Sunday, 1 October 2023
নার্স মৌমিতা...
নার্স মৌমিতা...
1....
কয়েক বছর আগের কথা। bsc, msc ও b.ed complete করার পরে আমি যখন বুঝলাম স্কুলে আপাতত নিয়োগের রাস্তা বন্ধ তখন বাধ্য হয়ে অন্য ছোট কাজ খুঁজতে লাগলাম । তখন আমার বয়স ২৫। নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের বড় ছেলে, তাই চাকরি পাওয়া খুব দরকার ছিল।অবশেষে প্রথম চাকরি পেলাম বাড়ি থেকে ২৫ কিমি দূরের এক ছোট শহরে। এক ছোট্ট নতুন খোলা health centre এ। কন্ট্রাকচুয়াল চাকরি। গ্রুপ ডি পোস্টে। সামান্য বেতন। সেন্টারে লোক বলতে আমিই প্রথম নিয়োগ পেলাম। আমার পরে আরো ৩ জনের নিয়োগ পাওয়ার কথা। একজন নার্স, একজন ফার্মাসিস্ট আর একজন mbbs ডাক্তার । সবাই কন্ট্রাকচুয়াল সেখানে, এক বছরের চুক্তি।
আমি জয়েন করার ১ সপ্তাহ পরে মৌমিতা নামের GNM নার্স মেয়েটি জয়েন করতে এল। ওর বাবা লোকাল ক্ষমতাধর প্রোমোটার। ওর কাকু নেতা। ফলে নিজেদের বাড়ির ২১ বছরের প্রাইভেট থেকে পাশ করা সুন্দরী মেয়েকে নার্সের পোস্টে বিনা ইন্টারভিউতে চাকরিতে ঢুকিয়ে দিয়েছে। যা হয় আর কি!
এই পুরনো বিল্ডিং এ যে হাসপাতাল খুলেছে তাই এলাকার লোকে জানত না। ফলে আমাদের রোজ সকাল ১০ টায় আসা আর দুপুর ২ টোয় বেরিয়ে যাওয়া ছাড়া কোন কাজ নেই। মৌমিতা ক্ষমতাবান পরিবারের , সে এইটুকুই বা করবে কেন? সে সপ্তাহে ৩ দিন আসে। তাও সে ঢোকে ১১ টায় আর ১ টায় বেরিয়ে যায়।
ফর্শা সুন্দরী মৌমিতার কাজ কিছুই নেই তখন । কিন্তু কাজ হীন হাসপাতালেও গ্রুপ ডি আমার বেশ কিছু কাজ আছে। সকাল ১০ টায় এসে আমি রোজ গেট খুলে, ঘর ঝাঁট দিই। মৌমিতা সকাল ১১ টায় স্কুটি নিয়ে ঢুকছে দেখলে আমি বেরিয়ে গিয়ে ওর স্কুটি পার্ক করে দিই। ডাক্তারের বরাদ্দ ভাল চেয়ারটায় ও বসে। আমি নিজের টাকা দিয়েই রোজ ওকে পাশের দোকান থেকে চা বিস্কুট এনে খাওয়াই। নিজে চা বিস্কুট বয়ে এনে এমন ভাবে ওকে দিই যে কেউ দেখলে ভাববে আমি মৌমিতার ব্যক্তিগত চাকর ।
একদিন চায়ের দোকানদার জিজ্ঞাসাই করে ফেলল এখানে এটা কি খুলেছে। আমি বলল হাসপাতাল খোলা হবে। সে জিজ্ঞাসা করল আমি কি মৌমিতা ম্যাডামের এসিস্টেন্ট? কোন রকমে হ্যাঁ বলতে গিয়ে আমার লজ্জায় মুখ লাল হয়ে গেল।
তবে আমার চেয়ে ৪ বছরের ছোট সুন্দরী নার্স মৌমিতাকে এইভাবে চাকরের মত সেবা করতে আমার ভালই লাগছিল। একদিন চায়ের কাপ ফেরত নিতে এসে চায়ের দোকানের লোকটা মৌমিতাকে জিজ্ঞাসা করে ফেলল " তুমি কি এখানকার অফিসার?" মৌমিতা হাসি মুখে বলল, " হ্যাঁ আর এ আমার এসিস্টেন্ট"!
লোকটা কাপ নিয়ে চলে যেতে মৌমিতা বলল "এখানে বসে বোর হই তো। তাই একটু মজা করলাম এর সাথে।"
" মজার কি আছে? আমি গ্রুপ ডি, তোমাদের ডাক্তার নার্সদের এসিস্টেন্টই তো আমি। চাকরের মতই। আমাকে তুমি যে কোন কাজ করতে বলতে পার।"
আমার কথা শুনে মৌমিতা হেসে বলল ঠিক আছে।
মৌমিতা এত সহজে সব পরিস্থিতি সহজ করে দিত যে আমি অবাক হয়ে যেতাম। ও চেয়ারে বসে মোবাইল ইউজ করত আর আমি ঘর ঝাঁট দিতাম, মুছতাম। এমনকি ঘর পরিস্কার করার সময়ে ওর জুতো পরা পা এক হাতে তুলে ধরে জুতোর তলার মেঝে ঝাঁট দিতাম বা মুছতাম। মৌমিতার রি একশান ছিল যেন এটা খুবই নর্মাল! অবশ্য অফিসে সাব অর্ডিনেট পোস্টের লোকে এ যুগে এসব করেই থাকে। যদিও আমি শিক্ষাগত যোগ্যতা ও বয়স দুটোতেই ওর চেয়ে বড়!
১ টা বাজলে ও আমাকে বলত " এই, আমি বেরোব।"
আমি উঠে মৌমিতার ব্যাগ হাতে নিয়ে স্কুটিতে রাখতাম। মৌমিতা বেরোলে ওর থেকে চাবি নিয়ে স্কুটি গেটের বাইরে বার করে দিতাম। মৌমিতার চেয়ে শিক্ষা ও বয়সে বড় হয়েও চাকরির পোস্ট ও ওর সুন্দর চেহারার কারনে ওর প্রতি এরকম চাকরের মত ব্যবহার করতে আমার ভীষনই ভাল লাগত।
বর্ষাকালে একদিন ও কিটো জুতো পরে অফিসে এসেছিল। ওর কিটোর একটা ফিতে ছিঁড়ে গিয়েছিল। মৌমিতা আমাকে বলল, " এই অর্ক , আমার জুতোর ফিতেটা ছিঁড়ে গিয়েছে। আমি হাঁটতে পারছি না। তুই বাজারে গিয়ে মুচিটাকে ডেকে আন না।"
আমি " ওকে ম্যাডাম" বলে চলে গেলাম। আসলে মৌমিতার জন্য কোন হিউমিলিএটিং কাজ করতে হলে আমার মুখ থেকে ওর প্রতি অটোমেটিক ম্যাডাম সম্বোধন বেরিয়ে আসত। আর ও অফিসে আমার বস হওয়ায় সেটা দেখতে স্বাভাবিকই লাগত।
আমি বাজারে গিয়ে মুচিকে বলতে সে বলল জুতো আমাদের নিয়ে আসতে হবে ওর কাছে। আমি একটু খুশি হয়েই ফিরে গেলাম। মৌমিতাকে গিয়ে বলতে ও মুখে মিষ্টি হাসি ঝুলিয়ে বলল, " অর্ক , প্লিজ তুই একটু সেলাই করে এনে দে জুতোটা।"
আমি নিজে থেকে মৌমিতার পায়ের কাছে বসে পরে বললাম, " তুমি তো হাঁটতেই পারছ না। আমাকে জুতোটা নিয়ে যেতে হবে এটাই তো স্বাভাবিক। এতে আবার প্লিজ বলার কি আছে?"
" ঠিক আছে। তবে আগে তুই আমার জন্য চা এনে দে।"
আমার চেয়ে ৪ বছরের ছোট হলেও নার্স মৌমিতা আমার বস। আমাকে এটুকু অর্ডার তো করতেই পারে! আমাকে তুই করে বলে অর্ডার করছে বলে আমার ভীষনই ভাল লাগল। আমি "নিশ্চয়ই ম্যাম" বলে চা আনতে ছুটলাম।
চা কেক আর বিস্কুট এনে ম্যাডামের সামনের টেবিলে রেখে আমি জুতো খুলতে মৌমিতার পায়ের কাছে বসলাম। আমার ভয়ে বুক ধুক পুক করছিল। নিজে হাতে ওর পা থেকে জুতো খুলে নিয়ে যাওয়া বেশি হয়ে যাচ্ছে না তো?
আমাকে অবাক করে মৌমিতা বলল, " এই, আমার জুতোর তলায় কিন্তু প্রচুর কাদা লেগে। এই অবস্থায় নিয়ে গেলে আবার ফেরত পাঠিয়ে দেবে না তো?"
আমি মৌমিতার কথা ধরে বললাম, " তাহলে আমি কাপড় দিয়ে মুছে নিয়ে যাচ্ছি। তাহলে আর ফেরত পাঠানোর চান্স থাকবে না।
আমি উঠে কাপড় এনে আবার মৌমিতার পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসলাম। ও মোবাইল ইউজ করছে আর চা কেক খাচ্ছে। আর আমি ওর এসিস্টেন্ট বলে ওর পায়ের কাছে বসে ওর পা থেকে জুতো খুলছি! ভাবতেই কি অদ্ভুত এক ভাল লাগা কাজ করল!
আমি ওর কিটো জুতো পরা বাঁ পা টা দুই হাতে তুলতেই বুঝতে পারলাম বর্ষার পুরু কাদা ভর্তি জুতোর তলায়। আমি সাহস করে জিজ্ঞাসা করলাম "পায়ে পরা অবস্থাতেই কিটোটা মুছে পরিস্কার করে নেব?"
মৌমিতা তেমন মনযোগ না দিয়ে উত্তর দিল " তোর যাতে সুবিধা। আমার জুতো সেলাই হলেই হল।"
আমি খুশি মনে মৌমিতার পায়ে পরা জুতো সময় নিয়ে কাপড় দিয়ে পালিশ করতে লাগলাম। অফিসে আমার বস, কিন্তু আমার চেয়ে ৪ বছরের ছোট মেয়ের জুতো আমি কাপড় দিয়ে পালিশ করছি তার পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে ভাবতেই কি তীব্র আনন্দ হচ্ছিল আমার!
আমি বোধহয় একটু বেশিই সময় নিয়ে ফেলেছিলাম। বাঁ কিটোটা পালিশ করার পরে যখন ডান কিটোটা করছি তখন চায়ের দোকানদার রামু এসে হাজির। ঘরে ঢুকে সে আমাকে এই অবস্থায় দেখে নিজের জর্দা খাওয়া কালচে দাঁত বের করে বলল, " তোমার এসিস্টেন্ট তো ভালই খেয়াল যত্ন করতেছে তোমার দেখতেছি।"
মৌমিতা হাসি মুখে বলে " সে তো করবেই। ওটাই তো ওর কাজ!"
রামু চলে যেতে আমি সাথে সাথে মৌমিতার দুই পা থেকে জুতো খুলতে লাগলাম। আমার দুই কান লজ্জায় গরম হয়ে গেছে তখন। মৌমিতা হাসতে হাসতে বলে, " এখন তো দারুন মজা হচ্ছে। কিন্তু যখন হাসপাতাল চালু হবে, তখন কোন সমস্যা হবে কিনা জানি না ।"
আমি বললাম " হয়ত ভাববে তোমার বাবা কাকা নেতা, আর আমি তাই তোমাকে তেল দিয়ে খুশি রাখি চাকরিটা হাতে রাখতে।"
মৌমিতা বলে " আমার কিন্তু তাই মনে হয়। নাহলে এভাবে আমাকে তেল দিবিই বা কেন তুই? আর কিই বা কারন থাকতে পারে? আর তুই তো গ্রুপ ডি, আমাদের এসিস্টেন্টই। তাই দরকার হলে জুতো পালিশের মত কাজ তোকে দিয়ে করানোই যায়!" এই বলে মৌমিতা হাসতে লাগল। ২১ বছরের মেয়ের ইনোসেন্ট হাসি। ও ডমিনেন্ট, কিন্তু মারত্মক নয়। ও ভাবছে আমি চাকরি হাতে রাখতে ওকে তেল দিচ্ছি, আর কিছু না। আর ও সেটাকে অল্প এঞ্জয় করছে মাত্র।
আমি " সে তো সত্যিই ম্যাডাম" বলে মৌমিতার জুতো খুলে উঠতে যাব তখন ও বলল, " আরে,জুতো খুলে নিলি, পা রাখার কিছু একটা তো দে।"
আমি সরি ম্যাডাম বলে নিজের পিঠের ব্যাগটা নামিয়ে দিলাম ওর পায়ের কাছে। মৌমিতা ইয়ার্কির ছলে বলল এতে তো একটা পা রাখব। আর অন্যটা?"
আমি নিজের মাথার টুপিটা খুলে ওর পায়ের কাছে মেঝেতে নামিয়ে দিলাম। মৌমিতা ওর পা দুটো আমার মাথার টুপি আর পিঠের ব্যাগের উপরে রেখে বসে মোবাইল ইউজ করতে লাগল।
বাইরে তখন তুমুল বর্ষার বৃষ্টি। রাস্তা ঘাট ফাঁকা। আমি এক হাতে মৌমিতার জুতো আর অন্য হাতে ছাতা ধরে বাজারে মুচির কাছে চললাম। একটু যেতে আমার মৌমিতার প্রতি সাবমিসিভনেস অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠল। আমি ছাতাটা নিচু করে নামিয়ে মুখ ঢেকে প্রকাশ্য রাস্তায় মৌমিতার দুটো জুতোর উপর আর তলা চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে লাগলাম। কয়েক বার জিভ বার করে চাটলাম প্রভু মৌমিতার লাল কালো কিটোর তলা। তারপর জুতো দুটো নিজের মাথার উপরে রেখে প্রকাশ্য রাস্তা দিয়ে বাজারের দিকে চললাম।
নিজের টাকায় প্রভুর জুতো সেলাই করে আবার জুতো জোড়া মাথায় নিয়ে ফিরে এলাম। ফিরে এসে বারান্দায় আমি মৌমিতার জুতো মাথায় নিয়ে দাঁড়িয়ে ছাতা বন্ধ করছি তখন মৌমিতা জানালা দিয়ে আমাকে এই অদ্ভুত পজিশানে দেখে হাসতে লাগল। ও হয়ত ভেবেছে আমি ওর জুতো মেঝেতে রাখার সাহস পাই নি। আর দুই হাত দিয়ে ছাতা বন্ধ করার প্রয়োজনে তাই ওর জুতো নিজের মাথায় রেখেছি!
" ছাগল, বাইরে থেকে এসে ছাতা মেলে দিতে হয়। ও জুতো মাথায় নিয়ে ছাতা বন্ধ করছে!" মৌমিতা হাসিমুখে আমাকে বলল। ওর প্রতি আমার ভক্তি ও বেশ এঞ্জয় করছে বোঝা যাচ্ছে।
"খুব হাওয়া দিচ্ছে ম্যাডাম। ছাতা এখানে খুলে রাখলে উড়ে যাবে।"
" তাহলে ঘরের ভিতরেই মেলে দে। আর জুতোটা কেমন সেলাই করেছে দেখি।"
আমি মৌমিতার পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসে আমার মাথায় রাখা ওর কিটো জুতো জোড়া ওর পায়ে পরিয়ে দিলাম। মৌমিতা বলল, " বাহ, দুটো জুতোই পুরো সেলাই করে এনেছিস দেখছি। তুই একটু মাথা মোটা আর ভিতু হলেও কাজের আছিস দেখছি।"
এরপর দিন থেকে ঘর পরিস্কারের সাথে সাথে আমার কাজের তালিকায় নতুন একটা কাজ যোগ হল। মৌমিতার জুতো পরিস্কার। রোজ মৌমিতার পায়ে পরা জুতো কাপড় দিয়ে ঘসে ঘসে পালিশ করে দিতাম আমি। আমার চাকরি জীবনের রোজকার এই ১০-১৫ মিনিট আমার কাছে স্বর্গসুখ বলে মনে হত।
মাস ৪-৫ এভাবে কাটার পরে খবর পেলাম আমাদের হাসপাতাল চালু হতে চলেছে। এলাকায় প্রচার করা হবে। ওষুধ আসবে। আর ফার্মাসিস্টও নিয়োগ করা হবে। আমার ভয়ে বুক ধুক পুক করতে লাগল শুনে। হাসপাতালের অন্য স্টাফ আর রোগীদের সামনে আমি মৌমিতার জুতো পালিশ করে দিলে তাদের বা কি রি একশান হবে? অবশ্য আমি যেহেতু গ্রুপ ডি এসিস্টেন্ট তাই আশা করি কারো চোখে অস্বাভাবিক লাগবে না।
অবশেষে একদিন হাসপাতালে সেই নতুন নিয়োগ প্রাপ্ত ফার্মাসিস্ট ওষুধের গাড়িতে করে এসে হাজির। বান্ডিল বান্ডিল ওষুধ সব সাজিয়ে রাখা হল। তার নিয়োগ পত্র হাতে নিয়ে দেখি মেয়েটির নাম কমলা। ২৩ বছর বয়সী সদ্য পাশ করা ফার্মাসিস্ট। শ্যাম বর্না, সাধারন চেহারা। বাবা মারা যেতে অনেক নেতাকে ধরে টরে এই চাকরিটা নাকি পেয়েছে। এর সামনে কি আর আমি মৌমিতার জুতো পালিশ করতে পারব? উত্তেজনায় আমার বুক ধুক পুক করতে লাগল।
2....
নার্স মৌমিতা ২...
আমি ভেবেছিলাম এক। আর হল আরেক জিনিস। কমলা মেয়েটা গরীব ঘরের, কিন্তু বেশ অপরিণত। সে মৌমিতাদের একই পাড়ায় থাকে। ছোট থেকেই হয়ত তার চেয়ে বয়সে ২ বছরের ছোট প্রতিবেশী ধনী পরিবারের সুন্দরী মেয়ে মৌমিতাকে সে একটু হিংসা করে। এখানে চাকরিতে জয়েন করে সে কিছুতেই মানতে পারছিল না বয়সে ছোট মৌমিতা এখানে তার বস হবে।
জয়েন করার পরে প্রথম দিনেই সে আপত্তি তুলল মৌমিতা তার বস হবে কেন? সে তার কাজের রিপোর্ট কেন মৌমিতাকে করবে? বয়সে ছোট মৌমিতা অফিসেও কেন ওকে তুই করে বলবে? কমলা ফার্মাসিস্ট, মৌমিতা নার্স। কমলা গ্রাজুয়েট, মৌমিতা তাও নয়। বয়সেও মৌমিতা ছোট। তবে মৌমিতা কেন এই অফিসের বস হবে?
আমি ওকে একদিন বোঝানোর চেষ্টা করলাম যে মৌমিতা ক্ষমতাবান পরিবারের মেয়ে। আমরা গরীব সাধারন ক্ষমতাহীন পরিবারের সন্তান। আমাদের চাকরির খুবই দরকার। দেশে চাকরির খুবই অভাব এখন। যদি মৌমিতাকে বস বলে মেনে তার কথা মেনে চলি আমরা, তাহলে আমাদের এই চাকরি হারানোর ভয় থাকবে না। তাই আমাদের সেটা করাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। কিন্তু না, আমার সংক্ষিপ্ত জ্ঞান কমলার ইগো কমাতে পারল না। ও কথায় কথায় মৌমিতার সাথে ঝগড়া করতে লাগল। মৌমিতা ওকে খুব পাত্তা দিত না। কিন্তু কমলা জয়েন করার ৪-৫ দিন পর সকালে কমলা অকারনে খুব ঝগড়া করল মৌমিতার সাথে। কমলার বক্তব্য একজন GNM nurse ওর সুপিরিওর রিপোর্টিং অথোরিটি হতে পারে না। ও গ্রাজুয়েট। মৌমিতা তাও না। তাই মৌমিতা ওকে রিপোর্ট দেবে। ও মৌমিতাকে নয়।
মৌমিতা বলল " তুই শুধু গ্রাজুয়েট। আর অর্ক পোস্ট গ্রাজুয়েট। ও তো কোনদিন আমার অথোরিটি নিয়ে প্রশ্ন তোলেনি। ও ঘর ঝাঁট দেয়। আমার জুতোও পালিশ করে দেয়।"
কমলা খুব রাগী গলায় বলল, " অর্ক স্পাইনলেস, তাই করে"।
শেষে কমলার ঝগড়া করার চেষ্টার জবাবে মৌমিতা খুব শান্ত গলায় ওকে বলল, " আর ৩ মাস তোর চাকরি আছে। পরের বছরের শুরুতে তোর চাকরি আর রিনিউ হবে না তুই আমার পায়ে ধরে ক্ষমা না চাইলে। এই কথা শুনে কমলা কিছু উত্তর দিতে পারল না। ও জানে মৌমিতার রাজনৈতিক ক্ষমতা কত। ২ মিনিট চুপচাপ দাঁড়িয়ে রইল ও। তারপরে ঘরের মেঝেতে বসে পরে হাউ হাউ করে কাঁদতে লাগল বাচ্চা মেয়ের মত। একটু পরে কাউকে কিছু না বলে ও সেদিনের মত বাড়ি চলে গেল।
ওর ব্যবহার দেখে মৌমিতা খুব মজা পেয়ে শব্দ করে হাসছিল। ও চলে যেতে মৌমিতা বলল, " কমলা আস্ত জোকার একটা। " তারপর একটু থেমে বলল, "এই অর্ক, কাল থেকে রোজ কমলাকে দেখিয়ে দেখিয়ে আমার জুতো মন দিয়ে ভাল করে সময় নিয়ে পালিশ করবি তো। একদম আমার চাকরের মত ব্যাবহার করবি ওর সামনে। গ্রাজুয়েট হয়ে মনে হয় ও দুনিয়া জয় করে ফেলেছে এমন হাব ভাব করে। ও দেখুক, পোস্ট গ্রাজুয়েট ছেলেরও মাথায় একটু বুদ্ধি থাকলে সে আমার পায়ের নিচে পরে থাকবে।"
ওদের ঝগড়ার এই পরিনতি আমার খুব ভাল লাগল। আমি "নিশ্চয়ই ম্যাডাম" বলে ঘর ঝাঁট দিতে লাগলাম। ঘর ঝাঁট দেওয়া হলে মৌমিতার পায়ের কাছে বসে ওর পায়ে পরা সাদা স্নিকার খুব মন দিয়ে পালিশ করতে লাগলাম কাপড় ও জল দিয়ে।
আমি মৌমিতার বাঁ জুতোটা পালিশ করছিলাম। হঠাত মৌমিতা ওর জুতো পরা ডান পা টা আমার কাঁধে তুলে দিয়ে বলল, " প্রিপেয়ার থাকিস। কমলার সামনে এভাবে তোর কাঁধে বা বুকে পা তুলে দিতে পারি ওকে দেখাতে যে তোদের মত পাতি গ্রাজুয়েট, পোস্ট গ্রাজুয়েটদের আমি আমার জুতোর নিচে রাখি।
কমলার সাথে ঝগড়া মৌমিতাকে বেশ ডমিনেটিং করে তুলেছিল এটা আমার ভীষণ ভাল লাগছিল। আমি জবাবে নিজের মাথা নিচু করে মৌমিতার জুতো পরা দুটো পাই নিজের মাথার উপরে রেখে বললাম " তুমি ইচ্ছা করলে সবার সামনে এভাবে আমার মাথার উপরে তোমার জুতো পরা পা রাখতে পার। আমি কিচ্ছু মনে করব না ম্যাডাম। বরং এভাবে তোমার সেবা করতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করব।"
আমার আচরন দেখে মৌমিতা হাত দিয়ে মুখ ঢেকে হাসতে লাগল। তারপর বলল, " সত্যি, তুই পারিসও বটে। নিজে থেকে আমার জুতো পরা পা মাথার উপরে তুলে নিচ্ছিস তুই চাকরির সিকিউরিটির জন্য। আর ছাগল কমলাটা অকারনে ঝগড়া করে ওর চাকরিটা হারাবে।"
" তুমি কি সত্যিই কমলার চাকরির রিনিউ হওয়া আটকে দেবে ম্যাডাম?" মৌমিতা আমার মাথার উপর থেকে ওর জুতো পরা পা দুটো নামাতে আমি আবার মৌমিতার জুতো পালিশ করতে করতে জিজ্ঞাসা করলাম।
"ও এরকম করলে তো আটকাবোই। তবে ও যদি তোর মত রোজ মন দিয়ে আমার জুতো পালিশ করা শুরু করে তাহলে ভেবে দেখতে পারি। তুই পারলে ওকে একটু বোঝা। আর ওর সামনে মন দিয়ে আমার সেবা কর। আমি ওর সামনে তোকে চাকরের মত ট্রিট করলে, বকলে বা মারলেও মেনে নিস খুশি হয়ে। আমি যা বলব অফিস তাই করবে জানিসই তো। তাই আমি খুশি থাকলে তোর চাকরি তো থাকবেই, কমলারটাও থাকতে পারে।"
পরদিন সকাল ১০ টায় কমলা অফিসে ঢুকল যখন তখন আমার অফিস ঝাঁট দেওয়া শেষ। আমি ওর সাথে মিলে ওষুধ গোছাতে গোছাতে ওকে বোঝাতে লাগলাম এরকম করলে ওর চাকরিটা কয়েক মাস পরে আর থাকবে না। তখন এরচেয়েও বেশি অপমানজনক কাজ করতে হবে এই মার্কেটে ওকে পরের চাকরি পেতে।
কমলা কোন উত্তর দিল না। চুপচাপ শুনল কিছুক্ষন। তারপরে বলল, " তাই বলে চাকরি রক্ষা করতে মৌমিতার পায়ে পরে থাকব তোমার মত?MSC করেছ, চাকরি পেয়েছ তো নিজের যোগ্যতায়। তারপরেও চাকরির জন্য এত নিচে নামতে তোমার লজ্জা করে না?"
আমার বলতে ইচ্ছা করছিল মৌমিতার মত সুন্দরী মেয়ের পায়ে পরে থেকে দিন রাত ওর সেবা করার জন্য আমি সবচেয়ে ভাল চাকরির অফারও ছাড়তে পারি। কিন্তু বললাম না। বলতে হল, " চাকরির যা অবস্থা দেশে তাতে এটাই বুদ্ধিমানের কাজ। তোমার তো বাবা মারা গেছে। ভাড়া বাড়িতে থাক। চাকরি গেলে পরিবার নিয়ে থাকবে কোথায়? রাস্তায় গিয়ে পরার চেয়ে তুমিও আমার মত মৌমিতাকে তেল দিয়ে চললেই বুদ্ধিমানের কাজ করবে।"
মৌমিতা ঢুকল ১১ টায়। কয়েকজন পেশেন্ট ওষুধ নেবে বলে অপেক্ষা করছিল। মৌমিতার আদেশে ও যতক্ষন থাকবে না ততক্ষন কমলা ওষুধ দিতে পারবে না। মৌমিতা রোগীদের অসুবিধা শুনে ওষুধ দিয়ে বিদায় করল। তারপর আমাকে বলল, " এই অর্ক, আমার জন্য চা, কেক আর বিস্কুট নিয়ে আয় যা।'
আমি "যাচ্ছি ম্যাডাম" বলে প্রায় ছুট দিলাম।
পাশের দোকান থেকে চা ও সাথে "টা" এনে মৌমিতাকে সার্ভ করতে ও কমলাকেও শুনিয়ে বলল, " আমার জুতোটা পালিশ করা দরকার। তোরা কে করবি ঠিক করে কাজে লেগে পর।
"আমি করছি ম্যাডাম" বলে আমি এবার কাপড় আর জল আনতে ছুটলাম।
মগে জল আর পরিস্কার কাপড় এনে আমি মৌমিতার পায়ের কাছে বসলাম। মৌমিতা নিজে থেকেই আমার কাঁধে ওর জুতো পরা বাঁ পা টা তুলে দিল কমলার চোখের সামনে। আর আমি খুব মন দিয়ে মৌমিতার ডান জুতোটা পালিশ করতে লাগলাম। অন্য একজনের চোখের সামনে আমার চেয়ে ৪ বছরের ছোট অতি সুন্দরী মৌমিতাকে এভাবে সেবা করতে পেরে আমার মন আনন্দে আটখানা হয়ে গেল।
কমলা নিজে থেকে কোন কমেন্ট করল না দেখে আমি একটু অবাকই হলাম। হয়ত চাকরি হারানোর ভয়টা ওর মধ্যে একটু হলেও ঢুকেছে আমি সকালে ওকে পরিবার নিয়ে রাস্তায় নামতে হওয়ার কথা বলার পরে। মৌমিতাও বোধহয় একটু অবাক হল কমলাকে চুপ দেখে। তারপরে বলল, " দেখ, পোস্ট গ্রাজুয়েট অর্ক কিভাবে আমার জুতো পরা একটা পা কাঁধে নিয়ে আমার অন্য জুতোটা পালিশ করছে।"
কমলা একটুক্ষন চুপ হয়ে দেখল। তারপর কান্না ভেজা গলায় বলল, " হ্যাঁ, আমি আর অর্কদারা খুবই গরীব। তুই ক্ষমতাবান, বড়লোক। কিন্তু এইভাবে আমাদের অসহায়তার সুযোগ নিতে তোর কি একটুও খারাপ লাগে না?"
" না, খারাপ লাগে না। এভাবে তোদের মুখে লাথি মারতেও খারাপ লাগে না। খুশি?" - এই বলে আমার হাত থেকে নিজের জুতো পরা ডান পা টা তুলে বেশ জোরেই আমার মুখে একটা লাথি মারল মৌমিতা। আমি এটা একদমই এক্সপেক্ট করি নি। মৌমিতার জুতো পরা বাঁ পা টার ভর আমার ডান কাঁধে না থাকলে হয়ত উল্টেই পরে যেতাম আমি।
কমলা মৌমিতাকে আঘাত দিয়ে কথা বলার জন্যই হয়ত মৌমিতা এভাবে আমার মুখে লাথি মেরেছিল নিজেকে কেয়ারলেস দেখাতে। কিন্তু কমলা এতটা এক্সপেক্ট করেনি। ও কি বলবে ভেবে উঠতে পারছিল না। কিছুক্ষন বিড় বিড় করে কিছু বলার জন্য যখন মুখ খুলল তখন পাশের চায়ের দোকানের লোকটা কাপ প্লেট নিতে ঘরে ঢুকেছে। আমি বিনা দ্বিধায় তার চোখের সামনেই মৌমিতার জুতো পালিশ করতে লাগলাম আগের মতই। এর আগেও ও আমাকে মৌমিতার জুতো পালিশ করতে দেখেছে। পার্থক্য হল আজ মৌমিতার জুতো পরা একটা পা আমার কাঁধের উপরে রাখা।
" দেখ রামুকাকা। তোমাদের প্রিয় নেতার বাড়ির মেয়ে কিভাবে গরীব মানুষকে ট্রিট করে নিজের চোখে দেখ।"
কমলা চায়ের দোকানের রামুকাকার উদ্দেশ্যে বলল।
উত্তরে রামুকাকা নিজের জর্দা খাওয়া কালচে দাঁত বের করে একগাল হেসে পরিস্থিতি যতটা সম্ভব স্বাভাবিক করার চেষ্টা করে বলল, " তাতে কি হইছে মামনি? মৌ ম্যাডাম এখানে অফিসার, নিজের চাকররে দিয়া এট্টু জুতা পালিশ করিয়ে নিতে তো পারেই সে। এ আর এমন কি?"
এই বলে সে তাড়াতাড়ি কাপ প্লেট নিয়ে চলে গেল। মৌমিতা নেতা পরিবারের মেয়ে। তাকে রাগিয়ে দেওয়া কিছু বললে যে এখানে চায়ের দোকান চালিয়ে আর খেতে পারবে না সেটা রামু খুব ভালই বোঝে বুঝতে পারলাম। বরং সবার সামনে এইভাবে মৌমিতার চাকরের মত সেবা করতে পেরে আমার ভীষণ ভাল লাগতে লাগল। আমি খুব মন দিয়ে মৌমিতার জুতো দুটো পালিশ করতে লাগলাম আবার।
এর মাঝেই এক খুব বুড়ি পেশেন্ট এল। আমাকে দিয়ে জুতো পালিশ করাতে করাতেই মৌমিতা তাকে ওষুধ দিয়ে বিদায় করল। মুখে মৌমিতার জুতো পরা পায়ের লাথি খেয়ে এত লোকের সামনে মৌমিতার জুতো পালিশ করতে পেরে আমি অতি খুশি মনে অনেক সময় নিয়ে মৌমিতার জুতো পালিশ করতে লাগলাম।
রামু কাকা বা ওই বুড়ি কেউই আমার মৌমিতার জুতো পালিশ করা নিয়ে নিজে থেকে কোন মন্তব্য করল না দেখে কমলা একটু নিরাশ হল। আর সেই নিরাশা দেখে মৌমিতার মুখে বেশ চওড়া হাসি ফুটে উঠল।
বুড়ি চলে যেতে মৌমিতা আমার বুকে আলতো করে একটা লাথি মেরে বলল " জুতোর শুধু উপরটা পালিশ করলে হবে? তলাটাও তো পালিশ করতে হবে!"
আমি জবাবে মৌমিতার জুতো পরা পা দুটোর উপরে নিজের মাথা রেখে ক্ষমা চেয়ে বললাম " সরি ম্যাডাম"।
চেয়ার বসা মৌমিতার জুতো পরা পা দুটো মেঝেতে রাখা। আর আমার মাথা ওর পায়ের উপরে রেখে আমি ওর কাছে ক্ষমা চাইছি। মৌমিতা ওর প্রতি আমার ভক্তিতে খুশি হয়ে বলল, " ঠিক আছে। আমিই পরিস্কার করে নিচ্ছি।" এই বলে প্রথমে বাঁ পা টা তুলে জুতোর তলাটা আমার মাথার চুলের উপরে ঘসে পরিষ্কার করতে লাগল। প্রায় ১ মিনিট পরে পা বদলে প্রভু মৌমিতা ওর বাঁ পা টা মেঝেতে রেখে ডান জুতোর তলা আমার মাথার উপরে ঘসে পরিস্কার করতে লাগল। আরো ১ মিনিট পরে মৌমিতা আলতো করে আমার মাথায় লাথি মেরে বলল, " দেখ তো, জুতোর তলাটা ঠিক ঠাক পরিস্কার হল কিনা?"
আমি উঠে বসে মৌমিতার জুতো পরা পা দুটো দুহাতে উঁচু করে ধরে তার তলার দিকে তাকালাম। যদিও এত কাছ থেকে দেখে জুতোর তলায় কোন ময়লা তেমন চোখে পরল না তবু আমি বললাম, " একটু ময়লা আছে ম্যাডাম। তুমি চিন্তা কর না। আমি এক্ষুনি পরিষ্কার করে দিচ্ছি। এই বলে কমলার বিষ্মিত চোখের সামনে মৌমিতার জুতো পরা পা দুটো দুহাতে ধরে নিজের মুখের উপরে রাখলাম। তারপরে পাগলের মত নিজের মুখের উপরে ঘসতে লাগলাম মৌমিতার জুতোর তলা দুটো, আরো ভালভাবে জুতোর তলা পরিষ্কার করে দেওয়ার জন্যে।
আমার আচরন দেখে কমলা বিষ্ময়ে প্রায় হাঁ করে আমার কান্ড দেখছিল। চাকরি রক্ষা করতে কেউ নিজের চেয়ে বয়সে ছোট বসের জুতোর তলা নিজের ইচ্ছায় নিজের মুখের উপরে ঘসে পরিষ্কার করতে পারে সেটা যেন সে তখনও বিশ্বাস করতে পারছিল না।
কমলার ওই রিএকশানই বোধহয় ২১ বছর বয়সী সুন্দরী মৌমিতাকে আরো মজা দিচ্ছিল। তাই মৌমিতা আমার মুখে পরপর দুই পায়ে দুটো লাথি মেরে বলল, " এভাবে ঠিক হচ্ছে না। তুই নিচে শুয়ে পর। যাতে আমি পাপোশের মত করে তোর মুখে ঘসে আমার জুতোর তলা দুটো পরিষ্কার করতে পারি।"
মুখে প্রভু মৌমিতার জুতো পরা পায়ের লাথি খেয়ে আর তার কথা শুনে আনন্দে আমার হৃতপিন্ড লাফিয়ে প্রায় বুক ফেটে বেরিয়ে আসার উপক্রম হল। আমি প্রভুর পায়ের কাছে মাথা রেখে শুতে প্রভু নিজে থেকেই আমার মুখের উপরে নিজের জুতো পরা পা দুটো তুলে দিয়ে নিজের বাইরে পরার জুতোর তলা আমার মুখের উপরে ঘসে পরিস্কার করতে লাগল।
কমলা এতক্ষন বিস্ফারিত চোখে আমাদের দেখছিল। শেষে আর থাকতে না পেরে শ্লেষপূর্ন কন্ঠে বলল, " চাকরির জন্য এত নিচেই নামলে যখন তখন তোমার বসের জুতো চাটতেই বা বাকি রাখ কেন? বসের জুতো রোজ জিভ দিয়ে চেটেই পালিশ করো বরং। বসের জুতো চাটলে চাকরি সবচেয়ে বেশি সুরক্ষিত থাকে শুনেছি।"
মৌমিতা কমলার শ্লেষপুর্ন কথায় মজা পেয়ে বলল, " বাহ, কমলাকে প্রথম কোন ভাল কথা বলতে শুনলাম। এই অর্ক, আমার জুতোর তলাটা তুই চেটেই পরিষ্কার কর বরং।"
প্রভু মৌমিতার আদেশ শুনে আমি সাথে সাথে জিভ বার করে প্রভুর জুতোর তলা চাটতে লাগলাম। ওর ব্যাঙ্গাত্মক উক্তি যে শেষে বাস্তবে রূপ নিতে পারে এটা কমলা একদমই ভাবেনি। ও হতভম্ব হয়ে দেখতে লাগল আমি মৌমিতার জুতোর তলা জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করতে লাগলাম।
প্রায় ১০ মিনিট ধরে আমি মৌমিতার দুটো জুতোর তলা চাটলাম। ওর দুই জুতোর তলায় কয়েকশো বার চুম্বন করলাম ওর পা দুটো ভক্তিভরে টিপতে টিপতে।
" ছি:, একটা চাকরির জন্য তুই আর কত নিচে নামবি?" বলে কমলা শেষে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে গেল। আর আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে প্রভু মৌমিতা হাসিতে ফেটে পরল কমলার অসহায় আচরন দেখে।
নার্স মৌমিতা ৩...
পরদিন আমি যথারীতি সকাল সাড়ে ৯ টার মধ্যে হাসপাতালে ঢুকে সব ঘর ঝাঁট দিয়ে মুছে পরিস্কার করে ফেললাম। তার একটু পরে কমলা ঢুকল। আমাকে দেখে একটু রাগ ধরা গলায় বলল -" একটা সামান্য মাইনের চাকরির জন্য আর কত নিচে নামবে তুমি? মৌমিতা তোমার মুখে লাথি মারছে আর তুমি ওর জুতো জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করছ? ছি, লজ্জা করে না তোমার?"
আমি খুব ঠান্ডা গলায় বললাম, "লজ্জার কিছু নেই কমলা। আমরা গরীব হয়ে জন্মেছি, কাউকে না কাউকে এভাবে তেল দিয়ে সেবা করেই চাকরি করতে হবে। আমি বরং গর্বিত যে সেই সেবাটা মৌমিতার মত কাউকে করতে পারছি। তুমি প্রতিবাদ করার আগে একটু ভেবে দেখ, সামনের বছরে চাকরিটা গেলে তুমি কি করে চালাবে?
তোমাদেরও তো অবস্থা খুব খারাপ। দেশে চাকরি নেই। হয় এখানে তোমাকে মৌমিতার পায়ে ধরে ক্ষমা চাইতে হবে নাহলে অন্য কোন অফিসে কাজ পেলেও অনেক বেশি ডিউটির সাথে হয়ত পুরুষ বসকে অন্যভাবে খুশি করতে হবে। দুনিয়াটা খুব খারাপ কমলা।"
আমার কথা শুনে কমলা কিছুক্ষন চুপ করে রইল। তারপরে আবার ভেঙে পরে হাউ হাউ করে কাঁদতে লাগল " আমরা গরীব বলে কি মানুষ নই?" এইসব বলে।
তখনই আমি গেটের কাছে স্কুটির আওয়াজ পেলাম। আমি সাথে সাথে ছুটে গিয়ে মৌমিতার স্কুটিটা ধরলাম। আমাকে অবাক করে দিয়ে গেটের সামনে রাস্তার উপরেই আমার বাঁ গালে বেশ জোরে একটা থাপ্পর মেরে বলল " আমার স্কুটি ঢুকিয়ে রাখা বের করে দেওয়া তোর ডিউটি। আমাকে যেন এরপরে আর তোর জন্য এক সেকেন্ডও ওয়েট করতে না হয়। ওয়েট করতে হলে প্রতি সেকেন্ডের জন্য একটা করে থাপ্পর পরবে তোর গালে মনে রাখিস।"
এই বলে আমি " সরি ম্যাডাম" বলতে না বলতেই মৌমিতা ভিতরে চলে গেল।
ততক্ষনে ৭-৮ জন রোগী ওষুধ নিতে হাসপাতালের গেটের সামনে অপেক্ষা করছিল। তাদের সামনেই এইভাবে ভুয়ো কারন দেখিয়ে মৌমিতা আমাকে থাপ্পর মারায় আমার খুব ভাল লাগল। আমি মৌমিতার স্কুটি পার্ক করে ওর ব্যাগটা নিয়ে ভিতরে এসে দেখি মৌমিতা বড় ঘরের চেয়ারে বসে জানালা দিয়ে পেশেন্টদের সমস্যা শুনে ওষুধ দিচ্ছে। ও ওষুধ ছুঁড়ে সামনের টেবিলে ফেলছে আর রোগীরা জানালা দিয়ে হাত বাড়িয়ে ওষুধ নিয়ে চলে যাচ্ছে।
আমি ঘরে ঢুকতে মৌমিতা হাতের আঙুল দিয়ে ইশারা করে টেবিলের তলার দিকে দেখাল। ও ঠিক কি চাইছে বুঝতে না পারলেও আমি সোজা টেবিলের তলায় উপুড় হয়ে শুয়ে ওর জুতোর উপরে চুম্বন করে কিছুক্ষন ক্ষমা চাইলাম। তারপরে মৌমিতা আমার মাথায় লাথি মেরে অর্ডার করল সোজা হয়ে শো।
আমি আমার প্রভু মৌমিতার আদেশ মেনে সোজা হয়ে শুলাম। আমি টেবিলের তলায় থাকায় আমাকে রোগীরা জানালা দিয়ে দেখতে পাচ্ছে না। কিন্তু একটু আগে আমি তো ওদের সামনে থাকা রোগীদের সামনেই টেবিলের তলায় ঢুকেছি। আর মৌমিতার আদেশও ওরা শুনল। ওরা কি বুঝতে পারছে টেবিলের নিচে কি হচ্ছে?
মৌমিতা অবশ্য খুব ক্যাজুয়ালিই আমার মুখের উপরে ওর জুতো পরা পা দুটো তুলে দিয়ে বলল " আমার পা টিপে দে এবার।" বাইরে থাকা রোগীরা কি ভাববে তাই নিয়ে ওর কোন কেয়ারই নেই!
এর ৫ মিনিটের মধ্যেই অবশ্য সব রোগীর ওষুধ নেওয়া শেষ হয়ে গেল। পরের ২ ঘন্টায় আরো হয়ত ৮-১০ জন রোগী আসবে ওষুধ নিতে। বাকি আর কোন কাজ নেই এখানে। অবশ্য আমার আসল কাজ প্রভু মৌমিতার সেবা করার সবে শুরু এই!
রোগীরা চলে যেতে মৌমিতা আমার ঠোঁটের উপরে ওর কালোর উপরে গোলাপী ডিজাইন করা স্নিকার দিয়ে একটা লাথি মেরে বলল " আজ থেকে রোজ আমার পায়ে পরা জুতো জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করে দিবি কালকের মত। দারুন ফিলিং হয় এতে।"
আমি প্রভু মৌমিতার লাথি খেয়ে তার জুতোর তলায় চুম্বন করে বললাম " আপনি যা বলবেন আমি তাই করব ম্যাডাম।"
মৌমিতা খুশি হয়ে এবার আমার কপালে আরেকটা লাথি মেরে বলল " আমি লাথি মারলেই আমার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে বা জুতোয় কিস করে থ্যাংক্স জানাবি আমাকে। বুঝলি?"
আমি আবার মৌমিতার জুতোর তলায় কিস করে বললাম " হ্যাঁ প্রভু"।
আমার মুখে প্রভু ডাক শুনে মৌমিতা হাসতে হাসতে বলল " কি বলে ডাকলি আমাকে চাকর?"
আমি আবার ওর জুতোর তলায় চুম্বন করে বললাম " প্রভু বলে। আমি তোমার চাকর আর তুমি আমার প্রভু। তুমি দয়া করে আমার চাকরিটা টিকিয়ে রাখলে তবেই আমার আর আমার পরিবারের পেটে মোটা চালের ভাত জুটবে প্রভু।"
আমার কথা শুনে মৌমিতা আবার হাসতে হাসতে বলল " আমি তোর বা কমলার জায়গায় থাকলে জানি না কি করতাম। কিন্তু তোর কি সত্যিই একটুও রাগ হয় না তুই যে জায়গায় আছিস বা আমি যেভাবে তোকে ইউজ করছি সেই জন্য?"
আমি ততক্ষনে প্রভু মৌমিতার জুতোর তলা জিভ দিয়ে পালিশ করতে করতে আমার মুখের উপরে রাখা প্রভুর জুতো পরা পা দুটো ভক্তিভরে টিপতে শুরু করেছি। এইভাবে প্রভুর সেবা করতে করতে বললাম, " না প্রভু। এভাবে তোমার সেবা করার যোগ্যতাই হয়ত আমার নেই। তুমি আমাকে সেই সুযোগ দিয়েছ, তোমার অধীনে আমাকে কাজ করার সুযোগ দিয়েছ সেই কারনে আমার নিজেকে ধন্য মনে হয়।"
" চাকরি টিকিয়ে রাখার জন্য ও পাতালেও নামতে পারে। আমারও চাকরিটা খুব দরকার, কিন্তু আমি হয়ত মরে গেলেক কোনদিন নিজেকে এতটা নামাতে পারব না।" একটু আগে এই ঘরে ঢোকা কমলা বলল কথাটা।
"তুই বরং অন্য প্রাইভেট অফিসে চাকরি নিয়ে মেল বসের সেক্সুয়াল নিড ফুলফিল করিস। আমার পায়ে মাথা রাখার মত নিচে তোকে নামতে হবে না।" - কমলাকে আবার ইচ্ছা করে খুঁচিয়ে বলল মৌমিতা। মৌমিতার কথা শুনে কমলা আবার ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদতে লাগল। আর আমি মন দিয়ে মৌমিতার জুতোর তলা চাটতে চাটতে ওর পা টিপে দিতে লাগলাম।
২-৩ মিনিট পরে পাশের চায়ের দোকানের রামুকাকা এল চা দিতে। ঘরে এসে টেবিলে চা,,বিস্কুট আর কেক রেখে ও লক্ষ্য করল টেবিলের তলায় কি চলছে। মুখে একগাল হাসি ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করে ও বলল, " আপনি আপনার জুতো শুদ্ধু পা সোজা চাকরের মুখের উপরে রাখছেন দেখি ম্যাডাম?"
" হ্যাঁ, তোর কোন অসুবিধা হচ্ছে?" মৌমিতা প্রশ্ন করল রামুকে।
"না না ম্যাডাম। আমার অসুবিধা হবে কেন? আপনার চাকর, আপনার সেবা করতিছে, এ তো ভাল কথা। তবে এরকম বড় একটা দেখা যায় না তো, তাই একটু অবাক হই গেছিলাম আর কি!"
" এখন থেকে রোজ এই জিনিস দেখবি, আর অবাক হোস না। বুঝলি?"
রামু এক গাল হেসে বলল " আজ্ঞে ঠিক আছে ম্যাডাম।" তারপরে মেঝেতে বসে কেঁদে চলা কমলার দিকে তাকিয়ে বলল " আর তুমি কাঁদতেছ কেন কমলা?"
মৌমিতা কমলার হয়ে উত্তর দিল " আর ১-২ মাস পরে ওর চাকরিটা আর থাকবে না, তাই।"
রামু চাকরি না থাকার কারন কিছু না জেনেই বলল, " আপনি ম্যাডাম চাইলে অনেক কিছু করতি পারেন। পাড়ার মেয়ে, এট্টু দ্যাখেন! আর কমলা, তুমিও লজ্জা শরম না করে মৌমিতা ম্যাডাম যা বলেন তাই কর। ভুল ত্রুটি কিচহু হলে ক্ষমা চেয়ে নাও। চাকরি তো তোমার খুবই দরকার। আমাকে এই একটা চায়ের দোকান চালাতেই কত নিচে নামতে হয়। এই বাবুরেও দেখ, ম্যাডামের জুতো পরা পা মুখে রেখে পা টিপে সেবা করতেছে চাকরের কাজ রাখতে। গরীব মানুষ হয়ে জন্মালে বেঁচে থাকতে এরকম অনেক কিছুই করতি হয়।"
আমার মুখের উপরে জুতোর তলা ঘসতে ঘসতে মৌমিতা বলল, " বাহ, তোর বয়সের সাথে সাথে কিছু জ্ঞানও হয়েছে দেখছি রামু। তোর কিরকম রিলেটিভ হয় না কমলা? ওকে একটু বোঝাস ভাল করে। হয়ত ওদের ফ্যামিলিটা বেঁচে যাবে ও বুঝলে।"
" আজ্ঞে, আমার কাকাতো ভাই রতনের মেয়ে ও। ঠিক আছে। আমি ওরে পরে বোঝাব ম্যাডাম। এখন আসি। আপনি ভাল করে সেবা নেন চাকরের।" এই বলে রামু চলে গেল। আর আমি খুব মন দিয়ে আমার মুখের উপরে রাখা মৌমিতা ম্যাডামের পা টিপতে লাগলাম ওর জুতোর তলা চাটতে চাটতে। মৌমিতা আমাকে দিয়ে পা টেপাতে টেপাতে চা খেতে লাগল আরাম করে।
৫ মিনিট পরে এক বুড়ি তার ৭-৮ বছরের নাতনিকে নিয়ে ওষুধ নিতে সোজা ঘরের ভিতরে চলে এল। আমি তখনো প্রভু মৌমিতার পায়ের নিচে শুয়ে একই ভাবে তার সেবা করছি। বুড়ি এসে মৌমিতাকে সমস্যার কথা বলতে লাগল। তার নাতনি এদিক ওদিকে তাকাতে তাকাতে দেখতে পেল টেবিলের তলায় আমার মুখের উপরে মৌমিতার জুতো পরা পা দুটো রাখা!
সে তার দিদাকে খুঁচিয়ে বলল, " দিদা, দেখ ডাক্তারটা জুতো পরা পা চাকরের মুখের উপরে রেখেছে!"
ওর দিদা হয়ত আগেই দেখেছিল। কিন্তু " রাখুক, তুই চুপ কর" বলে সে আবার নিজের কাজের কথা বলতে লাগল। বাচ্চাটা অবাক চোখে আমাকে প্রভু মৌমিতার জুতো চাটতে আর পা টিপতে দেখল। তারপরে নিজের চটি পরা পা আমার বুকের উপরে একবার রেখে কেমন ফিল হয় একবার চেক করে দেখল।
বুড়ি চলে যেতে কমলা বলল, " চুনি বুড়ির পেটে কোন কথা থাকে না। ও যা দেখে গেল তা এর পাশের ১০টা পাড়াতে ছড়িয়ে পরতে ১০ দিনও লাগবে না। "
মৌমিতা খুব ক্যাজুয়ালি বলল " ছড়াক, ভালই তো। আমার মত মেয়েকে কিভাবে প্রপার রেস্পেক্ট দেওয়া,উচিত সেটা আরো অনেক বেশি লোকের জানা উচিত।"
মৌমিতার কথাটা শুনে আমার যে কি ভাল লাগল বলার না। আমি মৌমিতার পা টিপে চললাম একই রকম ভক্তিভরে।
ঠিক তখন মৌমিতার ফোনে একটা কল এল। মৌমিতা কিছুক্ষন কথা বলে ফোন রেখে বলল, " আমাদের সেন্টারে ডাক্তার জয়েন করল আজ। কাল থেকে সে সেন্টারে আসবে।"
আমার কথাটা শুনে খুব খারাপ লাগল। আমি ইমেজিন করলাম কাল থেকে প্রভু মৌমিতার বদলে এই চেয়ারে এসে বসবে কোন বয়স্ক, টাক মাথা, ভুঁড়িওয়ালা ডাক্তার। আর তার সামনে নিশ্চয়ই আমি এইভাবে প্রভু মৌমিতার সেবা করতে পারব না। দীর্ঘ:শ্বাস ফেলে জীবনের শেষ সুখের দিন ভেবে প্রভু মৌমিতার জুতোর তলা চাটতে চাটতে তার পা টিপে চললাম আমি। আর মৌমিতা মোবাইলে গেম খেলতে খেলতে আমাকে দিয়ে পা টেপাতে লাগল। আর উত্তেজনায় মাঝে মাঝে আমার মুখে লাথি মারতে লাগল ওর জুতো পরা দুই পা দিয়ে।
নার্স মৌমিতা ৪....
পরের দিন অফিসে এসে পুরো অফিস ঝাঁট দিতে লাগলাম। একটু পরে কমলা এসে বলল " আজ নতুন ডাক্তার জয়েন করবে। তার সামনে মৌমিতা আশা করি তোমাকে ওইভাবে ট্রিট করার সাহস পাবে না।"
আমার প্রায় কেঁদে দেওয়ার মত কষ্ট হল কথাটা শুনে। অনেক কষ্টে বললাম " দেখা যাক।"
কমলা বলল " ডাক্তারকে ওষুধের স্টক মিলিয়ে দেখাতে হবে। আমাকে একটু হেল্প করবে?"
" অবশ্যই" বলে আমি কমলার সাথে ওষুধ গোছাতে লাগলাম।
তার একটু পরেই মৌমিতা এসে ঘরে ঢুকল। অন্য দিনের তুলনায় অনেকটাই আগে। আজ আর ও বাইরে থেকে ওর স্কুটি পার্কিং করতে ডাকেনি। ভিতরে এসেই ও সোজা আমার সামনে দাঁড়িয়ে ভীষণ জোরে আমার দুই গালে পরপর দুটো থাপ্পর মেরে বলল, " তোর দুজন ওষুধ গোছানোর নামে সরকারী ওষুধ চুরি করিস?"
আমি হকচকিয়ে গেলাম এরকম অভিযোগে। বললাম - " না ম্যাডাম।"
মৌমিতা এবারে কমলার কাছে গিয়ে ওর চুলের মুঠি ধরে ওর বাঁ গালে থাপ্পর মেরে বলল " তাহলে কি আমি মিথ্যা বলছি?"
ওষুধ নিতে আসা ৩-৪ জন পেশেন্ট মৌমিতার চড়া গলা আর চড় মারার আওয়াজ শুনে ঘরের দরজার সামনে ভিড় করেছে দেখলাম।
বাইরের এতজন লোক দেখে কমলা কি যেন বলতে গিয়েও চুপ করে গেল। আমি বললাম " না ম্যাডাম। তাই বলিনি। আপনার কিছু বুঝতে ভুল হচ্ছে। আমরা তো শুধু ওষুধ গুছিয়ে রাখছিলাম। "
মৌমিতা কোমরে হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে বলল " তাই নাকি? তাহলে আমাকে প্রমান দিতেই হয়। পেশেন্টরাও দেখুক ওদের প্রাপ্য ওষুধ কোথায় যাচ্ছে।"
এই বলে মৌমিতা ওর ডান হাত দিয়ে আমার বাঁ কান ধরে টানতে টানতে পাশের ঘরে এনে একটা টেবিলের উপরে রাখা আমার আর কমলার ব্যাগের দিকে হাত দেখিয়ে বলল " এটা কি তাহলে?"
আমি তাকিয়ে দেখলাম আমার আর কমলার ব্যাগের চেন খোলা। আর তার ভিতর থেকে অনেক ওষুধ উঁকি মারছে। কিন্তু একটু আগে আমি ব্যাগের চেন বন্ধই রেখে গিয়েছিলাম। কোন ওষুধও ছিল না ভিতরে। মৌমিতাই যে ইচ্ছা করে ব্যাগের চেন খুলে ওষুধ ঢুকিয়ে রেখেছে কিছু একটা উদ্দেশ্য নিয়ে বুঝতে আমার কোন অসুবিধা রইল না।
" এগুলো আমরা রাখিনি। তুই রেখেছিস মৌ।" - কমলা বলল।
এই ঘরে ততক্ষনে ১০ জনের বেশি পেশেন্ট ঢুকে এসেছে। কমলাকে ইগ্নোর করে মৌমিতা তাদের উদ্দেশ্যে বলল " তোমাদের প্রাপ্য সরকারী ওষুধ চুরি করে বাইরে বিক্রি করা এদের কঠিন শাস্তি পাওয়া উচিত কিনা তোমরাই বলো। আমি সন্দেহ করে আগে এসে না ধরলে এইভাবে সব ওষুধ ওরা চুরি করে বাইরে বেচে দিত।"
রুগীরা একসাথে সবাই বলে উঠল " কড়া শাস্তি দরকার এদের।"
মৌমিতা আমাদের দিকে তাকিয়ে বলল " কি রে? শাস্তি আমার থেকে নিবি? নাকি সরকারকে জানিয়ে জরিমানা আর চাকরি যাওয়ার ব্যাবস্থা করব?"
আমি এতজন বাইরের লোকের সামনেই মৌমিতার জুতো পরা পায়ের উপরে ঝাঁপিয়ে পরলাম। মৌমিতার সাদা স্নিকার দুটো চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে দিতে বললাম, " এগুলো আমি রাখিনি ম্যাম। কিন্তু তবু আপনি আমাকে যা খুশি শাস্তি দিতে পারেন। শুধু আমার চাকরি কেড়ে নেবেন না। আমার পুরো পরিবার না খেয়ে মরবে তাহলে ম্যাম। প্লিজ দয়া করুন।" এই বলতে বলতে আমি এতজন রুগীর সামনে মৌমিতার জুতোয় চুমু খেয়ে যেতে লাগলাম।
মৌমিতা আমার মাথার উপরে জুতো পরা ডান পা টা তুলে দিয়ে বলল, " তোদের এমন অপমানজনক শাস্তি দেব যে তোরা সারাজীবন এরকম অপরাধ করার কথা স্বপ্নেও ভাবতে পারবি না।"
এই বলে মৌমিতা কমলার দিকে তাকিয়ে বলল " তুই আমার থেকে শাস্তি নিবি নাকি অথরিটিকে জানাব?"
কমলা জবাবে কিছু বলতে পারল না। মেঝেতে বসে পরে হাউ মাউ করে কাঁদতে লাগল ও।
মৌমিতা এবার রুগীদের জিজ্ঞাসা করল "তোমরা বল ওদের কি শাস্তি দেওয়া উচিত?"
কেউ বলল - চাকরি থেকে তাড়িয়ে দিন। কেউ বলল আপনার জুতো পরা পায়ে নাক খত দেওয়ান। কেউ বলল গাছে বেঁধে পেটাক সবাই মিলে।
মৌমিতা বলল, " না। আমি ধরেছি। যা শাস্তি দেওয়ার আমিই দেব। এই অর্ক, আমার জুতোর উপরে নাক ঘসে ক্ষমা চা।"
এতজন লোকের সামনে এইভাবে মৌমিতার হাতে ডমিনেটেড হতে আমার খুব ভাল লাগছিল। মৌমিতা আমাকে বিনা কারনে চোর বলে প্রমান করতে চাইছে সবার সামনে। কিন্তু তা নিয়ে আমার কোন রাগ ছিল না। মৌমিতা আমার প্রভু, স্বয়ং ভগবান। সে আমাকে চোর বললে আমি চোরই।
আমি মৌমিতার পায়ে পরা জুতোর উপরে নাক ঘসতে ঘসতে বলতে লাগলাম -" আমাকে ক্ষমা করে দিন ম্যাম। আমি জীবনে আর কখনো চুরি করব না।"
মৌমিতা আমার মাথার উপরে লাথি মেরে বলল, " চুরির অভিযোগ তুই স্বীকার করছিস তাহলে?"
আমি প্রভু মৌমিতার জুতোয় নাক ঘসতে ঘসতেই বললাম " আপনি যখন বলেছেন আমি চোর তাহলে সেটাই সত্যি।"
মৌমিতা এবার পাব্লিকের দিকে তাকিয়ে বলল, " ওকে এমন অপমানজনক শাস্তি দেব যে ও আর স্বপ্নেও চুরি করার সাহস পাবে না।"
এই বলে আমার মাথায় একটা লাথি মেরে বলল " তুই আমার চেয়ারের ঠিক নিচে মাথা রেখে শুয়ে পর।"
মৌমিতা পাব্লিকের সামনেই কি করতে চাইছে আমার বুঝতে অসুবিধা হল না। কাল ভেবেছিলাম আজ ডাক্তার জয়েন করবে। তাই নার্স মৌমিতা হয়ত আমাকে আর ডমিনেট করবে না। কিন্তু হল ঠিক তার উলটো। একটু বাদে পেশেন্টের মত ডাক্তার এসেও দেখবে যে নার্স চুরিতে অভিযুক্ত গ্রুপ ডির মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে পা টেপাচ্ছে আর পেশেন্টদের ওষুধ দিচ্ছে!"
আমি গিয়ে শুতে মৌমিতা এসে চেয়ারে বসে সবার সামনেই আমার মুখের উপরে ওর সাদা স্নিকার পরা পা দুটো তুলে দিল। জুতোর তলার ময়লা আমার মুখে ঘসতে ঘসতে বলল " ওর মুখটাকে আমি পাপোষের মত ইউজ করছি। এটাই ওর প্রাপ্য শাস্তি। ঠিক কিনা?"
উপস্থিত সবাই বলল " ঠিক, একদম ঠিক!"
মৌমিতা আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " তুই আমার পা টিপতে থাক মন দিয়ে। এলাকার সবাই আজ ভিতরে এসে ওষুধ নেবে। সবাই দেখুক সরকারী জিনিস চুরির শাস্তি কি হয়।''
প্রভু মৌমিতার স্নিকার পরা পা দুটো আমি খুব মন দিয়ে টিপতে লাগলাম। পাব্লিকলি এইভাবে প্রভুর সেবা করতে আমার কি যে ভাল লাগছিল বলে বোঝানো সম্ভব নয়। আমি আমার মুখের উপরে রাখা প্রভু মৌমিতার জুতো পরা পা যত্ন করে টিপে দিচ্ছিলাম। আর প্রভু উপস্থিত প্রায় ২০ জন পেশেন্টের সামনে আমার মুখের উপরে ক্যাজুয়ালি নিজের জুতোর তলা ঘসছিল যেন আমার মুখটা আসলে পাপোষ! আর মাঝে মাঝেই প্রভু আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা দিয়ে লাথি মেরে বলছিল, " সবাই দেখো চুরির শাস্তি কেমন হয়" টাইপের কিছু!
১৫ মিনিট এইভাবে চলার পরে মৌমিতা আবার পেশেন্টদের বলল " সবাই আজ ভিতরে এসে ওষুধ নেবে। সবার দেখা উচিত সরকারী ওষুধ চুরির শাস্তি কিরকম হয়।"
পেশেন্টরা মৌমিতার পাশে যেখানে দাঁড়িয়ে সমস্যা বলে ওষুধ নিচ্ছিল সেখান থেকে টেবিলের তলাটা পরিস্কার দেখা যায়। সবাই দেখতে পাচ্ছিল মৌমিতার জুতো পরা পা আমার মুখের উপরে রাখা আর আমি ওর পা টিপে দিচ্ছি! কমলা তখনো ঘরের কোনে বসে কেঁদে যাচ্ছিল।
প্রায় ১৫ জন পেশেন্টকে টানা ওষুধ দিয়ে মৌমিতা থামল। কমলাকে বলল, " এই চোর! ন্যাকা কান্না থামিয়ে তোর রামু কাকার দোকান থেকে আমার জন্য চা বিস্কুট নিয়ে আয়।"
কমলা বাধ্য মেয়ের মত আদেশ পালন করল। আর মৌমিতা উপস্তিত প্রায় ১০ জন পেশেন্টের সামনে আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " আমার জুতোর তলাটা জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার কর।"
কথাটা শুনে কয়েকজন পেশেন্ট হেসে ফেলল। কিন্তু আমার মনে সেই একই কথা প্রবল ভক্তি সঞ্চার করল প্রভু মৌমিতার প্রতি। মৌমিতার মত মেয়ে আমার মত একজন লুজার ছেলেকে সবার সামনে এইভাবে ট্রিট করবে এটাই তো স্বাভাবিক! আমি প্রবল ভক্তিভরে প্রভু মৌমিতার জুতোর তলা চাটতে লাগলাম সবার সামনে।
কমলা নিজেই আজ মৌমিতার জন্য চা বিস্কুট কেক নিয়ে এল। মৌমিতা প্রায় ৩০ জন পেশেন্টদের ওষুধ দেওয়া সেরে আরাম করে চা বিস্কুট খেতে খেতে কমলাকে বলল, " কি রে? অথরিটিকে ফোন করব?"
কমলা মাথা নিচু করে বলল, " প্লিজ না। চাকরিটা আমার খুব দরকার।"
মৌমিতা হাত বাড়িয়ে কমলার চুলের মুঠি ধরল। তারপরে ওর গালে খুব জোরে থাপ্পর মারল অন্য হাত দিয়ে।
কমলা বলল, " তুমিও জানো আমি চুরি করিনি। কেন আমাকে অকারনে শাস্তি দিচ্ছ? আমি কি ক্ষতি করেছি তোমার?"
মৌমিতা হেসে বলল, " এই তো তুইয়ের বদলে তুমি করে বলছিস আমাকে। গালে থাপ্পর খেয়েও বাধা দিচ্ছিস না। আমি এটাই চাই। আমার কাছে তোর সাবমিশান। ঠিক যেভাবে অর্ক সাবমিট করেছে সেভাবে। "
"তাই বলে চুরি না করেও সবার সামনে চোরের বদনাম শুনতে হবে আমাকে?"
মৌমিতা একইসাথে আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি আর কমলার গালে থাপ্পর মেরে বলল, " হ্যাঁ। সোজা আঙুলে ঘি না উঠলে আঙুল ব্যাঁকাতে হয়।"
ঠিক তখনই আমাদের হস্পিটালের সামনে একটা গাড়ি এসে দাঁড়াল। আমি আন্দাজ করলাম ডাক্তার। তবে ডাক্তার কিরকম হবে সেই আন্দাজ একদমই মিলল না। ভেবেছিলাম মাঝ বয়সী ভুঁড়ি আর টাক ওয়ালা কোন পুরুষ ডাক্তার হবে। যে এল সে মেয়ে, বয়স কোনভাবেই ২২-২৩ এর বেশি মনে হয় না দেখে। বোঝাই যায় পাশ করেই এখানে জয়েন করেছে। ফর্শা, অসাধারন সুন্দরী। তার পিছন পিছন তার হাত ব্যাগ নিয়ে ঘরে ঢুকল তার ড্রাইভার।
ঘরে ঢুকে এরকম অদ্ভুত দৃশ্য দেখবে সে কল্পনা করেনি। মৌমিতার জুতো পরা পা দুটো মেঝেতে শোওয়া আমার মুখে রাখা। আর মেঝেতে নিল ডাউন হয়ে বসা কমলার চুলের মুঠি ধরা মৌমিতার বাঁ হাতে।
ডাক্তার ঢুকেই অবাক হয়ে বলল, " এসব কি হচ্ছে রে মৌ? কি দেখছি এসব?"
মৌমিতা কমলার বাঁ গালে ডান হাত দিয়ে একটা থাপ্পর মেরে বলল, " আর বলো না রিচাদি। এই দুটো এখানকার গ্রুপ ডি আর ফার্মাসিস্ট। আজ সকালে এসে দেখি দুজন মিলে হাসপাতালের ওষুধ চুরি করছে। তাই বাধ্য হয়ে শাস্তি দিচ্ছি যদি এরা শোধরায়। নাহলে তো অথরিটিকে জানিয়ে চাকরি খেতে হবে এদের।"
ডক্টর রিচা মুচকি হেসে বলল, " আমি কাজিন হলেও তোর দিদি! তোকে ছোট থেকে চিনি। আমার কিন্তু তোর কথাটা একদম সত্যি বলে মনে হচ্ছে না।"
মৌমিতা এদিক ওদিক তাকিয়ে দেখে নিশ্চিত হল বাইরের কেউ নেই। তারপরে বলল " হ্যাঁ, পুরোটাই বানানো। এই কমলাটাকে শায়েস্তা করার জন্য আমার প্লান। আর পাব্লিকের সামনে কাউকে এভাবে ট্রিট করাটাও হেব্বি মজার।" এই বলে মৌমিতা আবার একসাথে আমার মুখে লাথি আর কমলার গালে থাপ্পর মারল।
" হ্যাঁ। মজা তো আছেই। তুই আর আমি ছোটবেলায় একসাথে কতজনকে এবিউজ করে মজা নিয়েছি বলত? এখন অফিসেও সেরকম মজা নেওয়া যাবে।"
" এখানে শেষে তোকেই পোস্টিং দিল রিচা? এখন তোরা দুই বোন মিলে ছোটবেলার মত অকারনে আমাকে এবিউজ করবি এত বড় হয়েও? এতে কি মজা পাস তোরা? আমি যে চুরি করিনি সেটা তো শুনলি? কেন বিনা কারনে আমাদের শাস্তি দিচ্ছিস তোরা?" কমলা এক নিশ্বাসে বলে গেল কথাগুলো ডাক্তার রিচার উদ্দেশ্যে।
এবার রিচা এগিয়ে এসে কমলার দুই গালে পরপর দুটো থাপ্পর মারল। তারপর হাঁটু দিয়ে খুব জোরে মারল কমলার পেটে। কমলা যন্ত্রনায় উলটে পরে যেতেই গোলাপি- কালো স্নিকার পরা ডান পা দিয়ে কাত হয়ে শুয়ে থাকা কমলার গালে একটা লাথি মেরে জুতো পরা পায়ের তলায় কমলার মাথাটা চেপে ধরে রিচা বলল " আমাকে তুই করে বলার সাহস তোকে কে দিল?"
কমলা রিচার জুতোর তলা থেকে বলল " তুই বলব না কেন? তুই ক্লাস ১ থেকে ১২ অবধি আমার ক্লাসমেট ছিলিস।"
" তাতে কি তুই আর আমি সমান হয়ে গেলাম? তোর জায়গা আমাদের জুতোর নিচে। ঠিক যেখানে আছিস এখন তুই, সেখানে। আফশোষ, ছোট থেকে এত এবিউজ করেও তোকে এই সত্যিটা এখনো বোঝাতে পারিনি। কিন্তু এবার ঠিক বুঝিয়েই ছাড়ব আমি আর মৌ মিলে। এক বছর পরে তুই ঠিক অর্কর মতই আমাদের চাকরের মত আচরন করবি নিজের ইচ্ছাতেই। চ্যালেঞ্জ রইল আমার।"
কমলা কিছু বলতে যাচ্ছিল। ঠিক তখন এক মহিলা তার ১২-১৩ বছরের মেয়েকে নিয়ে এসে গেটের সামনে থেকে বলল, " এখন ওষুধ পাওয়া যাবে?"
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment