( ভূমিকা না পরে কেউ ব্লগে ঢুকবেন না । সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে কমেন্ট করবেন । অন্যথায় , আপনার কোন ভুল ধারনার জন্য আমি/ আমরা দায়ী থাকব না । )
আমার জীবনের অভিজ্ঞতা (
লাড্ডু )
(খোকা, তোমার এক্সপেরিয়েন্স টা
পড়লাম । Just
awesome !! যাদের
ফেমডমের অভিজ্ঞতা নেই , তাদের
এটা মিথ্যা গল্প বলে মনে হতে পারে । যেমন ফেমডম কি যাদের কোন ধারনা নেই , তাদের মনে হয় কোন মেয়ের
হাতে মার খেতে , তার
কাছে অপমানিত হতে কোন ছেলের কখনই ভাল লাগতে পারে না । আমরা যারা ফেমডম ভালবাসি
তারা জানি ভাল লাগতে পারে,
আর এর চেয়ে সুখের অনুভুতি একটা ছেলের জন্য আর কিছু হতে পারে না ।
তেমনই আমাদের যাদের ফ্যামিলি ফেমডমের এক্সপেরিয়েন্স আছে তারা জানি কিছু সুন্দরী
মেয়ে ছোট থেকেই ছেলেদের ডমিনেট করতে ভালবাসে । নিজের পরিবারের পুরুষ , এমনকি ভাই , দাদা , বাবাকেও তারা ডমিনেট
করতে ছাড়ে না । প্রথমে
এই ডমিনেশনের মাত্রা থাকে অল্প,
কিন্তু যতই পুরুষেরা এইভাবে মেয়েটির হাতে ডমিনেটেড হতে থাকে , ততই তারা মেয়েটির প্রতি
মোহগ্রস্ত হতে থাকে । মেয়েটির প্রতি হৃদয়ে এক তীব্র ভক্তি এইভাবেই জেগে উঠতে থাকে
ছেলেদের বুকে । ছেলেদের ভক্তি যত বাড়ে , মেয়েদের ডমিনেট করাও বাড়তে থাকে তত । সামান্য ডমিনেশন দিয়ে যেই
সম্পর্কের সুচনা, একসময়
তা বেড়ে এক্সট্রিম ডমিনেশনে পৌছে যায় । অনেকসময় , একটি ছেলেকে মেয়েটির হাতে
ডমিনেটেড হতে দেখে অন্য ছেলেরাও বুঝতে পারে সুন্দরী মেয়েদের হাতে ডমিনিটেড হওয়ার
আনন্দ , তাদের
হৃদয়েও জেগে ওঠে তীব্র ভক্তি । উদ্দেশ্যহীন জীবনে বেঁচে থাকার এক প্রকৃত উদ্দেশ্য
খুজে পায় তারা , তাদের
দেবীর সেবা করার, নিজের
শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে তাকে আরও খুশি করার । এইভাবেই অনেক পরিবারে সবার সামনেই দিনের
পর দিন ঘটে চলে ফেমডম, বাবা, দাদা , ভাইয়ের কাছে দেবী হিসাবে
পুজিত হতে থাকে বাড়ির মেয়ে । কখনও বা স্বামী, শ্বশুর, দেওরের
কাছে দেবী হিসাবে পুজিত হয় বৌমা ।
আমার অভিজ্ঞতা তোমার
তুলনায় অনেক কম , যেটুকু
অভিজ্ঞতা তার পুরোটাই আমার চার বছরের ছোট খুড়তুতো বোন রিচার সাথে । সেই সত্যিটুকুর
সাথে ফ্যান্টাসি মিলিয়ে গল্পটা লিখছি । কতটুকু সত্যি শেষে লিখে দিয়েছি ।)
আমাদের বাড়ি মেদিনিপুর জেলার এক ছোট শহরে । বাবার ছোট এক দোকান আছে, আধা শহরের বুকে ভাঙ্গাচোরা এক
ছোট বাড়িতে থাকতাম আমি আর বাবা মা । কাকু সেখানে কলকাতায় বড় চাকরি করে , কলকাতার বুকে এক বড় অভিজাত
ফ্ল্যাটে থাকে স্ত্রী আর একমাত্র মেয়ে রিচাকে নিয়ে । রিচা ফর্শা , অপরুপা সুন্দরী আর সেই সাথে
খুব ইন্টেলিজেন্টও । আমি সেখানে ছোট শহরের নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সাধারন মেধার
অতি সাধারন চেহারার এক ছেলে ।
ছোট থেকেই আমার অতি সুন্দরী
খুড়তুতো বোনকে দেখে মনে এক অদ্ভুত ইনফিরিওরিটি কমপ্লেক্স জন্ম নিয়েছিল । আমি
