Thursday, 1 May 2025

" ষড়যন্ত্র! "

" শীতের সকাল " নামের অনেক পুরনো একটা গল্প, এডিট করে হেভি ফেমডম থেকে অনেক লাইট করে নতুন ভাবে পোস্ট করছি। " ষড়যন্ত্র! " সেটা ছিল ছয় বছর আগের একটা শীতের সকাল । আমি ছাদে মাদুর পেতে বসে রোদ পোয়াচ্ছি । হঠাত গালে একজোড়া ঠাণ্ডা কনকনে হাতের স্পর্শ পেলাম । সঙ্গে বোনের খুকখুক হাসি । তাকিয়ে দেখি সদ্য স্নান সেরে বোন আমার পিছনে এসে দাড়িয়েছে । ঠান্ডা জলে স্নান করে ওর হাত দুটো কনকনে ঠান্ডা হয়ে গেছে । সেই ঠান্ডা হাত দুটো আমার গালে ঠেকিয়ে আমার ক্লাস এইটে পড়া সুন্দরী বোন রিয়া বলল , - দ্যাখ দাদা , স্নান করে হাত দুটো কি ঠান্ডা হয়ে গেছে । তোর গালে ঘষে একটু গরম করে নি । এই বলে ও আমার গালে ওর হাতদুটো ঘষে গরম করতে লাগল । - কয়েকদিন ধরে কেন জানিনা , বোনের কাছ থেকে কষ্ট পেতে খুব ভাল লাগছে আমার । আমি চুপচাপ বোনকে আমার গালে হাত ঘষে গরম করতে দিলাম । এতে বোনের আরাম হচ্ছে , আর আমার কষ্ট , এই অনুভুতিটা খুব ভাল লাগতে লাগল আমার । - হাত গরম করা হয়ে গেলে বোন আমার গাল টিপে দিয়ে বলল, - এই তো , এই জন্যেই তোকে আমি এত্ত ভালবাসি । তোর মোবাইলটা দে এবার । - আমি মোবাইলে চ্যাট করছিলাম , অফ করে মোবাইলটা বোনের হাতে তুলে দিলাম । - বোন ছাদের কোন থেকে একটা চেয়ার টেনে এনে বসল আমার ঠিক সামনে । চটি খুলে পা দুটো তুলে দিল আমার কোলে । আমার হাতে একটা পা ঘষে বলল - দ্যাখ দাদা, পা দুটোও হাতের মত ঠান্ডা হয়ে গেছে । - আমি বললাম , দে আমি ঘষে তোর পা গরম করে দিচ্ছি । তুই গেম খেল । - এই বলে আমি বোনের পা দুটো হাত দিয়ে আসতে আসতে ঘষতে লাগলাম । বোন আমার নাকটা ডান হাতে ধরে আমার মাথাটা এপাশ থেকে ওপাশে নাড়িয়ে বলল , - - ওয়াহ, বেশ আরাম লাগছে । তুই আমার পা টেপ , আমি তোর মোবাইলে একটু গেম খেলি । - আমি আমার ৪ বছরের ছোট ক্লাস ৮ এ পড়া ফর্শা , সুন্দরী বোনের পা দুটো আসতে আসতে টিপতে লাগলাম ওর পায়ের কাছে বসে । আর আমার বোন আমার কোলের ওপর ওর পা দুটো রেখে আমার মোবাইলে গেম খেলতে খেলতে আমার সেবা নিতে লাগল । উল্টোদিকের ফ্ল্যাটের ছাদ থেকে বোনের বয়সী একটা মেয়ে চোখ বড় বড় করে আমাদের দেখতে লাগল । - বেশ কিছুক্ষণ বোনের ডান পাটা টেপার পর বোন ওর বাঁ পাটা আমার হাতে তুলে দিয়ে বলল , - -এবার এই পা টা টেপ । এই বলে ডান পাটা তুলে নিয়ে চটিটা পরে নিল পায়ে । তারপর চটি পরা ডান পা টা আমার কাঁধে তুলে দিল । উল্টোদিকের ফ্ল্যাটের ছাদে দাঁড়িয়ে থাকা মেয়েটার মুখ হাঁ হয়ে গেল তাই দেখে । বোন এমনভাবে ওর চটি পরা ডান পা আমার কাধে রেখে গেম খেলতে লাগল যেন এটা ভীষণ স্বাভাবিক । ওর ঠোঁটের কোনে লেগে থাকা আলতো হাসি বুঝিয়ে দিচ্ছিল ও ভীষণ উপভোগ করছে এই ঘটনা । - আমি মাথা নিচু করে বোনের বাঁ পাটা টিপতে লাগলাম। - তোরা কি করছিস ? হঠাত ছাদের দরজার মুখ থেকে মায়ের গলার আওয়াজে আমরা দুজনেই চমকে উঠলাম । মা কখন এসে দরজার সামনে দাড়িয়েছে কেউ লক্ষ করিনি । - স্নান করে পা দুটো ঠান্ডা হয়ে গেছে মা , তাই দাদাকে দিয়ে একটু পা টেপাচ্ছিলাম। বোন বলল. - আর অন্য পাটা দাদার কাধে রেখেছিস কেন ? - আমার কি দোষ , দাদাই তো রাখতে বলল । বোন ঠোঁট উলটে বলল । মা অবাক চোখে আমার দিকে তাকাল । - বোন এখন আমার কাঁধে চটি পরা ডান পাটা রেখে বসে আছে । মায়ের সামনে বোনের পায়ের তলায় বসে থাকতে কেন জানিনা আরো বেশী ভাল লাগছিল আমার । - বোনের এভাবে বসতে আরাম হবে ,তাই বলেছিলাম । আমি বললাম মাকে । - "তুই যেভাবে বসে ওর পা টিপছিস , দেখে মনে হচ্ছে ও তোর বোন না , মনিব । আর তুই ওর চাকর । তোর কিছুদিন থেকে কি হয়েছে বলতো ? বোন যা বলে তাই শুনছিস , নিজের সব জিনিস ওকে দিয়ে দিচ্ছিস । ব্যাপার টা কি তোর ?" - বা রে , ও আমার একমাত্র আদরের ছোট বোন , ওকে দেব না তো কাকে দেব ? এই বলে মায়ের সামনেই বোনের লাল চটি পরা ডান পাটা ধরে মুখের সামনে এনে বোনের পায়ের পাতায় একটা চুমু খাই । - নাহ , তোদের সামলানো আমার কম্ম না , তোদের বাবাকে বলতে হবে । এই বলে মা হাল ছেড়ে দিয়ে ছাদে কাপড় মেলতে লাগল । মায়ের সামনেই আমি বোনের ডান পা কাধে নিয়ে ওর বাঁ পাটা টিপতে লাগলাম । মা কাপড় মেলে নিচে চলে গেল । আমি বোনের পা টিপে যেতে লাগলাম । প্রায় একঘন্টা পর বোন উঠে পড়ল আমার কোলের উপর থেকে পা সরিয়ে । -নিচে আয় দাদা , এই বলে বোন নিচে চলে গেল । আমিও আমার ‘মালকিন’ এর আদেশ পালন করে নিচে নেমে এলাম । নিচে নামতে বোন চোখ পাকিয়ে বলল - যা , চান করে নিয়ে পড়তে বস ভাল ছেলের মত । আমার তখন ইচ্ছা করছিল বোনের পা টিপে ওর সেবা করতে । কিন্তু বোন আমাকে হুকুম করছে , এটাও বেশ ভাল লাগল । - যাচ্ছি বোন , বলে আমি চান করতে চলে গেলাম । চান করে এসে বোনকে ঘরে দেখতে পেলাম না । আমার পড়তে ইচ্ছা করছিল না , তাই টিভি খুলে বসলাম । - তোর সামনে h.s., আর তুই বসে বসে টিভি দেখছিস ? মা রাগ দেখিয়ে বলল । - একটু দেখি মা , তারপর পড়তে বসছি । আমি বললাম । যদিও আমার পড়তে বসার কোন ইচ্ছা ছিল না । আমি টিভি দেখে যেতে লাগলাম । - ২০ মিনিট পর বাইরে থেকে বোন ঘরে ঢুকল । মা বোনকে ঘরে ঢুকতে দেখে বলল - – তোর দাদা তো এখন আর কার কথা শোনে না , তোর কথা ছাড়া । দেখ তো টিভি ছেড়ে ওকে পড়তে পাঠাতে পারিস কিনা ? - এটা আবার একটা ব্যাপার হল ? এই বলে বোন আমার দিকে এগিয়ে এল । ওর মুখে আলতো হাসি । আমার পাশে এসে আমার কান ধরে আলতো মোচড় দিল বোন , - – এই ছেলে , তোর না সামনে h.s.? আর তুই এখন টিভি দেখছিস ? যা পড়তে বস গিয়ে । আমি টিভি দেখব এখন । এই বলে বোন আমার কানে বেশ জোরে একটা মোচড় দিল । - সরি বোন, আমি যাচ্ছি পড়তে । - এই বলে আমি উঠে পড়লাম । আর বোন চেয়ারটা দখল করে ওর পছন্দের চ্যানেল চালিয়ে দিল । মা অবাক হয়ে ব্যাপারটা হজম করার চেস্টা করতে লাগল । কি হচ্ছে বলতো তোদের মধ্যে ? তুই ৪ বছরের বড় দাদার কানমুলে ওকে পড়তে যেতে বললি , আর ও তোকে সরি বলে পড়তে চলে গেল ? আশ্চর্য তো ! বোন মুচকি হাসতে লাগল মায়ের কথা শুনে , কোন উত্তর দিল না। আমি পাশের ঘরে পড়তে চলে গেলাম । পড়তে ভাল না লাগলেও আমার ৪ বছরের ছোট বোনের হুকুমে পড়তে বসেছি এই অনুভূতিটা খুব ভাল লাগছিল আমার । ঘন্টা দুয়েক পড়ার পর মা খেতে ডাকল । আমি খাওয়া হয়ে গেলে আবার ভুল করে টিভি ঘরে গিয়ে টিভি