( ভূমিকা না পরে কেউ ব্লগে
ঢুকবেন না । সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে কমেন্ট করবেন । অন্যথায় , আপনার কোন ভুল ধারনার জন্য
আমি/ আমরা দায়ী থাকব না । )
আমাদের বাড়ি কলকাতায় । আমাদের বাসায় আমরা ৪ জন থাকি । দাদা, বৌদি, ভাইঝি, আর আমি । আমার বাবা , মা দেশের বাড়িতে থাকে । আমার ১৩ বছরের ভাইঝি বৃষ্টির বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হতে ও বায়না ধরল কম্পিউটার শিখবে । আমিও কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তাম । আমার একটা কম্পিউটার দরকার ছিল । তাই দাদা টাকা দিল কম্পিউটার কেনার । আমি কিনে আনলাম ।
দাদা
অফিস নিয়ে সারাদিন ব্যস্ত থাকে। তাই ভাইঝি কে কম্পিউটার শেখানোর দায়িত্ব পড়ল আমার উপর ।
বৃষ্টির
সাথে আমার সম্পর্ক খুব ভাল । ওর সব আবদার আমার কাছে । আমিও ওকে খুব ভালবাসি। ওর সব আবদার পূর্ণ করি আমি।
কম্পিউটার
আসতে ওকে শেখাতে শুরু করলাম । ২-৩ দিনেই
সব শিখে নিজে নিজেই এটা ওটা ঘাটা শুরু করে দিল ও ।
বুদ্ধি করে একটা চেয়ার খাওয়ার ঘরে পাঠিয়ে দিলাম এরপর ।
এখন কম্পিউটার
এর ঘরে একটাই চেয়ার । ফলে ও চেয়ার
এ বসে । আমি ওর পায়ের কাছে মেঝেতে । আমি গত কয়েকদিন থেকেই বৃষ্টির পা টিপছি । ও
আপত্তি করেনি । ও
কম্পিউটার নিয়ে মেতে আছে নিজের মনে ।আমি ওর পায়ের কাসে বসে প্রথমে ওর চটি পরা পা দুটো কোলের উপরে তুলে নিয়েছিলাম । ও
আরচোখে দেখেছিল শুধু, কিছু
বলেনি আমাকে । আমি আস্তে আস্তে টিপতে শুরু করেছিলাম ওর পা । ও কিছু বলেনি একবারও । নিজের কাকার কোলের উপর চটি পরা পা রেখে কাকার সেবা নিচ্ছিল ।
৩
দিন আগে বৌদি দেখে আমাকে বলেছিল তুই একটা চেয়ার নিয়ে আয় না পাশের ঘর থেকে ? আর
বৃষ্টি , তুই কাকার কোলে পা রেখেছিস কেন ?
আমি
বলেছিলাম , আমার নিচে বসতেই বেশি ভাল লাগে বৌদি । আর বৃষ্টির পায়ে ব্যাথা করছে বলে আমি ওর পা টিপে দিচ্ছি একটু । এই
বলে আমি বৃষ্টির পা দুটো টিপতে থাকি বৌদির সামনেই । বৃষ্টি আমার চুলে হাত বুলিয়ে ভুরু নাচিয়ে ওর মা কে বলে ,- দেখেছ , আমার কাকাটা কত্ত ভাল । বৌদি বলে – তোরা
পারিস ও বটে
। এই বলে চলে গিয়েছিল বৌদি ।
পরশু
ও চেয়ারে বসতে আমি নিজে থেকেই মেঝেতে বসে বৃষ্টির চটি পরা পা দুটো নিজের কোলে তুলে নিয়েছিলাম । আসতে আসতে টিপতে শুরু করেছিলাম ওর পা দুটো । বৃষ্টি আমার চুল টেনে বলেছিল, – খুব
সেবা করা হচ্ছে না ভাইঝির ?
আমি
ওর ডান পায়ের পাতায় একটা চুমু খেয়ে বলেছিলাম , – আমার
তো মোটে একটা ভাইঝি । তার সেবা করব না তো কার করব ?
বৃষ্টি দুস্টু হাসি হেসে বলেছিল – আমাকে
কিন্তু আজ একটা বড় চকলেট খাওয়াতে হবে ।
আমি ওর পা টিপতে টিপতে অল্প হেসে বলেছিলাম – যো
হুকুম মাল্কিন ।
ও শুনে
আমার গালে আলতো একটা চড় মেরে বলেছিল – খুব
দুস্টুমি হচ্ছে না ভাইঝির সাথে ?
সেই থেকে গত কয়েকদিন এভাবেই কেটেছে আমাদের । আমার আদরের ভাইঝি চেয়ারে বসে কম্পিউটার শিখছে , আর
আমি ওর পায়ের কাছে বসে ওর পা টিপতে টিপতে ওকে কম্পিউটার শেখাচ্ছি ।
এখন রাত ১২ টা বাজে । আমি ওকে তাড়া দিলাম , – এবার
শুতে যাবি চল । কাল আবার শিখবি । ও আলতো করে আমার কানটা মুলে দিল মুখে মিস্টি হাসি ঝুলিয়ে । যেতে চাইলে তুমি যাও । আমি যাবনা ।
-
তুই না গেলে আমিও যাবনা । এখানেই শুই একটু । এই বলে আমি ভাইঝির পায়ের কাছে শুয়ে পরলাম । ওর চটি পরা পা দুটো বুকের উপরে রেখে আসতে আসতে টিপতে থাকলাম ওর পা ।
-
কাল কি খাওয়াবে আমাকে ? ঠোঁটে
হাসি ঝুলিয়ে জিজ্ঞাসা করল বৃষ্টি ।
-
তুই যা বলবি । বলে আমি ওর ডান পাটা মুখের উপর টেনে নিয়ে ওর চটির তলায় একটা গাঢ় চুম্বন করলাম। ও পা
টা আমার ঠোঁটের উপর থেকে সরাল না । আমার ঠোঁট দুটো বরং ওর চটির তলা দিয়ে ঘসতে ঘসতে বলল - কাল
বিকেলে রেস্টুরেন্টে নিয়ে যাবে আমাকে । যেখানে বলব । আমি ওর চটির তলায় চুমু খেয়ে বললাম – যো
হুকুম । বৃষ্টি ওর চটি পরা বাঁ পাটাও আমার মুখে তুলে আমার কপালটা ওর চটির তলায় চেপে ধরে বলল – আবার
ইয়ারকি আমার সাথে ?
-
আমি ওর পা টিপতে টিপতে ওর চটির তলায় আবার চুমু খেয়ে বললাম , – তুই
আমার মাল্কিন । তোর সাথে আমি ইয়ার্কি করতে পারি ?
-
দাড়াও, তোমার মার হচ্ছে, এই
বলে বৃষ্টি পা তুলে আসতে আসতে কয়েকটা লাথি মারল আমার মুখে ।
-
আমি জবাবে পরপর অনেকগুলো চুমু খেলাম ওর চটির তলায় ।
-
বৃষ্টি , কেন জানিনা , তোর
সেবা করতে ভীষণ ভাল লাগে আমার । প্লিজ , এভাবে সারাজীবন তোর সেবা করতে দিস আমাকে ।
-
তুমি একটা বদ্ধ পাগল কাকা ।
-
তুই রাগ করলি ?
-
রাগ করব কেন ? তুমি
পাগল হতে পার , কিন্তু
ভীষন ভাল কাকা ।
-
এভাবে তোর পা মুখের উপর রেখে রোজ পা টিপে সেবা করব তোর । তুই যা হুকুম করবি সব করব ।
ওর পা টিপতে টিপতে বলি আমি ।
-
বাবা , মা যদি দেখে তোমাকে সোজা পাগলা গারদে ভর্তি করে দেবে কাকা । বৃষ্টি হাসতে হাসতে বলে ।
-
দেখা যাক , যেভাবেই
হোক , আমি সবার সামনেই তোর সেবা করব এখন থেকে । তুই আমাকে প্লিজ হুকুম করিস দাদা- বৌদির
সামনে । তোর যা ইচ্ছা ।
-
হম্মম্ম, দেখা যাক । চল , এখন ওঠা যাক । রাত হল । এবার মা এসে চেঁচাবে । এই বলে ও কম্পিউটার
অফ করে আমার মুখের ওপর থেকে ওর চটি পরা পা সরাল । তারপর কান ধরে টেনে তুলল আমাকে হাসিমুখে । আমি আবার ওর সামনে হাটুগেরে বসে ওর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম । তারপর গিয়ে শুয়ে পরলাম দুজনে নিজের নিজের ঘরে । কিভাবে কাল থেকে সবার সামনে ৭ বছরের
ছোট ভাইঝির সেবা করা যায় সেই চিন্তাই ঘুরতে লাগল আমার মাথায় ।
er r part kothai
ReplyDeleteদারুন!!
ReplyDelete