Wednesday, 1 February 2023
অমলের কাহিনী ( FFF/fm)........
এক বন্ধুর শেয়ার করা ঘটনার উপর ভিত্তি করে লেখা ( ৮০% কাল্পনিক + ২০% সত্যি) গল্প..
( warning :- F/fm. এই ব্লগের প্রথম এমন গল্প যেখানে সাবমিসিভ চরিত্রে একটি ছেলের সাথে একটি মেয়েও রয়েছে । )..
অমলের কাহিনী....
আমি অমল। এখন আমার বয়স ৩৫, পারিবারিক ব্যাবসা করি আমার জেঠতুতো দাদা কমলের সাথে। দাদার বউ, আমার বউদি রিমা আমার ক্লাসমেট ছিল। গরীব পরিবারের মেয়ে কিন্তু অসম্ভব সুন্দরী। আমি দেখতে একটু খারাপ ছিলাম। আমার এক বান্ধবী ছিল গায়ত্রী নামে। সে বড়লোকের মেয়ে, কিন্তু দেখতে কালো ও মোটা। তাকে চেহারা নিয়ে খুব ক্ষেপাত রিমা আর গায়ত্রী রেগে যেত। আমার পিছনেও লাগত রিমা। কিন্তু আমি গায়ে মাখতাম না। বা বলা ভাল আমার ভিতরের সাবমিসিভ সাইড সেটা এঞ্জয় করত।
আমরা যখন ক্লাস ১১ এ পড়ি তখন আমাদের চেয়ে ১০ বছরের বড় কমলের সাথে দেখাশোনা করে রিমার বিয়ে হয়ে যায়। বিয়ের পরে ক্লাস ১২ অবধি একসাথে একই স্কুলে পড়ি আমরা। কিন্তু উচ্চমাধ্যমিকের পরেই বৌদির বড় মেয়ে মানি জন্ম নেওয়ায় বৌদি আর কলেজে পড়েনি।
বিয়ের পরদিন সকালে বউদি হাসি মুখে আমাকে অর্ডার করে বলেছিল " আমি তোর গুরুজন হই। প্রনাম কর আমাকে।"
আমি বিনা প্রতিবাদে আমার চেয়ে তিন মাসের ছোট বৌদির পায়ে মাথা রেখে প্রনাম করি আমার মা, জেঠিমার সামনেই। যদিও আমাদের পরিবারে বড়দের পায়ে হাত দিয়েও প্রনামের চল ছিল না। কিন্তু বউদিকে প্রনাম করাটা এরপরে আমার রেগুলার অভ্যাস হয়ে যায়। আমার উপরে এই অথরিটি বউদি বেশ এঞ্জয় করত।
শুধু অথরিটি এঞ্জয়ই না। আমার বউদি বেশ স্বার্থপর ছিল। তার পরামর্শে এরপরে ব্যাবসার লাভের বেশিরভাগ বউদির একাউন্টে ঢুকতে থাকে। ব্যাবসা আমরা দুই ভাই সামলালেও ব্যাবসার আর্থিক হিসাব বাড়িতে বসে বউদিই করত। আর লাভের সিংহভাগ বউদি নিজের নামে খোলা একাউন্টে ঢোকাত। অত সুন্দরী বউ পেয়ে দাদা বউ অন্ত প্রান ছিলই। আর আমিও আমার সাবমিসিভনেস থেকে সবই মেনে নিতাম।
বউদি মাঝে মাঝেই পা টেপাত আমাকে দিয়ে। বাড়ির কেউ দেখলেও কখনো কিছু বলে নি। এমনকি বউদির দুই মেয়ে মানি আর তানিও ওদের মাকে দেখে একই রকম স্বভাবের হয়ে ওঠে। আমি ওদের মায়ের মত ওদের পাও টিপে দিতাম। পা থেকে জুতো খুলে দিতাম। জুতো পালিশ করে দিতাম। শপিং করে দিতাম। কিন্তু এর বেশি সেবা করার স্বপ্ন থাকলেও সাহস হত না।
আমার বয়স ৩৪ হতে বাড়ি থেকে বিয়ের জন্য খুব চাপ দিতে থাকে। কিন্তু আমার ভয় হত বিয়ে করলে বউ বউদি আর ভাইঝিদের সেবা করা নিয়ে আপত্তি করবে। তাই আমি ক্রমে পিছিয়ে দিতাম বিয়ের কথা। তখন আমার দুই ভাইঝি মানি আর তানির বয়স ১৪ আর ১১।
আমার বান্ধবী গায়ত্রী প্রায়ই আমাদের বাড়িতে আসত। বউদি রিমা ওর পিছনে লাগা কোনদিনই কমায় নি। ও তাতে রাগ করত আমার কাছে অভিযোগ করত। কিন্তু রিমা বউদিকে এড়িয়ে যেত এমন না।
মানি তানি বড় হতে ওরাও ওদের মায়ের দেখা দেখি গায়ত্রীর খুব পিছনে লাগত। গায়ত্রীর মোটা কালো চেহারা নিয়ে বেশ ভালই varbal abuse করত। এসব করে খুব মজা পেত ওরা। আমারও ভালই লাগত। খারাপ চেহারার বোরিং এই মেয়েটার প্রতি আমার কোন আগ্রহ ছিল না। আমি ওকে এড়িয়েই চলতাম। তবে এই এবিউজ আমি এঞ্জয়ই করতাম গায়ত্রীর খারাপ লাগে জানা স্বত্ত্বেও। আমি তো আর ওকে ডেকে আনি না। খারাপ লাগলে আসার দরকার কি? ও ৫ বার ফোন করলে আমি ১ বার তুলি। তারপরেও আমাকে ওর সব কথা, ইমোশান শেয়ার করার দরকার কি?
একদিন ওরা মা মেয়ে ৩ জন মিলে গায়ত্রীর খুব পিছনে লাগল। রিমা নিজের দুই মেয়েকে গল্প করে বলল কিভাবে একদিন স্কুলের মাঠে গায়ত্রী শুয়ে ছিল আর রিমা বউদি জুতো পরা পায়ে গায়ত্রীর পেট আর বুকের সাদা শার্টের উপরে পা রেখে জামার উপরে জুতোর দাগ ফেলে হেঁটে গিয়েছিল। তাই শুনে মামি আর তানি খুব হাসল। তানি বলল - আরও ভাল হত ওর মুখের উপর জুতো পরা পা দিয়ে মাড়িয়ে গেলে। ওর কালো মুখের উপরে তোমার সাদা জুতোর তলার ছাপ দারুন লাগত।
আমি তখন ঘরে ছিলাম না। গায়ত্রী ফোন করে আমাকে যখন কাঁদতে কাঁদতে এই ঘটনা বলল তখন আমি বললাম " ওরা পিছনে লাগে এটা তোর ভাল না লাগলে আসিস কেন?"
ও মানসিক ভাবে ভেঙে ছিল। উত্তরে ওর সব হতাশা বেরিয়ে এল। যে ওরও ইচ্ছা হয় বন্ধুদের সাথে গল্প করতে। কিন্তু আমি আর রিমা ছাড়া আর ওর কোন বন্ধু নেই। সবাই ওকে এড়িয়ে যায় ও খারাপ দেখতে আর বোরিং বলে। আমিও এড়িয়ে চলি। আর রিমা বউদি ওকে এবিউজ করে। ওর মেয়েদের দিয়েও করায়। ওর খারাপ লাগে খুব। তবু নিঃস্বংগতা কাটাতে ওকে আসতেই হয় আমাদের বাড়ি। ওরও ইচ্ছা হয় বিয়ে করে সংসার করার। কিন্তু কালো আর মোটা বলে কেউ রাজি না। এই বলে ও কাঁদতে লাগল।
জোর করে গায়ে পরে বন্ধুত্ব রাখা গায়ত্রীর প্রতি আমার তেমন কোন সহানুভুতি ছিল না। আমি ফোন করে ওকে ডাকলাম। এই ভেঙে পরা অবস্থায় ওর মগজ ধোলাই করব বলে। আমি নিজে ভিশন সাবমিসিভ ফিল করি বউদি আর তার দুই মেয়ের প্রতি। কিন্তু পরিবারের মাঝে একটা লিমিটের বেশি করতে পারি না। ভাবলাম গায়ত্রীকে এক্সট্রিম সাবমিসিভ করে তুলতে হবে মানসিক ভাবে ভেঙে ফেলে। যাতে ওকে নিয়ে বউদি আর তার দুই মেয়ে যা খুশি করতে পারে। আর বড়লোক গায়ত্রীর টাকাও ওড়াতে পারে বউদিরা।
গায়ত্রী ভিশন লো ফিল করছিল। আমি ওকে এক্সট্রিম লো তে নিয়ে গেলাম। বোঝালাম ওকে যেরকম দেখতে কোন ছেলে ওকে বিয়ে করবে না। করলেও ওর টাকার জন্য করবে। আর আমি দেখতে মাঝারী, ব্যাবসায় এত সফল। তারপরেও যদি বউদি আর তার দুই মেয়েকে প্রনাম করতে পারি, ওদের পা টিপে দিতে পারি, ওরা যা খুশি বলুক এলাউ করতে পারি তবে ও এত লো হয়ে কি করে এতে এত রিয়েক্ট করে?
ও অনেক কাঁদল। শুধু কালো আর মোটা হওয়ার জন্য একটা মানুষের এত খারাপ ব্যাবহার কি পাওয়া উচিত এসব বলে। আমি পরিস্কার বললাম মানি তানি বা রিমা বউদির মত মেয়েরা সত্যি যদি ওর মুখে ওইভাবে জুতো পরা পায়ে মাড়িয়ে যায় তাতে ওর নিজেকে ভাগ্যবান ভাবা উচিত। এসব শুনতে খারাপ লাগলে ওর আর আমাদের বাড়িতে আসার দরকার নেই। যদি রিমা বউদি আর তার দুই মেয়ের পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চাইতে পারে তবেই এই বাড়িতে ওর স্থান আছে।
ও শেষে ভেঙে পরল। বলল সত্যিই ওর স্থান রিমা আর তার দুই মেয়ের জুতোর নিচে। ওরা যা বলবে ও তাই করবে। কিন্তু আমাদের ছেড়ে একা ও থাকতে পারবে না।
আমি গিয়ে বউদিকে খবর টা দিলাম। গায়ত্রীর টাকা ওড়াতে পারবে শুনে বউদি খুব খুশি। আমি বউদিকে বললাম কিন্তু ব্যাপারটা এমন ভাবে হওয়া দরকার যাতে ও মানসিক ভাবে আরও ভেঙে পরে। কখনো ঘুরে না দাঁড়ায়। বউদি আমাকে সেরকম প্লান করতে বলল।
আমি বউদিকে বললাম শুরুটা এইভাবে করা যাক। গায়ত্রী মানি আর তানিকে পড়াবে। মানি আর তানির মত সুপিরিয়ার মেয়েকে পড়ানোর সুযোগ পাওয়ায় মাসে দুজনকে ৫ হাজার করে টাকা দেবে ও। এসেই ওদের দুজনের আর তোমার পায়ে মাথা রেখে প্রনাম করবে ও। আর পড়াবে ওদের পায়ের কাছে মেঝেতে বসে। পড়ানো বুঝতে না পারলে মানি আর তানি ওদের ইচ্ছমত চড় আর লাথি মারবে।
আমার প্লান শুনে বউদি আর ওর দুই মেয়ে খুশি হয়ে হাসতে লাগল খুব। আমি সাহস করে ওদের তিন জনের পায়েই মাথা রেখে প্রনাম করে এলাম। হয় গায়ত্রীকে আমি বউদি আর তার দুই মেয়ের স্লেভ করে ছাড়ব। নাহলে এরকম ইরিটেটিং, বোরিং, কুতসিত বান্ধবীর দরকার নেই আমার।
২....
পরেরদিন বিকালে গায়ত্রীর মানি আর তানিকে পড়াতে আসার কথা। আমি দুপুর বেলা খেয়ে দেয়ে ৩ টের মধ্যেই বউদির ঘরে গিয়ে বসলাম। মানি আর তানি স্কুলে গেছে। ওরা ফিরবে বিকাল চারটেয়। গায়ত্রীকে বিকাল সাড়ে চারটেয় পড়াতে আসতে বলা হয়েছে। সে চারটের একটু আগেই চলে এল। গায়ত্রী যখন ঘরে ঢুকল আমি তখন রিমা বউদির পায়ের কাছে মেঝেতে বসে বউদির লাল চটি পরা ফরশা পা দুটো কোলে নিয়ে টিপে দিচ্ছি আর কথা বলছি। গায়ত্রী এসে একটু দূরে মেঝেতে বসে পরল। তার ৫ মিনিটের মধ্যেই আমার দুই ভাইঝি স্কুল থেকে ফিরল। ওরা এসে বউদির পাশেই সোফায় বসে পরল। ওদের দুই বোনের পরনেই স্কুলের শার্ট আর স্কার্ট। পায়ে সাদা মোজা আর স্নিকার।
রিমা বউদি গায়ত্রীর দিকে মুখ করে বলল, " এই মুটি, তোর যে এসেই আমাদের পায়ে মাথা রেখে প্রনাম করার কথা সেটা ভুলে গেলি?"
গায়ত্রী বিন্দুমাত্র প্রতিবাদ না করে কোন কথা ছাড়াই উঠে আমার পাশে এসে বসল। তারপর পাশাপাশি বসা ওর চেয়ে প্রায় ২০ বছরের ছোট দুই বোনের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করল। প্রথমে রিমা বউদির বাঁ পাশে বসা তানিকে। তানির জুতো পরা পায়ে মাথা রাখতেই তানি ওর জুতো পরা বাঁ পা তুলে আশির্বাদ করল গায়ত্রীকে। গায়ত্রী এরপরে মানির জুতো পরা পায়ে মাথা রাখল। মানিও একইভাবে ওর মাথার উপরে জুতো পরা ডান পা রেখে আশির্বাদ করল।
আমি তখন বউদির পায়ের কাছ থেকে একটু সরে বসে বললাম " এবার বউদিকে প্রনাম কর"।
গায়ত্রী সেটাও করল বিনা প্রতিবাদে। কিন্তু তারপরে আর সহ্য করতে পারল না। মানসিক ভাবে ভেঙে পরে ভেউ ভেউ করে কাঁদতে লাগল। রিমা বউদি তাতে বিন্দু মাত্র সহানুভুতি না দেখিয়ে ওর চুলের মুঠি ধরে টানতে টানতে ওকে বাইরের দরজার দিকে নিয়ে যেতে যেতে বলল " তোর ন্যাকা কান্না নিজের বাড়ি গিয়ে কাঁদ। আমরা কেউ জোর করে তোকে বাড়ি থেকে ধরে আনি নি। তোর এসব ভাল না লাগলে এসেছিস কেন?"
আমি মেঝেতে বসে দেখছিলাম এই এবিউজ। খুব ভালই লাগছিল। সাথে অবশ্য একটু হলেও খারাপ লাগা ছিল। সেটা গায়ত্রীর প্রতি সহানুভুতির জন্য নয়। বরং গায়ত্রীর প্রতি ঈর্শা থেকে। বউদি আর তার দুই মেয়ে আমার প্রতিও এরকম ক্রুয়েল বিহেভ করলে আমার যে সত্যিই খুব ভাল লাগত!!
বউদি স্রেফ চুলের মুঠি ধরে টানতে টানতে তার প্রাক্তন ক্লাসমেট গায়ত্রীকে ঘরের দরজা অবধি নিয়ে গেল। দরজার বাইরে গায়ত্রীকে ঠেলে দিয়ে বউদি গায়ত্রীর মুখের উপরে দরজা বন্ধ করতে যাবে তখন গায়ত্রী কাঁদতে কাঁদতে বউদির চটি পরা পা দুটো জড়িয়ে ধরল। নিজের মাথাটা সে বউদির পায়ের উপরে রাখতে যাবে, তখন বউদি চটি পরা ডান পায়ে খুব জোরে একটা লাথি মারল গায়ত্রীর মুখে। তোর ন্যাকা কান্না অনেক সহ্য করেছি এতদিন আর না। তোকে পড়াতে হবে না। টাকাও দিতে হবে না। ওই টাকা দিয়ে নিজে ফুর্তি কর গিয়ে। যা ফোট।"
মুখে রিমা বউদির লাথি খেয়েও গায়ত্রী কোন প্রতিবাদ না করে বউদির পা জড়িয়ে ধরে কাঁদতে লাগল। আর বউদি একের পর এক লাথি মারতে লাগল গায়ত্রীর মুখে ওকে ন্যাকা কান্না বন্ধ করতে বলে। কিন্তু গায়ত্রী চেষ্টা করেও নিজের কান্না থামাতে পারল না। তখন রিমা বউদি গায়ত্রীর মুখের উপরেই ঘরের দরজা বন্ধ করে দিয়ে বলল " তোর ন্যাকা কান্না সহ্য করার কোন দায় পরেনি আমাদের মুটি। তুই ৫ মিনিটের মিধ্যে বিদায় হবি। ৫ মিনিট পরে দরজা খুলে তোকে যেন না দেখি আর।"
বউদির হাতে গায়ত্রীকে এইভাবে এবিউজ হতে দেখে মানি আর তানি হো হো করে হাসছিল। যেন খুব মজার একটা জিনিস তারা দেখছে!
আমি ওদের দিকে তাকিয়ে বললাম " তোদের জুতো খুলে দিই?"
তানি হাসতে হাসতে বলল, " এখন না। ৫ মিনিট পরে গায়ত্রী যদি না যায় তাহলে এই জুতো পরা পায়ে ওর মুখে লাথি মারব আমি। তুই বরং একটু পা টিপে দে আমার অমুকা।" ( আমার নাম অমল কে ছোট করে অমু বলে ডাকে রিমা বউদি। তার সাথে কাকার কা যোগ করে আমাকে অমুকা বলে ডাকে ওরা দুই বোন। আর ওরাও আমাকে তুই করেই বলে আমি ওদের চেয়ে এত বড় আর তুতো কাকু হওয়া স্বত্ত্বেও!)
ওদের মা মেয়ের ৩ জনের ডমিনেটিং এটিচিউড দেখে আমি এক্সট্রিম সাবমিসিভ ফিল করতে লাগলাম। ইশ, আমার সাথেও যদি ওরা মা মেয়ে ৩ জন এরকম ব্যাবহার করত কি ভালই না লাগত! আমি ভাবতে ভাবতে তানির পায়ের কাছে বসে পরে ওর জুতো পরা পা দুটো কোলে তুলে নিয়ে ভক্তি ভরে টিপে দিতে লাগলাম।
৫ মিনিট পার হতেই মানি সোফা থেকে উঠে সোজা ঘরের দরজা খুলল। যা ভাবা গিয়েছিল তাই। গায়ত্রী এখনো ঘরের দরজার সামনে শুয়ে কাঁদছে।
মানি দরজা খুলতেই গায়ত্রী ওর জুতো পরা পায়ের উপরে মাথা রেখে পা দুটো জড়িয়ে ধরে বলল " প্লিজ আমাকে তাড়িয়ে দিও না প্লিজ। একটু দয়া কর। তোমরা ছাড়া এই দুনিয়ায় আমার কথা বলার মতও কেউ নেই। প্লিজ, দয়া করো একটু। প্লিজ!"
মানি ওর জুতো পরা ডান পা টা তুলে গায়ত্রীর ডান গালের উপরে রেখে বলল " তোর ন্যাকামো সহ্য করার কোন ইছা আমাদের নেই কালি কুত্তি। তোর কথা বলার কেউ নেই সেটা তোর সমস্যা। আমাদের এসে জ্বালাচ্ছিস কেন?"
গায়ত্রী ওর কালো কুচকুচে গালের উপরে থাকা ফর্শা মানির সাদা স্নিকার পরা ডান পা টা ডান হাত দিয়ে চেপে নিজের ঠোঁটের উপরে নিয়ে এল। তারপরে মানির জুতো পরা ডান পা টা নিজের ঠোঁটের সাথে চেপে ধরে একের পর এক গাঢ় চুম্বন করে ওর কাছে নিঃশব্দে ক্ষমা চাইতে লাগল।
মানি প্রায় এক মিনিট এইভাবে ওর কাছে ক্ষমা চাইতে দিল গায়ত্রীকে। এরপরে নিচু হয়ে চুলের মুঠি ধরল ওর। একদিকে জুতো পরা পা দিয়ে গায়ত্রীর গাল মেঝেতে চেপে ধরে আছে ও। অন্য দিকে চুলের মুঠি ধরে উপর দিকে টানছে খুব জোরে। গায়ত্রী একই সাথে ব্যাথায় কোঁকাচ্ছে। আর তারই সাথে মাঝে মাঝেই মানির ডান স্নিকারের তলায় চুমু খেয়ে ওর কাছে ক্ষমা চাইছে! আহ, কি চমৎকার দৃশ্য।
আমি তানির পায়ের কাছে বসে ওর পা টিপতে টিপতে এই দৃশ্য উপভোগ করছিলাম। হঠাত তানি জুতো পরা পায়ে আমার কোলের উপরে উঠে দাঁড়াল। আমাকে মাড়িয়েই দরজার দিকে যেতে যেতে ওর দিদিকে বলল, " দি, তুই ওর চুলের মুঠি ধরে ওর মাথাটা শুন্যে ঝুলিয়ে রাখ। আমি ওর মুখে কয়েকটা লাথি মারি।"
মানি " আয় বোন" বলে নিজের পা টা সরাল গায়ত্রীর গাল থেকে। তারপর চুলের মুঠি ধরে টেনে ওর মাথাটা মাটি থেকে এক ফুট উঁচুতে তুলে ধরল।
তানি গায়ত্রীর থেকে ৪-৫ ফুট দূরে এসে থামল। তারপরে ছুটে গিয়ে এভাবে সাদা স্নিকার পরা ডান পায়ে শুন্যে ঝুলে থাকা গায়ত্রীর মাথায় লাথি মারল যেন কোন ফুটবলার ফুটবলে লাথি মারছে!
লাথিটা পরল গায়ত্রীর মুখের উপরেই। প্রবল জোরে লাথি খেয়ে গায়ত্রীর মাথাটা দুলে উঠল। যেন ওটা একটা পেন্ডুলাম আর মানির হাতে ধরে থাকা চুলের থেকে ঝোলা সেটা দুলছে!
তানি আবার লাথি মারল গায়ত্রী মুখে। এবার জুতো পরা বাঁ পায়ে। তারপর একের পর এক লাথি মেরেই চলল। গায়ত্রী মুখে ২০ বছরের ছোট তানির লাথি খেতে খেতে বলল "আমাকে যত ইচ্ছা মার তোমরা। যা খুশি কর আমাকে নিয়ে। ইচ্ছা করলে আমার মুখে লাথি মারতে মারতে মেরে ফেল আমাকে। শুধু প্লিজ তাড়িয়ে দিও না। প্লিজ। "
অমলের কাহিনী ৩...
তানি গায়ত্রীর মুখে জুতো পরা দুই পায়ে অন্তত ৩০ টা লাথি মারল। তানি লাথি মারা থামাতেই মানি গায়ত্রীর চুলের মুঠি ছেড়ে দিল আর গায়ত্রীর মাথাটা সশব্দে মেঝেতে এসে পরল। কিন্তু গায়ত্রীর তাতে কোন ভুক্ষ্রেপই নেই যেন! সে তার উপরে এতক্ষন এরকম অত্যাচার করে চলা মেয়ের বয়সী মানি আর তানির জুতোর উপরে পালা করে চুম্বন করে ক্ষমা চাইতে লাগল যেন মানি আর তানি ওদের বার করে না দেয়! আমার দেখে যেমন ভাল লাগছিল তেমন ঈর্ষাও হচ্ছিল!
বউদি উঠে এসে তার দুই মেয়ের পাশে দাঁড়াতে গায়ত্রী তার বান্ধবীর চটি পরা দুই পায়ে একই ভাবে চুম্বন করতে শুরু করল। বউদি আর তার দুই মেয়ের ৬ টা পা সে চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে লাগল।
রিমা বউদি নিজের চটি পরা ডান পা গায়ত্রীর মাথার উপরে তুলে দিয়ে বলল - " আজকের পরে যদি কখনো তুই ফালতু ন্যাকামি করেছিস সেটাই আমাদের জীবনে তোর শেষ দিন হবে। এখন থেকে আমাদের সাথে সময় কাটাতে হলে তুই আমাদের স্লেভের মত থাকবি। আমাদের ৩ মা মেয়েকে প্রভুর চোখে দেখবি। বুঝলি? " এই বলে ফর্শা সুন্দরী রিমা বউদি নিজের চটি পরা ডান পা দিয়ে নিজের কালো কুশ্রী বান্ধবী গায়ত্রীর মুখের উপরে খুব জোরে একটা লাথি মারল।
গায়ত্রী তার জবাবে রিমা বউদির চটি পরা বাঁ পায়ের উপরে মাথা রেখে তার উপরে চুম্বন করতে করতে বউদিকে ধন্যবাদ দিতে লাগল তাকে আরেকটা সুযোগ দেওয়ার জন্য। আর বউদি গায়ত্রীর গালের উপরে নিজের চটি পরা ডান পায়ের তলা বোলাতে লাগল।
একটু পরে বউদি আর তার দুই মেয়ে আবার সোফায় এসে বসল। গায়ত্রী ওদের পায়ের নিচে মেঝেতে এসে শুল। বউদির দুই মেয়ে নিজেদের জুতো পরা পা গায়ত্রীর বুকে আর মুখের উপরে রেখে গায়ত্রীকে দিয়ে পা টেপাতে লাগল। গায়ত্রী এমন ভাবে ওদের পা টিপতে লাগল যেন মানি আর তানিকে এইভাবে সেবা করতে পেরে তার জীবন ধন্য হয়ে যাচ্ছে! সে কি করে এত তাড়াতাড়ি এত চেঞ্জ হয়ে গেল ভাবতে ভাবতে আমি আমার সমবয়সী রিমা বউদির চটি পরা পা দুটো কোলে নিয়ে টিপে দিতে লাগলাম বউদির পায়ের কাছে মেঝেতে বসে। আর বউদি গায়ত্রীর কার্ড নিয়ে তা দিয়ে প্রথমে প্রচুর খাবার অর্ডার করল। তারপর ৩ মা মেয়ে খুব উতসাহ নিয়ে অনলাইনে শপিং করতে লাগল। আমি আর গায়ত্রী ৩ প্রভুর পা টিপে চললাম।
প্রায় ২ ঘন্টা ধরে শপিং আর খাওয়া দাওয়া করল প্রভুরা। অনলাইনে অর্ডার করা খাবার আসতে আমিই প্রভুদের সার্ভ করেছিলাম। গায়ত্রী ততক্ষনে মানি আর তানির পা থেকে জুতো খুলে ঘরে পরার চটি পরিয়ে দিয়েছে। কিন্তু সে তখনো প্রভুদের জুতো পরা পায়ের তলায় শুয়ে তাদের পা টিপে চলেছে!
প্রভুদের খাওয়া আর শপিং মিটতে এবার তানি ঘরে পরার চটি পরা পায়ে গায়ত্রীর মুখের উপরে উঠে দাঁড়িয়ে পরল। চটি পরা পায়ের তলায় গায়ত্রীর মুখের উপরে মার্চ করতে করতে বলল - " দি, যাই বল কালী মুটি গায়ত্রীর এরকম চেঞ্জ দেখে আমি অবাক হয়ে গেছি। আমরা যতই মারি, যতই অপমান করি,, ও কিচ্ছু মনে করছে না। ব্যাপারটা কি বল তো?"
মানি গায়ত্রীর বুকে লাথি মেরে বলল " ওর মত কালী মুটির পক্ষে এটাই স্বাভাবিক। ও খুব আনন্দ পাচ্ছে আমাদের সেবা করে।"
তানি গায়ত্রীর মুখের উপরে দাঁড়িয়েই ওর মুখে চটি পরা পায়ে লাথি মেরে বলল, " এটা সত্যি নাকি কালী মুটি?"
গায়ত্রী তার মুখের উপরে লাথি মারা তানির চটির তলায় গাঢ় চুম্বন করে " হ্যাঁ" বলল।
আমাকে দিয়ে পা টেপাতে টেপাতে বউদি মুচকি হেসে বলল গায়ত্রী তো খুব সুখে আছে আর সুখেই থাকবে। কিন্তু অন্য একজন বেচারা খুব কষ্ট পাচ্ছে কিন্তু।"
তানি একটু অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করল "কে মা?" তখনো ও চটি পরা পায়ে গায়ত্রীর মুখের উপরে মার্চ করে চলেছে।
মানি পাশ থেকে বলল - " যে মনে মনে আমাদের ভগবানের মত শ্রদ্ধা করে। চায় গায়ত্রীর মত এভাবে আমাদের সেবা করতে। কিন্তু লজ্জা আর সংকোচে বলে উঠতে পারে না।"
তানি ওর দিদির কথা শুনে মুচকি হেসে বলল - " কে রে দি? অমুকা?"
"সেটা তুই বোঝার চেষ্টা কর" - আমাকে দিয়ে পা টেপাতে টেপাতে বউদি তার ছোট মেয়েকে বলল। আর আমি লজ্জা আর উত্তেজনা ভরা বুকে মাথা নিচু করে বউদির পা টিপে চললাম।
হঠাত গায়ত্রীর মুখ থেকে নেমে দাঁড়াল তানি। আর তারপরে হঠাত বেশ জোরে চটি পরা ডান পা দিয়ে আমার মুখে লাথি মেরে বলল " কথা সত্যি নাকি অমুকা?"
আমার যেন বিশ্বাস হচ্ছিল না! সত্যিই আমার চেয়ে প্রায় ২০ বছরের ছোট আমার ভাইঝি তানি আমার মুখে চটি পরা পায়ে লাথি মেরেছে!! আমার সারাজীবনের স্বপ্ন সত্যি হল আজ!!
আমাকে উত্তর দিতে বেশি সময় না দিয়ে এবার বউদি ওর পা তুলে আমার বুকে একটা লাথি মেরে বলল - " কি রে অমু? তানি তোকে একটা প্রশ্ন করল না?"
বলতে না বলতেই এবার তানি আবার আমার মুখের উপরে আরেকটা লাথি মেরে বলল " উত্তর দে অমুকা। তাড়াতাড়ি।" ওদিকে মানি তখন নিজের চটি পরা পা দুটো দিয়ে গায়ত্রীর মুখে অকারনে একের পর এক লাথি মারছে।
আমি আমাকে লাথি মারা তানির চটি পরা পায়ের উপরে মাথা রেখে আমার সুন্দরী ভাইঝি তানিকে ভক্তিভরে প্রনাম করে বললাম " হ্যাঁ প্রভু।"
তাই শুনে তানির কি হাসি!
এবার মানি আমাকে ডেকে বলল " এদিকে আয়।"
আমি যেতেই মানি আমার দুই গালে পরপর ৭-৮ টা থাপ্পর মেরে বলল " আমরা যার সামনে যা বলব তাই শুনবি?"
ততক্ষনে আমার যাবতীয় self control নষ্ট হয়ে গেছে। আমি মানিকে প্রনাম করে বললাম " হ্যাঁ প্রভু।"
মানি বলল - "তাহলে এখন আমি যা করতে বলব করবি তো? না করলে কিন্তু তোকে ঘাড় ধরে বার করে দেব বাড়ি থেকে আমরা।"
" নিশ্চয়ই প্রভু" আমি বললাম।
কিন্তু মানি আমাকে যা অর্ডার করল তার জন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম না। মুচকি হেসে মানি বলল " কালি মুটি গায়ত্রীকে নিজের প্রেমিকা ভেবে জড়িয়ে ধরে ওর গায়ের উপরে শুয়ে পর তুই।"
মানি এ কি বলছে? ওদের ৩ প্রভুর নোংরা জুতোর তলা জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করা আমার কাছে স্বপ্নের মত। কিন্তু এই কালো কুতসিত গায়ত্রীকে প্রেমিকার মত ভেবে জড়িয়ে ধরা! ভাবতেই আমার কিরকম গা বমি করতে লাগল। আমিও দেখতে খারাপ, কিন্তু গায়ত্রীর মত অত বাজে নই।
আমি দেরী করছি দেখে তানি ওর চটি পরা দুই পায়ে একের পর এক লাথি মারতে লাগল আমার বুকে আর মুখে। " এই অমু কুত্তা! আমার দিদি তোকে কি বলল শুনতে পাস নি? তোর এত সাহস যে তোর প্রভু আমার দিদির আদেশ অমান্য করিস?" এই বলতে বলতে একের পর এক লাথি মারতে লাগল আমাকে তানি। মানি আর ওদের মা রিমা বউদিও কয়েকটা লাথি মারল আমার বুকে আর মুখে।
অগত্যা কি আর করব! প্রভুর আদেশ পালন করতে আমি চোখ নাক কান বন্ধ করে কোন রকমে গায়ত্রীকে জড়িয়ে ধরে ওর গায়ের উপরে শুয়ে পরলাম, যেভাবে ভালবাসার সময়ে প্রেমিকেরা প্রেমিকাকে জড়িয়ে ধরে সেইভাবে। গায়ত্রীকে আমি কতটা অপছন্দ করি সেটা আমার ৩ প্রভুই জানে। তাই ওরা আমার অবস্থা দেখে এ ওকে জড়িয়ে ধরে হাসতে লাগল।
এবার বউদি আমাকে আদেশ করল " এবার তুই গায়ত্রীকে নিজের প্রেমিকা ভেবে ঠোঁটে ঠোঁট লাগিয়ে চুমু খা!"
এবার আমার কাঁদার পালা। প্রভুদের জুতোয় পৃথিবীর সবচেয়ে নোংরাতম বস্তু লেগে থাকলেও আমি হাসতে হাসতে সেটা জিভ দিয়ে পালিশ করতে পারি। কিন্তু গায়ত্রীর মত কুশ্রী মুটিকে লিপ কিস করা আমার পক্ষে চোখে জল না এনে সম্ভব নয়।
আমাকে কাঁদতে দেখে তানি আমার মাথার পিছনে লাথি মেরে বলল " এবার তুই ন্যাকা কান্না শুরু করলি অমু কুত্তা? এবার তো তোকেও বাড়ি থেকে বার করতে হবে দেখছি!"
আমি ভাইঝি তানির হুমকি শুনে বাধ্য হলাম চোখ বন্ধ করে গায়ত্রীর কালো কুশ্রী ঠোঁটের দিকে আমার ঠোঁট বাড়িয়ে দিতে। কিন্তু আমাকে অবাক করে আমার ঠোঁট কোন নরম অসাধারন সুন্দর জিনিসে ঠেকল।
আমি চোখ বন্ধ করে তার উপরে গাঢ় একটা চুম্বন করলাম। তারপর চোখ খুলে দেখি মানির চটি পরা ডান পা টা এখন আবার গায়ত্রীর ঠোঁটের উপরে রাখা। গায়ত্রী এই অবস্থায় চুম্বন করছে মানির চটির তলায়। আর আমি যেটার উপরে চুম্বন করেছি সেটা মানির নরম পায়ের পাতার উপরের অংশ।
গায়ত্রী আর আমার পরস্পরের দিকে এগিয়ে আসা ঠোঁটের মাঝে মানি নিজের চটি পরা পা ঢুকিয়ে দেওয়ায় আমরা দুজন নিজেদের ঠোঁটের বদলে ওর পায়ে চুম্বন করছি!
আমি মনে মনে যে কি খুশি হলাম বলে বোঝাতে পারব না।
"thank you প্রভু" বলে আমি আমার ফর্শা সুন্দরী বড় ভাইঝি মানির নরম পায়ের পাতায় একের পর এক চুম্বন করতে লাগলাম। আর আমার ছোট ভাইঝি তানি মানির পাশে বসে পরে ওর চটি পরা পা দুটো আমার মাথার উপরে তুলে দিয়ে আমার মাথার উপরে নিজের চটি পরা পায়ের তলা বুলিয়ে আমাকে আদর করতে লাগল। আর বউদিও ওর চটি পরা পা দুটো আমার পিঠের উপরে তুলে দিল।
আমি গায়ত্রীর শরীরের উপরে উপুড় হয়ে শুয়ে মানির চটি পরা পা দুটোর পাতায় একের পর এক চুম্বন এঁকে চললাম গভীর শ্রদ্ধার সাথে। আজ আমার সারাজীবনের স্বপ্ন সত্যি হল যেন!
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment