আমার বোন সিমি…
(লেখক; ১ম পার্ট; টোটা, ২য় পার্ট; খোকা)
১...
আমার বোন সিমি
আমার থেকে প্রায় ৩ বছরের ছোট। ওকে দেখতে খুব সুন্দর বলে সবাই ওর প্রশংসা করত, যা ওর মধ্যে ছোটবেলাতেই সুপিরিয়রিটি কম্পলেক্স জন্ম দিয়েছিল। ও যা বলবে তাই
দিতে হবে, সবাইকে তাই করতে হবে, বিশেষ করে আমাকে, এই ওর মনের ভাব দাঁড়িয়ে গিয়েছিল। তখন বাড়িতে থাকতাম আমি, বোন আর মা। বাবা চাকরির জন্য বাইরে থাকত, সপ্তাহের শেষে
এসে শুধু রবিবার থাকত বাড়িতে। মাও ছোট মেয়েকে খুব আদর করত। আমার সাথে বোনের ঝগড়া
হলে বোনের পক্ষ নিয়ে বলত, - ছোট বোনের সাথে ঝগড়া করতে তোর লজ্জা করে
না? কয়েকবার বোনের কাছে ক্ষমাও চাইয়েছিল মা। এখন নিরপেক্ষভাবে ভাবলেও মনে হয় ঝগড়া
লাগত বোন অকারনে বেশি সুযোগ বা জিনিস দাবী করায়। আর মা বোনের পক্ষ নিত ও ছোট মেয়ে
আর সুন্দরী বলে। আমি কিন্তু বেশিরভাগ সময়ে সেটাও মেনে নিতাম, তবে কখনো কখনো খুব রাগ হত। বোন যখন চাইবে ওকে টিভি বা কম্পিউটার ছেড়ে দিতে হবে, পুজোয় আমাকে দুটো জামা দিলে ওকে অন্তত পাঁচটা দিতে হবে, আমাকে টিফিনে ৫ টাকা দিলে ওকে অন্তত ১০-১৫ টাকা দিতে হবে। মা ওর সব দাবী মেনে নিত হাসিমুখে আর আমাকে বলত- ছোট বোনের সাথে কথায় কথায় ঝগড়া করার জন্য
তোর লজ্জা হওয়া উচিত।
আমার যখন বয়স ১৪ আর বোনের ১১ তখন আমি একটা সাইকেল চেয়েছিলাম মায়ের কাছে। বোনের তখন একটা ছোট সাইকেল ছিল কয়েক বছর আগে কেনা, আমার ছিল না। কিন্তু বোন আবার চেয়ে বসল মায়ের কাছে। আর মা আমাকে না দিয়ে বোনকে আবার একটা দামী লেডিজ সাইকেল কিনে দিল। সেই সাথে ও অনেক জামা জুতো শপিং ও করল। আমাকেও হয়ত দিত কিন্তু বোন সরাসরি মাকে বলল,- দাদাকে সাইকেল দিও না মা, ও দূরে গিয়ে উলটো পালটা ছেলেদের সাথে মিশবে। মাও ওর কথা মেনে নিল। আমি বুঝতে পারলাম আমাকে ও ইচ্ছা করলেই কষ্ট দিতে পারে, এটা বোন খুব উপভোগ করছে। তাই ইচ্ছা করেই আমাকে কিছু কিনতে না দিয়ে আর নিজে আমাকে দেখিয়ে দেখিয়ে কিনে আনন্দ পাচ্ছে। আমার কিন্তু সেইবার বেশ রাগ হয়ে গেল।
কিন্তু রাগ হলেও মুখে বলে রাগ দেখানোর সাহস হল না, মা তো সেই বোনের পক্ষে। মা যদিও বিভিন্ন অজুহাত দিয়ে বলে মেয়েদের জামা কাপড় বেশি লাগে, ছোট্ট বোন একটু বেশি হাত খরচ নিলে তোর কি এত কষ্ট হয়, বা এই বয়সে ছেলেদের সাইকেল দেওয়া ঠিক না বলে দিই নি। কখনো বা বলে বোন তো ছোট ও কি ঘর গোছানো বা জামা কাচা, জুতো পালিশ এইসব নিজের কাজ করতে পারে এই বয়সে? যদিও আমি এসব ৭-৮ বছর থেকে নিজেই করছি আর বোনের বয়স এখন ১১! আমাকে বোনের সব কাজই করে দিতে হয় এখনো, এমনকি আমাদের ঘরে একটা মাত্র খাট আর তাতে বোন শোয়। আমাকে নিচে মেঝেতে বিছানা করে শুতে হয়। সবেতেই আমাকে কম আর বোনকে বেশি সুবিধা দিয়ে রেখেছিল মা।
আমি তাই ঠিক করলাম বোনের সাথে কথা বন্ধ করে দেব। ওর কোন কথার জবাব দেব না এর প্রতিবাদে। মা বোনকে নিয়ে কোন কথা বলতে এলে তারও জবাব দেব না। প্রথমদিন ঠিকই চলল এইভাবে। পরের দিন রবিবার, বাবা বাড়িতে ছিল, ফলে আরেকটু সাহস পেয়েছিলাম সেদিন। সারাদিন কথা বললাম না বোনের সাথে, ওর কোন কাজও করে দিলাম না। রাতে খাওয়ার পর বোন বলল, - আমার বিছানা রেডি করে দে দাদা, আমি ঘুমাবো। আমি কোন উত্তর না দিয়ে টিভি দেখতে লাগলাম। বোন তিনবার বলল পরপর, আমি উত্তর দিলাম না। এমনকি মা পাশ থেকে - এটা তুই খুব খারাপ করছিস টোটা, বলার পরেও। এরপর বোন যেটা করল সেটার জন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম না। আমার গালে ডানহাত দিয়ে বেশ জোরে একটা থাপ্পর মেরে বলল, - এমনি যাবি, না আরো মার খাবি? আমার ছোট বোন বাবা মায়ের সামনেই আমার গালে এত জোরে থাপ্পর মারল? আমার যেন বিশ্বাস হচ্ছিল না তখনও। বাবা পাশ থেকে বকতে গেল বোনকে, আমাকে মারার জন্য। কিন্তু মা তার আগেই বাবাকে বলল, - তুমি বাইরে থাক, তাই জাননা। টোটা এক সপ্তাহ ধরে সিমির সাথে খুব খারাপ ব্যবহার করছে। সিমি একটা বাচ্চা মেয়ে, কত সহ্য করবে? দাদাকে মেরে ঠিক করেছে ও। মা বোনকে সাপোর্ট করছে দেখে বাবা আর কিছুই বলল না ওকে। পরদিন ভোরে উঠে অফিসের জন্য চলে যেতে হবে বলে শুতে চলে গেল। আর আমি অবাক হয়ে, কিছুটা থতমত খেয়ে বোনের চড় খাওয়া গালে হাত বোলাতে বোলাতে ওর বিছানা রেডি করার জন্য উঠলাম।
আমাদের বাড়িতে তখন ২ টো বেডরুম ছিল, একটাতে বাবা মা শুতো। অন্য রুমটা আমার আর বোনের।আমাদের ঘরে একটা ডবল বেড আছে, আগে আমি আর বোন এতে একসাথে শুতাম। এক দেড় বছর আগে বোনের ১০ বছর বয়স হতে মা বলল, -তোরা বড় হচ্ছিস, এখন আলাদা শুবি। কিন্তু আমাদের বাড়িতে আর খাট নেই, অন্য বেডরুমও নেই আমার শোয়ার। ফলে বোনের ঘরেই ওর বেডের পাশে মেঝেতে বিছানা করে আমার শোয়ার ব্যবস্থা চলতে লাগল সেই থেকে। বোন নিজে দামী নরম বেডে শোবে আর ওর দাদা চাকরের মত মেঝেতে বিছানা পেতে শোবে, এতে ও খুব আনন্দ পেয়েছিল বুঝতে পেরেছিলাম।
আমি আমাদের ঘরে এসে বোনের খাটের চাদর পালটে বিছানা রেডি করে বোনকে টিভির ঘরে গিয়ে বলে এলাম ওর বেড রেডি। তারপর মেঝেতে নিজের বিছানা করতে লাগলাম। সবে সেটা শেষ করেছি, বোন এসে ঘরে ঢুকল। ওর চটি পরা পায়ে আমার বিছানা মাড়িয়ে আমার পাশে এসে দাঁড়াল বোন। তারপর আমার মাথা রাখার বালিশের উপর ওর চটি পরা ডান পা টা রেখে বোন আমার দিকে হাসিমুখে তাকিয়ে ডানহাত দিয়ে আমার গালদুটো এমনভাবে টিপে দিল যেন আমি ওর বাচ্চা ভাই! তারপর ডানহাত দিয়ে আমার বাঁ কানটা অকারনে মুলতে মুলতে বলল,- এরকম বাধ্য ছেলের মত আমার সব কথা শুনবি, তাহলে আর তোকে মার খেতে হবে না!
বোন আমার বিছানা আর মাথা রাখার বালিশের উপর চটি পরা পায়ে দাঁড়িয়ে অকারনে আমার কান মুলে দিচ্ছে আর আমি সেটা বিনা প্রতিবাদে সহ্য করছি দেখে আমার নিজেরই অবাক লাগল। ১ মিনিট পর বোন আমার কান ছেড়ে আবার আমার গাল টিপে দিয়ে বলল, - এই তো আমার ভাল দাদা! তারপর ওর চটি দুটো আমার বালিশের পাশে বিছানার উপরেই খুলে রেখে ওর খাটে উঠে গেল!
আমার যখন বয়স ১৪ আর বোনের ১১ তখন আমি একটা সাইকেল চেয়েছিলাম মায়ের কাছে। বোনের তখন একটা ছোট সাইকেল ছিল কয়েক বছর আগে কেনা, আমার ছিল না। কিন্তু বোন আবার চেয়ে বসল মায়ের কাছে। আর মা আমাকে না দিয়ে বোনকে আবার একটা দামী লেডিজ সাইকেল কিনে দিল। সেই সাথে ও অনেক জামা জুতো শপিং ও করল। আমাকেও হয়ত দিত কিন্তু বোন সরাসরি মাকে বলল,- দাদাকে সাইকেল দিও না মা, ও দূরে গিয়ে উলটো পালটা ছেলেদের সাথে মিশবে। মাও ওর কথা মেনে নিল। আমি বুঝতে পারলাম আমাকে ও ইচ্ছা করলেই কষ্ট দিতে পারে, এটা বোন খুব উপভোগ করছে। তাই ইচ্ছা করেই আমাকে কিছু কিনতে না দিয়ে আর নিজে আমাকে দেখিয়ে দেখিয়ে কিনে আনন্দ পাচ্ছে। আমার কিন্তু সেইবার বেশ রাগ হয়ে গেল।
কিন্তু রাগ হলেও মুখে বলে রাগ দেখানোর সাহস হল না, মা তো সেই বোনের পক্ষে। মা যদিও বিভিন্ন অজুহাত দিয়ে বলে মেয়েদের জামা কাপড় বেশি লাগে, ছোট্ট বোন একটু বেশি হাত খরচ নিলে তোর কি এত কষ্ট হয়, বা এই বয়সে ছেলেদের সাইকেল দেওয়া ঠিক না বলে দিই নি। কখনো বা বলে বোন তো ছোট ও কি ঘর গোছানো বা জামা কাচা, জুতো পালিশ এইসব নিজের কাজ করতে পারে এই বয়সে? যদিও আমি এসব ৭-৮ বছর থেকে নিজেই করছি আর বোনের বয়স এখন ১১! আমাকে বোনের সব কাজই করে দিতে হয় এখনো, এমনকি আমাদের ঘরে একটা মাত্র খাট আর তাতে বোন শোয়। আমাকে নিচে মেঝেতে বিছানা করে শুতে হয়। সবেতেই আমাকে কম আর বোনকে বেশি সুবিধা দিয়ে রেখেছিল মা।
আমি তাই ঠিক করলাম বোনের সাথে কথা বন্ধ করে দেব। ওর কোন কথার জবাব দেব না এর প্রতিবাদে। মা বোনকে নিয়ে কোন কথা বলতে এলে তারও জবাব দেব না। প্রথমদিন ঠিকই চলল এইভাবে। পরের দিন রবিবার, বাবা বাড়িতে ছিল, ফলে আরেকটু সাহস পেয়েছিলাম সেদিন। সারাদিন কথা বললাম না বোনের সাথে, ওর কোন কাজও করে দিলাম না। রাতে খাওয়ার পর বোন বলল, - আমার বিছানা রেডি করে দে দাদা, আমি ঘুমাবো। আমি কোন উত্তর না দিয়ে টিভি দেখতে লাগলাম। বোন তিনবার বলল পরপর, আমি উত্তর দিলাম না। এমনকি মা পাশ থেকে - এটা তুই খুব খারাপ করছিস টোটা, বলার পরেও। এরপর বোন যেটা করল সেটার জন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম না। আমার গালে ডানহাত দিয়ে বেশ জোরে একটা থাপ্পর মেরে বলল, - এমনি যাবি, না আরো মার খাবি? আমার ছোট বোন বাবা মায়ের সামনেই আমার গালে এত জোরে থাপ্পর মারল? আমার যেন বিশ্বাস হচ্ছিল না তখনও। বাবা পাশ থেকে বকতে গেল বোনকে, আমাকে মারার জন্য। কিন্তু মা তার আগেই বাবাকে বলল, - তুমি বাইরে থাক, তাই জাননা। টোটা এক সপ্তাহ ধরে সিমির সাথে খুব খারাপ ব্যবহার করছে। সিমি একটা বাচ্চা মেয়ে, কত সহ্য করবে? দাদাকে মেরে ঠিক করেছে ও। মা বোনকে সাপোর্ট করছে দেখে বাবা আর কিছুই বলল না ওকে। পরদিন ভোরে উঠে অফিসের জন্য চলে যেতে হবে বলে শুতে চলে গেল। আর আমি অবাক হয়ে, কিছুটা থতমত খেয়ে বোনের চড় খাওয়া গালে হাত বোলাতে বোলাতে ওর বিছানা রেডি করার জন্য উঠলাম।
আমাদের বাড়িতে তখন ২ টো বেডরুম ছিল, একটাতে বাবা মা শুতো। অন্য রুমটা আমার আর বোনের।আমাদের ঘরে একটা ডবল বেড আছে, আগে আমি আর বোন এতে একসাথে শুতাম। এক দেড় বছর আগে বোনের ১০ বছর বয়স হতে মা বলল, -তোরা বড় হচ্ছিস, এখন আলাদা শুবি। কিন্তু আমাদের বাড়িতে আর খাট নেই, অন্য বেডরুমও নেই আমার শোয়ার। ফলে বোনের ঘরেই ওর বেডের পাশে মেঝেতে বিছানা করে আমার শোয়ার ব্যবস্থা চলতে লাগল সেই থেকে। বোন নিজে দামী নরম বেডে শোবে আর ওর দাদা চাকরের মত মেঝেতে বিছানা পেতে শোবে, এতে ও খুব আনন্দ পেয়েছিল বুঝতে পেরেছিলাম।
আমি আমাদের ঘরে এসে বোনের খাটের চাদর পালটে বিছানা রেডি করে বোনকে টিভির ঘরে গিয়ে বলে এলাম ওর বেড রেডি। তারপর মেঝেতে নিজের বিছানা করতে লাগলাম। সবে সেটা শেষ করেছি, বোন এসে ঘরে ঢুকল। ওর চটি পরা পায়ে আমার বিছানা মাড়িয়ে আমার পাশে এসে দাঁড়াল বোন। তারপর আমার মাথা রাখার বালিশের উপর ওর চটি পরা ডান পা টা রেখে বোন আমার দিকে হাসিমুখে তাকিয়ে ডানহাত দিয়ে আমার গালদুটো এমনভাবে টিপে দিল যেন আমি ওর বাচ্চা ভাই! তারপর ডানহাত দিয়ে আমার বাঁ কানটা অকারনে মুলতে মুলতে বলল,- এরকম বাধ্য ছেলের মত আমার সব কথা শুনবি, তাহলে আর তোকে মার খেতে হবে না!
বোন আমার বিছানা আর মাথা রাখার বালিশের উপর চটি পরা পায়ে দাঁড়িয়ে অকারনে আমার কান মুলে দিচ্ছে আর আমি সেটা বিনা প্রতিবাদে সহ্য করছি দেখে আমার নিজেরই অবাক লাগল। ১ মিনিট পর বোন আমার কান ছেড়ে আবার আমার গাল টিপে দিয়ে বলল, - এই তো আমার ভাল দাদা! তারপর ওর চটি দুটো আমার বালিশের পাশে বিছানার উপরেই খুলে রেখে ওর খাটে উঠে গেল!
২...
বোন খাটে উঠে একটা গল্পের বই পড়তে লাগল। আর আমি নিচে মেঝেতে শুয়ে ভাবতে
লাগলাম আমার অদ্ভুত আচরনের কথা। আমার বোন অকারনে আমার থেকে অনেক
বেশি সুযোগ সুবিধা আদায় করে, মার ওর প্রতি পক্ষপাতিত্বের কারনে মা সেটা সবসময়
সমর্থন করে। আর আজ তুচ্ছ কারনে বোন বাবা
মায়ের সামনে অত জোরে আমার গালে থাপ্পর মারল, মা সেটা সমর্থন করল। তারপর আমি বোনের বিছানা রেডি করে দেওয়ার পর
ও আমার মেঝেতে পাতা বিছানা আর বালিশের উপর চটি পরা পায়ে দাঁড়িয়ে আমার কান মুলে দিয়ে
আমার বিছানার উপর চটি খুলে নিজের বেডে উঠে গেল! এরপরও আমি বিন্দুমাত্র প্রতিবাদ না করে
বোনের অত্যাচার সহ্য করে গেলাম? এমনকি আমার তো একটুও রাগও হচ্ছে
না বোনের উপর? আমি কি বোন আমার থেকে সবকিছু অনেক বেশি পাবে,
আমাকে ওর সব কাজ করে দিতে হবে, আর বোনের ইচ্ছা
হলেই ও আমাকে অপমান করবে, আমার উপর অত্যাচার করবে সেটাকে স্বাভাবিক বলে
মেনে নিচ্ছি? আমার কি একটু একটু ভাল লাগতে শুরু করেছে বোনের কাছে
এই অপমান? কি অদ্ভুত ব্যাপার!
ঘোর ভাঙল বোনের ডাকে।
“ এই গাধা, আমার জন্য ফ্রিজ থেকে ঠান্ডা জল আনতে বললাম
না? কতবার বলতে হবে এক কথা?”
“ সরি বোন, এক্ষুনি আনছি” বলে আমি লাফ দিয়ে উঠলাম আমার মেঝের বিছানা
থেকে। ফ্রিজ থেকে একটা জলের বোতল হাতে
নিয়ে আমাদের ঘরে ঢুকতে ঢুকতে মনে হল বোন আমাকে গাধা বলে ডেকে হুকুম করছে আর আমি প্রতিবাদ
না করে বোনকে সরি বলে ওর হুকুম তামিল করতে ছুটছি? হল কি আমার?
ঘরে এসে জলের বোতলটা বোনের হাতে দিতে গিয়ে খেয়াল করলাম আমি কেন জানি না ওর বিছানার
পাশে হাটুগেড়ে বসে বোনকে জলের বোতল দিচ্ছি!
বোনের প্রতি আমার চাকরের মতো আচরন দেখে বোনের মুখে হাসি ফুটে উঠল একবার। তারপর বোতলটা হাতে নিয়েই বোন বাঁ হাত দিয়ে
আমার ডান গালে একটা থাপ্পর মেরে বলল, “ জলের বোতল এনেছিস, আর একটা গ্লাস আনিস নি? এটাও কি শিখিয়ে দিতে হবে তোকে
গাধা?”
“ সরি বোন” বলে আমি গ্লাস আনতে ছুটলাম, যদিও বোনকে আগে কখনও গ্লাসে জল খেতে দেখিনি।
গ্লাস এনে দেখি বোন জল খেয়ে আবার শুয়ে পরেছে। আমাকে দেখে বলল, “ যা বোতলটা
রেখে আয়, আর গ্লাস লাগবে না”।
আমি বোতলটা নিতে গেলে বোন শোয়া অবস্থাতেই আমার গালে ডান হাত দিয়ে একটা থাপ্পর মেরে
বলল, “ এটা সময়ের
কাজ সময়ে না করার শাস্তি”।
“ সরি ম্যাম, ভুল হয়ে গেছে । এরকম আর কখনও হবে না। এবারের মতো ক্ষমা করে দাও প্লিজ”। আমি বোনকে ম্যাম বলে ডেকে ক্ষমা চাইছি বলে
আমি নিজেও অবাক হয়ে গেলাম। আমার এত সাবমিসিভ আচরন দেখে
আমার ১১ বছর বয়সী সুন্দরী বোন সিমির মুখে হাসি ফুটে উঠল।
“ আমার পা ধরে ক্ষমা চা”। বোন হাসিমুখে আদেশ করল।
আমি বিনা প্রতিবাদে বোনের খালি পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ক্ষমা চেয়ে নিলাম। তারপর জলের বোতলটা মেঝেতে রেখে শুয়ে পড়লাম
আমার মেঝের বিছানায়। নিজের অদ্ভুত আচরনে নিজেই অবাক
হয়ে আমার কি হচ্ছে ভাবতে লাগলাম।
মিনিট ১৫ পর বোন খাট থেকে উঠল। আমার বিছানার উপর রাখা ওর নীল চটিটা পায়ে পরে ওর চটি পরা বাঁ পা টা আমার বুকের
উপরে তুলে দিল। তারপর চটি পরা ডান পা টা আমার
পেটের উপরে রেখে আমাকে নিজের চটি পরা পায়ের তলায় মাড়িয়ে পাশের ঘরে চলে গেল! এত অপমানেও
আমার একটুও খারাপ লাগল না। বোনের কাছে অপমান সত্যিই কোন
অজানা কারনে আমার যেন ভাল লাগতে শুরু করেছে!
১-২ মিনিট পরেই
বোন ঘরে ফিরে এল। চটি পরা পায়ে আমার বিছানায় উঠল
ও প্রথমে, তারপর চটি পরা
বাঁ পা টা আবার আমার বুকের উপরে তুলে দিয়ে আমার চোখে চোখ রেখে দাঁড়াল। আমি বোনকে কোন বাধা না দিয়ে ওর চটি পরা বাঁ
পা টা ডান হাত দিয়ে আলতো করে নিজের বুকেওর সাথে চেপে ধরে বোন এরপর কি করে তাই দেখার
জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম। বেশিক্ষন অপেক্ষা করতে হল না। ৩০ সেকেন্ড পরেই আমার সুন্দরী বোন সিমি খাটের
স্ট্যান্ডটা ধরে ওর চটি পরা ডান পা টা সোজা আমার মুখের উপরে তুলে দিল। ওর চটি পরা বাঁ পা টা এখন আমার
বুকের উপরে রাখা আর ওর চটি পরা ডান পা টা আমার নাক আর ঠোঁটের উপরে! আমি বিন্দুমাত্র
বাধা না দিয়ে দুই হাত দিয়ে বোনের চটি পরা ডান পা টা নিজের মুখের সাথে চেপে ধরে বোনের
চটির তলায় একটা গাঢ় চুম্বন করলাম। আমি বোনের কাছে আত্মসমর্পন করছি, সারাজীবন ওর
চাকরের মতো হয়ে ও যা বলবে বিনা প্রতিবাদে আমি তাই করব, ওর চটির
তলায় এই চুম্বন তারই প্রকাশ।
আমি চোখ তুলে বোনের দিকে চাইলাম একবার । আমার বুক আর মুখের উপরে চটি
পরা পায়ে দাঁড়িয়ে বোন হাসিমুখে ওর কাছে আমার আত্মসমর্পন দেখছে! আমি একের পর
এক গাঢ় চুম্বন করতে লাগলাম বোনের চটির তলায় । বোনকে আমার কেন জানিনা আমার প্রভু, কোন স্বর্গীয়
দেবী বলে মনে হতে লাগল। তুচ্ছ কারনে বোনের সাথে ঝগড়া
করেছি বলে নিজের উপরেই রাগ হতে লাগল আমার। বোনের চটির তলায় বারবার গাঢ়
চুম্বন করতে করতে নিঃশব্দে ওর কাছে ক্ষমা চাইতে লাগলাম আমি।
প্রায় ৫ মিনিট বোন এইভাবে আমাকে ওর চটির তলায় চুম্বন করতে করতে ওর কাছে ক্ষমা চাওয়া
চালিয়ে দিতে দিল আমাকে। তারপর চটি পরা ডান পা দিয়ে আমার
মুখে পরপর ৭-৮টা লাথি মারল বোন। তারপর “ আজ থেকে তুই
আমার চাকর, মনে থাকে যেন”, বলে চটি পরা
পায়েই উঠে গেল ওর খাটে। আমার যেন এখনও বিশ্বাস হচ্ছে
না যা হল। এটা কি সত্যি? নাকি আমি স্বপ্ন
দেখছি?
বোন খাটে উঠেই আমাকে ডাকল, “ এই গাধা, খাটে উঠে আমার
পায়ের তলায় শুয়ে আমার পা টিপে দে”।
আমি খাটে উঠে বোনের পায়ের তলায় শুতে যেতেই বোন ওর চটি পরা বাঁ পা দিয়ে বেশ জোরে
আমার মুখে একটা লাথি মেরে বল, “ লাইটটা কে অফ করবে গাধা?”
জবাবে আমি বোনের চটিরে তলায় একটা চুম্বন করে বললাম, “ সরি প্রভু”।
বোনকে প্রভু বলে ডাকছি বলে আর অবাক লাগল না আমার। কেন জানি না মনে হতে লাগল এত সুন্দরী ছোট বোনকে
প্রভু বলে ডাকতে পেরে আমার জীবন ধন্য হল!
আমি লাইট অফ করে এসে খাটে বোনের পায়ের কাছে বোনের চটি পরা পায়ের তলায় মাথা রেখে
শুয়ে পরলাম। প্রথমে বোনের চটি পরা পায়ে মাথা
ঠেকিয়ে ওকে ভক্তিভরে প্রনাম করলাম একবার । তারপর ভক্তিভরে প্রভুজ্ঞানে
আমার ১১ বছর বয়সী সুন্দরী ছোট বোন সিমির চটি পরা পা দুটো টিপতে লাগলাম। আর বোন মাঝে মাঝেই ওর চটি পরা পা দিয়ে আমার
মুখে লাথি মারতে মারতে আমার সেবা নিতে লাগল।
একটু পরে বোন ওর চটি পরা পা দুটো একটু ভাজ করে আমার মুখের উপরে রেখে ঘুমিয়ে পরল। আর আমি আমার মুখের উপরে রাখা আমার প্রভু বোনের
পা দুটো ভক্তিভরে টিপতে লাগলাম। তারপর বোনের এবা করতে করতে কখন
ঘুমিয়ে পরেছি খেয়াল নেই। রাতে মাঝে মাঝে আধো ঘুমের মধ্যে
মুখে বোনের চটি পরা পায়ের লাথি খাচ্ছিলাম বুঝতে পারছিলাম। আর আধো ঘুমের মধ্যেই চেষ্টা করছিলাম আমার প্রভু
বোনের পা টিপে ওর সেবা করা চালিয়ে যেতে।
ভোরবেলা ঘুম ভাঙল মুখের উপরে বেশ জোরে বোনের চটি পরা পায়ের লাথি খেয়ে। তাকিয়ে দেখি সকাল সাড়ে আটটা বাজে, আর মা আমাদের
ডাকতে এসেছে। বোন জেগে গিয়ে আমার মুখের উপর
ওর চটির তলা দুটো ঘষছে হাসিমুখে আর মাঝে মাঝে চটি পরা পায়ে আমার মুখে লাথি মারছে আমার
মুখে আমকে জাগানোর জন্য। মা অবাক হয়ে দেখছে আমাদের।
বোনের প্রতি ভক্তিতে আবার মন ভরে গেল আমার । আমি বোনের চটি পরা দুই পায়ের তলায় একবার করে
চুম্বন করে ওর কাছে ক্ষমা চাইলাম মায়ের সামনেই, উঠতে দেরী হওয়ার জন্য।
বোন জবাবে হাসিমুখে আমার মুখের উপরে আবার লাথি মেরে বলল, “ আমার পা টিপে
কিভাবে সারারাত আমার সেবা করেছিস মা কে দেখা”।
আমি হাত বাড়িয়ে আমার মুখের উপরে রাখা বোনের চটি পরা পা দুটো ভক্তিভরে টিপতে
লাগলাম মায়ের সামনেই। আর তাই দেখে মা বললো, “ বাহ, এই তো ভাল দাদার মতো ছোট বোনের সেবা করছিস। এখন থেকে এইভাবেই ছোট বোনের
সাথে ঝগড়া না করে ওর সেবা করবি”।
জবাবে বোন ওর চটি পরা ডান পা দিয়ে আমার মুখের উপরে বেশ জোরে একটা লাথি মেরে বলল, “ ঝগড়া করা
তো দূর, ঠিক করে সেবা না করলে লাথি মেরে গাধার মুখ ভেঙ্গে দেব
আমি”।
জবাবে আমি “ নিশ্চয়ই প্রভু। যখন খুশি আমার মুখে এভাবে লাথি
মারতে পার তুমি” বলে মায়ের সামনেই ছোট বোনের চটি পরা পায়ের তলায় চুম্বন করে ওকে
ধন্যবাদ জানালাম। তারপর আবার ভক্তিভরে আমার থেকে ৩ বছরের ছোট ১১ বছর বয়সী সুন্দরী ছোট বোন সিমির
চটি পরা পা দুটো টিপে দিতে লাগলাম।
আপনি প্রায় অর্ধেক গল্পেই সিমি নামটা ইউজ করেন দেখেছি। এই নামের কারো হাতে কি বাস্তবে ডমিনেটেড হওয়ার অভিজ্ঞতা আছে আপনার?
ReplyDeleteহ্যাঁ, আছে
Delete৬ থেকে ১০ বছরের বাচ্চাদের চটি গল্প চাই
ReplyDeleteশালা আমি হলে আগে chude দিতাম
ReplyDelete