Tuesday, 1 March 2022
আমার প্রভু বোন রিয়া
আমার প্রভু বোন রিয়া ;
১...
আমাদের বাড়ি উত্তর কলকাতায়৷ বাড়িতে থাকি আমি, মা আর আমার দুই বছরের ছোট বোন রিয়া। বাবা বাইরে চাকরি করে। মাসে গড়ে একবার আসে। ছোট থেকেই দেখছি এরকম চলছে।
আমি এখন কলেজে ফার্স্ট ইয়ার আর রিয়া ক্লাস ১১ এ পড়ে।
আমার গায়ের রঙ মাঝারী, চেহারা সাধারন। আর বোন ফর্শা, দেখতে খুব সুন্দরী। ছোট থেকেই আত্মীয় প্রতিবেশীরা ওকে এই নিয়ে প্রশংসা করত। চেহারার জন্যেই আত্মীয়রা ছোট থেকেই ওকে একটু বেশি আদর করত আমার চেয়ে, আমার মা বাবাও। আমার কোনদিনই এটা খারাপ লাগে নি। ছোট থেকেই বরং আমি বোনের প্রতি সাবমিসিভ ফিল করতাম। শুধু নিজের বোনের প্রতিই, অন্য কোন মেয়ের প্রতি এরকম ফিলিং আসতো না।
বাবা বাইরে থাকত, ফলে সংসার মাই চালাতো। আমি ছোট থেকেই মায়ের বাধ্য ছেলে ছিলাম। আমাদের বাড়ির অবস্থা সাধারন, বাড়িতে কাজের লোক না থাকায় আর বাবা বাইরে থাকায় ঘরে বাইরের সব কাজ মাকেই করতে হত। আমি একটু বড় হতেই আসতে আসতে অনেক কাজ করে দিতে শুরু করি। মা আমাকে এই জন্য বেশ ভালবাসত। ঘর ঝাঁট দেওয়া থেকে বাসন মাজা, বাজার করা থেকে লন্ড্রি সবই আমি সময় পেলেই করে দিতাম। এরকম ছেলে কোন মা না চাইবে?
কথায় বলে অতিরিক্ত আদরে বাচ্চারা বাঁদর হয়। আমার বোন ছোট থেকে অতিরিক্ত আদর পেত বাড়ির ছোট মেয়ে আর সুন্দর চেহারার জন্য, ফলে ও ওরকমই হয়ে উঠেছিল। বাড়ির কাজ তো দূর, নিজের কাজও করতে চাইত না কিছু। ১০ বছর বয়সে পরেও ও নিজের জামা কাচা বা জুতো খোলা তো দূর, জামা যেখানে খুশি ছুড়ে ফেলত। কেউ খুলে না দিলে জুতো পরে ঘরে ঢোকা তো বটেই, জুতো পরে খাটেও শুয়ে পরতো। এই বয়সে মা একটু রাগ দেখাতে শুরু করে এই নিয়ে। কিন্তু আমি বলি " কি হয়েছে মা, বোন ছোট, ও পারে না, আমি করে দেব।" মা যদিও মনে করিয়ে দিত ওই বয়সে আমি কত কিছু করতাম, তবু শেষে কিছু বলত না। ফলে বোনের ঘরে ছুড়ে ফেলা জামা গুছিয়ে কাচার দায়িত্ব আমর হল, ওর পা থেকে জুতো খুলে দেওয়া, পালিশ করে দেওয়ার দায়িত্ব আমার হল। বোন তখনো নিজের হাতে খেত না, মা খাইয়ে দিত। ১২ বছরে পৌঁছে ও নিজে হাতে খাওয়া শুরু করে। কিন্তু খাওয়ার প্লেট ও টেবিলে রেখেই উঠে যেত। আর আমি রিয়ার চেয়ে মাত্র দুই বছরের বড় হয়ে টেবিল মুছে প্লেট তুলে বাসন মাজতাম রেগুলার। মা ছোট বয়সে বোনের অনেক প্রশংসা করলেও এই বয়সে এসে আমাকে বলতো বোনকে এত মাথায় না তুলে ওকেও কিছু কাজ করতে বল। কিন্তু আমি বলতাম প্লিজ মা, আমি তো করছি কাজ। বোন আরাম করুক। আসলে বোনের প্রতি এক্সট্রিম সাবমিসিভনেস দেখাতে আমার দারুন লাগত।
আমাদের ঘরে দুটো বেডরুম ছিল, তাই আমাকে আর বোনকে এক ঘরে শুতে হত। আমি আর বোন আমার ১২ বছর বয়স অব্দি এক খাটে শুতাম। তারপরে আলাদা হলেও ঘরে আর খাট রাখার জায়গা না থাকায় বোন খাটে শুত আর আমি মেঝেতে। রোজ রাতে দুটো বিছানাই আমি করতাম, আর বোন শুধু এসে রাজকন্যার মত ঘুমিয়ে যেত। এছাড়া আমার সাবমিসিভনেসের সুযোগ ও প্রায়ই নিত। আমার হাত খরচের টাকা ও বেশি খরচ করত আমার থেকে।
এইভাবেই আমাদের বড় হওয়ার মধ্যেও আমার বোনের প্রতি এক্সট্রিম সাবমিসিভনেস ফুটে উঠেছিল অল্প।
সরাসরি বোনের সেবা তখন প্রায় কিছুই করিনি। শুধু ওর পা থেকে জুতো মোজা খুলে দেওয়া ছাড়া। কখনো ওর পা টেপার সুযোগ ও হয়নি এই বয়সে। শুধু আমি মেঝেতে শুলে বোন মাঝে মাঝে মজা করে আমার বুকে চটি পরা পা তুলে কথা বলত আমার সাথে। আমার দারুন লাগত। কিন্তু আমার ১৫ বছর বয়স অব্দি এর বেশি কিছু হয়নি।
আসলে সরাসরি সেবা করার ফ্যান্টাসি গুলোও তখনো আমার ক্লিয়ার হয়নি। বোন আমার প্রভু, ও আমার সুযোগ নিচ্ছে এতেই আমি আনন্দ পেতাম। কিন্তু খোকাদার ব্লগ যখন প্রথম পড়লাম ক্লাস ১০ এ উঠে, বিশেষ করে ছোট বোনের সেবা করার গল্প গুলো, তখন আমারও ইচ্ছা হল যদি সরাসরি বোনের সেবা করার সুযোগ পেতাম কি ভালি না হত!
আমি নিজেই সাহস করে এগোলাম। মাধ্যমিকের টেস্ট এর অংক পরীক্ষা দিতে যাওয়ার দিন সকালে হঠাত বোনকে সরাসরি বললাম, " আমি একটা দুঃস্বপ্ন দেখেছি। শুনলে তুই হাসবি হয়ত। কিন্তু আমার বিশ্বাস এটা সত্যি। তাই ভিশন নার্ভাস লাগছে।"
বোন জিজ্ঞাসা করল কি স্বপ্ন?
আমি বললাম " তোর পা ধুয়ে জল খেয়ে পরীক্ষা দিতে গেলে পরীক্ষা ভাল হবে। নাহলে আমি ফেল করব এটাই স্বপ্নে দেখলাম।"
শুনে বোন হাসতে হাসতে বলল, " তাহলে এটা খারাপ স্বপ্ন হয় কি করে? তোর এক্সাম তো ভাল হবে তাহলে আজ।"
আমি ভিশন এক্সাইটেড হয়েছিলাম বোনের উত্তর শুনে। মা ঘরেই ছিল, শুনে বলল তুই পুরো পাগল হয়ে যাচ্ছিস দিপ। কিন্তু বাধা দিল না। আসলে আমি অংক পরীক্ষা নিয়ে চিরদিন খুব টেনশান করতাম। তাই পাগলামী করেও আমার টেনশান কমলেও মা তাতে বাধা দেবে না জানতাম। আমি মায়ের সামনেই বোনের পা ধুয়ে জল খেলাম ভক্তিভরে। তারপরে বোনের চটি পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে পরীক্ষা দিতে গেলাম। জীবনে প্রথম বোনের ভালভাবে সেবা করা সেটা।
আসলে আমি অনেক প্ল্যান করেই এটা করেছিলাম আগে আমি অন্য সাব্জেক্টে ভাল ফল করলেও অংকে খারাপ করতাম। আর বোন ছিল উল্টো। আমি সেবার অনেক বেশি ভাল করে অংকের প্রিপারেশন নিয়েছিলাম। যাতে অংকের রেজাল্ট ভাল হলে সেটা বোনের পা ধোয়া জল খাওয়ার ফল বলে চালিয়ে আবার এটা করতে পারি।
হয়েছিল ও তাই। টেস্টের অংকে খুব ভাল নম্বর পেতে আমি বাড়ি ফিরে বলেছিলাম এটা স্বপ্নাদেশ মানার ফল। আমার বিশ্বাস এটাই আমার অংকে ভাল করার উপায়। রোজ এইভাবে বোনের পা ধুয়ে জল খাওয়া।
মা আমাকে পাগল বললেও বোন বেশ খুশি হয়েও মেনে নিয়েছিল। আর আমি টেস্ট এর রেজাল্ট বেরনোর পর থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ হওয়া পর্যন্ত প্রায় ২ মাস রোজ বোনের পা ধুয়ে জল খেতাম আর বোনের চটি পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করতাম ভক্তিভরে। কিছুদিন পর থেকে বোন ওর চটি পরা একটা পা আমার মাথার উপরে রেখে আশির্বাদ করাও শুরু করে। মা সব দেখত, আর ভাবত আমি একটা গাধা আর বোন তার সুযোগ নিয়ে এসব করাচ্ছে!
আমি, মা আর বোন ছাড়া শুধু বোনের এক বান্ধবী টিয়া জানত যে বোন আমাকে দিয়ে ঘরের কাজ করায় আর আমি উদ্ভট স্বপ্ন দেখে বোনের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে পরীক্ষা দিতে যাই। এটুকুই ওকে বলেছিল বোন। কিন্তু পা ধুয়ে জল খাওয়ার কথা বলেনি, বোধহয় নিজের দাদার অসম্মান করতে চায়নি বেশি বন্ধুদের কাছে।
এই সময় বোন আসতে আসতে আমাকে ডমিনেট করতে আরও বেশি করে অভ্যস্ত হয়ে ওঠে। আমাকে দিয়ে মাঝে মাঝে পা টেপাতে শুরু করে নিজে থেকেই। আর আমি মেঝেতে শুলে আমাকে পায়ের তলায় মাড়িয়েও যেতে থাকে মাঝে মাঝে। এমনকি আমার বুকের সাথে মুখের উপরেও চটি পরা পা রেখে আমাকে পায়ের তলায় মাড়িয়ে চলে যেতে শুরু করে বোন এই সময়ে। আমার তখন ১৫ আর বোনের ১৩ বছর বয়স। মা দেখলে রেগে যেত অবশ্যই, কিন্তু আমরা পাত্তা দিতাম না। বোন বরং মা কে রাগানোর জন্য মাঝে মাঝে ইচ্ছা করেই এরকম করত। তবে বাবা বাড়ি এলে আমরা ভুলেও এসব করতাম না।
মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ হয়ে যাওয়ার পরে বোনের পা ধুয়ে জল খাওয়ার কোন কারন ছিল না। কিন্তু তাও আমি সেটা বন্ধ করলাম না। মা বলতে বললাম রেজাল্ট বেরানোর আগে বোনের আশির্বাদ নেওয়া বন্ধ করলে যদি রেজাল্ট খারাপ হয়ে যায়?
মা আমার পাগলামীর সাথে আর পাল্লা দেওয়ার চেষ্টা না করে বলল, " ঠিক আছে, তুই হলি পাগল আর তোর বোন পাগলের দেবী সরস্বতী। তোর যত খুশি দেবীর চরনামৃত পান কর, আমি আর কিছু বলব না।"
এই সময়ে বোনের রেগুলার পা টেপা শুরু হয়েছিল বোনের ইচ্ছাতেই। বোন রোজই এক বা দুই বেলা প্রায় ৩০ মিনিট ধরে আমাকে দিয়ে পা টেপাতে শুরু করে। টুকটাক আসতে চড় লাথিও মারত মজা করে। তবে আস্তেই। এরপরের দুই বছর আমার বোনের সেবা করা মোটামুটি এরকমই ছিল। এতেও আমি খুব খুশি ছিলাম। আর মায়ের বা বাড়ির কাজ করে দেওয়াটাও অবশ্যই চালু ছিল।
এই বছর মে মাসে একটা এক্সিডেন্টাল ঘটনার পরে বোনের আরো বেশি সেবা করার সুযোগ হয় আমার।
২...
এবছর মে মাসের একটা ঘটনা আমার বোনের সেবা করা বাড়িয়ে দেয়, আর মা মাঝে মাঝে যে রাগ দেখাত এ নিয়ে সেটাও এ সময়ের পরে বন্ধ হয়ে যায়। তবে সেই টার্নিং পয়েন্টের আগে এর উপযুক্ত পরিস্থিতি বহুদিন ধরে আসতে আসতে তৈরি হচ্ছিল৷
মা রোজই দেখত আমি দুইবেলা প্রায় ঘন্টাখানেক বা তারও বেশি সময় ধরে বোনের পায়ের কাছে বসে বোনের পা টিপে দিই৷ মাঝে মাঝে চেয়ারে বসা বোনের পায়ের তলায় শুয়ে পরি আমি৷ বোন ওর চটি পরা পা আমার বুকে তো বটেই, এমনকি নির্দিধায় আমার মুখের উপরেও রাখতে থাকে। যতদিন যেতে থাকে তত ওর পা টেপার সময়ে ওর পা আমার কোল, বুক হয়ে মুখের উপরে বেশি সময় থাকতে শুরু করে। মা প্রথম দিকে বেশ আপত্তি করলেও পরে আমাদের এই ব্যবস্থা চালিয়ে যেতে দেখে কিছুই বলত না প্রায়। বোন পা টেপানোর সময়ে ওর চটির তলা দিয়ে আমার ঠোঁট, গাল, কপাল ঘসে খেলত। মা দেখেক কিছু বলত না পরে আর। আমি ভাবতাম হাল ছেড়ে দিয়েছে মা। তবে মা কখনো বাবাকে কেন বলে দেয় না ভেবে অবাক লাগত। ভাবতাম, হয়ত এই পাগলামির বাইরে আমার ভাল স্বভাবের জন্যই আমাকে বকা খাওয়াতে চায় না।
মায়ের এক রকম মেনে নেওয়া আর আমার ওর প্রতি এক্সট্রিম সাবমিসিভনেসের ফলে বোন কিন্তু ক্রমে বেশ ডমিনেটিং হয়ে উঠছিল। প্রথম দিকে যেমন আমিই ওকে ডমিনেট করতে দেওয়ার সুযোগ দিয়েছিলাম, সেরকম না। ও নিজে থেকেই আমাকে ওর পায়ের তলায় শুতে বলত পা টেপার সময়ে। ওর ঘরে পরার চটি পরা পা তো বটেই, নির্দিধায় মায়ের সামনেও ওর বাইরে পরার জুতো শুদ্ধু পা আমার মুখের উপরে তুলে দিয়ে আমাকে পা টিপে দিতে অর্ডার করত আমার দুই বছরের ছোট সুন্দরী বোন রিয়া। আমার মুখের উপরে ওর জুতোর তলার ময়লা ঘসত পাপোষের মত। মা দেখত, প্রথম দিকে আপত্তিও করত। কিন্তু আমরা কেউ না শোনায় পরে আর কিছুই বলত না।
বোন শুধু বসা অবস্থায় আমার মুখে বুকে পা দিত তা নয়। আমি মেঝেতে শুয়ে থাকলে জুতো বা চটি পরা পায়ে আমার বুকের উপরে উঠে দাঁড়িয়ে পরত বোন। আমার মুখের উপরে জুতো পরা দুই পায়ে বেশ অনেকক্ষন টানা দাঁড়িয়ে থাকত প্রায়ই৷ কখনো বা ওর একটা পা আমার গলার উপরে আর আরেকটা পা নাকের উপরে রেখে দাঁড়াতো বোন। আমি নিশ্বাস নিতে পারতাম না ভাল করে, তবু সব কষ্ট উপেক্ষা করে বোনের জুতো বা চটি পরা পা দুটো টিপে দিতাম চাকরের মত। ওর প্রতি আমার সাবমিসিভনেস দেখে বোনের মুখে চওড়া হাসি ফুটে উঠত।
ইচ্ছা করে আমার নাকটা জুতোর তলায় চেপে ধরত বোন, ওর প্রতি আমার ভক্তি পরীক্ষার জন্য হয়ত। আমি জবাবে ওর পা টিপতে টিপতে ওর জুতোর তলায় আলতো চুম্বন করতে করতে মনে মনে ওকে ধন্যবাদ দিতাম।
আমি সারাদিন চাকরের মত বোনের সেবা করতাম৷ ওর প্রতিটা কাজ করে দিতাম নিজে খেয়াল রেখে। ও কিছু আদেশ করলে সাথে সাথে সব কাজ ফেলে তা করতে ছুটতাম। রোজ সকাল আর বিকাল দুইবেলা ওর পা ধুয়ে জল খাওয়া শুরু করেছিলাম ক্রমে। প্রভু বোনের পা ধুয়ে জল খাওয়ার পরে আমি ওর চটি পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করতাম আর বোন আমার মাথার উপরে এক্সটি পরা পা রেখে আশির্বাদ করত মায়ের সামনেই। মা দেখত, কিন্তু আর কিছু বলত না পরে।
আমি ঘর মোছার সময়ে বোন মাঝে মাঝে ইচ্ছা করে নোংরা জুতো পরা পায়ে মেঝে মাড়িয়ে নোংরা করত। আমি খুশি মনে আবার বোনের জুতোর দাগ মুছতাম। বোন তখন প্রায়ই উলটে জুতো পরা পায়ে আমার মুখে বেশ জোরে লাথি মারত, শুধু৷ মজার জন্য। এটা বোন শুরু করেছিল যখন ওর বয়স ১৪ আর আমার ১৬। ক্রমে এটা বাড়তে থাকে প্রায় রোজই বোন এই কাজ করতে থাকে আমার সাথে। আমি খুবই খুশি হতাম বোনের এই আচরনে। মা প্রথমে রাগ করলেও আশ্চর্য জনক ভাবে ৩-৪ মাস পরে এইভাবে বোনকে অকারণে আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারতে দেখেও আর কিছু বলত না।
আমি বোনকে মাঝে মাঝে পড়াতে বসতাম বা পড়া দেখাতাম। তখন বোন চেয়ারে বসত আর আমি ওর পায়ের কাছে মেঝেতে। আর আমি পড়া বোঝাতে পারিনি অজুহাত দিয়ে বোন মাঝে মাঝেই আমার গালে চড় বা চটি পরা পায়ে আমার মুখে লাথি মারত। এগুলো মা কিভাবে মেনে নিয়ে আমাদের সাথে স্বাভাবিক আচরন করছে ভেবে অবাক হতাম আমি। অবশ্য এগুলো একদিনে হয়নি। দুই বছরের বেশি সময় ধরে আসতে আসতে বাড়ছিল। আর এর বাইরে আমি এতই ভাল ছেলে ছিলাম আর বোনকে আমার উপর প্রভুত্ব করা চালিয়ে যেতে দেওয়ার জন্য যেভাবে মায়ের পা ধরে রিকোয়েস্ট করতাম সেটা মা ফেলতে পারেনি।
বোনের এই আচরন আমাকে ক্রমে ওর প্রতি এক্সট্রিম সাবমিসিভ করে তুলেছিল৷ আগের বছর ( ২০১৮) মে মাসে HS এর পরে একদিন সকালে আমি বোনের জুতো পালিশ করছিলাম৷ বেশ অনেক জোড়া জুতো, ৩ টে স্নিকার ২ টো কিটো আর ২ টো ঘরে পরার চটি। এক এক করে পরিস্কার করতে গিয়ে দেখি বোনের একটা স্নিকারের তলায় একটা চুইং গাম লেগে আটকে আছে।
সেদিন সকালে আমার ঘর মোছার সময়ে বোন জুতো পরা পায়ে অকারনে মায়ের সামনে খুব জোরে আমার মুখে প্রায় ৭-৮ টা লাথি মেরে শপিং করতে বেরিয়ে গিয়েছিল। সেই ঘটনা আমাকে বোনের প্রতি আরো সাবমিসিভ করে তুলেছিল। ফলে বোনের জুতোর তলায় ওইভাবে চুইং গাম আটকে থাকতে দেখে আমি সেটা নিজের দাঁত দিয়ে ঘসে তোলার চেষ্টা করছিলাম। চুইং গাম টা শক্ত হয়ে আটকে থাকায় আমার বেশ সময় লাগছিল।
হঠাত দেখি দরজার সামনে বোন, এইভাবে আমাকে ওর জুতোর তলা থেকে দাঁত দিয়ে চুইং গাম পরিস্কার করতে দেখে হাসছে। ওর হাতের শপিং ব্যাগটা টেবিলের উপরে রেখে বলল, " কি করছিস দাদা?"
আমি দূর থেকেই ওর দিকে ফিরে মেঝেতে মাথা ঠেকিয়ে দূর থেকে ওকে প্রনাম করে বললাম, " তোমার জুতোর তলায় একটা চুইং গাম আটকে ছিল উঠছিল না। তাই আমি দাঁত দিয়ে সেটা তুলে দেওয়ার চেষ্টা করছি প্রভু।"
আমার কথা শুনে বোন হাসিমুখে বলল " বাহ, দারুন তো, একেই বলে ছোট বোনের প্রতি ভক্তি।" তারপরে গলা বাড়িয়ে ডাক ছাড়লো, " মা দেখে যাও। আমার প্রতি দাদার ভক্তির নিদর্শন।"
বোনের ডাক শুনে মা পাশের ঘর থেকে এ ঘরে এল, তারপরে সোফায় বসে একদৃষ্টে আমার পাগলামি দেখতে লাগল৷ বোনও তখন মায়ের পাশে সোফায় বসে পকেট থেকে একটা চুইং গাম বার করে চেবাতে চেবাতে ওর প্রতি আমার ভক্তির নিদর্শন দেখছে।
আমি মায়ের সামনেই বোনের সাদা বাঁ স্নিকারের তলায় লেগে থাকা চুইং গামটা দাঁত দিয়ে ঘসে ছাড়াতে লাগলাম। মায়ের সামনে এইভাবে বোনের প্রতি সাবমিসিভনেস দেখাতে পেরে আমি খুবই আনন্দ পাচ্ছিলাম। যদিও মনে হচ্ছিল মা এক্ষুনি আমাকে পাগলামি বন্ধ করতে বলবে। বোনের জুতোর তলা আমাকে দাঁত দিয়ে ঘসে পরিস্কার করতে দেখেও মা কেন আপত্তি করছে না এখনো ভেবেই অবাক হয়ে যাচ্ছিলাম আমি।
৫ মিনিট পরে দেখি বোন ওর চুইং গামটা মুখ থেকে মেঝেতে ফেলল। তারপর উঠে দাঁড়িয়ে পরল সেটার উপরে। প্রায় দুই মিনিট সেটার উপরে জুতো পরা ডান পা রেখে দাঁড়িয়ে রইল আমার প্রভু বোন। তারপরে বেশ কয়েকবার মেঝেতে লাথি মারল জুতো পরা পায়ে, যাতে চুইং গামটা জুতোর তলায় আরো শক্ত হয়ে লেগে যায়। তারপরে সোফায় আবার বসে পরে মুখে দুষ্টু হাসি ঝুলিয়ে বলল, " গাধা, এই জুতোর তলাতেও চুইং গাম লেগে গেছে। এটাও একইভাবে দাঁত দিয়ে ঘসে তুলে দে আগে।"
বোন মায়ের সামনে এইভাবে আমাকে ডমিনেট করছে আর মা কিছু বলছে না তখনো যেন আমার বিশ্বাস হচ্ছিল না। আমি চার হাত পায়ে এগিয়ে বোনের দিকে এগোলাম। বোন বাঁ পায়ের উপরে ডান পা রেখে বসে আছে দেখে আমি ওর জুতোর পাশে মাথা রেখে চিত হয়ে শুলাম। তারপরে দাঁত দিয়ে ঘসে বোনের পায়ে পরা কালো স্নিকার থেকে দাঁত দিয়ে ঘসে চুইং গাম টা তুলতে লাগলাম।
বোন এক মিনিট পরে আমার মুখে একটা লাথি মারল ডান পায়ে, " শুধু দাঁত দিয়ে ঘসলে পুরোটা উঠবে না, উলটে দাগ পরে যাবে। তারচেয়ে আগে জিভ দিয়ে ভিজিয়ে নিয়ে দাঁত দিয়ে ঘস। পরে আবার জিভ দে, তাহলে পুরো পরিস্কার হবে।"
মায়ের সামনে বোন আমাকে দিয়ে ওর পায়ে পরা নোংরা জুতোর তলা চাটাচ্ছে আর মা সেটা বিনা প্রতিবাদে মেনে নিচ্ছে আমার সেটা যেন তখনো বিশ্বাস হচ্ছিল না। আমি জিভ দিয়ে বোনের জুতোর তলায় লেগে থাকা চুইং গাম টা চেটে ভেজাতে লাগলাম, সেই সাথে পাশের আরো অনেকটা জায়গা জিভ দিয়ে চাটতে লাগলাম বোনের জুতোর তলার ময়লা সরাসরি আমার জিভ থেকে মুখে ঢুকতে লাগল। তারপরে চুইং গামটার উপরে আবার দাঁত দিয়ে ঘসতে লাগলা।
একটু পরে বোন পা তুলে জুতোর তলাটা দেখে বলল, " গ্রেট জব। এবার বাকি জুতোর তলাটা একইরকম যত্ন করে জিভ দিয়ে পরিস্কার করে ফেল।"
আমি মায়ের সামনেই বোনের জুতোর তলা জিভ দিয়ে চাটতে লাগলাম। বোন রোজকার মতই আমার মুখের উপরে ওর জুতো পরা পা দুটো রেখে বসেছিল। আমি ওর পা দুটো টিপতে টিপতে ওর জুতোর তলা চেটে পরিস্কার করে দিচ্ছিলাম মায়ের সামনেই।
ডান জুতোর তলা ৫ মিনিট চেটে পরিস্কার করে দেওয়ার পরে বোন পা বদলালে আমি একইরকম ভক্তিভরে আমার ১৫ বছর বয়সী প্রভু বোনের জুতোর তলা চাটতে লাগলাম।
বোন মাকে এতক্ষন বিনা প্রতিবাদে সব দেখতে দেখে একটু অবাক হয়েই জিজ্ঞাসা করল, " এইভাবে দাদাকে আমার সেবা করতে দেখে কেমন লাগছে মা?"
মা আমাকে অবাক করে বলল " যেদিন প্রথম তোর দাদাকে তোর সেবা করা নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে দেখলাম সেদিন খুব অবাক আর খারাপ লেগেছিল। কিন্তু আমি তোদের এইভাবে প্রায় দুই বছর দেখছি। ও এমনিতেই খুব ভাল ছেলে আর তোর যত সেবা করছে ও তত ও অন্য সব দিক থেকে আরো ভাল হচ্ছে। তোর ও এতে ভালই হয়েছে। আর এইভাবে জীবন কাটাতে পেরে তোরা দুজনেই কতটা সুখে আছিস সেটা তো বুঝতেই পারছি আমি মা হয়ে। আর মা তার সন্তানদের সুখের চেয়ে বেশি আর কি চাইতে পারে জীবনে?
জানি না ভগবান কেন তোদের সম্পর্ক এরকম গুরু আর ভক্তের মত করলেন। কিছু উদ্দেশ্য তার আছে যা আমাদের পক্ষে বোঝা সম্ভব না। কিংবা হয়ত তোর মধ্য দিয়েই তিনি স্বয়ং পুজো নিতে চান দিপের থেকে। আমার এখন মনে হয় যা হচ্ছে তার ইচ্ছাতেই হচ্ছে, আর সেজন্যই এর ফলে বাকি সব দিকে তোরা এত উন্নতি করছিস। তাই আমি আর এতে বাধা দেব না তোদের, বরং উতসাহ দেব। তুই তোর যত ইচ্ছা হয় তত ইউজ কর, মার তোর দাদাকে রিয়া। যত খুশি তত চাকরের মত ইউজ কর ওকে। আর দিপ তুইও যত খুশি তত সেবা কর রিয়ার, আরো বড় ভক্ত হয়ে ওঠ বোনের। ভগবান চান তোদের সম্পর্ক গুরু আর ভক্তের মত হোক। তাই তুই সারজীবন এইভাবে তোর বোনের দাস হয়েই থাক আর ওর সেবা করে যা।"
এরপরে মা আর কখনো আমাদের বাধা তো দেয়নিই, উলটে উতসাহ দিত। বোন তাতে আরো বেশি উতসাহ পেয়ে আরো বেশি অত্যাচার করত আমার উপরে, এখনো করে। আর আমিও আগের মতই ভক্তিভরে সেবা করি বোনের।
অবশ্য বাবা দুই সপ্তাহ আগে পার্মানেন্টলি বাড়ি ফিরে আসায় কিছু অসুবিধা হচ্ছিল। বাবার সামনে বোনের সেবা করতে সাহস হচ্ছিল না। শেষে বোন নিজে থেকে হুকুম করা শুরু করে। আর মাও নানাভাবে ব্যাখ্যা করে ব্যাপারটা সহজ করে তোলার চেষ্টা করে বাবার কাছে। এখন যদিও বাবার সামনে বেশি সেবা করা শুরু করি নি তবু চাকরের মত বোনের পায়ের তলায় শুয়ে ওর পা টেপা বা সারাদিন চাকরের মত ওর কাজ করা করছি। বোন বাবার সামনে অলরেডি আমার মুখের উপরে চটি পরা পা রেখে বসে পা টিপিয়েছে আমাকে দিয়ে। আর মা বিভিন্ন ভাবে সাহায্য করেছে আমাদের যাতে আমরা বাবার সামনেও এই সম্পর্ক চালিয়ে যেতে পারি।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment