অঙ্কিতা...
ছোট থেকে অয়নের স্বপ্ন ছিল সে চ্যাম্পিয়ান রানার হবে, দেশের হয়ে পদক জিতবে। সে আন্ডার ১৬ তে ন্যাশনাল ইভেন্টে গোল্ড পায়। কিন্তু পরে চোট পেয়ে তার স্বপ্ন সফল করতে পারে না। পরে সে ফিজিক্যাল এজুকেশানের টিচার হয়ে একটা কোয়েড স্কুলে চাকরি পায়। তার স্বপ্ন হয় নিজে না পারা স্বপ্ন কোন ছাত্র ছাত্রীর মধ্যে দিয়ে পুরন করবে।
তিন বছর চাকরী করার পর সে খুঁজে পায় তাকে যার মধ্যে সে সেই সম্ভাবনা দেখতে পায়। ক্লাস ৫ এ পড়া বাচ্চা মেয়ে অঙ্কিতা। গরীব ঘরের রোগা, অপুষ্টিতে ভোগা মাঝারী বর্নের মেয়েটাকে দৌড়াতে দেখেই সে বোঝে তার চেয়ে প্রায় ১৮ বছরের ছোট এই মেয়েই পারে তার স্বপ্ন সফল করতে।
মেয়েটি মা মরা, বাবা মাতাল, সৎ মা তাকে সহ্য করতে পারে না। ক্রমে তার একের পর এক সব দায়িত্ব অয়ন নিজের কাঁধে তুলে নিতে থাকে। তার খাওয়া, তার পোষাক। তার দৌড়ানোর দামী জুতো, পোষাক, দামী সাপ্লিমেন্ট সব নিজের মাইনের টাকায় সে কিনে দিতে থাকে। প্রাক্টিশের পর রোজই অঙ্কিতা ক্লান্ত হয়ে পরত। তখন মাঠের উঁচু পাঁচিলে তাকে বসিয়ে তার রানিং শু পরা পা দুটো নিজের কাঁধে রেখে সবার সামনেই অন্তত ৩০ মিনিট ধরে টিপে দিত অয়ন।
এরপর একসাথে নিজের বাড়িতে নিয়ে গিয়ে প্রথমে তার জন্য টিফিন রেডি করত। তারপর তাকে খেতে দিয়ে তার জুতো মোজা খুলে তার পায়ে ঘরে পরার চটি পরিয়ে দিত। তারপর আবার অঙ্কিতার চটি পরা পা দুটো কোলে তুলে নিয়ে সে আরো ঘন্টা খানেক তার পা টিপে যেত যাতে তার পায়ের ক্লান্তি কেটে যায়। ক্লাস ৬ এ পড়ার সময় থেকেই এইভাবে স্যারের সেবা নিতে অভ্যস্ত হয়ে পরেছিল অঙ্কিতা।
এতে আর সে অস্বস্তি বোধ করত না। স্যারের বাড়িতেই বেশিরভাগ রাতও কাটাত সে। সে চাইলেও স্যার তাকে কোন কাজ করতে দিত না। প্রাক্টিশের বাইরে অঙ্কিতার যাতে কোন পরিশ্রম না হয় সেদিকে অয়নের কড়া নজর থাকত।
অঙ্কিতা এতে খুবই অভ্যস্ত হয়ে পরেছিল আস্তে আস্তে। এতটাই যে এতে তার অস্বস্তি হওয়া তো দূর, সে বেশ হাসিমুখেই দরকার মত স্যারকে দিয়ে কাজ করাত হুকুম করে। এক বোতল জল দরকার হলেও সে নিজে না নিয়ে তার আশ্রয়দাতা স্যারকেই হুকুম করত জল দিতে। নিজের জামা কাচা, জুতো পরিস্কার, পা থেকে জুতো খোলা সবই সে স্যারের উপর চাপিয়ে দিয়েছিল। এমনকি সে যখন পড়ার টেবিলে বসে পড়ত, তখন স্যারকে নিজের পায়ের তলায় শুইয়ে পাও টিপিয়ে নিত অঙ্কিতা। স্যার মেঝেতে শুত টেবিলের নিচে আর সে নিজের চটি পরা পা দুটো স্যারের বুকে বা মুখে তুলে দিত। স্যার তার পা টিপে দিত আর সে টেবিলে বসে পড়ত।
এইভাবে স্যারের মুখের উপরে চটি পরা পা রেখে বসে স্যারকে দিয়ে পা টেপাতে টেপাতে পড়া খুবই উপভোগ করত অংকিতা। পড়তে পড়তে সে নিজের চটির তলা স্যারের সারা মুখে ঘসত। স্যারের নাক, গাল, কপাল, ঠোঁট সব নিজের চটি পরা দুই পায়ের তলা দিয়ে ঘসে খেলত অংকিতা। স্যার তাতে আরো খুশি হয়ে আরো ভক্তিভরে তার দুই পা টিপে দিত। স্যারের ভাব দেখে অংকিতার মনে হত যেন স্যার তার চাকর আর সেই স্যারের মনিব, প্রভু। তার দয়ার উপর নির্ভর করে স্যার বেঁচে আছে।
সে শুধু ঘরের চটি পরা পাই স্যারের মুখে রাখত তাই না। ক্লাস ৭ এ ওঠার পর একদিন প্রাক্টিশ থেকে বাড়ি ফেরার পরে স্যার তার স্নিকার পরা পা দুটো কোলে তুলে টিপে দিচ্ছিল। হঠাত অংকিতা নিজেই স্যারকে হুকুম করল তার পায়ের তলায় শুয়ে পরতে। তার স্যার অয়ন তার আদেশে সাথে সাথে তার পায়ের কাছে মাথা রেখে শুয়ে পরল। অংকিতা হাসিমুখে নিজের সাদা স্নিকার পরা পা দুটো স্যারের মুখের উপরে তুলে দিয়ে স্যারের মুখের উপরে নিজের জুতোর তলার ময়লা ঘসে মুছতে লাগল। স্যার বিনা আপত্তিতে তার ছাত্রীকে নিজের মুখটা পাপোষের মত ব্যাবহার করতে দিল। অংকিতার ভিশন ভাল লাগছিল এইভাবে স্যারকে ডমিনেট করতে। সে একটু পরে জুতো পরা ডান পায়ে স্যারের নাকের উপরে একটা লাথি মেরে বলল, " আমার পা টিপে দে এবার।" তার ছাত্রী এইভাবে তাকে ডমিনেট করায়, তাকে তুই বলে সম্বোধন করায় অয়ন খুবই খুশি হয়েছিল। সে ভিশন ভক্তিভরে ওর মুখের উপরে রাখা নিজের ছাত্রীর পা দুটো টিপে দিতে লাগল।
৩০ মিনিট এইভাবে স্যারকে দিয়ে পা টেপাতে টেপাতে স্যারের মুখটাকে পাপোষের মত ইউজ করল অংকিতা। জুতো পরা দুই পায়ে প্রায় ২০ টা লাথি মারল স্যারের মুখে। এরপর জুতো পরা পায়ে স্যারের মুখের উপরে উঠে প্রায় ১ মিনিট দাঁড়িয়ে রইল। তারপর স্যারের মুখটা জুতো পরা পায়ের তলায় মাড়িয়ে পাশের ঘরে চলে গেল।
এরপর থেকে রোজই এইভাবে স্যারকে ডমিনেট করা শুরু করল অংকিতা। এতে সে যেমন মজা পেত, স্যারও যে এতে খুব খুশি হয় সেটাও বুঝত অংকিতা। শুধু চটি বা স্নিকার পরা পায়ে না, মেটাল স্পাইক পরা রানিং শু পরা পা স্যারের মুখে রেখে স্যারকে দিয়ে পা টেপাত সে মাঝে মাঝেই। সেই রানিং শু পরা পায়ে স্যারের মুখে লাথিও মারত অংকিতা, উঠে দাঁড়িয়ে পরত স্যারের মুখে। নেমে দাঁড়িয়ে সে অবাক হয়ে দেখত স্যারের মুখে মেটাল স্পাইক বসে গিয়ে দাগ তৈরি হয়েছে। স্যার এই তীব্র ব্যাথা হাসিমুখে সহ্য করত তো বটেই উলটে অংকিতার রানিং শু পরা পায়ে চুম্বন করে ওকে ধন্যবাদ দিত ওর উপরে অত্যাচার করার জন্য। এমনকি তার স্নিকার, রানিং শু, কিটো, চটি সবই স্যার ক্রমে জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করে দেওয়া শুরু করল, এমনকি কাদায় ভরা জুতোর তলাও স্যার জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করে দিত। তার প্রতি স্যারের এই প্রবল ভক্তি অংকিতাকে খুব খুশি করত। সে যত জোরে জোরে স্যারের মুখে লাথি মারত স্যার তত আরো বেশি তার সেবায় সঁপে দিত নিজেকে।
