তখন বিমলের ক্লাস ৮, সে হোস্টেলে থাকে। পুরনো রুমমেট চলে গেলে নতুন রুমমেট আসার কথা। তার বন্ধু রাজুর আসার কথা যেদিন হঠাত তার ৮-১০ দিন আগে হৃত্বিকা ঘর দেখতে এল। হৃত্বিকা ওর চেয়ে একবছরের জুনিয়ার, ক্লাস ৭ এ পড়ে। দেখতে অসাধারন সুন্দরী, কিন্তু অত্যন্ত সেল্ফিশ স্বভাবের। সে ঘর দেখতে এসে এক বছরের সিনিয়ার বিমলের সাথে বেশ খারাপ ব্যবহার করল, ঘুরিয়ে একবার বিমলের কালো, খারাপ চেহারা নিয়ে মজাও করল। ফরশা, সুন্দরী হৃত্বিকার কাছে সব অপমান কেন জানি ভিশন ভাল লাগতে শুরু করল বিমলের। তার প্রতি কথায় ফুটে উঠতে লাগল হৃত্বিকার চেয়ে সে কত তুচ্ছ। সে কালো বলে, সে ছেলে বলে। আর এই চিন্তা তাকে অদ্ভুত এক সুখ দিতে লাগল। আর হৃত্বিকার মুখেও ফুটে উঠল এক দারুন হাসি।
কয়েকদিনের মধ্যেই হৃত্বিকার সিনিয়ার দাদা থেকে তার ভৃত্য হয়ে উঠল বিমল। বিমলের টাকায় সে ইচ্ছামত ফুর্তি করতে লাগল, বিমলের সব দামী জিনিস নিজে নিয়ে সে বিমলকে বাধ্য করল চাকরের মত ঘরের এক কোনে মেঝেতে শুয়ে রাত কাটাতে।
বিমল চাকরের মত হৃত্বিকার সেবা করতে এতই ব্যস্ত ছিল সে রাজুকে এই খবরটা দিতেও ভুলে গেল যে তার রুম অন্য একজন দখল করে নিয়েছে। ফলে দিন দশেক পরে একদিন রাজু নিজের জিনিস নিয়ে হোস্টেলে বিমলের ঘরে ঢুকতে গেল। ঘরের দরজা খুলে অবাক হয়ে সে দেখল তার বন্ধু, তার মতই কালো, খারাপ চেহারার বিমল ঠান্ডা মেঝেতে শুয়ে আছে, ওর মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে আছে ওদের স্কুলের ফরশা, সুন্দরী জুনিয়ার মেয়ে হৃত্ব্বিকা। ঠিক চাকরের মত হৃত্বিকার পা টিপে দিচ্ছে বিমল ওই অবস্থায়, আর তার বার করা জিভে জুতোর তলা মুচ্ছে হৃত্বিকা! বিমলের দামী ল্যাপটপে মুভি দেখতে দেখতে বিমলেরই টাকায় কেনা জিনিস দিয়ে বিমলেরই বানিয়ে দেওয়া ব্রেকফাস্ট খাচ্ছিল হৃত্বিকা। রাজুকে ঢুকতে দেখে সে একবার বিমলের দিকে তাকাল। রাজুকে দেখেও সে তার প্রভু হৃত্বিকার সেবা করা থামায়নি। সেটা দেখে হৃত্বিকা খুশি হল। সে যা চায় এবার সে সেটাও শুরু করতে পারে তাহলে। গোটা স্কুলের সামনেও সে যদি বিমলকে চাকরের মত ব্যবহার করে তাও যে সে বাধা দেবে না সেটা এখন হৃত্বিকার কাছে স্পষ্ট!
পুরো ঘটনা দেখে রাজুর খুব অস্বাভাবিক বা খারাপ কোনটাই লাগল না। তার বা বিমলের মত কালো, কুশ্রী চেহারার ছেলেরা হৃত্বিকার মত ফরশা, সুন্দরী মেয়েদের প্রভুজ্ঞানে সেবা করবে এটাই তো স্বাভাবিক! সে ঘরে ঢুকে অবহেলা ভরে নিজের জিনিস গুলো মেঝেতে ফেলে দিল। তারপর ঠিক হৃত্বিকার পায়ের সামনে হাটুগেড়ে হাতজোর করে বসে পরল।
বিমলের মুখে নিজের জুতোর তলা ঘসতে ঘসতে রাজুর দুই গালে পরপর দুটো থাপ্পর মারল হৃত্বিকা।
" আজ থেকে বিমলের মত তুইও আমার চাকর। আমাকে খুশি রাখাই তোদের জীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য। তোদের মত কেলোভুতেরা এরই যোগ্য।"
জবাবে বিমলের মুখের উপরে রাখা হৃত্বিকার জুতো পরা দুই পায়ের উপরে একবার করে চুম্বন করে রাজু বলল, " ধন্যবাদ প্রভু"।
কয়েকদিনের মধ্যেই হৃত্বিকার সিনিয়ার দাদা থেকে তার ভৃত্য হয়ে উঠল বিমল। বিমলের টাকায় সে ইচ্ছামত ফুর্তি করতে লাগল, বিমলের সব দামী জিনিস নিজে নিয়ে সে বিমলকে বাধ্য করল চাকরের মত ঘরের এক কোনে মেঝেতে শুয়ে রাত কাটাতে।
বিমল চাকরের মত হৃত্বিকার সেবা করতে এতই ব্যস্ত ছিল সে রাজুকে এই খবরটা দিতেও ভুলে গেল যে তার রুম অন্য একজন দখল করে নিয়েছে। ফলে দিন দশেক পরে একদিন রাজু নিজের জিনিস নিয়ে হোস্টেলে বিমলের ঘরে ঢুকতে গেল। ঘরের দরজা খুলে অবাক হয়ে সে দেখল তার বন্ধু, তার মতই কালো, খারাপ চেহারার বিমল ঠান্ডা মেঝেতে শুয়ে আছে, ওর মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে আছে ওদের স্কুলের ফরশা, সুন্দরী জুনিয়ার মেয়ে হৃত্ব্বিকা। ঠিক চাকরের মত হৃত্বিকার পা টিপে দিচ্ছে বিমল ওই অবস্থায়, আর তার বার করা জিভে জুতোর তলা মুচ্ছে হৃত্বিকা! বিমলের দামী ল্যাপটপে মুভি দেখতে দেখতে বিমলেরই টাকায় কেনা জিনিস দিয়ে বিমলেরই বানিয়ে দেওয়া ব্রেকফাস্ট খাচ্ছিল হৃত্বিকা। রাজুকে ঢুকতে দেখে সে একবার বিমলের দিকে তাকাল। রাজুকে দেখেও সে তার প্রভু হৃত্বিকার সেবা করা থামায়নি। সেটা দেখে হৃত্বিকা খুশি হল। সে যা চায় এবার সে সেটাও শুরু করতে পারে তাহলে। গোটা স্কুলের সামনেও সে যদি বিমলকে চাকরের মত ব্যবহার করে তাও যে সে বাধা দেবে না সেটা এখন হৃত্বিকার কাছে স্পষ্ট!
পুরো ঘটনা দেখে রাজুর খুব অস্বাভাবিক বা খারাপ কোনটাই লাগল না। তার বা বিমলের মত কালো, কুশ্রী চেহারার ছেলেরা হৃত্বিকার মত ফরশা, সুন্দরী মেয়েদের প্রভুজ্ঞানে সেবা করবে এটাই তো স্বাভাবিক! সে ঘরে ঢুকে অবহেলা ভরে নিজের জিনিস গুলো মেঝেতে ফেলে দিল। তারপর ঠিক হৃত্বিকার পায়ের সামনে হাটুগেড়ে হাতজোর করে বসে পরল।
বিমলের মুখে নিজের জুতোর তলা ঘসতে ঘসতে রাজুর দুই গালে পরপর দুটো থাপ্পর মারল হৃত্বিকা।
" আজ থেকে বিমলের মত তুইও আমার চাকর। আমাকে খুশি রাখাই তোদের জীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য। তোদের মত কেলোভুতেরা এরই যোগ্য।"
জবাবে বিমলের মুখের উপরে রাখা হৃত্বিকার জুতো পরা দুই পায়ের উপরে একবার করে চুম্বন করে রাজু বলল, " ধন্যবাদ প্রভু"।
Ektu baroder golpo likhun
ReplyDeleteBachha boyeser golpo ar valo lagche na
Amar adult character niye story thik ase na
Deleteআপনি যেরকম লেখেন সেরকমই লিখে যান।
Deleteএটা ছেলের উপরে ছেলের অত্যাচার করা নিয়ে হলে বেশি ভাল হত। আমাদের দেশে তো হোস্টেলে ছেলে মেয়ে এক রুমে থাকা সম্ভব না। তাই ইমেজিনেশানে আসে না। তাই বিমলের উপর অত্যাচারকারী হৃত্বিকা নামের মেয়ে না হয়ে হৃত্বিক নামের কোন ফর্শা সুন্দর ছেলে হলে বেশি মানাত।
ReplyDeleteআপনি ঠিকই বলেছেন এক দিক থেকে। এই গল্পটা অরিজিনালি মেয়ের উপরে মেয়ের ডমিনেশান নিয়ে লেখা, অত্যাচারিত হওয়া মেয়েটির নাম ছিল বিমলা, যেটা এডিট করে বিমল আর ছেলে করে পোস্ট করেছে। যেহেতু এটা ফেমডম ব্লগ, সব গল্পেই মেয়েদের উপরে আর ছেলেদের নিচে স্থান দেওয়া হয়।
Delete