Monday, 1 August 2022

নিলয় ও এক অদ্ভুত ইন্টারভিউ...

নিলয় ও এক অদ্ভুত ইন্টারভিউ... নিলয় সকাল থেকে একটু অন্য মনষ্ক আজ। মা কয়েকদিন ধরে খুব চাপ দিচ্ছে বিয়ের জন্য। ৩৬ বছর বয়স হয়ে গেল তার, যদিও দেখে ৩০ এর বেশি বলে মনে হয় না। ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করে সে নিজের আলাদা কম্পানি বানিয়ে দাঁড় করিয়ে ফেলেছে। আজ নিজের অফিসে নিজের জন্য নতুন p.a. ও typist এর পোস্টের ইন্টারভিউ নেওয়ার কথা তার। ইন্টারভিউ সকাল ১২ টা থেকে শুরু। কিন্তু তার অফিসের এক স্টাফ প্রীতি তাকে রিকোয়েস্ট করেছে তার বোন ও তার এক বান্ধবীর ইন্টারভিউ আলাদা করে সকাল ১১ টায় নিয়ে নিতে। তাই সে জিম করে আর বাড়ি ফিরল না। ক্যাজুয়াল ড্রেসেই অফিসে চলে এল। অফিসে এসে রেডি হয়ে নিজের রুমে ঢুকতে যাচ্ছিল সে অন্য মনষ্ক হয়ে। হঠাত কিসে যেন পা বেধে উলটে পরল সে। আর পরে যাওয়ার পরেই সে বুঝল কি হয়েছে। অফিসে তার রুমের সামনে বসে আছে দুজন ১৮-১৯ বছর বয়সী মেয়ে। সম্ভবত এরাই প্রীতির বোন আর তার বান্ধবী। একজনের পরনে নীল শার্ট সাদা স্কার্ট। অন্যজনের পরনে সাদা শার্ট আর ছাই ট্রাউজার্স। দুজনের পায়েই সাদা মোজা ও স্নিকার্স পরা। আর এদের মধ্যে নীল শার্ট পরা মেয়েটির পাশ দিয়ে যাওয়ার সময়ে সে ইচ্ছা করে ল্যাং মেরে তাকে ফেলে দিয়েছে তার নিজের অফিসেই! নিলয় পরে গিয়ে সোজা হয়ে শুয়ে কি হল সেটা বোঝার চেষ্টা করতে থাকে। ঘটনাটা সত্যি ঘটল না সে স্বপ্ন দেখছে সেটাই সে বোঝার চেষ্টা করতে থাকে! হঠাত চেয়ারে বসা নীল শার্ট পরা মেয়েটি তার বুকের উপরে সাদা স্নিকার পরা ডান পায়ে লাথি মেরে বলে " এই কালা গেঁয়ো, তোকে কি বললাম শুনিসনি? এখন শুধু আমাদের দুজনের জন্য স্পেশাল ইন্টারভিউ নেবে ১১ টা থেকে। আমাদের চাকরিও কনফার্ম। তোদের মত গেঁয়োদের ইন্টারভিউ ১ ঘন্টা পরে হবে। এখন ইন্টারভিউ রুমের দিকে যাওয়ার সাহস হল কি করে তোর?" এই বলে নীল টি শার্ট পরা মেয়েটি তার বুকের উপরে আরেকটা লাথি মেরে নিজের সাদা স্নিকার পরা পা দুটো তার বুকের উপরে তুলে দিল। পাশে বসা সাদা স্নিকার পরা মেয়েটিও বসে নেই। সে নিজের সাদা স্নিকার পরা ডান পা দিয়ে একই ভাবে তার মুখে লাথি মেরে বলল, " তোর অকাদ আমাদের জুতোর নিচে, বুঝলি? তাই আমাদের ইন্টারভিউ হওয়ার পরেই তোদের মত গেঁয়ো ভুতের ইন্টারভিউ হবে যাদের এটুকুও সেন্স নেই যে কি ড্রেস পরে ইন্টারভিউ দিতে আসতে হয়। ইন্টারভিউ রুম থেকেও তোকে এভাবে লাথি মেরেই বার করবে। এখন তোর সুপিরিয়রদের ইন্টারভিউ নেওয়ার সময়ে ভুল করে চলে আসার জন্য আমাদের কাছে ক্ষমা চা। আর তারপর ফোট এখান থেকে।" নিলয়ের এখনও যেন বিশ্বাস হচ্ছিল না! সে সারাজীবন মেয়েদের প্রতি ভিশন সাবমিসিভ। কিন্তু কখনো কোন মেয়ের হাতে সেভাবে ডমিনেটেড হওয়ার সুযোগ হয় নি। আর আজ তার নিজের অফিসে এ কি হচ্ছে তার সাথে? দুজন সুন্দরী তার প্রায় অর্ধেক বয়সী মেয়ে তাকে লাথি মেরে মেঝেতে ফেলে তার বুকে আর মুখে জুতো পরা পা রেখে বসে তাকে হুমকি দিচ্ছে? নিলয় মেয়েটির হুমকি শুনে মেয়েটির দিকে হাতজোর করে সরি বলল। যদিও মেয়েটির জুতো পরা ডান পা টা তার ঠিক ঠোঁটের উপরে থাকায় সরিটা অস্পষ্ট শোনাল। জবাবে সাদা শার্ট মেয়েটি তার মুখের উপরে আবার লাথি মেরে বলল " এইটুকুতে হবে না। আমাদের দুজনের জুতোর তলায় কিস করে ক্ষমা চা!" নিলয় মেয়ে দুটোর ডমিনেটিং আচরনে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিল। সে তার ঠোঁটের উপরে থাকা সাদা শার্ট পরা মেয়েটির ডান স্নিকারের তলায় পর পর ৩ বার চুম্বন করে সরি বলে ক্ষমা চাইল। তারপর একই ভাবে তার কপালে রাখা মেয়েটির বাঁ স্নিকারের তলায় পর পর ৩ বার চুম্বন করে সরি বলল। এরপরে সে নীল শার্ট পরা মেয়েটির দুই স্নিকারের তলায় একই ভাবে ৩ বার করে চুম্বন করে সরি বলে ক্ষমা চাইল। সাদা শার্ট পরা মেয়েটি তার মুখের উপরে এবার নিজের জুতোর তলা ঘসতে ঘসতে বলল, " এবার উঠে সোজা নিচে নেমে যা। যতক্ষন বিল্ডিং দিয়ে আমাদের বেরোতে না দেখছিস ততক্ষন যেন এই ফ্লোরে না উঠিস। উঠলে এরপর সবার সামনে তোর মুখটাকে এইভাবে পাপোষের মত ইউজ করব।" এই বলতে বলতে সাদা শার্ট পরা মেয়েটি তার মুখে নিজের নোংরা স্নিকারের তলা ঘসে পরিস্কার করতে লাগল। দেখাদেখি একইভাবে নীল শার্ট পরা মেয়েটি নিজের স্নিকারের তলা তার টি শার্টের উপরে ঘসে পরিস্কার করতে লাগল। নিলয় উঠে বসতে নীল শার্ট মেয়েটি তার দুই গালে পরপর দুটো থাপ্পর মেরে বলল " গেট আউট!" নিলয় আবার সরি বলে মেয়ে দুটির জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ভক্তি ভরে প্রনাম করল। এইভাবে একজনকে এবিউজ করার জবাবে তার কাছ থেকে এরকম ভক্তি মুলক সাবমিসিভ ব্যাবহার পেয়ে মেয়ে দুটো হাসতে লাগল। নিলয় উঠে পরল। সে বুঝতে পারল তাকে মেয়ে দুটি কোন কারনে ইন্টারভিউ দিতে আসা প্রার্থী ভেবে ভুল করেছে। কিন্তু মেয়ে দুটির ডমিনেটিং আচরনে সে অভিভুত হয়ে গেল। সে বেরিয়ে গিয়ে পিছনের দিক দিয়ে নিজের রুমে ঢুকল। ড্রেস চেঞ্জ করতে গিয়ে আয়নায় দেখল তার মুখে সাদা শার্ট পরা মেয়েটির আর টি শার্টে নীল শার্ট পরা মেয়েটির স্নিকারের তলার ময়লা লেগে আছে। সে মুখ না ধুয়ে ওই টি শার্ট পরেই ইন্টারভিউ টেবিলে এল। সামনেই এই মেয়ে দুটির ফাইল রাখা। সে ফাইল খুলে দেখল নীল শার্ট মেয়েটির নাম পৃথা আর সাদা শার্ট পরা মেয়েটির নাম স্তুতি। দুজনেরই বয়স সবে ১৮, আর দুজনেই ওপেন ইউনিভার্সিটি থেকে B.A. পড়ছে। সে যে এই দুটি মেয়েকে নিয়োগ করবে এই বিষয়ে তার আর কোন দ্বিধা নেই। কিন্তু এরকম ডমিনেটিং মেয়েকে সে সামান্য মাইনে দিয়ে কাজ কি করে করাতে পারে? তার চেয়ে এই কি ভাল হয় না যদি সে ওদের বলতে পারে আজ তোমরা আমার সাথে যেরকম ব্যাবহার করলে সেরকম নিজের থেকে যা ইচ্ছা হয় তাই কর তোমরা আমার সাথে। আমাকে ইচ্ছা মত মেরো , অপমান কর। এই অফিসে আমিই তোমাদের চাকর হব, তোমাদের ইচ্ছা মত কাজ করব, সারাদিন কি কাজ করলাম তার হিসাব দেব। তোমাদের পছন্দ না হলে ইচ্ছামত অপমান করবে আমাকে, ইচ্ছা মত মারবে। আর অফিসের লাভের শেয়ারের ৫০% এর বদলে তোমাদের! স্তুতি আর পৃথাকে সে এক সাথেই ডাকল ইন্টারভিউতে। আর রুমে ঢুকে তাকে বসের চেয়ারে বসে থাকতে দেখে স্তুতি আর পৃথা আঁতকে উঠল। কিন্তু এবার নিলয় আর ঘাবড়ালো না। ওদের রুমে ঢুকতে দেখেই ও সম্মান দেখিয়ে " আসুন ম্যাডাম" বলে চেয়ার থেকে উঠে দাঁড়াল। তারপরে ওরা বসলে সে ওদের পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে হাতজোর করে বলল, " ম্যাডাম, আমি এই অফিসের মালিক নিলয়। কিন্তু আপনারা আমার সাথে এই আচরন করে একটু আগেই আমাকে বুঝিয়ে দিয়েছেন আপনারা আমার মালিক। ঘাবড়াবেন না ম্যাডাম। আমি আপনাদের থেকে এরকম ব্যাবহার পাওয়ারই যোগ্য। আপনারা আমার সাথে এখন থেকে এরকম যা ইচ্ছা তাই ব্যাবহারই করবেন। আমার কাজ পছন্দ নাহলে আমার মুখে লাথি মারবেন। এর জবাবে আপনাদের মাসে এক লক্ষ টাকা ফিক্সড বেতন ও সাথে ২৫% করে কম্পানির লাভের শেয়ার দেব। দয়া করে এই নগন্য দাসের এই প্রস্তাবে না করবেন না প্রভু।" এই বলে সে তার দুই প্রভুর জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করল। আর প্রনাম সেরে মাথা তুলতেই তার দুই প্রভুর জুতো পরা পায়ের লাথি একসাথে তার মুখে আছড়ে পরল। " ঠিক আছে। তোর প্রতি দয়া দেখিয়ে আমরা এই প্রস্তাবে রাজি হয়ে গেলাম। কন্ট্রাক্ট লিখে সাইন কর তাড়াতাড়ি।" নিলয় খুশি মনে তার দুই প্রভুকে আবার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে বলল " করছি প্রভু।" তারপর প্রভুদের পায়ের কাছে বসে এই অদ্ভুত কন্ট্রাক্ট লিখতে বসে গেল। তার অত্যাধিক সাবমিসিভ মনের সব স্বপ্ন সত্যি হতে চলেছে আজ! ( গল্পটি kahani VIDS এর প্রকাশ করা এক ভিডিওর দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে লেখা)

No comments:

Post a Comment