banglafemdom's blog
This is a fantasy story site which contains female domination stories .
Friday 1 November 2024
কলেজ র্যাগিং...
কলেজ র্যাগিং...
সেটা ২০১৫ সাল। HS দেওয়ার পরের বছর wbjee দিয়ে আমি একটা নতুন প্রাইভেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে B.Tech. করতে ঢুকলাম। ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ফ্রেশার হয়ে ঢোকা মানেই ragging! সেই ভয়ে প্রথম দিন ধুকপুক বুক নিয়ে কলেজে গেলাম।
যা ভাবা তাই হল। কলেজে ক্লাস কম, র্যাগিং বেশি হয়। কলেজটা তার আগের বছরেই শুরু হয়েছে। তাই আমাদের মাত্র একটাই সিনিয়ার ব্যাচ ছিল। তারা কলেজের প্রথম ব্যাচ হওয়ায় তাদের কেউ ragging না করলেও তারা আমাদের মোটেও ছাড় দিচ্ছিল না। কেউ উলটো করে সিগারেট ধরিয়ে ফিল্টারটা টেনে খেতে বলে, কেউ মুখে কাপড় গুঁজে তাই দিয়ে ব্ল্যাকবোর্ড পরিষ্কার করায় তো কেউ চোখ বন্ধ করে নাচতে বলে। উলটে পরে গিয়ে চোট পেলেও তাদের সে কি হাসি! এক বছরের সিনিয়ার বলে কথা। এসব আনন্দ তাদের প্রাপ্যই বটে!
কলেজ শুরুর সপ্তাহ খানেক পরে কলেজ ছুটির একটু আগে ৫ জন সিনিয়ার মিলে আমাদের ৬ জন জুনিয়রকে ডেকে নিয়ে গেল। তাদের মধ্যে ৩ জন ছেলে, ২ জন মেয়ে। মেয়ে দুজনের একজনের নাম রিশা, অন্যজনের নাম সায়নী। রিশা মারাত্মক সুন্দরী, সায়নী মোটামুটি ভাল দেখতে। সায়নী আবার আসলে আমার ব্যাচমেট। আমাদের পাশের স্কুলে একই ক্লাসে পড়ত ক্লাস ৫ থেকে ১০ এ । আমরা কয়েক বছর প্রাইভেট ব্যাচে একই সাথে পড়েছি। যদিও তখন সরাসরি বেশি কথা বলার সাহস হয়নি। পরে ক্লাস ১১-১২ এ আমরা একই স্কুলে ভর্তি হই। তখন ক্লাসমেট হিসাবে অল্প পরিচয় হয় ওর সাথে, যদিও বন্ধু বলার মত নয়।
৬ জনের মধ্যে প্রথমে অন্য ৩ জনকে নিয়ে ওরা ঘরে ঢুকল। আমরা বাইরে অপেক্ষা করতে লাগলাম দুরুদুরু বুকে।
প্রায় ২৫-৩০ মিনিট পরে ওরা বেরিয়ে মাথা নিচু করে চলে গেল। এবার ভিতরে ডাক পরল আমাদের।
আমরা ঢুকতে প্রথমে শুরু হল ভার্বাল ragging। বিভিন্ন উল্টো পালটা প্রশ্ন, আর তার জবাবে ওদের খ্যাক খ্যাক হাসি।
এই পর্ব শেষ হতে শুরু হল ragging এর শেষ পর্ব। প্রত্যেককে কয়েকটা করে অপশান দেওয়া হল। যে কোন একটা বেছে নিয়ে সবাইকে করতে হবে।
সিনিয়ারের সবাই একটা করে অপশান দিতে লাগল। ছেলেদের ৩ জন দিল টানা ৫ টা সিগারেট খাওয়া, সবার সামনে এক অন্যের নুনু বার করে টানা ৫ মিনিট নাড়িয়ে দেওয়া, বা সিনিয়ার দিদিদের ( মানে রিশা বা সায়নীকে) মোট ৫ বার লিপ কিস করা!
একজন সিনিয়ার ছেলে লাস্টের অপশান টা দেওয়ার পরেই বলল অবশ্য প্রথম বার লিপ কিস করতে যাওয়ার পরে রিশা বা সায়নী যে রিএকশান দেখাবে তার দায় আমাদের না। এই বলে হো হো করে হাসতে শুরু করল ৩ টে ছেলে। সায়নী আর রিশাও মুখ টিপে হাসতে শুরু করল।
রিশা বলল আমাদের লিপে কিস না করে আমাদের শু তে করার চেষ্টা করতে পারিস তোরা। তাতে খুব খারাপ কোন রিএকশান দেখাব না আমরা। প্রমিস!
সায়নী বলল তবে শু কিস বাছলে টানা ৫ মিনিট ধরে শু কিস করতে হবে। থামলে কিন্তু শরীরের যেকোন অংশে যত খুশি চড় লাথি পরবে।
আমাদের হিউমিলিয়েট করার আনন্দে আমার সমবয়সী সিনিয়ারেরা আবার দাঁত বার করে হাসতে লাগল।
ওদের হাসি থামলে রিশা বলল, " বল, তোরা কে কোনটা বাছবি?"
প্রতুল ছেলেটা ভয়ানক নেশাখোর। তাই ওর কাছে চয়েশ টা সহজ ছিল। নিজের ব্যাগ থেকে সিগারেটের প্যাক বার করে পরপর ৫ টা সিগারেট একটানা ফুঁকে দিল।
ওর ফোঁকা শেষ হতেই মলয় নিজের জামা প্যান্ট খোলা শুরু করে দিল। তারপরে শুধু জাঙিয়া পরে মোট ৫ টা ছেলে আর ২ টো মেয়ের সামনে সে কি নাচ! সিনিয়ার ছেলেগুলো তো বটেই, রিশা আর সায়নীও তাই দেখে হেসে পুরো অস্থির!
এর পরে আমার পালা। সায়নী আমার দিকে চোখ পাকিয়ে বলল " কি রে অলোক? তুই কোনটা বাছলি?"
আমি আমার প্রাক্তন ক্লাসমেট, বর্তমান সিনিয়ারের প্রশ্নর কি জবাব দেব বুঝতে পারলাম না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে রইলাম। ও এসে আমার কানের পাতায় দুটো টোকা দিয়ে বলল, " কলেজ ছুটির সময় হয়ে গেছে। তাড়াতাড়ি বাছ।"
ইমন নামে সিনিয়ার ছেলেটা মেয়েদের সামনে হিরো সেজে বলল, " ঠিক ১ মিনিট সময় দিলাম তোকে। কিছু না বললে তোর মোবাইলটা নিয়ে ঘরের দরজা লক করে চলে যাব। কাল পরশু শনি- রবিবার, ছুটি। তাই ভেবে দেখ কি করবি!"
ভয়ে আমার বুক ধক করে উঠল। প্রায় ৩ দিন খাবার- জল ছাড়া ঘরে বন্দি থাকলে বেঁচে থাকব কিনা সন্দেহ। অথচ যা সব জিনিস করতে বলছে কোনটাই করা সম্ভব নয়। আমি চিরকাল খুব ইন্ট্রোভার্ট পড়ুয়া ভাল ছেলে গোছের মানুষ। তাই ৫ মিনিট শুধু বারমুডা পরে মেয়েদের সামনে নাচাও অসম্ভব আমার পক্ষে, কারো নুনু বার করে ৫ মিনিট নাড়িয়ে দেওয়া তো অসম্ভবেরও উপরে। জীবনে কখনো সিগারেট খাইনি, একটানা ৫ টা সিগারেট কি করে খাব? সিনিয়ার মেয়েদের লিপ কিস করতে গেলে ভাগ্যে কি আছে বলাই বাহুল্য! তবে আরেকটা যেটা অপশান আছে সেটা অপমান জনক হলেও করা সম্ভব!
ইমন গোনা শুরু করেছে, ৫..৪..৩..২...১...০!
তোর সুযোগ শেষ। এবার এখানেই সারারাত কাটা তুই! ইমন কথাটা শেষ করতেই সায়নী নিজের কালো চামড়ার বুট পরা পা টা বাড়িয়ে দিয়ে বলল, " তোকে শেষ ৩০ সেকেন্ড দিলাম। এসে আমার বুটে কিস করতে শুরু করলে তোর প্রানটা এ যাত্রায় বেঁচে যাবে। অবশ্য অন্য অপশানের যেকোন একটাই নিতে পারিস। কিন্তু সময় এইটুকুই।"
আমাকে আর কিছু বলতে হল না। আমি সোজা কলের পুতুলের মত এগিয়ে এসে সায়নীর সামনে হাঁটুগেড়ে বসলাম। তারপরে নিজের ঠোঁট জোড়া নামিয়ে দিলাম ওর বুটের উপরে। ওর মুখের দিকে তাকানোর সাহস হল না। শুধু ওর বুট জোড়া চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে লাগলাম আরো ৬ জন দর্শকের সামনে। সায়নী বলল, " তোর জন্য ম্যাথের ব্যাচে একবারও হায়েস্ট পাওয়া হয়নি আমার। সব সময় তোকে math exam পারফেক্ট দিতেই হত, তাই না? এবারে আরো পারফেক্টলি আমার বুটে কিস করতে থাক। এটাই মানায় তোকে!"
আমি বুঝলাম এই জন্য হয়ত ওর আমার উপরে বেশ রাগ! আমরা দুজনেই সব সাব্জেক্টের মধ্যে শুধু ম্যাথেই বেশি ভাল ছিলাম। আর সেই সাব্জেক্টের কম্পিটিশানে ব্যাচে তো বটেই, ১১-১২ এ একই কোয়েড স্কুলে পড়ায় স্কুলেও ও সবসময় আমার কাছে হেরেছে। আর আজ ভাগ্যের জোরে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ও আমার এক বছরের সিনিয়ার, ও আমাকে তুই বলে ডেকে হেও করে, আর আমাকে ওকে আপনি আর ম্যাডাম বলে ডেকে সম্মান দিতে হয়। অন্য সিনিয়রেরা তুমিতে সন্তুষ্ট হলেও আমার ক্লাসমেট সায়নী তার উজ্জ্বল ব্যাতিক্রম!
আমি আমার প্রাক্তন ক্লাসমেট বর্তমান সিনিয়ার সায়নীর পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসে ওর পায়ে পরা বুট জুতো দুটো চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে লাগলাম। আমি বুঝতে পারলাম এই কাজটা করতে আমার যতটা লজ্জা লাগছে তার চেয়ে ভাললাগা বহুগুন বেশি কাজ করছে। আমার পুরো পরিস্থিতিটাকে ragging বলে মনে হচ্ছে না, মনে হচ্ছে যেন এটাই স্বাভাবিক! আমার চোখে বরং এর আগে স্কুলে আমার ওকে তুই করে ডাকা বা সমান নজরে দেখার চেষ্টাটাকেই অস্বাভাবিক মনে হচ্ছে। আমি ওর মত মেয়েকে আপনি আর ম্যাডাম করে ডেকে সবার সামনে ওর বুটে কিস করব এটাই তো স্বাভাবিক!
আমি টানা মিনিট ২ ওর দুই বুটে একটানা পাগলের মত কিস করে যেতে লাগলাম। কে কি ভাবছে, এরপরে কলেজে সবাই এই নিয়ে হাসাহাসি করবে কিনা এসব কিছুই আমার মাথায় চলছিল না। শুধু ভাবছিলাম, সায়নী আমার থেকে এরকম রেস্পেটই ডিজার্ভ করে।
২ মিনিট পরে রিশাও এবার ওর সাদা স্নিকার্স পরা ডান পা টা আমার দিকে এগিয়ে দিয়ে বলল, " নে, আবার জুতোকেও একটু ভালবাস এবার!"
আমি একই রকম ভক্তির সাথে রিশাদির দুই জুতোর উপরেও চুম্বন করতে লাগলাম। রিশাও অবশ্য আমার আর সায়নীরই ব্যাচমেট, মানে আমার সমবয়সী সিনিয়ার। আমি তার পায়ে পরা জুতো জোড়াকেও একই রকম ভক্তিভরে চুম্বন করে তার প্রতি আমার ভক্তি দেখাতে লাগলাম।
মিনিট খানেক পরে রিশা ওর ডান জুতো পরা পা টা আমার মাথার উপরে তুলে দিয়ে বলল, " বাহ, তুই তো দেখছি খুউউব ভাল ছেলে! সবচেয়ে ভাল অপশানটা তুইই বেছেছিস। তুই তোর ব্যাচের এইসব খারাপ ছেলের সাথে মিশবি না। আমাদের পিছু পিছু ঘুরবি আর আমরা যা বলব তাই করবি। আমাদের জুতোয় যখন এইভাবে কিস করছিস, তখন তোকে দিয়ে অনেক কিছুই করিয়ে নেওয়া যাবে। আমাদের কাজেও লাগবি, আবার ফুর্তিও হবে।"
" ঠিক আছে রিশাদি, তোমরা যা বলবে তাই করব।" এই বলে আমি রিশার বাঁ জুতোটা চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে লাগলাম।
সায়নী ততক্ষনে আমার ডান দিকের বেঞ্চটায় বসে পরে ওর বুট পরা পা দুটো আমার পিঠের উপরে তুলে দিয়েছে। সায়নীর কালো বুট পরা পা দুটো আমার পিঠের উপরে, আর রিশার সাদা স্নিকার্স পরা ডান পা আমার মাথার উপরে। আর সেই অবস্থায় আমি মন্ত্রমুগ্ধ পুতুলের মত রিশার বাঁ স্নিকারের উপরে চুমুর পর চুমু খেয়ে চলেছি।
সায়নী বুট পরা ডান পায়ে আমার পিঠে একটা লাথি মেরে বলল, "এবারে আমার বুটের তলায় চুমু খা দেখি।"
আমি সাথে সাথে ওর দিকে ঘুরে বসে ওর জুতো পরা পা দুটো মুখের উপরে তুলে নিলাম। তারপরে জুতোর তলা দুটো ১৫-২০ সেকেন্ড নিজের মুখে ঘসে ওর জুতোর তলায় একের পর এক চুম্বন করতে লাগলাম। বিমল নামে এক সিনিয়ার বলল, " তুই মানুষ না সায়নীর পোষা কুকুর বোঝা যাচ্ছে না!" আমি রাগার বদলে এই কথা শুনে মনে মনে খুশি হয়ে আরো ভক্তিভরে সায়নীর জুতোর তলায় চুম্বন করতে লাগলাম।"
শিলাজিত বলে আরেক সিনিয়ার বলল, " আমাদের জুতোই বা বাকি থাকে কেন? এগুলোর উপরেও কুকুরের মত চুমু খেয়ে দেখা!"
সায়নী বলল, " তোরা যখন অপশান দিয়েছিলি তখন তো জুতোর কথা মাথায় আসে নি, ঠোঁটের কথাই এসেছিল। তখন অপশান দিয়েছিলি শুধু মেয়েদের ঠোঁট! জুতোর অপশানটা রিশার মাথায় এলেও তাই সেটা শুধু মেয়েদের জুতোই হওয়া উচিত না?"
আমি সায়নীর দুই বুটের তলায় চুমুর পর চুমু খেতে খেতে শুনি, ইমন বলল " সব মজা শুধু তোরাই নিবি তাহলে?"
রিশা তাই শুনে বলল, " তা কেন? তোরা যদি চাস অলোক আমাদের শু কিস করার পরে তোদের লিপে টানা ৫ বার কিস করবে, তাতে আমাদের কোন সমস্যা নেই!"
সায়নী বলল, " আর তুই চাইলে তুই সরাসরিও আমাদের জুতোয় চুমু খেয়ে মজা নিতে পারিস!"
আমি বুঝলাম ক্লাসমেট ছেলেদের ডমিনেট করে মজা নেওয়াটা সায়নীর রক্তে আছে, যা আমার ওর প্রতি ভক্তি আরো বাড়িয়ে দিল।
ইমন নিজের ক্লাসমেট মেয়েদের হাতেই মিনি র্যাগড হয়ে শেষে বলল, " ওকে,থাক! আর টাইম শেষ।"
আমি নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধেই উঠে দাঁড়াতে বাধ্য হলাম। রিশার জুতোর তলায় আর চুমু খাওয়া হল না সময়ের অভাবে।
Tuesday 1 October 2024
মানসী
মানসী...
আবার ইনবক্সে শেয়ার করা একজন পাঠকের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে লেখা গল্প শেয়ার করছি ।
আমি অরুন। বয়স ৩১। পেশায় একজন ফিজিওথেরাপিস্ট। কলকাতা শহরতলীতে নিজের প্রাইভেট চেম্বারে বসে ফিজিওথেরাপি করি + কিছু নার্সিং হোমে গিয়েও করি। খুব সাদামাটা কেরিয়ার বা রোজগার।
আমি সোম থেকে শনি সকালে ২.৫ ঘন্টা আর বিকালে ২.৫ ঘন্টা চেম্বারে বসি। বিকালের সময় ৫.৩০ টা থেকে ৮ টা। আজ থেকে মাস ৬-৭ আগে সন্ধ্যাবেলা ৭.৩০ টা নাগাদ একজন কম বয়সী মেয়ে চেম্বারে আসে। নাম মানসী , বয়স ১৯। তখন আমার চেম্বারে অন্য কোন পেশেন্ট নেই। ও বলে ও কলেজ স্টুডেন্ট + ড্যান্সার। একটা ড্যান্স পারফর্ম করতে গিয়ে ব্যালেন্স হারিয়ে পরে গিয়ে ওর পায়ে লেগেছে। ডান্সের স্টান্টে ছিল ও একটা ছেলের পিঠ থেকে লাফিয়ে আরেকজনের কাঁধে উঠবে। তারপরে ফ্লিপ জাম্প করে নিচে লাফিয়ে নেমে ডান্স পারফর্ম শেষ করবে। এই লাফিয়ে নামার সময়ে স্লিপ করে গিয়ে ও নামাটা ঠিক করতে পারে নি। চোট লেগেছে ওর বাঁ হাঁটুতে + বাঁ গোড়ালিতে। ও হাড়ের ডাক্তারের কাছে গিয়েছিল। সে X-ray করে দেখেছে কোথাও ভাঙেনি। এখন তাকে MRI করতে বলেছে লিগামেন্টে কোন চোট আছে কিনা দেখতে। কিন্তু মেয়েটির কাছে অত টাকা নেই। তাই সে দেখতে চায় ফিজিওথেরাপি করে কমে কিনা।
আমি মেয়েটিকে বেডে শুতে বলি। মেয়েটি শোয়। ওর পরনে ছিল টপ-জিন্স আর পায়ে মোজা ও স্নিকার্স। মেয়েটি একবারও জিজ্ঞাসা না করে জুতো পরেই শুয়ে পরে সেটা আমার ভীষণ ভাল লাগে। আমি পরীক্ষা করে দেখি। মানসী একটু খুঁড়িয়ে হাটছিল। আমি পরীক্ষা করে দেখি ওর হাঁটু পুরো ভাঁজ হচ্ছে না। আমার মনে হয় ওর একমাস মত টানা ফিজিওথেরাপি দরকার। আর চোট সম্পুর্ন সেরে পুরো ঠিক হতে ( আবার ডান্স করার মত) ৩ থেকে ৬ মাস লাগতে পারে।
আমি মেয়েটির পায়ের কাফ ধরে কিছু passive exercise করাই। রে দিই। এরপরে আসি তার গোড়ালির চিকিতসায়। তার জন্য স্বভাবতই আমি ওর পায়ের কাছে গিয়ে চেয়ারে বসি। তারপরে ডান হাত দিয়ে ওর জুতোর তলাটা স্পর্শ করি। বাঁ হাত রাখি ওর জুতোর উপরে। দুই হাত দিয়ে আমার চেয়ে প্রায় বছর ১২ এর ছোট এই সুন্দরী মেয়েটির জুতো পরা পা ধরতে কি অদ্ভুত ভাল ফিল হতে থাকে আমার, সে যতই ওর চিকিতসার জন্য ধরি না কেন। আমি প্রয়োজনের চেয়ে অনেকটা বেশি সময় ধরে ওর জুতো পরা পা দুই হাতে ধরে ওর গোড়ালির ব্যায়াম করাই। তারপরে বলি, " গোড়ালির এক্সারসাইজ শুধু একপায়ে করলে সমস্যা হতে পারে। অন্য পায়ে করিয়ে দিই?"
" ও হাসিমুখে বলে "শিওর।"
আমি দুইহাত দিয়ে মানসীর জুতো পরা ডান পা টা ধরি এবার। এক হাত ওর জুতোর তলায়, আরেক হাত জুতোর উপরে। সময় নিয়ে অনেকক্ষন ধরে এই পায়েরও ব্যায়াম করিয়ে দিই। যদিও এই পায়ে সেটা অপ্রয়োজনীয় জানি, তবু ক্ষতি তো কিছু নেই। ব্যায়াম করাতে করাতে এভাবে ওর জুতোর তলায় হাত বোলাতে থাকি যাতে জুতোর তলায় একটুও ময়লা না থাকে।
ব্যায়াম করানো শেষ হতে ও আমার চার্জ জিজ্ঞাসা করে। আমি " কিছু দিতে হবে না" বলতে চাইলেও একটা অপরিচিত মেয়েকে সেটা বলা যায় না ভেবে অনেক কমিয়ে বলি। তারপরে বলি তোমার পায়ের যা অবস্থা তাতে কিন্তু টানা একমাস তোমার এই রুটিন দরকার। আর ড্যান্স শুরু করতে মিনিমাম তিনমাস।
মানসী বলে "একমাস ফি দেওয়ার মত টাকা আমার কাছে নেই। আমার বাড়ির লোকেরা চায় না যে আমি western dance করি। তাই চোট লেগেছে জেনেও বাবা পুরো চিকিতসার টাকা দিতে চাইছে না। আমি আর ২ দিন আসব। তারমধ্যে তুমি আমাকে exercise গুলো শিখিয়ে দিও কেমন?"
কি সাবলীল ভাবে আমাকে তুমি করে বলল এই ছোট মেয়েটা! আমি বলি " সে তো দিতেই পারি। কিন্তু তোমার হাঁটুতে মিনিমাম ২ সপ্তাহ রে দিয়ে ট্রিটমেন্ট খুবই দরকার।
মানসী কয়েক সেকেন্ড মাথা নিচু করে কি যেন ভাবে। তারপরে দু:খ ভরা মুখে বলে, " sorry! আমি afford করতে পারব না।"
আমি বলি " নো টেনশান। দিতে না পারলে ফিজ নেব না। কিন্তু তাই বলে তুমি আরো অনেকদিন খুঁড়িয়ে হাঁটবে বা চাইলেও কোনদিন ড্যান্স করতে পারবে না এটা হতে পারে না।"
মানসী মুখে হাসি ঝুলিয়ে বলে " thank you দাদা", এই বলে নিজের পার্স থেকে বার করা ফিজের টাকাটা আমার দিকে বাড়িয়েও আবার কি ভেবে যেন ফেরত নিয়ে বলে " থাক তাহলে। আজ যাই। কাল কখন আসব? এই সময়েই?"
আমি বলি " হ্যাঁ। ৭.৩০ টার দিকে এসো।"
" ওক্কে। আর এখন ফিজ না দিলেও পরে যখন ইনকাম করব তখন পুরো টাকা পে করে যাব। সো, নো টেনশান! বাই।"
আমি অবাক চোখে দরজা দিয়ে বেরিয়ে যাওয়া মানসীর দিকে তাকিয়ে থাকি। হয়ত ডান্স করা এ যুগের ওভার স্মার্ট টিনেজাররা এরকমই ওভার ফ্রেন্ডলি হয়! সেই জন্যই প্রফেশনাল জায়গাতে এসেও ওর বিহেভ এরকমই। জিনিসটা অদ্ভুত, কিন্তু আমার যে খুব ভাল লেগেছে সন্দেহ নেই। ও চলে যেতে আমি নিজের হাতের তালুর দিকে তাকাই। দুই হাতের তালুই ওর জুতোর তলার ময়লা লেগে ভর্তি হয়ে আছে। আমি পাগলের মত তার উপরে চুম্বন করতে থাকি। তারপরে বাঁ হাতের ময়লাটা মুখে ঘসতে ঘসতে ডান হাতের ময়লাটা জিভ দিয়ে চেটে পরিষ্কার করতে থাকি।
মেয়েটির পুরো নাম আর বয়স ওর প্রেস্ক্রিপশানে দেখেছিলাম। একটু ঘেঁটে you tube e ওর dance channel এর খোঁজ পেয়ে গেলাম। এখনো খুব ফেমাস হয়নি, ১৫ হাজার মত সাবস্ক্রাইবার। কিন্তু ও যে dance academy তে পারফর্ম করে তাদের ৩ লাখের উপর সাবস্ক্রাইবার আছে। ওদের পারফরমেন্স ভাল। মেয়েটারও। এরকম একটা মেয়েকে ফ্রি তে হেল্প করতে পারব ভেবে কিরকম এক অদ্ভুত ভাল লাগতে লাগল আমার। আমি মেয়েটির ডান্স দেখতে দেখতে মাঝে মাঝেই ভিডিও pause করে ওর জুতোর উপরে একের পর এক চুম্বন করতে লাগলাম ওকে প্রভু বলে সম্বোধন করতে করতে।
পরের ২-৩ দিনে মেয়েটির সাথে আমি আরো বেশি স্বচ্ছন্দ হয়ে গেলাম আমি। মানসী আসত সন্ধায় ৭.৩০ টার দিকে। আমি প্রথমে ওর হাঁটুর ব্যায়াম করিয়ে রে দিতাম। তারপরে ওর দুই পায়ের গোড়ালির ব্যায়াম। দুই হাত দিয়ে ওর জুতো পরা পা ধরে আস্তে আস্তে ব্যায়াম করাতাম। সাথে মাঝে মাঝেই ওর জুতোর তলায় হাত বোলাতাম। ও মাঝে মাঝে আমার ব্যায়াম করানো দেখত। কখনো বা মোবাইল খুলে কিছু দেখত বা কারো সাথে কথা বলত বা গান শুনত। আমি আমার এই টিন এজ পেশেন্টকে প্রয়োজনের চেয়ে বেশিই সময় দিতাম। গড়ে রোজ অন্তত ৪৫ মিনিট। তার মধ্যে অন্তত ২০ মিনিট ওর জুতো পরা পা দুই হাতে ধরে ব্যায়াম করানো আর জুতোর তলায় হাত বোলানো! উফ, আমার কাছে যেন স্বর্গ সুখ মনে হত পুরো সময়টা।
রবিবার আমার চেম্বার বন্ধ থাকে। কিন্তু ওর আসার ৫ দিনের মাথায় প্রথম রবিবার সন্ধ্যা ৭ টার পরে এসে চেম্বার খুললাম শুধু ওকে দেখতে পারব, ওকে সাহায্য করতে পারব, ওর জুতো পরা পা দুই হাতে ধরতে পারব বলে। এদিন আরো সাহস করে আমি ওর গোড়ালির ব্যায়াম করানোর সময়ে ওর পায়ের কাছে মেঝেতে বসে পরলাম। বেডের হাইট এমন যে আমি ঝুঁকে বসলে ওর পা বেড থেকে বেরিয়ে ঠিক আমার কাঁধের হাইটে পরবে।
ও যেভাবে শুয়েছিল তাতে ওর পা বেড থেকে ৬ ইঞ্চি মত বেরিয়ে। আমি দুই হাতে ওর জুতো পরা পা ধরে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ব্যায়াম করাতে লাগলাম। আমাকে মেঝেতে বসতে দেখেও মানসী কোন মন্তব্য করল না। আমি এভাবে ১০ মিনিট ব্যায়াম করিয়ে বললাম " মেঝেতে বসলেই ব্যায়াম করাতে সুবিধা হচ্ছে। পারফেক্ট হাইট। পারফেক্ট পজিশান। "
আমাকে অবাক করে মানসী হাসি মুখে জিজ্ঞাসা করল গোড়ালির ব্যায়াম করাতে হলে সব পেশেন্ট এর জন্যই তুমি এভাবে তাদের পায়ের কাছে মেঝেতে বসে ব্যায়াম করাও নাকি?"
" না। আর কাউকে জুতো পরা পায়ে এক্সারসাইজ নিতে বেডে বসতেও এলাউ করি না। ফ্রি তেও এক্সারসাইজ করাই না। "
" তাহলে আমি স্পেশাল?"
" অবশ্যই। তোমার কেসটা আলাদা। আমি শুধু চাই তুমি তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে যাও। তার জন্য যা করতে হয় করব। আর তুমি আমার থেকে অনেক ছোট। তোমার পায়ের কাছে বসতে লজ্জা নেই। বরং তুমি যদি পা টা আমার কাঁধে টাচ করিয়ে রাখ তাহলে এক্সারসাইজ করাতে সুবিধা হয়।"
" শিওর, নো প্রব্লেম!" এই বলে মানসী ওর জুতো পরা দুটো পাই আমার কাঁধের উপরে তুলে দিল। আমি আমার কাঁধে রাখা দুটো পা পালা করে দুই হাতে নিয়ে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ব্যায়াম করাতে লাগলাম।
মানসী বলল, " আমি জানি এভাবে কারো কাঁধে পা রাখতে বেশিরভাগ মেয়েরই অস্বস্তি হবে। আমার হয় না। হয়ত এগুলো সবই ড্যান্সের কমোন স্টেপ বলে। যেদিন পায়ে চোট লাগল সেদিনও তো একটা ছেলের পিঠে লাফিয়ে উঠে সেখান থেকে আরেকজনের কাঁধে লাফিয়ে উঠলাম। আমার জুতো পরা দুই পাই ওর কাঁধে। শুধু ছেলেটা বোধহয় একটু নড়ে গিয়েছিল বলে আমি ভল্ট খেয়ে নামার সময় ব্যালেন্স হারিয়ে আজ এই অবস্থা। কিন্তু কাঁধে পা রাখা আমার কাছে তাই কোন ব্যাপার না। এমনকি জুতো পরা পায়ে মাথায় উঠেও এক পায়ে দাঁড়িয়ে পোজ দিয়ে ডান্স শেষ করেছি আগে।"
আমি বললাম "ভাবলে এগুলো বড় ব্যাপার। না ভাবলে কিছুই না। তবে এটা ঠিক জুতো পরা পায়ে অন্যের মাথায় উঠে দাঁড়িয়ে থাকা সবাইকে মানায় না। তোমাকে মানায়।"
মানসী মুচকি হেসে বলল, " আমি তো ফ্রি তে ট্রিটমেন্ট নিচ্ছি। এক পয়সাও ঠেকাচ্ছি না। তাও এত তেল দিচ্ছ যে আমায়? ব্যাপার কি?"
আমি মানসীর জুতো পরা পা দুটো কাঁধ থেকে নিয়ে কয়েক ইঞ্চি পিছনে গিয়ে বসি। এখন ওর জুতো পরা পা দুটো আমার মুখের ঠিক সামনে। একসাথে দুই পা দুই হাতে ধরে পায়ের টো য়ের দিক আমি সামনে পিছনে করতে করতে বলি " অনেকে হয়ত এটাকে তেল দেওয়া ভাবতে পারে। কিন্তু তা নয়। আমি সত্যি যা তাই বলছি। কারও মাথায় জুতো পরা পা রেখে দাঁড়ানোর মত পজিশানে তোমাকে সত্যিই মানায়।" আমি কথাটা বলতে বলতে মানসীর জুতো পরা পায়ের টো দুটো ধরে পা flexon আর extension করতে থাকি। টো ফ্লেক্স করলে ওর জুতোর তলার টোয়ের দিকটা আমার মাথার চুল আর কপালের সন্ধিস্থল স্পর্শ করতে থাকে।"
মানসী হাসিমুখে বলে " বলতে থাক। আরেকটু নিজের প্রশংসা শুনি।"
আমি বলি " প্রশংসা কিনা জানি না, তবে এটাই সত্যি। তোমাকে এই পজিশানে সত্যিই মানায়। এই দেখ।" এই বলে দুই হাতে মানসীর জুতো পরা পা দুটো সামান্য তুলে নিজের মাথার উপরে রাখি। আমার কপালটা তখন আলতো করে বেডের সাইডে টাচ করে রাখা। আর মানসীর সাদা স্নিকার পরা পায়ের সোল দুটো রাখা আমার মাথার ঠিক মাঝ খানে। এরকম পজিশানে ২০ সেকেন্ড মত থাকার পরে আমি আস্তে আস্তে মাথা উঁচু করে মানসীর দিকে তাকাতে যাই। ফলে ওর জুতোর সোল দুটো আমার মাথার মাঝখান থেকে ধীরে ধীরে কপালের দিকে আসতে থাকে।
ওর জুতোর সোল দুটো আমার কপাল আর চুলের সংযোগস্থলে আসার পরে আমি আস্তে আস্তে ঝুঁকে বসা থেকে সোজা হই। আমার মাথার হাইট বাড়ার ফলে মানসী কমফর্টের জন্য হয়ত নিজের পা টা একটু নিচু করার চেষ্টা করে। ফলে ওর জুতোর তলা দুটো আমার মাথা থেকে কপাল হয়ে সারা মুখে ঘসা খেয়ে একটু নেমে আসে। তারপরে যেখানে এসে ওর পা দুটো থামে তাতে ওর দুই পায়ের টো দুটো ঠিক আমার কপালে লেগে। আর পায়ের হিল দুটো আমার চিবুকের দুই পাশে। আমার ঠোঁট, নাক, কপাল সব ওর জুতোর তলা স্পর্শ করে আছে।
মানসী এতে একটুও ঘাবড়ায় না। বরং আলতো করে আমার মুখে দুবার জুতোর সোল দিয়ে ট্যাপ করে বলে " শুধু মাথার উপরে জুতো পরা পা রাখলে মানায়? নাকি এভাবে মুখের উপরে রাখলেও মানায়?"
আমি ততক্ষনে সম্পুর্ন অভিভুত, নিজেকে সম্পূর্নভাবে সঁপে দিয়েছি এই ১২ বছরের ছোট ফর্শা সুন্দরী মেয়েটির জুতোর তলায়। আমি দুই হাতে মানসীর জুতো পরা পা দুটো নিজের মুখের সাথে চেপে ধরে দুই জুতোর তলায় পরপর দুটো গাঢ় চুম্বন করে বলি " এই পজিশানেও তোমাকে খুব মানায় মানসী। সত্যি বলছি। তবে তোমার জুতোর নিচে এভাবে স্থান পাওয়ার যোগ্যতা সবার থাকেনা। আমার আছে কিনা তাও জানি না।"
মানসী হেসে আরো দুইবার আমার মুখে জুতোর সোল দিয়ে ট্যাপ করে বলে " আমি এটুকু জানি যে আমি রোজগার করলেও তোর ফিজ আর দিচ্ছি না। আমি টের পাচ্ছি এভাবে আমার সাথে সময় কাটানো তুই ভীষণ এঞ্জয় করিস। এটাই তোর ফি।"
" আমি মানসীর দুই জুতোর তলায় পরপর বেশ কয়েকটা চুম্বন করে বলি " thank you madam".
Sunday 1 September 2024
আকাশ ও বকুলদি...
আকাশ ও বকুলদি...
( পেজের এক পাঠকের শেয়ার করা অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে লেখা)..
(Warning: C F N M content..)
আমি আপনার ব্লগ ও পেজের বহুদিনের পাঠক। ইদানিং বিভিন্ন কনফেশান পেজের ফ্যান হয়েছি। যা মনের ভিতর দাগ সৃষ্টি করে বা কুঁড়ে কুঁড়ে খায় অথচ বাস্তব জীবনে কাউকে বলা যায় না তা কারও সাথে শেয়ার করতে পারলে মনের বোঝা হালকা হয়। সেই কারনেই এতজন কনফেশান পেজে এসে এত গোপন কথা কনফেশ করে। আবার এটাও দেখেছি, নিজের সমস্যা বা কাছাকাছি সমস্যা হলে লোকে ফিল করে, সমবেদনা জানায়। সমস্যা একটু অন্যরকম হলেই লোকে খিল্লি করে। তাই আমার মত সাবমিসিভ কারো কনফেশান মেনস্ট্রিম পেজে করা সম্ভব নয়। তাই আপনার সাথেই শেয়ার করছি। আপনার ব্লগ বা পেজ থেকে শেয়ার করলে খুব খুশি হব।
ধরুন, আমার নাম আকাশ। এখন বয়স ২৯। একটা সরকারী কোয়েড স্কুলে চুক্তিভিত্তিক শিক্ষক। আর বহু এই বয়সী যুবকের মত ssc সহ বিভিন্ন স্থায়ী সরকারী চাকরির পরীক্ষা দিচ্ছি এই চুক্তিভিত্তিক চাকরি ও টিউশান করার পাশাপাশি। আমি একজন সাবমিসিভ। আমার সেই সাবমিসিভ হয়ে ওঠার কাহিনীই শেয়ার করতে চাই।
আমার বাড়ি কলকাতা থেকে ১০০ কিমি দূরে এক ছোট শহরে। বাড়িতে আমরা ৪ জন, আমি, আমার দিদি পুতুল ( আমার চেয়ে ২ বছর ২ মাসের বড়) আমার বাবা আর মা। আমার বাবা চাকরি করত কোলকাতায়। সাধারনত প্রতি এক বা দুই সপ্তাহে এসে সপ্তাহে দেড়দিন থাকত। আমার মা প্রাইভেট স্কুলে পড়াত। সাথে টিউশানি করাত। কিন্তু আমি ছিলাম খুব দুষ্টু বাচ্চা। মায়ের অভিযোগ ছিল আমার জন্য সারা পাড়ার কারও শান্তি নেই আমি এত হাড় বজ্জাত ছেলে। মাঠে খেলতে গেলে আমি লোকের জানালার কাঁচ ভাঙি বল মেরে, লোকের গাছে উঠে ফল পেরে সাফ করে দিই। আসলে আমি তখন নেহাতই ৬-৭ বছরের বাচ্চা। পাড়ার বন্ধুদের গ্রুপে সবচেয়ে ছোট। তাই কোন দূর্ঘটনা হলে সবাই চালাকি করে সব দোষ আমার ঘাড়ে চাপাত। আমার মাও সব মেনে নিয়ে আমাকেই দোষী সাব্যস্ত করত।
মা দিনের বেশিরভাগ সময় নিজের কেরিয়ার নিয়ে ব্যস্ত থাকে। বাবা থাকে বাইরে। দিদি তো আমার চেয়ে সামান্যই বড়। তাই আমাকে সামলানোর জন্য লোক রাখা হল। প্রথমে রাখা হল এক আধ বুড়ি মহিলাকে। ২-৩ মাসে মা বুঝে গেল আমাকে সামলানো এর কম্ম না। তাই তাকে ছাড়িয়ে অনেক খুঁজে এক কম বয়সী মেয়েকে রাখল। তার নাম বকুল। গায়ের রঙ মাঝারী, দেখতে গড় পড়তা মেয়ের চেয়ে সামান্য ভালই বলা উচিত। বয়সে আমার চেয়ে ৭-৮ বছরের বড়, তখন ওই ১৪-১৫ হবে। মেয়েটির বাবা মাতাল ভ্যানচালক। মাও পরের বাড়িতে কাজ করে। ক্লাস ৮ অবধি পড়ার পরে ওর মা পড়া ছাড়িয়ে মেয়েকেও কাজে লাগিয়ে দিয়েছিল। আমাদের বাড়িতে আসার আগে সে এক বাড়িতে কয়েক মাস কাজ করেছে। পড়ে শুনেছিলাম সেখানে ওর সাথে খারাপ ব্যবহার করত। তাই সে কিছু টাকা আর জিনিস সরিয়ে কেটে পরেছিল। যাই হোক, অতি দূরন্ত একদম স্বাভাবিক আমার অতিরিক্ত সাবমিসিভ হয়ে পরার পিছনে এই বকুলদিই দায়ী।
মা ওকে রাখার পরে বলেছিল তুই বাকি কাজ করিস বা না করিস, কিছু যায় আসে না। সে জন্য অন্য লোক আছে। তোর আসল কাজ হল এই লেজহীন বাঁদরটাকে পিটিয়ে মানুষ করা। সবসময় চোখে চোখে রাখবি, বাঁদরামী করলে যা ইচ্ছা হবে তাই শাস্তি দিবি। তাতে নাহলে ইচ্ছামত পেটাবি। আমাকে যেন আশেপাশের কারও বাড়ি থেকে অভিযোগ শুনতে না হয়।"
আমি প্রথম দিন ওর কথা না শুনে বাইরে খেলতে যাওয়ার জন্য দৌড় দিলে বকুলদি আমাকে ধরে এনে প্যান্ট খুলিয়ে কান ধরে দাঁড় করিয়ে রেখেছিল। সেই দেখে দিদির কি হাসি! মা এসে দেখেছিল, আমাকে লজ্জায় মুখ লাল করে শাস্তি মেনে নিতে দেখে খুব খুশি হয়েছিল।
এরপর থেকে ব্যাপারটা ওইটুকুতে থেমে রইল না। কিছু করি আর না করি বকুলদি তুচ্ছ অজুহাতে আমাকে ল্যাংটো করে বা নুনু বার করে কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখত। কয়েক মাস যেতে না যেতেই শুরু হল আমার নুনু ধরে টানা। এদিকে আয় বলে হয়ত ডাকল। আমি গেলাম। বকুলদি আমার নুনু ধরে টেনে বলল যা, ওই কাজটা করে আয়।
আমার যে কি লজ্জা লাগত বলতে পারব না। আর বকুলদির দেখাদেখি আমার নিজের দিদি পুতুলও একই কাজ করত। এমনকি আমার ছোট কাজিন বোন পারুলও একই ভাবে আমার নুনুতে হাত দিত। ও আমার চেয়ে প্রায় দেড় বছরের ছোট। তবু বকুলদি বা আমার দিদির দেখাদেখি পারুলও আমার নুনু ধরে টানত,বিচি টিপে ধরত। আমি বেশিরভাগ সময়ে কিছু বলতাম না, লজ্জা বা ব্যাথা লাগা স্বত্ত্বেও। কারন আমি জানতাম মা কে অভিযোগ করেও লাভ নেই। মা শুনবেই না, বলবে আমি দুষ্টুমি করেছি বলেই শাস্তি দিয়েছে।
তবে মাঝে মাঝে আমি রেগে গিয়ে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছি প্রথমদিকে। যেমন আমার যখন ৮ বছর বয়স তখন আমাদের পাড়ায় ক্রিকেট প্রতিযোগিতা হচ্ছিল ছোটদের। আমি তাতে খেলতে চাইলেও বাড়ি থেকে পারমিশান দিল না। আমি খুব রাগ করে দিদির জমানো টাকা ওর ঘর থেকে নিয়ে ( এন্ট্রি ফি এর টাকা) নাম দিতে চলে গেলাম। নাম দিলাম, একটা টিমের অংশ হয়ে খুশি মনে বাড়ি এলাম। ফিরতেই ঠাশ! আমার দিদি পুতুল আমার গালে চড় মেরে বলল, " খুব বাঁদর হয়েছিস না! আমার ঘর থেকে টাকা সরিয়ে খেলায় নাম দিয়েছিস। আজ তোকে নিয়ে আমরা কেমন খেলি দেখ!
দিদির টাকা নিয়েছি, দিদির রাগ তো হবেই। বকুলদি এসে সিদ্ধান্ত নিল এর শাস্তি হল আমার নুংকুটা কেটে ফেলা হবে কাঁচি দিয়ে। আমি তখন আর অন্য ছেলেদের মত নিজের ইচ্ছায় পেচ্ছাপ করতে পারব না। সারাক্ষন টুপটুপ করে পেচ্ছাপ বেরিয়ে আমার প্যান্ট ভেজাবে। সবাই দেখবে আর হাসবে। সেটাই আমার দুষ্টুমির শাস্তি। আর সাথে ছেলেরা বড় হয়ে যেসব কাজ করে সেসবও কোনদিন করতে পারব না।
৮ বছরের আমি শেষ কথাটার মানে বুঝতে পারলাম না। আমার দিদিও পারল না। দিদি মানে জিজ্ঞাসা করায় বকুলদি ওর কানে কানে কিসব যেন বলল। তাই শুনে সাড়ে ১০ বছর বয়সী দিদির চোখ বিষ্ময়ে কপালে উঠল!
আমার নুংকু কেটে নেওয়ার হুমকিতে আমার তখন ভয়ে অবস্থা খারাপ। পেচ্ছাপ করার জিনিস কেটে নিলে সমাজে আমি মুখ দেখাব কি করে? আর যতই বুদ্ধি দিয়ে না বুঝি, বাচ্চা ছেলেদের ব্রেনেও, এমনকি ছেলে পশুদের শরীরের নিজের নুনুকে প্রোটেক্ট করার আর সেখানে কোন আঘাত আসার সম্ভাবনা থেকে আতংকিত হওয়া natural instinct.
বকুলদি কাঁচি হাতে এগিয়ে এল। আমি প্লিজ প্লিজ বলে অনেক হাতজোর করলাম। কিন্তু ওরা শুনল না। আমার দিদি আমার হাত দুটো পিছু করে চেপে ধরল। আর বকুলদি ওর কাঁচিটা ডান হাতে নিয়ে বাঁ হাতে আমার নুনুটা ধরল। আমি প্লিজ প্লিজ বলে কাতর কন্ঠে আবেদন করতে লাগলাম। কিন্তু ওরা শুনল না। আমার নুনুর গোড়ায় কাঁচি চেপে ধরল বকুলদি। আমার দুই চোখ বেয়ে জলের ধারা বইতে লাগল। কাঁচুর ধারাল আগা আমার নুনুতে স্পর্শ করার সাথে সাথে ভয়ে আমি পেচ্ছাপ করে দিলাম।
আমাকে ভয়ে পেচ্ছাপ করতে দেখে আমার দিদি হেসে ফেলল। কিন্তু বকুলদি আমার গালে জোরে থাপ্পর মেরে বলল " আমার গায়ে পেচ্ছাপ করে দিলে তোর নুনুর সাথে সাথে এই বিচির থলিও কেটে নিতাম। জীবনে কখনো দাঁড়ি গোফ উঠত না। হিজড়া হয়ে যেতিস তুই।
এই কথার মানে ঠিক না বুঝলেও নুনুর নিচের থলেও কেটে নেওয়ার আতংক ঠিকই টের পেলাম। আর তখনি আমার কাজিন বোন পারুলও এসে উপস্থিত। ও এসে সব শুনে হেসে কুটি পাটি। যেন ভারি মজার কোন জিনিস হচ্ছে ওখানে।
ও এসে আমার নুংকু ধরে বেশ জোরে জোরে কয়েকবার টানল। তারপর পিছনে দিদির পাশে দাঁড়িয়ে আমার চোখ টিপে ধরে বলল, - এবার ভাল হবে। কখন ওর নুনু বাদ যাবে ও আগে থেকে বুঝতে পারবে না।
আমি আর কিছু দেখতে পাচ্ছিলাম না। শুধু টের পাচ্ছিলাম আমার নুনুর উপরে কাঁচিটা ক্রমে চেপে বসছে। আমি প্লিজ প্লিজ বলে পাগলের মত অনুরোধ করছিলাম। আমার দুই চোখ দিয়ে জলের ধারা বইছিল। মিনিট দুই নুনুর উপরে টানা চাপ পেয়ে গেলাম। কখনো অল্প, কখনো বেশ বেশি। সেই ২-৩ মিনিট আমার কাছে যেন ২-৩ মাসের মত লম্বা!
২-৩ মিনিট পরে দিদি আমার হাত ছেড়ে দিয়ে বলল, " থাক। এবারের মত ওকে একটা শেষ সুযোগ দাও বকুলদি। "
বকুলদি বলল, " ঠিক আছে। ভাল করে ক্ষমা চা আমাদের কাছে। যদি তোর ক্ষমা চাওয়ায় আমরা ৩ জনই খুশি হই তাহলে আরো কয়েকদিন এই নুনু তোর শরীরে থাকবে".. এই বলে টুং টুং করে কয়েকটা টোকা মারল আমার নুনুতে। "আর নাহলে এই নুনু কুচি কুচি করে কেটে কাঁচা আম মাখার মত নুন লঙ্কা দিয়ে খাব আমরা!"
আমাকে আর কিছু বলতে হল না ওদের। আমি নিজে থেকে ওদের পায়ে ঝাঁপিয়ে পরলাম। দিদি, পারুল আর বকুলদির চপ্পল পরা পায়ে মাথা ঘসতে ঘসতে ওদের কাছে কাতর স্বরে ক্ষমা চেয়ে যেতে লাগলাম।
প্রায় ১০ মিনিট পরে দিদি ওর চটি শুদ্ধু ডান পা আমার মাথায় রেখে বলল, " যা, এবারের মত আমি তোকে ক্ষমা করে দিলাম।"
ঠিক একইভাবে এরপরে বকুলদি আর পারুলও আমার মাথায় চটি পরা পা রেখে আমাকে ক্ষমা করে দেওয়ার পরে আমি হাঁফ ছেড়ে বাঁচলাম। পরে বুঝেছিলাম আমার নুনুতে জোরে যে চাপটা পাচ্ছিলাম সেটা কাঁচির না। আমার চোখ পারুল চেপে ধরার পরে বকুলদি আমার নুনু শাঁড়াশি দিয়ে জোরে চেপে ধরেছিল। আর সেটাকে কাঁচি ভেবে আমি অত ভয় পেয়েছিলাম।
সেই শুরু। এরপরে আমার নুনুকে কাঁচির মাঝে ফেলে ভয় দেখানো ওদের রেগুলার কাজ হয়ে গেল। প্রায় সব প্লানই বেরোত বকুলদির মাথা থেকে। নিছক মজা ভেবে তাতে সায় দিত আমার আপন দিদি আর কাজিন বোন। আমার উপরে এর কিরকম প্রভাব পরত ওদের কোন আন্দাজ ছিল না। এইভাবে আমার নুংকুকে কাঁচির মধ্যে নিয়ে ভয় দেখানো তো ছিলই, সাথে ছিল হাত দিয়ে নুনু ধরে টানা, বিচি ধরে চেপে ব্যাথা দিয়ে মজা পাওয়া। শাঁড়াশি দিয়ে নুনু চেপে ধরে আর টেনে মজা নেওয়া। কখনো বা শাঁড়াশি গরম করে তাই দিয়ে নুনু চেপে ধরে ছ্যাঁকা দিয়ে মজা পাওয়া। ল্যাংটো করে কান ধরে উঠবস তো ছিলই। আর এসব ওরা সব সময়ই করত আমার কিছু তথাকথিত ভুল আবিষ্কার করার পরে শাস্তি হিসাবে। আর প্রতিবার আমার নুনু সেই যাত্রায় কাঁচির কোপে বলি হওয়া থেকে বাঁচার পরে আমার কাজ ছিল ওদের পায়ে মাথা রেখে ধন্যবাদ দেওয়া।
বকুলদিকে আমি দোষ দিচ্ছিনা। সে নিজেও জীবনে অনেকদিকে অবহেলিত। একটা ১৪-১৫ বছরের মেয়েকে তো অন্যের বাড়িতে কাজ করে খেতে হওয়ার কথা না। ( যদিও মা ওর উপরে খুশি হয়ে ওকে নিজে পড়িয়ে বাইরে পরীক্ষা দিইয়ে HS পাশ করিয়েছিল)। আমার দিদি বা কাজিন বোনও নেহাত ছোট ছিল। একটা ছোট ছেলের নুনু নিয়ে এসব মজা ফল তার উপরে কি হতে পারে সেটা তাদের ধারনা করা সম্ভব না। মাও নিজের কেরিয়ার নিয়ে এত মনযোগী ছিল যে তার দুষ্টু ছেলেকে শান্ত করা বকুলদির উপরে সে ছিল ভয়ানক ইম্প্রেসড। সে কি পথ অবলম্বন করেছে এই কাজ করতে, আর তার ফলে তার ছেলের মনের কি অবস্থা হয়েছে সেসব নিয়ে মা মাথা ঘামানো প্রয়োজন ভাবেনি।
আমি বহুদিন অবধি প্রচন্ড ভয় নিয়ে বাঁচতাম এর পরে। রাতে ঘুমের মধ্যে কতবার আতংকে ঘুম ভেঙে গেছে বকুলদি আমার নুনু কেটে নিচ্ছে এই স্বপ্ন দেখে। ভয়ে আমি প্যান্ট ভিজিয়ে ফেলতাম অনেক সময়ে এই স্বপ্ন দেখে। সকালে উঠে সেই কারনে আবার গালে মা, বকুলদি বা দিদির থাপ্পর পরত, এমনকি ছোট বোন পারুলও মারার সুযোগ ছাড়ত না। আমার নিজেকে খুব তুচ্ছ, নিচু বলে মনে হতে শুরু করে এর পরে। প্রথমে কিছুদিন মাঝে মাঝে মা বা দিদি বোনদের উপরে রাগ হলেও পরে সেটা কমতে কমতে মিলিয়ে যায়। বরং ওদের খুশি করলে হয়ত আমার নুনু বেঁচে যাবে এই চিন্তা মাথায় ঢুকে যায়। আমি ওদের কথায় উঠতাম বসতাম। সারাক্ষন চেষ্টা করতাম ওদের খুশি করতে। ওরা পা টিপে দিতে বললে ভীষণ খুশি হয়ে পা টিপে দিতাম।
নিজেও বিভিন্ন জিনিস ভেবে অফার করতাম। সেটা পা টেপা থেকে খাবার বানিয়ে খাওয়ানো, ঘর গুছিয়ে রাখা সব রকমের কাজ। মনে হত ওরা খুশি থাকলে আমি সেফ, আমার নুনু সেফ। তাই ওদের প্লিজ করতে এক্সট্রিম চেষ্টা করতাম। ক্রমে ওদের সেবা করার মধ্যেই আমার প্লেজার যুক্ত হয়ে যায়। ওদের সেবা করে যে সুখ পেতাম সেটা আর কিছুতেই পেতাম না। লুকিয়ে বকুলদি, দিদি, আর পারুলের জুতো চটি যে চেটে সাফ করতাম সেটা অবশ্য ওরা কোনদিন জানতে পারে নি। সত্যি বলতে, আমার ১৩ আর বকুলদির ২০-২১ বছর বয়সে যখন ওর বিয়ে হয়ে ও আমাদের বাড়ি ছেড়ে চলে যায় তখন আমি স্বস্তির চেয়ে কষ্টই পেয়েছিলাম বেশি।
এইভাবেই আমি ক্রমে এক্সট্রিম সাবমিসিভ হয়ে পরি। আমার খুশি যুক্ত হয় মেয়েদের সেবা করার সাথে। সত্যি বলতে ৯৫% মেয়েকে দেখলেই আমি সাবমিসিভ ফিল করি। যেটা একদম সবচেয়ে খারাপ ৫% মেয়েদের প্রতি আসে না। আবার ছেলেদের টপ ৫% এর প্রতিও আমি সাবমিসিভ ফিল করি। সেটা হয়ত আমার ওরকম লো কনফিডেন্ট highly insecure self develop করার পরে হাই স্কুলে কিছু হায়ার পজিশানের গুড লুকিং ছেলের আমাকে বুলি করার ফলেই গড়ে ওঠে।
আমি কাউকে দোষ দিচ্ছি না। আমি যেরকম হয়েছি তা মেনে নিয়ে চলতে আমার কোন সমস্যাও নেই। সমস্যা তখন লাগে যখন আমার এই সেল্ফকে সমাজ মানতে পারে না। আমাকে যারা এরকম ভাবে ট্রিট করার ফলে আমি এমন, আমি তাদের দোষ দিচ্ছি না। কিন্তু আমারই বা দোষটা কোথায়? এইভাবে ট্রিট করে কাউকে বড় করলে তার সাবমিসিভ হয়ে পরাই কি স্বাভাবিক নয়?
এখনো আমার স্বভাব এক্সট্রিম সাবমিসিভ। আমার অধিকাংশ ছাত্রীর প্রতি আমি সাবমিসিভ ফিল করি। তাদের এক্সট্রিম রেস্পেক্ট দেখাতে ইচ্ছা হয়। মাথার মধ্যে কে যেন এখনো বলে, ওদের অতিরিক্ত সম্মান দেখাও, ওদের কাছে কথায় কথায় ক্ষমা চাও। ওদের চাকর হয়ে, ওদের bootlicker হয়ে থাক। তাহলে হয়ত এই যাত্রায় তোমার প্রান বেঁচে যাবে, সাথে তোমার নুনুটাও। এটা আসলে বাচ্চা বয়সে আমার মাথায় বকুলদিদের গেঁথে দেওয়া সেই প্রোগ্রামিং!
ডিকশনারিতে দেখলাম bootlicker বা চটিচাটা মানে কারো এপ্রুভাল আদায়ের জন্য নিজের মান সম্মান খুইয়ে এক্সট্রিম লেভেলে যেতে চাওয়া। আমি আসলে তাই! বাচ্চা বয়সে আমার ব্রেইন ভাবত নুনু নিয়ে বড় বয়স অবধি বেঁচে থাকার এটাই একমাত্র উপায়। আজ বড় হয়েও মাথা থেকে সেই প্রোগ্রামিং বেরোয়নি। হয়ত কচি বয়সে কাঁচা মাথায় একবার যেই প্রোগ্রামিং করা হয় সেটা আর বেরনোর মত নয়। মানুষ সারাজীবন সেভাবেই চলে। একেই বোধহয় পার্সোনালিটি বলে। যেমন, আমার পার্সোনালিটি এর প্রভাবেই হয়েছে সাবমিসিভ।
এখন আমি যতটা সম্ভব সাবমিসিভনেস দেখাই আমার প্রায় সব ছাত্রীর প্রতি। কয়েকজনের প্রতি অত্যাধিক বেশি। এমনকি কয়েক জন ছাত্রের প্রতিও। এই অল্প কয়েক জনকে ক্লাসে ঢুকতে দেখলে টিচার হয়েও আমি উঠে দাঁড়াই। চেষ্টা করি যতরকম ভাবে হোক বোঝাতে ওদের স্থান উঁচুতে, আমি নিচুতে। সুযোগ হলে লুকিয়ে ওদের জুতো চাটি। এক্সট্রিম প্লেজার পাই এতে। পারুল বা দিদি ওর মেয়েকে নিয়ে এলে এখনও ওদের কাজ করে দিই, জুতো পালিশ করে দিই ( লুকিয়ে জিভ দিয়েও করি), পা টিপে দিই। আর চেষ্টা করি আমার ছাত্রীদের প্রতিও আরো আরো সাবমিসিভ হতে।
লোকে হাসলে হাসুক। যাদের সাথে এসব করছি তাদের তো কোন ক্ষতি হবে না। তাহলে এতে সমস্যা কোথায়? লোকে জানলে আমাকে পারভার্ট বলবে জানি। বলুক। আমার আপত্তি নেই।
আসলে, ছেলেদের যৌনাঙ্গ নিয়ে মেয়েরা এরকম মজা করলে আমাদের সমাজ সেটা সিরিয়াসলি নেয় না। উল্টোটা হচ্ছে জানলে ফল হয় মারাত্মক। আবার ছোট থেকে এইভাবে ট্রিট হওয়ার ফলে কোন ছেলে আমার মত সাবমিসিভ হবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সমাজ তখন আবার তাকে সেইভাবে মেনে নিতে পারে না।
সমস্যাটা এখানেই। নাহলে বকুলদি বা দিদি বা পারুল মিলে আমার সাথে যা করেছে তাই নিয়ে আমার কোন অভিযোগ নেই। থাকা উচিতও না। শুধু উচিত তার after effect টাও একইরকম সহজ ভাবে মেনে নিতে পারা। যেভাবে ছোট ছেলের নুংকু নিয়ে কোন মেয়ে খেললে সেটাকে সমাজ খেলাচ্ছলে মজার বিষয় হিসাবে নেয়, সেভাবে।
Thursday 1 August 2024
রাকেশ
আমি রাকেশ, এখন আমার বয়স ২১। আমার জন্ম কলকাতা থেকে ৫০ কিমি দূরের এক মফস্বল শহরে। বাবা বাইরে চাকরি করত। বাড়িতে থাকতাম আমি আর আমার মা, দিদি আর বোন। আমরা তিন ভাই বোন একদম পিঠোপিঠি, আমার দিদি মিমি আমার চেয়ে দেড় বছরের বড় আর বোন সিমি দুই বছরের ছোট।
ছোট থেকেই আমি ছিলাম ভীষণ দিদি ভক্ত। দিদির কথায় উঠতাম আর বসতাম। দিদি যা বলত করে দিতাম। দিদির পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করতাম রোজ। আমার দিদি ভক্তি নিয়ে কেউ কেউ হাসাহাসি করলেও কেউ কখনো বাধা দেয় নি। মায়ের এই নিয়ে কোন আপত্তি ছিল না। ফলে যত বড় হতে লাগলাম আমার দিদি ভক্তি বাড়তে লাগল।
আমিই দিদির বই খাতা গুছিয়ে দিতাম, বিছানা করে দিতাম, জামা গুছিয়ে রাখতাম, জুতো পালিশ করে রাখতাম, পায়ে জুতো পরিয়ে দিতাম। দিদির প্রতি এগুলো করতাম ভক্তি থেকে। ছোট বোনের জন্যও এইসবই করতাম ও ছোট বলে। তাও ও রাগ দেখাত আমি দিদিকে বেশি ভালবাসি শ্রদ্ধা করি বলে।
ভাইফোঁটার দিন দিদি আর বোন পাশাপাশি চেয়ারে বসত আর আমি মেঝেতে ওদের পায়ের কাছে বসতাম। ফোঁটা দেওয়া হয়ে গেলে আমি দিদির পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করতাম আর দিদি আমার মাথার উপরে চটি পরা পা রেখে আশির্বাদ করত।
যখন আমার বয়স ১২ সেই বার এইভাবে দিদির কাছে ফোঁটা নিয়ে দিদির পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ভক্তিভরে প্রনাম করলাম আর দিদি আমার মাথার উপরে চটি পরা ডান পা রেখে আশির্বাদ করল। তারপরে আমি বোনের কাছে ফোঁটা নিলাম। বোন আমাকে অবাক করে দিয়ে বলল "এবারে আমাকে প্রনাম কর।"
আমি বোনের পায়ে হাত দিয়ে প্রনাম করতে বোন আমার গালে থাপ্পর মেরে বলল, " তোর যত ভক্তি শুধু দিদির প্রতি? দিদির মত আমার পায়েও মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম কর।"
আমি বললাম " দিদি তো আমার চেয়ে বড়। তাই প্রনাম করি। তুই আমার চেয়ে ছোট। তোর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করব কেন?"
বোন জবাবে পা তুলে চটি পরা পায়ে আমার মুখে একটা লাথি মেরে বলল " প্রনাম করবি নাকি এরকম মুখে একের পর এক লাথি খাবি সেটা তোর ইচ্ছা।"
আমার যে কি ভাল লাগছিল বলে বোঝাতে পারব না। দিদি বলল " আহা রে আমার সোনা বোনটা রাগ করেছে!"
বোন আবার আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " দাদার যত ভক্তি সব তোর প্রতি। রাগ তো হবেই আমার!"
দিদি হাসি মুখে আমাকে বলল " রুকু,,বোন যা বলছে কর। নাহলে আমাদের বেচারি ছোট্ট বোনটা দু:খ পাবে!"
আমি " আচ্ছা দিদি, তুমি যখন বলছ তখন করছি।" বলে নিজের ছোট বোনের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম। ১ মিনিট প্রনাম করার পরে বোন ওর চটি পরা পা আমার মাথার উপরে রাখল আশির্বাদ করার জন্য। মায়ের গলা শুনলাম তখন, " নে, ফোঁটা শেষ। এবার খেয়ে নে তোরা। বোন আর দিদি মায়ের হাত থেকে খাবারের প্লেট নিল। ছোট বোন আমার মাথার উপরে চটি পরা পা রেখে আশির্বাদ করছে এই নিয়ে মা কিছুই বলল না!
এই সময় থেকে দিদির প্রতি আমার ভক্তি আর তা দেখে বোনের রাগ দেখিয়ে আমার প্রতি ডমিনেশান দুটোই বাড়তে লাগল। তখন রোজ রাতে খাওয়ার পরে ১০ টা থেকে ১১ টা অবধি আমরা ৪ জনে একসাথে সিরিয়াল দেখতাম। মা বসত চেয়ারে। দিদি আর বোন সোফায়। আগে আমি দিদির পায়ের কাছে বসে দিদির পা টিপে দিতাম। কিন্তু সেভাবে বসলে টিভি দেখতে পাই না বলে আমি মেঝেতে দিদি আর বোনের পায়ের নিচে শুয়ে টিভি দেখা শুরু করি ওইবারের ভাইফোঁটার পর থেকে। দিদি ওর চটি পরা পা আমার বুকে রাখত আর বোন রাখত আমার পেটে। আমি দিদির পা টিপে দিতাম ভক্তি ভরে। আর বোন রাগ দেখিয়ে আমার পেটে লাথি মেরে ওর পা টিপতে বললে ওর পাও টিপে দিতাম। আসলে দিদির প্রতি আমার যেরকম ভক্তি ছিল সেরকম ছোট বোনের আমার উপরে ডমিনেশানও আমার ভীষণ ভাল লাগত। কিন্তু সেটা মুখে প্রকাশ করতাম না। বরং বোনের রাগ দেখিয়ে আমাকে মারা আর অর্ডার করা আমি খুব এঞ্জয় করতাম।
একদিন সিরিয়াল দেখতে দেখতে একজনের একটা ডায়লগ বুঝতে না পেরে আমি জিজ্ঞাসা করে ফেলি " ও কি বলল?"
দিদি বিরক্ত হওয়ার ভান করে ওর চটি পরা ডান পা তুলে ঠিক আমার ঠোঁটের উপরে রেখে বলে " হিন্দি না বুঝলে তোকে সিরিয়াল দেখতে হবে না। চুপ করে মন দিয়ে আমার পা টেপ আর আমাদের দেখতে দে।"
দিদি মা আর বোনের সামনে এভাবে চটি পরা পা আমার মুখের উপরে তুলে দেওয়ায় আমি খুব খুশি হয়ে অস্ফুট স্বরে দিদির চটির তলা থেকে সরি দিদি বলে মন দিয়ে দিদির পা টিপতে থাকি। দিদির একটা পা আমার ঠোটের উপরে, অন্যটা গলার কাছে রাখা তখন।
টিভিতে বিজ্ঞাপন দিলে বোন উঠে সোফায় দিদির অন্যপাশে বসে পরে, তারপরে চটি পরা বাঁ পা টা আমার নাকের উপরে আর ডান পা টা আমার কপালে তুলে দিয়ে বলে এবারে আমার পা টিপে দে।
মা বা দিদি কেউই সিমিকে বাধা দেয় না। আমি দিদির পা ছেড়ে ছোট বোনের পা দুটো টিপে দিতে থাকি মন দিয়ে। বোন আমার নাকের উপরে লাথি মেরে বলে "ভাল করে পা টেপ। শুধু দিদির প্রতি ভক্তি দেখাবি আর বোনের সেবা করার সময়ে গাফিলতি করবি তা হবে না।"
আমি কিছু না বলে বোনের পা টিপে দিতে থাকি। একটু পরে দিদি ওর পা টা সরিয়ে দুটো পাই আমার বুকের উপরে রাখে। বোন তখন ওর চটি পরা বাঁ পা টা আমার ঠোঁটের উপরে তুলে দিয়ে দুটো চটির তলাই আমার সারা মুখে ঘসতে থাকে। আমি জবাবে ছোট বোনের চটি পরা পা নিজের ঠোঁটের সাথে চেপে ধরে তার তলায় কয়েকটা চুম্বন করি যেভাবে একটু আগে দিদির চটি পরা ডান পায়ের তলায় করেছিলাম। দিদি সেটা লক্ষ্য করে বোনকে জড়িয়ে ওর কপালে একটা চুমু খেয়ে বলে, " দেখ বোন, রুকু তোর চটির তলায় নিজে থেকে চুমু খাচ্ছে। তুই ফালতু ভাবিস ও শুধু আমাকে ভক্তি করে আর তোকে করে না। আসলে তুই ওর চেয়ে ছোট বলে সরাসরি ভক্তিটা দেখাতে পারে না এই যা।"
পরের দিন রাতে টিভি দেখার সময়ে আমি দিদির পায়ের কাছে এমন ভাবে শুই যাতে দিদি পা রাখতে গেলে ওর পা আমার মুখে রাখতে হয়। দিদি তাই দেখে বলে তুই যেখানে শুয়েছিস তাতে আমার পা তো তোর মুখের উপরে পরবে। তুই কি টিভি দেখতে চাস না তাহলে?"
আমি দিদির চটি পরা পা দুটো নিজের মুখের উপরে তুলে নিয়ে দিদির চটির তলায় চুম্বন করতে করতে বলি, " না দিদি। আমি শুধু তোমার সেবা করতে চাই। তুমি তোমার চটি পরা পা এভাবে আমার মুখের উপরে রাখবে পা টেপানোর সময়ে। সেটাই তোমাকে মানায়।"
বোন পাশ থেকে বলে ৩০ মিনিট পরে কিন্তু আমি তোর সাথে জায়গা চেঞ্জ করব দিদি। তখন আমার চটি পরা পা থাকবে দাদার মুখে। আর যেভাবে তোর পা টিপছে সেভাবে আমার পা যদি ভক্তি ভরে না টেপে তাহলে আজ ও মুখে একের পর এক লাথি খাবে।"
দিদি বলে "ঠিক আছে বোন। তুই আমার একমাত্র আদরের বোন। তুই যা চাস তা কি আমি না দিয়ে পারি? আর রুকু সত্যিই তোকেও আমার মতই ভক্তি করে। কি রে রুকু, করিস না?" এই বলে আমার দিদি আমার মুখে একটা লাথি মারে।
আমাকে লাথি মারা দিদির চটির তলায় চুম্বন করে আমি বলি, " তোমাকে আমি ভগবানের মত ভক্তি করি দিদি। কিন্তু সিমি আমার চেয়ে ছোট। ওকে আমি খুব ভালবাসি ঠিক, কিন্তু ছোটদের কি কেউ ভক্তি করে?"
জবাবে বোন আমার বুকে লাথি মেরে বলে, " এমনিতে না করলেও মুখে রোজ জোরে জোরে লাথি খেলে এমনিই ভক্তি আসবে।"
দিদি হেসে বলে " রুকু জানে তুই এই রিপ্লাই টাই দিবি। মুখে তোর লাথি খেতে চায় বলেই ও সত্যিটা বলল না যাতে তুই ওকে রেগে গিয়ে মুখে লাথি মারিস।"
৩০ মিনিট ধরে আমি দিদির পা টিপে গেলাম আর দিদি ক্যাজুয়ালি আমার মুখে চটির তলা ঘসে গেল। ৩০ মিনিট পরে দিদি আর বোন জায়গা বদলালো। বোন আমার মুখের উপরে চটি পরা পা দুটো তুলে দিয়ে আমার নাকের উপরে লাথি মেরে বলল, " পরের ৩০ মিনিটে মুখে অন্তত ৬০ টা লাথি খাবি তুই। জবাবে আমার পা টিপে দিবি আর আমার দুটো চটির তলাই জিভ দিয়ে চেটে পরিষ্কার করবি। কাল থেকে আমি আমার বাইরের জুতোও তোকে দিয়ে চাটিয়ে পরিষ্কার করাবে আর জুতো পরা পায়ে তোর মুখে লাথি মারব। দেখি তোর আমার প্রতি ভক্তি আসে কিনা।
আমি জবাবে বোনের দুই চটির তলায় একবার করে গাঢ় চুম্বন করে ওর পা টিপতে টিপতে বলি, "সে তুই যাই কর, ভক্তি তো ছোটরা বড়দের দেখায়। নিজের ছোট বোনকে কেউ ভক্তি করে নাকি?"
দিদি শুনে বলে " ঠিক আছে বোন। চ্যালেঞ্জ নিয়ে নে রুকুর সাথে। পরের ১ মাস তুই রুকুকে স্লেভের মত ইউজ কর। যত ইচ্ছা মার,হুকুম কর। যা ইচ্ছা করা। দেখা যাক ১ মাস পরে ওর প্রতি তোর ভক্তি আসে কিনা।"
আমি বলি "চ্যালেঞ্জ এক্সেপটেড"।
বোন জবাবে আমার নাকের উপরে লাথি মেরে বলে, " বেশি না বকে আমার চটির তলাটা চেটে পরিষ্কার কর।"
আমি জিভ বার করে ছোট বোনের পায়ে পরা নীল চটির তলা চাটতে লাগলে মা বলে " তোরা ওকে ডমিনেট করিস ঠিক আছে। কিন্তু এইভাবে চটি জুতোর তলা চাটালে ওর শরীর খারাপ করবে তো।"
দিদি পাশ থেকে বলে কিচ্ছু হবে না মা। রিল্যাক্স! তুমি জান না আমরা ওকে এইভাবে ট্রিট করলে রুকু কতটা খুশি হয়। বোন যা করছে করতে দাও।"
মা বলল " ওকে। ওর বেশি শরীর খারাপ না করলেই হল।"
আমি বোনের চটির তলা জিভ দিয়ে চাটতে চাটতে ওর পা ভক্তিভরে টিপতে লাগলাম। আর বোন মাঝে মাঝেই আমার মুখে চটি পরা পায়ে বেশ জোরে জোরে লাথি মারতে লাগল টিভি দেখতে দেখতে।
Monday 1 July 2024
সুতপা...
সুতপা...
ছোট থেকে আজ অব্ধি অনেক ফেমডম অভিজ্ঞতা হয়েছে আমার। অনেকের সাথেই সেটা extreme এও পৌঁছেছে। তবে হঠাত unexpected ভাবে কিছু হলে তার একটা আলাদা আনন্দ থাকে। যেমন গতকাল আর আজ আমার অফিসে হল।
এই সপ্তাহে বুধ, বৃহস্পতি আর শুক্রবার আমাদের অফিসে মিটিং চলছে । মিটিং হয় একটা লেকচার থিয়েটারে। যেখানে সামনের রো নিচে, আর পিছনের রো তার থেকে কিছুটা উপরে। তার ফলে সামনের রো তে কেউ যেখানে বসে তার মাত্র কয়েক ইঞ্চি নিচে পিছনের রোয়ে যে বসে তার পা থাকে।
কাল সকাল ১১ টায় মিটিং এ ঢুকে আমি 3rd row তে বসেছিলাম। মিটিং চলছিল। হঠাত প্যান্টের পিছনে কিসের স্পর্শ পেলাম মনে হল। হাত বাড়িয়ে টাচ করে মনে হল জুতো। পিছন ফিরে তাকিয়ে দেখি- হ্যাঁ, তাই। একজোড়া জুতো পরা পা পিছনের রো থেকে কেউ আমার বসার জায়গার উপরে তুলে দিয়েছে। লাল পাম্প শু, তলাটা সাদা। আমি উপরে তাকিয়ে দেখি আমার পিছনে সুতপা বসে আছে। বছর ২৩-২৪ এর মেয়েটা ২ বছর আগে অফিসে জয়েন করেছে, মানে আমার ১ বছর আগে। অর্থাৎ বয়সে আমার চেয়ে অনেকটা ছোট হলেও এই অফিসে আমার সিনিয়ার। অফিসের নিয়ম অনুযায়ী আমার ওকে সুতপাদি বলা উচিত। তবে এখনো আমার সুতপাদির সাথে কথা বলার কোন সুযোগ হয় নি।
সুতপাদি দেখতে বেশ সাধারন। গায়ের রঙ মাঝারী। উচ্চতা, দেহের গড়নও গড়পরতা। যেটা ওর ভাল সেটা হল কনফিডেন্স আর যে কোন কাজ করে বার করে আনার দক্ষতা। যে কারনে অফিসে অনেককেই ওর প্রশংসা করতে শুনেছি।
আমি সুতপার দিকে তাকিয়ে দেখি ও নিচের দিকে তাকিয়ে ছিল। তার মানে ওর চোখে পরার কথা ওর জুতো সুদ্ধু পা আমার গায়ে লাগছে। কিন্তু বেশ কয়েক সেকেন্ড ওরদিকে তাকিয়ে থাকার সময়ে ও চোখ তুলে প্রথমে আমার দিকে চাইল, তারপরে মিটিং এ যে কথা বলছিল তার দিকে চোখ ফেরাল। আমিও সামনে ফিরে সেদিকে তাকালাম। তখনো আমার প্যান্টের পিছনে সুতপার জুতোর স্পর্শ পাচ্ছি।
স্বভাবতই আমি মিটিং এ মনযোগ দিতে পারছিলাম না। সুতপার জুতোর টো দুটো আমার প্যান্টের পিছনের পকেট দুটোয় লেগে ছিল। আমি পিছনে একটু পিছিয়ে বসলাম। ওর জুতোর সাথে আমার প্যান্টের টাচ আরো বেশি হলেও সুতপা পা সরাল না। আমি প্রথমে বাঁ হাত বাড়িয়ে আমার হাতটাকে পিছনের পকেটের দিকে নিয়ে গেলাম। পিছনের পকেট থেকে রুমাল বার করলাম। সুতপা পা সরাল না। আমার রুমালটা বার করে আনার সময়ে ওটা সুতপার জুতোর তলায় ঘসা খেল। আমি আড়চোখে এদিক ওদিক চেয়ে দেখলাম। সবাই মিটিং এর স্পিকারের দিকে চেয়ে আছে তাই, নাহলে এই ঘটনা কারো চোখে পরে যাওয়ারই কথা। আমি কিছু না ভেবে ওই রুমাল দিয়ে মুখ মুছলাম একবার। সুতপার পা তখনো একই জায়গায়।
এবারে আমি আবার হাত পিছনে নিলাম। প্রথমে বাঁ হাত সুতপার বাঁ জুতোর তলা আমার প্যান্ট আর মেঝের মাঝের ত্রিভুজের মধ্যে ঢুকিয়ে ৩০ সেকেন্ড মত রাখলাম। আমার হাতের কব্জিটা সুতপার জুতোর বাইরের দিকের সাথে হালকা করে টাচ করে ছিল। সুতপার দিক থেকে কোন রিএকশান না দেখে আমি হাতের আঙুল গুলো উঠিয়ে আলতো করে সুতপার জুতোর তলায় ঠেকালাম। no reaction! আমি এবারে হালকা করে নিজের হাতের পাতাটা ওর জুতোর তলায় পুরো পুরি বোলাতে লাগলাম। again no reaction!
আমি এবার একইভাবে নিজের ডান হাত সুতপার ডান জুতোর তলায় নিয়ে গেলাম। একই ভাবে ওর ডান জুতোর তলায় বোলাতে লাগলাম নিজের ডান হাতের পাতা। ওর জুতোর তলার ময়লা আমার হাতে লেগে যেতে লাগল। ও কি বুঝতে পারছে আমি ওর জুতোর তলায় হাত বোলাচ্ছি? বুঝতে পারলাম না। কিন্তু মিটিং রুমে এত জন কলিগের সামনে দুরু দুরু বুকে আমি নিজের দুই হাতের তালু সুতপার দুই জুতোর তলায় বুলিয়ে যেতে লাগলাম।
পরের প্রায় এক ঘন্টা এভাবেই কাটল। না আমি হাত সরালাম, না সুতপা পা সরাল। আমার উচিত ছিল মিটিং এর পর সুতপার দিকে তাকিয়ে ওর রিএকশান দেখা। কিন্তু আমার সে সাহস হল না।
মিটিং শেষ হতেই পিছন দিকে না তাকিয়ে আমি বেরিয়ে এলাম। washroom e গিয়ে নিজের দুই হাতের তালুর দিকে তাকিয়ে দেখি দুই হাতের তালুই ধুলো আর বালিতে ভর্তি। আমি সেগুলোর উপরে চুম্বন করতে করতে কল্পনা করতে লাগলাম আমি সুতপার জুতোর উপরে চুমু খাচ্ছি। তারপরে আমার হাতে লেগে থাকা সুতপার জুতোর তলার বাকি ধুলো বালি আমি জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে নিজের কাজের জায়গায় ফিরে এলাম।
আজ, অর্থাৎ বৃহস্পতিবারও ১১ টায় মিটিং ছিল। একই রুমে আগের দিনের জায়গায় বসে দেখি সুতপা তখনো আসে নি। তার ৫ মিনিট পরে সুতপা ঢুকতেই আমার বুক দুরু দুরু করতে লাগল। আমার বাঁ পাশের রো থেকে ওর ক্লোজ এক মেয়ে কলিগ ওকে ডাকল। ও হাত নেড়ে সেদিকে গেল। তার সাথে মিনিট খানেক কথা বলে আবার এদিকে এসে আমাকে অবাক করে ঠিক কালকের মত আমার পিছনের রোতে আমার পিছনেই বসল। আর বসেই কালকের মত জুতো পরা পা একইভাবে একই পজিশান রাখল। ওর দুই লাল পাম্প শুয়ের টো দুটো আমার প্যান্টে লেগে রইল।
আজ আমার রুমাল ছিল পিছনের ডান পকেটে। আমি রুমাল বার করার সময়ে ইচ্ছা করেই রুমালটা ওর জুতোর তলায় বেশ কয়েক সেকেন্ড ঘসলাম। তারপরে সেটা তুলে রুমালের সেই দিকটা দিয়েই মুখ মুছলাম যেটা সুতপার জুতোর তলায় ঘসেছিলাম। মোবাইলটা তুলে তাতে আবছা ফুটে ওঠা প্রতিকৃতিতে বুঝতে পারছিলাম সুতপা আমার দিকেই তাকিয়ে আছে।
কাল শুরুতে মনে হচ্ছিল সুতপা কিছু না ভেবেই পা আমার রোতে লেগেছে। ওর পা আমার গায়ে বা হাতে লাগা কোনটাই ও লক্ষ্য করে নি। কিন্তু আজ সুতপা ওর বান্ধবীকে এভয়েড করে আমার পিছনে এসে বসেই আমার গায়ে পা লাগিয়ে বসার পরে মনে হতে লাগল সুতপা সব জেনে বুঝেই করছে।
ও নিজে থেকেই ওর জুতো পরা পা আমার গায়ে টাচ করে বসেছে। এখন আমার হাত ওর জুতোয় টাচ করলেও কেউ কি আমাকে দোষ দিতে পারে? আমার মনে হল না। মনে একই সাথে খুব সাহস এল আর নিজেকে সুতপার তুলনায় খুব ইনফিরিওর মনে হতে লাগল। কত সহজে পরপর দুদিন মেয়েটা নিজে থেকে নিজের জুতো পরা পা আমার গায়ে লাগিয়ে বসে রইল! এই জন্যই সুতপার কনফিডেন্স নিয়ে সবাই এত প্রশংসা করে।
আমি আজ অনেক নি:সংকোচে নিজের দুটো হাত সুতপার দুই জুতোর তলায় নিয়ে গেলাম। তারপরে দুই হাতের তালুই সুতপার জুতোর তলায় বোলাতে লাগলাম। তখনো মিটিং শুরু হয় নি। সবাই এদিক ওদিক তাকিয়ে এর ওর সাথে কথা বলছে। ফলত: এই ঘটনা কারো চোখে পরে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তবু আমি লোভ সামলাতে না পেরে সুতপার দুই জুতোর তলা হাতের তালু দিয়ে পরিস্কার করতে লাগলাম। এরকম ৫ মিনিট চলার পরে আজকের মিটিং এর বক্তা আসতে সবাই একবার উঠে দাঁড়াল। আমি তাকিয়ে দেখি আমার হাতের তালু দুটো বেশ ময়লা। লোভ সামলাতে না পেরে আমি সেই হাত দিয়ে মুখ মুছেই বুঝতে পারলাম হয়ত মুখ লোকের চোখে পরার মত বেশি নোংরা হয়ে যেতে পারে। তাই রুমাল দিয়ে আবার ভাল করে মুখ মুছে বসলাম। বসে সুতপার পায়ের স্পর্শ না পেয়ে আমি পিছনে তাকিয়ে দেখি ও ওর জুতো পরা পায়ের টো দুটো ঠিক রোয়ের শেষ ভাগে রেখে বসেছে। ফলে আমার প্যান্টের থেকে ওর পা কয়েক ইঞ্চি পিছনে আছে।
আমি সাহস করে হাত অনেকটা পিছনে করে নিজের হাতের আঙুল গুলো ওর জুতোর টোয়ের উপরে রেখে আসতে আসতে ঘসতে লাগলাম। প্রথমে ১-২ মিনিট টোয়ের উপর দিকে আঙুল বুলিয়ে তারপরে সুতপার লাল পাম্প শুয়ের টোয়ের তলায় হাতের আঙুল বোলাতে লাগলাম। আমার হাতের পাঞ্জা মেঝেতে রাখা আর তালু দুটো ছাদের দিকে করে আঙুলের ডগা গুলো ওর টোয়ের তলায় বোলাচ্ছিলাম। এভাবে মিনিট ২ চলার পরে যা হল সেটা আমি একদমই এক্সপেক্ট করিনি।
সুতপা ওর পাম্প শু পরা দুটো পাই একসাথে আমার দুই হাতের পাঞ্জার উপরে তুলে দিল। ওর দুটো জুতো পরা পা একসাথে আমার দুই হাতের পাতা উপরে রাখা, তাও অফিসের মিটিং রুমে! সুতপা ওর জুতোর তলা দুটো আমার হাতের পাতার উপরে ঘসল কিছুক্ষন, তারপরে খুব জোরে ওর দুই পা দিয়ে আমার হাতের পাতা দুটো মেঝেতে চেপে ধরল।
আমি পিছনে তাকাতে ওর সাথে আমার চোখাচোখি হল। ও চোখ সরাল না আজ। মুখে একটা কনফিডেন্ড হাসি ঝুলিয়ে আমার চোখে চোখ রেখে আমার হাত দুটো জুতো পরা দুই পায়ে মেঝেতে চেপে বসে রইল ও।
আমার খুব ভাল লাগছিল। আবার ভয় করছিল অফিসের এত লোকের কার চোখে পরে যায় আর কি কমেন্ট করে বসে। তাই আমি চোখ ফিরিয়ে মাথা ঘুরিয়ে মিটিং এর বক্তার দিকে তাকালাম। সুতপা ওর জুতোর তলা দুটো খুব রাফ ভাবে আমার দুই হাতের উপরে ঘসতে লাগল। কয়েক মিনিট টানা ও একইভাবে আমার হাত দুটোকে পাপোশ হিসাবে ইউজ করে গেল। আমি আবার পিছন ফিরে ওর দিকে তাকালাম। এবার ও খুব ক্যাজুয়াল কিন্তু কনফিডেন্ট লুক নিয়ে ঠোঁটে হালকা হাসি ঝুলিয়ে আমার চোখে চোখ রেখে আমার হাতের পাতায় নিজের জুতোর তলা ঘসে যেতে লাগল। আমি ৩০ সেকেন্ড পরে আবার সামনে তাকাতে বাধ্য হলাম।
এভাবে প্রায় ১০ মিনিট চলল। সুতপা তারপরে আমার হাতের পাতা থেকে পা সরিয়ে সোজা আমার প্যান্ট আর শার্টের পিছন দিকে রাখল। ওর সোল দুটো দিয়ে আমার কোমরে চাপ দিতে লাগল ও। আমি কিছু না বলে চুপচাপ ওকে যা ইচ্ছা করে যেতে দিলাম।
কয়েক মিনিট পরে সুতপার ঠিক ডান দিকে বসা, ওর আন্ডারেই সদ্য জয়েন করা প্রিয়া বলে উঠল, " দিদি, তোমার পায়ের দিকে দেখ। সামনের জনের গায়ে লাগছে।"
সুতপা ক্যাজুয়ালি " রিলাক্স, আই নো " বলে প্রিয়াকে চুপ করিয়ে দিল।
৫ মিনিট পরে সুতপা আবার ওর জুতো পরা পা দুটো আমার হাতের তালুর উপরে তুলে দিল। তার কয়েক মিনিট পরেই প্রিয়া ব্যাপারটা দেখে বলল, " দিদি, look below!"
সুতপা আবার ক্যাজুয়ালি " relax priya, I know, and he knows probably too. Dont worry!" বলে প্রিয়াকে চুপ করিয়ে দিল।
বাকি মিটিংটা পুরোটাই এভাবে কাটল। আমার আর একবারো না পিছনে তাকানোর সাহস হল, না আশে পাশে আর কেউ লক্ষ্য করছে কিনা সেটা দেখার সাহস হল। মিটিং শেষ হতেই আমি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ওখান থেকে বেরিয়ে নিজের রুমে চলে এলাম।
ব্যাপারটা যতটা ভেবেছিলাম তার চেয়ে অনেক বেশিই এগোল। প্রিয়া দেখেছে, আর কারও চোখে পরেছে কিনা তাই বা কে জানে? কেউ দেখছে সেটা সমস্যা নয়, বরং সেটা ভালই লাগে। সমস্যা হল সে এই নিয়ে প্রশ্ন করলে কি উত্তর দেব?
আমি ইচ্ছা করে দেরী করে লাঞ্চে গেলাম আজ। কিন্তু সবে লাঞ্চের থালা নিয়ে বসেছি, পাশে এসে বসল প্রিয়া। ২১-২২ বছরের ফর্শা সুন্দরী মেয়ে। ওর সাথেও আমার আগে কখনো কথা হয়নি।
২-৩ মিনিট আমার দিকে আড়চোখে চেয়ে বলল, " অনিলদা, কিছু না মনে করলে একটা কথা জিজ্ঞাসা করব?"
কথাটা শুনেই আমার বুক ধুক পুক করতে লাগল। " শিওর, বলো, কি কথা?" তবুও বলতে বাধ্য হলাম।
" মিটিং এ সুতপাদির পা তোমার গায়ে লাগছিল। পরে তোমার হাতের উপরে জুতো শুদ্ধু পা রেখে বসেছিল। তুমি কিছুই বললে না তবু। ব্যাপারটা কি?"
আমি কোনরকমে বললাম, " কিছুই না। ও আমার উপরে বসেছিল। ওর পা আমার গায়ে লেগে গিয়েছিল। ওরও এটা বিরাট কিছু মনে হয়নি। তাই পা সরায়নি। আমারও এটা কোন ব্যাপার বলে মনে হয়নি তাই কিছু বলিনি।"
প্রিয়া বলল, " নিজের নোংরা জুতো পরা পা অতক্ষন তোমার হাতের উপর রেখে সুতপাদি বসে রইল, তাও তোমার কিছু মনে হল না? ও তোমার চেয়ে বয়সেও অনেক ছোট। ব্যাপারটা পুরোটাই খুব অস্বাভাবিক না? সুতপাদি এমনিতে খুব ভাল। তবে over confident and arrogant. আমার immediate senior আর ওর under এই আমার posting নাহলে আমিই হয়ত কিছু বলে ফেলতাম। আর তুমি ওর চেয়ে এত বড়, ওর under এও posting না। তারপরে তোমার উপরেই ও এটা করল। তারপরেও তুমি এত ক্যাজুয়ালি এটা নিচ্ছ কি করে বুঝতে পারলাম না। আমার মনে হয় না বাকি কারো চোখে পরলে বা এখনো শুনলে কেউ তোমার মত এত ক্যাজুয়ালি এরকম একটা বিষয়কে নিতে পারবে।"
তুমি এত চাপ নিও না প্রিয়া। আমি কিছু মনে করিনি। কাল যদি সুতপা আবার একই কাজ করে তাও কিছু মনে করব না। আজ যা করেছে তাতেও না, এর চেয়ে বেশি কিছু করলেও না। কেউ দেখলে দেখুক। তুমি আর কাউকে বলতে যেও না।"
আমার উত্তর শুনে প্রিয়া চোখ কপালে তুলে বলল "তুমি সত্যিই কিছু মনে কর নি? তোমার ভাল খারাপ কিচ্ছু লাগে নি?"
আমার বলতে ইচ্ছা করছিল খুব ভাল লেগেছে কিন্তু সাহস হল না। আমি বললাম " হাতে একটু পা লাগলে তাতে এত মনে করার কি আছে?"
" একটু? are you serious? open meeting room e প্রায় ৩০ মিনিট তোমার হাতে আর পিঠে পা রেখে বসে রইল সুতপাদি। তাও জুতো পরা পা। তোমার চেয়ে অনেক ছোট হয়েও। আর তুমি বলছ কিচ্ছু হয়নি? সুতপাদিকে যদি বলি লাঞ্চে তোমার সাথে দেখা হয়েছে আর এই নিয়ে কথাও তাহলে কি তোমার এই মতটাই বলব ওকে?"
" হ্যাঁ, no problem."- আমি বলি।
" তুমি যদি সুতপাদিকে চিনতে তাহলে এ কথা বলতে না। আমাদের টিমের সুজিত বস সুতপাদিকে খুশি করতে বলেছিল সপ্তাহে ৪০ এর জায়গায় সপ্তাহে ৫০ ঘন্টাও ও ডিউটি করতে রাজি। এখন ওর ডিউটি সপ্তাহে ৬০ ঘন্টা ছাড়িয়ে গেছে। ও কষ্ট পাচ্ছে,,তবু বস সুতপাদিকে কিছু বলতে পারছে না। ও ভেবেছিল সপ্তাহে ৫০ ঘন্টা ডিউটি করতে রাজি হলে বস সুতপাদি খুশি হবে। কিন্তু সুতপাদির মত হল যে ক্যাজুয়ালি ৫০ ঘন্টা ডিউটি মেনে নেয়, তাকে ৬০ এর বেশি ঘন্টা দাও। তুমি যদি ভাব হাতের উপরে সুতপাদি জুতো পরা পা রেখেছে,,এটা আর এমন কি আর সেটা সুতপাদি বুঝতে পারে তাহলে কাল দিদি নিজের জুতো পরা পা তোমার বুকে, এমনকি মুখের উপরে তুলে দিলেও আমি আশ্চর্য হব না।"
" আমার তো মনে হচ্ছে তুমি একটু বেশিই বলছ প্রিয়া। সুতপাকে আমি বেশি চিনিনা ঠিকই। কিন্তু দেখে এরকম তাও মনে হয় না। গায়ে বা হাতে একটু পা লেগে যাওয়াকে কেউ কেউ অনেক বড় ব্যাপার ভাবে। অনেকে আবার ক্যাজুয়ালিই দেখে। আমি আর সুতপা দুজনেই তাই। সেই জন্যই না ও পা সরিয়েছে, না আমি হাত সরিয়েছি বা কিছু মনে করেছি। এইটুকুই। তোমার বস বলে হয়ত তুমি তাকে একটু বেশিই খারাপ ভাবছ।"- আমি বলি।
" প্রিয়াদি আমার বস হলেও আমার সাথে সম্পর্ক খুব ভাল। আমি সেই জন্য বলিনি। যেটা সত্যি সেটা বললাম। তুমি এত ক্যাজুয়াল যখন তখন সুতপাদি নিজে কখনো জিজ্ঞাসা করলে তুমি যা বলেছ বলব। কিন্তু এরপরে যদি দিদি তোমার বুকে বা মুখে জুতো পরা পা তুলে দেয় তখন কিন্তু আমাকে দোষ দিও না।"
" না না, সেরকম কিছু যদিও হবে না। হলেও আমি তোমাকে কোন দোষ দেব না। আমি যা বলেছি তুমি চাইলে সুতপাকে বলতেও পার। এটাও বলতে পার বেশিরভাগ মেয়ের মত গায়ে একটু পা লাগলেই জিভ কেটে পা সরিয়ে নেওয়ার বদলে নিজে থেকে আমার হাতের উপরে জুতো পরা পা রেখে ওর বসে থাকার মত কনফিডেন্স দেখে আমি অবাক হয়েছি। আবার ভালও লেগেছে যে এ যুগের মেয়েরা কিরকম সংস্কার ভেঙে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।"
" তাহলে তো এরকম আমার মত সব মেয়েকেই করতে হয়! এই বলে প্রিয়া হাসতে লাগল।"
আমার খাওয়া হয়ে গিয়েছিল। আমি উঠে বললাম " আজ উঠি প্রিয়া। কাজ আছে অফিসে। তোমার সাথে পরিচয় হয়ে ভাল লাগল। তোমার লাঞ্চের বিলটা আমি পে করে দিচ্ছি। ওকে?"
" thank you. but সুতপাদির লাঞ্চ ওকে রুমে দিয়ে গিয়েছিল। আমারই এখন পে করে যাওয়ার কথা। দিলে তোমাকে সেটাও দিতে হবে। is it ok?" এই বলে ভুরু নাচাল প্রিয়া।
" absolutely ok" বলে আমি সামনে এগোতে এগোতে শুনি প্রিয়া বলছে হাতে জুতো মোছার বদলে লাঞ্চের পেমেন্ট! সুতপাদি পুরোটা শুনলে তুমি ভুলেও আর ওর হাত থেকে নিস্তারের আশা করো না।"
আমি পিছন ফিরে ওর দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম " তুমি কি এটাও ওকে বলবে নাকি?"
" তুমি লাঞ্চের পেমেন্ট করে দিলে তো বলতেই হবে। তুমি টাকা দিলে আমি নিজে দিয়েছি বলে দিদির থেকে টাকা নিই কি করে? আর তখন দিদি কে দিয়েছে জিজ্ঞাসা করবে আর তখন এই সব কথাই উঠবে। তাই নয় কি?"
উত্তেজনায় আমার বুক ধুক পুক করতে লাগল। একবার মনে হল না করে দিই। কিন্তু যে open meeting room e আমার হাতে জুতোর তলা মুছে জুতো পরা পা আমার হাতের তালুতে রেখে কনফিডেন্টলি অতক্ষন বসে রইল তার বদলে সেইদিনই তার লাঞ্চের পেমেন্ট করে দেওয়ার ইচ্ছাটা দমাতে পারলাম না আমি।
" ঠিক আছে। সবটাই বলো ওকে। কোন সমস্যা নেই।" এই বলে বুক ধুক পুক সামলে একটা ফ্যাকাসে হাসি হেসে আমি বিলের কাউন্টারের দিকে এগোলাম। নিজের ৬০ টাকা, প্রিয়ার ৯০ টাকা আর সুতপার ১৫০ টাকা বিল মিটিয়ে আমি নিজের রুমের দিকে এগোলাম।
সুতপা ২...
লাঞ্চ সেরে নিজের রুমে ফিরে ঘড়িতে দেখি ২.৫৫ বাজে। আমাদের অফিস সকাল ৯.৩০ থেকে বিকালে ৫.৫০ টা অবধি, সোম থেকে শুক্র। দরকার হলে শনিবার আধা বেলা অনলাইনে কাজ করতে হয়। খুব দরকারে মাসে এক শনিবার আধা বেলা অফিসে আসতে হতে পারে। প্রাইভেট চাকরি হিসাবে ডিউটি যথেষ্টই কম। শুধু সুতপার মত বসের পাল্লায় পরে সুজিতের মত কারো কারো অবস্থা খারাপ হয়, যেখানে বসেরা নিজের কাজও তলার কর্মীকে দিয়ে করিয়ে তার ক্রেডিট নিজে নিয়ে নেয়। অবশ্য সুজিতকে কি ইচ্ছার বিরুদ্ধে খাটায় সুতপা? নাকি আমার মত সুজিতও সুতপার কনফিডেন্ট এরোগেন্ট বিহেভিয়ার দেখে তার প্রতি সাবিমিসিভ হয়ে পরেছে যেটাকে সুতপা ইউজ করলেও সুজিতও তাই চায়? দুটোই সম্ভব, ওদের এত কম চিনি যে দূর থেকে আমার পক্ষে বলা সম্ভব না।
অফিসে সুতপাদের ডিপার্টমেন্টটা ক্লায়েন্টদের অভিযোগ মেটানোর কাজ করে। অনলাইনে বা ফোনে যে অভিযোগ জমা পরে সেগুলোই সুতপার টিম মিটিয়ে দেয়। আমার কাজ একাউন্টসে। আমি যদিও আগে অন্য এক কম্পানিতে ম্যানেজমেন্টে প্রায় ৮ বছর কাজ করেছি। কিন্তু এই কম্পানিতে একাউন্টসে এক বছর অভিজ্ঞতা না থাকলে ম্যানেজমেন্টে নেয় না। আর মাস দেড়েক পরে অক্টোবর পরলেই আমার একাউন্টসে ১ বছর হবে আর আমি সাথে সাথে ম্যানেজমেন্টে জয়েন করব।
এই অফিসের কার কি মাইনে হওয়া উচিত আর কে কি পাবে, কার প্রমোশান হবে আর কার ডিমোশান সবই আমার ঠিক করার কথা তখন। আর সেই আমাকে আমার চেয়ে প্রায় ১০ বছরের ছোট সুতপা কত সহজে মিটিং রুমে পরপর দুদিন ডমিনেট করল! ও কি সব জেনে বুঝেই করছে? অফিসের ম্যানেজারকে হাতের মুঠোয় রাখাই বড় ব্যাপার, ও কি প্লান করে তাকে জুতোর নিচে রেখে যা খুশি বাগিয়ে নেওয়ার প্লান করছে?
আমি আমার কম্পিউটারে এম্পলয়িদের ডিটেলস খুললাম। সুতপাদের ডিপার্টমেন্টে সুতপাই এখন হেড। ওর আন্ডারে আছে সুজিত আর বিমল। বিমল সামনের ডেস্কে বসে কল রিসিভ করে আর মেলের রিপ্লাই দেয় সুতপার অর্ডার মত। আর নতুন ইন্টার্ন হিসাবে জয়েন করেছে প্রিয়া।
আমি সবার ডিটেলস খুটিয়ে দেখলাম। প্রিয়ার বয়স ২১, সদ্য গ্রাজুয়েশান কম্পলিট করে ৩ মাস হল এখানে ১০০০০ টাকা মাইনেতে ৬ মাসের ইন্টার্নশিপ করছে। সুতপার বয়স ২৩, এই কম্পানিতে ২ বছর হল, ওর মাইনে এখন ৩৬ হাজার। এত কম বয়সে এত উন্নতি আর এই কম্পানিতে এই মাইনে পাওয়া সত্যিই বিস্ময়কর। যেখানে ৩০ বছর বয়সী সুজিত ৭ বছরের অভিজ্ঞতা নিয়ে ১৬ হাজার টাকা বেতনে সুতপার অধীনেই কাজ করছে। বছর ২৮ এর বিমলও মাত্র ১৫ হাজার টাকা মাইনে পায়। সুতপার বুদ্ধি কনফিডেন্স সবই ভাল। কিন্তু ও হার্ড ওয়ার্কিং না। বরং অন্যকে দিয়ে কাজ আদায় করিয়ে নেওয়াতে ওর জুড়ি মেলা ভার। এখন কাজ নিজেই করুক আর অন্যকে দিয়ে করাক, কম্পানির তাতে কিছু যায় আসে না। সেদিক দিয়ে ওর প্রমোশান স্বাভাবিক। সাথে এখনকার ম্যানেজার নিহাল সিং এর সাথে ওর বেশ ভাল সম্পর্ক। সেটাও সুতপাকে এই পোস্ট আর স্যালারি পেতে সাহায্য করেছে অবশ্যই। দেড় মাস পরে নিহাল নিজের রাজ্যে ফিরে যাবে অমৃতসরের হেড অফিসের পোস্টে, আর আমি বসব কোলকাতার অফিসের ম্যানেজমেন্টে। তখন কি সুতপা আমাকে আরো বেশি ইউজ করবে না? হাজার হোক নিহালের সাথে সুতপার বন্ধুর মত সম্পর্ক। আর সেখানে সুতপা চাইলেই এখন আমাকে স্লেভের মত ইউজ করতে পারে। সত্যিই নিজের সাবমিসিভনেসকে কন্ট্রোলে আনতে না পেরে কি বিপদই যে ডেকে আনলাম নিজের! ভাবতে ভয় করছিল আবার ভিশন ভালও লাগছিল।
কম্পিউটারে কম্পানির বিজনেস গ্রাফ দেখতে দেখতে একটা জিনিস লক্ষ্য করলাম। কম্পানির লাভ শুরু হয়েছে সুতপা জয়েন করার কাছাকাছি সময় থেকে। তার আগে কম্পানির দেউলিয়া হওয়ার অবস্থা হয়েছিল। কলকাতার অফিস তুলে দেওয়া প্রায় স্থির হয়ে গিয়েছিল। আর গত এক বছরে কম্পানি এত লাভে চলছে যে সব কর্মচারীকে ১০ গুন মাইনে দিলেও লাভ থাকবে। সত্যিই মার্কেট অর্থনীতি বড়ই অদ্ভুত!
আমি ভাবতে লাগলাম ম্যানেজার হয়ে যদি কোনভাবে ডাটা ম্যানিপুলেট করে উপর তলাকে শো করা যায় যে কম্পানির ঘুরে দাঁড়ানোর পিছনে আসল ক্রেডিট সুতপার তাহলে ওর চাহিদা মত ওকে প্রমোশান বা স্যালারির ব্যাবস্থাও আমি করে দিতে পারি। এখন কম্পানির যা পরিস্থিতি তাতে সেটা খুব সম্ভব। সুতপা যদি সেটা চায় আর সেই জন্য আমাকে ইউজ করতে আগ্রহী হয় সেটা করাই যায়!
কাজ কর্ম না করে এইসব আকাশ কুসুম ভাবতে ভাবতে বিকাল ৫ টা বেজে গেল। দিবাস্বপ্ন ভাংলো ফোনের রিং টোনে। প্রিয়ার ফোন। আমি ফোনটা ধরতেই প্রিয়া বলল, " অনিলদা, সুতপাদি ঠিক ৫.১৫ তে তোমাকে ওর রুমে আসতে অর্ডার করেছে। আসার সময়ে দু কাপ কফি আর এক প্যাকেট বিস্কুট এন। " এই বলে ও ফোনটা রেখে দিল। আমি হতভম্ব হয়ে গেলাম। এখন আমার আর সুতপার প্যারালাল ডিপার্টমেন্ট। কোনভাবেই সুতপা আমার বস নয়। প্রফেশনালি বা বয়সে আমি সুতপার অনেক সিনিয়ার। আরো বড় কথা, আর দেড় মাস পরে আমি এই অফিসের ম্যানেজার হব। এই কম্পানির কোলকাতার অফিসের আমিই তখন হেড। সেই আমাকে এইভাবে এত ক্যাজুয়ালি একটা ইন্টার্নকে দিয়ে অর্ডার করছে সুতপা? অবশ্য গত দুইদিন আমি ওকে যেভাবে আমাকে ইউজ করতে দিয়েছি তাতে করবেই না বা কেন?
আমি ঠিক ৫.১৫ এ ওর অফিসে ঢুকলাম। আমার হাতে ক্যান্টিন থেকে ট্রেতে করে আনা দুই কাপ কফি আর বিস্কুট। আমাকে ঢুকতে দেখেও সুতপা নিজের কম্পিউটারে ক্যাজুয়ালি কিছু একটা পড়তে লাগল আগের মত। আমি ওর সামনের টেবিলে ট্রে-টা রাখতে পাশ থেকে প্রিয়া বলল "বসো অনিলদা।"
আমি বসার জন্য চেয়ার খুঁজতে লাগলাম এদিক ওদিক তাকিয়ে। সুতপা আমার দিকে না তাকিয়েই বলল, " মেঝেতে বস।"
সুতপা ওর চেয়ে ১০ বছরের সিনিয়ার আমাকে তুই করে মেঝেতে বসতে অর্ডার করছে? ভাবতেই কি এক অদ্ভুত ভাললাগা বুকের ভিতরে ডানা মেলে উঠল। আমি সুতপার চেয়ারের পাশে মেঝেতে বসতে সুতপা ওর রিভলভিং চেয়ার ঘুরিয়ে বসল, তারপরে ওর লাল পাম্প শু পরা পা দুটো আবার আমার হাতের উপরে তুলে দিল। আমার হাতের পাতায় ওর জুতোর তলা দুটো ঘসতে ঘসতে বলল, " তোর আমার এই আচরন খুব ক্যাজুয়াল মনে হয়, তাই না?"
আমার মুখ দিয়ে প্রায় কোন আওয়াজ বেরোল না, কোন রকমে ঘাড় নেড়ে হ্যাঁ বললাম। সুতপা বলল, "তোকে কাল থেকে মিটিং রুমে সবার সামনে এইভাবে ইউজ করছি। উলটে তুই আজ আমার লাঞ্চের পে করে দিলি। এখন নিজে হাতে আমার জন্য কফি আর বিস্কুট নিয়ে আসলি। এগুলোও কি সব তোর কাছে ক্যাজুয়াল?"
আমি মাথা নিচু করে আস্তে বললাম " হ্যাঁ, ক্যাজুয়ালই তো।"
সুতপা মুখে হাসি ফুটিয়ে বলল " ভালই হল। এখন থেকে অফিসে রোজ আমার ব্রেকফাস্ট লাঞ্চ আর বিকালের কফি বিস্কুটের খরচ তোর। আর তুই নিজে ক্যান্টিন থেকে এনে আমাকে সার্ভ করবি এগুলো। রোজ। কে দেখল, কি ভাবল তাতে কিছু যায় আসে না। একদম ক্যাজুয়াল। কি তাই তো?"
" হ্যাঁ", আমি মাথা নিচু করে সুতপার পাম্প শুয়ের দিকে তাকিয়ে উত্তর দিলাম, যে দুটো তখনো আমার হাত দুটোকে মেঝেতে ঘসে চলেছিল।
"আর রোজ অফিসে ছুটির আগে আমার জুতোটা পালিশ করে দিবি তুই, এটাও একদম ক্যাজুয়াল, নর্মাল। তাই তো?"- সুতপার মুখে হাসি, কিন্তু ওর চোখ যেন আমার চোখ ভেদ করে অনেক গভীরে যেতে চাইছিল, যা দেখে বোঝা যাচ্ছিল ওর উদ্দেশ্য হালকা নয়, অনেক গভীর।
" ঠিক আছে। কোন অসুবিধা নেই। " আমি বললাম। আমার উপরে বসা সুতপা আর তার পাশে বসা প্রিয়া তখন কফির কাপে চুমুক দিচ্ছে।
জুতোটা পালিশ কর তাড়াতাড়ি। আমি ঠিক ৫.২৭ এ বেরোই যাতে ঠিক ৫.৩০ এ কার্ড পাঞ্চ করেই বেরিয়ে যেতে পারি। আমি পকেটে হাত ঢুকিয়ে দেখি রুমালটা আমি নিজের রুমে ফেলে এসেছি। সেকথা বলতেই সুতপা বিরক্ত হওয়ার ভান করে বলল, " তুই আমার জুতো কাপড় দিয়ে পালিশ করবি নাকি জিভ দিয়ে চেটে সেটা তোর ব্যাপার। ৫.২৭ এর আগে যেন হয়ে যায় কাজটা। ব্যাস!" সুতপা এমন ক্যাজুয়ালি জিভ দিয়ে জুতো পালিশের কথা বলল যে কফি খেতে গিয়ে প্রিয়া একটা ছোট খাট বিষম খেল। তারপরে হেঁচকি আর হাসির মাঝামাঝি কি এক অবস্থা ওর!
কিন্তু আমি সুতপার ডমিনেটিং এটিচিউড দেখে নিজেকে আর সামলাতে পারলাম না। ঘড়িতে অলরেডি ৫.২১। সুতপার জুতো পরা পা দুটো দুই হাতে ধরে আমি ওর পা দুটো নিজের কোলে তুলে নিলাম। তারপর আমার পরনের সাদা শার্ট দিয়েই ওর জুতো দুটো ঘসে পরিস্কার করতে লাগলাম।
"একটা একটা করে কর।" এই বলে সুতপা ওর লাল পাম্প শু পরা ডান পা টা আমার বাঁ কাধে তুলে দিল। আমি শার্টের বোতাম খুলে সুতপার পাম্প শু পরা বাঁ পা টা বুকের স্যান্ডো গেঞ্জির উপরে চেপে ধরে জুতোর উপর দিকটা বোতাম খোলা শার্ট দিয়ে পালিশ করতে লাগলাম। মিনিট খানেক যেতেই সুতপা এবার আমার কাঁধ থেকে ডান পা টা তুলে জুতো পরা পায়ে আমার মুখে একটা লাথি মেরে বলল, " এবারে এই জুতোটা পালিশ কর। কুইক!"
মুখে সুতপার লাথি খেয়ে আমি খুব দ্রুত আমাকে লাথি মারা সুতপার জুতো পরা ডান পায়ের পাতায় একটা চুমু খেয়েই আগের মত একইভাবে সুতপার ডান জুতোটা পালিশ করতে লাগলাম। সুতপা ওর পাম্প শু পরা বাঁ পা টা আমার ডান কাঁধে তুলে দিল।
এক মিনিট পরে সুতপা আমার মুখে আবার লাথি মারল, এবারে জুতো পরা বাঁ পায়ে। " কুইক, জুতোর সোল দুটো এক মিনিটে পালিশ করে দে। তার পরের এক মিনিটে প্রিয়ার জুতোটা একবার কুইক পালিশ করে দিবি। আর কাল থেকে সময় নিয়ে আসবি আমাদের জুতো পালিশ করতে। ভুলে গেলে মুখের উপরে লাথি গুলো আর এত আসতে পরবে না।"
সুতপার ডমিনেটিং আচরনে মুগ্ধ হয়ে আমি দুই হাতে ওর জুতো পরা পা দুটো ধরে তার তলায় নিজের মুখটা ঘসতে লাগলাম ওর জুতোর তলায় পাগলের মত চুমু খেতে খেতে। কিন্তু হায়! আজ এই সৌভাগ্য মাত্র এক মিনিট স্থায়ী হল।
পরের এক মিনিট খুব তাড়াতাড়ি প্রিয়ার সাদা স্নিকার পরা পা দুটো বুকের উপরে তুলে আমার সাদা জামা দিয়ে ঘসে জুতোর উপর দুটো পালিশ করে দিলাম। তারপরে খুব তাড়াতাড়ি ২০ সেকেন্ড মত সময় নিয়ে প্রিয়ার জুতো পরা পা দুটো মুখে তুলে নিয়ে ওর জুতোর তলায় নিজের মুখটা ঘসলাম যেভাবে একটু আগে সুতপার জুতোর তলায় ঘসছিলাম।
সুতপা উঠে গিয়েছিল আগেই। দরজার কাছ থেকে " প্রিয়া আয়" বলতেই " যাই দিদি" বলে জুতো পরা পায়ে ঠেলা দিয়ে প্রিয়া আমার মুখটা সরিয়ে দিয়ে সুতপার পিছন পিছন ঘর থেকে বেরিয়ে গেল। যে প্রিয়া সকালে সুতপার আমার হাতের উপরে জুতো পরা পা রাখা নিয়ে বেশ রিএক্ট করছিল সে সুতপার কোন মগজ ধোলাইয়ের ফলে কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে মুখের উপরে জুতোর তলা ঘসাতেও রিএক্ট করল না সেটা আজকের মত রহস্যই থেকে গেল। আমিও ওদের পিছন পিছন ওদের ঘর থেকে বেরোলাম। ওদের রুমের বাইরের ডেস্কে বসা বিমল আমার দিকে কিরকম অদ্ভুত ভাবে চাইল। আমি ওয়াশরুমে যেতেই কারন বুঝতে পারলাম। আমার জামার বোতাম খোলা, সাদা জামার উপরে দু জোড়া জুতোর তলার ছাপ। আমার মুখও ধুলোবালিতে ভর্তি। একটু খেয়াল করলে মুখের উপরে জুতোর তলার ছাপও বোঝা যাচ্ছে!
আমি জানি আমার উচিত এগুলো পরিস্কার করে বেরোন, কিন্তু ইচ্ছা করল না। জামার বোতাম লাগিয়ে মাথায় হেলমেটটা পরে সেই অবস্থাতেই অফিস থেকে বেরিয়ে গ্যারেজের দিকে চললাম বাইক নিয়ে বাড়ির দিকে যেতে।
সুতপা ৩...
অফিস থেকে বাইকে বাড়ি ফিরতে আমার প্রায় ৪০ মিনিট মত লাগে। বাড়ি ফেরার পথে দোকান থেকে কিছু দরকারী জিনিস কেনার সময়ে দেখি দোকানদার আমার মুখের দিকে কিরকম অদ্ভুত ভাবে তাকিয়ে কি যেন বলতে গিয়েও সামলে নিল! বাড়িতে ফিরে বেসিনের আয়নায় নিজের মুখের দিকে তাকিয়ে দেখি তখনো আমার মুখ ধুলো বালিতে ভর্তি আর মুখে সুতপার আর প্রিয়ার জুতোর ছাপ তখনো হালকা বোঝা যাচ্ছে! মুখ ধুতে যাওয়ার আগেই মায়ের চোখে পরল ব্যাপারটা আর চোখ মুখ ওই দোকানদারের মতই অদ্ভুত হয়ে গেল। কিন্তু দোকানদার কিছু জিজ্ঞাসা করার সাহস না পেলেও মা ভুরু কুঁচকে অদ্ভুত ভাবে বলল - "তোর জামায় প্যান্টে মুখে এত ধুলো কেন? বাইক নিয়ে কোথাও পরে যাসনি তো ফেরার সময়ে?"
" না মা, এরকম তো আগেও দেখেছ তুমি। আসলে আমি ঘামি বেশি বলে হয়ত ধুলো বালি আমার ঘামের সাথে আটকে যায় বেশি।" - আমি একটা ফালতু অজুহাত খাঁড়া করি মুখ ধুতে ধুতে।
আসলে আমার মুখ ভর্তি ধুলো বালি নিয়ে আগেও বেশ কয়েকবার আমি মায়ের কাছে ধরা পরেছি আগে। সেগুলো বেশিরভাগই বহু বছর আগে অবশ্য। হয় বোন বা ওর বান্ধবীদের জুতোর তলা মুখে ঘসে পরিস্কার করার পরে মুখ ধোওয়ার আগেই মায়ের চোখে পরে গিয়েছিলাম। পার্থক্য হল তখন আমি ওদের খুলে রাখা জুতো ওদের অনুপস্থিতিতে নিজের মুখে ঘসেছি। আর আজ সুতপা নিজের পায়ে পরা জুতোর তলা নিজের ইচ্ছায় আমার মুখে ঘসেছে!
মা আরো কিসব বলতে যাচ্ছিল, আমি অন্যমনস্ক ভাবে উত্তর দিয়ে কাটিয়ে দিলাম। মা যদি কিছু বুঝেও থাকে কিই বা আসে যায়? প্রকাশ্যে সাবমিসিভ আচরন করার আনন্দ পাওয়ার পরে আমার আর রিস্ক গুলোকে রিস্ক বলে মনে হচ্ছিল না। বরং এতদিন যে রিস্ক নিয়ে কারো প্রতি সাবমিট করার চেষ্টা করিনি তার জন্যই খারাপ লাগছিল বেশি। ছোটবেলায় সত্যিই কি ভয়ই না পেতাম! আমার ছোট বোনের প্রতি সাবমিসিভনেস মা বা বোন এই বুঝে গেল বুঝি- এবারে, কি হবে, ওরা কি ভয়ানক রিএকশান দেবে এই ভেবে! এখন বুঝতে পারছি ছোটবেলায়, টিন এজে বা তারপরেও যদি সাহস করে সেই সাবমিসিভনেস টা দেখাতে পারতাম, আজকের মতই দারুন সুখকর অনেক মুহুর্ত পেতাম হয়ত!
সন্ধ্যার চা বিস্কুট খেয়ে নিজের ঘরে ফিরে সারাদিনের অসাধারন সুখকর স্মৃতি রোমন্থন করতে লাগলাম। সাথে ভাবতে লাগলাম কি করে কম্পানিতে সুতপা আর প্রিয়াকে আরও বেটার পজিশান দেওয়া যায় ভবিষ্যতে আর ওদের প্রতি আরও সাবমিট করা যায়।
এই চিন্তার মাঝেই একবার কল এল ফোনে। যার সাথে আমার বিয়ের কথা চলছে সেই রিতার ফোন। আজ আমার কথা বলতে একদমই ইচ্ছা করছিল না। কাজের অজুহাত দিয়ে ফোন রেখে দিয়ে ভাবতে লাগলাম আমার কি আদৌ বিয়ে করা উচিত? জানি, আমার বয়স এখন ৩৩, তাই বিয়ে করলে এবার করে নেওয়াই উচিত। কিন্তু আমার মত সাবমিসিভ কারও পক্ষে কি সেটা সঠিক সিদ্ধান্ত? নাকি সুতপা বা ওর মত ডমিনেটিং মেয়েদের সেবায় নিজে থেকে নিজেকে সঁপে দেওয়া ভাল হবে? একদিকে শেষ বয়সে একা হয়ে যাওয়ার ভয় আর অন্যদিকে ডমিনেটিং কারো কাছে নিজেকে সম্পুর্ন সঁপে দিতে পারার অদ্ভুত আনন্দ। এই নিয়েই দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে আকাশ পাতাল চিন্তা করতে লাগলাম আমি। ঘোর ভাঙল রাতে মা খেতে ডাকার পরে।
খেয়ে দেয়ে এসে যখন শুলাম তখন সবে রাত সাড়ে ৯ টা। মাথায় আবার হাজার চিন্তা ভর করল। বাড়িতে এখন আমি আর মাই থাকি। আমার বাবা বছর দুই আগে হার্ট এটাকে মারা গেছে। আর একমাত্র বোনের বিয়ে হয়েছে প্রায় ৬-৭ বছর হল। বোন অবশ্য একই শহরে থাকে, নিজের ছোট মেয়েকে নিয়ে প্রায়ই আসে। মনে মনে ভাবলাম এবার থেকে ওর প্রতিও অনেক বেশি সাবমিসিভনেস দেখাব মায়ের সামনেই। ভাবতেই কিরকম অদ্ভুত ভাল লাগে! আর অফিসে সুতপার প্রতি সাবমিট করা তো আমার জীবনের মূল লক্ষ্য এখন। সেই নিয়ে বিভিন্ন পরিকল্পনা করতে করতে কখন যে ঘুমিয়ে পরেছি নিজেই জানি না।
অফিসের দিনে প্রায় সব লোকই ভাবে কখন ছুটি হবে, কখন বাড়ি যাব! আর আমি এদিন ভোরবেলা থেকেই খালি ঘড়ি দেখতে লাগলাম আর ভাবতে লাগলাম কখন অফিসের সময় হবে! সকাল ৯ টার আগেই আমি অফিসে ঢুকে গেলাম। তারপরে ঠিক সাড়ে ৯ টায় ক্যান্টিন থেকে টিফিন আর চা নিয়ে সুতপা আর প্রিয়ার ঘরে ওদের জন্য ওয়েট করতে লাগলাম।
অফিসের লাস্ট পাঞ্চিং টাইম ৯.৪৫। ওরা রোজকার মত শেষ মুহুর্তে পাঞ্চ করে হেলতে দুলতে ঘরে ঢুকল। আমাকে ওদের চাকরের মত খাবার নিয়ে অপেক্ষা করতে দেখে সুতপার মুখে চওড়া হাসি ফুটে উঠল। - " খাবার টা সার্ভ করে আমাদের জুতো পালিশ করে দে।"
সুতপা অর্ডার দেওয়ার সাথে সাথে আমি ওদের পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসে প্রথমে টেবিলে খাবার গুলো সার্ভ করলাম আর কাপে চা ঢেলে দিলাম ফ্লাস্ক থেকে। তারপর সুতপার জুতো পরা পা দুটো কোলে তুলে নিলাম। আজ সুতপার পায়েও প্রিয়ার মতই সাদা স্নিকার। আমি প্রথমে স্নিকারের উপর দিকে একটু মুখ ঘসে পকেট থেকে পরিস্কার রুমাল বার করে জুতোর উপর দিক দুটো পরিস্কার করলাম। তারপরে একই জিনিস করলাম প্রিয়ার জুতো নিয়েও। তারপর সুতপার জুতোর তলা রুমাল দিয়ে মুছতে যেতে সুতপা জুতো পরা ডান পা তুলে নির্দিধায় আমার মুখে বেশ জোরেই একটা লাথি মেরে বলল, " রুমাল লাগবে না। কালকের মত মুখের উপরে ঘসে জুতোর তলা পরিস্কার কর। তোর মুখে আমাদের জুতোর তলার ময়লা দেখতে দারুন লাগে!"
সুতপার কথা আর আচরন আমার ঠিক কতটা ভাল লাগছিল বলে বোঝানো সম্ভব নয়। আমি সুতপার জুতো পরা পা দুটো মুখের উপরে টেনে নিয়ে তার তলায় নিজের মুখ ঘসতে ঘসতে বারবার ওর জুতোর তলায় চুম্বন করতে করতে মনে মনে ওকে প্রভু সম্বোধন করে প্রতিজ্ঞা করতে লাগলাম যাতে ওর প্রমোশান খুব তাড়াতাড়ি হয় আর স্যালারিও অনেক বাড়ে তা নিশ্চিত করতে আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করব।
কাল বিকালের মত আজ সকালে কোন তাড়া ছিল না। তাই সুতপার জুতোর তলা নিজের মুখে টানা অন্তত ৫ মিনিট ধরে ঘসে গেলাম ওর জুতোর তলায় চুম্বন করতে করতে। মাঝে মাঝেই জিভ বার করে হালকা চাটতে লাগলাম প্রভু সুতপার জুতোর তলা। তারপরে প্রভু প্রিয়াকেও একইভাবে সম্মান প্রদর্শন করলাম ওর জুতোর তলায় মুখ ঘসতে ঘসতে।
মিনিট ১৫ পরে সুতপা আবার আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " এবারে তুই টিফিনের ট্রে ফেরত দিয়ে নিজের রুমে যা।"
আমি নিজে থেকে ওদের দুজনের জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে ট্রে হাতে ওদের রুম থেকে বেরিয়ে এলাম।
সকাল ১১ টায় মিটিং রুমে পৌঁছে হতাশ হলাম। আজ প্রিয়া আর সুতপা আগে এসে প্রথম রোতে বসেছে। তাই আমার আর ওদের সামনের রোয়ে বসে সবার সামনে হাতে ওদের জুতোর স্পর্শ নেওয়ার কোন সুযোগ নেই।
মিটিং এর শুরুতে আমাদের কম্পানির হেড ( CEO) online এ বক্তব্য রাখলেন যেটা পর্দায় দেখানো হল। এরপরেই আমাদের বর্তমান ম্যানেজার নিহাল সিং বক্তব্য রাখতে উঠে বলল - সে আজই আমাকে দায়িত্ব বুঝিয়ে অমৃতসরের অফিসে চলে যাবে, নির্ধারিত সময়ের এক মাস আগেই। গত দুই বছরে কম্পানি যে পারফরমেন্স করেছে তার জন্য সবাইকে কৃতিত্ব দিয়ে সে বিশেষ করে সুতপা আর আমাকে ধন্যবাদ দিল অসাধারন পারফরমেন্সের জন্য। তারপরে আমাকে মঞ্চে ডেকে নিল কিছু বলার জন্য।
আমি জানতাম আমি কি বলব। আমি কাল থেকে স্ট্যাটিসটিককে যেভাবে সাজাচ্ছিলাম সেটাই সুন্দর করে প্রেজেন্ট করলাম সুতপাকে সম্পুর্ন কৃতিত্ব দেওয়ার উদ্দেশ্যে। আমি জানি এত জটিল স্টাটিস্টিক এদের মাথায় ঢুকবে না, আর এরা সবাই এটা বিশ্বাস করে নেবে। আমি যা বললাম তার মানে দাঁড়াল সুতপা না থাকলে এই কম্পানি না হোক অন্তত কম্পানির এই ব্রাঞ্চ আগেই উঠে যেত, আর আমরা সবাই বেকার হয়ে যেতাম। কিন্তু মাত্র ২ বছরে সুতপা শুধু কম্পানিকে ডুবে যাওয়ার হাত থেকেই বাঁচায়নি, এত লাভ দিয়েছে যে সবার মাইনে দ্বিগুন করে দিলেও কম্পানির লাভ কিছুমাত্র কমবে না। আমি সবার মাইনেই অন্তত দেড় গুণ করার কথা ঘোষনা করে বললাম এর একমাত্র কৃতিত্ব সুতপার। তাই সবাই উঠে দাঁড়িয়ে সুতপার জন্য হাততালি দিন।
বেতন বাড়ার কথা শুনেই সম্ভবত সবাই এত জোরে হাততালি দিল যে কান ফেটে যাওয়ার উপক্রম হল। সেটাই আমাকে পরের স্টেপ নেওয়ার জন্য সাহস জোগাল। আমি বললাম, " এবারে আমি মঞ্চে সুতপাকে ডেকে নিতে চাই এবং তাকে আমাদের সবার তরফ থেকে রেস্পেক্ট দেখাতে চাই যেটা তার কৃতিত্বের কাছে যত সামান্যই।
সুতপা মঞ্চে উঠতেই আমি সবার সামনেই সুতপার জুতো পরা পায়ে মাথা রেখে প্রনাম করলাম। আর সুতপা একটুও ঘাবড়ে না গিয়ে খুব ক্যাজুয়ালি ওর সাদা স্মিকার পরা ডান পা আমার মাথার উপরে তুলে দিয়ে আমাকে আশির্বাদ করল সবার সামনে। আর সবাই আগের মতই উঠে দাঁড়িয়ে হাততালি দিতে লাগল। মাইনে বাড়ছে এটাই সবার কাছে আসল কথা, কে কার মাথায় পা রাখল তাতে কিই বা যায় আসে? কিন্তু আমার কাছে এটাই আসল। আমি জবাবে সুতপার দুই জুতোর উপরে সবার সামনেই চুম্বন করে উঠে দাঁড়িয়ে ভাবতে লাগলাম কি করে সুতপাকে আরো উঁচু পজিশান দেওয়া যায় আর নিজে তার কাছে আরো বেশি করে সাবমিট করা যায়।
মিটিং শেষ হয়ে গেল। নিহাল সিং আমাকে ডেকে নিয়ে গেল ওর রুমে অফিসিয়াল যাবতীয় কাজ ভাল করে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য। জরুরি কথা বলতে বলতে কখন জানি দেড়টা বেজে গেছে খেয়ালই করিনি। ঘড়ির দিকে চোখ যেতেই আমি নিহালকে বললাম, " আমি কি একটু ক্যান্টিন থেকে ঘুড়ে আসতে পারি?"
নিহাল বলল, " শিওর, যাও লাঞ্চ করে আস।"
আমি বলেই ফেললাম, " নিজের জন্য না। আসলে যার জন্য আমাদের সবার উন্নতি, সেই সুতপাকে আজ লাঞ্চ সার্ভ করার কথা আমার, তাই।"
নিহাল হেসে বলল, " সুতপা খুব ভাল মেয়ে জানি। কিন্তু তুমি ওকে যতটা কৃতিত্ব দিচ্ছ অতটা ওর একার কৃতিত্ব বলে আমার মনে হয় না। কিন্তু আমি তোমার মত অত ভাল স্টাটিস্টিক্স বুঝি না। তাই তোমার মত আমি খন্ডাতে পারব না। আর ইচ্ছাও নেই। তবে আমি শিওর কম্পানির ঘুরে দাঁড়ানোর পিছনে সুতপার চেয়ে তোমার কৃতিত্ব বেশি। এখন তুমি সেই কৃতিত্ব নিজে না নিয়ে সুতপাকে দিয়ে, ওকে সবার সামনে প্রনাম করে আর ট্রিট দিয়ে খুশি হলে তাতে আমারও কোন আপত্তি নেই, কম্পানিরও কিছু যায় আসে না। যাই হোক, তুমি ওকে ট্রিট দিয়ে নিজেও লাঞ্চ করে এস একেবারে। আমিও লাঞ্চ সেরেই বরং তোমাকে নিয়ে বসব আবার।"
লাঞ্চের মেনু আগেই বলে দিয়েছিল ওরা। আমি সুতপা আর প্রিয়ার জন্য লাঞ্চ নিয়ে ওদের রুমে যেতেই সুতপা খুব জোরে পরপর দুটো থাপ্পর মারল আমার গালে। কটা বাজে খেয়াল আছে? কটার সময়ে তোকে আমি লাঞ্চ আনতে বলেছিলাম জানোয়ার?"
আমি কাঁপা কাঁপা গলায় বললাম, " সরি। নিহাল সিং ডেকেছিল কাজের জন্য। তাই।"
এবার আরো জোরে দুটো থাপ্পর আছড়ে পরল আমার গালে। এই অফিসে সবার উপরের পজিশান কার হওয়া উচিত? একটু আগে সবার সামনে কার জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে কাকে কম্পানির উন্নতির জন্য সব ক্রেডিট দিচ্ছিলি তুই ভুলে গিয়েছিস? ম্যানেজার হয়ে বেশি উড়ছিস তুই? মনে রাখিস, যতই ম্যানেজার হোস, এই অফিসে তোর স্থান সবসময় আমার জুতোর তলায়। এর সাজা হিসাবে এখন তোর মুখটাকে পাপোষের মত ইউজ করব আমরা। তারপরে তুই আমাদের জুতোর উপর আর তলা জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করবি। তারপরে সেই অবস্থায় মুখ না ধুয়ে তুই মিটিং করতে যাবি। নো মুখ ধোওয়া, নো লাঞ্চ ফর ইউ! নে শুরু কর!"
সুতপার ডমিনেটিং আচরনে আমি মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে ওর জুতোর উপর দিক গুলো পাগল ভক্তের মত চাটতে লাগলাম। আমার দুই প্রভু সুতপা আর প্রিয়ার জুতোর উপর দিক দুটো চেটে পরিস্কার করার পরে ওদের জুতোর তলা দুটো আবার সারা মুখে ঘসলাম। তারপরে ওদের দুজনের পায়ে পরা চারটে স্নিকারের তলাই জিভ দিয়ে চেটে নতুনের মত চকচকে করে দিলাম। আর এই পুরো সময়ে আমার মুখে অন্তত ৩০-৪০ টা লাথি মারল সুতপা আর ওকে দেখে প্রিয়াও তার অর্ধেক মত লাথি মারল আমাকে।
"আমাদের জুতোর তলার ময়লাই আজ তোর একমাত্র লাঞ্চ। নে, এবারে ট্রে গুছিয়ে এই অবস্থাতেই নিহাল সিং এর সাথে আবার মিটিং এ বস গিয়ে।" - এবারে মুচকি হেসে কথা গুলো বলল প্রিয়া। সুতপার সংস্পর্শে এসে প্রিয়ার মত সুন্দরী মিষ্টি মেয়েও বেশ ডমিনেটিং হয়ে উঠেছে বুঝতে পারলাম।
আমি " যথা আজ্ঞা প্রভু " বলে ওদের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে ওদের খাওয়ার ট্রে গুছিয়ে ক্যান্টিনে ফেরত দিয়ে বিল মিটিয়ে নিজে খালি পেটে মুখ আর জিভ ভর্তি দুই প্রভুর জুতোর তলার ময়লা নিয়ে আবার নিহাল সিং এর চেম্বারের দিকে চললাম, যেই চেম্বার কাল থেকে আমার হতে চলেছে। তারপরেও আমার বুক উত্তেজনায় ধুকপুক করতে লাগল। যাওয়ার পথে মোবাইলের সেল্ফি ক্যামেরায় ফটো তুলে দেখি আমার সারামুখ ভর্তি দুই প্রভুর জুতোর তলার ময়লা। নিহাল সিং কে এর পিছনে কি যুতসই কারন দেওয়া যায় ভাবতে ভাবতেই আমি তার চেম্বারে পৌঁছে গেলাম।
সুতপা ৪....
আমি নিহাল সিং এর ঘরে নক করতে ও আমাকে ভিতরে আসতে বলেও কিছুক্ষন নিচু হয়ে মোবাইল ঘাঁটল। তারপরে মোবাইল রাখতে রাখতে বলল, " আজ এই অফিসে আমার শেষ দিন। প্রায় ১০ বছর কোলকাতায় এই অফিসে ছিলাম। অনেক স্মৃতি। তাই নিজে থেকেই তাড়াতাড়ি শেষ দিনের প্রোগ্রামের ফটো ফেসবুকে দিয়ে রাখলাম যাতে পরে ফটোগুলো দেখে পুরনো দিনের কথা আর তোমাদের সবাইকে মন করতে পারি।"
এই কথাগুলো বলতে বলতেই শেষ দিকে আমার মুখের দিকে চোখ পরায় কিরকম যেন ভুরু কুঁচকে গেল নিহাল সিং এর। তারপরে জিজ্ঞাসা করল, " তোমার মুখে এত ময়লা কেন?"
আমি কি বলব বুঝতে না পারলেও খুব বড় কোন মিথ্যা বলতে আর ইচ্ছা করল না। মাথাটা একটু নিচু করে বললাম, " সুতপা একটা কাজ দিয়েছিল। সেটা করতে গিয়েই হয়ত ময়লা লেগেছে। ও কিছু না।"
নিহাল সিং আমার উত্তরে সন্তুষ্ট হল না। টেবিল থেকে চশমা তুলে আরো গভীরভাবে আমার মুখের দিকে তাকাল কিছুক্ষন। তারপরে নিজের ফোন তুলে আমার মুখের ফটো তুলে সেই ফটো জুম করে ভাল করে দেখে বলল, " এ তো জুতোর তলার ময়লা। জুতোর তলার প্যাটার্নও আবছা বোঝা যাচ্ছে তোমার মুখে। তখন ট্রেনিং এ সুতপা তোমার মাথার উপরে জুতো পরা পা রেখে আশির্বাদ করেছিল। এখন কি তোমার থেকে ট্রিট পেয়ে ও তোমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে আশির্বাদ করল নাকি?"
আমি মাথা তুলে বললাম " হ্যাঁ। আমার মুখের উপরে জুতোর তলা ঘসে পরিস্কার করল সুতপা। আমি কিছু মনে করি নি। বাদ দাও। কাজের কথায় আসি।"
নিহাল সিং একটু হেসে ফেলল আমার উত্তর শুনে। তারপরে বলল " সুতপা খুব ম্যানিপুলেটিং। আমার এত দিনের অভিজ্ঞতা, তোমার মত এত নরম স্বভাবেরও নই। তারপরেও ও আমাকে দিয়েও টুকটাক নানা জিনিস আদায় করিয়ে নিত। সুজিতকে তো নাকে দড়ি দিয়ে ঘোরায়। তোমার মত নরম নতুন ম্যানেজার পেয়ে ও তোমাকে নিজের জুতোর তলায় রাখতে চাইবে এটাই স্বাভাবিক। আর তোমাকে দেখে মনে হচ্ছে তাতে তোমার খুব একটা খারাপও লাগছে না। ট্রেনিং এর শেষে তো নিজেই সুতপাকে সব ক্রেডিট দিয়ে ওর পায়ে মাথা রেখে প্রনাম করলে সবার সামনে আর ও তোমার মাথার উপরে জুতো পরা পা তুলে দিল। এখন আবার তুমি ওকে ট্রিট দিলে আর ও তোমার মুখটাকেই পাপোশ হিসাবে ইউজ করল তার বদলে।"
আমি বললাম " সুতপাকে এক্সট্রা রেস্পেক্ট দিলে ও খুব এঞ্জয় করে। তার বদলে ও কাজে যে এফোর্ট দেয় সেটা খুব জরুরি। তাই আমি কিছু মনে করি না ওর এই ডমিনেটিং আচরনে।"
নিহাল সিং একটু ভেবে বলল, " সত্যি এখন কম্পানি দারুন লাভে যাচ্ছে। আর সুতপা আসার পর থেকেই আসতে আসতে এই লাভের শুরু। যতক্ষন কম্পানির লাভ হচ্ছে ততক্ষন সুতপা সুজিতের নাকে দড়ি দিয়েই ঘোরাক আর তোমাকে চাকর আর পাপোশের মত ইউজ করুক, তাতে কিছু যায় আসে না। কম্পানির লাভ হলেই হল। তবে তুমি ম্যানেজার হতে চলেছ কাল থেকে, এতে তোমার রেস্পেক্ট কমে যাবে না?"
আমি বললাম, " রেস্পেক্ট আমার কমলে ততটাই রেস্পেক্ট সুতপার বাড়বে। তাই এর ফলে আমার কিছু সামলাতে অসুবিধা হলে সুতপাই সেটা স্বচ্ছন্দে সামলে দেবে।"
নিহাল সিং বলল, " ঠিক আছে। সুতপার মধ্যে এমন কিছু আছে যে ওকে কিছু পেতে দেখলে তাতে বাধা দিতে ইচ্ছা করে না। যাই হোক। কাল তুমি ম্যানেজার হচ্ছ। তোমার পার্সোনাল এসিস্টেন্ট পাওয়ার কথা। প্রীতি তো পরের মাসে বিয়ে করে বাইরে চলে যাবে, তাই চাকরি ছেড়ে দিচ্ছে আজ থেকে। তুমি তাই নিজে ইন্টারভিউ ডেকে পছন্দ মত ক্যান্ডিডেট নিয়ে নিও। তোমার P.A., তাই তোমার মতই শেষ।"
এরপরে বিভিন্ন কাজের বিষয় নিয়ে কথা হল। সেসব সেরে নিহাল সিং এয়ারপোর্টের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে গেল ৫ টা বাজতে ১০ এ। আর আমি ক্যান্টিন থেকে চা বিস্কুট কেক নিয়ে আমার দুই প্রভুর ঘরে এলাম।
এবারে বিশেষ কিছু আর হল না। সুতপা আর প্রিয়া তাড়াতাড়ি চা খেতে লাগল। আমি ওদের জুতো পালিশ করতে গেলে সুতপা লাথি মেরে বলল, " তাড়াতাড়ি কর। আমরা বেরিয়ে যাব তোকে আমাদের আই কার্ড দিয়ে। আর তুই বেরনোর সময়ে আমাদের কার্ড মেশিনে পাঞ্চ করে বেরোবি সাড়ে ৫ টার পরে। সোমবার তোর থেকে আবার কার্ড নিয়ে নেব আমরা।"
আমি ৫ মিনিটের মধ্যে দুই প্রভুর জুতোর উপর দিক নতুন রুমাল দিয়ে ঘসে আর জুতোর তলা মুখে ঘসে আর জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করে দিলাম। ওরা ৫ টা বাজতে না বাজতেই আমাকে আই কার্ড দিয়ে বেরিয়ে গেল। আজ শুক্রবার,ওরাও কম বয়সী দুজন মেয়ে। নিশ্চয়ই কোথাও পার্টি করতে যাবে।
আমি ক্যান্টিনে চায়ের ট্রে নিয়ে ফিরে গিয়ে এবারে নিজের জন্য কিছু খাবার অর্ডার দিলাম। তারপরে ওয়াশরুমে গিয়ে ভাল করে মুখ ধুয়ে ফেরত এলাম। ক্যান্টিনে খাবার খেয়ে রুমে ফিরে হেড অফিসের CEO কে একটা ভিডিও কল করলাম ৫.২৫ এ। কাজের কিছু ইন্সট্রাকশান নিয়ে কল রেখে ৫.৪৫ এ ৩ টে কার্ড পাঞ্চ করে বাইকে বাড়ি রওনা হলাম যখন তখন আমার মুখে চওড়া হাসি। কারন আমাদের পারফরমেন্সে কম্পানির CEO খুবই খুশি। তাই সুতপা আমাকে সবার সামনে ডমিনেট করলেও কোন সমস্যা নেই, শুধু কম্পানিকে এরকম ভাল লাভ এনে দিতে পারলেই হল!
আমি বাড়ি ফিরে একটু অবাকই হয়ে গেলাম। বাইরের ঘরে সোফায় বসে মায়ের সাথে গল্প করছে বোন আর ভাগ্নী। বোন আসবে সকালেও তো জানতাম না!
আমাকে দেখেই বোন নেহা বলল, " কনগ্রাটস দাদা। তুই তো ম্যানেজার হয়ে গেলি এবার!"
আমি তো মাকেও বলিনি এখনো। বোন কি করে জানল? আমার প্রশ্ন শুনে বোন মুচকি হেসে বলল, " আমার কাছে কিছুই সিক্রেট থাকে না রে। কিন্তু তোর মাথার উপরে জুতো পরা পা রেখে দাঁড়িয়ে থাকা ওটা কে? আর ব্যাপারটাই বা কি যে ও এইভাবে তোর মাথায় পা রেখে দাঁড়িয়ে আছে সবার সামনে?"
এবারে আমার মাথায় ঢুকল ব্যাপারটা। নিহাল সিং শিওর ওর প্রোফাইলে অনুষ্ঠানের সব ফটো দিয়ে সব স্টাফকে ট্যাগ করে দিয়েছে। আর বোন ফেসবুকে আমার ফ্রেন্ড লিস্টে থাকায় সেটা ওর চোখে পরেছে।
আমি বললাম " ও সুতপা। আমাদের কম্পানির অবস্থা আগে দেউলিয়া হওয়ার মত ছিল। সেখান থেকে গত দুই বছর ওর দারুন পারফরনেন্সের জন্যই সেই কম্পানিই এখন বিরাট লাভ করছে।
ওরই ম্যানেজার হওয়ার কথা। কিন্তু বয়স কম হওয়ায় অভিজ্ঞতা নেই বলে ওকে ম্যানেজার না করে আমাকে করা হল। কিন্তু আমি কৃতজ্ঞতা থেকেই ওর পায়ে মাথা রেখে প্রনাম করি সবার সামনে। আর তখন ও আমাকে ওইভাবে আশির্বাদ করে।"
"তোর জীবনে আমার ভুমিকা তো আরো বেশি। কই, আমাকে তো কখনো এইভাবে প্রনাম করিস নি তুই?" - বোন মুচকি হেসে বলে।
আমি " সরি" বলে কালো স্নিকার পরা বোনের পায়ে মাথা ঠেকাই। মা আর ভাগ্নীর সামনেই নিজের ৫ বছরের ছোট বোনের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করছি তখনো যেন বিশ্বাস হচ্ছিল না আমার!
প্রায় ১ মিনিট পরে বোন ঠিক সুতপার মতই স্নিকার পরা ডান পা টা আমার মাথার উপরে তুলে দিল। ৩০ সেকেন্ড আমার মাথার উপরে স্নিকারের তলা ঘসে বলল, " যা, এবারে মা আর ভাগ্নীকেও প্রনাম কর।"
আমি মায়ের দিকে এগোতে মা " যাহ, ওইভাবে প্রনাম করবি না একদম" বলে যেন ভয় পেয়েই সরে যেতে গেল। আমি কোনরকমে মায়ের পায়ে হাত দিয়ে প্রনাম করতে করতে শুনি বোন হেসে বলছে " তুমি একদম বেরসিক মা। একদম মজা নিতে পার না।''
মা না নিলেও আমার দশ বছর বয়সী ভাগ্নী কিন্তু কোন আপত্তি করল না। তার ৩৩ বছর বয়সী মামা আমি ওর পিংক স্নিকার পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করতে ও ওর মায়ের মতই আমার মাথার উপরে জুতো পরা পা তুলে দিয়ে আমাকে আশির্বাদ করল।
মা পাশ থেকে বলল, " তোর দাদাকে নরম পেয়ে তোরা আর কি কি করাবি বল তো ওকে দিয়ে?"
বোন গম্ভীর হয়ে বলল, " অনেক কিছু মা। দাদা নরম বলেই তো বাবা যখন কম বয়সে জোর করে আমাকে বিয়ে দিয়ে দিল তখন ও বাধা দিতে পারে নি। বড় দাদা হয়ে যেটা ওর কর্তব্য ছিল। ওর নরম স্বভাবের জন্য আমাকে যদি এতদিন এত সাফার করতে হয় তাহলে ওর সেই নরম স্বভাবের টুকটাক ফায়দা নিলে সেটা এমন কিছু দোষের না।"
বোনের কথায় আমার মন পুরনো দিনে ফিরে গেল। বোন প্রায়ই আমাকে ম্যানিপুলেট করে কিছু আদায় করার জন্য এই কথাটা ইউজ করে। সেই দিক থেকে ওর ম্যানিপুলেট করার ক্ষমতা সুতপার থেকে কম কিছু না।
কিন্তু আদৌ কি আমার বোনের সাথে খারাপ কিছু করা হয়েছিল? আমার বোন একদমই পড়াশোনায় মন দিত না, পার্টি আর ফুর্তি করে বেড়াত। ওর দুজন ক্লাসমেট ছেলের সাথে ওর ক্যাজুয়াল রিলেশান ছিল। সেটা সন্দেহ করেই আমার বাবা ওকে বিয়ের জন্য ফোর্স করে সমাজের সম্মানের কথা ভেবে। তাছাড়া বাবার হার্টের অবস্থা খারাপ ছিল যেটা বোনের এইসব করে বেড়ানোর জন্য আর বাবা খুব কঞ্জারভেটিভ হওয়ায় বাবার উপরে খুব খারাপ প্রভাব ফেলছিল।
বোন যখন ক্লাস ১২ এ পড়ে তখনই ওকে বিয়ে দিয়ে দেওয়া হয়। আর তার কিছুদিন পরেই বাবা হার্ট এটাকে মারা যায়। বোন আমাকে ম্যানিপুলেট করার জন্য বলে ওর ক্লাসমেট দুই বন্ধুর একজন ওর বয়ফ্রেন্ড ছিল ( যদিও আমি জানি কথাটা মিথ্যা)। আমার নরম দূর্বল স্বভাবের জন্য আমি বাবাকে বাধা দিতে পারি নি। ওকে অনেক বড় একজন বিচ্ছিরি লোককে বিয়ে করে সব সুখ বিসর্জন দিতে হয়েছে।
এটা যখনই ও বলে আমি খুব লো ফিল করি। এর পরে ও ঠিক আমার থেকে দামী কিছু উপহার আদায় করে নেয় প্রতিবারই। আর এই লো আর ব্যাড ফিল করার জন্যই বোন যা চায় প্রতিবার আমিই তার চেয়েও দামী কিছু কিনে দিই আর পরে লুকিয়ে ওর জুতো চেটে ওর কাছে ক্ষমা চাই। কিন্তু পরে শান্ত মাথায় ভাবলে পুরোটাই বোনের ম্যানিপুলেশান মনে হয়।
ও বিয়ের সময়েও সেভাবে বাধা দেয় নি। বরং ওর বর এত ভদ্র ও শান্ত যে ওর পার্টি করা, ফুর্তি করা কিছুতেই বাধা দেয়নি। বিয়ের পরেও ও গিয়ে বন্ধুদের বাড়িতে রাত কাটায়, পার্টি করে। আমাদের বাড়িতে এসে ও ক্লাসমেটদের সাথে ফিজিকালও হয়েছে। এমনকি ওর বিয়ের ঠিক সাড়ে ৮ মাস পরে ওর মেয়ে term অবস্থাতেই জন্মায়। ভাগ্নীকে দেখতেও অনেকটাই ওর এক ক্লাসমেটের মতই। এই নিয়েও ওর বর কোন সমস্যাই করে নি বা ওই কথাও তোলেনি। তাই আদৌ কি বোন এই বিয়ে তে অখুশি নাকি পুরোটাই আমাকে ম্যানিপুলেট করতেই বলে? তবে যতই বুঝি এর থেকে আমার খারাপ ফিল করা, নিজেকে অযোগ্য ও ছোট বোনকে রক্ষা করতে ব্যার্থ ফিল হওয়া আর সেই থেকে সাবমিসিভ ফিল করা দিন দিন বাড়তেই থাকে। আর বোনও সম্ভবত সব বুঝেই আমাকে কন্ট্রোল করতেই এই গল্পটা ইউজ করে।
আমি আবার মায়ের সামনে বোনের জুতো পরা পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চাই। বোন আবার আমার মাথার উপরে জুতো পরা বাঁ পা তুলে দিয়ে মাথার উপরে জুতোর তলা ঘসতে ঘসতে বলে, " ক্ষমা করে দেব। যদি তুই আমাকে একটা চাকরি জোগাড় করে দিস। অন্য কম্পানিতে লাগবে না। তোর কম্পানিতে দিলেই হবে। তুই ম্যানেজার যখন এটা কোন ব্যাপারই না তোর কাছে।"
ও পা তুলতে আমি ওর দুই জুতোর উপরে চুম্বন করি একবার করে। তারপর ওর মুখের দিকে তাকাতে দেখি ওর দুই চোখে কি এক অদ্ভুত কৌতুক খেলা করছে। যে মার্কেটে চাকরি জোগাড় করা লটারি জেতার চেয়েও কঠিন সেখানে বোন জুতো পরা পা দাদার মাথার উপরে তুলে দিয়ে ক্যাজুয়ালি চাকরি ডিমান্ড করছে! তাও ওর পড়ালেখা আর রেজাল্ট সেরকমই খারাপ। মাধ্যমিক আর উচ্চ মাধ্যমিক দুটোই ওর দ্বিতীয় বিভাগে পাশ করা। আর এরপরে মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কোন রকমে পাশ কোর্সে বি.এ.! এই যোগ্যতায় চাকরি পেতে গেলে যে কারো জুতোর শুকতলা ক্ষয়ে যায়। আর আমার বোন উলটে জুতো পরা পা আমার মাথায় তুলে দিয়ে চাকরির ডিমান্ড করছে!
হঠাত আমার মনে পরল অফিসে আমার p.a. পোস্টে তো সোমবারই কাউকে নিয়োগ দিতে পারি আমি। যদিও পোস্ট বা বেতন খুব ভাল না তবু এর চেয়ে ভাল বোনের যোগ্যতায় পাওয়া সম্ভব নয়। আর অফিসে যা কালচার শুরু হয়েছে তাতে সবার সামনে আমিই ওর p.a. এর মত আচরন করলেও কোন সমস্যা হবে না। বেতন ও অন্যান্য সুযোগও আমি ম্যানেজ করে যত বেশি সম্ভব দিতেই পারি ওকে।
আমি প্রস্তাব টা দিতেই বোনের মুখে চওড়া হাসি ফুটে উঠল। কিন্তু সেটা ঢেকে কয়েক সেকেন্ড পরে বলল, " বেতন কিন্তু মিনিমাম ২৫ হাজার হওয়া চাই। আর কঠিন কোন কাজ হলে তুই নিজে ম্যানেজ করে নিবি। আমি তাহলে এখানেই থাকব আর তোর সাথে অফিস যাব। আমার মেয়েকে এখানেই কোন ভাল ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে ভর্তি করে দেব তাহলে। ওর টিউশান ফি আর অন্য সব খরচ তুই দিয়ে দিস। হাজার হোক, তুই ম্যানেজার। তোর স্যালারিতে এটা কোন ব্যাপারই না।"
আমি বুঝলাম আমার ছোট বোন নেহা ওর স্বভাবসিদ্ধ ঢঙে আমাকে ম্যানিপুলেট করে বহু জিনিস আদায় করে নিচ্ছে। অবশ্য মাসে লাখ টাকার বেশি স্যালারি নিয়ে বোন আর ভাগ্নীর জন্য খরচ করা তো স্বাভাবিক। আমি মনে মনে ঠিক করে নিলাম এবারে বোনের নামে একটা গাড়ি কিনে আমি ড্রাইভ করে বোনকে নিয়ে রোজ তাতে করেই অফিস যাব। নিজের ছোট বোনকে বিনা ইন্টারভিউয়ে নিয়োগ দিলে কেউ কি কিছু মনে করবে? দেখা যাক! আর বিয়ে!! ওটার কি করব? সত্যি বলতে এইভাবে ডমিনেটেড হতে শুরু করার পরে ওরকম কঞ্জারভেটিভ ফ্যামিলির মেয়েকে বিয়ে করতে সত্যি আমার ইচ্ছা করছিল না।
তার থেকে সুতপা, প্রিয়া, বোন আর ভাগ্নীর সেবা করে দিন কাটাতে পারলে আমার জীবন অনেক সুখে কাটবে। আমি মনে মনে ঠিক করে ফেললাম, সুতপা আর প্রিয়ার মত বোন আর ভাগ্নীর জুতোর তলাতেও আমি ক্রমে নিজেকে আরো বেশি করে সঁপে দেব। আর সবার সামনে ওদের সবাইকে প্রভুজ্ঞানে সেবা করব।
তার যা ফল ভোগ করতে হয়, সে পরে দেখা যাবে! এখনো অবধি তো কোন সমস্যা হয়নি, এত হাই লেভেলে ডমিনেটেড হওয়ার পরেও। তাই পরে কোন সমস্যা হলে তখন ভাবব। এখন সেসব ভেবে মাথা খারাপ না করে প্রভুজ্ঞানে ওদের সবার সেবা করার আনন্দটা ভোগ করাই শ্রেয়।
সুতপা ৫...
" ঠিক আছে নেহা। তোদের জন্য করব না তো কার জন্য করব বল? তুই যা বলবি তাই হবে।"
বলতে বলতেই শুনি নেহার ফোন বেজে উঠল। ও ফোন রিসিভ করে একজনকে ডিরেকশান দিল। তারপরে বলল তোর প্রমোশান সেলিব্রেট করার জন্য পিজ্জা আর আইসক্রিম অর্ডার করেছি। বেল বাজলে টাকা দিয়ে নিয়ে আইস্ক্রিমটা ফ্রিজে রেখে পিজ্জাটা সার্ভ করিস একটু পরে। তার আগে আমাদের জন্য চা করে আন যা।"
" ঠিক আছে নেহা।" বোনের আমার উপরে ডমিনেশান দেখে মনটা খুব খুশি হয়ে গেল। ও চিরদিনই আমাকে ম্যানিপুলেট আর ডমিনেট করে। কিন্তু আজ তার মাত্রা একটু বেশিই।
আমি চা বসাতে না বসাতেই ঘরের বেল বেজে উঠল। আমি টাকা দিয়ে সেগুলো রিসিভ করে বোনের আদেশ মত আইসক্রিম ফ্রিজে রেখে পিজ্জা সার্ভ করার জন্য প্লেট রেডি করলাম। তারপর চা ফুটলে সেটা নামিয়ে ৫ মিনিট ওয়েট করতে লাগলাম চায়ের টেস্ট ভাল হওয়ার জন্য। এই ফাঁকে একবার দেখে নেওয়া যায় নিহাল সিং ফেসবুকে ঠিক কি ফটো পোস্ট করেছে। আমি মোবাইলে ফেসবুক খুলে ফেললাম।
যা ভেবেছিলাম ঠিক তাই। আমাকে সহ ১১ জনকে ট্যাগ করে নিহাল সিং মোট ৩০-৩৫ টা ফটো পোস্ট করেছে। তার একটায় আমি সুতপার জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করছি আরেকটায় সুতপা আমার মাথার উপরে জুতো পরা ডান পা রেখে আশির্বাদ করছে। ফটোগুলোর ফেস্ক্রিপশানে ইংরেজিতে লেখা অফিসের কোলকাতা ব্রাঞ্চের শেষ দিনটা দারুন আনন্দের সাথে শেষ হল।
আমি ফোন রেখে চা ঢালতে যাব তখনই ফেসবুকের টাইমলাইনে সুতপার পোস্টটা ভেসে উঠল। সুতপা লিখছে অফিসের ম্যানেজার নিহাল সিং চলে যাচ্ছে। নতুন ম্যানেজার হচ্ছে নয়ন। আমার জন্য ডুবতে বসা কম্পানি আজ বিরাট লাভের মুখ দেখছে সেটা নয়নও স্বীকার করেছে। অথচ আমাকে ম্যানেজার না করে ওকে ম্যানেজার করা হল আমার অভিজ্ঞতা নেই বলে। এটা কি ঠিক হল? তবে অন্তত নয়ন যে স্বীকার করেছে যে সব কৃতিত্ব আমার আর নিজের মাথা আমার জুতোর নিচে সঁপে দিয়ে আমাকে ধন্যবাদ দিয়েছে এটাই অনেক। আশা করি, এখন থেকে নামে ও ম্যানেজার হলেও সব সিদ্ধান্ত আমিই নেব আর নয়নকে এভাবেই নিজের জুতোর নিচে রাখতে পারব।
লেখার নিচে মোট ১০ টা ছবি। তার দুটো নিহাল সিং এর দেওয়া মিটিং এর ছবি। একটা আগের দিন মিটিংএ ও আমার দুই হাতের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে আছে। ৪ টেয় আমি ওর জুতো পালিশ করছি। ২ টোয় শার্ট দিয়ে ওর জুতোর উপর দিক পালিশ করছি। ২ টোয় ওর জুতো পরা পা মুখের উপরে ঘসে জুতোর তলা পরিস্কার করছি। ১ টা ফটোয় আমি সুতপা আর প্রিয়াকে খাবার সার্ভ করছি ওদের পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে। বাকি ২ টো ফটোতে আমি প্রিয়ার জুতোর উপর আর তলা পালিশ করছি। এরকম এক্সট্রিম ফটো ও কিছু না ভেবে এইভাবে ফেসবুকে দিয়ে দিল আমাকে ট্যাগ করে?
ওর প্রোফাইল খুলতেই কিছু না ভাবার কারন খুজে পেলাম। এর আগের পোস্ট গুলোয় আমাকে ট্যাগ করেনি বলে আগে চোখে পরেনি। কিন্তু এর আগের দুটো পোস্টে দেখা যাচ্ছে ও আর প্রিয়া একটা পাবে গিয়ে ড্রিংক আর ডান্স করছে। নিশ্চয়ই ও অলরেডি এত বেশি ড্রিংক করে ফেলেছে যে সবাইকে এগুলো দেখানো উচিত কিনা সেই নিয়ে কোন চিন্তাও কাজ করেনি। আমার অবশ্য বেশ ভালই লাগল দেখে। যা হবে দেখা যাবে। আমি আপাতত চাই সবাই জানুক আমি কত সাবিমিসিভ। আমি সুতপা প্রিয়া বোন আর ভাগ্নীকে ভগবান আর প্রভুর চোখে দেখি সেটাও সবাই জানুক। ওদের দাস হওয়ার সুখ পেতে আমি সব রিস্ক নিতে রাজি।
বোন কি এই ফটোটা দেখেছে? দেখলে ওর রিএকশান কি হবে? ভাবতে ভাবতেই আমি চা ঢেলে ওদের সার্ভ করতে গেলাম।
" বাহ, চা টা বেশ ভাল হয়েছে।" চায়ে চুমুক দিয়ে আমার ছোট বোন নেহা বলল। আমি চা সার্ভ করে ওদের পায়ের কাছে মেঝেতেই বসে ছিলাম। নিজে থেকে বোনের জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে বললাম " থ্যাংক ইউ নেহা।"
ওদের চা খাওয়া শেষ হতে আমি কাপ প্লেট গুছিয়ে ধুয়ে রাখলাম। মা উঠে পিজ্জা সার্ভ করতে যাচ্ছিল। বোন বাধা দিয়ে বলল, " থাক মা। আজ দাদার প্রমোশান হয়েছে। সেই আনন্দে ওকে আজ আমাদের সার্ভ করে সেলিব্রেট করতে দাও।"
মা ভুরু কুঁচকে বলল, " প্রমোশান হয়েছে বলে ও খাওয়াচ্ছে ঠিক আছে। কিন্তু সার্ভ ও করবে কেন? এটা কিরকম সেলিব্রেশান?"
বোন হাসিমুখে বলল "সবাই এক জিনিস এঞ্জয় করে না মা। তাই সবার সেলিব্রেশান একরকম হতে পারে না। এটা একদম ওর জন্য পার্সোনালাইজড সেলিব্রেশান। তাই না দাদা?"
" হ্যাঁ নেহা। আজ আমিই সার্ভ করব সব। আর তুই আর নিশা ( আমার ভাগ্নী) যা বলবি তাই করব। অফিসেও এই স্টাইলেই সেলিব্রেট করেছি আমার জুনিয়ার সুতপা আর নিশার সাথে। খুব ভাল লেগেছে। তোদের সাথেও তাইই করব। মা, তুমি প্লিজ বাধা দিও না।"
এইভাবে বোনের প্রতি সাবমিসিভনেস দেখাতে পেরে খুব ভাল লাগছিল আমার। আমি প্লেটে করে পিজ্জা এনে মা, বোন আর ভাগ্নীকে সার্ভ করলাম। তারপরে আবার বোন আর ভাগ্নীর জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে বললাম " এবারে কি করব বোন?"
মা হালকা করে বাধা দিতে গেল আমার বারবার বোন আর ভাগ্নীকে প্রনাম করা নিয়ে। আমরা কেউ পাত্তা দিলাম না। আমি জিজ্ঞাসা করলাম-
" এবার কি করব বোন? "
বোন বলল এবার আমাদের পায়ের নিচে শুয়ে একটু পা টিপে দে। আর আমি তোর টাকায় একটু অনলাইনে শপিং করি। অবশ্য তুই আমার নিজের দাদা, আমি তোর একমাত্র আদরের ছোট বোন। তাই তোর টাকা মানেই আমার আর নিশার টাকা। প্রথমে সব জিনিস বেছে কার্টে এড করি। হয়ে গেলে তুই পে করে অর্ডার করে দিবি। এখন মনে দিয়ে তুই আমাদের পা টিপতে থাক।"
আমার কি যে ভাল লাগছিল বলে বোঝানো সম্ভব নয়। আমি বোন আর ভাগ্নীর পায়ের কাছে মেঝেতে শুয়ে পরলাম। বোন ওর জুতো পরা পা দুটো রাখল আমার বুকে, আর ভাগ্নী পেটে। আমি ওদের দুজনের পা পালা করে টিপে দিতে লাগলাম আর ওরা মোবাইল খুলে সম্ভবত শপিং করতে লাগল আমার টাকায়। মা আর কিছু বলল না।
ঠিক তখনই আমার মোবাইলটা বেজে উঠল।
পকেট থেকে বার করে দেখি রিনার ফোন, মানে আমার যার সাথে বিয়ের কথা চলছে সেই মেয়ের। আমি কিছু না ভেবে রিসিভ করতেই ও বলে উঠল, " কি করছ?"
সত্যিটা বলব কিনা ভাবতে ভাবতে আমি বললাম - " এই বোন আর ভাগ্নী এসেছে, তাই..."
" সবাই তোমার জীবনে গুরুত্বপূর্ন, শুধু আমাকে ফোন করতে ইচ্ছা হয় না তোমার বলো?" আমাকে শেষ করতে না দিয়েই ও রাগ দেখিয়ে বলল।
আমার ওর সাথে এগনোর ইচ্ছা মোটামুটি শেষ হয়ে গিয়েছিল। বরং বিয়ে না করে বোন বা সুতপার মত মেয়েদের দাস হয়ে তাদের সেবা করে জীবন কাটাব মোটামুটি ঠিকই করে ফেলেছিলাম। তাই বলেই ফেললাম, " এখন বোন আর ভাগ্নীর পা টিপে দিচ্ছি। পরে কথা বলব।"
আমার কথাটা শুনে রিতা খুব অবাক হয়ে গেল। এরকম উত্তর সে আশা করেনি। " তুমি বোন আর ভাগ্নীর পা টিপে দিচ্ছ বললে? আমি কি ঠিক শুনলাম?"
" হ্যাঁ, ঠিক শুনেছ। আমি ওদের পায়ের নিচে শুয়ে ওদের পা টি..." আমি কথাটা আর শেষ করতে পারলাম না। কারন বোন ওর জুতো পরা ডান পা টা আমার ঠোঁটের উপরে তুলে আমার মুখ বন্ধ করে দিয়েছে। আমার মুখের দিকে তাকিয়ে হাসিমুখে আসতে আসতে আমার ঠোঁট দুটো জুতোর তলা দিয়ে ঘসতে ঘসতে নেহা বলল, " রিতার ফোন? কলটা স্পিকারে দিয়ে ফোনটা আমাকে দে।"
আমি তাই করলাম। " কি হল? কথা বলতে বলতে মাঝপথে থেমে গেলে যে?" রিতা ওপাশ থেকে জিজ্ঞাসা করছে।
" ও চুপ করে গেল, কারন ও এখন আমার পা টিপতে বিজি, বুঝলি রিতা?" আমার হাত থেকে ফোন নিয়ে নিশা বলল।
" তুই ওর ছোট বোন। ও তোর পা টিপছে কেন? আর পা টিপলেও কথা বলতে অসুবিধা কি? হঠাত ও চুপ করে গেল কেন?"
"কারন ওর ঠোঁট আর হাত দুটোই আমার সেবায় ব্যস্ত। হাত দিয়ে ও আমার পা টিপছে আর আমার জুতো শুদ্ধু পা এখন ওর ঠোঁটের উপরে রাখা। তাই এখন ও কোন কথা বলতে পারবে না। শুধু তুই বল, ওর সাথে তোর বিয়ের কথা কে তুলেছে?
এককালে তো আমার চরিত্র নিয়ে অনেক বাজে কথা বলতিস তুই। সেই বাড়ির ছেলেকে বিয়ে করতে রাজি হলি কেন তুই? দাদা ভাল চাকরি করে বলে? এত লোভী তুই রিতা?"
নেহার কথা শুনে থতমত খেয়ে গেল রিতা। তারপরে বলল, " আ.. আমি লোভী না নেহা। আমি ভেবেছিলাম ও তোর মত না। বোন চরিত্রহীন হলেই দাদা চরিত্রহীন হয়ে যায় না। তাই... "
রিতাকে কথা শেষ করতে না দিয়ে ওকে mock করে বোন বলল " আর চরিত্রহীন বোনের পায়ের নিচে শুয়ে তার পা টিপে দিলে দাদা কি চরিত্রহীন হয়ে যায় নাকি তার চরিত্র ভালই থাকে?"
নেহার কথা শুনে কি বলবে প্রথমে কিছু ভেবে পেল না রিতা। তারপরে বলল, তোর শুধু চরিত্র খারাপ তাই না নেহা, তুই খুব সেলফিশ। তাই নিজের দাদাকেও এইভাবে ইউজ করছিস।"
" আমি নিজের দাদাকে ইউজ করছি বেশ করছি। আমার নিজের দাদা, তার সাথে আমি যা ইচ্ছা হবে করব। আমি সেলফিশ মানলাম। তবে তুই তোর স্কুল লাইফের রাইভালের দাদাকে ভুল বুঝিয়ে বিয়ে করার চেষ্টা করছিস সে খুব ভাল চাকরি করে বলে। তুই তবে কি আমাকে একটু বলবি?"
" তুই ফোনটা তোর দাদাকে দে। আমি তোর সাথে কথা বলতে চাই না।"- রিতা রেগে গিয়ে বলল।
" দাদার হাত তার পরকীয়া সেক্স করে ক্লান্ত ক্যারেক্টারলেস বোনের পা টিপতে ব্যাস্ত। দাদার ঠোঁট আমার জুতো পরা পায়ের নিচে। ও কথা বলবে কি করে এখন?" - নেহা শান্ত গলায় রিতাকে মক করে বলল।
" তুই ফালতু মিথ্যা কথা না বলে নয়নকে ফোন দে। তুই ক্যারেক্টারলেস আমি ছোট থেকেই জানি। অত বড় গলা করে বলতে হবে না সেটা।
" ইচ্ছামত সেক্স করলে কেউ ক্যারেক্টারলেস হয়না রিতা। তোর মত লোকের ভাল সহ্য করতে না পারারাই ক্যারেক্টারলেস। নে, দাদা তোকে কি বলে শোন।" এই বলে নেহা ফোনটা আমার দিকে বাড়িয়ে ওর জুতো পরা ডান পা টা আমার ঠোঁটের উপর থেকে সরাল।
আমি ফোন রিসিভ করে শান্ত গলায় বললাম, " নেহা আমার আপন ছোট বোন। ওকে ছোট থেকেই আমি ভালবাসি, সাথে খুব রেস্পেক্টও করি।
তোমার মত মেয়ের পক্ষে হয়ত এসবের গুরুত্বও বোঝা সম্ভব নয়। কিন্তু তুমি এক্সপেক্ট করতে পার না ওকে তুমি যা খুশি বলবে আর আমি তা মেনে নেব। তোমার সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই। যদি সামান্যও সম্মানবোধ থাকে তাহলে আর কল করবে না কখনো।" এই বলে আমি ফোনটা কেটে দিলাম।
বোন হাসিমুখে ওর জুতো পরা পা দুটো আবার আমার মুখের উপরে তুলে দিয়ে সারামুখে ওর জুতোর তলা ঘসতে ঘসতে বলল, " ওয়েল ডান দাদা। এবারে মন দিয়ে আমাদের মা মেয়ের পা টিপে দে। আর আমরা তোর টাকায় শপিং করতে থাকি।
আমি " নিশ্চয়ই বোন" বলে ওর জুতোর তলায় চুম্বন করতে করতে ওর পা টিপে দিতে থাকি ওর মা আর মেয়ের সামনেই। বোন কি খুব ক্যাজুয়ালিই নিজে ভেবেই আমার মুখে জুতো পরা পা দুটো তুলে দিল মা আর নিশার সামনে? নাকি সুতপার পোস্টটা ওর চোখে পরেছে? কি জানি!
তবে আশ্চর্য হয়ে দেখলাম মা এই নিয়ে আর কিছু বলছে না। নেহা নিজের চরিত্র আর ওপেন সেক্স করা নিয়ে রিতার সাথে তর্ক করা নিয়েও কিছু বলল না। আমার একটু অবাক লাগলেও ব্যাপারটা খুবই ভাল লাগার মত। আমি মনে দিয়ে নেহা আর নিশার পা টিপে দিতে লাগলাম পালা করে।
Saturday 1 June 2024
গিনিপিগ দাদা ও বিজ্ঞানী বোন!
warning: cfnm story.
বহুদিন পরে আবার গল্প লিখছি। এক পাঠকের অভিজ্ঞতার উপরে ভিত্তি করে।
গিনিপিগ দাদা ও নুনু বিজ্ঞানী বোন!
ছোটবেলা থেকে অনেকের মাথায় বিভিন্ন কারনে ঢুকে যায় সে লুজার। কারো হাইট কম বলে,,কেউ বা কালো বলে। আমার মাথায় এটা ঢুকেছিল আমার রাতে বিছানায় পেচ্ছাপ করার স্বভাবের জন্য। ২-৩ দিনে অন্তত একবার আমি বিছানায় পেচ্ছাপ করতামই। বয়স বাড়তে লাগল,,কিন্তু এই অভ্যাস গেল না।
একবার ১০ বছর বয়সে মামাবাড়ি গিয়ে বিছানায় পেচ্ছাপ করে ফেললাম। মামি কথা শোনাল, মা মারল। মামাতো বোন আর আমার ছোট বোন পিছনে লাগল। মা সেদিনই লজ্জায় আমাদের নিয়ে ফিরে এল বাড়িতে।
বয়স ১১-১২-১৩ হয়ে বাড়তে লাগল। কিন্তু ঘুমের ঘোরে বিছানায় পেচ্ছাপ করা আমি কমাতে পারলাম না। মা খুব কটু কথা শোনাত। যে আমি বিছানা নষ্ট করি। আমার এই স্বভাবের জন্য মা আমাকে নিয়ে কোথাও যেতে পারে না। লজ্জায় আমার মাথা হেঁট হয়ে যেত। নিজেকে খুব ছোট মনে হত। কিন্তু শুলেই আমি ঘুমে কাদা হয়ে যেতাম। কখন যে পেচ্ছাপ করে ফেলি বিছানায় সেটা নিয়ন্ত্রন করতে পারতাম না। যত নিজেকে ছোট ভাবতাম তত আমি নিজেকে গুটিয়ে নিতাম, বন্ধুদের সাথেও ভাল করে মিশতে পারতাম না।
মা আমাকে এই নিয়ে কথা শোনাত। আর আমার ২ বছরের ছোট বোন আমার পিছনে লাগত। সুন্দরী স্মার্ট বোনকে দেখে আমার আরও নিজেকে লুজার বলে মনে হত। ও পিছনে লাগলে আমার খারাপ লাগত প্রথমে। কিন্তু ওর কথা ঠিক মনে হত বলে প্রতিবাদও করতাম না।
বড় হওয়ার সময়ে আমার এই সমস্যা কমানোর, কন্ট্রোলে রাখার জন্য আর মা যাতে আমাদের নিয়ে বাইরে আত্মীয়ের বাড়িতে বা বেড়াতে যেতে পারে তার জন্য অদ্ভুত সব পরীক্ষা করত আমাকে নিয়ে। মা এই নিয়ে কখনো ওকে কিছু বলে নি। আর বাবা তো বাইরে থাকত। তাই আমি আমার ২ বছরের ছোট বোনের অদ্ভুত সব পরীক্ষা করার গিনিপিগ হয়ে গিয়েছিলাম।
যেমন ১০ বছর বয়সে মামার বাড়িতে বিছানায় পেচ্ছাপ করে ফেলার পরদিন বাড়িতে ফেরার পরে মা আদেশ দিল- "তোর জন্য অনেক গদি তোশক নষ্ট হয়েছে। আজ থেকে তুই মেঝেতে শুবি।" তার আগে অবধি আমি আমার ছোট ঘরের খাটে শুতাম। সেই ঘরের মেঝেতে যথেস্ট জায়গা নেই। তাই আমি বোনের ঘরের মেঝেতেই শুলাম। বোন উলটে আদেশ দিল - " এমন ভাবে ড্রেনের কাছে নুনু রেখে শো যাতে পেচ্ছাপ করলে সেটার অনেকটা বেরিয়ে যায়।" ফলে আমি ঘরের মেঝেতে জল পরলে যেই ড্রেন দিয়ে বেরোয় তার কাছে নুনু রেখেই শুলাম বোনের আদেশ মেনে।
এইভাবে কয়েক মাস গেল। বোনের ঘরের শক্ত মেঝেতে আমি পাতলা চাদর পেতে শুতাম। পেচ্ছাপ করলে সেটা আমিই কাচতাম। আর ছোট বোন সেই ঘরেই দামী গদি পাতা খাটে শুয়ে আমার পিছনে লাগত। ফলে নিজেকে ইনফিরিয়র লুজার ভাবা আর বোনকে সুপিরিওর ভাবার সেই শুরু।
আমি সন্ধ্যার পরে ওর ঘরের মেঝেতেই শুয়ে বা বসে পরতাম বা টিভি দেখতাম। আমি শুয়ে থাকলে বোন মিমি প্রায়ই আমার বুক পেট ক্যাজুয়ালি ওর চটির তলায় মাড়িয়ে হেঁটে চলে যেতে শুরু করে। কখনো কখনো আমার মুখও চটির তলায় মাড়িয়ে যেতে লাগে। বোন প্রথমে এটা শুরু করে রাতের বেলায়। ওর ঘরে ওর খাট আর এটাচড বাথরুমের মাঝখানের মেঝেতে আমি শুতাম দেওয়াল ঘেঁসে। আমার মাথা বোনের বিছানার দিকে আর পা থাকত বাথরুমের দিকে। কিন্তু অন্ধকার ঘরের মাঝখান দিয়ে যেতে ওর অসুবিধা হয় অজুহাত দিয়ে বোন দেওয়াল ধরেই এগোত আর ওর চটি পরা পা পরত আমার বুকে আর মুখে। স্বাভাবিক ভাবেই আমার ঘুম ভেঙে যেত ওর পায়ের চাপে। প্রথম দিন আমি ঘুমের ঘোরে কি হচ্ছে বুঝতে না পেরে চিৎকার করে উঠি। তাই শুনে মাও পাশের ঘর থেকে চলে আসে। কি হয়েছে বলে বোন বলে - " দাদা যদি নিজের পেচ্ছাপ কন্ট্রোল করতে পারে না। তাই দয়া করে আমি ওকে নিজের ঘরের মেঝেতে শুতে দিয়েছি। কিন্তু এরকম এক্সিডেন্ট তো হয়েই যেতে পারে মেঝেতে শুলে। অন্ধকারে আমি তো আর দেখতে পাই না যে কোথায় পা দিচ্ছি!"
মা শুনে ঘাড় নেড়ে বলে " ঠিকই তো বলেছিস।"
আমিও কোন প্রতিবাদ করি নি। অথচ আমার মনে হয় বোন পুরো জিনিসটা ইচ্ছা করেই করেছে। অসতর্ক অবস্থায় অন্ধকারে হাঁটার সময়ে ওর চটি পরা পা আমার মুখের উপরে পরলে ও উলটে পরত। কিন্তু তা হয়নি! বরং ও দিব্বি চটি পরা পায়ের তলায় আমার মুখ বুক পেট সব মাড়িয়ে চলে গিয়েছিল। আর বাইরে থেকে খোলা জানলা দিয়ে যা আলো আসছিল তাতে আমাকে দেখতে না পাওয়ারও কোন কারন ছিল না। কিন্তু আমি কিছু না বলে উলটে না বুঝতে পেরে চিৎকার করে ফেলার জন্য সরি বলে ক্ষমা চাইলাম। আমার ভিতর থেকে কে যেন বলছিল বোন ভুল কিছু করেনি। সব দোষ আমার। আমার ক্ষমা চাওয়াই উচিত!
এইভাবে বেশ কিছুদিন চলল। বোন প্রায় রোজ রাতেই একবার করে উঠত। আর আমার মুখ বুক পেট সব চটির তলায় মাড়িয়ে টয়লেটে যেত। কখনো ওর চটি পরা পায়ের তলায় আমার নাক এত জোরে চাপা খেত যে আমি যন্ত্রনায় ছটফট করতাম। আবার কখনো বা ওর চটির তলায় আমার নুনু আর বিচি চাপ খেত। এই দুটোতেই সবচেয়ে বেশি ব্যাথা লাগত। আর বোন উলটে বলত - " চিল্লিয়ে মায়ের ঘুম ভাঙাচ্ছিস কেন? তুইও যদি পেচ্ছাপ পেলে আমার মত উঠে বাথরুমে গিয়ে করে আসতে পারতিস তাহলে তোকে আজ মেঝেতে শুতে হত না। এসব সহ্যও করতে হত না। দোষ তো তোর। তাই পেচ্ছাপ কন্ট্রোল করতে না পারলে অন্তত ব্যাথা কন্ট্রোল করতে শেখ!"
আমি কিছুই বলতাম না বোনকে। নিজেকে খুব ছোট আর বোনকে আমার চেয়ে অনেক উঁচু মনে হত। আর এভাবেই ক্রমে কখন যেন এই পুরো ব্যাপারটা অল্প অল্প ভালও লাগতে শুরু করে আমার।
বোন রোজ রাতে আমাকে চটি পরা পায়ের তলায় মাড়িয়ে বাথরুমে যেতে থাকে। তারপরে সন্ধ্যাবেলায় আমি ঘরের মেঝেতে শুয়ে থাকার সময়েও আমাকে চটির তলায় মাড়িয়ে যেতে লাগে। প্রথমে শুধু বুক আর পেট পায়ের তলায় মাড়ালেও পরে আসতে আসতে আমার মুখও চটির তলায় মাড়াতে লাগে বোন। না, এই নিয়েও আমি একবারও কারো কাছে অভিযোগ করিনি। বোনকে কোন বাধাও দিই নি! তখন আমার মনে হত বোন সুপিরিওর, ও আমাকে ওর পায়ের তলায় মাড়িয়ে যেতেই পারে! বোন মিমি তাই দিব্বি ওর চটি পরা পায়ের তলায় দিব্বি আমার, বুক, পেট, নুনু সব মাড়িয়ে যেতে লাগে!
