কিছু ছোট ফেমডম
গল্প...
আমার প্রভু পপি...
( সুমন)
আমি সুমন, আমার নিজের কোনো দিদি নেই । আমি পপি নামের একটা মেয়েকে দিদি হিসেবে গ্রহণ করতে চাইলে সে রাজি হয় । কিন্তু, পপির শর্ত হচ্ছে, সে প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে আমার মুখে লাথি মারবে । তার শর্ত অনুযায়ী গত এক মাস ধরে সে প্রতিদিন আমার মুখে লাথি মারে । গতকাল সে আমাকে বললো, ভাই আমার পায়ের কাছে শুয়ে পর, আমার তোর মুখে জুতো পায়ে লাথি মারবো । পপি হচ্ছে অপরুপ সুন্দরি । সে কালকে কালো রঙের জুতো পরে ছিলো । তার কথাতে আমি মাটিতে শুয়ে পরি, তারপর সে আমার বুকে উঠে আমার মুখের ওপর জুতো পরা পায়ে একের পর এক লাথি মারতে থাকে । আমি যন্ত্রণায় ছটপট করতে থাকি । সবার শেষে পপি আমার নাকে খুব জোরে একটা লাথি মেরে বলে, ভাই তোমার জিভটা বের করো । আমি যতটা সম্ভব জিভটা বের করে দেই । পপি আমার বের করে দেওয়া জিভে জুতোর তলাটা মুছতে থাকে । প্রথমে বাঁ জুতোর তলা তারপর ডান জুতোর তলা আমার জিভে মুছে পরিষ্কার করে নেয় । তারপর আমার মুখে আবার লাথি মারতে শুরু করে । সর্বমোট ৬২টা লাথি মেরে পপি থামে । তখন সে আমাকে বলে, - ভাই এভাবে প্রতিদিন তোর মুখে আমি লাথি মারবো । জবাবে, আমি দিদি পপির জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রণাম করে বলি, ঠিক আছে প্রভু ।
অঙ্কুশের কাহিনী...
( অঙ্কুশ )
আমি ক্লাস ১০ এ পড়ি। আমার বোন অন্মেষা পড়ে ৮ এ। কখনও কখনও বোনের সাথে ঝগড়া হয় আমার। ও ছোট, মেয়ে আর দেখতে ভাল বলে বাবা মা ওকে আমার চেয়ে বেশি ভালবাসে। আমার সেটা খারাপ লাগে। আবার যেন ভিতরে ভিতরে একটু ভালও লাগে। আমি ঠিক বুঝতে পারি না কেন এরকম হয়। বোন আমাকে কিছু অর্ডার করলে আমি চিৎকার করি, করতে পারব না বলি, তবু প্রায় সবসময়ই সেটা করে দিই। দেখাতে না চাইলেও কিরকম যেন ভাল লাগে ভিতরে ভিতরে। গত কিছু দিন হল একটা ছোট্ট ঘটনার পর এটা আরো বেশি হচ্ছে।
আমি এবছর মাধ্যমিক দেব। আমি ২ সপ্তাহ আগে আমার টেস্ট পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর বাবা মাকে বলেছিলাম- মাধ্যমিকের পর কোথাও বেড়াতে গেলে হয় না?
বাবা -মা গম্ভীর মুখে বলেছিল - এখন ওসব ভাবতে হবে না। এখন শুধু মন দিয়ে পড়, পরে দেখা যাবে।
অথচ পরের সপ্তাহেই আমার বোন অন্মেষা আর আমার কাজিন বোন অনামিকা মিলে যেই দার্জিলিং ঘুরতে যাওয়ার কথা বলল, বাবা মা এক কথায় রাজি হয়ে গেল।
অনামিকা আমার ডবল কাজিন, আমার কাকু আর মাসির মেয়ে, আমার চেয়ে মাত্র ৪ দিনের বড়। তবু ও আর বাবা মা জোর করে ওকে দিদি বলে ডাকতে বাধ্য করে। আগে আমাদের জয়েন্ট ফ্যামিলি ছিল। ছোটবেলায় আমরা একসাথে থাকতাম। দিদি একটু ডমিনেন্ট টাইপ ছিল, আমাকে হুকুম করতে ভালবাসত। ওকে দেখে বোনও একই জিনিস করার চেষ্টা করত। বাবা মা কাকু মাসি সবাই দিদি আর বোনকে আমার চেয়ে বেশি ভালবাসে ওরা সুন্দরী আর মেয়ে বলে। তাই আমাকে প্রায়ই বাধ্য করত বোন আর দিদির কথা মানতে। আমি বেশিরভাগ সময় মানতে চাইতাম না, রেগে যেতাম। তবু মাঝে মাঝে সেই হুকুম করাটাই কেন জানি না ভাল লাগত বেশ। যত বড় হতে লাগলাম এটা বাড়তে লাগল। তবু ইগোর জন্য ভাব দেখাতাম যে ভাল লাগছে না ওদের হুকুম।
আমি আর দিদি যখন ক্লাস ৬ এ পড়ি তখন কাকুর শিলিগুড়িতে বদলি হওয়ায় সেখানে চলে যায়। কিন্ত বোন আগের মত হুকুম চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করতে থাকে। আমি যদিও পাত্তা দিতাম না ইগোর জন্য, সে যতই সেটা ভাল লাগুক কিছুটা। তবে মা বাবা মাঝে মাঝে ওর কথা শুনতে বাধ্য করত। ওকে অনেক বেশি আদর আর গিফট দিত আমার থেকে। আমার অল্প হিংসা হত, তবু কেন জানিনা তারচেয়ে বেশি ভাল লাগত আমার সুন্দরী বোন আমার চেয়ে বেশি আদর আর সুযোগ পাচ্ছে বলে, যেটা আমি চেপে যেতাম।
বোন আর দিদি মিলে চ্যাটে ঠিক করল দার্জিলিং যাবে আর যে বাবা মা আমার ঘুরতে যাওয়ার কথা উড়িয়ে দিয়েছিল সেই বাবা মাই সাথে সাথে রাজি হয়ে গেল! কাকুর কাজের চাপ থাকায় যেতে পারবে না, দিদি আমাদের সাথে যাবে। কবে যাব, কোথায় থাকব ঠিক করার জন্য দিদির সাথে ভিডিও চ্যাটে বাবা মা কথা বলতে গেল। বাকি ডিটেইলসের সাথে কথা উঠল কটা রুম ভাড়া নিতে হবে আমাদের ৫ জনের জন্য। দিদি বলে দিল দুটো ডবল রুমের ঘর ভাড়া নিলেই হবে। মা বলল, একটায় তো আমরা দুজন থাকব, বাকি রুমে তোদের ৩ জনের হবে? দিদি বলে দিল- হ্যাঁ হয়ে যাবে। অংকুশ ঠিক মেঝেতে শুয়ে পরবে।
বোন আর দিদি খাটের নরম গদিতে লেপ মুড়ি দিয়ে শোবে আর আমি ঠান্ডা মেঝেতে শুনেও কিরকম একটা ভাল লাগছিল আমার। কিন্তু আমি প্রতিবাদ করে সাথে সাথে বললাম- দার্জিলিং এর ঠান্ডায় আমি মেঝেতে শুতে পারব না।
শুনে বোন পাশ থেকে বলল, - তাতেও অসুবিধা নেই। দাদা ঠিক আমাদের পায়ের নিচে শুয়ে পরবে।
দিদি শুনে লাফিয়ে বলল- ব্যাস, সমস্যা মিটে গেল! মা বাবাও শুনে আপত্তি করা তো দূর, হাসিমুখে রাজি হয়ে গেল এতে। আর আমার ইগো বলছিল যে আবার প্রতিবাদ করতে, কিন্তু এক দারুন ভাললাগায় যেন আমার মুখ আটকে দিল। বোন আর দিদির কাছে অপমানে, ওদের তুলনায় আমাকে ছোট করলে আমার রাগের থেকে ভাল লাগা কেন বেশি হয় এটা আমিও ঠিক বুঝি না। আমি চুপ করে রইলাম এই ভাললাগার কারনে।
বোন উতসাহ পেয়ে পাশ থেকে আবার বলল, - ভালই হবে। সারাদিন হেঁটে হেঁটে ঘুরে পায়ে ব্যাথা হয়ে যাবে। দাদা পায়ের তলায় শুলে দাদাকে দিয়ে আমরা পা টেপাতে পারব। কি রে দাদা, আমাদের পা টিপে দিবি না তুই?
আমার লজ্জায় যেন কান লাল হয়ে যাচ্ছিল। শুধু কোনরকমে বললাম, - সে তখন দেখা যাবে।
বাবা মা সত্যিই দুটো রুমই রিজার্ভ করে রাখবে নেক্সট মাসে। আমাকে বোন আর দিদির পায়ের তলায় শুতে হবে প্রায় ১০ দিন!
এই ঘটনার পর থেকে বোন বা দিদি হুকুম করবে ভাবলে কোন ইগোই প্রায় কাজ করছে না। ওরা আমাকে যা খুশি হুকুম করবে, চাকরের মত কাজ করাবে, পা টেপাবে ভাবতে এক অদ্ভুত ভাল লাগছে। বোন তারপর থেকে হুকুম করা আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। প্রায়ই অর্ডার করে - জলের বোতল এনে দে, খাট ঝেড়ে দে, এটা এনে দে, ওটা এনে দে। আমি সেগুলো সবই করে দিই, কি অদ্ভুত একটা ভাল লাগে। ও মাঝে মাঝে পা টিপতেও বলছে মজা করে। আমি সেটা এড়িয়ে যাচ্ছি এখনো, যদিও জানি বাবা মার সামনে চাকরের মত ছোট বোনের পা টিপতে দারুন ভাল লাগবে। তখন বোন বলছে- ঠিক আছে, মাধ্যমিক আছে সামনে, তাই এখন ছেড়ে দিলাম। কিন্তু মনে রাখিস, পরীক্ষার পর দার্জিলিং যাওয়ার পর থেকেই রোজ আমার পা টিপতে হবে তোকে। মা শুনে বোনকে বাধা না দিয়ে বরং একদিন বলল, - একদম ঠিক।
সত্যি বলতে আমার মনে হয় ওরা সত্যিই আমাকে রাতে পায়ের তলায় শুইয়ে আমাকে দিয়ে পা টেপাবে ওই সময়ে। আমার ভাবতে এখন আর খারাপই লাগে না প্রায়, কোন ইগো এসে বাধাও দেয় না তেমন। মাধ্যমিকের পর ১০ দিন বোন আর দিদির চাকরের মত সেবা করতে হবে, সারারাত ওদের পায়ের তলায় শুয়ে পা টিপে দিতে হবে ভেবে কেন জানিনা দারুন ভাল লাগছে। আমি এত সুন্দরী বোন আর দিদির চাকর হওয়ারও যোগ্য নই ভেবে আনন্দ লাগছে বরং।
সামনে মাধ্যমিক। তাই বেশি অনুভুতি শেয়ার করতে পারব না এখন। তবে মাধ্যমিকের পর মার্চ মাসের শুরুতে দার্জিলিং যাচ্ছি। তারপর কি হল এখানে এসে শেয়ার করব। ততদিন সবাই নিজেদের অভিজ্ঞতা লেখ প্লিজ। সবার কথা শুনলে আমাদের পরিস্কার হবে কেন আমরা সুন্দরী ছোটবোনের চাকরের মত হয়ে ওদের সেবা করতে ভালবাসি।
( ছোট বোনের সেবা করা ফোরাম থেকে কপি করা)।
রঞ্জনবাবুর
অভিজ্ঞতা...
( রঞ্জন
দাস)
আমার ছেলে রানার বয়স ১৫। আমি অনেকবার লক্ষ্য
করেছি ও নিজের ৩ বছরের ছোট বোন রিমির পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে। মেয়েও দাদার
মাথার উপর চটি পরা পা রেখে আশির্বাদ করে। জিজ্ঞাসা করলে ছেলে বলে ছোট বোনকে
ভক্তিভরে প্রনাম করলে ওর পড়াশোনায় মন বসে। আমি বা ওদের মা তাই বাধা দিই না।
ছোটবেলায় ওরা ভাই বোনে মাঝে মাঝে ঝগড়া করত ঠিকই। কিন্তু একটা জিনিস দেখেছি, মেয়ে দোষ করলেও ছেলে সবসময় বোনের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিত। ছেলের বয়স বাড়তে থাকলে ও আসতে আসতে বোনের সব কথাই মেনে নিতে থাকে। ছেলের বয়স ১১-১২ হওয়ার পর ওকে আর বোনের সাথে কখনও ঝগড়া করতে দেখিনি। বোন যা বলত, তাই মেনে নিত ও। ওর বোন আসতে আসতে কথায় কথায় ওকে হুকুম করা শুরু করে। ও সেটাও হাসিমুখে মেনে নিতে থাকে। ছেলের বয়স যখন ১৩ আর মেয়ের ১০, তখন প্রথম দেখি ছেলে ওর বোনকে প্রনাম করছে। এখন রোজ সকালে বিকালে রাতে নিয়ম করে বোনের পায়ে মাথা রেখে প্রনাম করে ও। আর মেয়ে ওর মাথায় চটি পরা পা রেখে আশির্বাদ করে ওকে। আরো অনেক ভাবে বোনের সেবা করে ও।
প্রথম প্রথম আমাদের অবাক লাগত। ছেলেকে অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করেছি ছোট বোনকে প্রনাম করে কেন? ও বলত বোনকে দেখলে ওর মনে ভক্তি জাগে, ওকে প্রনাম করলে প্রানে শান্তি পায়। এখন বুঝি কোন কারনে সত্যিই ও নিজের ছোট বোনকে ভিশন ভক্তি করে। মেয়ে মাঝে মাঝেই কারনে অকারনে ওর দাদাকে মারে, ছেলে কখনো বাধা দেয় না। আমার মনে হয় ওদের কাছে যদি এটাই স্বাভাবিক সম্পর্ক হয় তো তাই থাক। ওরা দুজনেই যখন এতে খুশি আমরা কেন বাধা দিতে যাব? তাই ছেলেকে বলেছি তোর যেভাবে খুশি ছোট বোনের সেবা কর, আমরা কিছু বলব না।
.
.
.
ছোটবেলায় ওরা ভাই বোনে মাঝে মাঝে ঝগড়া করত ঠিকই। কিন্তু একটা জিনিস দেখেছি, মেয়ে দোষ করলেও ছেলে সবসময় বোনের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিত। ছেলের বয়স বাড়তে থাকলে ও আসতে আসতে বোনের সব কথাই মেনে নিতে থাকে। ছেলের বয়স ১১-১২ হওয়ার পর ওকে আর বোনের সাথে কখনও ঝগড়া করতে দেখিনি। বোন যা বলত, তাই মেনে নিত ও। ওর বোন আসতে আসতে কথায় কথায় ওকে হুকুম করা শুরু করে। ও সেটাও হাসিমুখে মেনে নিতে থাকে। ছেলের বয়স যখন ১৩ আর মেয়ের ১০, তখন প্রথম দেখি ছেলে ওর বোনকে প্রনাম করছে। এখন রোজ সকালে বিকালে রাতে নিয়ম করে বোনের পায়ে মাথা রেখে প্রনাম করে ও। আর মেয়ে ওর মাথায় চটি পরা পা রেখে আশির্বাদ করে ওকে। আরো অনেক ভাবে বোনের সেবা করে ও।
প্রথম প্রথম আমাদের অবাক লাগত। ছেলেকে অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করেছি ছোট বোনকে প্রনাম করে কেন? ও বলত বোনকে দেখলে ওর মনে ভক্তি জাগে, ওকে প্রনাম করলে প্রানে শান্তি পায়। এখন বুঝি কোন কারনে সত্যিই ও নিজের ছোট বোনকে ভিশন ভক্তি করে। মেয়ে মাঝে মাঝেই কারনে অকারনে ওর দাদাকে মারে, ছেলে কখনো বাধা দেয় না। আমার মনে হয় ওদের কাছে যদি এটাই স্বাভাবিক সম্পর্ক হয় তো তাই থাক। ওরা দুজনেই যখন এতে খুশি আমরা কেন বাধা দিতে যাব? তাই ছেলেকে বলেছি তোর যেভাবে খুশি ছোট বোনের সেবা কর, আমরা কিছু বলব না।
.
.
.
আজ অফিস থেকে ফিরে যেমন দেখলাম আমার ১২ বছর
বয়সী মেয়ে রিমা তার দাদা রানাকে দিয়ে পা টেপাচ্ছে। রানা বোনের পায়ের তলায় শুয়ে মন
দিয়ে বোনের পা দুটো ভক্তিভরে টিপে যাচ্ছে।
.
.
.
মাঝে মাঝেই দাদাকে দিয়ে পা টেপানোর সময় আমার মেয়ে নিজের চটি বা জুতো পরা পা দাদার মুখের উপর রেখে বসে। ১২ বছরের একটা মেয়ে নিজের চটি বা জুতো পরা পা ৩ বছরের বড় দাদার মুখের উপরে রেখে দাদাকে দিয়ে পা টেপাচ্ছে, আর দাদা সেই অবস্থায় ভক্তিভরে ছোট বোনের পা টিপে যাচ্ছে, দেখতেও অবাক লাগে আমাদের।
.
.
.
.
.
.
মাঝে মাঝেই দাদাকে দিয়ে পা টেপানোর সময় আমার মেয়ে নিজের চটি বা জুতো পরা পা দাদার মুখের উপর রেখে বসে। ১২ বছরের একটা মেয়ে নিজের চটি বা জুতো পরা পা ৩ বছরের বড় দাদার মুখের উপরে রেখে দাদাকে দিয়ে পা টেপাচ্ছে, আর দাদা সেই অবস্থায় ভক্তিভরে ছোট বোনের পা টিপে যাচ্ছে, দেখতেও অবাক লাগে আমাদের।
.
.
.
আমার মেয়ে ওর দাদার মুখের উপর চটি পরা পা
রেখে বসে কখনও ১ বা ২ঘন্টা,
কখনও টানা ৩,৪ বা ৫ ঘন্টা ধরে পা টেপায়। ওর দাদা ওর পা
টিপে দেয় ভক্তিভরে,
আর ও যখন
খুশি ইচ্ছামত দাদার মুখে চটি পরা পায়ে লাথি মারে দাদার সেবা নিতে নিতে। জবাবে ছেলে
ওর বোনের চটির তলায় চুম্বন করে ওকে ধন্যবাদ দেয় ওর মুখে লাথি মারার জন্য। মেয়ে
সারাদিন চাকরের মত অর্ডার করে ওর দাদাকে। আর ছেলে বাধ্য চাকরের মত ছোট বোনের সব
অর্ডার পালন করে।
কালকে আমার চোখের সামনে আমার মেয়ে ওর দাদাকে
ভিশন মারল।
আমার ছেলে প্রায় চাকরের মতো সেবা করে ওর ছোট
বোনের। রোজ সকালে আমার মেয়ে রিমি ৮ টার দিকে ঘুম থেকে ওঠে। রানা বোনের ব্রেকফাস্ট
আর চা বা কফি রেডি করে ওর পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে বোনের পায়ে হাত দিয়ে নরম স্বরে
ডেকে ওকে ঘুম থেকে তোলে। তবে মাসে ২-৩ বার আমার মেয়ে সকাল ৫.৩০-৬.০০ টায় মর্নিং
ওয়াকে যায়। কবে ওর যাওয়ার ইচ্ছা হবে কেউ জানে না। আমার মেয়ে শোয় দোতলার বড় ঘরের
খাটে। আর ওর দাদা রানা এখন রাতে ওই ঘরের মেঝেতে বিছানা করে শোয়, যাতে রাতে বোন কিছু অর্ডার করলে সাথে সাথে ও
এনে দিতে পারে।
কাল রাতেও রানা বোনের ঘরের মেঝেতে তোষক পেতে শুয়েছিল। ভোর ৬ টার একটু আগে রিমিকে উঁচু স্বরে
চিৎকার করতে শুনে আমি ওদের ঘরে ঢুকে দেখি রিমি ওর লাল চটি পরা ডান পা টা দাদার মুখের উপর রেখে দাঁড়িয়ে আছে আর দাদার মুখের উপর একটানা চটি পরা পায়ে বেশ জোরে জোরে লাথি মারতে মারতে বলছে, " তোর হুঁশ থাকে না চাকর যে তোর প্রভু সকালে মর্নিং ওয়াকে যাবে? তুই কি আশা করিস প্রভু নিজে হাতে পায়ে জুতো পরবে আর ফিরে এসে নিজে জুতো মোজা খুলে চা আর টিফিন বানিয়ে খাবে? তোর মতো চাকর থাকার চেয়ে না থাকা ভাল।"
রিমি কথা গুলো বলছিল আর টানা চটি পরা পায়ে দাদার মুখে লাথি মেরে যাচ্ছিল। আমি অবাক হয়ে গেলাম রিমি নিজের দাদাকে চাকর বলছে আর নিজেকে দাদার প্রভু বলছে। রানা কিন্তু এমনভাবে মুখে বোনের চটি পরা পায়ের লাথি খেতে খেতে বোনের চটির তলায় চুম্বন করে ওর কাছে ক্ষমা চাইছিল যেন রিমি সত্যিই ওর প্রভু। আর আরো আশ্চর্য লাগল যখন পরে শুনলাম রিমি যে সেদিন মর্নিং ওয়াকে যাবে সেটাও আগে বলেনি রানাকে। অকারনে ও শুধু মজা নেওয়ার জন্য দাদার মুখে ওইভাবে চটি পরা পায়ে লাথি মারছিল।
কাল রাতেও রানা বোনের ঘরের মেঝেতে তোষক পেতে শুয়েছিল। ভোর ৬ টার একটু আগে রিমিকে উঁচু স্বরে
চিৎকার করতে শুনে আমি ওদের ঘরে ঢুকে দেখি রিমি ওর লাল চটি পরা ডান পা টা দাদার মুখের উপর রেখে দাঁড়িয়ে আছে আর দাদার মুখের উপর একটানা চটি পরা পায়ে বেশ জোরে জোরে লাথি মারতে মারতে বলছে, " তোর হুঁশ থাকে না চাকর যে তোর প্রভু সকালে মর্নিং ওয়াকে যাবে? তুই কি আশা করিস প্রভু নিজে হাতে পায়ে জুতো পরবে আর ফিরে এসে নিজে জুতো মোজা খুলে চা আর টিফিন বানিয়ে খাবে? তোর মতো চাকর থাকার চেয়ে না থাকা ভাল।"
রিমি কথা গুলো বলছিল আর টানা চটি পরা পায়ে দাদার মুখে লাথি মেরে যাচ্ছিল। আমি অবাক হয়ে গেলাম রিমি নিজের দাদাকে চাকর বলছে আর নিজেকে দাদার প্রভু বলছে। রানা কিন্তু এমনভাবে মুখে বোনের চটি পরা পায়ের লাথি খেতে খেতে বোনের চটির তলায় চুম্বন করে ওর কাছে ক্ষমা চাইছিল যেন রিমি সত্যিই ওর প্রভু। আর আরো আশ্চর্য লাগল যখন পরে শুনলাম রিমি যে সেদিন মর্নিং ওয়াকে যাবে সেটাও আগে বলেনি রানাকে। অকারনে ও শুধু মজা নেওয়ার জন্য দাদার মুখে ওইভাবে চটি পরা পায়ে লাথি মারছিল।
( ছোট বোনের সেবা করা ফোরাম থেকে কপি করা)।
প্রকাশ...
প্রকাশ নামের ২৮ বছরের একটা ছেলে ভাল চাকরি করে। কিন্তু তাকে দেখতে খারাপ, তাই কোনদিন কোন মেয়ে বন্ধু হয়নি তার। মেয়েদের প্রতি সে খুব দূর্বল, নিজেকে সব মেয়ের থেকে ছোট ভাবে সম্মানে। তার এই দূর্বলতার সুযোগে তার দিদি তাকে নিজের প্রয়োজনে ব্যবহার করত ছোট থেকে। ছেলেটা তাতে বাধা দিত না। ছেলেটার অবস্থা বুঝে এর সুযোগ নেবে পাশের বাড়ির এক বিধবা মহিলা ও তার দুই টিন এজ মেয়ে। ছেলেটাকে দিয়ে চাকরের মত খাটাবে, তার টাকায় শপিং করবে। এমনকি ছোট খাট কারনে ছেলেটাকে মারবে। ছেলেটা বাধা দেওয়া তো দূর, এটাকে নিজের গর্ব ভেবে ঘুরবে। মেয়েরা তার সাথে কথা বলছে এই খুশিতে সে ওদের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করবে রোজ দুইবেলা। মহিলা আর তার দুই মেয়ে প্রকাশের মাইনের ৯০% নিজেদের ইচ্ছায় খরচ করে মনের সুখে দিন কাটাতে থাকবে।
ছেলেটার বাবা মা সব বুঝে চাইবে ছেলেটাকে বিয়ে দিয়ে এসব থেকে বার করতে। এই সময় ওর দিদিও এসে ওকে আরো গভীর দাসত্বের দিকে ঠেলে দেবে। সে চায় বাবা মায়ের প্রভুত সম্পত্তি একাই পেতে। তাই সব বুঝে সে ভাইকে পাশের বাড়ির মহিলা ও তার মেয়ের মত চাকরের মত ব্যবহার করতে থাকবে। অতি যোগ্যতা ও অর্থ থাকা সত্বেও খারাপ চেহারার ছেলেটি ৪ জন মেয়ের চাকর হয়ে দিন কাটাতে থাকবে।
ছেলেটার বাবা মা সব বুঝে চাইবে ছেলেটাকে বিয়ে দিয়ে এসব থেকে বার করতে। এই সময় ওর দিদিও এসে ওকে আরো গভীর দাসত্বের দিকে ঠেলে দেবে। সে চায় বাবা মায়ের প্রভুত সম্পত্তি একাই পেতে। তাই সব বুঝে সে ভাইকে পাশের বাড়ির মহিলা ও তার মেয়ের মত চাকরের মত ব্যবহার করতে থাকবে। অতি যোগ্যতা ও অর্থ থাকা সত্বেও খারাপ চেহারার ছেলেটি ৪ জন মেয়ের চাকর হয়ে দিন কাটাতে থাকবে।
This comment has been removed by a blog administrator.
ReplyDelete