( ভূমিকা না পরে কেউ ব্লগে ঢুকবেন না । সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে কমেন্ট করবেন । অন্যথায় , আপনার কোন ভুল ধারনার জন্য আমি/ আমরা দায়ী থাকব না । )
আমার জীবনকথা
( খোকা )
( আমার নিজের
জীবনের উপর ভিত্তি করে লেখা । বাস্তব অভিজ্ঞতার সঙ্গে কল্পনার রঙ মিশিয়ে লিখেছি এই
উপন্যাস । কতটা কল্পনা কতটা বাস্তব , তা উল্লেখ করে মজা নষ্ট করতে চাই না । তবে এই উপন্যাসের
অনেকটাই বাস্তব এবং আমার নিজের জীবনের ঘটনা , যা বেশিরভাগ মানুষই বিশ্বাস করতে পারবেন না । দুঃখ শুধু
একটাই , শৈশব ও কৈশোরে এত ফেমডম অভিজ্ঞতা থাকা
সত্বেও আমার এখন দিন কাটছে বাস্তব জীবনে ফেমডম ছাড়াই, কোন মেয়েকে সেবা না করেই । )
সূচনা...
অনেকেই
আছেন যারা মাঝে মাঝে ফেমডম লেখেন , পড়েন , আবার ফিরে যান নিজেদের
স্বাভাবিক জীবনে । আমি পারি না , প্রোফেশনের জন্য যেটুকু
সময় দিতে হয় সেটা ছাড়া আমার বাকি সময় কাটে ফেমডম সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে । হয় ফেমডম
গল্প পড়ে , ভিডিও দেখে বা ফেমডম গল্প
লিখে । আমার ব্যাক্তিগত জীবন , বিনোদন সব শুধুই ফেমডম ।
একজন
মানুষের মানসিক গঠন , মানসিক চাহিদা থেকে যৌন
চাহিদা কেমন হবে , তার সিংহভাগ রহস্য লুকিয়ে
থাকে তার শৈশবে । ৭-৮ বছর থেকে ১৫-১৬ বছর বয়স পর্যন্ত তার অভিজ্ঞতাই ঠিক করে দেয়
তার মানসিক ও যৌন চাহিদা কিরকম হবে । আমার তীব্র ফেমডম আকাংখ্যার রহস্যও লুকিয়ে
আছে আমার এই বয়সের অভিজ্ঞতাতেই ।
ফ্রয়েডিও
মনস্তত্ব অনুযায়ী, সহজে বলতে গেলে একজন
মানুষের সাবমিসিভ মানসিকতার বিকাশ হয় তার শৈশবেই । মানসিক চাপ ও যন্ত্রনা থেকে
মুক্তি পাওয়ার কোন সোজা রাস্তা না পেলে মানুষের অচেতন মন অনেকসময় সেই চাপ থেকে
আনন্দ খুজে নেওয়ার ব্যাবস্থা করে নেয় । এর জন্যে অনেক সময়েই সে অল্প মাত্রায়
অবচেতন যৌন সুখকে ব্যাবহার করে , বিশেষ করে দুঃখ ও মানসিক
চাপের উৎস বিপরীত লিঙ্গের কেউ হলে । যদিও এটা মুলত মানসিক সুখ যাতে অতি
স্বল্পমাত্রায় যৌনতা মিশে থাকে । শৈশবে ভুক্তভোগীর পক্ষে এটা বোঝা একদমই অসম্ভব ।
যার
ক্ষেত্রে এই ধরনের অভিজ্ঞতা সামান্য , তার পক্ষে অতি সহজে এই
ঘটনা ভুলে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসা সম্ভব পরবর্তী কালে । যার জীবনে এর প্রভাব ও
মাত্রা যত বেশী তার পক্ষে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসা তত কঠিন । আমার মত অতিমাত্রার
প্রভাবের ক্ষেত্রে একদমই অসম্ভব ।
নিজের
জীবনের এই গোপন কথা প্রায় কেউই জনসমক্ষে আনে না । আমার ক্ষেত্রেও আমি এতদিন
সম্পূর্ণ আনতে চাইনি । কিন্তু অনেক ভেবে দেখলাম, আমি বাস করি সম্পূর্ণ একা , নিজের ফেমডম জগত নিয়ে ।
আমার কোন সোশাল লাইফ নেই , আর হওয়ার সম্ভাবনাও নেই ।
তাই কি যায় আসে লোকে জেনে গেলেও ? তাই শুধু অন্যান্য চরিত্র
গুলোর নাম বদলে খুব সামান্য পরিবর্তন করে বাকি পুরো জীবনের কথাই লিখছি । তাছাড়া , সবাইকে আমার শৈশবের ফেমডম
ঘটনাগুলো জানানোর মধ্যে এক অন্য আনন্দ আছে ।
এক...
আমার
জন্ম পশ্চিমবঙ্গের এক বাঙ্গালী মধ্যবিত্ত হিন্দু পরিবারে । আমার বাবা ছিল সাধারন
সরকারি চাকুরে ও ধার্মিক । বাবা ছিল স্বামী বিবেকানন্দ , মা কালী ও মা দুর্গার ভক্ত
। মা সাধারন গৃহবধূ । আমরা ছিলাম দুই ভাই বোন । আমি আর আমার ৩ বছরের বড় দিদি ।
আমার দিদি ছিল মায়ের মত ফর্শা ও সুন্দরী । আমার গায়ের রঙ সেখানে আমার ঠাকুরদার মত
বেশ কালোর দিকে ।
৮
বছর বয়স পর্যন্ত আমার জীবন ছিল একদম স্বাভাবিক । আমার ৮ বছর বয়সে হঠাতই এক আকস্মিক
দূর্ঘটনায় মা মারা যায়। মা মারা যাওয়ার ঠিক আগে
বাবাকে দিয়ে প্রতিজ্ঞা করায় বাবা আর বিয়ে করবে না , আর খুব যত্ন করে আমাদের বড়
করবে । আর আমাকে দিয়ে প্রতিজ্ঞা করায় আমি দিদিকে যেন মায়ের মত শ্রদ্ধা করি আর
সবসময় দিদির কথা শুনে চলি । আর বাবা আর আমাকে , দুজনকে দিয়েই প্রতিজ্ঞা করায় আমরা
সারাজীবন দিদির সব কথা শুনে চলব , মন দিয়ে দিদির সেবা করব ।
মায়ের
মৃত্যুর পর স্বভাবতই এক গভীর দুঃখের মধ্যে দিয়ে সময় কাটে আমাদের । বাবা আরও
ধার্মিক হয়ে যায় । কয়েক মাস পর আমার টাইফয়েড
হয়, আমি প্রায় অর্ধমৃত হয়ে যাই । কালো , নরকঙ্কালের মত চেহারা হয়
আমার । অনেকেই বাবাকে পরামর্শ দিতে থাকে এই ছেলে বেশিদিন বাচবে না । বাবা যেন
দিদিকেই বেশি যত্ন করে বড় করে । আমার হীনমন্যতার সেই শুরু ।
বাবা
দিদিকে আমার চেয়ে অনেক বেশি যত্নে বড় করেছিল । তবে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছিল
বাবার কিছু কথা ও আচরনে । আমাদের বাড়ির দেওয়ালে দুটো বড় পোস্টার ছিল , মা দুর্গা ও মা কালীর । মা
কালী শিবের বুকে দুই পা রেখে জিভ বার করে দাঁড়িয়ে আছেন আর দেবী দুর্গা অসুরের বুকে
পা রেখে বুকে ত্রিশুল ঠেকিয়ে । বাবা একটা মন্ত্র প্রায়ই বলত, যার অর্থ , দেবতা সেখানেই থাকেন , যেখানে মেয়েরা দেবী হিসাবে
পুজা পায় । স্বামী বিবেকানন্দের কুমারী মেয়েকে পুজো করার গল্পও বলত । আমাকে বলত , দিদি বা অন্য মেয়েদের কথা
সব সময় শুনে চলতে , এতে আমার ভাল হবে । বাবার
কথায় এটা আমার মাথায় ওই বয়সেই ঢুকে গিয়েছিল । দিদি ওই বয়সেই আমাকে ছোটখাটো হুকুম
করত , নিজের টুকটাক কাজ করিয়ে
নিত । আমি দিদির সব আদেশই পালন করার চেষ্টা করতাম । তখনও অবশ্য বাবা দিদিকে পুজো
করা শুরু করেনি ।
আমার
নিজের প্রথম ফেমডম অভিজ্ঞতা অবশ্য স্কুলে । আমি যেই প্রাইমারি স্কুলে পড়তাম তাতে
আমাদের ক্লাসে ৯ জন ছেলে ও ৩৩ জন মেয়ে পড়ত । ক্লাস ৪ এ ওঠার পর বেশীরভাগ ছেলে
মেয়েই স্কুলে কম আসত । সোনালী নামে একটি অপূর্ব সুন্দরী মেয়ে আমাদের সাথে পড়ত । সোনালীর মা ছিলেন আমাদের
স্কুলের ৩ জন টিচারের একজন । ক্লাস ৪ এ আমাদের ক্লাস
টিচার ছিলেন তিনি । সোনালী ক্লাসে সেকেন্ড হত আর আমি ফার্স্ট , এটা সোনালীর মত ওর মায়েরও
পছন্দ ছিল না ।
তিনি
নানা তুচ্ছ অজুহাতে ক্লাসে আমাকে শাস্তি দিতেন , আমাকে সোনালীর থেকে ছোট
প্রমান করার চেষ্টা করতেন । কি এক অদ্ভুত কারনে প্রথম কিছুদিনের পর আমি আর বাধা
দিতাম না । উনি শাস্তিও দিতেন এমন যেন সোনালীর কাছে আমি হিউমিলিয়েটড হই । যেমন
প্রায়ই সোনালী যেই বেঞ্চে বসে , তার ঠিক সামনে সোনালীর
পায়ের কাছে নীল ডাউন করিয়ে দিতেন । কিছুদিন পর ক্লাসের একটা বেঞ্চ ভেঙ্গে যেতে উনি
সিদ্ধান্ত নিলেন এটা ছেলেরা ভেঙ্গেছে । তাই নতুন বেঞ্চ কেনা হবে না , শাস্তি স্বরুপ ছেলেরা
মেঝেতে বসবে । ফলে বাকি সব ছেলেই স্কুলে যাওয়া পুরো বন্ধ করে দিল । ক্লাস ৪ এ
প্রাইমারি স্কুলের ক্লাস এমনিতেই কোন কাজে লাগত না তখন । ছেলেদের মধ্যে শুধু আমি
যেতাম , আর মেয়েদের বেঞ্চ ঘেষে
মেঝেতে বসতাম । রোজই সোনালী বসত আমার ঠিক উপরে । মাঝে মাঝে আমার গায়ে ওর জুতো পরা
পায়ের খোচা টের পেতাম ।
কিছুদিন
পর হঠাত একদিন ক্লাস শুরুর আগেই সোনালী ওর জুতো পরা পা দুটো আমার কাধে তুলে দিল ।
ক্লাসের অন্য মেয়েরা তাই দেখে মুচকি হাসতে লাগল । আমি কিছু বলার সাহস পেলাম না সোনালীকে । আসলে আমার ভীষণ
ভাল লাগছিল এইভাবে আমার কাধে পা রেখে সোনালীর বসা । ওর মা একটু পড়ে ক্লাস নিতে
ঢুকলেন । সোনালীকে ওইভাবে আমার কাধে পা রেখে বসে থাকতে দেখে কিছু তো বললেনই না , বরং মুচকি হেসে পড়াতে
লাগলেন । বেশিরভাগ দিন আমাদের ৫ টা ক্লাসের ৩ টেই উনি নিতেন । আর ওনার ক্লাসে
সবসময় সোনালী আমার কাধে ওর জুতো পরা পা দুটো তুলে দিত । মাঝে মাঝে একটা পা তুলে
দিত আমার মাথার উপর । কখনও বা জুতোর তলা আমার গালে ঘষত । ও কোনদিন কালো মেরি জেন
শু পড়ে আসত, কখনও পিঙ্ক বা সাদা
স্নিকার পড়ে আসত । ও আমার কাধে পা রাখলে আমি মনে মনে ভাবতাম বাবার মুখে শোনা সেই
শ্লোক । নারী মানে তো দেবী । তাই যেখানে নারীর পুজো করা হয় সেখানেই শুধু দেবতারা
আসেন । এটা ভাবলে মনে এক অদ্ভুত অজানা আনন্দ হত ।
সোনালী
ছিল বড়লোক বাবা মায়ের একমাত্র আদুরে মেয়ে । মায়ের প্রচ্ছন মদতে আমার উপর ডমিনেশন
ক্রমাগত বাড়িয়ে চলেছিল ও । একদিন ওর মা ক্লাস নিচ্ছেন , সোনালী যথারীতি আমার কাধে
ওর পিঙ্ক স্নিকার পরা পা দুটো রেখে জুতোর তলা দুটো ঘসে চলেছে আমার গালে । হঠাত ও
আমার মাথায় আলতো একটা লাথি মেরে বলল, “ এই ছেলে , আমার পায়ে ব্যাথা করছে ।
পা টিপে দে” ।
আমি
অবাক হয়ে ওর দিকে তাকালাম । গোটা ক্লাসের সামনে আমি সোনালীর পা টিপব ?
সোনালী
আবার একটা লাথি মারল আমার মাথায় , এটা অনেক জোরে । “ কি রে ছেলে , শুনতে পাসনি ?”
আমি
আপত্তি করলাম না একটুও । গোটা ক্লাসের সামনে সোনালীর পা টিপে ওর সেবা করতে পারব
ভেবে এক অদ্ভুত আনন্দ হল আমার । আমি গোটা ক্লাসে সামনেই প্রথমে সোনালীর জুতো পরা
ডান পা টা দুইহাতে ধরে ওর জুতোর তলায় একটা চুম্বন করলাম । উফ , কোন মেয়ের জুতোর তলায়
জীবনের প্রথম চুম্বন তাও সারা ক্লাসের সামনে ! তারপর , আমি দুই হাত বাড়িয়ে আসতে
আসতে সারা ক্লাসের সামনেই সোনালীর পা টিপতে লাগলাম । সোনালীর মা এমন ভাব করে
আমাদের পড়াতে লাগলেন যেন আমাদের দেখতেই পাননি ।
এরপরে
দুইদিনও সোনালী আমাকে দিয়ে ক্লাস চলার সময় পা টেপাতে লাগল । আমি ভক্তিভরে সোনালীকে
দেবীজ্ঞানে সেবা করতে লাগলাম । শেষদিন আমি সোনালীর পা টিপতে টিপতে সারা ক্লাসের সামনে ওর জুতোর উপর আর তলায়ও
চুম্বন করছিলা বারবার । আমার মন চাইছিল, এইভাবেই সারা জীবন সোনালীর
সেবা করে যেতে । তখনও কয়েক মাস ক্লাস বাকি ছিল । সোনালীও হয়ত প্ল্যান করেছিল আরো
অনেকভাবে আমাকে দিয়ে ওর সেবা করাবে । কিন্তু আমার ভাগ্যে সেই সুখ লেখা ছিল না ।
আমি
আবার অসুস্থ হয়ে পরলাম, এবার ম্যালেরিয়া । প্রবল
জ্বরে ভুগলাম অনেকদিন । প্রবল দুর্বলতায় ভুগলাম তারপরও বহুদিন । ফলে আমার স্কুলে
যাওয়া বন্ধ হয়ে গেল । সেই সঙ্গে বন্ধ হয়ে গেল সোনালীকে সেবা করার সুযোগ । জীবনে আর
কখনও আমি আমার আরাধ্যা এই দেবীকে আর দেখিনি ।
দুই......
আমার এই অসুস্থতার সময়ই একটা ঘটনা ঘটল । সেদিন
আমার প্রবল জ্বর হয়েছে , আমি কম্বল মুড়ি দিয়ে খাটে
শুয়ে কাঁপছি । আমার জ্বর
এসেছিল বিকেল পাঁচটার দিকে । বাবা অফিস থেকে ফেরে সাড়ে পাঁচটা নাগাদ । নিজে ফ্রেশ
হয়ে প্রথমে সম্ভবত কাপড় কাচে । তারপর রান্না বসায় । বাবা ফেরার পরই দিদি বেড়িয়ে
পাশের বাড়িতে ঘুরতে গিয়েছিল । দিদি ঘরে ঢোকে ৮ টা নাগাদ । দিদির পরনে সেদিন
ছিল লাল টপ , সাদা স্কার্ট , পায়ে লাল চটি
। দিদির চটি , জুতোর অভাব না থাকলেও ঘরে পরার চটি পরে প্রায়ই বাইরে চলে যেত ।
নিজের চটির ছাপ পরা মেঝে বাবাকে দিয়ে মুছিয়ে সম্ভবত আনন্দ পেত আমার সুন্দরী দিদি ।
দিদি যখন
ঘরে ঢুকল বাবা তখন সবে খাটে শোয়া আমার মাথার কাছে জলের বালতি নিয়ে এসেছে , প্রবল
জ্বরে ভোগা আমার মাথা ধুয়ে দেবে বলে । দিদি ঘরে ঢুকেই চেয়ারে বসে টিভি চালিয়েই
বাবাকে হুকুম করে, ‘ বাবা, এইদিকে এস । আমার পা ব্যাথা করছে, পা টিপে দেবে’ ।
‘যাচ্ছি
মা’ বলে বাবা আমাকে ফেলেই দিদির পায়ের কাছে গিয়ে বসে । দিদির পা দুটো কোলের উপর
তুলে নিয়ে টিপতে থাকে বাবা ।
বাবা ঠিক
যেন চাকরের মত দিদির পা দুটো টিপতে লাগল । দিদি নিজের মনে টিভি যেতে লাগল । আমাকে
এই প্রবল উপেক্ষা সত্বেও এই ঘটনা প্রবল আনন্দ দিল আমাকে । সত্যি, দিদি তো
মেয়ে , মানে
দেবী । আমার কষ্টে কি আসে যায় ? দিদির সেবা করা , দিদিকে
সুখে রাখাই তো আমাদের একমাত্র উদ্দেশ্য ।
অবশ্য এমন
না যে আজই প্রথম দিদির পা টিপছে বাবা । তার ২ বছর আগে , দিদির ১০ বছরের জন্মদিনের
দিন দিদি স্কুল থেকে ফিরলে বাবা দিদির পায়ের কাছে বসে জুতো খুলে দিচ্ছিল । মা ঘরে
এসে হঠাত বলল, ‘মেয়ে বড় হচ্ছে । তোর উচিৎ আমার মতো ওকেও এখন থেকে সেবা করা’ ।
মার কথা
শুনে দিদির মুখে হাসি ফুটে উঠেছিল ।
মা বলেছিল,
‘ মেয়ে স্কুল থেকে ক্লান্ত হয়ে ফিরেছে ।
মেয়ের পায়ের কাছে বসে ওর পা টিপে দে এখন । এরপর থেকে মেয়ে যখনই চাইবে ওর
পায়ের কাছে বসে ওর পা টিপে দিবি’ ।
বাবা
বিন্দুমাত্র আপত্তি না করে দিদির জুতো খুলে দেওয়ার পর দিদির পায়ে ঘরে পড়ার নীল
চটিটা পরিয়ে দিয়েছিল । তারপর দিদির চটি পরা পা দুটো নিজের কোলের উপর নিয়ে প্রায় ১
ঘন্টা দিদির পা টিপে দিয়েছিল সেদিন । দিদি টিভি দেখতে দেখতে প্রায় ১ ঘন্টা ধরে পা
টিপিয়েছিল নিজের বাবাকে দিয়ে । বাবাকে দিয়ে দিদির সেবা করানোর সেইশুরু ।
আমার বাবা
আর মার মধ্যে কিরকম সম্পর্ক ছিল, কোন ফেমডম ব্যাপার ছিল কিনা বলতে পারব না । তবে
এটুকু মনে আছে , মা চিরদিনই বাবাকে ‘তুই’
করে বলত , আর বাবা মাকে ‘তুমি’ করে ।
যদিও বয়সে বাবাই একটু বড় ছিল। মা
বাড়ির কাজও খুব কম করত । বাবা রোজ অফিস
থেকে ফিরে রান্না করত, কাপড় কাচত । আমি যখন ক্লাস ১ এ পড়ি তখনই মা আমাকে বলত ,
ছেলেদের উচিৎ মেয়েদের সব কাজ করে দেওয়া । আমি যেন দিদির সব কাজ করে করে দেওয়া শিখি
আসতে আসতে । মা এটাও বলত , মেয়েদের নিজের হাতে পায়ের জুতো খোলা উচিৎ না , ছেলেদের
উচিৎ মেয়েদের পা থেকে জুতো খুলে দেওয়া ।
বাবাকে দেখতাম মায়ের আর দিদির পায়ে জুতো পরিয়ে আর খুলে দিতে , যখনই বাবা
বাড়ি থাকত । এমনকি মা আমাকেও আসতে আসতে শেখাচ্ছিল এসব ।
দুঃখের
বিষয় , আমি যখন ক্লাস ৩ তে পড়ি, আর দিদি পড়ে ক্লাস ৬ এ, তখন মা মারা যায় । সাময়িক
দুঃখের কারনে এই বিষয়ের স্মৃতি খুব বেশি নেই । যেটুকু মনে পরে বাবা দিদির সব কাজই
করে দিত আর জুতোও খুলে দিত ।
দিদি যখন
ক্লাস ৫ এ পড়ে, অর্থাৎ মাত্র ১০ বছর বয়স, তখন থেকেই বাবা মেঝেতে শুলে সচ্ছন্দে বাবাকে চটি
বা জুতো পরা পায়ের তলায় মাড়িয়ে চলে যেত । বাবা কখনও বারন করেনি দিদিকে । বাবার বুক
, এমনকি বাবার মুখ চটি বা জুতো পরা পা দিয়ে দিদি ওই ১০ বছর বয়সেই মাড়িয়ে যেত । আর
১০ বছরের জন্মদিনে মায়ের নির্দেশে প্রথম সেবা করানোর পর বাবাকে দিয়ে সেই ১০ বছর থেকেই নিয়মিত পা টেপানোও
শুরু করে দিদি । তখন অবশ্য বাবা দিদির পায়ের কাছে বসে দিদির পা
দুটো কোলে নিয়ে টিপে দিত । পা টেপানোর সময় দিদি অবশ্য আসতে করে অনেকবার লাথি
মেরেছে তখন থেকেই বাবাকে, কখনও বুকে , কখনও বা মুখে । বেশিরভাগ সময় চটি পরা পায়ে ।
বাবা কখনই দিদিকে বাধা দেয়নি । দিদি যখন
ক্লাস ৬ এ পরে , অর্থাৎ ১১ বছর বয়স তখন থেকে দিদিকে বলতে শুনেছি ওই মুর্তিপুজো করে
কি পুন্য হয় তোমার ? তার চেয়ে আমার সেবা কর, অনেক বেশি পুণ্য হবে ।
শেষ ২ বছর
ধরেই বাবা দিদির সেবা করতে অভ্যস্ত হয়ে উঠেছিল। বাবাকে দিয়ে পা টেপানোর সময় মাঝে
মাঝেই দিদি চটি পরা পায়ে বাবার মুখের উপর লাথি মারত । বাবাকে মেঝেতে শুতে বলে চটি
বা জুতো পরা পায়ে উঠে দাঁড়িয়ে থাকত বাবার মুখের উপর । বাবার মুখের উপর জুতোর তলা
ঘষে পরিষ্কার ও করত দিদি । মা বেঁচে থাকতে সবসময় দিদিকে উৎসাহ দিত এইভাবে বাবাকে
ডমিনেট করার ব্যাপারে । মা বলত মেয়েরা যেভাবে খুশি যে ছেলেকে খুশি ব্যবহার করতে
পারে ।
আমি প্রবল
জ্বর নিয়ে দেখে চললাম বাবা ভক্তিভরে নিজের মেয়ের পা টিপে চলেছে । দিদির বাঁ পায়ের
উপর ডান পা রাখা । বাবা তখন দিদির বাঁ পা টা টিপছে । চটি পরা ডান পায়ের তলা দিয়ে
বাবার মুখটা ঠেলে দিদি হঠাত জিজ্ঞাসা করে , ‘ আচ্ছা বাবা , আমার সেবা করতে তোমার
ভাল লাগে ?’
‘হ্যাঁ মা,
খুব’ ।
‘আমার
পায়ের তলায় শুয়ে পরে ভাল করে আমার পা টিপে দাও তাহলে’ ।
‘ নিশ্চয়
মা’ , এই বলে বাবা তখনই দিদির পায়ের তলায় শুয়ে পরে । দিদি নিজের সুন্দর মুখে হাসি
ফুটিয়ে লাল চটি পরা পা দুটো নিজের বাবার মুখের উপর তুলে দেয় । বাবার ঠোঁটের উপর
দিদি নিজের চটি পরা ডান পা টা রাখে , আর বাঁ পা টা রাখে বাবার চোখ আর কপালের উপর ।
বাবার মুখের উপর চটির তলা দুটো ঘষতে থাকে দিদি আর বাবা ভক্তিভরে দিদির পা দুটো
টিপতে থাকে । একটু পরে দিদি বাবার মুখে লাথি মারা শুরু করে । মাঝে মাঝেই চটি পরা
একটা পা তুলে বাবার মুখের বিভিন্ন জায়গায় লাথি মারতে থাকে দিদি । কখনও ঠোঁটের উপর
, কখনও নাকে , গালে বা কপালে । বাবা মুখের সর্বত্র লাথি খেতে খেতে নিজের সুন্দরী
মেয়ের পা টিপে সেবা করতে থাকে ।
একটু পরে
বাবার মুখের উপর আরেকটা লাথি মেরে দিদি বলে , ‘ এবার ভাল বাবার মতো তোর জিভটা বার
করে দে তো ।তোর মেয়ে চটির তলা মুছবে তোর জিভের উপর’।
দিদির এই
অদ্ভুত কথার জবাবে বাবা দিদির ডান চটির তলায় চুম্বন করে বলে , ‘ দিচ্ছি দেবী’ ।
সেই প্রথম শুনি দিদি বাবাকে তুই করে বলছে আর জবাবে বাবা দিদিকে দেবী সম্বোধন করছে
।
আমার অবাক
চোখের সামনে বাবার বার করা জিভের উপর নিজের ডান চটির তলা নামিয়ে দেয় তার ১২ বছর
বয়সী সুন্দরী মেয়ে, আমার দিদি । একটু আগে ওই চটি পরে দিদি বাইরে থেকে এসেছিল, ফলে
চটির তলায় বেশ ময়লা থাকার কথা । বাবার বার করা জিভের উপর সেই ময়লা চটির তলা মুছতে
থাকে দিদি । আর বাবা বারবার জিভ ঢুকিয়ে ভক্তিভরে দিদির চটির তলার ময়লা গিলে খেতে
থাকে । সঙ্গে টিপতে থাকে দিদির বাঁ পা টা ।
দিদি প্রায়
১০ মিনিট ডান চটির তলা ঘসে বাবার জিভের উপর । তারপর একইভাবে বাঁ চটির তলা বাবার জিভের উপর নামিয়ে
দেয় । আরও ১০ মিনিট বাঁ চটির তলা বাবার জিভের উপর ঘসে সম্পুর্ন পরিষ্কার করে ফেলে
দিদি । তারপর বাবাকে জিজ্ঞাসা করে দিদি, ‘তুই মূর্তিপুজো করে বেশী আধ্যাত্মিক
আনন্দ পাস , নাকি আমার সেবা করে বেশী পাস?’
বাবা দিদির
ডান চটির তলায় চুম্বন করতে করতে বলে, ‘তোমার সেবা করে বেশী আধ্যাত্মিক সুখ পাই
দেবী’ ।
‘তাহলে আজ থেকে ওসব বন্ধ কর , আর কোনদিন ওসব
করবি না । আজ থেকে তুই শুধু আমাকে দেবী হিসাবে পুজো করবি রোজ । এইভাবে
রোজ আমার সব চটি জুতো , চেটে পরিষ্কার করবি । আমাকে মন্ত্র পরে পুজো করবি । আমি তোর
মুখে জুতো পরা পায়ে সপাটে লাথি মারলে আমাকে প্রনাম করে ধন্যবাদ দিবি । আমার পা
টেপার সময় এইভাবে আমার পা নিজের মুখের উপর রেখে টিপবি । বুঝেছিস ?’ বাবার নাকের
উপর চটি পরা ডান পায়ে সজোরে লাথি মেরে দিদি বলে ।
জবাবে
দিদির ডান চটির তলায় চুম্বন করতে করতে বাবা বলে , ‘ নিশ্চয় দেবী । তোমার সেবা করার
মতো সুখ আমি কিছুতেই পাইনি দেবী । আজ থেকে আমি শুধু তোমাকেই দেবী হিসাবে পুজো করব
, সারাজীবন শুধু তোমার সেবা করব’ ।
‘এখন তাহলে
আমার পা ধুয়ে চরনামৃত খা, তারপর দেবী হিসাবে আমার পুজো কর । এখন থেকে রোজ দেবী
হিসাবে আমার পুজো করবি তুই’ ।
বাবা উঠে
দিদির পায়ের উপর মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে বলে , ‘ নিশ্চয় দেবী’ ।
‘এতদিন তোর উচিৎ ছিল ওইসব মূর্তিপুজো না করে আমাকেই
দেবীজ্ঞানে ভক্তিভরে পুজো করা । অন্তত অমাবস্যা , পূর্নিমা
সহ কিছু বিশেষ দিনে ।’ বাবার মুখে চটি পরা ডান পা
দিয়ে একটা আলতো লাথি মেরে বলল দিদি ।
জবাবে
বাবা দিদির পায়ের উপর মাথা রেখে বলল , ‘আমার ভুল হয়ে গেছে দেবী , ক্ষমা করে দাও । এখন থেকে
প্রতি অমাবস্যা আর পুর্নিমায় তোমাকে দেবী হিসাবে পুজো করব আমি’ ।
‘ ঠিক আছে , এবারের মত ক্ষমা করে দিলাম । এখন থেকে প্রতি অমাবস্যা আর পূর্নিমায় আমাকে
দেবী জ্ঞানে পুজো করবি তুই। আর আমার যখন ইচ্ছা হবে তখনই আমার সেবা বাঁ পুজো করবি’ । দিদি বলল ।
‘
নিশ্চয় দেবী। আজ তো পুর্নিমা , এখন তাহলে দেবী হিসাবে
পুজো করি তোমাকে ?’
“ হ্যাঁ , কর”, দিদি বলল ।
বাবা
উঠে গিয়ে একটা গামলায় করে জল আর একটা গামছা নিয়ে এল । তারপর দিদির পায়ের কাছে
হাটুগেড়ে বসে দিদির পা থেকে চটি খুলে দিদির পা দুটো সযত্নে গামলার জলে ডুবিয়ে দিল
। অনেকক্ষণ সময় ধরে দুইহাতে নিজের মেয়ের পা ধুয়ে দিল । তারপর সযত্নে দিদির পা
গামছা দিয়ে মুছে পায়ে লাল চটিটা পরিয়ে দিল । তারপর দিদিকে বলল, ‘দেবী , এই গামলার জল এখন তোমার
চরনামৃত’ ।
এই
বলে বাবা গামলা থেকে হাতে করে নিয়ে দিদির পা ধোয়া জল অনেকটা খেয়ে ফেলল । তারপর
দিদির লাল চটি পরা পা দুটো নিজের দুইহাতের তালুর উপর তুলে নিয়ে দিদির পায়ের উপর
নিজের মাথাটা নামিয়ে দিল । প্রবল জ্বরে আচ্ছন্ন আমার চোখের সামনে বাবা আসতে আসতে
নিজের মাথাটা নিজের ১২ বছর বয়সী ক্লাস ৭ এ পরা ফর্শা সুন্দরী মেয়ের চটি পরা পায়ের
উপর ঘষতে লাগল ।
বাবা
আসতে আসতে দিদির পায়ের পাতায় মাথা ঘষছিল আর মাঝে মাঝে দিদির পায়ের পাতায় চুম্বন
করে বলছিল,
‘আমাকে
আশীর্বাদ কর দেবী’ । প্রায় ১৫ মিনিট পর দিদি নিজের চটি পরা ডান পা
টা তুলে নিজের বাবার মাথার উপর রেখে বলল , ‘ তোকে আশীর্বাদ করলাম আমি’ ।
এরপর
প্রায় ৩০ মিনিট বাবা দিদির পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে দিদির চটি পরা পা দুটো নিজের
হাতের তালুতে রেখে মন্ত্র পড়ে দিদিকে পুজো করতে লাগল আর মাঝে মাঝে দিদির পায়ে মাথা
রেখে দিদিকে প্রনাম করতে লাগল । প্রায় ৩০ মিনিট পর বাবা দিদির পায়ের উপর মাথা রেখে
সাষ্টাঙ্গে শুয়ে পরল । নিজের মেয়ের চটি পরা পায়ের উপর মাথা রেখে দুই হাত দিয়ে
দিদির পা দুটো জড়িয়ে ধরে বারবার বলতে লাগল , ‘ আমাকে আশীর্বাদ কর দেবী” ।
প্রায় ৫ মিনিট পর দিদি চটি
পরা ডান পা টা বাবার বাবার মাথার উপর রেখে বলল , ‘ আমার আশীর্বাদ তোর সাথে
থাকবে”। বাবার মাথা তখন দিদির চটি পরা বাঁ পায়ের উপর
রাখা আর দিদির চটি পরা ডান পা দিদি বাবার মাথার উপর আসতে আসতে বোলাচ্ছে । প্রায় ১০
মিনিট এইভাবে বাবার মাথার উপর দিদি চটির তলা বোলাল । তারপর দিদি পা দিয়ে বাবার
মাথা ঠেলে বলল , ‘ এবার উঠে আমার খাবার রেডি
কর’ ।
‘করছি দেবী’ বলে বাবা দিদির দুই পায়ের
উপর একবার করে চুম্বন করে উঠে গেল । দিদিকে টেবিলে খাবার সার্ভ করে দিদির পায়ের তলায়
শুয়ে পরল বাবা। দিদি ওর লাল চটি পরা পা দুটো স্বচ্ছন্দে নিজের বাবার মুখের উপর
তুলে দিল । প্রবল ভক্তিভরে আবার তার মুখের উপর রাখা নিজের মেয়ের চটি পরা পা দুটো
টিপে দিতে লাগল বাবা । একটু পড়ে বাবা নিজে থেকেই নিজের জিভটা মুখের বাইরে লম্বা
করে বার করে দিল । দিদি বাবার বার করা জিভের উপর নিজের চটির তলা দুটো ঘষতে লাগলে
খেতে খেতে । আমার জ্বর কমেছে কিনা , আমি খাবো কিনা সেই খোজও
নিল না কেউ ।
এরপর
থেকে রোজই দুইবেলা বাবা দিদির চটি পরা পায়ের তলায় শুয়ে তার মুখের উপর রাখা নিজের
মেয়ের চটি পরা পা ঘন্টার পর ঘন্টা টিপে দিতে লাগল । ১৫ দিন পর অমাবস্যার রাত এলে
আগের দিনের মত একইরকম ভক্তিভরে আবার নিজের মেয়েকে দেবী হিসাবে পুজো করল বাবা , তার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে
প্রনাম করল , তার পা ধুয়ে জল খেল ।
এর
কয়েকদিন পর আমার জ্বর কমল । আমি তখনও খুব দুর্বল । কিন্তু দিদি আমাকে বলল , ‘অনেকদিন শুয়ে শুয়ে বাড়ির অন্ন
ধ্বংস করেছিস । আজ থেকে বাড়ির কাজে বাবাকে হেল্প করবি’ ।
আমি
তখনও ভাল করে উঠে দাঁড়াতে পারছিলাম না দুর্বলতার জন্য । দিদিকে সেই কথা বলতে দিদি
আমার গালে বেশ জোরে একটা থাপ্পর মেরে বলল , ‘ আমি দেবী । প্রতি অমাবস্যা
আর পুর্নিমায় বাবা আমার পুজো করে দেখিসনি ? রোজ সকালে আমার পায়ে মাথা
ঠেকিয়ে সাষ্টাঙ্গে প্রনাম করবি আর আমার পা ধুয়ে জল খাবি । আর বাবার মত রোজ দুইবেলা
পা টিপে সেবা করবি আমার । তাহলে আর দুর্বল লাগবে না তোর । যা , গামলায় করে জল এনে আমার পা
ধুয়ে জল খা আগে ।
প্রবল
দুর্বলতা সত্বেও প্রবল এক ভালোলাগায় মন আচ্ছন্ন হয়ে গিয়েছিল
আমার । আমাদের সাথে দিদির দুর্ব্যবহার এক অদম্য আনন্দ দিচ্ছিল আমাকে । দিদি যত
অপমান করত আমাকে , ততই দিদিকে স্বর্গের দেবী
আর নিজেকে তার ভক্ত ভেবে প্রবল এক আনন্দ পেতাম । আমি গামলায় করে জল এনে
দিদির পায়ের কাছে বসলাম । সেদিন দিদির পরনে ছিল পিঙ্ক টপ আর কালো স্কার্ট , পায়ে নীল চটি । ঘরে আমরা
খালি পায়ে ঘুরলেও দিদির শুধু ঘরে পরার জন্য ৮ জোড়া চটি ছিল । আমি দিদির পায়ের কাছে
হাটুগেড়ে বসে দিদির পায়ের উপর নিজের মাথা ঠেকিয়ে আসতে আসতে নিজের কপালটা দিদির
পায়ের উপর ঘষতে লাগলাম । মাঝে মাঝে ভক্তিভরে চুম্বন করতে লাগলাম দিদির পায়ের পাতায়
। প্রায় ৫ মিনিট পর দিদি চটি পরা বাঁ পা আমার মাথার উপর রেখে বলল , ‘ দেবীর আশীর্বাদ তোর সাথে
রইল । নে , এবার আমার পা ধুয়ে জল খা’ ।
আমি
প্রবল ভক্তিভরে আমার পুজনীয় দেবী দিদির পা ধুয়ে দিতে লাগলাম । তারপর দিদির পা
মুছিয়ে দিয়ে দিদির পায়ে চটি পরিয়ে দিলাম । তারপর একটা কাপে করে গামলা থেকে এক কাপ
দিদির পা ধোয়া জল খেয়ে আবার দিদির পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম । দিদি আবার আমার
মাথায় চটি পরা ডান পা রেখে আমাকে আশীর্বাদ করে বলল , ‘যা , আমার জন্য ভাল করে এক কাপ
চা করে আন । তারপর আমার পায়ের কাছে বসে আমার পা টিপে দে’ ।
আমি
দুর্বল শরীরে রান্না ঘরে গিয়ে অনেককষ্টে দিদির জন্য এক কাপ চা করলাম । তারপর চায়ের
কাপ দিদির হাতে দিয়ে দিদির পায়ের কাছে বসে দিদির চটি পরা পা দুটো কোলের উপর তুলে
মন দিয়ে দিদির পা দুটো টিপে দিতে লাগলাম । দিদি অসুস্থ আমার সেবা নিতে নিতে আমার
করা চা খেতে খেতে টিভি দেখতে লাগল ।
তিন......
এরপর
থেকে এইভাবেই আমাদের জীবন কাটতে লাগল । দিদি ছিল আমাদের বাড়ির রাজকন্যা বা দেবী ।
বাড়ির কোন কাজ বা নিজের কাজও কখনও দিদি করত না । বাড়ির টাকার উপর দিদির অধিকার ছিল
সবচেয়ে বেশি । যখন খুশি দিদি যেভাবে খুশি টাকা খরচ করতে পারত । বাবাও দরকার হলে
দিদির কাছে টাকা চেয়ে নিত । বাড়ির
অন্য কাজের সাথে দিদির ঘর গোছান , ঘর পরিষ্কার , জামা কাচা , জুতো পরিষ্কার সব আমি আর
বাবা করে দিতাম । দিদি শুধু তদারকি করত কাজ ঠিক হচ্ছে কিনা । বাবা আমার আর নিজের
শোয়ার জন্য তারপর থেকে মেঝেতে বিছানা করত । বাব বলত খাট শুধু মেয়েদের জন্য , ছেলেদের জন্য মেঝেই যথেস্ট
। দিদি যেখানে ঘরে যথেষ্ট দামী পোষাক পরত, আমি আর বাবা সেখানে পরতাম
শতচ্ছিন্ন পুরন নোংরা জামা । আমাদের বাড়িতে এলে যে কোন লোকেরই মনে হওয়া স্বাভাবিক
ছিল আমি আর বাবা এই বাড়ির চাকর আর দিদি এই বাড়ির মালকিন ।
দিদি কখনও নিজের পা থেকে
নিজে হাতে জুতো মোজা খুলত না । আমি বা বাবা খুলে দিতাম । তারপর দিদির পা ধুয়ে
দিতাম । তখন থেকেই আমরা শুধু দিদির পা ধোয়া সেই জলই খেতাম । আমাদের ঘরে আমরা
থাকতাম খালি পায়ে , দিদির ছিল ১০ টারও বেশি
ঘরে পরার দামি চটি । দিদির জুতোও ছিল অসংখ্য । জুতো বা চটি পরা পায়ে দিদি ঘরের
মেঝে এমনকি আমাদের বিছানাও পায়ের তলায় মাড়িয়ে ঘুরে বেড়াত ।
তবে
দিদি বেশি সময় বাড়িতে থাকত না । স্কুল ছাড়াও প্রচুর সময় বাইরে ঘুরে বেড়াত । শুধু
সকাল , বিকেল নিয়ম করে আমি আর
বাবা দিদির পা টিপে দিতাম । ঘরের কাজ ও দিদির দেওয়া সব কাজ করেও তখন অনেকটাই সময়
পেতাম নিজের মত করে ।
দিদি
আমাকে দিয়ে তখন অল্প সেবা করালেও বাবাকে কিন্তু তখন থেকেই দিদি ক্রীতদাসের মতো
ব্যবহার করত । আর বাবা নিজের সুন্দরী মেয়েকে দেবীজ্ঞানে শ্রদ্ধা করত, দিদির সব
অত্যাচার হাসিমুখে মেনে নিত । দিদি সেই ১২ বছর বয়স থেকেই কথায় কথাউ বাবার গালে
থাপ্পর মারত, বাবাকে পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসতে বলে জুতো পরা পায়ে বাবার মুখে লাথি
মারত ।চটি বাঁ জুতো পরা পা বাবার মুখের উপর রেখে বসে বাবাকে দিয়ে পা টেপাত দিদি, নিজের সব চটি আর জুতোর তলা বাবার জিভের উপর ঘষে
পরিষ্কার করত সবার সামনে ।
দিদি
কখনও কোন বান্ধবীকে নিয়ে বাড়িতে এলে আমাকে বা বাবাকে দিয়ে দিদি তার জুতোও খোলাত , পা টেপাত । বাবার মতো আমি
কখনও কোন আপত্তি করিনি । পরিবেশের কারনেই মেয়েরা আমাদের থেকে সুপিরিয়র এই চিন্তা
আমার মাথায় ঢুকে গিয়েছিল । আর দিদিকে সত্যিই আমি আর বাবা দেবীর মত শ্রদ্ধা করতাম ।
আমি
যখন ক্লাস ৬ এ পড়ি তখন থেকে আমাদের পাশের বাড়ির একটা মেয়েও দিদির দেখাদেখি আমাকে
দিয়ে মাঝে মাঝে পা টেপাত । ওর নাম ছিল রিমি, দেখতে মোটামুটি ভাল । আমার
চেয়ে ২ বছরের ছোট ছিল ও । কখনও আমাদের বাড়িতে এসে , কখনও ওদের বাড়িতে ডেকে
নিয়ে গিয়ে আমাকে দিয়ে পা টেপাত , জুতো পরিষ্কার করাত রিমি ।
এমনকি, ওর মুড খারাপ থাকলে বিনা
কারনেই আমাকে মারত । আমি চুপ করে বাধ্য চাকরের মত ওর চড়, থাপ্পর , লাথি খেতাম । তবে মেজাজ
খারাপ না থাকলে ও কখনও মারত না ।
এইভাবেই
আমার দিন কাটছিল । আমার ধারনা ছিল একজন ছেলে একটা মেয়েকে যতটা সেবা করতে পারে আমি
ঠিক ততটাই করি দিদিকে । আমার কোন ধারনা ছিল না কয়েক বছর পর দিদি আমাকে চোখে আঙ্গুল
দিয়ে দেখিয়ে দেবে মেয়েদের সেবা করা কাকে বলে ।
তখন সবে আমাদের ক্লাস ৭ এর
বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হয়েছে আর দিদি মাধ্যমিক দিয়েছে । হঠাত বাবার বদলি হয়ে গেল
দূরের এক শহরে । অর্থাৎ স্কুল, বন্ধু সব ছেড়ে আমাকে আর
দিদিকেও সেখানে যেতে হবে । দুঃখ পেলেও আমি মুখে কিছু বললাম না । কিন্তু দিদি খুব
রেগে গেল । বাবা দিদির পা জড়িয়ে ধরে ক্ষমা চাইল দিদির কাছে, জবাবে দিদি রেগে গিয়ে
জুতো পরা পায়ে একের পর এক লাথি মারল বাবার মুখে । শেষে আমরা নতুন জায়গায় যেতে
বাধ্য হলাম । তবে এর ফলে দিদির মেজাজ খারাপ হয়ে গেল । মাধ্যমিকের পর ছুটির সময়টা
বন্ধুদের সাথে দিদি কাটাতে না পারার ফলটা পেলাম আমি আর বাবা । শুরু হল আমাদের
জীবনের প্রকৃত ফেমডম আর দাসত্বের সময় । যে দিদি গত ৪ বছর ধরে আমাদের দিয়ে ওর জামা
কাচা , জুতো পরিষ্কার সহ টুকটাক
ছোট কাজ , পা টেপানো, জুতো খুলে দেওয়া, পা ধোয়া জল খাওয়ান বাবাকে ছাড়া অন্য কোন হুকুম করেনি , সেই দিদি এইভাবে আমাকেও যে
বাবার মতো নিজের ক্রীতদাসে পরিনত করবে তা ছিল আমার কল্পনার বাইরে ।
চার......
নতুন জায়গায় এসে
আমরা একটা ভাড়া বাড়িতে উঠলাম । বড়লোক ব্যবসায়ী পরিবার । স্বামী, স্ত্রী আর তাদের ক্লাস ৭ এ পরা ফর্শা , অপরুপা সুন্দরী মেয়ে তিথি , আমার চেয়ে এক বছরের ছোট ।
তখন আমি সদ্য ১৩
বছরে পড়েছি । প্রথম কৈশোরের ছোয়ায় তিথিকে স্বর্গের অপ্সরা বলে মনে হত আমার ।
বারবার দেখতে ইচ্ছা করত ওর মুখ, ওর সাথে কথা বলতে
ইচ্ছা করত । আশ্চর্য ব্যাপার ছিল , ও অত সুন্দরী হয়েও আমার মত একটা সাধারন চেহারার লাজুক ছেলের
সঙ্গে খুব সহজেই বন্ধুত্ব করে নিয়েছিল । দিদি ২ সপ্তাহের জন্য মাসির বাড়ি গিয়েছিল
। এই ২ সপ্তাহেই এই সুন্দরী মেয়েটির সঙ্গে আমার বেশ বন্ধুত্ব জমে উঠেছিল । আমার
দেবী দিদির সেবা করতে না পারা, পা ধোয়া জল খেতে
না পারার কথা মাথাতেই আসেনি এই কয়েকদিন । সারাদিন মাথায় ঘুরত তিথির চিন্তা, তিথিকে নিয়ে একটা অদ্ভুত ভাল লাগা ঘিরে
ধরেছিল আমাকে । সেটা ঠিক কি সেই বয়েসে বুঝতে পারতাম না । তবে তার মধ্যে ফেমডম ছিল
না , ও আমাকে ডমিনেট করত না , আমারও সেই ইচ্ছা মাথায় আসেনি । আমি শুধু ওর সঙ্গ চাইতাম , ওর সাথে কথা বলতে বলতে হারিয়ে যেতাম এক অজানা জগতে । আমাদের
বন্ধুত্ব খুব ভালভাবে গড়ে উঠেছিল এই অল্প কয়েকদিনে । কে জানে , দিদি ফিরে এসে আমাকে অন্য দিকে না টানলে
হয়ত তিথির সাথেই আমার পরে বিশেষ সম্পর্ক তৈরি হত , আমিও আর পাঁচ জন স্বাভাবিক পুরুষের মত ভালবাসা পুর্ন এক সম্পর্ক গড়ে তুলে এতদিনে সংসারী হয়ে
যেতাম !!
দিদি মাসির বাড়ি
থেকে ফেরার আগেই বাবা দিদিকে খুশি করার জন্য একটা গাড়ি কিনল আর দিদিকে এলাকার
সবচেয়ে দামী টেনিস ক্লাবে ভর্তি করে দিল । সেটা ছিল এপ্রিল মাসের একটা শুক্রবারের
বিকেল । আমি আর তিথি বারান্দায় বসে গল্প করছি ।
এটা আমাদের আর ওদের ঘরে ঢোকার কমন বারান্দা , পাশে বড় একটা মাঠ । কথা বলতে বলতে হঠাতই কি কারনে তিথি কয়েক
মুহুর্তের জন্য আমার হাত ধরেছিল । প্রথম কৈশোরের এক অচেনা আনন্দে মন ভরে উঠেছিল
আমার । তিথির সাথে কথা বলতে বলতে এক স্বর্গীয় স্বপ্নে ভাসছি , হঠাত দেখি গেট খুলে দিদি বারান্দায় ঢুকল
। আজ দিদির ফেরার কথা , বাবা গাড়ি নিয়ে দিদিকে আনতে গেছে মাসির
বাড়ি থেকে তা আমি যেন ভুলেই গিয়েছিলাম তিথির বন্ধুত্বের নেশায় ।
‘ এই ছেলে, ঘরে আয় , আমার জুতো খুলে পা
টিপে দিবি । আমি খুব টায়ার্ড আজ’ । এই বলে দিদি ঘরে ঢুকে গেল । বাবাও পিছন
পিছন ঘরে ঢুকল দিদির ।
দিদির সেবা করার কথা শুনে জীবনে প্রথমবার ভাল
লাগল না আমার ।
‘যাচ্ছি দিদি , এক মিনিট’, মুখে বললেও আমার তিথিকে ছেড়ে যেতে ইচ্ছা করছিল না । দিদিকে
এইভাবে আমার সাথে কথা বলতে দেখে তিথিও কিরকম অবাক হয়ে চুপ করে গেল । আমি কি বলব
ভেবে পাচ্ছিলাম না তিথিকে ।
মিনিট দুয়েক পর
দিদি হঠাত গম্ভীর মুখে ঘর থেকে বেরিয়ে এল । তিথির সামনেই প্রবল জোরে থাপ্পর মারল
আমার বাঁ গালে । ‘ কতবার ঘরে আসতে বলতে হবে জানোয়ার, তোর জন্য আমি ওয়েট করব নাকি ?’
আমি ভেবাচেকা খেয়ে
গিয়েছিলাম পুরো, তিথির সামনে এইভাবে অপমানিত হওয়ার জন্য
আমি প্রস্তুত ছিলাম না । যদিও এটাই স্বাভাবিক ছিল , গত ৪ বছর ধরেই তো আমি দিদির সেবা করছি ।
আমি মাথা নিচু করে
দিদিকে বললাম , ‘ সরি দিদি, ভুল হয়ে গেছে’ ।
জবাবে দিদি আমার
ডান গালে আবার একটা জোরে থাপ্পর মারল । ‘ঘরে আয়’। তারপর তিথির দিকে তাকিয়ে হাসিমুখে ওরদিকে
হাত বাড়িয়ে দিল, ‘হাই, আমি দিশা’ ।
তিথি যেন একটু
ঘাবড়ে গিয়েছিল আমার সাথে দিদির ব্যবহারে । হাত বাড়িয়ে ঘাবড়ে যাওয়া গলায় বলল , ‘আমি তিথি’।
‘ভয় পাওয়ার কিছু নেই তিথি । আমাদের ঘরে আয়
, একটা দারুন মজা দেখতে পাবি’ । দিদি তিথির চুলে হাত বুলিয়ে দিয়ে বলল ।
পাঁচ......
ঘরে
ঢুকে দিদি গদি মোড়া সোফাটায় বসল , তিথি বসল দিদির ডানদিকে ।
দিদির পরনে আকাশী নীল টপ, জিন্স, পায়ে সাদা মোজা, সাদা স্নিকার । তিথির পরনে
ছিল ঘরে পরার নীল সাদা চুড়িদার , পায়ে নীল চটি । ওরা সোফায়
বসতে আমি দিদির ঠিক পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসলাম।
দিদি
আবার আমার বাঁ গালে ডান হাত দিয়ে প্রবল জোরে একটা থাপ্পর মারল, ‘আমি তোর কে হই?’
দিদির
কাছে মার খাওয়ার, দিদির সেবা করার সেই পুরন
আনন্দটা আবার অল্প অল্প ফিরে আসছিল, কিন্তু সেই সাথে খারাপ
লাগছিল তিথি পাশে থাকায় । তিথি এইসব দেখলে আমরা আর আগের মত বন্ধু থাকব না ভেবে খুব
কষ্টও হচ্ছিল ।
আমি
মাথা নিচু করে উত্তর দিলাম সুন্দরী দিদির হাতে থাপ্পর খেয়ে, ‘আমার দিদি হও’।
দিদি
আরো জোরে একটা থাপ্পর মারল আমাকে , এবার আমার ডান গালে, ‘ শুধু দিদি ? আর কি হই ?’
‘ তিথির সামনে তীব্র অপমান
সত্বেও সেই পুরন আনন্দটা মনে ক্রমশ গাঢ় হচ্ছিল আমার । আমি আবার মাথা নিচু করে
বললাম , ‘ আমার প্রভু , আমার আরাধ্যা দেবী’।
আমার
কথা শুনে তিথির চোখ বড় বড় হয়ে গেল বিষ্ময়ে ।
দিদি
আবার একটা থাপ্পর মারল , ‘ তুই কিভাবে সেবা করিস আমার ?’
‘তোমার ঘর গুছিয়ে দিই, জামা কেচে দিই ।’
‘আর?’- আবার থাপ্পর মারল দিদি ।
‘তোমার জুতো পরিষ্কার করে
দিই, পা টিপে দিই’।
‘আর?’- আবার গালে দিদির থাপ্পর
খেলাম।
‘তোমার পা ধুয়ে জল খাই’ ।
‘বাপ রে , এইভাবে ছোট ভাই কেন , চাকরও তো মালকিনের সেবা
করে না’
! বিস্ময়ের সঙ্গে বলল তিথি ।
দিদি
হাসিমুখে বলল এটা তো কিছুই না । ও আজ থেকে আমার ক্রীতদাস হবে । চোখের সামনেই দেখতে
পাবি ছেলেদের কিভাবে মেয়েদের সেবা করা উচিত’। এই
বলে দিদি ডান পা তুলে জুতো পরা ডান পা দিয়ে সপাটে লাথি মারল আমার মুখে, তিথির সামনেই । আমি উলটে
পড়ে গেলাম টাল সামলাতে না পেরে । একটু দূরে মেঝেতে বসে বাবাও আমাদের দেখছে লক্ষ্য
করলাম ।
‘ আমার পায়ের তলায় শুয়ে পর
কুত্তা’ । আমার অপরুপা সুন্দরী দিদি হুকুম করল আমাকে ।
আমার
আর একটুও খারাপ লাগছিল না । দিদির হাতে মার খাওয়ার আনন্দ মনকে এক অদম্য সুখ
দিচ্ছিল । তিথির সামনে আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারার জন্য দিদিকে আমি মনে
মনে ধন্যবাদ দিলাম । দিদির আদেশ মেনে শুয়ে পরলাম ঠিক দিদির পায়ের কাছে মাথা রেখে ।
আমার
সুন্দরী দিদি ওর সাদা স্নিকার পরা পা দুটো আমার মুখের উপর তুলে দিল । দিদির ডান পা
টা আমার ঠোঁটের উপর , আর বাঁ পা টা আমার কপালের
উপর রাখা । নিজের জুতো পরা পায়ের তলা আমার মুখের উপর ঘষতে ঘষতে দিদি তিথিকে বলল, ‘তুইও ওর বুকের উপর পা তুলে
দে । ওর জায়গা আমাদের পায়ের তলাতেই’।
আমার
প্রিয় বান্ধবী তিথি একবার আপত্তিও করল না ! দিদির কথায় ওর নীল চটি পরা পা দুটো
তুলে দিল আমার বুকের উপর । দিদি আমার মুখের উপর ওর জুতোর তলা ঘষতে লাগল । জুতো পরা
ডান পায়ের তলা দিয়ে আমার ঠোঁট একবার বাঁ দিকে , একবার ডান দিকে বেকিয়ে
খেলতে লাগল আমার আরাধ্যা দেবী, আমার ফর্শা সুন্দরী দিদি
দিশা । যাবতীয় খারাপ লাগা ছাপিয়ে এক অপরুপ আনন্দে ভরে উঠল আমার মন ।
দিদি
একটু পরে জুতো পরা বাঁ পা দিয়ে আমার নাকের উপর জোরে একটা লাথি মেরে বলল, ‘ এই কুত্তা , আমার পা টিপে দে’।
প্রবল
আনন্দে আমি দুই হাত দিয়ে দিদির বাঁ পা টা টিপতে লাগলাম যত্ন করে । আর দিদি ওর ডান
জুতোর তলাটা আমার ঠোটে ঘষে খেলতে লাগল ।
একটু
পরে দিদি ডান পা দিয়ে লাথি মারল আমার নাকের উপর । ‘জিভ বার কর, তোর প্রভু জুতোর তলা মুছবে’ ।
আমার
জিভের উপর দিদি নিজের জুতোর তলা মুছবে ? আমার জিভ কি দিদির কাছে
একটা পাপোশ ? যে জুতো পড়ে এক্ষুনি বাইরে
থেকে এল দিদি , যার তলাটা ধুলো ময়লায়
কালচে হয়ে আছে , সেই জুতোর তলা দিদি আমার
জিভের উপর মুছবে ? প্রবল আনন্দে আমি নিজের
জিভটা যতটা সম্ভব বার করে দিলাম । আমার মুখের বাইরে বার করা জিভের উপর দিদি নিজের
ডান জুতোর তলাটা নামিয়ে দিল । আসতে আসতে আমার জিভে ঘষতে লাগল নিজের ডান জুতোর তলা
। আমি সারা মুখ জুড়ে ধুলো কাদার অস্বস্তিকর স্বাদ পাচ্ছিলাম । কিন্তু এই ধুলোর উৎস
আমার প্রভু , আমার আরাধ্যা দেবী দিদির জুতোর
তলা থেকে আসছে, এই চিন্তা সেই স্বাদকেই
অমৃত করে তুলেছিল । আমি গিলে খাচ্ছিলাম দিদির জুতোর তলার ময়লা , আর মাঝে মাঝে জিভটা মুখে
ঢুকিয়ে জিভটা ভিজিয়ে নিয়ে আবার পরিষ্কার জিভটা বার করে দিচ্ছিলাম দিদির জুতোর তলা
মোছার জন্য । তিথি আমার বুকের উপর ওর চটি পরা দুই পা রেখে বসে আমাদের কান্ড দেখছিল
। দিদি আমার জিভের উপর ওর ডান জুতোর তলা ঘষছিল , আর আমি পরম ভক্তিতে আমার
কপালের উপর রাখা দিদির জুতো পরা বাঁ পা টা টিপে দিচ্ছিলাম । দিদি প্রায় ১৫-২০
মিনিট আমার জিভের উপর নিজের ডান জুতোর তলা ঘষল । ততক্ষনে দিদির ডান জুতোর
তলা আয়নার মত চকচক করছে, দিদির জুতোর তলায় আমি আমার
মুখের অস্পষ্ট প্রতিবিম্ব দেখতে পাচ্ছি ।
এরপর
দিদি ওর জুতো পরা ডান পা টা আমার গলার উপর রাখল । আমি জিভটা মুখের ভিতর ঢুকিয়ে
দিদির ডান জুতোর তলার পুরো ময়লাটা ভক্তিভরে গিলে খেয়ে আবার জিভটা যতদূর সম্ভব বার
করে দিলাম । দিদি এবার আমার জিভের উপর
নিজের জুতো পরা বাঁ পায়ের তলাটা নামিয়ে দিল । আমার জিভের উপর নিজের নোংরা সাদা
স্নিকারের তলাটা ঘষতে লাগল দিদি । আমি মাঝে মাঝে জিভটা মুখে ঢুকিয়ে প্রবল ভক্তিভরে
আমার দেবী দিদির বাঁ জুতোর তলার ময়লা গিলে খেতে লাগলাম । তারপর আবার পরিষ্কার
জিভটা বার করে দিতে লাগলাম যাতে আমার সুন্দরী ৩ বছরের বড় দিদি তার উপর নিজের জুতোর
তলা মুছে পরিষ্কার করতে পারে । সেই সাথে আমি ভক্তিভরে দিদির জুতো পরা ডান পা টা
টিপতে লাগলাম ।
প্রায়
১৫ মিনিট পর বাঁ জুতোর তলা নতুনের মত পরিষ্কার করে দিদি নিজের বাঁ পা আবার আমার
কপালের উপর রাখল । আমি দিদির জুতোর তলার প্রতিটা ময়লার দানাও ভক্তিভরে গিলে খেয়ে
নিলাম।
‘ওয়াও , স্লেভারির যুগে আফ্রিকান
স্লেভরাও বোধহয় এইভাবে তাদের প্রভুদের সেবা করত না’ ! বিস্ময় চেপে রাখতে না পেরে
তিথি বলল ।
দিদি
হেসে বলল,
‘এখন
থেকে তো ও আমার স্লেভই । এইভাবেই রোজ ও আমার সেবা করাবে । তুই চাইলে তুইও ওকে দিয়ে
সেবা করাতে পারিস । দেখ, মজা পাবি’।
দিদির
কথা শুনে মুখে হাসি ঝুলিয়ে তিথি উঠে দাড়াল । দিদি একটু সরে বসে আমার বুকের উপর ওর
জুতো পরা পা দুটো রাখল । তিথি আমার মুখের সামনে এসে কোমরে হাত দিয়ে দাড়াল , তারপর আমার মুখের উপর ওর
নীল চটি পরা ডান পা টা তুলে দিয়ে চটির তলা দিয়ে আমার ঠোঁট দুটো ঘষতে লাগল । ১
ঘন্টা আগে এই তিথি আমাকে বন্ধু ভেবে আমার হাত ধরেছিল ! আর এখন , আমার মুখের উপর নিজের চটির
তলা ঘষছে ও ! আমার খারাপ লাগাকে অনেক গুনে ছাড়িয়ে গেল এক তীব্র ভাল লাগা । দুই হাতে
ওর চটি পরা ডান পা টা ধরে ওর চটির তলায় একটা গাঢ় চুম্বন করলাম আমি ।
জবাবে
হাসিমুখে আমার মুখে আলতো একটা লাথি মারল তিথি । আমি নিজে থেকেই দুই হাতে ওর চটি
পরা ডান পা টা ধরে ওর চটির তলাটা জিভ দিয়ে চেটে পরিষ্কার করে দিতে লাগলাম । তিথি
হাসিমুখে কোমরে হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে আমাকে দিয়ে ওর চটির তলা চাটাতে লাগল । ৫ মিনিট পর
ডান পা নামিয়ে আমার ঠোঁটের উপর চটি পরা বাঁ পা রেখে এবার ও নিজেই বল্ল, ‘ নে কুত্তা, চাট’।
এই
বলে ও হাসতে লাগল । আমি কুত্তার মতই জিভ বার করে তিথির বাঁ চটির তলা চেটে নতুনের
মত চকচকে করে দিলাম । ৫ মিনিট পর আমার মুখে চটি পরা বাঁ পায়ে একটা লাথি মেরে তিথি
দিদিকে বলল,
‘ এখন আসি দিদি । পড়ে আবার আসব । তোমার সঙ্গে
এই কুত্তাটাকে নিয়ে অনেক মজা করা যাবে । এই বলে ও হাসতে হাসতে ওদের ঘরে চলে গেল ।
দিদি আবার ওর জুতো পরা পা
দুটো আমার মুখের উপর তুলে দিল । আমার মুখটা জুতোর তলা দিয়ে ঘষল কিছুক্ষন , তারপর আমার মুখের সর্বত্র
একের পর এক জোরে জোরে লাথি মারতে লাগল জুতো পরা পা দিয়ে । আমার নাক, ঠোঁট, কপাল , গাল , সর্বত্র আছড়ে পড়তে লাগল
আমার সুন্দরী দিদির পা । আমার ব্যথা লাগা সত্বেও এক প্রবল ভাল লাগায় আমার মন
আচ্ছন্ন হয়ে গিয়েছিল । আমার দিদি আমার প্রভু, আমার আরাধ্যা দেবী। আমাকে
যখন খুশি, যত খুশি লাথি মারবে আমার
দিদি । ইচ্ছা হলে আমার মুখে লাথি মারতে মারতে আমাকে মেরেও ফেলতে পারে দিদি । আমার
বাধা দেওয়ার কোন অধিকার নেই ।
একটু
পড়ে লাথি মারা থামিয়ে দিদি বলল, ‘ আমার জুতো খুলে দে এবার ।
তারপর পা ধুয়ে পা ধোয়া জল খা । তারপর টিফিন বানিয়ে নিয়ে আয় আমার জন্য ।
‘ যথা আজ্ঞা প্রভু’, বলে আমার মুখের উপর রাখা
দিদির জুতো পরা পা থেকে জুতো খুলে দিতে লাগলাম আমি ।
ছয়......
দিদির
জুতো খুলে দিয়ে প্রথমে আমি দিদির পা ধুয়ে জল খেলাম । দিদির পায়ে ওর ঘরে পরার ছাই
রঙের চটিটা পরিয়ে দিয়ে দিদির পায়ে মাথা রেখে সাষ্টাঙ্গে প্রনাম করলাম দিদিকে ।
তারপর দিদি উঠে ড্রেস চেঞ্জ করতে গেল । আমি গিয়ে দিদির টিফিন তৈরি করতে লাগলাম ।
বাবা দেখলাম পাশের ঘরে দিদির জামা আয়রন করছে তখন ।
আমি
দিদির পছন্দমত টিফিন বানিয়ে একটু পরে টিভি রুমে এলাম । দিদি একটা হাল্কা সবুজ টপ
আর কালো পায়জামা পরে বসে বসে টিভি দেখছে । দিদির ছাই রঙের চটি পরা বাঁ পায়ের উপর
ডান পা রাখা । আমি টিফিনের প্লেটটা হাতে নিয়ে দিদির পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসলাম ।
দিদি ওর পা দুটো আমার থাইয়ের উপর তুলে দিয়ে আমার হাত থেকে প্লেটটা নিল , ‘ আমার পা টিপে দে’ । দিদি হুকুম করল ।
আমি
বিনা প্রতিবাদে দিদির আদেশ পালন করলাম । দিদি টিফিন খেতে লাগল আর মাঝে মাঝে বিনা
কারনে আমার দুই গালে সপাটে থাপ্পর মারতে লাগল । আমি অবাক হয়ে প্রথমে দিদির দিকে
তাকিয়েছিলাম । দিদি হেসে বলেছিল ,’ এখন থেকে তুই আমার ক্রীতদাস , আমি তোর প্রভু । আমার
ইচ্ছা হলে যখন খুশি তোকে বিনা কারনে মারতে পারি’।
জবাবে
আমি দিদির চটি পরা দুই পায়ে একবার করে চুম্বন করে বলেছিলাম ‘ নিশ্চয় দিদি । তোমার হাতে
মার খাওয়া তো আমার কাছে সৌভাগ্যের ব্যাপার’ ।
‘এই তো সবে শুরু । এইভাবে
সারা দুনিয়ার সামনে সারা জীবন আমার সেবা করতে হবে তোকে’ । দিদি নিজের সুন্দর মুখে মিষ্টি হাসি ফুটিয়ে
বলেছিল । শুনে খারাপ লাগার বদলে আমার তীব্র আনন্দ হয়েছিল । আমি তো তাই চাই , এইভাবেই সারাজীবন দিদির
সেবা করে যেতে চাই , মনে মনে ভেবেছিলাম ।এখন
ভাবি, ইশ , সত্যি যদি ঐ দুই বছরের মত পরের
বছরগুলোও দিদির পোষা কুত্তার মত দিদির সেবা করতে পারতাম , কি ভালই না হত !!
সেদিন
সারা সন্ধ্যা দিদি টিভির রুমে বসে টিভি দেখল আমার মুখটাকে ফুটস্টুল হিসাবে ব্যবহার
করতে করতে । দিদি প্রায় ৩ ঘন্টা টানা আমার মুখের উপর নিজের চটি পরা পা দুটো রেখে
টিভি দেখে চলল । আমি পুরো সময়টা পরম
ভক্তিতে আমার সুন্দরী দিদির পা দুটো টিপে দিতে লাগলাম । মাঝে মাঝে গভীর আবেগে
দিদির চটির তলায় গাঢ় চুম্বন করতে লাগলাম ।
পরদিন
সকালে দিদি উঠল অনেক দেরী করে , প্রায় সাড়ে নটায় ।দিদি
ফ্রেশ হয়ে ঘরে বসলে আমি প্রথমে দিদিকে ব্রেকফাস্ট দিলাম , তারপর আমি রোজকার মত দিদির
পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম । দিদির পা ধুয়ে দিয়ে পা ধোয়া জল খেয়ে আমি স্কুলে
যাওয়ার জন্য রেডি হতে যাব , দিদি বলল , ‘ কি রে কুত্তা , স্কুলে যাবি নাকি ?’
আমি
বললাম , ‘ হ্যাঁ দিদি’ ।
‘দিদি মাথা নেড়ে বলল , এখন থেকে আমি না বললে
স্কুলে যাওয়ার দরকার নেই । তোর জীবনের মূল লক্ষ এখন তোর প্রভুর সেবা করা । আয় , এই চেয়ারটা নিয়ে বাইরে আয়” । বলে দিদি গদি মোড়া রোলিং চেয়ারটা থেকে উঠে
দাড়াল ।
আমি
বিনা প্রশ্নে দিদির আদেশ পালন করলাম । চেয়ারটা নিয়ে বারান্দায় গিয়ে রাখলাম । দিদি
এসে চেয়ারটাতে বসল , তারপর আমাকে আদেশ করল , ‘আমার পায়ের তলায় শুয়ে পর
কুত্তা’ ।
সেদিন ছিল শনিবার , সামনের মাঠটাতে আমার বয়সী
অনেক ছেলেই খেলছিল তখন । সামনের মাঠ থেকে এই খোলা বারান্দাটা পরিষ্কার দেখা যায় ।
দিদি কি এদের সবার সামনেই আমার মুখে চটি পরা পা রাখবে নাকি ? কিরকম একটা লজ্জা করতে
লাগল , সেই সঙ্গে এত ছেলের চোখের
সামনে এইভাবে আমার প্রভুর সেবা করতে পারব ভেবে এক তীব্র আনন্দ জেগে উঠল মনে । আমি
আসতে করে দিদির পায়ের ঠিক সামনে মাথা রেখে শুয়ে পরলাম ।
দিদির
পরনে ছিল হাল্কা সবুজ টপ আর কালো প্যান্ট , পায়ে আজ নীল চটি । দিদির
কোলে একটা গল্পের বই রাখা , নাম ‘Girls are gods, boys are
dogs’ .
আমাকে ঠিক দিদির পায়ের সামনে ওইভাবে শুয়ে
পরতে দেখে মাঠভর্তি ছেলে অবাক হয়ে খেলা বন্ধ করে আমাদের দেখতে লাগল । দিদি সঙ্গে
সঙ্গে আমার মুখে পা রাখল না । মুখে হাসি ঝুলিয়ে ছেলেগুলোর দিকে দেখতে লাগল, কোলে রাখা বইটা খুলল ।
তারপর মুখে মুচকি হাসি ঝুলিয়ে এমনভাবে আমার মুখের উপর এতগুলো ছেলের সামনেই নিজের
নীল চটি পরা পা দুটো তুলে দিল যেন কোন ফুটরেস্টের উপর পা রাখছে । আমার নাকের উপর
বাঁ পা দিয়ে একটা লাথি মেরে ওদের শুনিয়েই বেশ জোরে বলল দিদি , ‘ পা টেপ কুত্তা’ ।
দিদি ইচ্ছা করেই নিজের বাঁ
পা টা আমার কপালের উপর এমনভাবে রেখেছে যাতে আমার চোখ ঢাকা না পরে , আমি মাঠের ছেলেগুলোকে
দেখতে পাই । ওরা বেশ অবাক হয়ে অনেক কাছে এগিয়ে এসে আমাদের দেখছে । দিদির চটি পরা
ডান পা টা আমার ঠোঁটের উপর রাখা , দিদি ওর চটির তলা দিয়ে
আমার ঠোঁট দুটো একবার বাঁ দিকে , একবার ডান দিকে বেঁকাতে
লাগল । আমি এতগুলো ছেলের সামনে ভক্তিভরে দিদির বাঁ পা টা টিপতে লাগলাম ।
কয়েক
মিনিট পর দিদি ডান পা দিয়ে আমার নাকের উপর বেশ জোরে একটা লাথি মেরে বেশ জোরে ওই
ছেলেগুলোকে শুনিয়ে বলল,
‘ জিভ বার কর কুত্তা , আমি চটির তলা মুছব’ ।
এতজন
ছেলের সামনে এইভাবে দিদির কাছে হিউমিলিয়েটেড হয়ে এক অদ্ভুত আনন্দ পাচ্ছিলাম আমি ।
আমি চাইছিলাম সবার সামনে আমাকে দিদি যত ইচ্ছা হিউমিলিয়েট করুক , সারা পৃথিবী আমাকে দিদির
জুতো চাটা কুত্তা হিসাবে চিনুক । আমি আমার জিভটা যতটা সম্ভব বার করে দিলাম মুখের
বাইরে । আমার ৩ বছরের বড় ফর্শা অপরুপা সুন্দরী দিদি দিশা অবাক হয়ে আমাদের দেখতে
থাকা ১০-১২ টা ছেলের সামনে আমার বার করা জিভের উপর নিজের নীল রঙের ডান চটির তলাটা
নামিয়ে দিল । আমার জিভের উপর চটির তলাটা ঘষতে থাকল । আমি প্রবল ভক্তিতে এতজন ছেলের
সামনে দিদির চটির তলার ময়লা গিলে খেতে লাগলাম ।
কৌতুহল
দমাতে না পেরে পাশ থেকে একটা আমার বয়সী ছেলে জিজ্ঞাসা করল , ‘ ও তোমার কে হয় দিদি ? ওর জিভের উপর ওইভাবে তুমি
চটির তলা মুচছ কেন ?’
দিদি
মুখে হাসি ফুটিয়ে বলল , ও আমার ছোট ভাই , আমার চাকর , আমার পোষা কুত্তা । আমি ওর
দিদি , প্রভু , মালকিন , আরাধ্যা দেবী । আমি ওর
জিভে ঘষেই আমার সব চটি আর জুতো পরিষ্কার করি । ওর জিভটা আমার কাছে পাপোষ , ওর মুখটা আমার ফুটস্টুল ।
দিদি
আমার জিভে চটির তলা ঘষা চালিয়ে গেল , একটু পরে ডান চটির তলা
পুরো পরিষ্কার হয়ে গেলে বাঁ চটির তলা আমার জিভের উপর নামিয়ে দিল । আমার জিভে ঘষে
একইভাবে বাঁ চটির তলা পরিষ্কার করতে লাগল আমার প্রভু দিদি । ছেলেগুলো আর কোন
প্রশ্ন করল না , তবে একইভাবে কৌতুহল নিয়ে
দেখতে লাগল আমাদের ।
সাত......
এতগুলো সমবয়সী
ছেলের সামনে আমার বার করা জিভের উপর নিজের চটির তলা ঘষে চলেছিল
আমার ৩ বছরের বড় সুন্দরী দিদি । আমার একটু লজ্জা লাগলেও সেই লজ্জাকে বহুগুনে
ছাপিয়ে হৃদয়ে জেগে উঠছিল এক তীব্র ভাললাগা ।
ঠিক সেই সময় ওদের ঘর থেকে বারান্দা দিয়ে
স্কুলে যাওয়ার জন্য বেরল তিথি । ওর পরনে স্কুলের সাদা-নীল চেক শার্ট , নীল স্কার্ট , সাদা মোজা , সাদা স্নিকার ।
ও আমাদের সামনে
এসে দাড়াতে দিদি বলল , ‘ স্কুলে যাওয়ার আগে এই কুত্তাটাকে দিয়ে
জুতো চাটিয়ে পরিষ্কার করিয়ে নে’।
তিথি হাসি মুখে
বলল , সে তো করবই । কুত্তা আছেই তো জুতো চাটার
জন্য । তবে তার আগে কুত্তাটাকে আমি একটা কিউট উপহার দেব । এই বলে ব্যাগ থেকে একটা
ডগ কলার বার করল তিথি ।
‘ওয়াহ , দারুন জিনিস । সত্যি, কুত্তার গলায় ডগ কলার না থাকলে মানায় নাকি ? তুই ওর গলায় পরিয়ে দে ওটা। এই কুত্তা , হাটুগেড়ে বস তিথির পায়ের সামনে ।’ দিদি আমার কপালের উপর একটা জোরে লাথি
মেরে বলল ।
আমি তাই করলাম ।
কালকে এই মাঠে খেলা ছেলেগুলোর সামনেই তিথি ঘনিষ্ট বন্ধু ভেবে হাত ধরেছিল আমার । আর
আজ ? ওদের চোখের সামনেই তিথির পায়ের কাছে
হাটুগেড়ে বসে আছি আমি , আমার গলায় ওর ডগ কলার পরানোর অপেক্ষায় ।
‘তুই আজ থেকে আমাদের পোষা কিউট কুত্তা’ । এইবলে আমার গলায় ডগ কলারটা পরিয়ে দিল
তিথি , মাঠ ভর্তি ছেলের সামনেই ।
‘নে , এবার আমার জুতো দুটো ভালো কুত্তার মত চেটে পরিষ্কার করে দে
তো’ । তিথি বলল ।
আমি তিথির পায়ের
উপর উপুড় হয়ে শুয়ে ওর জুতোর উপর দুটো চেটে পরিষ্কার করতে লাগলাম । ওর সাদা মসৃণ
বাঁ জুতোর উপর আমার জিভ বুলিয়ে কুত্তার মতই চাটতে লাগলাম । আর তিথি ওর ডান জুতোর
তলা আমার মাথার উপর রেখে আমার মাথায় জুতোর তলা বোলাতে লাগল । ২-৩ মিনিট পর তিথি ওর
ডান পা নিচে নামিয়ে বাঁ পা আমার মাথার উপর বোলাতে লাগল । আমি একইরকম আগ্রহে ওর ডান
জুতোর উপর আমার জিভ বোলাতে লাগলাম । কয়েক মিনিট পর তিথি বাঁ পা দিয়ে আমার মাথার
উপর লাথি মেরে বলল , ‘ নে কুত্তা , এবার তোর প্রভুর জুতোর তলা চাট’ ।
আমি চিত হয়ে শুয়ে
আমার জিভটা যতটা সম্ভব মুখের বাইরে বার করে দিলাম । কোমরে হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে আমার
বার করা জিভের উপর বাঁ জুতোর তলা ঘষে পরিষ্কার করতে লাগল আমার প্রভু তিথি । আমার জিভের উপর এত জোরে জুতোর তলা ঘষছিল
ও যে আমার জিভে জ্বালা করছিল । তবু প্রবল ভক্তিতে ওর জুতোর তলার সব ময়লা গিলে
খাচ্ছিলাম আমি ।
৪-৫ মিনিট পর বাঁ
জুতোর তলা আমার জিভে ঘষে নতুনের মত চকচকে করে আমার জিভের উপর ডান জুতোর তলা নামিয়ে
দিল তিথি । আমি ওর বাঁ জুতোর তলার সব ময়লা গিলে খেয়ে একইভাবে ওর ডান
জুতোর তলার সব ময়লাও জিভ দিয়ে মুখে টেনে নিতে লাগলাম , তারপর মাঠ ভর্তি অবাক ছেলের সামনে গিলে
খেতে লাগলাম তিথির জুতোর তলার ময়লা । আমার গলায় বাঁধা ডগ কলার ডান হাতে ধরে আমার
জিভের উপর এমনভাবে তিথি ওর ডান জুতোর তলা ঘষে চলল , যেন ওটা আমার জিভ না , একটা প্রানহীন পাপোশ !!
ডান জুতোর তলাও
আমার জিভের উপর ঘষে নতুনের মত চকচকে করে ফেলল তিথি । আমার ঠোঁটের উপর জুতো পরা ডান
পা টা রেখে দিদিকে বলল , ‘আমি এখন স্কুলে যাই । বিকেলে কুত্তাটাকে
নিয়ে আবার মজা করব’ ।
এই বলে আমার মুখের
দিকে নিজের মাথাটা একটু ঝোকাল তিথি , নিচু হয়ে আমার মুখের উপর একদলা থুতু ছেটাল ।থুতুটা আমার চোখ
আর কপালের উপর এসে পরল । তারপর আমার ঠোঁটের উপর রাখা সাদা স্নিকার পরা ডান পায়ের
উপর ভর দিয়ে উঠে দাড়াল তিথি । আমার মুখের উপর রাখা ডান পায়ের উপর দেহের সম্পুর্ন
ভরটা এনে ওর বাঁ পা টা নামিয়ে দিল ওর থুতু লেগে থাকা আমার কপালের উপর । আমাকে জুতো
পরা পায়ের তলায় মাড়িয়ে অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকা ১০-১২ টা ছেলের চোখের সামনে দিয়ে তিথি
গেট দিয়ে বেড়িয়ে গেল ।
আট......
পরের
এক ঘন্টা দিদি ওই খোলা বারান্দায় আমার মুখের উপর চটি পরা পা রেখে বসে গল্পের বই
পরে চলল । মাঠ বা মাঠের পাশের রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় যেই আমাদের দেখছিল , অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকছিল
আমাদের দিকে । আমার লজ্জা ভাবটা কেটে গিয়েছিল ততক্ষনে । এত লোকের সামনে আমার
সুন্দরী দিদি আমার মুখের উপর চটি পরা পা রেখে বসে আমাকে দিয়ে পা টেপাচ্ছে বলে আমার
গর্ব হচ্ছিল বরং । আমি ভক্তিভরে দিদির পা দুটো পালা করে টিপে চলেছিলাম ।
এক
ঘন্টা পর দিদি আমার মুখের উপর লাথি মেরে বলল , ‘ এই ছেলে , যা গিয়ে রান্না কর’ । আমি উঠে সবার সামনেই একবার সাষ্টাঙ্গে দিদির
চটি পরা পায়ের উপর মাথা রেখে প্রনাম করলাম , তারপর উঠে রান্না করতে চলে
গেলাম । দিদির প্রতি প্রবল ভক্তিতে আমার মন তখন আচ্ছন্ন । আমি চাইছিলাম এইভাবে সারা
দুনিয়ার সামনে দিদি আমাকে ডমিনেট করুক । আমার প্রভু দিদির জন্য মন দিয়ে একের পর এক
আইটেম রান্না করতে লাগলাম আমি ।
বিকেলে
দিদির টেনিস প্র্যাক্টিস ছিল । বাবা গাড়িতে করে দিদিকে নিয়ে গেল । তিথি একবার এসে
দিদির খোজে ঘুরে গেল বিকেলে । আমি ভেবেছিলাম ও এই সুযোগে আমাকে একটু ডমিনেট করে
নেবে । কিন্তু ও সেরকম কিছু করল না । বুঝলাম দিদির মত ডমিনেট কেউ ওকে উদ্বুদ্ধ না
করলে নিজে থেকে ও ডমিনেট করার মেয়ে না ।
আমি
প্রথমে দিদির জন্য টিফিন রেডি করলাম । তারপর ভাবলাম একটু বাইরে থেকে ঘুরে আসি ।
আমার গলায় এখনও ডগ কলারটা বাঁধা । আমি সেটা খোলার চেষ্টাও করলাম না । আমি দিদির
পোষা কুত্তা , এটা তো আমার গর্ব ! ডগ
কলারটা খুলব কেন ? তবে কলার উচু একটা জামা
পরে এমনভাবে বেরলাম যাতে বাইরে থেকে কেউ ওটা দেখতে না পারে । তবে লাভ হল না । গোটা
এলাকা ততক্ষনে জেনে গেছে আমি আমার দিদি দিশার পোষা কুত্তা । সবাই অবাক হয়ে আমাকে
দেখছে , কেউ অন্যদের বলছে , ‘দেখ সেই কুত্তাটা যাচ্ছে’ । আমার একই সঙ্গে খারাপ লাগছিল , আবার ভালও । আমি বেশীক্ষন
বাইরে থাকলাম না , বাড়ি ফিরে এলাম ।
আমি
ঘরে ফেরার ১০-১৫ মিনিট পর গেট খোলার শব্দ পেলাম । বাবা আর দিদি ফিরে এসেছে । দিদির
টেনিস খেলার র্যাকেট , পোশাক , জুতো সব একটি ব্যাগে , যেটা বাবা নিয়ে এসে সেলফের
উপর রাখল । দিদি এসে গদি মোড়া সোফাটায় বসল । দিদির পরনে এখন সাদা টি-শার্ট , জিন্স , পায়ে কালো মোজা আর নতুন
কেনা মোটা শক্ত সোলওয়ালা কালো বুট জুতো । দিদি সোফায় বসতে দিদির পায়ের কাছে বাবা
হাটুগেড়ে বসল । আমি দিদির পা ধোয়ার জন্য গামলায় করে জল আনলাম , আর দিদির ঘরে পরার লাল
চটিটা নিয়ে এলাম ।
‘দিদি , টিফিন এখনই দেব’ ? আমি বিনীতভাবে জিজ্ঞাসা
করলাম ।
‘আমি খেয়ে এসেছি বাইরে’ , দিদি বলল ।
বাবা
দিদির পা দুটো কোলে তুলে বুট জুতো দুটো খুলে দিতে যাচ্ছিল । দিদি বাবার বাঁ গালে
ডান হাত দিয়ে সজোরে একটা থাপ্পর মেরে বলল , ‘জুতো পরে খুলবি । এখন আমাকে দেবী হিসাবে পুজো
কর’ ।
‘ পুর্নিমা কিন্তু কালকে
দেবী’
, বাবা বলল ।
এবার
বাবার ডান গালে দিদির বাঁ হাতের থাপ্পর আছড়ে পরল , ‘ আমি দেবী , আমি যখন চাইব তখনই আমাকে
পুজো করবি তোরা । নে , শুরু কর’।
‘করছি দেবী’ , এই বলে দিদির জুতো পরা দুই
পায়ের উপর মাথা রেখে শুয়ে পরল বাবা । নিজের সুন্দরী মেয়ের কালো বুট জুতো পরা দুই
পায়ের উপর নিজের কপাল ঘষতে লাগল , আর মাঝে মাঝে জুতোর উপর চুম্বন
করতে লাগল বাবা ।
‘টিভির রিমোটটা এনে দে
কুত্তা’
, দিদি আমাকে হুকুম করল ।
আমি
টিভির রিমোটটা এনে দিদির হাতে দিলাম । দিদি নিজের বুট জুতো পরা ডান পা টা বাবার
মাথার উপরে তুলে দিল । নিজের বাবার মাথার উপর জুতোর তলা ঘষতে ঘষতে নরম সোফায় গা এলিয়ে দিয়ে
টিভি দেখতে লাগল দিদি । আর বাবা দিদির বুট জুতো পরা বাঁ পায়ের উপর নিজের মাথা ঘষতে
ঘষতে জুতোর উপর চুম্বন করতে লাগল ।
প্রায় ২০ মিনিট পর বাবা
দিদির পায়ের সামনে হাটুগেড়ে বসল । দিদির জুতো পরা পা দুটো নিজের দুই হাতের তালুর
উপর রেখে মন্ত্র পরে দিদিকে পুজো করতে লাগল , আর মাঝে মাঝে দিদির বুট
জুতো পরা দুই পায়ের উপর নিজের মাথাটা নামিয়ে দিয়ে দিদিকে প্রনাম করতে লাগল ।
বাবা
দিদিকে ভক্তিভরে পুজো করে চলেছে , হঠাত দিদি বুট জুতো পরা
ডান পা তুলে বাবার মুখের উপর খুব জোরে একটা লাথি মারল । বাবা টাল সামলাতে না পেরে
উলটে পরে গেল । তারপর আবার উঠে হাটুগেড়ে বসল দিদির সামনে । অবাক হয়ে দিদিকে জিজ্ঞাসা
করল , ‘ কি ভূল হল আমার দেবী?’
‘ কিছু না , আমি দেবী, তোদের প্রভু । তোরা হলি
আমার ভক্ত , আমার ক্রীতদাস । আমার যখন
ইচ্ছা হবে বুট জুতো পরা পায়ে তোদের মুখে লাথি মেরে তোদের নাক , মুখ , দাঁত , সব ভেঙ্গে দিতে পারি’ ।
এবার দিদির বুট জুতো পরা
বাঁ পায়ের লাথি আছড়ে পরল ঠিক বাবার নাকের উপর , তুই পুজো চালিয়ে যা’ ।
জবাবে বাবা নিজের সুন্দরী
মেয়ের কালো বুট জুতো পরা দুই পায়ের উপরেই বারবার চুম্বন করতে করতে বলল, ‘ নিশ্চয় প্রভু । আমরা আপনার
ভক্ত আপনার ক্রীতদাস । আপনার ইচ্ছা হলেই আমাদের
মুখে লাথি মারতে মারতে আপনি আমাদের মেরে ফেলতে পারেন । আপনার পবিত্র পায়ের লাথি
খেয়ে মারা গেলেও অনেক পুন্য হবে দেবী’ ।
বাবা
কয়েক মিনিট টানা দিদির জুতো পরা দুই পায়ের উপর চুম্বন করে গেল । তারপর আবার মাথা
তুলে মন্ত্র পরে দিদিকে পুজো করতে লাগল । দিদি নিজের বুট জুতো পরা পা দুটো তুলে
বাবার দুই কাধের উপর রাখল । বাবা মন্ত্র পরে দিদিকে পুজো করতে লাগল আর দিদির কালো
বুট জুতো পরা দুই পায়ের লাথি বারবার বাবার মুখের সর্বত্র আছড়ে পরতে লাগল ।এইভাবে
বুটজুতো পরা পায়ে নিজের বাবার মুখের উপর সুন্দরী দিদির লাথি মারা দেখে দিদির প্রতি
ভক্তিতে আমার মনও ভরে উঠল ।
বুম
!
বুম
!!
বুম
!!!
বুম
!!!!
বারবার
বাবার মুখের উপর সজোরে আছড়ে পরছিল তার নিজের সুন্দরী মেয়ের কালো বুট জুতো পরা দুই
পা । আর দিদির লাথি খেয়ে আরো ভক্তিভরে তাকে পুজো করছিল বাবা ।
নয়......
প্রায়
৩০ মিনিট এইভাবে বাবার পূজো নিতে নিতে বাবার মুখের উপর বুট জুতো পরা পায়ে লাথি
মারার পর দিদি আমাকে হুকুম করল , ‘ এই কুত্তা , সবগুলো ঘর ঝাট দে, তারপর ঘর মোছ’ ।
আমি ‘যথা আজ্ঞা প্রভু’ বলে উঠে গেলাম । আমি
আমাদের ৩ টে ঘর আর রান্নাঘর এক এক করে ঝাট দিতে লাগলাম । আর দিদি বাবার মুখ জুতো
পরা পায়ে লাথি মারতে মারতে বাবার পুজো নিতে থাকল ।
সব
ঘর ঝাট দেওয়া হলে আমি বালতি আর ন্যাকড়া নিয়ে ঘর মোছার জন্য টিভি রুমে পৌছলাম ।
দিদি বাবার মুখে আরেকটা লাথি মেরে বলল , ‘ এই বুড়ো, তুইও কুত্তার সাথে ঘর মোছ
এবার’ । বাবার বয়স তখন মাত্র ৩৯, যথেস্ট স্বাস্থ্যবান, মাথা ভর্তি কালোচুল । তাও
দিদি নিজের বাবাকে বুড়ো বলে ডাকছে !!
বাবা
দিদির আদেশ শুনে দিদির জুতো পরা পায়ের উপর মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করল । দিদির কালো
বুট জুতো পরা দুই পায়ের উপর একবার করে চুম্বন করে বাবা বলল , ‘ যাচ্ছি মালকিন’ । তারপর বাবা উঠে গিয়ে ঘর মোছার জন্য আরেকটা
ন্যাকড়া নিয়ে এল ।
আমি
ঘর মুছতে শুরু করেছিলাম । হঠাত দিদি সোফা থেকে উঠে আমার পাশে দাড়াল । মেঝেতে রাখা
আমার বাঁ হাতের পাতার উপর বুট জুতো পরা ডান পা টা
তুলে দাড়াল । দিদির জুতোর তলাটা বেশ শক্ত , আমার ভীষণ ব্যথা লাগছিল ।
আমি কাতর দৃষ্টিতে দিদির দিকে তাকালাম । জবাবে দিদি এবার আমার ডান হাতের পাতার উপর
বুট জুতো পরা বাঁ পা টা তুলে দিয়ে দাড়াল ।
‘কি রে ঘর মুছবে কে ?’ এই বলে দিদি পরপর আমার দুই
গালে সপাটে দুটো থাপ্পর মারল ।
প্রবল
ব্যথা সত্বেও দিদির ডমিনেটিং আচরন আমাকে নেশাচ্ছন্ন করে তুলেছিল । দিদির জুতো পরা
পা দুটো আমার দুই হাতের পাতার উপরে রাখা । আমি মেঝেতে উপুড় হয়ে শুয়ে পরে ঘর মোছার
ভেজা ন্যাকড়াটা মুখে ধরে মুখ দিয়ে ঘর মোছার চেষ্টা করতে লাগলাম ।
জবাবে
দিদি ওর জুতো পরা ডান পা টা তুলে আমার মাথার উপর বোলাতে লাগল । ‘গুড ডগি, কিপ ইট আপ’ । দিদি আমার মাথার উপর রাখা জুতো পরা ডান পায়ের
উপর ভর বাড়াল , তারপর বাঁ পা টা নামিয়ে
দিল আমার পিঠের উপর । মেঝেতে উপুড় হয়ে শুয়ে থাকা আমাকে জুতো পরা পায়ের তলায় মাড়িয়ে দিদি পাশেই ঘর মুছতে থাকা বাবার দিকে এগিয়ে গেল ।
বাবা
উবু হয়ে বসে ঘর মুছছিল । ‘ ভাল করে ঘর মোছ বুড়ো’ , বলে দিদি অকারনে বাবার
কানের পাশে জুতো পরা বাঁ পায়ে লাথি মারল । বাবা
আবার উলটে পরে গেল টাল সামলাতে না পেরে । বাবা সঙ্গে সঙ্গে উঠে দিদির পায়ে মাথা
ঠেকিয়ে প্রনাম করে বলল , ‘ জ্বী মালকিন’ । তারপর আবার ঘর মোছার জন্য ন্যাতাটা মেঝেতে
ঠেকাল ।
দিদির
সুন্দর মুখে একটা চওড়া হাসি ফুটে উঠল । পরক্ষনেই দিদি বুট জুতো পরা ডান পা দিয়ে
বাবার ঠোঁটের উপর প্রবল জোরে একটা লাথি মারল, ‘আরো ভাল করে মোছ’।
বাবা
আবার উলটে পরে গেল । তারপর আবার উঠে দিদির জুতো পরা পায়ের উপর মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম
করে দিদির কাছে ক্ষমা চাইল । দিদি আবার একটা লাথি মারল , এবার বাঁ পা দিয়ে বাবার
নাকের উপর । আর আমার দিকে তাকিয়ে বলল, ‘এই কুত্তা, তুই দূরে কি করছিস? আমার পায়ের কাছে এসে ঘর
মোছ’।
আমি
ঠিক দিদির পায়ের সামনে হাটুগেড়ে বসে ঘর মুছতে শুরু করলাম । বাবা তখন আবার উঠে বসে
দিদির জুতো পরা বাঁ পায়ের উপর চুম্বন করতে করতে দিদির কাছে ক্ষমা চাইছে । দিদি
জুতো পরা ডান পা দিয়ে এবার আমার ঠোঁট আর নাকের উপর একটা লাথি মারল , খুব জোরে । আমি টাল
সামলাতে না পেরে উলটে পরে গেলাম ।
‘আরো ভাল করে মোছ , এটা একটা দেবীর মন্দির ।
তোদের কি সেটা মনে থাকে না?’ এবার দিদির বাঁ জুতো পরা
পা বাবার কপালে আছড়ে পরল । আমি ততক্ষনে উঠে দিদির ডান জুতোর উপর চুম্বন করে দিদির কাছে
ক্ষমা চাইছি ।
এইভাবে
একবার দিদির জুতো পরা পা বাবার মুখে , তারপর আবার আমার মুখে আছড়ে
পরতে লাগল । আর আমরা বারবার দিদির জুতোর উপর চুম্বন করে দিদিকে ধন্যবাদ দিতে
লাগলাম আমাদের মুখে লাথি মারার জন্য , ক্ষমা চাইতে লাগলাম কাজ
ঠিক মত না করার জন্য । দিদি আমাদের ঘর মোছার জন্য কোন সময় না দিয়ে এইভাবে দুজনের
মুখে একের পর এক জুতো পরা পায়ে লাথি মারতে লাগল আমাদের ঘর মুছতে বেশি সময় লাগার
জন্য ।
সেই
শুরু । এরপর থেকে এটাই আমাদের ঘর
মোছার স্বাভাবিক রুটিন হয়ে দাড়াল পরের দুই বছরে ।
এরপর আমরা দুইজনে মিলে
রাতের খাবার তৈরি করলাম । রাত ১০ টায় খাবার টেবিলে দিদিকে খাবার সার্ভ করল বাবা ।
দিদি আমার মুখের উপর চটি পরা পা দুটো রেখে আসতে আসতে খেতে লাগল । আর আমি আমার ৩
বছরের বড় সুন্দরী দিদির পা দুটো দুই হাত দিয়ে ভক্তিভরে টিপতে লাগলাম । দিদির খাওয়া
হলে দিদি পরে থাকা খাবারে থুতু ফেলল । তারপর প্লেটটা পায়ের কাছে নামিয়ে নিজের লাল
চটি পরা পা দুটো প্লেটের উপর তুলে দিয়ে বলল, ‘ পরে থাকা খাবারটা তোরা মুখ
দিয়ে কুত্তার মত খা । এটাই তোদের রাতের খাবার’।
আমি
আর বাবা ৪ হাত পায়ে দাঁড়িয়ে কুত্তার মত দিদির চটির তলায় মাড়ানো, দিদির থুতু মেশানো পরে
থাকা খাবার খেতে লাগলাম । পরের ২ বছর প্রত্যেক রাতে এরপর আমরা এইভাবেই ডিনার করেছি
!
দশ......
এরপর থেকে আমাদের
দিনগুলো এইভাবেই কাটতে লাগল । আমার আর বাবার জীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য হয়ে গেল
দিদির সেবা করা । মাধ্যমিকের পর তখনও দিদিদের ছুটি চলছিল । বাবার অফিস করা বন্ধ না
করলেও আমার স্কুলে যাওয়া সম্পুর্ন বন্ধ হয়ে গেল তখন দিদির আদেশে । নতুন জায়গায়
দিদির তখনও খুব একটা বন্ধু ছিল না , তাই বাড়িতেই থাকত বেশিরভাগ সময় । আমার ২৪ ঘন্টাই কাটত দিদির
সেবা করে । সকালে মাঝে মাঝে দিদি আমাকে নিয়ে পাশের মাঠে মর্নিং ওয়াকে যেত । আমার
গলার ডগ কলারটা দিদির হাতে ধরা থাকত, আমাকে দিদির পিছন পিছন কুত্তার মত চার হাত পায়ে দৌড়াতে হত সবার
সামনে । সবাই দেখত আর হাসত । দিদির দৌড় শেষ হলে মাঠ ভর্তি ছেলেদের সামনেই আমাকে
দিদির পায়ের কাছে মাঠের উপর চিত হয়ে শুয়ে জিভ বার করে দিতে হত । সবার চোখের সামনে খোলা মাঠে আমার জিভের উপর ঘষে জুতোর তলা
পরিষ্কার করত দিদি ।
বারান্দায় দিদির
পায়ের তলায় শুয়ে পা তো রোজই টিপে দিতে হত । বাবাকে দিয়েও বারান্দায় পা টেপাত দিদি
। তবে বাবাকে পায়ের কাছে বসিয়ে বাবার কোলের উপর পা রেখে বাবাকে দিয়ে পা টেপাত দিদি
। হয়ত সব লোকের সামনে বাবাকে সম্পুর্ন ক্রীতদাস হিসাবে ব্যবহার করতে চাইত না দিদি
। তবে তিথির সামনে আমার মতো বাবাকেও ক্রীতদাস হিসাবে ব্যবহার করত দিদি । তিথিও
দিদির মত আমাকে আর বাবাকে দিয়ে সেবা করাত , আমাদের দিয়ে জুতো চাটাত , মুখে লাথি মারত । বাবাকে দিয়ে সেবা করাতে কোন কারনে আরো
বেশি ভালবাসত তিথি ।
একমাস পর এক
শনিবারের বিকেলে দিদি টেনিস ক্লাবে যাওয়ার আগে বলল, ‘ এই কুত্তা , আমার সাথে চল । ক্লাবে সবার সামনে আমার সেবা করবি তুই’ । এই বলে দিদি আমার গলার ডগ কলার ধরে আমাকে
গাড়িতে তুলল । আমি গাড়িতে দিদির পায়ের কাছে বসলাম । বাবা গাড়ি ড্রাইভ করে টেনিস
ক্লাবে নিয়ে এল ।
ক্লাবটা বেশ
অভিজাত ক্লাব , অনেক টাকা মেম্বারশিপ ফি । অনেকে এখানে
খেলা শেখে , আবার অনেকে নিজেদের মত টেনিস খেলে , বা নিজের মত সময় কাটায় । ক্লাবের কেউ তাই
নিয়ে মাথা ঘামায় না ।
দিদি গাড়ি থেকে
আমার গলার ডগ কলার ধরে নিয়ে চলল । আমি চার হাত পায়ে দিদির সাদা স্নিকার পরা পায়ে
চুম্বন করতে করতে দিদির পিছন পিছন চললাম । একটা টেনিস কোর্টের সামনে এসে থামল দিদি
। একটা আমার বয়সী ফর্শা , সুন্দরী মেয়ে চেয়ারে বসে ছিল একা একা ।
ওর পরনে আকাশী নীল টি-শার্ট , সাদা স্কার্ট , পায়ে নীল মোজা, সাদা স্নিকার । মাথায় একটা সাদা ক্যাপ ।
মেয়েটা দিদিকে
দেখে বলল , ‘ওয়াও ! এটাই তোমার সেই ছোট ভাই ! যাকে
তুমি পোষা কুত্তা বানিয়েছ ?’
‘হ্যাঁ রে রাই , এটাই আমার ভাই , আমার পোষা কুত্তা’ ।
রাই এগিয়ে এসে ঠিক
আমার সামনে দাড়াল , তারপর জুতো পরা ডান পা দিয়ে বেশ জোরে
একটা লাথি মারল আমার নাকের উপর । জবাবে আমি রাইয়ের জুতো পরা দুই পায়ের উপর চুম্বন
করে ওকে ধন্যবাদ দিলাম আমার মুখের উপর লাথি মারার জন্য ।
কোর্টটা ছিল একটা
লাল মাটির ক্লে কোর্ট । ওরা আমাকে নেটের একপাশে হাটুগেড়ে বসাল । ওরা খেলতে শুরু
করল । প্রত্যেক পয়েন্টের পর যে পয়েন্টটা হারাচ্ছিল সে এসে আমার মুখে জুতো পরা পায়ে
লাথি মারছিল । আর প্রত্যেক গেমের শেষে আমি মাঠের উপর চিত হয়ে শুয়ে পড়ছিলাম জিভ বার
করে । রাই আর দিদি দুজনেই আমার জিভের উপর জুতোর তলা মুছে পরিষ্কার করছিল । লাল
ক্লে কোর্টে খেলার ফলে ওদের সাদা স্নিকারের তলাও লাল হয়ে যাচ্ছিল মাটি লেগে । ওরা
সেটা আমার জিভে ঘষে নতুনের মত পরিষ্কার করে ফেলছিল বারবার ।
এক সেটের খেলা
একটু পরে শেষ হয়ে গেল । রাই অল্পের জন্য হেরে গেল । রাগ মেটাতে রাই পরপর আমার
মুখের উপর অনেকগুলো লাথি মারল । তারপর আমাকে মাটিতে শুইয়ে দিয়ে দিদি আর রাই আমার
মুখের উপর জুতো পরা পায়ে উঠে দাঁড়িয়ে লাফাতে লাগল , আর যে যতখুশি লাথি মারতে লাগল আমার মুখে । আমাকে নিয়ে ওদের
খেলা দেখে একটু পরে অনেক মেয়ে জড়ো হয়ে গেল আশে পাশে । ১০ থেকে ১৭ বছরের প্রায়
১৫-১৬ জন মেয়ে হবে । ওরাও এসে দিদি আর রাইয়ের সাথে ওদের খেলায় যোগ দিল । সবাই আমার
মুখের উপর জুতো পরা পায়ে উঠে দাঁড়িয়ে লাফাতে লাগল । যে যতখুশি লাথি মারতে লাগল
আমার মুখে । তারপর সবাই আমার বের করে দেওয়া জিভের উপর জুতোর তলা ঘষে পরিষ্কার করতে
লাগল । ১৫-১৬ জন সুন্দরী মেয়ের জুতোর তলার সব ময়লা আমি ভক্তি ভরে গিলে খেয়ে নিলাম
। দিদি এরপর আবার আমার কলার ধরে আমাকে গাড়ির সামনে নিয়ে এল । আমরা গাড়িতে করে বাড়ি
ফিরে এলাম । এরপর থেকে প্রতি সপ্তাহে ৩ দিন করে দিদির সাথে এইভাবেই টেনিস ক্লাবে
এসে মেয়েদের সেবা করতাম আমি ।
এগারো......
দিদির
ডমিনেশনের মাত্রা কিছুটা কমল এরপরে । দিদির মাধ্যমিকের রেসাল্ট
বেরল । দুর্দান্ত রেসাল্ট করে
এলাকার বেস্ট স্কুলে সায়েন্স নিয়ে ভর্তি হল দিদি । দিদি স্কুলে যেতে শুরু করায়
সকালে আমারও স্কুলে যেতে কোন বাধা রইল না । দিদি ভাল স্টুডেন্ট ছিল , আবার মন দিয়ে পড়াশোনা শুরু
করায় সারাদিন ডমিনেট করতে পারত না আর । তবে দিনে অন্তত এক ঘন্টা আমাদের দুজনকে
এক্সট্রিম ডমিনেট করতই । ঘর মোছানোর নামে আমাদের মুখে লাথি মারা , রোজ আমাদের দিয়ে নিজেকে
দেবী রুপে পুজো করানো , আর পুজো করার সময় আমাদের
মুখে সপাটে চটি পরা পায়ে লাথি মারা , পা ধোয়া জল খাওয়ানো, চটির তলায় খাবার মাড়িয়ে
আমাদের দিয়ে খাওয়ানো এসব দিদি বাইরে কলেজে পড়তে চলে যাওয়ার আগে পর্যন্ত প্রতিদিন
করেছে ।
একটা
নতুন নিয়মও চালু করেছিল দিদি । দিদি একজন দেবী, তাই দিদি যখন পা ঝুলিয়ে
সোফা বা চেয়ারে বসবে তখন দিদি পা মেঝের উপর রাখবে না । আমাকে বা বাবাকে সবসময় এসে
শুতে হবে দিদির চটি পরা পায়ের তলায় , যাতে দিদি আমাদের মুখের
উপর চটি পরা পা রেখে বসতে পারে ।
এইভাবেই
দিদির সেবা করে পরের এক বছর কাটল । এই একবছর প্রায়ই তিথি আমাদের ঘরে এসে দিদির
সঙ্গে আমাদের ডমিনেট করত । কিন্তু আমার ক্লাস ৯ এর মাঝামাঝি তিথি ঐ বয়সেই একটা
ছেলের সঙ্গে এনগেজড হয়ে গেল । পরা আর সম্পর্ক নিয়েই ও বেশি ব্যস্ত থাকত তারপর ।
কখনও আমাদে ঘরে এলেও আমাদের ডমিনেট করার ব্যাপারে আর কখনও উৎসাহ দেখায় নি । কে
জানে , দিদি ওইভাবে ওর সামনে আমার
সাথে ক্রীতদাসের মত ব্যবহার না করলে ওর সম্পর্কটা হয়ত আমার সাথেই হত !
এরপর
দিদির উচ্চমাধ্যমিক আর জয়েন্ট এন্ট্রান্স এগিয়ে আসায় দিদি পরা নিয়ে আরো ব্যস্ত হল
। ফলে আমাদের ডমিনেট করার পিছনে আরো কম সময় দিত । তবে দিদি সবসময় ওর ঘরে পরার চটি
পরা পা আমার বা বাবার মুখের উপর রেখে বসে পড়ত , আর আমরা ঘন্টার পর ঘন্টা
দিদির চটি পরা পা মুখের উপর নিয়ে শুয়ে দিদির পা টিপে দিতাম । দিদি মাঝে মাঝে
আমাদের মুখ চটির তলা দিয়ে ঘষত , কিছু বুঝতে না পেরে বিরক্ত
হলে চটি পরা পা দিয়ে আমাদের মুখে সপাটে লাথি মারত ।
ওই কয়েক মাস প্রতিদিন
ঘন্টার পর ঘন্টা দিদির চটি পরা পা মুখে নিয়ে মেঝেতে শুয়ে দিন কাটত আমাদের । দিদির
পায়ের ওজনের তলায় ঘন্টার পর ঘন্টা ওইভাবে পরে থাকতে থাকতে মুখে যন্ত্রনা হলে দিদির
চটির তলা জিভ দিয়ে চেটে দিদিকে ধন্যবাদ দিতাম । দিদির চটির তলার ঘর্ষনে মুখের
চামড়া উঠে এলে চুম্বন করতাম দিদির চটির তলায় । সত্যি , ওই কয়েক মাস যেন পাপোশ
হিসাবে জীবন কাটিয়েছিলাম আমরা । আমাদের পুজনীয় দেবী দিশার পাপোষ আর ফুটরেস্ট
হিসাবে !
দিদির
উচ্চমাধ্যমিক আর জয়েন্ট এন্ট্রান্স হয়ে যাওয়ার পর দিদি আবার পুর্বরুপে ফিরে এল ।
আমি তখন ক্লাস টেনে উঠেছি । তবু দিদির আদেশে আমার স্কুল যাওয়া বন্ধ হল । আবার শুরু
হল সেই পুরন অত্যাচার, মাধ্যমিকের ঠিক পর যেইভাবে
অত্যাচার করত দিদি , সেইভাবে । বরং এবার
অত্যাচারের মাত্রা আরেকটু বাড়ল । একদিন পিঙ্ক স্নিকার পরা পায়ে লাথি মেরে বাবার
একটা দাঁত ভেঙ্গে দিল দিদি । কয়েকদিন পরই কালো বুট জুতো পরা পায়ে লাথি মেরে আমার
নাক ভেঙ্গে দিল । তখন বুঝিনি , এই সুখ আর মাত্র দু মাসের
জন্য, আমার সুখের দিন শেষ হয়ে
আসতে চলেছে ।
দুই
মাস পর দিদির উচ্চমাধ্যমিক আর জয়েন্টের রেসাল্ট বেরল । দিদি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে
অ্যাডমিশন নিয়ে অন্য শহরে চলে গেল । এরপর খুব দ্রুত ওই ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজেরই এক
সিনিয়ারের সাথে দিদির সম্পর্ক তৈরি হল । দিদি বিয়েও করে নিল । এমনকি কলেজে পড়তে
পড়তেই এক বছর পর দিদির একটা মেয়ে হল । দিদি কলেজে ভর্তি হওয়ার পর আর
মাত্র একবার বাড়ি এসেছিল । আমিও ক্লাস ১০ এ ওঠায় পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পরলাম ।
বাবা অবশ্য প্রায়ই দিদির ওখানে যেত । সম্ভবত সেবাও করত দিদির ।
পরিশিষ্ট......
আমি
কিছুদিনের জন্য পড়াশোনায় ব্যস্ত রইলাম । কয়েক মাস পর মাধ্যমিক দিলাম । তার দুই বছর
পর কলেজে উঠে আমিও বাইরে চলে গেলাম । দিদি কলেজ শেষ করে এক বড় মাল্টি ন্যাশনাল
কম্পানিতে চাকরি পেল । পোস্টিং নিয়ে প্রথমে
দক্ষিন ভারতে চলে গেল । তার এক বছর পর চলে গেল আমেরিকায় , পার্মানেন্টলি ওখানে থাকার
ইচ্ছা নিয়ে । আমার সারাজীবন দিদির ক্রীতদাস হয়ে সেবা করার স্বপ্ন ভেঙ্গে গেল সেই সাথে
।
আমার
জীবনটা পুরো এলোমেলো হয়ে গেল এরপর । আমার কেরিয়ার যথেষ্ট ভাল ছিল । এমনকি চেহারাও
পরবর্তী কালে বেশ ভালই হয়ে গিয়েছিল । আগের মত নরকংকাল ছিলাম না , বেশ অ্যাথলেটিক বিল্ডের
সুপুরুশই মনে হত আমাকে । কিন্তু আমার বুকের মধ্যে
তৈরি হওয়া নরকংকালটা পার্মানেন্ট হয়ে গিয়েছিল । দিদির কাছে অতগুলো বছর ওইভাবে
ডমিনেটেড হওয়ার পর , আমার কৈশোরের প্রথম ভাল
লাগা তিথির সামনে ওইভাবে অপমানিত হওয়ার পর আমার পক্ষে আর পাঁচটা সাধারন মানুষের মত
নিজেকে মেয়েদের সমান ভাবা সম্ভব ছিল না। সম্ভব ছিল
না একটা মেয়ের সাথে ঘর বাঁধা । আমার কাছে বহুদিন থেকেই মেয়ে মানে আমার প্রভু , পুজনীয় দেবী । আমার স্থান
তাদের জুতোর তলায় । এর বাইরে অন্যকিছু ভাবা আমার পক্ষে সম্ভব ছিল না ।
কলেজ
জীবনের শেষে চাকরি নিয়ে নতুন শহরে আসতে পুরনো বন্ধুরাও অনেক দূরে চলে গেল । চাকরির
সময় টুকু বাদে , বহুদুরের শহরে একলা কাল্পনিক
ফেমডম জগতে বিচরন করেই আমার দিন কাটতে লাগল ।
এইভাবেই
দিন কাটছিল । হঠাত আগের মাসে খবর পেলাম দিদি দিন পনেরোর জন্য দেশে ফিরছে । তবে
আমার ছুটি পেতে বেশ কয়েকটা দিন লেগে গেল । আমি যখন বাড়িতে পৌছলাম তখন দিদি আর দিন
পাঁচেক থাকবে এই দেশে ।
আমি
ঘরে ঢুকে সেই পরিচিত দৃশ্য দেখলাম বহুদিন বাদে । দেখি , বসার ঘরের সোফায় দিদি বসে
আছে, বাবা শুয়ে ঠিক দিদির পায়ের
তলায় । দিদির নীল চটি পরা পা দুটো সেই পুরনো দিনের মতো বাবার মুখের উপর রাখা ।
বাবা জিভটা মুখের বাইরে যতটা সম্ভব বার করে শুয়ে দিদির পা দুটো পালা করে টিপছে ।
আর দিদি বাবার বার করে রাখা জিভের উপর নিজের ডান চটির তলা বোলাচ্ছে । এক অদ্ভুত
ভাল লাগল এই দৃশ্য দেখে । আমি দিদির পায়ে হাত দিয়ে প্রনাম করলাম দিদিকে ।
‘আমাকেও প্রনাম কর কুত্তা’ ।
পাশে
তাকিয়ে দেখি দিদির মেয়ে নিশা আঙ্গুল দিয়ে কাছে ডাকছে আমাকে । দিদির বয়স এখন ৩০ ।
দিদি ১৮ বছরেই বিয়ে করায় ওর মেয়ে ইতিমধ্যেই ১১ বছরের হয়ে গেছে । ঠিক দিদির মতো
দেখতে হয়েছে ওকে । একইরকম ফর্শা, একইরকম সুন্দরী । একটা
রোলিং চেয়ারে বসে টিভি দেখছে নিশা । ওর পরনে পিঙ্ক টপ, কালো পায়জামা । পায়ে পিঙ্ক
চটি । ওর পিঙ্ক চটি পরা পা দুটো রাখা দিদির হাজবেন্ড মানে ওর নিজের বাবার কোলের
উপর । জামাইবাবু নিশার পা দুটো মন দিয়ে টিপে দিচ্ছে ওর পায়ের কাছে বসে ।
উফ , কি দৃশ্য ! একই ঘরে বসে
দুই বাবা তাদের মেয়েদের পা টিপে দিচ্ছে !!
আমার
ছোট্ট ভাগনী নিশা আমাকে কুত্তা বলে ডাকলেও এক্টুও খারাপ লাগল না আমার । সব মেয়েই
আমাকে কুত্তা , গাধা , দাস বলে ডাকুক এটাই এখন
চাই আমি ।
জামাইবাবু
আমাকে দেখে একটু সরে বসল । আমি নিশার চটি পরা পা দুটো দুই হাতে ধরে ওর পায়ের উপর
মাথা রেখে সাষ্টাঙ্গে প্রনাম করলাম ওকে ।
আমার
১১ বছর বয়সী সুন্দরী ভাগনী আমার মাথার উপর পিঙ্ক চটি পরা ডান পা রেখে আমাকে আশীর্বাদ
করল । তারপর বলল , ‘দাদুর মতো আমার পায়ের তলায়
শুয়ে আমার পা টিপে দে কুত্তা’ ।
আমি
নিশার পায়ের তলায় শুয়ে পরলাম । নিজে থেকেই জিভটা বার করে দিলাম । উফ , কতদিন পর এইভাবে কোন মেয়ে
সেবা করতে চলেছি !
নিশা
আমার মুখের উপর ওর চটি পরা পা দুটো তুলে দিল । আমার বার করে দেওয়া জিভের উপর নিজের
ডান চটির তলাটা ঘষতে থাকল আমার ১১ বছর বয়সী সুন্দরী ভাগ্নী নিশা । আর আমি ভক্তিভরে
পালা করে ওর দুটো পা টিপে চললাম ।
পরের
দুটো দিন খুব ভালো কাটলো আমার । উফ , কি যে আনন্দ মেয়েদের দেবী
জ্ঞানে সেবা করে ! দিদি আর ওর মেয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা আমার আর বাবার মুখের উপর চটি
পরা পা রেখে বসে আমাদের দিয়ে পা টেপাল , আমাদের মুখে যতখুশি লাথি
মারল । দিদি নিজের মেয়েকে পুরো নিজের মতই তৈরি করেছে । ১১ বছর বয়সেই কি সহজে জুতো
পরা পায়ে নিজের দাদুর মুখেও লাথি মারছে এই মেয়েটা !
আসল
খবরটা শুনলাম তার পরের দিন, মানে আমার বাড়ি ফেরার চার
দিনের মাথায় । তার পরের দিন বিকেলে দিদিরা ফিরে যাবে আমেরিকা । দিদির পা টিপতে
টিপতে দিদির মুখে শুনলাম শুধু দিদিরা না , বাবাও ওদের সাথে যাচ্ছে ।
ওই দেশে পার্মানেন্টলি থাকা লোকেরা সহজেই বাবা মা কে নিয়ে যেতে পারে । বাবাকে নিয়ে
গিয়ে দিদি অবশ্য ক্রীতদাস করে রাখবে । জামাইবাবু চাকরির সুত্রে নাকি আমেরিকারই
অন্য শহরে থাকে । শুধু উইকএন্ডে বাড়ি আসতে পারে । তাই একটা চাকরের খুব দরকার দিদির
।
বাবা চাকরি থেকে ভি আর এস
নিয়ে নিয়েছে । এখন আমেরিকায় বসেই পেনশনের টাকা তুলবে । শুধু তাই নয় , এই বাড়ি , সংলগ্ন জমি, দাদু দিদার পৈত্রিক বাড়ি (
বাবা একমাত্র উত্তরাধিকারী ছিল ) সবই অলরেডি বিক্রি করে দিয়েছে বাবা । সব মিলিয়ে
প্রচুর সম্পত্তি ছিল আমাদের । বিক্রি করে নাকি প্রায় ৩ কোটি টাকা পেয়েছে বাবা ।
সেই সব টাকাই এখন দিদির একাউন্টে জমা হয়ে গেছে । এইসব সম্পত্তি দিদিকে দিয়ে দেওয়ার
বদলে বাবা অবশ্য তার থেকে অনেক বেশি কিছুই পাচ্ছে । এখন থেকে বাবা নিজের সুন্দরী
মেয়ে আর নাতনীর ক্রীতদাস । ক্রীতদাসত্বের ইতিহাস থাকা দেশে গিয়ে বাকি জীবনটা নিজের
সুন্দরী মেয়ে আর নাতনীর ক্রীতদাস হিসাবেই কাটাবে বাবা ।
দিদি
আমার থেকে অনেক বেশি ম্যাচিয়র । আমি বুঝতে পারছিলাম দিদি আমাদের চাকর বানানোর আগে
থেকেই জানত আমাদের ঠিক কত টাকার সম্পত্তি আছে । আমাদের চাকর বানান যে খুব সহজ হবে , চাকর বানালে আমরা যে
সবকিছু স্বেচ্ছায় দিদির পদতলে অর্পন করব আর এভাবে যে খুব সহজেই একাই এত টাকার
মালিক হতে পারবে সেটা দিদি সেই বয়সেই বুঝে গিয়েছিল । এখন ৩ কোটি টাকার সঙ্গে মাসে
মাসে বাবার পেনশনের টাকা , অবসরকালীন এককালীন পাওয়া
টাকা সবই দিদির নিজের ! সঙ্গে আমেরিকার মতো কস্টলি দেশে সম্পুর্ন ফ্রি তে একটা
ক্রীতদাসও পেয়ে যাচ্ছে দিদি !!
আইনত অবশ্য এই সম্পত্তির
উপরে আমারও অধিকার থাকে । কিন্তু এত টাকার সম্পত্তি এইভাবে দিদি নিজের নামে করে
নেওয়ায় একটুও খারাপ লাগল না আমার । কিসের অধিকার আমার ? আমি তো দিদির পোষা কুত্তা , দিদির ক্রীতদাস । আমাকে
কয়েক কোটি টাকার সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করায় আমি দিদির পায়ের তলায় শুয়ে পা টিপতে
টিপতে দিদির চটির তলায় চুম্বন করে দিদিকে ধন্যবাদ দিতে লাগলাম । জিভ বার করে আবার
চাটতে লাগলাম দিদির চটির তলা । উলটো দিকের চেয়ারে বসে নিশা তখন তার পায়ের কাছে
হাটুগেড়ে বসা দাদুর মুখে চটি পরা পা দিয়ে লাথি মারছে ।
পরদিন
বিকেলে যথাসময়ে দিদিদের সাথে বাবাও এয়ারপোর্টে গেল । প্লেনে উঠে রওনা দিল আমেরিকার
উদ্দেশ্যে , নিজের মেয়ে আর নাতনীর
ক্রীতদাস হিসাবে ! আমাদের অতবড় বাড়ি , জমি , সবই কাল থেকে নতুন মালিকের
হাতে হস্তান্তরিত হবে । আমি সবকিছু আমার প্রভু দিদির চরনে সমর্পন করে ট্রেনে করে
ফিরে এলাম আমার চাকরির শহরে ।
কারো
কি মনে হয় এরপরও আমার পক্ষে স্বাভাবিক জীবনযাপন করা সম্ভব ? আমার মনে হয় না । আমার দিন
এখন কাটে ফেমডমের কাল্পনিক রঙ্গীন জগতে । শুধু একটাই স্বপ্ন দেখি, আমিও একদিন আমেরিকা গিয়ে
বাবার মতো আবার দিদি আর ভাগ্নীর ক্রীতদাস হব । অথবা, দিদি আবার ভারতে ফিরে আসবে , আবার সবার সামনে আমাকে
ব্যবহার করবে নিজের ক্রীতদাস হিসাবে । সেইদিনের অপেক্ষাতেই দিন কাটছে আমার ।
......
( আমার জীবনে ঘটা
সত্যি ঘটনার উপর ভিত্তি করে লেখা এই উপন্যাসে সত্যি ঘটনার সঙ্গে অনেক কল্পনার রঙ
মিশিয়েছি, চরিত্রের নাম পরিবর্তন করেছি । তবে এইগল্পের মুল ভিত্তি ও গুরুত্বপুর্ন ঘটনা সবই সত্যি ।
শুধু সেই সত্যিটুকুই এত রোমাঞ্চকর যা অনেকের বিশ্বাস হতে চাইবে না । শুধু দুঃখ
একটাই , এত কিছুর পরও আমি বর্তমানে কোন মেয়ের
হাতে ডমিনেটেড হওয়ার সুখ থেকে বঞ্চিত । কোন কোন ঘটনা সম্পুর্ন সত্য, যা আমার জীবন বদলে দিয়েছিল তা উল্লেখ
করছি এখানে । আপনাদের বিশ্বাস না হতে চাইলেও এটা সম্পুর্ন সত্যি ।
নিচে বর্ননা করা
ঘটনা সমুহ সম্পুর্ন সত্যি , আমার জীবনের ঘটনা । শুধু চরিত্রের নাম
পরিবর্তিত ।
গল্পের
ব্যাকগ্রাউন্ড পুরোই সত্যি । ফর্শা , অতি সুন্দরী দিদি , আর বেশ কালো অতি সাধারন চেহারার আমি , আর এই নিয়ে বাবা মা সহ লোকের কমেন্ট , যা আমার মনে প্রথম ইনফিরিওরিটি কমপ্লেক্স
তৈরি করে তা পুরো সত্যি । আমার ৭ বছর বয়সে মা মারা যাওয়া , তারপরই টাইফয়েডে ভুগে আমার অতি দুর্বল, অর্ধমৃত হয়ে যাওয়ার ফলে আমার হিনমন্যতা
বেড়ে যাওয়া এবং ক্রমশ বাবার দিদিকে অতি স্নেহে বড় করা সম্পুর্ন সত্যি । এই স্নেহ
অল্প দিনেই ভক্তিতে রুপান্তরিত হয় ।
ক্লাস ফোরে
সোনালীর আমাকে ডমিনেট করা আর তাতে আমাদের ক্লাস টিচার ওর মার মদত একদমই সত্যি ।
এইটাও আমার জীবনে অনেক ভুমিকা রেখেছিল ।
এরপরই আমার
ম্যালেরিয়া হয় ও আমি তীব্র জ্বরে ভুগি । এইসময়ের সেই রাতটা আমার জীবনে বোধহয়
সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন । প্রবল জ্বরে ভোগা আমাকে সম্পুর্ন উপেক্ষা করে সারা সন্ধ্যা
দিদির পায়ের কাছে বসে দিদির চটি পরা পা দুটো কোলে নিয়ে টিপে দিয়েছিল বাবা । তারপর
রাতে দিদির জন্য সুস্বাদু খাবার বানিয়ে দিদিকে সার্ভ করে দিদির খাওয়ার সময় আবার
দিদির পা টিপে দিচ্ছিল । তখন আমার জ্বর কমে গিয়েছিল, কিন্তু অতি দুর্বল লাগছিল । আমি খাব কিনা সেটা পর্যন্ত কেউ
জিজ্ঞাসা করেনি !
জ্বর সেরে যাওয়ার
পর দিদির আমাকে চুপচাপ খাটে শুয়ে বাবার ভাত ধ্বংস করা নিয়ে কথা শোনানো এবং জবাবে
আমার দিদির পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ক্ষমা চাওয়াও বাস্তব ঘটনা ।
এরপর আমাদের বাড়ি
বদল, তিথিকে ভাল লাগতে থাকা... তারপর দিদি
মাসির বাড়ি থেকে ফিরেই তিথির সামনে আমার গালে থাপ্পর মারা, আমাকে তীব্র অপমান করা, সবই সত্যি আমার জীবনে ঘটা ঘটনা । সোফায় বসে সত্যিই তিথির সামনে আমার মুখে জুতো পরা পা দিয়ে
লাথি মেরেছিল আমার দিদি । তারপর আমার মুখের উপর জুতো পরা পা দুটো রেখে আমাকে দিয়ে
পা টিপিয়েছিল । এমনকি তিথির সামনে আমার বার করা জিভের উপর জুতোর তলা মুছে পরিষ্কার
করেছিল আমার দিদি । তবে তিথি কখনও নিজে আমাকে ডমিনেট করেনি , ওটা পুরোই কল্পনা ।
এরপরের দু বছরে
আমাকে দিদির সর্বক্ষন ডমিনেট করাও বাস্তব ঘটনা । আমাকে কথায় কথায় লাথি মারত দিদি, চটি বা জুতো পরা পায়ে আমার মুখের উপর পা
রেখে বসে আমাকে দিয়ে পা টেপাত , বাইরে থেকে ফিরলে
আমাকে দিয়ে জুতো চাটিয়ে পরিষ্কার করাত । বাইরের লোক , এমনকি নিজের বান্ধবী বা আমার বন্ধুদের সামনেও আমাকে এইভাবে
ডমিনেট করতে ছাড়ত না ।
দিদি শুধু আমাকেই
ডমিনেট করত না , বাবাকেও করত । বাড়ির সব টাকা কড়ির মালিক
তখন থেকেই ছিল দিদি । আমি আর বাবা চাকরের মতো দিদির সেবা করতাম । দিদি বাবা আর
আমার মুখের উপর চটি পরা পা রেখে ঘন্টার পর ঘন্টা পড়ত বা টিভি দেখত । নিজেকে দেবী
হিসাবে আমাকে আর বাবাকে দিয়ে নিজের পুজো করাত , আমাদের দিয়ে পা ধোয়া জল খাওয়াত ।
দুই বছর পর দিদি
পড়তে বাইরে চলে গিয়েছিল । বাড়িতে খুব একটা আসত না । তবে বাবা প্রায়ই যেত দিদির
ওখানে , দিদির সেবাও করত সম্ভবত । তবে দিদির বিয়ে
তখন হয়নি, কলেজ কমপ্লিট করার ঠিক পর হয়েছিল ।
আমিও তারপর বাইরে চলে যাই । তবে আমার
ভবিষ্যত তখনই ঠিক হয়ে যায় । দিদির সেবা করা ছাড়া আর কোন স্বপ্নই আমার আর কখনও ভাল
লাগেনি দেখতে ।
পাশ করার কিছুদিন
পর সত্যিই দিদি আমেরিকা চলে যায় । অনেকদিন পর দিদি আমেরিকা থেকে ফেরে আগের মাসে ।
আমি বাড়ি ফিরে দেখি বাবা আবার আগের মতো দিদির সেবা করছে । আমারও অবশ্য বহুদিন পর
দিদির সেবা করার সুযোগ হয় কয়েকদিনের জন্য ।
বাবার পৈত্রিক
সম্পত্তি বেচে চাকরি থেকে ভি আর এস নিয়ে দিদির সাথে আমেরিকা চলে যাওয়াও সত্যি, এমনকি ওখানে গিয়ে যে বাবা চাকরের মতো
দিদির কাজ করবে , পা টিপে দেবে সেটাও । বদলে উলটে দিদি মাসে মাসে বাবার পেনশনের টাকাটা পাবে । আর সম্পত্তি বেচে পাওয়া কোটির বেশি টাকা পুরোটাই শুধু দিদির
একাউন্টে জমা পরে দিদির নির্দেশে । এইটাই হয়ত দিদির বড় উদ্দেশ্য ছিল । আমি আর বাবা
শুধু চাকরের মতো দিদির নির্দেশ মানতে জানি । নিজেদের ক্ষতি জেনেও আমরা কেউ এতে
বাধা দিইনি । দিদির সেবা করা ছাড়া অন্য কিছুকেই আমাদের আর লাভ বলে মনে হয় না ।
আর হ্যাঁ , আমাদের মতো না হলেও দিদি নিজের
হাজবেন্ডকেও অনেকটাই সাবমিসিভ করে তুলেছে । ছোটখাটো নানা ভাবে দিদির সেবা করে
জামাইবাবু । পরে হয়ত আরো বেশি করবে ।
তবে দিদির মেয়ে
এখনও অনেক ছোট । ওর আমাদের ডমিনেট করার ব্যাপারটা ভবিষ্যত কল্পনা, সত্যি না ।
বাবাকে সত্যিই
মাঝে মাঝে হিংসা হয় এখন । ইশ, যদি আমিও বাবার
মতো আমেরিকা গিয়ে ক্রীতদাসের মতো দিদির সেবা করতে পারতাম !! )
( অনেকেই আমাদের
বিকৃত পারভার্ট ভাবেন । আসলে অনেকের মতো আমিও স্বেচ্ছায় ভেবে-চিনতে এরকম হইনি । ছোটবেলায় মাতৃহারা, রোগে ভুগে অর্ধমৃত হয়ে যাওয়া আমি
পরিবেশের তীব্র চাপ সহ্য করতে পারিনি । কথায় বলে মেয়েরা অনেক কম বয়সে ম্যাচিয়র হয়
। আমার চেয়ে ৩ বছরের বড় সুন্দরী দিদি সেই বয়সেই ওনেক ম্যাচিয়র হয়ে গিয়েছিল । দিদি
ভবিষ্যতের আর্থিক ও অন্যান্য সুবিধার কথা ভেবে , এবং সেই বয়সেই ক্ষমতার সুখ ও হাতে অনেক টাকা পাওয়ার জন্য
আমাকে (সেই সাথে বাবাকেও) ডমিনেট করে গেছে ক্রমাগত । আর আমার
অবচেতন মন সেই তীব্র চাপ ও অপমান বোধ থেকে বেরনোর কোন স্বাভাবিক পথ না পেয়ে বক্র
পথে গমন করেছে , সাহায্য নিয়েছে বিশেষ ডিফেন্স মেকানিসমের
। সেই মেকানিসম আমাকে ক্রমে বুঝিয়েছে মেয়েরা অনেক সুপিরিয়র , আমার দিদিকে আমার দেবী , আমার প্রভু হিসাবে দেখা উচিৎ । আমার
পরিবেশও আমাকে মেয়েদের সুপিরিয়র ভাবতে সাহায্য করেছে । ক্রমে দিদি আমাকে যত অপমান
করেছে , এই ডিফেন্স মেকানিসমের ফলে আমি তা এঞ্জয়
করতে শুরু করেছি , দিদিকে দেবী, আমার প্রভু বলে ভেবে পেয়েছি তীব্র সুখ ।
ফলে, ক্রমশ আমি গড়ে উঠেছি এইরকম ভাবে , যা থেকে বেরনোর পথ , বা এখন ইচ্ছাও আমার নেই।
অনেকেই এই ঘটনা
পরে আমাকে অত্যাচারিত শিশু বলে দয়া করবেন হয়ত , দিদির নিষ্ঠুরতার কথা পরে খারাপও লাগতে পারে । আমার কিন্তু
একটুও খারাপ লাগে না । আমি সত্যিই আমার দিদিকে দেবী হিসাবে , আমার প্রভু হিসাবে ভাবি । আমার উপর সবরকম
নিষ্ঠুর আচরন করার জন্য রোজ অসংখ্য বার মনে মনে ধন্যবাদ দিই দিদিকে । বিশ্বাস করি
আমি দিদির সম্পত্তি , আমাকে নিয়ে যা খুশি করার অধিকার দিদির
আছে , যেমনটা দিদি করেছিল আমার সাথে ছোটবেলায় , বা বাবার সঙ্গে যেমন এখনও করছে । শুধু
একটাই দুঃখ হয় , যদি এখনও দিদির সেবা করতে পারতাম বাবার
মতো !!
তবে এখনও আমি স্বপ্ন দেখি, হয়ত আমি একদিন আমেরিকায় যাব বা দিদি
পার্মানেন্টলি ফিরে আসবে দেশে । আমি আবার ক্রীতদাসের মতো সেবা করতে পারব আমার
পুজনীয় দেবী, আমার প্রভু , আমার ৩ বছরের বড় অপরুপা সুন্দরী দিদির ।
)
(
some comments copied from banglafemdom.wordpress.com, )
- Laddu
উফ, তোমার ছোটবেলার এক্সপেরিয়েন্স এর জন্য
তোমাকে খুব লাকি মনে হয় । তোমার বাবা তো আরোই ভাগ্যবান । আচ্ছা, যেই রাতে তোমার জ্বর যেনেও তোমার দিদি
তোমার বাবাকে নিজের পা টিপতে বিজি রাখল, সেই রাতেই কি প্রথম তোমার বাবাকে দিয়ে পা টেপাল দিদি ? সেই রাতে সত্যি কতটা সেবা করিয়েছিল ? নিজেকে দেবী হিসাবে পুজো কি সেই রাতেই
প্রথম করিয়েছিল দিদি ? তোমার বাবা কি তখন থেকেই নিজের মেয়েকে
দেবী হিসাবে পুজো করে ? সত্যিটা খুব জানতে ইচ্ছা করছে । এখানে
বলতে প্রবলেম থাকলে আমাকে ফেসবুকে ইনবক্সে বা মেইল করে জানাও প্লিজ ।
- Surjo
লাড্ডুর মত আমারও
সেইদিনের পুরো সত্যিটা জানতে ইচ্ছা করছে । আমাকেও প্লিজ মেল করে জানিও সত্যিটা ।
নানা
কারনে আমি গল্পকে সত্যির থেকে একটু পরিবর্তন করতে চেয়েছিলাম । প্রথমত , জীবনে বাবার দিদির হাতে
ডমিনেটেড হওয়ার সৌভাগ্য যতটা হয়েছে আমার ততটা হয়নি । গল্পে তাই বাবার প্রথমদিকে
দিদির হাতে ডমনেটেড হওয়ার অংশটা একটু কমিয়ে নিজেরটা দিয়েই শুরু করতে চেয়েছিলাম ।
দ্বিতীয়ত , দিদি অনেক কম বয়স থেকেই
বাবাকে যথেস্ট পরিমানে ডমিনেট করত । আমি টিন এজের আগে কাউকে গল্পে খুব বেশি জড়ানোর
ব্যাপারটা এড়িয়ে চলতে পছন্দ করি বিভিন্ন কারনে ।
তৃতীয়ত , দিদি যেভাবে নিজেকে দেবী
বলে দাবী করত আর বাবা যেভাবে দিদিকে দেবী হিসাবে পুজো করত তার পুঙ্খানুপুঙ্খ
বর্ননা অনেক ধার্মিক হিন্দুর খারাপ লাগতে পারে , যদিও খারাপ লাগার কোন কারন
আমার মতে থাকা উচিৎ না, তবু ।
আমার
বাবা আর মার মধ্যে কিরকম সম্পর্ক ছিল, কোন ফেমডম ব্যাপার ছিল
কিনা বলতে পারব না । তবে এটুকু মনে আছে , মা বাড়ির কাজও খুব কম করত
। বাবা রোজ অফিস থেকে ফিরে রান্না করত, কাপড় কাচত । আমি যখন ক্লাস
১ এ পড়ি তখনই মা আমাকে বলত , ছেলেদের উচিৎ মেয়েদের সব
কাজ করে দেওয়া । আমি যেন দিদির সব কাজ করে করে দেওয়া শিখি আসতে আসতে । মা এটাও বলত , মেয়েদের নিজের হাতে পায়ের
জুতো খোলা উচিৎ না , ছেলেদের উচিৎ মেয়েদের পা
থেকে জুতো খুলে দেওয়া । বাবাকে দেখতাম মায়ের আর দিদির পায়ে জুতো পরিয়ে আর খুলে
দিতে , যখনই বাবা বাড়ি থাকত ।
এমনকি মা আমাকেও আসতে আসতে শেখাচ্ছিল এসব ।
দুঃখের
বিষয় , আমি যখন ক্লাস ২ তে পড়ি
তখন মা মারা যায় । সাময়িক দুঃখের কারনে এই বিষয়ের স্মৃতি খুব বেশি নেই । যেটুকু
মনে পরে বাবা দিদির সব কাজই করে দিত আর জুতোও খুলে দিত ।
দিদি
যখন ক্লাস ৫ এ পরে তখন থেকেই বাবা মেঝেতে শুলে সচ্ছন্দে বাবাকে চটি বা জুতো পরা
পায়ের তলায় মাড়িয়ে চলে যেত । বাবা কখনও বারন করেনি দিদিকে । বাবার বুক , এমনকি বাবার মুখ চটি বা
জুতো পরা পা দিয়ে দিদি ওই ১০ বছর বয়সেই মাড়িয়ে যেত । আর বাবাকে দিয়ে দিদি পা
টেপানও শুরু করে ১০ বছর বয়সে । তখন অবশ্য বাবা দিদির পায়ের কাছে বসে দিদির পা দুটো
কলে নিয়ে টিপে দিত । পা টেপানোর সময় দিদি অবশ্য আসতে করে অনেকবার লাথি মেরেছে তখন
থেকেই বাবাকে, কখনও বুকে , কখনও বা মুখে । বেশিরভাগ
সময় চটি পরা পায়ে । বাবা কখনই দিদিকে বাধা দেয়নি । দিদি যখন ক্লাস ৬ এ পরে , অর্থাৎ ১১ বছর বয়স তখন
থেকে দিদিকে বলতে শুনেছি ওই মুর্তিপুজো করে কি পুন্য হয় তোমার ? তার চেয়ে আমার সেবা কর, অনেক বেশি পুণ্য হবে ।
যেদিনকার
আসল ঘটনা জানতে চেয়েছ, অর্থাৎ যেদিন আমার প্রচুর
জ্বর , অথচ আমাকে উপেক্ষা করে
দিদির পা টিপছিল বাবা সেদিনকার ঘটনা বলি । আমার জ্বর এসেছিল বিকেল পাচটার দিকে ।
বাবা অফিস থেকে ফেরে সাড়ে পাচটা নাগাদ । নিজে ফ্রেশ হয়ে প্রথমে সম্ভবত কাপড় কাচে ।
তারপর রান্না বসায় । বাবা ফেরার পরই দিদি বেড়িয়ে পাশের বাড়িতে ঘুড়তে গিয়েছিল ।
দিদি ঘরে ঢোকে ৮ টা নাগাদ । দিদির পরনে সেদিন ছিল লাল টপ , সাদা স্কার্ট , পায়ে লাল চটি । দিদির চটি , জুতোর অভাব না থাকলেও ঘরে
পরার চটি পরে প্রায়ই বাইরে চলে যেত । নিজের চটির ছাপ পরা মেঝে বাবাকে দিয়ে মুছিয়ে
সম্ভবত আনন্দ পেত আমার সুন্দরী দিদি ।
দিদি
যখন ঘরে ঢুকল বাবা তখন সবে খাটে শোয়া আমার মাথার কাছে জলের বালতি নিয়ে এসেছে , প্রবল জ্বরে ভোগা আমার
মাথা ধুয়ে দেবে বলে । দিদি ঘরে ঢুকেই চেয়ারে বসে টিভি চালিয়েই বাবাকে হুকুম করে, ‘ বাবা, এইদিকে এস । আমার পা
ব্যাথা করছে, পা টিপে দেবে’ ।
‘যাচ্ছি মা’ বলে বাবা আমাকে ফেলেই
দিদির পায়ের কাছে গিয়ে বসে । দিদির পা দুটো কলের উপর তুলে নিয়ে টিপতে থাকে বাবা ।
দিদির
বাঁ পায়ের উপর ডান পা রাখা । বাবা তখন দিদির বাঁ পা টা টিপছে । চটি পরা ডান পায়ের
তলা দিয়ে বাবার মুখটা ঠেলে দিদি হঠাত জিজ্ঞাসা করে , ‘ আচ্ছা বাবা , আমার সেবা করতে তোমার ভাল
লাগে ?’
‘হ্যাঁ মা, খুব’ ।
‘আমার পায়ের তলায় শুয়ে পরে
ভাল করে আমার পা টিপে দাও তাহলে’ ।
‘ নিশ্চয় মা’ , এই বলে বাবা তখনই দিদির
পায়ের তলায় শুয়ে পরে । দিদি নিজের সুন্দর মুখে হাসি ফুটিয়ে লাল চটি পরা পা দুটো
নিজের বাবার মুখের উপর তুলে দেয় । বাবার ঠোঁটের উপর দিদি নিজের চটি পরা ডান পা টা
রাখে , আর বাঁ পা টা রাখে বাবার
চোখ আর কপালের উপর । বাবার মুখের উপর চটির তলা দুটো ঘসতে থাকে দিদি আর বাবা
ভক্তিভরে দিদির পা দুটো টিপতে থাকে । একটু পরে দিদি বাবার মুখে লাথি মারা শুরু করে
। মাঝে মাঝেই চটি পরা একটা পা তুলে বাবার মুখের বিভিন্ন জায়গায় লাথি মারতে থাকে দিদি
। কখনও ঠোঁটের উপর , কখনও নাকে , গালে বা কপালে । বাবা
মুখের সর্বত্র লাথি খেতে খেতে নিজের সুন্দরী মেয়ের পা টিপে সেবা করতে থাকে ।
একটু
পরে বাবার মুখের উপর আরেকটা লাথি মেরে দিদি বলে , ‘ এবার ভাল বাবার মতো তোমার
জিভটা বার করে দাও তো ।তোমার মেয়ে জুতোর তলা মুছবে তোমার জিভের উপর’।
দিদির
এই অদ্ভুত কথার জবাবে বাবা দিদির ডান চটির তলায় চুম্বন করে বলে , ‘ দিচ্ছি দেবী’ । সেই প্রথম শুনি বাবা দিদিকে দেবী সম্বোধন
করছে ।
আমার
অবাক চোখের সামনে বাবার বার করা জিভের উপর নিজের ডান চটির তলা নামিয়ে দেয় তার ১২
বছর বয়সী সুন্দরী মেয়ে, আমার দিদি । একটু আগে ওই
চটি পরে দিদি বাইরে থেকে এসেছিল, ফলে চটির তলায় বেশ ময়লা থাকার কথা । বাবার
বার করা জিভের উপর সেই ময়লা চটির তলা মুছতে থাকে দিদি । আর বাবা বারবার জিভ ঢুকিয়ে
ভক্তিভরে দিদির চটির তলার ময়লা গিলে খেতে থাকে । সঙ্গে টিপতে থাকে দিদির বাঁ পা টা
।
দিদি
প্রায় ১০ মিনিট ডান চটির তলা ঘসে বাবার জিভের উপর । তারপর একইভাবে বাঁ চটির তলা
বাবার জিভের উপর নামিয়ে দেয় । আরও ১০ মিনিট বাঁ চটির তলা বাবার জিভের উপর ঘসে
সম্পুর্ন পরিষ্কার করে ফেলে দিদি । তারপর বাবাকে জিজ্ঞাসা করে দিদি, ‘তুমি মুর্তিপুজো করে বেশী আধ্যাত্মিক
আনন্দ পাও , নাকি আমার সেবা করে বেশী
পাও?’
বাবা
দিদির ডান চটির তলায় চুম্বন করতে করতে বলে, ‘তোমার সেবা করে বেশী আধ্যাত্মিক সুখ পাই দেবী’ ।
‘তাহলে আজ থেকে ওসব বন্ধ কর , আর কোনদিন ওসব করবে না ।
আজ থেকে তুমি শুধু আমাকে দেবী হিসাবে পুজো করবে রোজ । এইভাবে রোজ আমার সব চটি জুতো , চেটে পরিষ্কার করবে ।
আমাকে মন্ত্র পরে পুজো করবে । আমি তোমার মুখে লাথি মারলে আমাকে প্রনাম করে ধন্যবাদ
দেবে । আমার পা টেপার সময় এইভাবে আমার পা নিজের মুখের উপর রখে টিপবে । বুঝেছ ?’ বাবার নাকের উপর চটি পরা
ডান পায়ে লাথি মেরে দিদি বলে ।
জবাবে
দিদির ডান চটির তলায় চুম্বন করতে করতে বাবা বলে , ‘ নিশ্চয় দেবী । তোমার সেবা
করার মতো সুখ আমি কিছুতেই পাইনি দেবী । আজ থেকে আমি শুধু তোমাকেই দেবী হিসাবে পুজো
করব , সারাজীবন শুধু তোমার সেবা
করব’ ।
‘এখন তাহলে আমার পা ধুয়ে
চরনামৃত খাও, তারপর দেবী হিসাবে আমার
পুজো কর । এখন থেকে রোজ দেবী হিসাবে আমার পুজো করবে’ ।
বাবা
উঠে দিদির পায়ের উপর মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে বলে , ‘ নিশ্চয় দেবী’ ।
তারপর
দিদিকে দেবী হিসাবে পুজো করে বাবা , অনেকটা গল্পের মতই । তবে
দিদিকে খেতে দেওয়ার পর দিদির পায়ের তলায় শুয়ে দিদির চটি পরা পা দুটো নিজের মুখের
উপর রেখে টিপতে টিপতে দিদির চটির তলায় ভক্তিভরে চুম্বন করতে থাকে বাবা ।
এরপর
থেকে এইভাবেই রোজ দিদির সেবা করত বাবা । দিদি নিজের প্রত্যেকটা জুতোর তলা শুধু
বাবার জিভের উপর ঘষে পরিষ্কার করত । ইচ্ছা করে জুতোর তলায় কাদা লাগাত দিদি , আর বাবা ফিরলে বাবার জিভের
উপর ঘষে পরিষ্কার করত । বাবা কোন আপত্তি ছাড়াই ভক্তিভরে নিজের মেয়ের জুতোর তলার সব
ময়লা গিলে খেয়ে নিত । বাবার মুখে লাথি মারতেও খুব ভালবাসত দিদি তখন থেকেই । নিজে
চেয়ারে বসে বাবাকে পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসাত । তারপর জুতো বা চটি পরা পায়ে বাবার
মুখে জোরে জোরে লাথি মারত দিদি । দিদির লাথি খেয়ে দিদির পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম
কর দিদিকে ধন্যবাদ দিত বাবা ।
এইভাবেই
অত কম বয়স থেকে বাবার উপর অত্যাচার করা আর বাবাকে দিয়ে নিজের সেবা করানো অভ্যাস
করে ফেলেছিল দিদি । আধ্যাত্মিক বাবা তখন থেকেই ন্য সব দেব দেবীর পুজা অর্চনা ছেড়ে
ভক্তিভরে শুধু নিজের সুন্দরী মেয়েকে পুজো করত, মেয়ের সেবা করত । বাবা
আমাকেও বারবার বলত, দিদির সেবা করে , দিদির পুজো করে যে
আধ্যাত্মিক সুখ বাবা পেয়েছে তা আগে কখনও পায়নি ।
কারো
এই কথা শুনে খারাপ লাগতে পারে , তাই একটু এড়িয়ে গিয়ে গল্পটা লিখেছিলাম । দিদি
যে অত কম বয়স থেকে ওইভাবে বাবাকে ডমিনেট করে সেটাও লিখতে চাইনি । তোমাদের আগ্রহে
এখন লিখেই ফেললাম ।
দিদি
আমাকে অবশ্য ওই বয়সে খুব বেশি ডমিনেট করত না , ওই গল্পে যা আছে ততটুকুই
করত । আমাকে বেশি করে দিদি ডমিনেট করা শুরু করে আমি যখন ক্লাস ৮ এ পড়ি, তখন থেকে । গল্পে আমার
পার্টটা ঠিকই রেখেছি । বাবার অত কম বয়সী মেয়ের কাছে ওইভাবে ডমিনেটেড হওয়া আর তাকে
দেবী হিসাবে পুজো করার ব্যাপারটা কারো খারাপ লাগতে পারে ভেবে এড়িয়ে গিয়েছিলাম ।
বাবার
ভাগ্য সত্যিই খুব ভাল । নিজের অতি সুন্দরী মেয়েকে অত কম বয়স থেকেই ওইভাবে দেবী
হিসাবে পুজো করার, তার সেবা করার সুযোগ
পাচ্ছে বাবা । এখন নিজের যাবতীয় সম্পত্তি মেয়ের চরনে অর্পন করে আমেরিকায় গিয়ে তার
সেবা করছে ক্রীতদাসের মতো । ভবিষ্যতে হয়ত নাতনীকেও একইভাবে সেবা করতে পাবে । দিদি
এখনও কথায় কথায় সবার সামনে বাবার মুখে জুতো পরা পা দিয়ে লাথি মারে , বাবার জিভে ঘষে জুতোর তলা
পরিষ্কার করে, বাবাকে দিয়ে পা টেপায় । আর
বাবা দেবীর মতো ভক্তিভরে সবার সামনে নিজের মেয়েকে পুজো করে । আমি জানি না , আমি নিজে কখনও আর আমার
সুন্দরী পুজনীয় দিদির সেবা করার সুযোগ পাব কিনা ।
..........
Dr.
Mukherjee ( Psychologist )
তোমার
এক্সপেরিয়েন্স অনেকের বিশ্বাস না হলেও আমার বিশ্বাসযোগ্য মনে হয়েছে । সাইকোলজিস্ট
হিসাবে কোনটা বানানো গল্প আর কোনটা সত্যি তা মোটামুটি নির্ভুল ভাবেই ধরতে পারি ।
তোমার গল্প ও পরে কমেণ্টে যোগ করে অংশ থেকে তোমার এই অভিজ্ঞতা সত্যি বলেই মনে
হচ্ছে, নাহলে এত নিখুতভাবে তুলে
ধরতে পারতে না । তোমার কথা শুনে মনে হয় তোমার দিদির প্রতি ভক্তির সঙ্গে এখনও মনে
কিছুটা রাগ মিশে আছে । এটা যুক্তিহীন । তোমার দিদি তোমাদের সঙ্গে যা করেছে, তা তোমাদের সবার পক্ষেই ভাল
ছিল । তোমার দিদি যা করেছে তোমার সঙ্গে তার জন্য তোমার কৃতজ্ঞ থাকা উচিত। আর দিদির
প্রতি সমস্ত অযৌক্তিক রাগ বিসর্জন দিয়ে মনে দিদির প্রতি ভক্তি আনা উচিত । আর
ভবিষ্যতে যেভাবেই হোক, আবার দিদির ক্রীতদাস হয়ে তার
সেবা করাই তোমার একমাত্র ধ্যান জ্ঞান হওয়া উচিত। এতে তুমি যা সুখ পাবে, আর কিছুতেই তার ১% ও পাবে
না। মনে কোন সংশয় থাকলে রিপ্লাই কর কমেণ্টে বা আমার এই মেইল অ্যাড্রেসে ই মেইল কর
।
Thank
you Dr. আমার ধারনা ছিল সাইকোলজিস্টরা আমাদের বিকৃত
মস্তিস্ক ভাবেন । আপনি সাইকোলজিস্ট হয়ে সেখানে বলছেন, আমার আর বাবার সাথে দিদি ঠিক
কাজ করেছে, আমার এখনও উচিত যেভাবে হোক
আবার দিদির স্লেভ হয়ে সেবা করা, এটা শুনে অবাক লাগল খুব সঙ্গে খুশি হলাম । আর
আপনি ঠিক ধরেছেন এখনও মাঝে মাঝে এক আধবার মনে হয়, দিদি আমাদের সাথে বড্ড
নিষ্ঠুর আচরন করেছে । বাবাও আমাদের সাথে দিদির ঐ আচরন করা মেনে নিয়ে ঠিক করেননি ।
জানি, এরকম ভাবা ঠিক না, তবুও মাঝে মাঝে এই চিন্তা
চলে আসে।
1.
o g.
2. Dr. mukherjee ( Psychologist )
This comment has been removed by a blog administrator.
ReplyDelete