Thursday, 1 November 2018
রনির ডায়েরি ২...
ডায়েরি ২...।
কাকিমা যখন দেখছে যে, একটা সুস্থ-স্বাস্থ্যবান অবস্থাসম্পন্ন ছেলে, যে আবার সম্পর্কে আত্মীয় হয়, তাদের সামনে কুকুরের মতো মাথা নিচু করে আছে, তখন সে হয়ত চাইবে পারমানেন্টলি ঐ মাথাটা নিচু থাক।
এরকম হতে পারে৷ অবাক লাগার কারন, আমার আগে মনে হয়নি কাকিমা এরকম চাইতে পারে।
অবশ্য আমার আচরন কাকিমার স্বাভাবিক লাগার আরেকটা কারন আছে। ছোটবেলায় আমি দিদির সামনেও যে এভাবে মাথা নিচু করতাম সেটা কাকিমা দেখেছে।
আমার আচরন তাই হয়ত আরো স্বাভাবিক লাগছে।
শুধু তানির ডমিনেট করতে চাওয়ার মধ্যে চাইল্ডিশ ডমিনেটিং ভাব ছাড়া কিছু নেই।
আমি খুব সাবমিসিভ হলেও নিজে থেকে বেশি এগোতে পারি না। এটাই আমার সমস্যা।
25.09.2018
আমি এখন প্রভুদের বাড়ি যাব। দেখি, কি সেবা করায়।
বাজার করতে পাঠাল৷ কাকিমা নিজে।
বলল " বাজার থেকে কটা জিনিস এনে দিবি প্লিজ? আমি রান্না -বাজার কটা সামলাব?"
রিকোয়েস্টের ছলেই।
"নিশ্চয়ই" বলে ব্যাগ নিয়ে চলে এলাম।
কাকিমা বাজারের টাকা দেয়নি এখনো। আমার টাকাতেই করছি।
আমার তাতে কোন সমস্যা নেই। আমাকে ওরা ইউজ করলে খুশিই হব।
আগে তো মানি আমার থেকে দামি গিফট নিতে চাইত না। আমিই প্রায় ওর পায়ে ধরে রিকোয়েস্ট করে রাজি করিয়েছিলাম। মোবাইল, ল্যাপটপ দিয়েছি সেখানে বাজারের আর কত খরচ?
তাছাড়া, ওরা আমাকে স্লেভের মত ইউজ করছে ভাবতে এত ভাল লাগে... সেটা বাস্তব না বা উচিত না ভেবেও সেই আনন্দ কন্ট্রোল হয় না। খুব সাবমিসিভ মন যে আমার ।
26.10.2018
ঘটনা ক্রমেই বেড়ে চলেছে।
কাল সকালে প্রভুদের বাড়িতে বাজার পৌঁছে দিয়ে ওদের দোতলার ঘর ঝাঁট দিলাম, মুছলাম। এরপর মানি আর তানির পায়ে স্কুল শু পরিয়ে দিয়ে ওদের বাইকে করে স্কুলে পৌঁছে দিয়ে আমি অফিসে গেলাম। অফিসে থেকে বাড়ি ফিরে বিকাল ৫.৩০ এ ওদের বাড়ি গেলাম। যেতেই মানি মোবাইল খুলে অনলাইন শপিং সাইটে শপিং লিস্ট দেখিয়ে বলল "শপিং এর জিনিস এড করছি। নেক্সট সেলে কিনব।"
আমার টাকায় কিনতে হলে মানি এইভাবেই বলে। আমি অর্ডার দিয়ে দি পে করে। ও আর আমাকে টাকা দেয় না। দেখলাম বেশ বড় লিস্ট। অনেক দামি জিনিসও আছে। তখনই তানি আমার গালে থাপ্পর মেরে বলল, " না, মোবাইলটা আমার এখনি চাই। এখনই অর্ডার দে।"
আমি কিছু বলার আগেই মানি বলল, " কয়েকটা দিন ওয়েট কর বোন। ১০-১২ দিন পর কিনলে অনেক কম দামে পাবি সেলে।"
তানি রেগে গিয়ে যথারীতি চটি পরা পায়ে আমার মুখে লাথি মারতে মারতে বলল, " না। আমি কিছু শুনতে চাই না। আমার এখনই চাই। এখনই। দাম তো এই গাধাটা দেবে। তাই দাম বেশি পরুক আর কম পরুক, তাতে আমার কি?"
এই বলতে বলতে তানি ক্রমাগত আমার মুখে লাথি মারতে লাগল চটি পরা পায়ে, বেশ জোরে জোরে।
ওর মা একটু ভারী গলায় তানিকে বলল, " কখনো কখনো অন্তত আমাদের কথা শোন তানি। ১০-১২ দিন পর মোবাইল কিনলে এমন কিছু অসুবিধা হবে না তোর।"
আমি তখন তানির পায়ের কাছে বসে তানির পা টিপছিলাম। আর তানি মায়ের কথা শুনে রাগী মুখে বেশ কিছুক্ষন টানা খুব জোরে জোরে আমার মুখে লাথি মেরে গেল কিছু না বলে। একটু পরে মুখ তুলে বলল, " ঠিক আছে। মোবাইল কয়েকদিন পরেই কিনব। কিন্তু আজকেই আমাকে সাইকেল কিনে দিতে হবে।"
কাকিমা বলল " আজকেই কেন লাগবে তোর সাইকেল?"
আমি তখন পাশে বসে থাকা কাকিমার দুই পায়ের উপরে নিজের দুই হাত রেখে কাতর স্বরে বললাম " প্লিজ কাকিমা, সাইকেলটা আজকে কিনে দিই তানিকে, প্লিজ।"
তখন মানি পিছন থেকে আমার মাথায় লাথি মেরে বলল, "বোনকে সাইকেল কিনে দিলে আমাকেও কিনে দিতে হবে।"
আমি বললাম, " নিশ্চয়ই। তোমাদের দুজনকেই আজই সাইকেল কিনে দেব।"
এই বলে আমি কাকিমার পা দুটো জড়িয়ে ধরে থেকেই বললাম, " প্লিজ পারমিশান দাও কাকিমা।"
মানিও মাকে বলল রাজি হওয়ার জন্য। তখন কাকিমা বলল " ঠিক আছে "।
ওরা দুই বোন রেডি হতে আমি আবার ওদের পায়ে মোজা আর স্নিকার্স পরিয়ে দিয়ে ওদের নিয়ে সাইকেলের দোকানে গেলাম। তারপর দুজনই নিজের পছন্দ মত দামী স্টাইলিশ সাইকেল কিনল আর আমি দাম দিলাম। কিন্তু সাইকেল নিয়ে ফেরার পরে তানির পা থেকে জুতো খোলার সময়ে আবার ও জুতো পরা পায়ে আমার মুখে লাথি মারতে মারতে বলতে লাগল, " মোবাইলটা পুজোর আগে না এলে তোর কপালে কিন্তু দুঃখ আছে। ভাবিস না আজ সাইকেল কিনে দিয়েছিস বলে ক্ষমা করে দেব।"
আমার ভাবতেও অবাক লাগছিল যে আমার টাকায় সাইকেল, মোবাইল সহ আরো অনেক কিছু শপিং করেও এইভাবে আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মেরে তানি ওর মা আর দিদির সামনে আমাকে হুমকি দিচ্ছে! ওর মা বা দিদি কিন্তু এবার এরজন্য কিছুই বলে নি ওকে আর। বিকাল থেকে আমার মুখে অন্তত ৫০ টা লাথি মেরেছে তানি।
এরপর তানির হুকুমে আমি ওদের পায়ের তলায় শুয়ে পরলাম। তানি আর মানি দুজনেই আমার মুখে আর বুকে জুতোর তলার ময়লা ঘসল। আমার মুখে আর বুকে পা রেখে দুজনেই পা টেপাল। এরপর ওদের জুতো খুলে পায়ে ঘরে পরার চটি পরিয়ে দিলাম।
ওরা ড্রেস চেঞ্জ করতে চলে গেলে কাকিমা আমাকে রিকোয়েস্ট করল হাত ধুয়ে চা করতে। আমি রান্না ঘরে যেতেই ওদের সেই দুই বান্ধবী ( ওরাও দুই বোন) ডোনা আর সোনা ওদের বাড়িতে এল। আমি কাকিমা সহ ৫ জনের জন্যই চা বানিয়ে ওদের হাতে গিয়ে দিলাম। ডোনা ক্লাস ৯ এ আর সোনা ১স্ট ইয়ারে পরে। আমাকে মানিদের বাড়িতে এসে চা বানিয়ে সার্ভ করতে দেখে অবাক হয়ে ডোনা তো বিস্মিত চোখে আমাকে দেখছিল। কিন্তু কিছু জিজ্ঞাসা করেনি।চা খেয়ে ওরা উতসাহী হয়ে মানি আর তানির নতুন সাইকেল দেখতে লাগল, তারপর ৪ জনে মিলেই সাইকেল নিয়ে বেরোল। আমিও বাড়ি ফিরে এলাম।
আজকেও কাকিমা আমাকে দিয়ে বাজার করিয়েছে। এটা এখন রেগুলার করাবে মনে হয়। তানি বা মানি মারলেও আর একবারও আপত্তি করছে না কাকিমা।
কাল ওইভাবে আমাকে তানি মারবে, মানি অত শপিং লিস্ট ধরাবে, তারপর দুই বোন আমার টাকায় সাইকেল কিনবে, মোবাইল কেনার কথা নিয়ে রাখবে আমি ভাবতেও পারি নি।
এমনকি আজকেও উপরের ঘর ঝাঁট দেওয়া মোছার কাজ আমাকে দিয়ে করাল।
খুবই ভাল লাগছে আমার। কিন্তু ভিতরে একটা অজানা ভয়ও কাজ করছে।
27.09.2018
কোন বিদ্রোহের ইচ্ছা নেই মনে। প্রভুরা যা করাবে তাই করব আমি। কালকেও তানির কাছে অনেক মার খেয়েছি। আজও হয়ত খাব। কাল খুবই জোরে মেরেছে তানি, আমার ভালই লেগেছে।
চড় মেরেছে গালে। তারচেয়েও বেশি মুখে লাথি মেরেছে। নাকের উপরে, ঠোঁটে, কপালে।
তানি প্রায় গায়ের জোরেই মারছে। ওর মা আর দিদির সামনেই। কেউ আর ওকে বাধা দিচ্ছে না। চটি বা জুতো পরা পায়ে মুখের উপরে জোরে লাথি মারলে সত্যি খুব লাগে। কিন্তু ভালও লাগছে খুব এটা।
ওর মা, দিদি এইভাবে এটা চলতে দেবে আগে ভাবতেও পারি নি।
আমি এতটা বেশি সাবমিসিভ যে এটা আটকানো মুশকিল৷ এমনকি অন্য কারো সামনে মারলেও আটকাতে পারব না। ওর মা আর দিদি ওর এই আমার মুখে লাথি মারা নিয়ে মজাও করছে।
কাল মানি বলল আজ বোধহয় তানি মুখে লাথি মারার সেঞ্চুরি করে ফেলেছে। ওর মা তাই শুনে বলে ডাবল সেঞ্চুরিও হতে পারে। কথার ধরনেই মনে হচ্ছিল দুজনেই বেশ মজা পাচ্ছে।
কাল সন্ধ্যায় তো তানি কোন কারন বা অজুহাত ছাড়াই লাথি মারছিল আমার মুখে। এত জোরে মারছিল যে আর সহ্য করতে পারছিলাম না। বিশেষ করে ও আমাকে ব্যাথা দিয়ে মজা পাওয়ার জন্যই পায়ে চামড়ার বুট পরে আমার নাকে গায়ের জোরে একের পর এক লাথি মারছিল বুট পরা দুই পায়ে। আমার মনে হচ্ছিল নাকটা ভেঙে চৌচির হয়ে যাবে। ব্যাথায় আমি অজ্ঞান হয়ে যাব। আমার নাক দিয়ে রক্ত আর চোখ দিয়ে জল একসাথে পরছিল যন্ত্রনায়। আমি তানির পা ধরে কাতর অনুরোধ করেছিলাম অন্তত একটু ব্রেক দিতে। কিন্তু তাই শুনে তানি রেগে যাওয়ার ভান করে আরো জোরে জোরে আমার সারা মুখে লাথি মারা শুরু করেছিল। ওর মা আর দিদির সামনেই। ওরা দেখছিল আর মজা নিচ্ছিল।
তবে যন্ত্রনা স্বত্ত্বেও আমার যে তানির কাছে এরকম ব্যাবহার পেতে খুব ভাল লাগছিল সেটা অস্বীকার করার উপায় নেই। তাই রাতে ফেরার আগে কাকিমা যখন জিজ্ঞাসা করল " তানি কি আজ খুব বেশি জোরে মেরেছে? ওকে কি বারন করব তোকে এত বেশি মারতে?
আমার বলা উচিত ছিল, হ্যাঁ কাকিমা, তাই বলো। আমার খুব লেগেছে আজ। কিন্তু আমি কি বললাম? - " প্লিজ কাকিমা, এরকম করো না। তানি আমার অনেক ছোট বোন হয় বটে, কিন্তু আমি ছোট থেকে আমার দিদিকে যতটা ভক্তি শ্রদ্ধা করতাম , তানি ছোট হওয়া স্বত্ত্বেও ওকেও ততটাই ভক্তি শ্রদ্ধা করি। ওকে ভগবান, আমার প্রভুর চোখে দেখি। প্লিজ, ও আমাকে যেভাবে খুশি ইউজ করুক, ওকে কিছু বলো না। প্লিজ!" এই বলে আমি নিজের মাথাটা কাকিমা আর মানির পায়ের উপরে রেখে পরপর প্রনাম করে ওদের কাছে রিকোয়েস্ট করলাম।
আমার উত্তর শুনে মা আর মেয়ের সে কি হাসি!
আমি নিজেই এখানে সমস্যা। তানি নিষ্ঠুর ভাবে মারলে এত বেশি ভাল লাগছে যে নিজেই চাইতে পারছি না আটকাতে।
যাক, এখন প্রভুদের বাড়ি যাচ্ছি।
আজ সারাদিনেও অনেক কিছু ঘটল।
অনেক ঘটনা। একটু বড় করেই লিখছি।
আজ সকালে একটু দেরীতে গিয়েছিলাম প্রভুদের বাড়ি। কাকিমা আর আজ সকালে আমাকে বাজারে পাঠায়নি। আমি গিয়ে ওদের দোতলার ঘর ঝাঁট দিলাম, মুছলাম। তারপর দুই প্রভুর স্কুল ড্রেস আয়রন করলাম। এরপর ওরা রেডি হলে ওদের পায়ে জুতো পরিয়ে বাইকে স্কুল দিয়ে এলাম।
আজ অফিস থেকে তাড়াতাড়ি ফেরায় আমিই দুই প্রভুকে স্কুল থেকে আনতে গেলাম। ওদের নিয়ে বাড়ি ফিরে ওদের জুতো খুলে দিতে গেলাম। কিন্তু তানি যথারীতি আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারতে লাগল। দুই প্রভুই আজ সাদা স্নিকার পরে স্কুলে গিয়েছিল। সেই জুতো পরা পা দিয়ে তানি একের পর এক লাথি মারতে লাগল আমার মুখে, বেশ জোরে জোরে। মানিও মাঝে মাঝে মারছিল। ওদের মা পাশেই বসে দেখছিল, কিন্তু কিছুই বলল না।
আমার মুখে অন্তত ৩০-৪০ টা লাথি মেরে তানি বলল "এবার শুয়ে পর আমাদের পায়ের কাছে।" আমি শুতে তানি ওর জুতোর তলা দুটো পাপোশের মত আমার মুখের উপরে ঘসে মুছল। মানি তখন পাশ থেকে বোনকে বলল, " এটা যথেষ্ট হচ্ছে না তানি। তুই বরং দাদার জিভে ঘসে জুতোর তলা পরিস্কার কর, দাদার জিভটাকে পাপোষের মত ইউজ করে।"
তাই শুনে তানি উতসাহ পেয়ে আমার নাকের উপরে লাথি মেরে বলল, " এই চাকর, জিভ বার কর।"
মানি আর তানি আগেও কয়েকবার এইভাবে আমার জিভে জুতোর তলা ঘসেছে। তবে কয়েক সেকেন্ড মাত্র। আর আজ তানি ওর দিদি আর মায়ের সামনেই একইভাবে আমার জিভের উপরে জুতোর তলা ঘসতে লাগল। কিন্তু আজ ও পুরো জুতোর তলার ময়লা আমার জিভে ঘসে পরিষ্কার করতে বদ্ধপরিকর! তাই টানা আমার জিভের উপরে ঘসে প্রথমে নিজের বাঁ জুতোর তলা পরিষ্কার করে নিল। তারপরে একইভাবে নিজের ডান জুতোর তলা আমার জিভের উপরে নামিয়ে দিল।
কাকিমা হাসিমুখেই একবার কমেন্ট করল, " সত্যি, তোরা দাদাকে ভাল মানুষ পেয়ে আর কি কি অত্যাচার যে করবি!"
তানি ওর দুই পায়ের সাদা স্নিকারের তলাই আমার জিভে ঘসে নতুনের মত চকচকে পরিষ্কার করে ফেলল। এরপর মানিও একই জিনিস করল ওদের মায়ের সামনেই। এরপর দুই বোনই আমার মুখে আর বুকে জুতো পরা পা রেখে বসে আমাকে দিয়ে পা টেপাতে লাগল। মানি বলল, " মা, তুমিও দাদার গায়ে পা তুলে দাও।"
কাকিমা তাতেও আপত্তি না করে নিজের ঘরের চটি পরা পা আমার পেটে তুলে বসল। মানি ওর জুতো পরা পা আমার বুকে আর তানি মুখের উপরে রেখে বসেছিল তখন। আমি ওই অবস্থাতেই মানি আর তানির জুতো খুলে ওদের পায়ে ঘরে পরার চটি পরিয়ে দিয়ে ওদের পা টিপতে লাগলাম।
মানি আর তানির পা তো টিপলামই, কয়েকবার অল্প সময়ের জন্য নিজে থেকে কাকিমার পাও টিপে দিলাম। কাকিমা কিছু বলল না। প্রায় ৩০ মিনিট পর তানি আমার মুখটা চটির তলায় মাড়িয়েই উঠে চলে গেল। তখন কাকিমা বলল " এবার উঠে হাত মুখ ধুয়ে চা বানা তুই।"
আমি তাই করলাম। চা বানিয়ে সার্ভ করলাম ওদের। এরপরে তানি ড্রেস পরে আমার গালে থাপ্পর মেরে বলল ওর পায়ে কিটো পরিয়ে দিতে। আমি ওর দুই পায়ে কিটো পরিয়ে দিতে ও আমার কিনে দেওয়া সাইকেল নিয়ে বেরিয়ে গেল।
আমাকে তখন মানি ওর প্রোজেক্ট লিখতে বসালো। আমি লিখতে লাগলাম। তানি সন্ধ্যা ৭ টার একটু পরে ফিরল, ওর আর মানির সেই ক্লাস ৯ এ পড়া বান্ধবী ডোনাকে নিয়ে। কিন্তু আজ আমাকে অবাক করে দিয়ে তানি বাইরের ঘর থেকেই আমাকে ডাকল। ডোনা আর তানি তখন বাইরের ঘরের সোফায় পাশাপাশি বসে।
আমি যেতে ডোনার সামনেই আমাকে হুকুম করল ওর জুতো খুলে দিতে। আমার ভাল লাগলেও কিরকম একটা অজানা অস্বস্তি লাগছিল ডোনা পাশে থাকায়। আমি ঘাবড়ে গিয়েছিলাম অস্বাভাবিক রকম। সেই অবস্থাতেই হাঁটু গেড়ে ওদের পায়ের কাছে বসে তানির পা থেকে ওর কিটো আর ডোনার পা থেকে ওর নীল পাম্প শু খুলে দিলাম। তারপর জুতো দুটো শু রাকে রাখতে যেতে তানি ডোনার সামনেই আমার গালে থাপ্পর মেরে হুকুম করল ওদের ঘরে পরার চটি নিয়ে যেতে।
আমি তানি আর ডোনা দুজনের জন্যই চটি নিয়ে ওদের পায়ের কাছে রাখলাম। তারপর অলরেডি খুলে দেওয়া ওদের জুতো ওদের পায়ের তলা থেকে সরিয়ে শু র্যাকে রেখে এলাম।
তখন আমি খুব ঘাবড়ে গিয়েছিলাম তানি ডোনার সামনেই আমাকে এইভাবে ইউজ করায় আর গালে থাপ্পর মারায়। ডোনার সামনে তানি আর কি করবে আর তাই দেখে ডোনা কি রিয়াক্ট করবে ভেবে। যদিও মনের মধ্যে এক ভয়ানক আনন্দ আর উত্তেজনা কাজ করছিল। আমার মনের একটা অংশ চাইছিল তানির মত ডোনাও আমাকে একইভাবে ইউজ করুক এখন থেকে!
তখনই মানি বেরিয়ে এসে আমাকে বলল, " চল, তোর বাড়িতে গিয়ে আমার প্রোজেক্টটা সেরে ফেলি। এখানে বোন আর ডোনা টিভি দেখবে, আমাদের অসুবিধা হবে।"
আমি আর মানি তখন ওর প্রোজেক্টের খাতা আর বই নিয়ে আমাদের বাড়ি চলে এলাম। তারপরে মানির প্রোজেক্ট করে দিলাম। কাজ হয়ে গেলে কিছুক্ষন মানি আমার মুখে জুতো পরা পা রেখে বসে পা টিপিয়ে বাড়ি চলে গেল।
আমি জানি না কাল থেকে কি হতে যাচ্ছে! হয়ত কাল থেকে ডোনা সোনার সামনেও সেবা করতে হবে তানির। তানির আচরনে মনে হচ্ছে ও সেটাও চায়।
আমি কিছুতেই বাধা দেব না আর। সবই মেনে নেব এখন থেকে।
28.09.2018
পরিস্থিতি ক্রমে জটিল হচ্ছে।
আজ অফিস যাইনি৷ সকাল থেকে সারাদিন প্রভু মানিদের বাড়িতে থেকে ওদের সেবা করেছি।
তার উপর মানি ডোনাকে ফোন করে ডাকল বিকালে। মানি ডোনাকে ফোনে বলল - তানির সাথে বাজি রেখে দাবা খেলে হেরে গিয়েছি বলে এখন আমি তিন দিন তানির চাকর থাকব। মানি আর কাকিমা হয়ত চাইছে তানির ক্লোজ বন্ধুদের সামনে ওকে আমাকে ইউজ করতে দিতে। যাতে তানির ইগো স্যাটিস্ফাই হয়। সাথে আমাকে দিয়ে নিজেদের সব কাজ করিয়ে নেওয়ার মজা আর আর টাকায় শপিং করার সুবিধা তো আছেই!
তানি প্রথমে ডোনার সামনেই আমাকে অর্ডার করল ওদের পায়ের তলায় শুয়ে পরতে। আমি শুতে তানি ওর চটি পরা পা দুটো আমার মুখের উপরে তুলে দিয়ে আমার মুখে একটা লাথি মেরে আমাকে ওর পা টিপতে বলল। আমি তানির পা টিপে দিতে লাগলাম। তানির দেখাদেখি ডোনাও আমার বুকে ওর চটি পরা পা তুলে দিয়ে বলল "এরপরে আমার পা টিপে দিবি তুই।"
১০-১৫ মিনিট তানির পা টেপার পরে ডোনা তানির সাথে জায়গা বদল করল। তারপরে আমার মুখের উপরে চটি পরা পা দুটো তুলে দিয়ে আমার মুখে লাথি মেরে অর্ডার করল "এবার ভাল করে আমার পা টিপে দে।" আমি প্রায় ১০-১৫ মিনিট ডোনার পা টেপার পরে কাকিমা বাজারে পাঠাল আমাকে।
ডোনার জানাটা বিপজ্জনক হতে পারে । ও খুব মুডি আর ডমিনেটিং। ও কি করতে পারে কোন ঠিক নেই। কিন্তু অলরডি ও জেনে গেছে প্রায় সব । আর আজ মানিই তো ফোন করে ডাকল ডোনাকে!
আমার মুশকিল হল... নর্মাল লাইফ... বিয়ে করে সংসার করা.. এগুলো আমাকে আকর্ষন করে না। তাই আরো সহজে জড়িয়ে পরছি এতে। ক্রীতদাসত্বের প্রতি আমার আকর্ষন চিরকালই তীব্র। ছোটবেলায় নিজের দিদিকে প্রভুজ্ঞানে সেবা করতাম। আর এখন তারচেয়েও গভীর ভাবে সেবা করতে পারছি নিজের কাজিন বোনদের! হয়ত ভবিষ্যতে ওদের বান্ধবীদেরও করব!
আমার ভবিষ্যত টাও তো অস্পষ্ট। বেশ ভাল কেরিয়ার হলেও বিয়ে- সংসার- নিজের পরিবার এসব আমাকে টানে না। এই ব্যাপারে সমস্যা না থাকলে তো আমি হয়ত কখনোই এত সাবমসিসিভ হতাম না।
যদি কোন ভয়ানক গন্ডগোল ( সবাই জেনে গেল.. মান সম্মানের সমস্যা হল.. এরকম।) হয় তো বাইরে চাকরি নিয়ে চলে যাওয়ার অপশন আছে। সেটাও ভেবে রেখেছি।
আমার কাকু, মানে তানির বাবা চায় না ডোনা ওদের বাড়ি ঢুকুক। কিন্তু কাকিমা বা মানি এটা মানতে রাজি না।
আরো একটা কারনে আমি এখন এটা নিয়ে এগোতে ভয় পাচ্ছি না আপাতত।
প্রথম কারন, জাস্ট একটা ভাল চাকরি পেয়েছি বাইরে। দেড় মাসের মধ্যে জয়েন করা যাবে। তাই যদি এখানে মান সম্মান ডোবার মত কিছু হয় বাইরে চলে গেলেই আর সমস্যা হবে না।
তাছাড়া, আমার বাবা মাও বাড়িতে নেই আপাতত। তাই তাদের জানা, অপমান এই নিয়েও কোন চিন্তা নেই আর।
রিস্ক নেওয়ার জন্য সময়টাও আদর্শ তাই।
দেখাই যাক না, কতদূর এগোয় ব্যাপারটা।
এইভাবে মেয়েদের সেবা করার সুযোগ বাস্তবে কজন সাবমিসিভের হয়?
যদিও আমি ডোনার প্রতিও খুবই সাবমিসিভ ফিল করি তবু মানি আর কাকিমা না চাইলে এটা আমি করতাম না। ডোনা মেয়েটার স্বভাব খুবই গোলমেলে।
ডোনার বাবার স্ট্রোক হয়ে সজ্জাশায়ি। চাকরি ছেড়ে দিতে হওয়ায় ওদের আর্থিক অবস্থা গত দুই বছরে খুব খারাপ হয়ে গেছে। ওর দিদি ১স্ট ইয়ারে পড়া সোনা টিউশানি করে সংসার চালায়। আর সেই টাকা উড়িয়ে ডোনা ফুর্তি করে। যদিও এরপরেও সোনা আর ডোনার সম্পর্ক খুবই ক্লোজ।
ডোনা কয়েকদিন আগে সামান্য কারনে ওদের বাড়িওয়ালাকে চড় মেরেছে। ওদের বাড়ি ওয়ালা ওদের বাড়ি থেকে বের করে দেবে বলেছে। খুবই জটিল পরিস্থিতি ওদের।
আমি জানি ডোনা মেয়েটা খারাপ হয়ে যাচ্ছে। তারপরেও ওর প্রতি সাবমিসিভনেস ফিল করি।
কোন মেয়ের, বিশেষ করে কোন সুন্দরী মেয়ের দোষ থাকলেও তার ক্ষতির চিন্তা করতে পারি না আমি। এখন সুযোগ পেয়ে ও আমাকে ইউজ করার চেষ্টা করতে পারে।
তানির দেখা দেখি ওলরেডি ও বেশ কয়েকটা লাথিও মেরেছে আমাকে ওর পা টেপার সময়ে। আর বয়সে অনেক বড় কারো মুখের উপরে চটি পরা পা রেখে বসে তাকে দিয়ে পা টেপাতে পারলে কে না তার আরো অনেক সুযোগ নেবে? আর ডোনার মত সেল্ফিশ, ডমিনেটিং, মুডি মেয়ে হলে তার পক্ষে এর ফায়দা না তোলাই আশ্চর্যের!
মানি আর কাকিমা দেখেও কিছু বলল না। ওরা ব্যাপারটা এইদিকে যেতে দিচ্ছে এটা খুব আশ্চর্যের!
এখন কাকিমা বাজারে পাঠিয়েছে। আমি বলেছি বাড়িতে কিছু কাজ সেরে বাজার করতে যাব। ডোনা এখনো রয়েছে।
এখন বাজার সেরে প্রভুদের বাড়িতেই যাব।
আমার আপাতত বাধা দেওয়ার কোন ইচ্ছা নেই। ওরা যে যত পারছে ইউজ করুক আমাকে। অলরেডি তো ডোনার চটি পরা পায়ের লাথি খেয়েছি।
শুধু মানি বা কাকিমা চাইছে না এমন কিছু তানি বা অন্য কেউ করতে বললে করব না।
আমার মনে হয় না এগোলে পরে পস্তাবো৷ গন্ডগোল বড় কিছু হলে বাইরে চলে যাওয়ার অপশন তো আছেই।
দেখাই যাক, কতদূর ওরা আমাকে ইউজ করে।
বাজারে এখনো যাইনি৷ একটু কনফিউজড হয়ে পরলাম আবার।
ঘটনা ক্রমে কোথায় গিয়ে পৌঁছাবে বুঝতে পারছি না।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment