Thursday 1 August 2024

রাকেশ

আমি রাকেশ, এখন আমার বয়স ২১। আমার জন্ম কলকাতা থেকে ৫০ কিমি দূরের এক মফস্বল শহরে। বাবা বাইরে চাকরি করত। বাড়িতে থাকতাম আমি আর আমার মা, দিদি আর বোন। আমরা তিন ভাই বোন একদম পিঠোপিঠি, আমার দিদি মিমি আমার চেয়ে দেড় বছরের বড় আর বোন সিমি দুই বছরের ছোট। ছোট থেকেই আমি ছিলাম ভীষণ দিদি ভক্ত। দিদির কথায় উঠতাম আর বসতাম। দিদি যা বলত করে দিতাম। দিদির পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করতাম রোজ। আমার দিদি ভক্তি নিয়ে কেউ কেউ হাসাহাসি করলেও কেউ কখনো বাধা দেয় নি। মায়ের এই নিয়ে কোন আপত্তি ছিল না। ফলে যত বড় হতে লাগলাম আমার দিদি ভক্তি বাড়তে লাগল। আমিই দিদির বই খাতা গুছিয়ে দিতাম, বিছানা করে দিতাম, জামা গুছিয়ে রাখতাম, জুতো পালিশ করে রাখতাম, পায়ে জুতো পরিয়ে দিতাম। দিদির প্রতি এগুলো করতাম ভক্তি থেকে। ছোট বোনের জন্যও এইসবই করতাম ও ছোট বলে। তাও ও রাগ দেখাত আমি দিদিকে বেশি ভালবাসি শ্রদ্ধা করি বলে। ভাইফোঁটার দিন দিদি আর বোন পাশাপাশি চেয়ারে বসত আর আমি মেঝেতে ওদের পায়ের কাছে বসতাম। ফোঁটা দেওয়া হয়ে গেলে আমি দিদির পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করতাম আর দিদি আমার মাথার উপরে চটি পরা পা রেখে আশির্বাদ করত। যখন আমার বয়স ১২ সেই বার এইভাবে দিদির কাছে ফোঁটা নিয়ে দিদির পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ভক্তিভরে প্রনাম করলাম আর দিদি আমার মাথার উপরে চটি পরা ডান পা রেখে আশির্বাদ করল। তারপরে আমি বোনের কাছে ফোঁটা নিলাম। বোন আমাকে অবাক করে দিয়ে বলল "এবারে আমাকে প্রনাম কর।" আমি বোনের পায়ে হাত দিয়ে প্রনাম করতে বোন আমার গালে থাপ্পর মেরে বলল, " তোর যত ভক্তি শুধু দিদির প্রতি? দিদির মত আমার পায়েও মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম কর।" আমি বললাম " দিদি তো আমার চেয়ে বড়। তাই প্রনাম করি। তুই আমার চেয়ে ছোট। তোর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করব কেন?" বোন জবাবে পা তুলে চটি পরা পায়ে আমার মুখে একটা লাথি মেরে বলল " প্রনাম করবি নাকি এরকম মুখে একের পর এক লাথি খাবি সেটা তোর ইচ্ছা।" আমার যে কি ভাল লাগছিল বলে বোঝাতে পারব না। দিদি বলল " আহা রে আমার সোনা বোনটা রাগ করেছে!" বোন আবার আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " দাদার যত ভক্তি সব তোর প্রতি। রাগ তো হবেই আমার!" দিদি হাসি মুখে আমাকে বলল " রুকু,,বোন যা বলছে কর। নাহলে আমাদের বেচারি ছোট্ট বোনটা দু:খ পাবে!" আমি " আচ্ছা দিদি, তুমি যখন বলছ তখন করছি।" বলে নিজের ছোট বোনের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম। ১ মিনিট প্রনাম করার পরে বোন ওর চটি পরা পা আমার মাথার উপরে রাখল আশির্বাদ করার জন্য। মায়ের গলা শুনলাম তখন, " নে, ফোঁটা শেষ। এবার খেয়ে নে তোরা। বোন আর দিদি মায়ের হাত থেকে খাবারের প্লেট নিল। ছোট বোন আমার মাথার উপরে চটি পরা পা রেখে আশির্বাদ করছে এই নিয়ে মা কিছুই বলল না! এই সময় থেকে দিদির প্রতি আমার ভক্তি আর তা দেখে বোনের রাগ দেখিয়ে আমার প্রতি ডমিনেশান দুটোই বাড়তে লাগল। তখন রোজ রাতে খাওয়ার পরে ১০ টা থেকে ১১ টা অবধি আমরা ৪ জনে একসাথে সিরিয়াল দেখতাম। মা বসত চেয়ারে। দিদি আর বোন সোফায়। আগে আমি দিদির পায়ের কাছে বসে দিদির পা টিপে দিতাম। কিন্তু সেভাবে বসলে টিভি দেখতে পাই না বলে আমি মেঝেতে দিদি আর বোনের পায়ের নিচে শুয়ে টিভি দেখা শুরু করি ওইবারের ভাইফোঁটার পর থেকে। দিদি ওর চটি পরা পা আমার বুকে রাখত আর বোন রাখত আমার পেটে। আমি দিদির পা টিপে দিতাম ভক্তি ভরে। আর বোন রাগ দেখিয়ে আমার পেটে লাথি মেরে ওর পা টিপতে বললে ওর পাও টিপে দিতাম। আসলে দিদির প্রতি আমার যেরকম ভক্তি ছিল সেরকম ছোট বোনের আমার উপরে ডমিনেশানও আমার ভীষণ ভাল লাগত। কিন্তু সেটা মুখে প্রকাশ করতাম না। বরং বোনের রাগ দেখিয়ে আমাকে মারা আর অর্ডার করা আমি খুব এঞ্জয় করতাম। একদিন সিরিয়াল দেখতে দেখতে একজনের একটা ডায়লগ বুঝতে না পেরে আমি জিজ্ঞাসা করে ফেলি " ও কি বলল?" দিদি বিরক্ত হওয়ার ভান করে ওর চটি পরা ডান পা তুলে ঠিক আমার ঠোঁটের উপরে রেখে বলে " হিন্দি না বুঝলে তোকে সিরিয়াল দেখতে হবে না। চুপ করে মন দিয়ে আমার পা টেপ আর আমাদের দেখতে দে।" দিদি মা আর বোনের সামনে এভাবে চটি পরা পা আমার মুখের উপরে তুলে দেওয়ায় আমি খুব খুশি হয়ে অস্ফুট স্বরে দিদির চটির তলা থেকে সরি দিদি বলে মন দিয়ে দিদির পা টিপতে থাকি। দিদির একটা পা আমার ঠোটের উপরে, অন্যটা গলার কাছে রাখা তখন। টিভিতে বিজ্ঞাপন দিলে বোন উঠে সোফায় দিদির অন্যপাশে বসে পরে, তারপরে চটি পরা বাঁ পা টা আমার নাকের উপরে আর ডান পা টা আমার কপালে তুলে দিয়ে বলে এবারে আমার পা টিপে দে। মা বা দিদি কেউই সিমিকে বাধা দেয় না। আমি দিদির পা ছেড়ে ছোট বোনের পা দুটো টিপে দিতে থাকি মন দিয়ে। বোন আমার নাকের উপরে লাথি মেরে বলে "ভাল করে পা টেপ। শুধু দিদির প্রতি ভক্তি দেখাবি আর বোনের সেবা করার সময়ে গাফিলতি করবি তা হবে না।" আমি কিছু না বলে বোনের পা টিপে দিতে থাকি। একটু পরে দিদি ওর পা টা সরিয়ে দুটো পাই আমার বুকের উপরে রাখে। বোন তখন ওর চটি পরা বাঁ পা টা আমার ঠোঁটের উপরে তুলে দিয়ে দুটো চটির তলাই আমার সারা মুখে ঘসতে থাকে। আমি জবাবে ছোট বোনের চটি পরা পা নিজের ঠোঁটের সাথে চেপে ধরে তার তলায় কয়েকটা চুম্বন করি যেভাবে একটু আগে দিদির চটি পরা ডান পায়ের তলায় করেছিলাম। দিদি সেটা লক্ষ্য করে বোনকে জড়িয়ে ওর কপালে একটা চুমু খেয়ে বলে, " দেখ বোন, রুকু তোর চটির তলায় নিজে থেকে চুমু খাচ্ছে। তুই ফালতু ভাবিস ও শুধু আমাকে ভক্তি করে আর তোকে করে না। আসলে তুই ওর চেয়ে ছোট বলে সরাসরি ভক্তিটা দেখাতে পারে না এই যা।" পরের দিন রাতে টিভি দেখার সময়ে আমি দিদির পায়ের কাছে এমন ভাবে শুই যাতে দিদি পা রাখতে গেলে ওর পা আমার মুখে রাখতে হয়। দিদি তাই দেখে বলে তুই যেখানে শুয়েছিস তাতে আমার পা তো তোর মুখের উপরে পরবে। তুই কি টিভি দেখতে চাস না তাহলে?" আমি দিদির চটি পরা পা দুটো নিজের মুখের উপরে তুলে নিয়ে দিদির চটির তলায় চুম্বন করতে করতে বলি, " না দিদি। আমি শুধু তোমার সেবা করতে চাই। তুমি তোমার চটি পরা পা এভাবে আমার মুখের উপরে রাখবে পা টেপানোর সময়ে। সেটাই তোমাকে মানায়।" বোন পাশ থেকে বলে ৩০ মিনিট পরে কিন্তু আমি তোর সাথে জায়গা চেঞ্জ করব দিদি। তখন আমার চটি পরা পা থাকবে দাদার মুখে। আর যেভাবে তোর পা টিপছে সেভাবে আমার পা যদি ভক্তি ভরে না টেপে তাহলে আজ ও মুখে একের পর এক লাথি খাবে।" দিদি বলে "ঠিক আছে বোন। তুই আমার একমাত্র আদরের বোন। তুই যা চাস তা কি আমি না দিয়ে পারি? আর রুকু সত্যিই তোকেও আমার মতই ভক্তি করে। কি রে রুকু, করিস না?" এই বলে আমার দিদি আমার মুখে একটা লাথি মারে। আমাকে লাথি মারা দিদির চটির তলায় চুম্বন করে আমি বলি, " তোমাকে আমি ভগবানের মত ভক্তি করি দিদি। কিন্তু সিমি আমার চেয়ে ছোট। ওকে আমি খুব ভালবাসি ঠিক, কিন্তু ছোটদের কি কেউ ভক্তি করে?" জবাবে বোন আমার বুকে লাথি মেরে বলে, " এমনিতে না করলেও মুখে রোজ জোরে জোরে লাথি খেলে এমনিই ভক্তি আসবে।" দিদি হেসে বলে " রুকু জানে তুই এই রিপ্লাই টাই দিবি। মুখে তোর লাথি খেতে চায় বলেই ও সত্যিটা বলল না যাতে তুই ওকে রেগে গিয়ে মুখে লাথি মারিস।" ৩০ মিনিট ধরে আমি দিদির পা টিপে গেলাম আর দিদি ক্যাজুয়ালি আমার মুখে চটির তলা ঘসে গেল। ৩০ মিনিট পরে দিদি আর বোন জায়গা বদলালো। বোন আমার মুখের উপরে চটি পরা পা দুটো তুলে দিয়ে আমার নাকের উপরে লাথি মেরে বলল, " পরের ৩০ মিনিটে মুখে অন্তত ৬০ টা লাথি খাবি তুই। জবাবে আমার পা টিপে দিবি আর আমার দুটো চটির তলাই জিভ দিয়ে চেটে পরিষ্কার করবি। কাল থেকে আমি আমার বাইরের জুতোও তোকে দিয়ে চাটিয়ে পরিষ্কার করাবে আর জুতো পরা পায়ে তোর মুখে লাথি মারব। দেখি তোর আমার প্রতি ভক্তি আসে কিনা। আমি জবাবে বোনের দুই চটির তলায় একবার করে গাঢ় চুম্বন করে ওর পা টিপতে টিপতে বলি, "সে তুই যাই কর, ভক্তি তো ছোটরা বড়দের দেখায়। নিজের ছোট বোনকে কেউ ভক্তি করে নাকি?" দিদি শুনে বলে " ঠিক আছে বোন। চ্যালেঞ্জ নিয়ে নে রুকুর সাথে। পরের ১ মাস তুই রুকুকে স্লেভের মত ইউজ কর। যত ইচ্ছা মার,হুকুম কর। যা ইচ্ছা করা। দেখা যাক ১ মাস পরে ওর প্রতি তোর ভক্তি আসে কিনা।" আমি বলি "চ্যালেঞ্জ এক্সেপটেড"। বোন জবাবে আমার নাকের উপরে লাথি মেরে বলে, " বেশি না বকে আমার চটির তলাটা চেটে পরিষ্কার কর।" আমি জিভ বার করে ছোট বোনের পায়ে পরা নীল চটির তলা চাটতে লাগলে মা বলে " তোরা ওকে ডমিনেট করিস ঠিক আছে। কিন্তু এইভাবে চটি জুতোর তলা চাটালে ওর শরীর খারাপ করবে তো।" দিদি পাশ থেকে বলে কিচ্ছু হবে না মা। রিল্যাক্স! তুমি জান না আমরা ওকে এইভাবে ট্রিট করলে রুকু কতটা খুশি হয়। বোন যা করছে করতে দাও।" মা বলল " ওকে। ওর বেশি শরীর খারাপ না করলেই হল।" আমি বোনের চটির তলা জিভ দিয়ে চাটতে চাটতে ওর পা ভক্তিভরে টিপতে লাগলাম। আর বোন মাঝে মাঝেই আমার মুখে চটি পরা পায়ে বেশ জোরে জোরে লাথি মারতে লাগল টিভি দেখতে দেখতে।

Monday 1 July 2024

সুতপা...

সুতপা... ছোট থেকে আজ অব্ধি অনেক ফেমডম অভিজ্ঞতা হয়েছে আমার। অনেকের সাথেই সেটা extreme এও পৌঁছেছে। তবে হঠাত unexpected ভাবে কিছু হলে তার একটা আলাদা আনন্দ থাকে। যেমন গতকাল আর আজ আমার অফিসে হল। এই সপ্তাহে বুধ, বৃহস্পতি আর শুক্রবার আমাদের অফিসে মিটিং চলছে । মিটিং হয় একটা লেকচার থিয়েটারে। যেখানে সামনের রো নিচে, আর পিছনের রো তার থেকে কিছুটা উপরে। তার ফলে সামনের রো তে কেউ যেখানে বসে তার মাত্র কয়েক ইঞ্চি নিচে পিছনের রোয়ে যে বসে তার পা থাকে। কাল সকাল ১১ টায় মিটিং এ ঢুকে আমি 3rd row তে বসেছিলাম। মিটিং চলছিল। হঠাত প্যান্টের পিছনে কিসের স্পর্শ পেলাম মনে হল। হাত বাড়িয়ে টাচ করে মনে হল জুতো। পিছন ফিরে তাকিয়ে দেখি- হ্যাঁ, তাই। একজোড়া জুতো পরা পা পিছনের রো থেকে কেউ আমার বসার জায়গার উপরে তুলে দিয়েছে। লাল পাম্প শু, তলাটা সাদা। আমি উপরে তাকিয়ে দেখি আমার পিছনে সুতপা বসে আছে। বছর ২৩-২৪ এর মেয়েটা ২ বছর আগে অফিসে জয়েন করেছে, মানে আমার ১ বছর আগে। অর্থাৎ বয়সে আমার চেয়ে অনেকটা ছোট হলেও এই অফিসে আমার সিনিয়ার। অফিসের নিয়ম অনুযায়ী আমার ওকে সুতপাদি বলা উচিত। তবে এখনো আমার সুতপাদির সাথে কথা বলার কোন সুযোগ হয় নি। সুতপাদি দেখতে বেশ সাধারন। গায়ের রঙ মাঝারী। উচ্চতা, দেহের গড়নও গড়পরতা। যেটা ওর ভাল সেটা হল কনফিডেন্স আর যে কোন কাজ করে বার করে আনার দক্ষতা। যে কারনে অফিসে অনেককেই ওর প্রশংসা করতে শুনেছি। আমি সুতপার দিকে তাকিয়ে দেখি ও নিচের দিকে তাকিয়ে ছিল। তার মানে ওর চোখে পরার কথা ওর জুতো সুদ্ধু পা আমার গায়ে লাগছে। কিন্তু বেশ কয়েক সেকেন্ড ওরদিকে তাকিয়ে থাকার সময়ে ও চোখ তুলে প্রথমে আমার দিকে চাইল, তারপরে মিটিং এ যে কথা বলছিল তার দিকে চোখ ফেরাল। আমিও সামনে ফিরে সেদিকে তাকালাম। তখনো আমার প্যান্টের পিছনে সুতপার জুতোর স্পর্শ পাচ্ছি। স্বভাবতই আমি মিটিং এ মনযোগ দিতে পারছিলাম না। সুতপার জুতোর টো দুটো আমার প্যান্টের পিছনের পকেট দুটোয় লেগে ছিল। আমি পিছনে একটু পিছিয়ে বসলাম। ওর জুতোর সাথে আমার প্যান্টের টাচ আরো বেশি হলেও সুতপা পা সরাল না। আমি প্রথমে বাঁ হাত বাড়িয়ে আমার হাতটাকে পিছনের পকেটের দিকে নিয়ে গেলাম। পিছনের পকেট থেকে রুমাল বার করলাম। সুতপা পা সরাল না। আমার রুমালটা বার করে আনার সময়ে ওটা সুতপার জুতোর তলায় ঘসা খেল। আমি আড়চোখে এদিক ওদিক চেয়ে দেখলাম। সবাই মিটিং এর স্পিকারের দিকে চেয়ে আছে তাই, নাহলে এই ঘটনা কারো চোখে পরে যাওয়ারই কথা। আমি কিছু না ভেবে ওই রুমাল দিয়ে মুখ মুছলাম একবার। সুতপার পা তখনো একই জায়গায়। এবারে আমি আবার হাত পিছনে নিলাম। প্রথমে বাঁ হাত সুতপার বাঁ জুতোর তলা আমার প্যান্ট আর মেঝের মাঝের ত্রিভুজের মধ্যে ঢুকিয়ে ৩০ সেকেন্ড মত রাখলাম। আমার হাতের কব্জিটা সুতপার জুতোর বাইরের দিকের সাথে হালকা করে টাচ করে ছিল। সুতপার দিক থেকে কোন রিএকশান না দেখে আমি হাতের আঙুল গুলো উঠিয়ে আলতো করে সুতপার জুতোর তলায় ঠেকালাম। no reaction! আমি এবারে হালকা করে নিজের হাতের পাতাটা ওর জুতোর তলায় পুরো পুরি বোলাতে লাগলাম। again no reaction! আমি এবার একইভাবে নিজের ডান হাত সুতপার ডান জুতোর তলায় নিয়ে গেলাম। একই ভাবে ওর ডান জুতোর তলায় বোলাতে লাগলাম নিজের ডান হাতের পাতা। ওর জুতোর তলার ময়লা আমার হাতে লেগে যেতে লাগল। ও কি বুঝতে পারছে আমি ওর জুতোর তলায় হাত বোলাচ্ছি? বুঝতে পারলাম না। কিন্তু মিটিং রুমে এত জন কলিগের সামনে দুরু দুরু বুকে আমি নিজের দুই হাতের তালু সুতপার দুই জুতোর তলায় বুলিয়ে যেতে লাগলাম। পরের প্রায় এক ঘন্টা এভাবেই কাটল। না আমি হাত সরালাম, না সুতপা পা সরাল। আমার উচিত ছিল মিটিং এর পর সুতপার দিকে তাকিয়ে ওর রিএকশান দেখা। কিন্তু আমার সে সাহস হল না। মিটিং শেষ হতেই পিছন দিকে না তাকিয়ে আমি বেরিয়ে এলাম। washroom e গিয়ে নিজের দুই হাতের তালুর দিকে তাকিয়ে দেখি দুই হাতের তালুই ধুলো আর বালিতে ভর্তি। আমি সেগুলোর উপরে চুম্বন করতে করতে কল্পনা করতে লাগলাম আমি সুতপার জুতোর উপরে চুমু খাচ্ছি। তারপরে আমার হাতে লেগে থাকা সুতপার জুতোর তলার বাকি ধুলো বালি আমি জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে নিজের কাজের জায়গায় ফিরে এলাম। আজ, অর্থাৎ বৃহস্পতিবারও ১১ টায় মিটিং ছিল। একই রুমে আগের দিনের জায়গায় বসে দেখি সুতপা তখনো আসে নি। তার ৫ মিনিট পরে সুতপা ঢুকতেই আমার বুক দুরু দুরু করতে লাগল। আমার বাঁ পাশের রো থেকে ওর ক্লোজ এক মেয়ে কলিগ ওকে ডাকল। ও হাত নেড়ে সেদিকে গেল। তার সাথে মিনিট খানেক কথা বলে আবার এদিকে এসে আমাকে অবাক করে ঠিক কালকের মত আমার পিছনের রোতে আমার পিছনেই বসল। আর বসেই কালকের মত জুতো পরা পা একইভাবে একই পজিশান রাখল। ওর দুই লাল পাম্প শুয়ের টো দুটো আমার প্যান্টে লেগে রইল। আজ আমার রুমাল ছিল পিছনের ডান পকেটে। আমি রুমাল বার করার সময়ে ইচ্ছা করেই রুমালটা ওর জুতোর তলায় বেশ কয়েক সেকেন্ড ঘসলাম। তারপরে সেটা তুলে রুমালের সেই দিকটা দিয়েই মুখ মুছলাম যেটা সুতপার জুতোর তলায় ঘসেছিলাম। মোবাইলটা তুলে তাতে আবছা ফুটে ওঠা প্রতিকৃতিতে বুঝতে পারছিলাম সুতপা আমার দিকেই তাকিয়ে আছে। কাল শুরুতে মনে হচ্ছিল সুতপা কিছু না ভেবেই পা আমার রোতে লেগেছে। ওর পা আমার গায়ে বা হাতে লাগা কোনটাই ও লক্ষ্য করে নি। কিন্তু আজ সুতপা ওর বান্ধবীকে এভয়েড করে আমার পিছনে এসে বসেই আমার গায়ে পা লাগিয়ে বসার পরে মনে হতে লাগল সুতপা সব জেনে বুঝেই করছে। ও নিজে থেকেই ওর জুতো পরা পা আমার গায়ে টাচ করে বসেছে। এখন আমার হাত ওর জুতোয় টাচ করলেও কেউ কি আমাকে দোষ দিতে পারে? আমার মনে হল না। মনে একই সাথে খুব সাহস এল আর নিজেকে সুতপার তুলনায় খুব ইনফিরিওর মনে হতে লাগল। কত সহজে পরপর দুদিন মেয়েটা নিজে থেকে নিজের জুতো পরা পা আমার গায়ে লাগিয়ে বসে রইল! এই জন্যই সুতপার কনফিডেন্স নিয়ে সবাই এত প্রশংসা করে। আমি আজ অনেক নি:সংকোচে নিজের দুটো হাত সুতপার দুই জুতোর তলায় নিয়ে গেলাম। তারপরে দুই হাতের তালুই সুতপার জুতোর তলায় বোলাতে লাগলাম। তখনো মিটিং শুরু হয় নি। সবাই এদিক ওদিক তাকিয়ে এর ওর সাথে কথা বলছে। ফলত: এই ঘটনা কারো চোখে পরে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তবু আমি লোভ সামলাতে না পেরে সুতপার দুই জুতোর তলা হাতের তালু দিয়ে পরিস্কার করতে লাগলাম। এরকম ৫ মিনিট চলার পরে আজকের মিটিং এর বক্তা আসতে সবাই একবার উঠে দাঁড়াল। আমি তাকিয়ে দেখি আমার হাতের তালু দুটো বেশ ময়লা। লোভ সামলাতে না পেরে আমি সেই হাত দিয়ে মুখ মুছেই বুঝতে পারলাম হয়ত মুখ লোকের চোখে পরার মত বেশি নোংরা হয়ে যেতে পারে। তাই রুমাল দিয়ে আবার ভাল করে মুখ মুছে বসলাম। বসে সুতপার পায়ের স্পর্শ না পেয়ে আমি পিছনে তাকিয়ে দেখি ও ওর জুতো পরা পায়ের টো দুটো ঠিক রোয়ের শেষ ভাগে রেখে বসেছে। ফলে আমার প্যান্টের থেকে ওর পা কয়েক ইঞ্চি পিছনে আছে। আমি সাহস করে হাত অনেকটা পিছনে করে নিজের হাতের আঙুল গুলো ওর জুতোর টোয়ের উপরে রেখে আসতে আসতে ঘসতে লাগলাম। প্রথমে ১-২ মিনিট টোয়ের উপর দিকে আঙুল বুলিয়ে তারপরে সুতপার লাল পাম্প শুয়ের টোয়ের তলায় হাতের আঙুল বোলাতে লাগলাম। আমার হাতের পাঞ্জা মেঝেতে রাখা আর তালু দুটো ছাদের দিকে করে আঙুলের ডগা গুলো ওর টোয়ের তলায় বোলাচ্ছিলাম। এভাবে মিনিট ২ চলার পরে যা হল সেটা আমি একদমই এক্সপেক্ট করিনি। সুতপা ওর পাম্প শু পরা দুটো পাই একসাথে আমার দুই হাতের পাঞ্জার উপরে তুলে দিল। ওর দুটো জুতো পরা পা একসাথে আমার দুই হাতের পাতা উপরে রাখা, তাও অফিসের মিটিং রুমে! সুতপা ওর জুতোর তলা দুটো আমার হাতের পাতার উপরে ঘসল কিছুক্ষন, তারপরে খুব জোরে ওর দুই পা দিয়ে আমার হাতের পাতা দুটো মেঝেতে চেপে ধরল। আমি পিছনে তাকাতে ওর সাথে আমার চোখাচোখি হল। ও চোখ সরাল না আজ। মুখে একটা কনফিডেন্ড হাসি ঝুলিয়ে আমার চোখে চোখ রেখে আমার হাত দুটো জুতো পরা দুই পায়ে মেঝেতে চেপে বসে রইল ও। আমার খুব ভাল লাগছিল। আবার ভয় করছিল অফিসের এত লোকের কার চোখে পরে যায় আর কি কমেন্ট করে বসে। তাই আমি চোখ ফিরিয়ে মাথা ঘুরিয়ে মিটিং এর বক্তার দিকে তাকালাম। সুতপা ওর জুতোর তলা দুটো খুব রাফ ভাবে আমার দুই হাতের উপরে ঘসতে লাগল। কয়েক মিনিট টানা ও একইভাবে আমার হাত দুটোকে পাপোশ হিসাবে ইউজ করে গেল। আমি আবার পিছন ফিরে ওর দিকে তাকালাম। এবার ও খুব ক্যাজুয়াল কিন্তু কনফিডেন্ট লুক নিয়ে ঠোঁটে হালকা হাসি ঝুলিয়ে আমার চোখে চোখ রেখে আমার হাতের পাতায় নিজের জুতোর তলা ঘসে যেতে লাগল। আমি ৩০ সেকেন্ড পরে আবার সামনে তাকাতে বাধ্য হলাম। এভাবে প্রায় ১০ মিনিট চলল। সুতপা তারপরে আমার হাতের পাতা থেকে পা সরিয়ে সোজা আমার প্যান্ট আর শার্টের পিছন দিকে রাখল। ওর সোল দুটো দিয়ে আমার কোমরে চাপ দিতে লাগল ও। আমি কিছু না বলে চুপচাপ ওকে যা ইচ্ছা করে যেতে দিলাম। কয়েক মিনিট পরে সুতপার ঠিক ডান দিকে বসা, ওর আন্ডারেই সদ্য জয়েন করা প্রিয়া বলে উঠল, " দিদি, তোমার পায়ের দিকে দেখ। সামনের জনের গায়ে লাগছে।" সুতপা ক্যাজুয়ালি " রিলাক্স, আই নো " বলে প্রিয়াকে চুপ করিয়ে দিল। ৫ মিনিট পরে সুতপা আবার ওর জুতো পরা পা দুটো আমার হাতের তালুর উপরে তুলে দিল। তার কয়েক মিনিট পরেই প্রিয়া ব্যাপারটা দেখে বলল, " দিদি, look below!" সুতপা আবার ক্যাজুয়ালি " relax priya, I know, and he knows probably too. Dont worry!" বলে প্রিয়াকে চুপ করিয়ে দিল। বাকি মিটিংটা পুরোটাই এভাবে কাটল। আমার আর একবারো না পিছনে তাকানোর সাহস হল, না আশে পাশে আর কেউ লক্ষ্য করছে কিনা সেটা দেখার সাহস হল। মিটিং শেষ হতেই আমি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ওখান থেকে বেরিয়ে নিজের রুমে চলে এলাম। ব্যাপারটা যতটা ভেবেছিলাম তার চেয়ে অনেক বেশিই এগোল। প্রিয়া দেখেছে, আর কারও চোখে পরেছে কিনা তাই বা কে জানে? কেউ দেখছে সেটা সমস্যা নয়, বরং সেটা ভালই লাগে। সমস্যা হল সে এই নিয়ে প্রশ্ন করলে কি উত্তর দেব? আমি ইচ্ছা করে দেরী করে লাঞ্চে গেলাম আজ। কিন্তু সবে লাঞ্চের থালা নিয়ে বসেছি, পাশে এসে বসল প্রিয়া। ২১-২২ বছরের ফর্শা সুন্দরী মেয়ে। ওর সাথেও আমার আগে কখনো কথা হয়নি। ২-৩ মিনিট আমার দিকে আড়চোখে চেয়ে বলল, " অনিলদা, কিছু না মনে করলে একটা কথা জিজ্ঞাসা করব?" কথাটা শুনেই আমার বুক ধুক পুক করতে লাগল। " শিওর, বলো, কি কথা?" তবুও বলতে বাধ্য হলাম। " মিটিং এ সুতপাদির পা তোমার গায়ে লাগছিল। পরে তোমার হাতের উপরে জুতো শুদ্ধু পা রেখে বসেছিল। তুমি কিছুই বললে না তবু। ব্যাপারটা কি?" আমি কোনরকমে বললাম, " কিছুই না। ও আমার উপরে বসেছিল। ওর পা আমার গায়ে লেগে গিয়েছিল। ওরও এটা বিরাট কিছু মনে হয়নি। তাই পা সরায়নি। আমারও এটা কোন ব্যাপার বলে মনে হয়নি তাই কিছু বলিনি।" প্রিয়া বলল, " নিজের নোংরা জুতো পরা পা অতক্ষন তোমার হাতের উপর রেখে সুতপাদি বসে রইল, তাও তোমার কিছু মনে হল না? ও তোমার চেয়ে বয়সেও অনেক ছোট। ব্যাপারটা পুরোটাই খুব অস্বাভাবিক না? সুতপাদি এমনিতে খুব ভাল। তবে over confident and arrogant. আমার immediate senior আর ওর under এই আমার posting নাহলে আমিই হয়ত কিছু বলে ফেলতাম। আর তুমি ওর চেয়ে এত বড়, ওর under এও posting না। তারপরে তোমার উপরেই ও এটা করল। তারপরেও তুমি এত ক্যাজুয়ালি এটা নিচ্ছ কি করে বুঝতে পারলাম না। আমার মনে হয় না বাকি কারো চোখে পরলে বা এখনো শুনলে কেউ তোমার মত এত ক্যাজুয়ালি এরকম একটা বিষয়কে নিতে পারবে।" তুমি এত চাপ নিও না প্রিয়া। আমি কিছু মনে করিনি। কাল যদি সুতপা আবার একই কাজ করে তাও কিছু মনে করব না। আজ যা করেছে তাতেও না, এর চেয়ে বেশি কিছু করলেও না। কেউ দেখলে দেখুক। তুমি আর কাউকে বলতে যেও না।" আমার উত্তর শুনে প্রিয়া চোখ কপালে তুলে বলল "তুমি সত্যিই কিছু মনে কর নি? তোমার ভাল খারাপ কিচ্ছু লাগে নি?" আমার বলতে ইচ্ছা করছিল খুব ভাল লেগেছে কিন্তু সাহস হল না। আমি বললাম " হাতে একটু পা লাগলে তাতে এত মনে করার কি আছে?" " একটু? are you serious? open meeting room e প্রায় ৩০ মিনিট তোমার হাতে আর পিঠে পা রেখে বসে রইল সুতপাদি। তাও জুতো পরা পা। তোমার চেয়ে অনেক ছোট হয়েও। আর তুমি বলছ কিচ্ছু হয়নি? সুতপাদিকে যদি বলি লাঞ্চে তোমার সাথে দেখা হয়েছে আর এই নিয়ে কথাও তাহলে কি তোমার এই মতটাই বলব ওকে?" " হ্যাঁ, no problem."- আমি বলি। " তুমি যদি সুতপাদিকে চিনতে তাহলে এ কথা বলতে না। আমাদের টিমের সুজিত বস সুতপাদিকে খুশি করতে বলেছিল সপ্তাহে ৪০ এর জায়গায় সপ্তাহে ৫০ ঘন্টাও ও ডিউটি করতে রাজি। এখন ওর ডিউটি সপ্তাহে ৬০ ঘন্টা ছাড়িয়ে গেছে। ও কষ্ট পাচ্ছে,,তবু বস সুতপাদিকে কিছু বলতে পারছে না। ও ভেবেছিল সপ্তাহে ৫০ ঘন্টা ডিউটি করতে রাজি হলে বস সুতপাদি খুশি হবে। কিন্তু সুতপাদির মত হল যে ক্যাজুয়ালি ৫০ ঘন্টা ডিউটি মেনে নেয়, তাকে ৬০ এর বেশি ঘন্টা দাও। তুমি যদি ভাব হাতের উপরে সুতপাদি জুতো পরা পা রেখেছে,,এটা আর এমন কি আর সেটা সুতপাদি বুঝতে পারে তাহলে কাল দিদি নিজের জুতো পরা পা তোমার বুকে, এমনকি মুখের উপরে তুলে দিলেও আমি আশ্চর্য হব না।" " আমার তো মনে হচ্ছে তুমি একটু বেশিই বলছ প্রিয়া। সুতপাকে আমি বেশি চিনিনা ঠিকই। কিন্তু দেখে এরকম তাও মনে হয় না। গায়ে বা হাতে একটু পা লেগে যাওয়াকে কেউ কেউ অনেক বড় ব্যাপার ভাবে। অনেকে আবার ক্যাজুয়ালিই দেখে। আমি আর সুতপা দুজনেই তাই। সেই জন্যই না ও পা সরিয়েছে, না আমি হাত সরিয়েছি বা কিছু মনে করেছি। এইটুকুই। তোমার বস বলে হয়ত তুমি তাকে একটু বেশিই খারাপ ভাবছ।"- আমি বলি। " প্রিয়াদি আমার বস হলেও আমার সাথে সম্পর্ক খুব ভাল। আমি সেই জন্য বলিনি। যেটা সত্যি সেটা বললাম। তুমি এত ক্যাজুয়াল যখন তখন সুতপাদি নিজে কখনো জিজ্ঞাসা করলে তুমি যা বলেছ বলব। কিন্তু এরপরে যদি দিদি তোমার বুকে বা মুখে জুতো পরা পা তুলে দেয় তখন কিন্তু আমাকে দোষ দিও না।" " না না, সেরকম কিছু যদিও হবে না। হলেও আমি তোমাকে কোন দোষ দেব না। আমি যা বলেছি তুমি চাইলে সুতপাকে বলতেও পার। এটাও বলতে পার বেশিরভাগ মেয়ের মত গায়ে একটু পা লাগলেই জিভ কেটে পা সরিয়ে নেওয়ার বদলে নিজে থেকে আমার হাতের উপরে জুতো পরা পা রেখে ওর বসে থাকার মত কনফিডেন্স দেখে আমি অবাক হয়েছি। আবার ভালও লেগেছে যে এ যুগের মেয়েরা কিরকম সংস্কার ভেঙে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।" " তাহলে তো এরকম আমার মত সব মেয়েকেই করতে হয়! এই বলে প্রিয়া হাসতে লাগল।" আমার খাওয়া হয়ে গিয়েছিল। আমি উঠে বললাম " আজ উঠি প্রিয়া। কাজ আছে অফিসে। তোমার সাথে পরিচয় হয়ে ভাল লাগল। তোমার লাঞ্চের বিলটা আমি পে করে দিচ্ছি। ওকে?" " thank you. but সুতপাদির লাঞ্চ ওকে রুমে দিয়ে গিয়েছিল। আমারই এখন পে করে যাওয়ার কথা। দিলে তোমাকে সেটাও দিতে হবে। is it ok?" এই বলে ভুরু নাচাল প্রিয়া। " absolutely ok" বলে আমি সামনে এগোতে এগোতে শুনি প্রিয়া বলছে হাতে জুতো মোছার বদলে লাঞ্চের পেমেন্ট! সুতপাদি পুরোটা শুনলে তুমি ভুলেও আর ওর হাত থেকে নিস্তারের আশা করো না।" আমি পিছন ফিরে ওর দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম " তুমি কি এটাও ওকে বলবে নাকি?" " তুমি লাঞ্চের পেমেন্ট করে দিলে তো বলতেই হবে। তুমি টাকা দিলে আমি নিজে দিয়েছি বলে দিদির থেকে টাকা নিই কি করে? আর তখন দিদি কে দিয়েছে জিজ্ঞাসা করবে আর তখন এই সব কথাই উঠবে। তাই নয় কি?" উত্তেজনায় আমার বুক ধুক পুক করতে লাগল। একবার মনে হল না করে দিই। কিন্তু যে open meeting room e আমার হাতে জুতোর তলা মুছে জুতো পরা পা আমার হাতের তালুতে রেখে কনফিডেন্টলি অতক্ষন বসে রইল তার বদলে সেইদিনই তার লাঞ্চের পেমেন্ট করে দেওয়ার ইচ্ছাটা দমাতে পারলাম না আমি। " ঠিক আছে। সবটাই বলো ওকে। কোন সমস্যা নেই।" এই বলে বুক ধুক পুক সামলে একটা ফ্যাকাসে হাসি হেসে আমি বিলের কাউন্টারের দিকে এগোলাম। নিজের ৬০ টাকা, প্রিয়ার ৯০ টাকা আর সুতপার ১৫০ টাকা বিল মিটিয়ে আমি নিজের রুমের দিকে এগোলাম। সুতপা ২... লাঞ্চ সেরে নিজের রুমে ফিরে ঘড়িতে দেখি ২.৫৫ বাজে। আমাদের অফিস সকাল ৯.৩০ থেকে বিকালে ৫.৫০ টা অবধি, সোম থেকে শুক্র। দরকার হলে শনিবার আধা বেলা অনলাইনে কাজ করতে হয়। খুব দরকারে মাসে এক শনিবার আধা বেলা অফিসে আসতে হতে পারে। প্রাইভেট চাকরি হিসাবে ডিউটি যথেষ্টই কম। শুধু সুতপার মত বসের পাল্লায় পরে সুজিতের মত কারো কারো অবস্থা খারাপ হয়, যেখানে বসেরা নিজের কাজও তলার কর্মীকে দিয়ে করিয়ে তার ক্রেডিট নিজে নিয়ে নেয়। অবশ্য সুজিতকে কি ইচ্ছার বিরুদ্ধে খাটায় সুতপা? নাকি আমার মত সুজিতও সুতপার কনফিডেন্ট এরোগেন্ট বিহেভিয়ার দেখে তার প্রতি সাবিমিসিভ হয়ে পরেছে যেটাকে সুতপা ইউজ করলেও সুজিতও তাই চায়? দুটোই সম্ভব, ওদের এত কম চিনি যে দূর থেকে আমার পক্ষে বলা সম্ভব না। অফিসে সুতপাদের ডিপার্টমেন্টটা ক্লায়েন্টদের অভিযোগ মেটানোর কাজ করে। অনলাইনে বা ফোনে যে অভিযোগ জমা পরে সেগুলোই সুতপার টিম মিটিয়ে দেয়। আমার কাজ একাউন্টসে। আমি যদিও আগে অন্য এক কম্পানিতে ম্যানেজমেন্টে প্রায় ৮ বছর কাজ করেছি। কিন্তু এই কম্পানিতে একাউন্টসে এক বছর অভিজ্ঞতা না থাকলে ম্যানেজমেন্টে নেয় না। আর মাস দেড়েক পরে অক্টোবর পরলেই আমার একাউন্টসে ১ বছর হবে আর আমি সাথে সাথে ম্যানেজমেন্টে জয়েন করব। এই অফিসের কার কি মাইনে হওয়া উচিত আর কে কি পাবে, কার প্রমোশান হবে আর কার ডিমোশান সবই আমার ঠিক করার কথা তখন। আর সেই আমাকে আমার চেয়ে প্রায় ১০ বছরের ছোট সুতপা কত সহজে মিটিং রুমে পরপর দুদিন ডমিনেট করল! ও কি সব জেনে বুঝেই করছে? অফিসের ম্যানেজারকে হাতের মুঠোয় রাখাই বড় ব্যাপার, ও কি প্লান করে তাকে জুতোর নিচে রেখে যা খুশি বাগিয়ে নেওয়ার প্লান করছে? আমি আমার কম্পিউটারে এম্পলয়িদের ডিটেলস খুললাম। সুতপাদের ডিপার্টমেন্টে সুতপাই এখন হেড। ওর আন্ডারে আছে সুজিত আর বিমল। বিমল সামনের ডেস্কে বসে কল রিসিভ করে আর মেলের রিপ্লাই দেয় সুতপার অর্ডার মত। আর নতুন ইন্টার্ন হিসাবে জয়েন করেছে প্রিয়া। আমি সবার ডিটেলস খুটিয়ে দেখলাম। প্রিয়ার বয়স ২১, সদ্য গ্রাজুয়েশান কম্পলিট করে ৩ মাস হল এখানে ১০০০০ টাকা মাইনেতে ৬ মাসের ইন্টার্নশিপ করছে। সুতপার বয়স ২৩, এই কম্পানিতে ২ বছর হল, ওর মাইনে এখন ৩৬ হাজার। এত কম বয়সে এত উন্নতি আর এই কম্পানিতে এই মাইনে পাওয়া সত্যিই বিস্ময়কর। যেখানে ৩০ বছর বয়সী সুজিত ৭ বছরের অভিজ্ঞতা নিয়ে ১৬ হাজার টাকা বেতনে সুতপার অধীনেই কাজ করছে। বছর ২৮ এর বিমলও মাত্র ১৫ হাজার টাকা মাইনে পায়। সুতপার বুদ্ধি কনফিডেন্স সবই ভাল। কিন্তু ও হার্ড ওয়ার্কিং না। বরং অন্যকে দিয়ে কাজ আদায় করিয়ে নেওয়াতে ওর জুড়ি মেলা ভার। এখন কাজ নিজেই করুক আর অন্যকে দিয়ে করাক, কম্পানির তাতে কিছু যায় আসে না। সেদিক দিয়ে ওর প্রমোশান স্বাভাবিক। সাথে এখনকার ম্যানেজার নিহাল সিং এর সাথে ওর বেশ ভাল সম্পর্ক। সেটাও সুতপাকে এই পোস্ট আর স্যালারি পেতে সাহায্য করেছে অবশ্যই। দেড় মাস পরে নিহাল নিজের রাজ্যে ফিরে যাবে অমৃতসরের হেড অফিসের পোস্টে, আর আমি বসব কোলকাতার অফিসের ম্যানেজমেন্টে। তখন কি সুতপা আমাকে আরো বেশি ইউজ করবে না? হাজার হোক নিহালের সাথে সুতপার বন্ধুর মত সম্পর্ক। আর সেখানে সুতপা চাইলেই এখন আমাকে স্লেভের মত ইউজ করতে পারে। সত্যিই নিজের সাবমিসিভনেসকে কন্ট্রোলে আনতে না পেরে কি বিপদই যে ডেকে আনলাম নিজের! ভাবতে ভয় করছিল আবার ভিশন ভালও লাগছিল। কম্পিউটারে কম্পানির বিজনেস গ্রাফ দেখতে দেখতে একটা জিনিস লক্ষ্য করলাম। কম্পানির লাভ শুরু হয়েছে সুতপা জয়েন করার কাছাকাছি সময় থেকে। তার আগে কম্পানির দেউলিয়া হওয়ার অবস্থা হয়েছিল। কলকাতার অফিস তুলে দেওয়া প্রায় স্থির হয়ে গিয়েছিল। আর গত এক বছরে কম্পানি এত লাভে চলছে যে সব কর্মচারীকে ১০ গুন মাইনে দিলেও লাভ থাকবে। সত্যিই মার্কেট অর্থনীতি বড়ই অদ্ভুত! আমি ভাবতে লাগলাম ম্যানেজার হয়ে যদি কোনভাবে ডাটা ম্যানিপুলেট করে উপর তলাকে শো করা যায় যে কম্পানির ঘুরে দাঁড়ানোর পিছনে আসল ক্রেডিট সুতপার তাহলে ওর চাহিদা মত ওকে প্রমোশান বা স্যালারির ব্যাবস্থাও আমি করে দিতে পারি। এখন কম্পানির যা পরিস্থিতি তাতে সেটা খুব সম্ভব। সুতপা যদি সেটা চায় আর সেই জন্য আমাকে ইউজ করতে আগ্রহী হয় সেটা করাই যায়! কাজ কর্ম না করে এইসব আকাশ কুসুম ভাবতে ভাবতে বিকাল ৫ টা বেজে গেল। দিবাস্বপ্ন ভাংলো ফোনের রিং টোনে। প্রিয়ার ফোন। আমি ফোনটা ধরতেই প্রিয়া বলল, " অনিলদা, সুতপাদি ঠিক ৫.১৫ তে তোমাকে ওর রুমে আসতে অর্ডার করেছে। আসার সময়ে দু কাপ কফি আর এক প্যাকেট বিস্কুট এন। " এই বলে ও ফোনটা রেখে দিল। আমি হতভম্ব হয়ে গেলাম। এখন আমার আর সুতপার প্যারালাল ডিপার্টমেন্ট। কোনভাবেই সুতপা আমার বস নয়। প্রফেশনালি বা বয়সে আমি সুতপার অনেক সিনিয়ার। আরো বড় কথা, আর দেড় মাস পরে আমি এই অফিসের ম্যানেজার হব। এই কম্পানির কোলকাতার অফিসের আমিই তখন হেড। সেই আমাকে এইভাবে এত ক্যাজুয়ালি একটা ইন্টার্নকে দিয়ে অর্ডার করছে সুতপা? অবশ্য গত দুইদিন আমি ওকে যেভাবে আমাকে ইউজ করতে দিয়েছি তাতে করবেই না বা কেন? আমি ঠিক ৫.১৫ এ ওর অফিসে ঢুকলাম। আমার হাতে ক্যান্টিন থেকে ট্রেতে করে আনা দুই কাপ কফি আর বিস্কুট। আমাকে ঢুকতে দেখেও সুতপা নিজের কম্পিউটারে ক্যাজুয়ালি কিছু একটা পড়তে লাগল আগের মত। আমি ওর সামনের টেবিলে ট্রে-টা রাখতে পাশ থেকে প্রিয়া বলল "বসো অনিলদা।" আমি বসার জন্য চেয়ার খুঁজতে লাগলাম এদিক ওদিক তাকিয়ে। সুতপা আমার দিকে না তাকিয়েই বলল, " মেঝেতে বস।" সুতপা ওর চেয়ে ১০ বছরের সিনিয়ার আমাকে তুই করে মেঝেতে বসতে অর্ডার করছে? ভাবতেই কি এক অদ্ভুত ভাললাগা বুকের ভিতরে ডানা মেলে উঠল। আমি সুতপার চেয়ারের পাশে মেঝেতে বসতে সুতপা ওর রিভলভিং চেয়ার ঘুরিয়ে বসল, তারপরে ওর লাল পাম্প শু পরা পা দুটো আবার আমার হাতের উপরে তুলে দিল। আমার হাতের পাতায় ওর জুতোর তলা দুটো ঘসতে ঘসতে বলল, " তোর আমার এই আচরন খুব ক্যাজুয়াল মনে হয়, তাই না?" আমার মুখ দিয়ে প্রায় কোন আওয়াজ বেরোল না, কোন রকমে ঘাড় নেড়ে হ্যাঁ বললাম। সুতপা বলল, "তোকে কাল থেকে মিটিং রুমে সবার সামনে এইভাবে ইউজ করছি। উলটে তুই আজ আমার লাঞ্চের পে করে দিলি। এখন নিজে হাতে আমার জন্য কফি আর বিস্কুট নিয়ে আসলি। এগুলোও কি সব তোর কাছে ক্যাজুয়াল?" আমি মাথা নিচু করে আস্তে বললাম " হ্যাঁ, ক্যাজুয়ালই তো।" সুতপা মুখে হাসি ফুটিয়ে বলল " ভালই হল। এখন থেকে অফিসে রোজ আমার ব্রেকফাস্ট লাঞ্চ আর বিকালের কফি বিস্কুটের খরচ তোর। আর তুই নিজে ক্যান্টিন থেকে এনে আমাকে সার্ভ করবি এগুলো। রোজ। কে দেখল, কি ভাবল তাতে কিছু যায় আসে না। একদম ক্যাজুয়াল। কি তাই তো?" " হ্যাঁ", আমি মাথা নিচু করে সুতপার পাম্প শুয়ের দিকে তাকিয়ে উত্তর দিলাম, যে দুটো তখনো আমার হাত দুটোকে মেঝেতে ঘসে চলেছিল। "আর রোজ অফিসে ছুটির আগে আমার জুতোটা পালিশ করে দিবি তুই, এটাও একদম ক্যাজুয়াল, নর্মাল। তাই তো?"- সুতপার মুখে হাসি, কিন্তু ওর চোখ যেন আমার চোখ ভেদ করে অনেক গভীরে যেতে চাইছিল, যা দেখে বোঝা যাচ্ছিল ওর উদ্দেশ্য হালকা নয়, অনেক গভীর। " ঠিক আছে। কোন অসুবিধা নেই। " আমি বললাম। আমার উপরে বসা সুতপা আর তার পাশে বসা প্রিয়া তখন কফির কাপে চুমুক দিচ্ছে। জুতোটা পালিশ কর তাড়াতাড়ি। আমি ঠিক ৫.২৭ এ বেরোই যাতে ঠিক ৫.৩০ এ কার্ড পাঞ্চ করেই বেরিয়ে যেতে পারি। আমি পকেটে হাত ঢুকিয়ে দেখি রুমালটা আমি নিজের রুমে ফেলে এসেছি। সেকথা বলতেই সুতপা বিরক্ত হওয়ার ভান করে বলল, " তুই আমার জুতো কাপড় দিয়ে পালিশ করবি নাকি জিভ দিয়ে চেটে সেটা তোর ব্যাপার। ৫.২৭ এর আগে যেন হয়ে যায় কাজটা। ব্যাস!" সুতপা এমন ক্যাজুয়ালি জিভ দিয়ে জুতো পালিশের কথা বলল যে কফি খেতে গিয়ে প্রিয়া একটা ছোট খাট বিষম খেল। তারপরে হেঁচকি আর হাসির মাঝামাঝি কি এক অবস্থা ওর! কিন্তু আমি সুতপার ডমিনেটিং এটিচিউড দেখে নিজেকে আর সামলাতে পারলাম না। ঘড়িতে অলরেডি ৫.২১। সুতপার জুতো পরা পা দুটো দুই হাতে ধরে আমি ওর পা দুটো নিজের কোলে তুলে নিলাম। তারপর আমার পরনের সাদা শার্ট দিয়েই ওর জুতো দুটো ঘসে পরিস্কার করতে লাগলাম। "একটা একটা করে কর।" এই বলে সুতপা ওর লাল পাম্প শু পরা ডান পা টা আমার বাঁ কাধে তুলে দিল। আমি শার্টের বোতাম খুলে সুতপার পাম্প শু পরা বাঁ পা টা বুকের স্যান্ডো গেঞ্জির উপরে চেপে ধরে জুতোর উপর দিকটা বোতাম খোলা শার্ট দিয়ে পালিশ করতে লাগলাম। মিনিট খানেক যেতেই সুতপা এবার আমার কাঁধ থেকে ডান পা টা তুলে জুতো পরা পায়ে আমার মুখে একটা লাথি মেরে বলল, " এবারে এই জুতোটা পালিশ কর। কুইক!" মুখে সুতপার লাথি খেয়ে আমি খুব দ্রুত আমাকে লাথি মারা সুতপার জুতো পরা ডান পায়ের পাতায় একটা চুমু খেয়েই আগের মত একইভাবে সুতপার ডান জুতোটা পালিশ করতে লাগলাম। সুতপা ওর পাম্প শু পরা বাঁ পা টা আমার ডান কাঁধে তুলে দিল। এক মিনিট পরে সুতপা আমার মুখে আবার লাথি মারল, এবারে জুতো পরা বাঁ পায়ে। " কুইক, জুতোর সোল দুটো এক মিনিটে পালিশ করে দে। তার পরের এক মিনিটে প্রিয়ার জুতোটা একবার কুইক পালিশ করে দিবি। আর কাল থেকে সময় নিয়ে আসবি আমাদের জুতো পালিশ করতে। ভুলে গেলে মুখের উপরে লাথি গুলো আর এত আসতে পরবে না।" সুতপার ডমিনেটিং আচরনে মুগ্ধ হয়ে আমি দুই হাতে ওর জুতো পরা পা দুটো ধরে তার তলায় নিজের মুখটা ঘসতে লাগলাম ওর জুতোর তলায় পাগলের মত চুমু খেতে খেতে। কিন্তু হায়! আজ এই সৌভাগ্য মাত্র এক মিনিট স্থায়ী হল। পরের এক মিনিট খুব তাড়াতাড়ি প্রিয়ার সাদা স্নিকার পরা পা দুটো বুকের উপরে তুলে আমার সাদা জামা দিয়ে ঘসে জুতোর উপর দুটো পালিশ করে দিলাম। তারপরে খুব তাড়াতাড়ি ২০ সেকেন্ড মত সময় নিয়ে প্রিয়ার জুতো পরা পা দুটো মুখে তুলে নিয়ে ওর জুতোর তলায় নিজের মুখটা ঘসলাম যেভাবে একটু আগে সুতপার জুতোর তলায় ঘসছিলাম। সুতপা উঠে গিয়েছিল আগেই। দরজার কাছ থেকে " প্রিয়া আয়" বলতেই " যাই দিদি" বলে জুতো পরা পায়ে ঠেলা দিয়ে প্রিয়া আমার মুখটা সরিয়ে দিয়ে সুতপার পিছন পিছন ঘর থেকে বেরিয়ে গেল। যে প্রিয়া সকালে সুতপার আমার হাতের উপরে জুতো পরা পা রাখা নিয়ে বেশ রিএক্ট করছিল সে সুতপার কোন মগজ ধোলাইয়ের ফলে কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে মুখের উপরে জুতোর তলা ঘসাতেও রিএক্ট করল না সেটা আজকের মত রহস্যই থেকে গেল। আমিও ওদের পিছন পিছন ওদের ঘর থেকে বেরোলাম। ওদের রুমের বাইরের ডেস্কে বসা বিমল আমার দিকে কিরকম অদ্ভুত ভাবে চাইল। আমি ওয়াশরুমে যেতেই কারন বুঝতে পারলাম। আমার জামার বোতাম খোলা, সাদা জামার উপরে দু জোড়া জুতোর তলার ছাপ। আমার মুখও ধুলোবালিতে ভর্তি। একটু খেয়াল করলে মুখের উপরে জুতোর তলার ছাপও বোঝা যাচ্ছে! আমি জানি আমার উচিত এগুলো পরিস্কার করে বেরোন, কিন্তু ইচ্ছা করল না। জামার বোতাম লাগিয়ে মাথায় হেলমেটটা পরে সেই অবস্থাতেই অফিস থেকে বেরিয়ে গ্যারেজের দিকে চললাম বাইক নিয়ে বাড়ির দিকে যেতে। সুতপা ৩... অফিস থেকে বাইকে বাড়ি ফিরতে আমার প্রায় ৪০ মিনিট মত লাগে। বাড়ি ফেরার পথে দোকান থেকে কিছু দরকারী জিনিস কেনার সময়ে দেখি দোকানদার আমার মুখের দিকে কিরকম অদ্ভুত ভাবে তাকিয়ে কি যেন বলতে গিয়েও সামলে নিল! বাড়িতে ফিরে বেসিনের আয়নায় নিজের মুখের দিকে তাকিয়ে দেখি তখনো আমার মুখ ধুলো বালিতে ভর্তি আর মুখে সুতপার আর প্রিয়ার জুতোর ছাপ তখনো হালকা বোঝা যাচ্ছে! মুখ ধুতে যাওয়ার আগেই মায়ের চোখে পরল ব্যাপারটা আর চোখ মুখ ওই দোকানদারের মতই অদ্ভুত হয়ে গেল। কিন্তু দোকানদার কিছু জিজ্ঞাসা করার সাহস না পেলেও মা ভুরু কুঁচকে অদ্ভুত ভাবে বলল - "তোর জামায় প্যান্টে মুখে এত ধুলো কেন? বাইক নিয়ে কোথাও পরে যাসনি তো ফেরার সময়ে?" " না মা, এরকম তো আগেও দেখেছ তুমি। আসলে আমি ঘামি বেশি বলে হয়ত ধুলো বালি আমার ঘামের সাথে আটকে যায় বেশি।" - আমি একটা ফালতু অজুহাত খাঁড়া করি মুখ ধুতে ধুতে। আসলে আমার মুখ ভর্তি ধুলো বালি নিয়ে আগেও বেশ কয়েকবার আমি মায়ের কাছে ধরা পরেছি আগে। সেগুলো বেশিরভাগই বহু বছর আগে অবশ্য। হয় বোন বা ওর বান্ধবীদের জুতোর তলা মুখে ঘসে পরিস্কার করার পরে মুখ ধোওয়ার আগেই মায়ের চোখে পরে গিয়েছিলাম। পার্থক্য হল তখন আমি ওদের খুলে রাখা জুতো ওদের অনুপস্থিতিতে নিজের মুখে ঘসেছি। আর আজ সুতপা নিজের পায়ে পরা জুতোর তলা নিজের ইচ্ছায় আমার মুখে ঘসেছে! মা আরো কিসব বলতে যাচ্ছিল, আমি অন্যমনস্ক ভাবে উত্তর দিয়ে কাটিয়ে দিলাম। মা যদি কিছু বুঝেও থাকে কিই বা আসে যায়? প্রকাশ্যে সাবমিসিভ আচরন করার আনন্দ পাওয়ার পরে আমার আর রিস্ক গুলোকে রিস্ক বলে মনে হচ্ছিল না। বরং এতদিন যে রিস্ক নিয়ে কারো প্রতি সাবমিট করার চেষ্টা করিনি তার জন্যই খারাপ লাগছিল বেশি। ছোটবেলায় সত্যিই কি ভয়ই না পেতাম! আমার ছোট বোনের প্রতি সাবমিসিভনেস মা বা বোন এই বুঝে গেল বুঝি- এবারে, কি হবে, ওরা কি ভয়ানক রিএকশান দেবে এই ভেবে! এখন বুঝতে পারছি ছোটবেলায়, টিন এজে বা তারপরেও যদি সাহস করে সেই সাবমিসিভনেস টা দেখাতে পারতাম, আজকের মতই দারুন সুখকর অনেক মুহুর্ত পেতাম হয়ত! সন্ধ্যার চা বিস্কুট খেয়ে নিজের ঘরে ফিরে সারাদিনের অসাধারন সুখকর স্মৃতি রোমন্থন করতে লাগলাম। সাথে ভাবতে লাগলাম কি করে কম্পানিতে সুতপা আর প্রিয়াকে আরও বেটার পজিশান দেওয়া যায় ভবিষ্যতে আর ওদের প্রতি আরও সাবমিট করা যায়। এই চিন্তার মাঝেই একবার কল এল ফোনে। যার সাথে আমার বিয়ের কথা চলছে সেই রিতার ফোন। আজ আমার কথা বলতে একদমই ইচ্ছা করছিল না। কাজের অজুহাত দিয়ে ফোন রেখে দিয়ে ভাবতে লাগলাম আমার কি আদৌ বিয়ে করা উচিত? জানি, আমার বয়স এখন ৩৩, তাই বিয়ে করলে এবার করে নেওয়াই উচিত। কিন্তু আমার মত সাবমিসিভ কারও পক্ষে কি সেটা সঠিক সিদ্ধান্ত? নাকি সুতপা বা ওর মত ডমিনেটিং মেয়েদের সেবায় নিজে থেকে নিজেকে সঁপে দেওয়া ভাল হবে? একদিকে শেষ বয়সে একা হয়ে যাওয়ার ভয় আর অন্যদিকে ডমিনেটিং কারো কাছে নিজেকে সম্পুর্ন সঁপে দিতে পারার অদ্ভুত আনন্দ। এই নিয়েই দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে আকাশ পাতাল চিন্তা করতে লাগলাম আমি। ঘোর ভাঙল রাতে মা খেতে ডাকার পরে। খেয়ে দেয়ে এসে যখন শুলাম তখন সবে রাত সাড়ে ৯ টা। মাথায় আবার হাজার চিন্তা ভর করল। বাড়িতে এখন আমি আর মাই থাকি। আমার বাবা বছর দুই আগে হার্ট এটাকে মারা গেছে। আর একমাত্র বোনের বিয়ে হয়েছে প্রায় ৬-৭ বছর হল। বোন অবশ্য একই শহরে থাকে, নিজের ছোট মেয়েকে নিয়ে প্রায়ই আসে। মনে মনে ভাবলাম এবার থেকে ওর প্রতিও অনেক বেশি সাবমিসিভনেস দেখাব মায়ের সামনেই। ভাবতেই কিরকম অদ্ভুত ভাল লাগে! আর অফিসে সুতপার প্রতি সাবমিট করা তো আমার জীবনের মূল লক্ষ্য এখন। সেই নিয়ে বিভিন্ন পরিকল্পনা করতে করতে কখন যে ঘুমিয়ে পরেছি নিজেই জানি না। অফিসের দিনে প্রায় সব লোকই ভাবে কখন ছুটি হবে, কখন বাড়ি যাব! আর আমি এদিন ভোরবেলা থেকেই খালি ঘড়ি দেখতে লাগলাম আর ভাবতে লাগলাম কখন অফিসের সময় হবে! সকাল ৯ টার আগেই আমি অফিসে ঢুকে গেলাম। তারপরে ঠিক সাড়ে ৯ টায় ক্যান্টিন থেকে টিফিন আর চা নিয়ে সুতপা আর প্রিয়ার ঘরে ওদের জন্য ওয়েট করতে লাগলাম। অফিসের লাস্ট পাঞ্চিং টাইম ৯.৪৫। ওরা রোজকার মত শেষ মুহুর্তে পাঞ্চ করে হেলতে দুলতে ঘরে ঢুকল। আমাকে ওদের চাকরের মত খাবার নিয়ে অপেক্ষা করতে দেখে সুতপার মুখে চওড়া হাসি ফুটে উঠল। - " খাবার টা সার্ভ করে আমাদের জুতো পালিশ করে দে।" সুতপা অর্ডার দেওয়ার সাথে সাথে আমি ওদের পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসে প্রথমে টেবিলে খাবার গুলো সার্ভ করলাম আর কাপে চা ঢেলে দিলাম ফ্লাস্ক থেকে। তারপর সুতপার জুতো পরা পা দুটো কোলে তুলে নিলাম। আজ সুতপার পায়েও প্রিয়ার মতই সাদা স্নিকার। আমি প্রথমে স্নিকারের উপর দিকে একটু মুখ ঘসে পকেট থেকে পরিস্কার রুমাল বার করে জুতোর উপর দিক দুটো পরিস্কার করলাম। তারপরে একই জিনিস করলাম প্রিয়ার জুতো নিয়েও। তারপর সুতপার জুতোর তলা রুমাল দিয়ে মুছতে যেতে সুতপা জুতো পরা ডান পা তুলে নির্দিধায় আমার মুখে বেশ জোরেই একটা লাথি মেরে বলল, " রুমাল লাগবে না। কালকের মত মুখের উপরে ঘসে জুতোর তলা পরিস্কার কর। তোর মুখে আমাদের জুতোর তলার ময়লা দেখতে দারুন লাগে!" সুতপার কথা আর আচরন আমার ঠিক কতটা ভাল লাগছিল বলে বোঝানো সম্ভব নয়। আমি সুতপার জুতো পরা পা দুটো মুখের উপরে টেনে নিয়ে তার তলায় নিজের মুখ ঘসতে ঘসতে বারবার ওর জুতোর তলায় চুম্বন করতে করতে মনে মনে ওকে প্রভু সম্বোধন করে প্রতিজ্ঞা করতে লাগলাম যাতে ওর প্রমোশান খুব তাড়াতাড়ি হয় আর স্যালারিও অনেক বাড়ে তা নিশ্চিত করতে আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করব। কাল বিকালের মত আজ সকালে কোন তাড়া ছিল না। তাই সুতপার জুতোর তলা নিজের মুখে টানা অন্তত ৫ মিনিট ধরে ঘসে গেলাম ওর জুতোর তলায় চুম্বন করতে করতে। মাঝে মাঝেই জিভ বার করে হালকা চাটতে লাগলাম প্রভু সুতপার জুতোর তলা। তারপরে প্রভু প্রিয়াকেও একইভাবে সম্মান প্রদর্শন করলাম ওর জুতোর তলায় মুখ ঘসতে ঘসতে। মিনিট ১৫ পরে সুতপা আবার আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " এবারে তুই টিফিনের ট্রে ফেরত দিয়ে নিজের রুমে যা।" আমি নিজে থেকে ওদের দুজনের জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে ট্রে হাতে ওদের রুম থেকে বেরিয়ে এলাম। সকাল ১১ টায় মিটিং রুমে পৌঁছে হতাশ হলাম। আজ প্রিয়া আর সুতপা আগে এসে প্রথম রোতে বসেছে। তাই আমার আর ওদের সামনের রোয়ে বসে সবার সামনে হাতে ওদের জুতোর স্পর্শ নেওয়ার কোন সুযোগ নেই। মিটিং এর শুরুতে আমাদের কম্পানির হেড ( CEO) online এ বক্তব্য রাখলেন যেটা পর্দায় দেখানো হল। এরপরেই আমাদের বর্তমান ম্যানেজার নিহাল সিং বক্তব্য রাখতে উঠে বলল - সে আজই আমাকে দায়িত্ব বুঝিয়ে অমৃতসরের অফিসে চলে যাবে, নির্ধারিত সময়ের এক মাস আগেই। গত দুই বছরে কম্পানি যে পারফরমেন্স করেছে তার জন্য সবাইকে কৃতিত্ব দিয়ে সে বিশেষ করে সুতপা আর আমাকে ধন্যবাদ দিল অসাধারন পারফরমেন্সের জন্য। তারপরে আমাকে মঞ্চে ডেকে নিল কিছু বলার জন্য। আমি জানতাম আমি কি বলব। আমি কাল থেকে স্ট্যাটিসটিককে যেভাবে সাজাচ্ছিলাম সেটাই সুন্দর করে প্রেজেন্ট করলাম সুতপাকে সম্পুর্ন কৃতিত্ব দেওয়ার উদ্দেশ্যে। আমি জানি এত জটিল স্টাটিস্টিক এদের মাথায় ঢুকবে না, আর এরা সবাই এটা বিশ্বাস করে নেবে। আমি যা বললাম তার মানে দাঁড়াল সুতপা না থাকলে এই কম্পানি না হোক অন্তত কম্পানির এই ব্রাঞ্চ আগেই উঠে যেত, আর আমরা সবাই বেকার হয়ে যেতাম। কিন্তু মাত্র ২ বছরে সুতপা শুধু কম্পানিকে ডুবে যাওয়ার হাত থেকেই বাঁচায়নি, এত লাভ দিয়েছে যে সবার মাইনে দ্বিগুন করে দিলেও কম্পানির লাভ কিছুমাত্র কমবে না। আমি সবার মাইনেই অন্তত দেড় গুণ করার কথা ঘোষনা করে বললাম এর একমাত্র কৃতিত্ব সুতপার। তাই সবাই উঠে দাঁড়িয়ে সুতপার জন্য হাততালি দিন। বেতন বাড়ার কথা শুনেই সম্ভবত সবাই এত জোরে হাততালি দিল যে কান ফেটে যাওয়ার উপক্রম হল। সেটাই আমাকে পরের স্টেপ নেওয়ার জন্য সাহস জোগাল। আমি বললাম, " এবারে আমি মঞ্চে সুতপাকে ডেকে নিতে চাই এবং তাকে আমাদের সবার তরফ থেকে রেস্পেক্ট দেখাতে চাই যেটা তার কৃতিত্বের কাছে যত সামান্যই। সুতপা মঞ্চে উঠতেই আমি সবার সামনেই সুতপার জুতো পরা পায়ে মাথা রেখে প্রনাম করলাম। আর সুতপা একটুও ঘাবড়ে না গিয়ে খুব ক্যাজুয়ালি ওর সাদা স্মিকার পরা ডান পা আমার মাথার উপরে তুলে দিয়ে আমাকে আশির্বাদ করল সবার সামনে। আর সবাই আগের মতই উঠে দাঁড়িয়ে হাততালি দিতে লাগল। মাইনে বাড়ছে এটাই সবার কাছে আসল কথা, কে কার মাথায় পা রাখল তাতে কিই বা যায় আসে? কিন্তু আমার কাছে এটাই আসল। আমি জবাবে সুতপার দুই জুতোর উপরে সবার সামনেই চুম্বন করে উঠে দাঁড়িয়ে ভাবতে লাগলাম কি করে সুতপাকে আরো উঁচু পজিশান দেওয়া যায় আর নিজে তার কাছে আরো বেশি করে সাবমিট করা যায়। মিটিং শেষ হয়ে গেল। নিহাল সিং আমাকে ডেকে নিয়ে গেল ওর রুমে অফিসিয়াল যাবতীয় কাজ ভাল করে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য। জরুরি কথা বলতে বলতে কখন জানি দেড়টা বেজে গেছে খেয়ালই করিনি। ঘড়ির দিকে চোখ যেতেই আমি নিহালকে বললাম, " আমি কি একটু ক্যান্টিন থেকে ঘুড়ে আসতে পারি?" নিহাল বলল, " শিওর, যাও লাঞ্চ করে আস।" আমি বলেই ফেললাম, " নিজের জন্য না। আসলে যার জন্য আমাদের সবার উন্নতি, সেই সুতপাকে আজ লাঞ্চ সার্ভ করার কথা আমার, তাই।" নিহাল হেসে বলল, " সুতপা খুব ভাল মেয়ে জানি। কিন্তু তুমি ওকে যতটা কৃতিত্ব দিচ্ছ অতটা ওর একার কৃতিত্ব বলে আমার মনে হয় না। কিন্তু আমি তোমার মত অত ভাল স্টাটিস্টিক্স বুঝি না। তাই তোমার মত আমি খন্ডাতে পারব না। আর ইচ্ছাও নেই। তবে আমি শিওর কম্পানির ঘুরে দাঁড়ানোর পিছনে সুতপার চেয়ে তোমার কৃতিত্ব বেশি। এখন তুমি সেই কৃতিত্ব নিজে না নিয়ে সুতপাকে দিয়ে, ওকে সবার সামনে প্রনাম করে আর ট্রিট দিয়ে খুশি হলে তাতে আমারও কোন আপত্তি নেই, কম্পানিরও কিছু যায় আসে না। যাই হোক, তুমি ওকে ট্রিট দিয়ে নিজেও লাঞ্চ করে এস একেবারে। আমিও লাঞ্চ সেরেই বরং তোমাকে নিয়ে বসব আবার।" লাঞ্চের মেনু আগেই বলে দিয়েছিল ওরা। আমি সুতপা আর প্রিয়ার জন্য লাঞ্চ নিয়ে ওদের রুমে যেতেই সুতপা খুব জোরে পরপর দুটো থাপ্পর মারল আমার গালে। কটা বাজে খেয়াল আছে? কটার সময়ে তোকে আমি লাঞ্চ আনতে বলেছিলাম জানোয়ার?" আমি কাঁপা কাঁপা গলায় বললাম, " সরি। নিহাল সিং ডেকেছিল কাজের জন্য। তাই।" এবার আরো জোরে দুটো থাপ্পর আছড়ে পরল আমার গালে। এই অফিসে সবার উপরের পজিশান কার হওয়া উচিত? একটু আগে সবার সামনে কার জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে কাকে কম্পানির উন্নতির জন্য সব ক্রেডিট দিচ্ছিলি তুই ভুলে গিয়েছিস? ম্যানেজার হয়ে বেশি উড়ছিস তুই? মনে রাখিস, যতই ম্যানেজার হোস, এই অফিসে তোর স্থান সবসময় আমার জুতোর তলায়। এর সাজা হিসাবে এখন তোর মুখটাকে পাপোষের মত ইউজ করব আমরা। তারপরে তুই আমাদের জুতোর উপর আর তলা জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করবি। তারপরে সেই অবস্থায় মুখ না ধুয়ে তুই মিটিং করতে যাবি। নো মুখ ধোওয়া, নো লাঞ্চ ফর ইউ! নে শুরু কর!" সুতপার ডমিনেটিং আচরনে আমি মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে ওর জুতোর উপর দিক গুলো পাগল ভক্তের মত চাটতে লাগলাম। আমার দুই প্রভু সুতপা আর প্রিয়ার জুতোর উপর দিক দুটো চেটে পরিস্কার করার পরে ওদের জুতোর তলা দুটো আবার সারা মুখে ঘসলাম। তারপরে ওদের দুজনের পায়ে পরা চারটে স্নিকারের তলাই জিভ দিয়ে চেটে নতুনের মত চকচকে করে দিলাম। আর এই পুরো সময়ে আমার মুখে অন্তত ৩০-৪০ টা লাথি মারল সুতপা আর ওকে দেখে প্রিয়াও তার অর্ধেক মত লাথি মারল আমাকে। "আমাদের জুতোর তলার ময়লাই আজ তোর একমাত্র লাঞ্চ। নে, এবারে ট্রে গুছিয়ে এই অবস্থাতেই নিহাল সিং এর সাথে আবার মিটিং এ বস গিয়ে।" - এবারে মুচকি হেসে কথা গুলো বলল প্রিয়া। সুতপার সংস্পর্শে এসে প্রিয়ার মত সুন্দরী মিষ্টি মেয়েও বেশ ডমিনেটিং হয়ে উঠেছে বুঝতে পারলাম। আমি " যথা আজ্ঞা প্রভু " বলে ওদের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে ওদের খাওয়ার ট্রে গুছিয়ে ক্যান্টিনে ফেরত দিয়ে বিল মিটিয়ে নিজে খালি পেটে মুখ আর জিভ ভর্তি দুই প্রভুর জুতোর তলার ময়লা নিয়ে আবার নিহাল সিং এর চেম্বারের দিকে চললাম, যেই চেম্বার কাল থেকে আমার হতে চলেছে। তারপরেও আমার বুক উত্তেজনায় ধুকপুক করতে লাগল। যাওয়ার পথে মোবাইলের সেল্ফি ক্যামেরায় ফটো তুলে দেখি আমার সারামুখ ভর্তি দুই প্রভুর জুতোর তলার ময়লা। নিহাল সিং কে এর পিছনে কি যুতসই কারন দেওয়া যায় ভাবতে ভাবতেই আমি তার চেম্বারে পৌঁছে গেলাম। সুতপা ৪.... আমি নিহাল সিং এর ঘরে নক করতে ও আমাকে ভিতরে আসতে বলেও কিছুক্ষন নিচু হয়ে মোবাইল ঘাঁটল। তারপরে মোবাইল রাখতে রাখতে বলল, " আজ এই অফিসে আমার শেষ দিন। প্রায় ১০ বছর কোলকাতায় এই অফিসে ছিলাম। অনেক স্মৃতি। তাই নিজে থেকেই তাড়াতাড়ি শেষ দিনের প্রোগ্রামের ফটো ফেসবুকে দিয়ে রাখলাম যাতে পরে ফটোগুলো দেখে পুরনো দিনের কথা আর তোমাদের সবাইকে মন করতে পারি।" এই কথাগুলো বলতে বলতেই শেষ দিকে আমার মুখের দিকে চোখ পরায় কিরকম যেন ভুরু কুঁচকে গেল নিহাল সিং এর। তারপরে জিজ্ঞাসা করল, " তোমার মুখে এত ময়লা কেন?" আমি কি বলব বুঝতে না পারলেও খুব বড় কোন মিথ্যা বলতে আর ইচ্ছা করল না। মাথাটা একটু নিচু করে বললাম, " সুতপা একটা কাজ দিয়েছিল। সেটা করতে গিয়েই হয়ত ময়লা লেগেছে। ও কিছু না।" নিহাল সিং আমার উত্তরে সন্তুষ্ট হল না। টেবিল থেকে চশমা তুলে আরো গভীরভাবে আমার মুখের দিকে তাকাল কিছুক্ষন। তারপরে নিজের ফোন তুলে আমার মুখের ফটো তুলে সেই ফটো জুম করে ভাল করে দেখে বলল, " এ তো জুতোর তলার ময়লা। জুতোর তলার প্যাটার্নও আবছা বোঝা যাচ্ছে তোমার মুখে। তখন ট্রেনিং এ সুতপা তোমার মাথার উপরে জুতো পরা পা রেখে আশির্বাদ করেছিল। এখন কি তোমার থেকে ট্রিট পেয়ে ও তোমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে আশির্বাদ করল নাকি?" আমি মাথা তুলে বললাম " হ্যাঁ। আমার মুখের উপরে জুতোর তলা ঘসে পরিস্কার করল সুতপা। আমি কিছু মনে করি নি। বাদ দাও। কাজের কথায় আসি।" নিহাল সিং একটু হেসে ফেলল আমার উত্তর শুনে। তারপরে বলল " সুতপা খুব ম্যানিপুলেটিং। আমার এত দিনের অভিজ্ঞতা, তোমার মত এত নরম স্বভাবেরও নই। তারপরেও ও আমাকে দিয়েও টুকটাক নানা জিনিস আদায় করিয়ে নিত। সুজিতকে তো নাকে দড়ি দিয়ে ঘোরায়। তোমার মত নরম নতুন ম্যানেজার পেয়ে ও তোমাকে নিজের জুতোর তলায় রাখতে চাইবে এটাই স্বাভাবিক। আর তোমাকে দেখে মনে হচ্ছে তাতে তোমার খুব একটা খারাপও লাগছে না। ট্রেনিং এর শেষে তো নিজেই সুতপাকে সব ক্রেডিট দিয়ে ওর পায়ে মাথা রেখে প্রনাম করলে সবার সামনে আর ও তোমার মাথার উপরে জুতো পরা পা তুলে দিল। এখন আবার তুমি ওকে ট্রিট দিলে আর ও তোমার মুখটাকেই পাপোশ হিসাবে ইউজ করল তার বদলে।" আমি বললাম " সুতপাকে এক্সট্রা রেস্পেক্ট দিলে ও খুব এঞ্জয় করে। তার বদলে ও কাজে যে এফোর্ট দেয় সেটা খুব জরুরি। তাই আমি কিছু মনে করি না ওর এই ডমিনেটিং আচরনে।" নিহাল সিং একটু ভেবে বলল, " সত্যি এখন কম্পানি দারুন লাভে যাচ্ছে। আর সুতপা আসার পর থেকেই আসতে আসতে এই লাভের শুরু। যতক্ষন কম্পানির লাভ হচ্ছে ততক্ষন সুতপা সুজিতের নাকে দড়ি দিয়েই ঘোরাক আর তোমাকে চাকর আর পাপোশের মত ইউজ করুক, তাতে কিছু যায় আসে না। কম্পানির লাভ হলেই হল। তবে তুমি ম্যানেজার হতে চলেছ কাল থেকে, এতে তোমার রেস্পেক্ট কমে যাবে না?" আমি বললাম, " রেস্পেক্ট আমার কমলে ততটাই রেস্পেক্ট সুতপার বাড়বে। তাই এর ফলে আমার কিছু সামলাতে অসুবিধা হলে সুতপাই সেটা স্বচ্ছন্দে সামলে দেবে।" নিহাল সিং বলল, " ঠিক আছে। সুতপার মধ্যে এমন কিছু আছে যে ওকে কিছু পেতে দেখলে তাতে বাধা দিতে ইচ্ছা করে না। যাই হোক। কাল তুমি ম্যানেজার হচ্ছ। তোমার পার্সোনাল এসিস্টেন্ট পাওয়ার কথা। প্রীতি তো পরের মাসে বিয়ে করে বাইরে চলে যাবে, তাই চাকরি ছেড়ে দিচ্ছে আজ থেকে। তুমি তাই নিজে ইন্টারভিউ ডেকে পছন্দ মত ক্যান্ডিডেট নিয়ে নিও। তোমার P.A., তাই তোমার মতই শেষ।" এরপরে বিভিন্ন কাজের বিষয় নিয়ে কথা হল। সেসব সেরে নিহাল সিং এয়ারপোর্টের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে গেল ৫ টা বাজতে ১০ এ। আর আমি ক্যান্টিন থেকে চা বিস্কুট কেক নিয়ে আমার দুই প্রভুর ঘরে এলাম। এবারে বিশেষ কিছু আর হল না। সুতপা আর প্রিয়া তাড়াতাড়ি চা খেতে লাগল। আমি ওদের জুতো পালিশ করতে গেলে সুতপা লাথি মেরে বলল, " তাড়াতাড়ি কর। আমরা বেরিয়ে যাব তোকে আমাদের আই কার্ড দিয়ে। আর তুই বেরনোর সময়ে আমাদের কার্ড মেশিনে পাঞ্চ করে বেরোবি সাড়ে ৫ টার পরে। সোমবার তোর থেকে আবার কার্ড নিয়ে নেব আমরা।" আমি ৫ মিনিটের মধ্যে দুই প্রভুর জুতোর উপর দিক নতুন রুমাল দিয়ে ঘসে আর জুতোর তলা মুখে ঘসে আর জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করে দিলাম। ওরা ৫ টা বাজতে না বাজতেই আমাকে আই কার্ড দিয়ে বেরিয়ে গেল। আজ শুক্রবার,ওরাও কম বয়সী দুজন মেয়ে। নিশ্চয়ই কোথাও পার্টি করতে যাবে। আমি ক্যান্টিনে চায়ের ট্রে নিয়ে ফিরে গিয়ে এবারে নিজের জন্য কিছু খাবার অর্ডার দিলাম। তারপরে ওয়াশরুমে গিয়ে ভাল করে মুখ ধুয়ে ফেরত এলাম। ক্যান্টিনে খাবার খেয়ে রুমে ফিরে হেড অফিসের CEO কে একটা ভিডিও কল করলাম ৫.২৫ এ। কাজের কিছু ইন্সট্রাকশান নিয়ে কল রেখে ৫.