Saturday, 1 July 2023

অন্যরকম জীবন

অন্যরকম জীবন... 1.... আমার জন্ম কলকাতা থেকে ৬০ কিমি দূরের এক শহরে, যৌথ পরিবারে। তখন পরিবারে দাদু,,ঠাকুমা, ছোট কাকু,,কাকিমা আর তাদের এক ছেলের সাথে থাকতাম আমি, দিদি, বাবা আর মা। বিভিন্ন কারনে পারিবারিক বাড়ি ছেড়ে কোলকাতার আরো কাছে চলে এসে একটা ভাড়া বাড়িতে উঠি। সেই কারনের মধ্যে বড় শহরে থাকার সুবিধা, বাবার অফিস কাছে হওয়া যেমন ছিল তেমনই ছিল দিদা বা কাকিমার সাথে মায়ের ঠিক মানিয়ে নিতে না পারা। তখন দিদি ক্লাস ২ তে উঠেছে, আর আমি তার পরের বছর ক্লাস ১ এ উঠব। দিদি আমার থেকে বয়সে দুই বছরের বড় ছিল, আর ২ক্লাস উঁচুতে পড়ত। এই সময় থেকেই দিদি আমাকে উদ্ভট যুক্তি দিয়ে 'উল্লু' বানাতে শুরু করে নিজের প্রয়োজনে। আসলে, এরফলে আমি দিদির কন্ট্রোলে থাকলে প্রয়োজন মত নিজের সব কাজ করিয়ে নিতে পারবে এটাই দিদির উদ্দেশ্য ছিল। আমার দিদি ছোট থেকেই একটু অন্যরকম ডমিনেটিং ছিল। একটা রাজকন্যা সূলভ হাবভাব ছিল দিদির মধ্যে, নিজের কোন কাজ কখনোই নিজে করা পছন্দ করত না। যেমন জল খেতে হলে কেউ এনে সেটা দিদির হাতে দেবে, চকোলেট খেতে ইচ্ছা হলে দিদি অর্ডার করবে। আর সেটাও ফ্রিজ থেকে বের করে কেউ দিদির হাতে দেবে। দিদি সেটা খেয়ে প্যাকেটটা মেঝেতে বা খাটেই ফেলে রাখবে, অন্য কেউ সেটা তুলে ফেলে দেবে। দিদি নিজে হাতে নিজের জুতো পরা, বা খোলাও পছন্দ করত না। ঘরে ঢোকার পরে কেউ জুতো খুলে দেওয়ার না থাকলে জুতো পরেই ঘরে ঢুকে যেত মেঝেতে জুতোর ছাপ ফেলে। এমনকি খাটেও উঠে যেত জুতো পরে। তখন দিদির বয়স ৮ হতে একটু বাকি, ফলে বেশ ছোটই। জয়েন্ট ফ্যামিলিতে থাকার সময়ে দিদি ঘর ময়লা করলে পরিস্কার করার লোক ছিল। আলাদা হওয়ার পরে মা মাঝে মাঝে দিদিকে বোঝাতো এইভাবে ঘর নোংরা করা ঠিক না। তখনই দিদি বুঝেছিল আমাকে কন্ট্রোল করে কাজ করাতে পারলে তার বেশ সুবিধা! কিভাবে আমাকে কন্ট্রোল করবে সেটা বিভিন্ন মেথোড ট্রাই করে দেখত। নিজের সুবিধার জন্যই মেয়েরা সুপিরিয়ার এটা আমাকে বোঝানোর চেষ্টা করত দিদি। আর সেজন্য বাড়িতে টাঙ্গানো বিভিন্ন দেবী দূর্গা আর কালীর ছবি ব্যাবহার করত দিদি। আমাকে দেখাত দেবী দূর্গার পায়ের তলায় অসুর, কালীর পায়ের তলে শিব। আর দেখিয়ে বলত, দেখ মেয়েদের স্থান কত্ত উপরে। আমার এই এক্সপ্লেনেশানটা খুব ভাল লেগেছিল, সম্ভবত আমার মধ্যে সাবমিসিভ টেন্ডেন্সি থাকার জন্যই। আমি দিদির কথায় সায় দিলাম তাই নয়, এরপর থেকে দিদির কথাও শুনে চলতে লাগলাম। দিদি বিভিন্ন উপায়ে আমাকে কনট্রোল করার চেষ্টা করত। এই মেয়েরা সুপিরিয়ার থিওরি দেওয়ার পরে আমি কিভাবে দিদির প্রতি সাবমিসিভ হয়ে পরেছিলাম সেটা দিদি খেয়াল করেছিল। দিদি জল আনতে বললে চাকরের মত ছুটে এনে দিতাম, চিপ্স খেয়ে মেঝেতে প্যাকেট ফেললে আমি গিয়ে ডাস্টবিনে ফেলে আসতাম। মা এই নিয়ে দিদিকে কিছু বললে আমি বলতাম আমি তো আছি ফেলার জন্য মা! তখন আমার মোটে ৫ বছর বয়স! এরপরে দিদি আমাকে দিয়ে জুতো পরানো, খোলাও শিখিয়ে দেয়৷ আর আমি সেটা বেশ খুশি মনেই করতে থাকি। দিদির পায়ে আমি বা বাবাই জুতো পরিয়ে দিত সবসময়,দিদি নিজে হাতে পরতে পছন্দ করত না রাজকন্যা সূলভ মানসিকতার কারনে। এমনকি দিদি জুতো পরে ঘরে ঢুকে গেলে ঘরের মেঝেতে পরা জুতোর ছাপও আমি মুছে দিতাম। তখন আমি অনেক ছোট, ফলে এর বাইরে খুব বেশি কাজ কিছু করতাম না। কিন্তু দিদি বুঝেছিল আমার মধ্যে ইনফিরিওরিটি বাড়িয়ে দেওয়া ওর পক্ষে সুবিধার। পরে ওর অনেক কাজই ও আমার ঘাড়ে চাপাতে পারবে। দিদি যে প্রাইমারি স্কুলে পড়ত আমি সেখানেই ক্লাস ১ এ ভর্তি হলাম। দিদির তখন ক্লাস ৪। দিদি আমাদের ক্লাসে গিয়ে কয়েকজন মেয়েকে একবার বলেছিল ভাই কোন বাঁদরামী করলে তোরা শাস্তি দিবি। নাহলে আমাকে বলবি, আমি দেখে নেব। দিদির হুমকিতেই হয়ত আমি ক্লাসের মেয়েদের প্রতিও কিছুটা সাবমিসিভ হয়ে পরেছিলাম। আমাদের ক্লাসে একটা গ্রুপ ছিল ছেলেদের একটা মেয়েদের। আর দুই গ্রুপে প্রায়ই ঝগড়া হত। আমি কখনোই ছেলেদের গ্রুপকে সাপোর্ট করার সাহস পেতাম না। এবং ক্রমে ক্লাসের মেয়েদের প্রতিও সাবমিসিভ হতে শুরু করি। বিশেষ করে সোনালির প্রতি। ক্লাসে ৪ এ কিছুদিন ওর সাথে কিছু ফেমডম এক্সপেরিয়েন্সও হয়। আমি ক্লাস ৩-৪ এ ওঠার পর থেকে ধীরে ধীরে বেশ কিছু বাড়ির কাজ আমার ঘাড়ে চাপতে থাকে। বিশেষ করে দিদির কাজ। দিদির ঘর পরিস্কার, বিছানা করা থেকে জামা কাচা, জুতো পালিশ সবই আমার উপরে চাপতে থাকে। দিদি আমাকে ভুল বোঝানো চালিয়ে যায় নানাভাবে, যে মেয়েরা সুপিরিয়ার, ছেলে হয়ে মেয়েদের কাজ করে দেওয়া উচিত। আমিও বেশ খুশি মনে দিদির কাজ করে দিতাম, দিদির মুখে এই কথা গুলো শুনলে ভাল লাগত,,সঠিক মনে হত। যতদিন যাচ্ছিল দিদির রাজকন্যা সূলভ হাবভাব আরো বাড়ছিল। দিদি খাওয়ার পরে প্লেট ধুয়ে রাখা তো দূর নিজে হাত ধুতেও উঠত না অনেকদিন। আমি মগে সাবান জল এগিয়ে দিতাম, তাতে হাত ডুবিয়ে হাত ধুত টিভি দেখতে ব্যস্ত দিদি, তারপরে গামছা এগিয়ে দিতাম। কিন্তু দিদি আমাকে কখনোই টিভি দেখতে দিত না বিভিন্ন অজুহাতে। দিদির এই স্বভাব মায়ের পছন্দ ছিল না। কিন্তু দিদি বলত ভাই তো নিজে থেকে করে দিচ্ছে, তোমার প্রব্লেম কি হচ্ছে? মায়ের বিশেষ কিছু বলার থাকত না আর। বাবা চিরদিনই সল্পভাষী ছিল, আর দিদির স্বভাব নিয়ে আপত্তিও করেনি কখনো। বরং আমি না থাকলে বাবাই দিদির পা থেকে জুতো খুলে শু রাকে রেখে দিত। মা এই নিয়ে কয়েকবার বাবাকে বোঝাতে গিয়েছিল যে এটা ঠিক হচ্ছে না, বাবা গায়ে মাখে নি। বাড়ির বাকি সবাই মেনে নেওয়ায় মাও এই নিয়ে আর কিছু বলত না। আমি ক্লাস ৬ আর দিদি ক্লাস ৮ এ ওঠার পরে মাও এই নিয়ে অভিযোগ করা ছেড়ে দিল। দিদি নিজের যাবতীয় কাজ দিব্বি আমার ঘাড়ে চাপিয়ে দিল রাজকন্যার মত। আর আমিও চাকরের মত খুশি মনে দিদির সব কাজ করে দিতাম। বাড়িওয়ালার মেয়ে অঙ্গনার সাথে খেলাচ্ছলে সামান্য ফেমডম অভিজ্ঞতা হয় এই সময়ে। ও আমার চেয়ে ৪ বছরের ছোট ছিল। পুলিশ-চোর, রাজকন্যা-চাকর, ভগবান-ভক্ত, এই টাইপের খেলার সময়ে ওর হাতে কিছু ডমিনেট হই। চড়, লাথি খাওয়া, জুতো পরা পায়ে ওর আমার বুকে উঠে দাঁড়ানো, এমনকি ভগবান- ভক্ত খেলার সময়ে ওর পায়ে ঠেকিয়ে বিস্কুট খাওয়ার অভিজ্ঞতা হয়। দিদির শিক্ষার ফলেই হয়ত আমি পাবলিকলি এসব খেলতে লজ্জা পেতাম না। অন্য অনেকের মত দিদিও আমাকে এরকম খেলতে দেখেছিল। দিদি ক্লাস এইটে ওঠার পরে টেনিস খেলতে ক্লাবে ভর্তি হল. আর টেনিস খেলে পায়ে ব্যাথা হয় এই অজুহাতে দিদি প্রায় প্রতিদিনই প্রাক্টিশ থেকে ফিরে আমাকে দিয়ে পা টেপাতো. আমি না থাকলে যেমন বাবা দিদির পা থেকে জুতো খুলে দিত, তেমনই আমি বাইরে থাকায় প্রাক্টিশ থেকে ফিরে দিদি বাবাকে দিয়ে পা টেপাচ্ছে এমনও হয়েছে. সেটা বাবা দিদির প্রতি ভালবাসা থেকে টিপত, নাকি এতে দিদির খেলার উন্নতি করবে ভাবত, নাকি বাবার মধ্যেও সামান্য সাবমিসিভনেস আছে সেটা আমি জানি না. তবে আমাকে দিদি এক্সট্রিম ডমিনেট করছে দেখেও বাবা কখনো বাধা দেয়নি, বরং মা যখন আপত্তি করত তখন সেটাকে হালকা করারই চেষ্টা করত. অবশ্য এক্টিভলি দিদিকে যে এতে উতসাহ দিত তাও নয়. আর দিদিও বাবাকে সেইভাবে কখন কিছু অর্ডার করেনি, বা মা আমাকে ডমিনেট করতে বাধা দিলে বাবার সাহায্যও নেয়নি. বাবার পজিশান প্রায় সব দিক থেকেই মুলত নিউট্রালই ছিল. ঘটনা অন্য পর্যায়ে পৌঁছাল আমি ক্লাস ৮ এ ওঠার পরে এক ঘটনায়। কি খেয়াল হওয়ায় বছরের মাঝখানে বাড়িওয়ালার স্ত্রী হঠাত জানালো তার আরো ঘর লাগবে, সে আর ভাড়াতে রাখতে চায় না। আমাদের উঠে যেতে হবে। মা শুধু বলেছিল এই বছরে আমার মেয়ে মাধ্যমিক দেবে। বছরটা শেষ হলে ওর পরীক্ষার পরে আমরা বাড়ি ছেড়ে দেব। কিন্তু সে রাজি হয়নি। কিছু কথা কাটাকাটি হয়, আর যার ফলে মা অপমানিত বোধ করে। নভেম্বার মাসের দিকে আমরা নতুন বাসা ভাড়া নিয়ে চলে আসি। কিন্তু ততদিনে মায়ের মাথায় এক অদ্ভুত জিনিস ঢুকে গেছে। ভাড়া বাড়িতে সম্মান নিয়ে থাকা যায় না, তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নিজের বাড়ি করতে হবে। মা বেশ অযৌক্তিক ছিল,বাবাকে লোনের চেষ্টাও করতে না দিয়ে নিজে উলটে একটা চাকরি নিল প্রাইভেট স্কুলে,,সাথে টিউশানি। যেভাবে হোক তাড়াতাড়ি বাড়ি কম্পলিট করে নিজের বাড়িতে যেতে হবে। তাই রোজগার বাড়ানোর পাশাপাশি কম ভাড়ার বাসায় উঠেছিলাম বাড়িতে কাজের লোকও রাখা হয়নি। আবার মা চাকরি, টিউশান জমি কেনা ও পরে বাড়ি তৈরির দেখাশোনাতে ব্যস্ত হয়ে পরল। ফলে বাড়ির রান্না বা কাজের সেরকম সময় পেত না মা আর। বিশেষ করে দিদির মাধ্যমিক শেষ হওয়ার পরেই মা এই বিশ্বাসে সময় কম দিত বাড়িতে যে দিদি এখন ফ্রি, বাড়ির কাজ দিদি করতে পারবে। কিন্তু দিদির রাজকন্যার মত স্বভাবের কারনে দিদিকে দিয়ে একটা কাগজের টুকরো ডাস্টবিনে ফেলানোও সম্ভব ছিল না, অন্য কিছু তো দূর। আমি তখন ক্লাস ৮ এ উঠেছি। বয়সন্ধীর সময়, দিদির প্রতি সাবমিসিভ হওয়ার থেকেও বন্ধুদের সাথে ঘোরা, খেলা আমার বেশি ভাল লাগতে শুরু করে। নতুন পাড়ায় আমার স্কুলের ক্লাসমেট ২ জন বন্ধু ছিল, তাদের সাথে ভাব বাড়ে, তারা ডাকলেই খেলতে চলে যেতে ইচ্ছা করত। ফলে আমার স্বেচ্ছায় বাড়ির কাজ করার ইচ্ছা কমে গিয়েছিল, ওদিকে আমাদের বাড়ির কাজ অনেক বেড়ে গিয়েছিল, আমি না করলে যেগুলো দিদির ঘাড়ে চাপার সম্ভাবনা ছিল। ফলে দিদি আমাকে আবার নতুন করে ' ব্রেইনওয়াশ' করার চিন্তা করছিল। এবং অল্প দিন পরেই তা হল। মে মাসে একদিন একটা A রেটিড বই আমার ব্যাগে ঢুকিয়ে দিয়েছিল এক বন্ধু। বইটা ঠিক পর্ন না হলেও মেয়েদের খোলামেলা পোষাক পরা ছবি যুক্ত একটু রগরগে গল্পের। নেট আসার আগের যুগে ওই বয়সে ওটাই অনেক বড় ব্যাপার ছিল। আমি নিতে চাইছিলাম না, মেয়েদের সম্পর্কে এরকম লেখা আমি তখনো মেনে নিতে পারতাম না। দিদি যেমন আমাকে শিখিয়েছিল মেয়েরা সুপিরিয়ার তেমনই আমার আরো কিছু ভুল ধারনা ছিল মাথায়। আসলে আমাকে রোমান্টিক সিনেমা, গান ও দেখতে দিত না দিদি। আর পেপারে রেপ, মেয়েদের উত্তক্ত করার খবর পরে আমি ভাবতাম বিয়ের বাইরে শারীরিক সব কিছুই মেয়েদের উপরে অত্যাচার। কিন্তু বন্ধুদের সামনে সে কথা বলতে না পেরে বইটা ব্যাগে নিয়ে ফিরেছিলাম। অবশ্য নিষিদ্ধ খারাপের হাতছানিও সামান্য ছিল। খারাপ কাজ জেনেও সেটা করার ইচ্ছাও ১% কাজ করছিল আমার মধ্যে। নতুন বাড়িতে আমার আলাদা ঘর ছিল না, আমি আর দিদি একই ঘরে শুতাম। এমনকি আমার জন্য খাটও ছিল না, দিদি খাটে আর আমি মেঝেতে শুতাম তখন ( মা তখন চুড়ান্ত কিপটেমি করে সব টাকা বাড়ি করার পিছনে খরচ করছিল যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাড়ি কম্পলিট করে নিজের বাড়িতে ওঠার জন্য)। যা হওয়ার ছিল তাই হয়েছিল. রাতে লুকিয়ে বইটা খুলতে গিয়ে দিদির কাছে ধরা পরলাম. দিদি আমাকে কান ধরে টেনে তুলে আমার দুই গালে খুব জোরে দুটো থাপ্পর মারল. তারপরে আমার চুলের মুঠি ধরে আমাকে বোঝাল এই বই গুলো কত খারাপ, এগুলো মেয়েদের পক্ষে কতটা অপমানজনক. দিদি জিজ্ঞাসা করায় আমি কে বই দিয়েছে সব বলে দিলাম. দিদি তখন খাটের উপরে বসে ছিল, আর আমি দিদির ঠিক পায়ের কাছে মেঝেতে, দিদির চটি পরা পা দুটো আমার কোলের উপরে রাখা আর আমার চুলের মুঠি দিদির হাতে ধরা. দিদি চুলের মুঠি ছাড়তে আমি দিদির চটি পরা পা দুটো দুই হাতে ধরে তার উপরে নিজের মাথা রেখে দিদির কাছে ক্ষমা চাইলাম, প্রতিজ্ঞা করলাম এরকম ভূল আর কখনো করব না. দিদি আমাকে দিয়ে প্রতিজ্ঞা করালো আমি এরকম ছেলেদের সাথে আর কখনো মিশবো না. সেই সাথে বলল ওরই ভুল হয়েছে আমাকে যথেষ্ট শাসনের মধ্যে না রাখাটা. জ্ঞান শেষে দিদি বইটা কুচিকুচি করে ছিঁড়ে ফেলে চটি পরা ডান পায়ে আমার মুখে একটা লাথি মেরে বলল ছেঁড়া বইটা ঘরের এককোনে আমার কুকর্মের প্রমান হিসাবে প্লাস্টিকে ভরে রেখে শুয়ে পরতে. সেটাই আমার মুখে মারা দিদির প্রথম লাথি. তার আগে দিদির ওই আমাকে " উল্লু" বানানো এক্সপ্লেনেশান, আমার কান ধরে তোলা, থাপ্পর মারা সবই আমাকে ভিশন সাবমিসিভ করে তুলেছিল আবার. আমার মনে সত্যিই জেগে উঠেছিল কৃতকর্মের প্রতি অপরাধবোধ. সেই সাথে দিদিকে আমার নিজের রক্ষাকর্তা বলে মনে হচ্ছিল. দিদি আমাকে এইভাবে মারায় অবশ্য ভিশন ভাল লেগেছিল. মনে মনে প্রতিজ্ঞা করলাম শুতে শুতে যে এইসব খারাপ ছেলেদের সাথে আর মিশবো না. দিদির কথায় উঠবো বসবো, দিদি যা বলবে সব কাজ করে দেব. সেটা যে এবার এত দূর যাবে সেটা অবশ্য আমার কল্পনাতেও আসেনি. আসলে বাড়ির কাজ তখন এতটাই বেড়ে গিয়েছিল আর সেগুলো করার জন্য মা দিদিকে এতটাই চাপ দিচ্ছিল যে দিদির আমাকে এক্সট্রিম কন্ট্রোল করে সব আমার ঘাড়ে চাপাতে চাইছিল আবার. আমার এই ভুল দিদিকে সেই সুযোগই করে দিয়েছিল. আমি শুতে যেতে দিদি বলল আজ রাতে বালিশের বদলে আমার পুরনো স্কুল স্নিকারটায় মাথা রেখে শো, তোর প্রায়শ্চিত্ত হবে এতে. আমি শু রাক থেকে দিদির পুরনো স্নিকারটা এনে আমার বিছানার উপরে সেটা উলটো করে রেখে তার উপরে মুখ গুজে উপুড় হয়ে শুলাম. দিদির জুতোর তলার ময়লা যত মুখে লাগছিল তত মনে হচ্ছিল যে পাপ করতে যাচ্ছিলাম তার থেকে মুক্ত হচ্ছি এর ফলে. সে এক অদ্ভুত ভাল লাগা. আর দিদির কাছে আমার এক্সট্রিম ডমিনেটেড হওয়ার সবে শুরু. আমি রাতে ঘুম আসার আগে বহুক্ষন দিদির নোংরা জুতোর তলায় নিজের মুখ ঘসেছিলাম, জুতোর তলায় আসতে আসতে চুম্বন করে দিদিকে বারবার ধন্যবাদ দিয়েছিলাম আমাকে পাপের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য। সকালে ঘুম ভাংলো মাথার উপরে চাপ পরায়। কে যেন উপুড় হয়ে দিদির জুতোর তলায় মুখ রেখে শোয়া আমার মুখটা দিদির জুতোর তলায় চেপে ধরেছে। আমি চোখ খুলতে না পেরে প্রথমে হাত বাড়িয়ে ছুঁয়ে দেখলাম। আমার মাথার উপরে কার যেন চটি পরা পা! আমি আসতে আসতে ঘুরে উপুড় থেকে চিত হয়ে শুতে পা টা আমার মাথার পিছন থেকে মুখের উপরে চলে এল৷ দিদির পা। দিদি নীল চটি পরা ডান পা আমার ঠোঁট আর নাকের উপরে রেখে কোমরে হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে। আমার মনে কিরকম অদ্ভুত ভক্তি জেগে উঠলো দিদিকে এইভাবে আমার মুখের উপরে পা রেখে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে। আমি দুই হাত দিয়ে দিদির চটি পরা ডান পা টা নিজের মুখের উপরে চেপে ধরে চটির গলায় বেশ কয়েকবার চুম্বন করলাম। দিদি প্রায় দুই মিনিট হাসি মুখে দাঁড়িয়ে আমাকে ওর প্রতি ভক্তি দেখাতে দিল। তারপরে আমার মুখে চটি পরা ডান পায়ে একটা লাথি মেরে বলল, " যা, ঘরের কাজ করতে লেগে পর এবার। " তখন সকাল ৭ টা। আমি ফ্রেশ হয়ে ঘরের কাজে লেগে পরলাম। কাজের লোক ছিল না, তার উপরে কম ভাড়ার ওই বাসায় রানিং ওয়াটারও নেই। আমি প্রথমে সারাদিনের প্রয়োজনীয় জল টিউবয়েল থেকে ভরে রান্নাঘর, বাথরুমে রাখলাম। প্রায় ৪০ লিটার জল ওই বয়সে টিউবয়েল থেকে টেনে আনা বেশ কঠিন কাজ। এরপরে ঘর ঝাঁট দিতে শুরু করলাম। বাবা আর মা দুজনেই তখন পরপর কাজে বেড়িয়ে গেল। ঘর ঝাঁট দিয়ে আমি ঘর মুছলাম, তারপরে দিদি আর আমার জন্য টিফিন বানালাম। দিদিকে খাটে টিফিন আর চা সার্ভ করে নিজেও খেলাম। দিদির খাট থেকে খালি প্লেট তুলে রান্নাঘরে গিয়ে আগের দিনের জমা সব বাসন মাজলাম। এরপরে দিদি আর আমার কিছু কাপড় কেচে স্নান সারতে সারতে ১০ টা বেজে গেল। তাড়াতাড়ি ব্যাগ গুছিয়ে রেডি হয়ে স্কুলে গেলাম। মন যদিও প্রফুল্ল ছিল তবু অনভ্যস্ত শরীরে টানা ৩ ঘন্টার বেশি বাড়ির কাজ করে শারীরিক ভাবে ক্লান্ত হয়ে পরেছিলাম। পরে যদিও স্পষ্টই বুঝেছিলাম দিদি বাড়ির এত কাজ নিজে না করে আমার ঘাড়ে চাপাতেই আমাকে ভুল বুঝিয়ে ডমিনেট করছে তখন সে কথা একবারের জন্যও মনে হয় নি। শুধু মনে হয়েছিল দিদি আমাকে পাপের হাত থেকে বাঁচাতে এসব করছে! স্কুলে সেই বন্ধু সেদিন জিজ্ঞাসা করেছিল ওউ বইটা পড়েছি কিনা। আমি পড়ছি পড়ব বলে এড়িয়ে গিয়েছিলাম। দিদি বইটা ছিঁড়ে ফেলে দিয়ে আমাকে পাপেফ হাত থেকে বাঁচিয়েছে এটা বলতে চাইলেও সে সাহস আমার ছিল না। আমি স্কুল থেকে বিকালে যখন ফিরলাম তখন বাবার অফিস থেকে ফিরতে দেরী থাকলেও মা ফিরে এসেছে। দিদির তখন মাধ্যমিকের পরে স্কুল ছুটি, দিদি টেনিস প্রাক্টিশ থেকে ফিরে নিজের খাটে শুয়ে আছে। দিদি নিজে হাতে তখনো কোনদিন নিজের জুতো মোজা খোলেনি, আমি বা বাবা খুলে দিতাম। বাড়িতে বাবা বা আমি কেউ না থাকলে দিদি জুতো পরেই খাটে উঠে যেত । আমি বা বাবা ফিরলে দিদির পা থেকে জুতো মোজা খুলে দিতাম। ফলে সেদিনও দিদি টেনিস খেলার সাদা মোজা আর সাদা স্নিকার পরে খাটে শুয়ে ছিল, ওর পা দুটো ঠিক খাটের প্রান্তে রাখা। আমাকে দেখে দিদি একটু বিরক্তি নিয়ে বলল, " দেখ, তোর অপেক্ষায় আমাকে ৩০ মিনিট জুতো পরে ওয়েট করতে হচ্ছে। " দিদির প্রতি এক্সট্রিম সাবমিসিভনেসে আগের রাত থেকেই মন পরিপূর্ণ ছিল আমার। আমি " সরি দিদি" বলতে বলতে দিদির পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসে পরলাম। তারপরে পাশাপাশি রাখা দিদির সাদা স্নিকার পরা পা দুটো ধরে তাফ তলায় নিজের মুখটা গুঁজে দিলাম। দিদির জুতোর তলায় বেশ ধুলো লেগেছিল। আমি সেই ধুলো ভরা জুতোর তলায় নিজের মুখ ঘসতে ঘসতে বারবার এভাবে সরি বলতে লাগলাম দিদিকে যেন স্কুলে গিয়েও আমি অপরাধ করেছি! মন জুড়ে তখন এক অদ্ভুত শান্তি, এক অদ্ভুত আনন্দ। দিদি আমার চেয়ে অনেক সুপিরিয়ার, আমার প্রভু স্থানীয়, আমাকে দিদি পাপের হাত থেকে উদ্ধার করছে এসব যত ভাবছিলাম তত দিদির প্রতি আরো ভক্তি বাড়ছিল। আর যত দিদির প্রতি ভক্তি বাড়ছিল আর সেটা প্রকাশ করতে পারছিলাম, তত এক অজানা আনন্দ ঘিরে ধরছিল আমাকে। আমি প্রায় ৩-৪ মিনিট সরি বলতে বলতে দিদির জুতোর তলায় মুখ ঘসা চালিয়ে গেলাম। দিদি বাধা না দিয়ে বরং আমার মুখে জুতোর তলা চেপে ধরছিল, লাথিও মারছিল আমার মুখে মাঝে মাঝে। হঠাত পাশের ঘর থেকে মা এসে দাঁড়ালো, বোধহয় আমাদের এই অদ্ভুত অবস্থায় দেখতে পেয়েই। মা বেশ রাগী গলাতেই দিদিকে জিজ্ঞাসা করল আমাকে এরকম অপমানজনক শাস্তি দিচ্ছে কেন দিদি? মায়ের প্রশ্নে দিদি আমাকে কাল দিদির ছিঁড়ে দেওয়া বইটা নিয়ে এসে মাকে দেখাতে বলল। আমি খুব লজ্জা আর ভয় সত্ত্বেও উঠে গিয়ে প্লাস্টিকে রাখা ছেঁড়া বইটা এনে মাকে দিলাম। দিদি বললো দেখ, তোমার ছেলে কিসব বই পড়ছে এই বয়সে। কঠোর শাস্তি না দিলে ও খারাপ রাস্তায় যাবে, মেয়েদের সম্মান করবে না কোনদিন। মা বইটা দেখে থমকে গেল। বেশ কিছুক্ষন চুও করে রইল। আমি ততক্ষনে আবার দিদির পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসে মায়ের সামনেই আবার দিদির জুতোর তলায় নিজের মুখ ঘসতে লেগেছি। এই কাজটা যে খারাপ বা গোপন কিছু সেই বোধ আমার তখন ছিল না দিদির দেওয়া অদ্ভুত শিক্ষার ফলে। মা একটু পরে বলল এই বই পড়ে ও অপরাধ করেছে, ওর শাস্তি প্রাপ্য। কিন্তু তুই যা করছিস এরকম এক্সট্রিম শাস্তি কাউকেই দেওয়া যায় না, এই অপরাধে তো নাই। দিদি নিরুত্তাপ গলায় বলল, " তোমার যদি মনে হয় ও অন্য কোন শাস্তির যোগ্য তুমি তাই দিও। আমি আমার যেটা ঠিক মনে হয় সেই শাস্তি দেব। ছোট ভাইকে মানুষ করার একটা দায়িত্ব আমারও তো আছে।" মা রেগে গিয়ে বললো, " তুই কিন্তু বড্ড বাড়াবাড়ি করছিস। একে নিজে রাজকন্যার মত হাবভাব করিস, কোন কাজ করিস না। আর ভাইকে দিয়ে সেই কাজ করিয়ে নেওয়ার ইচ্ছায় উল্টোপালটা বুঝিয়ে যাস।" দিদিও রেগে বেশ চড়া গলায় বললো, " ভাইকে ভুল বুঝিয়ে নিজের স্বার্থ হাসিল করলে বেশ করি। তোমার গুরু যখন তোমাকে ভুল বুঝিয়ে স্বার্থ হাসিল করে তখন আমি তোমাকে বাধা দিই? বাবা বাধা দেয়? আমি ভাইকে ভুল বোঝালেও তাই তোমাদের বলার কিছু নেই।" আমি অবশ্য এই কথা শুনেও ভেবেছিলাম এটা দিদি রাগের মাথাতেই বলেছে। আসলে দিদি আমাকে ইউজ করছে না, পাপের হাত থেকে বাঁচাচ্ছে! মা রেগে গিয়ে বলল " তোর বাবা ফিরলে আজ রাতে কিছু একটা শক্ত ডিশিসান নেওয়া দরকার। এভাবে তোকে চলতে দেওয়া যায় না।" মা রেগে গিয়ে পাশের ঘরে চলে গেল আর আমি দিদির পা থেকে জুতো মোজা খুলে গামলায় জল এনে দিদির পা ধুয়ে গামছা দিয়ে মুছে পায়ে ঘরের নীল চটি পরিয়ে দিলাম। তারপরে দিদি আর আমার জন্য টিফিন এনে দিদিকে সার্ভ করে টিফিন খেতে খেতে চেয়ারে বসে টিভি দেখতে থাকা দিদির পায়ের কাছে বসে দিদির চটি পরা, টেনিস খেলে ক্লান্ত পা দুটো মন দিয়ে যত্ন করে টিপে দিতে লাগলাম। বাবা যখন ফিরল সন্ধ্যা ৬ টায় তখনো আমজ দিদির পায়ের কাছে বসে দিদির পা টিপে যাচ্ছি! 3... সেদিন সন্ধ্যায় বাবা যখন বাড়ি ফিরল তখনো আমি দিদির চটি পরা পা দুটো কোলের উপরে রেখে যত্ন করে টিপে যাচ্ছি। মা যথারীতি অভিযোগ করল বাবার কাছে যে দিদি আমাকে ভুল বুঝিয়ে ইউজ করছে। কি ভাবে,সেটাও বলল একটু রাগী ভাবে। বাবা সব শুনে শান্ত ভাবে বলল, রাতে এই নিয়ে কথা বলব। সেদিন রাতে খাওয়ার পরে দিদির আদেশে আমিই সব বাসন মাজতে গেলাম৷ মা রাগ করলেও নিজে মাজবে একথা বলেনি। আমি বাসন মেজে ফিরে দেখি মা আবার সেই কথা তুলেছে। দিদির ইশারায় আমি মা বাবার চোখের সামনেই দিদির চটি পরা পায়ের তলায় শুয়ে পরলাম। তারপরে দিদির আদেশে আমার মুখের উপরে রাখা চটি পরা পা দুটো যত্ন করে টিপে দিতে লাগলাম বাবা মায়ের সামনে। বাবা আবার মায়ের সব অভিযোগ শুনল। তারপরে বলল, " তোমার শুনতে খারাপ লাগলেও এটা সত্যি যে তুমি যদি তোমার সব অদ্ভুত চাহিদা আর চিন্তার একটাকেও একটু এডজাস্ট করতে তো দিশা ( আমার দিদি) ওর ভাইকে এতটা ব্যাবহার করত না। তুমিই ঝগড়া করে পারিবারিক বাড়ি থেকে বেরিয়ে এলে, তুমিই আগের বাড়িওয়ালার সাথে ইগোর লড়াইয়ে পরে বাড়ি তৈরি নিয়ে হঠাত ঝড়ের গতিতে ছুটতে গিয়ে অন্য খরচ বাঁচানোর নামে বাড়ির কাজ বাড়ালে। কাজের লোক রাখতে দিলে না, বাড়ি লোন নিয়ে করব তাও হতে দিলে না। গুরুর পিছনে এদিকে অকারনে খরচ করে যাচ্ছ। নিজে চাকরির কাজে বিজি থাক বলে বাড়ির কাজ আরো বেশি। দিশার মত মেয়ে নিজে হাতে জল গড়িয়ে খাবে এটা আমারও ভাল লাগে না, এত কাজ করা তো দূর । ও রাজকন্যার মত জীবন কাটাবে সেটাই মানায় ওকে। আর খোকা যা করছে নিজের ইচ্ছায় করছে। দিশার মত দিদি পেলে তার এভাবে সেবা করতে চাওয়া খুবই স্বাভাবিক। এতে ওরা দুজনেই খুশি থাকছে। তুমি যদি এখনো নিজের একটা মতও চেঞ্জ কর, বাড়ির কাজ কমবে। দিশাও ভাইকে,এইভাবে ইউজ করবে না। নাহলে, ওদের ওদের মতই কাটাতে দাও।" মা একটু রাগ দেখিয়েছিল তখন। কিন্তু নিজের কোন চিন্তা চেঞ্জ করেনি। ফলে দিদির আর আমার সম্পর্কও একইরকম ভাবে এগিয়ে চলল। দিদি আমাকে ক্রমে আরো বেশি করে ডমিনেট করতে লাগল। মা ধীরে ধীরে আপত্তি করা বন্ধ করে দিল এই নিয়ে। দিদি বাইরের লোকের সামনেও আমাকে নির্দিধায় ডমিনেট করত। আমার একটুও খারাপ লাগত না, দিদিকে ক্রমে আমি প্রভু বলে ডাকা শুরু করলাম সবার সামনেই। আমার শুধু খারাপ লাগত আমার পাড়ার স্কুলের বন্ধুরা এই ঘটনা জেনে যাওয়ায়। কারন স্কুলে সবাই মিলে আমাকে ক্ষেপাতে পারে এই ভয় পেতাম। সেটা বলায় দিদি বলল দরকার নাহলে স্কুল যেতে হবে না। আমাদের স্কুলে এটেন্ডেন্স একদম না থাকলেও সে সময় কিছু বলত না। ফলে আমি স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিলাম। বাবা মাও কিছু বলল না এই নিয়ে। আমার সকাল থেকে রাত তখন সময় কাটত দিদির সেবা করে আর দিদির আদেশে বাড়ির সব কাজ করে। দিদি বাইরে থেকে ফিরলে জুতোর তলার ময়লা পাপোষের মত আমার মুখে ঘসে মুছত।আমার মুখের উপরে চটি বা জুতো পরা পা রেখে বসে পা টেপাতো সবার সামনে। আমার চোখে দিদি তখন সত্যিই দেবী, প্রভু। রাগ করা তো দূর, কি সুখ যে পেতাম ওই বয়সে ওইভাবে দিদির সেবা করে বলে বোঝানো সম্ভব না। আমার সাবমিসিভনেস বাড়াতে, দিদির প্রতি ভক্তি বাড়াতে দিদি রেগুলার আমাকে বিশেষ ভাবে ডমিনেট করত। আমার মুখে জুতো পরা পায়ে রোজ উঠে দাঁড়িয়ে থাকত কিছুক্ষণ। আমার গালে চড়, মুখে লাথি মারত জুতো পরা পায়ে। বাবা তো খুশি মনেই মেনে নিত, মাও আর কিছু বলত না দিদিকে। বাবাও এই সময়ে রোজ কিছুক্ষণ করে দিদির পা টিপে দেওয়া শুরু করে এই সময়ে। এর দুই মাস পরেই দিদির মাধ্যমিকের রেজাল্ট বেরলো। দিদি অসাধারন রেজাল্ট করল, শহরে হায়েস্ট পেল৷ আর এই অজুহাতে আমার প্রতি ডমিনেশান আর আমাকে ইউজ করাকে এক্সট্রিমে নিয়ে গেল দিদি।

No comments:

Post a Comment