Thursday, 21 November 2024
সুতপা ৬...
সুতপা ৬...
আমার ৫ বছরের ছোট বোন নেহার কালো স্নিকার পরা পা দুটো আমার মুখের উপরে রাখা। ডান পা টা রাখা আমার ঠোঁটের উপরে আর বাঁ পা টা রাখা আমার কপালে। আমি দুই হাত দিয়ে ভক্তিভরে ওর পা দুটো টিপে দিচ্ছি মাঝে মাঝেই ওর জুতোর তলায় গাঢ় চুম্বন করতে করতে। বোনও মাঝে মাঝেই ক্যাজুয়ালি ওর ডান স্নিকারের তলাটা আমার ঠোঁটের উপরে ঘসে খেলছে আমার টাকায় অনলাইনে শপিং করতে করতে। আর আমার ১০ বছর বয়সী ভাগ্নী নিশা আমার বুকের উপরে গোলাপি স্নিকার পরা দুই পা রেখে বসে ওর মায়ের প্রতি আমার ভক্তি দেখে মুখ টিপে খুক খুক করে হেসে যাচ্ছে।
২-৩ মিনিট পরে নিরবতা ভাঙল মা। আমার দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞাসা করল -" কাল তোর মুখে জামায় যেই ধুলো ময়লা গুলো লেগে ছিল সেগুলো কি ছিল সত্যি করে বলতো এবার?"
আমি আর সত্যিটাকে অস্বীকার করার কোন প্রয়োজন দেখছিলাম না। তাই সরাসরি বলে দিলাম - " ওগুলো জুতোর তলার ময়লা ছিল। আমাদের অফিসের সুতপা আর প্রিয়ার জুতোর তলার ময়লা। এখন যেভাবে বোন আর নিশা আমাকে ইউজ করছে কাল আর আজ অফিসে ওরা দুজনেও ঠিক এইভাবেই ইউজ করেছিল আমাকে।"
"কিভাবে হল সেটা? তোকে কি ব্ল্যাকমেল করেছিল ওরা কিছু নিয়ে? নাকি তুই নিজের ইচ্ছাতেই মেনে নিয়েছিলি ব্যাপারটা এখনকার মত?" - এবারে প্রশ্নটা করল নেহা।
আমি খুব সংক্ষেপে ব্যাপারটা কিভাবে হল সেটা ব্যাখ্যা করলাম। বোন সব শুনে বলল, " মেয়েরা তোকে এভাবে ট্রিট করলে তোর ভাল লাগে তাহলে?"
আমি বোনের জুতোর তলায় চুম্বন করতে করতে উত্তর দিই " হ্যাঁ। অধিকাংশ মেয়ের প্রতিই আমি কম বেশি সাবমিসিভ ফিল করি। তোমার প্রতিও করি ছোট থেকেই। তবে নিজে থেকে সেটা খুব বেশি দেখানোর সাহস হয়নি তুমি বা মা কি ভাববে তাই ভেবে।"
" সেই জন্যই তোকে আমি যা ইচ্ছা হয় বলতাম, রাগ হলে গায়ে হাত তুলতাম, তাও তুই কখনো প্রতিবাদ করিস নি। আমার জুতো পালিশ, পায়ে জুতো পরানো খোলা, পা টিপে দেওয়া থেকে অন্য অনেক কাজ তোকে দিয়ে করিয়ে নিতাম। তুই তাতেও বাধা দিস নি কখনো। আমার প্রতি সাবমিসিভনেস থেকে,তাই তো?"
" হ্যাঁ বোন, কিন্তু সেটা স্বীকার করার সাহস হত না। তুমি আমাকে কিছু করতে অর্ডার করলে সেটা করার পরে তোমাকে ধন্যবাদ দিতে ইচ্ছা করত আমাকে চাকরের মত ইউজ করার জন্য। কিন্তু কখনো বলতে পারিনি।"- আমি ভক্তিভরে বোনের পা টিপতে টিপতে বলি।
এবারে মা জিজ্ঞাসা করে, " বাড়িতে এর আগে তোর সারামুখে ময়লা লাগা অবস্থায় তোকে আমি ৩-৪ বার দেখেছি। সেগুলো কি ছিল?"
আমি সাহস করে বলি, " বোন, ওর বান্ধবী বা নিশার জুতোর তলার ময়লা মা। আমি লুকিয়ে ওদের জুতোয় চুমু খেতাম মনে মনে ওদের নিজের প্রভু ভেবে। ওদের জুতোর তলার ময়লা নিজের সারামুখে ঘসতাম। খুব বেশি সাবমিসিভ ফিল করলে ওদের জুতোর উপর তলা সব জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করতাম। ভাল লাগত খুব। আবার মনে হত এইভাবে আমার ওদের পায়ে পরা জুতো চেটে পালিশ করে দেওয়া উচিত। তবেই ওদের যথেষ্ট শ্রদ্ধা দেখানো হবে।"
এবারে আমার কথা শুনে খিল খিল করে হাসতে হাসতে আমার বুকে লাথি মেরে আমার ভাগ্নী নিশা বলল, " চিন্তা নেই মামা। এবার থেকে তুই আমাদের পায়ে পরা জুতো জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করিস। আমি আর মা এতে খুশিই হব।" - আমার ছোট্ট ভাগ্নী নিশা আমাকে তুই করে বলছে আর এভাবে ডমিনেট করছে বলে খুব ভাল লাগল আমার।
" হ্যাঁ, নে আমার জুতো চেটে পরিস্কার কর আগে। তারপরে তোর ছোট্ট ভাগ্নীর পায়ে পরা জুতোও একইভাবে চেটে পরিস্কার করিস।" - আমার মুখে লাথি মেরে আমার প্রভু বোন নেহা অর্ডার করল।
আমি প্রবল ভক্তি নিয়ে নেহার জুতোর তলা চাটতে লাগলাম। আর ও বলে চলল, " তোর আমাদের প্রতি যা ভক্তি দেখছি তাতে তোর কাছে আর কোন সত্যি আড়াল করার কোন দরকার দেখছি না। তোকে অপরাধী ফিল করিয়ে ইউজ করার জন্যই তোকে আমি চিরকাল বলে এসেছি যে বাবা আমাকে অনেক কম বয়সে আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে বয়সে বড় লোকের সাথে বিয়ে দিয়েছে আর তুই বাধা দিস নি। আসলে আমি নিজেই অনেক হিসাব করে রাজি হয়ে গিয়েছিলাম। যদু আমার চেয়ে অনেক বড় হলেও মোটামুটি বড়লোক আর স্বভাবেও খুব সফট। আমি যেমন ওর টাকা উড়িয়েছি ইচ্ছামত শপিং আর পার্টি করে তেমনই ও আমার ফুর্তি করে বেড়ানো খুব খোলা মনে মেনে নিয়েছে কখনো কোন আপত্তি ছাড়া। তার উপরে ও কাকোল্ড, যেটা একদম সোনায় সোহাগা। তাই আমার রাজ আর অভির সাথে ফিজিকাল হওয়া ও শুধু মেনে নিয়েছে তাই নয়, এনকারেজও করেছে। ওর ফ্লাটেই আমি ওদের সাথে ফিজিকাল হয়েছি ওর চোখের সামনে। আর সব হয়ে যাওয়ার পরে যদু আমার পা টিপে ক্লান্তি দূর করেছে। এ এক অন্য আনন্দ! সব এরকম হতে যাচ্ছে বুঝেই আমি বিয়েতে রাজি হয়েছিলাম, বুঝলি?" আমার মুখে একটা লাথি মেরে কথা শেষ করল নেহা। আমি ততক্ষনে ওর ডান জুতোর তলা চেটে পরিস্কার করে বাঁ জুতোর তলা চাটা শুরু করেছি।
" তুই কখনো সরাসরি বলিস নি নেহা। তবু আমি সবই জানি, আন্দাজ করে নিয়েছিলাম। কিন্তু আমার কি মত হওয়া উচিত শিওর ছিলাম না। কখনো প্রচলিত প্রথার চাপে মনে হত এগুলো করা ঠিক না। আবার মনে হত প্রচলিত পথে সব মেনেই তো আমি সারাজীবন কাটালাম। কি পেলাম এই বোরিং লাইফে? আমার মেয়েটা যদি একটু আনন্দ ফুর্তি করে ক্ষতি কি? সেটা সেক্সুয়াল হলেই বা কি আসে যায়? বিশেষ করে তার বরই যখন সব জেনে বুঝেও এটাই চাইছে? আমি এই দুই মতের মাঝে পরে এত কনফিউজ ছিলাম যে জিনিসটা মাথাতেই আসতে দিতাম না। এরকম কিছু ঘটছে সেটাই অস্বীকার করার চেষ্টা করতাম। আবার নয়নের সাবমিসিভ স্বভাবও বুঝেও না বোঝার ভান করতাম। নাহলে তুই ওর ছোট বোন হলেও ও যে চিরকাল ভিতরে ভিতরে তোকে মনিবের মত রেস্পেক্ট করে সেটা স্পষ্ট বোঝা যেত। ও এটা ঢাকতে পারত না। কিন্তু আমিই না বোঝার ভান করতাম। ওকে রিতার সাথে বিয়ে দিয়ে নর্মাল সংসারী করেই ফেলছিলাম। কিন্তু সেটা বোধহয় হওয়ার ছিল না। বাড়িতে তোর পায়ে মাথা রাখতে না পারলেও অফিসে ওকে নিজের জুতোর নিচে এনে ফেলল ওই সুতপা আর প্রিয়া। এটা বোধহয় হওয়ারই ছিল। অফিসের বস এত সাবমিসিভ হলে কোন মেয়ে সেটার ফায়দা তুলবে না?"
