Thursday, 1 December 2022
সোনালী...
সোনালী ১...
আমি অর্নব । এখন একজন স্কুল টিচার। আমি যখন ছোট, আমাদের প্রাইমারি স্কুলে এক ম্যাম ছিল.. আমাকে সাবমিসিভ করার পিছনে তার ভুমিকা ছিল।
কম বয়সে এমন শিক্ষা অনেক প্রভাব ফেলে। সে ক্লাসের মেয়েদের দিয়ে আমাকে ও আর কয়েকটি ছেলেকে মার খাওয়াত। ছেলেদের সম্পর্কে খারাপ কথাও বলত।
অনেক কিছুই ঘটেছিল.. যার ফলে ওই বয়সে আরো এক্সট্রিম সাবমিসিভ হয়ে পরি মেয়েদের প্রতি।
ক্লাস ৩ আর ৪ এ এই ঘটনা চুড়ান্ত রুপ নেয়।
একদিন প্রতাপ বলে একটা ডাকাবুকো বন্ধু হঠাত ম্যাম কে অভিযোগ করল ( ওর ক্লোজ বন্ধু সুজয়কে ম্যাম ১স্ট গার্ল সোনালীকে দিয়ে মারানোর পরে) যে সোনালী ওদের মারবে কেন? ও আপনার নিজের বোনের মেয়ে বলে?
ম্যাম বলল - না। ও ১স্ট গার্ল তাই। যদিও আসল কারন ছিল ম্যামের নিজের বোনঝির প্রতি অতিরিক্ত ভালবাসা থেকে তাকে ডমিনেটিং উইনিং পজিশনে দেখার বাসনা।
তখন প্রতাপ বলল - ক্লাসের ১স্ট স্টুডেন্ট তো অর্নব । মারলে ও মারবে। মেয়েরা পড়া না পারলে তাকেও মারবে।
শিখা ম্যামের ইগোয় লাগল। আমাকে আর প্রতাপকে কঠিন পড়া ধরে সোনালীর কাছে মার খাওয়াল। আর আমি ১স্ট আর সোনালী ২ন্ড হওয়ায় সোনালীর আমার উপর রাগ/ হিংসা ছিল। ও অন্যদের একটা চড় মেড়ে ছাড়লে আমাকে ৪-৫ টা বেশ জোরে চড় মারল।
এই নিয়ে প্রদিপ সোজা গিয়ে হেড মিস্ট্রেসের কাছে নালিশ করল।
হেড মিস শিখাদিকে আগেও বারন করেছিল সোনালী বা অন্য মেয়েদের দিয়ে ছেলেদের মারাতে। সে ছেলে মেয়ে সবাইকে ইকুয়াল ট্রিট করার পক্ষপাতি ছিল। আর শিখা ম্যাম যে পুরোটা করছিল নিজের বোনঝি সোনালীর জন্য সেটাও সে বুঝত। আমাকেও খুব স্নেহ করত নিরীহ, অবলা ভাল স্টুডেন্ট বলে।
কিন্তু এই কারনে আমার তাকে ভাল লাগত না। একদিন দিদি আমার কান ধরে টানায় বকাও দিয়েছিল দিদিকে সেটা আমার খুব খারাপ লেগেছিল। কিন্তু সে বোঝেনি।
যাই হোক.. শিখাদি আর হেড মিসের ঝামেলা হল। শিখাদির খুব ইগো ছিল। তার বক্তব্য সে যা করে বেশ করে।
তখন হেড মিস তাকে বলল, অর্নবের যা জ্ঞান আর বেসিক কন্সেপ্ট আছে তা তোমার ও নেই। আর ওকে তুমি মার খাওয়াও কোন সাহসে??