ছোটবেলায় মাত্র দুইবার কয়েকদিনের জন্য কোলকাতায় কাকুর বাড়িতে বেড়াতে এসেছিলাম ।
একবার , আমি যখন
ক্লাস ৪ এ পড়ি, আরেকবার
ক্লাস ৭ এ । ওদের অত বড় বাড়ি অত আভিজাত্য সাথে রিচার ওই সুন্দর ফর্শা চেহারা, সবই আমার মনে এক তীব্র
ইনফিরিওরিটি কমপ্লেক্স গড়ে তুলেছিল ।
রিচা ছিল বড়লোক বাবা মায়ের একমাত্র আদুরে সুন্দরী মেয়ে , সেই সাথে সেই ছোট বয়সেই বেশ
ডমিন্যান্ট । কাকুকে চিরদিন দেখতাম ওর পায়ের কাছে বসে জুতো পরিয়ে দিত , জুতো খুলে দিত । রিচার পায়ের
কাছে বসে ওর পাও টিপে দিত মাঝে মাঝে । এত বড়লোক কাকু এইভাবে নিজের এত ছোট মেয়ের
সেবা করছে , এটা দেখে
আমার হিনমন্যতা আরও বেড়ে গিয়েছিল । আমাকে বাবা মার সামনে ছোট খাটো হুকুম করেছিল
তখন ও , খুব বেশি
কিছু না ।
তবে আমি খারাপ ছাত্র বলে , পরীক্ষায় একবার শুন্য পেয়েছিলাম বলে ও তখনই ( আমি তখন ক্লাস ৭ এ , ও ক্লাস ৩ তে পড়ত ) আমার নাম
দিয়েছিল লাড্ডু ( শুন্য ) ! ও আমাকে লাড্ডু বলেই ডাকে তখন থেকে । এই শব্দটার মধ্যে
লুকিয়ে আছে আমার একরকমের অক্ষমতা , আমার রিচার তুলনায় অনেক খারাপ ছাত্র হওয়া । কিন্তু রিচার কাছে এই ছোট
অপমানটা আমার ভীষণ ভাল লাগত সেই বয়স থেকেই । সেইবার বাড়ি ফেরার পর থেকেই রিচাকে
আমার আরাধ্যা দেবী আর নিজেকে ওর ভক্ত ভাবতে ভীষণ ভাল লাগে আমার । আমি মনে মনে দেবী
হিসাবে পুজো করি ওকে ।
এরপর আবার ওর সাথে দেখা আমার
যখন ক্লাস ১০ তখন । ও তখন ক্লাস ৬ এ পড়ে । আমাদের বাড়িতে ও প্রথমবার আসে , ওর মায়ের সাথে । আমাদের
ভাঙ্গাচোরা সাধারন বাড়ি দেখে ওর মুখে ফুটে ওঠা তাচ্ছিল্যভাব আমার হিনমন্যতা আরও
বাড়িয়ে দেয় । সেই সাথে বেড়ে ওঠে রিচাকে আমার সুপিরিয়র ভাবার চিন্তাও । একটু বড়
হওয়ায় রিচা তখনই অনেক ডমিন্যান্ট হয়ে গেছে লক্ষ্য করি । নিজে থেকেই অর্ডার করে
আমাকে দিয়ে ওর পা থেকে জুতো খোলায় , আমাকে দিয়ে পা টেপায় । ও যেদিন আসে তার পরেরদিন সন্ধ্যাবেলার একটা ঘটনা
আমার জীবনে খুব গুরুত্বপূর্ণ । সেদিনই প্রকৃতঅর্থে জীবনে প্রথমবার রিচার সেবা করি
আমি ।
টিভির ঘরে বসে মা আর কাকিমা
টিভি দেখতে দেখতে খাটে বসে গল্প করছিল সেদিন । মেঝেতে রাখা চেয়ারে বসেছিল রিচা ।
ওর পরনে ছিল একটা মাল্টি-কালারের টপ কালো প্যান্ট , পায়ে লাল চটি । আমি রিচার পায়ের কাছে বসে ওর পা টিপে
দিচ্ছিলাম । মা কথায় কথায় কাকিমাকে বলছিল আমার পড়াশোনার অবস্থা কত খারাপ , আমি মাধ্যমিকে কি করব তাই
নিয়ে মা কত উদ্বিগ্ন । জবাবে কাকিমা বলে রিচা পড়াশোনায় কত ভাল , কোলকাতার অত বড় স্কুলে ও
ফার্স্ট হয় । শুনে মা আমাকে বলে ,
‘তোর উচিৎ ছোট বোনের পা ধুয়ে জল খাওয়া । তাতে যদি তোর কোন উপকার হয়’ ।
মায়ের কথা শুনে রিচা মুচকি
হেসে বলেছিল, ‘হ্যাঁ
লাড্ডু , বাটিতে করে
জল নিয়ে এসে আমার পা ধুয়ে জল খা তুই । দেখ, তোর উন্নতি হবে’ ।
তাই শুনে মা আবার বলে , ‘ তাই কর খোকা । তোর ভাল হবে
এতে’ । আমার মা
আমাকে জোর করছে যাতে আমি আমার ছোট বোনের পা ধুয়ে জল খাই? আর তাতে আমার বোনও সায় দিচ্ছে
