অসীম ছোটবেলা থেকেই মেয়েদের প্রতি খুব সাবমিসিভ। কিন্তু ছোট থেকেই কিছু মেয়ে তার সুযোগ নিলেও তাদের সেবা করার সুযোগ দিত না।
প্রথমে কম বয়সে তার ৪ বছরের বড় দিদি তার থেকে হাতখরচ আদায় করে নিত, নিজের কাজ ওকে দিয়ে করাত। কিন্তু চাকরের মত দিদি তাকে সেবা করার সুযোগ দেয়নি। এরপর তার বিয়ে হবে তার চেয়ে ৫ বছরের ছোট শ্রেয়ার সাথে।
বউ তার সাবমিসিভনেসের সুযোগ নিয়ে তার রোজগারে ফুর্তি করত।
অসীম দেখবে বউ তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে মিশছে আর তাকে কাছে ঘেসতে দিচ্ছে না, তবু সে ওদের বাধা দিতে পারবে না।
ক্রমে ওর বউ আর তার বয়ফ্রেন্ডের এক মেয়ে হবে। সে কিছুটা সাবমিসিভ হল বটে, কিন্তু ঠিক এরকম সে চায়নি। বউ তাকে কথায় কথায় তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করবে, অপমান করবে, কিন্তু বউ বা কোন মেয়ের কাছে যেরকম ডমিনেশন সে চেয়েছিল তা পাবে না।
তার জীবনে কষ্টকর চাকরি আর স্ত্রী ও তার একাধিক বয়ফ্রেন্ডের ঘনিষ্ঠতা দেখার কষ্টের জীবনে একমাত্র আনন্দ ছিল অনলাইনে ফেমডম গল্প পড়া, ভিডিও দেখা আর ফেমডম চ্যাট। ৪৫ বছর বয়সে পৌঁছে সেরকমই এক পুরনো ফেমডম লাভার বন্ধু বিকাশকে একদিন সে কথায় কথায় বলবে তার হতাশার কথা।
বউ তার রোজগারে ফুর্তি করে, একাধিক বয়ফ্রেন্ডের সাথে সম্পর্ক রাখে, তাকে কাছে ঘেঁসতে দেয় না এগুলোও সে হাসিমুখে মেনে নিয়ে উপভোগ করতে পারত যদি শ্রেয়া তাকে অতি সামান্য বুঝত। তার যেভাবে ইচ্ছা সেভাবে অসীমকে ব্যবহার করার সাথে সাথে যদি সে অসীমের মনের বাসনা মত তাকে সামান্য ডমিনেট করত, তাহলে অসীমের এই জীবনে আর চাওয়ার কিছু থাকত না। কিন্তু হায়, শ্রেয়া তাকে কখনও ব্যবহারকারী যন্ত্র ছাড়া কিছু মনে করে নি, কুত্তা বা ক্রীতদাসও না!
সে মেয়েদের কাছে অপমান চায়, তাচ্ছিল্য চায়, সেই সাথে চায় তাদের কাছে ভিশন মার খেতে ও সেই কষ্ট সহ্য করে ক্রীতদাসের মত তাদের সেবা করতে। তার মনের হতাশা যত বাড়ছে, তত তার ইচ্ছা বাড়ছে আরো ভয়ানকভাবে কোন সুন্দরী মেয়ের হাতে অত্যাচারিত হতে।
সেই বন্ধু জিজ্ঞাসা করবে সে ভয়ানক অত্যাচার সহ্য করতে পারবে কিনা মেয়েদের কাছে। সে বলবে "পারব"। সেই বন্ধু তখন ওকে প্রস্তাব দেবে ফেমডম এক সিনেমায় অভিনয় করা যেখানে সে কয়েকটি মেয়ের কাছে ভয়ানক অত্যাচারিত হবে।
অসীম সানন্দে রাজি হয়ে যাবে। ক্রমে সে জানতে পারবে বিকাশ আর তার এক অনলাইন বন্ধু মিলে এক্সট্রিম ফেমডম ভিডিও বানায় আর সেইগুলো সারা পৃথিবী জুড়ে এক্সট্রিম ফেমডম লাভারদের বিক্রী করে। কিন্তু তাদের কাছে আপাতত ফেমডম মুভি বানানোর টাকা নেই।
বেপরোয়া অসীম নিজেই প্রোডিউস করতে রাজি হয়ে যাবে। গল্পের মুল চরিত্রে অভিনয় করবে অসীম(৪৫) আর ইশা(২১)ও সৃজা(১৬) বলে দুটি মেয়ে। মেয়ে দুটির পারিশ্রমিক ৩ লাখ টাকা করে। অন্যান্য সব মিলিয়ে বাজেট প্রায় ১০ লাখ টাকা। অসীম এক কথায় এত টাকা খরচ করতে রাজি হয়ে যাবে। কেনই বা সে করবে না? তার জীবনে আছে টাই বা কি?
বিকাশ আর তার বন্ধু তাকে আগেই বুঝিয়ে বলবে সিনেমাটা এক্সট্রিম ভায়োলেন্ট হবে। গল্পে সে ক্রিমিনাল। সে একজন মধ্যবয়স্ক লম্পট, ক্ষমতাবান, মদ্যপ রাজনীতিক। সুযোগ পেলেই সে কিশোরী মেয়েদের টিজ করত। নিজের মেয়ের বয়সী সৃজাকেও সে সুযোগ পেয়ে টিজ করবে একদিন। দাপুটে পুলিশ অফিসার ইশা তাকে নিজের বাড়ি থেকে তুলে আনবে। তারপর লকাপে ভয়ানক অত্যাচার করবে। সেই অত্যাচারে ইশার সঙ্গী হবে সৃজা।
অত্যাচারের দৃশ্য এডিট করা যাবে না, কারন কাস্টোমারেরা রিয়াল ভায়োলেন্স চায়। অসীমকে চামড়ার চাবুক মারার দৃশ্য, তার মুখে বুট পরা পায়ে লাথি মেরে মুখ ক্ষতবিক্ষত করার দৃশ্য সবই বাস্তবে শ্যুট করতে হবে। এমনকি, সিরিয়াস কোন আঘাত থেকে দুর্ঘটনাবশত তার মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে শ্যুটিং করতে গিয়ে।
অসীমের মন অসীম আনন্দে লাফিয়ে ওঠে এই কথা শুনে। ইশা আর সৃজার মত দুজন কমবয়সী, ফর্শা সুন্দরী মেয়ের কাছে এইভাবে অত্যাচারিত হওয়া আর তারবদলে ওদের পায়ের তলায় নিজের সব অর্থ বিলিয়ে দেওয়ার মত আনন্দের আর কিছুই হতে পারে না তার কাছে।
প্রথমে কম বয়সে তার ৪ বছরের বড় দিদি তার থেকে হাতখরচ আদায় করে নিত, নিজের কাজ ওকে দিয়ে করাত। কিন্তু চাকরের মত দিদি তাকে সেবা করার সুযোগ দেয়নি। এরপর তার বিয়ে হবে তার চেয়ে ৫ বছরের ছোট শ্রেয়ার সাথে।
বউ তার সাবমিসিভনেসের সুযোগ নিয়ে তার রোজগারে ফুর্তি করত।
অসীম দেখবে বউ তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে মিশছে আর তাকে কাছে ঘেসতে দিচ্ছে না, তবু সে ওদের বাধা দিতে পারবে না।
ক্রমে ওর বউ আর তার বয়ফ্রেন্ডের এক মেয়ে হবে। সে কিছুটা সাবমিসিভ হল বটে, কিন্তু ঠিক এরকম সে চায়নি। বউ তাকে কথায় কথায় তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করবে, অপমান করবে, কিন্তু বউ বা কোন মেয়ের কাছে যেরকম ডমিনেশন সে চেয়েছিল তা পাবে না।
তার জীবনে কষ্টকর চাকরি আর স্ত্রী ও তার একাধিক বয়ফ্রেন্ডের ঘনিষ্ঠতা দেখার কষ্টের জীবনে একমাত্র আনন্দ ছিল অনলাইনে ফেমডম গল্প পড়া, ভিডিও দেখা আর ফেমডম চ্যাট। ৪৫ বছর বয়সে পৌঁছে সেরকমই এক পুরনো ফেমডম লাভার বন্ধু বিকাশকে একদিন সে কথায় কথায় বলবে তার হতাশার কথা।
বউ তার রোজগারে ফুর্তি করে, একাধিক বয়ফ্রেন্ডের সাথে সম্পর্ক রাখে, তাকে কাছে ঘেঁসতে দেয় না এগুলোও সে হাসিমুখে মেনে নিয়ে উপভোগ করতে পারত যদি শ্রেয়া তাকে অতি সামান্য বুঝত। তার যেভাবে ইচ্ছা সেভাবে অসীমকে ব্যবহার করার সাথে সাথে যদি সে অসীমের মনের বাসনা মত তাকে সামান্য ডমিনেট করত, তাহলে অসীমের এই জীবনে আর চাওয়ার কিছু থাকত না। কিন্তু হায়, শ্রেয়া তাকে কখনও ব্যবহারকারী যন্ত্র ছাড়া কিছু মনে করে নি, কুত্তা বা ক্রীতদাসও না!
সে মেয়েদের কাছে অপমান চায়, তাচ্ছিল্য চায়, সেই সাথে চায় তাদের কাছে ভিশন মার খেতে ও সেই কষ্ট সহ্য করে ক্রীতদাসের মত তাদের সেবা করতে। তার মনের হতাশা যত বাড়ছে, তত তার ইচ্ছা বাড়ছে আরো ভয়ানকভাবে কোন সুন্দরী মেয়ের হাতে অত্যাচারিত হতে।
সেই বন্ধু জিজ্ঞাসা করবে সে ভয়ানক অত্যাচার সহ্য করতে পারবে কিনা মেয়েদের কাছে। সে বলবে "পারব"। সেই বন্ধু তখন ওকে প্রস্তাব দেবে ফেমডম এক সিনেমায় অভিনয় করা যেখানে সে কয়েকটি মেয়ের কাছে ভয়ানক অত্যাচারিত হবে।
অসীম সানন্দে রাজি হয়ে যাবে। ক্রমে সে জানতে পারবে বিকাশ আর তার এক অনলাইন বন্ধু মিলে এক্সট্রিম ফেমডম ভিডিও বানায় আর সেইগুলো সারা পৃথিবী জুড়ে এক্সট্রিম ফেমডম লাভারদের বিক্রী করে। কিন্তু তাদের কাছে আপাতত ফেমডম মুভি বানানোর টাকা নেই।
বেপরোয়া অসীম নিজেই প্রোডিউস করতে রাজি হয়ে যাবে। গল্পের মুল চরিত্রে অভিনয় করবে অসীম(৪৫) আর ইশা(২১)ও সৃজা(১৬) বলে দুটি মেয়ে। মেয়ে দুটির পারিশ্রমিক ৩ লাখ টাকা করে। অন্যান্য সব মিলিয়ে বাজেট প্রায় ১০ লাখ টাকা। অসীম এক কথায় এত টাকা খরচ করতে রাজি হয়ে যাবে। কেনই বা সে করবে না? তার জীবনে আছে টাই বা কি?
বিকাশ আর তার বন্ধু তাকে আগেই বুঝিয়ে বলবে সিনেমাটা এক্সট্রিম ভায়োলেন্ট হবে। গল্পে সে ক্রিমিনাল। সে একজন মধ্যবয়স্ক লম্পট, ক্ষমতাবান, মদ্যপ রাজনীতিক। সুযোগ পেলেই সে কিশোরী মেয়েদের টিজ করত। নিজের মেয়ের বয়সী সৃজাকেও সে সুযোগ পেয়ে টিজ করবে একদিন। দাপুটে পুলিশ অফিসার ইশা তাকে নিজের বাড়ি থেকে তুলে আনবে। তারপর লকাপে ভয়ানক অত্যাচার করবে। সেই অত্যাচারে ইশার সঙ্গী হবে সৃজা।
অত্যাচারের দৃশ্য এডিট করা যাবে না, কারন কাস্টোমারেরা রিয়াল ভায়োলেন্স চায়। অসীমকে চামড়ার চাবুক মারার দৃশ্য, তার মুখে বুট পরা পায়ে লাথি মেরে মুখ ক্ষতবিক্ষত করার দৃশ্য সবই বাস্তবে শ্যুট করতে হবে। এমনকি, সিরিয়াস কোন আঘাত থেকে দুর্ঘটনাবশত তার মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে শ্যুটিং করতে গিয়ে।
অসীমের মন অসীম আনন্দে লাফিয়ে ওঠে এই কথা শুনে। ইশা আর সৃজার মত দুজন কমবয়সী, ফর্শা সুন্দরী মেয়ের কাছে এইভাবে অত্যাচারিত হওয়া আর তারবদলে ওদের পায়ের তলায় নিজের সব অর্থ বিলিয়ে দেওয়ার মত আনন্দের আর কিছুই হতে পারে না তার কাছে।
No comments:
Post a Comment