Thursday, 1 February 2024
রবি ও তার দুই বোন:
রবি ও তার দুই বোন:
আজ মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ হল। এই ঘটনাটা আমার মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরের।
২০১৯ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষার পরের দিন আমরা সপরিবারে বেড়াতে গিয়েছিলাম দার্জিলিং এ। আমাদের পরিবার মানে আমার মা বাবা আর ক্লাস ৯ এ পড়া ছোট বোন রিচার সাথে। আর সাথে আমার কাকু, কাকিমা আর তাদের মেয়ে রিমা। রিমা আমার চেয়ে ৪-৫ মাসের ছোট, আমার সাথেই মাধ্যমিক দিয়েছিল। আমাদের যৌথ পরিবার, তাই যেমন আমরা একসাথে থাকি, তেমন বেড়াতে গেলেও একসাথেই যাই।
সারাদিন ঘোরার পরে রাতে আমি আর দুই বোন হোটেলে এক ঘরে শুচ্ছিলাম। মাধ্যমিকের পরপর ঘুরতে আসায় বারবার পরীক্ষা বা স্কুলের কথা চলে আসছিল। সেরকমই এক রাতে খাওয়ার আগে আমাদের ঘরে গল্প করতে করতে রিমা বলল, " আমাদের বাংলার ম্যাম খুব বদ। যারা ওর পিছনে ঘোরে আর রোজ তার পায়ে হাত ঠেকিয়ে প্রনাম করে তাদের ইন্টারনালে ১০ এ ১০ দেয়। বাকিদের ৭ বা ৮ মাত্র।"
রিচা জিজ্ঞাসা করল "তুই করতিস প্রনাম?"
রিমা বলল, " পাগল নাকি? ২ নম্বরের চেয়ে আত্মসম্মান অনেক বড়। ওরকম ফালতু ম্যামকে কে প্রনাম করবে ২ নম্বরের জন্য?"
আমি বললাম, " যাই বল, মাধ্যমিকের ২ নাম্বারও অনেক বড় ব্যাপার।"
রিচা বলল, " সবাই তো তোর মত না দাদা। তোকে তো ছোট বড় কেউ ২ টাকা দেবে বললেও তুই তার পায়ে মাথা ঠেকিয়েই প্রনাম করে ফেলবি। এত বড় চামার তুই।"
" করবই তো। ২ টাকারও অনেক ভ্যালু আছে, এক প্যাকেট বিড়ি হয়ে যায় ওতে। তুই আর এর ভ্যালু কি বুঝবি? "
রিমা আমার কথা শুনে হাসতে হাসতে বলল " আমি তোকে ১০ টাকা দেব। তুই পরের ৫ দিন রোজ আমার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করিস বরং।"
হাসি মজা গল্পের ছলে কথা উঠলেও ব্যাপারটা যেদিকে গড়াচ্ছে সেটা আমার খুব ভাল লাগল। আমি বললাম " বিড়ির জন্য এটুকু আমি করতেই পারি।"
রিমা রিচাকে জিজ্ঞাসা করল "রবি কি সত্যিই বিড়ি খায় নাকি রিচা?"
রিচা ঘাড় ঝাঁকিয়ে বলল " কি জানি? আমি তো কখনও খেতে দেখিনি। তবে টাকা দেব বললে ও তোকে আমাকে সবাইকে প্রনাম করতে রাজি হয়ে যাবে এটা শিওর।"
রিমা হাসতে হাসতে বলল, " ঠিক আছে। তোকে আমি ৪ টাকা দিচ্ছি। আমাদের দুই বোনের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে শ্রদ্ধাভরে প্রনাম কর।"
আমি সাথে সাথে উঠে সোফায় বসা দুই বোনের পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসলাম। দুই বোনের পরনে জ্যাকেট আর লেগিন্স। পায়ে ঘরে পরার চটি। দুই বোনই বয়সে আমার চেয়ে ছোট। তবু আমি তাদের প্রনাম করছি ভাবতেই কিরকম এক অদ্ভুত ভাল লাগছিল আমার। আমি প্রথমে আমার ছোট কাজিন বোন রিমার চটি পরা দুই পায়ের উপরে নিজের মাথা নামিয়ে দিলাম। ৩০ সেকেন্ড এভাবে ওকে ভক্তিভরে প্রনাম করার পরে ও নিজের চটি পরা ডান পা আমার মাথার উপরে রেখে বলল " যা, এবার নিজের ছোট বোন রিচাকে একইভাবে প্রনাম কর। তারপরেই চার টাকা তোর।" এই বলে হাসতে হাসতে আমার মাথাটা ওর পা দিয়ে রিচার দিকে ঠেলল।
আমি মাথাটা তুলে সামান্য সরে বসে এবার নিজের মাথাটা আমার আপন ছোট বোন রিচার চটি পরা পায়ের উপরে ঠেকালাম। ছোট বোনের চটি পরা পায়ের উপরে মাথা রেখে ভক্তিভরে ওকে প্রনাম করতে কিরকম অদ্ভুত রকমের ভাল লাগছিল আমার!
রিচাকেও একইভাবে ৩০ সেকেন্ড ধরে প্রনাম করার পরে রিচাও ওর চটি পরা ডান পা আমার মাথার উপরে রেখে আমাকে আশির্বাদ করল যেন। উফ, কি যে ভাল লাগছিল আমার সে বলে বোঝানো সম্ভব না। খেলাচ্ছলে আমার মনের বহুদিনের এক স্বপ্ন পুরন হচ্ছিল যেন।
আমি উঠতেই রিমা ওর পার্স খুলে এক টাকার চারটে কয়েন বার করে মেঝেতে ছুড়ে মেরে বলল, " এই নে তোর পুরষ্কার। "
আমি হামাগুড়ি দিয়ে মেঝে থেকে এমন ভাবে ৪ টাকা কুড়িয়ে নিলাম যেন ওটা চার টাকা নয়, চার লক্ষ বা চার কোটি টাকা। আসলে টাকাটা নয়, আমার আসল পাওনা ছিল বোনেদের হাতে এই অপমানটা। যেটা খেলাচ্ছলে টাকার প্রতি লোভের অজুহাতে আমি পুরন করছিলাম।
আমাকে এইভাবে চার টাকা মেঝে থেকে কুড়াতে দেখে দুই বোন হাসিতে ফেটে পরল। রিমা বলল, " চার টাকার জন্য যদি তুই এত কিছু করতে পারিস তো কেউ তোকে চার হাজার টাকা দেবে বললে তুই কি কি করবি তাই ভাবার বিষয়।"
আমার খুব ইচ্ছা করছিল মজার ছলে ব্যাপারটাকে ওইদিকে ঠেলার। তাই আমি বললাম " চার হাজার টাকা! সে তাও বিশাল টাকা রে। ওই টাকায় ভাল একটা সাইকেল হয়ে যাবে। আমার কত্তদিনের সখ। আমাকে সত্যি কেউ দিলে সে যা বলবে আমি তাই করব।"
রিচা হাসতে হাসতে বলল " আমার যদি চার হাজার টাকা থাকত তাহলে তোকে দিয়ে আমি আমার পায়ে পরা জুতো চাটিয়ে পরিস্কার করাতাম।"
বোন কথাটা বলেই রিমাকে জড়িয়ে ধরে হো হো করে হাসতে লাগল। কিন্তু আমার কথাটা যে কি ভাল লাগল শুনে বলতে পারব না। আমার বলতে ইচ্ছা করল যে তোরা তোদের পায়ে পরা জুতো আমাকে দিয়ে চাটালে আমিই তোদের যেভাবে হোক চার হাজার টাকা দিয়ে দেব। প্লিজ আমাকে তোরা আরও অপমান কর, মার, জুতো চাটা, যা খুশি কর আমাকে নিয়ে। আমার খুব ভাল লাগবে।
কিন্তু হায়, এগুলো তো আর বলা যায় না সত্যি। মজার ছলে করা এক জিনিস, আর এইভাবে মনের গোপন অদ্ভুত ইচ্ছা প্রকাশ করা আরেক জিনিস। পরের টা খুব কঠিন, প্রায় অসম্ভব আমার কাছে।
১৫-২০ সেকেন্ড হাসার পরে এবারে রিমা বলল, " আমার কাছে কিন্তু ১০ হাজার টাকা আছে। আমি ইচ্ছা হলেই তোকে ৪ হাজার দিতে পারি। দিলে তুই সত্যিই আমাদের পায়ে পরা চটি বা জুতোও চাটবি? তোর সম্মানে লাগবে না? ঘেন্নাও করবে না? "
আমার বলতে ইচ্ছা করছিল, তোমাদের দাস, পোষা কুকুর হয়ে থাকতে পারলে আমি আর কিছু চাই না জীবনে প্রভু। কিন্তু মুখে বললাম - " টাকা আর একটা সাইকেল কেনার জন্য আমি সব করতে পারি। কয়েক মিনিটের অপমানের চেয়ে পরের কয়েক বছর ওই সাইকেল নিয়ে ঘোরা আমার কাছে অনেক বড় ব্যাপার।"
রিমা বলল, " তাহলে আর অপেক্ষা করছিস কেন? শুরু করে দে।"
ব্যাপারটা এতদূর গড়াতে পারে আমি ভাবিনি। ও কি সত্যিই এরকম অদ্ভুত জিনিস অফার করছে? আমি দুই বোনের মুখের দিকে তাকিয়ে বোঝার চেষ্টা করলাম।
রিচা রিমাকে জিজ্ঞাসা করল " তোর কাছে সত্যিই ১০ হাজার টাকা আছে নাকি দিদি?"
আমি ততক্ষনে মাথা নামিয়ে দুই বোনের পায়ের দিকে তাকিয়ে ফেলেছি। তবু আড়চোখে মনে হল দেখলাম , রিমা রিচাকে চোখ মারল। মানে টাকার কথাটা গুল। ও দেখতে চাইছে আমি সত্যিই কুকুরের মত ওদের পায়ে পরা চটি চাটি কিনা। আর রাজি হলে ওরা স্রেফ মজা নিতে চায়। কিন্তু ওদের কোন ধারনাই নেই ওদের পোষা কুকুরের মত ওদের পায়ে পরা চটি চাটতে পারলে আমি জীবনে আর কিছু চাই না!
এবারে আমি প্রথমে রিচার পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসলাম। ও মজা পেয়ে বলল, " ভাল করে চেটে পরিস্কার করবি কিন্তু আমাদের চটি। "
" সে তো করবই। এত গুলো টাকা নেব যখন।"
এই বলে আমি ভাল করে চাটার জন্য রিচার পায়ের কাছে মাথা রেখে শুয়ে পরলাম। রিচা ওর চটি পরা পা দুটো আমার মুখের উপরে তুলে দিল। আর রিমা ওর চটি পরা পা দুটো রাখল আমার বুকে। আমি রিচার চটি পরা পা দুটোর তলা নিজের মুখের উপরে ঘসলাম একটু। তারপরে ওর চটির তলায় পরপর কয়েকটা চুম্বন করলাম। আমার নিজের আপন ছোট বোন আমার মুখের উপরে নিজের চটি পরা পা রেখে বসে আছে আর আমি তার চটির তলা চাটতে যাচ্ছি সেটা আমার বিশ্বাস হচ্ছিল না যেন তখনও!
আমি জিভ বার করে নিজের ছোট বোনের চটির তলা চাটতে লাগলাম। প্রথমে বাঁ চটির তলা, তারপরে ডান চটির তলা জিভ দিয়ে চাটলাম অন্তত ৫ মিনিট। তারপরে রিমার দুই চটির তলাও একইভাবে চেটে পরিস্কার করলাম।
দুই বোনের চটির তলা জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করার পরেও আমার উঠতে ইচ্ছা করছিল না। মনে হচ্ছিল বাকি জীবনটা এইভাবে ওদের চটি পরা পায়ের তলায় শুয়ে প্রভুজ্ঞানে ওদের সেবা করতে করতে কাটিয়ে দিই। কিন্তু সেটা করার কোন অজুহাত না থাকায় বাধ্য হয়ে উঠে বললাম, " আমার কাজ আমি খুব ভাল করে করেছি কিন্তু। এবারে আমার প্রাপ্য চার হাজার টাকাটা দিয়ে দে। আমি ফিরেই সাইকেল কিনব।"
রিমা অবাক হয়ে বলল, " চার হাজার টাকা? চটি- জুতো পরিস্কার করার জন্য কে এত টাকা দেয়? আমি তো তোকে চার হাজার পয়সা দেব বললাম। সেটাও অনেক বেশি এই কাজের জন্য। এই নে, তোর প্রাপ্য চার হাজার পয়সা।" - এই বলে রিমা আবার নিজের পার্সে হাত ঢোকাল, আর ১০ টাকার চারটে নোট মেঝেতে ছুঁড়ে দিল।
কিরকম আমাকে বোকা বানিয়ে আমাকে দিয়ে নিজেদের চটি চাটিয়ে নিল আমার ছোট দুই বোন! আমি ওর আচরনে খুশিই হলাম মনে মনে। কিন্তু সেই ভাব প্রকাশ না করে সামান্য অসন্তোষ দেখিয়ে বললাম, " এটা কিন্তু ঠিক করলি না তুই রিমা। তুই আমাকে চার হাজার টাকাই দিবি বলেছিলি। ৪০ টাকা দিলে আমি কাপড় দিয়ে তোদের জুতো পালিশ করে দিতাম। জিভ দিয়ে করলাম তুই আমাকে সাইকেল কেনার মত টাকা দিবি বলাতেই।"
আমার অভিযোগের জবাবে রিচা ওর চটি পরা ডান পায়ে আমার বাঁ গালে একটা লাথি মেরে বলল, " বেশি না বকে দিদি যা নিচ্ছে নিয়ে নে গাধা। আর না পোষালে ওটা আমাকে দিয়ে দে। ওই টাকায় একটা চকোলেট কিনে নেব আমি।"
আমি কি বলব বুঝতে না পেরে শেষে মেঝে থেকে টাকা গুলো কুড়িয়ে রিচাকে দিয়ে বললাম, " ঠিক আছে। তুইই রাখ। তোরা দুই বোন চকোলেট কিনে খাস এই টাকায়। আমার চাইনা।"
রিচা বলল, " তুই বরং ওই চার টাকা দিয়ে বিড়ি কিনে খাস। আর রোজ আমাদের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করিস এভাবে। রোজ আমরা তোকে চার টাকা করে দেব তাহলে।"
আমি একটু চিন্তার নাটক করে বললাম " সেটা করাই যায়।"
রিমা বলল, " আর রোজ এইভাবে আমাদের পায়ে পরা চটি- জুতো চেটে পালিশ করে দিস। তার বদলে চকোলেটটা কষ্ট করে না হয় আমরা দুই বোনেই খাব।"- এই বলে ও হো হো করে হাসতে লাগল।
" হ্যাঁ রে দিদি। আমাদের দয়ার প্রান। এটুকু কষ্ট তো করতেই হবে।"- এই বলে রিচাও হাসতে লাগল রিমার সাথে।
বলতে চাইছিলাম - সে তো আমার পরম সৌভাগ্য প্রভু। কিন্তু সেটা শুনলে বোনেরা কি ভাববে কে জানে? তাই বলতে হল- " রোজ আমাকে দেওয়ার মত ৪০ টাকা তোদের কাছে থাকলে তো। তোদের দশাও তো হাফ ভিখারির মত!"
আমার কথা শুনে রিমা ওর মুখে বেশ রাগ ফুটিয়ে আমার মুখে চটি পরা পায়ে লাথি মেরে বলল, -" কি বললি? আমরা হাফ ভিখারি? কথাটার জন্য এখনই ক্ষমা চা আমার কাছে।" - এই বলে অন্য পায়ে আবার একটা লাথি মারল আমার মুখে।
আমি রিমার চটি পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ক্ষমা চাইলাম।
আমি উঠতেই রিচা আমার মুখে পরপর দুটো চটি পরা ডান পায়ে লাথি মেরে বলল " আমার কাছেও ক্ষমা চা।"
আমি সাথে সাথে রিচার চটি পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ওর কাছেও ক্ষমা চাইলাম।
"আমরা না হয় হাফ ভিখারি। তুই যখন এতই বড়লোক তখন আমাদের পায়ে পরা চটি জুতো চাটার পরে ৪০ টাকাটা নাহয় রোজ তুইই আমাদের দিস। আমরা হাফ ভিখারিরা কষ্ট করে চকোলেট আইসক্রিম খাব ওই টাকায়।"- এই বলে হাসতে হাসতে রিচা এবার ওর চটি পরা বাঁ পায়ে আমার মুখে আরেকটা লাথি মারল। আমার মুখে লাথি মারাটা যেন একদম ক্যাজুয়াল হয়ে গেছে এরমধ্যেই রিমা আর রিচার কাছে। আমার যে কি ভাল লাগছিল সেটা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়।
কিন্তু সেটা তো আর বলা যায় না। তাই, " ঠিক আছে। সে পরে দেখা যাবে। এখন খেতে চল। খুব খিদে পাচ্ছে।" - আমি কি বলব বুঝতে না পেরে বললাম।
" কেন রে? জিভ দিয়ে চেটে আমাদের চটির তলার ময়লা খেয়েও তোর খিদে কমেনি? ফিরে এসে তো তোকে দিয়ে জুতোর তলাও চাটিয়ে আরো ময়লা খাওয়াতে হবে দেখছি!" - এই বলে হাসতে হাসতে আমার মুখে আরেকটা লাথি মারল রিমা।
শুধু জুতো চাটলেই হবে না। সাথে ভাল করে আমাদের পাও টিপে দিতে হবে। আর আমাদের আরো চল্লিশ টাকা করে দিতে হবে আবার। ও আমাদের জুতোর তলার ময়লা খেয়ে পেট ভরাবে, সাথে ফ্রিতে আমাদের চড় লাথিও খেয়ে যাবে, সেটা তো হয় না। আমরা ওকে আমাদের জুতো চটির ময়লা খেতে দিলে ওরও বদলে আমাদের চকোলেট আইসক্রিম খাওয়ানো উচিত। তবেই সেটা ফেয়ার ডিল হবে! এই বলতে বলতে আমার মুখে আরও দুটো লাথি মারল আমার দুই বছরের ছোট বোন রিচা।
আমি উঠে পরলাম। আর মনে মনে ভগবানের কাছে প্রার্থনা করতে লাগলাম ওদের বলা এই কথা গুলো যেন প্রতিটা সত্যি হয়!
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment