(
ভূমিকা
না পরে কেউ ব্লগে ঢুকবেন না । সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে
কমেন্ট করবেন । অন্যথায় , আপনার কোন ভুল ধারনার জন্য আমি/ আমরা দায়ী থাকব না । )
আমার জীবনের একটা অভিজ্ঞতা
আজ সবার সাথে শেয়ার করব। আমি তখন ক্লাস ৮ এ পড়ি। আমাদের
পাড়ায় একটা মেয়ে এল, ওর নাম
সায়নী। ফর্শা, অপরুপ সুন্দরী। ও
আমাদের বন্ধু হয়ে যায়। বর্শা কালে মাঠে জল জমে যাওয়ায় আমরা একটা
বড় পুরন ভাঙ্গা বাড়িতে লুকোচুরি খেলতাম।
একদিন আমি একটা দেওয়ালের পাশে ভাঙ্গা ধ্বংসস্তুপের মধ্যে শরীর ঢুকিয়ে
লুকিয়েছিলাম, শুধু মুখটা বাইরে। একটু
পরে সায়নীও ওই রুম এ লুকাতে এল। ঘর
অন্ধকার হওয়ায় আমার মুখ দেখতে পাচ্ছিল না ও। ও দেওয়াল
ঘেশে আমার পাশেই একটা ভাঙ্গা ইটের স্তুপের ওপরে বসল। ওর জুতো
পরা পা দুটো ঠিক আমার মাথার পাশে।
অন্ধকারে এটা যে কারো মাথা ও বুঝতে পারেনি।
একটু পরে ও পা
বুলিয়ে বোঝার চেষ্টা করল এটা কি পরে আছে ওর পায়ের কাছে । ও পা বুলিয়ে বুঝতে চাইছিল
এটা কি আর এটার ওপরে পা রাখা যায় কিনা। ওর সাদা স্নিকারের তলা আমার কপাল ছুলো আর
তারপর আমার কপালের ওপর কয়েকবার ওর জুতোর তলা বোলাল ও। ও
বোধহয় আমার মুখটাকে পরে থাকা ইটের স্তুপ ভাবল, নিশ্চিত
হয়ে ওর জুতো পরা পা দুটো তুলে
দিল আমার মুখের ওপর। উফফফফফ, আমি
ভাবতে পারছিলাম না আমি সত্যি আমার স্বপ্নের দেবীর পায়ের তলায়। আমার স্বপ্নের
দেবী আমার মুখে জুতো পরা পা রেখে বসে আছে। সায়নী কে যবে থেকে দেখেছি তবে থেকে
শুধু ওর কথাই ভাবতাম আমি।
প্রতিমুহুর্তে আমি অনুভব
করতাম ওর তুলনায় আমি কত সাধারন, নগন্য। মনে
মনে ওকে দেবী রুপে কল্পনা করে ওকে পুজো করতাম। আর আজ ওর ওজান্তেই
আমার স্বপ্ন অনেকটা সফল হল। আমার স্বপ্নের দেবী ওর জুতো
পরা পা দুটো আমার মুখে রেখে বসে আছে। ওর বা পাটা আমার কপালের ওপর। আর ডান পা তা
আমার মুখের ওপর রেখেছে ও।
বর্শাকাল হওয়ায় ওর জুতোর
তলায় পুরু কাদার স্তর জমে আছে। ও বোধহয় প্ল্যান করে এসেছিল কোন নির্জন জায়গায়
লুকিয়ে চুপি চুপি গান শুনবে। কানে হেডফোন লাগিয়ে
আইপডে গান চালিয়ে শুনতে লাগল সায়নী। আমার মুখের ওপর রাখা জুতো
পরা পা দিয়ে গানের সাথে তাল মেলাতে লাগল ও । ফলে
আমি সারা মুখে কখন আসতে ,কখন
জোরে আমার দেবী সায়নীর লাথি খেতে লাগলাম। জিভ বার করে আস্তে আস্তে
সাবধানে ওর জুতোর তলা চাটতে লাগলাম।
ওহ, সায়নীর
কাছে আমার মুখটা এখন পরে থাকা নির্জীব জড় পদার্থের বেশী কিছু না। তাই ও আমার
মুখের ওপর ওর জুতো পরা পা রেখে গানের
সাথে তাল মেলাচ্ছে, আমার
দিকে তাকিয়েও দেখছে না। আমি যে ওর সুন্দর জুতোর তলার ময়লা আমার জিভ দিয়ে চেটে
পরিস্কার করছি তাতেও ওর
কিছু যায় আসে না ।
যত এসব ভাবতে লাগলাম , ততই নিজেকে ওর তুলনায়
ক্ষুদ্র কীটসম জীব বলে মনে হতে লাগল। একটু পরে ও উঠে দাড়াল, আমার মুখের ওপর দাঁড়িয়ে
ঘরের দরজার দিকে উঁকি মেরে দেখতে লাগল কেউ ঘরে ঢুকছে কিনা। ও এখন জুতো পরা
পায়ে সম্পূর্ণ আমার মুখের ওপর দাঁড়িয়ে। আমার মাথা যন্ত্রনায়
ফেটে যেতে লাগল, যেন
সায়নীর পায়ের চাপে আমার মাথা শক্ত মেঝেতে চেপ্টা হয়ে মিশে যাবে। আমি তবু টুঁ
শব্দটি করলাম না। নিজেকে বোঝাতে লাগ্লাম সায়নী আমার মুখের ওপর জুতো পরা পায়ে উঠে
দাঁড়িয়েছে, এর চেয়ে বড় সৌভাগ্য আমার
কাছে আর কিছু হতে পারেনা।
১ মিনিট পর কেউ আসছে না দেখে সায়নী আবার বসে পরে
নিশ্চিন্তে গান শুনতে লাগল। আমি ওর জুতোর
তলায় চুমু খেয়ে মনে মনে ওকে ধন্যবাদ দিলাম আমার মুখটাকে ওর ফুটরেস্ট হিসাবে
ব্যবহার করার জন্য । ও আমার
মুখের ওপর পা রেখে গানের সাথে তাল দিতে লাগল । পায়ের
হিল টা আমার মুখে রেখে পায়ের পাতাটা ও গানের তালে ওঠাচ্ছিল আর নামাচ্ছিল, ফলে আমি মুখে মৃদু পদাঘাত
পাছ্ছিলাম আমার দেবীর।
মাঝে মাঝে ও ওর জুতোর
তলাটা আমার মুখের ওপর আস্তে আস্তে ঘষছিল। ও প্রায় ১ ঘন্টা আমার
মুখটাকে ফুটরেস্ট হিসাবে ইউস করল। তারপর খেলা শেষ হওয়ার
সময় হলে উঠে দাড়াল আমার মুখে, আমার
মুখটা পা দিয়ে মাড়িয়ে ঘর থেকে বেড়িয়ে গেল। আমিও তারপর ঘর থেকে বেড়িয়ে এলাম। ভাঙ্গা
বাড়িটার বাইরে আমার দেবী সায়নীর সাথে দেখা হল। তখন অন্ধকার হয়ে এসেছিল। তবু
সায়নী বুঝতে পারল আমার মুখটা কাদায় ভর্তি। আমায় দেখে হাসতে হাসতে বলল “তোর
মুখে এত কাদা কেন ? কাদায় মুখ লুকিয়ে বসে
ছিলি নাকি?”
আমি কি বলব ভাবার আগেই ও চোখ বড়
বড় করে ও অবাক গলায় বলল, “ এ মা, তোর মুখে এটা কার পায়ের
ছাপ?”
আমি লজ্জা মেশান গলায় বল্লাম, “ আমি
ভাঙ্গাচোরার মধ্যে লুকিয়ে শুয়েছিলাম, “কেউ একজন দেখতে না পেয়ে আমার মুখ পা দিয়ে
মাড়িয়ে দিয়েছে।”
কেন জানিনা লজ্জা পেলেও ওকে
একথা বলতে ভাল লাগছিল আমার। সায়নী জিজ্ঞাশা করল, ” কোথায়
লুকিয়েছিলি তুই?” আমি
বললাম “দোতলার দক্ষিনদিকের ওই ভাঙ্গা ঘরটায়, যেটায় ভয়ে কেউ ঢুকতে
চায় না।”
শুনে সায়নী বলল, “ এ মা, আজ আমিও ওই ঘরে
লুকিয়েছিলাম। তার মানে তোর মুখে ওটা আমার জুতোর ছাপ ! আর তোর মুখের ওই কাদা আমার
জুতোর তলার কাদা ! হি হি !!”
এই বলে সায়নী হো হো করে
খুব হাসতে লাগল। আমি
আস্তে করে বলার চেষ্টা করলাম, ” আমার
মুখে তোর জুতোর ছাপ, এতে
হাসার কি আছে?” আমি এমন
ভাবে বললাম যেন আমার মুখে সায়নীর জুতোর ছাপ পরা খুবই স্বাভাবিক। সে কথা সুনে সায়নী
আর জোরে হো হো করে হাসতে লাগল। বাড়ি ফেরার সময় পু্রো
রাস্তায় আমাকে ও ভেঙ্গিয়ে গেল, “ এ মা, তোর মুখে আমার জুতোর ছাপ। ”
আমার যে কি ভাল লাগ্ছিল
ওর কথা শুনতে সায়নি যদি জানত!
সেদিন সারারাত আনন্দে
ঘুমাতে পারলাম না ।, মনে
শুধু স্বর্গীয় সেই ২ ঘন্টার স্মৃতি ভাসতে লাগল ,যখন সায়নী আমার মুখকে ফুটরেস্ট হিসাবে ব্যবহার
করছিল। তখন কি আর জানতাম ,দেবী পুজো
আর স্বর্গীয় সুখের সে শুধু সুচনা মাত্র ?
পরদিন
সকাল থেকেই ঝিরিঝিরি বৃষ্টি হছ্ছিল। স্কুল থেকে ফিরেই আমি ছুটলাম সেই ভাঙ্গা
বাড়িতে , লুকোচুরি
খেলতে। আমরা মোট ৮ জন ছিলাম, ৫ জন ছেলে আর ৩ জন মেয়ে।
আমরা
সবাই লুকিয়ে পরার ৫ মিনিট পর চোর হওয়া তিতলি আমাদের খুজতে বেরবে। আমার অবশ্য সেদিন
খেলায় মন ছিলনা। মনে শুধু একটাই চিন্তা ঘুরছিল । আগের দিনের মত ওই ভাঙ্গা ঘরটায়
ঠিক একই জায়গায় আমি শুয়ে পরব ঠিক করে রেখেছিলাম। কিন্তু সায়নী আসবে তো ?
খেলা
শুরু হতেই আমি ওই ঘরে ঢুকে আগের দিনের মত একি ভাবে মেঝেতে শুয়ে পরলাম, ধ্বংসস্তুপের
মধ্যে শরীর ঢুকিয়ে। শুধু
মুখটা বেড়িয়ে রইল বাইরে। তারপর অধীর অপেক্ষা। এক
একটা সেকেন্ডকে এক এক ঘন্টা লম্বা মনে হতে লাগল। অবশেষে
প্রতীক্ষার অবশান। ঘরের মধ্যে ঢুকে কেউ আমার দিকেই এগিয়ে এল। ঘরের আধো আলো আধো
অন্ধকারেও বুঝতে অসুবিধা হল না, এই
আমার আরাধ্য দেবী, সায়নী। সাদা
সার্ট আর নীল জিন্স পরে আছে ও, পায়ে সাদা স্নিকার। আমার
ঠিক মুখের সামনে এসে দারাল ও। ওর সুন্দর ফর্শা মুখে এক
অদ্ভুত হাসি ফুটিয়ে বলল,
“ তুই আজ এখানে লুকিয়েছিস ?” আমার
মুখ দিয়ে কেন জানিনা কোন আওয়াজ বেরল না। ঘাড় নেড়ে হ্যাঁ বল্লাম।
সায়নী ওর
জুতো পরা ডান পা টা তুলে আলতো করে রাখলো আমার বুকের উপরে। “ ভালই
করেছিস। তোকে নিয়ে একটু
মজা করতে পারব । একা একা বসে থাকতে বোর লাগে । এখন আমার ফুটরেস্ট তুই।” ,
এই বলে
সায়নী আমার বুকের উপরে রাখা ডান পায়ের উপরে ভর দিয়ে উঠে দাড়াল, আর
ওর জুতো পরা বা পা তাকে নামিয়ে দিল আমার মুখের ওপরে।
নিজের
সৌভাগ্যকে বিশ্বাস হছ্ছিল না আমার। আমার মুখের ওপরে জুতো পরা পা রেখে হাসি মুখে
দাঁড়িয়ে আছে আমার আরাধ্য দেবী সায়নী !! গভীর আবেগে দু হাত দিয়ে ওর জুতো পরা পাটা
আমার মুখের সাথে চেপে ধরে ওর জুতোর তলায় চুম্বন করলাম আমি। সায়নী মুখে হাসি
ঝুলিয়ে দেখল আমাকে, তারপর বসে পরল ভাঙ্গা
ইটগুলোর ওপরে, ঠিক কালকের মত। ওর জুতো
পরা দুটো পাই আমার মুখের ওপরে রেখে কানে হেডফোন লাগিয়ে কালকের মত গান শুনতে লাগল ।
আমার
মুখের ওপর জুতো পরা পা দিয়ে আস্তে আস্তে তাল মেলাতে লাগল ও গানের সাথে। আমি দুহাত
দিয়ে ভক্তিভরে আমার আরাধ্য দেবীর পা টিপতে লাগলাম। সায়নী কোন রিয়াক্ট করল না, নিজের
মনে এমন ভাবে গান শুনে জেতে লাগল যেন ওর জুতো পরা পায়ের তলায় শুয়ে ওর পা
টেপা আমার ডিউটি !
একটু
পরে আমি জিভ বার করে ওর জুতোর তলা দুটো পরিস্কার করায় মন দিলাম। ওর জুতোর তলা
বর্শাকালের কাদায় ভর্তি। আমি আস্তে আস্তে জিভ দিয়ে ওর জুতোর তলা থেকে কাদার স্তর
মুখগহ্বরে টেনে নিছ্ছিলাম। সায়নীর জুতোর তলার ময়্লা গিলে খাছ্ছিলাম ভক্তিভরে।
তারপর আমার জিভ আবার একইভাবে ফিরে যাছ্ছিল সায়নীর জুতোর তলা পরিস্কারের কাজে।
আমি
পাগলের মত চাটছিলাম সায়নীর জুতোর তলা। হঠাত হুশ ফিরল ঘরে টর্চ এর আলো পরায়।
সঙ্গে তিতলির গলার আওয়াজ পেলাম। “
কি রে সায়নী, দাদা
কোথায় ?” তিতলি আমার
খুড়তুতো বোন, আমার চেয়ে ১ বছরের ছোট, ক্লাস ৭ এ পরে। ওকে দেখে
আমি তাড়াতাড়ি সায়নীর পায়ের তলা থেকে উঠতে গেলাম মুখ থেকে ওর পা দুটো সরিয়ে। কিন্তু
ওঠার আগেই সায়নী খুব জোরে লাথি মারল আমার মুখে। আমি উলটে পরে গেলাম আবার। বোন
ততক্ষনে একদম আমার কাছে এসে দাঁড়িয়েছে । টর্চ এর আলোটা আমার মুখের ওপর ফেলে তিতলি ওর জুতো
পরা বা পা তা আমার বুকের ওপর তুলে দিয়ে বলল
, “আমাকে দেখে লজ্জা পাছ্ছিস কেন? ফালতু ফালতু মুখে
এতজোরে একটা লাথি খেলি।”
আমি তিতলির দিকে তাকিয়ে
বললাম, “তুই এ
ঘরে ঢোকার আগেই কি করে জানলি যে আমি আর সায়নী এ ঘরে আছি?”
শুনে সায়নী আর তিতলি
হাসিতে ফেটে পরলো।
তারপর তিতলি ওর জুতো
পরা ডান পা টা আমার মুখের ওপরে তুলে আমার ঠোঁট দুটো ওর কালো স্নিকার এর তলায় ঘষতে
ঘষতে বলল,
“ আমরা
আজ আগে থেকেই তোকে নিয়ে অনেক মজা করার প্ল্যান করেছি রে বুদ্ধু।”
নিজের খুড়তুতো বোনের কাছে অপমানিত হতেও কেন
জানিনা খুব ভাল লাগ্ছিল আমার। ওরা আগে থেকে প্ল্যান করে আমাকে নিয়ে মজা করবে
ঠিক করেছে জেনেও আমার খারাপ লাগল না, বরং
বোনের জুতোর তলায় গাঢ় চুম্বন
করে বল্লাম , “ ধন্যবাদ
তিতলি। আমাকে
নিয়ে যা খুশী করতে পারিস তোরা। “
বোন আমার মুখে লাথি মেরে বলল “ জিভটা লম্বা করে বার করে
দে। আগে আমার জুতোর তলাটা পরিস্কার করে নিই। “
আমি আমার জিভটা লম্বা করে বার করে দিলাম। আর বোন
আমার বার করে দেওয়া জিভে ওর ডান জুতোর
তলাটা ঘষে পরিস্কার করতে লাগল। আর তখনি দরজার কাছে হাসির
শব্দ পেলাম। আমি জিভ সরানোর চেষ্টা করলাম না এবার । জিভে বোনের জুতোর
তলার স্বাদ নিতে নিতেই তাকিয়ে দেখলাম দরজা দিয়ে ঘরে ঢুকল ইশা। আমাদের স্কুলেই আমার
সাথে ক্লাস ৮ এ পরে ও। ও খুব ফর্শা আর সুন্দরী, আর মজা করতে খুব
ভালবাসে। আমাদের দেখে ও হেসে বলে উঠল, “ ইশ, সবার সামনে দাদার জিভে
জুতোর তলা মুচ্ছে ছোট বোন। ঈশ, কি অবস্থা দাদার ! “
গোটা ঘর তখন অন্ধকার।
অন্ধকার ঘরে তিতলির হাতে ধরা টর্চটা ও আমার মুখে ফোকাস করেছিল। ও সায়নী
আর ইশা কে ফোকাস করে দেখাচ্ছে ওর জুতোর
তলায় আমার হিউমিলিয়েশন। আমার একটু একটু
ভয় ভয় করতে শুরু করেছিল ।
কি হবে যদি সবাই আমার এই
অবস্থার কথা জেনে যায় ? আমি চোখ বন্ধ করে
কিছুক্ষন ভাবলাম। তারপর আবার চোখ খুললাম। সারা ঘরে এখন শুধু আমার মুখ, বোনের পা, আর ওর মুখের কিছুটা ভাল
করে দেখা যাচ্ছে ।
বোন ততক্ষনে ডান জুতোর
তলা আমার জিভে ঘশে পরিস্কার করে বাঁ জুতোর তলা আমার বের করে দেওয়া জিভে মুচছে। বোনের
পায়ের তলা থেকে অস্পষ্ট আলোয় কেন জানিনা বোনকে কোন স্বর্গের দেবী বলে মনে হতে লাগল। আমার
মুখজুড়ে ওর জুতোর তলার কাদাকে কোন এক
অজ্ঞাত কারনে মনে হতে লাগল অমৃত ।
আমি পাগলের মত চাটতে
লাগলাম বোনের জুতোর তলা । বোন মাঝে মাঝে পা তুলে আসতে আসতে লাথি মারতে লাগল আমার
মুখে ।
সায়নী ততক্ষনে আমার বুকে
ওর জুতো পরা ডান পা তুলে দাঁড়িয়েছে। আর ইশা আমার কপালে জুতো পরা ডান পা বুলিয়ে
আমাকে আদর করছে । ঠিক করলাম, সবার সামনে যত
অপমানই করুক, আমি
তাই করব যা আমার ৩ প্রভু , সায়নী, তিতলি আর ইশা বলবে। ওদের
কোন কথার প্রতিবাদ করব না কখনো ।
No comments:
Post a Comment