( ভূমিকা না পরে কেউ ব্লগে
ঢুকবেন না । সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে কমেন্ট করবেন । অন্যথায় , আপনার কোন ভুল ধারনার জন্য
আমি/ আমরা দায়ী থাকব না । )
আমার প্রভু লিপি ( খোকা )
লিপির ডান হাতের থাপ্পরটা প্রবল জোরে আমার
বা গালে আছড়ে পড়ল , গোটা ক্লাসের সামনে। ‘ what are you
doing with my shoes idiot ?’ , লিপির
গলায় তীব্র রাগ টের পেলাম । আমার হাতে লিপির সাদা স্নিকার জোড়া ধরা তখনও, আমি কি বলব বুঝতে না পেরে আমতা আমতা করতে লাগলাম , লজ্জায় আমার মাথা নিচু হয়ে গিয়েছিল । ফাকিং লুজার্স, লিপির পাশ থেকে বলল নিধি, লিপির বান্ধবী । লিপি আমার হাত থেকে একটা জুতো নিয়ে আমার
গালে বেশ জোরে মারল এবার । কি করছিলি আমার জুতো নিয়ে জানোয়ার ?
ল্যাবের দরজার সামনে কোমরে হাত দিয়ে
ক্রুদ্ধ মুখে দাড়িয়ে আছে আমার সুন্দরী ক্লাসমেট লিপি । স্কুল জীবন থেকেই আমরা
ক্লাসমেট,
অথচ আজ প্রথম ও আমার সঙ্গে কথা বলল, তাও আমার গালে থাপ্পর মারার পর ।আমি কি কৈফিয়ত দেব আমার
ফরশা,
সুন্দরী, বড়লোক ক্লাসমেট লিপিকে । ওকে নিজের প্রভূ বলে ভাবি, পূজনীয় দেবী হিসাবে দেখি । তাই রোজ ও ল্যাবে জুতো খুলে
ঢুকলে ওর জুতো জিভ দিয়ে চেটে পরিষ্কার করে দিই । নিধি, প্রিথা আর লিপির অন্যান্য বান্ধবীদের জুতোও সময় পেলে চেটে
পরিষ্কার করে দিই । ওরা এত সুন্দরী, বড়লোকের
মেয়ে । আমার মত একটা সাধারন, গরীব
ছেলের জায়গা তো ওদের জুতোর তলাতেই । কিন্তু লিপিকে এইকথা কি করে বোঝাই আমি ?
আমি কি বলব বুঝতে না পেরে মাথা নিচু করে
চুপ করে দাড়িয়ে ছিলাম। ঘোর ভাঙল মুখের উপর থুতুর স্পর্শে । লিপি আমার মুখে থুতু
ছিটিয়েছে,
লিপির একরাশ পবিত্র থুতু আমার কপাল বেয়ে
গাল দিয়ে নামতে লাগল । তাই দেখে লিপির পাশে দাড়ান নীধি আর পৃথা হো হো করে হাসতে
লাগল । লিপি তখনও গম্ভীর । ডান হাতের আঙ্গুল পায়ের দিকে দেখিয়ে বলল, জুতোটা আমার পায়ে পড়িয়ে দে, তারপর ভাবছি তোকে নিয়ে কি করা যায় । আমি এক্টুও আপত্তি
করলাম না নিজের সুন্দরী ক্লাসমেট লিপির পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে ওর পায়ে জুতো
পরাতে লাগলাম।
লিপির পায়ের কাছে ঠিক চাকরের মত হাটুগেরে
বসে ওর পায়ে জুতো পরিয়ে দিলাম আমি । মনে মনে আমি লিপিকে তখন আমার প্রভু বলে
ভাবছিলাম,
নিজেকে ওর কৃতদাস বলে কল্পনা করতে ভীশন ভাল
লাগছিল আমার। লিপির সাদা মোজা পরা পায়ে সাদা স্নিকার পরিয়ে দিলে লিপি স্নিকার পরা
ডান পা দিয়ে আমাকে নিধির দিকে ঠেলে বলল, এবার
নিধি আর পৃথার পায়ে জুতো পরিয়ে দে। তুই থাকতে মেয়েরা কেন কষ্ট করে পায়ে জুতো পরতে
যাবে ?
আমি এক্টুও আপত্তি করলাম না, নিধির পায়ের কাছে হাটুগেরে বসে ওর পায়ে স্নিকার পরিয়ে
দিলাম ।
নীধির পায়ে স্নিকার পরিয়ে
দিয়ে আমি এগিয়ে গেলাম পৃথার দিকে । পৃথার পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে ওর পায়ে সাদা
স্নিকার দুটো পরিয়ে দিলাম । পৃথার পায়ে জুতোজোড়া পরিয়ে দিয়ে ওর পায়ের কাছে
হাটুগেড়ে বসে থাকা অবস্থায় আমি ওর চোখের দিকে তাকালাম । পৃথা আমার দিকে তাকিয়ে
একবার মৃদু হাসল, তারপর জুতো পরা ডান পা দিয়ে প্রবল জোরে লাথি মারল আমার গালের
উপর । আমি টাল সামলাতে না পেরে উলটে পরে গেলাম । তাই দেখে পৃথা আর নীধি হো হো করে
হাসতে লাগল । তবে লিপি গম্ভীর মুখে এগিয়ে এল আমার দিকে । আমার মুখের উপর জুতো পরা
ডান পা টা তুলে দিয়ে আমার মুখের উপর জুতোর তলাটা ঘষতে লাগল আমার পরমা সুন্দরী
ক্লাসমেট লিপি ।
হঠাত লিপি পা তুলে বেশ
জোরে একটা লাথি মারল আমার নাক আর ঠোটের উপর , তারপর জুতোর তলা দিয়ে আবার আমার ঠোটদুটো
ঘসতে ঘসতে বলল ,
“ এটাই তোর সঠিক জায়গা কুত্তা , আমার পায়ের তলায়’
।
গোটা ক্লাসের সামনে
অপমানিত হওয়া সত্বেও আমার ভীষন ভাল লাগছিল লিপির কাছে এই অপমান । আমি দুহাত বাড়িয়ে
লিপির জুতো পরা ডান পা টা ঠোঁটের সঙ্গে চেপে ধরলাম । তারপর লিপির জুতোর তলায় একটা
গাঢ় চুম্বন করে বললাম , “আমি জানি প্রভু ,
আমার জায়গা তোমার জুতোর
তলায়” ।
লিপির মুখে হাসি ফুটে উঠল
আমার কথা শুনে । আমার নাকের উপর বেশ জোরে একটা লাথি মেরে বলল,
“ আজ থেকে সবার সামনে তুই
আমাদের গোলামি করবি । সারা কলেজ জানবে তুই আমাদের গোলাম আর আমরা তোর মালকীন”
।
লিপি আমার জামার কলার ধরে
আমাকে টেনে ওঠাল , তারপর আমাকে কলার ধরে টানতে টানতে ক্লাসরুমের দিকে নিয়ে চলল ।
আমাদের ক্লাসের অনেক ছেলে মেয়েই আশেপাশে ছিল, লিপির হাতে আমাকে ডমিনেটেড হতে দেখে ওরা
সবাই হাসতে লাগল ।
তখন টিফিন ব্রেক চলছিল ।
ক্লাসরুমে আমরা ৪ জন ছাড়া ৭-৮ টা মেয়ে আর ২ জন ছেলে ছিল । লিপি আমার কলার ধরে
টানতে টানতে নিয়ে এসে প্রথম বেঞ্চে বসল , তারপর কোন কারন ছাড়াই সজরে থাপ্পর মারল
আমার বাঁ গালে ।
ক্লাসরুমে উপস্থিত সব ছেলে
মেয়ে হাসতে লাগল লিপির হাতে আমার হিউমিলিয়েশন দেখে ।
লিপি এরপর আমার ডান গালে
ওর বাঁ হাত দিয়ে আরও একটা থাপ্পর মারল জোরে ।
“ফ্রন্ট বেঞ্চটা সরিয়ে রাখ”।
আমি লিপির আদেশ পালন করে সামনের বেঞ্চটা
সরিয়ে রাখলাম । বসার বেঞ্চটায় লিপি বসে আছে মাঝখানে । ওর বাঁদিকে নীধি , ডানদিকে পৃথা । আমি এগিয়ে গিয়ে লিপির পায়ের কাছে হাটুগেড়ে
বসলাম ।
লিপি একমুহুর্তের জন্য ওর সুন্দর মুখে হাসি
ফুটিয়েই গম্ভীর হয়ে গেল । তারপর জুতো পরা বাঁ পা দিয়ে বেশ জোরে একটা লাথি মারল
আমার মুখের উপর ।
তারপর আমার মুখের উপর একদলা থুতু ছেটাল ।
থুতুটা এসে লাগল আমার কপালের ঠিক মাঝখানে । আমার নাকের পাশ দিয়ে গড়িয়ে পরতে লাগল আমার প্রভু লিপির
পবিত্র থুতু । আমি জিভ বার করে আসতে আসতে লিপির থুতুটা চাটতে লাগলাম ।
“ ল্যাবের বাইরে আমার জুতো নিয়ে কি করছিলি
ক্লাসের সবাইকে বল কুত্তা,” লিপি
আবার আমার গালে থাপ্পর মেরে বলল ।
ক্লাসের সবার সামনে এভাবে অপপমানিত হতে
আমার বেশ লজ্জা লাগছিল , একই
সাথে ভালও লাগছিল ভীষন । লিপি তো আমার প্রভু আমাকে নিয়ে ও যা খুশি করতে পারে , আমার কোন অধিকার নেই বাধা দেওয়ার ।
আমি মাথা নিচু করে বললাম , “ তোমার জুতোর তলা জিভ দিয়ে চেটে পরিষ্কার করছিলাম প্রভু” ।
আমার কথা শুনে ক্লাসের মেয়েদের মধ্যে হাসির
রোল উঠল । লিপি আবার আমার গালে জোরে একটা থাপ্পর মেরে বলল , “ আমার জুতো চাটছিলি কেন?”
আমি বললাম , “ তুমি আমার প্রভু , আমি
তোমার ক্রীতদাস । তোমার জুতো জিভ দিয়ে চেটে পরিষকার করে দেওয়া আমার কর্তব্য প্রভু” ।
আমার কথা শুনে এবার নীধি পাশ থেকে আমার
গালের উপর জুতো পরা ডান পায়ে জোরে একটা লাথি মেরে বলল , “ শুধু লিপি তোর প্রভু হয় ? তাহলে আমরা কে হই তোর ?”
আমি নীধির জুতো পরা দুই পায়ের উপর মাথা
ঠেকিয়ে ওকে প্রনাম করে বললাম , “ তোমরাও
আমার প্রভু হও । এই ক্লাসের , এই
কলেজের সব মেয়েই আমার প্রভু হয়” ।
এই শুনে ক্লাসের সব মেয়ের মধ্যে আবার হাসির
রোল উঠল । আমি তখনও আমার কপাল নীধির জুতো পরা দুই পায়ের উপর ঘসছি । লিপি আমার
মাথার উপর জুতো পরা পা দুটো তুলে দিয়ে বলল , ক্লাসের
সব মেয়ের জুতো আজ তুই জিভ দিয়ে চেটে পরিষ্কার করবি । আমার টা দিয়ে শুরু কর কুত্তা” ।
“নিশ্চয় প্রভু” বলে আমি লিপির পায়ের তলায় শুয়ে পরলাম । লিপি ওর পা দুটো
আমার মুখের উপর তুলে দিল । আমার মুখের উপর লাথি মেরে বলল জিভটা বার করে দে কুত্তা”। আমি তাই করলাম । আমার বার করে দেওয়া জিভের উপর আমার
প্রভু,
মালকিন , আরাধ্য দেবী লিপি ওর জুতো পরা বাঁ পায়ের তলা ঘষতে লাগল ।
ক্লাসের বাকি সব মেয়ে তখন সামনে এসে আমাকে ঘিরে ধরেছে । পৃথা আর নীধির সাথে মিলে
উপাসনা ,
রাই , সুচেতনা
, অঙ্গনা , ঈশা
, সোহিনী, সুনন্দা
আর স্বাগতা আমাকে ঘিরে ধরে আমার সারা গায়ে জুতো পরা পায়ে জোরে জোরে লাথি মারতে
লাগল । আর আমার বেরকরে দেওয়া জিভের উপর নিজের জুতোর তলা ঘষে পরিষ্কার করতে লাগল
আমার প্রভু লিপি । আমি ভক্তিভরে আমার প্রভু লিপির জুতোর তলার সব ময়লা গিলে খেতে
লাগলাম ।
লিপির দুটো জুতোর তলা নতুনের মত পরিষ্কার
হয়ে গেলে ওর জায়গা নিল পৃথা । তারপর নীধি , উপাসনা
, রাই , সুচেতনা
, অঙ্গনা , ঈশা
, সোহিনী, সুনন্দা
আর স্বাগতাও একে একে আমার জিভের উপর ওদের
পবিত্র জুতোর তলা ঘষে পরিষ্কার করে নিল । আমি আমার প্রভুদের জুতোর তলার ময়লা পুজোর
প্রসাদের
মত ভক্তি করে গিলে খেয়ে নিলাম ।
No comments:
Post a Comment