Saturday 1 June 2024

গিনিপিগ দাদা ও বিজ্ঞানী বোন!

warning: cfnm story. বহুদিন পরে আবার গল্প লিখছি। এক পাঠকের অভিজ্ঞতার উপরে ভিত্তি করে। গিনিপিগ দাদা ও নুনু বিজ্ঞানী বোন! ছোটবেলা থেকে অনেকের মাথায় বিভিন্ন কারনে ঢুকে যায় সে লুজার। কারো হাইট কম বলে,,কেউ বা কালো বলে। আমার মাথায় এটা ঢুকেছিল আমার রাতে বিছানায় পেচ্ছাপ করার স্বভাবের জন্য। ২-৩ দিনে অন্তত একবার আমি বিছানায় পেচ্ছাপ করতামই। বয়স বাড়তে লাগল,,কিন্তু এই অভ্যাস গেল না। একবার ১০ বছর বয়সে মামাবাড়ি গিয়ে বিছানায় পেচ্ছাপ করে ফেললাম। মামি কথা শোনাল, মা মারল। মামাতো বোন আর আমার ছোট বোন পিছনে লাগল। মা সেদিনই লজ্জায় আমাদের নিয়ে ফিরে এল বাড়িতে। বয়স ১১-১২-১৩ হয়ে বাড়তে লাগল। কিন্তু ঘুমের ঘোরে বিছানায় পেচ্ছাপ করা আমি কমাতে পারলাম না। মা খুব কটু কথা শোনাত। যে আমি বিছানা নষ্ট করি। আমার এই স্বভাবের জন্য মা আমাকে নিয়ে কোথাও যেতে পারে না। লজ্জায় আমার মাথা হেঁট হয়ে যেত। নিজেকে খুব ছোট মনে হত। কিন্তু শুলেই আমি ঘুমে কাদা হয়ে যেতাম। কখন যে পেচ্ছাপ করে ফেলি বিছানায় সেটা নিয়ন্ত্রন করতে পারতাম না। যত নিজেকে ছোট ভাবতাম তত আমি নিজেকে গুটিয়ে নিতাম, বন্ধুদের সাথেও ভাল করে মিশতে পারতাম না। মা আমাকে এই নিয়ে কথা শোনাত। আর আমার ২ বছরের ছোট বোন আমার পিছনে লাগত। সুন্দরী স্মার্ট বোনকে দেখে আমার আরও নিজেকে লুজার বলে মনে হত। ও পিছনে লাগলে আমার খারাপ লাগত প্রথমে। কিন্তু ওর কথা ঠিক মনে হত বলে প্রতিবাদও করতাম না। বড় হওয়ার সময়ে আমার এই সমস্যা কমানোর, কন্ট্রোলে রাখার জন্য আর মা যাতে আমাদের নিয়ে বাইরে আত্মীয়ের বাড়িতে বা বেড়াতে যেতে পারে তার জন্য অদ্ভুত সব পরীক্ষা করত আমাকে নিয়ে। মা এই নিয়ে কখনো ওকে কিছু বলে নি। আর বাবা তো বাইরে থাকত। তাই আমি আমার ২ বছরের ছোট বোনের অদ্ভুত সব পরীক্ষা করার গিনিপিগ হয়ে গিয়েছিলাম। যেমন ১০ বছর বয়সে মামার বাড়িতে বিছানায় পেচ্ছাপ করে ফেলার পরদিন বাড়িতে ফেরার পরে মা আদেশ দিল- "তোর জন্য অনেক গদি তোশক নষ্ট হয়েছে। আজ থেকে তুই মেঝেতে শুবি।" তার আগে অবধি আমি আমার ছোট ঘরের খাটে শুতাম। সেই ঘরের মেঝেতে যথেস্ট জায়গা নেই। তাই আমি বোনের ঘরের মেঝেতেই শুলাম। বোন উলটে আদেশ দিল - " এমন ভাবে ড্রেনের কাছে নুনু রেখে শো যাতে পেচ্ছাপ করলে সেটার অনেকটা বেরিয়ে যায়।" ফলে আমি ঘরের মেঝেতে জল পরলে যেই ড্রেন দিয়ে বেরোয় তার কাছে নুনু রেখেই শুলাম বোনের আদেশ মেনে। এইভাবে কয়েক মাস গেল। বোনের ঘরের শক্ত মেঝেতে আমি পাতলা চাদর পেতে শুতাম। পেচ্ছাপ করলে সেটা আমিই কাচতাম। আর ছোট বোন সেই ঘরেই দামী গদি পাতা খাটে শুয়ে আমার পিছনে লাগত। ফলে নিজেকে ইনফিরিয়র লুজার ভাবা আর বোনকে সুপিরিওর ভাবার সেই শুরু। আমি সন্ধ্যার পরে ওর ঘরের