( ভূমিকা না পরে কেউ ব্লগে
ঢুকবেন না । সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে কমেন্ট করবেন । অন্যথায় , আপনার কোন ভুল ধারনার জন্য
আমি/ আমরা দায়ী থাকব না । )
…সকালে
ঘুম থেকে ওঠার পর থেকেই মন দিয়ে দিদির সেবা করছিল অজয় ।
রোজি করে । আজ সকাল ৬টায় ঘুম থেকে উঠে প্রথমে দিদির জন্যে ব্রেক্ফাসস্ট বানায় ও , সঙ্গে চা । তারপর দিদির ঘরে গিয়ে দিদির পায়ে চুম্বন করে ঘুম ভাঙ্গায় দিদির। মুখে হাসি ঝুলিয়ে উঠে দাড়ায় ওর দিদি সীমা । ও দিদির পায়ের কাছে হাটুগেরে বসে দিদির পায়ে লাল চটি পরিয়ে দেয় । সীমা বাথ্রুমে চলে যায় ফ্রেশ হতে । ফিরে এসে সীমা আরাম করে গদি মোড়া চেয়ারে বসে টিভি দেখতে দেখতে খেতে থাকে । ওর ২ বছরের ছোট ভাই অজয় ওর পায়ের কাছে বসে মন দিয়ে ওর ২ টো পা টিপ্তে থাকে । এক্টু পরে হঠাত ওজয়ের মুখে সজরে লাথি মারে সীমা । অজয় উল্টে পরে যায় । “ মন কোথায় থাকে তোর ? চায়ে চিনি কম কেন ? অজয় ভয় পেয়ে যায় । উঠে দিদির পায়ে চুমু খেয়ে ক্ষমা চাইতে থাকে । সীমা লাথি মেরে ওকে সোজা করে দেয় । তারপর ওর ব্ঁ হাতের তালুর ওপর ডান পা রেখে উঠে দাড়ায় । বাঁ পা টা রাখে নিজের ২ বছরের ছোট ভাই অজয়ের মুখের ওপর । ভাই এর মুখটা পায়ের তলা দিয়ে ঘষতে থাকে। ওজয় দিদির পায়ের তলায় চুমু খেয়ে ক্ষমা চাইতে থাকে দিদির কাছে । একটু পরে সীমা ভাইয়ের মুখটা বাঁ পা দিয়ে চেপে ধরে । অজয়ের নাকের ফুটো বন্ধ হয়ে যায় , বাতাসের অভাবে ওর দমবন্ধ হয়ে আসে । তবু ওর বড় ভাল লাগে তার ওপর দিদির এই অত্যাচার । দিদির পায়ের তলায় চুম্বন করে দিদিকে ধন্যবাদ দিয়ে যেতে থাকে ও ।
রোজি করে । আজ সকাল ৬টায় ঘুম থেকে উঠে প্রথমে দিদির জন্যে ব্রেক্ফাসস্ট বানায় ও , সঙ্গে চা । তারপর দিদির ঘরে গিয়ে দিদির পায়ে চুম্বন করে ঘুম ভাঙ্গায় দিদির। মুখে হাসি ঝুলিয়ে উঠে দাড়ায় ওর দিদি সীমা । ও দিদির পায়ের কাছে হাটুগেরে বসে দিদির পায়ে লাল চটি পরিয়ে দেয় । সীমা বাথ্রুমে চলে যায় ফ্রেশ হতে । ফিরে এসে সীমা আরাম করে গদি মোড়া চেয়ারে বসে টিভি দেখতে দেখতে খেতে থাকে । ওর ২ বছরের ছোট ভাই অজয় ওর পায়ের কাছে বসে মন দিয়ে ওর ২ টো পা টিপ্তে থাকে । এক্টু পরে হঠাত ওজয়ের মুখে সজরে লাথি মারে সীমা । অজয় উল্টে পরে যায় । “ মন কোথায় থাকে তোর ? চায়ে চিনি কম কেন ? অজয় ভয় পেয়ে যায় । উঠে দিদির পায়ে চুমু খেয়ে ক্ষমা চাইতে থাকে । সীমা লাথি মেরে ওকে সোজা করে দেয় । তারপর ওর ব্ঁ হাতের তালুর ওপর ডান পা রেখে উঠে দাড়ায় । বাঁ পা টা রাখে নিজের ২ বছরের ছোট ভাই অজয়ের মুখের ওপর । ভাই এর মুখটা পায়ের তলা দিয়ে ঘষতে থাকে। ওজয় দিদির পায়ের তলায় চুমু খেয়ে ক্ষমা চাইতে থাকে দিদির কাছে । একটু পরে সীমা ভাইয়ের মুখটা বাঁ পা দিয়ে চেপে ধরে । অজয়ের নাকের ফুটো বন্ধ হয়ে যায় , বাতাসের অভাবে ওর দমবন্ধ হয়ে আসে । তবু ওর বড় ভাল লাগে তার ওপর দিদির এই অত্যাচার । দিদির পায়ের তলায় চুম্বন করে দিদিকে ধন্যবাদ দিয়ে যেতে থাকে ও ।
…সারাদিন বান্ধবীদের সাথে হইচই করে ঘুরে ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফিরলো
রাহুলের ছোট বোন প্রিয়া। সদ্য কলেজে ওঠা প্রিয়া সারাদিন ঘুরে, সিনেমা
দেখে, শপিং
করে ক্লান্ত হয়ে পরেছিল । রাহুল জানতো কিভাবে ক্লান্ত ছোট বোনের সেবা করতে হয় ।
ওর কাছে বোন মানে ভগবানের চেয়েও বেশী কিছু। প্রিয়া নিজের ঘরে এসে খাটে শুয়ে
পরলো, শপিং
এর ব্যাগ দাদার হাতে ধরিয়ে দিয়ে। রাহুল সযত্নে সেগুলো গুছিয়ে রাখলো। তারপর
বোনের ঘরে এসে বোনের পায়ের কাছে হাটুগেরে বসে পরলো । সদ্য ১৮ এ পরা প্রিয়া কে
লাল হলুদ ফুল আঁকা সাদা টপ, কাল
স্কার্ট আর আকাশি বুটে অপূর্ব সুন্দরী লাগছিলো। রাহুল ৩ বছরের ছোট বোনের আকাশি বুট
জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলো । তারপর ভালো দাদার মত বোনের বুট জুতোর
তলা জিভ দিয়ে চেটে পরিষ্কার করতে লাগলো । বোনের জুতোর তলার যাবতীয় ময়্লা
সেচ্ছায় জিভ দিয়ে মুখ গহ্বরে টেনে নিতে লাগলো রাহুল। প্রিয়া হাসিমুখে দাদার
সেবা নিতে লাগলো , আর মাঝে মাঝে দাদার মুখে
বুট জুতো পরা পা দিয়ে লাথি মারতে লাগলো । বোনের জুতো চেটে নতুনের মত পরিষ্কার করে
দিল রাহুল, তারপর
সযত্নে বোনের জুতো খুলে রেখে আসলো জুতো রাখার তাকে । বোনের পা ধুয়ে দিল গরম জল
এনে , সেই জলটা চরণামৃত ভেবে
ভক্তিভরে পান করলো । তারপর বোনের পায়ের কাছে বসে বোনের পা দুটো কোলে তুলে নিয়ে
যত্ন করে টিপতে লাগলো বাধ্য দাদা রাহুল।
No comments:
Post a Comment