Monday, 1 January 2024
অদ্ভুত সেই লোকটা...
অদ্ভুত সেই লোকটা...
শীতের রাতে ট্রেনটা অনেক লেট করে গ্রামের ছোট্ট স্টেশানে ঢুকল রাত ১১ টা ৫ এ। চারিদিকে শুনশান নিস্তব্ধতা। গ্রামের ফাঁকা অন্ধকার রাস্তায় এই শীতের মধ্যে একা একা প্রায় ২ কিমি হেঁটে নিজের বাড়িতে ফিরতে একটু ভয়ই করছিল ১৯ বছরের অনন্যার। ২০০-৩০০ মিটার আসার পরেই তার আশংকাই সত্যি হবে মনে হল। একটা ছেলে বা লোক তার পিছু নিয়েছে। অন্ধকার রাতে চাঁদের আলোয় শুধু বোঝা যাচ্ছে তার বেশ বড় চেহারা। ১ কিমি পথ পেরনোর পরে অনন্যার আর কোন সন্দেহ রইল না লোকটি তাকেই পিছু করছে। যত সময় যাচ্ছে তত তার সাথে লোকটির দূরত্ব কমছে। এ যে এলাকার লোক নয় সেই ব্যাপারে অনন্যা নিশ্চিত। সে আরো দ্রুত এগোতে চেষ্টা করল। কিন্তু তার চেয়ে প্রায় ১ ফুট লম্বা লোকটি এগোতে লাগল আরো দ্রুত গতিতে।
অনন্যা বুঝল আর কোন উপায় নেই। এই অতি লম্বা দশাশই চেহারার লোকটির সাথে সে দৌড়েও পারবে না। একটাই আশা, সে নিজের গ্রামে প্রায় ঢুকে এসেছে। দ্রুত বেগে হাঁটতে হাঁটতে সে নিজের ছোট বোন অন্বেষাকে ফোন করল।
ফোনের দিকে তাকাতে গিয়ে হয়ত তার বেগ একটু কমে গিয়েছিল। লোকটা সেই সুযোগ নিল। তার কয়েক ফুটের মধ্যে চলে এসে লোকটি তার উপরে ঝাঁপ দিল।
এরকম কিছুর জন্য অনন্যা মনে মনে প্রস্তুত হচ্ছিল। কিন্তু লোকটি ঝাঁপ দিয়ে যা করল তার জন্য সে প্রস্তুত ছিল না একেবারেই। গ্রামের ফুটোফাটা রাস্তায় লোকটি রাস্তায় উপুড় হয়ে শুয়ে দুই হাতে আঁকড়ে ধরেছে তার দুই পা। আর একের পর এক চুম্বন করে চলেছে তার কালো বুট পরা দুই পায়ে।
" হ্যালো দি, কোথায় এখন তুই?" - বোনের গলার আওয়াজ শুনতে পেল অনন্যা ফোনের ও প্রান্ত থেকে। সে কি বলবে ভেবে পেল না। সে বিপদের আশংকা করে ফোন করেছিল। এখন তার সাথে যেটা হচ্ছে সেটাকে বিপদ বলা যায় কি? লোকটা এমন ভাবে তার দুই পা জড়িয়ে ধরে তার দুই জুতোয় চুম্বন করছে যেন সে ভগবান বা কোন গুরু, আর লোকটি তার ভক্ত। অথবা লোকটি কোন বড় অপরাধ করে ক্ষমা প্রার্থনা করছে তার কাছে। কিন্তু সেরকম কিছু তো নয়। তবে এটা কি হচ্ছে? সে বোনকে বলবেই বা কি সেটাও ভেবে পেল না ভাল করে।
লোকটি তখনো তার দুই জুতোর উপরে পাগলের মত চুম্বন করে চলেছে, নিজের নাক মুখ ঘসে চলেছে তার জুতোর উপরে আর লোকটির মুখ থেকে তার প্রতি অস্ফুট স্বরে "প্রভু, ভগবান " টাইপের শব্দ ভেসে আসছে। এসব কি হচ্ছে অনন্যার সত্যিই মাথায় ঢুকছিল না।
" কি রে দিদি, কিছু বলছিস না কেন?" কোথায় তুই? কি হয়েছে তোর?" অন্বেষার গলা এবার একটু চিন্তিত শোনাল।
" ভয়ের কিছু নেই রে অনু, ট্রেনটা খুব লেট ছিল। আমি এই বটগাছের মোড় পেরোলাম। ১৫ মিনিটের মধ্যে বাড়ি আসছি।"
" ওখান থেকে তো ৫ মিনিটে পৌঁছে যাবি দিদি।"
একটু বেশি সময় লাগবে মনে হচ্ছে অনু। একটা অদ্ভুত ঘটনা ঘটছে। একটা অচেনা লোক... আমি যে তোকে কি বলব বুঝতে পারছি না... তুই ফোনটা তবু ধরে রাখ বোন..." অনন্যা এই বলে তার জুতোর উপরে চুম্বন করতে থাকা লোকটার মাথার উপরে একটা লাথি মারল জুতো পরা ডান পায়ে।
" কে তুই? এসব কি করছিস?"
