Thursday 1 August 2024

রাকেশ

আমি রাকেশ, এখন আমার বয়স ২১। আমার জন্ম কলকাতা থেকে ৫০ কিমি দূরের এক মফস্বল শহরে। বাবা বাইরে চাকরি করত। বাড়িতে থাকতাম আমি আর আমার মা, দিদি আর বোন। আমরা তিন ভাই বোন একদম পিঠোপিঠি, আমার দিদি মিমি আমার চেয়ে দেড় বছরের বড় আর বোন সিমি দুই বছরের ছোট। ছোট থেকেই আমি ছিলাম ভীষণ দিদি ভক্ত। দিদির কথায় উঠতাম আর বসতাম। দিদি যা বলত করে দিতাম। দিদির পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করতাম রোজ। আমার দিদি ভক্তি নিয়ে কেউ কেউ হাসাহাসি করলেও কেউ কখনো বাধা দেয় নি। মায়ের এই নিয়ে কোন আপত্তি ছিল না। ফলে যত বড় হতে লাগলাম আমার দিদি ভক্তি বাড়তে লাগল। আমিই দিদির বই খাতা গুছিয়ে দিতাম, বিছানা করে দিতাম, জামা গুছিয়ে রাখতাম, জুতো পালিশ করে রাখতাম, পায়ে জুতো পরিয়ে দিতাম। দিদির প্রতি এগুলো করতাম ভক্তি থেকে। ছোট বোনের জন্যও এইসবই করতাম ও ছোট বলে। তাও ও রাগ দেখাত আমি দিদিকে বেশি ভালবাসি শ্রদ্ধা করি বলে। ভাইফোঁটার দিন দিদি আর বোন পাশাপাশি চেয়ারে বসত আর আমি মেঝেতে ওদের পায়ের কাছে বসতাম। ফোঁটা দেওয়া হয়ে গেলে আমি দিদির পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করতাম আর দিদি আমার মাথার উপরে চটি পরা পা রেখে আশির্বাদ করত। যখন আমার বয়স ১২ সেই বার এইভাবে দিদির কাছে ফোঁটা নিয়ে দিদির পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ভক্তিভরে প্রনাম করলাম আর দিদি আমার মাথার উপরে চটি পরা ডান পা রেখে আশির্বাদ করল। তারপরে আমি বোনের কাছে ফোঁটা নিলাম। বোন আমাকে অবাক করে দিয়ে বলল "এবারে আমাকে প্রনাম কর।" আমি বোনের পায়ে হাত দিয়ে প্রনাম করতে বোন আমার গালে থাপ্পর মেরে বলল, " তোর যত ভক্তি শুধু দিদির প্রতি? দিদির মত আমার পায়েও মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম কর।" আমি বললাম " দিদি তো আমার চেয়ে বড়। তাই প্রনাম করি। তুই আমার চেয়ে ছোট। তোর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করব কেন?" বোন জবাবে পা তুলে চটি পরা পায়ে আমার মুখে একটা লাথি মেরে বলল " প্রনাম করবি নাকি এরকম মুখে একের পর এক লাথি খাবি সেটা তোর ইচ্ছা।" আমার যে কি ভাল লাগছিল বলে বোঝাতে পারব না। দিদি বলল " আহা রে আমার সোনা বোনটা রাগ করেছে!" বোন আবার আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " দাদার যত ভক্তি সব তোর প্রতি। রাগ তো হবেই আমার!" দিদি হাসি মুখে আমাকে বলল " রুকু,,বোন যা বলছে কর। নাহলে আমাদের বেচারি ছোট্ট বোনটা দু:খ পাবে!" আমি " আচ্ছা দিদি, তুমি যখন বলছ তখন করছি।" বলে নিজের ছোট বোনের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম। ১ মিনিট প্রনাম করার পরে বোন ওর চটি পরা পা আমার মাথার উপরে রাখল আশির্বাদ করার জন্য। মায়ের গলা শুনলাম তখন, " নে, ফোঁটা শেষ। এবার খেয়ে নে তোরা। বোন আর দিদি মায়ের হাত থেকে খাবারের প্লেট নিল। ছোট বোন আমার মাথার উপরে চটি পরা পা রেখে আশির্বাদ করছে এই নিয়ে মা কিছুই বলল না! এই সময় থেকে দিদির প্রতি আমার ভক্তি আর তা দেখে বোনের রাগ দেখিয়ে আমার প্রতি ডমিনেশান দুটোই বাড়তে লাগল। তখন রোজ রাতে খাওয়ার পরে ১০ টা থেকে ১১ টা অবধি আমরা ৪ জনে একসাথে সিরিয়াল দেখতাম। মা বসত চেয়ারে। দিদি আর বোন সোফায়। আগে আমি দিদির পায়ের কাছে বসে দিদির পা টিপে দিতাম। কিন্তু সেভাবে বসলে টিভি দেখতে পাই না বলে আমি মেঝেতে দিদি আর বোনের পায়ের নিচে শুয়ে টিভি দেখা শুরু করি ওইবারের ভাইফোঁটার পর থেকে। দিদি ওর চটি পরা পা আমার বুকে রাখত আর বোন রাখত আমার পেটে। আমি দিদির পা টিপে দিতাম ভক্তি ভরে। আর বোন রাগ দেখিয়ে আমার পেটে লাথি মেরে ওর পা টিপতে বললে ওর পাও টিপে দিতাম। আসলে দিদির প্রতি আমার যেরকম ভক্তি ছিল সেরকম ছোট বোনের আমার উপরে ডমিনেশানও আমার ভীষণ ভাল লাগত। কিন্তু সেটা মুখে প্রকাশ করতাম না। বরং বোনের রাগ দেখিয়ে আমাকে মারা আর অর্ডার করা আমি খুব এঞ্জয় করতাম। একদিন সিরিয়াল দেখতে দেখতে একজনের একটা ডায়লগ বুঝতে না পেরে আমি জিজ্ঞাসা করে ফেলি " ও কি বলল?" দিদি বিরক্ত হওয়ার ভান করে ওর চটি পরা ডান পা তুলে ঠিক আমার ঠোঁটের উপরে রেখে বলে " হিন্দি না বুঝলে তোকে সিরিয়াল দেখতে হবে না। চুপ করে মন দিয়ে আমার পা টেপ আর আমাদের দেখতে দে।" দিদি মা আর বোনের সামনে এভাবে চটি পরা পা আমার মুখের উপরে তুলে দেওয়ায় আমি খুব খুশি হয়ে অস্ফুট স্বরে দিদির চটির তলা থেকে সরি দিদি বলে মন দিয়ে দিদির পা টিপতে থাকি। দিদির একটা পা আমার ঠোটের উপরে, অন্যটা গলার কাছে রাখা তখন। টিভিতে বিজ্ঞাপন দিলে বোন উঠে সোফায় দিদির অন্যপাশে বসে পরে, তারপরে চটি পরা বাঁ পা টা আমার নাকের উপরে আর ডান পা টা আমার কপালে তুলে দিয়ে বলে এবারে আমার পা টিপে দে। মা বা দিদি কেউই সিমিকে বাধা দেয় না। আমি দিদির পা ছেড়ে ছোট বোনের পা দুটো টিপে দিতে থাকি মন দিয়ে। বোন আমার নাকের উপরে লাথি মেরে বলে "ভাল করে পা টেপ। শুধু দিদির প্রতি ভক্তি দেখাবি আর বোনের সেবা করার সময়ে গাফিলতি করবি তা হবে না।" আমি কিছু না বলে বোনের পা টিপে দিতে থাকি। একটু পরে দিদি ওর পা টা সরিয়ে দুটো পাই আমার বুকের উপরে রাখে। বোন তখন ওর চটি পরা বাঁ পা টা আমার ঠোঁটের উপরে তুলে দিয়ে দুটো চটির তলাই আমার সারা মুখে ঘসতে থাকে। আমি জবাবে ছোট বোনের চটি পরা পা নিজের ঠোঁটের সাথে চেপে ধরে তার তলায় কয়েকটা চুম্বন করি যেভাবে একটু আগে দিদির চটি পরা ডান পায়ের তলায় করেছিলাম। দিদি সেটা লক্ষ্য করে বোনকে জড়িয়ে ওর কপালে একটা চুমু খেয়ে বলে, " দেখ বোন, রুকু তোর চটির তলায় নিজে থেকে চুমু খাচ্ছে। তুই ফালতু ভাবিস ও শুধু আমাকে ভক্তি করে আর তোকে করে না। আসলে তুই ওর চেয়ে ছোট বলে সরাসরি ভক্তিটা দেখাতে পারে না এই যা।" পরের দিন রাতে টিভি দেখার সময়ে আমি দিদির পায়ের কাছে এমন ভাবে শুই যাতে দিদি পা রাখতে গেলে ওর পা আমার মুখে রাখতে হয়। দিদি তাই দেখে বলে তুই যেখানে শুয়েছিস তাতে আমার পা তো তোর মুখের উপরে পরবে। তুই কি টিভি দেখতে চাস না তাহলে?" আমি দিদির চটি পরা পা দুটো নিজের মুখের উপরে তুলে নিয়ে দিদির চটির তলায় চুম্বন করতে করতে বলি, " না দিদি। আমি শুধু তোমার সেবা করতে চাই। তুমি তোমার চটি পরা পা এভাবে আমার মুখের উপরে রাখবে পা টেপানোর সময়ে। সেটাই তোমাকে মানায়।" বোন পাশ থেকে বলে ৩০ মিনিট পরে কিন্তু আমি তোর সাথে জায়গা চেঞ্জ করব দিদি। তখন আমার চটি পরা পা থাকবে দাদার মুখে। আর যেভাবে তোর পা টিপছে সেভাবে আমার পা যদি ভক্তি ভরে না টেপে তাহলে আজ ও মুখে একের পর এক লাথি খাবে।" দিদি বলে "ঠিক আছে বোন। তুই আমার একমাত্র আদরের বোন। তুই যা চাস তা কি আমি না দিয়ে পারি? আর রুকু সত্যিই তোকেও আমার মতই ভক্তি করে। কি রে রুকু, করিস না?" এই বলে আমার দিদি আমার মুখে একটা লাথি মারে। আমাকে লাথি মারা দিদির চটির তলায় চুম্বন করে আমি বলি, " তোমাকে আমি ভগবানের মত ভক্তি করি দিদি। কিন্তু সিমি আমার চেয়ে ছোট। ওকে আমি খুব ভালবাসি ঠিক, কিন্তু ছোটদের কি কেউ ভক্তি করে?" জবাবে বোন আমার বুকে লাথি মেরে বলে, " এমনিতে না করলেও মুখে রোজ জোরে জোরে লাথি খেলে এমনিই ভক্তি আসবে।" দিদি হেসে বলে " রুকু জানে তুই এই রিপ্লাই টাই দিবি। মুখে তোর লাথি খেতে চায় বলেই ও সত্যিটা বলল না যাতে তুই ওকে রেগে গিয়ে মুখে লাথি মারিস।" ৩০ মিনিট ধরে আমি দিদির পা টিপে গেলাম আর দিদি ক্যাজুয়ালি আমার মুখে চটির তলা ঘসে গেল। ৩০ মিনিট পরে দিদি আর বোন জায়গা বদলালো। বোন আমার মুখের উপরে চটি পরা পা দুটো তুলে দিয়ে আমার নাকের উপরে লাথি মেরে বলল, " পরের ৩০ মিনিটে মুখে অন্তত ৬০ টা লাথি খাবি তুই। জবাবে আমার পা টিপে দিবি আর আমার দুটো চটির তলাই জিভ দিয়ে চেটে পরিষ্কার করবি। কাল থেকে আমি আমার বাইরের জুতোও তোকে দিয়ে চাটিয়ে পরিষ্কার করাবে আর জুতো পরা পায়ে তোর মুখে লাথি মারব। দেখি তোর আমার প্রতি ভক্তি আসে কিনা। আমি জবাবে বোনের দুই চটির তলায় একবার করে গাঢ় চুম্বন করে ওর পা টিপতে টিপতে বলি, "সে তুই যাই কর, ভক্তি তো ছোটরা বড়দের দেখায়। নিজের ছোট বোনকে কেউ ভক্তি করে নাকি?" দিদি শুনে বলে " ঠিক আছে বোন। চ্যালেঞ্জ নিয়ে নে রুকুর সাথে। পরের ১ মাস তুই রুকুকে স্লেভের মত ইউজ কর। যত ইচ্ছা মার,হুকুম কর। যা ইচ্ছা করা। দেখা যাক ১ মাস পরে ওর প্রতি তোর ভক্তি আসে কিনা।" আমি বলি "চ্যালেঞ্জ এক্সেপটেড"। বোন জবাবে আমার নাকের উপরে লাথি মেরে বলে, " বেশি না বকে আমার চটির তলাটা চেটে পরিষ্কার কর।" আমি জিভ বার করে ছোট বোনের পায়ে পরা নীল চটির তলা চাটতে লাগলে মা বলে " তোরা ওকে ডমিনেট করিস ঠিক আছে। কিন্তু এইভাবে চটি জুতোর তলা চাটালে ওর শরীর খারাপ করবে তো।" দিদি পাশ থেকে বলে কিচ্ছু হবে না মা। রিল্যাক্স! তুমি জান না আমরা ওকে এইভাবে ট্রিট করলে রুকু কতটা খুশি হয়। বোন যা করছে করতে দাও।" মা বলল " ওকে। ওর বেশি শরীর খারাপ না করলেই হল।" আমি বোনের চটির তলা জিভ দিয়ে চাটতে চাটতে ওর পা ভক্তিভরে টিপতে লাগলাম। আর বোন মাঝে মাঝেই আমার মুখে চটি পরা পায়ে বেশ জোরে জোরে লাথি মারতে লাগল টিভি দেখতে দেখতে।

1 comment:

  1. shudhu choti pora paa na takha khali paa jodi dawa hoto golpo ta aro exciting hoto

    ReplyDelete