৪৫ এ ৩ টে কার্ড পাঞ্চ করে বাইকে বাড়ি রওনা হলাম যখন তখন আমার মুখে চওড়া হাসি। কারন আমাদের পারফরমেন্সে কম্পানির CEO খুবই খুশি। তাই সুতপা আমাকে সবার সামনে ডমিনেট করলেও কোন সমস্যা নেই, শুধু কম্পানিকে এরকম ভাল লাভ এনে দিতে পারলেই হল! আমি বাড়ি ফিরে একটু অবাকই হয়ে গেলাম। বাইরের ঘরে সোফায় বসে মায়ের সাথে গল্প করছে বোন আর ভাগ্নী। বোন আসবে সকালেও তো জানতাম না! আমাকে দেখেই বোন নেহা বলল, " কনগ্রাটস দাদা। তুই তো ম্যানেজার হয়ে গেলি এবার!" আমি তো মাকেও বলিনি এখনো। বোন কি করে জানল? আমার প্রশ্ন শুনে বোন মুচকি হেসে বলল, " আমার কাছে কিছুই সিক্রেট থাকে না রে। কিন্তু তোর মাথার উপরে জুতো পরা পা রেখে দাঁড়িয়ে থাকা ওটা কে? আর ব্যাপারটাই বা কি যে ও এইভাবে তোর মাথায় পা রেখে দাঁড়িয়ে আছে সবার সামনে?" এবারে আমার মাথায় ঢুকল ব্যাপারটা। নিহাল সিং শিওর ওর প্রোফাইলে অনুষ্ঠানের সব ফটো দিয়ে সব স্টাফকে ট্যাগ করে দিয়েছে। আর বোন ফেসবুকে আমার ফ্রেন্ড লিস্টে থাকায় সেটা ওর চোখে পরেছে। আমি বললাম " ও সুতপা। আমাদের কম্পানির অবস্থা আগে দেউলিয়া হওয়ার মত ছিল। সেখান থেকে গত দুই বছর ওর দারুন পারফরনেন্সের জন্যই সেই কম্পানিই এখন বিরাট লাভ করছে। ওরই ম্যানেজার হওয়ার কথা। কিন্তু বয়স কম হওয়ায় অভিজ্ঞতা নেই বলে ওকে ম্যানেজার না করে আমাকে করা হল। কিন্তু আমি কৃতজ্ঞতা থেকেই ওর পায়ে মাথা রেখে প্রনাম করি সবার সামনে। আর তখন ও আমাকে ওইভাবে আশির্বাদ করে।" "তোর জীবনে আমার ভুমিকা তো আরো বেশি। কই, আমাকে তো কখনো এইভাবে প্রনাম করিস নি তুই?" - বোন মুচকি হেসে বলে। আমি " সরি" বলে কালো স্নিকার পরা বোনের পায়ে মাথা ঠেকাই। মা আর ভাগ্নীর সামনেই নিজের ৫ বছরের ছোট বোনের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করছি তখনো যেন বিশ্বাস হচ্ছিল না আমার! প্রায় ১ মিনিট পরে বোন ঠিক সুতপার মতই স্নিকার পরা ডান পা টা আমার মাথার উপরে তুলে দিল। ৩০ সেকেন্ড আমার মাথার উপরে স্নিকারের তলা ঘসে বলল, " যা, এবারে মা আর ভাগ্নীকেও প্রনাম কর।" আমি মায়ের দিকে এগোতে মা " যাহ, ওইভাবে প্রনাম করবি না একদম" বলে যেন ভয় পেয়েই সরে যেতে গেল। আমি কোনরকমে মায়ের পায়ে হাত দিয়ে প্রনাম করতে করতে শুনি বোন হেসে বলছে " তুমি একদম বেরসিক মা। একদম মজা নিতে পার না।'' মা না নিলেও আমার দশ বছর বয়সী ভাগ্নী কিন্তু কোন আপত্তি করল না। তার ৩৩ বছর বয়সী মামা আমি ওর পিংক স্নিকার পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করতে ও ওর মায়ের মতই আমার মাথার উপরে জুতো পরা পা তুলে দিয়ে আমাকে আশির্বাদ করল। মা পাশ থেকে বলল, " তোর দাদাকে নরম পেয়ে তোরা আর কি কি করাবি বল তো ওকে দিয়ে?" বোন গম্ভীর হয়ে বলল, " অনেক কিছু মা। দাদা নরম বলেই তো বাবা যখন কম বয়সে জোর করে আমাকে বিয়ে দিয়ে দিল তখন ও বাধা দিতে পারে নি। বড় দাদা হয়ে যেটা ওর কর্তব্য ছিল। ওর নরম স্বভাবের জন্য আমাকে যদি এতদিন এত সাফার করতে হয় তাহলে ওর সেই নরম স্বভাবের টুকটাক ফায়দা নিলে সেটা এমন কিছু দোষের না।" বোনের কথায় আমার মন পুরনো দিনে ফিরে গেল। বোন প্রায়ই আমাকে ম্যানিপুলেট করে কিছু আদায় করার জন্য এই কথাটা ইউজ করে। সেই দিক থেকে ওর ম্যানিপুলেট করার ক্ষমতা সুতপার থেকে কম কিছু না। কিন্তু আদৌ কি আমার বোনের সাথে খারাপ কিছু করা হয়েছিল? আমার বোন একদমই পড়াশোনায় মন দিত না, পার্টি আর ফুর্তি করে বেড়াত। ওর দুজন ক্লাসমেট ছেলের সাথে ওর ক্যাজুয়াল রিলেশান ছিল। সেটা সন্দেহ করেই আমার বাবা ওকে বিয়ের জন্য ফোর্স করে সমাজের সম্মানের কথা ভেবে। তাছাড়া বাবার হার্টের অবস্থা খারাপ ছিল যেটা বোনের এইসব করে বেড়ানোর জন্য আর বাবা খুব কঞ্জারভেটিভ হওয়ায় বাবার উপরে খুব খারাপ প্রভাব ফেলছিল। বোন যখন ক্লাস ১২ এ পড়ে তখনই ওকে বিয়ে দিয়ে দেওয়া হয়। আর তার কিছুদিন পরেই বাবা হার্ট এটাকে মারা যায়। বোন আমাকে ম্যানিপুলেট করার জন্য বলে ওর ক্লাসমেট দুই বন্ধুর একজন ওর বয়ফ্রেন্ড ছিল ( যদিও আমি জানি কথাটা মিথ্যা)। আমার নরম দূর্বল স্বভাবের জন্য আমি বাবাকে বাধা দিতে পারি নি। ওকে অনেক বড় একজন বিচ্ছিরি লোককে বিয়ে করে সব সুখ বিসর্জন দিতে হয়েছে। এটা যখনই ও বলে আমি খুব লো ফিল করি। এর পরে ও ঠিক আমার থেকে দামী কিছু উপহার আদায় করে নেয় প্রতিবারই। আর এই লো আর ব্যাড ফিল করার জন্যই বোন যা চায় প্রতিবার আমিই তার চেয়েও দামী কিছু কিনে দিই আর পরে লুকিয়ে ওর জুতো চেটে ওর কাছে ক্ষমা চাই। কিন্তু পরে শান্ত মাথায় ভাবলে পুরোটাই বোনের ম্যানিপুলেশান মনে হয়। ও বিয়ের সময়েও সেভাবে বাধা দেয় নি। বরং ওর বর এত ভদ্র ও শান্ত যে ওর পার্টি করা, ফুর্তি করা কিছুতেই বাধা দেয়নি। বিয়ের পরেও ও গিয়ে বন্ধুদের বাড়িতে রাত কাটায়, পার্টি করে। আমাদের বাড়িতে এসে ও ক্লাসমেটদের সাথে ফিজিকালও হয়েছে। এমনকি ওর বিয়ের ঠিক সাড়ে ৮ মাস পরে ওর মেয়ে term অবস্থাতেই জন্মায়। ভাগ্নীকে দেখতেও অনেকটাই ওর এক ক্লাসমেটের মতই। এই নিয়েও ওর বর কোন সমস্যাই করে নি বা ওই কথাও তোলেনি। তাই আদৌ কি বোন এই বিয়ে তে অখুশি নাকি পুরোটাই আমাকে ম্যানিপুলেট করতেই বলে? তবে যতই বুঝি এর থেকে আমার খারাপ ফিল করা, নিজেকে অযোগ্য ও ছোট বোনকে রক্ষা করতে ব্যার্থ ফিল হওয়া আর সেই থেকে সাবমিসিভ ফিল করা দিন দিন বাড়তেই থাকে। আর বোনও সম্ভবত সব বুঝেই আমাকে কন্ট্রোল করতেই এই গল্পটা ইউজ করে। আমি আবার মায়ের সামনে বোনের জুতো পরা পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চাই। বোন আবার আমার মাথার উপরে জুতো পরা বাঁ পা তুলে দিয়ে মাথার উপরে জুতোর তলা ঘসতে ঘসতে বলে, " ক্ষমা করে দেব। যদি তুই আমাকে একটা চাকরি জোগাড় করে দিস। অন্য কম্পানিতে লাগবে না। তোর কম্পানিতে দিলেই হবে। তুই ম্যানেজার যখন এটা কোন ব্যাপারই না তোর কাছে।" ও পা তুলতে আমি ওর দুই জুতোর উপরে চুম্বন করি একবার করে। তারপর ওর মুখের দিকে তাকাতে দেখি ওর দুই চোখে কি এক অদ্ভুত কৌতুক খেলা করছে। যে মার্কেটে চাকরি জোগাড় করা লটারি জেতার চেয়েও কঠিন সেখানে বোন জুতো পরা পা দাদার মাথার উপরে তুলে দিয়ে ক্যাজুয়ালি চাকরি ডিমান্ড করছে! তাও ওর পড়ালেখা আর রেজাল্ট সেরকমই খারাপ। মাধ্যমিক আর উচ্চ মাধ্যমিক দুটোই ওর দ্বিতীয় বিভাগে পাশ করা। আর এরপরে মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কোন রকমে পাশ কোর্সে বি.এ.! এই যোগ্যতায় চাকরি পেতে গেলে যে কারো জুতোর শুকতলা ক্ষয়ে যায়। আর আমার বোন উলটে জুতো পরা পা আমার মাথায় তুলে দিয়ে চাকরির ডিমান্ড করছে! হঠাত আমার মনে পরল অফিসে আমার p.a. পোস্টে তো সোমবারই কাউকে নিয়োগ দিতে পারি আমি। যদিও পোস্ট বা বেতন খুব ভাল না তবু এর চেয়ে ভাল বোনের যোগ্যতায় পাওয়া সম্ভব নয়। আর অফিসে যা কালচার শুরু হয়েছে তাতে সবার সামনে আমিই ওর p.a. এর মত আচরন করলেও কোন সমস্যা হবে না। বেতন ও অন্যান্য সুযোগও আমি ম্যানেজ করে যত বেশি সম্ভব দিতেই পারি ওকে। আমি প্রস্তাব টা দিতেই বোনের মুখে চওড়া হাসি ফুটে উঠল। কিন্তু সেটা ঢেকে কয়েক সেকেন্ড পরে বলল, " বেতন কিন্তু মিনিমাম ২৫ হাজার হওয়া চাই। আর কঠিন কোন কাজ হলে তুই নিজে ম্যানেজ করে নিবি। আমি তাহলে এখানেই থাকব আর তোর সাথে অফিস যাব। আমার মেয়েকে এখানেই কোন ভাল ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে ভর্তি করে দেব তাহলে। ওর টিউশান ফি আর অন্য সব খরচ তুই দিয়ে দিস। হাজার হোক, তুই ম্যানেজার। তোর স্যালারিতে এটা কোন ব্যাপারই না।" আমি বুঝলাম আমার ছোট বোন নেহা ওর স্বভাবসিদ্ধ ঢঙে আমাকে ম্যানিপুলেট করে বহু জিনিস আদায় করে নিচ্ছে। অবশ্য মাসে লাখ টাকার বেশি স্যালারি নিয়ে বোন আর ভাগ্নীর জন্য খরচ করা তো স্বাভাবিক। আমি মনে মনে ঠিক করে নিলাম এবারে বোনের নামে একটা গাড়ি কিনে আমি ড্রাইভ করে বোনকে নিয়ে রোজ তাতে করেই অফিস যাব। নিজের ছোট বোনকে বিনা ইন্টারভিউয়ে নিয়োগ দিলে কেউ কি কিছু মনে করবে? দেখা যাক! আর বিয়ে!! ওটার কি করব? সত্যি বলতে এইভাবে ডমিনেটেড হতে শুরু করার পরে ওরকম কঞ্জারভেটিভ ফ্যামিলির মেয়েকে বিয়ে করতে সত্যি আমার ইচ্ছা করছিল না। তার থেকে সুতপা, প্রিয়া, বোন আর ভাগ্নীর সেবা করে দিন কাটাতে পারলে আমার জীবন অনেক সুখে কাটবে। আমি মনে মনে ঠিক করে ফেললাম, সুতপা আর প্রিয়ার মত বোন আর ভাগ্নীর জুতোর তলাতেও আমি ক্রমে নিজেকে আরো বেশি করে সঁপে দেব। আর সবার সামনে ওদের সবাইকে প্রভুজ্ঞানে সেবা করব। তার যা ফল ভোগ করতে হয়, সে পরে দেখা যাবে! এখনো অবধি তো কোন সমস্যা হয়নি, এত হাই লেভেলে ডমিনেটেড হওয়ার পরেও। তাই পরে কোন সমস্যা হলে তখন ভাবব। এখন সেসব ভেবে মাথা খারাপ না করে প্রভুজ্ঞানে ওদের সবার সেবা করার আনন্দটা ভোগ করাই শ্রেয়। সুতপা ৫... " ঠিক আছে নেহা। তোদের জন্য করব না তো কার জন্য করব বল? তুই যা বলবি তাই হবে।" বলতে বলতেই শুনি নেহার ফোন বেজে উঠল। ও ফোন রিসিভ করে একজনকে ডিরেকশান দিল। তারপরে বলল তোর প্রমোশান সেলিব্রেট করার জন্য পিজ্জা আর আইসক্রিম অর্ডার করেছি। বেল বাজলে টাকা দিয়ে নিয়ে আইস্ক্রিমটা ফ্রিজে রেখে পিজ্জাটা সার্ভ করিস একটু পরে। তার আগে আমাদের জন্য চা করে আন যা।" " ঠিক আছে নেহা।" বোনের আমার উপরে ডমিনেশান দেখে মনটা খুব খুশি হয়ে গেল। ও চিরদিনই আমাকে ম্যানিপুলেট আর ডমিনেট করে। কিন্তু আজ তার মাত্রা একটু বেশিই। আমি চা বসাতে না বসাতেই ঘরের বেল বেজে উঠল। আমি টাকা দিয়ে সেগুলো রিসিভ করে বোনের আদেশ মত আইসক্রিম ফ্রিজে রেখে পিজ্জা সার্ভ করার জন্য প্লেট রেডি করলাম। তারপর চা ফুটলে সেটা নামিয়ে ৫ মিনিট ওয়েট করতে লাগলাম চায়ের টেস্ট ভাল হওয়ার জন্য। এই ফাঁকে একবার দেখে নেওয়া যায় নিহাল সিং ফেসবুকে ঠিক কি ফটো পোস্ট করেছে। আমি মোবাইলে ফেসবুক খুলে ফেললাম। যা ভেবেছিলাম ঠিক তাই। আমাকে সহ ১১ জনকে ট্যাগ করে নিহাল সিং মোট ৩০-৩৫ টা ফটো পোস্ট করেছে। তার একটায় আমি সুতপার জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করছি আরেকটায় সুতপা আমার মাথার উপরে জুতো পরা ডান পা রেখে আশির্বাদ করছে। ফটোগুলোর ফেস্ক্রিপশানে ইংরেজিতে লেখা অফিসের কোলকাতা ব্রাঞ্চের শেষ দিনটা দারুন আনন্দের সাথে শেষ হল। আমি ফোন রেখে চা ঢালতে যাব তখনই ফেসবুকের টাইমলাইনে সুতপার পোস্টটা ভেসে উঠল। সুতপা লিখছে অফিসের ম্যানেজার নিহাল সিং চলে যাচ্ছে। নতুন ম্যানেজার হচ্ছে নয়ন। আমার জন্য ডুবতে বসা কম্পানি আজ বিরাট লাভের মুখ দেখছে সেটা নয়নও স্বীকার করেছে। অথচ আমাকে ম্যানেজার না করে ওকে ম্যানেজার করা হল আমার অভিজ্ঞতা নেই বলে। এটা কি ঠিক হল? তবে অন্তত নয়ন যে স্বীকার করেছে যে সব কৃতিত্ব আমার আর নিজের মাথা আমার জুতোর নিচে সঁপে দিয়ে আমাকে ধন্যবাদ দিয়েছে এটাই অনেক। আশা করি, এখন থেকে নামে ও ম্যানেজার হলেও সব সিদ্ধান্ত আমিই নেব আর নয়নকে এভাবেই নিজের জুতোর নিচে রাখতে পারব। লেখার নিচে মোট ১০ টা ছবি। তার দুটো নিহাল সিং এর দেওয়া মিটিং এর ছবি। একটা আগের দিন মিটিংএ ও আমার দুই হাতের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে আছে। ৪ টেয় আমি ওর জুতো পালিশ করছি। ২ টোয় শার্ট দিয়ে ওর জুতোর উপর দিক পালিশ করছি। ২ টোয় ওর জুতো পরা পা মুখের উপরে ঘসে জুতোর তলা পরিস্কার করছি। ১ টা ফটোয় আমি সুতপা আর প্রিয়াকে খাবার সার্ভ করছি ওদের পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে। বাকি ২ টো ফটোতে আমি প্রিয়ার জুতোর উপর আর তলা পালিশ করছি। এরকম এক্সট্রিম ফটো ও কিছু না ভেবে এইভাবে ফেসবুকে দিয়ে দিল আমাকে ট্যাগ করে? ওর প্রোফাইল খুলতেই কিছু না ভাবার কারন খুজে পেলাম। এর আগের পোস্ট গুলোয় আমাকে ট্যাগ করেনি বলে আগে চোখে পরেনি। কিন্তু এর আগের দুটো পোস্টে দেখা যাচ্ছে ও আর প্রিয়া একটা পাবে গিয়ে ড্রিংক আর ডান্স করছে। নিশ্চয়ই ও অলরেডি এত বেশি ড্রিংক করে ফেলেছে যে সবাইকে এগুলো দেখানো উচিত কিনা সেই নিয়ে কোন চিন্তাও কাজ করেনি। আমার অবশ্য বেশ ভালই লাগল দেখে। যা হবে দেখা যাবে। আমি আপাতত চাই সবাই জানুক আমি কত সাবিমিসিভ। আমি সুতপা প্রিয়া বোন আর ভাগ্নীকে ভগবান আর প্রভুর চোখে দেখি সেটাও সবাই জানুক। ওদের দাস হওয়ার সুখ পেতে আমি সব রিস্ক নিতে রাজি। বোন কি এই ফটোটা দেখেছে? দেখলে ওর রিএকশান কি হবে? ভাবতে ভাবতেই আমি চা ঢেলে ওদের সার্ভ করতে গেলাম। " বাহ, চা টা বেশ ভাল হয়েছে।" চায়ে চুমুক দিয়ে আমার ছোট বোন নেহা বলল। আমি চা সার্ভ করে ওদের পায়ের কাছে মেঝেতেই বসে ছিলাম। নিজে থেকে বোনের জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে বললাম " থ্যাংক ইউ নেহা।" ওদের চা খাওয়া শেষ হতে আমি কাপ প্লেট গুছিয়ে ধুয়ে রাখলাম। মা উঠে পিজ্জা সার্ভ করতে যাচ্ছিল। বোন বাধা দিয়ে বলল, " থাক মা। আজ দাদার প্রমোশান হয়েছে। সেই আনন্দে ওকে আজ আমাদের সার্ভ করে সেলিব্রেট করতে দাও।" মা ভুরু কুঁচকে বলল, " প্রমোশান হয়েছে বলে ও খাওয়াচ্ছে ঠিক আছে। কিন্তু সার্ভ ও করবে কেন? এটা কিরকম সেলিব্রেশান?" বোন হাসিমুখে বলল "সবাই এক জিনিস এঞ্জয় করে না মা। তাই সবার সেলিব্রেশান একরকম হতে পারে না। এটা একদম ওর জন্য পার্সোনালাইজড সেলিব্রেশান। তাই না দাদা?" " হ্যাঁ নেহা। আজ আমিই সার্ভ করব সব। আর তুই আর নিশা ( আমার ভাগ্নী) যা বলবি তাই করব। অফিসেও এই স্টাইলেই সেলিব্রেট করেছি আমার জুনিয়ার সুতপা আর নিশার সাথে। খুব ভাল লেগেছে। তোদের সাথেও তাইই করব। মা, তুমি প্লিজ বাধা দিও না।" এইভাবে বোনের প্রতি সাবমিসিভনেস দেখাতে পেরে খুব ভাল লাগছিল আমার। আমি প্লেটে করে পিজ্জা এনে মা, বোন আর ভাগ্নীকে সার্ভ করলাম। তারপরে আবার বোন আর ভাগ্নীর জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে বললাম " এবারে কি করব বোন?" মা হালকা করে বাধা দিতে গেল আমার বারবার বোন আর ভাগ্নীকে প্রনাম করা নিয়ে। আমরা কেউ পাত্তা দিলাম না। আমি জিজ্ঞাসা করলাম- " এবার কি করব বোন? " বোন বলল এবার আমাদের পায়ের নিচে শুয়ে একটু পা টিপে দে। আর আমি তোর টাকায় একটু অনলাইনে শপিং করি। অবশ্য তুই আমার নিজের দাদা, আমি তোর একমাত্র আদরের ছোট বোন। তাই তোর টাকা মানেই আমার আর নিশার টাকা। প্রথমে সব জিনিস বেছে কার্টে এড করি। হয়ে গেলে তুই পে করে অর্ডার করে দিবি। এখন মনে দিয়ে তুই আমাদের পা টিপতে থাক।" আমার কি যে ভাল লাগছিল বলে বোঝানো সম্ভব নয়। আমি বোন আর ভাগ্নীর পায়ের কাছে মেঝেতে শুয়ে পরলাম। বোন ওর জুতো পরা পা দুটো রাখল আমার বুকে, আর ভাগ্নী পেটে। আমি ওদের দুজনের পা পালা করে টিপে দিতে লাগলাম আর ওরা মোবাইল খুলে সম্ভবত শপিং করতে লাগল আমার টাকায়। মা আর কিছু বলল না। ঠিক তখনই আমার মোবাইলটা বেজে উঠল। পকেট থেকে বার করে দেখি রিনার ফোন, মানে আমার যার সাথে বিয়ের কথা চলছে সেই মেয়ের। আমি কিছু না ভেবে রিসিভ করতেই ও বলে উঠল, " কি করছ?" সত্যিটা বলব কিনা ভাবতে ভাবতে আমি বললাম - " এই বোন আর ভাগ্নী এসেছে, তাই..." " সবাই তোমার জীবনে গুরুত্বপূর্ন, শুধু আমাকে ফোন করতে ইচ্ছা হয় না তোমার বলো?" আমাকে শেষ করতে না দিয়েই ও রাগ দেখিয়ে বলল। আমার ওর সাথে এগনোর ইচ্ছা মোটামুটি শেষ হয়ে গিয়েছিল। বরং বিয়ে না করে বোন বা সুতপার মত মেয়েদের দাস হয়ে তাদের সেবা করে জীবন কাটাব মোটামুটি ঠিকই করে ফেলেছিলাম। তাই বলেই ফেললাম, " এখন বোন আর ভাগ্নীর পা টিপে দিচ্ছি। পরে কথা বলব।" আমার কথাটা শুনে রিতা খুব অবাক হয়ে গেল। এরকম উত্তর সে আশা করেনি। " তুমি বোন আর ভাগ্নীর পা টিপে দিচ্ছ বললে? আমি কি ঠিক শুনলাম?" " হ্যাঁ, ঠিক শুনেছ। আমি ওদের পায়ের নিচে শুয়ে ওদের পা টি..." আমি কথাটা আর শেষ করতে পারলাম না। কারন বোন ওর জুতো পরা ডান পা টা আমার ঠোঁটের উপরে তুলে আমার মুখ বন্ধ করে দিয়েছে। আমার মুখের দিকে তাকিয়ে হাসিমুখে আসতে আসতে আমার ঠোঁট দুটো জুতোর তলা দিয়ে ঘসতে ঘসতে নেহা বলল, " রিতার ফোন? কলটা স্পিকারে দিয়ে ফোনটা আমাকে দে।" আমি তাই করলাম। " কি হল? কথা বলতে বলতে মাঝপথে থেমে গেলে যে?" রিতা ওপাশ থেকে জিজ্ঞাসা করছে। " ও চুপ করে গেল, কারন ও এখন আমার পা টিপতে বিজি, বুঝলি রিতা?" আমার হাত থেকে ফোন নিয়ে নিশা বলল। " তুই ওর ছোট বোন। ও তোর পা টিপছে কেন? আর পা টিপলেও কথা বলতে অসুবিধা কি? হঠাত ও চুপ করে গেল কেন?" "কারন ওর ঠোঁট আর হাত দুটোই আমার সেবায় ব্যস্ত। হাত দিয়ে ও আমার পা টিপছে আর আমার জুতো শুদ্ধু পা এখন ওর ঠোঁটের উপরে রাখা। তাই এখন ও কোন কথা বলতে পারবে না। শুধু তুই বল, ওর সাথে তোর বিয়ের কথা কে তুলেছে? এককালে তো আমার চরিত্র নিয়ে অনেক বাজে কথা বলতিস তুই। সেই বাড়ির ছেলেকে বিয়ে করতে রাজি হলি কেন তুই? দাদা ভাল চাকরি করে বলে? এত লোভী তুই রিতা?" নেহার কথা শুনে থতমত খেয়ে গেল রিতা। তারপরে বলল, " আ.. আমি লোভী না নেহা। আমি ভেবেছিলাম ও তোর মত না। বোন চরিত্রহীন হলেই দাদা চরিত্রহীন হয়ে যায় না। তাই... " রিতাকে কথা শেষ করতে না দিয়ে ওকে mock করে বোন বলল " আর চরিত্রহীন বোনের পায়ের নিচে শুয়ে তার পা টিপে দিলে দাদা কি চরিত্রহীন হয়ে যায় নাকি তার চরিত্র ভালই থাকে?" নেহার কথা শুনে কি বলবে প্রথমে কিছু ভেবে পেল না রিতা। তারপরে বলল, তোর শুধু চরিত্র খারাপ তাই না নেহা, তুই খুব সেলফিশ। তাই নিজের দাদাকেও এইভাবে ইউজ করছিস।" " আমি নিজের দাদাকে ইউজ করছি বেশ করছি। আমার নিজের দাদা, তার সাথে আমি যা ইচ্ছা হবে করব। আমি সেলফিশ মানলাম। তবে তুই তোর স্কুল লাইফের রাইভালের দাদাকে ভুল বুঝিয়ে বিয়ে করার চেষ্টা করছিস সে খুব ভাল চাকরি করে বলে। তুই তবে কি আমাকে একটু বলবি?" " তুই ফোনটা তোর দাদাকে দে। আমি তোর সাথে কথা বলতে চাই না।"- রিতা রেগে গিয়ে বলল। " দাদার হাত তার পরকীয়া সেক্স করে ক্লান্ত ক্যারেক্টারলেস বোনের পা টিপতে ব্যাস্ত। দাদার ঠোঁট আমার জুতো পরা পায়ের নিচে। ও কথা বলবে কি করে এখন?" - নেহা শান্ত গলায় রিতাকে মক করে বলল। " তুই ফালতু মিথ্যা কথা না বলে নয়নকে ফোন দে। তুই ক্যারেক্টারলেস আমি ছোট থেকেই জানি। অত বড় গলা করে বলতে হবে না সেটা। " ইচ্ছামত সেক্স করলে কেউ ক্যারেক্টারলেস হয়না রিতা। তোর মত লোকের ভাল সহ্য করতে না পারারাই ক্যারেক্টারলেস। নে, দাদা তোকে কি বলে শোন।" এই বলে নেহা ফোনটা আমার দিকে বাড়িয়ে ওর জুতো পরা ডান পা টা আমার ঠোঁটের উপর থেকে সরাল। আমি ফোন রিসিভ করে শান্ত গলায় বললাম, " নেহা আমার আপন ছোট বোন। ওকে ছোট থেকেই আমি ভালবাসি, সাথে খুব রেস্পেক্টও করি। তোমার মত মেয়ের পক্ষে হয়ত এসবের গুরুত্বও বোঝা সম্ভব নয়। কিন্তু তুমি এক্সপেক্ট করতে পার না ওকে তুমি যা খুশি বলবে আর আমি তা মেনে নেব। তোমার সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই। যদি সামান্যও সম্মানবোধ থাকে তাহলে আর কল করবে না কখনো।" এই বলে আমি ফোনটা কেটে দিলাম। বোন হাসিমুখে ওর জুতো পরা পা দুটো আবার আমার মুখের উপরে তুলে দিয়ে সারামুখে ওর জুতোর তলা ঘসতে ঘসতে বলল, " ওয়েল ডান দাদা। এবারে মন দিয়ে আমাদের মা মেয়ের পা টিপে দে। আর আমরা তোর টাকায় শপিং করতে থাকি। আমি " নিশ্চয়ই বোন" বলে ওর জুতোর তলায় চুম্বন করতে করতে ওর পা টিপে দিতে থাকি ওর মা আর মেয়ের সামনেই। বোন কি খুব ক্যাজুয়ালিই নিজে ভেবেই আমার মুখে জুতো পরা পা দুটো তুলে দিল মা আর নিশার সামনে? নাকি সুতপার পোস্টটা ওর চোখে পরেছে? কি জানি! তবে আশ্চর্য হয়ে দেখলাম মা এই নিয়ে আর কিছু বলছে না। নেহা নিজের চরিত্র আর ওপেন সেক্স করা নিয়ে রিতার সাথে তর্ক করা নিয়েও কিছু বলল না। আমার একটু অবাক লাগলেও ব্যাপারটা খুবই ভাল লাগার মত। আমি মনে দিয়ে নেহা আর নিশার পা টিপে দিতে লাগলাম পালা করে।

Saturday 1 June 2024

গিনিপিগ দাদা ও বিজ্ঞানী বোন!

warning: cfnm story. বহুদিন পরে আবার গল্প লিখছি। এক পাঠকের অভিজ্ঞতার উপরে ভিত্তি করে। গিনিপিগ দাদা ও নুনু বিজ্ঞানী বোন! ছোটবেলা থেকে অনেকের মাথায় বিভিন্ন কারনে ঢুকে যায় সে লুজার। কারো হাইট কম বলে,,কেউ বা কালো বলে। আমার মাথায় এটা ঢুকেছিল আমার রাতে বিছানায় পেচ্ছাপ করার স্বভাবের জন্য। ২-৩ দিনে অন্তত একবার আমি বিছানায় পেচ্ছাপ করতামই। বয়স বাড়তে লাগল,,কিন্তু এই অভ্যাস গেল না। একবার ১০ বছর বয়সে মামাবাড়ি গিয়ে বিছানায় পেচ্ছাপ করে ফেললাম। মামি কথা শোনাল, মা মারল। মামাতো বোন আর আমার ছোট বোন পিছনে লাগল। মা সেদিনই লজ্জায় আমাদের নিয়ে ফিরে এল বাড়িতে। বয়স ১১-১২-১৩ হয়ে বাড়তে লাগল। কিন্তু ঘুমের ঘোরে বিছানায় পেচ্ছাপ করা আমি কমাতে পারলাম না। মা খুব কটু কথা শোনাত। যে আমি বিছানা নষ্ট করি। আমার এই স্বভাবের জন্য মা আমাকে নিয়ে কোথাও যেতে পারে না। লজ্জায় আমার মাথা হেঁট হয়ে যেত। নিজেকে খুব ছোট মনে হত। কিন্তু শুলেই আমি ঘুমে কাদা হয়ে যেতাম। কখন যে পেচ্ছাপ করে ফেলি বিছানায় সেটা নিয়ন্ত্রন করতে পারতাম না। যত নিজেকে ছোট ভাবতাম তত আমি নিজেকে গুটিয়ে নিতাম, বন্ধুদের সাথেও ভাল করে মিশতে পারতাম না। মা আমাকে এই নিয়ে কথা শোনাত। আর আমার ২ বছরের ছোট বোন আমার পিছনে লাগত। সুন্দরী স্মার্ট বোনকে দেখে আমার আরও নিজেকে লুজার বলে মনে হত। ও পিছনে লাগলে আমার খারাপ লাগত প্রথমে। কিন্তু ওর কথা ঠিক মনে হত বলে প্রতিবাদও করতাম না। বড় হওয়ার সময়ে আমার এই সমস্যা কমানোর, কন্ট্রোলে রাখার জন্য আর মা যাতে আমাদের নিয়ে বাইরে আত্মীয়ের বাড়িতে বা বেড়াতে যেতে পারে তার জন্য অদ্ভুত সব পরীক্ষা করত আমাকে নিয়ে। মা এই নিয়ে কখনো ওকে কিছু বলে নি। আর বাবা তো বাইরে থাকত। তাই আমি আমার ২ বছরের ছোট বোনের অদ্ভুত সব পরীক্ষা করার গিনিপিগ হয়ে গিয়েছিলাম। যেমন ১০ বছর বয়সে মামার বাড়িতে বিছানায় পেচ্ছাপ করে ফেলার পরদিন বাড়িতে ফেরার পরে মা আদেশ দিল- "তোর জন্য অনেক গদি তোশক নষ্ট হয়েছে। আজ থেকে তুই মেঝেতে শুবি।" তার আগে অবধি আমি আমার ছোট ঘরের খাটে শুতাম। সেই ঘরের মেঝেতে যথেস্ট জায়গা নেই। তাই আমি বোনের ঘরের মেঝেতেই শুলাম। বোন উলটে আদেশ দিল - " এমন ভাবে ড্রেনের কাছে নুনু রেখে শো যাতে পেচ্ছাপ করলে সেটার অনেকটা বেরিয়ে যায়।" ফলে আমি ঘরের মেঝেতে জল পরলে যেই ড্রেন দিয়ে বেরোয় তার কাছে নুনু রেখেই শুলাম বোনের আদেশ মেনে। এইভাবে কয়েক মাস গেল। বোনের ঘরের শক্ত মেঝেতে আমি পাতলা চাদর পেতে শুতাম। পেচ্ছাপ করলে সেটা আমিই কাচতাম। আর ছোট বোন সেই ঘরেই দামী গদি পাতা খাটে শুয়ে আমার পিছনে লাগত। ফলে নিজেকে ইনফিরিয়র লুজার ভাবা আর বোনকে সুপিরিওর ভাবার সেই শুরু। আমি সন্ধ্যার পরে ওর ঘরের মেঝেতেই শুয়ে বা বসে পরতাম বা টিভি দেখতাম। আমি শুয়ে থাকলে বোন মিমি প্রায়ই আমার বুক পেট ক্যাজুয়ালি ওর চটির তলায় মাড়িয়ে হেঁটে চলে যেতে শুরু করে। কখনো কখনো আমার মুখও চটির তলায় মাড়িয়ে যেতে লাগে। বোন প্রথমে এটা শুরু করে রাতের বেলায়। ওর ঘরে ওর খাট আর এটাচড বাথরুমের মাঝখানের মেঝেতে আমি শুতাম দেওয়াল ঘেঁসে। আমার মাথা বোনের বিছানার দিকে আর পা থাকত বাথরুমের দিকে। কিন্তু অন্ধকার ঘরের মাঝখান দিয়ে যেতে ওর অসুবিধা হয় অজুহাত দিয়ে বোন দেওয়াল ধরেই এগোত আর ওর চটি পরা পা পরত আমার বুকে আর মুখে। স্বাভাবিক ভাবেই আমার ঘুম ভেঙে যেত ওর পায়ের চাপে। প্রথম দিন আমি ঘুমের ঘোরে কি হচ্ছে বুঝতে না পেরে চিৎকার করে উঠি। তাই শুনে মাও পাশের ঘর থেকে চলে আসে। কি হয়েছে বলে বোন বলে - " দাদা যদি নিজের পেচ্ছাপ কন্ট্রোল করতে পারে না। তাই দয়া করে আমি ওকে নিজের ঘরের মেঝেতে শুতে দিয়েছি। কিন্তু এরকম এক্সিডেন্ট তো হয়েই যেতে পারে মেঝেতে শুলে। অন্ধকারে আমি তো আর দেখতে পাই না যে কোথায় পা দিচ্ছি!" মা শুনে ঘাড় নেড়ে বলে " ঠিকই তো বলেছিস।" আমিও কোন প্রতিবাদ করি নি। অথচ আমার মনে হয় বোন পুরো জিনিসটা ইচ্ছা করেই করেছে। অসতর্ক অবস্থায় অন্ধকারে হাঁটার সময়ে ওর চটি পরা পা আমার মুখের উপরে পরলে ও উলটে পরত। কিন্তু তা হয়নি! বরং ও দিব্বি চটি পরা পায়ের তলায় আমার মুখ বুক পেট সব মাড়িয়ে চলে গিয়েছিল। আর বাইরে থেকে খোলা জানলা দিয়ে যা আলো আসছিল তাতে আমাকে দেখতে না পাওয়ারও কোন কারন ছিল না। কিন্তু আমি কিছু না বলে উলটে না বুঝতে পেরে চিৎকার করে ফেলার জন্য সরি বলে ক্ষমা চাইলাম। আমার ভিতর থেকে কে যেন বলছিল বোন ভুল কিছু করেনি। সব দোষ আমার। আমার ক্ষমা চাওয়াই উচিত! এইভাবে বেশ কিছুদিন চলল। বোন প্রায় রোজ রাতেই একবার করে উঠত। আর আমার মুখ বুক পেট সব চটির তলায় মাড়িয়ে টয়লেটে যেত। কখনো ওর চটি পরা পায়ের তলায় আমার নাক এত জোরে চাপা খেত যে আমি যন্ত্রনায় ছটফট করতাম। আবার কখনো বা ওর চটির তলায় আমার নুনু আর বিচি চাপ খেত। এই দুটোতেই সবচেয়ে বেশি ব্যাথা লাগত। আর বোন উলটে বলত - " চিল্লিয়ে মায়ের ঘুম ভাঙাচ্ছিস কেন? তুইও যদি পেচ্ছাপ পেলে আমার মত উঠে বাথরুমে গিয়ে করে আসতে পারতিস তাহলে তোকে আজ মেঝেতে শুতে হত না। এসব সহ্যও করতে হত না। দোষ তো তোর। তাই পেচ্ছাপ কন্ট্রোল করতে না পারলে অন্তত ব্যাথা কন্ট্রোল করতে শেখ!" আমি কিছুই বলতাম না বোনকে। নিজেকে খুব ছোট আর বোনকে আমার চেয়ে অনেক উঁচু মনে হত। আর এভাবেই ক্রমে কখন যেন এই পুরো ব্যাপারটা অল্প অল্প ভালও লাগতে শুরু করে আমার। বোন রোজ রাতে আমাকে চটি পরা পায়ের তলায় মাড়িয়ে বাথরুমে যেতে থাকে। তারপরে সন্ধ্যাবেলায় আমি ঘরের মেঝেতে শুয়ে থাকার সময়েও আমাকে চটির তলায় মাড়িয়ে যেতে লাগে। প্রথমে শুধু বুক আর পেট পায়ের তলায় মাড়ালেও পরে আসতে আসতে আমার মুখও চটির তলায় মাড়াতে লাগে বোন। না, এই নিয়েও আমি একবারও কারো কাছে অভিযোগ করিনি। বোনকে কোন বাধাও দিই নি! তখন আমার মনে হত বোন সুপিরিওর, ও আমাকে ওর পায়ের তলায় মাড়িয়ে যেতেই পারে! বোন মিমি তাই দিব্বি ওর চটি পরা পায়ের তলায় দিব্বি আমার, বুক, পেট, নুনু সব মাড়িয়ে যেতে লাগে! এভাবে এক বছরের কিছু বেশি যায়। তখন আমি ১২ আর বোন ১০ এর। ক্রমে শীতকাল আসে। মেঝেতে খুব ঠান্ডা লাগত, কিন্তু মাকে আমি তারপরেও এই নিয়ে কিছু বলিনি। আমি মেঝেতেই শুতাম। বোন সন্ধ্যায় আর রাতে আমাকে ওর চটি পরা পায়ের তলায় মাড়িয়ে যেত। আমি রাতে মেঝেতে পেচ্ছাপ করে ফেললে নিজেই উঠে মেঝে মুছতাম আর আমার শোওয়ার চাদরটা কেচে দিতাম। আমাদের বাবা ২-৩ মাসে একবার বাড়ি ফিরত। সেবার শীতকালে বাড়ি ফিরে আমাকে রাতে মেঝেতে শুতে দেখে বাবা বলল " যতই রাতে পেচ্ছাপ করুক তাই বলে ও ঠান্ডা মেঝেতে শুয়ে ঘুমাবে? আমি ওর জন্য খাটিয়া এনে দিচ্ছি। এই বলে বাবা আমার জন্য স্টিলের কাঠামোর উপরে ফাইবারের ফিতে দিয়ে বোনা খাটিয়া নিয়ে এল। আমি কয়েকদিন তার উপরে শুলাম। রাতে পেচ্ছাপও করে ফেললাম। বাবা চলে যেতেই পরের দিন বোন আমার ঘরে এসেই নাকে হাত দিয়ে বলল - " ইশ! পেচ্ছাপ করে করে কি দুর্গন্ধ করেছিস এটাতে। কাল এটাকে ভাল করে ধুয়ে রোদে দিবি। আর তুই যাতে এটাতে পেচ্ছাপ না করিস তার ব্যাবস্থা করব আজ রাতে। রাত হতে বোন আমার ঘরে এসে ঢোকে একটা পলিথিন ব্যাগ আর কয়েকটা কাপড়ের ক্লিপ হাতে। বলে - " চেন খুলে তোর নুনুটা বার কর। তোর বিছানায় পেচ্ছাপ করা বন্ধ করার একটা দারুন উপায় মাথায় এসেছে। আমি অবাক হয়ে বলি " কি করবি?" বোন উত্তর না দিয়ে এগিয়ে এসে নিজেই একটানে আমার বারমুডার চেন খুলে বাঁ হাত দিয়ে আমার নুনুটা বাইরে বার করে এনে বলে " করলে নিজেই দেখতে পাবি।" এই বলে হাত দিয়ে আমার নুনুটা প্রায় এক মিনিট ডলতে থাকে। বোনের হাতের ঘসা খেয়ে এক মিনিট পরে আমার ১২ বছর বয়সী নুনু বেশ শক্ত হয়ে যায়। এবারে বোন সেটাকে পলিথিনের ব্যাগে ঢোকায় তারপরে কাপড়ের ৩-৪ টা ক্লিপ পলিথিনের উপর দিয়ে আমার নুনুতে লাগায়। আর নুনুর গোড়াতে রবারের গার্ডার দিয়ে পলিথিনটা মুড়ে দিয়ে বলে -" এবারে রাতে পেচ্ছাপ করলে এই প্লাস্টিকের বাইরে বেরোবে না। কেমন বুদ্ধি করলাম বল তো। এবারে রাতে তুই শান্তিতে বিছানায় ঘুমাতে পারবি।" এই বলে বোন ওর ঘরে ফিরে যায়। আমি হতভম্ব হয়ে বসে থাকি। বোন নিজে হাতে আমার নুনু বার করে হাত দিয়ে ডোলে শক্ত করে তাতে প্লাস্টিক লাগিয়ে দিয়েছে যাতে আমি পেচ্ছাপ করলে তার ভিতরেই থাকে এটা তখনো আমার বিশ্বাস হচ্ছিল না যেন! বোন নুনুতে হাত দেওয়ায় আমার ভাল লাগা আর লজ্জা একসাথে কাজ করছিল। সাথে বোনের পায়ের তলায় trample হতে না পারার কষ্ট আর এই প্লান সফল হলে এইভাবে নুনুতে প্লাস্টিক জড়িয়ে বেড়াতে বা আত্মীয়ের বাড়িতে রক্ষা পাওয়ার আনন্দ। সব মিলিয়ে খুব জটিল এক মানসিক পরিস্থিতিতে পরেছিলাম। ওদিকে কাপড়ের ক্লিপগুলো আমার নুনুটাকে খুব জোরে চিপে ধরেছিল। মোট ৩ টে ক্লিপ আমার নুনুর আগা, গোড়া আর মাঝে। যত সময় যাচ্ছিল ব্যাথা বাড়ছিল আর সেই চাপের জন্য নুনুতে উত্তেজনাও হচ্ছিল। আর এই অদ্ভুত কান্ড আমার ছোট বোন নিজে হাতে করে দিয়ে গেছে ভাবতে আমার কেন জানি না আরো ভাল লাগছিল। আমার নুনু ক্লিপের চাপে যন্ত্রনায় উত্তেজিত হয়ে কাঁপছিল। আমি দাঁতে দাঁত চেপে সহ্য করছিলাম। কিন্তু এই অবস্থাতেই কখন যেন ঘুমিয়ে পরলাম আর ঘুমের ঘোরে ক্লিপ খুলে ফেললাম। রবারের গার্ডারটা ছিল। কিন্তু মুশকিল হল শক্ত নুনু ঘুমের ঘোরে নরম হতেই গার্ডার আলগা হয়ে গিয়েছিল। ফলে পেচ্ছাপ বেশি হতেই প্লাস্টিক খুলে গেল। আমি নিজের পেচ্ছাপ মেখে খাটিয়ায় ঘুমিয়ে রইলাম মরার মত। সকালে ঘুম ভাংল কানমোলা খেয়ে। মিমি আমার ডান কানটা খুব জোরে মুলতে মুলতে বলল - " এত ভাল ব্যাবস্থা করে দিয়ে গেলাম। সেটারও বারোটা বাজালি?" তোকে দিয়ে কিচ্ছু হবে না। ভেবেছিলাম পরীক্ষা সফল হলে মাকে বুঝিয়ে দার্জিলিং যাব। তুই এরকম করলে তোকে নিয়ে তো যাওয়ার কোন উপায় নেই দেখছি! এই বয়সে তুই বিছানায় পেচ্ছাপ করবি আর হোটেলে সবার হাসির পাত্র হব আমরা।" গিনিপিগ দাদার উপরে ওর বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা নীরিক্ষা ব্যর্থ হওয়ায় বোন খুব দুঃখী মনে হল। সকালে ব্রেকফাস্ট করার সময়ে বোন মাকে নিজের পরীক্ষার কথা আর আমি কিভাবে সব আশায় জল ঢেলে দিয়েছি সেটা বিশদে বলল। মাও হতাশ বলে মনে হল। কিন্তু একটু ভেবে বলল " ওভাবে হবে না। পলিথিন ঠিক খুলে যাবে।" " ও খুলে না ফেললে কেন খুলে যাবে মা? আমি তো শক্ত করে আটকেছিলাম।" " ওর নুনু শক্ত নাহলে তুই পলিথিন ভাল করে আটকাতে পারবি না। পেচ্ছাপ পাশ দিয়ে বেরিয়েই যাবে। আর নুনু শক্ত করে পলিথিন লাগালেও ও ঘুমিয়ে পরলেই নুনু আপনা থেকেই নরম হয়ে যাবে। পেচ্ছাপ সেই বেরিয়েই যাবে। তুই প্লানটা খুব বুদ্ধি করে করলেও তাই কাজে লাগবে না।" মা তার ১০ বছর মেয়েকে বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করে। " কিন্তু এভাবে তো চলতে পারে না। ওর জ্বালায় আমরা কোথাও যেতে পারি না। আমাকেই মাথা খাটিয়ে পরীক্ষা নীরিক্ষা করে কিছু একটা উপায় বার করতে হবে। বোন বলে। মা বলে " তোর বুদ্ধির উপরে আমার ভরসা আছে মিমি। ভাল করে ভেবে চিনতে পরীক্ষা করে কিছু একটা উপায় বার কর। প্লান কাজে লাগলেই তোদের নিয়ে দার্জিলিং যাব আমি। কথা দিলাম।" বোন বলল " যতদিন কাজে লাগার মত কোন উপায় খুঁজে পাচ্ছি ততদিন তুই আমার ঘরের মেঝেতেই শুবি। বুঝলি?" ফলে আবার আমার জায়গা হল বোনের ঘরের মেঝে। আবার সকাল, বিকাল, সন্ধ্যা বা রাতে আমাকে চটি পরা পায়ের তলায় মাড়িয়ে ঘরের এপাশ থেকে ওপাশে যেতে লাগল বোন। সাথে যোগ হল গিনিপিগ দাদার নুংকু নিয়ে পরীক্ষা নীরিক্ষা যাতে আমার বিছানায় পেচ্ছাপ করে বিছানা ভেজানো বন্ধ করা যায়। ভাবনার সুবিধার জন্য মাঝে মাঝে আমাকে প্যান্টের চেন খুলে নুনু বার করে শুতে হত। আমার নুনু চোখের সামনে দেখতে পেলে বোনের নাকি ভাবতে সুবিধা হবে কি করে এই নুনুকে বাগে আনা যায়। বোনের আদেশে আমি নুনু বার করে ঘরের মেঝেতে শুয়ে থাকতাম প্রায়ই। আর বোন মিমি বিজ্ঞানীদের মত গম্ভীর মুখ করে আমার নুনুকে বাগে আনার উপায় চিন্তা করতে করতে ঘরের এ মাথা থেকে ও মাথা পায়চারি করত। আর ওর চলার পথে থাকা আমার মুখ, বুক, পেট, নুনু সবই ওর চটির তলায় পাড়া খেত বার বার। কখনো কখনো ও হতাশ হয়ে আমার পাশে চেয়ার টেনে বসে বলত " দেখ। তোর জন্য কত পরিশ্রম করতে হচ্ছে আমাকে। একটু ভাল করে পা টিপে দে আমার। যাতে আরও ভাল করে চিন্তা করতে পারি।" এই বলে বোন চটি পরা পা দুটো আমার বুকে বা মুখে তুলে দিত। আর আমি খুব মন দিয়ে ওর পা টিপে দিতাম ওর চটির তলায় চুম্বন করতে করতে। আমার এই পুরো বিষয়টা কেন এত ভাল লাগত নিজেই বুঝতাম না। আমি নিজের বিছানায় পেচ্ছাপ করার রোগ নিয়ে লজ্জিত ছিলাম। আমার জন্য মা বোন কোথাও যেতে পারে না ভেবে আমার খুব খারাপ লাগত। কিন্তু এই রোগ সেরে গেলে বোন আমাকে এইভাবে আর ট্রিট করবে না ভাবতে আমার একটুও ভাল লাগত না! এসব বোন যে লুকিয়ে করত তাও নয়। বহুবার মায়ের সামনেই বোন চটি পরা পা আমার মুখের উপরে রেখে বসে আমাকে ওর পা টিপতে বলেছে যাতে ও ভাল করে চিন্তা করতে পারে। আমি আমার মুখে রাখা বোনের চটি পরা পা টিপছি আর ওর চটির তলায় চুম্বন করছি। আমার প্যান্টের চেন খোলা আর আমার নুনু আর বিচি বাইরে বের করে রাখা যাতে ওখান থেকে রাতে পেচ্ছাপ হয়ে বিছানা ভেজানো কি করে কন্ট্রোল করা যেতে পারে সেটা নিয়ে বোন ভাল করে চিন্তা করতে পারে! আর স্বভাবতই বোনের সেবা করতে করতে আমার ১২-১৩-১৪ বছরের নুনু মায়ের সামনেই কখন যেন ভিশন শক্ত হয়ে উঠত। এই লজ্জাকর অভ্যাস আর কু অভ্যাসই আমাকে খুব এক দারুন ভাললাগার নেশা দিচ্ছিল আমাকে - বোনের হাতে মায়ের সামনেই এইভাবে ব্যবহৃত হতে পারা। হয়ত এরকম কিছু সময়ে চলার পরে বোন বলত - এবারে উঠে দাঁড়া। একটা ভাল প্লান পেয়েছি। আমি উঠে দাঁড়াতাম বোনের সামনে। ওর কথা মত সব জিনিস এনে দিতাম। বোন হাত দিয়ে কিছুক্ষন আমার পেনিস ঘসে একটা পলিথিন আমার শক্ত পেনিসে লাগিয়ে হয়ত গার্ডার দিয়ে লাগাল। তারপরে দড়ি দিয়ে খুব শক্ত করে বেঁধে কাপড়ের ক্লিপও লাগিয়ে দিল। আমার খুব ব্যাথা লাগলেও বোনকে আমার উপর অত্যাচার করতে বাধা দিতাম না যতক্ষন সম্ভব হত। খুব কষ্ট হলে বোনের সামনে হাত জোর করে বা ওর পায়ে মাথা রেখে পায়ে মাথা ঘসতে ঘসতে ওকে বলতাম খুব কষ্ট হচ্ছে! ওর পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরে ও অর্ডার করত পেচ্ছাপ করতে। আমি করতাম। নুনু শক্ত থাকায় পরীক্ষা সফল হত তখন। কিন্তু রাতে ঘুমানোর পরে নরম হয়ে যাওয়া নুনুতে এসব কিছুই কাজ করত না। কিন্তু এই অজুহাতে ছোট বোনের আমাকে অপমান করা, মারা, পায়ের তলায় মাড়ানো আর পা টেপানো বা আমার নুনু আর বিচি হাতে নিয়ে পরীক্ষা নীরিক্ষা দিব্বি চলতে লাগল মায়ের সমর্থনেই! কাজ হবে না জেনেও রোজ রাতে আমার নুনুতে পলিথিনের উপরে গার্ডার আর কাপড়ের ক্লিপ লাগিয়ে দিত বোন। নিজের হাতে বোনের আমার নুনুতে ক্লিপ লাগানো আর তারপরে বহু সময় ধরে নুনুতে চেপে বসা ক্লিপ থেকে যন্ত্রনা আর ক্লিপে চাপা পরার চাপ থেকে নুনুতে উত্তেজনা এক অদ্ভুত ভাল লাগা কাজ করাত। কোন কোন দিন এই কাজ করার পরে বোন ওর পরিশ্রমের পারিশ্রমিক হিসাবে ওর চটি পরা পা আমার মুখে তুলে দিয়ে আমাকে ওর পা টিপে দিতে বলত। বোন টিভি দেখত। আর আমি পলিথিনে মোড়া নুনু বারমুডার চেনের ফাঁক দিয়ে বার করে আমার মুখের উপরে পা রেখে বসে থাকা বোনের পা দুটো ভক্তি ভরে টিপে দিতাম ওর চটির তলায় চুমু খেতে খেতে। মাঝে মাঝেই জিভ বার করে চাটতাম না বোনের চটির তলা। একদিন এইভাবেই বোনের পা টিপতে টিপতে ওর চটির তলা চাটছি। পলিথিনে মোড়া নুনু ক্লিপের তলায় যন্ত্রনা আর উত্তেজনায় থরথর করে কাঁপতে কাঁপতে হঠাত ভীষণ জোরে কাঁপতে লাগল। এত দারুন ভাল লাগা আমার নুনুতে আগে কখনো আসে নি। অদ্ভুত আনন্দ দিয়ে আমার নুনু থেকে কি যেন একটা বেরোতে লাগল ক্লিপের চাপে। আমি বোনের পা টিপতে টিপতে পাগলের মত ওর চটির তলা চাটতে লাগলাম আর আমার নুনুতে অনুভব করতে লাগলাম এক দুর্দান্ত আনন্দ। আমার পলিথিনটা ভিজে ওঠায় বোন ভাবল আমি পেচ্ছাপ করেছি। ও গর্বের সাথে বলল " দেখ, এভাবে ভাল করে লাগালে তোর পেচ্ছাপ রাতেও বাইরে আসবে না। আমি বললাম " আমি পেচ্ছাপ করিনি এখন। " বোন জবাবে চটি পরা দুই পায়ে আমার মুখে পরপর দুটো লাথি মেরে বলল, " ওই তো পলিথিন ভিজে উঠেছে দেখতে পাচ্ছি। পেচ্ছাপ করিস নি মানে? তুই কি জেগে থাকা অবস্থাতেও পেচ্ছাপ করলে বুঝতে পারিস না?" আমি বললাম " ওটা পেচ্ছাপ না।" বোন আবার আমার মুখে লাথি মেরে বলল " নুনু থেকে বেরিয়ে পলিথিন ভিজিয়ে দিচ্ছে, ওটা পেচ্ছাপ ছাড়া আর কি? উঠে দাঁড়া, দেখি।" আমি উঠে বোনের সামনে দাঁড়ালাম। আমার সাড়ে ১১ বছর বয়সী বোন ক্লিপ আর গার্ডার নিজের হাতে খুলে পলিথিন টা সাড়ে ১৩ বছর বয়সী আমার নুনু থেকে আলাদা করল। পলিথিন টা খুলে ভিতরে তাকিয়ে ও দেখে ওর ভিতরে পেচ্ছাপ সত্যিই নেই। বরং 3-4 ML সাদা রঙের কি এক তরল পদার্থ তার ভিতরে। এটা কি এর মধ্যে? পেচ্ছাপ তো এরকম হয় না, এত অল্পও হয় না। এটা কি বেরোচ্ছে তোর নুনু থেকে। তোর কোন রোগ হল নাকি? " ওটা ঠিক কি আমিও তখন বুঝতাম না। বোন সেটা নিয়ে সোজা মায়ের কাছে চলে গেল। মা পুরো ঘটনা শুনে বলল " এটা পেচ্ছাপ না। এটা হল বীর্য, ইংরেজিতে বলে সিমেন। ছেলেরা এই বয়সে এলে পেচ্ছাপের সাথে নুনু দিয়ে সিমেনও বেরোয়।" - মা আর বোনের সম্পর্ক এমন সুন্দর বন্ধুর মত যে এসব বলতেও মার আটকায় না। আর ১০ বছর পেরনোর পরেও বিছানায় পেচ্ছাপ করতে থাকা আমাকে তো মা আর মানুষ বলেই মনে করত না। "এটা কেন বেরোয় মা? এটাও কি অন্য কোন রেচন পদার্থ?" " না রে, এটা কি তুই পরে বুঝবি। বিয়ের পরে বর বউয়ের পেটের মধ্যে এটা ঢোকানোর পরেই বউয়ের পেটে বাচ্চা আসে। বুঝলি?" বোন পুরোটা শুনে ভীষণ অবাক হয়ে মুখ হাঁ করে ফেলল প্রথমে। তারপরে ফিক ফিক করে হাসতে হাসতে বলল, " তুমি ইমেজিন কর মা। গাধা দাদাটা বিয়ে করে বউদিকে নিয়ে বিছানায় শুয়েছে। সে তো আর জানে না। রাতে দাদা ঘুমের ঘোরে পেচ্ছাপ করে বউয়ের সারা গা ভাসিয়ে দিল। আর বউদি উঠে দাদাকে একদম ঠাস ঠাস করে..."। মা এবার বোনকে থামিয়ে বলল, " এটাই তো আমার ভয় রে মিমি। এই ছেলেকে কোনদিন বিয়ে দিলে এটাই হবে ওর এই রোগ সারাতে না পারলে। যখন সে বউ কোর্টে সবার সামনে এই বলে ডিভোর্স চাইবে তখন যে কি লোক হাসাহাসি হবে আমাদের নিয়ে তাই ভাবি আমি। তুইও তো ওর বোন, তোরও লজ্জার ব্যাপার হবে এটা। হাসিস না।" বোনও এবার মুখ গম্ভীর করে বলল, " হ্যাঁ মা। দাদার এই রোগ সারাতেই হবে। আমি পরীক্ষা নীরিক্ষা করে কিছু ঠিক উপায় বার করে ফেলব। তুমি ভেব না।" " তোর বুদ্ধির উপরে আমার ভরসা আছে। তাই তুই বোন হয়ে দাদার নুনু হাতে নিয়ে পরীক্ষা নীরিক্ষা করলেও আমি বাধা দিই না। কিছু একটা করতেই হবে। " " হ্যাঁ মা। ঠিক করে ফেলব। দাদা তো এখন ছোটই। বিয়ের অনেক দেরী। তার আগে ঠিক উপায় হয়ে যাবে। তুমি চিন্তা কর না। আমি তো আছি। এখন আমরা কোথাও যেতে পারি না ওকে নিয়ে এটাই সমস্যা। আচ্ছা মা, যেটা দাদার বউয়ের পেটে দিয়ে বাচ্চার বাবা হওয়ার কথা সেই সিমেন এমনি এমনি আমার সেবা করার সমিয়ে বেরিয়ে এল কেন?" মা বলল, " তাই তো। তুই ওকে দিয়ে পা টেপাচ্ছিলি পায়ের নিচে শুইয়ে। এই সময়ে সিমেন কি করে বেরোল? এরকম তো হয় না। খুব লজ্জার হলেও ওকে একবার ডাক্তার দেখিয়ে নেওয়াই ভাল। তোর বাবাকে আবার বলতে হবে এবার এলে ওকে বড় ডাক্তার দেখাতে। আগেও বলেছি। পাত্তাই দিচ্ছে না।" " বাবা না নিলে আমিই কিছু উপায় বার করব মা। আর দাদার নুনুর কিছু সমস্যা তো আছেই। সেই জন্য যদি রাত হলে ওর পেচ্ছাপের উপরে কন্ট্রোল না থাকে তাহলে সিমেনের উপরেও নাই থাকতে পারে। যখন খুশি দুটোই বেরিয়ে যায় হয়ত। ব্যাপারটা খুব ইন্টারেস্টিং মা। গাধা দাদার পেনিস নিয়ে আরো স্টাডি করতে হবে।" " সে তুই কর। কিন্তু আমি তোর বাবাকে ডাক্তার দেখানোর কথাও বলি। ওঝা বা জোতিষীও দেখাব আমি। মন্দিরে মানত করে পুজোও দেব। কি থেকে হচ্ছে তো জানি না। তুইও তোর মত যা খুশি পরীক্ষা নীরিক্ষা চালা দাদার নুনু নিয়ে। সব রকম চেষ্টা করলে কিছু উপায় ঠিক পাওয়া যাবে।" বোন আর মা মুখোমুখি সোফা আর খাটে বসে কথা বলছিল আমি বসেছিলাম মেঝেতে, সোফায় বসা বোনের পায়ের কাছে। বোন ওর চটি পরা পা দুটো আমার কোলে তুলে দেওয়ার পরে আমি ওর পা দুটো টিপে দিচ্ছিলাম। আমার নুনু তখনো বাইরে বার করা। একটু আগেই সিমেন বের করা নুনুটা বোনের পা টিপতে শুরু করার পরে একটু একটু করে শক্ত হতে শুরু করেছিল। বোন এবারে ওর চটি পরা ডান পা টা আমার নুনুর উপরে তুলে দিয়ে বলল, " এই সিমেনটা কি রোজ বেরোয় তোর নুনু দিয়ে। বোনের চটি পরা পায়ের তলার চাপে আমার নুনু কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই পুরো শক্ত হয়ে গেল। আমার নুনুর উপরে রাখা বোনের চটি পরা পা টা আমি টিপতে টিপতে নিজের নুনুর উপরে চাপতে চাপতে বললাম " এর আগে যতবার হয়েছে ততবারই আমি নিজের ইচ্ছাতেই বার করেছি। আমি মেঝেতে নুনু টানা ঘসতে লাগলে তবেই এইটা বেরোয়। এই প্রথম এমনি এমনি বেরোল।" বোন ওর চটি পরা পায়ের তলায় মায়ের সামনেই আমার নুনুটা আমার পেটের উপরে ঘসতে ঘসতে বলল " তুই মেঝের উপরে নুনু ঘসিস কেন?" " ভাল লাগে খুব" - আমি বললাম। "এখন আমি চটির তলায় ঘসছি এটাও ভাল লাগছে তোর?" " খুব খুব। মনে হচ্ছে আবার সিমেন বেরোতে পারে এত ভাল লাগছে।" " বেরোলে বেরোক। হতে পারে এই সিমেনের কারনেই তোর পেচ্ছাপ বেরনোর নল ব্লক হয়ে পেচ্ছাপ বেরোতে পারে না। তাই পেচ্ছাপ জমে থাকে আর রাতে শুয়ে পরলে চাপ পরে আর বেরিয়ে যায়। তাই তোর পেনিস থেকে এই সিমেন যত সম্ভব বার করে দেখতে হবে আমার এই থিওরি ঠিক কিনা।" আমার সাড়ে ১১ বছর বয়সী বোন মায়ের সামনেই বিজ্ঞানীদের মত গম্ভীর গলায় কথাটা বলে ওর চটি পরা ডান পায়ের তলায় আমার নুনু ঘসতে ঘসতে। " তোর যা ইচ্ছা পরীক্ষা কর তোর দাদাকে নিয়ে। ডাক্তার, ওঝা, জোতিষ, ঠাকুর, তুই। যেখান থেকে উপায় বার হয় হোক। শুধু আমার ধেড়ে বড় ছেলে বাচ্চাদের মত রাতে বিছানায় পেচ্ছাপ করে এই লজ্জার হাত থেকে আমার মুক্তি চাই। "মুক্তি হবে মা, তুমি চিন্তা কর না।অন্য কেউ না, আমিই করব ব্যাবস্থা।" বোন বলে, আমার নুনুটা এবার চটি পরা বাঁ পা দিয়ে ঘসতে ঘসতে। " তুমি আমার জন্য কত কষ্ট করছ বোন। থ্যাংক ইউ।" এই বলে আমি বোনের চটি পরা ডান পা টা দুই হাতে তুলে আনি মুখের কাছে। ওর নরম পায়ের পাতায় বেশ কয়েকটা চুম্বন করি। তারপরে পাগলের মত চুমু খেতে থাকি ওর ডান চটির তলায়। বোন ওর বাঁ চটির তলা খুব জোরে ঘসতে থাকে আমার পেনিসে। আমার পেনিস কাঁপতে থাকে প্রবল উত্তেজনায়। আমি বুঝতে পারি আমার পেনিস দিয়ে আবার সিমেন বের হবে। বোনের চটি পরা পায়ের তলায়, মায়ের সামনেই! কি লজ্জা। আর সাথে কি সুখ। উফফ!!!

Wednesday 1 May 2024

রবি ও তার দুই বোন ( পার্ট ৪ ও ৫).

( এটা রবি ও তার দুই বোনের মূল গল্পের পরের প্লট। দুটো prologue, তারপরে পার্ট ১, তারপরে এটা। মানে সিরিজের এটা পার্ট চার আসলে। পার্ট ৩ আগে পুরো প্লট রেডির আগে লেখা বলে এখনো একটু সামঞ্জস্যহীন লাগবে। ওটা পরে এডিট করে দেব পুরো গল্পটা শেষ করার পরে।) আমি উঠতেই আমার গালে খুব জোরে একটা চড় মেরে রিমা বলল " কোথায় যাচ্ছিস উমার নাতি?" রিমা আমাকে উমার নাতি বলে ডাকায় রিচা তাতে খুব মজা পেয়ে হো হো করে হাসতে লাগল। অনেক কষ্টে হাসি থামিয়ে ও রিমাকে বলল, " দাদার স্বভাব সত্যিই উমা বুড়ির মত একদম। ভালই হল, আমরা উমা বুড়ির রিপ্লেসমেন্ট পেয়ে গেলাম উমার বদলে এখন উমার নাতি একইভাবে আমাদের সেবা করবে।" এই বলে রিচা আঙুল দিয়ে ইশারা করে ওর পাশে ডাকল। আমি যেতেই রিচা গায়ের জোরে আমার দুই গালে দুটো থাপ্পর মেরে বলল, " খিদে পেয়েছে বলে উঠে গেলেই হল? উমা বুড়িকে দেখিস নি কিরকম নিজের সব কিছু দিয়ে আমাদের সেবা করত? যা, আমাদের জুতো নিয়ে আয়। যেভাবে উমা বুড়ি আনত, ঠিক সেইভাবে আনবি। দুই বোনের হাতে থাপ্পর খেয়ে আমি ওদের দুজনের চটি পরা পায়ে মাথা রেখে সরি বলে ঘরের কোনা থেকে ওদের জুতো আর মোজা তুলে নিলাম। প্রথমে ওদের দুই জোড়া মোজা মুখে ঝোলালাম ঠোঁট দিয়ে চেপে ধরে। তারপর দুই হাতে দুই বোনের দুই জোড়া জুতো নিজের মাথার উপরে তুলে নিলাম। আমি বোনেদের দিকে যাওয়ার আগেই দরজার হাতল ঘোরানোর শব্দ পেলাম। আর তারপরেই দেখি কাকিমা এসে হাজির ঘরের ভিতরে। কাকিমা কি রিএকশান দেবে ভেবে আমি থতমত খেয়ে দুই বোনের দুই জোড়া মোজা মুখে ঝুলিয়ে আর দুই জোড়া জুতো মাথায় নিয়ে বুদ্ধুর মত দাঁড়িয়ে রইলাম। কাকিমা আমাকে এভাবে দেখে হাসি মুখে বলল, " কি রে রবি? তুই তো উমা বুড়ির কার্বন কপি হয়ে গিয়েছিস দেখছি পুরো!" রিমা বলল " হ্যাঁ মা। তাই আমি ওর নাম দিয়েছি উমার নাতি!" কাকিমা এতক্ষন এত সহজে রিএকশান দিচ্ছিল। কিন্তু মেয়ের মুখে আমাকে উমার নাতি বলে ডাকা শুনে কিরকম অন্যমনষ্ক হয়ে গেল। রিচা আমাকে তাড়া দিয়ে বলল, " এই গাধা! তোকে পাথরের মুর্তির মত আমাদের জুতো মাথায় নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে বলিনি। পায়ে জুতো পরিয়ে দিতে বলেছি। তাড়াতাড়ি আয়।" আমি রিচার কথায় তাড়াতাড়ি ওদের দুই বোনের পায়ের কাছে গিয়ে বসলাম। প্রথমে রিমার আর তারপরে রিচার পায়ে মোজা জোড়া পরাতে পরাতে আড়চোখে দেখি কাকিমা ঘরের অন্য প্রান্তের চেয়ারে বসে আমাদের দেখছে। তারপরে প্রথমে রিমার পায়ে জুতো পরাতে গেলে ও জুতো পরা ডান পায়ের তলা আমার মুখে ঘসে বলল, " আমআর জুতোর তলায় এত ময়লা লেগে আছে কেন উমার নাতি? উমা যেমন আমাদের চাকর ছিল তেমনই ওর নাতি তুই-ও আমাদের চাকর। তাড়াতাড়ি আমাদের জুতো পরিস্কার কর। খিদে পাচ্ছে।" আমি ঘরের এদিক ওদিক তাকিয়ে বুঝতে পারলাম না কি দিয়ে জুতো পরিস্কার করা যায়। কাকিমা না থাকলে আমি খুশি মনে দুই বোনের জুতো জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করতাম। কিন্তু কাকিমার সামনে উমা বুড়ির মতই দুই বোনের জুতো চাটা কি সত্যিই উচিত হবে আমার? আমাকে ভাবার সময় না দিয়ে রিমা ওর মায়ের সামনে আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মেরে বলল, " জুতো পরিস্কার করার ভাল কিছু না পেলে জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার কর উমা বুড়ির মত।" আমি মুখে কাজিন বোনের লাথি খেয়ে তার মায়ের সামনেই তার পায়ে পরা জুতো জিভ দিয়ে চাটতে শুরু করলাম। প্রথমে দুই জুতোর উপর দিক, তারপরে দুই জুতোর তলাই চেটে নতুনের মত চকচকে করে ফেললাম। কাকিমা দুই বোনের প্রতি আমার ভক্তি দেখে হাসিমুখে বলল " মনে হচ্ছে তোরা উমা বুড়ির রিপ্লেসমেন্ট পেয়ে গেছিস।" কিন্তু এত সহজে বাড়ির সবাই দুই বোনের আমার উপরে ডমিনেশান কি করে মেনে নিচ্ছে আমার মাথায় ঢুকছিল না। উমা বুড়ি নাহয় বাড়ির চাকর ছিল। কিন্তু আমি তো এই বাড়ির ছেলে! তারপরেও কি করে এমন হচ্ছে? যদিও যা হচ্ছে আমার সেটা খুবই ভাল লাগছিল। মনে মনে ভগবানকে ধন্যবাদ দিয়ে আমি এবার রিচার পায়ে জুতো পরিয়ে দিলাম। তারপরে একইরকম ভক্তিভরে আপন ছোট বোন রিচার পায়ে পরা জুতোর উপর আর তলা জিভ দিয়ে পালিশ করতে লাগলাম কাকিমা আর তার মেয়ের চোখের সামনেই। আমি ততক্ষনে প্রায় নিশ্চিত যে সকালে গাড়িতে করে দার্জিলিঙে আসার সময়ে যে দুই বোন ওদের জুতো পরা পা আমার বুকে আর মুখের উপরে রেখে বসে আমাকে দিয়ে পা টেপাচ্ছিল সারা রাস্তা সেটা মা বাবা কাকু কাকিমা সব্বাই দেখেছে এবং কোন আশ্চর্য অজানা কারনে কেউ কোন আপত্তি করে নি এবং ভবিষ্যতেও এরকম কিছুতে আপত্তি করবে না! ভাবতে একই সাথে আমার খুব আশ্চর্য লাগছিল আর সেই সাথে ভীষণ ভাল লাগছিল অবশ্যই! আমার জিভ দিয়ে পালিশ করা স্নিকার পরে দুই বোনই কাকিমার সাথে গল্প করতে করতে ঘর থেকে বেরোল। পাশের দুই ঘর থেকে বাবা- মা আর কাকুও বেরোল। আমি সব গুলো ঘর লক করে সবার পিছন পিছন এগোতে লাগলাম আমার দুই বোনের জুতোর দিকে তাকাতে তাকাতে। রিমার পায়ে সাদার উপরে কালো ডিজাইন করা স্নিকার। আর রিচার পায়ে কালোর উপরে গোলাপি ডিজাইন করা স্নিকার। পিছনে পিছনে হাঁটায় আমি ওদের জুতোর তলা প্রতিটা স্টেপের পরে পরিস্কার দেখতে পাচ্ছিলাম। একটু আগে কাকিমার চোখের সামনেই আমি দুই বোনের জুতো ঠিক উমা বুড়ির মতই জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে দিয়েছি সত্যিই বিশ্বাস হতে চাইছিল না আমার! আমার বহুদিনের স্বপ্ন আজ সত্যিই পুরন হল! হোটেল থেকে বেরিয়ে পাশেরই এক বড় রেস্টুরেন্টে আলাদা একটা কেবিনে বসা হল রাতের খাওয়ার জন্য। পর্দা দেওয়া আলাদা কেবিন। টেবিলে ৬ টা চেয়ার। চেয়ার কম সেই অজুহাত দেখিয়ে বোন আমাকে আবার নিচে বসে খেতে বলল। আমি বিনা প্রতিবাদে ঘরের সবার চোখের সামনে মেঝেতে বসে পরলাম। ১-২ মিনিট পরে একটা ১৯-২০বছরের মেয়ে খাবারের অর্ডার নিতে এল একটা এক্সট্রা চেয়ার নিয়ে। সে দেখেছিল যে আমরা একজন এক্সট্রা আছি। কিন্তু রিচা তার মুখের উপরে বলে দিল, " ও আমাদের বাড়ির চাকর। ওর চেয়ার লাগবে না। ও মেঝেতে বসে খাবে।" মেয়েটা বলল " সেটা কিরকম দেখায় না ম্যাডাম? নাহয় ও পাশে বা আলাদা বসে খাক?" রিমা উত্তর দিল এবার, " আমাদের কোনকিছুতেই সমস্যা নেই। ও যা প্রেফার করে করতে পারে।" এই বলে আমার দিকে চোখ তুলে ইশারা করল। আমি সাথে সাথে ইশারা বুঝে নিয়ে বললাম, " আমি মেঝেতেই ঠিক আছি ম্যাডাম। আপনি কাইন্ডলি আমাকে নিয়ে এত চিন্তা করবেন না।" বাকি সবাই মেনু দেখে খাবার অর্ডার করল। আমি মেঝেতেই বসে রইলাম। অর্ডার নিয়ে চলে গেলে রিচা আমাকে বলল, " তুই মেঝেতে টেবিলের নিচে শুয়ে পর যাতে এরা পরে আবার ঝামেলা না করে।" আমি সাথে সাথে খুশি মনে রিচা আর রিমার পা ঘেঁসে টেবিলের তলায় শুয়ে পরলাম বাবা মা কাকু কাকিমার চোখের সামনে। রিমা আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা দুটো তুলে দিয়ে বলল, " উমার নাতি দেখছি পুরো উমার ক্লোন! কিন্তু যদি মেয়েটা খাবার দিতে এসে আবার উদ্ভট প্রশ্ন করে?" রিচা ওর জুতো পরা পা দুটো আমার বুকের উপর তুলে দিয়ে জবাব দিল, " ও খাবার দিতে আসবে না। মেল ওয়েটারেরা আসবে। ও আসবে আবার শেষে, বিল নিয়ে। দিশারা আগের বছর এখানে এসে একই হোটেলে ছিল আর এখানেই খেত বেশি । আমি দিশার থেকে সব শুনে নিয়েছি।" তারপরে আমার বুকে একটা লাথি মেরে রিচা বলল, " এই উমার নাতি, ভাল করে আমাদের পা টেপ তোর ঠাম্মার মত। নাহলে আমাদের পরে থাকা খাবারও পাবি না তুই।" মা বেশ অবাক হয়ে বলল, " উমার নাতি বলছিস কেন রবিকে তোরা? তোদের কেউ কিছু বলেছে নাকি?" রিমা হেসে বলল, " ওর স্বভাব পুরোই উমা বুড়ির মত। তাই মজা করে আমরা ওকে ওই নামে ডাকছি। তোমার খারাপ লেগেছে নাকি জেঠি? হাজার হোক তোমার ছেলে হয়। খারাপ লাগলে সরি। আর বলব না।" " না না। তোরা বলতেই পারিস। রবির স্বভাবও উমা বুড়ির মতই সাবমিসিভ। তোরা ওকে ওইভাবে ট্রিট করলেই ও খুশি হবে। আগের প্রায় একমাস রিচা তো এইভাবেই ট্রিট করছিল রবিকে। আর রবি জবাবে রিচাকে এমিন ভক্তি দেখাচ্ছিল যেন সাক্ষাত ভগবানের দর্শন পেয়েছে।" " ঠিক উমা বুড়ির মতই, তাই না মা? সেই জন্যই তো দিদি মজা করে ওই নামটা দিয়েছে ওকে। কিন্তু তুমি কি বলছিলে কেউ কিছু বলেছে কিনা? কে কি বলবে মা?" " মা একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলল, " বলার মত একটা কাহিনী আছে বটে। আমরা বড়রা সবাই জানি। তোর ৩ জন জানিস না। তোদের পরে সময় নিয়ে জানাতে হবে।" " কি ব্যাপারে মা?" - রিচা জিজ্ঞাসা করল। " রবির ব্যাপারে।" মা সংক্ষেপে বলল। "কি ব্যাপার জেঠি? এখন বলা যাবে না?" " না। সময় নিয়ে বলতে হবে। আমাদের বড়দের মধ্যে আগে আলোচনা করে নিয়ে তারপরে।" " কি এমন সিক্রেট আছে এই উমার নাতির রবির মধ্যে আমার মাথায় ঢুকছে না মা। ও ভাল বা খারাপ কিছু করেছে এরকম?" কেউ রিচার প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার আগেই কেবিনে দুজন ছেলে ওয়েটার খাবার নিয়ে ঢুকল। আমি তখন রিমা আর রিচার জুতো পরা পা মুখ আর বুকের উপরে রেখে ভক্তি ভরে টিপে ওদের সেবা করছি, এই ছেলে দুটোর কোন আইডিয়াই নেই! সবাই খাওয়াতে মনে দিল। আর আমি দুই প্রভুর জুতো পরা পা টিপে সেবা করতে করতে ভাবতে লাগলাম আমাকে নিয়ে কি এমন সিক্রেট লুকিয়ে আছে যা আমি নিজেই জানি না? সবার খাওয়া যখন শেষের দিকে তখন রিমা আমার মুখে একটা লাথি মেরে বলল, " এই উমার নাতি! এবার উঠে আমাদের পরে থাকা খাবার গুলো মেঝেতে বসে খা। আমি রিচার খাওয়া হয়ে যাওয়া প্লেটটা হাতে নিয়ে দুই বোনের পরে থাকা খাবার খেতে লাগলাম। বিরিয়ানি আর বোনেদের ফেলে দেওয়া আধা চিবানো মটন খেতে যেন অমৃতের মত লাগতে লাগল খালি পেটে। শেষে পরে থাকা দুই পিস বাটার চিকেন আর একটা মিষ্টিও পেলাম। যখন আমি বিরিয়ানির ৮০% খেয়ে ফেলেছি তখন সেই আগেই ১৯-২০ বছরের মেয়েটা বিল হাতে কেবিনে ঢুকল। আমি মেঝেতে বসে খাচ্ছিলাম ঠিক কেবিনের পর্দার সামনেই। ঘরে হালকা আলো জ্বলছিল। ফলে বাইরের উজ্জ্বল আলো থেকে ঘরে ঢুকেই মেয়েটা ভাল খেয়াল করেনি আমাকে। ঘরে ঢুকে মেঝেতে প্রথমে বাঁ পা রাখল মেয়েটি। তারপরেই ওর ডান পা সোজা আমার খাবারের প্লেটে। সেই অবস্থায় দাঁড়িয়ে ও বিলটা টেবিলে রেখে তবে খেয়াল করল ও পা কোথায় রেখেছে! ওর জানা তথ্য মতে আমি রিচাদের বাড়ির চাকর হলেও এই হোটেলের কাস্টোমার! তার খাবার থালায় জুতো পরা পা রেখে দাঁড়িয়ে মেয়েটা বুঝতেই পারল না কি রিএকশান দেবে! শুধু আলতো করে নিজের জুতো পরা পা টা তুলে থালার পাশের মেঝেতে রেখে অপ্রস্তুত ভাবে দাঁড়িয়ে রইল। রিচা মুখে আলতো হাসি ঝুলিয়ে বলল, " ও আমাদের বাড়ির চাকর আর মেঝেতে বসে খেলেও আমরা যা খাই ওকেও তাই দিই। ওর খাওয়া শেষের আগেই তুমি ওর থালায় জুতো পরা পা তুলে দিলে!" রিচা বিলের দিকে তাকিয়ে বলল, " ওর যা যা খাবার থালায় ছিল আলাদা করে অর্ডার দিতে গেলে প্রায় ৭০০ টাকা পরবে। রেস্টুরেন্ট মালিক পুরোটা জানলে কিন্তু তোমার থেকেই টাকাটা কেটে ওকে খাবার দেবে।" মেয়েটা কাচুমাচু মুখ করর বলে " প্লিজ ম্যাডাম, এমন করবেন না। আমি ইচ্ছা করে তো করিনি। ও মেঝেতে বসে খাবে সেটাও আমি ভুলে গিয়েছিলাম। আমি ক্যাজুয়াল স্টাফ এখানে। ৬ ঘন্টা কাজ করলে ৩৫০ টাকা পাই। ৭০০ টাকা কাটা মানে আমার দুদিনের বেতন পুরো চলে যাওয়া। প্লিজ বলবেন না মালিককে।" " না বলতে পারি। যদি তুমি মেনে নাও যে ওর মত চাকরের মেঝেতে বসে খাওয়া বা আমাদের খাবার সময়ে মেঝেতে বসে আমাদের পা টেপা অস্বাভাবিক কিছু না। এমনকি তুমি ওর খাবার প্লেট জুতো পরা পায়ের তলায় মাড়ালেও সেটা ও দিব্বি খেতে পারে। যদি তুমি জুতোর তলায় মাড়ালেও সেই খাবার ও খেতে পারে তাহলে তো তুমি কোন ভুলও করনি আর তোমার ফাইনেরও কোন প্রশ্ন নেই। তাই তো?" এরকম অদ্ভুত কথা শুনে মেয়েটা থতমত খেয়ে গেল প্রথমে। তারপরে ওর বাস্তব ও স্বার্থ বোধ ফিরে আসতে বলল " তা ঠিকই। ও বাড়ির কাজের লোক যখন তখন তোমাদের পা টেপা বা মেঝেতে বসে খাওয়ার মধ্যে কোন সমস্যা নেই। এটাই ওর স্থান। আর আমার জুতোয় খাবার... মাড়ানো..." মেয়েটা এই অংশটা খুব স্বচ্ছন্দে বলতে পারছিল না। রিমা কাজটা সহজ করে দিয়ে বলল, " তুমি ওয়েটার, ও চাকর। এ দিক থেকেও তুমি ওর অনেক উপরে। তার উপরে তুমি আমাদের মতই এত সুন্দরী একটা মেয়ে। আর ও একটা কুতসিত ছেলে। আমাদের বা তোমার জুতোর তলায় মাড়ানো খাবার খাওয়া ওর কাছে ভাগ্যের ব্যাপার। তাই ও যেমন আমাদের জুতোর তলায় মাড়ানো খাবার খায় তেমন তোমার জুতোর তলায় মাড়ানো খাবার খাবে এতে তো কোন সমস্যা নেই! বরং ওর উচিত এই সৌভাগ্যের জন্য তোমাকে বড় এমাউন্টের টিপস দেওয়া!" রিচা আমাকে রিমার এই কথার মাঝেই অর্ডার করেছে " হাঁ করে তাকিয়ে না থেকে খাওয়া শেষ কর তাড়াতাড়ি।" আমি খেতে লাগলাম। অবশ্য খাওয়া শুরুর পরেই রিমার অনুরোধে মেয়েটি ওর জুতো পরা ডান পা টা আবার আমার বিরিয়ানির থালার উপরে তুলে দিয়েছে। আর জুতো পরা বাঁ পা টা পাশের থালায় রাখা বাটার চিকেনের গ্রেভির উপরে! মেয়েটাকেও না খাওয়া একটা চিকেন তন্দুরি ধরিয়ে দিল রিমা। আর কথা বলতে লাগল ওর সাথে। অনেক কথা। মেয়েটার নাম প্রিয়া। কলেজে পড়ে। অভাবের কারনে পার্ট টাইম জব করে রেস্টুরেন্টে। ওরা কথা বলতে লাগল আর আমি আমার খাবারের থালার উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে থাকা প্রিয়ার পায়ের নিচ থেকে খাবার খেয়ে যেতে লাগলাম। খাওয়া শেষ হতে রিচা আমাকে বলল, " এবার প্রিয়াদির দুটো জুতোই জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে দে।" এই কথা শুনে প্রিয়া একটু আঁতকে উঠে ওর জুতো পরা পা দুটো সরিয়ে নিচ্ছিল। রিমা ওর কাঁধে হাত রেখে বলল রিল্যাক্স প্রিয়াদি। রবির মত চাকর তোমার জুতো চেটে পরিস্কার করবে এটা তো স্বাভাবিক। তুমি তো আমাদের মতই সুন্দরী কনফিডেন্ট একটা মেয়ে। রবি যদি আমাদের জুতো জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে সবসময় তাহলে তোমার ক্ষেত্রেই বা কি অসুবিধা?" প্রিয়া অবাক হয়ে বলল, " ও তোমাদের জুতো জিভ দিয়ে চাটে?" " হ্যাঁ,এই দেখ। এই বলে রিচা আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " এই উমার নাতি, আমাদের ৩ জনের জুতোই জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে দে।" আমি রিচার জুতো চাটতে লাগলাম। ওর জুতোর উপর তলা দাসের মত চাটতে চাটতে শুনলাম প্রিয়া বলল, " ওকে কি নামে ডাকলে এখন?" " উমার নাতি। আসলে ওর বংশ পরম্পরায় আমাদের চাকর, বা বলা ভাল দাস। ওর ঠাকুমার বাবাও আমাদের দাস ছিল। তার মেয়ে উমা বুড়ি তো কিছুদিন আগে মরার আগেও আমরা ওকে জুতো চাটতে না দিলে কান্না কাটি করত। তার মেয়ে, এর মাও ছিল একইরকম। কিন্তু সে কম বয়সে মরে যায়। আর এ তার ছেলে। একদম ঠাকুমার মত হয়েছে। আমাদের দুই বোনকে ভগবানের চোখে দেখে। কি রে ঠিক বলিনি? " - এই বলে আমার মুখে বেশ জোরে একটা লাথি মারল রিচা। রিচার বানানো গল্প শুনে বেশ বিশ্বাস করে নিল প্রিয়া। আর আমিও রিচার লাথি খেয়ে ওর ডান আর বাঁ জুতোয় চুম্বন করে যথাক্রমে বললাম " হ্যাঁ প্রভু" আর "হ্যাঁ দেবী"। এরপরে আমি রিমার জুতোও একইরকম ভক্তিভরে পালিশ করে দিলাম জিভ দিয়ে চেটে। তারপরে প্রিয়ার জুতো পরা পা দুটো দুই হাতে ধরতে প্রিয়া আমার মুখে আলতো করে একটা লাথি মেরে বলল, " ভাল করে আমার জুতো চেটে পরিস্কার করবি। বিশেষ করে তলাটা। যেন জুতোর তলায় একটুও খাবার লেগে না থাকে।" আমি নিশ্চয়ই প্রভু বলে প্রায় অজানা একটা মেয়ের জুতো জিভ দিয়ে চাটতে লাগলাম বাড়ির সবার সামনে। প্রিয়া তখন আমার দুই বোনের সাথে গল্পে পুরো মশগুল। এমনকি ফোন নাম্বার আদান প্রদানও হয়ে গেছে ওদের! আমি প্রিয়ার দুই জুতোর উপর ও তলা জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করা শেষ করতে প্রিয়া বলল " আমি এবার যাই। এতক্ষন না দেখলে মালিক খোঁজ করবে। আমি তোমাদের মেসেজ করব কিন্তু হোয়াটস এপে!" " শিওর প্রিয়াদি। এই তোমাদের বিলের টাকা। আর এটা তোমার। টিপস না এটা। যেভাবে তুমি রবির মেঝেতে বসে খাওয়া নিয়ে আপত্তি করার জায়গা থেকে ওর মুখে লাথি মেরে ওকে দিয়ে জুতো চাটানোর জায়গায় গেলে সেটার জন্য এটা রবির তরফ থেকে তোমার প্রাপ্য। ওর বেতন থেকে এটা কেটে নেব আমরা!" এই বলে প্রিয়ার দিকে তাকিয়ে চোখ মারল রিমা। রিমার ইয়ার্কি বুঝে হালকা হাসি দিয়ে বিদায় নিল প্রিয়া। আমি বাড়ির সবার সাথে রেস্টুরেন্ট থেকে নিজেদের হোটেলের দিকে হাঁটা দিলাম আর অবাক হয়ে ওই অদ্ভুত অভিজ্ঞতার কথা ভাবতে লাগলাম। বেড়াতে এসে লোকের কত রকমের সুখকর অভিজ্ঞতা হয় কিন্তু এরকম অদ্ভুত সুখ কেউ কি আগে পেয়েছে? বড়রা কেন রিমা আর রিচাকে এইভাবে আমাকে ডমিনেট করতে দিচ্ছে বা প্রিয়াকেও করতে দিল? কেন ওরা এই ব্যাপারে কিছুই না বলে শুধু অব্জার্ভ করে গেল আমাদের? আর আমার ব্যাপারে কি এমন সিক্রেট কথা আছে যা আমি নিজেও এখনো জানি না? ভাবতে ভাবতে হোটেল ঘরে এসে পৌঁছালাম। রিচা জুতো পরা পায়ে সোজা বিছানায় লাফ দিয়ে বলল, " উফ, যা ঠান্ডা এখানে! এই দাদা, না না সরি, এই উমার নাতি, তোকে আর আমাদের জুতো খুলতে হবে না। আমি অন্তত জুতো পরেই ঘুমাবো এই শীতে। তুই লাইট নিভিয়ে এসে আমাদের পায়ের নিচে শুয়ে পর।" " ঠিক আছে প্রভু" বলে আমি লাইট নিভিয়ে এসে দুই বোনের জুতো পরা পায়ের তলায় শুলাম। রিচা ওর জুতো পরা পা দুটো অল্প ভাঁজ করে আমার মুখের উপরে রাখল। আর রিমা ওর জুতো পরা পা দুটো রাখল আমার বুকে। ওরা প্রিয়াদির সাথে এই অদ্ভুত অভিজ্ঞতা নিয়ে নানা জল্পনা করতে লাগল আর আমি ভক্তিভরে ওদের পা টিপে যেতে লাগলাম। একটু পরে ওদের গল্পের বিষয় চেঞ্জ হয়ে দাঁড়াল আমার বিষয়ে কি এমন সিক্রেট আছে যেটার কথা মা আর কাকিমা বলছিল। অনেক জল্পনার পরে রিমা বলল "কি জানি। কি এমন হতে পারে যেটা এখনো আমাদের কেউ বলেনি। কি এমন বড় ব্যাপার হতে পারে জানি না।" রিচা একটু ভেবে আমার মুখে একটা লাথি মেরে বলল "একটাই হতে পারে। ও সত্যিই উমার নাতি!" - ওর কথা শেষ হওয়ার সাথে সাথে দুই বোন একসাথে এ ওকে জড়িয়ে এমন ভাবে হাসতে লাগল যেন উমার নাতি হওয়াটা সত্যিই একটা ভয়ানক মজার জিনিস! আসলে আমাকে অপমান করে ওরা মজা পায় আর সেই জন্যই ওরা এইসব করছে বুঝতে পারলাম। কিন্তু যেটা বুঝতে পারলাম না সেটা হল বাবা কাকা মা কাকিমা সবাই এটাকে মেনে নিচ্ছে কি করে? যতক্ষন বড়দের কেউ এই সিক্রেট ক্লিয়ার না করছে ততদিন এই রহস্যের সমাধান হবে না। তাই সেই নিয়ে ভাবনা ছেড়ে আমি আমাকে নিয়ে মজা করতে থাকা দুই বোনের জুতো পরা পা দুটো যত্ন করে টিপে দিতে লাগলাম। রবি ও তার দুই বোন ( পার্ট ৫) (সময়ের অভাবে তাড়াতাড়ি লিখে শেষ করতে বাধ্য হলাম।) পরদিন খুব ভোরে উঠে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে গেলাম আমরা সবাই গাড়ি ভাড়া করে। গড়িতে আমার স্থান যথারীতি হল দুই বোনের জুতো পরা পায়ের তলায়। রিচা ওর জুতো পরা পা আমার মুখে আর রিমা বুকে রেখে পা টেপাতে টেপাতে হোটেল থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে গেল। ফিরে এসে ব্রেকফাস্ট সেরে সবাই জড় হল আমাদের ঘরে। বাবা মা কাকু কাকিমা সব্বাই। সবাই আমাদের ঘরে ঢুকে আজ আর কাল কোথায় কোথায় যাওয়া হবে সেই প্লান হল। তখন রিমা ওর মাকে বলল, " মা, রবির কি সিক্রেট আছে সেটা প্লিজ বলো। জানতে খুব ইচ্ছা করছে।" কাকিমা কিছু বলার আগেই মা বলল, " হ্যাঁ, তোরা বড় হয়েছিস। এবার তোদের বলাই যায়।" বাবা বলল, " ঠিক আছে। তোমরা বল। আমি আর ভাই পাশের ঘরে যাই বরং।" এই বলে বাবা কাকুকে নিয়ে বেরিয়ে গেল। মা বলল, " আমি বলছি রিমা। তোরা রবিকে উমার নাতি বলায় আমরা এত অবাক হচ্ছিলাম কেন জানিস? কারন তোরা না জেনে মজা করে বললেও ওর শরীরে উমার রক্ত বইছে। আসলে রবি উমার নাতনী জয়ার সন্তান। মানে উমার পুতি। উমার মা থেকে বংশ পরম্পরায় ওরা তোদের বাবাদের বংশের চাকর। শুধু টাকার জন্য চাকর এমন নয়, মন থেকে প্রভুজ্ঞানে ভক্তি ভরে সেবা করা দাসের মত ওরা। উমার মা, উমা, তার মেয়ে রুমা সব্বাই তাই ছিল। চিরকাল বাড়ির বাইরের ওই ছোট্ট ঘরটা ওদের জন্য বরাদ্দ ছিল। রুমার মেয়ে জয়া ৭-৮ বছর বয়স থেকে এই বাড়িতেই থাকত,ফাই ফরমাশ খাটত খুশি মনে। তোদের ছোট কাকা রাজার বয়স তখন ১০-১১। রাজার সাথে জয়ার একটু অতিরিক্ত ভাব ছিল। একটু বন্ধুত্ব, সাথে মালিকের সন্তানের প্রতি অনেকটা ভক্তি ছিল জয়ার। ওদের কম বয়স থেকে ঘনিষ্ঠ হতে দেখেও আমরা পাত্তা দিই নি। শেষে একদিন শুনি জয়া প্রেগ্নেন্ট! তখন অলরেডি দেরী হয়ে গেছে আর কিছু করার নেই। পরে বুঝতে পারি উমা সব জেনেও বাধা দেয়নি। উমার সামনেই তোদের ছোট পিসি জয়ার সমবয়সী মৌ যেমন জয়ার গায়ে ইচ্ছামত হাত তুলত তেমনই রাজা ওর শরীরকে ভোগ করত। উমার দৃষ্টিভঙ্গীতে দুটোই ছিল স্বাভাবিক। এমনকি পরে রাজা আর মৌ দুজনেই উমার গায়েও ইচ্ছামত হাত তুলত, মারত। জবাবে উমা তার দুই প্রভুর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ধন্যবাদ দিত। যত সময় যাচ্ছিল প্রভুর বংশের প্রতি ওর ভক্তি তত বাড়ছিল। রিমা আর রিচার সময়ে এসে সেটা চরমে পৌছেছিল। মুখে রিমা আর রিচার লাথি খাওয়া আর ওদের জুতো জিভ দিয়ে পালিশ করাকেই শেষ জীবনে জীবনের চরম লক্ষ্য বলে মনে করত উমা। যাই হোক, রাজার কম বয়সের ফুর্তির ফলে উমা যখন প্রেগ্নেন্ট হয়ে পরল তখন ওর বয়স মাত্র ১৩। আমরা যখন বুঝতে পারি তখন অলরেডি ৬ মাস হয়ে গেছে। ওদিকে বিয়ের অনেক দিন পরেও আমার পেটে বাচ্চা আসছে না। পিউয়ের ( আমার কাকিমা) পেটে তখন সবে রিমা এসে গেছে ( রিমা আমার চেয়ে ৫ মাসের ছোট)। সব ভেবে আমি প্রথম প্রস্তাব দিলাম। সবাই মেনে নিল। জয়া তো লোকলজ্জার কারনে এই বাচ্চার মা হিসাবে স্বিকৃতি নিতে পারবে না। অথচ ওর সন্তানের শরীরে রাজার মানে এই বংশের রক্তও বইছে। তাই ওকে আমাদের সন্তান হিসাবে নিয়ে নিলে আমাদের সন্তানের অভাবও মেটে। জয়াকেও বিপদে পরতে হবে না। বাচ্চাটারও সুরাহা হবে। আমাদের বাড়িতেই গোপনে ডেলিভারি করানো হল জয়ার। রবি জন্মাল। রাজা আর জয়ার জৈবিক সন্তান হয়েও রাজার বড়দা আর আমার সন্তান হিসাবে বড় হতে লাগল রবি। তার ৫ মাস পরে পিউয়ের কোলে রিমা এল। তার দেড় বছর পরে আমার কোলে রিচা। আশ্চর্য হল এই পুরো ঘটনায় আমার পরিবারের প্রতি কৃতজ্ঞতা থেকে ভক্তি আরও বেড়ে গেল উমার। আমাকে আর পিউকে দেখলেই পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করত। রাজা আর মৌকে দেখলে ভক্তি আরো বেড়ে যেত উমার। রাজার প্রতি রাগ তো দূর, এর পরেও ওকে দেখলেই ওর জুতোয় চুম্বন করত উমা। জয়ার বিয়ের আগে অবধি রাজার ওর সাথে শারীরিক সম্পর্কেও বাধা না দিয়ে উলটে খুব স্বাভাবিক চোখে দেখত। দাস হয়ে প্রভুকে জয়া খুশি করতে পারছে এটাই তার কাছে বড় কথা ছিল, ঠিক যেভাবে উমা সেবা করে আমাদের বংশের সবাইকে খুশি করতে চাইত। আমরা কেউ এতে বাধা দিই নি কখনো। যদিও তোর বাবা কাকা সেবা মেওয়ায় স্বচ্ছন্দ ছিল না বলে ওদের সরাসরি কোন সেবা উমা করত না। আমার আর পিউয়ের পা টিপে দিত উমা, প্রনাম করত পায়ে মাথা ঠেকিয়ে। রাজা আর মৌকে আরো বেশি ভক্তি করত ও। রাজা আর মৌ উমা বুড়ির মুখে জুতোর তলা ঘসত, যত খুশি চড় মারত চুলের মুঠি ধরে, ইচ্ছা মত লাথি মারত। আমরা দেখেও ইগ্নোর করতাম। কেউ বাধা দিতাম না। রিচা আর রিমার ক্ষেত্রে উমার ভক্তি আরো প্রকট হয়। ওরা একটু বড় হওয়ার পর থেকেই ওদের পায়ে পরা জুতো জিভ দিয়ে চেটেই পরিষ্কার করত। রিমা আর রিচাও ইচ্ছামত মারত উমাবুড়িকে। রবি এসব দেখতে দেখতেই বড় হয়। ওর শরীরে উমার বংশের রক্ত বইছে বলে কিনা জানি না, ও ডমিনেটিং না হয়ে খুব সাবমিসিভ স্বভাবের তৈরি হতে থাকে। ও যে আমার ছেলে না সেটা ও না জানা স্বত্ত্বেও ওর স্বভাব উমাবুড়ির মতই হতে থাকে। যদিও ও সরাসরি সেই ভাব প্রকাশ করতে পারত না। রিচা আর রিমা এতক্ষন পুরো ঘটনা বিস্ময়ের সাথে শুনছিল। এবারে রিচা প্রশ্ন করে " দাদার শরীরে তো ছোটকাকুরও রক্ত আছে তাহলে। কাকুর মত ও ডমিনেটিং হল না কেন তাহলে?" মা মাথা নেড়ে বলল " জানি না রে। অবৈধ হলে তার কোন আলাদা বায়লজিকাল প্রভাব তো হওয়ার কথা না। তবে উমাবুড়ি নিজের পুতি রবিকে ছোট থেকে অনেক বেশি সময় নিজের কাছে রাখত। খুব ছোট বয়সে তো ও ওর আসল মা জয়ার দুধই খেত, জয়া আর উমার কাছে তখন আরো বেশি সময় থাকত। তোরাও উমা বুড়ির লাছে থাকলেও উমা তোদের ভগবানের মত ট্রিট করত ছোট থেকে। আর রবিকে করত নিজের বংশের ছেলের মত। সেটাই হয়ত আসল প্রভাব ফেলেছে।" আমি এই ঘটনা এতক্ষন টানা শুনে যাচ্ছিলাম। আর নিতে পারলাম না আমি। হাউ হাউ করে কেঁদে ফেললাম নিকে জন্ম বৃত্তান্ত জেনে। রিচা এগিয়ে এল এবার। আমার পাশে বসে দুই হাতে আমার চোখের জল মুছিয়ে দিয়ে বলল, " তুই আমার নিজের দাদা ছিলিস, আছিস থাকবি। বায়োলজির দিক দিয়েও তুই আমার কাজিনই। কিন্তু ওই তুচ্ছ বায়োলজিতে কি যায় আসে? তুই আমার নিজের দাদাই। তোকে উমার নাতি তো মজা করে বলতাম। মারতাম,, অপমান করতামও তোর ভাল লাগে বলেই। আর কিছু না।" মা পাশ থেকে বলল, " তোরা দুই বোন এখনো ওকে ওইভাবেই ট্রিট করিস। উমাবুড়ির মত রবিও ওতেই আনন্দ পায়। তাই না রে রবি?" আমি অস্ফুট স্বরে বলি " হ্যাঁ মা।" রিমা পাশ থেকে আমার গালে একটা থাপ্পর মেরে বলে "তাই হবে তাহলে।" এবারে রিচাও আমার অন্য গালে আরো জোরে একটা থাপ্পর মেরে বলে " আর আমাদেরও ভাল লাগে কাউকে এইভাবে ট্রিট করতে পারলে। কি বলিস দিদি?" ( শেষ)

Monday 1 April 2024

রবি ও তার দুই বোন ( prologue)...

রবি ও তার দুই বোন ( prologue)... আমার মাধ্যমিক পরীক্ষার তিন সপ্তাহ আগের ঘটনা। পরীক্ষার চাপে আমার কাজিন বোন রিমা তখন খুব সিরিয়াস হয়ে সারাদিন পড়ছে। ফলে আমাদের সন্ধ্যার আড্ডা ও আড্ডার অজুহাতে রিমা আর আমার ক্লাস ৯ এ পড়া ছোট বোন রিচার আমার পিছনে লাগা হচ্ছে না। রিচা একদম একা চুপচাপ থাকতে পারে না। ফলে ও খুব বোর ফিল করতে শুরু করেছে সন্ধ্যায়। রিচা নিজের ঘরে সন্ধ্যায় পড়া শুরু করার পরের দিন সন্ধ্যায় আমি নিজের ঘরে মেঝেতে শুয়ে পড়ছি। হঠাত রিচা এসে আমার পাশে দাঁড়াল। খুব উতসাহ ভরে বলল, " বাবা কাকা দুজনেই রাজি রে দাদা। ট্রেনের টিকিটও কনফার্ম। আমরা দার্জিলিং যাচ্ছি!" আমি খুব উতসাহ ভরে বললাম " বাহ। হেব্বি মজা হবে। কবে যাচ্ছি রে?" " ১৫ ই ফেব্রুয়ারি। তোর মজা আরো ডবল হবে রে গাধা!" আমি ভুরু কুঁচকে বললাম " কেন রে?" রিচা ওর চটি পরা ডান পা টা আমার বুকের উপরে তুলে দিয়ে বলল " তিনটে ডবল বেডের রুম বুক করেছি। একটায় বাবা-মা, অন্যটায় কাকু কাকিমা শোবে। তিন নম্বরটায় আমি আর দিদি। তোর কাছে দুটো অপশান আছে। হয় আমাদের ঘরে মেঝেতে শোওয়া নয় খাটে আমাদের পায়ের নিচে। এটা শুনে তোর মজা লাগারই কথা!" আমার আসলে সত্যিই ভীষণ ভাল লাগছিল আমার ছোট বোন ওর চটি পরা ডান পা আমার বুকের উপরে তুলে দাঁড়িয়ে এরকম অদ্ভুত অপশান আমাকে দেওয়াতে। কিন্তু সেটা তো আমি মুখে বলতে পারি না। ওর আমার বুকে পা রাখাটা ইগ্নোর করে বললাম, " এত শীতে দার্জিলিংয়ে মেঝেতে শোওয়া যায় নাকি? আর একটা ঘর নিলেই তো হয়?" বোন ওর চটি পরা ডান পা টা তুলে আলতো করে একটা লাথি মারল আমার বুকে - " ওই হোটেলে আর কোন রুম খালি নেই। তোর কাছে দুটো অপশান। হয় রাতে আমাদের পায়ের নিচেই শোওয়া নয় এখানে বাড়িতে একা থেকে বাড়ি পাহারা দেওয়া। কোনটা পছন্দ তোর?" আমি বললাম " দার্জিলিং ছেড়ে এখানে কে থাকবে? সে কোনভাবে শুয়ে কাটিয়ে দেব রাতটা। কিন্তু তুই আমার বুকের উপরে পা রেখে দাঁড়িয়ে, আবার লাথিও মারছিস! ব্যাপারটা কি তোর?" বোন মুখে হাসি ফুটিয়ে আরেকটা লাথি মারল আমার বুকে, " রাতে পায়ের তলায় শুলে তো ঘুমের ঘোরে আমাদের দুই বোনের অনেক লাথিই পরবে তোর গায়ে। তাই তোকে অভ্যাস করিয়ে দিচ্ছি। অভ্যাস হয়ে গেলে লাথি সহ্য করেও ঘুমাতে পারবি একটু!" " অত উপকার করতে হবে না তোকে। তুই যা এখন। আমাকে একটু পড়তে দে।" " আচ্ছা, পড় তুই। দেখ যদি মাধ্যমিকটা কোন রকমে পাশ করতে পারিস!" এই বলে বোন আমার বুক থেকে পা সরিয়ে পাশের ঘরের দিকে হাঁটা লাগাল। আমার বেশ খারাপ লাগল। বোন আমাকে যেভাবে ডমিনেট করছিল সেটা আমার খুব ভাল লাগছিল। কিন্তু মুখে সেটা বলি কি করে? যদিও আমি হাত দিয়ে একবারও বোনের চটি পরা পা আমার বুকের উপর থেকে সরানোর চেষ্টা করিনি। তবু মুখেও যদি ওকে কিছু না বলি তবে সেটা কেমন যেন দেখায়! তাও তো বোন আমাকে অপমান করে কথা বললেও আমি ওকে তেমন কিছু বলিনি। তবে আমি আশা করেছিলাম ও আরেকটু আমার পিছনে লাগবে। সেটা না করে ও চলে যাওয়ায় একটু খারাপ লাগল। আমি পিছন থেকে বোনকে বললাম, " বেড়াতে যাওয়ার ভাল খবরটা তুই দিলি। তাই তোর একটা চকোলেট পাওনা রইল আমার কাছে।" বোন ঘুরে দাঁড়িয়ে বলল " বল দার্জিলিংয়ে রাতে আমাদের পায়ের নিচে শুবি সেই ভাল খবরটা শোনার জন্য। তবে তুই একটা নয় দুটো চকোলেট দিবি আমাকে। তুই তো জানিস আমি আর দিদি একে অপরকে না দিয়ে ভাল কিছু খাই না। ওটা দিদিকে দেব।" আমি বললাম " একটা ভাল খবরের জন্য দুটো চকোলেট কেন দেব?" -" কারন তুই দুজনের পায়ের তলাতেই শুতে পাবি তাই।" -"আমি তো বেড়াতে যাওয়াটাকে ভাল খবর বলেছি। অন্য কারন না থাকলে তোরা একটাই ভাগ করে খাবি।" -"অন্য চকোলেটটা তাহলে আমি তোর বুকে চটি পরা পা রেখে দাঁড়িয়ে কথা বলার খুশিতে দিস।" এই বলে বোন হাসতে হাসতে পাশের রুমে চলে গেল আমাকে কিছু বলতে না দিয়ে। বোনের আচরন আর ওর বলা কথা সব মিলিয়ে আমার বুকে একসাথে যেন হাজারটা ঢাক বাজতে লাগল আনন্দে। একে দার্জিলিং যাব পরীক্ষার পরেই। তারপরে রোজ রাতে দুই বোনের পায়ের নিচে শোব! ঘুমের ঘোরে ওদের লাথি এসে পরবে আমার পেটে, বুকে বা মুখে মাঝে মাঝেই! আর সেটার প্রাক্টিশ করাতে বোন অলরেডি আমার বুকের উপরে চটি পরা পা রেখে দাঁড়িয়ে আসতে হলেও দুটো লাথি মেরেছে আমার বুকে! ভাবতেই কি দারুন ভাল লাগছিল আমার! শুধু যদি নিজে থেকে সাহস করে রিচা আর রিমাকে আরো আমাকে ডমিনেট করতে উতসাহ দিতে পারতাম কি ভালই না হত! কিন্তু পারি না। আমি পছন্দ করছি না, সামান্য বাধা দিচ্ছি এরকম হাবভাব বেড়িয়ে আসে আসলে আমার ওদের ডমিনেশান খুব ভাল লাগলেও। ওরা একা থাকলে তবু যেটুকু ডমিনেট করতে দিই সেটাও দিতে সাহস হয় না অন্য কেউ থাকলে। মনে হয়, সবাই কি ভাববে? ইশ, যদি সত্যিই আরেকটু সাহস দেখাতে পারতাম দুই বোন হয়ত আরো অনেক বেশি ডমিনেট করত আমাকে! এসব ভাবছিলাম পড়া বন্ধ করে। হঠাত দেখি বোন আবার এই ঘরে ঢুকছে। ওর কানে ফোন। ও কোন বান্ধবীর সাথে ফোনে গল্প করতে করতে ঘরে ঢুকল। এটা আসলে ওরই ঘর। দুই বছর আগে গরম কালে ওর ঘরে এসি লাগানোর পরে আমিও এসি ঘরে থাকব অজুহাতে ওর ঘরের মেঝেতে বিছানা পাতি। সেই থেকে গ্রীষ্ম, বর্ষা, শীত আমি এখানেই শুই। আসলে বোনের খাটের নিচে মেঝেতে শুতে যেই ইনফিরিওর ফিল আসে সেটা আমার খুব ভাল লাগে। আর আমাকে ওর ঘরের মেঝেতে শুতে দেওয়ার বদলে ও আমাকে দিয়ে টুকটাক অনেক কাজই করিয়ে নেয়। সেটাও আমার খুব ভাল লাগে। মনে মনে নিজেকে ছোট বোনের চাকর ভেবে খুব আনন্দ হয়। যদিও সামনে সেটা প্রকাশ করার সাহস পাই না। বোন কানে ফোন লাগিয়ে কথা বলতে বলতে ঘরের মধ্যে পায়চারী করতে লাগল। বোঝাই যাচ্ছে ও কথা বলছে ওর বান্ধবী দিশার সাথে। ওরা আগের বছর দার্জিলিং গিয়েছিল। বেড়াতে যাওয়া নিয়ে নানা গল্প করছে ওরা এখন দুজনে। আমি আবার বই খুলে পড়ার চেষ্টা করতে লাগলাম। কিন্তু ২-৩ মিনিট পরে বোন হাঁটতে হাঁটতে আমার বিছানার উপর উঠে ওর চটি পরা বাঁ পায়ের তলায় আমার পেটটা মাড়িয়ে দিয়ে অন্যদিকে চলে গেল। হাঁটতে হাঁটতে ওর বিছানা অবধি গিয়ে আবার ঘুরে এদিকে এল। আমি বইটা হাতে নিয়ে ওর দিকে তাকিয়ে দেখতে লাগলাম। ও এবার এসে সোজা আমার বুকটা চটি পরা বাঁ পায়ের তলায় মাড়িয়ে গেল। আমি অবাক দৃষ্টিতে ওর দিকে তাকিয়ে রইলাম। আমার যে কি ভাল লাগছিল বোনের আচরন বলে বোঝানো সম্ভব নয়। কিন্তু আমার ভিতরে কে যেন একটা বোঝাচ্ছিল আমার বোনকে বাধা দেওয়া উচিত। নাহলে ওর আমার সম্পর্কে ধারনা খারাপ হয়ে যাবে। কিন্তু মাথার আরেক অংশ বোঝাচ্ছিল এখন কিছু বলতে গেলে বোন পালটা কিছু বলবে। সেটা ওর বান্ধবী দিশা শুনবে। তখন এই নিয়ে দুই বান্ধবীর কথা শুরু হবে। তার চেয়ে এখন বোনকে বাধা না দেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। আমি উঠে যাওয়ারও চেষ্টা করলাম না। নিজের অজুহাতে নিজেই সন্তুষ্ট হয়ে ভগবানের কাছে প্রার্থনা করতে লাগলাম বোন যেন আবার ফিরে এসে আমাকে পায়ের তলায় মাড়িয়ে যায়। ভগবান আমার প্রার্থনা শুনলেন। বোন এক মিনিটের মধ্যেই ফিরে এসে আবার আমাকে পায়ের তলায় মাড়িয়ে নিজের খাটের দিকে গেল। এবারে ওর চটি পরা ডান পা বোন রাখল আমার বুকে, আর তারপরে চটি পরা বাঁ পা আমার পেটে। দুই পায়ের তলায় আমাকে মাড়িয়ে ও নিজের খাটের দিকে চলে গেল। এবারে গিয়ে ও নিজের খাটে বসল। আমি তীব্র উত্তেজনা বুকে চেপে ভগবানের কাছে প্রার্থনা করতে লাগলাম রিচা যেন আবার আমাকে ওর পায়ের নিচে মাড়িয়ে যায়। আবার আমার প্রার্থনা সফল হল। বোন খাট থেকে উঠে আবার আমার দিকে হেঁটে আসল ফোনে দিশার সাথে কথা বলতে বলতে। এবারে ও এসে আমার বুকের উপরে চটি পরা বাঁ পা টা রেখে দাঁড়িয়ে দিশার সাথে কথা বলে যেতে লাগল। আমার বুকের উপরে পা রেখে দাঁড়িয়ে বোন কোথায় ভাল শপিং করা যায় দার্জিলিংয়ে তাই নিয়ে কথা বলতে লাগল দিশার সাথে। আমি দুই হাত দিয়ে বোনের বাঁ পা টা এমন ভাবে আমার বুকের উপরে চেপে ধরলাম যাতে বোনের মনে হয় আমি ওর পা টা আমার বুক থেকে সরিয়ে দিতে চাইছি, কিন্তু দিশা ব্যাপারটা বুঝতে পারবে ভেবে হেজিটেট করছি। আসলে আমি দুই হাত দিয়ে আমার প্রভু বোনের চটি পরা পা টা বুকের মধ্যে চেপে ধরে শুয়ে চাইছিলাম বোন পুরো সময়টা এইভাবে আমার বুকে পা রেখে দাঁড়িয়েই গল্প করুক। কিন্তু তা হল না। বোন আমাকে দুই হাতে ওর পা আমার বুকে চেপে ধরে থাকতে দেখেই হয়ত আইডিয়াটা পেল। আমার বুকের উপরে রাখা চটি পরা পায়ে ভর বাড়িয়ে বোন ওর ডান পা টা মেঝে থেকে তুলল। তারপরে ওর চটি পরা পা টা নামিয়ে দিল সোজা আমার মুখে! ওর চটি পরা ডান পায়ের বাইরের দিকটা ( lateral side) আমার নাকের নিচের অংশটা চেপে ধরল। আর ওর চটি পরা ডান পায়ের ভিতরের অংশটা ( medial side) ঠিক আমার ঠোঁটের উপরে এসে নামল। আমার ছোট বোন আমার বুক আর মুখের উপরে চটি পরা পা রেখে দাঁড়িয়ে নিজের বান্ধবীর সাথে গল্প করছে! আর সে যাতে পরে না যায় সেটা নিশ্চিত করতেই যেন আমি দুই হাত দিয়ে ওর চটি পরা বাঁ পা টাকে নিজের বুকের সাথে চেপে ধরে আছি! বোন প্রায় ২০ সেকেন্ড এইভাবে আমার বুক আর মুখের উপরে পা রেখে দাঁড়িয়ে গল্প করল। তারপরে নেমে আবার ঘরের দরজার দিকে হেঁটে গেলে আস্তে আস্তে। তারপরে আবার হেঁটে এল আমার দিকে। এবারে ক্যাজুয়ালি আমার বুকটা চটি পরা ডান পায়ের তলায় আর মুখটা চটি পরা বাঁ পায়ের তলায় মাড়িয়ে গেল। তারপরে ওর খাট অবধি গিয়ে সাথে সাথে ঘুরে আবার আমার দিকে আসতে লাগল। ওর মুখেএ দিকে তাকিয়ে বুঝলাম ও ঠিক কতটা এঞ্জয় করছে বান্ধবীর সাথে গল্প করতে করতে এইভাবে নিজের দাদাকে ডমিনেট করা! এবারে আবার ওর চটি পরা বাঁ পা নেমে এল আমার বুকের উপরে। তারপরে চটি পরা ডান পা আমার মুখের উপরে। আমাকে চটি পরা পায়ের তলায় মাড়িয়ে আবার বোন ঘরের অন্যদিকে চলে গেল। পরের ৩০ মিনিট এইভাবে বোন আমাকে বারবার পায়ের তলায় মাড়াতে মাড়াতে দিশার সাথে গল্প করে গেল। যখন ওদের গল্প শেষ হল ততক্ষনে রিচার চটি পরা দুই পায়ের তলায় আমার বুক আর মুখ অন্তত ৬০-৭০ বার করে ট্রাম্পল হয়েছে! বোন ফোন রাখতেই আমি নাটক করে বললাম, " তুই কিন্তু এটা ভাল করছিস না বোন!" বোন হাসিমুখে বলল, " তাই? তাহলে তুই তো উঠে গেলেই পারতিস। কিন্তু না! আসলে আমি তোকে এভাবে ট্রিট করলে তোর ভালই লাগে। তাই তুই উঠিস নি। নিজের আলাদা ঘর থাকতেও সারাবছর আমার ঘরের মেঝেতে এসে শুয়ে থাকিস যাতে আমি তোকে টুকটাক অর্ডার করতে পারি। আর তুই একটু বাধা দেওয়ার নাটকের পরে সেগুলো করে আনন্দ পেতে পারিস। তাই তো?" " কি সব ফালতু কথা বলছিস তুই?" আমি মুখে বললেও ভিতরে ভিতরে উত্তেজনায় ফুটতে থাকি। বোন পুরো সত্যিটাই বুঝে ফেলেছে তাহলে। এর ফলাফল কি হবে? ভাল না খারাপ কে জানে!! "ফালতু যদি হয় তাহলে শীতকালেও নিজের ঘর ফেলে আমার ঘরের মেঝেতে এসে শুয়ে থাকিস কেন তুই? এখন এতবার তোকে চটি পরা পায়ের তলায় পাপোষের মত মাড়িয়ে গেলাম। একবারও বাধা দেওয়ার চেষ্টাও করলি না কেন?" " এই ঘরটা বেশি সুন্দর। আর শীতকালে আলাদা আর গরম কালে আলাদা ঘরে শুলে আমার মানিয়ে নিতে সমস্যা হয়। আর এখন তুই দিশার সাথে কথা বলছিলি। আমি তোকে কিছু বললে দিশা শুনতে পেত। তাই সহ্য করে গিয়েছি।" - আমি একটা উত্তর খাঁড়া করার চেষ্টা করি। " ফালতু অজুহাত দিস না। আসলে আমি তোকে এভাবে ট্রিট করলে তোর খুব ভাল লাগে। তুই মনে প্রানে চাস আমি তোকে এইভাবে অপমান করি, বাজে ভাবে ট্রিট করি। কিন্তু সেটা স্বীকার করতে ভয় পাস তুই।" " কি প্রমান আছে তোর এসব ফালতু কথার?" - আমি প্রতিবাদ করার চেষ্টা করি। "ফালতু কথা? আচ্ছা প্রমান হয়েই যাক তাহলে। এই বলে বোন ২-৩ পা আমার দিকে এসে ঠিক আমার বুকের পাশে এসে দাঁড়ায়। তারপরে চটি পরা ডান পা টা সোজা আমার মুখের উপরে তুলে দিয়ে বলে তোর কথা সত্যি হলে শুধু নিজে হাত দিয়ে তুলে আমার পা টা আবার মেঝেতে রেখে দে। তোকে আর কোনদিন এইভাবে ট্রিট করব না তাহলে। প্রমিস। তোকে পুরো এক মিনিট সময় দিলাম।" এই বলে বোন ওর চটির তলা দিয়ে আমার ঠোঁট দুটো ঘসে খেলতে থাকে। আমি দুই হাত দিয়ে বোনের ডান পা টা ধরি। নিজের প্রেস্টিজ রাখতে ছোট বোনের পা টা আমার নিজের মুখ থেকে নামিয়ে দেওয়া উচিত। সেটা করলে ও আর কোনদিন আমাকে অপমান করবে না প্রমিস করেছে! কিন্তু সেটা কি আমি চাই? একদমই না। আমি তো ঠিক উল্টোটাই চাই। কিন্তু সেটা সবার সামনে স্বীকার করার সাহস হয় না শুধু। বোন পুরো এক মিনিট আমার ঠোঁট দুটো চটির তলায় ঘসে গেল। তারপরে পা নামিয়ে আমার মুখের দিকে তাকিয়ে ভুরু নাচিয়ে বলল, " কোথায় গেল তোর প্রতিবাদ?" আমি কিছু বলার জন্য মুখ খুললাম। কিন্তু কি বলব? মুখ থেকে কোন শব্দ বেরলো না আমার। বোন এবার চটি পরা ডান পা তুলে পরপর ৩ টে লাথি মারল আমার মুখে, মাঝারী জোরে। তারপরে বলল, " কই গেল তোর প্রতিবাদী স্বত্ত্বা? ছোট বোন তোর মুখে চটির তলা ঘসছে, মুখে লাথি মারছে! আর তুই মুখ বন্ধ করে মেনে নিচ্ছিস? কি হল তোর?" আমার খুব ভাল লাগছিল একদিকে। আবার কি করে বোনের এই প্রশ্নবান থেকে নিজেকে রক্ষা করব বুঝতে পারছিলাম না। আমার হঠাত কান্না বেরিয়ে এল। আমাকে কাঁদতে দেখে বোন হেসে ফেলল। আমার মুখে আরেকটা লাথি মেরে বলল, " সত্যি! কি অবস্থা তোর গাধা! ছোট বোন তোর মুখে লাথি মারছে। আর তুই বাধা না দিয়ে বা ভাল লাগছে স্বীকার না করে বাচ্চার মত কাঁদছিস!! কি দূরবস্থা তোর!" " চাইলেই সব সবসময় এক মিনিটের মধ্যে করা যায় না রিচা", আমি অনেক কষ্টে একটা উত্তর দিলাম। " তাই নাকি? তাহলে এবারে অন্তত ৩০ মিনিট দিচ্ছি। একটু দিদির সাথে গল্প করে আসি। দিদি আসতে চাইলে ওকে নিয়েই ফিরব ৩০ মিনিট পরে। তুই ইচ্ছা করলে উঠে যেতে পারিস। তাহলে এরপরে আর তোকে নো অপমান এনিমোর। তোকে গাধার বদলে দাদা বলে ডাকব সবসময়, প্রমিস! কিন্তু তুই যদি না উঠিস তাহলে বুঝব তুই আসলে চাস আমরা দুই বোন আসলে তোকে চাকরের মত ট্রিট করি। তুই আমাদের দাদা না, মালবাহী গাধা, পিঠে তুলে ঘোড়ানোর ঘোড়া আর পোষা কুকুর হতে চাস। যদি না চাস, তোকে শুধু এই খাটটা থেকে উঠে অন্য যেখানে খুশি যেতে হবে। এমনকি তুই উঠে জাস্ট আমার খাটেও শুতে পারিস। তাহলেই তোর সব অপমানের দি এন্ড! কিন্তু এখানে এই মেঝের বিছানায় শুয়ে থাকলে আমি বুঝব তুই আসলে নিজেকে আমার চাকরের মতই ভাবিস। আমার হাতে অপমানিত হতে চাস। শুধু মুখে সেটা বলতে পারিস না লজ্জায়। সেক্ষেত্রে তোর লজ্জা কাটানোর দায়ও আমার। এটা সত্যি হলে তুই শুধু ৩০ মিনিট এখানেই শুয়ে থাক। ব্যাস!" এই বলে বোন ঘর থেকে বেরিয়ে গেল। আমি জানি সম্মান বাঁচাতে হলে আমার উঠে যাওয়া উচিত। কিন্তু আমি কি তা আদৌ চাই? না। উঠে গেলে বোন আমাকে জীবনেও আর অপমান করবে না বলছে, বড় দাদার মত ট্রিট করবে। আমি তা কখনোই চাই না। যদি ও রিমাকে নিয়ে ফেরে তাই ফিরুক। আমি তাই করব ওরা দুই বোন যা চায়, যতই লজ্জা লাগুক। কিন্তু বোনের হাতে অপমানিত হওয়ার নেশা আমি ছাড়তে পারব না। আমি ঘড়ির দিকে চেয়ে শুয়ে রইলাম। বোন ঠিক ৩৫ মিনিট পরে ফিরে এল, একাই। আমাকে মেঝেতে শুয়ে থাকতে দেখে মুচকি হেসে বলল," আমি জানতাম, তুই এখানেই থাকবি।" এই বলে ও ওর রোলিং চেয়ারটা টেনে আমার মাথার কাছে টেনে আনতে আনতে বলল, " দিদি এলে আরো জমত। কিন্তু ওর মাথায় এখন পড়া ছাড়া কিচ্ছু ঢুকছে না। কি আর করা যাবে? এখন আমিই তোকে নিয়ে মজা করি। মাধ্যমিক শেষ হলে দিদিকেও সাথে নেওয়া যাবে।" - এই বলে বোন আমার মাথার পাশে রাখা রোলিং চেয়ারটায় বসে পরল হাতে টিভির রিমোট নিয়ে। তারপরে টিভির রিমোট দিয়ে টিভি খুলে আমার মুখের উপরে ওর চটি পরা পা দুটো তুলে দিয়ে বলল, " নে গাধা। এবারে ভক্তিভরে তোর প্রভু ছোট বোনের পা টিপে সেবা কর সব লজ্জা ছেড়ে। কেউ ঘসে এসে দেখলে কিভাবে হ্যান্ডল করতে হবে সেটা আমার উপরে ছেড়ে দে।" আমি তাই করলাম। আমার কি যে ভাল লাগছিল বলে বোঝাতে পারব না। নিজের বোনকে এইভাবে সেবা করার স্বপ্ন অবশেষে পূর্ন হচ্ছে আমার! বোন যে এই চটি পরেই উঠোন দিয়ে হেঁটে সোজা রিমার ঘরে ঢুকেছে বুঝতে পারছিলাম কারন রিচার দুটো চটির তলাই এখন ধুলোয় ভর্তি। সেটা উলটে আমার ভক্তি আরো বাড়িয়ে দিচ্ছিল রিচার প্রতি। আমি আমার মুখের উপরে রাখা দুই বছরের ছোট ফর্শা সুন্দরী বোন রিচার চটি পরা পা দুটো ভক্তিভরে টিপে দিতে লাগলাম। রিচা খুশি মনে টিভি দেখতে দেখতে আমার সেবা নিতে লাগল আর মাঝে মাঝে পা তুলে আমার মুখের উপরে লাথি মারতে লাগল। আমি পালা করে ওর দুই পা টিপতে টিপতে ওর দুই চটির তলা জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে দিতে লাগলাম নিজে থেকেই। রবি ও তার দুই বোন ( prologue 2)... জীবনে কখনো এত সুখ পাওয়া যায় আগে কল্পনাও করিনি। আমার পরমা সুন্দরী ছোট বোন রিচা আমার মুখের উপরে ওর চটি পরা পা দুটো রেখে বসে আছে আর মাঝে মাঝে ইচ্ছামত লাথি মারছে আমার মুখে। আর আমি ওর পা দুটো টিপে চলেছি ভক্তিভরে ওর পায়ে পরা চটির তলা জিভ দিয়ে চাটতে চাটতে। আমার মধ্যে কোন বাধা বা লজ্জাও যেন কাজ করছিল না আর। নিজের ২ বছরের ছোট বোনকে আমার প্রভু, ভগবান বলে মনে হচ্ছিল। ৮.৩০ টা থেকে ৯.৩০ অবধি টানা এইভাবে আমি আমার প্রভু বোনের পায়ের তলায় শুয়ে ওর পা দুটো টিপে দিলাম। তারপরে হঠাত দরজার সামনে মায়ের গলা পেলাম " চল, খেয়ে নিয়ে এসে যা করার কর তোরা।"! বোনের চটি পরা বাঁ পায়ের তলায় আমার চোখটা ঢাকা পরে যাওয়ায় আমি দেখতে পাচ্ছিলাম না কিছু। ওর বাঁ পা টা চোখের উপর থেকে পুরো কপালের উপর রেখে দেখি মা দরজা দিয়ে এই ঘরে ঢুকছে। মা কে ঢুকতে দেখে আমি কি করব বুঝতে পারলাম না। আমার হৃতপিন্ড বুকের মধ্যে ধুকপুক করতে লাগল খুব জোরে। আমি সেই অবস্থাতেই আমার কপালের উপরে রাখা বোনের চটি পরা বাঁ পা টা টিপে যেতে লাগলাম। আর বোন ওর চটি পরা ডান পায়ের তলা দিয়ে এমন ক্যাজুয়ালি মায়ের সামনেই আমার ঠোঁট দুটো ঘসে যেতে লাগল যেন এটা ভীষণই স্বাভাবিক ব্যাপার! মা আমাদের এই অবস্থায় দেখে প্রথমে একটু অবাক হয়ে গেল। তারপরে হেসে ফেলে বলল, " সত্যি তুই পারিস বটে রিচা! আগে উমা বুড়িকে দিয়ে এভাবে সেবা করাতিস। এখন সে মরে গেছে বলে নিজের দাদাকে দিয়ে একই কাজ করাচ্ছিস!" রিচা বেশ ক্যাজুয়ালি বলল, " সেবা করাতে ভাল লাগে, করাব না কেন? দিদিও তো করাত উমা বুড়িকে দিয়ে। আমাদের যেমন সেবা নিতে ভাল লাগে, উমা বুড়িরও তেমন আমাদের সেবা করতে ভাল লাগত। ও নিজেই তো সবার সামনে আমাদের পা ধরে সাধত ওকে দিয়ে সেবা করানোর জন্য। দাদাও ওরই মত আসলে। আমাদের সেবা করতে একই রকম ভালবাসে। শুধু মুখ ফুটে বলতে পারে না। কি রে, তাই না?" - এই বলে রিচা ওর চটি পরা ডান পা দিয়ে আমার নাকের উপরে একটা লাথি মারল। আমি আমাকে লাথি মারা বোনের চটি পরা ডান পায়ের তলায় মায়ের সামনেই একটা গাঢ় চুম্বন করে বললাম " হ্যাঁ, সত্যিই আমার খুব ইচ্ছা করত উমা বুড়ির মত এইভাবে তোমাদের সেবা করতে।" মা আমার উত্তর শুনে কিরকম যেন অন্য জগতে হারিয়ে গেল। কি যেন ভাবতে লাগল। আমি মায়ের চোখের সামনেই বোনের চটি পরা পা দুটো টিপে যেতে লাগলাম। উমা বুড়ি ছিল আমাদের বাড়ির খাস ঝি। ও জন্ম থেকেই নাকি আমাদের বাড়িতে চাকরানি ছিল। কাকু কাকিমার বিয়ের পর থেকে সে ওদের বাড়িতেই বেশি থাকত আর ওদের কাজ বেশি করত। আমার মা গৃহবধু আর কাকিমা চাকরি করত বলে ওদেরই চাকরের বেশি প্রয়োজন ছিল। উমা বুড়ি চিরকাল খুব সাবমিসিভ ছিল। কিন্তু আমার জন্মের সময় থেকে নাকি আরো বেশি সাবমিসিভ হয়ে পরে। আমার মা আর কাকিমার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করত বয়সে ওদের মায়ের চেয়েও বড় হওয়া স্বত্ত্বেও! রিমা আর রিচার জন্মের পরে ওরা যত বড় হতে লাগল ওদের প্রতি উমা বুড়ির সাবমিসিভনেস তত বাড়তে লাগল। দুই বাচ্চা মেয়েকে সবার চোখের সামনে পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করত বুড়ি। আমার দুই বোন স্কুল বা বাইরে থেকে ফিরে জুতোর তলা বুড়ির মুখে মুছে পরিস্কার করত। বুড়ি ওদের চটি বা জুতো পরা পা মুখের উপরে রেখে বসে পা টিপে দিত। সবার সামনে ওদের পায়ে পরা জুতো জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করত। বাড়িতে কেউ বুড়িকে এত বাড়াবাড়ি না করতে বললে বুড়ি খুব দুঃখ পেয়ে এমন কাকুতি মিনতি করত যে কেউ আর কিছু বলত না বুড়িকে। শুধু আমিই যে বুড়ির মত ওইভাবে দুই বোনের সেবা করতে না পেরে কষ্ট পেতাম সেটা কেউ বুঝত না! সত্যি বলতে ওই উমা বুড়িকে আমি খুব হিংসা করতাম ওর এই ভাগ্যের জন্য! মাস ২-৩ আগে বুড়ি বয়সের কারনেই মারা যায়। তারপর থেকে স্লেভের মত একটা চাকর না থাকার যে কি কষ্ট এই অভিযোগ অনেকবার করতে শুনেছি আমি আমার দুই বোনকে। আমার খুব ইচ্ছা হত ওদের পায়ে পরে গিয়ে বলি, প্রভু আমাকে স্লেভ করে নাও প্লিজ! কিন্তু সাহস হত না ঠিক! আজ অবশেষে আমার ভাগ্য ফিরল মনে হয়! বোন আবার আমার মুখে একটা লাথি মেরে বলল, " মা! উমা বুড়ির সাথে দাদার স্বভাবের কিন্তু বেশ মিল আছে! ও তোমার ছেলে না হয়ে ওই বুড়ির ছেলে হলেই কিন্তু বেশি মানাত। ঠিক না?" আশ্চর্য হল মা আর ভাল খারাপ কোন রিএকশানই দিচ্ছিল না। যেন অন্য কোন জগতে হারিয়ে গেছে। মায়ের এটেনশান পেতে বোন বেশ জোরে জোরে আমার মুখে পরপর ৬-৭ টা লাথি মারল। মা যেন তখন অন্য কোন অজানা জগত থেকে ফিরে এসে বলল, " হ্যাঁ। উমা বুড়ির সাথে তোর দাদার স্বভাবের বেশ মিল আছে দেখছি। ও যদি উমা বুড়ির মত একইভাবে তোদের সেবা করতে ভালবাসে তাহলে করতেই পারে। অসুবিধা কি?" মায়ের কথা শুনে বোন খুব খুশি হয়ে বলল " থ্যাংক ইউ মা!" তবে বোনের থেকেও বেশি খুশি হলাম আমি। কিন্তু তখন কথায় সেটা প্রকাশ করার চেয়ে আমার মুখের উপরে রাখা বোনের চটির তলা জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করাটা আমার বেশি গুরুত্বপুর্ন বলে মনে হল। কয়েক সেকেন্ড পরে বোন চটি পরা দুই পায়ে ভর দিয়ে আমার মুখের উপরেই উঠে দাঁড়াল। মায়ের সামনেই আমার মুখটা চটির তলায় মাড়িয়ে খাওয়ার ঘরের দিকে চলে গেল। আমিও উঠে পরলাম। হাত মুখ ধুয়ে বোনকে খাবার সার্ভ করলাম। জীবনে প্রথম। ওর খাওয়া হয়ে গেলে আমিও খেয়ে নিজের ঘরে মেঝেতে পাতা বিছানায় ফিরে এলাম। প্রথমে বোনের বিছানা রেডি করে দিলাম। আজ আর পড়তে ইচ্ছা করল না। লাইট অফ করে শুয়ে ভাবতে লাগলাম আজকের অসাধারন অভিজ্ঞতার কথা। মা যে এত সহজে বোনের প্রতি আমার উমা বুড়ির মত সাবমিসিভনেস মেনে নেবে আমার যে বিশ্বাসই হচ্ছিল না! বাড়ির বাকিরাও কি একই রকম রিএকশান দেবে আমার বোনের প্রতি সাবমিসিভনেস দেখলে? রিমাও কি রিচার মতই আমাকে ইউজ করবে পরীক্ষার পরে? এইসব ভাবতে ভাবতে কখন যেন ঘুমিয়ে পরলাম শেষে। মাধ্যমিকের আগের কয়েক সপ্তাহ সাধারনত সবারই বেশ খারাপ কাটে পরীক্ষার চাপে। কিন্তু পরের ৩ সপ্তাহ আমার অসাধারন ভাল কাটল। নিজের বোনকে আমি ঠিক ভগবানের মতই ট্রিট করছিলাম। ওকে ঘরে ঢুকতে দেখলেই ওর চটি পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করছিলাম। ও লাথি মারলে আমি ওর পায়ে চুমু খেয়ে ধন্যবাদ দিচ্ছিলাম। ওর চটি পরা পা মুখের উপরে রেখে ঘন্টার পর ঘন্টা টিপে দিচ্ছিলাম। ওর পায়ে পরা বাইরের জুতো উমা বুড়ির মতই জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করছিলাম। মায়ের সামনে এই কাজ করার পরেও মা কিভাবে সেটা এত স্বাভাবিক ভাবে নিচ্ছে ভেবে একইসাথে খুব অবাক আর ভীষণ ভাল লাগছিল আমার। অবশেষে মাধ্যমিক শেষ হল। পরীক্ষা শেষের পর বাকি দিনটা রিমা আর রিচা শপিং করেই কাটাল। পরের দিন দার্জিলিং যাচ্ছে, শপিং তো করবেই। আমার কাজ হল ওদের পিছন পিছন ওদের ব্যাগ বয়ে নিয়ে চলা। কিন্তু রিচা রিমার সামনে আমাকে সেভাবে ডমিনেট না করায় আমার খারাপ লাগছিল। সব আবার আগের মত নর্মাল হয়ে যাবে ভেবে দু:খ হলেও সবার সামনে সেই মনের ভাব প্রকাশ করতে না পেরে আগের মত পুরনো হাবভাব করে ফেলছিলাম। সন্ধ্যার মধ্যে আমরা হাওড়া চলে এলাম ১৫ তারিখ। তারপর রাতের ট্রেনে দার্জিলিং। এর মধ্যে বোন প্রায় কোন ডমিনেটই করে নি আমাকে। শুধু ট্রেনে একবার রিমাকে মনে করিয়ে দিল আমি হোটেলে রাতে ওদের পায়ের নিচে শোব! সেই শুনে দুই বোনের একসাথে সে কি হাসি! নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশানে পৌঁছে গাড়ি ভাড়া করা হল দার্জিলিং এ যাওয়ার। বড় গাড়ি। সামনের সিটে ড্রাইভারের পাশে বাবা বসল। পিছনের সিটে মা, কাকিমা আর কাকু। মাঝের সিটে রিচা আর রিমা পাশাপাশি বসে আমাকে বলল একটা ট্রলি ওদের পাশের সিটে রাখতে। আমি রাখলাম। আসলে বাকি সব ট্রলি ডিকিতে ঢোকালেও এটা ঢোকানোর জায়গা হয়নি। কিন্তু এই অজুহাতে বোন রিচা যা বলল তার জন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম না। " আর তো বসার জায়গা নেই তোর। তুই বরং আমাদের পায়ের কাছে শুয়ে পর।" " কী??" আমি বেশ অবাক হয়ে প্রশ্ন করে ফেললাম। তারপরেই আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে ভাবলাম আমার এত সুন্দর সুযোগটা হাতছাড়া হয়ে গেল বুঝি। কিন্তু না। রিচা আবার বলল "যদি এখান থেকে হেঁটে দার্জিলিং না যেতে চাস তাহলে তোকে আমাদের পায়ের কাছে শুয়েই যেতে হবে। আর কোন জায়গা নেই দেখছিসই তো!" " ঠিক আছে। কি আর করা যাবে!" বলে আমি খুব খুশি মনে দুই বোনের পায়ের কাছে শুয়ে পরলাম। আমাকে আরো অবাক করে দিয়ে রিচা সাথে সাথে ওর সাদা স্নিকার পরা পা দুটো তুলে দিল আমার মুখের উপরে। গাড়ি তখন জাস্ট ছেড়েছে! ওর জুতোর তলায় আমার চোখ দুটো ঢাকা পরায় আমি বুঝতেও পারলাম না কেউ এটা দেখেছে কিনা! " পা টিপে দে!" বোন আমার মুখে আলতো লাথি মেরে অর্ডার করার সাথে সাথে আমি আমার মুখের উপরে রাখা ওর জুতো পরা পা দুটো টিপতে লাগলাম। গাড়ির মধ্যে সমস্ত আত্মীয়র চোখের সামনে বোন এইভাবে আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে আছে আর আমি ওর সেবা করছি তখনো যেন বিশ্বাস হচ্ছিল না আমার! যেন উমা বুড়ির মতই আমি ওর চাকর হই, দাদা না! ১-২ মিনিট পরে রিমাও ওর কালো স্নিকার পরা পা দুটো আমার বুকের উপরে তুলে দিল। আমি দুই বোনের জুতো পরা পা দুটো সারা রাস্তা পালা করে টিপে দিতে লাগলাম। জার্নির এই ২.৩০-৩ ঘন্টা সময় এইভাবে দুই বোনের পা টিপে আর রিচার জুতোর তলা চেটেই কেটে গেল আমার। বাকি সবাই দার্জিলিং এর রাস্তার অপরূপ সৌন্দর্য দেখছে জানালা দিয়ে। আর আমি তার চেয়েও বেশি উপভোগ করছি এইভাবে দুই বোনের জুতো পরা পায়ের তলায় শুয়ে ওদের পা টিপতে টিপতে দার্জিলিং যাওয়া। মনে শুধু একটাই কৌতুহল তখন। মা তো সব জানে জানিই। কিন্তু বাবা বা কাকু কাকিমাও কি দেখেছে দুই বোন ওদের জুতো পরা পা আমার বুকে আর মুখে রেখেছে? দেখে থাকলে রিএকশান দিচ্ছে না কেন কিছু? এটা কি এতই স্বাভাবিক? আর রিচা কি রিমাকে সব জানিয়েছে? আমি গত ৩ সপ্তাহ যে উমা বুড়ির মতই রিচার চাকর বা ক্রীতদাসের মত হয়ে কাটিয়েছি সেটা কি রিমা জানে? আমি এই নিয়ে সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতে দুই বোনের জুতো পরা পা ভক্তিভরে টিপে চললাম। কিন্তু সব সুখেরই শেষ হয় একদিন। আমারও তাই হল। গাড়ি দার্জিলিং এ আমাদের হোটেলের সামনে থামলে দুই বোন আমার মুখটাকে জুতোর তলায় মাড়িয়ে গাড়ি থেকে নেমে দাঁড়াল। আমিও উঠে জুতোর ছাপ পরা বুক আর মুখ নিয়ে সমস্ত ব্যাগ আর ট্রলি নামিয়ে গাড়ি থেকে রিসেপশান আর তারপরে আমাদের ঘরের দিকে নিয়ে যেতে লাগলাম।