Sunday, 1 December 2024

অনিল আর সুতপা

অনিল আর সুতপা... মাস তিনেক আগে অফিস মিটিং এ সুতপা আমাকে ডমিনেট করার পরে সেই অভিজ্ঞতা লিখে পোস্ট করেছিলাম। যেহেতু সুতপা আর আমি এক অফিসে কাজ করলেও আলাদা ডিপার্টমেন্ট তাই একমাত্র অফিসের জেনারেল মিটিং বা ক্যান্টিন ছাড়া ওর আর আমার দেখা হওয়ার সম্ভাবনাও খুব কম। তাই সেই অভিজ্ঞতার সাথে কল্পনা জুড়ে ইতিমধ্যেই আমি সুতপা ২ থেকে ৬ পর্ব প্রকাশ করেছি। কিন্তু আজ অফিস মিটিং এ আবার সুতপার হাতে ডমিনেটেড হওয়ার অভিজ্ঞতা হল। কাল্পনিক সুতপা সিরিজের থেকে আলাদা ভাবেই তাই আজকের অভিজ্ঞতা লিখে প্রকাশ করছি। এরপরে যদি সুতপার হাতে ডমিনেটেড হওয়ার আর সৌভাগ্য ঘটে তবে সেটাও লিখে প্রকাশ করব। আজ অফিসে আমাদের ব্রাঞ্চের হেড নিহাল সিং এর শেষ দিন। প্রমোশান হয়ে সে কম্পানির হেড অফিসে আরো ভাল পোস্টিং পাচ্ছে। আমাদের অফিস গত ২-২.৫ বছর খুব ভাল পারফর্ম করায় এটা তার পুরস্কার। আর সে অফিসের সবার ভাল পারফরমেন্সের পুরস্কার স্বরুপ আজ তার এই অফিসের শেষ দিনে সেকেন্ড হাফে অফিসে পার্টি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। তার তরফ থেকে দুপুরে সবার জন্য ফ্রি লাঞ্চ। আনলিমিটেড চা-কফি। আর সামান্য এক সংবর্ধনার পরে অফিসের সব স্টাফ মিলে মিটিং রুমে সিনেমা দেখে এই সাফল্য উতযাপন করা এই ছিল পরিকল্পনা। দুপুরে ক্যান্টিনে ঢুকে দেখি সুতপা ওর অধীনে কাজ করা বিমল আর সুজিতের সাথে বসে লাঞ্চ করছে। আমি সুতপার কাছাকাছি হওয়ার জন্যই তুচ্ছ অজুহাতে ওদের টেবিলের দিকে গেলাম। তারপরে একটা তুচ্ছ কাজের কথা বলতে লাগলাম বিমলের সাথে যেটা তখন না বললেও চলত। আড়চোখে তাকিয়ে দেখি সুতপা ওর সাদা স্নিকার পরা একটা পা ওর ঠিক উলটো দিকের চেয়ারে বসা সুজিত আর বিমলের চেয়ারের উপরে রেখেছে। মানে বিমল আর সুজিত পাশাপাশি লাগানো দুটো চেয়ারে বসে খাচ্ছে আর ওদের দুজনের চেয়ারের উপরে সুতপার জুতো পরা পা টা ক্যাজুয়ালি রাখা! সুতপা মেয়েটা দেখতে এবাভ এভারেজ। গায়ের রঙ মাঝারী থেকে একটু ফর্শার দিকে। বয়স সাড়ে ২৩। স্বভাবে বেশ ম্যানিপুলেটিং আর কিছুটা ডমিনেটিং। মানে ও সবার সাইকোলজি কিছুটা বুঝতে পারে আর সেটাকে ইউজ করে ও কি করে নিজের কাজ হাসিল করতে হবে সেটা দারুন বোঝে। ওর অধীনে কাজ করা বিমল আর সুজিতকে ও নিজের জুতোর তলায় না রাখুক, অন্তত হাতের মুঠোয় রাখে এটা নিশ্চিত। আমি টেবিলের পাশে দাঁড়িয়ে কথা বলতে থাকায় আমাকে ওই টেবিলেই খাবার দিয়ে গেল। আমি জানি সুতপার পাশে বসে খাওয়ার যোগ্যতা আমার নেই। কিন্তু ওর আশে পাশে থাকার নেশাতেই আমি ওর পাশে বসে খেতে লাগলাম। খাওয়ার শেষের দিকে সুতপা বিমলকে বলল, " তুই