিয়ে মাথার উপরে জুতোর তলা ঘসতে ঘসতে বলে, " ক্ষমা করে দেব। যদি তুই আমাকে একটা চাকরি জোগাড় করে দিস। অন্য কম্পানিতে লাগবে না। তোর কম্পানিতে দিলেই হবে। তুই ম্যানেজার যখন এটা কোন ব্যাপারই না তোর কাছে।" ও পা তুলতে আমি ওর দুই জুতোর উপরে চুম্বন করি একবার করে। তারপর ওর মুখের দিকে তাকাতে দেখি ওর দুই চোখে কি এক অদ্ভুত কৌতুক খেলা করছে। যে মার্কেটে চাকরি জোগাড় করা লটারি জেতার চেয়েও কঠিন সেখানে বোন জুতো পরা পা দাদার মাথার উপরে তুলে দিয়ে ক্যাজুয়ালি চাকরি ডিমান্ড করছে! তাও ওর পড়ালেখা আর রেজাল্ট সেরকমই খারাপ। মাধ্যমিক আর উচ্চ মাধ্যমিক দুটোই ওর দ্বিতীয় বিভাগে পাশ করা। আর এরপরে মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কোন রকমে পাশ কোর্সে বি.এ.! এই যোগ্যতায় চাকরি পেতে গেলে যে কারো জুতোর শুকতলা ক্ষয়ে যায়। আর আমার বোন উলটে জুতো পরা পা আমার মাথায় তুলে দিয়ে চাকরির ডিমান্ড করছে! হঠাত আমার মনে পরল অফিসে আমার p.a. পোস্টে তো সোমবারই কাউকে নিয়োগ দিতে পারি আমি। যদিও পোস্ট বা বেতন খুব ভাল না তবু এর চেয়ে ভাল বোনের যোগ্যতায় পাওয়া সম্ভব নয়। আর অফিসে যা কালচার শুরু হয়েছে তাতে সবার সামনে আমিই ওর p.a. এর মত আচরন করলেও কোন সমস্যা হবে না। বেতন ও অন্যান্য সুযোগও আমি ম্যানেজ করে যত বেশি সম্ভব দিতেই পারি ওকে। আমি প্রস্তাব টা দিতেই বোনের মুখে চওড়া হাসি ফুটে উঠল। কিন্তু সেটা ঢেকে কয়েক সেকেন্ড পরে বলল, " বেতন কিন্তু মিনিমাম ২৫ হাজার হওয়া চাই। আর কঠিন কোন কাজ হলে তুই নিজে ম্যানেজ করে নিবি। আমি তাহলে এখানেই থাকব আর তোর সাথে অফিস যাব। আমার মেয়েকে এখানেই কোন ভাল ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে ভর্তি করে দেব তাহলে। ওর টিউশান ফি আর অন্য সব খরচ তুই দিয়ে দিস। হাজার হোক, তুই ম্যানেজার। তোর স্যালারিতে এটা কোন ব্যাপারই না।" আমি বুঝলাম আমার ছোট বোন নেহা ওর স্বভাবসিদ্ধ ঢঙে আমাকে ম্যানিপুলেট করে বহু জিনিস আদায় করে নিচ্ছে। অবশ্য মাসে লাখ টাকার বেশি স্যালারি নিয়ে বোন আর ভাগ্নীর জন্য খরচ করা তো স্বাভাবিক। আমি মনে মনে ঠিক করে নিলাম এবারে বোনের নামে একটা গাড়ি কিনে আমি ড্রাইভ করে বোনকে নিয়ে রোজ তাতে করেই অফিস যাব। নিজের ছোট বোনকে বিনা ইন্টারভিউয়ে নিয়োগ দিলে কেউ কি কিছু মনে করবে? দেখা যাক! আর বিয়ে!! ওটার কি করব? সত্যি বলতে এইভাবে ডমিনেটেড হতে শুরু করার পরে ওরকম কঞ্জারভেটিভ ফ্যামিলির মেয়েকে বিয়ে করতে সত্যি আমার ইচ্ছা করছিল না। তার থেকে সুতপা, প্রিয়া, বোন আর ভাগ্নীর সেবা করে দিন কাটাতে পারলে আমার জীবন অনেক সুখে কাটবে। আমি মনে মনে ঠিক করে ফেললাম, সুতপা আর প্রিয়ার মত বোন আর ভাগ্নীর জুতোর তলাতেও আমি ক্রমে নিজেকে আরো বেশি করে সঁপে