এভাবে এক বছরের কিছু বেশি যায়। তখন আমি ১২ আর বোন ১০ এর। ক্রমে শীতকাল আসে। মেঝেতে খুব ঠান্ডা লাগত, কিন্তু মাকে আমি তারপরেও এই নিয়ে কিছু বলিনি। আমি মেঝেতেই শুতাম। বোন সন্ধ্যায় আর রাতে আমাকে ওর চটি পরা পায়ের তলায় মাড়িয়ে যেত। আমি রাতে মেঝেতে পেচ্ছাপ করে ফেললে নিজেই উঠে মেঝে মুছতাম আর আমার শোওয়ার চাদরটা কেচে দিতাম।
আমাদের বাবা ২-৩ মাসে একবার বাড়ি ফিরত। সেবার শীতকালে বাড়ি ফিরে আমাকে রাতে মেঝেতে শুতে দেখে বাবা বলল " যতই রাতে পেচ্ছাপ করুক তাই বলে ও ঠান্ডা মেঝেতে শুয়ে ঘুমাবে? আমি ওর জন্য খাটিয়া এনে দিচ্ছি। এই বলে বাবা আমার জন্য স্টিলের কাঠামোর উপরে ফাইবারের ফিতে দিয়ে বোনা খাটিয়া নিয়ে এল। আমি কয়েকদিন তার উপরে শুলাম। রাতে পেচ্ছাপও করে ফেললাম। বাবা চলে যেতেই পরের দিন বোন আমার ঘরে এসেই নাকে হাত দিয়ে বলল - " ইশ! পেচ্ছাপ করে করে কি দুর্গন্ধ করেছিস এটাতে। কাল এটাকে ভাল করে ধুয়ে রোদে দিবি। আর তুই যাতে এটাতে পেচ্ছাপ না করিস তার ব্যাবস্থা করব আজ রাতে।
রাত হতে বোন আমার ঘরে এসে ঢোকে একটা পলিথিন ব্যাগ আর কয়েকটা কাপড়ের ক্লিপ হাতে। বলে - " চেন খুলে তোর নুনুটা বার কর। তোর বিছানায় পেচ্ছাপ করা বন্ধ করার একটা দারুন উপায় মাথায় এসেছে।
আমি অবাক হয়ে বলি " কি করবি?"
বোন উত্তর না দিয়ে এগিয়ে এসে নিজেই একটানে আমার বারমুডার চেন খুলে বাঁ হাত দিয়ে আমার নুনুটা বাইরে বার করে এনে বলে " করলে নিজেই দেখতে পাবি।" এই বলে হাত দিয়ে আমার নুনুটা প্রায় এক মিনিট ডলতে থাকে।
বোনের হাতের ঘসা খেয়ে এক মিনিট পরে আমার ১২ বছর বয়সী নুনু বেশ শক্ত হয়ে যায়। এবারে বোন সেটাকে পলিথিনের ব্যাগে ঢোকায় তারপরে কাপড়ের ৩-৪ টা ক্লিপ পলিথিনের উপর দিয়ে আমার নুনুতে লাগায়। আর নুনুর গোড়াতে রবারের গার্ডার দিয়ে পলিথিনটা মুড়ে দিয়ে বলে -" এবারে রাতে পেচ্ছাপ করলে এই প্লাস্টিকের বাইরে বেরোবে না। কেমন বুদ্ধি করলাম বল তো। এবারে রাতে তুই শান্তিতে বিছানায় ঘুমাতে পারবি।"
এই বলে বোন ওর ঘরে ফিরে যায়। আমি হতভম্ব হয়ে বসে থাকি। বোন নিজে হাতে আমার নুনু বার করে হাত দিয়ে ডোলে শক্ত করে তাতে প্লাস্টিক লাগিয়ে দিয়েছে যাতে আমি পেচ্ছাপ করলে তার ভিতরেই থাকে এটা তখনো আমার বিশ্বাস হচ্ছিল না যেন! বোন নুনুতে হাত দেওয়ায় আমার ভাল লাগা আর লজ্জা একসাথে কাজ করছিল। সাথে বোনের পায়ের তলায় trample হতে না পারার কষ্ট আর এই প্লান সফল হলে এইভাবে নুনুতে প্লাস্টিক জড়িয়ে বেড়াতে বা আত্মীয়ের বাড়িতে রক্ষা পাওয়ার আনন্দ। সব মিলিয়ে খুব জটিল এক মানসিক পরিস্থিতিতে পরেছিলাম।
ওদিকে কাপড়ের ক্লিপগুলো আমার নুনুটাকে খুব জোরে চিপে ধরেছিল। মোট ৩ টে ক্লিপ আমার নুনুর আগা, গোড়া আর মাঝে। যত সময় যাচ্ছিল ব্যাথা বাড়ছিল আর সেই চাপের জন্য নুনুতে উত্তেজনাও হচ্ছিল। আর এই অদ্ভুত কান্ড আমার ছোট বোন নিজে হাতে করে দিয়ে গেছে ভাবতে আমার কেন জানি না আরো ভাল লাগছিল।
আমার নুনু ক্লিপের চাপে যন্ত্রনায় উত্তেজিত হয়ে কাঁপছিল। আমি দাঁতে দাঁত চেপে সহ্য করছিলাম।
কিন্তু এই অবস্থাতেই কখন যেন ঘুমিয়ে পরলাম আর ঘুমের ঘোরে ক্লিপ খুলে ফেললাম। রবারের গার্ডারটা ছিল। কিন্তু মুশকিল হল শক্ত নুনু ঘুমের ঘোরে নরম হতেই গার্ডার আলগা হয়ে গিয়েছিল। ফলে পেচ্ছাপ বেশি হতেই প্লাস্টিক খুলে গেল। আমি নিজের পেচ্ছাপ মেখে খাটিয়ায় ঘুমিয়ে রইলাম মরার মত।
সকালে ঘুম ভাংল কানমোলা খেয়ে। মিমি আমার ডান কানটা খুব জোরে মুলতে মুলতে বলল - " এত ভাল ব্যাবস্থা করে দিয়ে গেলাম। সেটারও বারোটা বাজালি?" তোকে দিয়ে কিচ্ছু হবে না। ভেবেছিলাম পরীক্ষা সফল হলে মাকে বুঝিয়ে দার্জিলিং যাব। তুই এরকম করলে তোকে নিয়ে তো যাওয়ার কোন উপায় নেই দেখছি! এই বয়সে তুই বিছানায় পেচ্ছাপ করবি আর হোটেলে সবার হাসির পাত্র হব আমরা।" গিনিপিগ দাদার উপরে ওর বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা নীরিক্ষা ব্যর্থ হওয়ায় বোন খুব দুঃখী মনে হল।
সকালে ব্রেকফাস্ট করার সময়ে বোন মাকে নিজের পরীক্ষার কথা আর আমি কিভাবে সব আশায় জল ঢেলে দিয়েছি সেটা বিশদে বলল। মাও হতাশ বলে মনে হল। কিন্তু একটু ভেবে বলল " ওভাবে হবে না। পলিথিন ঠিক খুলে যাবে।"
" ও খুলে না ফেললে কেন খুলে যাবে মা? আমি তো শক্ত করে আটকেছিলাম।"
" ওর নুনু শক্ত নাহলে তুই পলিথিন ভাল করে আটকাতে পারবি না। পেচ্ছাপ পাশ দিয়ে বেরিয়েই যাবে। আর নুনু শক্ত করে পলিথিন লাগালেও ও ঘুমিয়ে পরলেই নুনু আপনা থেকেই নরম হয়ে যাবে। পেচ্ছাপ সেই বেরিয়েই যাবে। তুই প্লানটা খুব বুদ্ধি করে করলেও তাই কাজে লাগবে না।" মা তার ১০ বছর মেয়েকে বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করে।
" কিন্তু এভাবে তো চলতে পারে না। ওর জ্বালায় আমরা কোথাও যেতে পারি না। আমাকেই মাথা খাটিয়ে পরীক্ষা নীরিক্ষা করে কিছু একটা উপায় বার করতে হবে। বোন বলে।
মা বলে " তোর বুদ্ধির উপরে আমার ভরসা আছে মিমি। ভাল করে ভেবে চিনতে পরীক্ষা করে কিছু একটা উপায় বার কর। প্লান কাজে লাগলেই তোদের নিয়ে দার্জিলিং যাব আমি। কথা দিলাম।"
বোন বলল " যতদিন কাজে লাগার মত কোন উপায় খুঁজে পাচ্ছি ততদিন তুই আমার ঘরের মেঝেতেই শুবি। বুঝলি?"
ফলে আবার আমার জায়গা হল বোনের ঘরের মেঝে। আবার সকাল, বিকাল, সন্ধ্যা বা রাতে আমাকে চটি পরা পায়ের তলায় মাড়িয়ে ঘরের এপাশ থেকে ওপাশে যেতে লাগল বোন। সাথে যোগ হল গিনিপিগ দাদার নুংকু নিয়ে পরীক্ষা নীরিক্ষা যাতে আমার বিছানায় পেচ্ছাপ করে বিছানা ভেজানো বন্ধ করা যায়। ভাবনার সুবিধার জন্য মাঝে মাঝে আমাকে প্যান্টের চেন খুলে নুনু বার করে শুতে হত। আমার নুনু চোখের সামনে দেখতে পেলে বোনের নাকি ভাবতে সুবিধা হবে কি করে এই নুনুকে বাগে আনা যায়। বোনের আদেশে আমি নুনু বার করে ঘরের মেঝেতে শুয়ে থাকতাম প্রায়ই। আর বোন মিমি বিজ্ঞানীদের মত গম্ভীর মুখ করে আমার নুনুকে বাগে আনার উপায় চিন্তা করতে করতে ঘরের এ মাথা থেকে ও মাথা পায়চারি করত। আর ওর চলার পথে থাকা আমার মুখ, বুক, পেট, নুনু সবই ওর চটির তলায় পাড়া খেত বার বার। কখনো কখনো ও হতাশ হয়ে আমার পাশে চেয়ার টেনে বসে বলত " দেখ। তোর জন্য কত পরিশ্রম করতে হচ্ছে আমাকে। একটু ভাল করে পা টিপে দে আমার। যাতে আরও ভাল করে চিন্তা করতে পারি।" এই বলে বোন চটি পরা পা দুটো আমার বুকে বা মুখে তুলে দিত। আর আমি খুব মন দিয়ে ওর পা টিপে দিতাম ওর চটির তলায় চুম্বন করতে করতে। আমার এই পুরো বিষয়টা কেন এত ভাল লাগত নিজেই বুঝতাম না। আমি নিজের বিছানায় পেচ্ছাপ করার রোগ নিয়ে লজ্জিত ছিলাম। আমার জন্য মা বোন কোথাও যেতে পারে না ভেবে আমার খুব খারাপ লাগত। কিন্তু এই রোগ সেরে গেলে বোন আমাকে এইভাবে আর ট্রিট করবে না ভাবতে আমার একটুও ভাল লাগত না!
এসব বোন যে লুকিয়ে করত তাও নয়। বহুবার মায়ের সামনেই বোন চটি পরা পা আমার মুখের উপরে রেখে বসে আমাকে ওর পা টিপতে বলেছে যাতে ও ভাল করে চিন্তা করতে পারে। আমি আমার মুখে রাখা বোনের চটি পরা পা টিপছি আর ওর চটির তলায় চুম্বন করছি। আমার প্যান্টের চেন খোলা আর আমার নুনু আর বিচি বাইরে বের করে রাখা যাতে ওখান থেকে রাতে পেচ্ছাপ হয়ে বিছানা ভেজানো কি করে কন্ট্রোল করা যেতে পারে সেটা নিয়ে বোন ভাল করে চিন্তা করতে পারে! আর স্বভাবতই বোনের সেবা করতে করতে আমার ১২-১৩-১৪ বছরের নুনু মায়ের সামনেই কখন যেন ভিশন শক্ত হয়ে উঠত। এই লজ্জাকর অভ্যাস আর কু অভ্যাসই আমাকে খুব এক দারুন ভাললাগার নেশা দিচ্ছিল আমাকে - বোনের হাতে মায়ের সামনেই এইভাবে ব্যবহৃত হতে পারা।
হয়ত এরকম কিছু সময়ে চলার পরে বোন বলত - এবারে উঠে দাঁড়া। একটা ভাল প্লান পেয়েছি। আমি উঠে দাঁড়াতাম বোনের সামনে। ওর কথা মত সব জিনিস এনে দিতাম। বোন হাত দিয়ে কিছুক্ষন আমার পেনিস ঘসে একটা পলিথিন আমার শক্ত পেনিসে লাগিয়ে হয়ত গার্ডার দিয়ে লাগাল।
তারপরে দড়ি দিয়ে খুব শক্ত করে বেঁধে কাপড়ের ক্লিপও লাগিয়ে দিল। আমার খুব ব্যাথা লাগলেও বোনকে আমার উপর অত্যাচার করতে বাধা দিতাম না যতক্ষন সম্ভব হত। খুব কষ্ট হলে বোনের সামনে হাত জোর করে বা ওর পায়ে মাথা রেখে পায়ে মাথা ঘসতে ঘসতে ওকে বলতাম খুব কষ্ট হচ্ছে!
ওর পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরে ও অর্ডার করত পেচ্ছাপ করতে। আমি করতাম। নুনু শক্ত থাকায় পরীক্ষা সফল হত তখন। কিন্তু রাতে ঘুমানোর পরে নরম হয়ে যাওয়া নুনুতে এসব কিছুই কাজ করত না। কিন্তু এই অজুহাতে ছোট বোনের আমাকে অপমান করা, মারা, পায়ের তলায় মাড়ানো আর পা টেপানো বা আমার নুনু আর বিচি হাতে নিয়ে পরীক্ষা নীরিক্ষা দিব্বি চলতে লাগল মায়ের সমর্থনেই!
কাজ হবে না জেনেও রোজ রাতে আমার নুনুতে পলিথিনের উপরে গার্ডার আর কাপড়ের ক্লিপ লাগিয়ে দিত বোন। নিজের হাতে বোনের আমার নুনুতে ক্লিপ লাগানো আর তারপরে বহু সময় ধরে নুনুতে চেপে বসা ক্লিপ থেকে যন্ত্রনা আর ক্লিপে চাপা পরার চাপ থেকে নুনুতে উত্তেজনা এক অদ্ভুত ভাল লাগা কাজ করাত। কোন কোন দিন এই কাজ করার পরে বোন ওর পরিশ্রমের পারিশ্রমিক হিসাবে ওর চটি পরা পা আমার মুখে তুলে দিয়ে আমাকে ওর পা টিপে দিতে বলত। বোন টিভি দেখত। আর আমি পলিথিনে মোড়া নুনু বারমুডার চেনের ফাঁক দিয়ে বার করে আমার মুখের উপরে পা রেখে বসে থাকা বোনের পা দুটো ভক্তি ভরে টিপে দিতাম ওর চটির তলায় চুমু খেতে খেতে। মাঝে মাঝেই জিভ বার করে চাটতাম না
বোনের চটির তলা। একদিন এইভাবেই বোনের পা টিপতে টিপতে ওর চটির তলা চাটছি। পলিথিনে মোড়া নুনু ক্লিপের তলায় যন্ত্রনা আর উত্তেজনায় থরথর করে কাঁপতে কাঁপতে হঠাত ভীষণ জোরে কাঁপতে লাগল। এত দারুন ভাল লাগা আমার নুনুতে আগে কখনো আসে নি। অদ্ভুত আনন্দ দিয়ে আমার নুনু থেকে কি যেন একটা বেরোতে লাগল ক্লিপের চাপে। আমি বোনের পা টিপতে টিপতে পাগলের মত ওর চটির তলা চাটতে লাগলাম আর আমার নুনুতে অনুভব করতে লাগলাম এক দুর্দান্ত আনন্দ।
আমার পলিথিনটা ভিজে ওঠায় বোন ভাবল আমি পেচ্ছাপ করেছি। ও গর্বের সাথে বলল " দেখ, এভাবে ভাল করে লাগালে তোর পেচ্ছাপ রাতেও বাইরে আসবে না।
আমি বললাম " আমি পেচ্ছাপ করিনি এখন। "
বোন জবাবে চটি পরা দুই পায়ে আমার মুখে পরপর দুটো লাথি মেরে বলল, " ওই তো পলিথিন ভিজে উঠেছে দেখতে পাচ্ছি। পেচ্ছাপ করিস নি মানে? তুই কি জেগে থাকা অবস্থাতেও পেচ্ছাপ করলে বুঝতে পারিস না?"
আমি বললাম " ওটা পেচ্ছাপ না।"
বোন আবার আমার মুখে লাথি মেরে বলল " নুনু থেকে বেরিয়ে পলিথিন ভিজিয়ে দিচ্ছে, ওটা পেচ্ছাপ ছাড়া আর কি? উঠে দাঁড়া, দেখি।"
আমি উঠে বোনের সামনে দাঁড়ালাম। আমার সাড়ে ১১ বছর বয়সী বোন ক্লিপ আর গার্ডার নিজের হাতে খুলে পলিথিন টা সাড়ে ১৩ বছর বয়সী আমার নুনু থেকে আলাদা করল। পলিথিন টা খুলে ভিতরে তাকিয়ে ও দেখে ওর ভিতরে পেচ্ছাপ সত্যিই নেই। বরং 3-4 ML সাদা রঙের কি এক তরল পদার্থ তার ভিতরে। এটা কি এর মধ্যে? পেচ্ছাপ তো এরকম হয় না, এত অল্পও হয় না। এটা কি বেরোচ্ছে তোর নুনু থেকে। তোর কোন রোগ হল নাকি? "
ওটা ঠিক কি আমিও তখন বুঝতাম না। বোন সেটা নিয়ে সোজা মায়ের কাছে চলে গেল। মা পুরো ঘটনা শুনে বলল " এটা পেচ্ছাপ না। এটা হল বীর্য, ইংরেজিতে বলে সিমেন। ছেলেরা এই বয়সে এলে পেচ্ছাপের সাথে নুনু দিয়ে সিমেনও বেরোয়।" - মা আর বোনের সম্পর্ক এমন সুন্দর বন্ধুর মত যে এসব বলতেও মার আটকায় না। আর ১০ বছর পেরনোর পরেও বিছানায় পেচ্ছাপ করতে থাকা আমাকে তো মা আর মানুষ বলেই মনে করত না।
"এটা কেন বেরোয় মা? এটাও কি অন্য কোন রেচন পদার্থ?"
" না রে, এটা কি তুই পরে বুঝবি। বিয়ের পরে বর বউয়ের পেটের মধ্যে এটা ঢোকানোর পরেই বউয়ের পেটে বাচ্চা আসে। বুঝলি?"
বোন পুরোটা শুনে ভীষণ অবাক হয়ে মুখ হাঁ করে ফেলল প্রথমে। তারপরে ফিক ফিক করে হাসতে হাসতে বলল, " তুমি ইমেজিন কর মা। গাধা দাদাটা বিয়ে করে বউদিকে নিয়ে বিছানায় শুয়েছে। সে তো আর জানে না। রাতে দাদা ঘুমের ঘোরে পেচ্ছাপ করে বউয়ের সারা গা ভাসিয়ে দিল। আর বউদি উঠে দাদাকে একদম ঠাস ঠাস করে..."।
মা এবার বোনকে থামিয়ে বলল, " এটাই তো আমার ভয় রে মিমি। এই ছেলেকে কোনদিন বিয়ে দিলে এটাই হবে ওর এই রোগ সারাতে না পারলে। যখন সে বউ কোর্টে সবার সামনে এই বলে ডিভোর্স চাইবে তখন যে কি লোক হাসাহাসি হবে আমাদের নিয়ে তাই ভাবি আমি। তুইও তো ওর বোন, তোরও লজ্জার ব্যাপার হবে এটা। হাসিস না।"
বোনও এবার মুখ গম্ভীর করে বলল, " হ্যাঁ মা। দাদার এই রোগ সারাতেই হবে। আমি পরীক্ষা নীরিক্ষা করে কিছু ঠিক উপায় বার করে ফেলব। তুমি ভেব না।"
" তোর বুদ্ধির উপরে আমার ভরসা আছে। তাই তুই বোন হয়ে দাদার নুনু হাতে নিয়ে পরীক্ষা নীরিক্ষা করলেও আমি বাধা দিই না। কিছু একটা করতেই হবে। "
" হ্যাঁ মা। ঠিক করে ফেলব। দাদা তো এখন ছোটই। বিয়ের অনেক দেরী। তার আগে ঠিক উপায় হয়ে যাবে। তুমি চিন্তা কর না। আমি তো আছি। এখন আমরা কোথাও যেতে পারি না ওকে নিয়ে এটাই সমস্যা। আচ্ছা মা, যেটা দাদার বউয়ের পেটে দিয়ে বাচ্চার বাবা হওয়ার কথা সেই সিমেন এমনি এমনি আমার সেবা করার সমিয়ে বেরিয়ে এল কেন?"
মা বলল, " তাই তো। তুই ওকে দিয়ে পা টেপাচ্ছিলি পায়ের নিচে শুইয়ে। এই সময়ে সিমেন কি করে বেরোল? এরকম তো হয় না। খুব লজ্জার হলেও ওকে একবার ডাক্তার দেখিয়ে নেওয়াই ভাল। তোর বাবাকে আবার বলতে হবে এবার এলে ওকে বড় ডাক্তার দেখাতে। আগেও বলেছি। পাত্তাই দিচ্ছে না।"
" বাবা না নিলে আমিই কিছু উপায় বার করব মা। আর দাদার নুনুর কিছু সমস্যা তো আছেই। সেই জন্য যদি রাত হলে ওর পেচ্ছাপের উপরে কন্ট্রোল না থাকে তাহলে সিমেনের উপরেও নাই থাকতে পারে। যখন খুশি দুটোই বেরিয়ে যায় হয়ত। ব্যাপারটা খুব ইন্টারেস্টিং মা। গাধা দাদার পেনিস নিয়ে আরো স্টাডি করতে হবে।"
" সে তুই কর। কিন্তু আমি তোর বাবাকে ডাক্তার দেখানোর কথাও বলি। ওঝা বা জোতিষীও দেখাব আমি। মন্দিরে মানত করে পুজোও দেব। কি থেকে হচ্ছে তো জানি না। তুইও তোর মত যা খুশি পরীক্ষা নীরিক্ষা চালা দাদার নুনু নিয়ে। সব রকম চেষ্টা করলে কিছু উপায় ঠিক পাওয়া যাবে।"
বোন আর মা মুখোমুখি সোফা আর খাটে বসে কথা বলছিল আমি বসেছিলাম মেঝেতে, সোফায় বসা বোনের পায়ের কাছে। বোন ওর চটি পরা পা দুটো আমার কোলে তুলে দেওয়ার পরে আমি ওর পা দুটো টিপে দিচ্ছিলাম। আমার নুনু তখনো বাইরে বার করা। একটু আগেই সিমেন বের করা নুনুটা বোনের পা টিপতে শুরু করার পরে একটু একটু করে শক্ত হতে শুরু করেছিল। বোন এবারে ওর চটি পরা ডান পা টা আমার নুনুর উপরে তুলে দিয়ে বলল, " এই সিমেনটা কি রোজ বেরোয় তোর নুনু দিয়ে।
বোনের চটি পরা পায়ের তলার চাপে আমার নুনু কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই পুরো শক্ত হয়ে গেল। আমার নুনুর উপরে রাখা বোনের চটি পরা পা টা আমি টিপতে টিপতে নিজের নুনুর উপরে চাপতে চাপতে বললাম " এর আগে যতবার হয়েছে ততবারই আমি নিজের ইচ্ছাতেই বার করেছি। আমি মেঝেতে নুনু টানা ঘসতে লাগলে তবেই এইটা বেরোয়। এই প্রথম এমনি এমনি বেরোল।"
বোন ওর চটি পরা পায়ের তলায় মায়ের সামনেই আমার নুনুটা আমার পেটের উপরে ঘসতে ঘসতে বলল " তুই মেঝের উপরে নুনু ঘসিস কেন?"
" ভাল লাগে খুব" - আমি বললাম।
"এখন আমি চটির তলায় ঘসছি এটাও ভাল লাগছে তোর?"
" খুব খুব। মনে হচ্ছে আবার সিমেন বেরোতে পারে এত ভাল লাগছে।"
" বেরোলে বেরোক। হতে পারে এই সিমেনের কারনেই তোর পেচ্ছাপ বেরনোর নল ব্লক হয়ে পেচ্ছাপ বেরোতে পারে না। তাই পেচ্ছাপ জমে থাকে আর রাতে শুয়ে পরলে চাপ পরে আর বেরিয়ে যায়। তাই তোর পেনিস থেকে এই সিমেন যত সম্ভব বার করে দেখতে হবে আমার এই থিওরি ঠিক কিনা।" আমার সাড়ে ১১ বছর বয়সী বোন মায়ের সামনেই বিজ্ঞানীদের মত গম্ভীর গলায় কথাটা বলে ওর চটি পরা ডান পায়ের তলায় আমার নুনু ঘসতে ঘসতে।
" তোর যা ইচ্ছা পরীক্ষা কর তোর দাদাকে নিয়ে। ডাক্তার, ওঝা, জোতিষ, ঠাকুর, তুই। যেখান থেকে উপায় বার হয় হোক। শুধু আমার ধেড়ে বড় ছেলে বাচ্চাদের মত রাতে বিছানায় পেচ্ছাপ করে এই লজ্জার হাত থেকে আমার মুক্তি চাই।
"মুক্তি হবে মা, তুমি চিন্তা কর না।অন্য কেউ না, আমিই করব ব্যাবস্থা।" বোন বলে, আমার নুনুটা এবার চটি পরা বাঁ পা দিয়ে ঘসতে ঘসতে।
" তুমি আমার জন্য কত কষ্ট করছ বোন। থ্যাংক ইউ।" এই বলে আমি বোনের চটি পরা ডান পা টা দুই হাতে তুলে আনি মুখের কাছে। ওর নরম পায়ের পাতায় বেশ কয়েকটা চুম্বন করি। তারপরে পাগলের মত চুমু খেতে থাকি ওর ডান চটির তলায়। বোন ওর বাঁ চটির তলা খুব জোরে ঘসতে থাকে আমার পেনিসে। আমার পেনিস কাঁপতে থাকে প্রবল উত্তেজনায়। আমি বুঝতে পারি আমার পেনিস দিয়ে আবার সিমেন বের হবে। বোনের চটি পরা পায়ের তলায়, মায়ের সামনেই! কি লজ্জা। আর সাথে কি সুখ। উফফ!!!
Subscribe to:
Posts (Atom)