Tuesday 1 October 2024

মানসী

মানসী... আবার ইনবক্সে শেয়ার করা একজন পাঠকের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে লেখা গল্প শেয়ার করছি । আমি অরুন। বয়স ৩১। পেশায় একজন ফিজিওথেরাপিস্ট। কলকাতা শহরতলীতে নিজের প্রাইভেট চেম্বারে বসে ফিজিওথেরাপি করি + কিছু নার্সিং হোমে গিয়েও করি। খুব সাদামাটা কেরিয়ার বা রোজগার। আমি সোম থেকে শনি সকালে ২.৫ ঘন্টা আর বিকালে ২.৫ ঘন্টা চেম্বারে বসি। বিকালের সময় ৫.৩০ টা থেকে ৮ টা। আজ থেকে মাস ৬-৭ আগে সন্ধ্যাবেলা ৭.৩০ টা নাগাদ একজন কম বয়সী মেয়ে চেম্বারে আসে। নাম মানসী , বয়স ১৯। তখন আমার চেম্বারে অন্য কোন পেশেন্ট নেই। ও বলে ও কলেজ স্টুডেন্ট + ড্যান্সার। একটা ড্যান্স পারফর্ম করতে গিয়ে ব্যালেন্স হারিয়ে পরে গিয়ে ওর পায়ে লেগেছে। ডান্সের স্টান্টে ছিল ও একটা ছেলের পিঠ থেকে লাফিয়ে আরেকজনের কাঁধে উঠবে। তারপরে ফ্লিপ জাম্প করে নিচে লাফিয়ে নেমে ডান্স পারফর্ম শেষ করবে। এই লাফিয়ে নামার সময়ে স্লিপ করে গিয়ে ও নামাটা ঠিক করতে পারে নি। চোট লেগেছে ওর বাঁ হাঁটুতে + বাঁ গোড়ালিতে। ও হাড়ের ডাক্তারের কাছে গিয়েছিল। সে X-ray করে দেখেছে কোথাও ভাঙেনি। এখন তাকে MRI করতে বলেছে লিগামেন্টে কোন চোট আছে কিনা দেখতে। কিন্তু মেয়েটির কাছে অত টাকা নেই। তাই সে দেখতে চায় ফিজিওথেরাপি করে কমে কিনা। আমি মেয়েটিকে বেডে শুতে বলি। মেয়েটি শোয়। ওর পরনে ছিল টপ-জিন্স আর পায়ে মোজা ও স্নিকার্স। মেয়েটি একবারও জিজ্ঞাসা না করে জুতো পরেই শুয়ে পরে সেটা আমার ভীষণ ভাল লাগে। আমি পরীক্ষা করে দেখি। মানসী একটু খুঁড়িয়ে হাটছিল। আমি পরীক্ষা করে দেখি ওর হাঁটু পুরো ভাঁজ হচ্ছে না। আমার মনে হয় ওর একমাস মত টানা ফিজিওথেরাপি দরকার। আর চোট সম্পুর্ন সেরে পুরো ঠিক হতে ( আবার ডান্স করার মত) ৩ থেকে ৬ মাস লাগতে পারে। আমি মেয়েটির পায়ের কাফ ধরে কিছু passive exercise করাই। রে দিই। এরপরে আসি তার গোড়ালির চিকিতসায়। তার জন্য স্বভাবতই আমি ওর পায়ের কাছে গিয়ে চেয়ারে বসি। তারপরে ডান হাত দিয়ে ওর জুতোর তলাটা স্পর্শ করি। বাঁ হাত রাখি ওর জুতোর উপরে। দুই হাত দিয়ে আমার চেয়ে প্রায় বছর ১২ এর ছোট এই সুন্দরী মেয়েটির জুতো পরা পা ধরতে কি অদ্ভুত ভাল ফিল হতে থাকে আমার, সে যতই ওর চিকিতসার জন্য ধরি না কেন। আমি প্রয়োজনের চেয়ে অনেকটা বেশি সময় ধরে ওর জুতো পরা পা দুই হাতে ধরে ওর গোড়ালির ব্যায়াম করাই। তারপরে বলি, " গোড়ালির এক্সারসাইজ শুধু একপায়ে করলে সমস্যা হতে পারে। অন্য পায়ে করিয়ে দিই?" " ও হাসিমুখে বলে "শিওর।" আমি দুইহাত দিয়ে মানসীর জুতো পরা ডান পা টা ধরি এবার। এক হাত ওর জুতোর তলায়, আরেক হাত জুতোর উপরে। সময় নিয়ে অনেকক্ষন ধরে এই পায়েরও ব্যায়াম করিয়ে দিই। যদিও এই পায়ে সেটা অপ্রয়োজনীয় জানি, তবু ক্ষতি তো কিছু নেই। ব্যায়াম করাতে করাতে এভাবে ওর জুতোর তলায় হাত বোলাতে থাকি যাতে জুতোর তলায় একটুও ময়লা না থাকে। ব্যায়াম করানো শেষ হতে ও আমার চার্জ জিজ্ঞাসা করে। আমি " কিছু দিতে হবে না" বলতে চাইলেও একটা অপরিচিত মেয়েকে সেটা বলা যায় না ভেবে অনেক কমিয়ে বলি। তারপরে বলি তোমার পায়ের যা অবস্থা তাতে কিন্তু টানা একমাস তোমার এই রুটিন দরকার। আর ড্যান্স শুরু করতে মিনিমাম তিনমাস। মানসী বলে "একমাস ফি দেওয়ার মত টাকা আমার কাছে নেই। আমার বাড়ির লোকেরা চায় না যে আমি western dance করি। তাই চোট লেগেছে জেনেও বাবা পুরো চিকিতসার টাকা দিতে চাইছে না। আমি আর ২ দিন আসব। তারমধ্যে তুমি আমাকে exercise গুলো শিখিয়ে দিও কেমন?" কি সাবলীল ভাবে আমাকে তুমি করে বলল এই ছোট মেয়েটা! আমি বলি " সে তো দিতেই পারি। কিন্তু তোমার হাঁটুতে মিনিমাম ২ সপ্তাহ রে দিয়ে ট্রিটমেন্ট খুবই দরকার। মানসী কয়েক সেকেন্ড মাথা নিচু করে কি যেন ভাবে। তারপরে দু:খ ভরা মুখে বলে, " sorry! আমি afford করতে পারব না।" আমি বলি " নো টেনশান। দিতে না পারলে ফিজ নেব না। কিন্তু তাই বলে তুমি আরো অনেকদিন খুঁড়িয়ে হাঁটবে বা চাইলেও কোনদিন ড্যান্স করতে পারবে না এটা হতে পারে না।" মানসী মুখে হাসি ঝুলিয়ে বলে " thank you দাদা", এই বলে নিজের পার্স থেকে বার করা ফিজের টাকাটা আমার দিকে বাড়িয়েও আবার কি ভেবে যেন ফেরত নিয়ে বলে " থাক তাহলে। আজ যাই। কাল কখন আসব? এই সময়েই?" আমি বলি " হ্যাঁ। ৭.৩০ টার দিকে এসো।" " ওক্কে। আর এখন ফিজ না দিলেও পরে যখন ইনকাম করব তখন পুরো টাকা পে করে যাব। সো, নো টেনশান! বাই।" আমি অবাক চোখে দরজা দিয়ে বেরিয়ে যাওয়া মানসীর দিকে তাকিয়ে থাকি। হয়ত ডান্স করা এ যুগের ওভার স্মার্ট টিনেজাররা এরকমই ওভার ফ্রেন্ডলি হয়! সেই জন্যই প্রফেশনাল জায়গাতে এসেও ওর বিহেভ এরকমই। জিনিসটা অদ্ভুত, কিন্তু আমার যে খুব ভাল লেগেছে সন্দেহ নেই। ও চলে যেতে আমি নিজের হাতের তালুর দিকে তাকাই। দুই হাতের তালুই ওর জুতোর তলার ময়লা লেগে ভর্তি হয়ে আছে। আমি পাগলের মত তার উপরে চুম্বন করতে থাকি। তারপরে বাঁ হাতের ময়লাটা মুখে ঘসতে ঘসতে ডান হাতের ময়লাটা জিভ দিয়ে চেটে পরিষ্কার করতে থাকি। মেয়েটির পুরো নাম আর বয়স ওর প্রেস্ক্রিপশানে দেখেছিলাম। একটু ঘেঁটে you tube e ওর dance channel এর খোঁজ পেয়ে গেলাম। এখনো খুব ফেমাস হয়নি, ১৫ হাজার মত সাবস্ক্রাইবার। কিন্তু ও যে dance academy তে পারফর্ম করে তাদের ৩ লাখের উপর সাবস্ক্রাইবার আছে। ওদের পারফরমেন্স ভাল। মেয়েটারও। এরকম একটা মেয়েকে ফ্রি তে হেল্প করতে পারব ভেবে কিরকম এক অদ্ভুত ভাল লাগতে লাগল আমার। আমি মেয়েটির ডান্স দেখতে দেখতে মাঝে মাঝেই ভিডিও pause করে ওর জুতোর উপরে একের পর এক চুম্বন করতে লাগলাম ওকে প্রভু বলে সম্বোধন করতে করতে। পরের ২-৩ দিনে মেয়েটির সাথে আমি আরো বেশি স্বচ্ছন্দ হয়ে গেলাম আমি। মানসী আসত সন্ধায় ৭.৩০ টার দিকে। আমি প্রথমে ওর হাঁটুর ব্যায়াম করিয়ে রে দিতাম। তারপরে ওর দুই পায়ের গোড়ালির ব্যায়াম। দুই হাত দিয়ে ওর জুতো পরা পা ধরে আস্তে আস্তে ব্যায়াম করাতাম। সাথে মাঝে মাঝেই ওর জুতোর তলায় হাত বোলাতাম। ও মাঝে মাঝে আমার ব্যায়াম করানো দেখত। কখনো বা মোবাইল খুলে কিছু দেখত বা কারো সাথে কথা বলত বা গান শুনত। আমি আমার এই টিন এজ পেশেন্টকে প্রয়োজনের চেয়ে বেশিই সময় দিতাম। গড়ে রোজ অন্তত ৪৫ মিনিট। তার মধ্যে অন্তত ২০ মিনিট ওর জুতো পরা পা দুই হাতে ধরে ব্যায়াম করানো আর জুতোর তলায় হাত বোলানো! উফ, আমার কাছে যেন স্বর্গ সুখ মনে হত পুরো সময়টা। রবিবার আমার চেম্বার বন্ধ থাকে। কিন্তু ওর আসার ৫ দিনের মাথায় প্রথম রবিবার সন্ধ্যা ৭ টার পরে এসে চেম্বার খুললাম শুধু ওকে দেখতে পারব, ওকে সাহায্য করতে পারব, ওর জুতো পরা পা দুই হাতে ধরতে পারব বলে। এদিন আরো সাহস করে আমি ওর গোড়ালির ব্যায়াম করানোর সময়ে ওর পায়ের কাছে মেঝেতে বসে পরলাম। বেডের হাইট এমন যে আমি ঝুঁকে বসলে ওর পা বেড থেকে বেরিয়ে ঠিক আমার কাঁধের হাইটে পরবে। ও যেভাবে শুয়েছিল তাতে ওর পা বেড থেকে ৬ ইঞ্চি মত বেরিয়ে। আমি দুই হাতে ওর জুতো পরা পা ধরে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ব্যায়াম করাতে লাগলাম। আমাকে মেঝেতে বসতে দেখেও মানসী কোন মন্তব্য করল না। আমি এভাবে ১০ মিনিট ব্যায়াম করিয়ে বললাম " মেঝেতে বসলেই ব্যায়াম করাতে সুবিধা হচ্ছে। পারফেক্ট হাইট। পারফেক্ট পজিশান। " আমাকে অবাক করে মানসী হাসি মুখে জিজ্ঞাসা করল গোড়ালির ব্যায়াম করাতে হলে সব পেশেন্ট এর জন্যই তুমি এভাবে তাদের পায়ের কাছে মেঝেতে বসে ব্যায়াম করাও নাকি?" " না। আর কাউকে জুতো পরা পায়ে এক্সারসাইজ নিতে বেডে বসতেও এলাউ করি না। ফ্রি তেও এক্সারসাইজ করাই না। " " তাহলে আমি স্পেশাল?" " অবশ্যই। তোমার কেসটা আলাদা। আমি শুধু চাই তুমি তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে যাও। তার জন্য যা করতে হয় করব। আর তুমি আমার থেকে অনেক ছোট। তোমার পায়ের কাছে বসতে লজ্জা নেই। বরং তুমি যদি পা টা আমার কাঁধে টাচ করিয়ে রাখ তাহলে এক্সারসাইজ করাতে সুবিধা হয়।" " শিওর, নো প্রব্লেম!" এই বলে মানসী ওর জুতো পরা দুটো পাই আমার কাঁধের উপরে তুলে দিল। আমি আমার কাঁধে রাখা দুটো পা পালা করে দুই হাতে নিয়ে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ব্যায়াম করাতে লাগলাম। মানসী বলল, " আমি জানি এভাবে কারো কাঁধে পা রাখতে বেশিরভাগ মেয়েরই অস্বস্তি হবে। আমার হয় না। হয়ত এগুলো সবই ড্যান্সের কমোন স্টেপ বলে। যেদিন পায়ে চোট লাগল সেদিনও তো একটা ছেলের পিঠে লাফিয়ে উঠে সেখান থেকে আরেকজনের কাঁধে লাফিয়ে উঠলাম। আমার জুতো পরা দুই পাই ওর কাঁধে। শুধু ছেলেটা বোধহয় একটু নড়ে গিয়েছিল বলে আমি ভল্ট খেয়ে নামার সময় ব্যালেন্স হারিয়ে আজ এই অবস্থা। কিন্তু কাঁধে পা রাখা আমার কাছে তাই কোন ব্যাপার না। এমনকি জুতো পরা পায়ে মাথায় উঠেও এক পায়ে দাঁড়িয়ে পোজ দিয়ে ডান্স শেষ করেছি আগে।" আমি বললাম "ভাবলে এগুলো বড় ব্যাপার। না ভাবলে কিছুই না। তবে এটা ঠিক জুতো পরা পায়ে অন্যের মাথায় উঠে দাঁড়িয়ে থাকা সবাইকে মানায় না। তোমাকে মানায়।" মানসী মুচকি হেসে বলল, " আমি তো ফ্রি তে ট্রিটমেন্ট নিচ্ছি। এক পয়সাও ঠেকাচ্ছি না। তাও এত তেল দিচ্ছ যে আমায়? ব্যাপার কি?" আমি মানসীর জুতো পরা পা দুটো কাঁধ থেকে নিয়ে কয়েক ইঞ্চি পিছনে গিয়ে বসি। এখন ওর জুতো পরা পা দুটো আমার মুখের ঠিক সামনে। একসাথে দুই পা দুই হাতে ধরে পায়ের টো য়ের দিক আমি সামনে পিছনে করতে করতে বলি " অনেকে হয়ত এটাকে তেল দেওয়া ভাবতে পারে। কিন্তু তা নয়। আমি সত্যি যা তাই বলছি। কারও মাথায় জুতো পরা পা রেখে দাঁড়ানোর মত পজিশানে তোমাকে সত্যিই মানায়।" আমি কথাটা বলতে বলতে মানসীর জুতো পরা পায়ের টো দুটো ধরে পা flexon আর extension করতে থাকি। টো ফ্লেক্স করলে ওর জুতোর তলার টোয়ের দিকটা আমার মাথার চুল আর কপালের সন্ধিস্থল স্পর্শ করতে থাকে।" মানসী হাসিমুখে বলে " বলতে থাক। আরেকটু নিজের প্রশংসা শুনি।" আমি বলি " প্রশংসা কিনা জানি না, তবে এটাই সত্যি। তোমাকে এই পজিশানে সত্যিই মানায়। এই দেখ।" এই বলে দুই হাতে মানসীর জুতো পরা পা দুটো সামান্য তুলে নিজের মাথার উপরে রাখি। আমার কপালটা তখন আলতো করে বেডের সাইডে টাচ করে রাখা। আর মানসীর সাদা স্নিকার পরা পায়ের সোল দুটো রাখা আমার মাথার ঠিক মাঝ খানে। এরকম পজিশানে ২০ সেকেন্ড মত থাকার পরে আমি আস্তে আস্তে মাথা উঁচু করে মানসীর দিকে তাকাতে যাই। ফলে ওর জুতোর সোল দুটো আমার মাথার মাঝখান থেকে ধীরে ধীরে কপালের দিকে আসতে থাকে। ওর জুতোর সোল দুটো আমার কপাল আর চুলের সংযোগস্থলে আসার পরে আমি আস্তে আস্তে ঝুঁকে বসা থেকে সোজা হই। আমার মাথার হাইট বাড়ার ফলে মানসী কমফর্টের জন্য হয়ত নিজের পা টা একটু নিচু করার চেষ্টা করে। ফলে ওর জুতোর তলা দুটো আমার মাথা থেকে কপাল হয়ে সারা মুখে ঘসা খেয়ে একটু নেমে আসে। তারপরে যেখানে এসে ওর পা দুটো থামে তাতে ওর দুই পায়ের টো দুটো ঠিক আমার কপালে লেগে। আর পায়ের হিল দুটো আমার চিবুকের দুই পাশে। আমার ঠোঁট, নাক, কপাল সব ওর জুতোর তলা স্পর্শ করে আছে। মানসী এতে একটুও ঘাবড়ায় না। বরং আলতো করে আমার মুখে দুবার জুতোর সোল দিয়ে ট্যাপ করে বলে " শুধু মাথার উপরে জুতো পরা পা রাখলে মানায়? নাকি এভাবে মুখের উপরে রাখলেও মানায়?" আমি ততক্ষনে সম্পুর্ন অভিভুত, নিজেকে সম্পূর্নভাবে সঁপে দিয়েছি এই ১২ বছরের ছোট ফর্শা সুন্দরী মেয়েটির জুতোর তলায়। আমি দুই হাতে মানসীর জুতো পরা পা দুটো নিজের মুখের সাথে চেপে ধরে দুই জুতোর তলায় পরপর দুটো গাঢ় চুম্বন করে বলি " এই পজিশানেও তোমাকে খুব মানায় মানসী। সত্যি বলছি। তবে তোমার জুতোর নিচে এভাবে স্থান পাওয়ার যোগ্যতা সবার থাকেনা। আমার আছে কিনা তাও জানি না।" মানসী হেসে আরো দুইবার আমার মুখে জুতোর সোল দিয়ে ট্যাপ করে বলে " আমি এটুকু জানি যে আমি রোজগার করলেও তোর ফিজ আর দিচ্ছি না। আমি টের পাচ্ছি এভাবে আমার সাথে সময় কাটানো তুই ভীষণ এঞ্জয় করিস। এটাই তোর ফি।" " আমি মানসীর দুই জুতোর তলায় পরপর বেশ কয়েকটা চুম্বন করে বলি " thank you madam".

No comments:

Post a Comment