খুলে ফেললাম । মা আর বোন তখন পাশের ঘরে খাচ্ছে । মা পাশের ঘর থেকেই চেঁচিয়ে বলল , -তুই আবার টিভি খুলেছিস ? – আমি বললাম , প্লিজ , একটু দেখি মা । অনেকক্ষন তো পরলাম । মা হতাশ হয়ে বোনকে বলল , দ্যাখ , তুই যদি কিছু করতে পারিস । - আমি বোনের গলা শুনতে পেলাম , চল মা , আমি দেখছি । - বোন এই ঘরে ঢুকে আমার দিকে এগিয়ে এল , পিছনে মা । ও এসেই ওর এঁটো ডান হাত দিয়ে সজোরে আমার বাঁ গালে একটা থাপ্পর মারল । আমি ভেবাচেকা খেয়ে গালে হাত বোলাতে বোলাতে বোনের মুখের দিকে তাকালাম । ওর মুখে আলতো হাসি বুঝিয়ে দিচ্ছিল ও ব্যাপারটা খুব উপভোগ করছে । - তুই আবার টিভি খুলেছিস ? বোন রাগী ভাব ফোটাল গলায় । - সরি বোন । - বারবার ভুল হয় কেন? এবার শুধু সরিতে হবেনা , ক্ষমা চাইতে হবে । - কিভাবে বোন ? আমি জিজ্ঞাসা করি । মায়ের সামনে ছোট বোনের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে ভেবে বেশ আনন্দ হতে থাকে আমার । - মা আর আমার দুজনের কাছেই ক্ষমা চা । যেভাবে চাওয়া তোর ঠিক মনে হয় সেভাবে । - আমি প্রথমে মায়ের দিকে এগিয়ে যাই । মায়ের পায়ের কাছে হাটুগেরে বসে মাকে বলি , - আমি সরি মা , এরকম ভুল আর হবে না । এই বলে মায়ের পায়ে হাত দিয়ে প্রনাম করি । - ঠিক আছে , এরকম ভুল যেন আর না হয় । এই বলে মা আমার মাথায় হাত রেখে আশীর্বাদ করে । আমি উঠে একইভাবে বোনের কাছে ক্ষমা চাওয়ার জন্যে ওরদিকে এগিয়ে যাই । ওর লাল চটি পরা পায়ের কাছে হাটুগেরে বসে হাতজোড় করে বলি , - আমার ভুল হয়ে গেছে বোন , আমাকে ক্ষমা করে দে । - এই বলে ওর পায়ে হাত দিয়ে প্রনাম করব ভেবেছিলাম , কিন্তু কেন জানিনা তার বদলে নিজের মাথাটা বোনের চটি পরা পায়ের উপর নামিয়ে দিলাম। ওর পায়ের উপর নিজের কপালটা ঘষতে ঘষতে বারবার ওর কাছে ক্ষমা চাইতে থাকি । মা বেশ বড় বড় চোখ করে আমাদের কান্ড দেখতে থাকে । - একটু পরে বোন ওর লাল চটি পরা ডান পা আমার মাথার উপর রেখে বলে , যা ক্ষমা করে দিলাম এবারের মত । গিয়ে পড়তে বস । আমি যা বলি সেভাবে চল , তোরই ভাল হবে দাদা । - আমি ওর পায়ে আলতো একটা চুমু খেয়ে বলি , - -সেটা আমি জানি বোন । এখন থেকে আমি তোর সব কথা শুনব । এই বলে আমি উঠে পড়তে চলে যাই । মা আর বোন খুশী মনে আবার খেতে যায় । - যা হল এক্ষুনি আমার কিছুতেই বিশ্বাস হচ্ছিল না । সত্যি আমি মায়ের সামনে নিজের ছোট বোনের চটি পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম ? ভাবতেই দারুন ভাল লাগছিল আমার । ***** - সন্ধ্যা ৬ টায় মা টিফিন করতে ডাকল । টানা ৪ ঘন্টা পড়ে আমি উঠলাম। মন ভাল থাকলে পড়া যে সত্যি ভাল হয় সেটা আজ বুঝতে পারছিলাম। আজ ৪ ঘন্টায় আমি যা পড়েছি অন্যদিন ৪০ ঘণ্টায়ও তা পড়া হয়না আমার । বোন আমার মাথায় চটি পরা পা রেখে আশীর্বাদ করাতেই আমার এত উন্নতি হয়েছে , মনে মনে এটাই ভাবছিলাম , আর মন খুশিতে ভরে উঠছিল । - টিভির ঘরে খাটে বাবা বসে আর মেঝেতে চেয়ারে বোন । বাবা যে কখন অফিস থেকে ফিরেছে খেয়ালই করিনি আমি । মা সবার হাতে টিফিন দিল । আমি নিজে থেকেই বোনের পায়ের কাছে মেঝেতে বসে পরলাম । ওর পরনে ছাই রঙের জ্যাকেট , কালো প্যান্ট , পায়ে লাল চটি । ফরসা মুখে হাসি ঝুলিয়ে বাঁ পায়ের উপর ডান পা তুলে বসে ছিল আমার বোন রিয়া , যাকে দেখলেই প্রভু বলে ডাক ছেড়ে পা জড়িয়ে ধরতে ইচ্ছা করে আমার । - তোকে এভাবে মন দিয়ে পড়তে দেখে খুব ভাল লাগল । এভাবে পড়লে দেখবি h.s এ খুব ভাল রেসাল্ট করবি । বাবা বলল । - এর ক্রেডিটটা কিন্তু তোমার মেয়ে রিয়ারই পাওয়া উচিত । আজকেও খাওয়ার পর টিভি খুলেছিল রাজু । আমি বললাম , রাজু শুনল না । রিয়া গিয়ে থাপ্পর মারতে কাজ হয়েছে । সেই থেকে টানা ৪ ঘন্টা পরেছে ও । বললে বিশ্বাস করবে না , রিয়া রাজুকে নিজের পায়ে মাথা রেখে ক্ষমাও চাইয়েছে । এখন বুঝছি ভালই করেছে , মা বলল বাবাকে । বাবার মুখ দেখে বুঝলাম, যা শুনছে, বিশ্বাস করতে পারছে না । অফিস থেকে ফিরে এসে যদি কোন বাবা শোনে তার ছেলে ছোট বোনকে প্রনাম করে একদম ভাল ছেলে হয়ে গেছে , কারই বা বিশ্বাস হবে? - যাক গে , ও ঠিক ঠাক পড়ছে , এটাই বড় কথা । রিয়া , তোর দাদা যখন তোর কথা শোনে , তখন ও না পড়লে এখন থেকে তোর যা ইচ্ছা শাস্তি দিবি তুই ওকে । - বোনের মুখে হাসি ফুটে উঠল বাবার কথা শুনে । - সে তো দেবই বাবা । ছেলেদের মানুষ করতে হলে একটু শাস্তি দিতে হয় । ওর কথা শুনে আমার মনে হল যেন ও আমার ৪ বছরের বড় দিদি । - দাদা, আমার পা টিপে দে তোএকটু খেতে খেতে । এই বলে বোন ওর চটি পরা পা দিয়ে আমাকে একটু খোচা দিল । - আমি ঘুরে বসলাম বোনের পায়ের কাছে । বোন চটি খুলল না , চটি পরা পা দুটোই আমার কোলে তুলে দিল । - মা বাবাকে বলল , এদের ব্যাপারটা কি তুমি একটু বোঝার চেস্টা কর তো? রাজু হঠাত রিয়ার এত বাধ্য হয়ে গেল কেন ? - আমি বোনের লাল চটি পরা পা দুটো বেশ মন দিয়ে টিপতে লাগলাম । বাবা , মা ভুরু কুচকে দেখতে লাগল আমাদের । - আর একটু জোরে টেপ দাদা , বেশ আরাম হচ্ছে । - বোনের কথায় আমি আরো মন দিয়ে ওর পা টিপতে লাগলাম , আর মাঝে মাঝে ওর পা থেকে হাত সরিয়ে পাশে রাখা থালা থেকে টিফিন খেতে লাগলাম । ফলে বোনের চটির তলার ময়লা আমার হাত থেকে লুচি তরকারিতে লেগে যেতে লাগল । আমি বোনের চটির তলার ময়লা মেশা খাবার খাচ্ছি, এই অনুভূতি টাও দারুন ভাল লাগতে লাগল। - বোন হঠাত ওর চটি পরা ডান পাটা আমার কোল থেকে তুলে আমার কাঁধে রাখল । - মন দিয়ে আমার সেবা কর দাদা , এতে তোর মনঃসংযোগ বাড়বে , আরো ভাল পড়া মনে রাখতে পারবি । - বোনের লাল চটি পরা ডান পা আমার কাধে রাখা, আর আমি ওর বাঁ পা টা মন দিয়ে টিপছি , বাবা মায়ের সামনেই । - তোদের ব্যাপারটা কি বলতো ? বাবা ভুরু কুচকে আমাকে জিজ্ঞাসা করল । - কিছু না বাবা , আমার সেবা করলে দাদার পড়ায় মন বসে , তাই না দাদা ? রিয়া আমার দিকে তাকিয়ে প্রশ্ন করল । - আমি রিয়ার চটি পরা পা টিপতে টিপতে উত্তর দিলাম , - হ্যাঁ বাবা । - বেশ , এতে তো খারাপ কিছু নেই । এতে তোর পড়াশোনায় উন্নতি হলে তো ভালই । কিন্তু ব্যাপারটা বড় অদ্ভুত লাগছে । বাবা বলল । বাবার মুখ দেখে বুঝলাম, যা শুনছে, বিশ্বাস করতে পারছে না । অফিস থেকে ফিরে এসে যদি কোন বাবা শোনে তার ছেলে ছোট বোনকে প্রনাম করে একদম ভাল ছেলে হয়ে গেছে , কারই বা বিশ্বাস হবে? - যাক গে , ও ঠিক ঠাক পড়ছে , এটাই বড় কথা । রিয়া , তোর দাদা যখন তোর কথা শোনে , তখন ও না পড়লে এখন থেকে তোর যা ইচ্ছা শাস্তি দিবি তুই ওকে । - বোনের মুখে হাসি ফুটে উঠল বাবার কথা শুনে । - সে তো দেবই বাবা । ছেলেদের মানুষ করতে হলে একটু শাস্তি দিতে হয় । ওর কথা শুনে আমার মনে হল যেন ও আমার ৪ বছরের বড় দিদি । - দাদা, আমার পা টিপে দে তোএকটু খেতে খেতে । এই বলে বোন ওর চটি পরা পা দিয়ে আমাকে একটু খোচা দিল । - আমি ঘুরে বসলাম বোনের পায়ের কাছে । বোন চটি খুলল না , চটি পরা পা দুটোই আমার কোলে তুলে দিল । - মা বাবাকে বলল , এদের ব্যাপারটা কি তুমি একটু বোঝার চেস্টা কর তো? রাজু হঠাত রিয়ার এত বাধ্য হয়ে গেল কেন ? - আমি বোনের লাল চটি পরা পা দুটো বেশ মন দিয়ে টিপতে লাগলাম । বাবা , মা ভুরু কুচকে দেখতে লাগল আমাদের । - আর একটু জোরে টেপ দাদা , বেশ আরাম হচ্ছে । - বোনের কথায় আমি আরো মন দিয়ে ওর পা টিপতে লাগলাম , আর মাঝে মাঝে ওর পা থেকে হাত সরিয়ে পাশে রাখা থালা থেকে টিফিন খেতে লাগলাম । ফলে বোনের চটির তলার ময়লা আমার হাত থেকে লুচি তরকারিতে লেগে যেতে লাগল । আমি বোনের চটির তলার ময়লা মেশা খাবার খাচ্ছি, এই অনুভূতি টাও দারুন ভাল লাগতে লাগল। - বোন হঠাত ওর চটি পরা ডান পাটা আমার কোল থেকে তুলে আমার কাঁধে রাখল । - মন দিয়ে আমার সেবা কর দাদা , এতে তোর মনঃসংযোগ বাড়বে , আরো ভাল পড়া মনে রাখতে পারবি । - বোনের লাল চটি পরা ডান পা আমার কাধে রাখা, আর আমি ওর বাঁ পা টা মন দিয়ে টিপছি , বাবা মায়ের সামনেই । - তোদের ব্যাপারটা কি বলতো ? বাবা ভুরু কুচকে আমাকে জিজ্ঞাসা করল । - কিছু না বাবা , আমার সেবা করলে দাদার পড়ায় মন বসে , তাই না দাদা ? রিয়া আমার দিকে তাকিয়ে প্রশ্ন করল । - আমি রিয়ার চটি পরা পা টিপতে টিপতে উত্তর দিলাম , - হ্যাঁ বাবা । - বেশ , এতে তো খারাপ কিছু নেই । এতে তোর পড়াশোনায় উন্নতি হলে তো ভালই । কিন্তু ব্যাপারটা বড় অদ্ভুত লাগছে । বাবা বলল । - আমি কোন উত্তর দিলাম না । বোন ওর চটি পরা বাঁ পাটা আমার কাধে তুলে দিয়েছে এখন । আর আমি ওর ডান পাটা টিপে দিচ্ছি । আমি বোনের লাল চটি পরা ডান পাটা নিজের বুকের মাঝখানে চেপে ধরে মন দিয়ে টিপতে লাগলাম । বোন ঠোটের কোনে হাসি ঝুলিয়ে আমার সেবা নিতে নিতে টিভি দেখতে লাগল । আর বাবা মা আশ্চর্য হয়ে আমাদের অদ্ভুত কান্ড দেখে যেতে লাগল । প্রায় ৩০ মিনিট বোনের পা টেপার পর বোন ওর চটি পরা ডান পাটা আমার মুখে রাখল । আমি অবাক হয়ে বোনের দিকে তাকালাম । আলতো করে একটা চুমুও খেলাম ওর লাল চটির তলায় । বোন ওর চটির তলাটা আমার মুখে একটু ঘষল , তারপর আমার মুখটা চটি পরা পায়ের তলা দিয়ে ঠেলে বলল, "এই ছেলে , এবার গিয়ে পড়তে বস । মন দিয়ে পড়বি , নাহলে কিন্তু মার খাবি আমার কাছে ।" আমি বোনের চটি পরা পাদুটো দুহাতে ধরলাম । তারপর নিজের মাথাটা নামিয়ে দিলাম ওর পায়ের উপর । ওর পায়ের পাতায় নিজের মাথা ঠেকিয়ে বললাম , "আমার মাথায় পা রেখে একবার আমাকে আশীর্বাদ করে দে বোন, আমার পড়া খুব ভাল হয় তোর আশীর্বাদ পেলে । তারপরও যদি তোর যদি মনে হয় আমি মন দিয়ে পরছি না তুই আমাকে যত খুশি মারতে পারিস ।" - বোন মুখে হাসি ফুটিয়ে ওর চটি পরা ডান পাটা আমার মাথার উপর রাখল, -" ভাল করে পড় দাদা , আমার আশীর্বাদ তোর সাথে রইল ।" - বাবা মা চোখ বড় বড় করে আমাদের দেখতে লাগল । হয়তো আমাদের বাধা দিত অন্য সময়ে , কিন্তু যেহেতু এই আচরণের মাধ্যমে বোন আমাকে পড়তে পাঠাচ্ছে , তাই আর কিছু বলল না বাবা মা । আমি উঠে চলে আসার সময়ে দেখি মায়ের চোখে মুখে আশ্চর্য ভাবের বদলে মুখে একটা মুচকি হাসি ফুটে উঠেছে। ***** আমি নিজের ঘরে গিয়ে পড়তে বসলাম । মন আজ অসম্ভব খুশি । নিজেকে বোঝাতে লাগলাম যেভাবেই হোক ভাল রেসাল্ট করতে হবে । আমার ছোট বোন আমার মাথায় চটি পরা পা রেখে আমাকে আশীর্বাদ করেছে । এই আশীর্বাদ বৃথা হতে দেওয়া যায়না । আর রেসাল্ট ভাল হলে চিরদিন এভাবে বাবা মায়ের সামনে ছোট বোনের সেবা করতে পারব । বোনের সেবা করে আমার উন্নতি হচ্ছে বুঝতে পারলে বাবা মা আমাকে কিছু বলবে না বুঝতে পারছিলাম । তখনও অবশ্য বুঝতে পারিনি , আমার "মগজ ধোলাই" করে পড়াশোনা করিয়ে নিয়ে ভাল রেজাল্ট আর কেরিয়ার বানানোর জন্য মা, মাসি, রিয়া আর রিমা ( আমার ৪ মাসের ছোট একই ক্লাসে পড়া মাসির মেয়ে) মিলে কত বড় "ষড়যন্ত্র" করছে, আর রিয়ার হঠাত অতিরিক্ত ডমিনেশান তারই অংশ! আমি বেশ মন দিয়ে পড়ছিলাম । হঠাত চুলে টান পড়ায় তাকিয়ে দেখি আমার বোন রিয়া আমার পাশে দাঁড়িয়ে বাঁ হাত দিয়ে আমার চুল মুঠো করে ধরে টানছে । আমার বেশ ব্যাথা লাগছিল , তবু কিছু বললাম না বোনকে । আমার উপর অত্যাচার চালিয়ে যেতে দিলাম ওকে । বেশ কিছুক্ষণ আমার চুল টেনে যেতে লাগল বোন । একটু পড়ে খুব ব্যাথা লাগতে তাকিয়ে দেখি আমার মাথা থেকে কয়েকটা চুল ছিঁড়ে বোনের হাতে চলে গেছে । বোন চোখ বড় বড় করে বলল , "তোর এতগুলো চুল টেনে ছিড়ে দিলাম, তুই কিছু বললি না ? তোর কি ব্যাথাও লাগে না ?" বোন খাটের পাশে দাঁড়িয়ে ছিল । আমি খাট থেকে উঠে ওর পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে পড়লাম । ওর সামনে হাত জোড় করে বললাম , "সে তো লাগেই । কিন্তু তুমি আমার মালকিন, আমার প্রভু । তুমি আমাকে যত খুশি ব্যাথা দিতে পার । আমার কোন অধিকার নেই তোমাকে বাধা দেওয়ার ।" শুনে বোন খাটে বসে পরে হো হো করে হাসতে লাগল । আমি ওর পা দুটো দুহাতে ধরে আবার নিজের মাথাটা ওর পায়ের উপর নামিয়ে দিলাম । একটু পরে বোন হাসি থামিয়ে চটি পরা বাঁ পাটা আমার মাথায় বোলাতে বোলাতে বলল , "ওরে বুদ্ধু , আমি তোর প্রভু হতে যাব কেন ? তুই আমার দাদা ,আমি তোর ছোট বোন । অন্য বোনেরা বড় দাদাদের ভয় পায় ,আর তুই আমার পায়ে মাথা ঘষিস । পরীক্ষার চাপে তোর মাথাটা একদম গেছে রে দাদা ।" আমি ওর চোখের দিকে কাতর দৃষ্টিতে তাকাই । "প্লিজ বোন ,আমার খুব ভাল লাগে তোকে নিজের মনিব বলে ভাবতে , তোর সেবা করতে । প্লিজ বোন ,আমাকে তোর সেবা করতে দিস রোজ এভাবে । তোর সেবা করতে পেলে আমি জীবনে সব করতে পারব । প্লিজ বোন , আমার উপর একটু দয়া কর ।" এই বলে আমি বোনের পায়ে একের পর এক চুমু খেতে থাকি । বোন বাধা দেয়না । আমার মাথায় অন্য পাটা বোলাতে বোলাতে বলে , ‘আমার তো ভালই লাগছে রে দাদা । সবার সামনে বড় দাদাকে এভাবে কন্ট্রোল করার মজাই আলাদা। আর এর ফলে তুই যেরকম মন দিয়ে পড়ছিস তাতে তোর ভালই হবে। আমরা সবাই সেটাই চাই শুধু।" আমি বোনের পায়ের তলায় শুয়ে পরি । ওর চটি পরা পা দুটো নিজের মুখের উপর তুলে নিয়ে ওর চটির তলায় চুম্বন করতে করতে বলি ‘থ্যাঙ্ক ইউ বোন । তোকে আমি খুব ভালবাসি, তোর সেবা করতে আমার খুব ভাল লাগে’ । আমি ওর পা টিপতে টিপতে আসতে আসতে চুমু খেতে থাকি ওর চটির তলায় । ‘আমিও তোকে খুব ভালবাসি দাদা । আর তুই যখন আমার সেবা করতে এত ভালবাসিস , আর আমারও সেটা ভাল লাগে তাহলে আমরা এভাবে মনিব- চাকরের মত সময় কাটাতেই পারি । এতে আমাদের দুজনেরই লাভ দাদা। আর আমার কথা শুনে তুই টিভি আর গেমের নেশা ছেড়ে পড়ছিস এটা সবচেয়ে বড় কথা। হাজার হোক, আমি তোর বোন, তুই আমার দাদা। আমরা একে অপরকে ভাল হতে, খুশি থাকতে এগিয়ে যেতে সাহায্য না করলে আর কে করবে বল?’ -বোন বলে , আমার মুখের উপর ওর লাল চটির তলা ঘষতে ঘষতে । আমি মন দিয়ে বোনের পা টিপতে টিপতে ওর চটি পরা পায়ের আদর খেতে থাকি ,আর চুমু খেতে থাকি ওর চটির তলায় । মাঝে মাঝে জিভ বার করে আসতে আসতে চাটতে থাকি ওর চটির তলা । জবাবে বোন আমার মুখে আলতো করে একটা লাথি মেরে আমার দিকে তাকিয়ে মিটিমিটি হাসতে থাকে । হঠাত দেখি আমার ঘরের দরজা ঠেলে বাবা ঘরে ঢোকে । আমি তখন নিজের ঘরে খাটে বসা বোনের পায়ের তলায় শুয়ে বোনের চটির তলায় চুমু খেতে খেতে ওর পা টিপে দিচ্ছি । আমাদের এই অবস্থায় দেখে বাবার চোখ কপালে উঠে যায় । ‘এসব কি করছিস তোরা ?’ বাবা একটু সামলে নিয়ে প্রশ্ন করে । ‘কিছু না বাবা , এএ...’ আমার ঠোঁট জোড়া বোন চটি পরা ডান পা দিয়ে চেপে ধরায় আমার উত্তর আটকে যায় । বাবার সামনেই বোন আমার ঠোঁট দুটো চটি পরা ডান পা দিয়ে ঘষতে থাকে । আমার ঠোঁট দুটো বোন চটি পরা পা দিয়ে একবার বাঁদিকে , একবার ডানদিকে ঘষতে থাকে । এক তীব্র আনন্দ আমার সাড়া শরীরে যেন ঝঙ্কার তুলতে থাকে । বাবার সামনেই আমার ছোট বোন আমার কপাল আর ঠোঁট চটি পরা পা দিয়ে ঘষতে থাকে । বাবা যেন কথা বলার শক্তি হারিয়ে ফেলেছে । চুপ করে এক দৃষ্টিতে দেখতে থাকে আমাদের । - "কিছু না বাবা , দাদাকে দিয়ে পা টেপাচ্ছি আর দাদার মুখে পা রেখে একটু আশীর্বাদ করছি ওকে । এভাবে রোজ আমার আশীর্বাদ পেলে দেখবে ও খুব ভাল রেসাল্ট করবে ।" ‘তুই তো রাজুর থেকে ছোট , তোর আশীর্বাদে ওর কি করে এত ভাল হবে ?’ বাবা প্রশ্ন করে । ‘আমি ছোট তো কি হয়েছে ? মেয়ে তো । খারাপ ছেলেরা মেয়েদের আশীর্বাদ পেলে খুব ভাল হয়ে যায় । দেখছ না দাদা আজ কি সুন্দর পড়াশোনা করছে ?’ বোন ভুরু নাচিয়ে এমন হাসি মেশানো স্বরে কথাটা বলে বাবাকে যে বোঝাই যায় ও মজা করছে। ওর ডান চটির তলা আমার ঠোঁট দুটোকে নিয়ে খেলা চালিয়ে যায় । আমিও বোনের পা টিপতে টিপতে ওর চটির তলায় আসতে আসতে চুমু খেতে থাকি আমাদের বাবার সামনেই । ‘তাই তো দেখছি । কি জানি , কি যে হচ্ছে, আমার মাথায় কিছু ঢুকছে না’ । বাবা হতাশ গলায় বলে । ‘তুমি ছেলেকে ইঞ্জিনিয়ার বানাতে চাওনা ? দেখবে , আমার সেবা করে কিরকম ও ভাল কলেজে ইঞ্জিনিয়ারিঙে চান্স পেয়ে যাবে’ । ‘তাহলে তো খুবই ভাল হয় । কিন্তু রাজুর পড়াশোনার যা অবস্থা ! ও কি পারবে ?’ ‘তুমি শুধু দেখে যাও বাবা । না পেলে আমাকে বল । এখন থেকে ওর সাথে আমার আশীর্বাদ থাকবে । ও এখন সব পারবে। আসলে ও খুবই ভাল ছাত্র, কিন্তু খুব ফাঁকিবাজ। কিন্তু আমার কন্ট্রোলে থাকলে ও পড়াশোনা করে টিভি দেখা বা গেম খেলার চেয়েও বেশ আনন্দ পাবে’ । এই বলে বোন আমার মুখে আলতো করে একটা লাথি মারল চটি পরা পা দিয়ে , ‘কি রে গাধা , আমার কথা ঠিক না?’ আমি আমার বোন রিয়ার চটি পরা পায়ের তলায় চুমু খেয়ে উত্তর দিলাম, ‘ একদম ঠিক। আর তোমার আশীর্বাদ সাথে থাকলে আমি সব পারব প্রভু’ । ‘যা , একটা বাটি আর জল নিয়ে এসে আমার পা ধুয়ে জল খা এখন । মা কেও ডেকে আন , মাও দেখুক কি করে তার ছেলের উন্নতি হচ্ছে’ । বোন মুখে হাসি ঝুলিয়ে বলে । ‘যো হুকুম মালকিন’ , বলে আমি বোনের অন্য চটির তলায় একটা চুমু খেয়ে উঠতে যাই বোনের পা ধুয়ে জল খাওয়ার জন্য বাটি আর জল আনতে । আমার বুকের মধ্যে তখন যেন কেউ হাজারটা ঢাক পেটাচ্ছে একসাথে ! উফফ, কি যে আনন্দ হচ্ছে আমার !! তখনই আমার মুখের উপরে বোনের লাল চটি পরা ডান পায়ের লাথি এসে পরে। " আমি মজা করছিলাম রে ছাগল। যা, মাকে রাতে আমার জন্য মাংসের সাথে লুচি করতে বলে আয়, আমার খুব লুচি খেতে ইচ্ছা করছে। আর এসে সাথে সাথে পড়তে বসবি। ফাঁকি দিতে দেখলে ঘুসি মেরে তোর দাঁত ফেলে দেব।" - আমাকে মজাচ্ছলে করা ডমিনেশানে রিয়া নিজেই হাসতে থাকে। আমি রান্নাঘরে গিয়ে দেখি মা নেই। মায়ের ঘরে গিয়ে দেখি মা দরজার দিকে পিছন ফিরে চেয়ারে বসে কার সাথে যেন ভিডিও চ্যাট করছে। আমি দরজার ঠিক বাইরে মিনিট খানেক অপেক্ষা করেই বুঝি মা তার জমজ বোন, আমার মাসি, আর তার মেয়ে রিমার সাথে ভিডিও কলে ব্যাস্ত। আর কিছুক্ষন অপেক্ষা করতেই বুঝতে পারি আমাকে নিয়ে কি গভীর "চক্রান্ত" তারা করেছে! এই চক্রান্তে মা, মাসি, রিয়া, রিমা সবাই যুক্ত। মাস খানেক আগে টেস্ট পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরে মাসির বাড়ি গিয়ে আমার বন্ধুর মত কাজিন বোন রিমাকে গল্প করতে করতেই রিয়ার প্রতি আমার অতিরিক্ত সাবমিসিভ ফিলিং প্রকাশ করে ফেলেছিলাম। সে আমার " বিশ্বাসভঙ্গ" করে সেটা রিয়ার কাছে প্রকাশ করে দিয়েছে! আর তারপরে মা আর মাসির সাথে বসে দুই বোন আমার সেই দূর্বলতার "ফায়দা" তুলে আমাকে দিয়ে ভাল রেজাল্ট করানোর গভীর চক্রান্ত করছে! ভাগ্যিস, আমি এই সময়েই মায়ের ঘরে এসেছিলাম, তাই সব জানতে পারলাম। মিনিট ৫ আমি চুপিচুপি ওদের কথা শুনে ঘরে ঢুকে এলাম। তারপরে মাকে বললাম, " ও, নিজেই চক্রান্ত করে আবার আমার রিয়ার পা টিপে দেওয়ায় অবাক হচ্ছিলে?" মা হেসে বলে " সব তোর ভালর জন্যই। আর আসল চক্রান্ত তোর দুই বোন করেছে, বিশেষ করে রিমা। যা বলবি ওকে বল!" আমি ভিডিও চ্যাটে মুখ দেখিয়ে বলি " এটা তুই ভাল করলি না রিমা। তোকে বিশ্বাস করে যা বলেছিলাম সবার সামনে ফাঁস করে দিলি বিশ্বাসঘাতকের মত? তোকে সামনে পেলে আমি এর প্রতিশোধ নেব!" আমার কথা শুনে রিমা হাসিতে ফেটে পরে বলে কি প্রতিশোধ নিবি? রিয়ার মত আমার জুতোতেও চুমু খেতে খেতে আমাকেও প্রভু বলে ডাকবি, তাই তো?" সত্যি বলতে আমার আপন বোন রিয়ার মত কাজিন বোন রিমাও আমার খুব কাছের। রিমাকেও আমি রিয়ার মতই ভালবাসি শ্রদ্ধা করি। রিয়ার মত রিমার প্রতিও আমি একইরকম সাবমিসিভ ফিল করি। কিন্তু সেটা ওকে আমি বলিনি, তবু ও বুঝে নিয়েছে বা আন্দাজ করেছে যেভাবেই হোক। " হ্যাঁ, সেটাই প্রতিশোধ হবে।" - আমি খুশি হয়ে বলে ফেলি। " শোন গাধা! পরীক্ষার আগে একা পড়তে চাপ আর বোর লাগে। তাই আমি ঠিক করেছি কালই তোদের বাড়ি চলে যাব। পরীক্ষা শেষ হওয়া অবধি তোদের বাড়িতেই থাকব আর দুজনে একসাথে পড়ব। তুই মন খুলে যত ইচ্ছা ভক্তি শ্রদ্ধা দেখাস রিয়াকে আর আমাকে, যত ইচ্ছা সেবা করিস আমাদের। কিন্তু এই কয়েক মাস নো টিভি, নো মোবাইল! আমরা দুই বোন যা বলব তাই শুনবি তুই। নাহলে একটা থাপ্পরও তোর গালের বাইরে পরবে না!" " আর লাথি?" - আমি জিজ্ঞাসা করেই ফেলি। " ওটা কথা শুনলে তোর পুরষ্কার হবে গাধা!" এই বলে রিমা বেশ খানিকটা হেসে বলে দুজনকেই কিন্তু সিরিয়াস হতে হবে এই কয়েক মাস। আমাদের দুজনেরই বেসিক ভাল। যদি কয়েক মাস একসাথে কষ্ট করি আর একসাথে ভাল সরকারী কলেজে ভাল ডিপার্টমেন্টে ইঞ্জিনিয়ারিং এ চাবস পাই তাহলে কি ভাল লাগবে জাস্ট ভাব!" " তুই যা রেজাল্ট করেছিস টেস্টে তুই তো পেয়েই যাবি।"- আমি রিমাকে বলি। "আর তুই?" রিমার প্রশ্নের উত্তরে আমি বলি, " আপনারা দুই বোন মেরে ধরে পড়ালে আমিও বাধ্য হবে পেতে ম্যাডাম !" " যা, এবার রিয়ার পায়ে মাথা রেখে প্রণাম করে টানা ৩ ঘন্টা পড়ে ফেল। কাল বিকালে আমি তোদের বাড়িতে এলে আমাকেও একইভাবে ভক্তিভরে প্রণাম করবি কিন্তু!" " আর যদি না করি?" " জুতো পরা পায়ের লাথি সোজা তোর নাকের উপরে পরবে। এখন যা! তোকে পরের কয়েক মাস কিভাবে গিনিপিগ বানিয়ে রেখে ভাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে পাঠানো যায় সেই নিয়ে মাসির সাথে আমাদের সিক্রেট কথা চলছে। তুই যা এখন!" আমি মাকে বোনের লুচির বায়নার কথা বলে বোনের ঘরে গিয়ে দেখি সেও পড়তে বসেছে। আমি শাষ্টাঙ্গে ওর চটি পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রণাম করে নিজেও পড়তে বসে গেলাম। পরের কয়েক মাস আমার জীবনে এভাবেই চলল। রিয়া আর রিমার সেবা করা আর পড়া ছাড়া আর কোনদিকে তাকাই নি আমি। H.S. এর রেজাল্টে রিমার এল ৯১%, আমার ৮৪%। আমি যা সময় দিয়েছি গত ২ বছরে তার তুলনায় অনেক ভাল। আর আরো আশ্চর্য, আমাদের দুজনের রাজ্যের জয়েন্টের rank এল একদম পরপর, তাও হাজারের মধ্যে। দুজনেই একই সরকারী কলেজে একই ডিপার্টমেন্টে ভর্তি হলাম আমরা। আমার আশংকা অবশ্য সত্যি হয় নি। কলেজ পাওয়ার পরেও আমাকে খেলাচ্ছলে চাকরের মত ব্যবহার করা, কথায় কথায় মারা আর অপমান করা, চাকরের মত কাজ করানো বা মুখের উপরে জুতো পরা পা তুলে দিয়ে বসে পা টেপানো, কোনটাই রিয়া আর রিমা বন্ধ করে নি, বরং আরো বাড়িয়েছে। আর সত্যি বলতে নিজের কেরিয়ারের সাফল্যের চেয়ে এটাই আমার অনেক বেশি ভাল লাগে!!

Wednesday, 1 January 2025

বোকা খোকার জীবন..

বোকা খোকার সাবমিসিভ জীবন.. আমি খোকা, ছোট থেকে আমার দিদি বা বন্ধুরা আমাকে বোকা খোকা বলে ডাকে। এটা আমার জীবনের অভিজ্ঞতা। অভিজ্ঞতা গল্পের মত হয় না, তাতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কিছু সুখকর স্মৃতির সাথে অনেক দু:খ-যন্ত্রনা-একঘেয়েমি-দুশ্চিন্তা ইত্যাদি নানা জিনিস মিশে থাকে। আমার জীবনের অভিজ্ঞতাও তেমনই। আমার জন্ম কলকাতার খুব কাছেই এক ছোট শহরে। যৌথ পরিবার। আমার জন্মের সময়ে পরিবারে ছিল ঠাকুরদা-ঠাকুমা-বাবা আর তার দুই ছোট ভাই, সাথে আমার মা আর দিদি। দিদি আমার চেয়ে বয়সে প্রায় ৩ বছরের বড়। আমি যখন খুব ছোট তখন ঠাকুরদা মারা যায়, মেজ কাকু বাড়ি ছেড়ে বাইরে চলে যায় কাজের সুত্রে। পরে থাকি আমি-দিদি-বাবা-মা আর ঠাকুমা ও ছোট কাকু। আমার যখন বছর ১১-১২ বয়স তখন এই কাকুর বিয়ে হয় ও কাকিমা আমাদের বাড়িতে আসে। তখন আমাদের ছোট দোতলা বাড়ি ছিল। বাড়ির একতলায় আমি-দিদি- বাবা- মা থাকতাম। দোতলায় ঠাকুমা আর কাকু থাকত। আমাদের পরিবার অনেক দিক থেকেই খুব অদ্ভুত ছিল। বেশ ধার্মিক গোঁড়া হিন্দু পরিবার। ঠাকুমা দোতলাতেই পুজা আচ্চা নিয়ে থাকত সারাদিন। আমার বাবাও খুব ধার্মিক ছিল, মাও। কিন্তু তারপরেও আমার জন্মের পর থেকেই আমার বাবা বা ঠাকুমার সাথে মায়ের সম্পর্ক খুব খারাপ হয়ে আসে। এর একটা কারন ছিল মায়ের পরিবার যেই গুরুর ভক্ত ছিল তাকে আমার ঠাকুমা পছন্দ করত না, উলটে ঠগ বলত। তাকে বাড়িতে আনা বা পরামর্শ মানা তো দূর। আরো অন্য অনেক সমস্যার কারন থাকতে পারে, আমি তা জানি না। তবে জন্মের পর থেকেই দেখতাম মায়ের সাথে বাকিদের কথা কাটাকাটি। মা এর পরে কখনো আমাকে নিয়ে আর বেশিরভাগ সময়েই না নিয়ে লম্বা সময়ের জন্য মামাবাড়ি চলে যেত। নিজের ইমোশনাল যন্ত্রনা ঢাকার জন্য হয়ত কিছু না বুঝেই বলত, " তুই অপয়া। তোর জন্যই এত সমস্যা।" আমার অপরিনত শিশু মস্তিস্ক হয়ত সেই কথাটাই সত্যি বলে ধরে নিয়েছিল। আমি অপয়া, আমার মধ্যে ভয়ানক খারাপ কিছু আছে। কেউ আমাকে চায় না। আমাকে পরিবার বা সমাজ হয়ত ছুঁড়ে ফেলে দেবে। সেটা যদি আমি না চাই তাহলে আমাকে extreme sacrifice করে অন্যদের মন জয় করে তাদের approval আদায় করতে হবে। আমার এই চিন্তার প্রথম ফায়দা তোলে আমার দিদি। আমার যখন থেকে স্মৃতি আছে, ওই ৪-৫ বছর বয়স থেকে, তখন থেকেই দিদি আমাকে দিয়ে বিভিন্ন কাজ করিয়ে নেয়। আমার যখন বছর ৫ বয়স তখনকার একটা স্মৃতি আমার মনে আছে। কাজের দিন, বাবা-কাকা অফিসে গেছে। ঠাকুমা যথারীতি পুজো-আচ্চা নিয়ে ব্যাস্ত। মা রাগ করে মামাবাড়ি চলে গেছে। আমার ভয়ানক খারাপ ফিল হচ্ছে। আমি তখনো স্কুলে ভর্তি হইনি। কিন্তু দিদি স্কুলে পরে। দিদি রেডি হয়ে সোফায় বসে আমাকে বলল, " আমার স্কুল জুতোটা নিয়ে আয় তো।" আমি শুধু চাইছিলাম দিদি বাড়িতে থাকুক, নাহলে অত বাচ্চা বয়সে বাড়িতে একা থাকতে আমার খুব আন্সেফ ফিল হত। অবচেতন মন হয়ত ভাবত মা চলে গেছে, আর আসবে না। দিদিও চলে যাবে। হয়ত বাবা কাকুরাও আমাকে ফেলে চলে যাবে। আমি অপয়া-দূর্ভাগা। আমাকে কেউ চায় না। এই চিন্তা থেকেই যে খারাপ আর নিজের সম্পর্কে খুব নিচু অনুভব হত তাই থেকেই হয়ত মাথা চাইত এক্সট্রিম কিছু করে অন্তত কারো কাছে নিজেকে ইউজফুল প্রমান করতে। সেই থেকেই হয়ত দিদি স্কুলে যাক না চাইতেও আমি দিদির সাদা জুতো জোড়া মাথায় রেখে দুই হাতে ধরে দিদির কাছে এলাম। ( হয়ত কয়েকদিন আগে ধার্মিক ঠাকুমার কাছে ভগবান রামের পায়ের খড়ম তার ছোট ভাই ভরত মাথায় করে নিয়ে অযোধ্যায় ফেরার গল্প শুনেছিলাম বলে এটা আরো স্বাভাবিক লেগেছিল আমার)। আমাকে এইভাবে জুতো মাথায় করে আনতে দেখে দিদির মুখে দারুন একটা হাসি ফুটে উঠল। এই সম্মান সে এঞ্জয় করছে ও আমার দিদির প্রতি এই সাবমিসিভনেসকে সে ইউজ করতে চায় এরকম একটা ভাব ছিল সেই হাসিতে। আমি জুতো এনে পায়ের কাছে বসতে দিদি বলল " বেশ বড় হয়েছিস তুই এখন। আমার পায়ে জুতো মোজা পরিয়ে দিতে পারবি?" আমি হ্যাঁ বলে মাথা নেড়ে দিদির পায়ে মোজা পরাতে পরাতেই বললাম "আজ স্কুলে যেওনা দিদি প্লিজ।" শেষ পর্যন্ত আমি দিদির পায়ে মোজা- জুতো পরিয়ে দিলাম। তারপরে দিদি উঠতে গেলে দিদির পা দুটো দুই হাতে জড়িয়ে ধরে কাতর অনুরোধ করতে লাগলাম। দিদি বলল " আমার পায়ের উপরে মাথা রেখে বল। তাহলে ভেবে দেখব।" আমি তাই করলাম। মিনিট খানেক দিদির জুতো পরা পায়ে মাথা রেখে পা জড়িয়ে কেঁদে অনেক অনুরোধ করলাম। তারপরে দিদি জুতো পরা ডান পা দিয়ে আমার মাথাটা সরিয়ে দিয়ে বলল, " স্কুলে অনেক মজা হয়। বাড়িতে থেকে বোর হব নাকি? সর!" আমি " প্লিজ দিদি" বলে আরও ২-৩ বার দিদির পা জড়িয়ে ধরার চেষ্টা করেছিলাম পিছন থেকে। দিদি আবার জুতো পরা পা দিয়ে আমার মাথায় হালকা লাথি মেরে আমাকে সরিয়ে দিয়ে ক্যাজুয়ালি হেঁটে বেরিয়ে গিয়েছিল। আমার খারাপ লেগেছিল খুব। দিদির আচরনে নয়, নিজেকে অপয়া ও unwanted ভেবে। দিদি ফিরে আসার পরে অবশ্য কিছুটা সেফ লেগেছিল। দিদির পা থেকে জুতো খুলে দেওয়ার আগে আমি দিদির জুতোর উপরে চুম্বন করেছিলাম নিজে থেকেই। আর এরপর থেকে এটা রোজ দিদির স্কুলে যাওয়ার সময়ের রুটিন হয়ে দাঁড়িয়েছিল। আর আমার এই এক্সট্রিম সাবমিসিভনেস ইউজ করে অনেক কাজ করিয়ে নেওয়া সম্ভব সেটা দিদি ওই বয়সেই বুঝে গিয়েছিল। আমাকে দিদি চাকরের চোখে দেখতে শুরু করেছিল ওই বয়স থেকেই। দেখতে খারাপ, low confident, socially awkward আমাকে নিজের ভাই বলে কারো কাছে পরিচয় দিত না দিদি। নিজের অনেক বন্ধুর কাছেই আমাকে বাড়ির চাকর বলে পরিচয় দিয়েছিল দিদি। যা উলটে দিদির প্রতি আমার সাবমিসিভনেস বাড়িয়ে তুলেছিল। দিদি নিজের প্রায় সব কাজই আমাকে দিয়ে করাত এরপর থেকে। ঘর পরিস্কার থেকে বিছানা করা-তোলা, হোমওয়ার্ক কপি করা, পা টেপানো সব। দিদি আমাকে দিয়ে বেশি কাজ করালে একমাত্র মা বাড়িতে থাকলে আপত্তি করত। বাবা কিছুই বলত না, বরং দিদিকে সাপোর্ট করত। দিদি কিছু চাইলে বা করে দিতে বললে বাবা সাথে সাথে দিত। বাবা-কাকা-ঠাকুমাকে দিদি এইজন্যই হয়ত মায়ের চেয়ে বেশি ইউজফুল ভাবত নিজের জন্য। আর এই কারনেই হয়ত মায়ের সাথে দিদির একটু মানসিক দূরত্বও তৈরি হয়। দিদি আমাকে দিয়ে প্রথম পা টেপায় যখন তখন আমার বয়স ৭-৮ হবে। এরপরে এটাও ক্রমে রুটিন হয়ে দাঁড়ায়। দিদি খাটে শুয়ে থাকলে আমি দিদির পায়ের কাছে বসে পা টিপে দিতাম। আর দিদি চেয়ারে বা সোফায় বসলে আমি দিদির চটি পরা পা দুটো বুকের উপরে রেখে ওর পায়ের নিচে শুয়ে পা টিপে দিতাম। একদিন এইভাবে দিদির পা দুটো বুকে নিয়ে দিদির পা টিপে দিচ্ছি সন্ধ্যাবেলা । মা দেখে বলল, " তোর লজ্জা করে না? ছোট ভাইকে ঠান্ডা মেঝেতে পায়ের নিচে শুইয়ে ওর বুকে পা তুলে ওকে দিয়ে পা টেপাচ্ছিস?" দিদি ক্যাজুয়ালি টিভি দেখতে দেখতে উত্তর দিল, " এতে লজ্জার কি আছে? মা কালীও তো শিবের বুকে পা তুলে দাঁড়িয়ে থাকে। দেবী দূর্গাও তো অসুরকে পায়ের নিচে রাখে। আর লোকে সেই রূপে কালী আর দূর্গার পুজো করে। তাহলে আমি ভাইয়ের বুকে পা রাখলেই বা সমস্যা কি?" " তুই কি নিজেকে দেবী ভাবছিস যে দেবীদের সাথে নিজের তুলনা করছিস?"- মায়ের কথায় দিদি চটি পরা পা দুটো বুক থেকে তুলে আমার মুখের উপরে রাখল। তারপরে নিজের চটির তলা দুটো আমার সারামুখে ঘসতে ঘসতে বলল, " বুকে পা রাখলে তোমার অত সমস্যা যখন তখন আমি ভাইয়ের বুকে পা না রেখে এখন থেকে মুখের উপরে রাখব। আপত্তি নেই তো?" দিদিকে আমার মুখে পা রাখতে দেখেই মা " ছি: পা নামা এক্ষুনি!" বলে এমন চিৎকার জুড়ল যে পাশের রুম থেকে তখনই বাবা এসে বলল, " কি হয়েছে? চিৎকার করছ কেন?" বলে অবশ্য নিজের চোখেই ব্যাপারটা দেখল। ১১ বছর বয়সী দিদি নিজের চটি পরা পা দুটো ছোট ভাইয়ের মুখের উপরে রেখে চটির তলা ভাইয়ের সারামুখে ঘসছে আর ভাই এই অবস্থায় তার পা দুটো ভক্তিভরে টিপে যাচ্ছে বিনা প্রতিবাদে। বাবা কি হয়েছে সেটা পাশের ঘর থেকে আধা শুনেছিল। আবার পুরোটা শুনে বলল, " আমার তো মনে হয় মা কালী বা দেবী দূর্গার কোন অংশ দিশার ( দিদি) মধ্যে আছে। অপু( আমি) বাচ্চা বলে ওর পরিস্কার আত্মা সেই সত্যিটা ধরতে পেরেছে। দিশা সাধারন কোন মেয়ে হলে অপু কেন ওকে এইভাবে নিজের মুখে পা রাখতে দেবে, তাও চটি পরা পা? আবার সেই অবস্থায় ভক্তিভরে ও দিশার পাও টিপে দিচ্ছে। আর তুমি কিছু না বুঝে চেচাচ্ছ?" এরপরে আরো এক প্রস্থ ঝগড়া। মা বাবাকে পাগল আখ্যা দিল। আর বাবা যথারীতি মার গুরুকে ভন্ড বলে তার প্রতি ভক্তিকে মুর্খামি বলল। বাবা পরে নিজের মেয়ের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করল আর মা কাকু ঠাকুমাকে বলে এই পাগলামি বন্ধের চেষ্টা করল। কিন্তু লাভ হল না। সেই থেকে আমার মুখের উপরে পা রেখে বসে পা টেপানো দিদির কাছে খুব স্বাভাবিক হয়ে গেল। ঘরের চটি পরা পা তো বটেই, বাইরের জুতো পরা পাও দিদি স্বচ্ছন্দে আমার মুখের উপরে তুলে দিত। আমি এই অবস্থায় আমার মুখের উপরে রাখা দিদির জুতো পরা পা টিপে দিতাম। জুতোর তলা জিভ দিয়ে চাটতাম। দিদি যখন ইচ্ছা লাথি মারত আমার মুখে-বুকে। শুধু আমি নই, বাবাও দিদিকে ভক্তি দেখাত যথেষ্ট। দিদির পায়ে মাথা ঠেকিয়ে রোজ প্রনাম করত। দিদির পাও টিপে দিত রোজ। দিদি বাবার বুকে মুখে পা রেখে পা টেপানো তো বটেই মেঝেতে শোওয়া বাবার বুক মুখ জুতোর তলায় মাড়িয়ে ক্যাজুয়ালি হেঁটে যেত বাড়ির সবার সামনে। কাকু নিজের দাদার আচরনকে পাগলামি বলা তো দূর, নিজেও ভাইঝির প্রতি অনেকটাই সাবমিসিভ ছিল। মা পরিবারের সবার পাগলামি দেখেও একা হয়ে গিয়ে শেষে হাল ছেড়ে দিল। বাবা-কাকার এই অদ্ভুত আচরন শুধুই ধর্মীয় বিশ্বাস থেকে নাকি সাবমিসিভনেস থেকে নাকি এই দুটোর মিশ্রন সেটা আমি এখনো নিশ্চিত না। ফলে এই বয়স থেকে দিদির জীবন হয়ে উঠল যেকোন বাচ্চার কাছে স্বপ্নের মত। সে বাড়ির " Head of the House", বাড়ির রাজকন্যা! তার কথাই বাড়িতে শেষ কথা। তার করা অর্ডার তার মুখ থেকে বেরনোর আগেই কেউ না কেউ পালন করে দেয়। তার পা টিপে সেবা করাকে তার ভাই-বাবা-কাকা পরম সৌভাগ্য মনে করে। সে কারো কাজে অসন্তুষ্ট হয়ে তাকে জুতো পরা পায়ে লাথি মারলে সে উলটে তার জুতো পরা পায়ে চুম্বন করে ক্ষমা চায়। সস্তা বা দামী যাই হোক, যেকোন জিনিস সে চাওয়া মাত্র হাতে পেয়ে যায়। ১১ বছর বয়স থেকে এরকম জীবন কোন বাচ্চার পছন্দ হবে না? তবে আমাদের কাছে দিদির সেবা করা ছিল যেমন জীবনের উদ্দেশ্যের মত বড়, দিদির কাছে এটা অত বড় বিষয়ও ছিল না। ব্যাপারটা ছিল খুব মজার আর ইউজফুল। সে সাধারন বাচ্চার মত বন্ধুদের সাথে মেশা, খেলা এঞ্জয় করত। খেলে ফেরার পরে জুতো পরা পা ভাই বা বাবার মুখের উপরে রেখে পা টেপাতে টেপাতে টিভি দেখত। তারপরে রিল্যাক্সড হয়ে পড়তে বসত। তখনো হয়ত তার পায়ের তলায় শুয়ে পা টিপে দিতাম আমি। তারপরে পছন্দের খাবার খেয়ে আমাদের করা নরম বিছানায় আরামের ঘুম দিত দিদি। দিদি পড়াশোনাতেও চিরকাল সিরিয়াস ছিল। western country তে settle হওয়ার চিন্তাটা ১৪-১৫ বছর বয়সেই দিদির মাথায় গেঁথে যায়। তাই HS এর পরে দিদি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়বে বেছে নেয়। কিন্তু দিদি যেই কলেজে পছন্দের বিষয়ে চান্স পেল সেটা বাড়ি থেকে ৫০০ কিমিরও বেশি দূরে। ফলে বছরে ২-৩ বারের বেশি দিদির পক্ষে আর বাড়ি আসা সম্ভব হত না। অবশ্য যে দিদি আর ৪-৫ বছরের মধ্যে বিদেশে চলে যেতে চায় তার কাছে এটা বড় ব্যাপার না। যেখানে বাবা এখনো তাকে ভাড়া করা বিরাট ফ্লাটে আরামে থাকার জন্য যথেষ্ট টাকা দিচ্ছে। বাবার কাছে দিদির চলে যাওয়া কতটা কষ্টের জানি না। কিন্তু আমার অবস্থা হল ওই চিরকাল বাড়িতে পোষা কুকুর কে রাস্তায় ছেড়ে দিলে প্রভুহীন কুকুরের যে দশা হয় তার চেয়েও খারাপ। আমার প্রভু দিদির সেবা করাই আমার জীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল ৫ থেকে ১৫ বছর বয়স অবধি। এখন আমি কি করব? কিভাবে জীবন কাটাব, এই জীবনের উদ্দেশ্য কি কিছুই বুঝে উঠতে পারছিলাম না। ভয়ানক কান্না পেতে লাগল আমার। মা এই সুযোগে আমাকে আরেকবার নিজের নিয়ন্ত্রনে নিতে ও নিজের জীবন দর্শন চাপাতে চেষ্টা করল। সেটা আমার আরো খারাপ লাগতে লাগল। ততদিনে আমার ঠাকুমা মারা গেছে। কাকুর বিয়ে হয়েছে তার বছর ৩-৪ আগে। আমাদের ঠিক পাশের জমিতে আলাদা বাড়ি করে থাকছে কাকু-কাকিমা। ওদের একটা বাচ্চাও হয়েছে তখন সদ্য, আমার বড় কাজিন বোন। আমার দিদির থেকে কাকিমা বছর ৫ এর বড় ছিল। দিদির সাথে খুব ভাব ছিল তার। আমার দিদিকে ওইভাবে সেবা করা সে খুব ক্যাজুয়ালি মজা হিসাবেই নিত। দিদি আমাকে দিয়ে কাকিমার পাও টিপিয়েছিল। আমার খুব ইচ্ছা করত তখন গিয়ে কাকিমার সেবা করি। কিন্তু দিদির অনুপস্থিতিকে মায়ের উপরে জোর খাটিয়ে কাকিমার কাছে গিয়ে তার দাস হয়ে পরে থাকা আমার পক্ষে বেশ কঠিন মনে হচ্ছিল। তার উপরে কাকিমা ১ বছরের মেয়েকে নিয়ে অনেকটাই ব্যাস্ত থাকত। জীবনের উদ্দেশ্য হারিয়ে আমার অবস্থা তখন পাগলের মত। কারো জুতোর নিচে নিজের মাথা সঁপে দেওয়া ছাড়া বাঁচার অন্য কোন উপায় আমার জানা ছিল না। আমার অদ্ভুত স্বভাবের জন্য স্কুলে বা পাড়ায় অনেকেই আমার পিছনে লাগত। স্কুলেও কয়েকজন আগেও পিছনে লেগেছিল, ডমিনেট করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু দিদি দেবীর অবতার, তাই তার সেবা করি, বা মেয়েরা সুপিরিওর, তাই তাদের পুজো করা উচিত এই দুই ব্যাখ্যা মাথায় ঢোকায় ক্লাসের ওই ছেলেদের তুলনায় নিজেকে ছোট মনে হলেও তাদের কাছে কখনো আত্মসমর্পন করিনি আগে। কিন্তু দিদি চলে যাওয়ার পরে আমার মানসিক কষ্ট থেকে আচার আচরন যত আরো হাস্যকর হতে লাগল তত ওদের আমার পিছনে লাগা আর ইউজ করতে চাওয়া বাড়তে লাগল। আমাদের স্কুল ছিল ক্লাস 5-10 boys, 11-12 co-ed. তখন আমার ক্লাস ১০ চলছিল। আমি বাইরে প্রাইভেট না পড়ায় অন্য কোন মেয়ের সাথে মেলামেশার সুযোগও ছিল না। শুধু অগোছাল হয়ে স্কুলে গিয়ে পিছনের বেঞ্চে একা চুপচাপ বসে থাকা আর মাঝে মাঝেই বিড়বিড় করে ফেলা আমার পিছনে লাগা ও কাজ আদায় করিয়ে নেওয়ার জন্য আদর্শ বলে ভেবে ক্লাসের ২-৩ জন ছেলে আমাকে উলটো পালটা নানা কথা শোনাত। তবে কাউকে সেবা করার সুযোগ হয়নি প্রায় ১ বছর। এই ১ বছর আমার জীবন ছিল প্রভুহীন উদ্দেশ্যহীন নরক যন্ত্রনার সময়। তখন সবাইকে ক্লাস ১১ এ সপ্তাহে ৩ দিন কিছু কাজ করতে হত স্কুল বিল্ডিং পরিস্কার রাখার জন্য। এটা ছিল সবার জন্য। ক্লাসের মনিটরদের দায়িত্ব ছিল সবাইকে কাজ ভাগ করে দেওয়া আর নজর রেখে স্কুল পরিস্কার করা। নিজেদের ক্লাসরুম ছাড়াও স্কুলের পিছনের জমি বা সামনের মাঠ পরিস্কার করাও ছাত্রদের দায়িত্বের মধ্যে পোর্ট। কিন্তু এই কাজ কেউ করতে চাইত না, তাই ঝামেলা হত। মনিটরদের কাজ আদায় করার জন্য দরকার ছিল আমার মত সাবমিসিভ পুশ-ওভার কেউ। সেদিন স্কুলে চতুর্থ পিরিয়ড হবে না ঘোষনা হতেই সবাই হই হই করে বাইতে বেরিয়ে গেল। আমিও যাচ্ছিলাম, তখন মনিটর শতানিক আমাকে ধমকে বলল, " আজ তোর কাজ পিছনের জমির জঙ্গল পরিস্কার। যা কোদাল নিয়ে নেমে পর।" আমি একবার বলতে গেলাম সবারই তো দায়িত্ব, আমি একা করব কেন? শতানিক সুযোগ দিল না বলার। আর ততক্ষনে তার পাশে এসে দাঁড়িয়েছে মেয়ে মনিটর সৌমিকা। সে নিজের মুখে আঙুল দিয়ে আমাকে চুপ হওয়ার ইশারা করে বলল, " টিচারদের কাছে রিপোর্ট খেতে না চাইলে যা বলছি কর।" আমি আর আপত্তি করলাম না। বহুদিন পরে কেউ আমাকে চাকরের মত হুকুম করায় আমার কিরকম ভাল লাগছিল যেন। আমি আপত্তি না করে কোদাল দিয়ে জমি পরিস্কার করতে লাগলাম। প্রায় ঘন্টা তিনেক কাজ করে শতানিক আর সৌমিকাকে ডাকলাম দেখতে। ততক্ষনে স্কুল সবে ছুটি হয়েছে। ওরা দুজন হাত ধরে বসে গল্প করছিল। আমার ডাকে এসে দেখে শতানিক বলল, " মোটামুটি করেছিস, ভাল হয়নি। এই যে, এখানে ঘাস রয়ে গেছে অনেক।" এই বলে ও ওর জুতো পরা পা দিয়ে মাঠের একটা জায়গা দেখাল। " এরকম অনেক জায়গায় রয়ে গেছে। কোদাল দিয়ে না পারলে এগুলো হাত দিয়ে উপড়ে ফেল।" আমি "আচ্ছা" বলে ওদে দুজনের পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসলাম। তারপর ঠিক ওদের পায়ের কাছ থেকে ঘাস তুলতে লাগলাম হাত দিয়ে। ওরা জুতো পরা পা দিয়ে দেখাতে লাগল " এই যে এখানে আছে" বলে। অনেকবার ইচ্ছা করেই দেখানোর অজুহাতে ঘাস তুলতে থাকা আমার হাত জুতো পরা পায়ের নিচে মাড়িয়ে দিল ওরা। কাজটা শুরু করেছিল শতানিক। কিন্তু সৌমিকা এতে বেশি মজা পেল। অন্তত বার দশেক আমার হাত জুতো পরা পায়ের তলায় মাড়াল সৌমিকা। পুরো কাজ হতে সৌমিকা বলল, " এবার ঠিক আছে। এরপর থেকে প্রতি সোম আর শুক্রবারে তুই এইভাবে আমাদের ক্লাস রুম পরিস্কার করবি। আর বুধবার করে মাঠ আর পিছনের এই জমিটা। আজ তোকে ঘাস দেখাতে গিয়ে আমার জুতো ভালই নোংরা হল। এটা তোকেই পালিশ করে দিতে হবে।" আমি " ঠিক আছে" বলে আগে গিয়ে কোদাল রেখে হাত মুখ ধুয়ে এলাম। তারপরে ক্লাস রুমে গিয়ে বসলাম। তখন ছুটি হয়ে গেছে বলে ক্লাসে অল্প কয়েকজনই আছে। তাদের সামনেই হাই বেঞ্চে পাশাপাশি ঘনিষ্ঠ হয়ে বসল শতানিক আর সৌমিকা। আমি ওদের পায়ের কাছে বসতেই শতানিক ওর জুতো পরা পা দুটো আমার কাঁধে তুলে দিল। আমি প্রথমে ওর বাঁ জুতো পরা পা নামিয়ে আমার রুমালটা জলে ভিজিয়ে তাই দিয়ে ঘসে ওর জুতোর উপর দিকটা পরিস্কার করে দিলাম। তারপরে জুতো পরা বাঁ পা টা নিজের কাঁধে তুলে ডান পা টা নামিয়ে সেটাও একইভাবে পালিশ করে দিলাম। " তলাটা কে পালিশ করবে?" বলে শতানিক এবারে ওর জুতোর তলা দুটো আমার কাঁধের কাছে জামার উপরে ঘসে পরিস্কার করতে লাগল। আমি সরি বললাম। তারপরে কিছুক্ষন ওকে আমার কাঁধে জুতোর তলা মুছতে দিয়ে আমি আমার হাতের রুমাল দিয়ে ওর জুতোর তলা দুটোও পালিশ করে দিলাম। দেখলাম কৌতুকের দৃষ্টিতে ক্লাসে উপস্থিত ৬-৭ জন ছেলে আমাকে দেখছে। আমার লজ্জা লাগছিল খুব। কিন্তু বহুদিন পরে কাউকে এভাবে সেবা করতে পেরে যে খুব ভাল লাগছিল সেটাও অস্বীকার করতে পারব না। দিদি দেবী বা মেয়েরা সুপিরিওর এই দুই থিওরির কোনটাই এখানে খাটে না। তবু শতানিকের মত অত সুন্দর ফর্শা ছেলে যে আমার চেয়ে অনেক সুপিরিওর এটা কে যেন আমার বুকের মাঝে ঢাক পিটিয়ে বলতে লাগল। নতুন অন্য কোন থিওরি নিশ্চয়ই আছে যার মাধ্যমে দিদি বা সৌমিকার পাশাপাশি শতানিকের সেবা করা উচিত তাও ব্যাখ্যা করতে পারব। শতানিকের জুতো পালিশ করতে করতে আমি ভাবতে লাগলাম। শতানিকের জুতোর তলা রুমাল দিয়ে পালিশ করে দিতে এবার সৌমিকা ওর জুতো পরা বাঁ পা তুলে আমার মাথায় হালকা একটা লাথি মেরে বলল, " যা। রুমালটা ধুয়ে পরিস্কার করে নিয়ে এসে আমার জুতো পালিশ করে দে।" আমি ক্লাসমেট সৌমিকাকে " যাচ্ছি ম্যাডাম" বলে রুমাল ধুতে দৌড় দিলাম। শতানিকের জুতোর তলার ময়লায় রুমালটা নোংরা হয়ে গেছে। আমি খুব ভাল করে সেটা ধুয়ে চিপে যতটা সম্ভব শুকিয়ে ফিরে এলাম। ফিরে এসে দেখি ক্লাসে যারা ছিল সবাই চলে গেছে শতানিক আর সৌমিকা ছাড়া। সৌমিকা এখন সোজা শতানিকের কোলে গিয়ে বসেছে। আমি ওদের পায়ের কাছে বসতে সৌমিকা ওর জুতো পরা পা দুটো আমার কাঁধে রেখে বলল, " ভাল করে পালিশ করবি কিন্তু। নাহলে তোর কপালে দু:খ আছে।" " নিশ্চয়ই ম্যাডাম বলে আমি খুব মন দিয়ে সৌমিকার বাঁ জুতোটা পালিশ করতে লাগলাম। বহুদিন পরে আবার এইভাবে ডমিনেটেড হওয়ায় আমার কি যে ভাল লাগছিল বলে বোঝানো সম্ভব না। বাঁ জুতোর উপরটা প্রায় ২ মিনিট ধরে পালিশ করে সযত্নে জুতো পরা পা টা নিজের কাঁধে রেখে একইরকম ভক্তি নিয়ে সৌমিকার ডান জুতোটাও পালিশ করে দিলাম আমি। সেটাও নিজের কাঁধে রেখে উপরে তাকিয়ে দেখি শতানিক আর সৌমিকা লিপ কিস করছে! আমাকে তাকাতে দেখে সৌমিকা ওর সাদা স্নিকার পরা ডান পায়ে আমার মুখে একটা লাথি মেরে বলল, " জুতোর তলাটা কে পালিশ করবে?" আমি সাথে সাথে আমাকে লাথি মারা সৌমিকার জুতো পরা ডান পায়ের তলায় একটা গাঢ় চুম্বন করলাম। শতানিক তখন চুম্বন করছে সৌমিকার ঠোঁটে আর আমি সৌমিকার জুতোর তলায়! চুম্বন সেরেই " সরি ম্যাডাম, এক্ষুনি করছি" বলে আমি আমার খাবার জলের বোতল থেকে জল ঢেলে রুমালটা একবার ধুয়ে ভাল করে ভিজিয়ে সৌমিকার দুই জুতোর তলাও পরিস্কার করে দিলাম যেভাবে একটু আগে ওকে চুম্বনরত শতানিকের জুতোর তলা পরিস্কার করেছিলাম। কিন্তু সৌমিকা এত সহজে সন্তুষ্ট হওয়ার নয়। আমি এভাবে ওর জুতোর তলা পরিস্কার করে ওর পা দুটো আমার কাঁধে রাখতেই ও জুতো পরা পা তুলে আমার মুখে পরপর ৬-৭ টা লাথি মারল। কিন্তু ও কি চাইছে সেটা তখনই বলল না। বলবেই বা কি করে? ওর ঠোঁট তখনো শতানিকের ঠোঁটের সাথে লিপ-লক করে আছে! সৌমিকা কি চায় সেটা প্রায় ৩০-৪০ সেকেন্ড পরে জানতে পারলাম। "জুতোর তলাটা ভিজিয়ে দিচ্ছিস। মেঝেতে ছাপ পরবে আর আমার জুতোর তলায় আরো ধুলো আটকে কাদা হয়ে যাবে রে গাধা।" বলে সৌমিকা এবারে ওর জুতো পরা দুই পা একসাথে আমার মাথার উপরে তুলে দিল। আমার মাথার চুলের উপরে ঘসতে ঘসতে বলল, " তোর চুল শুকনো আছে। চুলের উপরে ঘসলে শুকিয়ে যাবে।" এই বলে ৪০-৫০ সেকেন্ড টানা আমার মাথার চুলের উপরে নিজের জুতোর তলা ঘসল ও। তারপরে মাথার ঠিক মাঝখান থেকে একসাথে দুই জুতো পরা পা ঘসতে ঘসতে কপালের কাছে নিয়ে এল। আমি কোন বাধা দেব না নিশ্চিত হয়ে সাদা স্নিকার পর দুই পা আমার মুখের দুই পাশে ঘসে নামাতে লাগল আসতে আসতে। ওর দুই জুতোর তলা আমার চুল, কপাল, চোখ, গাল হয়ে নেমে আমার কাঁধে নেমে এল আবার। বহুদিন পরে কেউ আমাকে এইভাবে ডমিনেট করায় আমি যেন জীবনের উদ্দেশ্য খুঁজে পেলাম আবার। " সরি, আমি শুকিয়ে দিচ্ছি।" এই বলে আমি সৌমিকার জুতো পরা পা দুটো দুই হাতে ধরে সোজা নিজের মুখের উপরে তুলে নিলাম। তারপরে সৌমিকার জুতোর তলায় পাগলের মত নিজের মুখ ঘসতে লাগলাম। ওর দুই জুতোর নিচে এঁকে দিতে লাগলাম একের পর এক চুম্বন। প্রায় মিনিট দুই এই কাজ করার পরে ও হাসিমুখে আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " ঠিক আছে। এখন থেকে রোজ এইভাবে আমার জুতো পালিশ করবি তুই।" আমার মুখ থেকে আপনা হতেই " sure mam, thank you" বেরিয়ে গেল! ক্লাস 11-12 এর বাকি সময়ে ক্লাস মনিটর সৌমিকা, রিশা, শতানিকরা আমার দূর্বলতার কিভাবে সুযোগ নিল, ১১-১২ এর কো-এড সিস্টেমে আমার সাবমিসিভনেস কোন পর্যায়ে পৌঁছাল আর আমার এই দূর্বলতার সুযোগ আমার নিজের কাকিমা, তার দুই মেয়ে ( আমার দুই কাজিন বোন) আর কাকিমার দাদার ছেলে বিভু কিভাবে নিল সেটা পরের পর্বে থাকবে।