( ভূমিকা না পরে কেউ ব্লগে ঢুকবেন না । সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে কমেন্ট করবেন । অন্যথায় , আপনার কোন ভুল ধারনার জন্য আমি/ আমরা দায়ী থাকব না । )
সঞ্চারী আর আমি ক্লাসমেট ছিলাম ক্লাস ৫ থেকে । সঞ্চারী ছিল ভীষণ সুন্দরী, সঙ্গে ক্লাসের ফার্স্ট গার্লও । আমি ছিলাম বেশ কাল , অতি সাধারন চেহারার এক লাজুক ছেলে । সঞ্চারীর সাথে কথা বলার সাহসও হয় নি কখনও । দূর থেকেই ওকে দেখতাম , সেই বয়সেই ওকে ভয়ানক ভাল লাগত । বুকের ভিতর কিরকম যেন এক অজানা কষ্ট জেগে উঠত ওকে দেখে । ওর বন্ধু হওয়ার যোগ্যতা আমার নেই সেটা বড় হতে হতে যত আমি বুঝতে লাগলাম, ওর প্রতি আকর্শনটা ক্রমে ভক্তিতে রুপান্তরিত হতে লাগল । ওকে দেবী হিসাবে পুজো করার ইচ্ছা ক্রমে জেগে উঠতে শুরু করল আমার মনে ।
সেই সঞ্চারী যে আমার
সঙ্গে সত্যিই বন্ধুত্ব করবে আমি কখনও ভাবতেও পারিনি । ক্লাস ১১ এ একসাথে একটা
প্রোজেক্ট করতে গিয়ে প্রথম ওর সাথে কথা হয় আমার । ও এমন স্বাভাবিক ভাবে আমার সাথে
মিশত যেন আমি আর ও একইমানের,
আমি ওর বন্ধু হওয়ার যোগ্য । কিন্তু আমি কিছুতেই পারতাম না । আমি যে
বহুদিন আগেই ওকে আমার আরাধ্যা দেবীর আসনে বসিয়েছি !
আমি ওর বাড়িতে মাঝে মাঝে
যেতাম । ওর বাড়িতে ওর বাবা ,মা আর
ওর ৪ বছরের ছোট বোন রাই থাকত । রাই তখন ক্লাস ৭ এ পড়ে । সঞ্চারীর বাবা মা আমাকে
খুব একটা অপছন্দ করত না । তবে কোন এক অজানা কারনে রাই আমাকে অপমান করতে পছন্দ করত
সবার সামনেই । আমাকে কেলেভূত ,
বাঁদরমুখো, গাধা
যা খুশি তাই বলে ডাকত । ছোটখাটো হুকুমও করত আমাকে । ওর মা বলত - আমাদের
আদরের ছোট মেয়ে ও, প্লিজ
ওর কথায় তুই কিছু মনে করিস না ।
মনে করা তো দুরের কথা , আমি চেষ্টা করতাম আমার
ভয়ানক ভাল লাগাটা আড়াল করতে । রাইকে দেখতে একদম সঞ্চারীরই মত , একই রকম ফর্শা মিষ্টি
চেহারা । আমার খুব ইচ্ছাহত সঞ্চারী আর রাই সারা পৃথিবীর সামনে আমাকে যতখুশি অপমান
করুক, ধরে
থাপ্পর আর লাথি মারুক ।
রাই আমাকে খেলাচ্ছলে ২-১
দিন মেরেছিল । একদিন আমি সঞ্চারী আর রাইয়ের সাথে স্কুলের পর ওদের বাড়ি গেলাম ।
ওদের দুজনের মনই কোন এক কারনে খারাপ ছিল , কি কারন আমাকে তখনও বলেনি । আমি ওদের সাথে বাড়িতে ঢুকতে রাই আমাকে
অবাক করে দিয়ে আদেশ করল ওর জুতো খুলে দিতে । আমি একটু অবাক হলাম । তবু সঙ্গে সঙ্গে
রাইয়ের পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসলাম ওর চাকরের মত । ওর পা থেকে জুতো খুলতে যাওয়ার
আগেই রাই জুতো পরা ডান পায়ে পরপর দুটো লাথি মারল আমার মুখে । আমি অবাক হয়ে তাকালাম
রাইয়ের মুখের দিকে ।
রাই কিছু বলল না । পিছন
থেকে ওর মা বলল, - ওদের
বাবার বাইরে ট্রান্সফার হয়ে যাচ্ছে । আমরা পরশু চলে যাচ্ছি ৩ জন । শুধু সঞ্চারী
স্কুল চেঞ্জ করবে না বলে এখানে থেকে যাচ্ছে । তাই রাইয়ের মন খারাপ খুব । ওর মারার
জন্য কিছু মনে করিস না ।
রাই আবার আমার মুখের উপর
একটা লাথি মারল, - ওকে
যখন খুশি আমি লাথি মারব । কেলেভূত একটা, ও আবার কি মনে করবে ?