? এক অদ্ভুত
আনন্দ ঘিরে ধরে আমাকে । আমি উঠে গিয়ে একটা ছোট গামলা, গামছা আর জল নিয়ে আসি । আমার
সুন্দরী খুড়তুতো বোন রিচার লাল চটি পরা পা দুটো মেঝেতে রাখা । আমি প্রথমে মা আর
কাকিমার সামনেই রিচার চটি পরা পায়ের উপর মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করি ওকে । তারপর ওর পা
থেকে চটি খুলে গামলায় জল নিয়ে ওর পা দুটো ভক্তিভরে ধুয়ে নিই । ওর পা মুছিয়ে দিই
গামছা দিয়ে, ওর পায়ে
আবার চটি পরিয়ে দিই ।
তারপর আমার ক্লাস ৬ এ পড়া ৪
বছরের ছোট সুন্দরী খুড়তুতো বোন রিচার পা ধোয়া জলটা গামলা থেকে চুমুক দিয়ে খেতে
থাকি । মা আর কাকিমার সামনে বোনের পা ধোয়া পুরো জলটা ভক্তিভরে এক চুমুকে খেয়ে নিই
আমি । বোন আমার মাথার উপর চটি পরা ডান পা টা রেখে আমাকে আশীর্বাদ করে বলে ‘বোন যেই কয়দিন আছে রোজ সেই
কয়দিন ওর পা ধোয়া জল খাবি তুই । তাতে যদি তোর রেসাল্টের কিছু উন্নতি হয়’ ।
বোন সেইবার মোট ৭ দিন ছিল
। আমি রোজই একবার করে ওর পা ধুয়ে জল খেতাম আর ওর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করতাম ।
প্রনাম করলে এরপর রজই বোন চটি পরা পা আমার মাথার উপর রেখে আশীর্বাদ করত আমাকে । মা
, কাকিমা
তো বটেই, বাবার
সামনেও এইভাবে বোনের পা ধুয়ে জল খেতাম ।
৭ দিন পর ওর ফেরার সময় হল
। এই কয়দিন রোজ ওর পা ধুয়ে জল খেয়েছি , ওর পা টিপে দিয়েছি । ওকে দেবীজ্ঞানে ভক্তিভরে প্রনাম করেছি । ও চলে
যাবে ভেবে খুব খারাপ লাগছিল । যাওয়ার সময় হলে কাকিমা আর ও রেডি হল , আমি বোনের পায়ের কাছে
হাটুগেড়ে বসে ওর পায়ে সাদা মোজা আর স্নিকার পড়িয়ে দিলাম । ওর তখন মনে হল চুলে
স্টাইল ঠিক হয়নি ওর । ও আবার ড্রেসিং রুমে এল । আমাদের আয়নাটা ছিল একটু উচুতে । ও
তখন ক্লাস ৬ এ পরে , উচ্চতা
একটু কম হওয়ায় মুখ দেখতে অসুবিধা হচ্ছিল ওর ।
তাই আমাকে রিচা বলল ওর পায়ের কাছে শুয়ে পরতে ।
আমি তাই করলাম । আমি ওর পায়ের কাছে শুতে ও প্রথমে ওর জুতো পরা বাঁ পা টা আমার
বুকের উপর রাখল । তারপর ওর জুতো পরা ডান পা টা তুলে দিল আমার ঠোঁটের উপর । আমার
মুখের আর বুকের উপর পা রেখে দাঁড়িয়ে ও চুলের স্টাইল ঠিক করতে লাগল । আমার বাবা , মা , কাকিমা সবাই তখন ওই ঘরে
এসে গেছে । আমার বুক আর মুখের উপর জুতো পরা পায়ে বোনকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে কেউ
একবারও বারন করল না ! সবাই এমনভাবে নিল ব্যাপারটা যেন সাধারন চেহারার দাদার মুখের
উপর জুতো পরা পা রেখে সুন্দরী বোনের দাঁড়িয়ে থাকা একদমই স্বাভাবিক ব্যাপার !
একটু পরে বোন ওর জুতো পরা
দুটো পাই আমার মুখের উপর তুলে দিল । আমার ঠোঁটের উপর ওর জুতো পরা বাঁ পা আর কপালের
উপর জুতো পরা ডান পা রেখে দাঁড়িয়ে বোন চুল আচড়াতে লাগল স্টাইল করে । আমার মুখে উপর
দাড়াতে যাতে ওর ব্যালেন্স নষ্ট না হয় , তাই আমার মা পাশে এসে আলতো করে ধরে থাকল ওকে । আর আমার ১১ বছর বয়সী
সুন্দরী খুড়তুতো বোন আমার মুখের উপর জুতো পরা পায়ে দাঁড়িয়ে চুল আচড়ে চলল !
ও তখন একটু ছোট হলেও জুতো
পরা পায়ে দেহের সম্পুর্ন ভর ওইভাবে আমার মুখের উপর দিয়ে ও দাঁড়িয়ে থাকায় ভীষণ
ব্যথা লাগছিল আমার । কিন্তু বাবা মা আর কাকিমার সামনে এইভাবে বোনের হাতে ডমিনেটেড
হওয়ার জন্য তারচেয়ে অনেকগুন বেশি ভাল লাগছিল আমার । এক তীব্র আনন্দ যেন ঝঙ্কার
তুলছিল আমার হৃদয়ে । আমি দুইহাত দিয়ে বোনের জুতো পরা পা দুটো নিজের মুখের সাথে
চেপে ধরেছিলাম আমি । আর মাঝে মাঝে ওর জুতোর তলায় চুম্বন করে মনে মনে ওকে ধন্যবাদ
দিচ্ছিলাম আমাকে এইভাবে ডমিনেট করার জন্য , আমার মুখটাকে এইভাবে ফুটস্টুল হিসাবে ব্যবহার করার জন্য ।
প্রায় ৩০ মিনিট ধরে আমার
মুখের উপর জুতো পরা পায়ে দাঁড়িয়ে চুল আচড়ালো বোন । তারপর একটা দুর্দান্ত স্টাইলিশ
লুক এনে আমার মুখের উপর থেকে নেমে দাঁড়ালো ও । আমি ভক্তিভরে ওর দুই জুতোর উপর
একবার করে চুম্বন করে বললাম ,
‘ থ্যাঙ্ক ইউ বোন’
।
রিচা আমার মুখের উপর থেকে
নেমে দাড়াতে বাবা নিজে থেকেই ওর পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসল। নিজের ভাইঝির সাদা
স্নিকার পরা দুই পায়ের উপর মাথা ঠেকিয়ে সাষ্টাঙ্গে প্রনাম করল আমার বাবা । জবাবে
রিচা খুব স্বাভাবিকভাবে নিজের জেঠুর মাথার উপর জুতো পরা ডান পা রেখে তাকে আশীর্বাদ
করল । আমার মা, কাকিমা
এই ঘটনাটাও এত স্বাভাবিকভাবে নিল যেন এটা ভীষণ স্বাভাবিক !
সেবারের মতো ওরা চলে গেল । আমি খুব দুঃখ পেলাম । আমি তখন
রিচাকে সত্যি আমার পুজনীয় দেবী হিসাবে দেখা শুরু করে দিয়েছি । কয়েকমাস পর আমার
মাধ্যমিক এল । পরীক্ষার পরের ছুটিতে আবার কাকুর বাড়ি গেলাম আমি । যেদিন গেলাম , সেদিন ছিল রবিবার । গিয়ে যা দেখলাম সেটা দেখব আমি কল্পনাও
করিনি । রিচার তখন ক্লাস ৭ হবে , তখনও
১২ বছর বয়সও হয়নি । সেই ১১ বছরের রিচা ওদের বিলাসবহুল ফ্ল্যাটের টিভি রুমে নরম গদি
মোড়া চেয়ারে বসে টিভি দেখছে । ওর পরনে নীল টপ , সাদা
স্কার্ট আর পায়ে নীল চটি । ওর চটি পরা পা দুটো রিচা রেখেছে নিজের বাবার মুখের
উপর!! রিচার চটি পরা পা দুটো কাকু ভক্তিভরে টিপে চলেছে । কাকুর জিভটা মুখের বাইরে
লম্বা করে বার করা , আর
তার উপর কাকুর ১১ বছর বয়সী মেয়ে রিচা নিজের চটি পরা ডান পায়ের তলাটা বোলাচ্ছে !!
কাকুদের
ফ্ল্যাটে মোট দুইজন কাজের লোক ছিল । তারা তখন বাড়িতে । কাজের প্রয়োজনে তারা মাঝে
মাঝে টিভি রুমেও যাচ্ছে । আর তাদের চোখের সামনেই কাকুর বার করা জিভের উপর এমনভাবে
রিচা নিজের চটির তলা বোলাচ্ছে যেন এটা ভীষনই নর্মাল ব্যাপার !! কাজের লোক দুইজনও
এমন স্বাভাবিকভাবে নিজের কাজ করে যাচ্ছে যেন বাবার জিভের উপর ১১ বছর বয়সী সুন্দরী
মেয়ের চটির তলা বোলানো ভীষণ সাধারন ব্যাপার !!
তখন
আমার খুব অবাক লাগলেও এখন আর লাগে না । রিচার মধ্যে এমন একটা চমৎকার আভিজাত্যপুর্ন
ডমিনেটিং ভাব সেই ছোট থেকেই আছে যে ছেলেরা খুব সহজেই নিজেকে ওর পায়ের তলায় সঁপে
দেয় । এই কারনেই আমার মা নিজে থেকে আমাকে বলেছিল ওর পা ধোয়া জল খেতে , আমার বাবা ওর পায়ে মাথা রেখে প্রনাম করেছিল । আর ও যখন আমার
মুখের উপর জুতো পরা পায়ে দাঁড়িয়ে চুল আচড়াচ্ছিল তখন আমার মা , বাবা আর কাকিমা ব্যাপারটাকে খুব স্বাভাবিকভাবে নিয়েছিল । আর
এই কয়েকমাসের মধ্যে কাকুও নিজেকে সম্পুর্ন সঁপে দিয়েছে নিজের ১১ বছর বয়সী মেয়ের
পায়ের তলায় । আর এখন রিচা নিজের বাবার জিভের উপর সবার সামনেই চটির তলা মোছে !!
রিচা
আমার সাথে তখন থেকেই এমন আচরন করত যেন আমি ওর চাকর , অথবা বলা ভাল ক্রীতদাস ! চাকরকে তো কেউ কথায় কথায় মুখের উপর
জুতো পরা পা দিয়ে যতখুশি লাথি মারে না বা চাকরের জিভের উপর জুতোর তলা ঘষেও
পরিষ্কার করে না । কিন্তু রিচা আমার সাথে এই সবই করত, নিজের বাবার সাথেও করত । আমাকে ওর ব্যক্তিগত সব কাজ করতে হত
, ঘর গোছানো, ঘর
পরিষ্কার , জামা কাচা, বিছানা করা সবই । পান থেকে চুন খসলে সবার সামনেই আমাকে
সজোরে থাপ্পর মারত বাঁ চটি পরা পায়ে আমার মুখে সপাটে লাথি মারত । নিজের ১১ বছর বয়সী
সুন্দরী বোনের হাতে এইরকম ব্যবহার পেতে দারুন ভাল লাগত আমার । মনে মনে ভাবতাম , ইশ, যদি
ওদের বাড়িতে থেকে গিয়ে সারাজীবন এইভাবে বোনের সেবা করতে পারতাম !!
কয়েকদিন পরই আমার সেই স্বপ্ন সত্যি হল । কাকিমা আমাকে বলল, তুই এখানে থেকে যা । ১১ এ এখানেই স্কুলে ভর্তি হবি । রিচার
চাকরের মতো হয়ে ওকে হেল্প করতে পারবি বাড়িতে । কি সহজে কাকিমাও আমাকে বলছে নিজের
খুড়তুতো বোনের চাকর হয়ে ওদের বাড়িতে থাকতে । প্রবল ভাল লাগায় আচ্ছন্ন হয়ে গেল আমার
মন । সঙ্গে সঙ্গে কাকিমাকে প্রনাম করে ধন্যবাদ দিলাম আমি ।
রেজাল্ট
বেরনোর পর আমি কলকাতার স্কুলে ভর্তি হয়ে কাকুর বাড়িতেই থেকে গেলাম । সারাদিন আমি
রিচার ক্রীতদাসের মতো ওর সেবা করতাম । ও স্কুলে না গেলে আমিও বাড়িতে থেকে ওর সেবা
করতাম । ঘন্টার পর ঘন্টা আমার মুখের উপর চটি পরা পা রেখে বসে টিভি দেখত , গেম খেলত বা পড়ত রিচা । রিচা ওর চটির তলা দুটো আমার সারামুখে
ঘষত , আমি রিচার চটির তলায় চুম্বন করতে করতে ওর পা টিপে দিতাম ।
যখন খুশি আমার মুখে লাথি মারত ও , বাইরে
থেকে এসে নোংরা জুতোর তলা আমার জিভের উপর ঘষে পরিষ্কার করত ।
সন্ধ্যাবেলা অফিস থেকে বাড়ি ফিরে কাকু নিজের মেয়ের সেবা করার
দায়িত্ব নিত । কাকু নিজের মেয়ের পা ধুয়ে জল খেত প্রথমে , তারপর রিচা নিজের
বাবাকে পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসিয়ে চটি পরা পায়ে মুখে লাথি মারত । এরপর সারা
সন্ধ্যা রিচা বাবার মুখের উপর চটি পরা পা রেখে বসে টিভি দেখত বা পড়ত । মাঝে মাঝে
নিজের বাবার বার করা জিভের উপর চটির তলা ঘষে পরিষ্কার করত রিচা ।
আমি ড্রাইভিং শিখে নিয়েছিলাম রিছার সুবিধার জন্য । মাঝে মাঝে
ওদের গাড়িতে রিচাকে ড্রাইভ করে শপিং এ নিয়ে যেতাম । রিচা শপিং করত, আর আমি ওর কেনা জিনিস
চাকরের মতো বইতাম । ও জুতো কিনতে গেলে আমাকে সবার সামনে ওর পায়ের কাছে হাটুগেড়ে
বসে ওর পায়ে জুতো পড়িয়ে দিতে হত । আমি অবশ্য খুব আনন্দের সাথেই এটা করতাম ।
রিচার সব বান্ধবী জানত আমি ওর চাকর । ওর বান্ধবীরা প্রায়ই
বাড়িতে আসত । তাদের সামনেই রিচা আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারত , আমার জিভের উপর জুতোর
তলা ঘষে পরিষ্কার করত । ওদের সামনেই আমার মুখটা ফুটস্টুল হিসাবে ব্যবহার করত রিচা, আর আমি ভক্তিভরে ওর পা
টিপে সেবা করতাম । ওর বান্ধবীরা দেখে হাসত , কেউ কেউ একইভাবে আমাকে ব্যবহার করত ।
আমার বাবা কোন দরকারে কলকাতায় কাকুর বাড়িতে এলে আমার আর কাকুর মতো একইভাবে রিচার
সেবা করত । আমাদের পরিবারের সব পুরুষই তখন থেকে রিচাকে দেবী জ্ঞানে পুজো করি , ওর সেবা করে তীব্র
আনন্দ পাই ।
এইভাবেই আমার জীবন কাটতে লাগল রিচার সেবা করে । আর রিচার দিন
কাটতে লাগল নিজের বাবা আর জেঠতুতো দাদাকে দিয়ে চাকরের মতো সেবা করিয়ে , সেই ১১ বছর বয়স থেকেই ।
আমি উচ্চমাধ্যমিক পাস করে শহরেরই এক সাধারন কলেজে ভর্তি হয়ে
রিচার সেবা করা চালিয়ে গেলাম । আমি যখন কলেজ পাস করলাম তখন রিচার ক্লাস ১২ । কাকু
বড় পোস্টে চাকরি করলেও আমাকে তখন ওই কম্পানিতে ঢোকানোর কোন সুযোগ ছিল না । আমি এক
অতি ক্ষুদ্র কোম্পানিতে প্রথমে চাকরি নিলাম কলকাতাতেই । তার একবছর পর রিচা
উচ্চমাধ্যমিক পাস করে এক নামী ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ভর্তি হল । আমি তখন চাকরের মতো
আমার দেবী রিচার সেবা করে চলেছিলাম । কিন্তু একবছর পর , রিচা যখন সেকেন্ড ইয়ারে, তখন একটা ভাল চাকরি
পাওয়ায় বাধ্য হয়ে মুম্বাইয়ে চলে যেতে হল । প্রায় এক বছর কোন সুযোগ
হয়নি রিচার সেবা করার । কিন্তু সদ্য অনেকচেষ্টার পর কাকু আমাকে ওদের কোম্পানিতে
কলকাতাতেই একটা চাকরি করে দিয়েছে । কয়েকদিন হল আমি আবার ফিরে এসেছি কলকাতায় । আবার
দেবীজ্ঞানে পুজো আর সেবা করছি আমার খুড়তুতো বোন , এখন থার্ড ইয়ারে পড়া রিচাকে । কাকুও
একইভাবে এখনও সেবা করে চলেছে নিজের সুন্দরী মেয়ের ।
( গল্পটা আমার ফ্যান্টাসির সাথে সত্যি মিশিয়ে লেখা । সত্যিটুকু
লিখছি এখানে । তবে , খুড়তুতো বোন রিচার নামটা পরিবর্তিত নাম ।
গল্পে ফ্যান্টাসি মুলত সেবা করার ঘটনা গুলোয় মিশিয়েছি ,
বাকি যা লিখেছি প্রায়
সত্যিই । আমাদের বাড়ি ছিল মেদিনিপুরে, আমরা বেশ গরিব আর আমি দেখতে ও পড়াশোনাতেও
অতি সাধারন ছিলাম । রিচারা বড়লোক , আর ও অসাধারন সুন্দরী ও খুব ইন্টেলিজেন্ট
। এইরকম কোন মেয়ে যখন ডমিনেটিং ও হয় , সেটা আশেপাশের মানুষ মেনে নেয় বেশিরভাগ
সময় । আমাদের পরিবারেও তাই হয়েছিল । শৈশবে দুইবার ওদের বাড়িতে যাওয়া ,
ওদের অত ভাল অবস্থা ,
আর সেই বাড়ির মালিক
কাকুকেও রিচার পায়ের কাছে বসে ওর পা টিপতে দেখে আমার মন ওকে অনেক সুপিরয়র ,
প্রায় দেবীর আসনে বসিয়েছিল
ওই বয়সেই ।তারপর আমি যখন ক্লাস ১০ , আর রিচা ক্লাস ৬ তখন ও আমাদের বাড়িতে
আসলে সত্যিই আমার মা নিজেই আমাকে বলে রিচার পা ধুয়ে জল খেলে আমার উন্নতি হতে পারে
। আমি সত্যিই রিচার পা ধুয়ে জল খাই সেদিন মা আর কাকিমার সামনে । তবে ,
জীবনে ওই একবারই রিচার পা
ধুয়ে জল খেয়েছিলাম আমি ।
সেবার ওরা ৭ দিন ছিল,
সেই সাতদিন রোজ দুইবেলা
রিচা আমাকে দিয়ে ওর পা টেপাত মা, বাবা , কাকিমার সামনেই,
আমার কোলের উপর ওর চটি পরা
পা রেখে বসে । এমনকি ওরা যাওয়ার দিন... আমি ওর পায়ে জুতো পরিয়ে দেওয়ার পরে ... ও
সত্যিই চুল ঠিক করবে বলে আয়নার সামনে যায় । আর আয়না উঁচু হওয়ায় ওর অসুবিধা হচ্ছিল
বলে আমাকে ওর পায়ের তলায় শুয়ে পরতে বলে । আমার বাবা ,
মা আর কাকিমার সামনেই আমার
মুখের উপর জুতো পরা পায়ে দাঁড়িয়ে প্রায় ১০-১৫ মিনিট ও চুল আঁচড়ে ঠিক করেছিল সেদিন !
এরপর মাধ্যমিকের পর আমি ওদের বাড়িতে ঘুরতে যাই ... আর ...
কাকিমার কথায় ওদের বাড়িতে থেকে পড়তে রাজি হয়ে যাই । আমাকে রিচা তখন থেকেই চাকর
হিসাবে ব্যবহার করত । নিজের সামান্য সুবিধার জন্য যেকোন ছেলেকে ব্যবহার করাটা খুবই
স্বাভাবিক, এরকমই মনে হত ওর আচরনে । ওর সব কাজই আমাকে করতে হত ,
ও বাড়িতে থাকত রাজকন্যার
মতো । তবে কোন ভুল হলে সাধারনত ও মুখেই বলত । খুব কম কয়েকবার ও আলতো থাপ্পর বা খুব
আসতে লাথি মেরেছে শুধু ।
কাকু রিচার পা থেকে জুতো খুলে দিত ,
রিচার পা কোলের উপর নিয়ে
টিপেও দিত । মাঝে মাঝে ওর ঘর পরিষ্কার করত । রিচার সামান্য আবদারও সঙ্গে সঙ্গে
যেভাবে হোক মেটাত । তবে এর বেশী কোনভাবে রিচার সেবা কাকুকে করতে দেখিনি । বাকি যা
লিখেছি , আমার ফ্যান্টাসি
। আমার বাবাকেও রিচা কখনও ডমিনেট করেনি ।
তবে আমাকে রিচা অনেকভাবেই ব্যবহার করত । বড়লোকের একমাত্র আদুরে
, ফর্শা,
অতি সুন্দরী ,
অতি ইন্টেলিজেন্ট মেয়েটি
আমার মতো অতি সাধারন দেখতে , নিম্ন মেধার এক ছেলেকে ব্যবহার করবে ,
এতে ওর বা আমার বাবা মা সহ
কেউই তেমন অস্বাভাবিকতা দেখেনি । তবে দরকার ছাড়া আমাকে শুধু ডমিনেট করার জন্য কখনও
হিউমিলিয়েট করত না ।
যেমন , আমি যদি মেঝেতে শুয়ে থাকি ওর চলার পথে
তবে ও চটি বা জুতো পরা পায়... সবার সামনেও... এমন স্বাভাবিকভাবে আমার মুখটাও
পাড়িয়ে চলে যেত যেন কোন জড় বস্তুর উপর পা রাখছে । তবে ওর চলার পথে না থাকলে শুধু
আমাকে হিউমিলিয়েট করার জন্য কখনও পাড়াতে দেখিনি ।
নিজের বাবাকে দিয়ে যেমন পা টেপাত রিচা তেমন আমাকে দিয়েও টেপাত
। ওর মুখের হাবভাব বুঝিয়ে দিত এটা ও আমার বা নিজের বাবার কাছেও এক্সপেক্ট করে । আর
ওর আভিজাত্যপুর্ন এই ডমিনেটিং স্বাভাবিক আচরনের জন্যই সবার কাছে ব্যাপারটা খুব
স্বাভাবিক মনে হত ।
কাকু আর আমি দুজনেই রিচার পা টিপে দিলেও টেপার পদ্ধতিতে
পার্থক্য ছিল । কাকু পা টিপত রিচার পায়ের কাছে মেঝেতে বসে ,
ওর পা দুটো কোলে নিয়ে । আর
রিচা আমাকে দিয়ে পা টেপাত আমাকে মেঝেতে শুইয়ে । আমাকে ঠিক ওর পায়ের কাছে মেঝেতে
শোওয়াতো রিচা , তারপর ওর চটি পরা, কখনও বা জুতো পরা পা দুটো আমার মুখের উপর
তুলে দিত । এভাবে কাকু , কাকিমার সামনেই রোজ আমাকে দিয়ে পা টেপাত
রিচা । ও যখন পড়ত বা টিভি দেখত আমি ওর চটি পরা পায়ের তলায় শুয়ে ওর পা
দুটো টিপে দিতাম ।
ও সবসময় ওর চটির তলা দুটো আমার মুখের উপর
ঘষত । আমার ঠোঁট দুটো ওর চটির তলা দিয়ে ঘষতে ও খুব ভালবাসত । আমি জবাবে ভক্তিভরে
ওর চটির তলায় চুম্বন করতে করতে ওর পা টিপে যেতাম । মাঝে মাঝে ওর চটির তলা জিভ দিয়ে
চাটতাম । তবে রিচা কখনও নিজে থেকে আমাকে দিয়ে ওর চটি বা জুতো চাটায়নি । কাকু,
কাকিমা ,
আমার বাবা,মা , রিচার অনেক বান্ধবী ,
আমার কিছু বন্ধু ,
বাড়ির চাকর ,
সবার সামনেই আমি এইভাবে
রিচার সেবা করেছি । সেই ১ পড়ার সময় থেকে রোজ কয়েক ঘন্টা এইভাবে রিচার চটি পরা
পায়ের তলায় শুয়ে সারা মুখে ওর চটির তলার ঘষা খেতে খেতে আমি ওর পা টিপি কাকু ,
কাকিমার সামনে ,
ওর চটির তলায় ভক্তিভরে
চুম্বন করতে করতে । তবে ও কখনও আমার জিভে জুতো বা চটির তলা মোছেনি ,
আমাকে জোরে লাথি বা
থাপ্পরও মারেনি , আমার তীব্র ইচ্ছা সত্বেও ।
আর এইভাবে আমাকে দিয়ে পা টেপানো,
আমার মুখটাকে ওর
জুতো বা চটি পরা পায়ের ফুটস্টুল হিসাবে ব্যবহার করা ছাড়া আর যেভাবে বোন আমাকে দিয়ে
সেবা করিয়েছে তা পুরোই সাধারন চাকরের মতো । রোজ ওর ঘর ঝাট দেওয়া ,
মোছা ,
ঘর গোছানো,
জামা কাচা ,
জুতো পরিষ্কার ,
বিছানা করা এইসব । আর আমি
ড্রাইভিং লাইসেন্স করার পর ওর ড্রাইভার হয়ে শপিঙে নিয়ে যাওয়া গাড়ি করে । অবশ্য
চাকরের মতো বোনকে এইসব ছোট খাটো সেবা করেও এক তীব্র আনন্দ পাই আমি ।
অবশ্য সবার সামনে ছোট বোনের চটি পরা পা মুখের উপর নিয়ে তার
চটির তলায় চুম্বন করতে করতে রোজ কয়েক ঘন্টা তার পা টিপে সবার সামনে সেবা করা সেটাই
বা কম কি ? কতজন ছেলের সৌভাগ্য হয় এইভাবে ছোট বোনের সেবা করার ?
এটা যত ভাবি নিজেকে তত
সৌভাগ্যবান মনে হয় আমার । গল্পে আমার আর বোনের কেরিয়ার সম্পর্কে ঠিক কথাই লিখেছি ।
চাকরির জন্য বাধ্য হয়ে গত একবছর আমি
মুম্বাইয়ে ছিলাম , ফলে আমার কলেজে পড়া খুড়তুতো বোন রিচার সেবা করা থেকে বঞ্চিত
হয়েছি । তবে কাকু আমাকে কলকাতায় ওদের কোম্পানিতে সদ্য চাকরি পাইয়ে দিয়েছে । আমি
কয়েকদিন হল আবার কলকাতায় কাকুর বাড়িতে ফিরে এসেছি , চাকরিতে জয়েন করব পরের মাসে ।
আবার একইভাবে রোজ চাকরের মতো সেবা করছি
রিচার , কাকু –
কাকিমার সামনেই । আর রোজ
বিকেলে রিচা কলেজ থেকে ফেরার পর ও জুতো পরা পায়েই এসে সাধারনত কম্পিউটার টেবিলে
ইন্টারনেট খুলে বসে ঘন্টা খানেক । কাকিমা ওকে টিফিন দেয় ,
আর আমি শুয়ে পড়ি রিচার
জুতো পরা পায়ের তলায় । রিচা সাধারনত স্নিকার পরে কলেজে যায় ,
কোনদিন সাদা ,
কোনদিন পিঙ্ক বা নীল
স্নিকার । আমি ওর পায়ের তলায় শুতে বোন নিজে থেকেই ওর স্নিকার পরা পা দুটো আমার
মুখের উপর তুলে দেয়, সারাদিন রাস্তা আর কলেজে ঘোরার ফলে নোংরা
স্নিকারের তলা দুটো ঘষতে থাকে আমার মুখের উপর । আমার ঠোঁট দুটো স্নিকারের তলা দিয়ে
ঘষে খেলতে থাকে আমার বোন । আর আমি আমার মুখের উপর রাখা ওর জুতোর তলায় ভক্তিভরে
বারবার গাঢ় চুম্বন করতে করতে টিপে দিতে থাকি ওর পা দুটো । আর মাঝে মাঝেই জিভ বার
করে চাটতে থাকি ওর জুতোর তলা । ও নিজে থেকে আমাকে দিয়ে জুতোর তলা না চাটালেও আমি
নিজে থেকে চাটলে কখনও বাধাও দেয়না ।
এইভাবে আমার ৪ বছরের ছোট সুন্দরী খুড়তুতো বোন রিচার সেবা করে
আমার দিন কাটছে । খুব বেশি কিছু সেবা করতে না পারলেও যতটুকু করছি তাই বা কম কি?
এইভেবেই নিজেকে খুশি করি ।
আর স্বপ্ন দেখি একদিন সবার সামনে আমার জিভের উপর নিজে থেকেই নোংরা জুতোর তলা ঘষে
পরিষ্কার করবে রিচা । আর কারনে অকারনে প্রচন্ড জোরে থাপ্পর আর লাথি মারবে আমাকে ।)
( edited by khoka ).
দাদা বলছি যে মা আর ছেলে একটা এমনি গল্প post করেন না শুনি
ReplyDeleteThis comment has been removed by the author.
ReplyDelete