( ভূমিকা না পরে কেউ ব্লগে
ঢুকবেন না । সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে কমেন্ট করবেন । অন্যথায় , আপনার কোন ভুল ধারনার জন্য
আমি/ আমরা দায়ী থাকব না । )
সকালবেলা আমি নিজের ঘরে
বল নিয়ে খেলছিলাম । তখন আমার ক্লাস ১১ । সেদিন ঘরে বাবা , মা কেউ ছিল না । আমি
ছিলাম , আর
পাশের ঘরে বোন ওর বান্ধবী মায়ার সাথে খেলছিল । খেলতে খেলতে বল চলে গেল খাটের তলায়
। বক্স খাটের তলায় বল আনতে ঢুকে আমার দেহ আটকে গেল । আমি কিছুতেই বেরতে পারছিলাম
না । হঠাত ঘরে ঢুকল আমার ১৩ বছর বয়সী বোন পৃথা আর ওর বান্ধবী মায়া ।
আমাকে এই অবস্থায় দেখে
ওরা হো হো করে হাসতে লাগল । মায়া বলল , ‘চল , ওকে নিয়ে মজা করি”। এই বলে
মায়া উঠে দাঁড়াল আমার বুকে ।
মায়া আর পৃথা দুজনেরই
পায়ে স্নিকার পরা । মায়া আমার বুকে উঠে দাড়াতে পৃথা আমার মাথার পাশে দাড়িয়ে জুতো
পরা ডান পায়ের তলাটা আমার মুখের উপর রেখে আমার মুখটা জুতোর তলা দিয়ে ঘসতে লাগল ।
আমার ভীশন ভাল লাগতে লাগল
। তবু মুখে বললাম , প্লিজ এরকম করিস না তোরা, আমাকে বের কর বাইরে” ।
বোন বলল , – বের করব , যদি আমরা যা বলব তাই করিস
তবে ।
আমি নিজে থেকেই প্রিথার
জুতোর তলায় চুমু খেয়ে বললাম – তোরা যা বলবি তাই করব ।
শুধু আমাকে বের কর এখান থেকে ।
আমার কথা শুনে পৃথা আমার
মুখে জুতো পরা পায়ে উঠে দাঁড়িয়ে লাফাতে লাগল । আর মায়া লাফাতে লাগল আমার বুকে ।
তারপর পৃথা আমার মুখে
জুতোর তলা চেপে ধরে বলল – আমার জুতোর তলায় চুমু খা ।
আমি তাই করলাম । আমার ছোট
বোনের জুতো পরা পায়ের তলায় একের পর এক গাঢ় চুম্বন করতে লাগলাম ।
তারপর পৃথা আমার মুখে
লাথি মেরে বলল – এবার তোর জিভটা বার করে
দে ।
আমি তাই করলাম । আমার বার
করা জিভের উপর বোন প্রথমে বাঁ জুতোর তলা , তারপর ডান জুতোর তলা ঘসে
পরিষ্কার করে ফেলল ।
আমি জিভ টা মুখে ঢুকিয়ে
বোনের জুতোর তলার সব ময়লা ভক্তিভরে গিলে ফেললাম । তারপর মায়া উঠে দাড়াল আমার মুখে
। ও একইভাবে প্রথমে বাঁ জুতোর তলা , তারপর ডান জুতোর তলা আমার
জিভে ঘসে পরিষ্কার করে ফেলল ।
মায়া এরপর জুতো খুলে ওর
মোজা পরা পায়ে আমার মুখের উপর দাড়াল । আমি প্রাণভরে আমার প্রভু মায়ার মোজার গন্ধ
শুঁকতে লাগলাম ।
মায়া এরপর ওর মজার তলা
আমার ঠোঁটের উপর রেখে অর্ডার করল, “ চাট
কুত্তা ”.
আমিও মন্ত্রমুগ্ধর মতো
চাটতে লাগলাম। কতক্ষন চেটেছিলাম ঠিক জানিনা,অন্তত
২০ মিনিট । সম্বিত ফিরলো বোনের কথায়,’এবার
আমার পালা” । রাই (
মায়া) উঠে বোনকে সুযোগ দিল। বোন ওর জুতো মোজা খুলে খালি পায়ের তলা আমার মুখের উপর
রেখে হুকুম করল, “ চাট
দাদা ”.আমি হৃদয়ের সমস্থ ভালোবাসা
উজাড় করে চাটতে লাগলাম বোনের খালি পায়ের তলা। ওর পায়ের তলার ধুলো আমার অমৃত মনে
হচ্ছিলো। কতক্ষনও চাটাত জানিনা,তবে মিনিট পাঁচেক পরে
গেটে আওয়াজ
হল,বোধহয় মা ফিরে এসেছে। মাকে আমার পরিত্রাতা মনে হলনা,মনে হল
মা এখন
না এলেই ভাল হত। ওরা তাড়াতাড়ি আমাকে টেনে কিছুটা বার করল , তারপর “ বাই বাই রনি” বলে ওরা দুজন চলে
গেল।আমি কষ্ট
করে বেরিয়ে এলাম খাটের তলা থেকে।
সেদিন সারা দুপুরটা যেন
এক অদ্ভুত নেশায় কাটলো। মায়া আর পৃথা আমাকে সেই সুখ দিয়েছিল যা ছাড়া আমি আর কিছু
চাইনি। আমার সারা জীবনের একমাত্র স্বপ্ন হল কোন মেয়ের হাতে অপমানিত
হয়ে তাদের
হুকুম তামিল করা। কোন মেয়ের জুতোর তলা কুকুরের মত চাটা আমার সারা জীবনের স্বপ্ন
ছিল। আর আজ,আমি নিজের বোন আর তার বান্ধবীর হুকুমে পোশা কুকুরের মতো ওদের জুতোর
তলা চাটলাম !
বিকেলে মা আবার মার্কেট
করতে বেরল।বোন সেই দুপুরে বেরিয়ে গেছিল মায়ার সাথে।বিকেল ৫ টায়
ও ঘরে ঢুকল, একা। ও
ওর চাবি দিয়ে গেট খুলে ঢুকেছিল,আমি উঠিনি। আমি বসার ঘরে
মেঝেতে শুয়ে টিভি দেখছিলাম। ও
ফিরে এসে এই ঘরেই ঢুকল, আর, আমার মুখটা ডান পা দিয়ে
মাড়িয়ে বাথরুম এ চলে গেল !! ওর জুতোর তলার ময়লা আমার মুখে লেগে গেছে,বেশ
বুঝতে পারলাম। ফিরে এসে ও
একটা চেয়ার এনে আমার সামনে বসল,আমার
হাত থেকে রিমোটটানিয়ে নিজের পছন্দের চ্যানেল চালিয়ে দিল তারপর,ওর
জুতো পরা পা দুটো আমার মুখে তুলে দিল।প্রবল আনন্দে আমার মন ভরে গেল। বোন ওর ডান পা টা রেখেছিল
আমার মুখের উপর,আর বা পা টা কপালে। ও ওর জুতোর তলা আমার সারা মুখে ঘসতে লাগলো।
একটু পরে ও আমার মুখের
উপর লাথি মেরে বলল “পা
টিপে দে আমার”.আমি নিজের বোনের পা টিপতে লাগলাম আর ও
নিজের দাদার সারা মুখে জুতোর তলা ঘসতে লাগলো।একটু পরে অ হুকুম করলও,’ জিভ বের কর” । আমি জানতাম ও
কেন বলছে,আমি জিভ বার করে দিলাম। আর আমার বোন আমার বার করা জিভে প্রথমে বাঁ
জুতোর তলা পরিষ্কার করল,তারপর ডান জুতোর তলা । তারপরও জুতো পরা পা দুটো আমার
মুখে রেখে টিভি দেখে চলল।আমি আমার প্রভু,আমার
দেবীর পা টিপে চললাম, যে
জন্মসূত্রে আমার বোন হয় !!!!
আমি মন দিয়ে বোনের পা
টিপে যাচ্ছিলাম। আমি ভীশন মন দিয়ে বোনের পা টিপছিলাম, ওকে
খুশি করা ছারা আর কিছু ভাবছিলাম না আমি। আমার বন্ধুরা সবাই মাঠে ফুটবল খেলছে এখন।
আর আমি ঘরে বসে নিজের বোনের পা টিপছি? বসেও না, শুয়ে ! আর আমার বোন ওর
জুতো পরা পা দুটো আমার মুখে রেখেছে ! যতই নিজের অবস্থা সম্পর্কে ভাবছিলাম, কি এক অদ্ভুত আনন্দে মন
ভরে উঠছিল আমার। আর আমি আরো মন দিয়ে টিপছিলাম আমার বোন,আমার
প্রভু, পৃথার
পা দুটো । আর পৃথা টিভি দেখতে দেখতে আমার মুখে জুতোর তলা দুটো ঘসে চলেছিল।
ওর
জুতোর তলা অবশ্য ও আমার মুখে আর জিভে ঘষে পরিষ্কার করে ফেলেছিল । আমার মুখে জুতোর
তলা দুটো ঘষার ফলে বরং আমার মুখ থেকে ময়লা ওর জুতোর তলায় লেগে যাচ্চিলো। আমি মাঝে
মাঝে তাই জিভ বার করে ওর জুতোর তলা চেটে পরিষ্কার করে দিচ্ছিলাম। এভাবে
কতক্ষনকেটেছিল হিসেব রাখিনি। ঘর ভাঙল কলিং বেল এর আওয়াজে । পৃথা আমার মুখে আলতো
করে একটা লাথি মেরে বলল, “যা, দরজা খুলে দিয়ে আয়।” আমি অবাক হয়ে ওর দিকে
চাইলাম।ওর পায়ের তলা থেকে উঠে বললাম, “কিন্তু
আমার মুখ যে তোমার জুতোর তলার ময়লায় ভর্তি, মা সব বুঝে যাবে
যে?”
পৃথা মিষ্টি হেসে বলল ,” সে আমি বুঝব কি বলতে হবে।
আর আজ থেকে তুই আমার চাকর। আমার কোন হুকুম অমান্য করবি না। যা ”।মা বাইরে থেকে একবার দরজা খোলার জন্য তাড়া দিল।
আমি বোনের পায়ের কাছে উপুড় হয়ে ওর জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রণাম করলাম একবার।
তারপর উঠে গেলাম দরজা খুলতে। দরজাটাখুলেই আমি ভেতরের ঘরে চলে এলাম। আশা করেছিলাম
মা আমার মুখ দেখার আগেই আমি মুখ ধুয়ে ফেলব।
কিন্তু মা দেখতে পেয়ে
গেল। অবাক হয়ে বলল, “কি রে, তোর মুখে এত ময়লা কেন? কি করছিলি?” আমি কি বলব বুঝে উঠতে
পারছিলাম না,পাশ থেকে বোন বলল, “ ও
খেলতে গিয়েছিল, এখুনি
ফিরলো মা।” আমি
বোনের কথাটা ধরে নিয়ে বললাম,হাত পা ধুচ্ছিলাম, মুখ ধোয়ার আগেই তুমি চলে
এলে।” মা
আমার দিকে তাকিয়ে রাগ মেশান গলায় বলল, “ মাধ্যমিক হয়ে গেছে বলে কি
সারাদিন খেলে বেড়াবি? পরা
শুরু করতে পারছিস না?” আমি
মাথা নিচু করে বললাম, “সরিমা ”, তারপর মুখ ধুতে লাগলাম
বেসিনে । মা বোনের দিকে ফিরে বলল, “আর তুই ঘরের মধ্যে জুতো
পরে বসে আছিস কেন? ঘরে
ঢোকার সময় জুতো খুলতে পারিস না?”
বোন
বলল, “ মা, জুতোর ফিতাটা খুলছে না, ফাস পরে গেছে। তাই ভাবলাম
দাদা ফিরলে খুলিয়ে নেব। আর আমার জুতোর তলা একদম পরিষ্কার। দাদার মুখ বা জিভের
থেকেও বেশি। বলে জুতো তুলে তলাটা দেখাল মাকে।” আমার মুখ ধোয়া হয়ে গেলে
বোন আমার দিকে তাকিয়ে নরম গলায় বলল, “দাদা, আমার জুতোর ফিতাটা খুলতে
পারছিনা, ফাস
লেগে গেছে। তুই একটু খুলে দিবি প্লিজ ?” আমি কিছু বললাম না মুখে ,বোনের
পায়ের কাছে বসে ওর জুতো পরা পা দুটো কলে তুলে নিলাম। মা তখন এই ঘরেই খাটে বসে
আমাদের দেখছে। আমার দারুন ভাল লাগছিল মার সামনে বোনের জুতো খুলে দেব ভাবতে। কিন্তু এত
সহজে জুতো খুলে দিতে ইচ্ছা করল না। আমি বোনের জুতোর ফিতেয় হাত দিয়ে এমন ভাব করতে
লাগলাম যেন চেষ্টা করেও খুলতে পারছি না। চেষ্টা করার নামে বরং গিট ফেলে দিলাম ওর
জুতোর ফিতেয়। তারপর মুখ উপরে তুলে বললাম, “খুলছে
না তো রে বোন,কি করব ?” ও বলল “ভাল
করে চেষ্টা কর দাদা, ঠিক
খুলবে।”
আমি চেষ্টা করার নামে ওর
জুতো পরা ডান পা তাকে নিজের বুকের সাথে চেপে ধরেছিলাম এক হাত দিয়ে, আর অন্য হাত দিয়ে চেষ্টা
করছিলাম ফিতে খোলার। কিছুক্ষন চেষ্টা করার ভাণ করে ওকে বললাম, “খুলছে
না, ফিতাটা
কেটে দেব?”
বোন বলল, “না না, ফিতে
কেটে দিলে জুতো পরব কি করে এরপর?” তারপর
মিষ্টি হেসে বলল, “দাঁত
দিয়ে একবার ট্রাই কর না, লক্ষ্মী দাদা আমার।” আমি
একবার মায়ের দিকে তাকালাম । মা আমাদের দেখছে , কিন্তু
কিছু বলল না। বোন আমার উত্তরের অপেক্ষায় না থেকে ওর জুতো পরা ডান পাটা আমার কাঁধের
উপর রাখলো। ওর জুতোর টো টা আমার বা কাঁধের উপর রাখলো ও, আর আমি ডান হাতটাওর জুতোর হিলের তলায় রেখে দাঁত দিয়ে ওর
জুতোর ফিতে খোলার চেষ্টা করতে লাগলাম। আমি ভাবতেই পারছিলাম না, মায়ের সামনে আমি নিজের বোনের জুতোর ফিতে দাঁত দিয়ে
খুলছিলাম !! বেশ সময় নিলাম খুলতে আমি, ডান
জুতোর ফিতে খুলে দিতে বোন বাঁ পা টাও তুলে দিল আমার ডান কাধে। আমি ওর বাঁ জুতোর
ফিতেয় দাঁত দিয়ে খুলে দিলাম। বোন ওর সুন্দর মুখটা হাসিতে ভরিয়ে বলল, “থ্যাঙ্ক
ইউদাদা।”, তাঁরপর ওর পা দুটো আমার কোলের উপর নামিয়ে রাখলো। আমি ওর
জুতো দুটো ওর পা থেকে খুলে দিলাম, তারপর
মোজাও খুলে দিলাম। কয়েক সেকেন্ড এর জন্য ওর পা টিপে দিলাম। বোন আবার মিষ্টি হেসে
নরম গলায় বলল,” দাদা, আমার
জুতো দুটো রেখে আমার ঘরের পরার চটিটা এনে দিবি please? আমি
খুব টায়ার্ড।” আমি বিনা প্রতিবাদে বোনের আদেশ পালন করলাম।
বিকেলের
টিফিনসেরে বোন ওর ঘরে ঢুকল। আমিও ওকে অনুসরন করলাম।ওর ঘরের দরজা ভিজিয়ে দিয়ে ওর
চটি পরা পায়ের উপর উপুর হয়ে শুয়ে পড়লাম আমি। ওর চটি পরা পা দুটো নিজের দুই হাতের
উপর রেখে পাগলের মত ওর দুই পায়ের উপর চুম্বন করে চললাম। ও উঠে দাড়াল আমার হাতের
উপরে। আমার ব্যাথা লাগছিল হাতে, তবু
আমি চুম্বন করা চালিয়ে গেলাম। ওর পায়ে একটা করে চুমু খাচ্ছিলাম, আর আমার মুখ থেকে ওর প্রতি “ প্রভু, ঈশ্বর ,ভগবান ,দেবী” এরকম
একটা সম্ম্বোধন বেরিয়ে আসছিল, তাঁরপর
আবার একই রকম আগ্রহে ওর অন্য পায়ে চুমু খাচ্ছিলাম। কিছুক্ষন পর বোন খাটে বসে পরলো আবার।
ওর ডান পাটা তুলে আমার মাথার উপর ওর চটির তলাটা ঘসে আমাকে আদর করতে লাগল। আর আমি
ওর বাঁ পায়ের উপর নিজের মাথা ঘসতে ঘসতে একটানা বলে চললাম, “প্রভু, ঈশ্বর,ভগবান, দেবী” ইত্যাদি। একটু পরে পৃথা বলল, “দাদা
সোজা হয়ে শো।” আমি সোজা হয়ে শুতে বোন ওর পা দুটো আমার মুখের উপর রাখলো, ডান পাটা ঠোঁটের উপর, আর
বাঁ পাটাকপালে। আমি ওর পা দুটো ভক্তিভরে টিপতে লাগলাম। বোন হেসে বলল, “তুই
খুব বাধ্য ছেলে হয়ে গেছিস দাদা।”. আমি
ওর পা টিপতে টিপতে ওর চটির তলায় চুম্বন করে বললাম,” হ্যাঁ
প্রভু। আজ থেকে তুমি আর মায়াই আমার প্রভু , আমার
ভগবান । তোমরা যা বলবে তাই শুনব , তাই করব আমি প্রভু “ ।
No comments:
Post a Comment