রাইয়ের জুতো পরা পায়ের
লাথি , সঙ্গে
এই অপমান আমার ভীষণ ভাল লাগছিল । আমি সঞ্চারী আর ওর মায়ের সামনেই এই অপমানের জবাবে
রাইয়ের জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম একবার । তারপর রাইয়ের জুতো খুলে
দিতে লাগলাম ।
- কালু , তুই কিন্তু আজ র কাল
আমাদের সব জিনিস একা গুছিয়ে দিবি । রাই এবার আমার গালে আলতো একটা থাপ্পর মেরে বলল ।
নিশ্চয়ই রাই , আমি তো আছি তোমাদের সব
কাজ করে দেওয়ার জন্য আমি বললাম রাইয়ের জুতো খুলতে খুলতে ।
রাইয়ের জুতো মোজা খুলে ওর
পায়ে ঘরে পরার চটিটা পরিয়ে দিতে রাই ওর চটি পরা বাঁ পা দিয়ে আমার মাথাটা সঞ্চারীর
দিকে ঠেলে দিয়ে বলল , - তাহলে দিদির
জুতোও খুলে দে কালু ।
আমার নাম রমেশ , ডাক নাম রনি । তাও আমার
গায়ের রঙ কালো বলে আমাকে কালু বলে ডাকছে রাই ।আমার চেয়ে ৪ বছরের ছোট ফরশা , সুন্দরী এই মেয়েটার হাতে
অপমানিত হতে দারুন ভাল লাগছিল আমার । আমি মাথায় রাইয়ের চটি পরা পায়েরঠেলা খেয়ে
সঞ্চারীর পায়ের সামনে হাটুগেড়ে বসলাম । সঞ্চারী বাঁ পায়ের উপর ডান পা তুলে
বসে ছিল । আমি সঞ্চারীর চাকরের মত ওর পা থেকে জুতো খুলতে লাগলাম ।
- আমি কিন্তু ঘরের কোন কাজ জানি না কালু । আমার ঘর পরিষ্কার , রান্না করা , সব তোকে করতে হবে ।
সঞ্চারীও আমাকে কালু বলে
ডাকছে ? আমাকে
দিয়ে এখন থেকে বিনা পয়সার চাকরের মত ও সব কাজ করাতে চায় ? প্রবল আনন্দে আমি
সঞ্চারীর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম ওকে । ওর দুই জুতোর ওপরে একবার করে চুম্বন
করে বললাম , - নিশ্চয়
সঞ্চারী । তারপর আবার ওর জুতো খুলে দিতে লাগলাম ।
দুইদিন ধরে ওদের যাবতীয়
জিনিস আমি একা হাতে গোছালাম চাকরের মত । রাই আর সঞ্চারী গোছানোর তদারকি করছিল ।
কোন কিছু বিন্দুমাত্র অপছন্দ হলেই রাই এগিয়ে এসে আমার গালে সপাটে থাপ্পর মারছিল ।
আমি বসে গোছানোর সময় ভুল হলে ওর নীল চটি পরা পা দিয়ে আমার মুখে লাথি মারছিল ।
জবাবে আমি ওর চটি পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছিলাম । সঞ্চারী আর ওর মা
দেখে শুধু হাসছিল । কেউ ওকে বাধা দিচ্ছিল না । আমারও ভীষণ ভাল লাগছিল রাইয়ের কাছে
থাপ্পর আর লাথি খেতে ।
২ দিন পর রাই ওর বাবা মার
সঙ্গে ওদের নতুন ঠিকানায় চলে গেল । আমি খুব দুঃখ পেলাম মনে । ওরা যাওয়ার ঠিক আগে
স্টেশনে সবার সামনে রাইয়ের জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম আমি । জবাবে
রাই সবার সামনেই আমার মাথার উপর পা রেখে আমাকে আশীর্বাদ করল । একজন অবাক হয়ে রাইকে
জিজ্ঞাসা করল , - এই
ছেলেটা তোমাকে প্রনাম করছে কেন ?
জবাবে রাই মুচকি হেসে বলল
, - আমাদের
চাকর হয়, তাই ।
তারপর ট্রেনে উঠে গেল । ট্রেন ছেড়ে দিল একটু পরে । আমি আর সঞ্চারী ওদের বাড়িতে
ফিরে এলাম তারপর ।
ওদের বাড়িতে ফিরে এসে আমি সঞ্চারীর পায়ের কাছে
হাটুগেড়ে বসে বললাম , - আমি
তোর চাকরের মত সব কাজ করে দেব এখন থেকে । তুই কিছু চিন্তা করিস না ।
জবাবে মুখে মুছকি হাসি
ফুটিয়ে আমার গালে আলতো একটা থাপ্পর মারল সঞ্চারী । - তুই আমার চাকরের মত না , চাকরই এখন থেকে কালু । আর
চাকরেরা কি মালকিনকে তুই বলে ডাকে ?
আমি সঙ্গে সঙ্গে সঞ্চারীর
পায়ে মাথা ঠেকিয়ে বললাম, - প্লিজ
আমাকে ক্ষমা করে দাও মালকিন ।
জবাবে আমার মাথায় জুতো
পরা ডান পা রেখে আমাকে আশীর্বাদ করল সঞ্চারী, - ঠিক আছে , এবারের মত তোকে ক্ষমা করে দিলাম কালু ।নে, আমার জুতো খুলে দে এবার ।
তারপর ঘর ঝাট দিয়ে রান্না বসা ।
সেই থেকে আমি সঞ্চারীর
বিনা পয়সার চাকর হয়ে কাটাচ্ছি । আমি সঞ্চারীর দোকান, বাজার , রান্না , ঘর পরিষ্কার সব করি ।
সঞ্চারীর জামা কাচা , জুতো
পরিষ্কার , পা
টিপে দেওয়া এসবও করি রোজ । সঞ্চারীকে আমি সবার সামনেই মালকিন বলে ডাকি আর ও আমাকে
ডাকে কালু বলে । প্রায়ই আমি ওর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ওকে দেবীর মত ভক্তি করে প্রনাম
করি । আমার আশৈশব আরাধ্যা দেবীকে এভাবে সেবা করতে পেরে আমি গর্বিত বোধ করি ।
সঞ্চারীর পা টেপার সময় সঞ্চারী কখনও পা রাহেয়ামাএ কোলে, কখনও বা চটি বা জুতো পরা
পা আমার বুকে বা মুখের উপর তুলে দেয় । সঞ্চারী যখন পড়ে তখন ওর পায়ের তলায় শুয়ে ওর
চটি পরা পা মুখের উপর নিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা টিপে দিই আমি । সঞ্চারী আমার ঠোঁট আর
কপাল ওর চটির তলা দিয়ে ঘসে । আমি জিভ বার করে মাঝে মাঝে চেটে দিই আমার সুন্দরী
আরাধ্যা দেবীর চটির তলা ।
জবাবে আমার দিকে তাকিয়ে
মিষ্টি হাসি হাসে সঞ্চারী , প্রান
জুড়িয়ে দেওয়া হাসি । তবে ও রাইয়ের মত অত মারতে ভালবাসে না । কখনও মারলেও খুব আসতে
মারে । আর কালু বলে ডাকা ছাড়া আর কোনভাবে অপমানও করে না । এমনকি সবার সামনে আমার
সাথে মোটামুটি বন্ধুর মতই ব্যবহার করে । যদিও আমার ইচ্ছা করে সবার সামনে সঞ্চারীর
সেবা করতে, তবু
সঞ্চারীকে নিজে থেকে সেটা বলার সাহস হয়না কখনও । এভাবেই আমার আরাধ্যা দেবী সঞ্চারীর
সেবা করতে করতে কেটে যায় দুটো বছর । আমরা উচ্চমাধ্যমিক দিই একসাথে । তারপর হঠাতই
একদিন সেই সুখবর শুনতে পাই সঞ্চারীর মুখে । ওর বাবার বদলি হয়ে আবার এখানে ফিরে
আসছে সপরিবারে ।
আমি আনন্দে লাফিয়ে উঠি
প্রায় । তার মানে আবার সবার সামনে সঞ্চারীর সাথে রাইয়েরও সেবা করতে পাব ?
নির্দিস্ট দিনে রাই আর ওর
বাবা মার জন্য সঞ্চারীর সাথে স্টেশনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে থাকি আমি । ট্রেন এসে
পৌছালে রাই এসে নামে ওর বাবা মায়ের সঙ্গে । এই দুবছরে রাই যেন আরও সুন্দরী হয়েছে ।
স্বর্গ থেকে কোন দেবী সামনে নেমে এলে কোন ভক্তের যেরকম অবস্থা হবে রাইকে দেখে আমার
সেরকমই অবস্থা হয় । আমি রাইকে দেখে প্রবল ভক্তিভরে ওর পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসি
প্ল্যাটফর্মের অত লোকের সামনেই ।
- গ্রিট
মি প্রপারলি স্লেভ। রাই ভুরু কুচকে আমার দিকে তাকিয়ে বলে । রাইয়ের মুখে প্রথমবার
স্লেভ ডাক শুনে প্রবল আনন্দ হয়
আমার । সত্যিই আমি এই জীবনে শুধু রাই আর সঞ্চারীর ক্রীতদাসই হতে
চাই , আর
কিছু না। আমি প্ল্যাটফর্মে সবার সামনে রাইয়ের সাদা স্নিকার পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে
ওকে ভক্তিভরে প্রনাম করি । জবাবে আমার মাথার উপর জুতো পরা বাঁ পা রেখে উঠে দাঁড়ায়
রাই, তারপর
জুতো পরা ডান পা টা রাখে আমার পিঠের উপর । উপুড় হয়ে ওকে প্রনাম করতে থাকা আমাকে
পায়ের তলায় মাড়িয়ে গিয়ে পাশে দাঁড়িয়ে থাকা ওর দিদিকে জড়িয়ে ধরে রাই । - আই লাভ ইউ
দি , কেমন
আছিস ?
- ছোট্ট
বোনটাকে ছেড়ে কি ভাল থাকা যায় ?
তুই কেমন আছিস ?
- ঠিক
বলেছিস দি, তোকে
ছাড়া আমারও একদম ভাল লাগছিল না । আচ্ছা , কালু কুত্তাটা তোর সব কাজ ঠিক ঠাক করত তো ? না ঝামেলা করত ?
- না রে , কালু খুব বাধ্য চাকর
, আমার
সব কথা শুনত ও । আমার মাথায় ওর ব্রাউন পাম্প শু পরা ডান পা বুলিয়ে বলে সঞ্চারী ।
- এখন
আমি এসে গেছি । ঝামেলা করলে লাথি মেরে ওর সব দাঁত ফেলে দেব আমি । দেখ , কুত্তাটার জন্য ডগ কলার
নিয়ে এসেছি আমি । এই কালু কুত্তা,
এদিকে আয় ।
- আমি
রাইয়ের ডাক শুনে ওর পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসি । স্টেশন ভর্তি লোকের সামনে আমার গলায়
ডগ কলারটা পরিয়ে দেয় রাই । তারপর আমার মুখের উপর একদলা থুতু ছিটিয়ে দেয় । পরক্ষনেই
প্ল্যাটফর্মের উপর আরেকদলা থুতু ছেটায় রাই ।
- চাট
কালু কুত্তা । তোর প্রভুর থুতু চাট । হাসিমুখে পাশ থেকে বলে সঞ্চারী । আমি রাইয়ের
থুতুটা মাথা নিচু করে চাটতে গেলে আমার মাথাটা পাম্প শু পরা বাঁ পা দিয়ে থুতুর উপরে
চেপে ধরে সঞ্চারী । আমি আমার দুই প্রভুর কাছে অপমানিত হওয়ার আনন্দে তখন আত্মহারা ।
স্টেশন ভর্তি লোক আমার দুই প্রভুর কাছে আমার অপমান দেখতে থাকে আমাদের ঘিরে ধরে ।
আর আমি রাইয়ের থুতু চাটতে থাকি প্ল্যাটফর্ম থেকে , আর সঞ্চারী ওর জুতো পা
দিয়ে আমার মাথা চেপে ধরে থাকে থুতুর উপর ।
- রাইয়ের
পুরো থুতুটা চেটে খেয়ে নিলে রাই আদেশ করে , - কালু কুত্তা , এবার আমাদের সব ব্যাগ
গুলো তোল , ঘরে
ফিরতে হবে ।
- আমি
উঠতে যাই , আর
তখনই রাইয়ের স্নিকার পরা ডান পা সজোরে আমার ঠোঁটের উপর আঘাত করে । আমি উলটে পরে
যাই । তারপর আবার উঠতে যাই আমার আরাধ্যা দেবীর আদেশ পালনে । এবার পাম্প শু পরা ডান
পা দিয়ে আমার নাকের উপর সপাটে লাথি মারে সঞ্চারী । আমি উলটে পরে যাই আবার ।
নাকজুড়ে অসহ্য যন্ত্রনা বোধহয় ,
চোখে অস্পষ্ট লাগে দৃষ্টি । তাকিয়ে দেখি রাই সঞ্চারীকে জড়িয়ে ধরে
হো হো করে হাসছে । আমি কি করব বুঝতে পারিনা । অসহায় দৃষ্টিতে আমার দুই প্রভুর দিকে
তাকিয়ে শুয়ে থাকি । রাই ওর জুতো পরা ডান পা টা আমার মুখের উপর তুলে দেয় । আমার
ঠোঁট দুটো ঘষতে থাকে ওর জুতো পরা ডান পায়ের তলায় , ওর বাবা মা সহ
প্ল্যাটফর্ম ভর্তি লোকের সামনেই । আমি জবাবে দুহাত দিয়ে রাইয়ের জুতো পরা পা টা
আমার মুখের সাথে চেপে ধরি , ভক্তিভরে
গাঢ় চুম্বন করি আমার প্রভুর জুতোর তলায় ।
- জিভটা
বার কর কালু কুত্তা । রাই গম্ভীর গলায় আদেশ দেয় ।
- আমি
যতটা সম্ভব বার করে দিই আমার জিভটা । আমার চেয়ে ৪ বছরের ছোট আমার আরাধ্যা দেবী রাই
আমার জিভের উপর ওর সাদা স্নিকার পরা পায়ের তলাটা নামিয়ে দেয় । ওর ধুলো ময়লা ভর্তি
জুতোর তলাটা আমার জিভের উপর ঘসে পরিষ্কার করতে থাকে অসংখ্য লোকের সামনে । অনেকেই
কয়ামেরা বার করে এই ঘটনার ভিডিও তুলতে থাকে । আর আমি আমার আরাধ্যা দেবীর জুতোর
তলার ময়লা পরম ভক্তিভরে গিলে খেতে থাকি ।
- ডান
জুতোর তলা আমার জিভে ঘষে নতুনের মত চকচকে করে ফেললে ডান পা দিয়ে আমার নাকের উপর
জোরে একটা লাথি মারে রাই । তারপর একই রকম ভাবে আমার জিভের উপর বাঁ জুতোর তলা ঘসতে
থাকে । ওর বাঁ জুতোর তলাও নতুনের মত পরিষ্কার হয়ে গেলে আবার একটা লাথি মারে আমার
ঠোঁটের উপর । এরপর এগিয়ে আসে সঞ্চারী । আমার জিভের উপর ঘসে প্রথমে ওর বাঁ জুতোর
তলা , তারপর
ডান জুতোর তলা পরিষ্কার করে নেয় । এরপর উৎসাহ পেয়ে আমাদের ঘিরে মজা দেখতে থাকা আরও
৩ জন ফর্শা সুন্দরী মেয়ে এগিয়ে আসে । ওদের একজনের বয়স ১৪-১৫, একজনের ১৮-১৯, আরেকজনের ২২-২৩ । ৩ জন
মেয়েই আমার জিভের উপর ঘষে ওদের পবিত্র জুতোর তলা নতুনের মত পরিষ্কার করে ফেলে ।
তারপর ওরা রাই আর সঞ্চারীকে ধন্যবাদ দিয়ে আমার মুখে লাথি মেরে চলে যায় । রাই এগিয়ে
এসে আমার গলায় বাঁধা ডগ কলারটা হাতে ধরে । সঞ্চারী বলে , - নে
কালু কুত্তা , আমাদের
জিনিসগুলো সব মাথায় আর পিঠে তুলে নিয়ে বাড়ির দিকে চল । স্টেশনের নিচেই ওদের গাড়ি
দাঁড়িয়ে । ওরা চারজন গাড়িতে উঠে যায় মালপত্র আমাকে ধরিয়ে দিয়ে । ঠান্ডা এসি গাড়িতে
চড়ে ওরা বাড়ির দিকে এগিয়ে যায় । রাই আর সঞ্চারীর জুতোর তলার ময়লা সারা মুখে মেখে
আমি প্রবল রোদের মধ্যে সব মালপত্র মাথায় পিঠে তুলে হাটাপথে দেড়ঘন্টা দূরত্বের ওদের
বাড়ির দিকে রওনা হই আর মনে
মনে ভগবানকে ধন্যবাদ দিই আমাকে এত সুন্দরী দুই প্রভুর ক্রীতদাস বানানোর জন্য ।
রাই আর সঞ্চারীর চরিত্রে দুই ভাই হলে বেশি ভাল হত। রাইয়ের চরিত্র যেরকম দেখানো হয়েছে এরকম মেয়েরা প্রায় হয়ই না। কিন্তু ফর্শা সুন্দর চেহারার অনেক ছেলেই এই বয়সে এরকম ডমিনেটিং হয়। ফলে রাই ছেলে হলে গল্পটা বাস্তব সম্মত মনে হত।
ReplyDeleteরাই এর ক্যারেক্টারটা দূর্দান্ত লেগেছে। এরকম মেয়েদের নামে মন্দির বানিয়ে সব ছেলের উচিত সারাদিন তাকে পুজো করা।
ReplyDeleteঅসাধারন! তবে রাই আর সঞ্চারী নিজের আপন বা কাজিন বোন হলে আরো বেশি ভাল লাগত।
ReplyDeleteফাটাফাটি
ReplyDelete