এমনকি স্কুল মাঠে দৌড় প্রাক্টিশ শেষে যখন স্যার যখন পাঁচিলে বসা অংকিতার রানিং শু পরা পা দুটো কাঁধে নিয়ে টিপে দিত তখন প্রায় রোজই অংকিতা একটা জুতো পরা পা তুলে দিত স্যারের মাথার উপরে, সেই ক্লাস ৭ এ পড়ার সময় থেকেই। এ নিয়ে অনেকে হাসাহাসি করত বটে, কিন্তু কখনো কোন সমস্যা হয়নি ওদের কারো। আসলে স্যার যে শুধু তাকে একজন সফল ক্রীড়াবিদ হিসাবে দেখতে চায়, আর তার জন্যই তার এত সেবা করে এটা সবাই জানত। আর এটাও সবাই জানত তার মধ্যে দেশকে আন্তর্জাতিক পদক এনে দেওয়ার সম্ভবনা আছে। আর কে না চায় তার স্কুলের একটা মেয়ে আন্তর্জাতিক ক্রীড়ায় পদক পেয়ে দেশ ও স্কুলের নাম উজ্জ্বল করুক? সেই সুযোগে সে ক্রমে মাঠে পা টেপানোর সময়ে বিভন্ন অজুহাতে স্যারের বুকে বা মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারাও শুরু করল। স্যার এতে তার মতই খুশি হত সবার সামনে তার কাছে অপমানিত হতে পেরে।
তবে আসল লক্ষ্য থেকে তার মন সরে নি। সেও স্কুলে পড়ার সময়ে ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়ান হল বিভিন্ন এজের ক্যাটেগরিতে। ছোট খাট চোট পেলেও স্যার সবসময় তাকে বেস্ট জায়গায় নিয়ে গিয়ে অনেক খরচ করে ট্রিটমেন্ট করাত। যেদিন অঙ্কিতা এশিয়ান গেমসে ২০০ মিটারে গোল্ড জিতল সেদিন আনন্দের চোটে সে জীবনে প্রথমবার স্যারকে জড়িয়ে ধরতে যাচ্ছিল। কিন্তু তার আগেই কয়েকশো টিভি ক্যামেরার সামনে সবাইকে অবাক করে দিয়ে তার রানিং শু পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করল তার স্যার অয়ন। এই কাজ স্যার এর আগে বিভিন্ন ইভেন্টে বহুবার করেছে সবার সামনেই। কিন্তু আন্তর্জাতিক ইভেন্টে সে এটা আশা করেনি। তবে স্যারের তার প্রতি এই ভক্তি তাকে খুব খুশি করেছিল। সেও জবাবে অন্য ইভেন্টের মতই স্যারের মাথায় নিজের রানিং শু পরা ডান পা রেখে স্যারকে আশির্বাদ করল মিডিয়ার ক্যামেরার সামনেই।
স্যারের এই অদ্ভুত আচরনের কারন মিডিয়া তার কাছে জানতে চাইলে অঙ্কিতা বলল, " আপনারা ন্যাশনাল লেভেলের এথলেটিক্সের খোঁজ রাখলে আজ আর অবাক হতেন না। স্যার সেই স্কুলে আমি ক্লাস ৫ এ পড়ার সময় থেকেই আমি কোন ইভেন্টে গোল্ড পেলে এইভাবেই আমার জুতো পরা পায়ে মাথা রেখে আমাকে কৃতজ্ঞতা জানায়। স্যারের অপুর্ন স্বপ্ন সফল করার জন্য।"
ছোট থেকে অয়নের স্বপ্ন ছিল সে চ্যাম্পিয়ান রানার হবে, দেশের হয়ে পদক জিতবে। সে আন্ডার ১৬ তে ন্যাশনাল ইভেন্টে গোল্ড পায়। কিন্তু পরে চোট পেয়ে তার স্বপ্ন সফল করতে পারে না। পরে সে ফিজিক্যাল এজুকেশানের টিচার হয়ে একটা কোয়েড স্কুলে চাকরি পায়। তার স্বপ্ন হয় নিজে না পারা স্বপ্ন কোন ছাত্র ছাত্রীর মধ্যে দিয়ে পুরন করবে।
তিন বছর চাকরী করার পর সে খুঁজে পায় তাকে যার মধ্যে সে সেই সম্ভাবনা দেখতে পায়। ক্লাস ৫ এ পড়া বাচ্চা মেয়ে অঙ্কিতা। গরীব ঘরের রোগা, অপুষ্টিতে ভোগা মাঝারী বর্নের মেয়েটাকে দৌড়াতে দেখেই সে বোঝে তার চেয়ে প্রায় ১৮ বছরের ছোট এই মেয়েই পারে তার স্বপ্ন সফল করতে।
মেয়েটি মা মরা, বাবা মাতাল, সৎ মা তাকে সহ্য করতে পারে না। ক্রমে তার একের পর এক সব দায়িত্ব অয়ন নিজের কাঁধে তুলে নিতে থাকে। তার খাওয়া, তার পোষাক। তার দৌড়ানোর দামী জুতো, পোষাক, দামী সাপ্লিমেন্ট সব নিজের মাইনের টাকায় সে কিনে দিতে থাকে। প্রাক্টিশের পর রোজই অঙ্কিতা ক্লান্ত হয়ে পরত। তখন মাঠের উঁচু পাঁচিলে তাকে বসিয়ে তার রানিং শু পরা পা দুটো নিজের কাঁধে রেখে সবার সামনেই অন্তত ৩০ মিনিট ধরে টিপে দিত অয়ন।
এরপর একসাথে নিজের বাড়িতে নিয়ে গিয়ে প্রথমে তার জন্য টিফিন রেডি করত। তারপর তাকে খেতে দিয়ে তার জুতো মোজা খুলে তার পায়ে ঘরে পরার চটি পরিয়ে দিত। তারপর আবার অঙ্কিতার চটি পরা পা দুটো কোলে তুলে নিয়ে সে আরো ঘন্টা খানেক তার পা টিপে যেত যাতে তার পায়ের ক্লান্তি কেটে যায়। ক্লাস ৬ এ পড়ার সময় থেকেই এইভাবে স্যারের সেবা নিতে অভ্যস্ত হয়ে পরেছিল অঙ্কিতা।
এতে আর সে অস্বস্তি বোধ করত না। স্যারের বাড়িতেই বেশিরভাগ রাতও কাটাত সে। সে চাইলেও স্যার তাকে কোন কাজ করতে দিত না। প্রাক্টিশের বাইরে অঙ্কিতার যাতে কোন পরিশ্রম না হয় সেদিকে অয়নের কড়া নজর থাকত।
অঙ্কিতা এতে খুবই অভ্যস্ত হয়ে পরেছিল আস্তে আস্তে। এতটাই যে এতে তার অস্বস্তি হওয়া তো দূর, সে বেশ হাসিমুখেই দরকার মত স্যারকে দিয়ে কাজ করাত হুকুম করে। এক বোতল জল দরকার হলেও সে নিজে না নিয়ে তার আশ্রয়দাতা স্যারকেই হুকুম করত জল দিতে। নিজের জামা কাচা, জুতো পরিস্কার, পা থেকে জুতো খোলা সবই সে স্যারের উপর চাপিয়ে দিয়েছিল। এমনকি সে যখন পড়ার টেবিলে বসে পড়ত, তখন স্যারকে নিজের পায়ের তলায় শুইয়ে পাও টিপিয়ে নিত অঙ্কিতা। স্যার মেঝেতে শুত টেবিলের নিচে আর সে নিজের চটি পরা পা দুটো স্যারের বুকে বা মুখে তুলে দিত। স্যার তার পা টিপে দিত আর সে টেবিলে বসে পড়ত।
এইভাবে স্যারের মুখের উপরে চটি পরা পা রেখে বসে স্যারকে দিয়ে পা টেপাতে টেপাতে পড়া খুবই উপভোগ করত অংকিতা। পড়তে পড়তে সে নিজের চটির তলা স্যারের সারা মুখে ঘসত। স্যারের নাক, গাল, কপাল, ঠোঁট সব নিজের চটি পরা দুই পায়ের তলা দিয়ে ঘসে খেলত অংকিতা। স্যার তাতে আরো খুশি হয়ে আরো ভক্তিভরে তার দুই পা টিপে দিত। স্যারের ভাব দেখে অংকিতার মনে হত যেন স্যার তার চাকর আর সেই স্যারের মনিব, প্রভু। তার দয়ার উপর নির্ভর করে স্যার বেঁচে আছে।
সে শুধু ঘরের চটি পরা পাই স্যারের মুখে রাখত তাই না। ক্লাস ৭ এ ওঠার পর একদিন প্রাক্টিশ থেকে বাড়ি ফেরার পরে স্যার তার স্নিকার পরা পা দুটো কোলে তুলে টিপে দিচ্ছিল। হঠাত অংকিতা নিজেই স্যারকে হুকুম করল তার পায়ের তলায় শুয়ে পরতে। তার স্যার অয়ন তার আদেশে সাথে সাথে তার পায়ের কাছে মাথা রেখে শুয়ে পরল। অংকিতা হাসিমুখে নিজের সাদা স্নিকার পরা পা দুটো স্যারের মুখের উপরে তুলে দিয়ে স্যারের মুখের উপরে নিজের জুতোর তলার ময়লা ঘসে মুছতে লাগল। স্যার বিনা আপত্তিতে তার ছাত্রীকে নিজের মুখটা পাপোষের মত ব্যাবহার করতে দিল। অংকিতার ভিশন ভাল লাগছিল এইভাবে স্যারকে ডমিনেট করতে। সে একটু পরে জুতো পরা ডান পায়ে স্যারের নাকের উপরে একটা লাথি মেরে বলল, " আমার পা টিপে দে এবার।" তার ছাত্রী এইভাবে তাকে ডমিনেট করায়, তাকে তুই বলে সম্বোধন করায় অয়ন খুবই খুশি হয়েছিল। সে ভিশন ভক্তিভরে ওর মুখের উপরে রাখা নিজের ছাত্রীর পা দুটো টিপে দিতে লাগল।
৩০ মিনিট এইভাবে স্যারকে দিয়ে পা টেপাতে টেপাতে স্যারের মুখটাকে পাপোষের মত ইউজ করল অংকিতা। জুতো পরা দুই পায়ে প্রায় ২০ টা লাথি মারল স্যারের মুখে। এরপর জুতো পরা পায়ে স্যারের মুখের উপরে উঠে প্রায় ১ মিনিট দাঁড়িয়ে রইল। তারপর স্যারের মুখটা জুতো পরা পায়ের তলায় মাড়িয়ে পাশের ঘরে চলে গেল।
এরপর থেকে রোজই এইভাবে স্যারকে ডমিনেট করা শুরু করল অংকিতা। এতে সে যেমন মজা পেত, স্যারও যে এতে খুব খুশি হয় সেটাও বুঝত অংকিতা। শুধু চটি বা স্নিকার পরা পায়ে না, মেটাল স্পাইক পরা রানিং শু পরা পা স্যারের মুখে রেখে স্যারকে দিয়ে পা টেপাত সে মাঝে মাঝেই। সেই রানিং শু পরা পায়ে স্যারের মুখে লাথিও মারত অংকিতা, উঠে দাঁড়িয়ে পরত স্যারের মুখে। নেমে দাঁড়িয়ে সে অবাক হয়ে দেখত স্যারের মুখে মেটাল স্পাইক বসে গিয়ে দাগ তৈরি হয়েছে। স্যার এই তীব্র ব্যাথা হাসিমুখে সহ্য করত তো বটেই উলটে অংকিতার রানিং শু পরা পায়ে চুম্বন করে ওকে ধন্যবাদ দিত ওর উপরে অত্যাচার করার জন্য। এমনকি তার স্নিকার, রানিং শু, কিটো, চটি সবই স্যার ক্রমে জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করে দেওয়া শুরু করল, এমনকি কাদায় ভরা জুতোর তলাও স্যার জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করে দিত। তার প্রতি স্যারের এই প্রবল ভক্তি অংকিতাকে খুব খুশি করত। সে যত জোরে জোরে স্যারের মুখে লাথি মারত স্যার তত আরো বেশি তার সেবায় সঁপে দিত নিজেকে।
এমনকি স্কুল মাঠে দৌড় প্রাক্টিশ শেষে যখন স্যার যখন পাঁচিলে বসা অংকিতার রানিং শু পরা পা দুটো কাঁধে নিয়ে টিপে দিত তখন প্রায় রোজই অংকিতা একটা জুতো পরা পা তুলে দিত স্যারের মাথার উপরে, সেই ক্লাস ৭ এ পড়ার সময় থেকেই। এ নিয়ে অনেকে হাসাহাসি করত বটে, কিন্তু কখনো কোন সমস্যা হয়নি ওদের কারো। আসলে স্যার যে শুধু তাকে একজন সফল ক্রীড়াবিদ হিসাবে দেখতে চায়, আর তার জন্যই তার এত সেবা করে এটা সবাই জানত। আর এটাও সবাই জানত তার মধ্যে দেশকে আন্তর্জাতিক পদক এনে দেওয়ার সম্ভবনা আছে। আর কে না চায় তার স্কুলের একটা মেয়ে আন্তর্জাতিক ক্রীড়ায় পদক পেয়ে দেশ ও স্কুলের নাম উজ্জ্বল করুক? সেই সুযোগে সে ক্রমে মাঠে পা টেপানোর সময়ে বিভন্ন অজুহাতে স্যারের বুকে বা মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারাও শুরু করল। স্যার এতে তার মতই খুশি হত সবার সামনে তার কাছে অপমানিত হতে পেরে।
তবে আসল লক্ষ্য থেকে তার মন সরে নি। সেও স্কুলে পড়ার সময়ে ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়ান হল বিভিন্ন এজের ক্যাটেগরিতে। ছোট খাট চোট পেলেও স্যার সবসময় তাকে বেস্ট জায়গায় নিয়ে গিয়ে অনেক খরচ করে ট্রিটমেন্ট করাত। যেদিন অঙ্কিতা এশিয়ান গেমসে ২০০ মিটারে গোল্ড জিতল সেদিন আনন্দের চোটে সে জীবনে প্রথমবার স্যারকে জড়িয়ে ধরতে যাচ্ছিল। কিন্তু তার আগেই কয়েকশো টিভি ক্যামেরার সামনে সবাইকে অবাক করে দিয়ে তার রানিং শু পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করল তার স্যার অয়ন। এই কাজ স্যার এর আগে বিভিন্ন ইভেন্টে বহুবার করেছে সবার সামনেই। কিন্তু আন্তর্জাতিক ইভেন্টে সে এটা আশা করেনি। তবে স্যারের তার প্রতি এই ভক্তি তাকে খুব খুশি করেছিল। সেও জবাবে অন্য ইভেন্টের মতই স্যারের মাথায় নিজের রানিং শু পরা ডান পা রেখে স্যারকে আশির্বাদ করল মিডিয়ার ক্যামেরার সামনেই।
স্যারের এই অদ্ভুত আচরনের কারন মিডিয়া তার কাছে জানতে চাইলে অঙ্কিতা বলল, " আপনারা ন্যাশনাল লেভেলের এথলেটিক্সের খোঁজ রাখলে আজ আর অবাক হতেন না। স্যার সেই স্কুলে আমি ক্লাস ৫ এ পড়ার সময় থেকেই আমি কোন ইভেন্টে গোল্ড পেলে এইভাবেই আমার জুতো পরা পায়ে মাথা রেখে আমাকে কৃতজ্ঞতা জানায়। স্যারের অপুর্ন স্বপ্ন সফল করার জন্য।"
No comments:
Post a Comment