Wednesday, 1 November 2023
দিপের অভিজ্ঞতা....
আমার অভিজ্ঞতার উপরে ভিত্তি করে জীবনের চতুর্থ ফেমডম গল্প লিখছি। এটা অনেক লাইট ফেমডম আর এটারও মূল চরিত্র আমি আর আমার ছোট বোন আমার প্রভু রিয়া।
দিপের অভিজ্ঞতা... ( লেখক : দিপ)
আমি দিপ। ছোট থেকে আমার সোশাল পজিশান নিচু বা উঁচু, ওরকম নির্দিষ্ট কিছু ছিল না। কারন কোন প্যারামিটারে আমি ভাল কোনটায় মাঝারী বা খারাপ। যেমন পড়াশোনায় আমি চিরকাল খুব ভাল ছিলাম। মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে আসা, দেখতে above average, social skill average. আমি যখন স্কুলে পড়ি তখন আমাকে দেখলে কেউ বলবে না যে আমার পজিশান নিচে। আমি ক্লাসে প্রথম হতাম ও এই যুগে স্কুলে 1st 2nd হওয়াদের লোকে উঁচু চোখেই দেখে। আমার ভিতরে কিন্তু সোশাল স্কিল ও অন্য বিভিন্ন বিষয় নিয়ে হিনমন্যতা ছিল। কিন্তু লোকের থেকে সেটা আড়াল করতে পারতাম। আমার ছেলে বন্ধু অবশ্যই ছিল। কিন্তু উঁচু ক্লাসে পড়ার সময়ে কোন দিন কোন মেয়েকে আমি ইম্প্রেস করে রিলেশানে আনতে পারব না এই চিন্তা ও কষ্ট অবশ্যই হত।
আমার ভিতরের এই অংশের কারনেই হয়ত আমার ভিতরে সাবমিসিভনেসের জন্ম হয়েছিল। কিন্তু সেটা সবার প্রতি নয়। আশ্চর্য ভাবে সেটা কাজ করত শুধু আমার ছোট বোনের প্রতিই। আমার বোন রিয়া আমার চেয়ে ২ বছরের ছোট ছিল। ওকে দেখতে মারাত্মক রকমের সুন্দর। এবং পরিবার ও প্রতিবেশীদের থেকে ও ভিশন রকম আদর ও ভালবাসা পেত এ কারনে। বাড়িতে সবাই ওকে আমার চেয়ে অনেক বেশি ভালবাসত সম্ভবত শুধু এই কারনেই। আর এই অতিরিক্ত মাথায় তুলে বড় করার কারনেই হয়ত ও অনেক কনফিডেন্ট ও extrovert হয়ে গিয়েছিল খুব সহজে। আর আশ্চর্যভাবে সবার অকারনে বোনকে আমার চেয়ে বেশি ভালবাসা আমার কোনদিন খারাপ লাগে নি। সবাই বোনকে বেশি আদর করত, বেশি গিফট দিত। আর আমি বোনকে আমার চেয়ে সুপিরিয়ার কোন রাজকন্যা ভেবে কেন জানি না অনেক বাচ্চা বয়স থেকেই খুব আনন্দ পেতাম। আমার কোন জিনিস বোন দাবী করলেও সাথে সাথে ওকে দিয়ে দিতাম।
ব্যাপারটা বাড়তে শুরু করে যখন আমরা দেশের বাড়ি থেকে কোলকাতায় ফ্লাট কিনে চলে আসি। তখন আমার ক্লাস ৫ আর বোনের ক্লাস ৩ হবে। বোন একেবারেই বাচ্চা তখন, দেশের বাড়ির বন্ধু, কাজিন তাদের ছেড়ে চলে আসা ওর ভাল লাগে নি। ওর মাথায় ঢোকে দাদাকে ভাল স্কুলে পড়াতে বাবা মা এই ডিশিসান নিয়েছে। রেগে গিয়ে ও আমাকে মাঝে মাঝেই খারাপ কথা বলা বা চড় থাপ্পর মারা শুরু করে। আর বিনা কারনে আমি সুন্দরী বোনের থাপ্পর খেয়ে ওকে সরি বলে ক্ষমা চাইতাম।
আমার বোন বেশি কথা বলে আর সবার centre of attention হয়ে থাকতে অভ্যস্ত ছিল। নতুন ফ্লাটে আমরা মোটে তিন জন, মা, বোন আর আমি। বাবার চাকরির পোস্টিং বাইরে ছিল। তার উপরে মা কোলকাতায় এসে একটা প্রাইভেট স্কুলে চাকরি নিল। মা বিকালে বাড়ি ফিরত ৫ টায়। আর আমি আর বোন স্কুল থেকে বাড়ি ফিরতাম বিকাল ৪ টের মধ্যে। প্রথম কয়েক দিন আমি বাড়ি ফিরে পাশের মাঠে খেলতে চলে যেতাম। কিন্তু আমার ৮ বছরের বোন একা থাকতে অভ্যস্ত ছিল না। যদিও মা বাবা কলকাতায় আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল আমাদের দুই জনকে ভাল স্কুলে পড়াবে বলে, আমার বাচ্চা বোন সেটা বোঝেনি। তাই ৫-৬ দিন এরকম চলার পরে একদিন আমি খেলে সন্ধ্যা ৬ টার পরে বাড়ি ফিরলাম। ঘরে ঢুকতেই বোন মায়ের সামনেই আমার দুই গালে দুই থাপ্পর মেরে বলল " তোর জন্য একে আমাকে এই ফালতু জায়গায় এসে থাকতে হচ্ছে। তার উপরে তুই মা সবাই আমাকে একা রেখে বিকালে বাইরে থাকিস। তোর জন্য আমি কষ্ট করব কেন? ভাল চাস তো ক্ষমা চা আমার কাছে।"
আমি মায়ের সামনেই আমার ক্লাস ৩ এ পড়া বাচ্চা বোনের পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে তার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে বললাম " সরি বোন"।
মা কিচ্ছু বলল না এই নিয়ে আমাদের কাউকে। যেন ব্যাপারটা খুব নর্মাল। বরং নিজে নিচু হয়ে মেয়ের কপালে চুমু খেয়ে বলল " সরি রিয়া। আমরা কলকাতায় এসেছি তোদের দুজনের পড়াশোনার সুবিধার কথা ভেবেই। তুই একটু বড় হলেই বুঝবি সেটা। আর তোর দাদা তো তোর সব কথা শোনে, তোর কথায় ওঠে বসে। এত রাগিস না প্লিজ।"
আমি মাঠে যাওয়া সেইদিনই বন্ধ করে দিই। কয়েকদিন পরেই মা একটা কম্পিউটার কিনে আনে। বোন বিকালে হয় কম্পিউটারে গেম খেলে বা টিভি দেখে কাটাতে লাগে। আর আমার কাজ হয় ওর পায়ের কাছে বসে বা ওর পায়ের নিচে শুয়ে ওর পা টিপে সেবা করা। বোনের দাবী ছিল আমার জন্য ও ওর বন্ধু বা কাজিনদের ছেড়ে এই বোরিং ফালতু জায়গায় দিনে ২৪ ঘন্টা থাকতে বাধ্য হচ্ছে। তাই রোজ অন্তত ২ ঘন্টা আমি ওর পায়ের নিচে শুয়ে ওর পা টিপে দেব। এটাই নাকি ফেয়ার ডিল!
এইভাবে বোনের আমাকে কন্ট্রোল করা শুরু। আর আমার ঠিক কতটা ভাল লাগত বলে বোঝাতে পারব না। আমার বুকে বা মুখের উপরে চটি পরা পা রেখে বসে পা টেপাতে টেপাতে বোন গেম খেলত কম্পিউটারে। মা ফিরে এসে আমাদের এই অবস্থায় দেখেও কিছুই বলত না। তার কারন হয়ত ভিশন সুন্দরী বোনের প্রতি মায়ের অতিরিক্ত বেশি ভালবাসা, যেটা বাবা সহ বাকি সব আত্মীয়েরই ছিল। বোন আমাকে বিনা কারনে খারাপ কথা বললে বা মারলেও কেউ তাই ওকে কিছু বলত না। পুজোয় আমার ২ টো জামা হলে বোনের অন্তত ৮ টা হতই। আমাকে মা রোজ ১০ টাকা হাতখরচ দিলে বোনকে দিত অন্তত ১৫-২০ টাকা, ও ছোট হওয়ার পরেও। আর তারপরেও বোন আমার গালে থাপ্পর মেরে প্রায়ই আমার ভাগের টাকার অর্ধেক নিয়ে নিত। আর আমি এরপরেও নিজের ওইটাকা থেকে বাঁচিয়ে বোনের জন্য চকোলেট নিয়ে আসতাম।
বেশিরভাগ লোক ভাবে ভাই বোনকে সম্পুর্ন সমান ভাবে বড় করা উচিত। আমাদের পরিবারে ব্যাপারটা উল্টো হয়ে গিয়েছিল। বোন সবই বেশি পেত। এটা বোন ভিশন এঞ্জয় করত। আর আমিও। তাই আমার মনে হয় এরকম কোন রুলের কোন মানে নেই যে দু জনকে সমান দিতে হবে। আমাদের বাড়িতে যে আমার ছোট বোনকে অসমান ভাবে আমার চেয়ে অনেক বেশি দেওয়া হত সব, সেটা আমাদের দুজনের পক্ষেই দারুন উপভোগ্য ছিল।
বোন ছোট ছিল বলে ওর পায়ে জুতো মোজা পড়ানোর দায়িত্ব আমার ছিল। অথচ যেখানে আমি ক্লাস ১ থেকে জুতো পরতে পারি সেখানে বোন কলেজে ওঠার পরেও এখনও নিজের জুতোর ফিতে নিজে ভাল করে বাঁধতে শেখেনি। ওর পায়ে জুতো পরানো বা খোলা এখনো আমার দায়িত্ব। ওর জামা কাচা থেকে জুতো পালিশ করে রাখা এগুলোও।
বোন হাই স্কুলে ওঠার পরে যতদিন যাচ্ছিল আমার উপরে ওর ডমিনেশান বাড়ছিল। হয়ত আমি চেয়ার টেবিলে বসে পড়ছি, বোন পাশ দিয়ে যাওয়ার সময়ে বিনা কারনে আমার দুই গালে খুব জোরে দুটো থাপ্পর মেরে গেল বিনা কারনে। আর মেঝেতে বসে পরলে থাপ্পরের জায়গায় জুটত মুখে লাথি। আর বোন থাপ্পরই মারুক বা লাথি,, আমি সাথে সাথে বোনের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ওকে প্রনাম করতাম।
স্কুল থেকে ফেরার পরে রোজই প্রায় ২ ঘন্টা আমার স্থান ছিল বোনের পায়ের তলায়। আমি বোনের পা থেকে জুতো মোজা খুলে ওর জন্য হাত ধোওয়ার জল আর টিফিন এনে দিতাম। তারপরে ওর পায়ের তলায় শুয়ে ওর পা টিপে দিতাম। বোন খুব ক্যাজুয়ালি নিজের দাদার মুখের উপরে চটি পরা পা রেখে বসে দাদাকে দিয়ে পা টেপাত। কোন কোন দিন তো ওর জুতো খোলার আগে স্কুলের জুতো পরা পা আমার মুখের উপরে রেখে অন্তত ৩০ মিনিট গেম খেলত। আর আমি ভক্তিভরে আমার প্রভু বোনের জুতো পরা পা টিপে যেতাম আর চুম্বন করতাম ওর জুতোর তলায়। জিভ বার করে ভক্তিভরে চেটে পরিস্কার করতাম আমার প্রভুর জুতোর তলা। আর বোন ইচ্ছা হলেই বিনা কারনে লাথি মারত আমার মুখে।
স্কুলে বা বাইরে কেউ বুঝতেও পারত না আমি এত সাবমিসিভ। অন্য কারো প্রতি আমার সাবমিসিভমেস তেমন আসতও না। কিন্তু নিজের সুন্দরী ছোট বোনের ব্যাপারটা ছিল আলাদা। আমি ওকে নিজের প্রভু,,আরাধ্যা দেবী বলে ভাবতাম। যখন আমি ক্লাস ৯-১০-১১-১২ এ পড়ি তখন অন্য ছেলেদের মত গার্লফ্রেন্ড জোটানো ইত্যাদি দিকেও আমার মন যেত না। আমার মনের একমাত্র বাসনা হয়ে দাঁড়িয়েছিল ছোট বোনের সেবা করা। নিজে ভাল চাকরি পেয়ে মাইনের টাকা বোনের হাতে তুলে দিয়ে বিনিময়ে দাসের মত তার সেবা করা। বোনের সে সময়ের আচরন দেখলে এটা খুব সম্ভব বলেই মনে হত আমার।
আমার ক্লাস ৫ থেকে ক্লাস ১২ অবধি এমন কোন দিন যায়নি যেদিন বোন অন্তত ১ ঘন্টা আমার মুখের উপরে চটি পরা পা রেখে বসে পা টেপায়নি বা আমাকে চড় লাথি মারেনি। ওর ঘর গোছানো থেকে ওর জুতো পালিশ সব ই করতাম। রাতে আমি শুতাম ওর ঘরের মেঝেতে। যাতে আমার রাজকন্যা বোনের কিছু দরকার হলে ও আমাকে ডাকতে পারে। আমার ঘুম গভীরে চলে গেলে আমি নাকি মাঝে মাঝে ওর ডাক শুনতে পাই না। তখন ওকে কষ্ট করে বিছানাতে উঠে বসে আমার মুখে লাথি মেরে আমাকে ঘুম থেকে তুলতে হয়। এই অভিযোগে বোন আমার গলায় বেল্ট বেঁধে তার অন্য দিক নিজের বিছানায় তোষকের নিচে রাখত। যাতে দরকার হলে শুয়ে শুয়েই সেটা টেনে আমাকে ঘুম থেকে তুলতে পারে। আর আমি নিজেকে বোনের পোষা কুকুর ভেবে এক অসাধারন সুখ পেতাম।
সারাদিনে বোন অন্তত ১০০ টা চড় আর ১০০ টা লাথি আমাকে মারতই। আর প্রতিটা মার খাওয়ার পরে আমি ভক্তিভরে শাষ্টাঙ্গে প্রনাম করতাম আমার আরাধ্যা দেবী আমার প্রভু ছোট বোন রিয়াকে।
আমার ধারনা ছিল আমি বোনের স্লেভ হয়ে জীবন কাটাব। কিন্তু না, বোনের ইচ্ছা ছিল অন্য রকম। ক্লাস ১১ এ ওঠার পরে একদিন ওর পা টেপার সময়ে আমার মুখে লাথি মেরে বোন বলল, " ছাগল,, তোর হাতে তো জোর নেই ভাল করে পা টেপার মত। কাল থেকে তুই জিমে যাবি।"
প্রভুর আদেশ, যেতে তো হবেই! জিম যাওয়া শুরু হল আমার। তারপর একদিন আমার গালে থাপ্পর মেরে বোন বলল, " তোর ড্রেসিং সেন্স আর কথা বলার স্টাইল এত্ত খারাপ যে তোর সাথে বাইরে বেরোতে আর নিজের দাদা বলে পরিচয় দিতে লজ্জায় আমার মাথা কাটা যায়। এখন থেকে আমি যা বলব সেরকম ড্রেস পরবি,,যেভাবে কথা বলতে শেখাব সেভাবে বলবি। বুঝলি গাধা?"
ওর সোসাল স্কিল, ড্রেসিং সেন্স চিরকাল অসাধারন ছিল। সাথে জিমে যাওয়া। পড়াশোনায় আমি ভালই ছিলাম খুব। ফলে যখন আমি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে কলেজে ভর্তি হলাম তখন আমার লুক ও সোসাল স্কিলে অনেক পরিবর্তন এসেছে। এরপরে কিভাবে যে বোনের এক সুন্দরী বান্ধবীর সাথে আমার রিলেশান হয়ে গেল আমি নিজেই বুঝতে পারলাম না। বহুদিন ধরে কথা বলার পরে এখন অবশ্য আমি জানি, আমার বোন বহুদিন ধরে তার বান্ধবীর ব্রেইন ওয়াশ করে আমার সম্পর্কে পজিটিভ ইম্প্রেশান তৈরি করেছিল। তারপর তারই কলকাঠি নাড়ানোর ফলে বাকিটা সম্ভব হয়। অথচ আমি যখন মাধ্যমিকের পরে বোনের কাছে স্বীকার করেছিলাম যে ওই মেয়েটা আমার ক্রাশ, তখন আমি স্বপ্নেও ভাবিনি এর সাথে আমার কিছু হতে পারে! আমার চোখে ও ছিল ফিল্ম স্টারের মত হায়ার স্ট্যাটাসের আর আমি এক নগন্য ফ্যান! বোন সেদিন আমার কথা শুনে ফিক ফিক করে হেসে আমার গালে থাপ্পর মেরে বলেছিল " বামন হয়ে চাঁদ ধরার স্বপ্ন দেখে সময় নষ্ট করিস না।" আমিও তখন ভেবেছিলাম এটা সত্যি আর বোন এটা বিশ্বাস করেই বলেছে। অথচ সত্যিটা অন্য। আমাকে জিমে পাঠানো থেকে চেহারা আর কথা বলার স্টাইল চেঞ্জ করানো সব ও অন্য অজুহাতে করে। অন্য দিকে আমার সম্পর্কে বান্ধবীর ব্রেইন ওয়াশ!
শুরুতে বাচ্চা বয়সে বোন আমাকে ওর নিচেই রাখতে চাইত শুধু। এরপরে ক্রমে ওর প্রতি দাসের মত ডেডিকেশান দেখানো দাদার প্রতি ওর ভিতরের ভাব চেঞ্জ হয়। দাদাকে সে ভালবাসতে শুরু করে। কিন্তু সামনে সেটা প্রকাশ না করে একইভাবে ট্রিট করতে থাকে। আমাকে ডমিনেট করার সাথে ডমিনেশানের ছলে ও এমন দিকে পুশ করে যাতে আমার নেগেটিভ সাইড গুলো আমি কাটিয়ে উঠতে পারি। আর আমার নেগেটিভ সাইড, যেমন স্টাইল ও সোসাল স্কিলে ও এক্সপার্ট হওয়ায় কাজটা ওর কাছে খুব সহজ ছিল।
আমাদের সম্পর্কটা শুরু হয়েছিল এক্সট্রিম আনিকুয়াল ভাবে। যেখানে মায়ের উপস্থিতিতেও বোন আমাকে চাকরের মত ট্রিট করত। সবার ভালবাসা ওর প্রতি বেশি ছিল। সব গিফটের ৮০-৯০% ও একা পেত। সেখান থেকে বড় হতে হতে আমাদের সম্পর্ক এমন হয়েছে যেটা দুজনের পক্ষেই পারফেক্ট।
নিজেকে বোনের দাসের মত ভেবে আনন্দ না পেলে আমি ক্লাস ৯-১০-১১-১২ এ নিজের সোসাল স্কিল ও gf না হওয়া নিয়ে ফ্রাস্টেশানে ভুগে কেরিয়ারেরও ক্ষতি করতাম। আর এইদিক গুল্ল নিজে থেকে সামলানো আমার দ্বারা হত না।
অন্যদিকে ছোট থেকে ভাই বোনে আনিকুয়াল ডিস্ট্রিবিউশানের ম্যাক্সিমাম জিনিস ও পাওয়ায় সেটা ও খুব এঞ্জয় করত। সাথে দাদাকে ইচ্ছা মত মারধর বা কন্ট্রোল করার পাওয়ারটাও ও এঞ্জয় করত খুব। বড় দাদা ছোট বোনকে পড়াচ্ছে তার পায়ের কাছে বসে আর কিছু বুঝতে না পারার অযুহাতে যখন খুশি ছোট বোন তার দাদাকে ইচ্ছা মত চড় আর লাথি মারছে এটা কোন বোন না এঞ্জয় করবে? আমার বোনও করত। আর এই মজা করতে করতেই ওর পড়া অনেকটা হয়ে যেত যা ওকেও সাহায্য করত।
এখন আমি খুবই ভাল জীবন কাটাচ্ছি। আমি এখন কোলকাতাতেই ভাল চাকরি করি। বোন কলেজে পড়ে। এখনো বোন আমাকে একইভাবে ডমিনেট করে বাড়িতে। আমি মাসের শুরুতে নিজের মাইনের টাকা পুরোটাই বোনকে দিয়ে দিই যেমন আগে স্বপ্ন দেখতাম তেমন। স্বপ্নের মতই রোজ বাড়ি ফিরে বোনের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করি। ক্লান্ত শরীরেও রোজ রাতে প্রভু বোনের পা টিপে সেবা করি। কিন্তু ভিতরে ভিতরে জানি আমার বোন আমাকে স্লেভের চোখে দেখে না ঠিক।
সাবমিসিভ খুব ভাল একজন দাদার চোখে দেখে যাকে ও খুব ভালবাসে। আমার মাইনের টাকার কিছুটা উড়িয়ে ও ফুর্তি করে ঠিক, কিন্তু বেশিরভাগটাই জমিয়ে রাখে। আমার টাকা লাগলে বোন আমাকে চড় আর লাথি মারার বিনিময়ে টাকা দেয়। বোন আর আমি দুজনেই বুঝি যে আমরা দুজনেই এরকম জীবন কতটা এঞ্জয় করি। আর আমাদের মাও বোঝে ।
আমার চোখে বোন এখনো স্বয়ং ভগবানের মতই শ্রদ্ধার জায়গায় অবস্থান করে। কিন্তু বাকি সব দিক থেকে আমি একজন খুব খুশি ও স্বাভাবিক সাধারন মানুষ।
তাই আপাত চোখে যতই মনে হোক ভাই বোনের মধ্যে পার্থক্য করা বা চেহারার মত কারনে একজনকে আরেকজনের থেকে বেটার ট্রিট করা খারাপ, জটিল বাস্তব অনেক সময়েই এসব নিয়মের ধার ধারে না। এইসব আপাত খারাপ জিনিস আমাদের দুই ভাই বোনের সাথে হয়েছিল বলে আমরা দুজনেই মা বাবা ও অন্যান্য আত্মীয়দের কৃতজ্ঞ থাকব চিরকাল যারা ভাল দেখতে বলে বোনকে সুপিরিয়ার আর আমাকে ইনফিরিয়রলি ট্রিট করত ছোট থেকে ।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment