Wednesday, 1 January 2025

বোকা খোকার জীবন..

বোকা খোকার সাবমিসিভ জীবন.. আমি খোকা, ছোট থেকে আমার দিদি বা বন্ধুরা আমাকে বোকা খোকা বলে ডাকে। এটা আমার জীবনের অভিজ্ঞতা। অভিজ্ঞতা গল্পের মত হয় না, তাতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কিছু সুখকর স্মৃতির সাথে অনেক দু:খ-যন্ত্রনা-একঘেয়েমি-দুশ্চিন্তা ইত্যাদি নানা জিনিস মিশে থাকে। আমার জীবনের অভিজ্ঞতাও তেমনই। আমার জন্ম কলকাতার খুব কাছেই এক ছোট শহরে। যৌথ পরিবার। আমার জন্মের সময়ে পরিবারে ছিল ঠাকুরদা-ঠাকুমা-বাবা আর তার দুই ছোট ভাই, সাথে আমার মা আর দিদি। দিদি আমার চেয়ে বয়সে প্রায় ৩ বছরের বড়। আমি যখন খুব ছোট তখন ঠাকুরদা মারা যায়, মেজ কাকু বাড়ি ছেড়ে বাইরে চলে যায় কাজের সুত্রে। পরে থাকি আমি-দিদি-বাবা-মা আর ঠাকুমা ও ছোট কাকু। আমার যখন বছর ১১-১২ বয়স তখন এই কাকুর বিয়ে হয় ও কাকিমা আমাদের বাড়িতে আসে। তখন আমাদের ছোট দোতলা বাড়ি ছিল। বাড়ির একতলায় আমি-দিদি- বাবা- মা থাকতাম। দোতলায় ঠাকুমা আর কাকু থাকত। আমাদের পরিবার অনেক দিক থেকেই খুব অদ্ভুত ছিল। বেশ ধার্মিক গোঁড়া হিন্দু পরিবার। ঠাকুমা দোতলাতেই পুজা আচ্চা নিয়ে থাকত সারাদিন। আমার বাবাও খুব ধার্মিক ছিল, মাও। কিন্তু তারপরেও আমার জন্মের পর থেকেই আমার বাবা বা ঠাকুমার সাথে মায়ের সম্পর্ক খুব খারাপ হয়ে আসে। এর একটা কারন ছিল মায়ের পরিবার যেই গুরুর ভক্ত ছিল তাকে আমার ঠাকুমা পছন্দ করত না, উলটে ঠগ বলত। তাকে বাড়িতে আনা বা পরামর্শ মানা তো দূর। আরো অন্য অনেক সমস্যার কারন থাকতে পারে, আমি তা জানি না। তবে জন্মের পর থেকেই দেখতাম মায়ের সাথে বাকিদের কথা কাটাকাটি। মা এর পরে কখনো আমাকে নিয়ে আর বেশিরভাগ সময়েই না নিয়ে লম্বা সময়ের জন্য মামাবাড়ি চলে যেত। নিজের ইমোশনাল যন্ত্রনা ঢাকার জন্য হয়ত কিছু না বুঝেই বলত, " তুই অপয়া। তোর জন্যই এত সমস্যা।" আমার অপরিনত শিশু মস্তিস্ক হয়ত সেই কথাটাই সত্যি বলে ধরে নিয়েছিল। আমি অপয়া, আমার মধ্যে ভয়ানক খারাপ কিছু আছে। কেউ আমাকে চায় না। আমাকে পরিবার বা সমাজ হয়ত ছুঁড়ে ফেলে দেবে। সেটা যদি আমি না চাই তাহলে আমাকে extreme sacrifice করে অন্যদের মন জয় করে তাদের approval আদায় করতে হবে। আমার এই চিন্তার প্রথম ফায়দা তোলে আমার দিদি। আমার যখন থেকে স্মৃতি আছে, ওই ৪-৫ বছর বয়স থেকে, তখন থেকেই দিদি আমাকে দিয়ে বিভিন্ন কাজ করিয়ে নেয়। আমার যখন বছর ৫ বয়স তখনকার একটা স্মৃতি আমার মনে আছে। কাজের দিন, বাবা-কাকা অফিসে গেছে। ঠাকুমা যথারীতি পুজো-আচ্চা নিয়ে ব্যাস্ত। মা রাগ করে মামাবাড়ি চলে গেছে। আমার ভয়ানক খারাপ ফিল হচ্ছে। আমি তখনো স্কুলে ভর্তি হইনি। কিন্তু দিদি স্কুলে পরে। দিদি রেডি হয়ে সোফায় বসে আমাকে বলল, " আমার স্কুল জুতোটা নিয়ে আয় তো।" আমি শুধু চাইছিলাম দিদি বাড়িতে থাকুক, নাহলে অত বাচ্চা বয়সে বাড়িতে একা থাকতে আমার খুব আন্সেফ ফিল হত। অবচেতন মন হয়ত ভাবত মা চলে গেছে, আর আসবে না। দিদিও চলে যাবে। হয়ত বাবা কাকুরাও আমাকে ফেলে চলে যাবে। আমি অপয়া-দূর্ভাগা। আমাকে কেউ চায় না। এই চিন্তা থেকেই যে খারাপ আর নিজের সম্পর্কে খুব নিচু অনুভব হত তাই থেকেই হয়ত মাথা চাইত এক্সট্রিম কিছু করে অন্তত কারো কাছে নিজেকে ইউজফুল প্রমান করতে। সেই থেকেই হয়ত দিদি স্কুলে যাক না চাইতেও আমি দিদির সাদা জুতো জোড়া মাথায় রেখে দুই হাতে ধরে দিদির কাছে এলাম। ( হয়ত কয়েকদিন আগে ধার্মিক ঠাকুমার কাছে ভগবান রামের পায়ের খড়ম তার ছোট ভাই ভরত মাথায় করে নিয়ে অযোধ্যায় ফেরার গল্প শুনেছিলাম বলে এটা আরো স্বাভাবিক লেগেছিল আমার)। আমাকে এইভাবে জুতো মাথায় করে আনতে দেখে দিদির মুখে দারুন একটা হাসি ফুটে উঠল। এই সম্মান সে এঞ্জয় করছে ও আমার দিদির প্রতি এই সাবমিসিভনেসকে সে ইউজ করতে চায় এরকম একটা ভাব ছিল সেই হাসিতে। আমি জুতো এনে পায়ের কাছে বসতে দিদি বলল " বেশ বড় হয়েছিস তুই এখন। আমার পায়ে জুতো মোজা পরিয়ে দিতে পারবি?" আমি হ্যাঁ বলে মাথা নেড়ে দিদির পায়ে মোজা পরাতে পরাতেই বললাম "আজ স্কুলে যেওনা দিদি প্লিজ।" শেষ পর্যন্ত আমি দিদির পায়ে মোজা- জুতো পরিয়ে দিলাম। তারপরে দিদি উঠতে গেলে দিদির পা দুটো দুই হাতে জড়িয়ে ধরে কাতর অনুরোধ করতে লাগলাম। দিদি বলল " আমার পায়ের উপরে মাথা রেখে বল। তাহলে ভেবে দেখব।" আমি তাই করলাম। মিনিট খানেক দিদির জুতো পরা পায়ে মাথা রেখে পা জড়িয়ে কেঁদে অনেক অনুরোধ করলাম। তারপরে দিদি জুতো পরা ডান পা দিয়ে আমার মাথাটা সরিয়ে দিয়ে বলল, " স্কুলে অনেক মজা হয়। বাড়িতে থেকে বোর হব নাকি? সর!" আমি " প্লিজ দিদি" বলে আরও ২-৩ বার দিদির পা জড়িয়ে ধরার চেষ্টা করেছিলাম পিছন থেকে। দিদি আবার জুতো পরা পা দিয়ে আমার মাথায় হালকা লাথি মেরে আমাকে সরিয়ে দিয়ে ক্যাজুয়ালি হেঁটে বেরিয়ে গিয়েছিল। আমার খারাপ লেগেছিল খুব। দিদির আচরনে নয়, নিজেকে অপয়া ও unwanted ভেবে। দিদি ফিরে আসার পরে অবশ্য কিছুটা সেফ লেগেছিল। দিদির পা থেকে জুতো খুলে দেওয়ার আগে আমি দিদির জুতোর উপরে চুম্বন করেছিলাম নিজে থেকেই। আর এরপর থেকে এটা রোজ দিদির স্কুলে যাওয়ার সময়ের রুটিন হয়ে দাঁড়িয়েছিল। আর আমার এই এক্সট্রিম সাবমিসিভনেস ইউজ করে অনেক কাজ করিয়ে নেওয়া সম্ভব সেটা দিদি ওই বয়সেই বুঝে গিয়েছিল। আমাকে দিদি চাকরের চোখে দেখতে শুরু করেছিল ওই বয়স থেকেই। দেখতে খারাপ, low confident, socially awkward আমাকে নিজের ভাই বলে কারো কাছে পরিচয় দিত না দিদি। নিজের অনেক বন্ধুর কাছেই আমাকে বাড়ির চাকর বলে পরিচয় দিয়েছিল দিদি। যা উলটে দিদির প্রতি আমার সাবমিসিভনেস বাড়িয়ে তুলেছিল। দিদি নিজের প্রায় সব কাজই আমাকে দিয়ে করাত এরপর থেকে। ঘর পরিস্কার থেকে বিছানা করা-তোলা, হোমওয়ার্ক কপি করা, পা টেপানো সব। দিদি আমাকে দিয়ে বেশি কাজ করালে একমাত্র মা বাড়িতে থাকলে আপত্তি করত। বাবা কিছুই বলত না, বরং দিদিকে সাপোর্ট করত। দিদি কিছু চাইলে বা করে দিতে বললে বাবা সাথে সাথে দিত। বাবা-কাকা-ঠাকুমাকে দিদি এইজন্যই হয়ত মায়ের চেয়ে বেশি ইউজফুল ভাবত নিজের জন্য। আর এই কারনেই হয়ত মায়ের সাথে দিদির একটু মানসিক দূরত্বও তৈরি হয়। দিদি আমাকে দিয়ে প্রথম পা টেপায় যখন তখন আমার বয়স ৭-৮ হবে। এরপরে এটাও ক্রমে রুটিন হয়ে দাঁড়ায়। দিদি খাটে শুয়ে থাকলে আমি দিদির পায়ের কাছে বসে পা টিপে দিতাম। আর দিদি চেয়ারে বা সোফায় বসলে আমি দিদির চটি পরা পা দুটো বুকের উপরে রেখে ওর পায়ের নিচে শুয়ে পা টিপে দিতাম। একদিন এইভাবে দিদির পা দুটো বুকে নিয়ে দিদির পা টিপে দিচ্ছি সন্ধ্যাবেলা । মা দেখে বলল, " তোর লজ্জা করে না? ছোট ভাইকে ঠান্ডা মেঝেতে পায়ের নিচে শুইয়ে ওর বুকে পা তুলে ওকে দিয়ে পা টেপাচ্ছিস?" দিদি ক্যাজুয়ালি টিভি দেখতে দেখতে উত্তর দিল, " এতে লজ্জার কি আছে? মা কালীও তো শিবের বুকে পা তুলে দাঁড়িয়ে থাকে। দেবী দূর্গাও তো অসুরকে পায়ের নিচে রাখে। আর লোকে সেই রূপে কালী আর দূর্গার পুজো করে। তাহলে আমি ভাইয়ের বুকে পা রাখলেই বা সমস্যা কি?" " তুই কি নিজেকে দেবী ভাবছিস যে দেবীদের সাথে নিজের তুলনা করছিস?"- মায়ের কথায় দিদি চটি পরা পা দুটো বুক থেকে তুলে আমার মুখের উপরে রাখল। তারপরে নিজের চটির তলা দুটো আমার সারামুখে ঘসতে ঘসতে বলল, " বুকে পা রাখলে তোমার অত সমস্যা যখন তখন আমি ভাইয়ের বুকে পা না রেখে এখন থেকে মুখের উপরে রাখব। আপত্তি নেই তো?" দিদিকে আমার মুখে পা রাখতে দেখেই মা " ছি: পা নামা এক্ষুনি!" বলে এমন চিৎকার জুড়ল যে পাশের রুম থেকে তখনই বাবা এসে বলল, " কি হয়েছে? চিৎকার করছ কেন?" বলে অবশ্য নিজের চোখেই ব্যাপারটা দেখল। ১১ বছর বয়সী দিদি নিজের চটি পরা পা দুটো ছোট ভাইয়ের মুখের উপরে রেখে চটির তলা ভাইয়ের সারামুখে ঘসছে আর ভাই এই অবস্থায় তার পা দুটো ভক্তিভরে টিপে যাচ্ছে বিনা প্রতিবাদে। বাবা কি হয়েছে সেটা পাশের ঘর থেকে আধা শুনেছিল। আবার পুরোটা শুনে বলল, " আমার তো মনে হয় মা কালী বা দেবী দূর্গার কোন অংশ দিশার ( দিদি) মধ্যে আছে। অপু( আমি) বাচ্চা বলে ওর পরিস্কার আত্মা সেই সত্যিটা ধরতে পেরেছে। দিশা সাধারন কোন মেয়ে হলে অপু কেন ওকে এইভাবে নিজের মুখে পা রাখতে দেবে, তাও চটি পরা পা? আবার সেই অবস্থায় ভক্তিভরে ও দিশার পাও টিপে দিচ্ছে। আর তুমি কিছু না বুঝে চেচাচ্ছ?" এরপরে আরো এক প্রস্থ ঝগড়া। মা বাবাকে পাগল আখ্যা দিল। আর বাবা যথারীতি মার গুরুকে ভন্ড বলে তার প্রতি ভক্তিকে মুর্খামি বলল। বাবা পরে নিজের মেয়ের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করল আর মা কাকু ঠাকুমাকে বলে এই পাগলামি বন্ধের চেষ্টা করল। কিন্তু লাভ হল না। সেই থেকে আমার মুখের উপরে পা রেখে বসে পা টেপানো দিদির কাছে খুব স্বাভাবিক হয়ে গেল। ঘরের চটি পরা পা তো বটেই, বাইরের জুতো পরা পাও দিদি স্বচ্ছন্দে আমার মুখের উপরে তুলে দিত। আমি এই অবস্থায় আমার মুখের উপরে রাখা দিদির জুতো পরা পা টিপে দিতাম। জুতোর তলা জিভ দিয়ে চাটতাম। দিদি যখন ইচ্ছা লাথি মারত আমার মুখে-বুকে। শুধু আমি নই, বাবাও দিদিকে ভক্তি দেখাত যথেষ্ট। দিদির পায়ে মাথা ঠেকিয়ে রোজ প্রনাম করত। দিদির পাও টিপে দিত রোজ। দিদি বাবার বুকে মুখে পা রেখে পা টেপানো তো বটেই মেঝেতে শোওয়া বাবার বুক মুখ জুতোর তলায় মাড়িয়ে ক্যাজুয়ালি হেঁটে যেত বাড়ির সবার সামনে। কাকু নিজের দাদার আচরনকে পাগলামি বলা তো দূর, নিজেও ভাইঝির প্রতি অনেকটাই সাবমিসিভ ছিল। মা পরিবারের সবার পাগলামি দেখেও একা হয়ে গিয়ে শেষে হাল ছেড়ে দিল। বাবা-কাকার এই অদ্ভুত আচরন শুধুই ধর্মীয় বিশ্বাস থেকে নাকি সাবমিসিভনেস থেকে নাকি এই দুটোর মিশ্রন সেটা আমি এখনো নিশ্চিত না। ফলে এই বয়স থেকে দিদির জীবন হয়ে উঠল যেকোন বাচ্চার কাছে স্বপ্নের মত। সে বাড়ির " Head of the House", বাড়ির রাজকন্যা! তার কথাই বাড়িতে শেষ কথা। তার করা অর্ডার তার মুখ থেকে বেরনোর আগেই কেউ না কেউ পালন করে দেয়। তার পা টিপে সেবা করাকে তার ভাই-বাবা-কাকা পরম সৌভাগ্য মনে করে। সে কারো কাজে অসন্তুষ্ট হয়ে তাকে জুতো পরা পায়ে লাথি মারলে সে উলটে তার জুতো পরা পায়ে চুম্বন করে ক্ষমা চায়। সস্তা বা দামী যাই হোক, যেকোন জিনিস সে চাওয়া মাত্র হাতে পেয়ে যায়। ১১ বছর বয়স থেকে এরকম জীবন কোন বাচ্চার পছন্দ হবে না? তবে আমাদের কাছে দিদির সেবা করা ছিল যেমন জীবনের উদ্দেশ্যের মত বড়, দিদির কাছে এটা অত বড় বিষয়ও ছিল না। ব্যাপারটা ছিল খুব মজার আর ইউজফুল। সে সাধারন বাচ্চার মত বন্ধুদের সাথে মেশা, খেলা এঞ্জয় করত। খেলে ফেরার পরে জুতো পরা পা ভাই বা বাবার মুখের উপরে রেখে পা টেপাতে টেপাতে টিভি দেখত। তারপরে রিল্যাক্সড হয়ে পড়তে বসত। তখনো হয়ত তার পায়ের তলায় শুয়ে পা টিপে দিতাম আমি। তারপরে পছন্দের খাবার খেয়ে আমাদের করা নরম বিছানায় আরামের ঘুম দিত দিদি। দিদি পড়াশোনাতেও চিরকাল সিরিয়াস ছিল। western country তে settle হওয়ার চিন্তাটা ১৪-১৫ বছর বয়সেই দিদির মাথায় গেঁথে যায়। তাই HS এর পরে দিদি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়বে বেছে নেয়। কিন্তু দিদি যেই কলেজে পছন্দের বিষয়ে চান্স পেল সেটা বাড়ি থেকে ৫০০ কিমিরও বেশি দূরে। ফলে বছরে ২-৩ বারের বেশি দিদির পক্ষে আর বাড়ি আসা সম্ভব হত না। অবশ্য যে দিদি আর ৪-৫ বছরের মধ্যে বিদেশে চলে যেতে চায় তার কাছে এটা বড় ব্যাপার না। যেখানে বাবা এখনো তাকে ভাড়া করা বিরাট ফ্লাটে আরামে থাকার জন্য যথেষ্ট টাকা দিচ্ছে। বাবার কাছে দিদির চলে যাওয়া কতটা কষ্টের জানি না। কিন্তু আমার অবস্থা হল ওই চিরকাল বাড়িতে পোষা কুকুর কে রাস্তায় ছেড়ে দিলে প্রভুহীন কুকুরের যে দশা হয় তার চেয়েও খারাপ। আমার প্রভু দিদির সেবা করাই আমার জীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল ৫ থেকে ১৫ বছর বয়স অবধি। এখন আমি কি করব? কিভাবে জীবন কাটাব, এই জীবনের উদ্দেশ্য কি কিছুই বুঝে উঠতে পারছিলাম না। ভয়ানক কান্না পেতে লাগল আমার। মা এই সুযোগে আমাকে আরেকবার নিজের নিয়ন্ত্রনে নিতে ও নিজের জীবন দর্শন চাপাতে চেষ্টা করল। সেটা আমার আরো খারাপ লাগতে লাগল। ততদিনে আমার ঠাকুমা মারা গেছে। কাকুর বিয়ে হয়েছে তার বছর ৩-৪ আগে। আমাদের ঠিক পাশের জমিতে আলাদা বাড়ি করে থাকছে কাকু-কাকিমা। ওদের একটা বাচ্চাও হয়েছে তখন সদ্য, আমার বড় কাজিন বোন। আমার দিদির থেকে কাকিমা বছর ৫ এর বড় ছিল। দিদির সাথে খুব ভাব ছিল তার। আমার দিদিকে ওইভাবে সেবা করা সে খুব ক্যাজুয়ালি মজা হিসাবেই নিত। দিদি আমাকে দিয়ে কাকিমার পাও টিপিয়েছিল। আমার খুব ইচ্ছা করত তখন গিয়ে কাকিমার সেবা করি। কিন্তু দিদির অনুপস্থিতিকে মায়ের উপরে জোর খাটিয়ে কাকিমার কাছে গিয়ে তার দাস হয়ে পরে থাকা আমার পক্ষে বেশ কঠিন মনে হচ্ছিল। তার উপরে কাকিমা ১ বছরের মেয়েকে নিয়ে অনেকটাই ব্যাস্ত থাকত। জীবনের উদ্দেশ্য হারিয়ে আমার অবস্থা তখন পাগলের মত। কারো জুতোর নিচে নিজের মাথা সঁপে দেওয়া ছাড়া বাঁচার অন্য কোন উপায় আমার জানা ছিল না। আমার অদ্ভুত স্বভাবের জন্য স্কুলে বা পাড়ায় অনেকেই আমার পিছনে লাগত। স্কুলেও কয়েকজন আগেও পিছনে লেগেছিল, ডমিনেট করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু দিদি দেবীর অবতার, তাই তার সেবা করি, বা মেয়েরা সুপিরিওর, তাই তাদের পুজো করা উচিত এই দুই ব্যাখ্যা মাথায় ঢোকায় ক্লাসের ওই ছেলেদের তুলনায় নিজেকে ছোট মনে হলেও তাদের কাছে কখনো আত্মসমর্পন করিনি আগে। কিন্তু দিদি চলে যাওয়ার পরে আমার মানসিক কষ্ট থেকে আচার আচরন যত আরো হাস্যকর হতে লাগল তত ওদের আমার পিছনে লাগা আর ইউজ করতে চাওয়া বাড়তে লাগল। আমাদের স্কুল ছিল ক্লাস 5-10 boys, 11-12 co-ed. তখন আমার ক্লাস ১০ চলছিল। আমি বাইরে প্রাইভেট না পড়ায় অন্য কোন মেয়ের সাথে মেলামেশার সুযোগও ছিল না। শুধু অগোছাল হয়ে স্কুলে গিয়ে পিছনের বেঞ্চে একা চুপচাপ বসে থাকা আর মাঝে মাঝেই বিড়বিড় করে ফেলা আমার পিছনে লাগা ও কাজ আদায় করিয়ে নেওয়ার জন্য আদর্শ বলে ভেবে ক্লাসের ২-৩ জন ছেলে আমাকে উলটো পালটা নানা কথা শোনাত। তবে কাউকে সেবা করার সুযোগ হয়নি প্রায় ১ বছর। এই ১ বছর আমার জীবন ছিল প্রভুহীন উদ্দেশ্যহীন নরক যন্ত্রনার সময়। তখন সবাইকে ক্লাস ১১ এ সপ্তাহে ৩ দিন কিছু কাজ করতে হত স্কুল বিল্ডিং পরিস্কার রাখার জন্য। এটা ছিল সবার জন্য। ক্লাসের মনিটরদের দায়িত্ব ছিল সবাইকে কাজ ভাগ করে দেওয়া আর নজর রেখে স্কুল পরিস্কার করা। নিজেদের ক্লাসরুম ছাড়াও স্কুলের পিছনের জমি বা সামনের মাঠ পরিস্কার করাও ছাত্রদের দায়িত্বের মধ্যে পোর্ট। কিন্তু এই কাজ কেউ করতে চাইত না, তাই ঝামেলা হত। মনিটরদের কাজ আদায় করার জন্য দরকার ছিল আমার মত সাবমিসিভ পুশ-ওভার কেউ। সেদিন স্কুলে চতুর্থ পিরিয়ড হবে না ঘোষনা হতেই সবাই হই হই করে বাইতে বেরিয়ে গেল। আমিও যাচ্ছিলাম, তখন মনিটর শতানিক আমাকে ধমকে বলল, " আজ তোর কাজ পিছনের জমির জঙ্গল পরিস্কার। যা কোদাল নিয়ে নেমে পর।" আমি একবার বলতে গেলাম সবারই তো দায়িত্ব, আমি একা করব কেন? শতানিক সুযোগ দিল না বলার। আর ততক্ষনে তার পাশে এসে দাঁড়িয়েছে মেয়ে মনিটর সৌমিকা। সে নিজের মুখে আঙুল দিয়ে আমাকে চুপ হওয়ার ইশারা করে বলল, " টিচারদের কাছে রিপোর্ট খেতে না চাইলে যা বলছি কর।" আমি আর আপত্তি করলাম না। বহুদিন পরে কেউ আমাকে চাকরের মত হুকুম করায় আমার কিরকম ভাল লাগছিল যেন। আমি আপত্তি না করে কোদাল দিয়ে জমি পরিস্কার করতে লাগলাম। প্রায় ঘন্টা তিনেক কাজ করে শতানিক আর সৌমিকাকে ডাকলাম দেখতে। ততক্ষনে স্কুল সবে ছুটি হয়েছে। ওরা দুজন হাত ধরে বসে গল্প করছিল। আমার ডাকে এসে দেখে শতানিক বলল, " মোটামুটি করেছিস, ভাল হয়নি। এই যে, এখানে ঘাস রয়ে গেছে অনেক।" এই বলে ও ওর জুতো পরা পা দিয়ে মাঠের একটা জায়গা দেখাল। " এরকম অনেক জায়গায় রয়ে গেছে। কোদাল দিয়ে না পারলে এগুলো হাত দিয়ে উপড়ে ফেল।" আমি "আচ্ছা" বলে ওদে দুজনের পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসলাম। তারপর ঠিক ওদের পায়ের কাছ থেকে ঘাস তুলতে লাগলাম হাত দিয়ে। ওরা জুতো পরা পা দিয়ে দেখাতে লাগল " এই যে এখানে আছে" বলে। অনেকবার ইচ্ছা করেই দেখানোর অজুহাতে ঘাস তুলতে থাকা আমার হাত জুতো পরা পায়ের নিচে মাড়িয়ে দিল ওরা। কাজটা শুরু করেছিল শতানিক। কিন্তু সৌমিকা এতে বেশি মজা পেল। অন্তত বার দশেক আমার হাত জুতো পরা পায়ের তলায় মাড়াল সৌমিকা। পুরো কাজ হতে সৌমিকা বলল, " এবার ঠিক আছে। এরপর থেকে প্রতি সোম আর শুক্রবারে তুই এইভাবে আমাদের ক্লাস রুম পরিস্কার করবি। আর বুধবার করে মাঠ আর পিছনের এই জমিটা। আজ তোকে ঘাস দেখাতে গিয়ে আমার জুতো ভালই নোংরা হল। এটা তোকেই পালিশ করে দিতে হবে।" আমি " ঠিক আছে" বলে আগে গিয়ে কোদাল রেখে হাত মুখ ধুয়ে এলাম। তারপরে ক্লাস রুমে গিয়ে বসলাম। তখন ছুটি হয়ে গেছে বলে ক্লাসে অল্প কয়েকজনই আছে। তাদের সামনেই হাই বেঞ্চে পাশাপাশি ঘনিষ্ঠ হয়ে বসল শতানিক আর সৌমিকা। আমি ওদের পায়ের কাছে বসতেই শতানিক ওর জুতো পরা পা দুটো আমার কাঁধে তুলে দিল। আমি প্রথমে ওর বাঁ জুতো পরা পা নামিয়ে আমার রুমালটা জলে ভিজিয়ে তাই দিয়ে ঘসে ওর জুতোর উপর দিকটা পরিস্কার করে দিলাম। তারপরে জুতো পরা বাঁ পা টা নিজের কাঁধে তুলে ডান পা টা নামিয়ে সেটাও একইভাবে পালিশ করে দিলাম। " তলাটা কে পালিশ করবে?" বলে শতানিক এবারে ওর জুতোর তলা দুটো আমার কাঁধের কাছে জামার উপরে ঘসে পরিস্কার করতে লাগল। আমি সরি বললাম। তারপরে কিছুক্ষন ওকে আমার কাঁধে জুতোর তলা মুছতে দিয়ে আমি আমার হাতের রুমাল দিয়ে ওর জুতোর তলা দুটোও পালিশ করে দিলাম। দেখলাম কৌতুকের দৃষ্টিতে ক্লাসে উপস্থিত ৬-৭ জন ছেলে আমাকে দেখছে। আমার লজ্জা লাগছিল খুব। কিন্তু বহুদিন পরে কাউকে এভাবে সেবা করতে পেরে যে খুব ভাল লাগছিল সেটাও অস্বীকার করতে পারব না। দিদি দেবী বা মেয়েরা সুপিরিওর এই দুই থিওরির কোনটাই এখানে খাটে না। তবু শতানিকের মত অত সুন্দর ফর্শা ছেলে যে আমার চেয়ে অনেক সুপিরিওর এটা কে যেন আমার বুকের মাঝে ঢাক পিটিয়ে বলতে লাগল। নতুন অন্য কোন থিওরি নিশ্চয়ই আছে যার মাধ্যমে দিদি বা সৌমিকার পাশাপাশি শতানিকের সেবা করা উচিত তাও ব্যাখ্যা করতে পারব। শতানিকের জুতো পালিশ করতে করতে আমি ভাবতে লাগলাম। শতানিকের জুতোর তলা রুমাল দিয়ে পালিশ করে দিতে এবার সৌমিকা ওর জুতো পরা বাঁ পা তুলে আমার মাথায় হালকা একটা লাথি মেরে বলল, " যা। রুমালটা ধুয়ে পরিস্কার করে নিয়ে এসে আমার জুতো পালিশ করে দে।" আমি ক্লাসমেট সৌমিকাকে " যাচ্ছি ম্যাডাম" বলে রুমাল ধুতে দৌড় দিলাম। শতানিকের জুতোর তলার ময়লায় রুমালটা নোংরা হয়ে গেছে। আমি খুব ভাল করে সেটা ধুয়ে চিপে যতটা সম্ভব শুকিয়ে ফিরে এলাম। ফিরে এসে দেখি ক্লাসে যারা ছিল সবাই চলে গেছে শতানিক আর সৌমিকা ছাড়া। সৌমিকা এখন সোজা শতানিকের কোলে গিয়ে বসেছে। আমি ওদের পায়ের কাছে বসতে সৌমিকা ওর জুতো পরা পা দুটো আমার কাঁধে রেখে বলল, " ভাল করে পালিশ করবি কিন্তু। নাহলে তোর কপালে দু:খ আছে।" " নিশ্চয়ই ম্যাডাম বলে আমি খুব মন দিয়ে সৌমিকার বাঁ জুতোটা পালিশ করতে লাগলাম। বহুদিন পরে আবার এইভাবে ডমিনেটেড হওয়ায় আমার কি যে ভাল লাগছিল বলে বোঝানো সম্ভব না। বাঁ জুতোর উপরটা প্রায় ২ মিনিট ধরে পালিশ করে সযত্নে জুতো পরা পা টা নিজের কাঁধে রেখে একইরকম ভক্তি নিয়ে সৌমিকার ডান জুতোটাও পালিশ করে দিলাম আমি। সেটাও নিজের কাঁধে রেখে উপরে তাকিয়ে দেখি শতানিক আর সৌমিকা লিপ কিস করছে! আমাকে তাকাতে দেখে সৌমিকা ওর সাদা স্নিকার পরা ডান পায়ে আমার মুখে একটা লাথি মেরে বলল, " জুতোর তলাটা কে পালিশ করবে?" আমি সাথে সাথে আমাকে লাথি মারা সৌমিকার জুতো পরা ডান পায়ের তলায় একটা গাঢ় চুম্বন করলাম। শতানিক তখন চুম্বন করছে সৌমিকার ঠোঁটে আর আমি সৌমিকার জুতোর তলায়! চুম্বন সেরেই " সরি ম্যাডাম, এক্ষুনি করছি" বলে আমি আমার খাবার জলের বোতল থেকে জল ঢেলে রুমালটা একবার ধুয়ে ভাল করে ভিজিয়ে সৌমিকার দুই জুতোর তলাও পরিস্কার করে দিলাম যেভাবে একটু আগে ওকে চুম্বনরত শতানিকের জুতোর তলা পরিস্কার করেছিলাম। কিন্তু সৌমিকা এত সহজে সন্তুষ্ট হওয়ার নয়। আমি এভাবে ওর জুতোর তলা পরিস্কার করে ওর পা দুটো আমার কাঁধে রাখতেই ও জুতো পরা পা তুলে আমার মুখে পরপর ৬-৭ টা লাথি মারল। কিন্তু ও কি চাইছে সেটা তখনই বলল না। বলবেই বা কি করে? ওর ঠোঁট তখনো শতানিকের ঠোঁটের সাথে লিপ-লক করে আছে! সৌমিকা কি চায় সেটা প্রায় ৩০-৪০ সেকেন্ড পরে জানতে পারলাম। "জুতোর তলাটা ভিজিয়ে দিচ্ছিস। মেঝেতে ছাপ পরবে আর আমার জুতোর তলায় আরো ধুলো আটকে কাদা হয়ে যাবে রে গাধা।" বলে সৌমিকা এবারে ওর জুতো পরা দুই পা একসাথে আমার মাথার উপরে তুলে দিল। আমার মাথার চুলের উপরে ঘসতে ঘসতে বলল, " তোর চুল শুকনো আছে। চুলের উপরে ঘসলে শুকিয়ে যাবে।" এই বলে ৪০-৫০ সেকেন্ড টানা আমার মাথার চুলের উপরে নিজের জুতোর তলা ঘসল ও। তারপরে মাথার ঠিক মাঝখান থেকে একসাথে দুই জুতো পরা পা ঘসতে ঘসতে কপালের কাছে নিয়ে এল। আমি কোন বাধা দেব না নিশ্চিত হয়ে সাদা স্নিকার পর দুই পা আমার মুখের দুই পাশে ঘসে নামাতে লাগল আসতে আসতে। ওর দুই জুতোর তলা আমার চুল, কপাল, চোখ, গাল হয়ে নেমে আমার কাঁধে নেমে এল আবার। বহুদিন পরে কেউ আমাকে এইভাবে ডমিনেট করায় আমি যেন জীবনের উদ্দেশ্য খুঁজে পেলাম আবার। " সরি, আমি শুকিয়ে দিচ্ছি।" এই বলে আমি সৌমিকার জুতো পরা পা দুটো দুই হাতে ধরে সোজা নিজের মুখের উপরে তুলে নিলাম। তারপরে সৌমিকার জুতোর তলায় পাগলের মত নিজের মুখ ঘসতে লাগলাম। ওর দুই জুতোর নিচে এঁকে দিতে লাগলাম একের পর এক চুম্বন। প্রায় মিনিট দুই এই কাজ করার পরে ও হাসিমুখে আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " ঠিক আছে। এখন থেকে রোজ এইভাবে আমার জুতো পালিশ করবি তুই।" আমার মুখ থেকে আপনা হতেই " sure mam, thank you" বেরিয়ে গেল! ক্লাস 11-12 এর বাকি সময়ে ক্লাস মনিটর সৌমিকা, রিশা, শতানিকরা আমার দূর্বলতার কিভাবে সুযোগ নিল, ১১-১২ এর কো-এড সিস্টেমে আমার সাবমিসিভনেস কোন পর্যায়ে পৌঁছাল আর আমার এই দূর্বলতার সুযোগ আমার নিজের কাকিমা, তার দুই মেয়ে ( আমার দুই কাজিন বোন) আর কাকিমার দাদার ছেলে বিভু কিভাবে নিল সেটা পরের পর্বে থাকবে।