( ভূমিকা না পরে কেউ ব্লগে
ঢুকবেন না । সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে কমেন্ট করবেন । অন্যথায় , আপনার কোন ভুল ধারনার জন্য
আমি/ আমরা দায়ী থাকব না । )
তখন আমি ক্লাস ১০ এ পড়ি । এক শীতের সকালে আমি আর আমার ছোট বোন
রিয়া ছাদে ব্যাডমিন্টন খেলছিলাম । আমার বোন রিয়া তখন ক্লাস ৮ এ পড়ে । ফরশা , হাসিখুশি , মিষ্টি একটা মেয়ে ।
সেদিন ওর পরনে ছিল লাল রঙের টপ , সাদা প্যান্ট আর পায়ে লাল চটি ।
খেলতে খেলতে ছাদের সানসেডে ককটা উঠে গেল হঠাত । সান্সেডটা অনেক উচু , আমরা কেউ হাত পাব না
। আশে পাশে এমন কিছু দেখলাম না যার উপর উঠে ওটা পাড়া যায় ।
রিয়া বলল , – তুই নিচু হয়ে বস , আমি তোর কাঁধে উঠে
ককটা পেড়ে আনছি ।
আমার মনে হল এটাই বেস্ট হবে । আমি সান্সেডটার সামনে হাটুগেরে
বসলাম । আমি হাতদুটো সামনে বাড়িয়ে দিলাম । রিয়া আমার হাতের উপর চটি পরা ডান পা টা
রাখল । তারপর আমার কাঁধে চটি পরা বাঁ পাটা রেখে একটু উচু হল , হাত উচু করে
সানসেডটা ধরে ব্যালেন্স করল । তারপর ডান পাটাও আমার কাধের উপর তুলে দিল । আমার দুই
কাধের উপর দুই পা রেখে আমার ফর্সা সুন্দরী ছোট বোন রিয়ে দাঁড়িয়ে তখন । আমি দুহাত
বাড়িয়ে আলতো করে বোনের পা দুটো ধরলাম যাতে ও পড়ে না যায় । আমার হাটুদুটো ছাদের
শক্ত মেঝেতে ঘষা খাচ্ছিল , কাধেও চাপ লাগছিল বেশ । বোন হাত
উচু করে র্যা কেট দিয়ে ককটা পাড়ার চেষ্টা করল একটু , তারপর হতাশার সুরে বলল , – হচ্ছে না রে দাদা ।
আমার হাটু দুটোয় বেশ জ্বালা করছিল । আমি বললাম , – তাহলে নেমে আয় ।
অন্য কোন উপায় দেখি ।
রিয়া বলল , – না দাদা , তুই বরং মাথাটা একটু
শক্ত রাখ । তোর মাথার উপর পা রাখলে পেয়ে যাব ককটা ।
আমার উত্তরের অপেক্ষা না করে রিয়া ওর চটি পরা ডান পাটা আমার
মাথার উপর রাখল আলতো করে । খোলা ছাদে আমার সুন্দরী ছোট বোন আমার মাথার উপর চটি পরা
পা রেখে দাঁড়িয়ে তখন ।
আমি ডান হাত বাড়িয়ে বোনের ডান পাটা ধরলাম যাতে ও পড়ে না যায় ।
রিয়া বলল , – ভাল করে ধরিস দাদা । আমি পড়ে যাই
না যেন ।
এই বলে ও হাতের র্যাকেট বাড়িয়ে আবার চেষ্টা করতে লাগল ।
আমি বোনের চটি পড়া ডান পাটা মাথায় চেপে ধরে বললাম , একটু তাড়াতাড়ি কর
বোন , আমার
হাটুতে লাগছে ।
বোন জবাবে ওর ডান চটির তলা আমার মাথার উপর একটু ঘষে বলল , -একটু দাড়া না ।
দেখতে পাচ্ছি না ভাল করে । একটু সময় লাগবে তো।
আশে
পাশের বাড়ির ছাদে অনেকেই রয়েছে । আমাদের দেখতে পাচ্ছে । সবার সামনে আমার ছোট বোন
রিয়া আমার মাথার উপর চটি পরা পা রেখে দাঁড়িয়ে কক পাড়ার চেষ্টা করছে ! কেন জানিনা
খারাপ লাগার বদলে আমার বেশ ভাল লাগতে লাগল অনুভুতিটা । আমি রিয়ার পাটা মাথার সাথে
চেপে ধরে বললাম , – ঠিক
আছে রিয়া । তুই ধীরে সুস্থে পাড় ককটা ।
বোন
বোধহয় খুব এঞ্জয় করছিল ঘটনাটা । ও কোন তাগিদ দেখাচ্ছিল না তাড়াতাড়ি ককটা পাড়ার ।
আসতে আসতে আমার মাথার উপর চটি পরা ডান পায়ের তলাটা বোলাচ্ছিল ও । আমিও কেন জানিনা
হাটুর ব্যাথা ভুলে এনজয় করতে শুরু করেছিলাম ঘটনাটা । প্রায় ৫ মিনিট আমার মাথার উপর
চটি পরা পা রেখে দাঁড়িয়ে থাকার পর বোন ককটা পাড়ল , তারপর প্রথমে ডান পা টা
আমার কাঁধে নামাল । আমি আবার হাত দুটো জোড়া করে ধরলাম । ও আমার হাতের উপর চটি পড়া
বাঁ পাটা রাখল । তারপর লাফ দিয়ে নিচে নেমে গেল ।
আমার
কেন জানিনা খুব ভাল লাগল এই মুহূর্ত টা । খেলতে খেলতে বারবার মনে পরছিল অই মুহূর্ত
টার কথা । মন চাইছিল আবার যেন ককটা সান্সেডে উঠে যায় । একটু পরেই রিয়া আবার ককটা
সানসেডে তুলল । এবার যেন ইচ্ছা করেই । আমি নিজে থেকেই হাটুগেরে বসে পড়লাম
সানসেডটার তলায় । রিয়া আবার আমার হাতে ভর দিয়ে কাঁধে উঠল । তারপর নিজে থেকেই চটি
পরা ডান পাটা আমার মাথার উপর তুলে দিল । সানসেড ধরে দাঁড়িয়ে আমার মাথার উপর আসতে
আসতে চটি পরা ডান পায়ের তলা বোলাতে লাগল , যেন আমার মাথায় চটি পরা পা বুলিয়ে আদর করছে আমার ছোট বোন ।
কি এক
অজানা আনন্দে আমার হৃদয় ভরে গিয়েছিল । আমি চোখ বন্ধ করে বোনের পায়ের আদর খেতে
লাগলাম আমার মাথায় ।
এবার
প্রায় ১০ মিনিট পর বোন ককটা পেড়ে নেমে দাঁড়াল । নেমেই বোন আমার দিকে তাকিয়ে একটা
মিষ্টি হাসি দিল ।
এরপর আমি
আর বোন দুজনেই বারবার ইচ্ছা করে ককটা সানসেডে তুলছিলাম । আর প্রত্যেক বারই বোন
ককটা পাড়ার অজুহাতে আমার মাথার উপর চটি পরা পা রেখে আমার মাথায় চটির তলা ঘষে আমায়
আদর করছিল । আমি আর রিয়া দুজনেই খুব উপভোগ করছিলাম এটা ।
সেদিন
দুপুরে রিয়া বলল , – দাদা আয় , আমি আর তুই মিলে বুক শেলফটা
গুছিয়ে রাখি ।
আমি বললাম
, -চল ।
আমাদের
দোতলার একটা ঘরে একটা দেওয়াল জুড়ে বুক সেলফ । নিচের তাকে বই নেই, অন্য জিনিস রাখা । উপরের তাক
গুলোয় বই ঠাসা । উপরের দুটো তাকেন আমি বা বোন চেয়ারে না উঠলে হাত পাই না ।
রিয়া আমার
দিকে তাকিয়ে মিষ্টি হেসে বলল , তুই এবার
চার হাত পায়ে দাড়াবি , আমি তোর
পিঠে উঠে বই গুছাব ।
এই ঘরে
চেয়ার আছে । আমার পিঠে ওঠার কোন দরকার নেই বোনের । কিন্তু বোনের মতো আমিও চাইছিলাম
ও আমার পিঠে উঠে দাঁড়াক । আমি চার হাত পায়ে জন্তুর মতো সেলফটার সামনে দাড়ালাম ।
বোন চটি পরা পায়ে আমার পিঠে উঠে দাঁড়াল । ও আসতে আসতে বই সাজিয়ে রাখছিল , আর মাঝে মাঝে পা বাড়িয়ে আমার
মাথায় চটি পরা পা বুলিয়ে আদর করছিল । কখনো বাঁ আমার মাথায় চটি পরা পা বাড়িয়ে ভর
দিয়ে দাড়াচ্ছিল । মাথায় ভর দিলে আমার লাগছিল খুব , কিন্তু তবু দাঁতে দাঁত চেপে সহ্য করছিলাম । মনে মনে
বোনকে বলছিলাম ,- তুমি আমার
প্রভু , আমার মালকিন
। আমার স্থান তোমার পায়ের তলায় । আমাকে নিয়ে যা খুশি কর তুমি ।
প্রায় ৪০
মিনিট পর বোন আমার পিঠ থেকে নেমে দাঁড়িয়ে বলল , – এবার নিচের তাকটা গোছাব । তুই সেলফের সামনে চিত হয়ে শুয়ে পর এবার ।
আমি তাই
করলাম । রিয়া আমার দিকে তাকিয়ে মিষ্টি হাসল আবার , তারপর আমার বুকে প্রথমে ওর লাল চটি পরা বাঁ পাটা
রাখল , তারপর ডান
পা টাও আমার বুকের উপর তুলে দিল । আমার বুকের উপর চটি পরা পায়ে দাঁড়িয়ে আমার ২
বছরের ছোট সুন্দরী বোন রিয়া বই গোছাতে লাগল । আমার বুকের উপর চটি পরা পায়ে দাঁড়িয়ে
থাকা ছোট বোনকে আমার প্রভু বলে ডাকতে ইচ্ছা করতে লাগল ।
আমি মনে
মনে বললাম , হে প্রভু , আজ থেকে আমার জীবনের একমাত্র
উদ্দেশ্য তোমার সেবা করা ।
একটু পরে বোন ওর চটি পরা ডান পা টা আমার
গলার উপর রাখল । আমার নিশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছিল খুব , তবু আমার ছোট বোনের কাছ থেকে কষ্ট পাচ্ছি ভেবে কেন জানিনা
খুব ভাল লাগছিল । বোন একটু পরেই ওর চটি পরা ডান পাটা আমার মুখের উপর তুলে দিল । ওর
চটি পরা বাঁ পাটা তখন আমার বুকে , আর
চটি পরা ডান পাটা আমার ঠোঁটের উপর । আমি দু হাত বাড়িয়ে বোনে চটি পরা ডান পা টা
মুখের সাথে চেপে ধরলাম । আসতে আসতে চুমু খেতে লাগলাম বোনের লাল চটি পরা ডান পায়ের
তলায় ।
বোনের বই গোছান শেষ করতে লাগল আরও ১৫ মিনিট
। এই ১৫ মিনিট আমি একটানা বোনের পায়ের তলায় শুয়ে ওর চটির তলায় চুম্বন করলাম ।
রিয়া এরপর নেমে দাঁড়িয়ে আমাকে বলল এর নিচের
তাকটা গোছাতে । একটা তাকই বাকি ছিল । আমার গোছাতে ৩০ মিনিট লাগল প্রায় । শেষ করে
তাকিয়ে দেখি বোন ওর গদি মোড়া নরম চেয়ারটায় বসে একটা গল্পের বই পড়ছে । আমি ওর পায়ের
সামনে হাটুগেরে বসলাম , তারপর
ওর পায়ে মাথা রেখে সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করলাম ওকে ।
রিয়া আমার দিকে তাকিয়ে আবার মিষ্টি হাসল , তারপর বলল – অনেকক্ষণ
দাঁড়িয়ে বই গুছিয়ে পায়ে বুয়াথা করছে দাদা । একটু পা টিপে দে তো চিত হয়ে শুয়ে । আমি
ওর পায়ের কাছে চিত হয়ে শুতেই বোন ওর চটি পরা পা দুটো আমার মুখের উপর তুলে দিল । ওর
চটির তলা দুটো আসতে আসতে আমার সারামুখে ঘষতে লাগল আমার বোন রিয়া । আমি ভক্তিভরে
বোনে পা দুটো টিপতে লাগলাম আর চুম্বন করতে লাগলাম ওর লাল চটির তলায় । একটু পরে জিভ
বার করে চাটতে লাগলাম বোনের চটির তলা । বোন আমাকে ওর চটির তলা চাটতে দেখে হেসে বলল
, এখন থেকে আমার সব জুতো তুই চেটে পরিষ্কার করবি দাদা । আর
সবার সামনেও সবসময় সেবা করবি আমার ।
আমি বোনের চটির তলা পাগলের মতো চাটতে চাটতে
বললাম ,-
নিশ্চয় প্রভু ।
সেই থেকে আমার বোন রিয়া আমার প্রভু ।আমার
বোন রিয়া আমার গলায় একটা বেল্ট বেধে দিয়েছে এখন , ও আমাকে কুত্তা বলে ডাকে । ও যখনই চেয়ারে বসে আমি ওর
পায়ের তলায় শুয়ে পড়ি, যাতে
ও আমার মুখে ওর পা রাখতে পারে । আমার বের করে দেওয়া জিভে জুতোর তলা ঘষতে ও খুব
ভালবাসে । ওর সব জুতো আমি জিভ দিয়ে চেটে পরিষ্কার করে দিই । আমার মুখে লাথি মারতেও
খুব ভালবাসে রিয়া । মাঝে মাঝে ওর বান্ধবী চৈতালি আর পৃথাও আমাদের বাড়িতে এসে আমাকে
দিয়ে সেবা করিয়ে যায় । আমাকে লাথি মারে , আমাকে
দিয়ে জুতোর তলা চাটায় , কুত্তা
বলে ডাকে । আর এসবই বোন বাবা মায়ের সামনেই করে , বাবা মা কখনই আপত্তি করেনি এতে । বরং আমার বাবাও মাঝে
মাঝে রিয়ার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রণাম করে, রিয়ার
পা টিপে দেয় । বাবা মা বলে , অনেক
ভাগ্য করলে রিয়ার মতো একটা মেয়ে পাওয়া যায় । আর আমি বলি , অনেক ভাগ্য থাকলে তবে রিয়ার মতো একটা প্রভু পাওয়া যায় ।
সত্যি ,
বাবা মায়ের সামনে ছোট বোনকে প্রভুর মতো
সেবা করার সুযোগ কটা ছেলেরই বা হয় ?
সেই হইছে এমন একটা বোন যদি পাইতাম😋😋
ReplyDeletefb id md.alhassan.32আম্মু আপু থাকলে জানাবা
দুর্দান্ত গল্প
ReplyDeleteভাল হয়েছে
ReplyDelete