লোকটা অস্ফুটে কি যেন বলল অনন্যার বুট জুতো পরা দুই পায়ে একের পর এক চুম্বন করতে করতে অনন্যা ভাল বুঝতে পারল না।
অনন্যা এবার নিজের বুট জুতো পরা বাঁ পা তুলে পরপর ৪-৫ টা লাথি মারল লোকটার মাথার পিছনে- " এই, উত্তর দে।"
অনন্যার আদেশে লোকটি কয়েক সেকেন্ডের জন্য মুখ তুলে তার দিকে হাত জোড় করে বলল " আমার নাম অমিত দাস প্রভু। আমি তোমার দাস। আমার উপরে দয়া কর হে দেবী..." এই কথা বলতে বলতে লোকটির গলা জড়িয়ে এল। সে আবার অনন্যার দুই পা জড়িয়ে ধরে আবার তার বুটে চুম্বন করা চালু করতে যাচ্ছিল। কিন্তু অনন্যা নিজের বুট পরা ডান পা তুলে খুব জোরে দুটো লাথি মারল লোকটার নাক লক্ষ্য করে। দ্বিতীয় লাথিটা খেয়ে লোকটা টাল সামলাতে না পেরে পরে গেল। অনন্যা নিজের বাড়ির দিকে হাঁটা লাগাল আবার। তবে এবার আর আগের মত দ্রুত বেগে নয়। পরিস্থিতি যতই অদ্ভুত হোক, এর মধ্যে আর কোন বিপদ দেখতে পাচ্ছিল না সে আর।
লোকটি এবার চার পায়ে প্রায় কুকুরের মত করে অনন্যার দিকে দৌড়াতে লাগল। সে অনন্যার খুব কাছে আসতেই অনন্যা ঘুরে দাঁড়িয়ে লোকটির মুখের উপরে বুট পরা দুই পায়ে পরপর ৭-৮ টা লাথি মারল খুব জোরে।
লোকটা এবার এত গুলো বুট পরা পায়ের লাথিও কোন আশ্চর্য ক্ষমতার ফলে সহ্য করে গেল। তারপরে আবার দুই হাতে অনন্যার বুট পরা দুই পা জাপটে ধরে তার দুই বুট পরা পা চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে লাগল তার উদ্দেশ্যে " প্রভু, দেবী, ভগবান " এইসব বলতে বলতে।
"এই দিদি, কি হয়েছে তোর? কিসব অচেনা লোক বলছিলি যে, কেউ পিছু নিয়েছে তোর? কোন বিপদ হল? বলতে বলতে থেমে গেলি যে? আর কিছু বলছিস না, কিসব অদ্ভুত শব্দ আসছে। ব্যাপার কি?"
অনন্যা এবারে কিছুক্ষন ভাবল কি বলবে বোনকে। এরকম অদ্ভুত সিচুয়েশান দূরের কাউকে ব্যাখ্যা করাই তো কঠিন। লোকটি তার বুট পরা পা চুম্বনে চুম্বনে ভাসিয়ে দিতে লাগল। আর অনন্যা এবার তাতে বাধা না দিয়ে একটু ভেবে বলল ' সত্যিই একটা অচেনা লোক পিছু নিয়েছিল বোন। আমি খুব বিপদ হতে পারে ভেবেই কল করলাম তোকে। কিন্তু এখন যা হচ্ছে সেটা যতই আশ্চর্য হোক, বিপদ কিছু না।"
" কিছু করেনি তো লোকটা? তুই চিন্তা করিস না। আমি আসছি। ২-৩ মিনিটের মধ্যে বটতলা পৌছে যাব।"
" তার দরকার ছিল না অনু। "
" আরে, তুই মাঝে উত্তর দিচ্ছিলি না, আমি তাই আরো ঘাবড়ে বেরিয়ে এলাম।"
" আচ্ছা চলে আয় তাহলে। একটা অদ্ভুত অভিজ্ঞতা হবে।"
এই কথা চলার পুরো সময়টা তার দুই বুট পরা পায়ে কয়েকশো বার চুম্বন করে ফেলেছে বোধহয় লোকটা। এবারে তার দিকে মোবাইলের ফ্লাশলাইট ফেলে অনন্যা বুঝতে পারল লোকটা এখন জিভ বার করে তার পায়ে পরার বুটজুতো পরিস্কার করছে!
অনন্যা প্রায় মিনিট খানেক লোকটাকে তার দুই বুট চাটতে দিল। তারপরে খুব জোরে তার মাথার পিছনে ৭-৮ টা লাথি মেরে সরিয়ে দিয়ে আবার বাড়ির দিকে হাঁটতে লাগল সে। এবারে বরং বেশ ধীর গতিতেই। তার মন বোধহয় চাইছিল লোকটা এই অবস্থা থেকে আবার উঠে তার জুতোয় চুম্বন করার চেষ্টা করুক যাতে সে বুট পরা পায়ে আবার লোকটার মুখে লাথি মারতে পারে। আর এই অদ্ভুত ঘটনাটা যেন তার বোন অন্বেষাও ১-২ মিনিট পরে এসে দেখে এতে যোগ দিতে পারে।
লোকটা আবার তার পায়ের উপরে ঝাঁপিয়ে পরল পিছন থেকে। তার প্রতি "প্রভু, একটু দয়া করো" বলে আবার তার জুতো জোড়া জিভ বার করে চেটে পরিস্কার করতে লাগল। সে লোকটার মাথায় লাথি মেরে বলল " আমার বুটের তলাটা চাট এবার।"
লোকটা খুব খুশি হয়ে সোজা হয়ে শুয়ে অনন্যার বুট পরা ডান পা টা নিজের মুখের উপরে তুলে নিল। তারপরে তার বুটের তলায় কয়েকটা চুম্বন করে জিভ বার করে চাটতে লাগল তার জুতোর তলা। অনন্যা মাঝে মাঝেই বুট পরা ডান পা তুলে লোকটির মুখের উপরে লাথি মারতে লাগল আর জবাবে লোকটি তার বুটের তলায় চুম্বন করে তাকে ধন্যবাদ দিয়ে আবার তার জুতোর তলা জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করতে লাগল।
ঠিক তখনই অন্বেষার হাতের টর্চের আলো দূর থেকে দেখতে পেল অনন্যা। অনন্যার ফ্লাশলাইট দূর থেকে দেখতে পেয়ে সে চেঁচিয়ে বলল " এই দিদি, কি হয়েছে? রাস্তার মাঝে দাঁড়িয়ে আছিস যে?"
অনন্যাকে উত্তর দিতে হল না। যা হচ্ছে সেটা অন্বেষার চোখে পরেছে এবার।
এরকম অদ্ভুত ঘটনা দেখে কি রিএকশান দিতে হয় সেটা ভাবতে ভাবতেই অনন্যার ঠিক পাশে পৌঁছে গেল অন্বেষা। অনন্যা এবার আবার খুব জোরে লোকটার নাকের উপরে বুট পরা পায়ে দুটো লাথি মারল। তারপরে বুট পরা দুই পায়ে লোকটার গালের উপরে ৪-৫ টা লাথি মারল দুই পায়ে - " এই, এবার ছাড় আমাকে।"
লোকটার থেকে পা ছাড়িয়ে সে ৩-৪ হাত সামনের দিকে এগিয়ে গিয়ে বলল " তুই যা দেখছিস, আমিও তাই দেখছি বোন। এই লোকটা আমার পিছু নিয়েছিল স্টেশান থেকে। আমি ভয় পেয়ে তোকে ফোন করি। কিন্তু ও আমাকে আক্রমন না করে উলটে আমাকে প্রভু, ভগবান, ঈশ্বর এইসব বলছে আর আমার জুতোর উপরে চুম্বন করছে খালি। এ পুরো পাগল নাকি এর কোন মানে আছে আমি জানি না।"
অন্বেষা কিছু উত্তর দিতে যাচ্ছিল। কিন্তু লোকটা তার আগেই এবার তার পায়ের উপরে ঝাঁপিয়ে পরেছে। তার পায়ের গোলাপি পাম্প শু জোড়া চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে শুরু করেছে তাকেও "প্রভু, ঈশ্বর" ইত্যাদি সম্বোধন করতে করতে।
অদ্ভুত সেই লোকটা (২)...
লোকটির এরকম অদ্ভুত আচরনে ও তাকে ভগবান সম্বোধনের ফলে ১৬ বছর বয়সী ফর্শা সুন্দরী অন্মেষা হাত দিয়ে মুখ চাপা দিয়ে হাসতে লাগল। অদ্ভুত লোকটি তার পাম্প শু পরা দুই পা চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে লাগল তাকে প্রভু, ভগবান ইত্যাদি সম্বোধন করতে করতে।
অন্মেষার ৩ বছরের বড় দিদি অনন্যা বোনকে জিজ্ঞাসা করল " তুই হাসছিস কেন অনু?"
অন্মেষা জবাবে তার জুতোয় চুম্বন করতে থাকা লোকটির মুখে জুতো পরা ডান পায়ে একটা লাথি মেরে বলল, " আমাকে ভগবান, প্রভু এইসব বলছে। আমার জুতোয় চুমু খাচ্ছে। হাসি পাবে না?"
" এ পাগল নাকি আমরা দুই বোন সত্যি ভগবান সেটাই চিন্তার বিষয়।"- এই বলে অনন্যাও ওর বোনের সাথে হাসতে লাগল। অন্মেষা ইতিমধ্যে লোকটির মুখে ও মাথায় আরো বেশ কয়েকটা লাথি মেরেছে।
" দি, চল লোকটাকে বাড়িতে নিয়ে যাই। বাড়িতে অনেক কাজ আছে। একে দিয়ে করিয়ে নেওয়া যাবে ফ্রি তে। তারপর একে নিয়ে একটু মজা করে পরে লাথি মেরে ভাগিয়ে দিলেই হবে। এর সাথে টাকাকড়ি কিছু থাকলে সেটাও ঝেড়ে দেওয়া যায়। বাড়িতে আজ অন্য কেউ নেই-ও। তাই নো সমস্যা দি।"
অনন্যা একটু ভেবে বলল " তা করা যায়। অবশ্য মা বাড়িতে থাকলেও খুব কিছু আপত্তি করত বলে মনে হয় না।"
অন্মেষা লোকটার মুখে খুব জোরে একটা লাথি মেরে বলল " এই জানোয়ার। তোর প্রভু, তোর ভগবানদের আরো বেশি সেবা করতে চাইলে আমাদের পিছনে পিছনে কুকুরের মত আয়।" এই বলে সে পা দিয়ে ঠেলে লোকটাকে সরিয়ে দিয়ে বাড়ির দিকে হাঁটতে লাগল।
লোকটা " যথা আজ্ঞা প্রভু" বলে তাদের দুই বোনের পিছনে ঠিক কুকুরের মতই চার হাত পায়ে হাঁটতে লাগল। মাঝে মাঝে লোকটা পিছন থেকে দুই বোনের জুতোর উপরে বা তলায় চুম্বন করতে লাগল কুকুরের মতই। আর দুই বোন ইচ্ছা হলেই ঘুরে দাঁড়িয়ে লোকটার মুখে লাথি মারতে লাগল জুতো পরা পায়ে।
যেতে যেতে অন্মেষা ওর দিদিকে জিজ্ঞাসা করল "তোর ইন্টারভিউ কেমন হল দি?"
" ভাল না রে। চাকরিটা হয় নি।"
" চাপ নিস না দি। এখন যেটা করছিস করে যা। পরে ভাল চাকরি ঠিক পেয়ে যাবি।"
" হ্যাঁ। আজ খুব ফ্রাস্ট্রেটেড লাগছিল চাকরিটা না পেয়ে। এই জানোয়ারটা আমাদের ভগবানের মত ট্রিট করে সেটা অনেকটা কমিয়ে দিয়েছে। বাড়ি গিয়ে একে নিয়ে অনেক মজা করব। একদম রিলাক্স লাগবে তাহলে। "
" হ্যাঁ দি। চিল।"
শীতের রাতের ফাঁকা রাস্তা দিয়ে এইভাবে কথা বলতে বলতে দুই বোন বাড়িতে পৌঁছাল এই অচেনা অদ্ভুত লোকটিকে নিয়ে।
গ্রামের রাস্তার পাশে ছোট দোতলা বাড়ি। পাশে ওদের পুকুর, বাগান, গোয়াল ঘর। ওরা অদ্ভুত লোকটিকে নিয়ে বিনা দ্বিধায় নিজেদের বাড়িতে ঢুকে পরল।
" চল দি, আগে খেয়ে নিই। রাত অনেক হল। খাওয়ার পরে এই জন্তুটাকে দিয়ে কাজ করানো আর মজা করা যাবে।"
" হ্যাঁ অনু। চল খেয়ে নিই। খুব খিদে পেয়েছে।"
অন্মেষা আগেই খাওয়ার ঘরের টেবিলে খাবার সাজিয়ে রেখেছিল। দুই বোনে পাশাপাশি খেতে বসল। অনন্যা খেতে খেতেই বুট পরা পায়ে লোকটার মুখে লাথি মেরে বলল, " তোর নাম কি বলেছিলি যেন জানোয়ার?"
" অমিত দাস প্রভু।" মুখে অনন্যার বুট পরা পায়ের লাথি খেয়ে বলল লোকটা।
" কুকুরের আবার গাল ভরা নাম!" এই বলে এবার লোকটার মুখে পাম্প শু পরা পায়ে লাথি মারল অন্মেষা। অমিত জবাবে অন্মেষার জুতো পরা দুই পায়ে চুম্বন করে তাকে ধন্যবাদ দিল।
"মুখে লাথি খেয়ে জুতোয় কিস করে ধন্যবাদ দিচ্ছে! যাই বল অনু, এরকম অদ্ভুত প্রানী পৃথিবীতে থাকতে পারে আমার কল্পনায় ছিল না!"
" সত্যি রে দি, কত অদ্ভুত জিনিসই না আছে এই পৃথিবীতে!" এই বলে অন্মেষা লোকটার মুখে আবার জুতো পরা পায়ে খুব জোরে একটা লাথি মেরে বলল, " তোকে আমরা নাম দিলাম টমি। তোর স্বভাব কুকুরের মত, তাই তোকে এই নামটাই মানাবে। দাস সারনেম টা অবশ্য তোর জন্য একদম ঠিক আছে।"
"আমরা যতক্ষন খাচ্ছি ততক্ষন তুই আমাদের দুজনের পায়ে পরা জুতো জিভ দিয়ে চেটে পালিশ কর। কারো জুতোয় যদি একটুও ময়লা থাকে তাহলে লাথি মেরে তোর নাক আমি ভেঙে দেব।" - অনন্যা বলল টমিকে।
টমি সাথে সাথে ঠিক কুকুরের মতই অনন্যার পায়ে পরা বুট জুতো চাটতে লাগল। প্রথমে জুতোর উপর দিক, তারপরে জুতোর তলা সে জিভ দিয়ে চেটে নতুনের মত চকচকে করে তুলল। তারপর একই রকম যত্নে সে অন্মেষার জুতোও পালিশ করে দিল।
"জানিস বোন, ওই কম্পানিতে ১০ টা পোস্ট ছিল। কিন্তু ইন্টারভিউ দিতে b tech ই গিয়েছিল ২০ এর বেশি। তাই আমাদের ডিপ্লোমাদের প্রায় ইন্টারভিউ না নিয়েই ক্যান্সেল করে দিল। মুড খুব খারাপ হয়ে গিয়েছিল তাই। ৩০ হাজার টাকা স্যালারি, বাড়ির এত কাছে অফিস। কত আশা নিয়ে গিয়েছিলাম।"
" প্রভু, তুমি চাইলে আমি ওই কম্পানিতে ওই পোস্টেই তোমার চাকরির ব্যাবস্থা করে দিতে পারি।" অনন্যার জুতো চাটতে চাটতে টমি বলল।
" তোর মত কুকুর আমার চাকরি করে দেবে? কিভাবে? ইয়ার্কি মারছিস আমার সাথে?" অনন্যা একটু রেগে গিয়ে লোকটির মুখে খুব জোরে পর পর ২ টো লাথি মেরে বলল।
" না প্রভু। সত্যি বলছি।" তার মুখে বুট পরা পায়ে লাথি মারা অনন্যার বুট পরা পা দুটো চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে দিতে টমি বলল - " তবে ওরকম ক্ষুদ্র চাকরি আপনার মত ভগবানের করা কি মানায়? আপনার বা আপনার বোনের অন্তত ওই কম্পানির মালিক হওয়া উচিত। যদিও সেটাও অত্যন্ত নগন্য আপনাদের যোগ্যতার কাছে।"
" এই টমি কুত্তা! তুই ইয়ার্কি মারছিস? দিদি এই বিষয়টা নিয়ে আজ কত সেন্সিটিভ তুই জানিস? ইচ্ছা করছে লাথি মেরে মেরে তোর দাঁত মুখ নাক সব ভেঙে দিই।"- টমির মুখের উপরে পরপর ৭-৮ টা লাথি টানা মারতে মারতে বলল অন্মেষা।
জবাবে অন্মেষার জুতো পরা দুই পায়ের উপরে অন্তত ১২-১৪ টা চুম্বন করতে করতে টমি বলল, " না প্রভু। আমি আপনাদের দাস, আপনাদের পোষা কুকুর। আমি আপনাদের সাথে ইয়ার্কি মারতে পারি কখনো? সে অধিকার আমার নেই। আপনাদের জুতো চাটা আর লাথি খাওয়ার সুযোগ পেয়েই আমার জীবন ধন্য হয়ে গেছে। আমি যা বলছি সেটা সত্যি বলেই বলছি। আপনারা দুই বোনের কেউ বা দুজনেই যদি চান তবে সত্যিই ওই কম্পানিতে মাসে ৩০ হাজার বেতনের চাকরি নয়, ওই কম্পানির মালিকই হতে পারেন আপনারা। সেটাই আপনাদের যোগ্যতার সাথে মানাবে।"
" কম্পানির মালিক! কি করে বলে বোঝা দেখি টমি কুত্তা! শুনি!!" টমির মুখে লাথি মেরে বলল অনন্যা।
" আজ যা ঘটছে তাতে কিছুই অসম্ভব নয় রে দি! মানুষ যদি কুকুরের মত আচরন করতে পারে, আমাদের মত কম বয়সী বাচ্চা মেয়েকেও যদি ভগবান বলে শ্রদ্ধা দেখাতে পারে, তবে হয়ত সবই সম্ভব! বল টমি, তুই কি বলতে চাস। শুনি।" - খেতে খেতে টমির মুখে লাথি মেরে বলল অন্মেষা।
অদ্ভুত সেই লোকটা (৩)....
"প্রভু, আমি শুরু থেকেই বলছি। তাহলে আপনাদের বুঝতে সুবিধা হবে। আমার মা যখন মারা যায় তখন আমার বয়স ১ বছর। আমার বাবা ছিল IIT engineer, এক বড় কম্পানিতে চাকরি করত। বাবা কয়েক মাসের মধ্যে আবার বিয়ে করে। নতুন মা কিছু করত না, না পেশাগত ভাবে না বাড়িতে কোন কাজ। আমার বাবার সেটা নিয়ে কোন আপত্তি ছিল না,সম্ভবত মায়ের অসাধারন রূপের জন্য। এমনকি মায়ের পরকীয়ার কথা জেনেও বাবা কিছু বলত না।
আমি অত ছোট থেকে তাকেই মা বলে জানি। কিন্তু সে মনে মনে কখনো আমাকে নিজের ছেলে ভাবেনি। আমার যখন ৪ বছর বয়স তখন বোন সিমি হয়। মায়ের উতসাহে ও ছোট থেকেই আমাকে খুব ইনফিরিওরলি ট্রিট করতে থাকে।
আমার কেন জানি না খুব ভাল লাগতে থাকে এসব। বোনের সব কাজ করে দেওয়া তাও বটেই,, ওর পায়ে পরে থাকা জুতো আমাকে জিভ দিয়ে পালিশ করতে হত ১০-১২ বছর বয়স থেকেই। বোন জুতো পরা পা আমার মুখের উপরে রেখে বসে আমাকে দিয়ে পা টেপাত। লাথি মারত আমার মুখে। আমার গলায় কুকুরের মত কলার পরিয়ে আমাকে কুকুরের মত ট্রিট করত। মা কিছুই বলত না। বাবার সামনে যেটুকু ঘটত তাও বাবা দিব্যি মেনে নিত। হয়ত এত সুন্দর বউ আর মেয়ে পেয়ে সে নিজেকে ভাগ্যবান বলে মনে করত।
আমার মায়ের মত বোনও কম বয়স থেকে জীবনকে খুব এঞ্জয় করত। অন্য সব ফুর্তির সাথে সেক্সও। বাড়িতে কেউ ওকে এতে বাধা দেয় নি। আর আমি বাবার মতই পড়া আর কাজ নিয়ে থাকতাম। আর সাথে ছিল বোনের সেবা করা। hs এর পরে বাবার মত আমিও iit তে সুযোগ পেয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে গেলাম। বাবা ততদিন নিজের একটা কম্পানি খুলে ফেলেছে। মা আর বোন নিজেদের জীবনকে উপভোগ করে চলেছে।
আমি iit থেকে পাশ করে কয়েক বছর বাইরের কম্পানিতে কাজ করলাম। তারপরে বাবার কম্পানিতে ঢুকলাম। বোন তখন থার্ড ইয়ারে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ছে এক প্রাইভেট কলেজে আর ফুর্তির জীবন কাটাচ্ছে।
বাবার অফিসের নতুন এক ব্রাঞ্চ খুলল তার পরপরই। আজ প্রভু যেই কম্পানিতে ইন্টারভিউ দিতে গিয়েছিলে, সেটাই সেই অফিস। এই অফিসে অবশ্য কেউ জানতে পারেনি কখনো যে আমি এই কম্পানির মালিকের ছেলে। বোন সেখানে গিয়ে নিজেকে কম্পানির মালিকের মেয়ে এবং এই ব্রাঞ্চের একমাত্র মালিক হিসাবে পরিচয় দেয়। আর আমাকে পরিচয় করায় নিজের পার্সোনাল এসিস্টেন্ট কাম সারভেন্ট কাম স্লেভ হিসাবে।
আমি অফিসে যেতাম আর বোনের ফাই ফরমাশ খাটতাম সবার সামনে। ওর জন্য ফাইল থেকে জল সব এনে দিতাম। ওর জুতো পালিশ করতাম। ক্রমে ও সবার সামনেই আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে কাজ করতে শুরু করল এই অফিসে। ওর জুতো পালিশটাও বাড়ির মত জিভ দিয়ে করা শুরু করলাম আমার প্রভু বোনের আদেশে।
বোন এরপরে আমার গলায় কলার পরিয়ে দিল কুকুরের মত। সবাই দেখে হাসত। অফিসের অন্য ফিমেল স্টাফদেরও বোন অনুমতি দিয়েছিল আমাকে চাকরের মত ইউজ করার জন্য। তারাও ইচ্ছামত কাজ করাত আমাকে দিয়ে। প্রকাশ্য অফিসে এইভাবে বোনের সেবা করতে আমার খুব ভাল লাগত। অবশ্য সবার চোখের আড়ালে অফিসের সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন কাজ গুলো আমাকেই করতে হত।
এই সুখের সময় বেশ কয়েক বছর চলল। ৩ মাস আগে বোন অনলাইনে পরিচয় ও তারপরে প্রেম হওয়া এক আমেরিকান যুবককে বিয়ে করে আমেরিকা চলে গেল। সে শুধু আমেরিকান তাই নয়, বিরাট শিল্পপতির ছেলে। তাদের এতই টাকা আছে যে তাদের তুলনায় আমাদের কম্পানির এই দুই ব্রাঞ্চ অতি নগন্য। তাই আমার প্রভু বোন আমাকেই বলে এই কম্পানির মালিক হয়ে চালাতে।
কিন্তু আমার মেন্টালিটি ততদিনে স্লেভের মত হয়ে গেছে। কম্পানির মালিক হওয়া আমার কাছে আনন্দের বিষয় নয়। আর যে কম্পানিতে সবাই আমাকে মালকিনের চাকর কাম স্লেভ বলে জানে সেখানে তো অসম্ভব!
আমি কি করব বুঝতে পারছিলাম না। রোজ অফিস যেতাম,,অফিসের ফিমেল স্টাফ দিশা, রিচা, ইশাদের ফাই ফরমাশ খেটে দিন কাটাতাম। কিন্তু ওরা কেউ আমাকে স্লেভের মত ট্রিট করত না নিজে থেকে। কম্পানির মালিক হওয়ার চেষ্টাও কেউ করেনি বা সেরকম ডমিনেশানও দেখায় নি।
আজ প্রভু অনন্যা ইন্টারভিউ দিতে যখন ঢুকছিল তখনই আমার চোখ যায় তার দিকে। প্রভু এত সুন্দরী যে প্রভুকে দেখেই আমার প্রভুর বুট পরা পা চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে তুলতে ইচ্ছা করছিল।
এরপরে যখন ইন্টারভিউ শেষ হয় তখন সব মেল ক্যান্ডিডেট একদিকে আর সব ফিমেল ক্যান্ডিডেট একদিকে অপেক্ষা করছিল রেজাল্টের। আমি সব ফিমেল ক্যান্ডিডেটদের কাপে করে চা দিচ্ছিলাম। তখনই একজন সাইড থেকে আমাকে ধাক্কা মেরে ফেলে হেঁটে যাওয়ার সময়ে। আমার হাত থেকে একটা চায়ের কাপ উলটে পাশাপাশি বসা দুজন মেয়ের জুতোয় পরে। একজনের নাম উর্মিলা অন্যজন প্রভু অনন্যা। উর্মিলা আমাকে কিছু না বললেও প্রভু অনন্যা সাথে সাথে আমার গালে থাপ্পর মারে বেশ জোরে। আমি হাত জোর করে সরি বলে প্রথমে উর্মিলা আর এরপরে অনন্যা দুজনের জুতোই কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করে দিই।"
" ওটা তুই ছিলি? মুখে মাস্ক আর ইউনিফর্ম পরে থাকায় পরে আর চিনতে পারিনি। আসলে ইন্টারভিউ খারাপ হওয়ায় আমি নিশ্চিত ছিলাম যে চাকরিটার জন্য এত আশা নিয়ে অপেক্ষা করছিলাম সেটা পাব না। তাই মেজাজ খারাপ ছিল আর কে কি ভাবল আর কিছু যায় আসতও না। তাই থাপ্পরটা বেরিয়ে গিয়েছিল।" - অনন্যা টমির মুখে লাথি মেরে বলে।
"সে তো বেরনোই উচিত প্রভু। আপনার মত ভগবান আমার মত ভক্তকে যত ইচ্ছা চড় লাথি মারবে যেখানে খুশি।"
" ঠিক বলেছিস" - বলে এবারে টমির মুখে অন্মেষা লাথি মারল।
" এই ঘটনার পরে আমি তোমার প্রতি আমার ভক্তি আর কন্ট্রোল করতে পারছিলাম না প্রভু। সন্ধ্যাবেলায় এরপরে বোনের সাথে আমার ফোনে কথা হয়। প্রভু বোন সব শুনে বলে ওই কম্পানি এখন তোর। তবে তোর মালিক হওয়ার চেয়ে এরকম কোন মেয়েকে মালিকানা দিলে সেও সুখে থাকবে আর তুইও। তুই ওকে গিয়ে প্রস্তাব দে এখানে চাকরির পরিবর্তে মালিক হয়ে যাওয়ার।
আমি কথা সেরে বেরিয়ে দেখি রেজাল্ট দিয়ে দিয়েছে। প্রভুও আর নেই।
প্রভুর বাড়ির ঠিকানা দেখে আমি আন্দাজ করি প্রভু এখান থেকে বেরিয়ে ট্রেনে উঠতে পারে। আমি স্টেশানে গিয়ে প্রভুকে দেখতে পাই। কিন্তু কি বলব ঠিক করার আগেই ট্রেন চলে আসে। প্রভু লেডিজ কম্পার্টমেন্টে উঠে যায়। আমি পাশের কম্পার্টমেন্টে উঠে পরি।
প্রভু ট্রেন থেকে নামতেই আমি তার পিছু নিই তাকে প্রস্তাব দেব বলে। কিন্তু পারি না। সহজ কথাটা কিছুতেই মুখে আসতে চায় না। ফোন করে পরে বললেও হত জানি। কিন্তু বহুদিন পরে প্রকাশ্যে গালে কোন প্রভুর থাপ্পর খেয়ে আমার মন প্রভু অনন্যার প্রতি খুব সাবমিসিভ হয়ে ছিল। সেই কারনেই আমি নিজের উপরে কন্ট্রোল হারিয়ে ফেলি। প্রভুর পায়ের উপরে ঝাঁপিয়ে পরে তার জুতোয় চুম্বন করতে থাকি তার পোষা কুকুরের মতই। "
" তুই আমাদের পোষা কুকুরই তো। আজ থেকে আমরা দুই বোন তোদের কম্পানির এই ব্রাঞ্চের মালিক। অন্য ব্রাঞ্চের মালিক এখন কে?" - অনন্যা টমির মাথার উপরে বুট পরা পা বোলাতে বোলাতে বলে।
" আমার বাবা। তবে তার অনেক বয়স হয়েছে। আমি চাইলেই সেটা আপনাদের নামে করে দিতে পারি প্রভু।"
"তাই কর। এখন থেকে তাহলে আমরা সত্যিই এত্ত বড় এক কম্পানির মালিক। যে কম্পানিতে চাকরি না পেয়ে মেজাজ খারাপ করছিলাম, কয়েক ঘন্টা পরেই সেই কম্পানির মালিক হয়ে গেলাম আমরা। আর তার আসল মালিক এখন আমাদের স্লেভ! এসব কি সত্যিই ঘটছে নাকি আমরা স্বপ্ন দেখছি রে বোন?"
" সত্যি রে দিদি। সব সত্যি!!" - অন্মেষা বলে।
" প্রভু, শুধু একটাই অনুরোধ। অফিসে সবার সামনে যেভাবে আমার বোন আমাকে স্লেভের মত ট্রিট করত, এখন থেকে সবার সামনেই অফিসে আপনারা দুই বোনেও তাই করবেন। সবাই জানুক আপনি আগের মালিক সিমির কাজিন, সে নিজের দুই কাজিন বোনকে এই ছোট দুই ব্রাঞ্চ গিফট দিয়েছে। আর সাথে গিফট দিয়েছে একটা কুকুরের মত স্লেভকে। আপনারা অফিসে সবার সামনে যেমন খুশি চড় লাথি মারবেন আমাকে, আমাকে দিয়ে জুতো চাটিয়ে পরিষ্কার করাবেন। সবার সামনে আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে কাজ করবেন। এটাই আমার অনুরোধ প্রভু। প্লিজ প্লিজ!" এই বলে টমি তার দুই প্রভুর জুতোর উপরে পালা করা টানা চুমু খেতে লাগল।
" হ্যাঁ। সে তো করবই। অফিস আর বাড়ি দুই জায়গাতেই তুই আমাদের স্লেভ হয়ে থাকবি। তুই আর স্বাধীন মানুষ না, আমাদের প্রপার্টি!" - এই বলে অন্মেষা খুব জোরে একটা লাথি মারল টমি কুত্তার মুখে।
জবাবে " থ্যাংক ইউ প্রভু " বলে নিজের দুই প্রভুর জুতোর উপরে পালা করে চুম্বন করে তাদের ধন্যবাদ দিতে লাগল টমি। অনন্যা আর অন্মেষা নিজেদের গায়ে চিমটি কেটে দেখতে লাগল যা ঘটছে তা কি সত্যিই বাস্তব! নাকি কোন সুন্দর স্বপ্ন মাত্র!! নাহ, ব্যাথা লাগছে যখন তখন এটা সত্যিই। তাদের জীবনে আজ যা হল তা রুপকথার চেয়েও সুন্দর!!
( সমাপ্ত)
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment