Tuesday, 25 December 2018

রনির ডায়েরি - story plot!

রনির ডায়েরি গল্পের চতুর্থ অধ্যায়/ পার্ট পরের মাসের ১ তারিখে প্রকাশ করার কথা। এখনো কিছু লিখে ওঠা হয় নি। জানি না লেখা হয়ে উঠবে কিনা। আসলে এরকম গল্প শুরু করা সহজ। কিন্তু ঠিক যেরকম লিখতে চাইছি সেটা লিখতে গেলে গল্প এত বড় হয়ে যায় যে সময় করে গুছিয়ে লিখে শেষ করে ওঠা হয় না। এই গল্পের স্ক্রিপ্ট টা মোটামুটি এরকম। রনিকে ছোট থেকে তার আড়াই বছরের বড় দিদি মৌ চাকরের মত ইউজ করত। মেধাবী সুন্দরী মেয়ের প্রতি ভালবাসা থেকে রনির বাবা মা সেভাবে কখনো এতে বাধা দেয় নি। রনির দিদি ক্লাস ১১ -১২ এ পড়ার সময়ে রনিকে নিজের খুড়তুতো কাকিমার সামনেই ডমিনেট করত, চাকরের মত ইউজ করত। রনি জন্মসুত্রে তার ভাই হলেও মৌয়ের চোখে রনি ওর চাকরের বেশি কিছু ছিল না। বরং বয়সে মাত্র ৫ বছরের বড় রিমা কাকিমাকে মৌ নিজের দিদির চোখেই দেখত, ভালবাসত। রিমার কাছেও মৌ তার ছোট বোনের মতই ছিল, আর রনি ছিল পারিবারিক বিনা পয়সার চাকরের মত, যাকে যত খুশি ব্যাবহার করে জীবনকে সহজ করে নেওয়া যায়। কলেজে উঠে মৌ বাইরে অন্য শহরে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চলে যায়। বছরে ৩-৪ বার মাত্র বাড়ি আসে। এরপরে কলেজ পাশ করেই মৌ চাকরি নিয়ে চলে যায় বিদেশে। ফলে রনিকে প্রায় দাসের মত ব্যাবহার করার আর কেউ থাকে না। যেটা ভয়ানক সাবমিসিভ রনিকে খুব কষ্ট দিতে থাকে। রনিকে যদিও তার কাকিমা চাকরের মত ব্যাবহার করতে থাকে কিছুটা। মানে ওদের বাড়িতে গিয়ে ঘর গুছিয়ে বা পরিষ্কার করে দিয়ে আসা। শপিং এ সাহায্য করা, ব্যাগ বয়ে দেওয়া। জুতো পালিশ করে রাখা। মাঝে মধ্যে পা টিপে দেওয়া। কাকিমার দুই মেয়ে মানি ও তানি এই দেখেই বড় হতে থাকে। বড়দের সামনে খুব বেশি না করলেও আড়ালে মানি আর তানিও রনিকে বেশ ডমিনেট করতে থাকে। রনিকে দিয়ে পা টেপানো থেকে ওর টাকায় শপিং করা এসবে মানি প্রথমে সচ্ছন্দ হয়। আর দিদির দেখাদেখি তার বোন তানিও একই কাজ করতে থাকে। কিন্তু পুরো ব্যাপারটাকে আরো বেশির দিকে নিয়ে যেতে শুরু করে তানিই। তখন তানির বয়স ১১, মানির ১৬, ওদের মায়ের ৩৫ আর রনির ৩০। মা আর দিদির সামনেই রনিকে বকা বা চড় লাথি মারা এসব ক্রমেই বাড়তে থাকে। নামমাত্র বাধা দিয়ে শেষে সবই মেনে নেয় রিমা কাকিমা। ক্রমে তানি মা আর দিদির সামনেই রনির মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে পা টেপানো থেকে তুচ্ছ অজুহাতে রনির মুখে জুতো পরা পায়ে একের পর এক লাথি মারা বা রনিকে দিয়ে নিজের পায়ে পরা জুতোর তলা চাটিয়ে পরিষ্কার করানো সবই চলতে থাকে। তানির সাথে মানি, এমনকি ওদের মা রিমাও অল্প বিস্তর ডমিনেট করতে থাকে রনিকে। কিন্তু ঘটনা শুধু এখানেই থেমে থাকে না। ক্রমে রনিকে নিজেদের বান্ধবী সোনা (১৮) আর ডোনার (১৪) সামনেই ক্যাজুয়ালি ডমিনেট করতে থাকে মানি আর তানি। তানি যেমন খামিখেয়ালি ডমিনেটিং বাচ্চা, তেমনই ডোনা খুব শেল্ফিশ,মুডি, ডমিনেটিং টিন এজ গার্ল। আর ৩ বছরের পার্থক্য স্বত্ত্বেও দুজনের গলায় গলায় ভাব! তানিকে রনিকে এইভাবে ডমিনেট করতে দেখে ডোনাও রনিকে ডমিনেট করা শুরু করবে। কথায় কথায় লাথি মারবে, জুতো চাটাবে। আর রনির টাকায় শপিং করা বা ফুর্তি করা তো আছেই! রিমা কাকিমা এর মধ্যে নিজের মনের ভাব প্রকাশ করবে। আসলে মেয়ের দুই প্রানের বন্ধু সোনা ও ডোনাকে রিমা নিজের মেয়ের মতই ভালবাসে। অথচ ডোনারা খুব গরীব। আর ভাড়া বাড়িতে থাকা ডোনা নিজের বাড়িওয়ালার ছেলেকে চড় মারায় বাড়িওয়ালা সেই মাসেই ওদের বাড়ি থেকে বার করে দেবে বলেছে। আর নতুন বাড়ি ভাড়া নেওয়ার মত টাকা তখন ডোনাদের নেই। তাই রিমা কাকিমা চাইছে রনিকে নিজেদের হাতের মুঠোয় বা জুতোর তলায় নিয়ে এসে তার শরীর আত্মা সম্পদ সব কিছুর দখল নেওয়া। যাতে ওকে দিয়ে নিজেদের বাড়ির কাজ করানো, মেয়েদের একটা দাস ইউজ করার আনন্দ, তার টাকায় যা খুশি শপিং করতে দেওয়ার পাশাপাশি ডোনাদের রনির বাড়িতে ফ্রি তে থাকতে দিয়ে ওদের এই জটিল সমস্যা থেকে বার করে আনা যায়। রিমা কাকিমার প্লান সফল হবে। ডোনারা ফ্রি তে রনিদের বাড়িতে থাকতে চলে আসবে। ডোনা শুধু ফ্রি বাড়ি পেয়েই খুশি হবে না। রনির মুখে লাথি মেরে অর্ডার করবে ডোনার মত প্রভু দয়া করে রনির বাড়িতে আছে এই সৌভাগ্যের জন্য রনিকে প্রতি মাসে ডোনাকে ভাড়া দিতে হবে। সাথে ওকে শপিং করাতে হবে, চাকরের মত ওদের ঘরের কাজ করতে হবে। পা টিপে সেবা করা আর জুতো চেটে পালিশ তো আছেই! ক্রমে রনি দুটো পরিবারের ক্রীতদাসে পরিনত হবে। ঘটনা এখানেই শেষ নয়। আগের বাড়িওয়ালার ছেলে চড় খাওয়ার প্রতিশোধ নিতে একদিন ডোনাকে কুকথা নলায় ডোনা রাগে ওর মাথায় ক্রিকেট ব্যাট দিয়ে মারবে। ছেলেটা ওখানেই মারা যাবে। রিমা কাকিমার আদেশে রনি ওদের বাড়ির পিছনের জলা জমিতে ওই দেহ পুঁতে দেবে রাতের অন্ধকারে। রিমা আদেশ দেবে ওই জমি এবারে এক প্রমোটারকে চড়া দামে বেচে দিতে যাতে ফ্লাট হয়ে গেলে ওই জমি খুঁড়ে দেহ উদ্ধার পরে কঠিন হয়ে যায়। আর পরে সত্যিই দেহ উদ্ধার হলে প্রভু ডোনার বদলে তাকেই খুন করার অভিযোগ মাথা পেতে নিয়ে জেলে যাওয়া বা ফাঁসিকাঠে ঝোলার আদেশ দেয় রিমা। রনি সেই আদেশ মাথা পেতে নেয়। প্রভু ডোনা নাবালিকা। খুন করলেও তার শাস্তি বছর দুই হোমে থাকা। কিন্তু প্রভু ডোনা ওইটুকু শাস্তিই বা নেবে কেন যখন রনির মত দাস আছে? এর চেয়ে তার মত নগন্য দাসের ফাঁসিকাঠে ঝোলা অনেক ভাল। প্রভুকে সামান্য আরাম দিতে দাস নিজের জীবন উতসর্গ না করলে সে আর কেমন দাস? লাশ পুঁতে ফেলা রনিদের ওই জমি বিক্রির টাকা রিমা কাকিমারা , ডোনারা আর রনির দিদি মৌ সমান ভাগ করে নেবে। রনির মায়ের মৃত্যুর পরে মায়ের দিক থেকে পাওয়া জমির পুরোটাই নিয়ে নেবে রনির দিদি মৌ। বিদেশ থেকে ফিরে সেই জমিতে নিজের অফিস খুলবে সে। রনির এই বাড়িও ভাগ বাটোয়ারা করে নেবে মৌ আর রিমা। আপাতত সেখানে ভাড়া থাকার জন্য ডোনাদের উলটে মাসে মাসে ভাড়া দিতে থাকবে রনি। আর তার রোজগারের টাকাটা বেশিরভাগটাই ওড়াতে থাকবে মানি-তানি-ডোনা। বাকিটাও নিজের একাউন্টে নিয়ে নেবে রিমা কাকিমা। আর মৌ পাবে তাদের প্রয়োজনীয় জমি ও বাড়ি, ছোট থেকে চাকরের চোখে দেখা আপন ভাইকে কোন ভাগ না দিয়েই! মৌও নিজের মেয়েকে নিয়ে বাড়িতে ফিরে আসবে এরপরে। রনির দিন কাটবে মানি-তানি-রিমা কাকিমা, ডোনা-সোনা-ওদের মা, দিদি-ভাগ্নী এদের সবার ক্রীতদাস হয়ে, চড় লাথি চাবুক খেয়ে আর জুতো চেটে। জবাবে ওরা সবাই পাবে একজন ফুল টাইম চাকর কাম স্লেভ! রনির দিন কাটতে থাকবে এতজন প্রভুর সেবা করার পাশাপাশি যেকোন দিন ডোনার করা খুনের দায়ভার মাথায় নিয়ে ফাঁসিকাঠে ঝোলার সম্ভাবনা মাথায় নিয়ে। কিন্তু তাতে তার কোন আপত্তি নেই। প্রভু ডোনা বা তানির জুতোর তলার একটু ময়লার দামও তার জীবনের চেয়ে বেশি! তাই ওদের ডোনাকে খুন করার শাস্তি হিসাবে হোমে যেতে হওয়ার চেয়ে তার মত দাসের ফাঁসি কাঠে ঝোলা তার কাছে যেকোন দিন অনেক বেশি কাম্য!

Saturday, 1 December 2018

রনির ডায়েরি ৩...

ডায়েরি ৩... আগেই চলে গেলে ভাল করতাম। কনফিউজ হয়ে আরো সমস্যা বাড়িয়ে তুললাম। আমি প্রভুদের বাড়ি যাব কিনা ভাবছিলাম। হঠাত ৭.৩০ এর দিকে বেল বাজল। গিয়ে দেখি তানি আর ডোনা দাঁড়িয়ে। গেট খুলতেই তানি একটা থাপ্পর মারল আমার গালে। আর ডোনা সরাসরি আমার কান ধরে টানতে টানতে বলল, " বাজার করে এখনো ফিরিস নি কেন?" আমাদের ঠিক পাশের বাড়িটাই প্রভু তানিদের। কিন্তু এটুকু পুরোটাই ডোনা আমার কান ধরে টেনে নিয়ে গেল। আর ওদের বাড়িতে ঢুকেই ডোনা একের পর এক থাপ্পর মারতে লাগল আমাকে। " কি রে, পালিয়ে যাবি ভেবেছিস?" বলে একের পর এক থাপ্পর মারতে লাগল। ডোনার দিদি সোনাও এরমধ্যে চলে এসেছে। ও বলল, " এই বোন, কি করছিস? ভাল চাস তো ছাড় দাদাকে। সবাইকে মারা তোর স্বভাব হয়ে গিয়েছে।" রিমা কাকিমা তখন বলল " মারছে মারুক। ওর মার খাওয়ারই কথা।" সোনা বলল " বলছ কি কাকিমা! ডোনা আমাদের বাড়িওয়ালাকে অকারনে মেরে আমাদের কি বিপদে ফেলেছে জানই তো। অকারনে বড়দের গায়ে হাত তোলে ও।" কাকিমা তখন বলল, " কিছু বিপদ হয়নি। ডোনাই তোদের বাঁচিয়ে দেবে, চিন্তা করিস না।" এই বলে আমার সামনে এসে কাকিমা আমার গালে থাপ্পর মেরে বলল, " কি রে, বাজার কই?" আমি যাই নি বলায় কাকিমা আরো দুটো থাপ্পর মারল আমাকে। আমি কাকিমার পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চাইলাম। ভাবলাম কাকিমা