( ভূমিকা না পরে কেউ ব্লগে
ঢুকবেন না । সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে কমেন্ট করবেন । অন্যথায় , আপনার কোন ভুল ধারনার জন্য
আমি/ আমরা দায়ী থাকব না । )
আমার হাত দুটো পিছমোড়া করে বাঁধা । আমাকে
মেঝেতে ঠেলে ফেলে দিয়ে আমার সামনে দাঁড়ানো মহিলা পুলিস অফিসার টি বলল , - শেষবারের মতো ভাল করে জিজ্ঞাসা করছি , উত্তর দে । মেয়েটাকে কিডন্যাপ করে কোথায় রেখেছিস ?
কি
যে ঘটে চলেছে আজ সকাল থেকে আমি বুঝে উঠতে পারছি না । কলেজ পড়ুয়া একটি মেয়ে
কিডন্যাপ হয়েছে , নাম সুনন্দা । আর কেউ রিপোর্ট করেছে যে
গাড়িতে কিডন্যাপ করা হয়েছে সেই গাড়ির নাম্বারটা । সে হয়তো নম্বর দেখতে ভুল করেছিল , তাই আমার গাড়ির নম্বরটি সে থানায় জানিয়েছে । সাধারন থানা না
, স্পেসাল ফিমেল ফোরসে , যাদের
লক্ষ্য নারীদের প্রতি অপরাধ কমান । এই বিভাগের সবাই মহিলা ।
মহিলা
অফিসারটি আমার বুকের উপর একটা লাথি মারল , - বল
কোথায় রেখেছিস ওকে কিডন্যাপ করে ? লাথি
মেরে অফিসার আমার বুকের উপর জুতো পরা ডান পাটা রেখে দাঁড়াল ।
অফিসারটির
বয়েস ২৩-২৪ এর বেশি হবে না । ফরসা সুন্দর মুখ , রোগা
কিন্তু স্বাস্থ্যবান চেহারা , উচ্চতা
প্রায় সাড়ে ৫ ফুট । এই অবস্থাতেও আমার মনে হল এত সুন্দরী একজন মেয়ের পায়ের তলায়
স্থান পাওয়াও কম ভাগ্যের কথা না ।
- আমি
জানি না ,
বিশ্বাস করুন । আমি সাধাসিধে একজন ব্যবসায়ী
মানুষ ,
কারো সাতে পাচেও থাকি না । আমি কাউকে
কিডন্যাপ করাইনি । প্লিজ বিশ্বাস করুন ।
অফিসার
উত্তর টা মুখের বদলে বুট জুতো পরা পা দিয়ে দেয় । ওর ডান জুতোর তলা আমার বুক থেকে
উঠে এসে সজরে পরপর আঘাত করে চলে আমার মুখে । কখনো নাকে, কখনো ঠোঁটে , কখন
কপালে আঘাত করতে থাকে অফিসারের জুতো পরা ডান পা । অসহ্য যন্ত্রনায় গঙ্গিয়ে উঠি আমি
।
আমার
মুখে পরপর ১০ -১২ টা লাথি মেরে অফিসার থামে । তখন অসহ্য যন্ত্রনায় চোখে প্রায় অন্ধকার দেখছি আমি ।
আমার নাকটা সম্ভবত ভেঙ্গে গেছে । মুখ দিয়ে রক্ত গড়িয়ে পড়ছে বুঝতে পারছি ।
কি
রে কুত্তা , উত্তর দে । এটা স্পেসাল সেল , তোকে পিটিয়ে মেরে ফেললেও কেউ কিছু বলবে না । উত্তর দে । আমার মাথার পাশে সজরে আরেকটা লাথি
মেরে বলে লেডি অফিসার ।
আমি
পাশ ফিরে লেডি অফিসার বুটজুতো পরা পায়ের উপর মাথা ঘষতে থাকি জবাবে । জুতোর উপর
চুম্বন করে বলি , -আমি কিছু জানি না , প্লিজ বিশ্বাস করুন ম্যাডাম ।
অফিসার
আমার মুখের দিকে তাকিয়ে হাসল একবার , - দেখি
কতক্ষন তুই সত্যি না বলে থাকতে পারিস ।
এই
বলে অফিসার জুতো পরা বাঁ পা দিয়ে আমার মুখে প্রবল জোরে আবার একটা লাথি মারল ।
ভয়ানক ব্যাথায় ককিয়ে উঠলাম আমি । অফিসার নিজের চামড়ার বেল্টটা খুলে নিল । তারপর
আমার মুখের উপর জুতো পরা ডান পাটা তুলে দিয়ে আমার বুকে একের পর এক বেল্ট দিয়ে
মারতে লাগল । উফফ , কি অসহ্য সে যন্ত্রনা ! আমি বলার চেষ্টা করতে
লাগলাম,
- আমি নির্দোষ , আমাকে ছেড়ে দিন প্লিজ । কিন্তু লেডি অফিসারের বুট জুতো পরা
ডান পাটা ঠিক আমার ঠোঁটের উপর চেপে ধরা , ফলে
আমার কাতর অনুরোধ অস্পষ্ট অর্থহীন শব্দ সৃষ্টি করতে লাগল শুধু । আর সেই শব্দ কে
ছাপিয়ে যেতে লাগল আমার সাড়া দেহে অফিসারের বেল্টের আঘাতের ফলে উৎপন্ন শব্দ, সপাৎ ,সপাৎ ।
আমি
মারের চোটে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিলাম । জ্ঞান ফিরল মুখে ঠান্ডা জলের ঝাপ্টায় । আমার
মুখে জলের ঝাপটা দিচ্ছে অন্য এক লেডি অফিসার । ওর বয়েস আমার কাছাকাছি হবে , ৩০ এর আশেপাশে , গায়ের
রঙ মাঝারি , কিন্তু খুব সুন্দর চেহারা ।
আমি
চোখ মেলে তাকাতে এই অফিসার বলল, - স্বাগতা
ম্যাডাম খুবই রাগী , ভালয়
ভালয় এখনই সব বলে দে, নাহলে
তোর এমন অবস্থা করবে , জীবনে
আর নিজের পায়ে দাড়াতে পারবি না ।
আমার হাত দুটো খুলে দিয়েছে দেখলাম । আমি অসহায় ভাবে এই
অফিসারের পা দুটো দুহাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে বললাম , - প্লিজ ম্যাডাম , আমি কিছু জানিনা , বিশ্বাস করুন ।
জবাবে ম্যাডাম আমার মুখে বুটজুতো পরা পা দিয়ে একটা লাথি মারল, - স্পেসাল ফোরস কাউকে
এমনি এমনি তুলে আনে না । ফালতু সময় নষ্ট না করে বলে দে মেয়েটাকে কোথায় রেখেছিস ?
এই সময় পাশের ঘর থেকে আবার স্বাগতা ম্যাডাম ঢুকল । ম্যাডামের
হাতে এখন একটা জ্বলন্ত সিগারেট ।
স্বাগতা ম্যাডাম অন্য অফিসার কে জিজ্ঞাসা করল , - ও কিছু বলল অঙ্গনাদি ?
অঙ্গনা ম্যাডাম মাথা নেড়ে বলল- না ।
স্বাগতা ম্যাডাম বলল, - বুঝতে পারছি , মৃত্যুই লেখা আছে এর
ভাগ্যে ।
তারপর চুলের মুঠি ধরে টেনে তুলল আমাকে । ম্যাডাম নিজে চেয়ারে
বসা , আমাকে
হাটুগারা অবস্থায় রেখে সিগারেটটা ঠোটে ঝুলিয়ে আমার দুইগালে একের পর এক থাপ্পর
মারতে লাগল । আমার মনে হচ্ছিল আমি আবার বুঝি চেতনা হারাব । উফফ , কি যন্ত্রনা !!
প্রায় ৫ মিনিট পর ম্যাডাম চড় বৃষ্টি থামাল । আমার গাল দুটো
ডান হাতের পাতায় চেপে বলল,
- এবার কি বলবি সত্যিটা ?
- আমি কাতর গলায় বললাম , - আমি কিছু জানি না ম্যাডা...
- আমার কথা শেষ করতেও দিল না স্বাগতা ম্যাডাম । আমার কপালের উপর
জ্বলন্ত সিগারেট টা চেপে ধরল । আর পিছন থেকে আমার পিঠের উপর একের পর এক বেল্ট দিয়ে
মারতে লাগল অঙ্গনা ম্যাডাম । স্বাগতা ম্যাডাম দাঁতে দাঁত চেপে বলল , না বললে তোর রেহাই নেই
রে জানোয়ার । যন্ত্রনায় আমি পাগল হয়ে যাচ্ছিলাম প্রায় । একটু একটু করে আমার চেতনা
লোপ পেতে লাগল , একসময় জ্ঞান হারিয়ে আবার মেঝেতে লুটিয়ে পড়লাম আমি ।
- জ্ঞান ফিরল মুখের উপর সক্ত কোনকিছুর স্পর্শে । আসতে আসতে চোখ
মেলে তাকিয়ে দেখলাম আমার মুখের উপর বুট জুতো পরা বাঁ পায়ের তলাটা ঘসছে স্বাগতা ম্যাডাম
। তার পাশেই চেয়ার নিয়ে বসে অঙ্গনা ম্যাডাম , ওর জুতো পরা পা দুটো আমার বুকের উপর
রাখা ।
- আমার গলাটা শুকিয়ে যেন কাঠ হয়ে গেছে । ঢোঁক পর্যন্ত গিলতে
পারছিলাম না । অস্ফুট স্বরে বললাম ,- জল, একটু জল দিন প্লিজ ।
- টেবিলের উপর থেকে বোতল এনে আমার মুখে ঠিক এক ছিপি জল ঢেলে দিল
অঙ্গনা ম্যাম ।
- প্লিজ ম্যাম , আরেকটু জল দিন , প্লিজ । আমি কাতর স্বরে
বললাম ।
- জবাবে আমার মুখের উপর জুতো পরা ডান পাটা তুলে আমার ঠোঁট দুটো
জুতোর তলা দিয়ে ঘষতে লাগল অঙ্গনা ম্যাম ।
- মেয়েদের তোরা কি ভাবিস বলতো ? যখন খুশী খারাপ কথা বলিস , মারিস , কিডন্যাপ করিস । সত্যি
টা কি জানিস ? তোদের ছেলেদের জায়গা মেয়েদের পায়ের তলায় । ঠিক এখন যেমন তুই
আছিস, ঠিক
তেমন ।
- আমি অঙ্গনা ম্যাম এর জুতোর তলায় প্রানভয়ে চুম্বন করে বললাম , - ঠিক প্রভু ।
- তোর জল চাই , তাই তো ?
- হ্যাঁ প্রভু । আমি বলি ।
- মেয়েদের স্থান তোদের কতটা উপরে আগে ঠিক করে বুঝে নে , তারপর জল পাবি । আগে
জিভটা বার কর ।
আমি বাধ্য দাসের মতো হুকুম তামিল করি । আমার জিভটা বার করে দি
যতটা সম্ভব । অবাক হয়ে দেখি , আমার বার করা জিভে নিজের ডান জুতোর
তলা ঘষে মুছতে শুরু করেছে অঙ্গনা ম্যাম । আমার শুকনো জিভ জুড়ে অঙ্গনা ম্যামের
কাদাভরা শক্ত জুতোর তলার স্পর্শ পাচ্ছি আমি । ম্যামের জুতোর তলার ময়লায় আমার মুখ
ভরে যেতে থাকে । আমি বাধ্য দাসের মতো প্রভুর জুতোর তলার ময়লা গিলে খেতে থাকি ।
জেলে বন্দি অবস্থায় এর চেয়ে বেশী কি করতে পারি আমি ?
ডান জুতোর তলা পরিষ্কার হয়ে গেলে অঙ্গনা ম্যাম বাঁ জুতোর তলাও
আমার জিভে ঘষে পরষ্কার করে নেয় । তারপর স্বাগতা ম্যাম ওর জায়গা নেয় ।
দয়া করে প্রথমে আমার জিভে এক ছিপি জল ঢালে স্বাগতা ম্যাডাম । তারপর আমার জিভের উপর
নামিয়ে দেয় নিজের বুট জুতো পরা বাঁ পায়ের তলা । বাঁ জুতোর তলা পরিষ্কার হয়ে গেলে
ডান জুতোর তলাও একইভাবে আমার জিভের উপর ঘষে পরিষ্কার করে নেয় ম্যাডাম । তারপর দয়া
করে অনেকটা জল ঢেলে দেয় আমার মুখে । দুই ম্যাডামের জুতোর তলার ময়লা সেই জলের সঙ্গে
আমার পেটে চলে যায় ।
No comments:
Post a Comment