মেঝেতেই শুয়ে বা বসে পরতাম বা টিভি দেখতাম। আমি শুয়ে থাকলে বোন মিমি প্রায়ই আমার বুক পেট ক্যাজুয়ালি ওর চটির তলায় মাড়িয়ে হেঁটে চলে যেতে শুরু করে। কখনো কখনো আমার মুখও চটির তলায় মাড়িয়ে যেতে লাগে। বোন প্রথমে এটা শুরু করে রাতের বেলায়। ওর ঘরে ওর খাট আর এটাচড বাথরুমের মাঝখানের মেঝেতে আমি শুতাম দেওয়াল ঘেঁসে। আমার মাথা বোনের বিছানার দিকে আর পা থাকত বাথরুমের দিকে। কিন্তু অন্ধকার ঘরের মাঝখান দিয়ে যেতে ওর অসুবিধা হয় অজুহাত দিয়ে বোন দেওয়াল ধরেই এগোত আর ওর চটি পরা পা পরত আমার বুকে আর মুখে। স্বাভাবিক ভাবেই আমার ঘুম ভেঙে যেত ওর পায়ের চাপে। প্রথম দিন আমি ঘুমের ঘোরে কি হচ্ছে বুঝতে না পেরে চিৎকার করে উঠি। তাই শুনে মাও পাশের ঘর থেকে চলে আসে। কি হয়েছে বলে বোন বলে - " দাদা যদি নিজের পেচ্ছাপ কন্ট্রোল করতে পারে না। তাই দয়া করে আমি ওকে নিজের ঘরের মেঝেতে শুতে দিয়েছি। কিন্তু এরকম এক্সিডেন্ট তো হয়েই যেতে পারে মেঝেতে শুলে। অন্ধকারে আমি তো আর দেখতে পাই না যে কোথায় পা দিচ্ছি!" মা শুনে ঘাড় নেড়ে বলে " ঠিকই তো বলেছিস।" আমিও কোন প্রতিবাদ করি নি। অথচ আমার মনে হয় বোন পুরো জিনিসটা ইচ্ছা করেই করেছে। অসতর্ক অবস্থায় অন্ধকারে হাঁটার সময়ে ওর চটি পরা পা আমার মুখের উপরে পরলে ও উলটে পরত। কিন্তু তা হয়নি! বরং ও দিব্বি চটি পরা পায়ের তলায় আমার মুখ বুক পেট সব মাড়িয়ে চলে গিয়েছিল। আর বাইরে থেকে খোলা জানলা দিয়ে যা আলো আসছিল তাতে আমাকে দেখতে না পাওয়ারও কোন কারন ছিল না। কিন্তু আমি কিছু না বলে উলটে না বুঝতে পেরে চিৎকার করে ফেলার জন্য সরি বলে ক্ষমা চাইলাম। আমার ভিতর থেকে কে যেন বলছিল বোন ভুল কিছু করেনি। সব দোষ আমার। আমার ক্ষমা চাওয়াই উচিত! এইভাবে বেশ কিছুদিন চলল। বোন প্রায় রোজ রাতেই একবার করে উঠত। আর আমার মুখ বুক পেট সব চটির তলায় মাড়িয়ে টয়লেটে যেত। কখনো ওর চটি পরা পায়ের তলায় আমার নাক এত জোরে চাপা খেত যে আমি যন্ত্রনায় ছটফট করতাম। আবার কখনো বা ওর চটির তলায় আমার নুনু আর বিচি চাপ খেত। এই দুটোতেই সবচেয়ে বেশি ব্যাথা লাগত। আর বোন উলটে বলত - " চিল্লিয়ে মায়ের ঘুম ভাঙাচ্ছিস কেন? তুইও যদি পেচ্ছাপ পেলে আমার মত উঠে বাথরুমে গিয়ে করে আসতে পারতিস তাহলে তোকে আজ মেঝেতে শুতে হত না। এসব সহ্যও করতে হত না। দোষ তো তোর। তাই পেচ্ছাপ কন্ট্রোল করতে না পারলে অন্তত ব্যাথা কন্ট্রোল করতে শেখ!" আমি কিছুই বলতাম না বোনকে। নিজেকে খুব ছোট আর বোনকে আমার চেয়ে অনেক উঁচু মনে হত। আর এভাবেই ক্রমে কখন যেন এই পুরো ব্যাপারটা অল্প অল্প ভালও লাগতে শুরু করে আমার। বোন রোজ রাতে আমাকে চটি পরা পায়ের তলায় মাড়িয়ে বাথরুমে যেতে থাকে। তারপরে সন্ধ্যাবেলায় আমি ঘরের মেঝেতে শুয়ে থাকার সময়েও আমাকে চটির তলায় মাড়িয়ে যেতে লাগে। প্রথমে শুধু বুক আর পেট পায়ের তলায় মাড়ালেও পরে আসতে আসতে আমার মুখও চটির তলায় মাড়াতে লাগে বোন। না, এই নিয়েও আমি একবারও কারো কাছে অভিযোগ করিনি। বোনকে কোন বাধাও দিই নি! তখন আমার মনে হত বোন সুপিরিওর, ও আমাকে ওর পায়ের তলায় মাড়িয়ে যেতেই পারে! বোন মিমি তাই দিব্বি ওর চটি পরা পায়ের তলায় দিব্বি আমার, বুক, পেট, নুনু সব মাড়িয়ে যেতে লাগে! এভাবে এক বছরের কিছু বেশি যায়। তখন আমি ১২ আর বোন ১০ এর। ক্রমে শীতকাল আসে। মেঝেতে খুব ঠান্ডা লাগত, কিন্তু মাকে আমি তারপরেও এই নিয়ে কিছু বলিনি। আমি মেঝেতেই শুতাম। বোন সন্ধ্যায় আর রাতে আমাকে ওর চটি পরা পায়ের তলায় মাড়িয়ে যেত। আমি রাতে মেঝেতে পেচ্ছাপ করে ফেললে নিজেই উঠে মেঝে মুছতাম আর আমার শোওয়ার চাদরটা কেচে দিতাম। আমাদের বাবা ২-৩ মাসে একবার বাড়ি ফিরত। সেবার শীতকালে বাড়ি ফিরে আমাকে রাতে মেঝেতে শুতে দেখে বাবা বলল " যতই রাতে পেচ্ছাপ করুক তাই বলে ও ঠান্ডা মেঝেতে শুয়ে ঘুমাবে? আমি ওর জন্য খাটিয়া এনে দিচ্ছি। এই বলে বাবা আমার জন্য স্টিলের কাঠামোর উপরে ফাইবারের ফিতে দিয়ে বোনা খাটিয়া নিয়ে এল। আমি কয়েকদিন তার উপরে শুলাম। রাতে পেচ্ছাপও করে ফেললাম। বাবা চলে যেতেই পরের দিন বোন আমার ঘরে এসেই নাকে হাত দিয়ে বলল - " ইশ! পেচ্ছাপ করে করে কি দুর্গন্ধ করেছিস এটাতে। কাল এটাকে ভাল করে ধুয়ে রোদে দিবি। আর তুই যাতে এটাতে পেচ্ছাপ না করিস তার ব্যাবস্থা করব আজ রাতে। রাত হতে বোন আমার ঘরে এসে ঢোকে একটা পলিথিন ব্যাগ আর কয়েকটা কাপড়ের ক্লিপ হাতে। বলে - " চেন খুলে তোর নুনুটা বার কর। তোর বিছানায় পেচ্ছাপ করা বন্ধ করার একটা দারুন উপায় মাথায় এসেছে। আমি অবাক হয়ে বলি " কি করবি?" বোন উত্তর না দিয়ে এগিয়ে এসে নিজেই একটানে আমার বারমুডার চেন খুলে বাঁ হাত দিয়ে আমার নুনুটা বাইরে বার করে এনে বলে " করলে নিজেই দেখতে পাবি।" এই বলে হাত দিয়ে আমার নুনুটা প্রায় এক মিনিট ডলতে থাকে। বোনের হাতের ঘসা খেয়ে এক মিনিট পরে আমার ১২ বছর বয়সী নুনু বেশ শক্ত হয়ে যায়। এবারে বোন সেটাকে পলিথিনের ব্যাগে ঢোকায় তারপরে কাপড়ের ৩-৪ টা ক্লিপ পলিথিনের উপর দিয়ে আমার নুনুতে লাগায়। আর নুনুর গোড়াতে রবারের গার্ডার দিয়ে পলিথিনটা মুড়ে দিয়ে বলে -" এবারে রাতে পেচ্ছাপ করলে এই প্লাস্টিকের বাইরে বেরোবে না। কেমন বুদ্ধি করলাম বল তো। এবারে রাতে তুই শান্তিতে বিছানায় ঘুমাতে পারবি।" এই বলে বোন ওর ঘরে ফিরে যায়। আমি হতভম্ব হয়ে বসে থাকি। বোন নিজে হাতে আমার নুনু বার করে হাত দিয়ে ডোলে শক্ত করে তাতে প্লাস্টিক লাগিয়ে দিয়েছে যাতে আমি পেচ্ছাপ করলে তার ভিতরেই থাকে এটা তখনো আমার বিশ্বাস হচ্ছিল না যেন! বোন নুনুতে হাত দেওয়ায় আমার ভাল লাগা আর লজ্জা একসাথে কাজ করছিল। সাথে বোনের পায়ের তলায় trample হতে না পারার কষ্ট আর এই প্লান সফল হলে এইভাবে নুনুতে প্লাস্টিক জড়িয়ে বেড়াতে বা আত্মীয়ের বাড়িতে রক্ষা পাওয়ার আনন্দ। সব মিলিয়ে খুব জটিল এক মানসিক পরিস্থিতিতে পরেছিলাম। ওদিকে কাপড়ের ক্লিপগুলো আমার নুনুটাকে খুব জোরে চিপে ধরেছিল। মোট ৩ টে ক্লিপ আমার নুনুর আগা, গোড়া আর মাঝে। যত সময় যাচ্ছিল ব্যাথা বাড়ছিল আর সেই চাপের জন্য নুনুতে উত্তেজনাও হচ্ছিল। আর এই অদ্ভুত কান্ড আমার ছোট বোন নিজে হাতে করে দিয়ে গেছে ভাবতে আমার কেন জানি না আরো ভাল লাগছিল। আমার নুনু ক্লিপের চাপে যন্ত্রনায় উত্তেজিত হয়ে কাঁপছিল। আমি দাঁতে দাঁত চেপে সহ্য করছিলাম। কিন্তু এই অবস্থাতেই কখন যেন ঘুমিয়ে পরলাম আর ঘুমের ঘোরে ক্লিপ খুলে ফেললাম। রবারের গার্ডারটা ছিল। কিন্তু মুশকিল হল শক্ত নুনু ঘুমের ঘোরে নরম হতেই গার্ডার আলগা হয়ে গিয়েছিল। ফলে পেচ্ছাপ বেশি হতেই প্লাস্টিক খুলে গেল। আমি নিজের পেচ্ছাপ মেখে খাটিয়ায় ঘুমিয়ে রইলাম মরার মত। সকালে ঘুম ভাংল কানমোলা খেয়ে। মিমি আমার ডান কানটা খুব জোরে মুলতে মুলতে বলল - " এত ভাল ব্যাবস্থা করে দিয়ে গেলাম। সেটারও বারোটা বাজালি?" তোকে দিয়ে কিচ্ছু হবে না। ভেবেছিলাম পরীক্ষা সফল হলে মাকে বুঝিয়ে দার্জিলিং যাব। তুই এরকম করলে তোকে নিয়ে তো যাওয়ার কোন উপায় নেই দেখছি! এই বয়সে তুই বিছানায় পেচ্ছাপ করবি আর হোটেলে সবার হাসির পাত্র হব আমরা।" গিনিপিগ দাদার উপরে ওর বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা নীরিক্ষা ব্যর্থ হওয়ায় বোন খুব দুঃখী মনে হল। সকালে ব্রেকফাস্ট করার সময়ে বোন মাকে নিজের পরীক্ষার কথা আর আমি কিভাবে সব আশায় জল ঢেলে দিয়েছি সেটা বিশদে বলল। মাও হতাশ বলে মনে হল। কিন্তু একটু ভেবে বলল " ওভাবে হবে না। পলিথিন ঠিক খুলে যাবে।" " ও খুলে না ফেললে কেন খুলে যাবে মা? আমি তো শক্ত করে আটকেছিলাম।" " ওর নুনু শক্ত নাহলে তুই পলিথিন ভাল করে আটকাতে পারবি না। পেচ্ছাপ পাশ দিয়ে বেরিয়েই যাবে। আর নুনু শক্ত করে পলিথিন লাগালেও ও ঘুমিয়ে পরলেই নুনু আপনা থেকেই নরম হয়ে যাবে। পেচ্ছাপ সেই বেরিয়েই যাবে। তুই প্লানটা খুব বুদ্ধি করে করলেও তাই কাজে লাগবে না।" মা তার ১০ বছর মেয়েকে বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করে। " কিন্তু এভাবে তো চলতে পারে না। ওর জ্বালায় আমরা কোথাও যেতে পারি না। আমাকেই মাথা খাটিয়ে পরীক্ষা নীরিক্ষা করে কিছু একটা উপায় বার করতে হবে। বোন বলে। মা বলে " তোর বুদ্ধির উপরে আমার ভরসা আছে মিমি। ভাল করে ভেবে চিনতে পরীক্ষা করে কিছু একটা উপায় বার কর। প্লান কাজে লাগলেই তোদের নিয়ে দার্জিলিং যাব আমি। কথা দিলাম।" বোন বলল " যতদিন কাজে লাগার মত কোন উপায় খুঁজে পাচ্ছি ততদিন তুই আমার ঘরের মেঝেতেই শুবি। বুঝলি?" ফলে আবার আমার জায়গা হল বোনের ঘরের মেঝে। আবার সকাল, বিকাল, সন্ধ্যা বা রাতে আমাকে চটি পরা পায়ের তলায় মাড়িয়ে ঘরের এপাশ থেকে ওপাশে যেতে লাগল বোন। সাথে যোগ হল গিনিপিগ দাদার নুংকু নিয়ে পরীক্ষা নীরিক্ষা যাতে আমার বিছানায় পেচ্ছাপ করে বিছানা ভেজানো বন্ধ করা যায়। ভাবনার সুবিধার জন্য মাঝে মাঝে আমাকে প্যান্টের চেন খুলে নুনু বার করে শুতে হত। আমার নুনু চোখের সামনে দেখতে পেলে বোনের নাকি ভাবতে সুবিধা হবে কি করে এই নুনুকে বাগে আনা যায়। বোনের আদেশে আমি নুনু বার করে ঘরের মেঝেতে শুয়ে থাকতাম প্রায়ই। আর বোন মিমি বিজ্ঞানীদের মত গম্ভীর মুখ করে আমার নুনুকে বাগে আনার উপায় চিন্তা করতে করতে ঘরের এ মাথা থেকে ও মাথা পায়চারি করত। আর ওর চলার পথে থাকা আমার মুখ, বুক, পেট, নুনু সবই ওর চটির তলায় পাড়া খেত বার বার। কখনো কখনো ও হতাশ হয়ে আমার পাশে চেয়ার টেনে বসে বলত " দেখ। তোর জন্য কত পরিশ্রম করতে হচ্ছে আমাকে। একটু ভাল করে পা টিপে দে আমার। যাতে আরও ভাল করে চিন্তা করতে পারি।" এই বলে বোন চটি পরা পা দুটো আমার বুকে বা মুখে তুলে দিত। আর আমি খুব মন দিয়ে ওর পা টিপে দিতাম ওর চটির তলায় চুম্বন করতে করতে। আমার এই পুরো বিষয়টা কেন এত ভাল লাগত নিজেই বুঝতাম না। আমি নিজের বিছানায় পেচ্ছাপ করার রোগ নিয়ে লজ্জিত ছিলাম। আমার জন্য মা বোন কোথাও যেতে পারে না ভেবে আমার খুব খারাপ লাগত। কিন্তু এই রোগ সেরে গেলে বোন আমাকে এইভাবে আর ট্রিট করবে না ভাবতে আমার একটুও ভাল লাগত না! এসব বোন যে লুকিয়ে করত তাও নয়। বহুবার মায়ের সামনেই বোন চটি পরা পা আমার মুখের উপরে রেখে বসে আমাকে ওর পা টিপতে বলেছে যাতে ও ভাল করে চিন্তা করতে পারে। আমি আমার মুখে রাখা বোনের চটি পরা পা টিপছি আর ওর চটির তলায় চুম্বন করছি। আমার প্যান্টের চেন খোলা আর আমার নুনু আর বিচি বাইরে বের করে রাখা যাতে ওখান থেকে রাতে পেচ্ছাপ হয়ে বিছানা ভেজানো কি করে কন্ট্রোল করা যেতে পারে সেটা নিয়ে বোন ভাল করে চিন্তা করতে পারে! আর স্বভাবতই বোনের সেবা করতে করতে আমার ১২-১৩-১৪ বছরের নুনু মায়ের সামনেই কখন যেন ভিশন শক্ত হয়ে উঠত। এই লজ্জাকর অভ্যাস আর কু অভ্যাসই আমাকে খুব এক দারুন ভাললাগার নেশা দিচ্ছিল আমাকে - বোনের হাতে মায়ের সামনেই এইভাবে ব্যবহৃত হতে পারা। হয়ত এরকম কিছু সময়ে চলার পরে বোন বলত - এবারে উঠে দাঁড়া। একটা ভাল প্লান পেয়েছি। আমি উঠে দাঁড়াতাম বোনের সামনে। ওর কথা মত সব জিনিস এনে দিতাম। বোন হাত দিয়ে কিছুক্ষন আমার পেনিস ঘসে একটা পলিথিন আমার শক্ত পেনিসে লাগিয়ে হয়ত গার্ডার দিয়ে লাগাল। তারপরে দড়ি দিয়ে খুব শক্ত করে বেঁধে কাপড়ের ক্লিপও লাগিয়ে দিল। আমার খুব ব্যাথা লাগলেও বোনকে আমার উপর অত্যাচার করতে বাধা দিতাম না যতক্ষন সম্ভব হত। খুব কষ্ট হলে বোনের সামনে হাত জোর করে বা ওর পায়ে মাথা রেখে পায়ে মাথা ঘসতে ঘসতে ওকে বলতাম খুব কষ্ট হচ্ছে! ওর পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরে ও অর্ডার করত পেচ্ছাপ করতে। আমি করতাম। নুনু শক্ত থাকায় পরীক্ষা সফল হত তখন। কিন্তু রাতে ঘুমানোর পরে নরম হয়ে যাওয়া নুনুতে এসব কিছুই কাজ করত না। কিন্তু এই অজুহাতে ছোট বোনের আমাকে অপমান করা, মারা, পায়ের তলায় মাড়ানো আর পা টেপানো বা আমার নুনু আর বিচি হাতে নিয়ে পরীক্ষা নীরিক্ষা দিব্বি চলতে লাগল মায়ের সমর্থনেই! কাজ হবে না জেনেও রোজ রাতে আমার নুনুতে পলিথিনের উপরে গার্ডার আর কাপড়ের ক্লিপ লাগিয়ে দিত বোন। নিজের হাতে বোনের আমার নুনুতে ক্লিপ লাগানো আর তারপরে বহু সময় ধরে নুনুতে চেপে বসা ক্লিপ থেকে যন্ত্রনা আর ক্লিপে চাপা পরার চাপ থেকে নুনুতে উত্তেজনা এক অদ্ভুত ভাল লাগা কাজ করাত। কোন কোন দিন এই কাজ করার পরে বোন ওর পরিশ্রমের পারিশ্রমিক হিসাবে ওর চটি পরা পা আমার মুখে তুলে দিয়ে আমাকে ওর পা টিপে দিতে বলত। বোন টিভি দেখত। আর আমি পলিথিনে মোড়া নুনু বারমুডার চেনের ফাঁক দিয়ে বার করে আমার মুখের উপরে পা রেখে বসে থাকা বোনের পা দুটো ভক্তি ভরে টিপে দিতাম ওর চটির তলায় চুমু খেতে খেতে। মাঝে মাঝেই জিভ বার করে চাটতাম না বোনের চটির তলা। একদিন এইভাবেই বোনের পা টিপতে টিপতে ওর চটির তলা চাটছি। পলিথিনে মোড়া নুনু ক্লিপের তলায় যন্ত্রনা আর উত্তেজনায় থরথর করে কাঁপতে কাঁপতে হঠাত ভীষণ জোরে কাঁপতে লাগল। এত দারুন ভাল লাগা আমার নুনুতে আগে কখনো আসে নি। অদ্ভুত আনন্দ দিয়ে আমার নুনু থেকে কি যেন একটা বেরোতে লাগল ক্লিপের চাপে। আমি বোনের পা টিপতে টিপতে পাগলের মত ওর চটির তলা চাটতে লাগলাম আর আমার নুনুতে অনুভব করতে লাগলাম এক দুর্দান্ত আনন্দ। আমার পলিথিনটা ভিজে ওঠায় বোন ভাবল আমি পেচ্ছাপ করেছি। ও গর্বের সাথে বলল " দেখ, এভাবে ভাল করে লাগালে তোর পেচ্ছাপ রাতেও বাইরে আসবে না। আমি বললাম " আমি পেচ্ছাপ করিনি এখন। " বোন জবাবে চটি পরা দুই পায়ে আমার মুখে পরপর দুটো লাথি মেরে বলল, " ওই তো পলিথিন ভিজে উঠেছে দেখতে পাচ্ছি। পেচ্ছাপ করিস নি মানে? তুই কি জেগে থাকা অবস্থাতেও পেচ্ছাপ করলে বুঝতে পারিস না?" আমি বললাম " ওটা পেচ্ছাপ না।" বোন আবার আমার মুখে লাথি মেরে বলল " নুনু থেকে বেরিয়ে পলিথিন ভিজিয়ে দিচ্ছে, ওটা পেচ্ছাপ ছাড়া আর কি? উঠে দাঁড়া, দেখি।" আমি উঠে বোনের সামনে দাঁড়ালাম। আমার সাড়ে ১১ বছর বয়সী বোন ক্লিপ আর গার্ডার নিজের হাতে খুলে পলিথিন টা সাড়ে ১৩ বছর বয়সী আমার নুনু থেকে আলাদা করল। পলিথিন টা খুলে ভিতরে তাকিয়ে ও দেখে ওর ভিতরে পেচ্ছাপ সত্যিই নেই। বরং 3-4 ML সাদা রঙের কি এক তরল পদার্থ তার ভিতরে। এটা কি এর মধ্যে? পেচ্ছাপ তো এরকম হয় না, এত অল্পও হয় না। এটা কি বেরোচ্ছে তোর নুনু থেকে। তোর কোন রোগ হল নাকি? " ওটা ঠিক কি আমিও তখন বুঝতাম না। বোন সেটা নিয়ে সোজা মায়ের কাছে চলে গেল। মা পুরো ঘটনা শুনে বলল " এটা পেচ্ছাপ না। এটা হল বীর্য, ইংরেজিতে বলে সিমেন। ছেলেরা এই বয়সে এলে পেচ্ছাপের সাথে নুনু দিয়ে সিমেনও বেরোয়।" - মা আর বোনের সম্পর্ক এমন সুন্দর বন্ধুর মত যে এসব বলতেও মার আটকায় না। আর ১০ বছর পেরনোর পরেও বিছানায় পেচ্ছাপ করতে থাকা আমাকে তো মা আর মানুষ বলেই মনে করত না। "এটা কেন বেরোয় মা? এটাও কি অন্য কোন রেচন পদার্থ?" " না রে, এটা কি তুই পরে বুঝবি। বিয়ের পরে বর বউয়ের পেটের মধ্যে এটা ঢোকানোর পরেই বউয়ের পেটে বাচ্চা আসে। বুঝলি?" বোন পুরোটা শুনে ভীষণ অবাক হয়ে মুখ হাঁ করে ফেলল প্রথমে। তারপরে ফিক ফিক করে হাসতে হাসতে বলল, " তুমি ইমেজিন কর মা। গাধা দাদাটা বিয়ে করে বউদিকে নিয়ে বিছানায় শুয়েছে। সে তো আর জানে না। রাতে দাদা ঘুমের ঘোরে পেচ্ছাপ করে বউয়ের সারা গা ভাসিয়ে দিল। আর বউদি উঠে দাদাকে একদম ঠাস ঠাস করে..."। মা এবার বোনকে থামিয়ে বলল, " এটাই তো আমার ভয় রে মিমি। এই ছেলেকে কোনদিন বিয়ে দিলে এটাই হবে ওর এই রোগ সারাতে না পারলে। যখন সে বউ কোর্টে সবার সামনে এই বলে ডিভোর্স চাইবে তখন যে কি লোক হাসাহাসি হবে আমাদের নিয়ে তাই ভাবি আমি। তুইও তো ওর বোন, তোরও লজ্জার ব্যাপার হবে এটা। হাসিস না।" বোনও এবার মুখ গম্ভীর করে বলল, " হ্যাঁ মা। দাদার এই রোগ সারাতেই হবে। আমি পরীক্ষা নীরিক্ষা করে কিছু ঠিক উপায় বার করে ফেলব। তুমি ভেব না।" " তোর বুদ্ধির উপরে আমার ভরসা আছে। তাই তুই বোন হয়ে দাদার নুনু হাতে নিয়ে পরীক্ষা নীরিক্ষা করলেও আমি বাধা দিই না। কিছু একটা করতেই হবে। " " হ্যাঁ মা। ঠিক করে ফেলব। দাদা তো এখন ছোটই। বিয়ের অনেক দেরী। তার আগে ঠিক উপায় হয়ে যাবে। তুমি চিন্তা কর না। আমি তো আছি। এখন আমরা কোথাও যেতে পারি না ওকে নিয়ে এটাই সমস্যা। আচ্ছা মা, যেটা দাদার বউয়ের পেটে দিয়ে বাচ্চার বাবা হওয়ার কথা সেই সিমেন এমনি এমনি আমার সেবা করার সমিয়ে বেরিয়ে এল কেন?" মা বলল, " তাই তো। তুই ওকে দিয়ে পা টেপাচ্ছিলি পায়ের নিচে শুইয়ে। এই সময়ে সিমেন কি করে বেরোল? এরকম তো হয় না। খুব লজ্জার হলেও ওকে একবার ডাক্তার দেখিয়ে নেওয়াই ভাল। তোর বাবাকে আবার বলতে হবে এবার এলে ওকে বড় ডাক্তার দেখাতে। আগেও বলেছি। পাত্তাই দিচ্ছে না।" " বাবা না নিলে আমিই কিছু উপায় বার করব মা। আর দাদার নুনুর কিছু সমস্যা তো আছেই। সেই জন্য যদি রাত হলে ওর পেচ্ছাপের উপরে কন্ট্রোল না থাকে তাহলে সিমেনের উপরেও নাই থাকতে পারে। যখন খুশি দুটোই বেরিয়ে যায় হয়ত। ব্যাপারটা খুব ইন্টারেস্টিং মা। গাধা দাদার পেনিস নিয়ে আরো স্টাডি করতে হবে।" " সে তুই কর। কিন্তু আমি তোর বাবাকে ডাক্তার দেখানোর কথাও বলি। ওঝা বা জোতিষীও দেখাব আমি। মন্দিরে মানত করে পুজোও দেব। কি থেকে হচ্ছে তো জানি না। তুইও তোর মত যা খুশি পরীক্ষা নীরিক্ষা চালা দাদার নুনু নিয়ে। সব রকম চেষ্টা করলে কিছু উপায় ঠিক পাওয়া যাবে।" বোন আর মা মুখোমুখি সোফা আর খাটে বসে কথা বলছিল আমি বসেছিলাম মেঝেতে, সোফায় বসা বোনের পায়ের কাছে। বোন ওর চটি পরা পা দুটো আমার কোলে তুলে দেওয়ার পরে আমি ওর পা দুটো টিপে দিচ্ছিলাম। আমার নুনু তখনো বাইরে বার করা। একটু আগেই সিমেন বের করা নুনুটা বোনের পা টিপতে শুরু করার পরে একটু একটু করে শক্ত হতে শুরু করেছিল। বোন এবারে ওর চটি পরা ডান পা টা আমার নুনুর উপরে তুলে দিয়ে বলল, " এই সিমেনটা কি রোজ বেরোয় তোর নুনু দিয়ে। বোনের চটি পরা পায়ের তলার চাপে আমার নুনু কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই পুরো শক্ত হয়ে গেল। আমার নুনুর উপরে রাখা বোনের চটি পরা পা টা আমি টিপতে টিপতে নিজের নুনুর উপরে চাপতে চাপতে বললাম " এর আগে যতবার হয়েছে ততবারই আমি নিজের ইচ্ছাতেই বার করেছি। আমি মেঝেতে নুনু টানা ঘসতে লাগলে তবেই এইটা বেরোয়। এই প্রথম এমনি এমনি বেরোল।" বোন ওর চটি পরা পায়ের তলায় মায়ের সামনেই আমার নুনুটা আমার পেটের উপরে ঘসতে ঘসতে বলল " তুই মেঝের উপরে নুনু ঘসিস কেন?" " ভাল লাগে খুব" - আমি বললাম। "এখন আমি চটির তলায় ঘসছি এটাও ভাল লাগছে তোর?" " খুব খুব। মনে হচ্ছে আবার সিমেন বেরোতে পারে এত ভাল লাগছে।" " বেরোলে বেরোক। হতে পারে এই সিমেনের কারনেই তোর পেচ্ছাপ বেরনোর নল ব্লক হয়ে পেচ্ছাপ বেরোতে পারে না। তাই পেচ্ছাপ জমে থাকে আর রাতে শুয়ে পরলে চাপ পরে আর বেরিয়ে যায়। তাই তোর পেনিস থেকে এই সিমেন যত সম্ভব বার করে দেখতে হবে আমার এই থিওরি ঠিক কিনা।" আমার সাড়ে ১১ বছর বয়সী বোন মায়ের সামনেই বিজ্ঞানীদের মত গম্ভীর গলায় কথাটা বলে ওর চটি পরা ডান পায়ের তলায় আমার নুনু ঘসতে ঘসতে। " তোর যা ইচ্ছা পরীক্ষা কর তোর দাদাকে নিয়ে। ডাক্তার, ওঝা, জোতিষ, ঠাকুর, তুই। যেখান থেকে উপায় বার হয় হোক। শুধু আমার ধেড়ে বড় ছেলে বাচ্চাদের মত রাতে বিছানায় পেচ্ছাপ করে এই লজ্জার হাত থেকে আমার মুক্তি চাই। "মুক্তি হবে মা, তুমি চিন্তা কর না।অন্য কেউ না, আমিই করব ব্যাবস্থা।" বোন বলে, আমার নুনুটা এবার চটি পরা বাঁ পা দিয়ে ঘসতে ঘসতে। " তুমি আমার জন্য কত কষ্ট করছ বোন। থ্যাংক ইউ।" এই বলে আমি বোনের চটি পরা ডান পা টা দুই হাতে তুলে আনি মুখের কাছে। ওর নরম পায়ের পাতায় বেশ কয়েকটা চুম্বন করি। তারপরে পাগলের মত চুমু খেতে থাকি ওর ডান চটির তলায়। বোন ওর বাঁ চটির তলা খুব জোরে ঘসতে থাকে আমার পেনিসে। আমার পেনিস কাঁপতে থাকে প্রবল উত্তেজনায়। আমি বুঝতে পারি আমার পেনিস দিয়ে আবার সিমেন বের হবে। বোনের চটি পরা পায়ের তলায়, মায়ের সামনেই! কি লজ্জা। আর সাথে কি সুখ। উফফ!!!

No comments:

Post a Comment