Saturday, 1 September 2018
রনির ডায়েরি - ভূমিকা
রনি ও তার ৩ প্রভুকে নিয়ে এর আগে এই ব্লগে দুটো গল্প প্রকাশিত হয়েছে। এই সিরিজের ৩ নম্বর গল্প পরের মাস থেকে ডায়েরির আকারে প্রকাশিত হতে যাচ্ছে।
এই সিরিজের গল্প গুলো একে অন্যের spiritual sequel.প্রতিটি গল্পেই রনি ৩০-৪০ বছর বয়সী একজন যুবক, যে তার কাছাকাছি বয়সী এক মহিলা ও তার দুই মেয়েকে প্রভুজ্ঞানে তাদের জুতোর নিচে নিজের ভাগ্যকে সঁপে দেবে।
রনি ও তার প্রভুরা গল্পে ৩০ বছর বয়সী রনি তার প্রতিবেশী এক ৩৫ বছর বয়সী মহিলা ও তার ১৫ ও ১১ বছর বয়সী দুই মেয়ের জুতোর নিচে স্বেচ্ছায় নিজের জীবনকে সঁপে দিয়েছিল। রনির স্বপ্নপুরন গল্পে ৪০ বছর বয়সী অবিবাহিত কোটিপতি ব্যবসায়ী রনির বাড়িতে ভাড়া থাকতে আসে ৩৫ বছর বয়সী এক মহিলা ও তার ১৪ ও ১০ বছর বয়সী দুই মেয়ে। এই গল্পেও রনির স্থান হয় ৩ মা মেয়ের জুতোর নিচে। রনিকে বাড়ির মন্দিরে দেবতার মুর্তির বদলে তাদের ছবিকে দেবতা রূপে পুজো করতে দেখে তাকে ভক্ত ও দাস বানিয়ে তার সমস্ত সম্পত্তি হস্তগত করে তার ৩ দেবী ও প্রভু। দুই গল্পেই ৩ মহিলার মধ্যে সবচেয়ে ডমিমেটিং ছোট মেয়ে, তারপরে বড় মেয়ে ও শেষে তাদের মা। এখানে মায়ের ভুমিকা মূলত ছোট মেয়ের ডমিনেটিং টেন্ডেন্সি ও রনির সাবমিসিভনেসকে কাজে লাগিয়ে নিজেদের আর্থিক অবস্থার উন্নতি ঘটানো।
এই সিরিজের ৩ নম্বর গল্প হবে রনির ডায়েরি। ডায়েরি আকারে লিখিত এই গল্পের আনুমানিক ৫ টি পার্ট থাকবে যার প্রথমটি পরের মাসে প্রকাশিত হবে। এই গল্পে রনি ৩০ বছর বয়সী এক চাকুরিজীবি যুবক যে ছোট থেকে নিজের আড়াই বছরের বড় দিদির হাতে ডমিনেটেড হয়ে বড় হয়েছে। রনিদের পাশের বাড়িতেই থাকে তার বাবার খুড়তুতো ভাই অজয়। রনির বয়স যখন ১২ তখন তার কাকু অজয়ের বিয়ে হবে রিমার সাথে। রিমা রনির দিদি মউয়ের থেকে বছর ৩ এর বড় মাত্র, তাই তাদের বেশ ভাব হয়ে যাবে। কম বয়সে রিমার সামনেই রনিকে ডমিনেট করতে থাকবে মৌ, যা দেখে বেশ মজা পাবে রিমা। এরপরে প্রথমে কলেজে পড়তে, পরে চাকরি করতে আর বিয়ে করে বাইরে চলে যাবে মৌ। ফলে ছোট থেকে ডমিনেটেড হয়ে আসা রনিকে সরাসরি ডমিনেট করার কেউ থাকবে না।
রনি শুধু রিমা কাকিমাদের বাড়ি গিয়ে তাদের বাড়ির কাজ করে, কাকিমাকে যথাসম্ভব সাহায্য করে নিজের মনের সাবমিসিভ ইচ্ছা পুরন করার চেষ্টা করবে। তবে রিমা কাকিমার দুই মেয়ে যত বড় হতে থাকবে তত তারা বিভিন্ন অজুহাতে রনিকে ডমিনেট করতে থাকবে। রিমার বড় মেয়ে মানি তার চেয়ে ১৪ বছরের বড় দাদাকে একা পেলে দিব্বি চড় লাথি মারা বা পা টেপানোয় অভ্যস্ত হয়ে উঠবে তার টাকায় শপিং করার পাশাপাশি। তার ছোট বোন তানি আবার বেশ খামখেয়ালি মেজাজি বাচ্চা। সে শুধু দিদির সামনেই নয়, অন্য অনেকের সামনেই তার চেয়ে ১৯ বছরের বড় দাদাকে অর্ডার করে, চড় লাথি মেরে, অপমান করে মজা নিতে থাকবে। যতদিন যাবে এর পরিমান ক্রমেই বাড়তে থাকবে। ক্রমে এই ঘটনা ওদের মা ছাড়াও, বান্ধবী ও আশে পাশের বহু লোকের চোখে পরবে। তাদের রিএকশান কি হবে? কোথায় গিয়ে থামবে কাকিমা ও তার দুই মেয়ের প্রতি রনির অতিরিক্ত সাবমিসিভ আচরনের ফলাফল? সেই নিয়েই এই গল্প।
গল্পের মূল চরিত্র: রনি- বয়স ৩০।
রিমা কাকিমা: বয়স ৩৫। ( রনির বাবার খুড়তুতো ভাই ও প্রতিবেশী অজয়ের স্ত্রী)
রিমার দুই মেয়ে মানি (১৬) ও তানি (১১)।
মানি তানির তিন বান্ধবী সোনা (১৮), ডোনা (১৪) ও তিথি (১৫) ( সোনা ও ডোনাও দুই বোন) ।
রতনের দিদি মৌ (৩২)।
ডায়েরির আকারে লিখিত গল্পটি আনুমানিক ৫ পর্বে প্রকাশিত হবে। ঠিক কত পার্টে গল্পটি শেষ হবে বা আদৌ গল্পটি শেষ করতে পারব কিনা সেটা এখনই বলা অসম্ভব। তবে এটুকু বলতে পারি পরের মাসে প্রকাশিত হতে যাওয়া প্রথম পার্টটিই বেশ বড় হতে যাচ্ছে। বাস্তবের ঘটনার সাথে ফ্যান্টাসি মেশানো এই গল্পটিকে বাস্তবের চেহারা দিতে ( অন্তত গল্পের শুরুর দিকে) শুরুর দিকটি স্লো ও মুল চরিত্রের মধ্যে অনেক দ্বিধা দ্বন্দ থাকতে যাচ্ছে। তবে পরবর্তী পার্ট গুলোয় ( যদি লিখে উঠতে পারি) ডমিনেশান যথেষ্ট থাকবে।
*ভেবেছিলাম এই বছরে আর কোন গল্প পোস্ট করা সম্ভব হবে না ব্যাস্ততার কারনে। কিন্তু এখন আশা করছি পরের মাস থেকে আবার গল্প লেখার সময় পাব। তাই এই নতুন বড় সিরিজ টা শুরু করার চেষ্টা করছি।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment