Thursday 1 April 2021
মহাপ্রভু কলেজ
মহাপ্রভু কলেজে মহাপ্রভু রুপে ছেলেদের দ্বারা পুজিত হল মেয়েরা:
ওয়েব ডেস্ক, আজকের খবর ; নিজস্ব প্রতিবেদন;
উত্তর ২৪ পরগনার হাবড়ার মহাপ্রভু কলেজে ক্রীসমাস উপলক্ষে কাল বিকেলে এক অনুষ্ঠানের আয়জন করা হয়েছিল। এই অনুষ্ঠানে মুখ্য অতিথি হিসাবে আমন্ত্রিত ছিলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী ও রিত্বিকা। কলেজের ছাত্র সংসদের নেতৃত্বে এই উপলক্ষে কলেজের ছাত্ররা ঠিক করেন বিশেষ রুপে সংবর্ধনা দিয়ে সম্মান জানানো হবে এই দুই সুন্দরী অভিনেত্রীকে।
বিকেল ৪ টেয় রিত্বিকা ও শুভশ্রীর আসার সময় হতে কলেজের গেট থেকে মুল অনুষ্ঠান মঞ্চ অবদি লাইন দিয়ে পরপর মাটিতে শুয়ে পরে কলেজের ছেলেরা। দুই অভিনেত্রী উপস্থিত হতে তাদের গাড়ি ঠিক সেই লাইনের সামনে থামানো হয়। দুই অভিনেত্রীকে অনুরোধ করে বলা হয় তাদের সম্মানে এই মানব রেড কার্পেট পাতা হয়েছে। তারা যেন দয়া করে এই সম্মান গ্রহন করেন ও শুধু মাটিতে শুয়ে থাকা ছেলেদের মুখের উপর পা রেখে গাড়ি থেকে মঞ্চে ওঠেন।
দুই অভিনেত্রী আনন্দের সাথে এই প্রস্তাব গ্রহন করেন। তাদের গাড়ি ও মঞ্চের দুরত্ব ছিল প্রায় ৫০০ ফুট। আর এই দুরত্ব জুড়ে মাটিতে পিঠ রেখে শুয়ে ছিল কলেজের অন্তত ৪০০ ছাত্র। প্রথমে গাড়ি থেকে নেমে প্রথম ছেলেটির মুখের উপর দাড়ান শুভশ্রী। এরপর তিনি পরের ছেলেটির মুখের উপর পা দিয়ে এগিয়ে গেলে রিত্বিকাও গাড়ি থেকে নেমে প্রথম ছেলেটির মুখের উপর দাড়ান।
শুভশ্রীর পরনে ছিল কালো টিশার্ট, সাদা ট্রাউজার ও পায়ে কালো বুট জুতো। আর রিত্বিকার পরনে ছিল লাল- সাদা টপ, ফেডেড জিন্স ও পিংক- সাদা স্নিকার। জুতো পরা পায়ে দুই সুন্দরী অভিনেত্রী একের পর এক মাটিতে শুয়ে থাকা ছেলের মুখের উপর জুতো পরা পা রেখে এগিয়ে যেতে থাকেন মঞ্চের দিকে। মাঝে মাঝেই জুতো পরা পায়ে জোরে জোরে লাথি মারতে থাকেন পায়ের তলায় শুয়ে থাকা ছেলেদের মুখে। ছেলেদের জিভের উপর ঘসে দুজনেই নিজেদের জুতোর তলাও পরিস্কার করে নেন।
মঞ্চে উঠে শুভশ্রী ও রিত্বিকা দেখেন তাদের সম্মানে রেড কার্পেট হিসাবে মঞ্চের উপর পিঠ রেখে কলেজের ছাত্রদের বদলে শুয়ে আছে কলেজের অধ্যাপকেরা, যাতে তারা অধ্যাপকেদের মুখের উপর জুতো পরা পা রেখে এগিয়ে গিয়ে তাদের আসনে বসতে পারেন। শুভশ্রী ও রিত্বিকা তাই দেখে খুশি মনে অধ্যাপকেদের প্রত্যেকের মুখের উপর জুতো পরা পা রেখে এগিয়ে যান তাদের বসার আসনের দিকে। অধ্যাপকেদের প্রত্যেকের মুখে লাথিও মারেন এই দুই সুন্দরী অভিনেত্রী।
নরম গদিতে মোড়া আসনে শুভশ্রী বসেন কলেজের ভাইস প্রিন্সিপালের মুখের উপর বুট জুতো পরা পা রেখে। অন্যদিকে তার পাশেই রিত্বিকা বসেন কলেজের প্রিন্সিপালের মুখের উপর স্নিকার পরা পা রেখে। দুই সুন্দরী অভিনেত্রীর সম্মানে নিজেদের জিভ পাপোষের মত বাইরে বার করে দেন কলেজের প্রিন্সিপাল ও ভাইস প্রিন্সিপাল। তাদের বার করে দেওয়া জিভের উপর নিজেদের জুতোর তলা ঘসতে ঘসতে শুভশ্রী ও রিত্বিকা বলেন, - এই কলেজের নাম মহাপ্রভু কলেজ। তবে দু:খের ব্যাপার হল, কলেজের এই নামকরনের কারন আজ বেশিরভাগেরাই ভুলে গেছে। এই নামকরনের মাধ্যমে এটাই প্রকাশিত হচ্ছে একসময় এই দেশে প্রত্যেক মেয়েই ছেলেদের কাছে মহাপ্রভু রুপে পুজিত হত। এখন আমরা যেভাবে এই কলেজের প্রিন্সিপাল ও ভাইস প্রিন্সিপালের মুখের উপর জুতো পরা পা রেখে বসে ওদের জিভের উপর জুতোর তলা ঘসছি, একসময় এই দেশে যেকোন মেয়ে যেকোন ছেলের সাথে এরকম করতে পারত।
শুভশ্রী ও রিত্বিকা আরও বলেন, শুধু আমাদের মত অভিনেত্রীদের সেবা করেই এই কলেজের ছেলেদের দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না। দেশে নারীপুজার সেই পুরনো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনার মহান দায়িত্ব এদেরই কাঁধে নিতে হবে। কলেজের প্রতিটি মেয়ে সহ নিজেদের বাড়ির ও পাড়ার প্রতিটি মেয়েকে দেবীজ্ঞানে মহাপ্রভুরুপে ছেলেরা পুজো করলে তবেই এই কলেজের নামকরন সার্থকতা পাবে। এই উপলক্ষ্যে তারা কলেজের প্রতিটি মেয়েকে আহ্বান জানান যাতে তারাও উনাদের মত কলেজের ছেলেদের মুখের উপর জুতো পরা পা রেখে হেঁটে মঞ্চে উঠে আসেন ও কলেজের পুরুষ অধ্যাপকেদের মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মেরে ও তাদের জিভের উপর জুতোর তলা মুছে পরিস্কার করে কলেজের নামকরনের সার্থকতা প্রমান করে গোটা দেশের কাছে নারীজাতিকে দেবীরুপে তুলে ধরেন।
ঘোষনার পরই কলেজের মেয়েরা একের পর এক কলেজের ছেলেদের মুখের উপর জুতো পরা পা রেখে হেঁটে এসে মঞ্চে ওঠেন। মঞ্চে ওঠার আগে তারা ইচ্ছা মত লাথি মারেন কলেজের ছেলেদের মুখে। মঞ্চে উঠে সাংবাদিকদের সামনেই তারা জুতো পরা পায়ে অধ্যাপকেদের মুখের উপর লাফাতে লাফাতে বিজয় উল্লাস করতে থাকেন। তারা নিজেদের কলেজের অধ্যাপকেদের মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারতে থাকেন ও তাদের জিভের উপর ঘসে নিজেদের জুতোর তলা পরিস্কার করে নেন।
কলেজ থেকে কোলকাতায় ফেরার আগে সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে শুভশ্রী ও রিত্বিকা বলেন আজ এই কলেজের নামকরন সার্থক হল। আজ থেকে এই কলেজের প্রতিটা ছাত্র ও পুরুষ অধ্যাপক, ছাত্রী ও অধ্যাপিকাদের দেবী বা মহাপ্রভুর মত সম্মান করবে, তাই এর নাম মহাপ্রভু কলেজ। আর আজ সারাদেশ সহ গোটা পৃথিবীর ইতিহাসের এক গুরুত্বপুর্ন দিন। মেয়েদের ভবিষ্যত পৃথিবীতে কিভাবে সম্মান করা হবে তা আজ এই কলেজের অনুষ্ঠান মঞ্চে প্রথমবারের মত দেখল সারা বিশ্ব।
( Fantasy femdom news/ ফেমডম এন্টারটেইনমেন্টের জন্য লিখিত ১০০% মিথ্যা কাল্পনিক খবর)।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
Goddess Subhasreee Ganguly & Goddess Rittika Sen ke imagine kore lekha?
ReplyDeleteবুঝে নিন
Deleteআমার কাছে একটা প্লট আছে। Goddess Mimi chakroborty কে নিয়ে। এলাকার বেকার ছেলেরা চাকরি না পেয়ে খেতে পাচ্ছে না। তাই তারা নিয়োগের দাবীতে শান্তিপূর্ন অনশন আন্দোলন করছিল। কিন্তু ভগবানের অবতার মিমি চক্রবর্তী এতে রেগে গিয়ে তাদের অনশন মঞ্চে এসে একের পর এক ছেলের মুখে বুট পরা পায়ে লাথি মারতে থাকে। অনেক ছেলে লাথি খেয়ে যন্ত্রনায় কাতড়াতে কাতড়াতে মারা যায়। বাকিরা প্রভু মিমি চক্রবর্তীর বুটে চুমু খেয়ে ক্ষমা চাইতে থাকে। ৮০% ছেলে মিমি চক্রবর্তীর লাথি খেয়ে মারা যায়। বাকি ২০% কে মহিলা পুলিশ তুলে নিয়ে গিয়ে মিথ্যা অভিযোগে ফাঁসি কাঠে লটকে দেয়। এই প্লটে গল্প লিখলে পোস্ট করা যাবে??
ReplyDeleteচমৎকার। পুরো গল্পটা লিখে পাঠিয়ে দিন। তবে পরম পূজনীয় ঈশ্বর মিমির সম্পূর্ন নাম ব্যাবহার করবেন না। অভিনেত্রীর সাথে m.p. উল্লেখ করতে চাইলে এলাকার নাম বদলে দেবেন। যেমন, আমি এই গল্পে ভগবান শুভশ্রী বা রিত্তিকার সম্পুর্ন নাম ব্যাবহার করা থেকে বিরত থেকেছি। যদিও এরকম ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ব্লগের পোস্ট থেকে বিতর্ক হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম,,তবু সাবধান থাকাই শ্রেয়। যদিও আমরা প্রতিটি অভিনেত্রীকেই ভগবানের চেয়েও বেশি ভক্তি করি,,তবু কিছু মানুষ আছে যারা এই নিয়েও বিতর্ক বাধাতে পারে। তাই সতর্কতা।
Deleteযায় যদি যাক প্রান!
Deleteমিমি চক্রবর্তী মানে স্বয়ং ভগবান!!