এই কথায় শিখাদি হেড মিসের সাথে প্রথম আমার উপরেও চটল। আমার কারনে তাকে এত খারাপ কথা শুনতে বাধ্য হওয়ায়। এরপরে সে ইচ্ছা করে আমাকে সোনালীকে দিয়ে মার খাওয়াত।
আর কয়েক মাস পরে ওই হেড মিস রিটায়ার্ড হওয়ার পরে শিখাদিই হেড হল। অন্য সব টিচার ছিল ফাঁকিবাজ,
, কিছুতেই কিছু যায় আসে না তাদের।
ফলে শিখাদি আমাদের নিজের ইচ্ছায় কন্ট্রোল করে শোধ নেওয়া শুরু করল। শিখা ম্যাম আগের হেড মিস এর সাথে মাথা গরম করে চ্যালেঞ্জ করেছিল যে যদি ক্লাস ৩ এর হাফ ইয়ার্লি বা এনুয়ালে আমি সোনালীর চেয়ে বেশি পাই তো সে চাকরি ছেড়ে দেবে। এরফলে সোনালীকে দিয়ে আমার উপর কতৃত্ব করাত।
ক্লাস ৩ থেকে আসতে আসতে বাড়ছিল এইসব।
ক্লাস ৩ এর একটা ঘটনা বলি.. এক্সামের..যার থেকে সব এক্সট্রিমে হতে শুরু করে।
আমাকে ১স্ট হতে না দেওয়া শিখা ম্যামের মান ইজ্জতের ব্যাপার।
কিন্তু বাকি সব সাব্জেক্টে আমি ওর চেয়ে অনেক বেশি পাই। শিখা ম্যাম কর্ম ও শারীর শিক্ষা নিত.. সেটাই তার হাতে ছিল।
ততদিনে রোজ আমাকে চড় মেরে মেরে, নীল ডাউন করিয়ে সোনালী অভ্যস্ত। আর ১স্ট হওয়ার লোভ ওর ও প্রচুর ছিল।
হয়ত ওর মা বা বাবা চাপ ও দিত। তো কর্ম শিক্ষা পরীক্ষায় মাটির আম বানিয়ে আনতে হত বাড়ি থেকে। আর একটা বানাতে হত স্কুলে।
শেষ রোল থেকে এক্সাম হত বলে ২আর ১ রোল সোনালী আর আমার শেষে এক্সাম।
বাকি সবাই যখন প্রায় চলে গেছে, হঠাত সোনালী এসে মাটিতে বসে আম বানিয়ে পাশেই রাখা আমার আমটা এক লাথিতে ভেঙে মাটিটাও লাথি মেরে ফেলে দিল।
আমি বুঝতে পারছিলাম ও কেন করছে। কিন্তু তাও এই ব্যাবহার দারুন লাগছিল। আমি সুন্দরী সোনালীর হাতে চড় খেয়ে খেয়ে ততদিনে ওর প্রতি খুব সাবমিসিভ হয়ে গিয়েছিলাম।
ও তাতেই না থেমে আমার বাড়িতে বানানো আমটা তুলে ওর এখন বানানো বলে দেখাল।
শিখা ম্যাম সব বুঝেও না বোঝার ভান করল। আমাকে যখন ডাকল তখন আমি বাড়িতে করা বা ওখানে বানানো কিছুই দেখাতে পারলাম না।
শিখাদি চাইছিল আমাকে খুব কম মার্কস দিয়ে ১স্ট হওয়া ঠেকাতে।
সাথে আমাকে খুব অপমান করে আগের হেড মিসের বলা আমার চেয়ে ওর জ্ঞান কম, সেই অপমানের জবাব দিতে।
ফলে কিছুক্ষন গম্ভির হয়ে বলল, " তুইই বল কি মার্ক্স দেব তোকে?"আমি কিছু বলতে পারি নি।
সোনালী আমার আম ভেঙেছে সেই কম্পলেন ও করিনি।
তখন ম্যাম বলল, "শেষ সুযোগ দিচ্ছি। আর কিছু তো পরীক্ষা করার সুযোগ নেই। দেখি জুতো পালিশ করতে পারিস কিনা। সোনালীর জুতো চকচকে করে পালিশ করে দিতে পারলে অন্তত পাশ করিয়ে দেব তোকে দয়া করে, যদিও পাশ করার যোগ্যতা নেই তোর!"
আমি খুব খুশিই হয়েছিলাম। ম্যামের সামনে রুমাল, একটা কাপড় আর বোতলের জল ইউজ করে সোনালীর সাদা স্নিকার পালিশ করার পরীক্ষা দিলাম। কালো কুশ্রী আমি ফর্শা সুন্দরী সোনালীর জুতো পালিশ করে দেব সে আমার বানানো জিনিস লাথি মেরে ভেঙে দেওয়ার পরে এর মধ্যে আমি কোন সমস্যা দেখি নি। এমনকি লাথি মেরে আমার বানানো আম ভাঙার কাদা জুতোর তলা থেকে আমার গালেও ঘসেছিল সোনালী কয়েকবার। সোনালীর মাসি শিখা ম্যাডাম কিছু বলেনি।
সেদিন সেই এক্সাম দিয়ে জাস্ট পাশ করিয়েছিল আমাকে।
আর তারপরে সোনালীকে অনেক কষ্টে ১স্ট করিয়ে দিয়ে নিজের ইগো বাঁচায়।
এরপরে ওই আগের হেড মিস, যে তখন রিটায়ার টিচার বলে কোন ক্ষমতা ছিল না.. তার সামনে আমাকে সোনালীর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে স্বীকার করায় সোনালী আমার চেয়ে অনেক ভাল স্টুডেন্ট।
এই শুরু। এরপরে ক্লাস ৩ এর শেষ ও ৪ জুড়ে আরও অনেক বেশি কিছু ঘটে।
সোনালী সহ বাকি সব মেয়েদের কাছে ব্যাপারটা খুব স্বাভাবিক আর মজার হয়ে যায়। কিন্তু ছেলেরা এবার ভিশন রেগে ওঠে।
কিন্তু আমি আর গোপাল বলে দুজন ছেলের না। শিখা ম্যামকে আর ম্যাম যা করাচ্ছিল সেটা আমার খুবই ভাল লাগত। এরকম নাহলে আমি এত সাবমিসিভ হতাম না।
এমনকি আমার নিজের ২ বছরের বড় দিদি ক্লাসে ১স্ট ছিল, ওর ক্লাসের ছেলেদের মারত ম্যামের কথায়.. ম্যাম ছেলেদের খারাপ, মেয়েদের ভাল দিক তুলে ধরত এর ফলে দিদিও বেশি ডমিনেন্ট হয়ে যায়। ম্যাম এগুলো করত যাতে সবাই ভাবে নিজের বোনঝির জন্য সে স্পেশাল কিছু করছে না।
আশ্চর্য, এই ম্যাম আমাকে এত ভাবে মার খাওয়াত, ফেল করাতে চাইত.. তাও আমার তাকে ভিশন ভাল লাগত।
আর ওই আগের হেড মিসকে ভাল লাগত না সে আমাকে অত স্নেহ করাতেও!
ওই ম্যামের এই আচরনে আমি আর গোপাল নামে একটা ছেলে ছাড়া আমাদের ক্লাসের বাকি সবাই বিদ্রোহ করে বসে!
সেই বিদ্রোহ কড়া হাতে দমন করায় ম্যাম!!
একজন ছেলের প্যারেন্টস এসেছিল। তাকে ম্যাম উল্টে বোঝাল সব তার ছেলের দোষ!
আশ্চর্য, শিখা ম্যাম সব কন্ট্রোলে আসার পরে আর সোনালী ১স্ট হওয়ার পরেও আমার উপরে সোনালীর অত্যাচার চালিয়ে গেল।
ক্লাস ৪ এর শুরুতে একদিন সোনালী আমাকে আর গোপাল কে দিয়ে বেঞ্চ ভাঙার নাটক করাল।
মানে ছেলেদের বসার বেঞ্চ চেঞ্জ করে পাশের বাতিল ঘর থেকে ভাঙা বেঞ্চ এনে সেখানে রেখে দাবী করল এটা ছেলেরা ভেঙেছে।
শিখা ম্যাম প্রত্যেকটা ছেলেকে আদেশ করল হয় বেঞ্চের টাকা দিতে হবে নাহয় মেঝেতে বসতে হবে।
আমি বেঞ্চ ভাঙিনি, ম্যাম মিথ্যা বলছে একথা সে যুগের কোন ছেলের বাপ মা বিশ্বাস করত না। কেউ তাই একথা বলতেও যায় নি।
শুধু আর ছেলেরা কেউ স্কুলে আসত না, আমি আর গোপাল ছাড়া।
সুজয় বলে একজন বলেছিল। তার মাকে শিখাদি ভাল করে বুঝিয়ে দিল ছেলেরাই ভেঙেছে।
ক্লাসের ১স্ট বয় আমাকে দিয়ে মিথ্যা সাক্ষীও দেওয়াল।
ব্যাস, তার মা তাকে উল্টে দুই থাপ্পর দিল, আমার বিশ্বাস ঘাতকতার ফল!!
এরপরে ম্যাম বোঝাল সুজয় খুব বাঁদর, ওর বোনকে দিয়ে ওকে মার খাওয়াবেন!
অন্য ছেলেরা স্কুলে না এলেও সুজয়ের মা ওকে জোর করে দিয়ে যেত ওর ছোট বোনের সাথে।
ওর আগে মেল ইগো ছিল খুব।
কিন্তু ওই একটা বছরের জোর জবরদস্তিতে সেটা কমে ও অনেক সাবমিসিভ হয়ে যায়।
বাকি ৭-৮ জন ছেলে অবশ্য এক্সাম ছাড়া আর আসেনি।
আমাদের ৩ ছেলেকে ম্যাম মেঝেতে বসাত। মেয়েরা বসত বেঞ্চে। ক্লাস ফোরের বাকি গোটা বছর টা।
অন্য কোন ব্যাচের ছেলেদের উপর ম্যাম এরকম কিছুই করেনি। প্রতাপ ওর ফিমেল ইগোয় আঘাত করার জন্য হয়ত!! বা হয়ত নিজের বোনঝিকে দিয়ে বাকি ৩ ছেলেকে ডমিনেট করিয়ে নিজের সুপিরিওর স্যাডিস্ট কোন ডিজায়ার পুরনের জন্য!
এরপর এমন একদিন যায় নি যেদিন সোনালী বা অন্য কোন মেয়ের কাছে মার খাই নি আমরা।
সোনালী সহ অন্য মেয়ের পায়ের কাছ ঘেঁসে মেঝেতে বসতাম।
সোনালী ইচ্ছা হলে ওর জুতো শুদ্ধু পা আমার ঘাড়ে এমনকি মাথায় তুলে দিত। শিখাদির সামনেও।
কোনদিন কিছু বলেনি শিখাদি।
এই সবের ফলে আরও অত্যাধিক সাবমিসিভ হয়ে পরেছি আমি।
আর এগুলো আমার এত নর্মাল লাগে আরো।
আজকের যুগে মিডিয়া জানলে হয়ত চাইল্ড এবিউজ বলে তেড়ে আসবে!! কিন্তু আমার মনে হয়,
শিখাদি যা করেছিল খুবই ভাল করেছিল। এমনকি পরের দিকের বাড়াবাড়ি টাও ভাল ছিল।
আমাদের ক্লাসের প্রতাপ, সুজয় সহ ওই ছেলে গুলো খুব খারাপ ছিল।
সুজয় পরে এদিক থেকে চেঞ্জ হয়ে অনেক সাবমিসিভ হয়ে গেল।
পরিস্থিতির জন্য।
ওর ঘটনা টার জন্যই আমার আরও মনে হয় কম বয়সে ছেলেদের উপর মেয়েদের ডমিনেট করতে দেওয়া ভাল।
এরপরে গোটা ক্লাস ৪ এ ম্যাম আমাদের ৩ ছেলের উপর বাকি মেয়েদের ডমিনেট করতে দিয়ে মজা নিত।
আমাকে ইচ্ছা করে উচু ক্লাসের পড়া ধরত।না পারলেই সোনালী বা অন্য কোন মেয়েকে বলত মারতে।
পরের দিকে তো সোনালি নিচু হয়ে চড় মারার ঝামেলাও করত না।
আমাকে ঘুরে ওর দিকে ফিরতে বলে লাথি মারত সোজা আমার মুখে। জুতো পরা পায়েই। কতবার যে মেরেছে!
গোটা ক্লাসের সামনে ওইভাবে জুতো পরে মুখে লাথি মারা.. আজকের যুগে ভাবাই যায় না।
আমার সত্যিই খুব ভাল লাগত।
এমনকি অন্য আরো অনেক মেয়েও মেরেছে।
আর ওই দেখে দেখে সুজয় ও মেয়েদের প্রতি অনেক সাবমিসিভ হয়ে গেছিল।
কিন্তু এটা মোটেই এবিউজ না।এটা আমার কাছে তখন খুব নর্মাল ব্যাপার হয়ে গিয়েছিল
আর যা খুশি হুকুম তো ছিলই।
এমনকি প্রথম দিকে সুজয়ের উপর জোর করে করেছিল। কিন্তু পরে ও শুধরে গেছিল। ওর ভালই হয় শেষে।
আমার ক্ষেত্রে ফল হয়েছিল সোনালীর নাম শুনলে এখনো আমার মনে ভক্তি জাগে, as if she is a goddess!!
সোনালী ২.....
এরপরে আমাকে স্কুলে এইভাবে ডমিনেট করাটা সোনালীর কাছে জলভাত হয়ে গেল। ক্লাসে রোজ ২০-২৫ টা মেয়ে আসত, ছেলে বলতে শুধু আমরা ৩ জন। আমি, সুজয়, আর গোপাল। গোপাল ছেলেটা অনাথ, ওর পিসির বাড়িতে থাকত। ছোট থেকেই পিসির বাড়িতে চাকরের মত ফাই ফরমাশ খাটত, আর পিসির মেয়ে প্রিয়াংকার কথায় উঠত বসত। প্রিয়াংকা আমাদের সাথেই এক ক্লাসে পড়ত। গোপাল স্কুলে ক্লাস ১ থেকেই প্রিয়াংকার চাকরের মত কাজ করত, ওর কথায় উঠত বসত। সামান্য কারনে প্রিয়াংকা ওকে মারত। ক্লাস 1-2 এ তখনো আমি ক্লাসের কোন মেয়ের প্রতি সাবমিসিভ হয়ে উঠিনি, তবে গোপালের প্রিয়াংকার প্রতি সাবমিসিভনেস দেখে আমার খুব ভাল লাগত। বাকি দলবদ্ধ মেল ইগোয় ভরা ছেলেদের আমি যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলতে চাইতাম। আর গোপালের সাথে কথা বলে ওর সাবমিসিভ লাইফ সম্পর্কে জানার চেষ্টা করতাম । যত জানতাম, তত ভাল লাগত।
আমাকে আর গোপালকে দিয়ে ছেলেদের বেঞ্চ ভাঙিয়ে ছেলেদের পানিশমেন্ট দেওয়ার পরদিন থেকেই আমি মেঝেতে বসে ক্লাস করতে লাগলাম। দুই একদিন পর থেকেই সোনালী ইচ্ছা করে আমার ঠিক পিছনে রাখা ক্লাসের ১ স্ট বেঞ্চের হাই বেঞ্চটায় বসতে লাগল ওর জুতো পরা পা দুটো আমার কাঁধে রেখে। আমাদের প্রথম দুটো ক্লাস শিখা ম্যাম নিত, সেই দুটো ক্লাসে ম্যামের সামনেই সোনালী আমার কাঁধে জুতো পরা পা রেখে বসতে লাগল।
ম্যাম বাধা দেওয়া তো দূর,,প্রত্যক্ষ ভাবে সোনালীর এই কাজকে সমর্থন করতে লাগল। ম্যাম আমাকে উঁচু ক্লাসের কঠিন পড়া ধরত ইচ্ছা করে। আমি পারতাম না, আর ম্যামের কথায় সোনালী একটু নিচু হয়ে আমার দুই গালে একের পর এক থাপ্পর মারত। দুই পিরিয়ডে গালে অন্তত ৩০ টা থাপ্পর খেতামই।
৩-৪ দিন পর সোনালী একদিন আমার মাথার পিছনে লাথি মেরে অর্ডার করল ওর পা টিপে দিতে। আমি সেটাও বাধ্য ছেলের মত মেনে নিলাম। আসলে আমার যে কি আনন্দ হত এইভাবে সোনালী সবার সামনে আমাকে স্লেভের মত ট্রিট করত বলে সেটা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব না। ক্লাসের বাকি দুই ছেলে সহ প্রতিটা মেয়ে দেখত আমার সাথে সোনালীর স্লেভের মত ব্যাবহার। অন্য মেয়েরাও এতে মজা পেত।
প্রথম সপ্তাহ দুই শিখা ম্যামের ক্লাসের পর সোনালী উঠে বসার বেঞ্চে চলে যেত। টিফিন টাইম বা অফ পিরিয়ডে আমাকে অর্ডার আর টর্চার করত, অন্য ম্যামের সামনে পা দিয়ে পিঠে খোঁচা মারার বেশি কিছু করত না। কিন্তু বাকি ম্যামেরা সব বিষয়ে এত ডোন্ট কেয়ার ছিল যে কিছু দিনের মধ্যে এই রুটিন বদলে গেল। শিখা ম্যামের ক্লাস শেষ হতে সোনালী সোজা গিয়ে লাস্ট বেঞ্চে বসত আর আমাকে অর্ডার করত ওর পায়ের তলায় শুতে। ক্লাসের সবার সামনে আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে অর্ডার করত "পা টেপ।" আমি পা টিপে দিতাম। ক্লাসের সবার সামনে আমার মুখের উপরে রাখা সোনালীর জুতো পরা পা। সোনালী জুতোর তলা আমার মুখে ঘসত, লাথি মারত মাঝে মাঝে। আর যত ও এইসব করত ওর প্রতি আমার ভক্তিও পাল্লা দিয়ে বাড়ত। আমি একটানা পা টিপে যেতাম সোনালীর। মাঝে মাঝে অবশ্য আমার বুকে বা পেটে জুতো পরা পা রেখে বসা অদিতি বা অন্য কোন মেয়ের পাও টিপে দিতাম। অদিতি স্কুলে হয় সাদা কেডস নয় কালো মেরিজেন জুতো পরে আসত। কিন্তু সোনালীর অনেক জোড়া স্কুল জুতো ছিল। সপ্তাহে ৬ দিন ৬ রকম জুতো পরত প্রায়ই, সাদা কেডস থেকে সাদা স্নিকার , হলুদ স্নিকার, পিংক স্নিকার বা কালো মেরিজেন জুতো, রোজই ওর পায়ে নতুন জুতো দেখতে পেতাম। এইভাবে রোজ এতক্ষন ওর জুতো পরা পা আমার মুখের উপর রেখে বসে ও পা টেপাত যে সে কথা আজও স্পষ্ট মনে আছে। যেসব ম্যাম তখন ক্লাস নিত তারা কেউ আমাদের লক্ষ করত কিনা নিশ্চিত নই।
এইভাবে এতক্ষন মুখের উপর কেউ জুতো পরা পা রেখে বসে থাকলে খুবই যন্ত্রনা হয়। কিন্তু সোনালীর প্রতি আমার এত প্রবল ভক্তি গড়ে উঠেছিল যে সে যন্ত্রনাকে আমার আশির্বাদ মনে হত, একরকম এঞ্জয়ই করতাম বলা যায়। শুধু মুখে পা রাখা কেন, ওর আমার মুখে জুতো পরা পায়ে জোরে জোরে লাথি মারাও হাসিমুখে সহ্য করতাম। শারিরীক কষ্ট হত বটে, কিন্তু মানসিক আনন্দ তার বহুগুন বেশি ছিল।
স্কুলে গিয়ে আমাদের ৩ ছেলের প্রথম কাজ ছিল ক্লাস রুমের মেঝে ঝাঁট দেওয়া। আমরা মেঝে ঝাট দিতাম আর মেয়েরা ইচ্ছা করে জুতোয় কাদা লাগিয়ে এনে ঘরের মেঝে কাদা করত। আমরা কিছুমাত্র না বলে আবার ঝাঁট দিতাম। মেয়েরা মজা পেত। এছাড়া মেয়েদের টুকটাক যেকোন কাজ আমাদের ছেলেদের অর্ডার দিয়েই করাত।
আর সপ্তাহ খানেক যেতে না যেতেই আমার উপরে সোনালী সহ অন্য মেয়েদের অত্যাচার এক্সট্রিমে পৌছাল। তখন ক্লাস ৪ এ ক্লাস শুরুর সবে একমাস হয়েছে। আমি কঠিন পড়া না পারলেই শিখা ম্যাম সোনালীকে বলত আমাকে মারতে। সোনালী আর নিচু হয়ে আমাকে চড় মারার চাপ নিত না। আমাকে ঘুরে ওর দিকে ফিরতে বলত, আর আমি ফিরলেই ও ওর জুতো পরা পা দিয়ে আমার মুখে লাথি মারতে শুরু করত সারা ক্লাসের সামনে। অন্তত ৭-৮ টা লাথি না মেরে ও থামত না। গোপাল আর সুজয়ও অন্য মেয়েদের কাছে প্রায় একই পানিশমেন্ট পেতে লাগল।
মুখে লাথি মেরে পানিশমেন্ট শুরুর 3 দিন পরই শিখাদি মেয়েদের বলে দিল তাদের ইচ্ছা হলেই যেকোন কারনে বা কারন ছাড়াই মেয়েরা ছেলেদের পানিশমেন্ট দিতে পারে। কম বয়সে এরকম পানিশমেন্ট না পেলে ছেলেরা বিগড়ে যায়!
ব্যাস, আর কি! আমরা ৩ জন ছেলে ক্লাসের মেয়েদের প্রায় ক্রীতদাস হয়ে গেলাম। ক্লাস চলাকালীন তো মেয়েদের চড় লাথি খেতাম, জুতোর নিচে থাকতামই, অন্য সময়েও ছাড় ছিল না। সোনালী বেছে বেছে এমন খেলা বের করত যাতে ওরা ছেলেদের ডমিনেট করতে পারে।
যেমন চোর পুলিশ। আমাদের ছেলেদের চোর সাজিয়ে ওরা লক আপে ধরে আনত খেলায় । তারপরে চড়, লাথি, বেত, স্কেল বেল্টের বারি কিছুই বাকি থাকত না। কোন দিন ওরা রাজকন্যা সাজত আর ছেলেরা চাকর বা দাস হয়ে ওদের ফাই ফরমাশ খাটত।
এমনকি কুমির ডাঙার মত আপাত নিরীহ খেলার মাধ্যমেও আমাদের ডমিনেট করার উপায় বার করেছিল সোনালী। খেলায় ডাঙা হিসাবে ব্যবহৃত হত আমাদের ৩ জন ছেলের ব্যাগ, বই-খাতা সহ আমাদের দেহ। এমনকি আমাদের টিফিন বক্স খুলে রুটি মেঝেতে ফেলে সেটাকেও ওরা ডাঙা বানাত। তারপর আমাদের বই, ব্যাগ, পেট, বুক, মুখ সহ খাবার রুটি পর্যন্ত জুতোর তলায় মাড়াত মেয়েরা। ওদের খেলা দেখে মনে হত আদৌ কুমিরের শিকার ধরায় ওদের উতসাহ নেই। বরং ওই খেলার অজুহাতে আমাদের মুখ বুক সহ যাবতীয় জিনিস ওরা জুতোর তলায় মাড়াতে বেশি পছন্দ করত, এতে মজা পেত। খেলার পরে প্রায় সব মেয়ের জুতোর তলায় মাড়ানো রুটি আমাদের ৩ জন ছেলেকেই খেতে হত।
এই খেলা শুরুর আগে ক্লাসের 5-6 টা মেয়ে সরাসরি ডমিনেট করত আমাদের। কিন্তু এই খেলাটার মাধ্যমে ক্লাসের বেশিরভাগ মেয়েদের দিয়েই আমাদের ছেলেদের ডমিনেট করিয়েছিল সোনালী। আর এরপর থেকে স্কুল শুরু ও ছুটির পর সহ সারাদিনে অনেকবার ক্লাসের অনেক মেয়েই আমাদের মুখটাকে পাপশের মত ইউজ করত। আমাদের মাটিতে শুইয়ে দিয়ে বুকের উপর উঠে দাঁড়িয়ে দুই জুতোর তলা একে একে আমাদের মুখে ঘসে মুছত ওরা।
ক্রমে এই রুটিন আমাদের সবার কাছেই বেশ স্বাভাবিক হয়ে গেল। ক্লাস ৪ এর হাফ ইয়ারলি এক্সাম দিতে বাকি ছেলেরা কেউ আসে নি আমরা ৩ জন ছাড়া। এবার শিখা ম্যাম আরো চমতকার কর্ম আর শারীরশিক্ষা পরীক্ষা নিলেন!
শারীরশিক্ষায় মেয়েদের ৩০ সেকেন্ডে কতটা দৌড়াতে পারে পরীক্ষা হল। ছেলেদের ক্ষেত্রে হল অদ্ভুত এক পরীক্ষা। তাদের ৪ হাত পায়ে ঘোড়া হতে বলা হল, আর একজন মেয়েকে তার পিঠে উঠতে বলা হল ঘোড়সওয়ারের মত। এরপরে টেস্ট হল ৩০ সেকেন্ডে সে কতটা দৌড়ায়! অবশ্যই মেয়েদের সাধারন দৌড়ের চেয়ে ছেলেরা ঘোড়া হয়ে অনেক কম দৌড়াল। ফলে, ছেলেদের মেয়েদের সাথে কম্পেয়ার করে অনেক গাল দিয়ে শিখা ম্যাম ৩ জন ছেলেকেই ফেল করাল!
আর কর্মশিক্ষায় মেয়েদের গ্রিটিংস কার্ড বানাতে হল। আর ছেলেদের বলা হল মেয়েদের জুতো পালিশ করতে এটাই তাদের টেস্ট, যেমনটা আমাকে করেছিল ক্লাস 3 এ। তবে পার্থক্য, এবার ৩ জন ছেলেকেই এই পরীক্ষা দিতে হবে, আর সব মেয়ের জুতোই পালিশ করতে হবে। মনে আছে, অন্তত ১০ জন মেয়ে ম্যামের সামনেই তাদের জুতোর ময়লা আমার মাথায় আর মুখে মুছেছিল।
ক্লাস ৪ এর শেষ অব্ধি আমাদের জীবন এইভাবেই কেটেছিল। আর এরফল, সোনালী সহ সম্পুর্ন নারীজাতির প্রতি আমার তীব্র ভক্তির জন্ম। প্রাইমারি স্কুল শেষের পর হাইস্কুলে উঠলে এই চমতকার দিন গুলোর সমাপ্তি ঘটে। ক্রমে সোনালী সহ ক্লাসের বাকি মেয়েদের প্রতি আমার যে ভক্তি ছিল তার বহিঃপ্রকাশ মুলত নিজের দিদির প্রতি বেরিয়ে আসতে থাকে।
মেয়েদের প্রতি সাবমিসিভনেসের টেন্ডেন্সি আমার জন্ম থেকেই ছিল। কিন্তু সেটার প্রকোপ এত মারাত্মক হয়েছে মুলত খুব কম বয়স থেকে মেয়েদের হাতে এক্সট্রিম ডমিনেটেড হতে পারার ফলে। আর মেয়েরা ঠিক কি কি ভাবে ডমিনেট করলে বেশি ভাল লাগে সেটা তো ১০০% ই এই অভিজ্ঞতার সাথে যুক্ত। তখন মেয়েরা আমাকে যেভাবে ডমিনেট করত সেগুলোর সাথে অত্যধিক ভাল লাগা যুক্ত হয়েছে। যেমন মেয়েদের আমাকে চড়, লাথি মারা, চাকরের মত হুকুম করিয়ে কাজ করানো। আর যেগুলো মেয়েটিকে উচ্চ আসনে বসায় সেই সিম্বল গুলোও সেই কারনে ভাল লাগে, যেমন মেয়েদের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রকাশ্যে প্রনাম।
প্রচলিত মত অনুযায়ী দেহের সবচেয়ে দামী অংশ মুখ আর মাথা কারন তার স্থান সবচেয়ে উপরে। আর সবচেয়ে কম দামী অঙ্গ পা, তা সবচেয়ে নিচে থাকে বলে। তাই কোন মেয়ে যখন তার সেই পায়ে পরা জুতোর তলার ময়লা একটা ছেলের মুখে মোছে তখন এর চেয়ে বড় প্রতীক আর কিছু হয় না যে মেয়েটার স্থান কত উঁচুতে, আর ছেলেটার স্থান তার কত নিচে! সেই রকম মুখে জুতো পরা পায়ে খুব জোরে লাথি মারা, বা জিভে জুতোর তলা মোছা এগুলো একটা মেয়ে যখন একটা ছেলের সাথে করে তখন পরিস্কার হয়ে যায় মেয়েটি তার প্রভু স্থানীয় বা আরাধ্যা দেবী! আর পা টিপে দেওয়া হল সেই দেবী বা প্রভুকে সেবা করতে পারার সৌভাগ্য! মেয়েদের স্লেভ বা চাকরের মত তাদের কথায় ওঠা বসাই আমাদের মত সাবমিসিভ ছেলেদের একমাত্র লক্ষ্য। তবে এইসব কারনে চড় লাথি খাওয়া বা পাপোষের মত ব্যবহৃত হতে পারা আমাদের ভক্তি আরও বাড়িয়ে মনে প্রবল স্বর্গীয় খুশির জন্ম দেয়।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment