Friday 1 November 2024

কলেজ র‍্যাগিং...

কলেজ র‍্যাগিং... সেটা ২০১৫ সাল। HS দেওয়ার পরের বছর wbjee দিয়ে আমি একটা নতুন প্রাইভেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে B.Tech. করতে ঢুকলাম। ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ফ্রেশার হয়ে ঢোকা মানেই ragging! সেই ভয়ে প্রথম দিন ধুকপুক বুক নিয়ে কলেজে গেলাম। যা ভাবা তাই হল। কলেজে ক্লাস কম, র‍্যাগিং বেশি হয়। কলেজটা তার আগের বছরেই শুরু হয়েছে। তাই আমাদের মাত্র একটাই সিনিয়ার ব্যাচ ছিল। তারা কলেজের প্রথম ব্যাচ হওয়ায় তাদের কেউ ragging না করলেও তারা আমাদের মোটেও ছাড় দিচ্ছিল না। কেউ উলটো করে সিগারেট ধরিয়ে ফিল্টারটা টেনে খেতে বলে, কেউ মুখে কাপড় গুঁজে তাই দিয়ে ব্ল্যাকবোর্ড পরিষ্কার করায় তো কেউ চোখ বন্ধ করে নাচতে বলে। উলটে পরে গিয়ে চোট পেলেও তাদের সে কি হাসি! এক বছরের সিনিয়ার বলে কথা। এসব আনন্দ তাদের প্রাপ্যই বটে! কলেজ শুরুর সপ্তাহ খানেক পরে কলেজ ছুটির একটু আগে ৫ জন সিনিয়ার মিলে আমাদের ৬ জন জুনিয়রকে ডেকে নিয়ে গেল। তাদের মধ্যে ৩ জন ছেলে, ২ জন মেয়ে। মেয়ে দুজনের একজনের নাম রিশা, অন্যজনের নাম সায়নী। রিশা মারাত্মক সুন্দরী, সায়নী মোটামুটি ভাল দেখতে। সায়নী আবার আসলে আমার ব্যাচমেট। আমাদের পাশের স্কুলে একই ক্লাসে পড়ত ক্লাস ৫ থেকে ১০ এ । আমরা কয়েক বছর প্রাইভেট ব্যাচে একই সাথে পড়েছি। যদিও তখন সরাসরি বেশি কথা বলার সাহস হয়নি। পরে ক্লাস ১১-১২ এ আমরা একই স্কুলে ভর্তি হই। তখন ক্লাসমেট হিসাবে অল্প পরিচয় হয় ওর সাথে, যদিও বন্ধু বলার মত নয়। ৬ জনের মধ্যে প্রথমে অন্য ৩ জনকে নিয়ে ওরা ঘরে ঢুকল। আমরা বাইরে অপেক্ষা করতে লাগলাম দুরুদুরু বুকে। প্রায় ২৫-৩০ মিনিট পরে ওরা বেরিয়ে মাথা নিচু করে চলে গেল। এবার ভিতরে ডাক পরল আমাদের। আমরা ঢুকতে প্রথমে শুরু হল ভার্বাল ragging। বিভিন্ন উল্টো পালটা প্রশ্ন, আর তার জবাবে ওদের খ্যাক খ্যাক হাসি। এই পর্ব শেষ হতে শুরু হল ragging এর শেষ পর্ব। প্রত্যেককে কয়েকটা করে অপশান দেওয়া হল। যে কোন একটা বেছে নিয়ে সবাইকে করতে হবে। সিনিয়ারের সবাই একটা করে অপশান দিতে লাগল। ছেলেদের ৩ জন দিল টানা ৫ টা সিগারেট খাওয়া, সবার সামনে এক অন্যের নুনু বার করে টানা ৫ মিনিট নাড়িয়ে দেওয়া, বা সিনিয়ার দিদিদের ( মানে রিশা বা সায়নীকে) মোট ৫ বার লিপ কিস করা! একজন সিনিয়ার ছেলে লাস্টের অপশান টা দেওয়ার পরেই বলল অবশ্য প্রথম বার লিপ কিস করতে যাওয়ার পরে রিশা বা সায়নী যে রিএকশান দেখাবে তার দায় আমাদের না। এই বলে হো হো করে হাসতে শুরু করল ৩ টে ছেলে। সায়নী আর রিশাও মুখ টিপে হাসতে শুরু করল। রিশা বলল আমাদের লিপে কিস না করে আমাদের শু তে করার চেষ্টা করতে পারিস তোরা। তাতে খুব খারাপ কোন রিএকশান দেখাব না আমরা। প্রমিস! সায়নী বলল তবে শু কিস বাছলে টানা ৫ মিনিট ধরে শু কিস করতে হবে। থামলে কিন্তু শরীরের যেকোন অংশে যত খুশি চড় লাথি পরবে। আমাদের হিউমিলিয়েট করার আনন্দে আমার সমবয়সী সিনিয়ারেরা আবার দাঁত বার করে হাসতে লাগল। ওদের হাসি থামলে রিশা বলল, " বল, তোরা কে কোনটা বাছবি?" প্রতুল ছেলেটা ভয়ানক নেশাখোর। তাই ওর কাছে চয়েশ টা সহজ ছিল। নিজের ব্যাগ থেকে সিগারেটের প্যাক বার করে পরপর ৫ টা সিগারেট একটানা ফুঁকে দিল। ওর ফোঁকা শেষ হতেই মলয় নিজের জামা প্যান্ট খোলা শুরু করে দিল। তারপরে শুধু জাঙিয়া পরে মোট ৫ টা ছেলে আর ২ টো মেয়ের সামনে সে কি নাচ! সিনিয়ার ছেলেগুলো তো বটেই, রিশা আর সায়নীও তাই দেখে হেসে পুরো অস্থির! এর পরে আমার পালা। সায়নী আমার দিকে চোখ পাকিয়ে বলল " কি রে অলোক? তুই কোনটা বাছলি?" আমি আমার প্রাক্তন ক্লাসমেট, বর্তমান সিনিয়ারের প্রশ্নর কি জবাব দেব বুঝতে পারলাম না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে রইলাম। ও এসে আমার কানের পাতায় দুটো টোকা দিয়ে বলল, " কলেজ ছুটির সময় হয়ে গেছে। তাড়াতাড়ি বাছ।" ইমন নামে সিনিয়ার ছেলেটা মেয়েদের সামনে হিরো সেজে বলল, " ঠিক ১ মিনিট সময় দিলাম তোকে। কিছু না বললে তোর মোবাইলটা নিয়ে ঘরের দরজা লক করে চলে যাব। কাল পরশু শনি- রবিবার, ছুটি। তাই ভেবে দেখ কি করবি!" ভয়ে আমার বুক ধক করে উঠল। প্রায় ৩ দিন খাবার- জল ছাড়া ঘরে বন্দি থাকলে বেঁচে থাকব কিনা সন্দেহ। অথচ যা সব জিনিস করতে বলছে কোনটাই করা সম্ভব নয়। আমি চিরকাল খুব ইন্ট্রোভার্ট পড়ুয়া ভাল ছেলে গোছের মানুষ। তাই ৫ মিনিট শুধু বারমুডা পরে মেয়েদের সামনে নাচাও অসম্ভব আমার পক্ষে, কারো নুনু বার করে ৫ মিনিট নাড়িয়ে দেওয়া তো অসম্ভবেরও উপরে। জীবনে কখনো সিগারেট খাইনি, একটানা ৫ টা সিগারেট কি করে খাব? সিনিয়ার মেয়েদের লিপ কিস করতে গেলে ভাগ্যে কি আছে বলাই বাহুল্য! তবে আরেকটা যেটা অপশান আছে সেটা অপমান জনক হলেও করা সম্ভব! ইমন গোনা শুরু করেছে, ৫..৪..৩..২...১...০! তোর সুযোগ শেষ। এবার এখানেই সারারাত কাটা তুই! ইমন কথাটা শেষ করতেই সায়নী নিজের কালো চামড়ার বুট পরা পা টা বাড়িয়ে দিয়ে বলল, " তোকে শেষ ৩০ সেকেন্ড দিলাম। এসে আমার বুটে কিস করতে শুরু করলে তোর প্রানটা এ যাত্রায় বেঁচে যাবে। অবশ্য অন্য অপশানের যেকোন একটাই নিতে পারিস। কিন্তু সময় এইটুকুই।" আমাকে আর কিছু বলতে হল না। আমি সোজা কলের পুতুলের মত এগিয়ে এসে সায়নীর সামনে হাঁটুগেড়ে বসলাম। তারপরে নিজের ঠোঁট জোড়া নামিয়ে দিলাম ওর বুটের উপরে। ওর মুখের দিকে তাকানোর সাহস হল না। শুধু ওর বুট জোড়া চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে লাগলাম আরো ৬ জন দর্শকের সামনে। সায়নী বলল, " তোর জন্য ম্যাথের ব্যাচে একবারও হায়েস্ট পাওয়া হয়নি আমার। সব সময় তোকে math exam পারফেক্ট দিতেই হত, তাই না? এবারে আরো পারফেক্টলি আমার বুটে কিস করতে থাক। এটাই মানায় তোকে!" আমি বুঝলাম এই জন্য হয়ত ওর আমার উপরে বেশ রাগ! আমরা দুজনেই সব সাব্জেক্টের মধ্যে শুধু ম্যাথেই বেশি ভাল ছিলাম। আর সেই সাব্জেক্টের কম্পিটিশানে ব্যাচে তো বটেই, ১১-১২ এ একই কোয়েড স্কুলে পড়ায় স্কুলেও ও সবসময় আমার কাছে হেরেছে। আর আজ ভাগ্যের জোরে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ও আমার এক বছরের সিনিয়ার, ও আমাকে তুই বলে ডেকে হেও করে, আর আমাকে ওকে আপনি আর ম্যাডাম বলে ডেকে সম্মান দিতে হয়। অন্য সিনিয়রেরা তুমিতে সন্তুষ্ট হলেও আমার ক্লাসমেট সায়নী তার উজ্জ্বল ব্যাতিক্রম! আমি আমার প্রাক্তন ক্লাসমেট বর্তমান সিনিয়ার সায়নীর পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসে ওর পায়ে পরা বুট জুতো দুটো চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে লাগলাম। আমি বুঝতে পারলাম এই কাজটা করতে আমার যতটা লজ্জা লাগছে তার চেয়ে ভাললাগা বহুগুন বেশি কাজ করছে। আমার পুরো পরিস্থিতিটাকে ragging বলে মনে হচ্ছে না, মনে হচ্ছে যেন এটাই স্বাভাবিক! আমার চোখে বরং এর আগে স্কুলে আমার ওকে তুই করে ডাকা বা সমান নজরে দেখার চেষ্টাটাকেই অস্বাভাবিক মনে হচ্ছে। আমি ওর মত মেয়েকে আপনি আর ম্যাডাম করে ডেকে সবার সামনে ওর বুটে কিস করব এটাই তো স্বাভাবিক! আমি টানা মিনিট ২ ওর দুই বুটে একটানা পাগলের মত কিস করে যেতে লাগলাম। কে কি ভাবছে, এরপরে কলেজে সবাই এই নিয়ে হাসাহাসি করবে কিনা এসব কিছুই আমার মাথায় চলছিল না। শুধু ভাবছিলাম, সায়নী আমার থেকে এরকম রেস্পেটই ডিজার্ভ করে। ২ মিনিট পরে রিশাও এবার ওর সাদা স্নিকার্স পরা ডান পা টা আমার দিকে এগিয়ে দিয়ে বলল, " নে, আবার জুতোকেও একটু ভালবাস এবার!" আমি একই রকম ভক্তির সাথে রিশাদির দুই জুতোর উপরেও চুম্বন করতে লাগলাম। রিশাও অবশ্য আমার আর সায়নীরই ব্যাচমেট, মানে আমার সমবয়সী সিনিয়ার। আমি তার পায়ে পরা জুতো জোড়াকেও একই রকম ভক্তিভরে চুম্বন করে তার প্রতি আমার ভক্তি দেখাতে লাগলাম। মিনিট খানেক পরে রিশা ওর ডান জুতো পরা পা টা আমার মাথার উপরে তুলে দিয়ে বলল, " বাহ, তুই তো দেখছি খুউউব ভাল ছেলে! সবচেয়ে ভাল অপশানটা তুইই বেছেছিস। তুই তোর ব্যাচের এইসব খারাপ ছেলের সাথে মিশবি না। আমাদের পিছু পিছু ঘুরবি আর আমরা যা বলব তাই করবি। আমাদের জুতোয় যখন এইভাবে কিস করছিস, তখন তোকে দিয়ে অনেক কিছুই করিয়ে নেওয়া যাবে। আমাদের কাজেও লাগবি, আবার ফুর্তিও হবে।" " ঠিক আছে রিশাদি, তোমরা যা বলবে তাই করব।" এই বলে আমি রিশার বাঁ জুতোটা চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে লাগলাম। সায়নী ততক্ষনে আমার ডান দিকের বেঞ্চটায় বসে পরে ওর বুট পরা পা দুটো আমার পিঠের উপরে তুলে দিয়েছে। সায়নীর কালো বুট পরা পা দুটো আমার পিঠের উপরে, আর রিশার সাদা স্নিকার্স পরা ডান পা আমার মাথার উপরে। আর সেই অবস্থায় আমি মন্ত্রমুগ্ধ পুতুলের মত রিশার বাঁ স্নিকারের উপরে চুমুর পর চুমু খেয়ে চলেছি। সায়নী বুট পরা ডান পায়ে আমার পিঠে একটা লাথি মেরে বলল, "এবারে আমার বুটের তলায় চুমু খা দেখি।" আমি সাথে সাথে ওর দিকে ঘুরে বসে ওর জুতো পরা পা দুটো মুখের উপরে তুলে নিলাম। তারপরে জুতোর তলা দুটো ১৫-২০ সেকেন্ড নিজের মুখে ঘসে ওর জুতোর তলায় একের পর এক চুম্বন করতে লাগলাম। বিমল নামে এক সিনিয়ার বলল, " তুই মানুষ না সায়নীর পোষা কুকুর বোঝা যাচ্ছে না!" আমি রাগার বদলে এই কথা শুনে মনে মনে খুশি হয়ে আরো ভক্তিভরে সায়নীর জুতোর তলায় চুম্বন করতে লাগলাম।" শিলাজিত বলে আরেক সিনিয়ার বলল, " আমাদের জুতোই বা বাকি থাকে কেন? এগুলোর উপরেও কুকুরের মত চুমু খেয়ে দেখা!" সায়নী বলল, " তোরা যখন অপশান দিয়েছিলি তখন তো জুতোর কথা মাথায় আসে নি, ঠোঁটের কথাই এসেছিল। তখন অপশান দিয়েছিলি শুধু মেয়েদের ঠোঁট! জুতোর অপশানটা রিশার মাথায় এলেও তাই সেটা শুধু মেয়েদের জুতোই হওয়া উচিত না?" আমি সায়নীর দুই বুটের তলায় চুমুর পর চুমু খেতে খেতে শুনি, ইমন বলল " সব মজা শুধু তোরাই নিবি তাহলে?" রিশা তাই শুনে বলল, " তা কেন? তোরা যদি চাস অলোক আমাদের শু কিস করার পরে তোদের লিপে টানা ৫ বার কিস করবে, তাতে আমাদের কোন সমস্যা নেই!" সায়নী বলল, " আর তুই চাইলে তুই সরাসরিও আমাদের জুতোয় চুমু খেয়ে মজা নিতে পারিস!" আমি বুঝলাম ক্লাসমেট ছেলেদের ডমিনেট করে মজা নেওয়াটা সায়নীর রক্তে আছে, যা আমার ওর প্রতি ভক্তি আরো বাড়িয়ে দিল। ইমন নিজের ক্লাসমেট মেয়েদের হাতেই মিনি র‍্যাগড হয়ে শেষে বলল, " ওকে,থাক! আর টাইম শেষ।" আমি নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধেই উঠে দাঁড়াতে বাধ্য হলাম। রিশার জুতোর তলায় আর চুমু খাওয়া হল না সময়ের অভাবে।