ফোনে ক্লায়েন্ট ডিল করিস। তাই সবাই ফুর্তি করলেও তোকে তোর কাজের জায়গাতেই বসতে হবে।" বিমল ঘাড় নেড়ে " ইয়েস ম্যাম" বলল ওর চেয়ে বয়সে বছর ৫ এর ছোট ম্যামকে। তারপরে সুতপা সুজিতকে বলল, " তুই চাইলে মিটিং রুমে আসতে পারিস। কিন্তু প্রোজেক্টের কাজ অনেক বাকি। তুই আজ কাজ না করলে কাল শনিবার তোকে অফিসে এসে full day কাজ করতে হবে। সুজিতও বিমলের মতই " yes mam" গোছের রিপ্লাই দিয়ে কাজ করতে যেতে রাজি হয়ে গেল। সুজিত আর বিমল কি শুধু চাকরি বাঁচাতেই এরকম সুতপার কথায় ওঠে বসে? নাকি বয়সে ছোট সুতপার ওদের উপরে ডমিনেশান ওরাও এনজয় করে? জানি না! জানার কোন উপায়ও নেই, যদি না ওদের সাথে এই বিষয়ে কথা বলার কোন সুযোগ হয়ে যায়। সুতপারা আমি খেতে বসার অনেক আগে খাওয়া শুরু করেছিল। তাই ওদের সবার খাওয়া হয়ে গেল আমার আগেই। সুতপা ওঠার আগে আমাকে বলে গেল, " ওরা তো কাজে ফিরছে। তোর কোন কাজ না থাকলে আমার জন্য এক কাপ কফি নিয়ে আসিস মিটিং রুমে। সুজিত আর বিমল বয়সে সুতপার থেকে বড় হলেও অফিসে সুতপা ওদের বস। তাই ওদের সুতপা তুই করে বলে তবু মানা যায়। কিন্তু আমি সুতপার থেকে বয়সে প্রায় ১০ বছরের বড়। ও আমাকে তুই করে বলে এভাবে অর্ডার করছে আমার যেন বিশ্বাস হচ্ছিল না। আমি এই অফিসে ওর পরে জয়েন করেছি, আমাকে দেখতেও অনেক কম বয়সী লাগে এটা ঠিক। এই কারনে আমাকে ওর জুনিয়ার ভেবে ও তুই করে বলছে? নাকি সব জেনেও আমার সাবমিসিভ মেন্টালিটি বুঝে আর তিন মাস আগে আমার ওর জুতোর তলা হাত দিয়ে ঘসে পরিস্কার করা দেখে ও আমাকে ইউজ করতে চাইছে সেটা নিশ্চিত হয়ে বুঝতে পারলাম না। তবু আমার মুখ থেকে বিমল আর সুজিতের মতই " yes mam" বেরিয়ে গেল আর আমার বুক উত্তেজনায় ধুকপুক করতে লাগল। খাওয়া তাড়াতাড়ি সেরে হাতে কফির কাপ নিয়ে আমি মিটিং রুমে গিয়ে দেখি একদম পিছনের রোয়ের এক সাইডে বসে আছে সুতপা। আমি তাড়াতাড়ি উঠে গিয়ে ওর হাতে কফির কাপ দিলাম। thank you বলার কোন বালাই নেই সুতপা ম্যাডামের । দিব্বি কাপে চুমুক দিয়ে বলল "আমার নিচের রোতে বোস তুই। সিনেমা চলার সময়ে আরো ২-৩ কাপ কফি খাব। তোকে অর্ডার করতে সুবিধা হবে তুই জাস্ট নিচে বসলে।" আমি " ok mam" বলে বসে পরলাম। আগেই বলেছিলাম যে আমাদের এই মিটিং রুম টা ওই লেকচার ক্লাসের মত। নিচ থেকে উপরের দিকে ধাপে ধাপে উঠে যায়। উপরের রোতে বসা কারো পা আর নিচের রোতে বসা লোকের নিতম্ব একই উচ্চতায় থাকে। একদম নিচের দিকের রো গুলোর হাইটের পার্থক্য কম। কিন্তু উপরের দিকের রো গুলোতে হাইটের পার্থক্য অনেকটাই। মানে উপরের রো তে বসা সুতপার হাঁটু আর আমার মাথা প্রায় একই হাইটে আছে এরকম। লাস্টের রোয়ের বসার জায়গাটা গদি মোড়া, পিছনের ব্যাকরেস্টও গদি দেওয়া। বাকি রো গুলোতে ব্যাকরেস্ট নেই, বসার জায়গা টাইলসের। সুতপা বসেছে ওই গদি মোড়া রোয়ের এক সাইডে। আর আমি তার ঠিক নিচের রো তে। সিনেমা শুরু হতে লাইট অফ হয়ে গেল। আর খেয়াল করলাম সুতপা পায়ের উপরে পা তুলে দিয়েছে। ফলে ওর জুতো পরা ডান পা আমার গলার হাইটে, আমার দেহ থেকে ৬ ইঞ্চি মত দূরে। সিনেমা দেখা কম্পালসারি নয় বলে অন্য অনেকেই বাইরে আড্ডা মেরে সময় কাটাচ্ছে। হলে ওই জনা ১৪-১৫ জন আছে মোট। সিনেমা শুরুর মিনিট ৫ পরেই সুতপা ওর জুতো পরা ডান পা দিয়ে আমার কাঁধে হালকা ঠ্যালা দিয়ে বলল, " আরেক কাপ কফি নিয়ে আয় যা, জলদি।" উফ, কি যে ভাল লাগছিল তখন বলার মত না। আমি এক্ষুনি আনছি ম্যাডাম বলে প্রায় ছুট লাগালাম। মিনিট খানেকের মধ্যেই বাইরে থেকে কফি এনে সুতপার হাতে দিয়ে আবার ওর পায়ের কাছে বসলাম। কেউ কি দেখেছে সুতপা ওর জুতো পরা পা দিয়ে আমার কাঁধে ঠ্যালা দিয়ে আমাকে অর্ডার করেছে? দেখলে দেখুক। সুতপা আমাকে অর্ডার করবে এটাই স্বাভাবিক। সুতপার জুতো পরা ডান পায়ের তলা টা আমার মুখ থেকে ৩-৪ ইঞ্চি দূরে। আমি সিনেমার দিকে মনযোগ দিতে পারছিলাম না। আমার বুক উত্তেজনায় ধুকপুক করছিল। আগের দিন সুতপা আমার পিছনে-পিঠে-হাতে জুতো পরা পা রাখার সময়ে কোন কথা বলেনি। কিন্তু আজ ও দিব্বি আমাকে অর্ডার করছে এটা আরও বেশি সাবমিসিভ করে তুলছিল আমাকে। সুতপা কফির কাপে চুমুক দিতে দিতে আবার আমাকে জুতো পরা পায়ে ঠ্যালা দিল। এবার ওর জুতোর তলা স্পর্শ করল আমার গলার ডান দিক আর ডান চিবুক। " তোর নাম কি যেন?" সুতপা জুতো পরা পা দিয়ে আমার মুখে ঠ্যালা দিয়ে প্রশ্ন করল। "অনিল ম্যাম" আমি উত্তর দিলাম। "কোন ডিপার্টমেন্টের তুই?" - এবারে জুতো পরা পায়ের ঠ্যালাটা আরেকটু উপরে পেলাম, আমার ঠোঁটের জাস্ট ডানদিকে। এবারে ও আর পা সরাল না। আমার মুখে ওর জুতোর তলা স্পর্শ করিয়ে হালকা চাপ দিতে লাগল। " একাউন্টস ম্যাম", আমি উত্তর দিলাম। "কবে জয়েন করেছিস এই কম্পানিতে?"- আমার ঠোঁটের জাস্ট ডানদিকে আমি তখন সুতপার জুতোর তলার চাপ দিব্বি অনুভব করতে পারছি। " জুন ২০২৩", আমি উত্তর দিলাম। "মানে আমার থেকে এক বছরের জুনিয়ার তুই। ফ্রেশার্স তো?" আমি এবার উত্তর দেওয়ার জন্য সুতপার দিকে তাকাতে গেলাম, ফলে আমার মাথাটা হালকা ডানদিকে ঘোরাতে হল। আর সাথে সাথে আমি নিজের ঠোঁটে স্পর্শ পেলাম আমার প্রভু সুতপার জুতোর তলার স্পর্শ। উফ, স্বর্গসুখ! আমি হালকা করে চুম্বন করলাম সুতপার ডান জুতোর তলায়। ঠোঁটের ফাঁক দিয়ে বেশ কিছুটা ময়লা সুতপার জুতোর তলা থেকে আমার মুখের ভিতরে ঢুকে গেল অনুভব করলাম। " না ম্যাম, আগে maxtal company তে প্রায় ৮ বছর ছিলাম। একাউন্টস ম্যানেজমেন্ট মিলিয়ে।" আমি উত্তর দিলাম। "বলিস কি? তোকে দেখে তো বোঝাই যায় না, একদম বাচ্চা লাগে। তুই তাহলে আমার চেয়ে অনেক সিনিয়ার। আমার তুই করে বলা উচিত না তাহলে।" সুতপা কথাটা বলার সাথে সাথে ওর জুতো পরা ডান পা টা আমার মুখ থেকে কয়েক ইঞ্চি দূরে সরিয়ে নিল। " না না ম্যাম, আপনি আমাকে তুই করে বললেই ভাল লাগে। প্লিজ আমাকে তুই করেই বলুন। " কথাটা বলেই আমি নিজের মুখটা আবার সুতপার জুতো পরা পায়ের দিকে এগিয়ে দিলাম। আমার ঠোঁট আবার সুতপার জুতোর তলা স্পর্শ করল। সাথে ডান হাত বাড়িয়ে আমি হালকা করে সুতপার জুতোর উপর দিকটা ধরলাম। ডান হাত দিয়ে ওর জুতোর তলা নিজের মুখের সাথে চেপে ধরে ওর জুতোর তলায় হালকা চুম্বন করলাম ৩-৪ বার। " তুই নিজেই যদি কিছু মনে না করিস তাহলে ঠিক আছে, বলাই যায়। আর আমি সবাইকে তুই করে বলায় আর অর্ডার করাতেই বেশি কম্পফর্টেবল। তবে তুইও আমাকে তুমি করে বলতে পারিস এটলিস্ট।" আমি ডান হাত সরাতে আমার ঠোঁটের উপরে হালকা করে জুতোর তলা দিয়ে কয়েকবার ট্যাপ করে বলল সুতপা। " ওকে সুতপাদি। তুমি করেই বলব। তোমার সাথে আলাপ করার খুব ইচ্ছা ছিল অনেকদিন। আজ সেটা হল। খুব ভাল লাগছে তাই।" " সুতপা আবার জুতোর তলা দিয়ে আমার মুখে কয়েকবার ট্যাপ করে হেসে বলল, " তুমি বলার অনুমতি দিতেই ম্যাম থেকে দিদি হয়ে গেলাম? তোর যা এক্সপেরিয়েন্স তাতে আমার থেকে বছর ১০ এর বড় হবিই তুই। এত বড় কারো কাছে দিদি ডাক শোনাও অবশ্য বেশ মজার।" আমি একবার চারিদিকে তাকিয়ে দেখলাম। প্রায় সবাই পর্দার দিকে তাকিয়ে সিনেমা দেখছেই মনে হল। আমাদের আশে পাশে দুজন ইন্টার্ন আর একজন সিকিউরিটি গার্ড বসে। এই গার্ড লোকটার বয়স ৫০-৫৫ হবে, আমাদের একাউন্টস ডিপার্টমেন্টেরই গার্ড। এই ব্যাটাই শুধু মনে হল আড়চোখে আমাদের দেখছে। পরে গল্প করে বেড়াবে না তো সবাইকে? ভাবতেই এক ভয় আর উত্তেজনার মিশ্রন ছড়িয়ে পরল মনে। " কেউ দেখলে দেখুক, পাত্তা দিস না।" আমার মুখের ডানদিকে জুতোর তলা ঘসতে ঘসতে বলল সুতপা। "আগস্টের সেই মিটিং এ তোর গায়ে পা লেগে গিয়েছিল। দেখলাম তুই সরে বসার বদলে হাত দিয়ে ঘসে আমার জুতোর তলা পরিস্কার করে দিলি। ব্যাপার কি বলত?" " আমি নিজেও জানি না সুতপাদি। তবে তোমাকে কিরকম সুপিরিওর মনে হয়। তোমার আন্ডারে থাকার মধ্যে এক অদ্ভুত শান্তি আছে। সুজিত আর বিমল সত্যিই ভাগ্যবান।" " ভাগ্যবান না ছাই। আজকেও তুই খাওয়ার টেবিলে আসার আগে ওরা দুজনে মিলে আমাকে অয়েলিং করছিল। ওদের যদি একটু ভাল রেটিং দিই। ওদের স্যালারি বাড়াতে সুপারিশ করি। ১৫-১৬ হাজারে নাকি ওদের চলে না, বিয়ে করতে পারছে না এইসব। আমি বলেছি আমি যা বলি সব করে গেলে এবার year end এ ভাল রেটিং দেব। তবে স্যালারি বাড়ানোর সুপারিশ করতে পারব না। সেটা রেটিং দেখে কম্পানি করলে করবে। তবে তোর তো আমার থেকে রেটিং সুপারিশ কিছুই নেওয়ার নেই। তুই কোন ডিপার্টমেন্ট বা তুই যে আসলে আমার সিনিয়ার সেটাও আজকের আগে জানতাম না। আগের মিটিং এ তোর আচরন দেখে ভেবেছিলাম সুজিত আর বিমলের মত তুইও আমাকে অয়েলিং করে কিছু বাগানোর ধান্দায় আছিস।" " ওদের কথা জানি না সুতপাদি । তবে আমার কিচ্ছু বাগানোর ধান্দা নেই। বিশ্বাস করো।" এই বলে আমি আবার ৪-৫ টা হালকা চুম্বন করি সুতপার ডান জুতোর তলায়। আগের দিন সুতপা একটা কথাও বলেনি আমাকে ডমিনেট করার সময়ে। আজ দেখি ওর মুখে কিছুই আটকায় না। আমার মুখে জুতোর তলা দিয়ে পরপর ৩ বার ট্যাপ করে বলল, " আমার জুতোর তলায় কিস করছিলি নাকি তুই?" " হ্যাঁ"- বলে আমি আবার একবার ওর জুতোর তলায় চুমু খাই। ব্যাপারটা বাড়াবাড়ি হয়ে যাচ্ছে বুঝেও নিজের উপরে নিয়ন্ত্রন আনতে পারি না। " আচ্ছা, তোর তো ম্যানেজমেন্ট সামলানোর ভালই অভিজ্ঞতা আছে আগের কম্পানিতে। তাহলে এখানেও তোর এবার ম্যানেজমেন্টে প্রমোশান হওয়ার চান্স আছে, তাই তো? " " হ্যাঁ, সুতপাদি। হতেও পারে।" " আর হলে তো একাউন্টসে পোস্ট ফাঁকা হবে। তুই রেকমেন্ড করলে আমারও ওখানে প্রমোশান হতে পারে, তাই তো?" আমার ইচ্ছা করছিল সুতপার জুতোর তলায় চুম্বন করে " হ্যাঁ প্রভু" বলতে। কিন্তু সুতপার আগের উত্তর নকল করে বললাম, " আমি ইয়ার এন্ডে ভাল রেটিং দিতে পারি। কিন্তু সুপারিশ সম্ভব নয়।" সুতপা এবার ওর ডান জুতোর তলা দিয়ে পরপর ৫-৬ বার আমার মুখে ট্যাপ করে বলল, " তুই আমার জুতোর নিচে বসে এভাবে আমাকে তোর মুখে লাথি মারতে না দিলে তোর এই উত্তরটা হয়ত আমি সিরিয়াসলি নিতাম।" - সত্যি ওর শেষ ২-৩ টে ট্যাপে এতটা জোর ছিল যে ওগুলোকে লাথিই বলা উচিত। " সরি সুতপাদি, একটু ইয়ার্কি করছিলাম মাত্র। তোমাকে প্রমোশান করে দিতে পারলে আমার যতটা খুশি লাগবে আমি নিজে প্রমোশান পেলেও তার অর্ধেক খুশি হব না। তোমার জন্য আমার পক্ষে যা করা সম্ভব করব। শুধু একটাই অনুরোধ তোমার কাছে। বিমল আর সুজিতের মত আমাকেও তুমি সবার সামনেই সাব-অর্ডিনেটের মতই ট্রিট করো।" " তোর আচরন আমার খুব অদ্ভুত লাগছে অনিল। সুজিত আর বিমল কেন এরকম করে আমি বুঝি। ওদের আমার কাছে কিছু পাওয়ার আছে। কিন্তু তোর ব্যাপারটা মাথায় ঢুকছে না পুরো। যাই হোক, যা! আবার এক কাপ কফি নিয়ে আয়।" - আমার মুখে জুতোর তলা দিয়ে আরেকবার ট্যাপ করে বলল সুতপা। আমি সাথে সাথে বাধ্য দাসের মত প্রভুর হুকুম তামিল করতে ছুটলাম।

No comments:

Post a Comment