" যা হয়েছে ভালই হয়েছে মা। সুতপার প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। ও দাদাকে নিজের জুতোর নিচে এনে না ফেললে দাদা এত সহজে আমার আর নিশার জুতোর নিচেও ধরা দিত না। আর শেষে হয়ত ওই হতচ্ছাড়ি রিতার সাথে বিয়ে করে ও ফেঁসে যেত।"
আমি ততক্ষনে নেহার দুটো স্নিকারের তলাই জিভ দিয়ে চেটে নতুনের মত পরিস্কার করে দিয়েছি। নেহা আর নিশা নিজেদের মধ্যে জায়গা পরিবর্তন করে নেওয়ার ফলে এখন নেহার পা আমার বুকে আর নিশার পা আমার মুখে। নিশা আমার মুখে জুতো পরা পা রেখে বসে আমার মুখে একটা লাথি মারার সাথে সাথে আমি আমার ১০ বছর বয়সী সুন্দরী ভাগ্নীর জুতোর তলা জিভ দিয়ে চাটতে লাগলাম।"
" মা, বাবা কাকুল না কি বলছিলে, সেটা কি?"- আমার মা আর বোনের কথার মাঝে আগে একবার প্রশ্নটা করার চেষ্টা করেও করতে পারে নি নিশা। এবারে ওর প্রশ্ন শুনে নেহা হাসতে হাসতে আমার বুকে লাথি মেরে বলল, " নে, তোর ভাগ্নীর প্রশ্নের উত্তর দে।"
আমি নিশার জুতোর তলা চাটতে চাটতে ওর দুই জুতোর তলায় একবার করে গাঢ় চুম্বন করে বললাম, " ও এত ছোট যে ওকে বোঝানো খুব মুশকিল।"
আমার উত্তরে নিশা সন্তুষ্ট না হয়ে আমার মুখে বেশ জোরে জোরে ৩-৪ টে লাথি মেরে বলল, " আমি অত জানি না। তুই বুঝিয়ে বলবি। বোঝাতে না পারলে প্রতি ১০ সেকেন্ডে একটা করে লাথি পরবে তোর মুখে।"
ভাগ্নীর ডমিনেটিং আচরনে বোন মজা পেয়ে খুব হাসতে লাগল। আমি কি বলব বুঝতে না পেরে আবার ভাগ্মীর জুতোর তলা চাটায় মন দিলাম। ফলে পরের ২ মিনিটে ওর জুতোর তলা চেটে পরিস্কার করলেও মুখে আরো ১০-১২ টা লাথি খেলাম।
এবারে বোন ওর মেয়ের কপালে একটা চুমু খেয়ে বলল " তোকে আমি পরে বুঝিয়ে বলব নিশা। তোর মামা নিজেই বোঝে না এসব ভাল করে, তোকে কি বোঝাবে?"
" এটুকু বলো, ওটা কি খারাপ কিছু?" - নিশার কথার উত্তরে নেহা হাসতে হাসতে বলল, " না রে, বরং খুব ভাল। তোর বাবা কাকোল্ড মানে আমাকে অন্য অনেকে অনেক আদর করে আর তোর বাবা তাতে একটুও রাগ না করে খুব খুশি হয়। তুই-ও বড় হয়ে আমার মত কাকোল্ড বিয়ে করিস, অনেক আনন্দ পাবি জীবনে!"
" তোকে কি বলব আমিই কনফিউজ নেহা। একবার মনে হচ্ছে যা হচ্ছে এখুনি থামানো উচিত। আবার মনে হচ্ছে এসব চিন্তা ফালতু কুসংস্কার। আচ্ছা, একটা কথা বলতো? আমি যতদূর জানি, যদু ব্যাবসা থেকে মাসে নয়নের চেয়ে বেশি ছাড়া কম কিছু রোজগার করে না। তাহলে তোর চাকরি করার এত দরকারটা কি?" - মা জিজ্ঞাসা করে নেহাকে।
নেহা বলে, " টাকার জন্য নয় মা। আসলে এত ফুর্তি পরকীয়া এসবের পরেও আমি লাইফে কিছুটা বোর ফিল করছি। সেই জন্যই কাজ খোঁজা। আর দাদা নামের চাকরটা যদি অফিসে আমার বস হয় তাহলে তো কথাই নেই। অফিসটাও ফানের জায়গা হবে আর ইনকামও আসবে। যতদিন ইচ্ছা হয় করব, তারপরে ছেড়ে দেব। তবে নয়নকে আমি নিজের দাদা বলে পরিচয় দিয়ে অফিসে নিজের নাক কাটাব না। পাশের বাড়ির ছেলে বলা যেতে পারে বড়জোর।"
আমি নেহার কথা শুনে চমকে উঠি। যে দাদার সাবমিসিভনেসকে ইউজ করে ও বিনা যোগ্যতায় ভাল চাকরি বাগাতে চাইছে সেই দাদাকে নিজের দাদা বলে পরিচয় দিতে ওর লজ্জা হবে! তবে ওর এই সেলফিশনেস আমার একটুও খারাপ লাগল না। বরং এটা ওর প্রতি সাবমিসিভনেস আরো বাড়িয়ে তুলল আমার। আমি নিশার জুতোর তলা চাটতে চাটতে ওর পা টিপে দিতে লাগলাম, আর আমার মাথা ভাবতে লাগল - সোমবার সুতপার অনুমতি নিয়ে মঙ্গলবার ইন্টারভিউ নিয়ে বুধবারই আমি বোনকে আমার PA পোস্টে জয়েন করিয়ে দিয়ে অফিসে সবার সামনে ওর PA এর মত আচরন করতে পারি। অবশ্য অফিসে কেউ জানবেও না ও আমার বোন, কারন অফিসে আমি ম্যানেজার হলেও ক্রমে সুতপা, প্রিয়া আর নেহার চাকর হতে যাচ্ছি সেই নিয়ে আমার কোন সন্দেহ নেই আর।
আমি ফেসবুক খোলার সময় পেলাম আবার সেই রাতে। সারা সন্ধ্যা বোন আর ভাগ্নীর পা টেপা আর জুতো চাটার পরে আমি মা বোন আর ভাগ্নীকে রাতের খাবার সার্ভ করলাম। তারপরে বোন আর ভাগ্নীর বিছানা রেডি করে নিজের ঘরে শুতে এসে মোবাইলে ফেসবুক খুললাম। নিহাল সিং এর ফটোতে আমার সুতপাকে প্রনাম করার ফটোটা নিয়ে কেউ আলাদা কোন কমেন্ট করেনি। ৩০ টার উপরে ফটোর মাঝে ওই ২ টো ফটো কারো চোখ আলাদা করে টানেনি হয়ত। কিন্তু সুতপার পোস্টে এসে দেখি অনেকেই আমার সুতপার জুতোর নিচে নিজেকে সঁপে দেওয়া নিয়ে নানারকম মজা শুরু করেছে। তারা অনেকেই সুতপার বন্ধু, যাদের আমি চিনি না। অফিসের লোকজনের মধ্যে সুতপার আন্ডারে থাকা সুজয় কমেন্ট করেছে " it proves that you are the real boss from now on. Congrats sutapa di."
সুতপার অধীনে থাকা বিমল কমেন্ট না করলেও পোস্ট আর সুজয়ের এই কমেন্ট দুটোতেই লাভ রিয়েক্ট দিয়েছে। অফিসের এক ক্লার্ক বিষ্ময় রিয়েক্ট দিয়ে কমেন্ট করেছে " I cant believe this! is this real or photoshop?"
" I will do this exact same action with this same guy, infront of you On monday. 1000 rs bet?" - বোঝাই যাচ্ছে পার্টিতে নেশা করে একটু বেশিই এগ্রেসিভ হয়ে আছে সুতপা।
প্রিয়ার নেশা বোধহয় আরো একটু বেশি হয়েছে আজ। সে কমেন্ট করেছে " my sweet didi and her doggy boss!". সুতপা এটায় লাভ রিয়েক্ট দিয়েই আপাতত থেমেছে! বোন কি এই পোস্টগুলো দেখেছে? দেখে থাকলে হয়ত আমাকে আর পাড়ার ছেলে বলেও পরিচয় দিতে চাইবে না। হয়ত ওদের পারিবারিক চাকরের ছেলে টাইপের কিছু পরিচয় পাব আমি। আমার অল্প টেনশান হচ্ছিল ঠিকই, কিন্তু সেটা উপভোগ্য টেনশান। আমার মত সাবমিসিভ একজন ছেলের সাথে যা হচ্ছে গত কয়েকদিন সেটা যেকোন সাবমিসিভ ছেলের কাছেই স্বর্গ!
তখনই ঘরের বেল বাজল। আমি বেল খুলে দেখি রাজ! এটা আমাদের বাড়িতে নতুন কিছু ব্যাপার নয়। ও জুতো খুলে ওর জন্য রাখা চপ্পল পরে সোজা নেহার ঘরের দিকে চলে গেল। আমি ওর জুতো শু র্যাকে তুলে বাইরের দরজা বন্ধ করে কৌতুহল বশত নেহার ঘরের দিকে গিয়ে চমকে গেলাম! আজ অন্য দিনের মত দরজা লক করেনি ওরা, দরজা হাল্কা করে ভেজানো। নেহা যে এত ফুর্তির পরেও সত্যিই লাইফে বোরড, আর ওর নতুন নতুন থ্রিল আর চমক দরকার সেই বোরডম কাটানোর জন্য আর সেই জন্যই দরজা খুলে রাখা সেটা ভালই বুঝতে পারলাম। আমি এক ঝলক ভিতরে তাকিয়ে দেখি আমার বোন নেহা ওর প্রাক্তন ক্লাসমেট বন্ধু রাজের কোলে ক্লোজ হয়ে বসে লিপ কিস করছে আর রাজের হাত ক্যাজুয়ালি ওর বুকের কাছে ঘোরাফেরা করছে। আমি আরও একটু তাকিয়ে দেখার লোভ সামলাতে পারলাম না। রাজের হাত নেহার জামার ভিতরে ঢুকে গেছে, নেহার ব্রেস্ট কচলাতে কচলাতে গাঢ় লিপ কিস করে চলেছে রাজ। নেহা ততক্ষনে রাজের পুরুষাঙ্গ প্যান্ট থেকে বার করে ডান হাত দিয়ে নাড়তে শুরু করেছে। আমার সাথে চোখাচুখি হতে নেহা একটা অদ্ভুত হাসি ভরা ইশারা করে দেখে যেতে বলল যা হচ্ছে। আমি জানি ওরা এবার ক্রমে সেক্স করা শুরু করবে। এই কাজ রাজ আর অভির সাথে বয়সন্ধির শুরু থেকেই করে যাচ্ছে নেহা। আর আমি ওর দাদা হয়ে এই ৩৩ এ এসেও ভার্জিন, হয়ত এভাবেই ভার্জিন হয়েই মরব। আমার ভাবতে খারাপ লাগল না। বরং এই তীব্র সুখ রাজের মত সুপুরুষের কাছ থেকে নেহা পাবে আর আমি ওকে শুধুই চাকরের মত সেবা করে যাব ভাবতেই বুকে তীব্র সুখের ঢেউ উঠল। তবে বেশিক্ষন দেখার সাহস হল না আমার, হয়ত নেহা নিজের বোন বলেই। আমি ঘর থেকে কয়েক পা এগোতেই দেখি নিশা ওর মায়ের ঘরের দিকে যাচ্ছে। আমার বুকটা কিরকম করে উঠল অজানা উত্তেজনায়।
নিশা বলল, " তখন কে এল মামা? রাজ আংকল?"
আমার মুখ থেকে কোন স্বর বেরোল না। আজ নেহার ঘর খোলা। নিশা ওদিকে গেলেই ওর চোখে সব ধরা পরবে। আমি ঘাড় নেড়ে হ্যাঁ বলেই বললাম " তোকে দিদা ডাকছিল, আয় একবার।"
আমি নিশাকে নিয়ে আমার মায়ের ঘরে যেতেই মা জিজ্ঞাসা করল " কে বেল বাজাল তখন? "
আমি বললাম " রাজ, মা।"
মা বলল, " ওহ! ও নেহার ঘরে গেল? আজ রাতে থাকবে তো?" মা এমন স্বাভাবিক স্বরে কথাগুলো বলল যেন রাজ নেহার শুধু বন্ধু নয়, যেন বিয়ে করা বর!
" দিদা, আমাকে ডেকেছিলে তুমি? আমি একটু রাজ আংকল আর মায়ের সাথে কথা বলতে যেতাম।"
১০ মিনিট পরে যাস। তোর সাথে একটু কথা আছে নিশা। নয়ন, তুই নিজের ঘরে যা।"
আমি " আচ্ছা মা" বলে নিজের ঘরে চলে এলাম। আমার কান মাথা সব ভোঁ ভোঁ করছিল যা হচ্ছে ও হতে চলেছে সব বুঝে।
মাথাকে ডাইভার্ট করতে ফেসবুক খুললাম আবার। দেখি সুতপা ওই পোস্টে আমাকে ট্যাগ করে কমেন্ট করেছে " I am the real boss at office from monday. You are like my servant boy. I will use you like my personal doormat at office from now on. Nothing to hide from any one. Keep that in mind!"
আমার মাথা কাজ করছিল না উত্তেজনায়। এসব হচ্ছে কি? আমি "Sure, thank you mam" লিখে পোস্ট করে ঘুমানোর চেষ্টা করলাম মোবাইল রেখে। কিন্তু বৃথা চেষ্টা। মাথা এত উত্তেজিত আজ যে ঘুম আসা খুব কঠিন।
আবার ফেসবুক খুলে দেখি সুতপা নতুন একটা পোস্ট করেছে। ৪ টে ফটো, তাতে দেখা যাচ্ছে সুতপা আর প্রিয়া দুজনে দুই হ্যান্ডসাম ছেলের কোলে বসে ড্রিংক করছে, দুটো ফটোয় সুতপা এর কোলে আর প্রিয়া ওর কোলে, অন্য দুটোয় ওরা কোল বদলেছে। ফটোর ক্যাপশান " drinking whisky now. Guess what we will eat and drink and do after midnight?"
নেশার জন্যই হয়ত সুতপা আজ সবকিছু এত পাব্লিকলি করছে। কিন্তু একটা জিনিস বুঝতে পারলাম যে স্বভাবের দিক থেকে আমার বোনের সাথে সুতপা আর প্রিয়ার অনেক মিল। আমার অফিসে বোন কাজে ঢুকলে সুতপা আর প্রিয়ার সাথে ওর ভালই ভাব হতে চলেছে। আর অফিসের অফিসিয়াল হায়েস্ট অথরিটি আমার ভাগ্যে কি লেখা আছে? সেটা জানতে গেলে অন্তত কয়েকটা দিন অপেক্ষা করা ছাড়া উপায় নেই।
Monday, 11 November 2024
ইন্টার্ন অনন্যা...
ইন্টার্ন অনন্যা...
অনন্যা নামের মেয়েটি আমাদের অফিসে ইন্টার্নশিপ করছে। বয়স সদ্য কুড়ির ঘরে পরেছে। ফর্শা, অসাধারন সুন্দরী মেয়ে। তবে কাজে মনযোগ একদম কম, আর কথা বলে বড্ড বেশি।
আমাদের টিমের যার আন্ডারে ও ইন্টার্নশিপ করছে সে কয়েকবার অভিযোগ করেছে- " একদম পাকা মেয়ে, কোন কথা মন দিয়ে শোনে না। সারাক্ষন শুধু ফালতু বকে চলেছে। এরকম করলে একে এক্সপেরিএন্স সার্টিফিকেট দেওয়া উচিত না।"
কাল দুপুরের দিকে মেয়েটি এসে আমাকে অভিযোগ করল, " অনন্যার মত ইন্টার্ন আমার দরকার নেই, ওকে দিয়ে কাজ করানো অসম্ভব। তার চেয়ে নিজে করে নেওয়া সহজ।" শুনলাম অতি সহজ এক কাজে বড় ব্লান্ডার মিস্টেক করেছে আজ ও, সেই অমনযোগী হয়ে কথা বলতে বলতে।
আমি ওকে বলে দিলাম অনন্যাকে আমার ঘরে পাঠাতে।
মিনিট দশেক পরে অনন্যা ঢুকল, চুইংগাম চিবাতে চিবাতে। এই ক্যাজুয়াল চাপলেস এটিচিউডই ওর সৌন্দর্য আরো বাড়িয়ে দেয়। ওর পরনে কালো আর কমলা রঙ মেশানো টপ, ফেডেড জিন্স, পায়ে কালোর উপরে কমলা কাজ করা স্নিকার্স। জুতোর তলাটা পুরো কমলা। ( মেয়েটির কমলা আর কালো শিওর ফেভারিট রঙ, আগেরদিনও পায়ে ছিল কমলা আর কালো মেশানো পুমার একটা কিটো জুতো)।
মেয়েটি ঢুকেই বলল, " হাই সুমনদা, আমাকে ডেকেছ?"
এত ছোট হওয়ার পরেও ওর আমাকে স্যার বা আপনি না বলে দাদা আর তুমি করে ডাকাও আমার ভাল লাগে কোন সন্দেহ নেই। আমিও দিব্বি উঠে দাঁড়িয়ে ওকে সম্মান দিয়ে ওরদিকে ভাল চেয়ারটা এগিয়ে দিয়ে নিজে খারাপটায় বসলাম। আমার মত ভয়ানক সাবমিসিভ কেউ সুন্দরী মেয়ে দেখলে যেটা খুব স্বাভাবিক আর কি!
আমি ওকে ভুল গুলো একটু বোঝানোর চেষ্টা করলাম, বা বলা ভাল বাধ্য হলাম। কিন্তু ও অর্ধেক কথা শোনে আর একটু পরপরই এই ওই কথা তুলে প্রশংগ বদলাতে চেষ্টা করে। অফিসের কাজের বোরিং খুটিনাটিতে ওর মন বসার অভ্যাস এখনো হয়নি। আমি আবার পয়েন্টে ফিরলেই ও চুইংগাম চিবাতে চিবাতে হাতের পেনটাকে আনমনে ঘোরাতে থাকে।
এভাবে পেন ঘোরাতে ঘোরাতেই সেটাকে ও টেবিলের নিচে ফেলল। আর আমার সৌভাগ্য হল ওর পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসে পেন তোলার। " তুমি বসো, আমি তুলছি" বলে আমি সাথে সাথে সুযোগের সদব্যাবহার করলাম। অনন্যা বাঁ পায়ের উপরে ডান পা তুলে বসে আছে। পেনটা পরেছে ওর ডান পায়ের ঠিক সামনে।
আমি পেনটা হাতে নিয়ে তুলতে গিয়েও থমকে গেলাম। ও ততক্ষনে আবার অন্য এক বিষয়ে কথা বলা শুরু করেছে। বাঁ পায়ের উপরে রাখা ডান পা টা তখন আমার থেকে ৬ ইঞ্চি মত দূরে। ওর পা টেবিলের তলায় থাকায় ওর চোখে পরছে না। আমি সাহস করে ওর দুই জুতোর উপরে দিকে হালকা করে হাত বুলিয়ে মাথায় আর কপালে ওর জুতোর ময়লা ঠেকালাম, অনেকটা প্রনামের মত করে। তারপরে আরো সাহস করে পুরো ডান হাতের তালুটা ওর ডান জুতোর তলায় বুলিয়ে ওর জুতোর তলার পুরো ময়লাটা হাতে করে মুছে আনলাম। একবার সামনে থেকে পিছনে, তারপরে পিছন থেকে সামনে। উত্তেজনায় আমার বুক ধুকপুক করছিল তখন!
"পেনটা পাওনি সুমনদা?"
ভাগ্যিস অনন্যা প্রশ্নটা করে তবে নিচে উঁকি দিল! নাহলে দেখতে পেত ও ফাঁকি দেওয়ার শাস্তিস্বরুপ ওর বস নিজের হাত দিয়ে ঘসে ওর জুতো পালিশ করছে!
" এই পেলাম" বলে আমি উঠে এলাম আর রিস্ক না নিয়ে।"
" আচ্ছা সুমনদা, রিতাদি কি এসে আমার নামে কম্পলেন করে গেছে?"
আমি হেসে বলি " কম্পলেন ঠিক না। তুমি মন দিয়ে কাজ কর না বলে ভুল কর অনেক, সেটা বলে গেছে। তাই আমি তোমাকে ডাকলাম একটু বোঝাতে।"
অনন্যা হেসে বলে, " আমি সব বুঝি সুমনদা। রিতা খুব বোরিং আর খিটখিটে। ওর সাথে সারাদিন কাজ করা একদম ইম্পসিবল। আর ও বেতন পায় তাই মন দিয়ে কাজ করে। আমি তো করছি ফ্রি ইন্টার্নশিপ, শুধু একটা সার্টিফিকেটের জন্য । আমার এত মন বসবে কেন তুমিই বলো সুমনদা?"
"আমি হেসে বলি স্টাইপেন্ড পেলে কাজে মন বসত? ঠিক আছে, তোমাকে আমি স্পেশাল স্টাইপেন্ড দেওয়ার ব্যাবস্থা করছি। কাল একবার এসে কনফার্ম হয়ে যেও।"
স্টাইপেন্ডের লোভে অনন্যা খুশি হয়ে আমার অফিস ছাড়ল। পরদিন একই সময়ে ও আমার রুমে এসে হাজির। কোন ফর্মালিটির বালাই নেই, সোজা ঘরে ঢুকে বসে পরল ভাল চেয়ারটায়। আমি তখন একটু রুমের বাইরে বেরিয়েছিলাম, ফিরে দেখি পায়ের উপর পা তুলে বসে দিব্বি মোবাইল ঘাঁটছে ও!
আমি দরজা খুলে ওকে দেখেই ইয়ার্কির সুরে বললাম " মে আই কাম ইন ম্যাম?" যদিও এটা সিরিয়াস সুরে বলতে পারলেই আমার বেশি ভাল লাগত।
ও কিন্তু দিব্বি উত্তর দিল " আসো সুমনদা, তোমার খোঁজেই এসেছিলাম। আমার স্টাইপেন্ডের খবর নিতে।"
" ও হ্যাঁ, ওটার পারমিশান আমি করিয়ে নেব। তোমাকে মাসে ১২ হাজার করে দেওয়া হবে।"
আমি ভেবেছিলাম ও খুব খুশি হবে। হওয়ারই কথা। ও যা কাজ করছে তাতে আমার মত সাবমিসিভ বস নাহলে এই মার্কেটে সার্টিফিকেটই দিত না, টাকা তো দূর!
কিন্তু অনন্যা অন্য ধাতুতে গড়া! তাই মুখ বেজার করে বলল, " only 12,000? আমি ভেবেছিলাম হাজার ১৮-২০ দেবে, তাহলে ৬ মাসের ইন্টার্নশিপের টাকা জমিয়ে আমি একটা Iphone কিনতাম!"
" আচ্ছা, আমি দেখছি। জানি এটা অনেক কম টাকা,,কিন্তু বাকি ২ ইন্টার্ন কিন্তু পুরো ৬ মাস কিছু এলাউন্স ছাড়া ফ্রি তেই কাজ করছে। তবু, আমি দেখছি। তুমি একটু মন দিয়ে কাজ কর, যাতে আমি তোমার সুনাম করে স্টাইপেন্ড বাড়ানোর চেষ্টা করলে কেউ প্রতিবাদ করে না বসে!"
অনন্যা হাই তুলে বলল, " এই অফিসের কাজ এত বোরিং। হয় মাথা নিজে থেকে অন্য ইন্টারেস্টিং টপিকে চলে যায়, নাহলে এরকম ঘুম পায়। আমার কি দোষ বলো?"
আমি কালকের অনন্যার মত হাতে পেন নিয়ে ঘোরাতে ঘোরাতে বললাম " না, তোমার কোন দোষ নেই। কিন্তু সব অফিসই এরকম বোরিং কাজ কর্মই করে unfortunately!" এই বলে আমি পেনটা ইচ্ছা করে হাত থেকে টেবিলের নিচে ফেলে " উফস" বলে পেনটা তুলতে অনন্যার পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসলাম। আজ ওর পায়ে adidas এর আরেক জোড়া কমলা কালো মেশানো জুতো, আজকেরটায় কমলার ভাগ আরেকটু বেশি। আমি পেনটা কুড়িয়ে তাড়াতাড়ি ওর দুই জুতোয় হাত ছুঁইয়ে মাথা আর কপালে হাত ছোঁয়ালাম, তারপরে আরো সাহস করে নিজের কপালটা,সোজা ওর দুই জুতো পরা পায়ের উপরে নামিয়ে দিলাম! ৩-৪ সেকেন্ডের বেশি যদিও সাহস হল না এইভাবে প্রভু অনন্যাকে ভক্তিভরে জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করার। আমি মাথা তুলতেই দেখি অনন্যা মাথা নামাচ্ছে!
আমি সাহস করে অনন্যার জুতোর উপরে হাত দিলাম। অনন্যাকে মাথা নিচু করতে দেখে ওর জুতোয় হালকা হাত বুলিয়ে বললাম " তোমার জুতোর কালার আর শেপটা দারুন। আর জুতোটাও খুব সফট সুন্দর। তোমাকে দারুন মানাচ্ছে অনন্যা।
অনন্যা আমার কান্ড দেখে মুচকি হেসে বলল, " তুমি বস হয়ে আমার জুতো পরা পায়ে হাত দিচ্ছ সুমনদা?"
আমি উঠে আবার চেয়ারে বসে বলি, " আসলে কি জান অনন্যা? আমি লেখাপড়া শিখে আজ ১০ বছর এই অফিসে ভাল চাকরি করলেও আমাদের পারিবারিক জুতোর দোকানের ব্যাবসা। আমার ঠাকুরদা, বাবা-কাকা সবাই এই করেই পেট চালিয়েছে। এখনো বাবা-দাদা এই করেই সংসার চালাচ্ছে। আমিও অনেকদিন দোকানে বসেছি। আর কথায় বলে ঢেকি স্বর্গে গেলেও ধান ভাঙে! নাপিতের চোখ যেমন না চাইতেও সবার চুলের ছাঁট লক্ষ্য করে বেরায় তেমনই আমাদের জুতো ব্যাবসায়ী পরিবারের লোকের চোখ যায় লোকের জুতোর দিকে। আর তোমার মত কম বয়সী মেয়ের পায়ে এত সুন্দর জুতো থাকলে চোখ তো আটকাবেই, আর জুতোর অত কাছ থেকে চোখ গেলে তো কথাই নেই!"
অনন্যার চোখ খুশিতে চিকচিক করে উঠল আমার কথা শুনে। ও বলল, " এটা এডিডাসের জুতো। ৩০০০ টাকা দিয়ে কিনেছি, ভাল তো হবেই। কিন্তু এখন আর বাবা এত টাকা দিতে চায় না, বলে আমি নাকি দু হাতে ওড়াই। সেই জন্যই আমার ভাল স্টাইপেন্ড খুব দরকার সুমনদা। আর তুমিই বলো, আমার মত মেয়েকে এরকম দামী ব্র্যান্ডের জামা জুতো ছাড়া মানায়?"
" না, একদমই মানায় না অনন্যা। আচ্ছা, আমার মাথায় একটা প্লান এসেছে,যদি তুমি শুনতে চাও তো বলি।"
" বলো, শুনি কি প্লান।" অনন্যা বলে।
আমাদের জুতোর দোকানের জন্য প্রতিবছর মডেল দিয়ে এড করানো হয়। যদি তুমি রাজি থাক তো এবছর তোমাকে মডেল রাখা যায়। বিভিন্ন পোজে তোমার আর তোমার পায়ে পরা জুতোর ফটো তোলা হবে, বদলে তুমি পাবে চুক্তি মত টাকা আর আমাদের দোকানের তরফ থেকে কয়েকটা ব্রান্ডেড জুতো। রাজি?"
কথাটা শুনে অনন্যার মুখে চওড়া হাসি ফুটল, " অফিসের বোরিং কাজের তুলনায় এটা অনেক ইন্টারেস্টিং অফার!"
ইন্টার্ন অনন্যা ২...
" তার মানে তুমি রাজি, তাই তো?"- আমি অনন্যাকে জিজ্ঞাসা করি।
এত ভাল অফারে ঘটে সামান্য বুদ্ধি আছে এমন কেউ কখনো না করবে না। শুধু অফারের ডিটেলসটা শুনতে চাই কনফার্ম করার আগে।"- অনন্যা মিষ্টি হেসে বলল।
আমি উত্তর দেওয়ার আগে অনন্যার দিকে তাকালাম একবার। কাল ওর cv খুলে দেখেছি এখন ওর বয়স মাত্র ২০। ফর্শা, মিষ্টি চেহারা, উচ্চতা ৫'২"-৫'৩" মত হবে। বেশ রোগা, ওজন ওই ৪৮ কেজির কাছাকাছি। আজ ওর পরনে কমলা ঢোলা একটা টি শার্ট, কালো ফেডেড জিন্স আর কমলা শর্ট মোজার উপরে কমলা কালো মেশান এডিডাসের স্নিকার যার উপরে মাথা রেখে একটু আগেই আমি ওকে প্রনাম করেছি ওর অজান্তে।
আমি একটু ভেবে বললাম " মাসে ১২ হাজার টাকা স্টাইপেন্ডে তুমি খুশি নও। ১৮-২০ হাজার টাকা চাও। তাই তো? আর যদি বিজ্ঞাপনের শুটিং করতে ৩ দিন ২ ঘন্টা করে সময় দিতে হয় তাহলে কত টাকা এক্সপেক্ট করো তুমি?"
অনন্যা একটু ভেবে বলল, " স্টাইপেন্ড টা ২০ হাজার হলে ভাল হয়। তবে ১৫ হাজার হলেও চলে যাবে। আমার ৬ মাসের ইন্টার্নশিপের মধ্যে আড়াই মাস হয়ে গেছে। যদি এই আড়াই মাসের জন্যেও স্টাইপেন্ড টা দিয়ে দেয় তাহলে ওই ১২ হাজার দিলেও আমি মাইন্ড করব না। আর এডের জন্য কিরকম ফি দেওয়া হয় I have no idea! তবে টোটাল ৬ ঘন্টা শুটিং এর জন্য হাজার ৬ টাকা আর ৩-৪ টে ব্রান্ডেড শু পেলে খারাপ হয় না!"
" তুমি অনেক কমই চাইছ অনন্যা। মডেলদের পারিশ্রমিক অনেক বেশি হয়। ৩ দিনের জন্য তোমাকে ১৫ হাজার টাকা আর ৫ জোড়া ব্রান্ডেড শু দিলে খুশি তো?"
অনন্যার চোখ জোড়া খুশিতে চিকচিক করে উঠল। " তুমি খুব ভাল সুমনদা। কিন্তু আমার মডেলিং এর কোন এক্সপেরিএন্স নেই। কি করতে হবে আমাকে ভাল করে বুঝিয়ে দিও কিন্তু। আর স্টাইপেন্ডের ব্যাপারটাও ফাইনাল করে জানিও।"
" হুঁ, জানাব। তুমি ধরে নিতে পার ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা স্টাইপেন্ড কনফার্ম তোমার। পুরো ৬ মাসের জন্য। আর সাথে আমি খুব চেষ্টা করব এই ৬ মাসের পরে তোমাকে এই অফিসে পার্মানেন্ট পোস্টে চাকরিতে ঢুকিয়ে নেওয়ার।"
অনন্যার চোখ বড় বড় হয়ে গেল বিষ্ময়ে। তারপরে ও হেসে ফেলে বলল, " আমি কাজে খুব ফাঁকি দিই এই অভিযোগ করে রিতাদি আমাকে তোমার কাছে পাঠাল আমার ফ্রি ইন্টার্নশিপ ক্যান্সেল করে দেওয়ার জন্য। আর তুমি সব শুনে আমার স্টাইপেন্ডের ব্যাবস্থা তো করেই দিলে, এখন আবার বলছ আমাকে পার্মানেন্ট পোস্টে চাকরিতে নিয়ে নেবে! রিতাদি শুনলে তো ওর হার্ট এটাক করবে!"
"তোমার স্টাইপেন্ডের এমাউন্ট শুনলে করতেই পারে। ও ৫ বছর চাকরির পরেও এখন ১৫ হাজার টাকা হাতে পায় মাত্র।"
" আমাকে এত টাকা আর চাকরি অফার করছ কেন তুমি সুমনদা? যেখানে আমি সত্যিই এত্ত ফাঁকিবাজ! আমি এড করতে রাজি হলাম বলে? কিন্তু সেটাতেও তো আমারই লাভ বেশি। I am highly curious সুমনদা। তুমি না হয় অন্য কেউ হলে আমি এতক্ষনে ভেবে বসতাম তার অন্য কোন ধান্দা আছে।"
আমি মনে মনে বললাম - ধান্দা তো আছেই। তোমাকে প্রভু হিসাবে প্রতিষ্ঠা করে দাসজ্ঞানে তোমার সেবা করার ধান্দা!
মুখে বললাম, " তোমার মধ্যে আমি অন্য এক বড় গুন দেখতে পাচ্ছি, যেই রোলে তুমি দারুন পারফর্ম করতে পারবে। সেটাই মূল কারন। সাথে তোমার মত একটা মেয়েকে মডেল হিসাবে পাওয়ার কৃতজ্ঞতাও আছে। এর আগের বছর অবধি এডের কন্সেপ্ট স্ক্রিপ্ট শুটিং সব এড এজেন্সিকে দিয়ে করানো হত। কিন্তু তাতে অনেক খরচ আর ফলও তেমন ভাল পাই না। তাই এবারে ইচ্ছা আছে নিজেই পুরোটা করব আমি। আর লোকে ফটোতে তোমাকে দেখেই জুতো কিনবে যখন তখন ওই টাকাটা এড এজেন্সিকে না দিয়ে তোমাকে দেওয়াই কি উচিত না? শুধু একটাই সমস্যা আছে এখন।"
আমার বানানো গল্পে মুগ্ধ হয়ে অনন্যা জিজ্ঞাসা করল, " সেটাই ভাল সুমনদা। যদিও স্ক্রিপ্ট ফটো শুট এইসব নিয়ে আমার কোন আইডিয়া নেই তবু দরকার মত আমি যত সম্ভব হেল্প করব। তাতে আমার তোমার দুজনেরই লাভ। আর আমার মনে হয় এই শুটিং এর ব্যাপারটা অফিসের কাজের মত এত বোরিং হবে না।"
"আমারও তাই মনে হয়। সমস্যা হল এখনো আমার মাথায় কোন ভাল কন্সেপ্ট নেই এমন ফটো আর ভিডিও করার যা দেখে লোকে আকৃষ্ট হবে। তোমাকে একটা রিকোয়েস্ট করব অনন্যা? তোমার পায়ে পরা জুতোই তো পুরো শুটিং এর মেইন ফোকাস। তাই আমি কি একটু ক্লোসলি তোমার জুতো পরা পা দুটো দেখতে আর জুতোতে টাচ করতে পারি? নাহলে স্ক্রিপ্ট কিছু মাথায় আসছে না। প্লিজ!"
অনন্যা হাসিমুখে বলল, " সত্যি সুমনদা! তুমি পারও বটে। বস হয়ে তোমার ইন্টার্নকে রিকোয়েস্ট করছ তার পায়ে পরা জুতোয় হাত দেওয়ার জন্য! রিতাদি দেখলে ১০০% হার্ট এটাক করবে। আমি damn sure!" এই বলে ও বেশ হাসিমুখে ওর জুতো পরা পা দুটো টেবিলের উপরে তুলে দিল গদি মোড়া চেয়ারে হেলান দিয়ে। এখন ওর জুতো পরা পা দুটো টেবিলে ওর উলটো দিকে বসা আমার থেকে ১ ফুট মত দূরে।
আমার সব দিবাস্বপ্ন সত্যি হচ্ছে যেন! আমি সামনে ঝুঁকে ওর জুতো পরা পা দুটো দুই হাতে ধরলাম। ওর জুতোর উপর দিক, সাইড, তলা সব জায়গায় হাত বোলাতে লাগলাম আসতে আসতে। সাথে আমার মাথা ওর জুতোর খুব কাছে নিয়ে গিয়ে ক্লোজলি ওর জুতোর তলা দুটোর দিকে তাকিয়ে রইলাম। আমার খুব ইচ্ছা করছিল ওর জুতোর তলায় মুখ ঘসতে। কিন্তু ঠিক কি অজুহাত দিয়ে সেটা করা যায় সেটা ঠিক মাথায় আসছিল না।
ঠিক তখন দরজায় নকের শব্দ শুনলাম। " মে আই কাম ইন স্যার?" - গলা শুনে বুঝলাম এটা রিতা।
" ইয়েস প্লিজ" বলে আমি অনন্যার জুতো থেকে হাত সরিয়ে দরজার দিকে সামান্য মুখ ঘুরিয়ে বসলাম। কিন্তু অনন্যা টেবিলের উপর থেকে জুতো পরা পা সরানোর কোন লক্ষন দেখাল না। অফিসের বস আমার মুখের সামনে জুতো শুদ্ধু পা তুলে ও বসে আছে এটা দেখে রিতার কি রিএকশান হয় সেই মজা দেখার জন্যই সম্ভবত ও মুখে হালকা হাসি ঝুলিয়ে ওইভাবেই বসে রইল।
রিতা দরজা ঠেলে ঘরে ঢুকে কি একটা বলার জন্য মুখ খুলল, কিন্তু ওর মুখ থেকে কোন শব্দ বেরোল না। ওর চোখ একবার আমার মুখের দিকে আর একবার আমার ঠিক সামনে টেবিলের উপরে রাখা অনন্যার জুতো পরা পায়ের দিকে ঘুরতে লাগল। বিষ্ময়ে ও মুখের হাঁ বন্ধ করতেও ভুলে গেল।
আমি ঘাবড়ালাম না। শান্ত গলায় বললাম "কিছু বলবে রিতা?"
আমার শান্ত গলার স্বরে রিতা আরো ঘাবড়ে গেল। অনেক কষ্টে " না, মানে স্যার, অনন্যা এইভাবে স্যার... না স্যার.. আমি স্যার বলতে এসেছিলাম ওই ওর মিস্টেকের জন্য... না মানে স্যার... যেই প্রব্লেম টা হয়েছে স্যার..." ও এত অবাক হয়েছে যে কি বলবে সেটা ও গুছিয়ে কিছুতেই বলে উঠতে পারছিল না। ওর অদ্ভুত আচরন দেখে অনন্যা দুহাতে মুখ ঢেকে হাসি চাপার ব্যর্থ চেষ্টা করতে লাগল।
আমি বললাম " তুমি বোধহয় কোন কারনে একটু ঘাবড়ে আছ রিতা। একটু টাইম নাও। ৩০ মিনিট বাইরে ঘুরে একটু মাথাটা হালকা করে এসে বলো তুমি কি বলতে চাও, কেমন?"
" ওকে স্যার" এই বলে ২৮-২৯ বছর বয়সী এভারেজ লুকিং রিতা আরেকবার করে আমার মুখ আর তার সামনেই টেবিলে রাখা অনন্যার জুতো পরা পায়ের দিকে তাকাল। তারপরে ঘর থেকে বেরিয়ে গেল।
ও বেরোতেই অনন্যা মুখ থেকে হাত সরিয়ে হাসিতে ফেটে পরল। " উফ, সুমনদা! বোরিং অফিসে এখন অনেক ইন্টারেস্টিং জিনিস হচ্ছে! রিতাদির মুখটা যা হয়েছিল না! ও যদি দেখত তুমি আমার জুতোর তলায় হাত বোলাচ্ছ তাহলে যে কি হত! আর আমার চাকরির অফার আর স্যালারির অংকটা ওর কানে গেলে এক্ষুনি আমাদের এম্বুলেন্স ডাকতে হত!"
আমি হাসতে হাসতে বললাম, " ঠিক বলেছ অনন্যা। আমি ভাবছিলাম এইভাবে ওর চোখের সামনে তোমার জুতো পরা পায়ের উপরে নিজের মাথাটা নামিয়ে দিই। তাহলে ওর রিএকশানটা দেখার মত হত!" এই বলে আমি সুযোগের সদব্যাবহার করে মজার এক্টিং করে অনন্যার কালো কমলা মেশানো স্মিকারের উপরে নিজের মাথা টা নামিয়ে দিলাম।আমার মাথার চুল টাচ করল ওর জুতোর তলায়।
বস ওর জুতো পরা পায়ে মাথা রেখেছে! তবু অনন্যা তেমন কোন রিএকশান দেখাল না। বরং হাসতে হাসতে বলল, " ৩০ মিনিট পরে রিতাদি আবার আসবে তো। তখন এটাই করো। দারুন মজা হবে সুমনদা!"
আমি ওর কথা শুনে ওর মুখের দিকে তাকানোর জন্য মুখ তুললাম। ফলে ওর জুতোর তলা এবার আমার চুলের বদলে সরাসরি আমার মুখ স্পর্শ করল। পাশাপাশি রাখা ওর দুই জুতোর তলা আমার মুখের দুই পাশ টাচ করে আছে। আমি আর পারলাম না। অনন্যার চোখে চোখ রেখে হালকা করে একবার করে ওর দুই জুতোর তলায় গাঢ় চুম্বন করলাম। তারপর গলায় মজা এনে বললাম আর যদি ওর সামনে এইভাবে তোমার জুতোর তলায় কিস করি?"
অনন্যা এই বোরিং অফিসে বেশ মজা পাচ্ছিল বুঝতে পারলাম। আমাকে ওর জুতোর তলায় কিস করতে দেখে ও এবারে টেবিলের উপরে বাঁ পায়ের উপরে ডান পা তুলে বসল। তারপরে ডান জুতোর তলা দিয়ে আমার মুখে পরপর দুবার ট্যাপ করে বলল " দারুন হবে সুমনদা!" তারপরে মুখে একটু কনসার্ন ভাব এনে বলল, " কিন্তু আমার বাইরে পরার জুতো এটা। তলাটা তো খুবই নোংরা হবে। তুমি এটার তলায় কিস করলে, তোমার খারাপ লাগল না?"
আমি এবারে ওর দুই জুতোর তলায় আরো দুবার ডিপ কিস করে বললাম, " তোমার মত মেয়ের জুতোর তলায় কিস করতে পারাও ভাগ্যের ব্যাপার অনন্যা!"
অনন্যা আমার ওর প্রতি ভক্তি আর ওর প্রশংসা শুনে খুশি মনে বলল, " আমার বাবা থেকে অফিসের এই রিতা সবার মুখে চিরকাল শুনে এলাম আমি কোন কম্মের না! আর তুমি বস হয়ে যেভাবে আমাকে ট্রিট করছ তাতে নিজেকে কিরকম গড গড ফিল হচ্ছে সুমনদা!"
আমি আবার ওর দুই জুতোর তলায় একবার করে ডিপ কিস করে বললাম " এর মধ্যে কোনটা তোমার ভাল লাগে?"
অবশ্যই তুমি যেভাবে ট্রিট করছ সেটা সুমনদা।" অনন্যা কথাটা বলে আমার মুখে ডান জুতোর তলা দিয়ে হালকা ট্যাপ করল ৩-৪ বার।
" থ্যাংক ইউ অনন্যা। সত্যি বলতে তোমার মধ্যে আমি কিরকম একটা গড গড ভাইব পাই অনন্যা। কিরকম একটা সুপিরিওর টাইপ ফিল আসে তোমার প্রতি যেটা আগে আর কখনো কারো প্রতি আসেনি।" এই বলে আমি অনন্যার জুতো পরা পা দুটো দুই হাতে ধরে তার তলায় নিজের মুখটা ঘসতে থাকি।
" তুমি পাগল হয়ে যাচ্ছ মনে হয় সুমনদা, তাই আমার মধ্যে ভগবান দেখ। তবে তাতে আমার তো ভালই। রিতাদি এলে এইভাবেই আমার জুতোর তলায় কিস করো আর মুখ ঘসো, কেমন? দারুন মজা হবে!"
Friday, 1 November 2024
কলেজ র্যাগিং...
কলেজ র্যাগিং...
সেটা ২০১৫ সাল। HS দেওয়ার পরের বছর wbjee দিয়ে আমি একটা নতুন প্রাইভেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে B.Tech. করতে ঢুকলাম। ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ফ্রেশার হয়ে ঢোকা মানেই ragging! সেই ভয়ে প্রথম দিন ধুকপুক বুক নিয়ে কলেজে গেলাম।
যা ভাবা তাই হল। কলেজে ক্লাস কম, র্যাগিং বেশি হয়। কলেজটা তার আগের বছরেই শুরু হয়েছে। তাই আমাদের মাত্র একটাই সিনিয়ার ব্যাচ ছিল। তারা কলেজের প্রথম ব্যাচ হওয়ায় তাদের কেউ ragging না করলেও তারা আমাদের মোটেও ছাড় দিচ্ছিল না। কেউ উলটো করে সিগারেট ধরিয়ে ফিল্টারটা টেনে খেতে বলে, কেউ মুখে কাপড় গুঁজে তাই দিয়ে ব্ল্যাকবোর্ড পরিষ্কার করায় তো কেউ চোখ বন্ধ করে নাচতে বলে। উলটে পরে গিয়ে চোট পেলেও তাদের সে কি হাসি! এক বছরের সিনিয়ার বলে কথা। এসব আনন্দ তাদের প্রাপ্যই বটে!
কলেজ শুরুর সপ্তাহ খানেক পরে কলেজ ছুটির একটু আগে ৫ জন সিনিয়ার মিলে আমাদের ৬ জন জুনিয়রকে ডেকে নিয়ে গেল। তাদের মধ্যে ৩ জন ছেলে, ২ জন মেয়ে। মেয়ে দুজনের একজনের নাম রিশা, অন্যজনের নাম সায়নী। রিশা মারাত্মক সুন্দরী, সায়নী মোটামুটি ভাল দেখতে। সায়নী আবার আসলে আমার ব্যাচমেট। আমাদের পাশের স্কুলে একই ক্লাসে পড়ত ক্লাস ৫ থেকে ১০ এ । আমরা কয়েক বছর প্রাইভেট ব্যাচে একই সাথে পড়েছি। যদিও তখন সরাসরি বেশি কথা বলার সাহস হয়নি। পরে ক্লাস ১১-১২ এ আমরা একই স্কুলে ভর্তি হই। তখন ক্লাসমেট হিসাবে অল্প পরিচয় হয় ওর সাথে, যদিও বন্ধু বলার মত নয়।
৬ জনের মধ্যে প্রথমে অন্য ৩ জনকে নিয়ে ওরা ঘরে ঢুকল। আমরা বাইরে অপেক্ষা করতে লাগলাম দুরুদুরু বুকে।
প্রায় ২৫-৩০ মিনিট পরে ওরা বেরিয়ে মাথা নিচু করে চলে গেল। এবার ভিতরে ডাক পরল আমাদের।
আমরা ঢুকতে প্রথমে শুরু হল ভার্বাল ragging। বিভিন্ন উল্টো পালটা প্রশ্ন, আর তার জবাবে ওদের খ্যাক খ্যাক হাসি।
এই পর্ব শেষ হতে শুরু হল ragging এর শেষ পর্ব। প্রত্যেককে কয়েকটা করে অপশান দেওয়া হল। যে কোন একটা বেছে নিয়ে সবাইকে করতে হবে।
সিনিয়ারের সবাই একটা করে অপশান দিতে লাগল। ছেলেদের ৩ জন দিল টানা ৫ টা সিগারেট খাওয়া, সবার সামনে এক অন্যের নুনু বার করে টানা ৫ মিনিট নাড়িয়ে দেওয়া, বা সিনিয়ার দিদিদের ( মানে রিশা বা সায়নীকে) মোট ৫ বার লিপ কিস করা!
একজন সিনিয়ার ছেলে লাস্টের অপশান টা দেওয়ার পরেই বলল অবশ্য প্রথম বার লিপ কিস করতে যাওয়ার পরে রিশা বা সায়নী যে রিএকশান দেখাবে তার দায় আমাদের না। এই বলে হো হো করে হাসতে শুরু করল ৩ টে ছেলে। সায়নী আর রিশাও মুখ টিপে হাসতে শুরু করল।
রিশা বলল আমাদের লিপে কিস না করে আমাদের শু তে করার চেষ্টা করতে পারিস তোরা। তাতে খুব খারাপ কোন রিএকশান দেখাব না আমরা। প্রমিস!
সায়নী বলল তবে শু কিস বাছলে টানা ৫ মিনিট ধরে শু কিস করতে হবে। থামলে কিন্তু শরীরের যেকোন অংশে যত খুশি চড় লাথি পরবে।
আমাদের হিউমিলিয়েট করার আনন্দে আমার সমবয়সী সিনিয়ারেরা আবার দাঁত বার করে হাসতে লাগল।
ওদের হাসি থামলে রিশা বলল, " বল, তোরা কে কোনটা বাছবি?"
প্রতুল ছেলেটা ভয়ানক নেশাখোর। তাই ওর কাছে চয়েশ টা সহজ ছিল। নিজের ব্যাগ থেকে সিগারেটের প্যাক বার করে পরপর ৫ টা সিগারেট একটানা ফুঁকে দিল।
ওর ফোঁকা শেষ হতেই মলয় নিজের জামা প্যান্ট খোলা শুরু করে দিল। তারপরে শুধু জাঙিয়া পরে মোট ৫ টা ছেলে আর ২ টো মেয়ের সামনে সে কি নাচ! সিনিয়ার ছেলেগুলো তো বটেই, রিশা আর সায়নীও তাই দেখে হেসে পুরো অস্থির!
এর পরে আমার পালা। সায়নী আমার দিকে চোখ পাকিয়ে বলল " কি রে অলোক? তুই কোনটা বাছলি?"
আমি আমার প্রাক্তন ক্লাসমেট, বর্তমান সিনিয়ারের প্রশ্নর কি জবাব দেব বুঝতে পারলাম না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে রইলাম। ও এসে আমার কানের পাতায় দুটো টোকা দিয়ে বলল, " কলেজ ছুটির সময় হয়ে গেছে। তাড়াতাড়ি বাছ।"
ইমন নামে সিনিয়ার ছেলেটা মেয়েদের সামনে হিরো সেজে বলল, " ঠিক ১ মিনিট সময় দিলাম তোকে। কিছু না বললে তোর মোবাইলটা নিয়ে ঘরের দরজা লক করে চলে যাব। কাল পরশু শনি- রবিবার, ছুটি। তাই ভেবে দেখ কি করবি!"
ভয়ে আমার বুক ধক করে উঠল। প্রায় ৩ দিন খাবার- জল ছাড়া ঘরে বন্দি থাকলে বেঁচে থাকব কিনা সন্দেহ। অথচ যা সব জিনিস করতে বলছে কোনটাই করা সম্ভব নয়। আমি চিরকাল খুব ইন্ট্রোভার্ট পড়ুয়া ভাল ছেলে গোছের মানুষ। তাই ৫ মিনিট শুধু বারমুডা পরে মেয়েদের সামনে নাচাও অসম্ভব আমার পক্ষে, কারো নুনু বার করে ৫ মিনিট নাড়িয়ে দেওয়া তো অসম্ভবেরও উপরে। জীবনে কখনো সিগারেট খাইনি, একটানা ৫ টা সিগারেট কি করে খাব? সিনিয়ার মেয়েদের লিপ কিস করতে গেলে ভাগ্যে কি আছে বলাই বাহুল্য! তবে আরেকটা যেটা অপশান আছে সেটা অপমান জনক হলেও করা সম্ভব!
ইমন গোনা শুরু করেছে, ৫..৪..৩..২...১...০!
তোর সুযোগ শেষ। এবার এখানেই সারারাত কাটা তুই! ইমন কথাটা শেষ করতেই সায়নী নিজের কালো চামড়ার বুট পরা পা টা বাড়িয়ে দিয়ে বলল, " তোকে শেষ ৩০ সেকেন্ড দিলাম। এসে আমার বুটে কিস করতে শুরু করলে তোর প্রানটা এ যাত্রায় বেঁচে যাবে। অবশ্য অন্য অপশানের যেকোন একটাই নিতে পারিস। কিন্তু সময় এইটুকুই।"
আমাকে আর কিছু বলতে হল না। আমি সোজা কলের পুতুলের মত এগিয়ে এসে সায়নীর সামনে হাঁটুগেড়ে বসলাম। তারপরে নিজের ঠোঁট জোড়া নামিয়ে দিলাম ওর বুটের উপরে। ওর মুখের দিকে তাকানোর সাহস হল না। শুধু ওর বুট জোড়া চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে লাগলাম আরো ৬ জন দর্শকের সামনে। সায়নী বলল, " তোর জন্য ম্যাথের ব্যাচে একবারও হায়েস্ট পাওয়া হয়নি আমার। সব সময় তোকে math exam পারফেক্ট দিতেই হত, তাই না? এবারে আরো পারফেক্টলি আমার বুটে কিস করতে থাক। এটাই মানায় তোকে!"
আমি বুঝলাম এই জন্য হয়ত ওর আমার উপরে বেশ রাগ! আমরা দুজনেই সব সাব্জেক্টের মধ্যে শুধু ম্যাথেই বেশি ভাল ছিলাম। আর সেই সাব্জেক্টের কম্পিটিশানে ব্যাচে তো বটেই, ১১-১২ এ একই কোয়েড স্কুলে পড়ায় স্কুলেও ও সবসময় আমার কাছে হেরেছে। আর আজ ভাগ্যের জোরে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ও আমার এক বছরের সিনিয়ার, ও আমাকে তুই বলে ডেকে হেও করে, আর আমাকে ওকে আপনি আর ম্যাডাম বলে ডেকে সম্মান দিতে হয়। অন্য সিনিয়রেরা তুমিতে সন্তুষ্ট হলেও আমার ক্লাসমেট সায়নী তার উজ্জ্বল ব্যাতিক্রম!
আমি আমার প্রাক্তন ক্লাসমেট বর্তমান সিনিয়ার সায়নীর পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসে ওর পায়ে পরা বুট জুতো দুটো চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে লাগলাম। আমি বুঝতে পারলাম এই কাজটা করতে আমার যতটা লজ্জা লাগছে তার চেয়ে ভাললাগা বহুগুন বেশি কাজ করছে। আমার পুরো পরিস্থিতিটাকে ragging বলে মনে হচ্ছে না, মনে হচ্ছে যেন এটাই স্বাভাবিক! আমার চোখে বরং এর আগে স্কুলে আমার ওকে তুই করে ডাকা বা সমান নজরে দেখার চেষ্টাটাকেই অস্বাভাবিক মনে হচ্ছে। আমি ওর মত মেয়েকে আপনি আর ম্যাডাম করে ডেকে সবার সামনে ওর বুটে কিস করব এটাই তো স্বাভাবিক!
আমি টানা মিনিট ২ ওর দুই বুটে একটানা পাগলের মত কিস করে যেতে লাগলাম। কে কি ভাবছে, এরপরে কলেজে সবাই এই নিয়ে হাসাহাসি করবে কিনা এসব কিছুই আমার মাথায় চলছিল না। শুধু ভাবছিলাম, সায়নী আমার থেকে এরকম রেস্পেটই ডিজার্ভ করে।
২ মিনিট পরে রিশাও এবার ওর সাদা স্নিকার্স পরা ডান পা টা আমার দিকে এগিয়ে দিয়ে বলল, " নে, আবার জুতোকেও একটু ভালবাস এবার!"
আমি একই রকম ভক্তির সাথে রিশাদির দুই জুতোর উপরেও চুম্বন করতে লাগলাম। রিশাও অবশ্য আমার আর সায়নীরই ব্যাচমেট, মানে আমার সমবয়সী সিনিয়ার। আমি তার পায়ে পরা জুতো জোড়াকেও একই রকম ভক্তিভরে চুম্বন করে তার প্রতি আমার ভক্তি দেখাতে লাগলাম।
মিনিট খানেক পরে রিশা ওর ডান জুতো পরা পা টা আমার মাথার উপরে তুলে দিয়ে বলল, " বাহ, তুই তো দেখছি খুউউব ভাল ছেলে! সবচেয়ে ভাল অপশানটা তুইই বেছেছিস। তুই তোর ব্যাচের এইসব খারাপ ছেলের সাথে মিশবি না। আমাদের পিছু পিছু ঘুরবি আর আমরা যা বলব তাই করবি। আমাদের জুতোয় যখন এইভাবে কিস করছিস, তখন তোকে দিয়ে অনেক কিছুই করিয়ে নেওয়া যাবে। আমাদের কাজেও লাগবি, আবার ফুর্তিও হবে।"
" ঠিক আছে রিশাদি, তোমরা যা বলবে তাই করব।" এই বলে আমি রিশার বাঁ জুতোটা চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে লাগলাম।
সায়নী ততক্ষনে আমার ডান দিকের বেঞ্চটায় বসে পরে ওর বুট পরা পা দুটো আমার পিঠের উপরে তুলে দিয়েছে। সায়নীর কালো বুট পরা পা দুটো আমার পিঠের উপরে, আর রিশার সাদা স্নিকার্স পরা ডান পা আমার মাথার উপরে। আর সেই অবস্থায় আমি মন্ত্রমুগ্ধ পুতুলের মত রিশার বাঁ স্নিকারের উপরে চুমুর পর চুমু খেয়ে চলেছি।
সায়নী বুট পরা ডান পায়ে আমার পিঠে একটা লাথি মেরে বলল, "এবারে আমার বুটের তলায় চুমু খা দেখি।"
আমি সাথে সাথে ওর দিকে ঘুরে বসে ওর জুতো পরা পা দুটো মুখের উপরে তুলে নিলাম। তারপরে জুতোর তলা দুটো ১৫-২০ সেকেন্ড নিজের মুখে ঘসে ওর জুতোর তলায় একের পর এক চুম্বন করতে লাগলাম। বিমল নামে এক সিনিয়ার বলল, " তুই মানুষ না সায়নীর পোষা কুকুর বোঝা যাচ্ছে না!" আমি রাগার বদলে এই কথা শুনে মনে মনে খুশি হয়ে আরো ভক্তিভরে সায়নীর জুতোর তলায় চুম্বন করতে লাগলাম।"
শিলাজিত বলে আরেক সিনিয়ার বলল, " আমাদের জুতোই বা বাকি থাকে কেন? এগুলোর উপরেও কুকুরের মত চুমু খেয়ে দেখা!"
সায়নী বলল, " তোরা যখন অপশান দিয়েছিলি তখন তো জুতোর কথা মাথায় আসে নি, ঠোঁটের কথাই এসেছিল। তখন অপশান দিয়েছিলি শুধু মেয়েদের ঠোঁট! জুতোর অপশানটা রিশার মাথায় এলেও তাই সেটা শুধু মেয়েদের জুতোই হওয়া উচিত না?"
আমি সায়নীর দুই বুটের তলায় চুমুর পর চুমু খেতে খেতে শুনি, ইমন বলল " সব মজা শুধু তোরাই নিবি তাহলে?"
রিশা তাই শুনে বলল, " তা কেন? তোরা যদি চাস অলোক আমাদের শু কিস করার পরে তোদের লিপে টানা ৫ বার কিস করবে, তাতে আমাদের কোন সমস্যা নেই!"
সায়নী বলল, " আর তুই চাইলে তুই সরাসরিও আমাদের জুতোয় চুমু খেয়ে মজা নিতে পারিস!"
আমি বুঝলাম ক্লাসমেট ছেলেদের ডমিনেট করে মজা নেওয়াটা সায়নীর রক্তে আছে, যা আমার ওর প্রতি ভক্তি আরো বাড়িয়ে দিল।
ইমন নিজের ক্লাসমেট মেয়েদের হাতেই মিনি র্যাগড হয়ে শেষে বলল, " ওকে,থাক! আর টাইম শেষ।"
আমি নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধেই উঠে দাঁড়াতে বাধ্য হলাম। রিশার জুতোর তলায় আর চুমু খাওয়া হল না সময়ের অভাবে।
Subscribe to:
Posts (Atom)