দেব। আর সবার সামনে ওদের সবাইকে প্রভুজ্ঞানে সেবা করব। তার যা ফল ভোগ করতে হয়, সে পরে দেখা যাবে! এখনো অবধি তো কোন সমস্যা হয়নি, এত হাই লেভেলে ডমিনেটেড হওয়ার পরেও। তাই পরে কোন সমস্যা হলে তখন ভাবব। এখন সেসব ভেবে মাথা খারাপ না করে প্রভুজ্ঞানে ওদের সবার সেবা করার আনন্দটা ভোগ করাই শ্রেয়। সুতপা ৫... " ঠিক আছে নেহা। তোদের জন্য করব না তো কার জন্য করব বল? তুই যা বলবি তাই হবে।" বলতে বলতেই শুনি নেহার ফোন বেজে উঠল। ও ফোন রিসিভ করে একজনকে ডিরেকশান দিল। তারপরে বলল তোর প্রমোশান সেলিব্রেট করার জন্য পিজ্জা আর আইসক্রিম অর্ডার করেছি। বেল বাজলে টাকা দিয়ে নিয়ে আইস্ক্রিমটা ফ্রিজে রেখে পিজ্জাটা সার্ভ করিস একটু পরে। তার আগে আমাদের জন্য চা করে আন যা।" " ঠিক আছে নেহা।" বোনের আমার উপরে ডমিনেশান দেখে মনটা খুব খুশি হয়ে গেল। ও চিরদিনই আমাকে ম্যানিপুলেট আর ডমিনেট করে। কিন্তু আজ তার মাত্রা একটু বেশিই। আমি চা বসাতে না বসাতেই ঘরের বেল বেজে উঠল। আমি টাকা দিয়ে সেগুলো রিসিভ করে বোনের আদেশ মত আইসক্রিম ফ্রিজে রেখে পিজ্জা সার্ভ করার জন্য প্লেট রেডি করলাম। তারপর চা ফুটলে সেটা নামিয়ে ৫ মিনিট ওয়েট করতে লাগলাম চায়ের টেস্ট ভাল হওয়ার জন্য। এই ফাঁকে একবার দেখে নেওয়া যায় নিহাল সিং ফেসবুকে ঠিক কি ফটো পোস্ট করেছে। আমি মোবাইলে ফেসবুক খুলে ফেললাম। যা ভেবেছিলাম ঠিক তাই। আমাকে সহ ১১ জনকে ট্যাগ করে নিহাল সিং মোট ৩০-৩৫ টা ফটো পোস্ট করেছে। তার একটায় আমি সুতপার জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করছি আরেকটায় সুতপা আমার মাথার উপরে জুতো পরা ডান পা রেখে আশির্বাদ করছে। ফটোগুলোর ফেস্ক্রিপশানে ইংরেজিতে লেখা অফিসের কোলকাতা ব্রাঞ্চের শেষ দিনটা দারুন আনন্দের সাথে শেষ হল। আমি ফোন রেখে চা ঢালতে যাব তখনই ফেসবুকের টাইমলাইনে সুতপার পোস্টটা ভেসে উঠল। সুতপা লিখছে অফিসের ম্যানেজার নিহাল সিং চলে যাচ্ছে। নতুন ম্যানেজার হচ্ছে নয়ন। আমার জন্য ডুবতে বসা কম্পানি আজ বিরাট লাভের মুখ দেখছে সেটা নয়নও স্বীকার করেছে। অথচ আমাকে ম্যানেজার না করে ওকে ম্যানেজার করা হল আমার অভিজ্ঞতা নেই বলে। এটা কি ঠিক হল? তবে অন্তত নয়ন যে স্বীকার করেছে যে সব কৃতিত্ব আমার আর নিজের মাথা আমার জুতোর নিচে সঁপে দিয়ে আমাকে ধন্যবাদ দিয়েছে এটাই অনেক। আশা করি, এখন থেকে নামে ও ম্যানেজার হলেও সব সিদ্ধান্ত আমিই নেব আর নয়নকে এভাবেই নিজের জুতোর নিচে রাখতে পারব। লেখার নিচে মোট ১০ টা ছবি। তার দুটো নিহাল সিং এর দেওয়া মিটিং এর ছবি। একটা আগের দিন মিটিংএ ও আমার দুই হাতের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে আছে। ৪ টেয় আমি ওর জুতো পালিশ করছি। ২ টোয় শার্ট দিয়ে ওর জুতোর উপর দিক পালিশ করছি। ২ টোয় ওর জুতো পরা পা মুখের উপরে ঘসে জুতোর তলা পরিস্কার করছি। ১ টা ফটোয় আমি সুতপা আর প্রিয়াকে খাবার সার্ভ করছি ওদের পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে। বাকি ২ টো ফটোতে আমি প্রিয়ার জুতোর উপর আর তলা পালিশ করছি। এরকম এক্সট্রিম ফটো ও কিছু না ভেবে এইভাবে ফেসবুকে দিয়ে দিল আমাকে ট্যাগ করে? ওর প্রোফাইল খুলতেই কিছু না ভাবার কারন খুজে পেলাম। এর আগের পোস্ট গুলোয় আমাকে ট্যাগ করেনি বলে আগে চোখে পরেনি। কিন্তু এর আগের দুটো পোস্টে দেখা যাচ্ছে ও আর প্রিয়া একটা পাবে গিয়ে ড্রিংক আর ডান্স করছে। নিশ্চয়ই ও অলরেডি এত বেশি ড্রিংক করে ফেলেছে যে সবাইকে এগুলো দেখানো উচিত কিনা সেই নিয়ে কোন চিন্তাও কাজ করেনি। আমার অবশ্য বেশ ভালই লাগল দেখে। যা হবে দেখা যাবে। আমি আপাতত চাই সবাই জানুক আমি কত সাবিমিসিভ। আমি সুতপা প্রিয়া বোন আর ভাগ্নীকে ভগবান আর প্রভুর চোখে দেখি সেটাও সবাই জানুক। ওদের দাস হওয়ার সুখ পেতে আমি সব রিস্ক নিতে রাজি। বোন কি এই ফটোটা দেখেছে? দেখলে ওর রিএকশান কি হবে? ভাবতে ভাবতেই আমি চা ঢেলে ওদের সার্ভ করতে গেলাম। " বাহ, চা টা বেশ ভাল হয়েছে।" চায়ে চুমুক দিয়ে আমার ছোট বোন নেহা বলল। আমি চা সার্ভ করে ওদের পায়ের কাছে মেঝেতেই বসে ছিলাম। নিজে থেকে বোনের জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে বললাম " থ্যাংক ইউ নেহা।" ওদের চা খাওয়া শেষ হতে আমি কাপ প্লেট গুছিয়ে ধুয়ে রাখলাম। মা উঠে পিজ্জা সার্ভ করতে যাচ্ছিল। বোন বাধা দিয়ে বলল, " থাক মা। আজ দাদার প্রমোশান হয়েছে। সেই আনন্দে ওকে আজ আমাদের সার্ভ করে সেলিব্রেট করতে দাও।" মা ভুরু কুঁচকে বলল, " প্রমোশান হয়েছে বলে ও খাওয়াচ্ছে ঠিক আছে। কিন্তু সার্ভ ও করবে কেন? এটা কিরকম সেলিব্রেশান?" বোন হাসিমুখে বলল "সবাই এক জিনিস এঞ্জয় করে না মা। তাই সবার সেলিব্রেশান একরকম হতে পারে না। এটা একদম ওর জন্য পার্সোনালাইজড সেলিব্রেশান। তাই না দাদা?" " হ্যাঁ নেহা। আজ আমিই সার্ভ করব সব। আর তুই আর নিশা ( আমার ভাগ্নী) যা বলবি তাই করব। অফিসেও এই স্টাইলেই সেলিব্রেট করেছি আমার জুনিয়ার সুতপা আর নিশার সাথে। খুব ভাল লেগেছে। তোদের সাথেও তাইই করব। মা, তুমি প্লিজ বাধা দিও না।" এইভাবে বোনের প্রতি সাবমিসিভনেস দেখাতে পেরে খুব ভাল লাগছিল আমার। আমি প্লেটে করে পিজ্জা এনে মা, বোন আর ভাগ্নীকে সার্ভ করলাম। তারপরে আবার বোন আর ভাগ্নীর জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে বললাম " এবারে কি করব বোন?" মা হালকা করে বাধা দিতে গেল আমার বারবার বোন আর ভাগ্নীকে প্রনাম করা নিয়ে। আমরা কেউ পাত্তা দিলাম না। আমি জিজ্ঞাসা করলাম- " এবার কি করব বোন? " বোন বলল এবার আমাদের পায়ের নিচে শুয়ে একটু পা টিপে দে। আর আমি তোর টাকায় একটু অনলাইনে শপিং করি। অবশ্য তুই আমার নিজের দাদা, আমি তোর একমাত্র আদরের ছোট বোন। তাই তোর টাকা মানেই আমার আর নিশার টাকা। প্রথমে সব জিনিস বেছে কার্টে এড করি। হয়ে গেলে তুই পে করে অর্ডার করে দিবি। এখন মনে দিয়ে তুই আমাদের পা টিপতে থাক।" আমার কি যে ভাল লাগছিল বলে বোঝানো সম্ভব নয়। আমি বোন আর ভাগ্নীর পায়ের কাছে মেঝেতে শুয়ে পরলাম। বোন ওর জুতো পরা পা দুটো রাখল আমার বুকে, আর ভাগ্নী পেটে। আমি ওদের দুজনের পা পালা করে টিপে দিতে লাগলাম আর ওরা মোবাইল খুলে সম্ভবত শপিং করতে লাগল আমার টাকায়। মা আর কিছু বলল না। ঠিক তখনই আমার মোবাইলটা বেজে উঠল। পকেট থেকে বার করে দেখি রিনার ফোন, মানে আমার যার সাথে বিয়ের কথা চলছে সেই মেয়ের। আমি কিছু না ভেবে রিসিভ করতেই ও বলে উঠল, " কি করছ?" সত্যিটা বলব কিনা ভাবতে ভাবতে আমি বললাম - " এই বোন আর ভাগ্নী এসেছে, তাই..." " সবাই তোমার জীবনে গুরুত্বপূর্ন, শুধু আমাকে ফোন করতে ইচ্ছা হয় না তোমার বলো?" আমাকে শেষ করতে না দিয়েই ও রাগ দেখিয়ে বলল। আমার ওর সাথে এগনোর ইচ্ছা মোটামুটি শেষ হয়ে গিয়েছিল। বরং বিয়ে না করে বোন বা সুতপার মত মেয়েদের দাস হয়ে তাদের সেবা করে জীবন কাটাব মোটামুটি ঠিকই করে ফেলেছিলাম। তাই বলেই ফেললাম, " এখন বোন আর ভাগ্নীর পা টিপে দিচ্ছি। পরে কথা বলব।" আমার কথাটা শুনে রিতা খুব অবাক হয়ে গেল। এরকম উত্তর সে আশা করেনি। " তুমি বোন আর ভাগ্নীর পা টিপে দিচ্ছ বললে? আমি কি ঠিক শুনলাম?" " হ্যাঁ, ঠিক শুনেছ। আমি ওদের পায়ের নিচে শুয়ে ওদের পা টি..." আমি কথাটা আর শেষ করতে পারলাম না। কারন বোন ওর জুতো পরা ডান পা টা আমার ঠোঁটের উপরে তুলে আমার মুখ বন্ধ করে দিয়েছে। আমার মুখের দিকে তাকিয়ে হাসিমুখে আসতে আসতে আমার ঠোঁট দুটো জুতোর তলা দিয়ে ঘসতে ঘসতে নেহা বলল, " রিতার ফোন? কলটা স্পিকারে দিয়ে ফোনটা আমাকে দে।" আমি তাই করলাম। " কি হল? কথা বলতে বলতে মাঝপথে থেমে গেলে যে?" রিতা ওপাশ থেকে জিজ্ঞাসা করছে। " ও চুপ করে গেল, কারন ও এখন আমার পা টিপতে বিজি, বুঝলি রিতা?" আমার হাত থেকে ফোন নিয়ে নিশা বলল। " তুই ওর ছোট বোন। ও তোর পা টিপছে কেন? আর পা টিপলেও কথা বলতে অসুবিধা কি? হঠাত ও চুপ করে গেল কেন?" "কারন ওর ঠোঁট আর হাত দুটোই আমার সেবায় ব্যস্ত। হাত দিয়ে ও আমার পা টিপছে আর আমার জুতো শুদ্ধু পা এখন ওর ঠোঁটের উপরে রাখা। তাই এখন ও কোন কথা বলতে পারবে না। শুধু তুই বল, ওর সাথে তোর বিয়ের কথা কে তুলেছে? এককালে তো আমার চরিত্র নিয়ে অনেক বাজে কথা বলতিস তুই। সেই বাড়ির ছেলেকে বিয়ে করতে রাজি হলি কেন তুই? দাদা ভাল চাকরি করে বলে? এত লোভী তুই রিতা?" নেহার কথা শুনে থতমত খেয়ে গেল রিতা। তারপরে বলল, " আ.. আমি লোভী না নেহা। আমি ভেবেছিলাম ও তোর মত না। বোন