এতে ক্ষমা করে দেবে। উলটে আমার মাথার উপরে চটি পরা ডান পা রেখে কাকিমা ডোনাকে বলল," তুই যত খুশি তত মার ওকে। মেরে শিক্ষা দে।" ডোনা ওর গাঢ় নীল পাম্প শু পরা পায়ে আমার মাথায় একের পর এক লাথি মারতে লাগল। কাকিমা একটু পরে আমার মাথা থেকে পা সরিয়ে নিল। কিন্তু ডোনা আমার মাথায় লাথি মারা চালিয়ে গেল। সোনা অবাক হয়ে বলল, " এসব কি হচ্ছে কাকিমা?" কাকিমা বলল, " যা হচ্ছে সবার ভালর জন্যই হচ্ছে। আজকেই তোদের বাড়ির সমস্যাও মিটে যাবে দেখ। ডোনা খুব ভাল মেয়ে। ওকে নিয়ে ফালতু চিন্তা করিস তোরা।" আমর মাথায় লাথি মারতে থাকা ডোনার পা জড়িয়ে ধরে ওর গাঢ় নীল পাম্প শু পরা পা দুটোর উপরে একের পর এক চুম্বন করতে করতে আমি ক্ষমা চাইতে লাগলাম। কিন্তু ডোনা জবাবে পা দিয়ে আমাকে সোজা করে শুইয়ে আমার মুখের উপরে লাথি মারতে লাগল ভীষণ জোরে জোরে। কোন লাথিটা পরল আমার কপালে, কোনটা নাকে, কোনটা গালে, কোনটা ঠোঁটের উপরে। আমি যন্ত্রনায় কাতরাতে লাগলাম মুখে একের পর এক প্রভু ডোনার লাথি খেয়ে। কিন্তু ডোনা তাতে আরো মজা পেয়ে টানা আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারা চালিয়ে গেল। ডোনা আমার মুখে অন্তত ৩০ টা লাথি মারল জুতো পরা পায়ে। তানি আর মানিও মারল। তারপরে ওরা তিন জনেই আমার জিভে জুতো আর চটির তলা ঘসল। সোনা এমনিতে খুব ভাল মেয়ে। ও ভাবত আমি ভাল চাকরি করি বলে আর ওরা গরীব বলে মানির মত ওর সাথে কথা বলি না। সেই সোনাও প্রথমে বোনের উপরে রাগ করলেও পরে সবাইকে ওইভাবে আমাকে মারতে দেখে সেই সোনাও আমার মুখে কিটো পরা পায়ে কয়েকটা লাথি মারল। আমি সোনার পায়ে মাথা রেখেও ক্ষমা চাইলাম। এরপর ডোনা আমাকে কুত্তা বলেও সম্বোধন করল। ডোনা এরপর ওর দিদিকে বলল, " দিদি মনে আছে বাড়িওয়ালাকে চড় মারার পর কি বলেছিলাম ওকে? তোর ফালতু বাড়িতে থাকার দরকার নেই আমাদের। এর চেয়ে একশো গুন ভাল বাড়িওয়ালা আমার পায়ে ধরে সাধবে তাদের বাড়িতে থাকার জন্য।" এখন সেটাই হবে। এরপর ডোনা সত্যিই আমার নাকে লাথি মেরে অর্ডার করে বলল, " এই কেলো নেড়িকুত্তা! আমার জুতোর উপরে চুমু খেতে খেতে আর জুতোয় নাক ঘসতে ঘসতে আমার কাছে রিকোয়েস্ট কর তোদের জঘন্য বাড়িতে ভাড়া থাকার জন্য!" আমি প্রভু ডোনার আজ্ঞামত ডোনার জুতোয় চুমু খেতে খেতে আর ওর জুতোয় নাক ঘসে ওকে রিকোয়েস্ট করলাম আমাদের বাড়ির একতলায় ভাড়া থাকতে। উলটে ডোনা আবার আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " হ্যাঁ থাকব। কিন্তু ভাড়া তুই আমাদের দিবি। কারন তোর মত একটা নেড়িকুত্তার বাড়ি ভাড়া থেকে আমি তোর জীবন ধন্য করে দিচ্ছি। কি রে দিবি তো ভাড়া?" আমি তখন এত ভয়ানক ভাবে ডমিনেটেড হয়ে নেশাচ্ছন্ন হয়ে পরেছিলাম। তাই ডোনার জুতোর তলায় চুমু খেয়ে হ্যাঁ বললাম। ডোনা আবার আমাকে লাথি মেরে জিজ্ঞাসা করল " কত টাকা ভাড়া দিবি?" ঠিক তখনি তানির বাবার বাইকের শব্দ পেলাম গ্যারাজে। তানির বাবা ডোনাকে একদম সহ্য করতে পারে না বছর খানেক ধরে, ওর স্বভাবের জন্য। কাকিমাকে বহুবার বলেছে ও এলে ঘাড় ধরে বের করে দিতে। তাই কাকুর আশার শব্দ পেয়েই ডোনা লাফিয়ে পিছনের দরজা দিয়ে বেরিয়ে গেল। সোনাও বোনের সাথে চলে গেল। যেহেতু কাকু এখনো কিছু জানে না সম্ভবত তাই কাকিমা আমাকেও কিছু বলল না আর। আমিও বাড়ি চলে এলাম। যা মনে হচ্ছে তা হল ডোনা ছোট থেকেই সারাদিন তানির বাড়িই বেশি থাকে। কাকিমার ওর প্রতি অনেকটা নিজের মেয়ের মতই মায়া। সোনার প্রতিও কিছুটা আছে। তাই হয়ত ওদের বাড়ি থেকে বের করে দিতে পারে শুনে আমাকে ইউজ করে আমদের বাড়িতে থাকার ব্যবস্থা করে দিতে চাইছে। কিন্তু সেটা যেভাবে হচ্ছে সেটা ভয়ানক। উলটে ডোনা আমার কাছে ভাড়া চাইছে। এতে অবশ্য ওদের ফ্যামিলি আপাতত বাঁচবে। আমাদেরও ঘরের অভাব নেই। কিন্তু ব্যাপারটা শেষ পর্যন্ত যেদিক যাচ্ছে তাতে হয়ত শেষে আমাকে অন্য চাকরি নিয়ে বাইরেই পার্মানেন্টলি যেতে হবে সম্মান বাঁচাতে। দরকার হলে তাই করব। কিন্তু পরের কয়েক দিন বিদ্রোহ করব এমন ভাবিনি এখনো। কাকিমা আর মানির ডোনা সোনাদের প্রতি মায়া আমার প্রতির থেকে অনেক বেশি। তাই মানি তানির প্রয়োজনের পাশাপাশি ওদের অসুবিধা মেটাতেও এইভাবে আমাকে ব্যবহার করছে বলে মনে হচ্ছে। আজ মনে হচ্ছে ওদের প্রয়োজনে আমাকে ক্রীতদাসের মত যেভাবে ইচ্ছা ইউজ করবে এটা মানি তানি কাকিমা তিনজনই ঠিক করে নিয়েছে। আর একটা জিনিসও নিশ্চিত। তানি মানি আমার সাথে গত কয়েক দিন কিভাবে চাকরের মত ব্যবহার করছে তার ডিটেইলস প্রথম থেকেই ওরা ডোনাকে দিয়েছে। ডোনা আজ যা করল আমার সাথে সেটাও ওরা সবাই মিলেই প্ল্যান করেছে। নাহলে হঠাত আজ তানিকে আমাকে মারতে দেখেই ডোনা একদিনে এতদুর এগোতে পারত না। যেহেতু এই মাসের শেষ দিনের পর বাড়িওয়ালা ওদের আর এক ঘন্টাও থাকতে দেবে না বলেছে তাই তাড়াহুড়ো করেই আজই ওদের থাকার ব্যবস্থা করে দিল কাকিমা। তবে সোনা যে কিছুই জানত না আগে সেটাও নিশ্চিত। সবটাই কাকিমা ডোনা আর নিজের দুই মেয়ের সাথে বসে করেছে। ওদের সব সমস্যার সমাধানে আমাকে দাসের মত ইউজ করছে ওরা! এখন মনে হচ্ছে সম্ভবত তানিই নিজে আমার সাথে গত এক সপ্তাহে কি কি করেছে সেই গল্প ডোনার সাথে করেছে। তখন ডোনার মাথাতে এসেছে আমার এই দূর্বলতার সুযোগ ও নিয়ে ওদের বাড়ির সমস্যা দূর করতে পারে৷ এরপর ওরা হয়ত ডোনাদের দুর্দশা নিয়ে মানি আর ওর মাকে ইমোশনাল ভাবে বলে রাজি করিয়েছে এইভাবে আমাকে ইউজ করে আপাতত ডোনাদের বাড়িছাড়া হওয়ার মত ভয়ানক দুর্দশা থেকে বাঁচাতে। কিন্তু সেটা কাকিমা বা মানি সরাসরি ভালভাবে বললেও আমি রাজি হতাম। এইভাবে আমাকে ইউজ না করলেও পারত। ভাল হচ্ছে না বুঝতে পারছি। এভাবে চললে হয়ত এবার লোক জানা জানি হয়ে বিচ্ছিরি একটা ব্যাপার হবে। আজকেই তো খোলা রাস্তা দিয়ে ১৪ বছর বয়সী ডোনা ওর ডবল বয়সী আমার কান ধরে টানতে টানতে তানিদের বাড়িতে নিয়ে এল। হয়ত অনেকেরই চোখে পরেছে। এই নিয়ে হয়ত কথা-হাসি-মস্করা ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে পাড়ায়। হয়ত শেষে জিনিসটা এত দূর যাবে যে বাইরে চাকরি নিয়ে পার্মানেন্টলি চলে যেতে হবে। 29.09.2018 ডোনারা সত্যি আমার বাড়ির একতলায় থাকতে চলে এসেছে। এখন জিনিস আসছে ওদের। এছাড়া অবশ্য ওদের উপায় ছিল না। কিন্তু এরপর যে কি করবে? আপাতত ওরা যা চাইছে তাই করব আমি। ভাড়া দেওয়ার কথা এখনো কিছু বলে নি। তবে ওদের গোছগাছ কম্পলিট হওয়ার পরেই ডোনা আমাকে সবার সামনে মেরে ভাড়া চাইতে পারে আমার কাছে। আমিই অবশ্য বাড়ির চাবি কাকিমাকে দিয়ে অফিস গিয়েছিলাম যাতে ডোনার দুপুরে মুভ করা শুরু করতে পারে। কি করব? আর বাধা দেওয়ার উপায় নেই। তাছাড়া আমার যে এই অপমান অত্যাচার ভাল লাগছে সেটা তো সত্যি। এখন বাধা দিলে সারাজীবন হয়ত পস্তাবো। যতই বিপদের আশংকা করি, মুশকিল হচ্ছে ডোনা আমার সাথে যা করছে সেটা তো আমারও ভাল লাগছে। আমি বুঝতে পারছি ও কোন নিয়ম মানবে না। আমাকে সবার সামনে ভয়ানক অপমান করবে। বহুলোকে জেনে যাবে তানি আর ডোনা আমার সাথে কি করছে।এটা একদিকে ভয়ংকর লাগলেও আবার খুব আনন্দও দিচ্ছে আমাকে। অলরেডি তিথি বলে ক্লাস ১১ এ পড়া আমাদের এক প্রতিবেশী মেয়েকে ডেকে এনেছে ডোনা। সেও দেখছে ডোনা আমাকে মাঝে মাঝেই অর্ডার করছে। কিন্তু এই এক্সট্রিম ডমিনেশন পাই নি বলে এতদিন যে মন খারাপ ছিল সেটা তো কাটবে। খুব বাড়াবাড়ি হলে পরে নাহয় বাইরেই চলে যাব আমার বাড়ি ঘর প্রভুদের দান করে। এমন কোথাও যেখানে গিয়ে ওরা আমাকে ডমিনেট করতে পারবে না। তানি আর ডোনা খুব স্বার্থপর আর নিষ্ঠুর বলেই আরো ওদের কাছে সাবমিট করতে ইচ্ছা করছে। আমার সত্যি ভাল লাগছে। যদিও এরকম বেশিদিন চললে মুশকিল হতে পারে। আমার সত্যি ইচ্ছা করছে অন্তত কিছুদিন ডোনা আর তানি ওদের স্বার্থে আমাকে জন্তুর মত ইউজ করুক। আমি এত এক্সট্রিম সাবমিসিভ নাহলে এতদূর গড়াতই না পরিস্থিতি। ওরা দুজনেই প্রতিষ্ঠিত হোক আমি চাই। কিন্তু ওরা আমার সাথে অতি নিষ্ঠুর বিহেভ করলেই আমি খুশি হব। ওরা নিজেদের কাজ করে আমাকে জন্তুর মত ইউজ করলে আমার ভাল লাগবে। ডোনার মা অলরেডি ডোনার প্রতি খুব খুশি। ডোনা যা করত তা যে ঠিক ছিল বারবার বলছে। পরিবারের কাছে আগে ওরা দুজনেই প্রশংসা শোনে নি। এবার সেটা ভীষণ ভাবে শুনছে দুজনেই। এটা ওদের ভালর দিকে বদলাতে পারে। আমাকে ইউজ করুক, তাতে অসুবিধা নেই। যত খুশি মারুক, অপমান করুক। ওদের মত সুন্দরী কিশোরীরা আমার মত কুশ্রী যুবকের সাথে সেটা করতেই পারে। শুধু আশে পাশের লোক রেগে গিয়ে বাধা দেবে এরকম কিছু না হলেই হল। তানির বাড়িতে ৩ জন, ডোনারা দুই বোন। তিথির সামনে যা হচ্ছে ও হবে মনে হচ্ছে তাতে ও প্রভুর তালিকায় আজ থেকেই যুক্ত হবে হয়ত। এখন আমার মোট ৬ জন প্রভু তাহলে! আরো কাকে যে ওরা ডেকে প্রভু বানাবে বা আদৌ বানাবে কিনা নিশ্চিত না। আমিও ওদের সবাইকেই প্রভু বলে ডাকছি। ডোনার মার হাবভাব দেখে মনে হচ্ছে না কিছু করবে বলে। পরে বদলাবে কিনা জানি না। ডোনা নিজের বাড়ির লোক, তানি, মানি, কাকিমা আর তিথির সামনেই আমাকে কুত্তা বলে ডাকছে। ৭.১৫ তে গোছাগুছি শেষ হল ডোনাদের। জিনিস আনার জন্য ভাড়া করা ভ্যান আর জিনিস গোছানোর জন্য বলা দুজন লোকের টাকা আমিই মেটালাম। ঘরে তখন ডোনারা দুই বোন আর ওদের বাবা মা, মানি, তানি আর ওদের মা রিমা কাকিমা আর তিথি ছিল। ডোনা তখন আমার গালে থাপ্পর মেরে ওর পায়ের কাছে বসতে বলল। ওদের বসার ঘরের সোফাটা আমাদের ছিল, এখনো ওরাই বসার ঘরে ইউজ করবে। সেটায় তিথি, মানি, তানি, সোনা, ডোনা আর রিমা কাকিমা বসে ছিল। আমি সাদা স্নিকার পরা ডোনার পায়ের কাছে বসলাম। ডোনা স্নিকার পরা ডান পায়ে আমার নাকের উপর জোরে একটা লাথি মেরে বলল, " দিদি, লিস্ট টা দে।" সোনা ওর হাতে একটা লিস্ট দিল। ডোনা আমাকে সেটা ধরাতে দেখি ওদের কি কি লাগবে তার লম্বা লিস্ট। ওদের অবস্থা খুব খারাপ ছিল গত কয়েক বছর। তাই দরকারী অনেক জিনিস ছিল না। আমি লিস্ট খুলে দেখি টিভি, ফ্রিজ, কেবল লাইন ওদের পোশাক, জুতো, ঘরের অন্যান্য দরকারী জিনিস, দুটো স্মার্টফোন আর সাইকেলের নাম রয়েছে লিস্টে। সাথে কোনটা কবে কিনতে চায় তার লিস্ট। সবই ১৫ দিনের মধ্যেই চাই। আমি বুঝতে পারলাম সবই আমাকে কিনে দিতে হবে। ডোনা আবার জুতো পরা ডান পায়ে একটা লাথি মারল আমার মুখে, আর বলল "যদি কোনটা কিনে দিতে একদিনও দেরী হয় তোর তাহলে তোর মুখে লাথি মারতে মারতে মেরেই ফেলব তোকে।" তিথি বিকাল থেকেই অবাক হয়ে আমার প্রতি ডোনার নিষ্ঠুরতা দেখছিল। এবার জিজ্ঞাসা করে ফেলল, " দাদাকে বিকাল থেকে তুই এইভাবে মারছিস, যা চাইছিস আদায় করে নিচ্ছিস, ও কিছু বলছে না কেন রে? " পাশ থেকে তানি আমার মুখে ওর কিটো পরা পায়ে লাথি মেরে বলল, " কুত্তাটা আবার কি বলবে? ওর অনেক সৌভাগ্য যে ও আমাদের সেবা করা আর লাথি খাওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। তুইও যখন খুশি লাথি মারতে পারিস ওকে।" পাশে বসা তিথিও পরীক্ষা করে দেখার জন্য আমার মুখে ওর সাদা স্নিকার পরা পায়ে লাথি মারল। আমি জবাবে ওর পায়ে মাথা রেখে প্রনাম করে ওকে ধন্যবাদ দিলাম। এরপর ডোনা কোন কথা না বলে পরপর প্রায় ২০ টা লাথি মারল আমার মুখে, ভিশন জোরে জোরে। তারপর বলল, " আমাদের মাসে ৫০০০ টাকা ভাড়া লাগবে আর ২০০০০ টাকা এডভান্স।এক্ষুনি নিয়ে আয় কুত্তা।" পাশ থেকে তানিও আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " তুই তো আমাদের বাড়িতেও চাকরের মত কাজ করিস, আমাদেরও সেবা করিস। সেটা ফ্রি তে বলে ভাবিস না। যা, আমাদের জন্যেও একই ভাড়া নিয়ে আয়।" অতটাকা ক্যাশ না থাকায় আমি সোনা আর রিমা কাকিমার ব্যাংক একাউন্টে ২৫০০০ করে টাকা অনলাইনে ট্রান্সফার করে দিলাম মানি আর সোনাকে দেখিয়ে। কেউ একবারও বলল না করতে হবে না। এরপর ডোনা আমাকে একটু দূরে গিয়ে বসতে বলল। তারপর বাকি সবাইকে বলল, " এখন আমরা একটা খেলা খেলব। সবাই কুত্তাটার মুখে গায়ের জোরে লাথি মারবে জুতো পরা পায়ে। কুত্তাটা সবার লাথি খেয়ে এক এক করে কমের দিক থেকে সবার নাম নিতে থাকবে। যার লাথি আসতে তার নাম আগে আর যার লাথি জোরে তার নাম সবার শেষে। যার লাথি সবচেয়ে জোরে সে হবে চ্যাম্পিয়ান। এইভাবে ৫ বার খেলব। যে বেশিবার জিতবে সে উইনার। ডোনার মা ছাড়া বাকি প্রত্যেকে মেয়েই লাথি মারল আমাকে। রিমা কাকিমা, সোনা সহ সবাই যথেস্ট জোরেই মারল। আমার পক্ষে প্রভুদের কেউ হেরেছে বলা কঠিন ছিল। তাই নাম বলতে ইতস্তত করায় তানি পরপর দুটো লাথি মারল। তখন বলতেই হল। সোনা, রিমা কাকিমা, তিথি, তানি, মানি, ডোনা এই অর্ডারে বললাম আমি। আর যার নামই আগে নিচ্ছিলাম সেই তাকে জেতাই নি বলে রাগের ভান করে আমার মুখে আবার লাথি মারছিল। রিমা কাকিমাই আমাকে অবাক করে এটা চালু করল আর বাকিরাও তাই করল। আর লাস্টে ডোনা আমার মুখে লাথি মারল জেতার আনন্দে। আমি যেরকম মনে হচ্ছিল তাই বলছিলাম। ৫ বারের মধ্যে ২ বার ডোনা,আর একবার করে মানি, তিথি আর রিমা কাকিমা চ্যাম্পিয়ান হল।তানি ওর পক্ষে খুব জোরেই লাথি মারছিল। কিন্তু ওর বয়স আর পায়ের জোর কম হওয়ায় আমার কম লাগছিল। কিন্তু আমার ঘোষনায় ও রাগের ভান করে পরপর ৮-১০ বার আমার মুখে জোরে জোরে লাথি মারল আবার। এরপর ডোনা আমার গালে পরপর কয়েকটা থাপ্পর মেরে বলল, " কি রে কুত্তা, আমি তোর উপর দয়া করে তোদের বাড়িতে তোর থেকে এত কম ভাড়া নিয়ে থাকতে রাজি হওয়ায় খুশি তো?" আমি নিজে থেকেই ওর পায়ে পরে ওর সাদা স্নিকার পরা দুই পায়ে এতজনের সামনেই বারবার চুম্বন করতে করতে বললাম " হ্যাঁ প্রভু। আমি ভীষণ খুশি। তোমার ক্রীতদাস হওয়ার যোগ্যতা আমার নেই, তাও তুমি আমার প্রভু হয়েছ এতে আমি খুশি না হয়ে পারি?" তখন মানি পাশ থেকে আমার মাথায় লাথি মেরে বলল, " আর আমরা তোর প্রভু হওয়ায় তুই খুশি না?" আমি বললাম তোমরা সবাই আমার প্রভু হওয়াতেই আমি খুব খুশি। এরপর ডোনা, সোনা, তিথি, মানি, তানি, রিমা কাকিমা সবাই একে একে ওদের জুতো আর চটি আমাকে দিয়ে চাটিয়ে পরিস্কার করাল। তারপর শুধু মজা করার জন্য এবার আমার হাত বেঁধে মেঝেতে ফেলে ডোনা আর তানি আমার মুখে জোরে জোরে লাথি মারতে লাগল। মানি আর তিথিও যোগ দিল এরপরে। রিমা কাকিমা আর সোনাও মারছিল মাঝে মাঝে। প্রায় ১৫-২০ মিনিট এইভাবে লাথি মারার পরে ডোনা ওর সাদা স্নিকার পরা ডান পা আমার মুখের উপরে রেখে জুতোর তলা আমার ঠোঁটের উপরে ঘসতে ঘসতে ওর মা কে বলল, " মা, যখন আমি বাড়িওয়ালাকে থাপ্পর মেরে বলেছিলাম 'তোর চেয়ে ভাল বাড়ির মালিক আমার পায়ে ধরে সাধবে তার বাড়িতে দয়া করে থাকার জন্য' তখন তুমি সেটা পাগলের প্রলাপ ভেবেছিলে না? এখন দেখ আমি পাগল নাকি মহান!" ওর মা খাট থেকে নেমে ওর মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে কপালে চুমু খেয়ে বলল, " আমিই ভুল ছিলাম রে। তুই এখন থেকে তোর যা ইচ্ছা হবে করবি। উচিত মনে হলে বড়দেরও যাকে খুশি যত খুশি মারবি। আমরা কেউ আর বাধা তো দেবই না, এখনকার মত খুশি হয়ে দেখব।" এরপর ওরা প্রত্যেকেই বিভিন্ন ভাবে আমাকে চড়, লাথি মারল, নানাভাবে অপমান করল আরো। এমনকি আমার মুখের উপরে জুতো পরা পায়ে উঠে দাঁড়িয়ে প্রত্যেকেই কয়েকবার লাফালো। এইসব ৯.১৫ অব্দি চলল। এরপর রিমা কাকিমা বলল, " আজ বাড়ি যাচ্ছি। কাল সকালে আমাদের বাড়িতে কাজ করতে যেতে ভুলিস না।" এই বলে মানি, তানি আর রিমা কাকিমা বেরিয়ে গেল, সেই সাথে তিথিও। অবশ্যই যাওয়ার আগে ওদের প্রত্যেকের জুতো বা চটি পরা পায়ে ( রিমা কাকিমার পায়ে কালো চটি, মানির পায়ে পিংক স্নিকার, তানির পায়ে ছাই কিটো, তিথির পায়ে সাদা স্নিকার পরা ছিল) মাথা রেখে প্রনাম করলাম আমি। ওরা প্রত্যেকেই আমার মাথার উপরে জুতো পরা পা রেখে আশির্বাদ করে চলে গেল। এরপরে আমি পাশের হোটেল থেকে আমার আর ডোনাদের ৪ জনের জন্য খাবার আনলাম। আমি টেবিলে ওদের সার্ভ করে নিজের খাবার নিয়ে উপরে চলে এলাম আজকের মত। ওরা প্রত্যেকেই আর্থিকভাবে আমাকে ইউজ করলেও তিথি হয়ত করবে না। আসলে ও বড়লোক বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান। আর ওর বাবা ওকে এতই ভালবাসে যে চাওয়ার আগেই সব দিয়ে দেয়। তাই ও মজা করার জন্য আমাকে মারলেও আর্থিক ভাবে আমাকে ইউজ করবে না সম্ভবত। আর সোনা আর ওর মা বাবা সম্ভবত ভিতরে ভিতরে ভাবছে যা হচ্ছে তা ঠিক না। কিন্তু ওদের ভয়ানক আর্থিক অবস্থা থেকে বেরনোর আর কোন রাস্তা না থাকায় সব হাসিমুখে মেনে নিচ্ছে। আর রিমা কাকিমা আর মানি সব মানছে ডোনা আর সোনার প্রতি ভালবাসা থেকে ওদের দুর্দশা না দেখতে চাওয়ার কারনে। ডোনা আর তানি তো স্বার্থপর আর নিষ্ঠুর। কাজেই ওরা যা হচ্ছে তার প্রতিটা দিকই এঞ্জয় করছে। আমিও যা হচ্ছে তা এঞ্জয়ই করছি। আমি চাই তানি আর ডোনা সহ ওরা প্রত্যেকেই যেভাবে ইচ্ছা সেভাবে ইউজ করুক আমাকে, আমার সাথে জন্তুর মত ব্যবহার করুক। এমনকি ওরা যদি বহু অপরিচিত লোকের সামনেও আমাকে অপমানজনক ভাবে ইউজ করে মজা নিতে চায় তাও আমি কোন বাধা দেব না। প্রভুদের চড় আর লাথি খেয়ে মুখে বুকে প্রচুর ব্যাথাও হয়েছে। আমার জিভে এমনভাবে জুতোর তলার ময়লা ঘসে মুছেছে প্রভুরা যে জিভ কেটে গেছে। তবু প্রভুদের কাছে নিষ্ঠুর ব্যবহার পাওয়ার আনন্দের কাছে এই কষ্ট আর অপমান আর কিছুই বলে মনে হচ্ছে না আমার। যা হচ্ছে চলুক, আমি এতেই খুশি। 30.09.2018 আজ সকালে উঠে দুই প্রভুর বাড়িতেই বাজার করে দিলাম। আমার আর প্রভুদের কাছে কোন অপমানই খারাপ লাগছে না। ওরা যতদুর নিয়ে যেতে চায় নিয়ে যাক ব্যাপারটাকে। আজ যদিও এখনো মার বেশি খাই নি। বাজার করে দেওয়ার পরে ডোনা সোনাকে নিয়ে ওদের টিভি আর ফ্রিজ কিনে দিতে গেলাম। দোকানে, রাস্তাতেও ডোনা আমার সাথে এবিউসিভ ভাবে কথা বলছে। সেটা আমার খুবই ভাল লাগছে এখন। ডোনা আর তানি দুজনেই আমাকে কাল থেকে কয়েকবার কালো কুকুর, কেলে কুত্তা এইসব বলে ডেকেছে। ফর্সা ছোট দুই সুন্দরী মেয়ের কাছে এইভাবে গায়ের রঙ এর কারনে এবিউজ হতে দারুন লাগছে। আর্থিক সমস্যাও আপাতত হচ্ছে না। আমার নিজের তো বেশি খরচ নেই। আবার ঘন্টাখানেক ধরে ৬ প্রভু আমাকে মারল, অত্যাচার করল। চড়, লাথি মারল। মুখের উপরে উঠে তানি, ডোনা লাফালো। প্রভুরা প্রত্যেকেই লাথি মেরেছে। মানি, তানি, তিথি, ডোনা, সোনা, রিমা কাকিমা। একবার তিথি এত জোরে নাকে পরপর লাথি মারছিল যে আমি ব্যাথায় হাত তুলে আটকে দিয়েছিলাম। মানি তখন আমার দুই হাত দুই পায়ের তলায় চেপে দাঁড়ালো যাতে তিথি মনের সুখে জুতো পরা পায়ে আমার নাকে লাথি মারতে পারে। এখন ওরা প্রত্যেকেই নিজের ঘরে। আমাকে একটু দোকানে যেতে হয়েছিল। তখন কিছু ঘটনা ঘটল। এলাকায় অনেকেই দেখেছে ডোনারা এসে আমাদের বাড়িতে ভাড়া উঠেছে। ডোনাকে রাস্তায় আমাকে এবিউজ করতেই দেখেছে কেউ কেউ। তাই নিয়ে অনেকে জিজ্ঞাসা করছে। কত টাকায় ভাড়া দিলাম কেউ জানতে চাইলে স্পষ্ট বলছি আমার ইচ্ছায় ফ্রিতেই ওদের থাকতে দিয়েছি, কারন ওদের অবস্থা খারাপ। আগের মত ইতস্তত করছি না। এমনকি তানির বাবাও জিজ্ঞাসা করল। কাকু ডোনাকে একদম পছন্দ করে না। আমাকে আগেও সেকথা বলেছিল। আমি কেন ওদের বাড়ি ভাড়া দিলাম জিজ্ঞাসা করায় আমি আগের কথাই বললাম। কাকুও দেখেছে ডোনা আমাকে এবিউজ করছে রাস্তায়, চড় মারতেও দেখেছে। আমি কেন মেনে নিচ্ছি জিজ্ঞাসা করল। আমি বললাম আমার ইচ্ছা, আমার বাড়িতে আমি ফ্রিতে থাকতে দেব। কেউ অবাক হলেও কিছু বলার নেই। তবে ও এবিউজ করায় অনেকে অবাক হয়েছে। তবে খুব বেশি এবিউজ করতে বেশি জনে দেখেনি এখনো। তানির বাবা আর তিথি বাবা একটু দেখেছে পাশেই থাকায়। কাকু যখন এসব জিজ্ঞাসা করছে তিথির বাবা ওদের বারান্দা থেকে শুনছিল। সে বরং আমার পাশেই দাঁড়ালো কিছুটা৷ বলল কম বয়সী মেয়েরা একটু এগ্রেসিভ হয়। রাগের মাথায় এক দুটো চড় থাপ্পর মারলে এত সিরিয়াসলি নেওয়ার কিছু নেই। এর মানে তিথির বাবা এটা সাপোর্ট করছে। ভালই হল। যা চলছে তাই আপাতত চালাবো। আমার দারুন লাগছে। ভয় পুরো কেটে গেছে। কাকু তখন তিথির বাবাকে ডোনার আগের বাড়ি ওয়ালাকে চড় মারার ঘটনাটা বলল। আর ওরা ভাড়াও দিতে পারবে না সেটাও বলল। তিথির বাবা তাও বলল, ওদের অবস্থা খারাপ, বাড়ি ভাড়া দেওয়া তাই এখন অবশ্য কর্তব্য। আমি জানলে আমিও ওদের ফ্রিতে থাকতে দিতাম কিছুদিন দরকার হলে। আর কম বয়সী মেয়েরা রেগে গিয়ে দুই একটা চড় মারলে সেটা ইগ্নোর করাই ভাল। তিথির বাবা যথেস্ট সাপোর্ট দিলেন। এটা আমি ভাবিনি। অবশ্য তিথির বাবা আর যা যা হয়েছে তার ডিটেইলস জানলে সাপোর্ট করবে কিনা সন্দেহ। আমার এখন ০.১% ও খারাপ লাগছে না। বাড়াবাড়ি করতে না দিলে সব থেমে যেত। আমার এই জীবন ভাল লাগছিল না আর। যা হচ্ছে হোক। এখন ওরা ক্ষমতা পেয়ে যা ইচ্ছা করছে আমাকে নিয়ে। ওরা ভাবছে যত এবিউজ করবে, তত আমি কন্ট্রোলে থাকব। আমার খুবই ভাল লাগছে। ওদের ফিনান্সিয়াল হেল্প না লাগলে বড়রা কেউই হয়ত এসব করত না বা সাপোর্ট করত না। সবচেয়ে মুশকিল তো আমার নিজেরই এটা ভাল লাগছে খুব। আমি চাই ওরা যেভাবে খুশি ডমিনেট করুক আমাকে। আমি দেখতে চাই তার ফল কি হয়। গোলমাল কিছু হয়ে গেলে বাইরে চলে যাওয়ার অপশন আছেই। হঠাত পালাবো। তবে সেটা হওয়ার সম্ভাবনা কম। ওরা প্রভু, ওরা আমাকে ওইভাবে মারতেই পারে। তিথির বাবা এলাকার প্রভাবশালী, বয়স্ক। উনি সাপোর্ট দিলে সবার সামনে ওরা আমাকে কিছুটা এবিউজ করলেও কোন সমস্যা হবে না। ব্যাপারটার মধ্যে একটা এক্সট্রিম ক্ষমতা প্রদর্শন রয়েছে। ওরা প্রত্যেকেই এটা খুব এঞ্জয় করছে। তাই যা হচ্ছে হোক না! আমার মনে হয় তিথির বাবাও সামান্য সাবমিসিভ মেন্টালিটির লোক। তিথির প্রতি ওর আদর দেখে মনে হয় তাই। যদিও নিশ্চিত নই আমি। যদিও আমার মত কিছুতেই না। আমি এক্সট্রিম রেয়ার। দেখা যাক এর শেষ কোথায়? এসব কতদূর যায়! সবাই কিভাবে রিয়াক্ট করে দেখাই যাক। তিথির বাবার সাপোর্ট থাকলে কোনই সমস্যা হবে না। নাহলে পাবলিক এবিউজ থেকে সমস্যা হলেও হতে পারে। তবে খুবই ভাল আছি এখন আমি । এত ভাল আগে কখনো থাকিনি। আরেকটা জিনিস। তিথি যা চায় তাই শুধু সাথে সাথে ওর বাবা দেয় তাই না, ওকে মাথায় তুলে বড় করেছে। এখনো রোজ স্কুলে যাওয়ার সময়ে মেয়ের পায়ে জুতো পরিয়ে বেঁধে দেয় ওর বাবা। কয়েকবার ওর বাড়িতে তিথির বাবাকে মেয়ের পাও টিপতে দেখেছে মানি। আমি অবশ্য দেখিনি। মানি কয়েক বছর আগে বলেছিল। সেটা সত্যি হলে ওর বাবাও সামান্য সাবমিসিভ। সেটা আমার পক্ষে যাবে। মেয়েরা ছেলেদের এক্সট্রিম ডমিনেট করলে সবাই বাধা দেয় এই কথাটা ঠিক না। ছোটবেলায় আমার দিদিও বাবা মায়ের সামনে আমাকে অনেক এবিউজ করেছে। কেউ সেভাবে কিছু বলেনি। দিদিই অবশ্য পরে বদলে গিয়েছিল। তবে তিথির বাবা মাইল্ড সাবমসিসিভ হলে এত বাড়াবাড়ি দেখলে মানবেন না। তবে সব তো উনার বা অন্য লোকের দেখার সম্ভাবনা নেই। এখনো অবধি আমাকে তানি , তিথি আর ডোনাই শুধু রেসিয়ালি ডমিনেট করেছে। আজ আমার মুখে জুতোর তলা মুছে তিথি বলল, " দেখ, আমার জুতোর তলার ময়লাও কালো কুত্তার মুখের চেয়ে বেশি ফর্সা!" ওরা প্রত্যেকেই ফর্শা। কেউ কম, কেউ বেশি। আমি খুবই কালো। তাই প্রত্যেকেই এটা করবে আশা করছি। তবে রাস্তায় নেমে ওরা আমাকে দিয়ে জুতো চাটানোর মত বাড়াবাড়ি কেউ করবে না। এতে কোন সমস্যা হলে ডোনাদের আমাদের বাড়িতে থাকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে। ওরা কেউ এত নির্বোধ না আশা করি। ওই ছাগল, গাধা বলে ডাকা বা চড় মারা থেকে খুব খারাপ ইম্প্রেশান হবে না। আমাকে তিথি আজ ওদের বাড়িও যেতে বলেছে। কি করাবে দেখা যাক। যাব একটু পরে। এরপর তানির বাবা বেরোলে ওদের বাড়ি যাব। আজ বিশেষ কিছু হয়নি। বিকালে আমি তিথিদের বাড়ি যাওয়ার আগেই তানিরা আমাদের বাড়ি এসে ডোনাদের সাথে কথা বলে ঠিক করল ফিল্ম দেখতে যাবে। আমি প্রথমে তিথির বাড়ি গিয়ে বলে এলাম। সবাই রেডি হতে মানি, তানি, রিমা কাকিমা, ডোনা, সোনা আর ওদের মায়ের পায়ে আমি জুতো পরিয়ে দিলাম। শুধু তিথির পায়ে ওর বাবাই জুতো পরিয়ে দিয়েছিল রোজকার মত৷ ওর বাবাই নেটে টিকিট বুক করে টাকা পে করে দিল। বাকি সাত মেয়ের সাথে আমি একা ছেলে সিনেমা হলে গেলাম। শুধু ওদের খাবার, ড্রিংক্স যা অর্ডার করল এনে দেওয়া ছাড়া আর কিছুই করায় নি ফেরার আগে। ফেরার পরে সবার পা টিপে দিলাম কিছুক্ষন। আজ ওরা সবাই নিজেদের মধ্যে কথা বলায় ব্যস্ত ছিল। কেউ একটা লাথিও মারে নি পা টেপার সময়ে। শুধু এখন আমি উপরে শুতে আসার আগে ডোনা একটা লাথি মেরেছে। বিকাল থেকে ওই একবারই মার খেলাম। তবে বিকালে তিথির বাড়ি গিয়ে একটা জিনিস দেখে ভাল লাগল। ওর মা দরজা খুলে দিতে আমি উপরের ঘরে গিয়ে দেখি কাকু তিথির পায়ের কাছে বসে মেয়ের পা টিপে দিচ্ছে। হয়ত আমি আরো অনেক বেশি সাবমিসিভ জানার পরেই আমার সামনে মেয়ের সেবা করতে অস্বস্তি বোধ করেনি। প্রায় ৫ মিনিট আমার সামনে মেয়ের পা টিপে দিল কাকু। একবার আমাকে বলল, " এই বয়সী মেয়েরা একটু মেজাজি এগ্রেসিভ হয়। ওদের সেবা করে একটু খুশি রাখা, কখনো রাগের মাথায় এক দুই বার মেরে দিলে কিছু মনে না করাই ঠিক কাজ। কাকু যখন মেয়ের চটি পরা পা কোলে নিয়ে টিপছিল তখন তিথি মোবাইল ঘাঁটছিল। এরপর কাকু মেয়ের পায়ে জুতো পরিয়ে দিল, আমি আর তিথি বেরিয়ে এলাম ফিল্ম দেখতে যাওয়ার জন্য। তবে আজ প্রভুরা সবাই এত চেঞ্জ হয়ে গেল কেন বিকালের পর সেটা এখনো বুঝতে পারছি না। ওরা প্রায় না মারায় একটু কষ্টই পেয়েছি সত্যি। সেই সাথে সামান্য ভাল লেগেছে তিথির বাবাকে চোখের সামনে নিজের মেয়ের সেবা করতে দেখে। সেটা যত সামান্যই হোক।