চরিত্রহীন হলেই দাদা চরিত্রহীন হয়ে যায় না। তাই... " রিতাকে কথা শেষ করতে না দিয়ে ওকে mock করে বোন বলল " আর চরিত্রহীন বোনের পায়ের নিচে শুয়ে তার পা টিপে দিলে দাদা কি চরিত্রহীন হয়ে যায় নাকি তার চরিত্র ভালই থাকে?" নেহার কথা শুনে কি বলবে প্রথমে কিছু ভেবে পেল না রিতা। তারপরে বলল, তোর শুধু চরিত্র খারাপ তাই না নেহা, তুই খুব সেলফিশ। তাই নিজের দাদাকেও এইভাবে ইউজ করছিস।" " আমি নিজের দাদাকে ইউজ করছি বেশ করছি। আমার নিজের দাদা, তার সাথে আমি যা ইচ্ছা হবে করব। আমি সেলফিশ মানলাম। তবে তুই তোর স্কুল লাইফের রাইভালের দাদাকে ভুল বুঝিয়ে বিয়ে করার চেষ্টা করছিস সে খুব ভাল চাকরি করে বলে। তুই তবে কি আমাকে একটু বলবি?" " তুই ফোনটা তোর দাদাকে দে। আমি তোর সাথে কথা বলতে চাই না।"- রিতা রেগে গিয়ে বলল। " দাদার হাত তার পরকীয়া সেক্স করে ক্লান্ত ক্যারেক্টারলেস বোনের পা টিপতে ব্যাস্ত। দাদার ঠোঁট আমার জুতো পরা পায়ের নিচে। ও কথা বলবে কি করে এখন?" - নেহা শান্ত গলায় রিতাকে মক করে বলল। " তুই ফালতু মিথ্যা কথা না বলে নয়নকে ফোন দে। তুই ক্যারেক্টারলেস আমি ছোট থেকেই জানি। অত বড় গলা করে বলতে হবে না সেটা। " ইচ্ছামত সেক্স করলে কেউ ক্যারেক্টারলেস হয়না রিতা। তোর মত লোকের ভাল সহ্য করতে না পারারাই ক্যারেক্টারলেস। নে, দাদা তোকে কি বলে শোন।" এই বলে নেহা ফোনটা আমার দিকে বাড়িয়ে ওর জুতো পরা ডান পা টা আমার ঠোঁটের উপর থেকে সরাল। আমি ফোন রিসিভ করে শান্ত গলায় বললাম, " নেহা আমার আপন ছোট বোন। ওকে ছোট থেকেই আমি ভালবাসি, সাথে খুব রেস্পেক্টও করি। তোমার মত মেয়ের পক্ষে হয়ত এসবের গুরুত্বও বোঝা সম্ভব নয়। কিন্তু তুমি এক্সপেক্ট করতে পার না ওকে তুমি যা খুশি বলবে আর আমি তা মেনে নেব। তোমার সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই। যদি সামান্যও সম্মানবোধ থাকে তাহলে আর কল করবে না কখনো।" এই বলে আমি ফোনটা কেটে দিলাম। বোন হাসিমুখে ওর জুতো পরা পা দুটো আবার আমার মুখের উপরে তুলে দিয়ে সারামুখে ওর জুতোর তলা ঘসতে ঘসতে বলল, " ওয়েল ডান দাদা। এবারে মন দিয়ে আমাদের মা মেয়ের পা টিপে দে। আর আমরা তোর টাকায় শপিং করতে থাকি। আমি " নিশ্চয়ই বোন" বলে ওর জুতোর তলায় চুম্বন করতে করতে ওর পা টিপে দিতে থাকি ওর মা আর মেয়ের সামনেই। বোন কি খুব ক্যাজুয়ালিই নিজে ভেবেই আমার মুখে জুতো পরা পা দুটো তুলে দিল মা আর নিশার সামনে? নাকি সুতপার পোস্টটা ওর চোখে পরেছে? কি জানি! তবে আশ্চর্য হয়ে দেখলাম মা এই নিয়ে আর কিছু বলছে না। নেহা নিজের চরিত্র আর ওপেন সেক্স করা নিয়ে রিতার সাথে তর্ক করা নিয়েও কিছু বলল না। আমার একটু অবাক লাগলেও ব্যাপারটা খুবই ভাল লাগার মত। আমি মনে দিয়ে নেহা আর নিশার পা টিপে দিতে লাগলাম পালা করে।