Tuesday, 25 December 2018

রনির ডায়েরি - story plot!

রনির ডায়েরি গল্পের চতুর্থ অধ্যায়/ পার্ট পরের মাসের ১ তারিখে প্রকাশ করার কথা। এখনো কিছু লিখে ওঠা হয় নি। জানি না লেখা হয়ে উঠবে কিনা। আসলে এরকম গল্প শুরু করা সহজ। কিন্তু ঠিক যেরকম লিখতে চাইছি সেটা লিখতে গেলে গল্প এত বড় হয়ে যায় যে সময় করে গুছিয়ে লিখে শেষ করে ওঠা হয় না। এই গল্পের স্ক্রিপ্ট টা মোটামুটি এরকম। রনিকে ছোট থেকে তার আড়াই বছরের বড় দিদি মৌ চাকরের মত ইউজ করত। মেধাবী সুন্দরী মেয়ের প্রতি ভালবাসা থেকে রনির বাবা মা সেভাবে কখনো এতে বাধা দেয় নি। রনির দিদি ক্লাস ১১ -১২ এ পড়ার সময়ে রনিকে নিজের খুড়তুতো কাকিমার সামনেই ডমিনেট করত, চাকরের মত ইউজ করত। রনি জন্মসুত্রে তার ভাই হলেও মৌয়ের চোখে রনি ওর চাকরের বেশি কিছু ছিল না। বরং বয়সে মাত্র ৫ বছরের বড় রিমা কাকিমাকে মৌ নিজের দিদির চোখেই দেখত, ভালবাসত। রিমার কাছেও মৌ তার ছোট বোনের মতই ছিল, আর রনি ছিল পারিবারিক বিনা পয়সার চাকরের মত, যাকে যত খুশি ব্যাবহার করে জীবনকে সহজ করে নেওয়া যায়। কলেজে উঠে মৌ বাইরে অন্য শহরে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চলে যায়। বছরে ৩-৪ বার মাত্র বাড়ি আসে। এরপরে কলেজ পাশ করেই মৌ চাকরি নিয়ে চলে যায় বিদেশে। ফলে রনিকে প্রায় দাসের মত ব্যাবহার করার আর কেউ থাকে না। যেটা ভয়ানক সাবমিসিভ রনিকে খুব কষ্ট দিতে থাকে। রনিকে যদিও তার কাকিমা চাকরের মত ব্যাবহার করতে থাকে কিছুটা। মানে ওদের বাড়িতে গিয়ে ঘর গুছিয়ে বা পরিষ্কার করে দিয়ে আসা। শপিং এ সাহায্য করা, ব্যাগ বয়ে দেওয়া। জুতো পালিশ করে রাখা। মাঝে মধ্যে পা টিপে দেওয়া। কাকিমার দুই মেয়ে মানি ও তানি এই দেখেই বড় হতে থাকে। বড়দের সামনে খুব বেশি না করলেও আড়ালে মানি আর তানিও রনিকে বেশ ডমিনেট করতে থাকে। রনিকে দিয়ে পা টেপানো থেকে ওর টাকায় শপিং করা এসবে মানি প্রথমে সচ্ছন্দ হয়। আর দিদির দেখাদেখি তার বোন তানিও একই কাজ করতে থাকে। কিন্তু পুরো ব্যাপারটাকে আরো বেশির দিকে নিয়ে যেতে শুরু করে তানিই। তখন তানির বয়স ১১, মানির ১৬, ওদের মায়ের ৩৫ আর রনির ৩০। মা আর দিদির সামনেই রনিকে বকা বা চড় লাথি মারা এসব ক্রমেই বাড়তে থাকে। নামমাত্র বাধা দিয়ে শেষে সবই মেনে নেয় রিমা কাকিমা। ক্রমে তানি মা আর দিদির সামনেই রনির মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে পা টেপানো থেকে তুচ্ছ অজুহাতে রনির মুখে জুতো পরা পায়ে একের পর এক লাথি মারা বা রনিকে দিয়ে নিজের পায়ে পরা জুতোর তলা চাটিয়ে পরিষ্কার করানো সবই চলতে থাকে। তানির সাথে মানি, এমনকি ওদের মা রিমাও অল্প বিস্তর ডমিনেট করতে থাকে রনিকে। কিন্তু ঘটনা শুধু এখানেই থেমে থাকে না। ক্রমে রনিকে নিজেদের বান্ধবী সোনা (১৮) আর ডোনার (১৪) সামনেই ক্যাজুয়ালি ডমিনেট করতে থাকে মানি আর তানি। তানি যেমন খামিখেয়ালি ডমিনেটিং বাচ্চা, তেমনই ডোনা খুব শেল্ফিশ,মুডি, ডমিনেটিং টিন এজ গার্ল। আর ৩ বছরের পার্থক্য স্বত্ত্বেও দুজনের গলায় গলায় ভাব! তানিকে রনিকে এইভাবে ডমিনেট করতে দেখে ডোনাও রনিকে ডমিনেট করা শুরু করবে। কথায় কথায় লাথি মারবে, জুতো চাটাবে। আর রনির টাকায় শপিং করা বা ফুর্তি করা তো আছেই! রিমা কাকিমা এর মধ্যে নিজের মনের ভাব প্রকাশ করবে। আসলে মেয়ের দুই প্রানের বন্ধু সোনা ও ডোনাকে রিমা নিজের মেয়ের মতই ভালবাসে। অথচ ডোনারা খুব গরীব। আর ভাড়া বাড়িতে থাকা ডোনা নিজের বাড়িওয়ালার ছেলেকে চড় মারায় বাড়িওয়ালা সেই মাসেই ওদের বাড়ি থেকে বার করে দেবে বলেছে। আর নতুন বাড়ি ভাড়া নেওয়ার মত টাকা তখন ডোনাদের নেই। তাই রিমা কাকিমা চাইছে রনিকে নিজেদের হাতের মুঠোয় বা জুতোর তলায় নিয়ে এসে তার শরীর আত্মা সম্পদ সব কিছুর দখল নেওয়া। যাতে ওকে দিয়ে নিজেদের বাড়ির কাজ করানো, মেয়েদের একটা দাস ইউজ করার আনন্দ, তার টাকায় যা খুশি শপিং করতে দেওয়ার পাশাপাশি ডোনাদের রনির বাড়িতে ফ্রি তে থাকতে দিয়ে ওদের এই জটিল সমস্যা থেকে বার করে আনা যায়। রিমা কাকিমার প্লান সফল হবে। ডোনারা ফ্রি তে রনিদের বাড়িতে থাকতে চলে আসবে। ডোনা শুধু ফ্রি বাড়ি পেয়েই খুশি হবে না। রনির মুখে লাথি মেরে অর্ডার করবে ডোনার মত প্রভু দয়া করে রনির বাড়িতে আছে এই সৌভাগ্যের জন্য রনিকে প্রতি মাসে ডোনাকে ভাড়া দিতে হবে। সাথে ওকে শপিং করাতে হবে, চাকরের মত ওদের ঘরের কাজ করতে হবে। পা টিপে সেবা করা আর জুতো চেটে পালিশ তো আছেই! ক্রমে রনি দুটো পরিবারের ক্রীতদাসে পরিনত হবে। ঘটনা এখানেই শেষ নয়। আগের বাড়িওয়ালার ছেলে চড় খাওয়ার প্রতিশোধ নিতে একদিন ডোনাকে কুকথা নলায় ডোনা রাগে ওর মাথায় ক্রিকেট ব্যাট দিয়ে মারবে। ছেলেটা ওখানেই মারা যাবে। রিমা কাকিমার আদেশে রনি ওদের বাড়ির পিছনের জলা জমিতে ওই দেহ পুঁতে দেবে রাতের অন্ধকারে। রিমা আদেশ দেবে ওই জমি এবারে এক প্রমোটারকে চড়া দামে বেচে দিতে যাতে ফ্লাট হয়ে গেলে ওই জমি খুঁড়ে দেহ উদ্ধার পরে কঠিন হয়ে যায়। আর পরে সত্যিই দেহ উদ্ধার হলে প্রভু ডোনার বদলে তাকেই খুন করার অভিযোগ মাথা পেতে নিয়ে জেলে যাওয়া বা ফাঁসিকাঠে ঝোলার আদেশ দেয় রিমা। রনি সেই আদেশ মাথা পেতে নেয়। প্রভু ডোনা নাবালিকা। খুন করলেও তার শাস্তি বছর দুই হোমে থাকা। কিন্তু প্রভু ডোনা ওইটুকু শাস্তিই বা নেবে কেন যখন রনির মত দাস আছে? এর চেয়ে তার মত নগন্য দাসের ফাঁসিকাঠে ঝোলা অনেক ভাল। প্রভুকে সামান্য আরাম দিতে দাস নিজের জীবন উতসর্গ না করলে সে আর কেমন দাস? লাশ পুঁতে ফেলা রনিদের ওই জমি বিক্রির টাকা রিমা কাকিমারা , ডোনারা আর রনির দিদি মৌ সমান ভাগ করে নেবে। রনির মায়ের মৃত্যুর পরে মায়ের দিক থেকে পাওয়া জমির পুরোটাই নিয়ে নেবে রনির দিদি মৌ। বিদেশ থেকে ফিরে সেই জমিতে নিজের অফিস খুলবে সে। রনির এই বাড়িও ভাগ বাটোয়ারা করে নেবে মৌ আর রিমা। আপাতত সেখানে ভাড়া থাকার জন্য ডোনাদের উলটে মাসে মাসে ভাড়া দিতে থাকবে রনি। আর তার রোজগারের টাকাটা বেশিরভাগটাই ওড়াতে থাকবে মানি-তানি-ডোনা। বাকিটাও নিজের একাউন্টে নিয়ে নেবে রিমা কাকিমা। আর মৌ পাবে তাদের প্রয়োজনীয় জমি ও বাড়ি, ছোট থেকে চাকরের চোখে দেখা আপন ভাইকে কোন ভাগ না দিয়েই! মৌও নিজের মেয়েকে নিয়ে বাড়িতে ফিরে আসবে এরপরে। রনির দিন কাটবে মানি-তানি-রিমা কাকিমা, ডোনা-সোনা-ওদের মা, দিদি-ভাগ্নী এদের সবার ক্রীতদাস হয়ে, চড় লাথি চাবুক খেয়ে আর জুতো চেটে। জবাবে ওরা সবাই পাবে একজন ফুল টাইম চাকর কাম স্লেভ! রনির দিন কাটতে থাকবে এতজন প্রভুর সেবা করার পাশাপাশি যেকোন দিন ডোনার করা খুনের দায়ভার মাথায় নিয়ে ফাঁসিকাঠে ঝোলার সম্ভাবনা মাথায় নিয়ে। কিন্তু তাতে তার কোন আপত্তি নেই। প্রভু ডোনা বা তানির জুতোর তলার একটু ময়লার দামও তার জীবনের চেয়ে বেশি! তাই ওদের ডোনাকে খুন করার শাস্তি হিসাবে হোমে যেতে হওয়ার চেয়ে তার মত দাসের ফাঁসি কাঠে ঝোলা তার কাছে যেকোন দিন অনেক বেশি কাম্য!

Saturday, 1 December 2018

রনির ডায়েরি ৩...

ডায়েরি ৩... আগেই চলে গেলে ভাল করতাম। কনফিউজ হয়ে আরো সমস্যা বাড়িয়ে তুললাম। আমি প্রভুদের বাড়ি যাব কিনা ভাবছিলাম। হঠাত ৭.৩০ এর দিকে বেল বাজল। গিয়ে দেখি তানি আর ডোনা দাঁড়িয়ে। গেট খুলতেই তানি একটা থাপ্পর মারল আমার গালে। আর ডোনা সরাসরি আমার কান ধরে টানতে টানতে বলল, " বাজার করে এখনো ফিরিস নি কেন?" আমাদের ঠিক পাশের বাড়িটাই প্রভু তানিদের। কিন্তু এটুকু পুরোটাই ডোনা আমার কান ধরে টেনে নিয়ে গেল। আর ওদের বাড়িতে ঢুকেই ডোনা একের পর এক থাপ্পর মারতে লাগল আমাকে। " কি রে, পালিয়ে যাবি ভেবেছিস?" বলে একের পর এক থাপ্পর মারতে লাগল। ডোনার দিদি সোনাও এরমধ্যে চলে এসেছে। ও বলল, " এই বোন, কি করছিস? ভাল চাস তো ছাড় দাদাকে। সবাইকে মারা তোর স্বভাব হয়ে গিয়েছে।" রিমা কাকিমা তখন বলল " মারছে মারুক। ওর মার খাওয়ারই কথা।" সোনা বলল " বলছ কি কাকিমা! ডোনা আমাদের বাড়িওয়ালাকে অকারনে মেরে আমাদের কি বিপদে ফেলেছে জানই তো। অকারনে বড়দের গায়ে হাত তোলে ও।" কাকিমা তখন বলল, " কিছু বিপদ হয়নি। ডোনাই তোদের বাঁচিয়ে দেবে, চিন্তা করিস না।" এই বলে আমার সামনে এসে কাকিমা আমার গালে থাপ্পর মেরে বলল, " কি রে, বাজার কই?" আমি যাই নি বলায় কাকিমা আরো দুটো থাপ্পর মারল আমাকে। আমি কাকিমার পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চাইলাম। ভাবলাম কাকিমা এতে ক্ষমা করে দেবে। উলটে আমার মাথার উপরে চটি পরা ডান পা রেখে কাকিমা ডোনাকে বলল," তুই যত খুশি তত মার ওকে। মেরে শিক্ষা দে।" ডোনা ওর গাঢ় নীল পাম্প শু পরা পায়ে আমার মাথায় একের পর এক লাথি মারতে লাগল। কাকিমা একটু পরে আমার মাথা থেকে পা সরিয়ে নিল। কিন্তু ডোনা আমার মাথায় লাথি মারা চালিয়ে গেল। সোনা অবাক হয়ে বলল, " এসব কি হচ্ছে কাকিমা?" কাকিমা বলল, " যা হচ্ছে সবার ভালর জন্যই হচ্ছে। আজকেই তোদের বাড়ির সমস্যাও মিটে যাবে দেখ। ডোনা খুব ভাল মেয়ে। ওকে নিয়ে ফালতু চিন্তা করিস তোরা।" আমর মাথায় লাথি মারতে থাকা ডোনার পা জড়িয়ে ধরে ওর গাঢ় নীল পাম্প শু পরা পা দুটোর উপরে একের পর এক চুম্বন করতে করতে আমি ক্ষমা চাইতে লাগলাম। কিন্তু ডোনা জবাবে পা দিয়ে আমাকে সোজা করে শুইয়ে আমার মুখের উপরে লাথি মারতে লাগল ভীষণ জোরে জোরে। কোন লাথিটা পরল আমার কপালে, কোনটা নাকে, কোনটা গালে, কোনটা ঠোঁটের উপরে। আমি যন্ত্রনায় কাতরাতে লাগলাম মুখে একের পর এক প্রভু ডোনার লাথি খেয়ে। কিন্তু ডোনা তাতে আরো মজা পেয়ে টানা আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারা চালিয়ে গেল। ডোনা আমার মুখে অন্তত ৩০ টা লাথি মারল জুতো পরা পায়ে। তানি আর মানিও মারল। তারপরে ওরা তিন জনেই আমার জিভে জুতো আর চটির তলা ঘসল। সোনা এমনিতে খুব ভাল মেয়ে। ও ভাবত আমি ভাল চাকরি করি বলে আর ওরা গরীব বলে মানির মত ওর সাথে কথা বলি না। সেই সোনাও প্রথমে বোনের উপরে রাগ করলেও পরে সবাইকে ওইভাবে আমাকে মারতে দেখে সেই সোনাও আমার মুখে কিটো পরা পায়ে কয়েকটা লাথি মারল। আমি সোনার পায়ে মাথা রেখেও ক্ষমা চাইলাম। এরপর ডোনা আমাকে কুত্তা বলেও সম্বোধন করল। ডোনা এরপর ওর দিদিকে বলল, " দিদি মনে আছে বাড়িওয়ালাকে চড় মারার পর কি বলেছিলাম ওকে? তোর ফালতু বাড়িতে থাকার দরকার নেই আমাদের। এর চেয়ে একশো গুন ভাল বাড়িওয়ালা আমার পায়ে ধরে সাধবে তাদের বাড়িতে থাকার জন্য।" এখন সেটাই হবে। এরপর ডোনা সত্যিই আমার নাকে লাথি মেরে অর্ডার করে বলল, " এই কেলো নেড়িকুত্তা! আমার জুতোর উপরে চুমু খেতে খেতে আর জুতোয় নাক ঘসতে ঘসতে আমার কাছে রিকোয়েস্ট কর তোদের জঘন্য বাড়িতে ভাড়া থাকার জন্য!" আমি প্রভু ডোনার আজ্ঞামত ডোনার জুতোয় চুমু খেতে খেতে আর ওর জুতোয় নাক ঘসে ওকে রিকোয়েস্ট করলাম আমাদের বাড়ির একতলায় ভাড়া থাকতে। উলটে ডোনা আবার আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " হ্যাঁ থাকব। কিন্তু ভাড়া তুই আমাদের দিবি। কারন তোর মত একটা নেড়িকুত্তার বাড়ি ভাড়া থেকে আমি তোর জীবন ধন্য করে দিচ্ছি। কি রে দিবি তো ভাড়া?" আমি তখন এত ভয়ানক ভাবে ডমিনেটেড হয়ে নেশাচ্ছন্ন হয়ে পরেছিলাম। তাই ডোনার জুতোর তলায় চুমু খেয়ে হ্যাঁ বললাম। ডোনা আবার আমাকে লাথি মেরে জিজ্ঞাসা করল " কত টাকা ভাড়া দিবি?" ঠিক তখনি তানির বাবার বাইকের শব্দ পেলাম গ্যারাজে। তানির বাবা ডোনাকে একদম সহ্য করতে পারে না বছর খানেক ধরে, ওর স্বভাবের জন্য। কাকিমাকে বহুবার বলেছে ও এলে ঘাড় ধরে বের করে দিতে। তাই কাকুর আশার শব্দ পেয়েই ডোনা লাফিয়ে পিছনের দরজা দিয়ে বেরিয়ে গেল। সোনাও বোনের সাথে চলে গেল। যেহেতু কাকু এখনো কিছু জানে না সম্ভবত তাই কাকিমা আমাকেও কিছু বলল না আর। আমিও বাড়ি চলে এলাম। যা মনে হচ্ছে তা হল ডোনা ছোট থেকেই সারাদিন তানির বাড়িই বেশি থাকে। কাকিমার ওর প্রতি অনেকটা নিজের মেয়ের মতই মায়া। সোনার প্রতিও কিছুটা আছে। তাই হয়ত ওদের বাড়ি থেকে বের করে দিতে পারে শুনে আমাকে ইউজ করে আমদের বাড়িতে থাকার ব্যবস্থা করে দিতে চাইছে। কিন্তু সেটা যেভাবে হচ্ছে সেটা ভয়ানক। উলটে ডোনা আমার কাছে ভাড়া চাইছে। এতে অবশ্য ওদের ফ্যামিলি আপাতত বাঁচবে। আমাদেরও ঘরের অভাব নেই। কিন্তু ব্যাপারটা শেষ পর্যন্ত যেদিক যাচ্ছে তাতে হয়ত শেষে আমাকে অন্য চাকরি নিয়ে বাইরেই পার্মানেন্টলি যেতে হবে সম্মান বাঁচাতে। দরকার হলে তাই করব। কিন্তু পরের কয়েক দিন বিদ্রোহ করব এমন ভাবিনি এখনো। কাকিমা আর মানির ডোনা সোনাদের প্রতি মায়া আমার প্রতির থেকে অনেক বেশি। তাই মানি তানির প্রয়োজনের পাশাপাশি ওদের অসুবিধা মেটাতেও এইভাবে আমাকে ব্যবহার করছে বলে মনে হচ্ছে। আজ মনে হচ্ছে ওদের প্রয়োজনে আমাকে ক্রীতদাসের মত যেভাবে ইচ্ছা ইউজ করবে এটা মানি তানি কাকিমা তিনজনই ঠিক করে নিয়েছে। আর একটা জিনিসও নিশ্চিত। তানি মানি আমার সাথে গত কয়েক দিন কিভাবে চাকরের মত ব্যবহার করছে তার ডিটেইলস প্রথম থেকেই ওরা ডোনাকে দিয়েছে। ডোনা আজ যা করল আমার সাথে সেটাও ওরা সবাই মিলেই প্ল্যান করেছে। নাহলে হঠাত আজ তানিকে আমাকে মারতে দেখেই ডোনা একদিনে এতদুর এগোতে পারত না। যেহেতু এই মাসের শেষ দিনের পর বাড়িওয়ালা ওদের আর এক ঘন্টাও থাকতে দেবে না বলেছে তাই তাড়াহুড়ো করেই আজই ওদের থাকার ব্যবস্থা করে দিল কাকিমা। তবে সোনা যে কিছুই জানত না আগে সেটাও নিশ্চিত। সবটাই কাকিমা ডোনা আর নিজের দুই মেয়ের সাথে বসে করেছে। ওদের সব সমস্যার সমাধানে আমাকে দাসের মত ইউজ করছে ওরা! এখন মনে হচ্ছে সম্ভবত তানিই নিজে আমার সাথে গত এক সপ্তাহে কি কি করেছে সেই গল্প ডোনার সাথে করেছে। তখন ডোনার মাথাতে এসেছে আমার এই দূর্বলতার সুযোগ ও নিয়ে ওদের বাড়ির সমস্যা দূর করতে পারে৷ এরপর ওরা হয়ত ডোনাদের দুর্দশা নিয়ে মানি আর ওর মাকে ইমোশনাল ভাবে বলে রাজি করিয়েছে এইভাবে আমাকে ইউজ করে আপাতত ডোনাদের বাড়িছাড়া হওয়ার মত ভয়ানক দুর্দশা থেকে বাঁচাতে। কিন্তু সেটা কাকিমা বা মানি সরাসরি ভালভাবে বললেও আমি রাজি হতাম। এইভাবে আমাকে ইউজ না করলেও পারত। ভাল হচ্ছে না বুঝতে পারছি। এভাবে চললে হয়ত এবার লোক জানা জানি হয়ে বিচ্ছিরি একটা ব্যাপার হবে। আজকেই তো খোলা রাস্তা দিয়ে ১৪ বছর বয়সী ডোনা ওর ডবল বয়সী আমার কান ধরে টানতে টানতে তানিদের বাড়িতে নিয়ে এল। হয়ত অনেকেরই চোখে পরেছে। এই নিয়ে হয়ত কথা-হাসি-মস্করা ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে পাড়ায়। হয়ত শেষে জিনিসটা এত দূর যাবে যে বাইরে চাকরি নিয়ে পার্মানেন্টলি চলে যেতে হবে। 29.09.2018 ডোনারা সত্যি আমার বাড়ির একতলায় থাকতে চলে এসেছে। এখন জিনিস আসছে ওদের। এছাড়া অবশ্য ওদের উপায় ছিল না। কিন্তু এরপর যে কি করবে? আপাতত ওরা যা চাইছে তাই করব আমি। ভাড়া দেওয়ার কথা এখনো কিছু বলে নি। তবে ওদের গোছগাছ কম্পলিট হওয়ার পরেই ডোনা আমাকে সবার সামনে মেরে ভাড়া চাইতে পারে আমার কাছে। আমিই অবশ্য বাড়ির চাবি কাকিমাকে দিয়ে অফিস গিয়েছিলাম যাতে ডোনার দুপুরে মুভ করা শুরু করতে পারে। কি করব? আর বাধা দেওয়ার উপায় নেই। তাছাড়া আমার যে এই অপমান অত্যাচার ভাল লাগছে সেটা তো সত্যি। এখন বাধা দিলে সারাজীবন হয়ত পস্তাবো। যতই বিপদের আশংকা করি, মুশকিল হচ্ছে ডোনা আমার সাথে যা করছে সেটা তো আমারও ভাল লাগছে। আমি বুঝতে পারছি ও কোন নিয়ম মানবে না। আমাকে সবার সামনে ভয়ানক অপমান করবে। বহুলোকে জেনে যাবে তানি আর ডোনা আমার সাথে কি করছে।এটা একদিকে ভয়ংকর লাগলেও আবার খুব আনন্দও দিচ্ছে আমাকে। অলরেডি তিথি বলে ক্লাস ১১ এ পড়া আমাদের এক প্রতিবেশী মেয়েকে ডেকে এনেছে ডোনা। সেও দেখছে ডোনা আমাকে মাঝে মাঝেই অর্ডার করছে। কিন্তু এই এক্সট্রিম ডমিনেশন পাই নি বলে এতদিন যে মন খারাপ ছিল সেটা তো কাটবে। খুব বাড়াবাড়ি হলে পরে নাহয় বাইরেই চলে যাব আমার বাড়ি ঘর প্রভুদের দান করে। এমন কোথাও যেখানে গিয়ে ওরা আমাকে ডমিনেট করতে পারবে না। তানি আর ডোনা খুব স্বার্থপর আর নিষ্ঠুর বলেই আরো ওদের কাছে সাবমিট করতে ইচ্ছা করছে। আমার সত্যি ভাল লাগছে। যদিও এরকম বেশিদিন চললে মুশকিল হতে পারে। আমার সত্যি ইচ্ছা করছে অন্তত কিছুদিন ডোনা আর তানি ওদের স্বার্থে আমাকে জন্তুর মত ইউজ করুক। আমি এত এক্সট্রিম সাবমিসিভ নাহলে এতদূর গড়াতই না পরিস্থিতি। ওরা দুজনেই প্রতিষ্ঠিত হোক আমি চাই। কিন্তু ওরা আমার সাথে অতি নিষ্ঠুর বিহেভ করলেই আমি খুশি হব। ওরা নিজেদের কাজ করে আমাকে জন্তুর মত ইউজ করলে আমার ভাল লাগবে। ডোনার মা অলরেডি ডোনার প্রতি খুব খুশি। ডোনা যা করত তা যে ঠিক ছিল বারবার বলছে। পরিবারের কাছে আগে ওরা দুজনেই প্রশংসা শোনে নি। এবার সেটা ভীষণ ভাবে শুনছে দুজনেই। এটা ওদের ভালর দিকে বদলাতে পারে। আমাকে ইউজ করুক, তাতে অসুবিধা নেই। যত খুশি মারুক, অপমান করুক। ওদের মত সুন্দরী কিশোরীরা আমার মত কুশ্রী যুবকের সাথে সেটা করতেই পারে। শুধু আশে পাশের লোক রেগে গিয়ে বাধা দেবে এরকম কিছু না হলেই হল। তানির বাড়িতে ৩ জন, ডোনারা দুই বোন। তিথির সামনে যা হচ্ছে ও হবে মনে হচ্ছে তাতে ও প্রভুর তালিকায় আজ থেকেই যুক্ত হবে হয়ত। এখন আমার মোট ৬ জন প্রভু তাহলে! আরো কাকে যে ওরা ডেকে প্রভু বানাবে বা আদৌ বানাবে কিনা নিশ্চিত না। আমিও ওদের সবাইকেই প্রভু বলে ডাকছি। ডোনার মার হাবভাব দেখে মনে হচ্ছে না কিছু করবে বলে। পরে বদলাবে কিনা জানি না। ডোনা নিজের বাড়ির লোক, তানি, মানি, কাকিমা আর তিথির সামনেই আমাকে কুত্তা বলে ডাকছে। ৭.১৫ তে গোছাগুছি শেষ হল ডোনাদের। জিনিস আনার জন্য ভাড়া করা ভ্যান আর জিনিস গোছানোর জন্য বলা দুজন লোকের টাকা আমিই মেটালাম। ঘরে তখন ডোনারা দুই বোন আর ওদের বাবা মা, মানি, তানি আর ওদের মা রিমা কাকিমা আর তিথি ছিল। ডোনা তখন আমার গালে থাপ্পর মেরে ওর পায়ের কাছে বসতে বলল। ওদের বসার ঘরের সোফাটা আমাদের ছিল, এখনো ওরাই বসার ঘরে ইউজ করবে। সেটায় তিথি, মানি, তানি, সোনা, ডোনা আর রিমা কাকিমা বসে ছিল। আমি সাদা স্নিকার পরা ডোনার পায়ের কাছে বসলাম। ডোনা স্নিকার পরা ডান পায়ে আমার নাকের উপর জোরে একটা লাথি মেরে বলল, " দিদি, লিস্ট টা দে।" সোনা ওর হাতে একটা লিস্ট দিল। ডোনা আমাকে সেটা ধরাতে দেখি ওদের কি কি লাগবে তার লম্বা লিস্ট। ওদের অবস্থা খুব খারাপ ছিল গত কয়েক বছর। তাই দরকারী অনেক জিনিস ছিল না। আমি লিস্ট খুলে দেখি টিভি, ফ্রিজ, কেবল লাইন ওদের পোশাক, জুতো, ঘরের অন্যান্য দরকারী জিনিস, দুটো স্মার্টফোন আর সাইকেলের নাম রয়েছে লিস্টে। সাথে কোনটা কবে কিনতে চায় তার লিস্ট। সবই ১৫ দিনের মধ্যেই চাই। আমি বুঝতে পারলাম সবই আমাকে কিনে দিতে হবে। ডোনা আবার জুতো পরা ডান পায়ে একটা লাথি মারল আমার মুখে, আর বলল "যদি কোনটা কিনে দিতে একদিনও দেরী হয় তোর তাহলে তোর মুখে লাথি মারতে মারতে মেরেই ফেলব তোকে।" তিথি বিকাল থেকেই অবাক হয়ে আমার প্রতি ডোনার নিষ্ঠুরতা দেখছিল। এবার জিজ্ঞাসা করে ফেলল, " দাদাকে বিকাল থেকে তুই এইভাবে মারছিস, যা চাইছিস আদায় করে নিচ্ছিস, ও কিছু বলছে না কেন রে? " পাশ থেকে তানি আমার মুখে ওর কিটো পরা পায়ে লাথি মেরে বলল, " কুত্তাটা আবার কি বলবে? ওর অনেক সৌভাগ্য যে ও আমাদের সেবা করা আর লাথি খাওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। তুইও যখন খুশি লাথি মারতে পারিস ওকে।" পাশে বসা তিথিও পরীক্ষা করে দেখার জন্য আমার মুখে ওর সাদা স্নিকার পরা পায়ে লাথি মারল। আমি জবাবে ওর পায়ে মাথা রেখে প্রনাম করে ওকে ধন্যবাদ দিলাম। এরপর ডোনা কোন কথা না বলে পরপর প্রায় ২০ টা লাথি মারল আমার মুখে, ভিশন জোরে জোরে। তারপর বলল, " আমাদের মাসে ৫০০০ টাকা ভাড়া লাগবে আর ২০০০০ টাকা এডভান্স।এক্ষুনি নিয়ে আয় কুত্তা।" পাশ থেকে তানিও আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " তুই তো আমাদের বাড়িতেও চাকরের মত কাজ করিস, আমাদেরও সেবা করিস। সেটা ফ্রি তে বলে ভাবিস না। যা, আমাদের জন্যেও একই ভাড়া নিয়ে আয়।" অতটাকা ক্যাশ না থাকায় আমি সোনা আর রিমা কাকিমার ব্যাংক একাউন্টে ২৫০০০ করে টাকা অনলাইনে ট্রান্সফার করে দিলাম মানি আর সোনাকে দেখিয়ে। কেউ একবারও বলল না করতে হবে না। এরপর ডোনা আমাকে একটু দূরে গিয়ে বসতে বলল। তারপর বাকি সবাইকে বলল, " এখন আমরা একটা খেলা খেলব। সবাই কুত্তাটার মুখে গায়ের জোরে লাথি মারবে জুতো পরা পায়ে। কুত্তাটা সবার লাথি খেয়ে এক এক করে কমের দিক থেকে সবার নাম নিতে থাকবে। যার লাথি আসতে তার নাম আগে আর যার লাথি জোরে তার নাম সবার শেষে। যার লাথি সবচেয়ে জোরে সে হবে চ্যাম্পিয়ান। এইভাবে ৫ বার খেলব। যে বেশিবার জিতবে সে উইনার। ডোনার মা ছাড়া বাকি প্রত্যেকে মেয়েই লাথি মারল আমাকে। রিমা কাকিমা, সোনা সহ সবাই যথেস্ট জোরেই মারল। আমার পক্ষে প্রভুদের কেউ হেরেছে বলা কঠিন ছিল। তাই নাম বলতে ইতস্তত করায় তানি পরপর দুটো লাথি মারল। তখন বলতেই হল। সোনা, রিমা কাকিমা, তিথি, তানি, মানি, ডোনা এই অর্ডারে বললাম আমি। আর যার নামই আগে নিচ্ছিলাম সেই তাকে জেতাই নি বলে রাগের ভান করে আমার মুখে আবার লাথি মারছিল। রিমা কাকিমাই আমাকে অবাক করে এটা চালু করল আর বাকিরাও তাই করল। আর লাস্টে ডোনা আমার মুখে লাথি মারল জেতার আনন্দে। আমি যেরকম মনে হচ্ছিল তাই বলছিলাম। ৫ বারের মধ্যে ২ বার ডোনা,আর একবার করে মানি, তিথি আর রিমা কাকিমা চ্যাম্পিয়ান হল।তানি ওর পক্ষে খুব জোরেই লাথি মারছিল। কিন্তু ওর বয়স আর পায়ের জোর কম হওয়ায় আমার কম লাগছিল। কিন্তু আমার ঘোষনায় ও রাগের ভান করে পরপর ৮-১০ বার আমার মুখে জোরে জোরে লাথি মারল আবার। এরপর ডোনা আমার গালে পরপর কয়েকটা থাপ্পর মেরে বলল, " কি রে কুত্তা, আমি তোর উপর দয়া করে তোদের বাড়িতে তোর থেকে এত কম ভাড়া নিয়ে থাকতে রাজি হওয়ায় খুশি তো?" আমি নিজে থেকেই ওর পায়ে পরে ওর সাদা স্নিকার পরা দুই পায়ে এতজনের সামনেই বারবার চুম্বন করতে করতে বললাম " হ্যাঁ প্রভু। আমি ভীষণ খুশি। তোমার ক্রীতদাস হওয়ার যোগ্যতা আমার নেই, তাও তুমি আমার প্রভু হয়েছ এতে আমি খুশি না হয়ে পারি?" তখন মানি পাশ থেকে আমার মাথায় লাথি মেরে বলল, " আর আমরা তোর প্রভু হওয়ায় তুই খুশি না?" আমি বললাম তোমরা সবাই আমার প্রভু হওয়াতেই আমি খুব খুশি। এরপর ডোনা, সোনা, তিথি, মানি, তানি, রিমা কাকিমা সবাই একে একে ওদের জুতো আর চটি আমাকে দিয়ে চাটিয়ে পরিস্কার করাল। তারপর শুধু মজা করার জন্য এবার আমার হাত বেঁধে মেঝেতে ফেলে ডোনা আর তানি আমার মুখে জোরে জোরে লাথি মারতে লাগল। মানি আর তিথিও যোগ দিল এরপরে। রিমা কাকিমা আর সোনাও মারছিল মাঝে মাঝে। প্রায় ১৫-২০ মিনিট এইভাবে লাথি মারার পরে ডোনা ওর সাদা স্নিকার পরা ডান পা আমার মুখের উপরে রেখে জুতোর তলা আমার ঠোঁটের উপরে ঘসতে ঘসতে ওর মা কে বলল, " মা, যখন আমি বাড়িওয়ালাকে থাপ্পর মেরে বলেছিলাম 'তোর চেয়ে ভাল বাড়ির মালিক আমার পায়ে ধরে সাধবে তার বাড়িতে দয়া করে থাকার জন্য' তখন তুমি সেটা পাগলের প্রলাপ ভেবেছিলে না? এখন দেখ আমি পাগল নাকি মহান!" ওর মা খাট থেকে নেমে ওর মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে কপালে চুমু খেয়ে বলল, " আমিই ভুল ছিলাম রে। তুই এখন থেকে তোর যা ইচ্ছা হবে করবি। উচিত মনে হলে বড়দেরও যাকে খুশি যত খুশি মারবি। আমরা কেউ আর বাধা তো দেবই না, এখনকার মত খুশি হয়ে দেখব।" এরপর ওরা প্রত্যেকেই বিভিন্ন ভাবে আমাকে চড়, লাথি মারল, নানাভাবে অপমান করল আরো। এমনকি আমার মুখের উপরে জুতো পরা পায়ে উঠে দাঁড়িয়ে প্রত্যেকেই কয়েকবার লাফালো। এইসব ৯.১৫ অব্দি চলল। এরপর রিমা কাকিমা বলল, " আজ বাড়ি যাচ্ছি। কাল সকালে আমাদের বাড়িতে কাজ করতে যেতে ভুলিস না।" এই বলে মানি, তানি আর রিমা কাকিমা বেরিয়ে গেল, সেই সাথে তিথিও। অবশ্যই যাওয়ার আগে ওদের প্রত্যেকের জুতো বা চটি পরা পায়ে ( রিমা কাকিমার পায়ে কালো চটি, মানির পায়ে পিংক স্নিকার, তানির পায়ে ছাই কিটো, তিথির পায়ে সাদা স্নিকার পরা ছিল) মাথা রেখে প্রনাম করলাম আমি। ওরা প্রত্যেকেই আমার মাথার উপরে জুতো পরা পা রেখে আশির্বাদ করে চলে গেল। এরপরে আমি পাশের হোটেল থেকে আমার আর ডোনাদের ৪ জনের জন্য খাবার আনলাম। আমি টেবিলে ওদের সার্ভ করে নিজের খাবার নিয়ে উপরে চলে এলাম আজকের মত। ওরা প্রত্যেকেই আর্থিকভাবে আমাকে ইউজ করলেও তিথি হয়ত করবে না। আসলে ও বড়লোক বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান। আর ওর বাবা ওকে এতই ভালবাসে যে চাওয়ার আগেই সব দিয়ে দেয়। তাই ও মজা করার জন্য আমাকে মারলেও আর্থিক ভাবে আমাকে ইউজ করবে না সম্ভবত। আর সোনা আর ওর মা বাবা সম্ভবত ভিতরে ভিতরে ভাবছে যা হচ্ছে তা ঠিক না। কিন্তু ওদের ভয়ানক আর্থিক অবস্থা থেকে বেরনোর আর কোন রাস্তা না থাকায় সব হাসিমুখে মেনে নিচ্ছে। আর রিমা কাকিমা আর মানি সব মানছে ডোনা আর সোনার প্রতি ভালবাসা থেকে ওদের দুর্দশা না দেখতে চাওয়ার কারনে। ডোনা আর তানি তো স্বার্থপর আর নিষ্ঠুর। কাজেই ওরা যা হচ্ছে তার প্রতিটা দিকই এঞ্জয় করছে। আমিও যা হচ্ছে তা এঞ্জয়ই করছি। আমি চাই তানি আর ডোনা সহ ওরা প্রত্যেকেই যেভাবে ইচ্ছা সেভাবে ইউজ করুক আমাকে, আমার সাথে জন্তুর মত ব্যবহার করুক। এমনকি ওরা যদি বহু অপরিচিত লোকের সামনেও আমাকে অপমানজনক ভাবে ইউজ করে মজা নিতে চায় তাও আমি কোন বাধা দেব না। প্রভুদের চড় আর লাথি খেয়ে মুখে বুকে প্রচুর ব্যাথাও হয়েছে। আমার জিভে এমনভাবে জুতোর তলার ময়লা ঘসে মুছেছে প্রভুরা যে জিভ কেটে গেছে। তবু প্রভুদের কাছে নিষ্ঠুর ব্যবহার পাওয়ার আনন্দের কাছে এই কষ্ট আর অপমান আর কিছুই বলে মনে হচ্ছে না আমার। যা হচ্ছে চলুক, আমি এতেই খুশি। 30.09.2018 আজ সকালে উঠে দুই প্রভুর বাড়িতেই বাজার করে দিলাম। আমার আর প্রভুদের কাছে কোন অপমানই খারাপ লাগছে না। ওরা যতদুর নিয়ে যেতে চায় নিয়ে যাক ব্যাপারটাকে। আজ যদিও এখনো মার বেশি খাই নি। বাজার করে দেওয়ার পরে ডোনা সোনাকে নিয়ে ওদের টিভি আর ফ্রিজ কিনে দিতে গেলাম। দোকানে, রাস্তাতেও ডোনা আমার সাথে এবিউসিভ ভাবে কথা বলছে। সেটা আমার খুবই ভাল লাগছে এখন। ডোনা আর তানি দুজনেই আমাকে কাল থেকে কয়েকবার কালো কুকুর, কেলে কুত্তা এইসব বলে ডেকেছে। ফর্সা ছোট দুই সুন্দরী মেয়ের কাছে এইভাবে গায়ের রঙ এর কারনে এবিউজ হতে দারুন লাগছে। আর্থিক সমস্যাও আপাতত হচ্ছে না। আমার নিজের তো বেশি খরচ নেই। আবার ঘন্টাখানেক ধরে ৬ প্রভু আমাকে মারল, অত্যাচার করল। চড়, লাথি মারল। মুখের উপরে উঠে তানি, ডোনা লাফালো। প্রভুরা প্রত্যেকেই লাথি মেরেছে। মানি, তানি, তিথি, ডোনা, সোনা, রিমা কাকিমা। একবার তিথি এত জোরে নাকে পরপর লাথি মারছিল যে আমি ব্যাথায় হাত তুলে আটকে দিয়েছিলাম। মানি তখন আমার দুই হাত দুই পায়ের তলায় চেপে দাঁড়ালো যাতে তিথি মনের সুখে জুতো পরা পায়ে আমার নাকে লাথি মারতে পারে। এখন ওরা প্রত্যেকেই নিজের ঘরে। আমাকে একটু দোকানে যেতে হয়েছিল। তখন কিছু ঘটনা ঘটল। এলাকায় অনেকেই দেখেছে ডোনারা এসে আমাদের বাড়িতে ভাড়া উঠেছে। ডোনাকে রাস্তায় আমাকে এবিউজ করতেই দেখেছে কেউ কেউ। তাই নিয়ে অনেকে জিজ্ঞাসা করছে। কত টাকায় ভাড়া দিলাম কেউ জানতে চাইলে স্পষ্ট বলছি আমার ইচ্ছায় ফ্রিতেই ওদের থাকতে দিয়েছি, কারন ওদের অবস্থা খারাপ। আগের মত ইতস্তত করছি না। এমনকি তানির বাবাও জিজ্ঞাসা করল। কাকু ডোনাকে একদম পছন্দ করে না। আমাকে আগেও সেকথা বলেছিল। আমি কেন ওদের বাড়ি ভাড়া দিলাম জিজ্ঞাসা করায় আমি আগের কথাই বললাম। কাকুও দেখেছে ডোনা আমাকে এবিউজ করছে রাস্তায়, চড় মারতেও দেখেছে। আমি কেন মেনে নিচ্ছি জিজ্ঞাসা করল। আমি বললাম আমার ইচ্ছা, আমার বাড়িতে আমি ফ্রিতে থাকতে দেব। কেউ অবাক হলেও কিছু বলার নেই। তবে ও এবিউজ করায় অনেকে অবাক হয়েছে। তবে খুব বেশি এবিউজ করতে বেশি জনে দেখেনি এখনো। তানির বাবা আর তিথি বাবা একটু দেখেছে পাশেই থাকায়। কাকু যখন এসব জিজ্ঞাসা করছে তিথির বাবা ওদের বারান্দা থেকে শুনছিল। সে বরং আমার পাশেই দাঁড়ালো কিছুটা৷ বলল কম বয়সী মেয়েরা একটু এগ্রেসিভ হয়। রাগের মাথায় এক দুটো চড় থাপ্পর মারলে এত সিরিয়াসলি নেওয়ার কিছু নেই। এর মানে তিথির বাবা এটা সাপোর্ট করছে। ভালই হল। যা চলছে তাই আপাতত চালাবো। আমার দারুন লাগছে। ভয় পুরো কেটে গেছে। কাকু তখন তিথির বাবাকে ডোনার আগের বাড়ি ওয়ালাকে চড় মারার ঘটনাটা বলল। আর ওরা ভাড়াও দিতে পারবে না সেটাও বলল। তিথির বাবা তাও বলল, ওদের অবস্থা খারাপ, বাড়ি ভাড়া দেওয়া তাই এখন অবশ্য কর্তব্য। আমি জানলে আমিও ওদের ফ্রিতে থাকতে দিতাম কিছুদিন দরকার হলে। আর কম বয়সী মেয়েরা রেগে গিয়ে দুই একটা চড় মারলে সেটা ইগ্নোর করাই ভাল। তিথির বাবা যথেস্ট সাপোর্ট দিলেন। এটা আমি ভাবিনি। অবশ্য তিথির বাবা আর যা যা হয়েছে তার ডিটেইলস জানলে সাপোর্ট করবে কিনা সন্দেহ। আমার এখন ০.১% ও খারাপ লাগছে না। বাড়াবাড়ি করতে না দিলে সব থেমে যেত। আমার এই জীবন ভাল লাগছিল না আর। যা হচ্ছে হোক। এখন ওরা ক্ষমতা পেয়ে যা ইচ্ছা করছে আমাকে নিয়ে। ওরা ভাবছে যত এবিউজ করবে, তত আমি কন্ট্রোলে থাকব। আমার খুবই ভাল লাগছে। ওদের ফিনান্সিয়াল হেল্প না লাগলে বড়রা কেউই হয়ত এসব করত না বা সাপোর্ট করত না। সবচেয়ে মুশকিল তো আমার নিজেরই এটা ভাল লাগছে খুব। আমি চাই ওরা যেভাবে খুশি ডমিনেট করুক আমাকে। আমি দেখতে চাই তার ফল কি হয়। গোলমাল কিছু হয়ে গেলে বাইরে চলে যাওয়ার অপশন আছেই। হঠাত পালাবো। তবে সেটা হওয়ার সম্ভাবনা কম। ওরা প্রভু, ওরা আমাকে ওইভাবে মারতেই পারে। তিথির বাবা এলাকার প্রভাবশালী, বয়স্ক। উনি সাপোর্ট দিলে সবার সামনে ওরা আমাকে কিছুটা এবিউজ করলেও কোন সমস্যা হবে না। ব্যাপারটার মধ্যে একটা এক্সট্রিম ক্ষমতা প্রদর্শন রয়েছে। ওরা প্রত্যেকেই এটা খুব এঞ্জয় করছে। তাই যা হচ্ছে হোক না! আমার মনে হয় তিথির বাবাও সামান্য সাবমিসিভ মেন্টালিটির লোক। তিথির প্রতি ওর আদর দেখে মনে হয় তাই। যদিও নিশ্চিত নই আমি। যদিও আমার মত কিছুতেই না। আমি এক্সট্রিম রেয়ার। দেখা যাক এর শেষ কোথায়? এসব কতদূর যায়! সবাই কিভাবে রিয়াক্ট করে দেখাই যাক। তিথির বাবার সাপোর্ট থাকলে কোনই সমস্যা হবে না। নাহলে পাবলিক এবিউজ থেকে সমস্যা হলেও হতে পারে। তবে খুবই ভাল আছি এখন আমি । এত ভাল আগে কখনো থাকিনি। আরেকটা জিনিস। তিথি যা চায় তাই শুধু সাথে সাথে ওর বাবা দেয় তাই না, ওকে মাথায় তুলে বড় করেছে। এখনো রোজ স্কুলে যাওয়ার সময়ে মেয়ের পায়ে জুতো পরিয়ে বেঁধে দেয় ওর বাবা। কয়েকবার ওর বাড়িতে তিথির বাবাকে মেয়ের পাও টিপতে দেখেছে মানি। আমি অবশ্য দেখিনি। মানি কয়েক বছর আগে বলেছিল। সেটা সত্যি হলে ওর বাবাও সামান্য সাবমিসিভ। সেটা আমার পক্ষে যাবে। মেয়েরা ছেলেদের এক্সট্রিম ডমিনেট করলে সবাই বাধা দেয় এই কথাটা ঠিক না। ছোটবেলায় আমার দিদিও বাবা মায়ের সামনে আমাকে অনেক এবিউজ করেছে। কেউ সেভাবে কিছু বলেনি। দিদিই অবশ্য পরে বদলে গিয়েছিল। তবে তিথির বাবা মাইল্ড সাবমসিসিভ হলে এত বাড়াবাড়ি দেখলে মানবেন না। তবে সব তো উনার বা অন্য লোকের দেখার সম্ভাবনা নেই। এখনো অবধি আমাকে তানি , তিথি আর ডোনাই শুধু রেসিয়ালি ডমিনেট করেছে। আজ আমার মুখে জুতোর তলা মুছে তিথি বলল, " দেখ, আমার জুতোর তলার ময়লাও কালো কুত্তার মুখের চেয়ে বেশি ফর্সা!" ওরা প্রত্যেকেই ফর্শা। কেউ কম, কেউ বেশি। আমি খুবই কালো। তাই প্রত্যেকেই এটা করবে আশা করছি। তবে রাস্তায় নেমে ওরা আমাকে দিয়ে জুতো চাটানোর মত বাড়াবাড়ি কেউ করবে না। এতে কোন সমস্যা হলে ডোনাদের আমাদের বাড়িতে থাকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে। ওরা কেউ এত নির্বোধ না আশা করি। ওই ছাগল, গাধা বলে ডাকা বা চড় মারা থেকে খুব খারাপ ইম্প্রেশান হবে না। আমাকে তিথি আজ ওদের বাড়িও যেতে বলেছে। কি করাবে দেখা যাক। যাব একটু পরে। এরপর তানির বাবা বেরোলে ওদের বাড়ি যাব। আজ বিশেষ কিছু হয়নি। বিকালে আমি তিথিদের বাড়ি যাওয়ার আগেই তানিরা আমাদের বাড়ি এসে ডোনাদের সাথে কথা বলে ঠিক করল ফিল্ম দেখতে যাবে। আমি প্রথমে তিথির বাড়ি গিয়ে বলে এলাম। সবাই রেডি হতে মানি, তানি, রিমা কাকিমা, ডোনা, সোনা আর ওদের মায়ের পায়ে আমি জুতো পরিয়ে দিলাম। শুধু তিথির পায়ে ওর বাবাই জুতো পরিয়ে দিয়েছিল রোজকার মত৷ ওর বাবাই নেটে টিকিট বুক করে টাকা পে করে দিল। বাকি সাত মেয়ের সাথে আমি একা ছেলে সিনেমা হলে গেলাম। শুধু ওদের খাবার, ড্রিংক্স যা অর্ডার করল এনে দেওয়া ছাড়া আর কিছুই করায় নি ফেরার আগে। ফেরার পরে সবার পা টিপে দিলাম কিছুক্ষন। আজ ওরা সবাই নিজেদের মধ্যে কথা বলায় ব্যস্ত ছিল। কেউ একটা লাথিও মারে নি পা টেপার সময়ে। শুধু এখন আমি উপরে শুতে আসার আগে ডোনা একটা লাথি মেরেছে। বিকাল থেকে ওই একবারই মার খেলাম। তবে বিকালে তিথির বাড়ি গিয়ে একটা জিনিস দেখে ভাল লাগল। ওর মা দরজা খুলে দিতে আমি উপরের ঘরে গিয়ে দেখি কাকু তিথির পায়ের কাছে বসে মেয়ের পা টিপে দিচ্ছে। হয়ত আমি আরো অনেক বেশি সাবমিসিভ জানার পরেই আমার সামনে মেয়ের সেবা করতে অস্বস্তি বোধ করেনি। প্রায় ৫ মিনিট আমার সামনে মেয়ের পা টিপে দিল কাকু। একবার আমাকে বলল, " এই বয়সী মেয়েরা একটু মেজাজি এগ্রেসিভ হয়। ওদের সেবা করে একটু খুশি রাখা, কখনো রাগের মাথায় এক দুই বার মেরে দিলে কিছু মনে না করাই ঠিক কাজ। কাকু যখন মেয়ের চটি পরা পা কোলে নিয়ে টিপছিল তখন তিথি মোবাইল ঘাঁটছিল। এরপর কাকু মেয়ের পায়ে জুতো পরিয়ে দিল, আমি আর তিথি বেরিয়ে এলাম ফিল্ম দেখতে যাওয়ার জন্য। তবে আজ প্রভুরা সবাই এত চেঞ্জ হয়ে গেল কেন বিকালের পর সেটা এখনো বুঝতে পারছি না। ওরা প্রায় না মারায় একটু কষ্টই পেয়েছি সত্যি। সেই সাথে সামান্য ভাল লেগেছে তিথির বাবাকে চোখের সামনে নিজের মেয়ের সেবা করতে দেখে। সেটা যত সামান্যই হোক।

Thursday, 1 November 2018

রনির ডায়েরি ২...

ডায়েরি ২...। কাকিমা যখন দেখছে যে, একটা সুস্থ-স্বাস্থ্যবান অবস্থাসম্পন্ন ছেলে, যে আবার সম্পর্কে আত্মীয় হয়, তাদের সামনে কুকুরের মতো মাথা নিচু করে আছে, তখন সে হয়ত চাইবে পারমানেন্টলি ঐ মাথাটা নিচু থাক। এরকম হতে পারে৷ অবাক লাগার কারন, আমার আগে মনে হয়নি কাকিমা এরকম চাইতে পারে। অবশ্য আমার আচরন কাকিমার স্বাভাবিক লাগার আরেকটা কারন আছে। ছোটবেলায় আমি দিদির সামনেও যে এভাবে মাথা নিচু করতাম সেটা কাকিমা দেখেছে। আমার আচরন তাই হয়ত আরো স্বাভাবিক লাগছে। শুধু তানির ডমিনেট করতে চাওয়ার মধ্যে চাইল্ডিশ ডমিনেটিং ভাব ছাড়া কিছু নেই। আমি খুব সাবমিসিভ হলেও নিজে থেকে বেশি এগোতে পারি না। এটাই আমার সমস্যা। 25.09.2018 আমি এখন প্রভুদের বাড়ি যাব। দেখি, কি সেবা করায়। বাজার করতে পাঠাল৷ কাকিমা নিজে। বলল " বাজার থেকে কটা জিনিস এনে দিবি প্লিজ? আমি রান্না -বাজার কটা সামলাব?" রিকোয়েস্টের ছলেই। "নিশ্চয়ই" বলে ব্যাগ নিয়ে চলে এলাম। কাকিমা বাজারের টাকা দেয়নি এখনো। আমার টাকাতেই করছি। আমার তাতে কোন সমস্যা নেই। আমাকে ওরা ইউজ করলে খুশিই হব। আগে তো মানি আমার থেকে দামি গিফট নিতে চাইত না। আমিই প্রায় ওর পায়ে ধরে রিকোয়েস্ট করে রাজি করিয়েছিলাম। মোবাইল, ল্যাপটপ দিয়েছি সেখানে বাজারের আর কত খরচ? তাছাড়া, ওরা আমাকে স্লেভের মত ইউজ করছে ভাবতে এত ভাল লাগে... সেটা বাস্তব না বা উচিত না ভেবেও সেই আনন্দ কন্ট্রোল হয় না। খুব সাবমিসিভ মন যে আমার । 26.10.2018 ঘটনা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। কাল সকালে প্রভুদের বাড়িতে বাজার পৌঁছে দিয়ে ওদের দোতলার ঘর ঝাঁট দিলাম, মুছলাম। এরপর মানি আর তানির পায়ে স্কুল শু পরিয়ে দিয়ে ওদের বাইকে করে স্কুলে পৌঁছে দিয়ে আমি অফিসে গেলাম। অফিসে থেকে বাড়ি ফিরে বিকাল ৫.৩০ এ ওদের বাড়ি গেলাম। যেতেই মানি মোবাইল খুলে অনলাইন শপিং সাইটে শপিং লিস্ট দেখিয়ে বলল "শপিং এর জিনিস এড করছি। নেক্সট সেলে কিনব।" আমার টাকায় কিনতে হলে মানি এইভাবেই বলে। আমি অর্ডার দিয়ে দি পে করে। ও আর আমাকে টাকা দেয় না। দেখলাম বেশ বড় লিস্ট। অনেক দামি জিনিসও আছে। তখনই তানি আমার গালে থাপ্পর মেরে বলল, " না, মোবাইলটা আমার এখনি চাই। এখনই অর্ডার দে।" আমি কিছু বলার আগেই মানি বলল, " কয়েকটা দিন ওয়েট কর বোন। ১০-১২ দিন পর কিনলে অনেক কম দামে পাবি সেলে।" তানি রেগে গিয়ে যথারীতি চটি পরা পায়ে আমার মুখে লাথি মারতে মারতে বলল, " না। আমি কিছু শুনতে চাই না। আমার এখনই চাই। এখনই। দাম তো এই গাধাটা দেবে। তাই দাম বেশি পরুক আর কম পরুক, তাতে আমার কি?" এই বলতে বলতে তানি ক্রমাগত আমার মুখে লাথি মারতে লাগল চটি পরা পায়ে, বেশ জোরে জোরে। ওর মা একটু ভারী গলায় তানিকে বলল, " কখনো কখনো অন্তত আমাদের কথা শোন তানি। ১০-১২ দিন পর মোবাইল কিনলে এমন কিছু অসুবিধা হবে না তোর।" আমি তখন তানির পায়ের কাছে বসে তানির পা টিপছিলাম। আর তানি মায়ের কথা শুনে রাগী মুখে বেশ কিছুক্ষন টানা খুব জোরে জোরে আমার মুখে লাথি মেরে গেল কিছু না বলে। একটু পরে মুখ তুলে বলল, " ঠিক আছে। মোবাইল কয়েকদিন পরেই কিনব। কিন্তু আজকেই আমাকে সাইকেল কিনে দিতে হবে।" কাকিমা বলল " আজকেই কেন লাগবে তোর সাইকেল?" আমি তখন পাশে বসে থাকা কাকিমার দুই পায়ের উপরে নিজের দুই হাত রেখে কাতর স্বরে বললাম " প্লিজ কাকিমা, সাইকেলটা আজকে কিনে দিই তানিকে, প্লিজ।" তখন মানি পিছন থেকে আমার মাথায় লাথি মেরে বলল, "বোনকে সাইকেল কিনে দিলে আমাকেও কিনে দিতে হবে।" আমি বললাম, " নিশ্চয়ই। তোমাদের দুজনকেই আজই সাইকেল কিনে দেব।" এই বলে আমি কাকিমার পা দুটো জড়িয়ে ধরে থেকেই বললাম, " প্লিজ পারমিশান দাও কাকিমা।" মানিও মাকে বলল রাজি হওয়ার জন্য। তখন কাকিমা বলল " ঠিক আছে "। ওরা দুই বোন রেডি হতে আমি আবার ওদের পায়ে মোজা আর স্নিকার্স পরিয়ে দিয়ে ওদের নিয়ে সাইকেলের দোকানে গেলাম। তারপর দুজনই নিজের পছন্দ মত দামী স্টাইলিশ সাইকেল কিনল আর আমি দাম দিলাম। কিন্তু সাইকেল নিয়ে ফেরার পরে তানির পা থেকে জুতো খোলার সময়ে আবার ও জুতো পরা পায়ে আমার মুখে লাথি মারতে মারতে বলতে লাগল, " মোবাইলটা পুজোর আগে না এলে তোর কপালে কিন্তু দুঃখ আছে। ভাবিস না আজ সাইকেল কিনে দিয়েছিস বলে ক্ষমা করে দেব।" আমার ভাবতেও অবাক লাগছিল যে আমার টাকায় সাইকেল, মোবাইল সহ আরো অনেক কিছু শপিং করেও এইভাবে আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মেরে তানি ওর মা আর দিদির সামনে আমাকে হুমকি দিচ্ছে! ওর মা বা দিদি কিন্তু এবার এরজন্য কিছুই বলে নি ওকে আর। বিকাল থেকে আমার মুখে অন্তত ৫০ টা লাথি মেরেছে তানি। এরপর তানির হুকুমে আমি ওদের পায়ের তলায় শুয়ে পরলাম। তানি আর মানি দুজনেই আমার মুখে আর বুকে জুতোর তলার ময়লা ঘসল। আমার মুখে আর বুকে পা রেখে দুজনেই পা টেপাল। এরপর ওদের জুতো খুলে পায়ে ঘরে পরার চটি পরিয়ে দিলাম। ওরা ড্রেস চেঞ্জ করতে চলে গেলে কাকিমা আমাকে রিকোয়েস্ট করল হাত ধুয়ে চা করতে। আমি রান্না ঘরে যেতেই ওদের সেই দুই বান্ধবী ( ওরাও দুই বোন) ডোনা আর সোনা ওদের বাড়িতে এল। আমি কাকিমা সহ ৫ জনের জন্যই চা বানিয়ে ওদের হাতে গিয়ে দিলাম। ডোনা ক্লাস ৯ এ আর সোনা ১স্ট ইয়ারে পরে। আমাকে মানিদের বাড়িতে এসে চা বানিয়ে সার্ভ করতে দেখে অবাক হয়ে ডোনা তো বিস্মিত চোখে আমাকে দেখছিল। কিন্তু কিছু জিজ্ঞাসা করেনি।চা খেয়ে ওরা উতসাহী হয়ে মানি আর তানির নতুন সাইকেল দেখতে লাগল, তারপর ৪ জনে মিলেই সাইকেল নিয়ে বেরোল। আমিও বাড়ি ফিরে এলাম। আজকেও কাকিমা আমাকে দিয়ে বাজার করিয়েছে। এটা এখন রেগুলার করাবে মনে হয়। তানি বা মানি মারলেও আর একবারও আপত্তি করছে না কাকিমা। কাল ওইভাবে আমাকে তানি মারবে, মানি অত শপিং লিস্ট ধরাবে, তারপর দুই বোন আমার টাকায় সাইকেল কিনবে, মোবাইল কেনার কথা নিয়ে রাখবে আমি ভাবতেও পারি নি। এমনকি আজকেও উপরের ঘর ঝাঁট দেওয়া মোছার কাজ আমাকে দিয়ে করাল। খুবই ভাল লাগছে আমার। কিন্তু ভিতরে একটা অজানা ভয়ও কাজ করছে। 27.09.2018 কোন বিদ্রোহের ইচ্ছা নেই মনে। প্রভুরা যা করাবে তাই করব আমি। কালকেও তানির কাছে অনেক মার খেয়েছি। আজও হয়ত খাব। কাল খুবই জোরে মেরেছে তানি, আমার ভালই লেগেছে। চড় মেরেছে গালে। তারচেয়েও বেশি মুখে লাথি মেরেছে। নাকের উপরে, ঠোঁটে, কপালে। তানি প্রায় গায়ের জোরেই মারছে। ওর মা আর দিদির সামনেই। কেউ আর ওকে বাধা দিচ্ছে না। চটি বা জুতো পরা পায়ে মুখের উপরে জোরে লাথি মারলে সত্যি খুব লাগে। কিন্তু ভালও লাগছে খুব এটা। ওর মা, দিদি এইভাবে এটা চলতে দেবে আগে ভাবতেও পারি নি। আমি এতটা বেশি সাবমিসিভ যে এটা আটকানো মুশকিল৷ এমনকি অন্য কারো সামনে মারলেও আটকাতে পারব না। ওর মা আর দিদি ওর এই আমার মুখে লাথি মারা নিয়ে মজাও করছে। কাল মানি বলল আজ বোধহয় তানি মুখে লাথি মারার সেঞ্চুরি করে ফেলেছে। ওর মা তাই শুনে বলে ডাবল সেঞ্চুরিও হতে পারে। কথার ধরনেই মনে হচ্ছিল দুজনেই বেশ মজা পাচ্ছে। কাল সন্ধ্যায় তো তানি কোন কারন বা অজুহাত ছাড়াই লাথি মারছিল আমার মুখে। এত জোরে মারছিল যে আর সহ্য করতে পারছিলাম না। বিশেষ করে ও আমাকে ব্যাথা দিয়ে মজা পাওয়ার জন্যই পায়ে চামড়ার বুট পরে আমার নাকে গায়ের জোরে একের পর এক লাথি মারছিল বুট পরা দুই পায়ে। আমার মনে হচ্ছিল নাকটা ভেঙে চৌচির হয়ে যাবে। ব্যাথায় আমি অজ্ঞান হয়ে যাব। আমার নাক দিয়ে রক্ত আর চোখ দিয়ে জল একসাথে পরছিল যন্ত্রনায়। আমি তানির পা ধরে কাতর অনুরোধ করেছিলাম অন্তত একটু ব্রেক দিতে। কিন্তু তাই শুনে তানি রেগে যাওয়ার ভান করে আরো জোরে জোরে আমার সারা মুখে লাথি মারা শুরু করেছিল। ওর মা আর দিদির সামনেই। ওরা দেখছিল আর মজা নিচ্ছিল। তবে যন্ত্রনা স্বত্ত্বেও আমার যে তানির কাছে এরকম ব্যাবহার পেতে খুব ভাল লাগছিল সেটা অস্বীকার করার উপায় নেই। তাই রাতে ফেরার আগে কাকিমা যখন জিজ্ঞাসা করল " তানি কি আজ খুব বেশি জোরে মেরেছে? ওকে কি বারন করব তোকে এত বেশি মারতে? আমার বলা উচিত ছিল, হ্যাঁ কাকিমা, তাই বলো। আমার খুব লেগেছে আজ। কিন্তু আমি কি বললাম? - " প্লিজ কাকিমা, এরকম করো না। তানি আমার অনেক ছোট বোন হয় বটে, কিন্তু আমি ছোট থেকে আমার দিদিকে যতটা ভক্তি শ্রদ্ধা করতাম , তানি ছোট হওয়া স্বত্ত্বেও ওকেও ততটাই ভক্তি শ্রদ্ধা করি। ওকে ভগবান, আমার প্রভুর চোখে দেখি। প্লিজ, ও আমাকে যেভাবে খুশি ইউজ করুক, ওকে কিছু বলো না। প্লিজ!" এই বলে আমি নিজের মাথাটা কাকিমা আর মানির পায়ের উপরে রেখে পরপর প্রনাম করে ওদের কাছে রিকোয়েস্ট করলাম। আমার উত্তর শুনে মা আর মেয়ের সে কি হাসি! আমি নিজেই এখানে সমস্যা। তানি নিষ্ঠুর ভাবে মারলে এত বেশি ভাল লাগছে যে নিজেই চাইতে পারছি না আটকাতে। যাক, এখন প্রভুদের বাড়ি যাচ্ছি। আজ সারাদিনেও অনেক কিছু ঘটল। অনেক ঘটনা। একটু বড় করেই লিখছি। আজ সকালে একটু দেরীতে গিয়েছিলাম প্রভুদের বাড়ি। কাকিমা আর আজ সকালে আমাকে বাজারে পাঠায়নি। আমি গিয়ে ওদের দোতলার ঘর ঝাঁট দিলাম, মুছলাম। তারপর দুই প্রভুর স্কুল ড্রেস আয়রন করলাম। এরপর ওরা রেডি হলে ওদের পায়ে জুতো পরিয়ে বাইকে স্কুল দিয়ে এলাম। আজ অফিস থেকে তাড়াতাড়ি ফেরায় আমিই দুই প্রভুকে স্কুল থেকে আনতে গেলাম। ওদের নিয়ে বাড়ি ফিরে ওদের জুতো খুলে দিতে গেলাম। কিন্তু তানি যথারীতি আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারতে লাগল। দুই প্রভুই আজ সাদা স্নিকার পরে স্কুলে গিয়েছিল। সেই জুতো পরা পা দিয়ে তানি একের পর এক লাথি মারতে লাগল আমার মুখে, বেশ জোরে জোরে। মানিও মাঝে মাঝে মারছিল। ওদের মা পাশেই বসে দেখছিল, কিন্তু কিছুই বলল না। আমার মুখে অন্তত ৩০-৪০ টা লাথি মেরে তানি বলল "এবার শুয়ে পর আমাদের পায়ের কাছে।" আমি শুতে তানি ওর জুতোর তলা দুটো পাপোশের মত আমার মুখের উপরে ঘসে মুছল। মানি তখন পাশ থেকে বোনকে বলল, " এটা যথেষ্ট হচ্ছে না তানি। তুই বরং দাদার জিভে ঘসে জুতোর তলা পরিস্কার কর, দাদার জিভটাকে পাপোষের মত ইউজ করে।" তাই শুনে তানি উতসাহ পেয়ে আমার নাকের উপরে লাথি মেরে বলল, " এই চাকর, জিভ বার কর।" মানি আর তানি আগেও কয়েকবার এইভাবে আমার জিভে জুতোর তলা ঘসেছে। তবে কয়েক সেকেন্ড মাত্র। আর আজ তানি ওর দিদি আর মায়ের সামনেই একইভাবে আমার জিভের উপরে জুতোর তলা ঘসতে লাগল। কিন্তু আজ ও পুরো জুতোর তলার ময়লা আমার জিভে ঘসে পরিষ্কার করতে বদ্ধপরিকর! তাই টানা আমার জিভের উপরে ঘসে প্রথমে নিজের বাঁ জুতোর তলা পরিষ্কার করে নিল। তারপরে একইভাবে নিজের ডান জুতোর তলা আমার জিভের উপরে নামিয়ে দিল। কাকিমা হাসিমুখেই একবার কমেন্ট করল, " সত্যি, তোরা দাদাকে ভাল মানুষ পেয়ে আর কি কি অত্যাচার যে করবি!" তানি ওর দুই পায়ের সাদা স্নিকারের তলাই আমার জিভে ঘসে নতুনের মত চকচকে পরিষ্কার করে ফেলল। এরপর মানিও একই জিনিস করল ওদের মায়ের সামনেই। এরপর দুই বোনই আমার মুখে আর বুকে জুতো পরা পা রেখে বসে আমাকে দিয়ে পা টেপাতে লাগল। মানি বলল, " মা, তুমিও দাদার গায়ে পা তুলে দাও।" কাকিমা তাতেও আপত্তি না করে নিজের ঘরের চটি পরা পা আমার পেটে তুলে বসল। মানি ওর জুতো পরা পা আমার বুকে আর তানি মুখের উপরে রেখে বসেছিল তখন। আমি ওই অবস্থাতেই মানি আর তানির জুতো খুলে ওদের পায়ে ঘরে পরার চটি পরিয়ে দিয়ে ওদের পা টিপতে লাগলাম। মানি আর তানির পা তো টিপলামই, কয়েকবার অল্প সময়ের জন্য নিজে থেকে কাকিমার পাও টিপে দিলাম। কাকিমা কিছু বলল না। প্রায় ৩০ মিনিট পর তানি আমার মুখটা চটির তলায় মাড়িয়েই উঠে চলে গেল। তখন কাকিমা বলল " এবার উঠে হাত মুখ ধুয়ে চা বানা তুই।" আমি তাই করলাম। চা বানিয়ে সার্ভ করলাম ওদের। এরপরে তানি ড্রেস পরে আমার গালে থাপ্পর মেরে বলল ওর পায়ে কিটো পরিয়ে দিতে। আমি ওর দুই পায়ে কিটো পরিয়ে দিতে ও আমার কিনে দেওয়া সাইকেল নিয়ে বেরিয়ে গেল। আমাকে তখন মানি ওর প্রোজেক্ট লিখতে বসালো। আমি লিখতে লাগলাম। তানি সন্ধ্যা ৭ টার একটু পরে ফিরল, ওর আর মানির সেই ক্লাস ৯ এ পড়া বান্ধবী ডোনাকে নিয়ে। কিন্তু আজ আমাকে অবাক করে দিয়ে তানি বাইরের ঘর থেকেই আমাকে ডাকল। ডোনা আর তানি তখন বাইরের ঘরের সোফায় পাশাপাশি বসে। আমি যেতে ডোনার সামনেই আমাকে হুকুম করল ওর জুতো খুলে দিতে। আমার ভাল লাগলেও কিরকম একটা অজানা অস্বস্তি লাগছিল ডোনা পাশে থাকায়। আমি ঘাবড়ে গিয়েছিলাম অস্বাভাবিক রকম। সেই অবস্থাতেই হাঁটু গেড়ে ওদের পায়ের কাছে বসে তানির পা থেকে ওর কিটো আর ডোনার পা থেকে ওর নীল পাম্প শু খুলে দিলাম। তারপর জুতো দুটো শু রাকে রাখতে যেতে তানি ডোনার সামনেই আমার গালে থাপ্পর মেরে হুকুম করল ওদের ঘরে পরার চটি নিয়ে যেতে। আমি তানি আর ডোনা দুজনের জন্যই চটি নিয়ে ওদের পায়ের কাছে রাখলাম। তারপর অলরেডি খুলে দেওয়া ওদের জুতো ওদের পায়ের তলা থেকে সরিয়ে শু র‍্যাকে রেখে এলাম। তখন আমি খুব ঘাবড়ে গিয়েছিলাম তানি ডোনার সামনেই আমাকে এইভাবে ইউজ করায় আর গালে থাপ্পর মারায়। ডোনার সামনে তানি আর কি করবে আর তাই দেখে ডোনা কি রিয়াক্ট করবে ভেবে। যদিও মনের মধ্যে এক ভয়ানক আনন্দ আর উত্তেজনা কাজ করছিল। আমার মনের একটা অংশ চাইছিল তানির মত ডোনাও আমাকে একইভাবে ইউজ করুক এখন থেকে! তখনই মানি বেরিয়ে এসে আমাকে বলল, " চল, তোর বাড়িতে গিয়ে আমার প্রোজেক্টটা সেরে ফেলি। এখানে বোন আর ডোনা টিভি দেখবে, আমাদের অসুবিধা হবে।" আমি আর মানি তখন ওর প্রোজেক্টের খাতা আর বই নিয়ে আমাদের বাড়ি চলে এলাম। তারপরে মানির প্রোজেক্ট করে দিলাম। কাজ হয়ে গেলে কিছুক্ষন মানি আমার মুখে জুতো পরা পা রেখে বসে পা টিপিয়ে বাড়ি চলে গেল। আমি জানি না কাল থেকে কি হতে যাচ্ছে! হয়ত কাল থেকে ডোনা সোনার সামনেও সেবা করতে হবে তানির। তানির আচরনে মনে হচ্ছে ও সেটাও চায়। আমি কিছুতেই বাধা দেব না আর। সবই মেনে নেব এখন থেকে। 28.09.2018 পরিস্থিতি ক্রমে জটিল হচ্ছে। আজ অফিস যাইনি৷ সকাল থেকে সারাদিন প্রভু মানিদের বাড়িতে থেকে ওদের সেবা করেছি। তার উপর মানি ডোনাকে ফোন করে ডাকল বিকালে। মানি ডোনাকে ফোনে বলল - তানির সাথে বাজি রেখে দাবা খেলে হেরে গিয়েছি বলে এখন আমি তিন দিন তানির চাকর থাকব। মানি আর কাকিমা হয়ত চাইছে তানির ক্লোজ বন্ধুদের সামনে ওকে আমাকে ইউজ করতে দিতে। যাতে তানির ইগো স্যাটিস্ফাই হয়। সাথে আমাকে দিয়ে নিজেদের সব কাজ করিয়ে নেওয়ার মজা আর আর টাকায় শপিং করার সুবিধা তো আছেই! তানি প্রথমে ডোনার সামনেই আমাকে অর্ডার করল ওদের পায়ের তলায় শুয়ে পরতে। আমি শুতে তানি ওর চটি পরা পা দুটো আমার মুখের উপরে তুলে দিয়ে আমার মুখে একটা লাথি মেরে আমাকে ওর পা টিপতে বলল। আমি তানির পা টিপে দিতে লাগলাম। তানির দেখাদেখি ডোনাও আমার বুকে ওর চটি পরা পা তুলে দিয়ে বলল "এরপরে আমার পা টিপে দিবি তুই।" ১০-১৫ মিনিট তানির পা টেপার পরে ডোনা তানির সাথে জায়গা বদল করল। তারপরে আমার মুখের উপরে চটি পরা পা দুটো তুলে দিয়ে আমার মুখে লাথি মেরে অর্ডার করল "এবার ভাল করে আমার পা টিপে দে।" আমি প্রায় ১০-১৫ মিনিট ডোনার পা টেপার পরে কাকিমা বাজারে পাঠাল আমাকে। ডোনার জানাটা বিপজ্জনক হতে পারে । ও খুব মুডি আর ডমিনেটিং। ও কি করতে পারে কোন ঠিক নেই। কিন্তু অলরডি ও জেনে গেছে প্রায় সব । আর আজ মানিই তো ফোন করে ডাকল ডোনাকে! আমার মুশকিল হল... নর্মাল লাইফ... বিয়ে করে সংসার করা.. এগুলো আমাকে আকর্ষন করে না। তাই আরো সহজে জড়িয়ে পরছি এতে। ক্রীতদাসত্বের প্রতি আমার আকর্ষন চিরকালই তীব্র। ছোটবেলায় নিজের দিদিকে প্রভুজ্ঞানে সেবা করতাম। আর এখন তারচেয়েও গভীর ভাবে সেবা করতে পারছি নিজের কাজিন বোনদের! হয়ত ভবিষ্যতে ওদের বান্ধবীদেরও করব! আমার ভবিষ্যত টাও তো অস্পষ্ট। বেশ ভাল কেরিয়ার হলেও বিয়ে- সংসার- নিজের পরিবার এসব আমাকে টানে না। এই ব্যাপারে সমস্যা না থাকলে তো আমি হয়ত কখনোই এত সাবমসিসিভ হতাম না। যদি কোন ভয়ানক গন্ডগোল ( সবাই জেনে গেল.. মান সম্মানের সমস্যা হল.. এরকম।) হয় তো বাইরে চাকরি নিয়ে চলে যাওয়ার অপশন আছে। সেটাও ভেবে রেখেছি। আমার কাকু, মানে তানির বাবা চায় না ডোনা ওদের বাড়ি ঢুকুক। কিন্তু কাকিমা বা মানি এটা মানতে রাজি না। আরো একটা কারনে আমি এখন এটা নিয়ে এগোতে ভয় পাচ্ছি না আপাতত। প্রথম কারন, জাস্ট একটা ভাল চাকরি পেয়েছি বাইরে। দেড় মাসের মধ্যে জয়েন করা যাবে। তাই যদি এখানে মান সম্মান ডোবার মত কিছু হয় বাইরে চলে গেলেই আর সমস্যা হবে না। তাছাড়া, আমার বাবা মাও বাড়িতে নেই আপাতত। তাই তাদের জানা, অপমান এই নিয়েও কোন চিন্তা নেই আর। রিস্ক নেওয়ার জন্য সময়টাও আদর্শ তাই। দেখাই যাক না, কতদূর এগোয় ব্যাপারটা। এইভাবে মেয়েদের সেবা করার সুযোগ বাস্তবে কজন সাবমিসিভের হয়? যদিও আমি ডোনার প্রতিও খুবই সাবমিসিভ ফিল করি তবু মানি আর কাকিমা না চাইলে এটা আমি করতাম না। ডোনা মেয়েটার স্বভাব খুবই গোলমেলে। ডোনার বাবার স্ট্রোক হয়ে সজ্জাশায়ি। চাকরি ছেড়ে দিতে হওয়ায় ওদের আর্থিক অবস্থা গত দুই বছরে খুব খারাপ হয়ে গেছে। ওর দিদি ১স্ট ইয়ারে পড়া সোনা টিউশানি করে সংসার চালায়। আর সেই টাকা উড়িয়ে ডোনা ফুর্তি করে। যদিও এরপরেও সোনা আর ডোনার সম্পর্ক খুবই ক্লোজ। ডোনা কয়েকদিন আগে সামান্য কারনে ওদের বাড়িওয়ালাকে চড় মেরেছে। ওদের বাড়ি ওয়ালা ওদের বাড়ি থেকে বের করে দেবে বলেছে। খুবই জটিল পরিস্থিতি ওদের। আমি জানি ডোনা মেয়েটা খারাপ হয়ে যাচ্ছে। তারপরেও ওর প্রতি সাবমিসিভনেস ফিল করি। কোন মেয়ের, বিশেষ করে কোন সুন্দরী মেয়ের দোষ থাকলেও তার ক্ষতির চিন্তা করতে পারি না আমি। এখন সুযোগ পেয়ে ও আমাকে ইউজ করার চেষ্টা করতে পারে। তানির দেখা দেখি ওলরেডি ও বেশ কয়েকটা লাথিও মেরেছে আমাকে ওর পা টেপার সময়ে। আর বয়সে অনেক বড় কারো মুখের উপরে চটি পরা পা রেখে বসে তাকে দিয়ে পা টেপাতে পারলে কে না তার আরো অনেক সুযোগ নেবে? আর ডোনার মত সেল্ফিশ, ডমিনেটিং, মুডি মেয়ে হলে তার পক্ষে এর ফায়দা না তোলাই আশ্চর্যের! মানি আর কাকিমা দেখেও কিছু বলল না। ওরা ব্যাপারটা এইদিকে যেতে দিচ্ছে এটা খুব আশ্চর্যের! এখন কাকিমা বাজারে পাঠিয়েছে। আমি বলেছি বাড়িতে কিছু কাজ সেরে বাজার করতে যাব। ডোনা এখনো রয়েছে। এখন বাজার সেরে প্রভুদের বাড়িতেই যাব। আমার আপাতত বাধা দেওয়ার কোন ইচ্ছা নেই। ওরা যে যত পারছে ইউজ করুক আমাকে। অলরেডি তো ডোনার চটি পরা পায়ের লাথি খেয়েছি। শুধু মানি বা কাকিমা চাইছে না এমন কিছু তানি বা অন্য কেউ করতে বললে করব না। আমার মনে হয় না এগোলে পরে পস্তাবো৷ গন্ডগোল বড় কিছু হলে বাইরে চলে যাওয়ার অপশন তো আছেই। দেখাই যাক, কতদূর ওরা আমাকে ইউজ করে। বাজারে এখনো যাইনি৷ একটু কনফিউজড হয়ে পরলাম আবার। ঘটনা ক্রমে কোথায় গিয়ে পৌঁছাবে বুঝতে পারছি না।

Monday, 1 October 2018

রনির ডায়েরি ১....

ডায়েরি ১... রনির ডায়েরি... 03.07.2018 মানি আর তানি এসেছিল একটু আগে । মানির সাথে কথা বলছিলাম ওর সেবা করতে করতে। তানিও এসেছিল। ওর ও অল্প সেবা করলাম। এখন চলে গেল মানি আর তানি। আবার আসবে বললেও পরে আসেনি। তবে এলেই ওদের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করি। আর ওরা আমার মাথার উপরে পা রেখে আশির্বাদ করে। তানি মানি দুই বোন এ ওর সামনেই করে। আর কেউ দেখেনি কখনো। 11.07.2018 আজ তানির জন্মদিন। মানির এখন ১৬, আর তানি ১১ এ পরল আজ। তানি আগে খুব আসত। এখন কম আসে আমাদের বাড়ি। আগের বছর নাচের ক্লাসে জয়েন করার পর তানি প্রায় রোজ নাচ প্রাক্টিশ করে এসে আমাকে দিয়ে কিছুক্ষন পা টেপাত। সেটাও অবশ্য মানি ছাড়া আর কেউ জানেনা। ওদের প্রতি আমি যে কিছুটা সাবমিসিভ সেটা ওদের মা রিমা কাকিমা বুঝতে পারে হয়ত। কিন্তু সরাসরি সেবা টা জানে না। ওরা দুই বোন জানে শুধু। 01.08.2018 আচ্ছা, একটা বাচ্চা মেয়ে বড় কোন ছেলেকে ঘোড়া বানিয়ে পিঠে চড়লে সেটা কি সাধারন মানুষের চোখে অস্বাভাবিক? তানি এটা কয়েক মাস আগে অব্দি প্রায়ই করত অনেকের সামনে আমার সাথে। আবার আমার কাঁধে উঠলে আমি দুই হাতে ওর চটি পরা পা দুটো ধরে থাকতাম। আমার হাত ওর চটির তলায় থাকত। এইভাবে রাস্তা দিয়ে সবার সামনে ওকে বাড়িতে নিয়ে গিয়ে দিয়ে এসেছি অনেকবার। পাড়ার অনেকে বা ওর বাবা মাও দেখেছে। যখন তানির ৭-৮ বছর বয়স তখন থেকে ও ১১ বছরে পরার কয়েকদিন আগে পর্যন্ত প্রায়ই এটা করত। ওর চটির তলায় হাত দিতাম সেটা কিভাবে নিত জানি না। মানি ছাড়া আর সবাই অবাক হত হয়ত। কিন্তু কেউ কিছু বলেনি। অবশ্য এটা তো ছোটদের প্রতি একধরনের ভালবাসা প্রকাশ। তাই হয়ত এটাকে কেউ অস্বাভাবিকভাবে নেবে না। ঘরে গিয়ে ওর চটি খুলে শু রাকে রাখতাম। তারপর ওর ঘরের খাটের সামনে নিয়ে গেলে ও নামত। কেউ কিছু অস্বাভাবিক ভাবত কিনা কে জানে। আমার সবার সামনে সাবমিসিভ হতে খুব ইচ্ছা করে। মানি বা তানি সেটা এঞ্জয় করলে আমি আরো করতাম। 15.08.2018 সময় খুব খারাপ যাচ্ছে বর্তমানে। কিছুই ভাল লাগে না। আগের প্রায় দুটো বছর অনেকটাই সুখে ছিলাম। মুলত মানি আর তানির অনেক বেশি সেবা করতে পারায়। তার আগেও কলেজ লাইফে ভালই ছিলাম। এই বছর অনেক কিছু ওলোট পালট হয়ে যাচ্ছে। আগের বছর রোজ সন্ধ্যাতেই অন্তত এক ঘন্টা মানি আর তানির পায়ের কাছে বসে ওদের পা টিপে কাটত। কি যে ভাল লাগত সেই অনুভুতি। নিজেকে ওদের চাকর ভেবে দারুন লাগত। তানি বেশি করে শুরু করেছিল নাচ শিখতে শুরু করার পর। মানি তখন প্রায় রোজই আমার মুখে চটি পরা পা রেখে বসে পড়ত বা মোবাইল ঘাটত। এটা আগেরবছর সবচেয়ে বেশি করেছে। একটু পরে আমার মুখে খুব ব্যাথা করলেও আমি ওকে বলতাম না। কারন বললে ও সরিয়ে নিত। ওর কাছে ব্যাথা পেতে ভাল লাগত। এখন আর আগের মত ডমিনেট করে না প্রভুরা। তবু চেষ্টা করি ওদের ভাল রাখতে। ওরা সত্যিই আমার প্রভু। 24.08.2018 একটু চিন্তায় পরেছি আজ। অবশ্যই সেই প্রভু মানি আর তানিকে নিয়েই। মানির থেকে তানি বছর ৫ এর ছোট... ছোট থেকেই দুজনে খুব ক্লোজ... মানিকে আমি ছোট থেকে যতটা পারতাম সেবা করতাম। গিফট দিতাম। তানি ছোট থেকেই দেখত।... ওরা একসাথেও আমাকে ডমিনেট করত অল্প। দুজনে খুব ভাব থাকায় কোন প্রব্লেম হয়নি৷ আগের বছর তানি নাচ শিখতে ভর্তি হওয়ার পর প্রায় রোজ আমাকে দিয়ে পা টেপাতে শুরু করে। আর কেউ না জানলেও মানি জানত। আবার মানিকে আমি কিভাবে সেবা করি কি গিফট দিই সব তানি জানত। সমস্যা শুরু হয় এই বছর। তানি দেখতে খুব সুন্দরী হওয়ায় আর ভাল নাচ শেখায় অনেক প্রোগ্রাম করে। আর বিভিন্ন ছোট চ্যানেল ওকে নাচের প্রস্তাব দিতে থাকে। সেগুলো আসলে ব্যবসা টাইপের প্রোগ্রাম। অনেক টাকা দিতে হয়.. এমন চ্যানেলে প্রোগ্রাম তা কেউ দেখেও না.. করে কোন লাভ নেই। কিন্তু ওর মাথায় বিভিন্ন জন টিভিতে মুখ দেখানোর প্রলোভন ঢুকিয়ে দেয়। ওর মা, দিদি সবাই বলে এতে লাভ নেই। কিন্তু ও বোঝে না। এই নিয়ে দুই বোনের ভাব নষ্ট হতে থাকে। আমার কাছে এসেও তানি কয়েক মাস আগে বলেছিল। আমিও একই কথা বলি প্রায়৷ এর পর ও আসা কমিয়ে দেয়। ও ঠিক কি চেয়েছিল আমার কাছে জানি না। হয়ত ওর ধারনা হয়েছে আমি ওর দিদিকে দিই, ওকে সাহায্য করি না। ও খুব ইমোশনাল টাইপ। ওর বাচ্চা মস্তিস্ক ভেবেছে আমি, ওর দিদি, মা কেউ ওর পাশে নেই। সেই সাথে ওর নাচের স্কুল স্টাইল, দামী পোষাক ইত্যাদির প্রতি ওকে অত্যধিক আকৃষ্ট করেছে।.. আজ বেশ সকালে মানি ফেলে যাওয়া বই নিতে এসেছিল। আমাকে ঘুম থেকে তুলে বলল, তানি কাল ঝামেলা করেছে খুব। ও অনেক পুরনো জামা জুতো ফেলে দিয়েছে নিজের। ওর মায়ের কাছে অনেক দামি নতুন জামা আর জুতো চেয়েছে। সেটা বেশি হয়ে যাচ্ছে বুঝিয়ে বলতে গিয়েছিল মানি। ও উলটে বলেছে - আমি এই নোংরা পুরনো জুতো পরতে পারব না। তোকে তো কিনে দাওয়ার লোক আছে। পুরনো জুতো পরিস্কার করে দেওয়ার লোক আছে। আমার নেই। আমার তাই নতুন লাগবে। এরকম কিছু অনেকটা বলেছে। হঠাত আমাকে ঘুম থেকে তুলে বলায় ও ঠিক কি বলল সেটাও খেয়াল নেই। শুনে আমার প্রথমে এত লজ্জা লেগেছিল যে কোন প্রশ্ন করতেও পারি নি। ওর মা তখন পাশেই ছিল কি না, সেটাও কনফার্ম করিনি।থাকলে শুনে কি বলেছে তাও না। তানি এইভাবে রাগের মাথায় এরকম বলে দিয়েছে মায়ের সামনে শুনে প্রথমে খুব লজ্জা লাগছিল। ওর মা জেনে গেলে কি ভাববে তাই ভেবে। অথচ ঘন্টা খানেক পর থেকে উলটে খারাপ লাগছে এই ভেবে যে তানি কি আমাকে ওর ও চাকর ভাবে না? কেন ভাবে না? আমি তো তার চেয়েও ক্ষুদ্র। আমি জানি তানি যা করছে বা বলেছে না করলেই ভাল হত। কিন্তু মন উলটে হাস্যকর ভাবে এই নিয়ে কষ্ট পাচ্ছে যে ও কেন আমাকে ওর চাকরও ভাবে না? আমার সেবায় কি কমতি ছিল? নিজের চিন্তা দেখে নিজেরও লজ্জা লাগা উচিত বুঝতে পারছি। ওর মা বা অন্য কেউ জানলে কি রিয়াক্ট করবে তাও জানি না। জানি না কি ভাববে কেউ শুনলে। এটা শোনার পর থেকে ঠিক কি বলেছে তানি আর কে সামনে ছিল সেই নিয়ে বারবার চিন্তা করছি। কিন্তু মানি নিজে থেকে আর না বলে জিজ্ঞাসা করতে পারব না। আমি জানি... বাচ্চা মেয়ের প্রতিও আমার এত সাবমিসিভনেস দেখলে সবারই অবাক লাগবে। দুটো চিন্তা মাথায় ঘুরছে। তানি আমাকেও কেন ওর চাকর ভাবে না এখন আর? আর ওর মা শুনে থাকলে কি ভেবেছে? ও আমাকে মানির চাকর বলে ঠিক কি ভাষায় রেফার করেছে আর সেটা শুনে থাকলে ওর মায়ের রিএকশন কি সেটা নিয়েই চিন্তা হচ্ছে। যদিও আমি কতটা সাবমিসিভ সেই ছোট থেকেই সেটা কাকিমা ভালই জানে। এই বাড়িতে বিয়ে করে আসার পর থেকেই রিমা কাকিমা দেখত কিভাবে আমি চাকরের মতো আমার আড়াই বছরের বড় দিদিকে সেবা করি। এমনকি মানির ছোটবেলায় ওর পাও আমাকে টিপে দিতে দেখেছে ওর মা। তবু , সে তো অনেক দিন আগের কথা । এখন , এতদিন পরে যদি জানতে পারে আমি মানি আর তানির চাকরের মতো ওদের সেবা করি প্রায়ই , তাহলে কাকিমার রিয়েকশন কি হবে? আমি যে মানির জুতো রেগুলার পরিস্কার করে দিই সেটা সম্ভবত বলে দিয়েছে। এটা শুনে ওর মা কি অবাক হয়ে উলটো পালটা কিছু ভাববে না আমার সম্পর্কে? এর বেশি কিছুও এর পর বলে দিতে পারে যে মানি আমাকে চড় লাথিও মারে। ওর মা উলটো পালটা কিছু ভাববে না তো? বিশেষ করে মানি-তানি কিভাবে আমাকে মারে/মারত, পা টেপানো, প্রনাম করা এগুলোও যদি কখনো দিদির উপরে রাগ করে বলে দেয়? এগুলো লোকে কি চোখে দেখবে বুঝতে পারছি না। আসলে বড় হওয়ার পর কারো সামনে আমার সাবমিসিভ চেহারা এক্সপোজ হওয়ার ঘটনা এই প্রথম। তাই অদ্ভুত আনইজি ফিল হচ্ছে। চিন্তাও হচ্ছে কি ভাববে। সত্যি বলতে একটা কষ্টও হচ্ছে। শুনতে হাস্যকর লাগলেও তানি আমাকে আর ওর সাব অর্ডিনেট চাকর টাইপের ভাবে না ভেবে কষ্ট লাগছে। যদিও এটা ফালতু হাস্যকর চিন্তা আমিও জানি। কাল সকালে রাখী আছে। ওদের বাড়িতে যেতে বলেছে। তাই আরো দুশ্চিন্তা হচ্ছে যদি ওর মা কিছু বলে বা জিজ্ঞাসা করে এই নিয়ে। আসলে লজ্জার ব্যাপার হয়ে যেতে পারে। তাই ভয় লাগছে একটু। মুশকিল হচ্ছে ওর মা কিছু না ভেবে লাইটলি কথাটা জিজ্ঞাসা করলেও আমি লজ্জায় লাল হয়ে যাব। কেন মানির জুতো পালিশ করে দিই জিজ্ঞাসা করলে বলার কিছু নেই। কি বলব? লজ্জা তো লাগবেই। চিন্তাটা বেরোচ্ছে না মাথা থেকে। আসলে আমি অত স্মার্ট, স্বপ্রতিভ নই। হঠাত কেউ সামনা সামনি এরকম কথা জিজ্ঞাসা করলে এভাবে বলা বেশ কঠিন আমার পক্ষে। মানি যখন অনেক ছোট তখন একবার ওর মাকে বলে ফেলেছিল খেলে ফেরার পরে আমি ওর পা থেকে জুতো খুলে পা ধুয়ে দিয়েছি। তখন ওর ৮ বছর মত বয়স। ওর মা সেই কথা তোলায় আমি ভিশন লজ্জা পেয়ে কিছু বলতে পারি নি৷ যদিও অত বাচ্চার প্রতি স্নেহ-যত্ন থেকে পা ধুয়ে দেওয়াই যায়। 25.08.2018 ওর মা শুনেছে। আমাকে সরাসরি কিছু বলে নি... বরং দুই বোন রাখী পরানোর পরে বলছিল মানি পড়াশোনা করছে না.. সামনের বছর hs exam. অন্য মায়ের মতই এই নিয়ে দুশ্চিন্তার কথা বলছিল.. সেই সাথে বলল, "আমার মেয়ে দুটো পড়েও না, বাড়ির কাজও করে না। দুই মেয়ে আরামে ঘুরে ফিরে দিন কাটাচ্ছে। আর তুই নাকি ওর কোন কথা ফেলতে পারিস না, ও যা বলে করিস। ও নাকি তোকে দিয়ে নিজের জুতোও পালিশ করিয়েছে... আমার মেয়ে দুটো শয়তান। এত মাথায় তুলিস না ওদের।" তখন মানি তানি দুজনেই ঘরে ছিল। মানির না পড়া নিয়ে ওর মা টানা এরপর কথা বলায় ও শেষে বলল, - "এবার থামো মা। পড়ছি কিনা সেটা রেজাল্ট বেরোলেই বুঝতে পারবে। আর আমি দাদাকে মোটেই নিজে থেকে জুতো পালিশ করতে বলি না। দাদা ছোট বেলায় করে দিত। এখনো মাঝে মাঝে করে দেয়। তানির জুতোও আগে পালিশ করে দিয়েছে। এখন ও রাগ করে আর যায় না, আর এমনভাবে বলেছে যে তোমার মনে হয়েছে আমি জোর খাটাই। দাদাকেই জিজ্ঞাসা কর আমার দোষ আছে কিনা।" আমি তখন নিজেই সাহস করে বললাম- "মানির কোন দোষ নেই কাকিমা। আর আমি এখন আসছি, অফিসে যেতে হবে।" ওর মার কথা শুনে বরঙ মনে হল কাকিমা ভেবেছে আমি খুব ভাল মানুষ আর তার ফায়দা নিয়ে ওর মেয়ে শপিং করিয়ে নেয় / কিছু কাজও করিয়ে নেয় যাতে নিজেকে করতে না হয়। আর বাড়িতে দুই মেয়েই ঘর গোছানো জামা কাচা এইসব যেমন মায়ের উপরে চাপিয়ে দেয় ভেবেছে হয়ত আমার উপরেও এটা সেরকম ভাবেই চাপিয়েছে আর আমি ভাল দাদার মত করে দিয়েছি। তবে, তখন কথা এড়ানোর জন্য অফিসের তাড়ার নামে তাড়াতাড়ি উঠে এসেছি। নাহলে ওর মা আর কিছু বলত কিনা জানি না। অবশ্য এটাও হতে পারে আমি এখন কিভাবে মানির জুতো পালিশ করে দিই শুনে কাকিমার পুরনো কথা মনে পরছে। কিভাবে আমি দিদির সেবা করতাম চাকরের মতো। কিভাবে দিদির জুতো পালিশ করে দিতাম, পা টিপে দিতাম, দিদির কথায় উঠতাম আর বসতাম। এমনকি আমার গায়ের উপর জুতো পরা পা তুলে বসে দিদি আমাকে দিয়ে পা টেপাচ্ছে বাবা- মায়ের সামনে আর আমি বিনা প্রতিবাদে মন দিয়ে দিদির সেবা করছি সেটাও তো কাকিমা দেখেছিল। তাহলে আমার এখনকার আচরনে কি কাকিমার খুব অবাক হওয়া উচিত সেটা এতদিন পরে হলেও? 01.09.2018 মানি রোজই আসে এখন আমাদের বাড়ি। ওর হুকুমমত চলতে খুব ভাল লাগে। যদিও ও সেভাবে কিছু হুকুম করে না আর। তানি আর আমাদের বাড়ি আসেনি। খামখেয়ালী ভাবেই চলছে এখনো ও। তবে ওর হাতে ডমিনেটেড হয়েছি সামান্য ওদের বাড়িতে গত কয়েক দিনে। এই ফিরলাম প্রভু তানিদের বাড়ি থেকে। তানিকে নাচের ক্লাস থেকে আনতে গিয়েছিলাম। তানি এখনো নিজের জুতো মোজা নিজে খোলা অভ্যাস করেনি। খামখেয়ালী বাচ্চা তো। আমিই খুলে দিলাম আজ। এরপর ওর পাও টিপে দিলাম ১০ মিনিট। নেচে ফেরার ফলে পায়ে ব্যাথা করছে বলছিল ও, তাই। জুতো খোলা, পা টেপা সবই ওর মা আর দিদির সামনেই করলাম। দারুন লাগল। 12.09.2018 প্রভু মানি প্রায় রোজই আসছে আমাদের বাড়ি। ওই অল্প সল্প হুকুম করে। সেটাই সুখ। তবে প্রভু তানি বেশি আসে না আর। তবে কালকেই ওদের বাড়িতে গিয়েছিলাম। তানি জানালায় বসে ছিল আর আমি যে চেয়ারে বসে আছি তার হাতলে লাল চটি পরা দুই পা তুলে। আমার হাতে ওর পা লাগছিল। ওর মা দেখে ওকে পা সরাতে বলল। ও উলটে চটি পরা পা দিয়ে আমার হাতে খোচা মেরে বলল "কেন? কি সমস্যা?" আমিও শেষে বললাম "থাক না কাকিমা। আমার অসুবিধা হচ্ছে না।" তানি পা সরায় নি। ওর এই স্বভাব গুলোই আমার খুব ভাল লাগে। রিমা কাকিমা হেসে বলল "তুই ওদের বেশি আস্কারা দিচ্ছিস রনি।" কিন্তু আমার এটাই বেশি ভাল লাগে। বিশেষ করে কারো সামনে করলে। আমি উলটে পরে আরো যতটা সম্ভব নিচু হয়ে বসেছিলাম যাতে তানির পা আমার কাধের কাছে টাচ করে। সবাই এরকম করতে লজ্জা পাবে। এইভাবে অপমানিত হতে... অন্যের সামনে.. এত ছোট মেয়ের কাছে। কিন্তু আমার হয় না।তানির পা আমার কাঁধে টাচ করেছিলোও, আলতো করে। আমি এক্সট্রিম সাবমিসিভ হয়ে পরছিলাম তানির প্রতি ক্রমশ। শেষে আমি এতটাই নিচু হয়ে চেয়ার আর খাট জুড়ে আধশোয়া হলাম যাতে আমার কাঁধটা চেয়ারের হাতলের লেভেলে নেমে আসে। পুরো প্রসেসটা দেখলে যে কেউ বুঝবে আমি চাইছি তানি আমার কাঁধে পা রাখুক। তানি রাখলোও। আমার কাঁধ চেয়ারের হাতলের লেভেলে নেমে আসতে তানি ওর লাল চটি পরা পা দুটো পাশাপাশি আমার ডান কাঁধে রাখলো। এইভাবে ও আমার গায়ে আগে চটি পরা পা রেখেছে, কিন্তু আমাদের বাড়িতে। ওদের বাড়িতে এই প্রথম। আমার কাধে অনেকেই আগে পা রেখেছে। বাচ্চা বয়সে রাখত দিদি, বাড়ির সবার সামনে। এরপরে মানি সবচেয়ে বেশি। কিন্তু ও বোন ছাড়া আর কারো সামনে রাখে না। দিদি ছোটবেলায় সবার সামনে একতরফা এরকম বহুবার করেছে। আমিই কিছুই বলতাম না। পরে অবশ্য আর করত না দিদি। মানি ঘরেই ছিল, দেখেও ও কিছু বলল না স্বাভাবিকভাবে। কাকিমা পাশের বারান্দায় কাজ করছিল। ঘরের দরজা খোলা থাকায় কাকিমার চোখে পরা স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু কাকিমাকে কিছু বলতে শুনলাম না। তানি একটু পরে চটি পরা ডান পা দিয়ে আমার ডান কানের কাছে খোঁচা মেরে বলল ওর পা টিপে দিতে। আমিও ভীষণ খুশি হয়ে ওই অবস্থায় তানির পা দুটো টিপে দিতে লাগলাম। এমনকি একবার দরজার কাছে চেয়ারে বসা মানির কাছে এসে কি একটা জিজ্ঞাসাও করে গেল কাকিমা, কিন্তু তানিকে কিছু বলল না, যদিও তখনো তানির চটি পরা পা দুটো আমার কাঁধে রাখা আর আমি তানির পা দুটো টিপে দিচ্ছি ওই অবস্থায়। কাকিমার চোখে পরা উচিত, জানিনা খেয়াল করেনি কোন কারনে নাকি খেয়াল করেও কিছু বলল না। কালকে তো তানির এক জোড়া স্কুল জুতো পালিশও করে দিয়েছি। ওর মা আর দিদির সামনেই। ও ছোট বলে ব্যাপারটা অত অস্বাভাবিক লাগে না। ও খুশি হয়েছিল। ওকে খুশি করতেই করা। ও মার সামনে কম্পলেন করেছিল যে আমি ওর দিদির জুতো পালিশ করে দিই, ওরটা করি না। সেই জন্যই আরো নিজে থেকে করেছিলাম। 20.09.2018 এত বছর ধরে মানির সেবা করছি। তানির সেবাও করেছি কিছু। ওদের চাকরের মত কিছু চাওয়ার আগেই ওদের প্রয়োজনীয় জিনিস কিনে দিয়েছি। পা টিপে দিয়েছি, জুতো পালিশ করে দিয়েছি। চড় লাথিও কিছু খেয়েছি। এমনকি কয়েকবার মানির জুতো জিভ দিয়ে চেটে পালিশ পর্যন্ত করে দিয়েছি। কিন্তু মানি আর তানি ছাড়া আর কারো সামনে ওদের সেবা কখনো করিনি। যা হয়েছে শুধু ওদের দুই বোনের সামনে। এক বোন দেখেছে আরেক বোনের সেবা করছি আমি। এইটুকুই। তানি অনেক ছোট ছিল আগে। মানিও খুব বেশি সেবা নিতে পছন্দ করত না কোনদিন। কিন্তু আজ কেন জানি মনে হচ্ছে সব বদলে যেতে পারে। আজ তানির কাছে মার খেয়েছি। অফিস থেকে ফিরে ওকে নাচ থেকে আনতে যেতে লেট হয়েছিল বলে। প্রথমে ফেরার সময়ে রাগ করে কথা বলছিল না। বাড়ি ফেরার পরে গালে চড় মেরেছে একবার। মানি আর ওদের মায়ের সামনেই। মানি কিছু বলেনি তানিকে। মানি আসলে সম্ভবত চাইছে ওর বোন আমাকে একটু ডমিনেট করুক। নাহলে তানি ওইভাবে রাগ করে মায়ের সামনে সব কিছু বলতে শুরু করলে মুশকিল এই ভেবে হয়ত। ওদের মাও কিছু বলল না সেটাই বেশ আশ্চর্যের। সেরকম জোরে মারে নি। আস্তেই। লাগার মত না। আমার খুবই ভাল লেগেছে। আমি আশা করছি আজ আস্তে মেরেছে। কিন্তু এভাবে চললে জোরে মারতে খুব বেশি সময় নেবে না। আমি তো উলটে সাথে সাথে তানির পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চাইলাম। ওর স্নিকার পরা পায়ে মাথা রেখে। এটা মানি বা তানি কখনো একটু রাগ দেখালেই করি চিরকাল। মানি আর তানিকে প্রনাম তো চিরকালই করি। এটাও মানি আর কাকিমার সামনে।একসাথে দুই বোনের সেবা তো আগে রোজই করতাম। জবাবে মানি যা করে তানিও তাই করল। আমার মাথার উপরে পা রেখে আশীর্বাদ করল। মানে ক্ষমা করে দেওয়ার সিম্বল। কিন্তু এবার প্রথম ওদের মায়ের সামনে। ওদের মা ঘরের অন্য কোনে অন্য কাজ করছিল। কাকিমা দেখেও না দেখার ভান করল। এই নিয়ে কোন কথাই বলল না, যেন ঘটনায়া দেখেই নি। কিন্তু একই ঘরে থেকে এরকম ঘটনা চোখে না পরা কি আদৌ সম্ভব? 23.09.2018 আমি আজকেও দুই প্রভুর কাছে কিছুটা ডমিনেটেড হয়েছি। ওদের বাড়িতে গিয়ে ওদের দুজনের ঘর গুছিয়ে দিলাম। জুতো পালিশ করে দিলাম। তানি তো বেশ হুকুম করে কাজ করাচ্ছিল। মনে হয় খুব এনজয় করছে। ওর মা দেখেছে৷ ওই একবার বলল ওদের বেশি মাথায় না তুলতে। কিন্তু বেশি বাধা দেয় না। ওর মা অবশ্য একটু নরম স্বভাবের। তানি সবসময় ওর মার কথাও শোনে না। কিন্তু আজ ওনার সামনেই দুই বোনের ঘর গুছিয়েছি। আমি আগে অবশ্য ওদের বাড়িও খুব কম যেতাম৷ তাই সুযোগ হত না। আমি তিন জনেরই সেবা করতে চাই। কিন্তু ছোটদের কাজ করে দেওয়া সোজা। অযৌক্তিক লাগে না। বড়দের ম্যাচিউরিটি বেশি।চাকরদের তারাই ঠিকভাবে ব্যবহার করতে জানে। আবার বাচ্চাদের ফান করা ব্যাপারটা আমাকে খুব টানে। যেটা তানি আমার সাথে করছে এখন। আমার মন চায় ওদের তিন জনেরই সেবা করতে। তবে ওদের মায়ের সেবা সম্ভবত করার সুযোগ হবে না। নাচ থেকে ফেরার সময়ে রোজ আমাকে দিয়ে শপিং করাচ্ছে তানি। আর ফিরে রোজ পা টেপাচ্ছে আমাকে দিয়ে। ওর ওই আচরন খুবই এঞ্জয় করছি। তবে লাথি মারে নি এখনো। তবে তানি হয়ত লাথিও মারবে। খুব শিঘ্রই মারবে। চড় তো মেরেইছে অলরেডি। মানিও করাচ্ছে, তানির চেয়ে কম।আগের চেয়ে গুটিয়ে নিয়েছে মানি। কিন্তু ডমিনেট করে না, এরকম নয়। হয়তো, ছোট বোনকে উপভোগ করার সুযোগ দিচ্ছে। আগের দিন তানির পা টেপার সময়ে আমি নিজে থেকে মানির পাও টিপে দিয়েছি একটু। কিন্তু মানি নিজে থেকে বলেনি। কোন কারন ছাড়া মানি আগে মেরেছে। রিসেন্টলি মারেনি। তানির পা কিন্তু মানি আর ওর মা দুজনের সামনেও টিপেছি। কিন্তু এখন মানির পা ওর মায়ের সামনে টিপতে ভয় লাগবে। হ্যা। মানি সম্ভবত চাইছে ওর বোন আমাকে ওর চেয়েও বেশি ডমিনেট করলে আর সেইদিনের মত অভিযোগ করে অস্বস্তিতে ফেলবে না ওকে। মানি কিছুটা বড় হয়ে গেছে বলে। ওর মা কি রিয়াক্ট করবে তাই ভেবে। আসলে বড় হওয়ার পরে কোনদিন তানি ছাড়া আর কারো সামনে ওর এভাবে সেবা করিনি। মানি নিজে অর্ডার করলে আলাদা। আমার মনে হচ্ছে সবার সামনেই আমার ওদের দুজনের সেবা করা উচিত।এক্ষেত্রে ইতস্তত করলে ওরা হয়তো ব্যাপারটা নেগেটিভলি নেবে।আর লুকিয়ে সেবা করতে গেলে দাস হওয়ার আনন্দও নেই, কেউ খারাপ ভাবেও নিতে পারে।এর চেয়ে, জড়তা কাটিয়ে যা করার সবার সামনে করা ভাল ।এখানে আর রাখ-ঢাক নেই।তাই খারাপ ভাবে নেয়ার পসিবিলিটি কম। বিশেষ করে যখন রিমা কাকিমার রিএকশন এখনো একদম স্বাভাবিক। কাকিমা আমাকে খুব ভালো চোখে দেখে বলেই মনে হয়।তাই কাকিমার সামনে তার মেয়েদের সেবা করলে সেটা খারাপভাবে নেবে না। কাকিমাও হয়তো আমার সাবমিসিভনেসটা বোঝে। আজ ওদের ঘর গোছালাম, তখন তানি আমাকে হুকুমও করছিল। ওদের সবার জুতো পালিশ করেছি। মানি আর তানির পায়ে পরা জুতোটাও পালিশ করেছি। ওদের মা সেভাবে কিছুই বলেনি। যদি এইভাবে চলে তানি হয়ত মায়ের সামনে আমাকে আরও বেশি মারবে কিছুদিন পরে। কি জানি কিরকম রিএকশন দেবে! আজ জুতো পালিশ করার সময়ে তানি জুতো পরা পায়ে আমার হাতের উপরে দাঁড়িয়ে পরেছিল মজা করে। ওর মায়ের সামনেই। অল্প লেগেছে। ওর তো সবে ১১ বছর, ওজন কম। তাই বেশি লাগেনি। ওর মা দেখেও কিন্তু কিছুই বলেনি। আমি ভাবিনি ওর মা এতটা মেনে নেবে। প্রথমদিন যখন তানি ওর মায়ের সামনে বলেছিল যে আমি ওর দিদির সেবা করি সেদিন আমি খুব ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু কাকিমা কিছুই মনে করে নি। মেনেই নিয়েছে বলা যায়। যদিও রোজই আমাকে একবার বলে ওর মেয়েদের এত মাথায় না তুলতে। কিন্তু তারপরে ওরা আমাকে ডমিনেট করলে আর কিছু বলে না। ঐ বলাটা শুধুমাত্র ভদ্রতা হয়ত। বড়দের সামনে সেবা করলে অবশ্য ভুল ধারনা হওয়ার চান্স কম। যেটা লুকিয়ে করলে হতে পারে। আর বড়দের সামনে সেবা করার আনন্দই আলাদা। আমি তানিকে নাচে দিতে যাচ্ছি আপাতত। তানি ওর মায়ের সামনেই সরাসরি চড় মারল আজ। ওর মা ওই নামমাত্র বারণ করল ওকে। তানি বেশ মজা পেয়ে গিয়েছে। ওকে নাচতে নিয়ে যাওয়ার জন্য বিকাল ৬ টায় যেতে বলেছিল। আমি একটু পরে গিয়েছিলাম। তাই। আসলে ও অনেক আগে যেতে বলেছিল। আমি সময় মতই গিয়েছিলাম। কিন্তু ও রেডি হতে হতে বৃস্টি নামল। আমি ক্ষমা চাইলাম। ওর পা ধরে। ও আরেকটা চড় মারল। আমি তখন তানির জুতো পরা পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চাইলাম। ওর মায়ের সামনেই। আমি ওর মায়ের সামনেই স্বাভাবিক সাবমিসিভনেস দেখানোর চেষ্টা করছি। কাকিমা আজ তানির পাশেই বসেছিল। আমাকে বললো "ওইভাবে তোর ক্ষমা চাওয়ার কিছু হয়নি। একদিন নাচে না গেলেও তানির কিছু ক্ষতি হবে না।" আর তানিকে বলল, - "রোজই তো তোকে নিয়ে যায়। আজ একদিন দেরী হয়েছে বলে ওউভাবে মারছিস কেন বড় দাদাকে?" তানি সেই কথার উত্তরে বলল, "বেশ করেছি মেরেছি। সময়ে আসে নি কেন?" ওর মা আর কিছুই বলল না ওকে। ওর মা যদি সত্যিই তানির উপরে রাগ করত তো অনেক কড়া ভাবে বলত। আমার শুনে সত্যিই মনে হল ভদ্রতার খাতিরে বলছে শুধু। কয়দিন পর থেকে এটুকুও বলবে না হয়ত। আমার খুবই ভাল লেগেছে কালিমার এই মেনে নেওয়াটা। পরে একটা লাথিও মেরেছে তানি। তখন অবশ্য ওর মা ছিল না। পারমানেন্টলি ক্রীতদাস হতে যাচ্ছি কিনা কে জানে!! জানি না কি হবে। এরপর পা টেপানোর সময়ে আজ তানি চেয়ারের বদলে জানালায় বসেছিল। ওর একটা জুতো পরা পা হাতের তালুতে ধরে টিপছিলাম। তানি অন্য জুতো পরা পা টা আমার কাঁধের উপরে রেখেছিল। ওর মা দেখেও কিছু বলেনি। এরপর বৃষ্টি কমলে দুই বোন আমার টাকায় শপিং করতে গেল। ওর মা এরকম ভাবে মেনে নেবে আমি ভাবিনি। আমার কাকু, মানে ওদের বাবা অবশ্য এখনো কিছু জানে না। ওর বাবা অবশ্য বেশিরভাগ সময়ে বাইরে থাকে। এই একটু আগে ফিরল। আমিও বাড়ি চলে এলাম। আজ সত্যিই আমার জীবনে এক দারুন আনন্দের দিন। মায়ের সামনে তানি আমাকে চড় মারল। আমি ওর জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম। তানি মায়ের সামনে আমার মাথায় জুতো পরা পা রেখে আশির্বাদ করল। আমার কাঁধের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে পা টেপাল মায়ের সামনে। শুধু লাথি টা মারার সময়ে ওর মা দেখেনি সম্ভবত। তানির মত মানিও যদি ওর মায়ের সামনে আমাকে মারে আরো খুশি হব। আজ বিকালের পর সত্যিই মনে হচ্ছে ওদের মা শুধু ভদ্রতার খাতিরেই বাধা দিচ্ছে। মানি বা তানি আমার মুখে লাথি মারলেও কাকিমা কিছু মনে করবে না। এটা সত্যি হলে আমি খুবই খুশি হব। কাকিমা আমার সম্পর্কে কি ভেবেছেন কে জানে? রিমা কাকিমা নাস্তিক। ধার্মিক হলে এত সহজে হয়ত মানতে পারত না। ছোট হয়ে বড়দের মারা ঠিক না এরকম প্রথাগত চিন্তা উনার নেই মনে হল। আজ কিন্তু জুতোর রাক থেকে জুতো পালিশ করার সময়ে কাকিমার জুতোও পালিশ করে দিয়েছি। ঘটনা এক্সট্রিমে গেলে, ওরা আমাকে স্লেভের মত ট্রিট করলে তো ভালই হয়। তবে ওরকম নিষ্ঠুর ওরা কেউ হবে বলে মনে হয় না। কাকিমারও সেবা করার চেষ্টা করব এবার। আসতে আসতে। প্রথমদিন উনার পায়ে হাত রেখে প্রনাম করে রিএকশন দেখে নেব। তবে এসব কাকিমার খারাপ লাগলে সে অনেক কড়া ভাবেই তানিকে বারন করত। আর এই ঘটনার ফলে দুই বোনের ঝগড়াও মিটে গেছে। সেটাও হয়ত আমার মত ওদের মারও ভাল লেগেছে। কাকিমাকে কি গিফট দেব বুঝতে পারি না। দুই বোনকে তো আজীবন দিয়ে আসছি। তবে সেটাও তো ওর মায়েরও গিফট একভাবে। কারন ওদের টাকা বেচে যায়। জানি না কি হবে। কোন ঘটনাই এর আগে এক্সপেক্টেড দিকে যায় নি। শুধু এখন রোজ দুইবেলা ওদের বাড়িতে সেবা করতে যাওয়ার চেষ্টা করব। এখন থেকে আর কোনো রাখ-ঢাক নয়।সব প্রকাশ্যে। ওদের মায়ের সামনে তো বটেই। তবে অন্য কেউ দেখলে আবার হয়ত অস্বস্তি হবে। আমার প্রভুরাই আমার ঈশ্বর এখন। 24.09.2018 আজ ঘটনা আরো এগিয়েছে। তানি আজ সরাসরি লাথি মারল আমার মুখে। আজ বিকালে। ওকে স্কুল থেকে নিয়ে বাড়ি ফেরার পরে। হ্যা, ওর মা আর দিদির সামনেই! তাও মিথ্যা অজুহাত দিয়ে। আমি নাকি দেরী করে আনতে গিয়েছি। অথচ, আমিই ওর জন্য ওয়েট করেছি ওর ছুটির আগে। ও সবার সামনেই মারতে ভালবাসে। এত বড় একজনকে এইভাবে ও কন্ট্রোল করছে, মারছে এটা দেখাতেই সম্ভবত ও মজা পায়। মানির মধ্যে এটা নেই। এটাই সমস্যা হতে পারে। কাকিমা প্রথমে তানিকে বলল " তুই কিন্তু বাড়াবাড়ি করছিস তানি। দাদার একটু দেরী করেছে বলে মুখে লাথি মারে কেউ এভাবে?" মানি পাশ থেকে বলল, " তাতে কি হয়েছে মা? দাদা তো ছোট থেকে এইভাবেই দিদির কাছে চড় লাথি খেয়েই বড় হয়েছে। দিদি ওকে কথায় কথায় চড় লাথি মারত বলেই দাদা এত ভদ্র সভ্য শান্ত ভাল মানুষ হয়েছে। এখন দিদি নেই, তাই আমাদের বোনেদেরই তো দায়িত্ব নিয়ে ওকে মেরে ধরে ভাল মানুষ করে রাখা দরকার, তাই না? তাই ও ভুল করলে আমিও দিদির মত ওকে চড় লাথি মারি, তানিও মারবে এটাই স্বাভাবিক।" কাকিমা প্রথমে মেয়েকে বলল, - " সেটা তুই ঠিকই বলেছিস।" তারপরে আমার দিকে তাকিয়ে হাসিমুখে বলল, - "আজ মুখে লাথি খেয়েও তানিকে কিছু বলবি না?" আমি বললাম - "হ্যা, ক্ষমা চাইব ওর কাছে। দোষ তো আমারই।" যদিও আসলে আমি মোটেও দেরী করিনি। এই বলে আমি তানিকে প্রনাম করলাম ওর জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে৷ জবাবে তানি ওর জুতো পরা ডান পা আমার মাথার উপরে রেখে আমাকে আশির্বাদ করল ওর মা আর দিদির সামনেই। আর তাই দেখে ওর মা হাসিমুখে বলল, 'তুই যদি কিছু না বলিদ তাহলে আমারও কিছু বলার নেই।" এটাই হচ্ছে পরোক্ষ সম্মতি! তানি অন্যদের সামনেও আমাকে ডমিনেট করার চেষ্টা করবে এরপরে হয়ত । সবাইকে দেখানোতেই ওর মজা। তানি এরপরে আরো ৩-৪ বার আমার মুখে পরপর জুতো পরা পায়ে লাথি মেরে বলল, " এরপরে এরকম ভুল আর কখনো করলে লাথি মেরে তোর নাক আমি ভেঙে দেব!" আর মুখে তানির জুতো পরা পায়ের লাথি খেয়ে আমি ওর পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চাইলাম আবার।কাকিমা আর কিছুই বলেনি । এরপর তানির পা টেপার সময়ে তানি আরো অনেকগুলো লাথি মারল, অন্তত ১০-১২ টা। তাও কিছু বলেনি কাকিমা। শুধু কী তানির মজা?? আমিও তো এটাই চাই। খুব ভাল লাগছে তানির আমাকে এইভাবে ডমিনেট করা। কিন্তু সবার সামনে করলে পরিস্থিতি কোন দিকে যাবে কে জানে! মনের একটা অংশ অবশ্য সেটাই চায়। কিন্তু রিস্কি খুব এটা। কাকিমা এবার হয়ত ভদ্রতা করেও আর তানিকে বারন করবে না মারতে। খুব তাড়াতাড়ি অনেক দূর এগিয়ে গেল পুরো ব্যাপারটা। মানি আর তানির অনেক বান্ধবীই ওদের বাড়ি আসে। ওরা সবাই দেখলে ওদের থেকে ক্রমে আরো লোকে জানবে। আবার এটাও হয়ত হতে পারে যে তানি কিছুদিন পর আমাকে ডমিনেট করায় মজা হারিয়ে ফেলবে। তানির এই স্বভাবটা আছে। এক জিনিসে বেশিদিন মজা পায় না। কারো সামনে সেবা করাই আসল দাসত্ব সেটা ঠিক। কিন্তু বাস্তবে সমস্যা হতে পারে। কারো থেকে বাবা মা এটা শুনলে তাদের খারাপ লাগতে পারে। এরকম অনেক কিছুই হতে পারে। 25.09.2018... আজ তানি বক্স জানলায় বসে ছিল আমার কাঁধে জুতো পরা পা রেখে আর আমি ওর পা টিপে দিচ্ছিলাম। পা টেপার সময়ে তানি টানা অনেকক্ষন একের পর এক লাথি মেরে গেল আমার মুখে। ওর স্কুল শু পরা পায়ে। ওর মা আজ একবারও সেরকম কিছু বলেনি। মানিও তখন আমার পিছনে বসে ছিল আমার কাঁধে আর মাথায় চটি পরা পা রেখে। যা হচ্ছে কাকিমা তা পছন্দ করছে সেরকমই মনে হচ্ছে। কাকিমা বেশ উপভোগই করছে এই ঘটনা। এখন ওদের দুই বান্ধবী ওদের বাড়িতে এসেছে। ডোনা আর সোনা। আগে ওরা এই পাড়াতেই থাকত। ওরা জানলে কি হবে এই ভয়ে আমি আর এখন ওদের বাড়ি যাইনি। যেতে ইচ্ছা করছে। আবার ভয়/ ঘাবড়ে যাওয়াটাও কাটছে না। বিশেষ করে অন্য কেউ থাকলে। সবাই যদি এই নিয়ে আলোচনা করে, একসাথে অনেকে প্রশ্ন করে তাহলে অস্বস্তিকর ব্যাপার হবে না? তাছাড়া আমার বাড়িতে জানলে তারা কি ভাববে এইসব চিন্তাও চলে আসে। একটা অযৌক্তিক ভয়ও কাজ করে। নাহলে আমার অবশ্যই ইচ্ছা করে সবার সামনে মানি আর তানির সেবা করতে। তবু ভাবছি এখন মানি তানি আমাকে যা হুকুম করছে বিনা দ্বিধায় মেনে চলব। আজ সন্ধ্যায় আরো কিছুক্ষন সেবা করেছি তানি আর মানির। যখন গিয়েছি তখনো ওদের বান্ধবীরা ছিল। ওদের সামনে অবশ্য বেশি কিছু করিনি। ওরা ১৫ মিনিট পর চলে গিয়েছিল। আমি তখন পাশের ঘর পরিস্কার করছিলাম। ওরা সেটা পাশের ঘর থেকে দেখতে পাচ্ছিল। ওদের কিছু জিজ্ঞাসা করেছে কিনা শুনতে পাইনি। এরপর ওরা চলে গেলে মানি আর তানি সিম্পলি আমার মুখে আর বুকে চটি পরা পা রেখে বসে আমাকে দিয়ে পা টেপালো।যেভাবে আগে আমাদের বাড়িতে করত। কিন্তু আজ ওদের মায়ের সামনেই। ওর মা কিন্তু একবার ভদ্রতা করেও বাধা দেয়নি আর। আমি শুধু নিজের কাজে মন দিচ্ছিলাম। একবার দুই মেয়েকে বলল, পা টেপাবি টেপা। তাই বলে চটি পরা পা দাদার মুখে রাখার দরকার কি? তাতে তানি বলল এটাতেই তো মজা। কাকিমা শুনে বলল, "বেশ, মজা লাগলে রাখ। রনিকে তো ওর দিদিও এইভানেই ইউজ করত ছোট থেকেই। তোরা ছোট বোন হয়েও একই জিনিস করতে চাইলে কর। রনিও কোন আপত্তি করছে না যখন।" মানি আর তানি দুই বোনে শুধু নিজেরা থাকলে যা করত, এখন মায়ের সামনেও তাই করছে। সরাসরি মুখে পা রেখেছে আমার যেন বিশ্বাসই হচ্ছে না এখনো। তাও চটি পরা পা! একদম সরাসরি। প্রথমে বুকে আর পেটে রেখেছিল। এরপর তানি সরাসরি আমার মুখে চটি পরা পা তুলে দিল । কাকিমা বাধা দেয়নি কিন্তু একটুও। আমি নিজে তখন কিছুই বলিনি। অবশ্য আমার ঠোঁটের উপরে তখন তানির চটি পরা পা রাখা ছিল। ওর পা না সরিয়ে কিছু বলতেও পারতাম না। এখন ভাবছি আমি সরাসরি সম্মতি দিলে কি ভাল হত? তানি যখন আমার মুখে লাথি মেরেছিল তখন তো আমি সরাসরি সম্মতিই দিয়েছিলাম। তবে আমার কেন জানি না মনে হচ্ছে হয় তানি এতটা বাড়াবাড়ি করবে যে কিছু সমস্যা হবে। নাহলে ও কিছুদিন পর আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে। তানি খুব খামখেয়ালী। মানি সম্ভবত বোনকে হাতে রাখতেই শুধু এটা মায়ের সামনে চালাচ্ছে। নাহলে ও কারো সামনে আমাকে ডমিনেট করে না। আমি শুধু কাকিমাকে একদম বুঝতে পারছি না। কেউ উপস্থিত না থাকলে তানি আবার আমাকে ডমিনেট করতে কোন আগ্রহই দেখায় না। কারো সামনে ডমিনেট করাতেই তানির মজা । ওদের মায়ের সামনে হওয়ায় আমি খুবই খুশি। মানি তানির থেকে কম ডমিনেটিং। আর তানি ছাড়া কারো সামনে ও আমাকে ডমিনেট করত না একদমই। আগে ও তানির সামনে করত। অবশ্য ওর বোন তখন খুব ছোট থাকায় বোন কি ভাববে এই নিয়ে না ভেবেই মানি সেটা শুরু করেছিল। আমি আগে কখনোই ভাবিনি ওর মা এগুলো এভাবে মেনে নিতে পারে। হয়ত কাকিমা প্রতিটি লেভেলে আমাকে পরোখ করছেন। এরপর হয়তো আশা করছেন আমি ওরো সেবা করব। কি জানি!! তাই কি? জানি না। উনি ঠিক কি চান, কি ভাবছেন পুরোটা নিয়েই আমি কনফিউজ। সেই সাথে তানি কতদিন এসবে আগ্রহী থাকবে তা নিয়েও৷ ও ভিশনই খামখেয়ালী। এক জিনিসে বেশিদিন মন থাকে না ওর। তানি খুবই অবাধ্য৷ আর এই অবাধ্যতা করে ও মজা পায়। ও আমার সাথে যা করছে সেটা এত বড় একজন ছেলেকে আঙুলের ইশারায় নাচানোর মজা থেকেই করছে। কিন্তু ওকে আমি যতটা বুঝি এরপর ও চেষ্টা করবে অন্য কারো সামনে আমাকে ডমিনেট করার। আরো নতুন অনেকে ওর পাওয়ার দেখে অভিভুত হবে এটাই ও চায়। বোন না চাইলে মানি আবার নিজে থেকে কারো সামনেই আমাকে ডমিনেট করবে না। এত সহজে তানি আমাকে চড় বা লাথি মারলে কাকিমা মেনে নেবে আমি কয়েক দিন আগেও ভাবতে পারতাম না। আবার অন্য কারো সামনে ওকে ডমিনেট করতে না দিলেও তানি আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে। কাকিমাও হয়ত চায় আমি ওর সেবা করি,ঘরের কাজ করি, ওদের সবার দাসত্ব করি, যেভাবে আগে আমি দিদির দাসত্ব করতাম। হতে পারে। নাও হতে পারে। তবে এরকম কিছু কাকিমার মধ্যে কাজ না করলে সে কেন তানিকে এইভাবে আমার উপর অত্যাচার করতে দিচ্ছেন তার কোন উত্তর নেই। অবশ্য আমাকে ফিজিকালি ও ফিনান্সিয়ালি ইউজ করার লাভের কথা ভেবেও করতে পারে! তানি আজ আমার মুখের উপরে চটি পরা পা রেখে বসে সারা সন্ধ্যা পা টেপাল। সেটাও কাকিমা হাসিমুখে কোন আপত্তি ছাড়া দেখে গেল। তানি আমাকে ডমিনেট করুক সেটা ওর মা আর দিদিও চাইছে। ওর মা আর দিদি ওকে কিছু করতে বারন করলে সেটা এড়িয়ে যাওয়া সহজ৷ কিন্তু ওরাও যদি চায় তাহলে আমার পক্ষে এড়ানো কঠিন। আমি যখন ওর বাড়িতে আছি তখন ওর মা আর দিদিও যদি চায় আমি অন্য কারো সামনেই তানির পা টিপে দিই তাহলে ৩ জনের ইচ্ছার বিরুদ্ধে এড়িয়ে যাওয়া কঠিন। মানি বা ওর মা যদি তানির হুকুমের এগেইন্সটে কিছু বলে আমি ওদের কথাও শুনতে পারি তানির কথা না শুনে। কিন্তু ওরা নীরব থাকলে মুশকিল। তানি চাইল্ডিশ, খামখেয়ালী। মানি ছোটবেলাতেও এরকম ছিল না। আমার কিন্তু এখনো মনে হচ্ছে কোথাও কিছু গোলমাল আছে। কি সেটা ধরতে পারছি না। এককথায়, ওর মা আমাকে ইউজ করার জন্য এইসব করছে এটা এখনো বিশ্বাস হচ্ছে না। কারন অন্য কিছু থাকতে পারে। যার জন্য হঠাত এইভাবে তানি আমাকে ডমিনেট করলে কেউ আপত্তি করছে না। ওদের আর্থিক অবস্থা মোটামুটি ভালই। অবশ্য ওদের বাবা ওদের খরচ করার জন্য যথেস্ট টাকা দেয় না। মানির ভাষায় কিপ্টে। সেক্ষেত্রে আর্থিক কারনে করার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু মানি বা ওর মাকে যতটা চিনি সেটা ওরা করবে ভাবতে অবাক লাগছে। হাজার হোক ওরা আমাদের আত্মীয়। আমার খুড়তুতো কাকুরই বউ আর মেয়ে ওরা। ওদের এরকম মনেও হয়নি। মানি আর তানির দুজনকেই অপরজনের সামনে সেবা তো বহুদিন ধরে করছি। আর মানি তানিকে গিফটও তো বহুবছর ধরে দিচ্ছি। অনেক দামি গিফটও। মানিকে মোবাইল, ল্যাপ্টপও দিয়েছি। যা হচ্ছে তাতে কাকিমার বা ওর মেয়েদের ক্ষতি অবশ্য কিছু নেই। বরং যা হচ্ছে তাতে ওর মেয়েদের সম্মান বাড়ছে। কি জানি। হয়ত আমার ওদের বুঝতে ভুল হচ্ছে। আবার নাও হতে পারে। আমি ওভার থিংক করছি হয়ত। এত ভেবে লাভ নেই। কি হতে যাচ্ছে সেটা ১-২ সপ্তাহ থেকে ১-২ মাসের মধ্যেই পরিষ্কার হয়ে যাবে। আমি একটু পরে ওদের বাড়ি যাব। অফিসে যাওয়ার আগে শেষ কয়েকদিন রোজ ওদের সেবা করে আসছি সকালে। আজকেও যাব। ওদের ঘরের কাজ করে, একটু সেবা করে তারপরে অফিস যাব। ওরা যেহেতু আমাদের আত্মীয় তাই এইভাবে রোজ দুইবেলা ওদের বাড়িতে যাওয়ার মধ্যে কারো খারাপ লাগার কিছু নেই। ( চলবে)...

Saturday, 1 September 2018

রনির ডায়েরি - ভূমিকা

রনি ও তার ৩ প্রভুকে নিয়ে এর আগে এই ব্লগে দুটো গল্প প্রকাশিত হয়েছে। এই সিরিজের ৩ নম্বর গল্প পরের মাস থেকে ডায়েরির আকারে প্রকাশিত হতে যাচ্ছে। এই সিরিজের গল্প গুলো একে অন্যের spiritual sequel.প্রতিটি গল্পেই রনি ৩০-৪০ বছর বয়সী একজন যুবক, যে তার কাছাকাছি বয়সী এক মহিলা ও তার দুই মেয়েকে প্রভুজ্ঞানে তাদের জুতোর নিচে নিজের ভাগ্যকে সঁপে দেবে। রনি ও তার প্রভুরা গল্পে ৩০ বছর বয়সী রনি তার প্রতিবেশী এক ৩৫ বছর বয়সী মহিলা ও তার ১৫ ও ১১ বছর বয়সী দুই মেয়ের জুতোর নিচে স্বেচ্ছায় নিজের জীবনকে সঁপে দিয়েছিল। রনির স্বপ্নপুরন গল্পে ৪০ বছর বয়সী অবিবাহিত কোটিপতি ব্যবসায়ী রনির বাড়িতে ভাড়া থাকতে আসে ৩৫ বছর বয়সী এক মহিলা ও তার ১৪ ও ১০ বছর বয়সী দুই মেয়ে। এই গল্পেও রনির স্থান হয় ৩ মা মেয়ের জুতোর নিচে। রনিকে বাড়ির মন্দিরে দেবতার মুর্তির বদলে তাদের ছবিকে দেবতা রূপে পুজো করতে দেখে তাকে ভক্ত ও দাস বানিয়ে তার সমস্ত সম্পত্তি হস্তগত করে তার ৩ দেবী ও প্রভু। দুই গল্পেই ৩ মহিলার মধ্যে সবচেয়ে ডমিমেটিং ছোট মেয়ে, তারপরে বড় মেয়ে ও শেষে তাদের মা। এখানে মায়ের ভুমিকা মূলত ছোট মেয়ের ডমিনেটিং টেন্ডেন্সি ও রনির সাবমিসিভনেসকে কাজে লাগিয়ে নিজেদের আর্থিক অবস্থার উন্নতি ঘটানো। এই সিরিজের ৩ নম্বর গল্প হবে রনির ডায়েরি। ডায়েরি আকারে লিখিত এই গল্পের আনুমানিক ৫ টি পার্ট থাকবে যার প্রথমটি পরের মাসে প্রকাশিত হবে। এই গল্পে রনি ৩০ বছর বয়সী এক চাকুরিজীবি যুবক যে ছোট থেকে নিজের আড়াই বছরের বড় দিদির হাতে ডমিনেটেড হয়ে বড় হয়েছে। রনিদের পাশের বাড়িতেই থাকে তার বাবার খুড়তুতো ভাই অজয়। রনির বয়স যখন ১২ তখন তার কাকু অজয়ের বিয়ে হবে রিমার সাথে। রিমা রনির দিদি মউয়ের থেকে বছর ৩ এর বড় মাত্র, তাই তাদের বেশ ভাব হয়ে যাবে। কম বয়সে রিমার সামনেই রনিকে ডমিনেট করতে থাকবে মৌ, যা দেখে বেশ মজা পাবে রিমা। এরপরে প্রথমে কলেজে পড়তে, পরে চাকরি করতে আর বিয়ে করে বাইরে চলে যাবে মৌ। ফলে ছোট থেকে ডমিনেটেড হয়ে আসা রনিকে সরাসরি ডমিনেট করার কেউ থাকবে না। রনি শুধু রিমা কাকিমাদের বাড়ি গিয়ে তাদের বাড়ির কাজ করে, কাকিমাকে যথাসম্ভব সাহায্য করে নিজের মনের সাবমিসিভ ইচ্ছা পুরন করার চেষ্টা করবে। তবে রিমা কাকিমার দুই মেয়ে যত বড় হতে থাকবে তত তারা বিভিন্ন অজুহাতে রনিকে ডমিনেট করতে থাকবে। রিমার বড় মেয়ে মানি তার চেয়ে ১৪ বছরের বড় দাদাকে একা পেলে দিব্বি চড় লাথি মারা বা পা টেপানোয় অভ্যস্ত হয়ে উঠবে তার টাকায় শপিং করার পাশাপাশি। তার ছোট বোন তানি আবার বেশ খামখেয়ালি মেজাজি বাচ্চা। সে শুধু দিদির সামনেই নয়, অন্য অনেকের সামনেই তার চেয়ে ১৯ বছরের বড় দাদাকে অর্ডার করে, চড় লাথি মেরে, অপমান করে মজা নিতে থাকবে। যতদিন যাবে এর পরিমান ক্রমেই বাড়তে থাকবে। ক্রমে এই ঘটনা ওদের মা ছাড়াও, বান্ধবী ও আশে পাশের বহু লোকের চোখে পরবে। তাদের রিএকশান কি হবে? কোথায় গিয়ে থামবে কাকিমা ও তার দুই মেয়ের প্রতি রনির অতিরিক্ত সাবমিসিভ আচরনের ফলাফল? সেই নিয়েই এই গল্প। গল্পের মূল চরিত্র: রনি- বয়স ৩০। রিমা কাকিমা: বয়স ৩৫। ( রনির বাবার খুড়তুতো ভাই ও প্রতিবেশী অজয়ের স্ত্রী) রিমার দুই মেয়ে মানি (১৬) ও তানি (১১)। মানি তানির তিন বান্ধবী সোনা (১৮), ডোনা (১৪) ও তিথি (১৫) ( সোনা ও ডোনাও দুই বোন) । রতনের দিদি মৌ (৩২)। ডায়েরির আকারে লিখিত গল্পটি আনুমানিক ৫ পর্বে প্রকাশিত হবে। ঠিক কত পার্টে গল্পটি শেষ হবে বা আদৌ গল্পটি শেষ করতে পারব কিনা সেটা এখনই বলা অসম্ভব। তবে এটুকু বলতে পারি পরের মাসে প্রকাশিত হতে যাওয়া প্রথম পার্টটিই বেশ বড় হতে যাচ্ছে। বাস্তবের ঘটনার সাথে ফ্যান্টাসি মেশানো এই গল্পটিকে বাস্তবের চেহারা দিতে ( অন্তত গল্পের শুরুর দিকে) শুরুর দিকটি স্লো ও মুল চরিত্রের মধ্যে অনেক দ্বিধা দ্বন্দ থাকতে যাচ্ছে। তবে পরবর্তী পার্ট গুলোয় ( যদি লিখে উঠতে পারি) ডমিনেশান যথেষ্ট থাকবে। *ভেবেছিলাম এই বছরে আর কোন গল্প পোস্ট করা সম্ভব হবে না ব্যাস্ততার কারনে। কিন্তু এখন আশা করছি পরের মাস থেকে আবার গল্প লেখার সময় পাব। তাই এই নতুন বড় সিরিজ টা শুরু করার চেষ্টা করছি।

Sunday, 1 July 2018

.

এই ব্লগটি খুলেছিলাম ২০১১ সালে। ২০১৩-১৪ সাল থেকে নিয়মিত ব্লগে ফেমডম গল্প পোস্ট করি। এখনো পর্যন্ত ব্লগে পোস্টের সংখ্যা শতাধিক। চেষ্টা করি প্রতি মাসে ১ টা করে পোস্ট করার। তবে সব সময় সম্ভব হয়ে ওঠে না। ব্লগের সমস্ত পাঠককে ধন্যবাদ এতদিন ধরে এই ব্লগের পাশে থাকার জন্য।

Friday, 1 June 2018

একটি ঘোষনা...

২০১৮ সালের শেষ ৬ মাস বিশেষ কারনে ব্যাস্ত থাকব। ফলে নতুন কোন গল্প প্রকাশ করা সম্ভব হবে না। তবে আশা করছি ২০১৯ এ, নতুন কিছু চমকপ্রদ গল্প নিয়ে অবশ্যই ফিরে আসব। তাই প্রিয় পাঠকেরা অবশ্যই এই ব্লগের পাশে থাকুন। কেউ গল্প লিখে পাঠাতে চাইলে আমার মেইল আইডি etaami11@gmail.com e পাঠিয়ে দেবেন। অথবা এই ব্লগের কোন পোস্টের নিচে কমেন্টের আকারেও পোস্ট করতে পারেন। আমি যখন অন হব,সেগুলো কপি করে গল্পের আকারে প্রকাশ করে দেব।

Tuesday, 1 May 2018

শাস্তি...

শাস্তি...
( এক্সট্রিম ফেমডম)..
মেডিক্যাল কলেজের হোস্টেলে দিদি পৃথার কাছে বেড়াতে আসা ক্লাস ৯ এর ছাত্রী স্মৃতি হঠাত এক সকালে মিসিং হয়ে যায়। লেডি পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ তদন্তে নেমে প্রথমেই তুলে নিয়ে যায় হোস্টেলের দারোয়ান ৩০ বছর বয়সী রাজুকে। লেডি পুলিশের স্পেশাল ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে ইন্সপেক্টর অন্তরা (৩০) আর রচনার (২৮) সাথে যোগ দেয় স্মৃতির দিদি ২ন্ড ইয়ারের ছাত্রী পৃথা আর তার বান্ধবী অন্মেষা, সুনন্দা, সোহিনী। তাদের সন্দেহ রাজু ভোরবেলা মর্নিং ওয়াকে বেরনো স্মৃতিকে কিডন্যাপ করিয়েছে। রাজুর উপরে অকথ্য অত্যাচার চলে থানায়। চাবুক, ঘুষি, মুখে বুট পরা পায়ে লাথি কিছুই বাদ যায় না। সারাদিন অকথ্য অত্যাচারের পরে রাজু যখন প্রায় মর-মর তখনো তার মুখ থেকে কিছু বের করা যায় না। আর তখনই সবাইকে অবাক করে ফিরে আসে স্মৃতি, তার বান্ধবী সৃজিতার সাথে সে ভোরে ঘুরতে বেড়িয়ে হঠাত তাদের এক বান্ধবীর বাড়ি চলে গিয়েছিল দিদিকে না জানিয়ে।
রাজু তখন গুরুতর ভাবে জখম। অন্তরা বোঝে ওকে এখন ছেড়ে দিলে ওর উপরে অকারনে অত্যাচার করা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। তাই সে ঠিক করে ওকে মেরে ফেলে লাশ গুম করে দেওয়া হবে। যেহেতু স্মৃতির খামখেয়ালিপনার জন্য এই ঝামেলা হল তাই "শাস্তি" হিসাবে ঠিক করা হয় স্মৃতি আর ওর বান্ধবী সৃজিতাই রাজুকে হত্যা করবে।
এই সিদ্ধান্তে স্মৃতি আর সৃজিতা খুশিই হয়। সুখী মনে স্নিকার পরা পায়ে রাজুর মুখে লাথি মারতে থাকে ১৪ বছর বয়সী স্মৃতি আর সৃজিতা। একের পর এক প্রবল জোরে লাথি বেশিক্ষন সহ্য করতে পারে না রাজু। তার একটার পর একটা দাঁত খসে পরতে থাকে মুখের বাইরে, রক্তে থানার মেঝে লাল হয়ে যায়। তবুও থামে না স্মৃতি আর সৃজিতা। মাঝে মাঝে স্মৃতির দিদি পৃথাও বুট পরা পায়ে লাথি মারতে থাকে রাজুর মুখে। রাত ১১ টার দিকে পৃথা লক্ষ্য করে রাজু আর নড়ছে না। নাড়ি টিপে দেখে রাজুর দেহে আর প্রান নেই। রাতের অন্ধকারে নারী পুলিশের একটা গাড়ি ওদের লেডিজ হস্টেলে পৌঁছে দেয়। আরেকটা গাড়ি রওনা দেয় রাজুর প্রানহীন দেহটাকে কোন জনমানবহীন এলাকায় গিয়ে পুঁতে আসার জন্য।

Thursday, 1 February 2018

আলিয়া, শ্রদ্ধা ও অনুষ্কা - আমার তিন প্রভু

আমার তিন প্রভু :
আমার নাম আকাশ, এখন ক্লাস ১১ এ পড়ি। আমি কি করে আমার ৩ ক্লাসমেটের স্লেভ হলাম সেটা সবার সাথে শেয়ার করছি।
আমি কোয়েড হাইস্কুলে পড়ি। হাইস্কুলে ওঠার পর থেকেই ক্লাসের ফর্শা ও সুন্দর চেহারার ছেলে- মেয়েদের দেখে আমার মনে হিনম্মন্যতা জাগত। বিশেষ করে মেয়েদের দেখে, আরো বেশি করে শ্রদ্ধা, অনুষ্কা আর আলিয়াকে দেখে। কি সুন্দর, ফরশা রাজকন্যার মত চেহারা ওদের। কালো, কুশ্রী নিজের চেহারার কথা ভাবলেই আমার মনে হিনম্মন্যতা জাগত, নিজেকে ওদের চাকর হওয়ার যোগ্য মনে হত।
বিমল আমাদের সাথেই পড়ত। ওর মা শ্রদ্ধাদের বাড়িতে কাজ করত, ও নিজেও ফাই ফরমাশ খাটত ওদের বাড়িতে। কালো, রোগা চেহারা ওর। ওকে স্কুলেও টুকটাক ফাই- ফরমাস খাটাত শ্রদ্ধা, আলিয়া আর অনুষ্কা। আমার কিরকম ইর্শা হত বিমলকে ওদের চাকরের মত কাজ করতে দেখে। ইশ, আমাকেও যদি ওরা চাকরের মত হুকুম করত কি ভালই না হত!
যত এসব ভাবতাম তত আরো সেবা করার ইচ্ছা বাড়ত ওদের। ওরা ৩ জনই ছিল ক্লাসের ক্যাপ্টেন, ক্লাসের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্টুডেন্ট । আর আমি মুখচোরা, কালো, কুশ্রী এক ছেলে। যার ক্লাসে একটাও বন্ধু ছিল না।

ক্রমে যত দিন যেতে লাগল বিমলকে তত বেশি চাকরের মত ইউজ করতে লাগল ওরা ৩ জন। বিমল একটুও বাধা দিত না। টিফিন টাইমে বাকি আর সবাই মাঠে খেলতে চলে যেত। আমি টিফিন খেয়ে চুপচাপ বসে থাকতাম ক্লাসে, কারন আমার কোন বন্ধু ছিল না। আর বিমল টিফিন খেয়ে পড়ত, কারন সকালে, বিকালে ওকে শ্রদ্ধাদের বাড়িতে ফাই ফরমাস খাটতে হত, পড়ার সময় পেত না ও তাই।
টিফিন শেষ হওয়ার একটু আগে সবাই একে একে ক্লাসে ফিরে আসত। আলিয়া এসে বিমল যেই বেঞ্চে পড়ছে তার হাইবেঞ্চটায় ব্যাগে মাথা রেখে শুয়ে পড়তি প্রায়ই। ওর জুতো পরা পা দুটো তুলে দিত বিমলের ব্যাগ বা বইয়ের উপরে। বিমল কোন বাধা না দিয়ে পড়া কন্টিনিউ করার চেষ্টা করত। আলিয়া কোন দরকার থাকলে পায়ের উপরে পা তুলে জুতোর তলা দিয়ে বিমলের মুখে ঠ্যালা দিয়ে অর্ডার করত ওকে। বিমল একটুও আপত্তি না করে আলিয়ার অর্ডার পালন করত। আমার ভাল লাগত খুব, আবার খারাপও লাগত।ইশ, আমার সাথে যদি আলিয়া এরকম করত কখনো কি ভালই না হত!
একদিন টিফিনের সময়ে বিমলকে জিজ্ঞাসাও করেছিলাম ওরা তিনজন এইভাবে ক্লাসে ওকে হুকুম করে, আলিয়া জুতো পরা পা দিয়ে ওর মুখে লাথি মারে অর্ডার করার সময়ে, ওর খারাপ লাগে না? বাধা দিতে ইচ্ছা করে না? জবাবে বিমল আমাকে অবাক করে বলেছিল,-শ্রদ্ধারা বংশ পরম্পরায় আমাদের পরিবারের মালকিন। তাই ওর বান্ধবীরাও আমার মালকিন। তাই ওরা আমাকে যা খুশি অর্ডার করতে পারে, লাথিও মারতে পারে ইচ্ছা হলে। এতে খারাপ লাগার কি আছে? আমার কি ভয়ানক ভাল লেগেছিল উত্তরটা বলে বোঝাতে পারব না। তখন কি আর জানতাম এক মাসের মধ্যে এর চেয়েও বেশি করে ওদের সেবা করতে হবে আমাকে?
তখন আমরা ক্লাস ৭ এ পড়ি। সেটা বর্ষাকাল ছিল। একদিন টিফিনে যথারীতি ক্লাসরুমে ছিলাম আমি আর বিমল। বাকিরা খেলতে গিয়েছিল বাইরে। টিফিন শেষ হওয়ার একটু আগে আলিয়ারা তিন বন্ধু ক্লাসে ফিরে এল। আলিয়া ওর ব্যাগ খুলল এসে। তারপরই বিমলকে জিজ্ঞাসা করল, " এই বিমু, আমার ঘড়িটা পাচ্ছিনা। তুই দেখেছিস?"
" না তো", বিমল বলল।
" কেউ আমার ব্যাগ খুলেছিল?"
" তা তো দেখিনি। আমি যতক্ষন ছিলাম ততক্ষন কেউ ধরেনি। আমি একবার টয়লেটে গিয়েছিলাম। তখন কেউ ধরে থাকলে জানি না।"
"তুই ছাড়া আর কে ছিল রুমে?" আলিয়া বিমলের হাইবেঞ্চে ব্যাগে মাথা রেখে শোয়া অবস্থায় জুতো পরা ডান পায়ের তলা দিয়ে বিমলের মুখে একটা আলতো লাথি মেরে জিজ্ঞাসা করল।
" আমি আর আকাশ ছাড়া আর কেউ ছিল না"।
বিমলের উত্তর শুনে আমার বুক ভয়ে কেঁপে উঠল। আর সাথে সাথেই আলিয়ার ডাক শুনতে পেলাম। " এই আকাশ, এদিকে আয়।"
আমি দুরু দুরু বুকে ঠিক বিমলের পাশে গিয়ে দাঁড়ালাম।
কোন প্রশ্ন করার আগেই আলিয়ার জুতো পরা ডান পায়ের তলা আমার মুখের উপরে আঘাত করল একবার। তারপর আলিয়া বলল, " বিমলের পাশে বস আগে।"
আমি বসে পরলাম বেঞ্চে।
আলিয়া ওর সাদা স্নিকার পরা ডান পা দিয়ে আবার একটা লাথি মারল আমার মুখে। তারপর প্রশ্ন করল, " আমার ঘড়ি তুই নিয়েছিস?"
" না, নিইনি।" ভয় ও উত্তেজনায় থতমত খেয়ে আমি বললাম। আমার খুব ভয় করছিল এরকম অকারন চুরির অভিযোগ আমার ঘাড়ে পরায়। সেই সাথে খুব ভালও লাগছিল। গত দুই বছর ধরে প্রতিদিন যা চেয়ে আসছি সত্যিই আজ তাই হচ্ছে আমার সাথে। আলিয়া আমার সাথে শুধু চাকরের মত ব্যবহার করাই নয়, সরাসরি ক্লাসের সবার সামনে আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারছে ভাবতেই ভয়ের সাথে এক তীব্র উত্তেজনা মিশে যাচ্ছিল সারা দেহে!
" মিথ্যা বলে লাভ নেই। যতক্ষন ঘড়ি বার না করবি ততক্ষন তোর মুখে এইভাবে লাথি মারতে থাকব আমি।" আমার মুখে পরপর ৪-৫ টা লাথি মারতে মারতে বলল আলিয়া, প্রত্যেকটাই বেশ জোরে। ও তখনো হাই বেঞ্চে রাখা নিজের ব্যাগে মাথা রেখে শুয়ে আছে আর ওর ডান পা বাঁ পায়ের উপরে রাখা। সেই অবস্থায় ও জুতো পরা ডান পা দিয়ে লাথি মারছিল লো বেঞ্চে বসা আমার মুখের উপরে।
ততক্ষনে ক্লাসের অধিকাংশ ছেলে-মেয়েই ফিরে এসেছে রুমে। সবাই অবাক হয়ে দেখছে আমাদের।
এর জবাবে আমি যা করলাম অতটা বিমলও কখনো করেনি। দুই হাত দিয়ে আলিয়ার ডান জুতোর তলা নিজের মুখের সাথে চেপে ধরলাম আমি। তারপর আমাকে লাথি মারতে থাকা আলিয়ার কাদা ভরা ডান স্নিকারের তলায় আমার ঠোঁট দুটো ঠেকিয়ে একের পর এক চুম্বন করতে লাগলাম ওর জুতোর তলায়। সেই চুম্বনের কারন কিছুটা ভয় হতে পারে, কিন্তু তারচেয়েও প্রবল ছিল ফরশা, সুন্দর চেহারার আলিয়ার জুতোর তলায় ক্রীতদাসের মত নিজেকে সমর্পন করার আকাংক্ষা। আমি একের পর এক ভক্তিভরে চুম্বন করছিলাম আলিয়ার জুতোর তলায় আর বলছিলাম, " আমি তোমার ঘড়ি নিইনি। প্লিজ বিশ্বাস কর। প্লিজ।"
আমি একের পর এক চুম্বন করতে থাকলাম আলিয়ার কাদা ভরা ডান স্নিকারের তলায়। আলিয়া নিজেও বোধহয় একটু অবাক হয়ে গেল প্রথমে। তারপর আবার আমার মুখের উপরে জুতো পরা ডান পা দিয়ে একটা লাথি মেরে বলল, " নিস আর না নিস, ঘড়ি তোকেই ফেরত দিতে হবে। ঘড়ি দিতে না পারলে কালকেই ৫০০০ টাকা নিয়ে এসে আমাকে দিবি যেভাবেই হোক। কি রে, দিবি তো?"আবার আমার মুখে জুতো পরা ডান পায়ে সারা ক্লাসের সামনে একটা লাথি মেরে বলল আলিয়া।
" হ্যাঁ, দেব।" জবাবে আমার মুখে লাথি মারা আলিয়ার ডান জুতোর তলায় একটা চুম্বন করে বললাম আমি।"
" ঠিক আছে। এখন পাপের প্রায়শ্চিত্ত কর আগে। আমার জুতোর তলা চাট", আলিয়াের মুখে চওড়া হাসি ফুটে উঠল বলার সময়ে।"
সম্পুর্ন ক্লাসের সামনে যা ঘটছে সেটা আমি সত্যি বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। সত্যিই কি এটা ঘটছে, নাকি আমি সুখ স্বপ্ন দেখছি শুধু? মুখের উপর আলিয়ার জুতো পরা পায়ের জোড়ালো লাথি খেয়ে আমি জিভ বার করে সারা ক্লাসের সামনে আলিয়ার কাদা ভরা সাদা স্নিকারের তলা চেটে পরিস্কার করতে লাগলাম। ২-৩ মিনিটের মধ্যেই আলিয়ার ডান জুতোর তলা চেটে নতুনের মত পরিস্কার করে দিলাম আমি।
আলিয়া ওর পরিস্কার ডান জুতোর তলা দিয়ে আমার মুখে একটা লাথি মারল প্রথমে। তারপর ওর ডান পা বেঞ্চে রেখে ডান পায়ের উপর বাঁ পা তুলে আবার হুকুম করল আমাকে, " এই কুত্তা, এদিকে এসে জুতো চাট এবার।"
আমাকে আলিয়ার কুত্তা বলে ডাকা আর কুত্তার মতই আমার আলিয়াের জুতোর তলা চাটা দেখে ক্লাসে হাসির রোল উঠেছিল ততক্ষনে। এই উপহাস, এই অপমানও আমার ভিশন ভাল লাগছিল। আমার মত কালো, কুশ্রী একটা ছেলে আলিয়ার মত ফরশা, রাজকন্যার মত চেহারার মেয়ের কাছে কুত্তার মত অপমানিত হবে এটাই তো স্বাভাবিক। আমি উলটো দিকে গিয়ে আলিয়ার পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসলাম। তারপর একইরকম ভক্তিভরে ওর বাঁ স্নিকারের তলার ময়লা চেটে গিলে খেতে লাগলাম।
আমি সবে আলিয়ার বাঁ জুতোর তলা চেটে পরিস্কার করা শেষ করেছি, তখনই কে একজন চেঁচিয়ে উঠল, " স্যার আসছে।"
আলিয়া আমার মুখে লাথি মেরে আদেশ করল, " আমার পায়ের তলায় শুয়ে পর"।
স্যার ক্লাসে ঢোকার আগেই আমি আলিয়ার বেঞ্চে গিয়ে ঠিক ওদের পা রাখার জায়গার কাছে শুয়ে পরলাম। এই বেঞ্চে শুধু আলিয়া, অনুষ্কা আর শ্রদ্ধা বসেছিল। প্রথমে আলিয়া আমার পেটে পা রেখে বসল, অনুষ্কা আমার বুকে পা রেখে, আর শ্রদ্ধা ওর জুতো পরা পা দুটো তুলে দিল আমার মুখে। আমার মুখে জুতো পরা ডান পা দিয়ে বেশ জোরে একটা লাথি মেরে শ্রদ্ধা বলল," এবার আমার জুতো চাট।"
আমি ঠিক কুত্তার মতই শ্রদ্ধার দুটো জুতোর তলাই চেটে পরিস্কার করে দিলাম। স্যার তখন ক্লাসে পড়াচ্ছে। এই অবস্থায় স্যার আমাকে দেখতে পেলে কি হবে ভাবতে ভয় লাগছিল। আবার ক্লাস চলাকালীন এইভাবে প্রভুদের সেবা করছি ভাবতেও তীব্র উত্তেজনা হচ্ছিল। আমি শ্রদ্ধার জুতোর তলা চাটতে চাটতে হাত বাড়িয়ে ভক্তিভরে ওর পা দুটো টিপে দিতে লাগলাম।
১০ মিনিট পর অনুষ্কা ওর সাথে জায়গা বদল করল। আমি একইরকম ভক্তিভরে অনুষ্কার পা টিপতে টিপতে ওর জুতোর তলা চাটতে লাগলাম।
আরো ১০ মিনিট পর আলিয়া আর অনুষ্কা জায়গা বদল করল। আলিয়া আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসল। আমি একইরকম ভক্তিভরে আলিয়ার জুতোর তলা চাটতে চাটতে আলিয়ার পা দুটো টিপে দিতে লাগলাম। জবাবে আলিয়া আমার মুখের সর্বত্র ওর সাদা স্নিকার পরা দুই পা দিয়ে লাথি মারতে লাগল।
সেদিন ফিফিনের পরের দুই পিরিয়ড এইভাবেই তিন প্রভুর সেবা করে কাটল আমার। ছুটি হতে আমাকে বেঞ্চের তলা থেকে বের হতে বলল আলিয়া। তারপর আমার দুইগালে থাপ্পর মেরে বলল, " কাল হয় ঘড়ি ফেরত দিবি, নয় ৫০০০ টাকা দিবি। নাহলে তোর কপালে দুঃখ আছে খুব।"
জবাবে আমি নিজে থেকেই ওর পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে ওর জুতোর উপরে চুম্বন করে বললাম, " জানি হুজুর।"
বাড়ি ফেরার পরেও তীব্র উত্তেজনা আমাকে আচ্ছন্ন করে রাখল। প্রথমেই আমি ঘরের আলমারি থেকে পুরো ১০০০০ টাকা চুরি করলাম। আমার বাবা মা দুজনেই চাকরি করত বলে বাড়িতে টাকা অনেকই থাকত। আমি যদিও আলিয়ার ঘড়ি নিইনি, আর ওর ঘড়ির দাম যে ১০০০-১৫০০ এর বেশি না সেটাও আমি জানতাম। তবু তিন প্রভুকে খুশি করার জন্যই আমি ওরা যা চেয়েছিল তার ডবল, ঘড়ির আসল দামের প্রায় দশগুন টাকা দেব স্থির করেছিলাম।
পরদিন অনেক আগে স্কুলে গিয়ে আমি তিন প্রভুর জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম। ক্লাসের অন্য ছেলে - মেয়েরা আমাকে দেখে টিফকিরি দিতে লাগল, আমি গায়ে মাখলাম না। আমার মন তখন আজ কি হবে-কি হবে উত্তেজনায় কাঁপছে তখন।
স্কুল শুরু হওয়ার ৪০ মিনিট আগে শ্রদ্ধা আর আলিয়া একসাথে ক্লাসে এল। আমি ওদের দেখা মাত্রই হাটুগেড়ে হাতজোর করে ওদের পায়ের সামনে বসে পরে বললাম, " টাকা এনেছি হুজুর।"
শ্রদ্ধা আমার গালে থাপ্পর মেরে বলল, " কই, দে আমাকে।"
আমি টাকার বান্ডিল শ্রদ্ধার হাতে দিয়ে সাথে সাথে ওর পায়ে পরে গেলাম। বারবার ওর দুই জুতোর উপরে চুম্বন করতে করতে বলতে লাগলাম, " প্লিজ আমাকে ক্ষমা করে দাও এবার, প্লিজ।"
শ্রদ্ধা আর আলিয়া টাকা গুনে অবাক হয়ে গেল। আলিয়া আমার মাথার উপরে জুতো পরা ডান পা টা তুলে দিয়ে আমার মাথার উপরে জুতোর তলা বোলাতে বোলাতে বলল, " বাহ, ভাল কুত্তা তো তুই দেখছি। যা চাইলাম, তার ডবল টাকা নিয়ে এসেছিস। তোকে কুত্তা করে রাখলে আমাদের তো ভালই লাভ হবে দেখছি।"
" আমি তখনো শ্রদ্ধার জুতোর উপরে চুম্বন করছি আর আলিয়া আমার মাথার উপরে ওর জুতো পরা ডান পায়ের তলা বোলাচ্ছে। আমি সেই অবস্থাতে বারবার শ্রদ্ধার দুই জুতোর উপরে চুম্বন করতে করতে বলতে লাগলাম, " এবার প্লিজ ক্ষমা করে দাও আমাকে।" আমি একথা বলছিলাম বটে, তবে মনে মনে ভগবানের কাছে প্রার্থনা করছিলাম যেন আমার তিন প্রভু সারাজীবন সবার সামনে আমকে কুত্তার মত ব্যবহার করে।
আলিয়া আমার মাথার উপরে একটা লাথি মেরে বলল, " তুই একটা চোর। আমার ঘড়ি চুরি করেছিস, আবার ক্ষমা চাইছিস? কিসের ক্ষমা তোর? সারাজীবন আমার কুত্তা হয়ে থাকবি এটাই তোর একমাত্র শাস্তি। এবার সোজা হয়ে শুয়ে জিভটা বার করে দে।"
আমি ভিশন খুশি হলাম আলিয়ার কথা শুনে। সোজা হয়ে শুয়ে জিভটা বার করে দিতেই গোটা ক্লাসরুমের সামনে আলিয়া আমার বার করা জিভের উপরে ওর কালো স্নিকারের তলাটা নামিয়ে দিল। আমার সব ক্লাসমেটদের সামনেই আমার বার করা জিভের উপরে ঘসে নিজের জুতোর তলা পরিস্কার করলে লাগল আমার প্রভু।
ঠিক সেই সময় ক্লাসরুমে প্রবেশ করল অনুষ্কা। ঢুকেই আলিয়ার কাঁধে হাত রেখে বলল, " সরি রে, কাল ক্লাস শুরুর আগেই তোর ঘড়িটা আমি নিয়েছিলাম। পরে একদম ভুলে গিয়েছি। এই নে, আমার ব্যাগেই ছিল। আকাশ চুরি করেনি, ওকে ছেড়ে দে।" এই বলে ঘড়িটা ও আলিয়ার হাতে দিল।
" ঠিক আছে। হতেই পারে এরকম, সরি বলার কি আছে?" আলিয়া বলল অনুষ্কাকে। তারপর আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " কি রে কালো কুত্তা? তোকে ক্ষমা করে তোর টাকা ফিরিয়ে দিলে তুই খুশি হবি? "
আমি হ্যাঁ বলতে চাইছিলাম না। তবু লজ্জায় মুখ থেকে বেরিয়ে গেল হ্যাঁ।
আমাকে অবাক করে আমার বার করা জিভের উপরে জুতো তলা ঘসতে ঘসতে আলিয়া বলল "তুই কি চাস তাতে কি যায় আসে? এখন থেকে সারাজীবনের জন্য তুই আমাদের চাকর আর কুত্তা। এইভাবে সবার সামনে আমাদের সেবা করবি তুই আর আমাদের মস্তি করার জন্য বাড়ি থেকে টাকা চুরি করে এনে আমাদের দিবি। বুঝলি কুত্তা? নাহলে তোর মুখে লাথি মারতে মারতে মেরেই ফেলব তোকে।"
প্রবল আনন্দে মন ভরে উঠল আমার। আলিয়ার কালো স্নিকারের তলায় গাঢ় চুম্বন করতে করতে আমি বললাম " তোমরা যা বলবে আমি তাই করব প্রভু।"
সেই থেকে চার বছর কেটে গেছে। এখন আমরা ক্লাস ১১ এ পড়ি। এখনো ক্লাসের সবার সামনে আমাকে চাকর আর কুত্তার মত ব্যবহার করে আমার তিন প্রভু আলিয়া, শ্রদ্ধা আর অনুষ্কা। আশা করি সারাজীবনই এইভাবে আমার তিন প্রভুর কুত্তা হয়ে থেকে ওদের সেবা করতে পারব আমি।

Monday, 1 January 2018

দিদির ক্রীতদাস...

দিদির ক্রীতদাস...
গল্পের চরিত্র:
মূল চরিত্র ও তাদের বর্তমান বয়স:
১. লেখক - অনুপম (৩০)
২. অনুপমের দিদি, পৃথা(৩২)
৩. অনুপম ও পৃথার বাবা, অমল (৫৭)
৪. পৃথার মেয়ে, সৃজিতা (৯)
৫. পৃথা ও অনুপমের প্রতিবেশী বোন, স্মৃতি ( ১৬) ও তিয়াশা (১৫).
৬. পৃথা ও অনুপমের প্রাক্তন দ্বিতীয় বাড়িওয়ালার মেয়ে, অন্মেষা (২৫) ও নিধি (২৯)
কিছু গুরুত্বপুর্ন অন্য চরিত্র:
৭. অনুপমের প্রাক্তন ক্লাসমেট, সোহিনী (৩০)
৮. অনুপমদের প্রাক্তন প্রথম বাড়িওয়ালার মেয়ে অনামিকা (২৬)
৯. স্মৃতির মা, প্রীতি (৩৫)
আমি যখন খুব ছোট , মাত্র ৩ বছর বয়স তখন আমার মা মারা যায়। যখন আমার বয়স ৬ তখন বাবার বদলি হওয়ায় এক নতুন শহরে আসি।
বাবা চাকরির জন্য বাইরে থাকত । আমার দিনের বেশিরভাগ সময় কাটত দিদির সাথে।
দিদি আড়াই বছরের বড় হওয়ায় বাবা দিদির কথা শুনে চলতে বলত আমাকে ।
এই সময় প্রথম আমার মাথায় ফেমডম বা মেয়েরা সুপিরিয়ার এই চিন্তা ঢোকে দিদির কিছু কথায়। দিদি পাশের বাড়ির এক ওর বয়সী মেয়ের সাথে আড্ডা দিত । আড্ডা দিতে দিতে পুজোর আগে একদিন ছেলে বনাম মেয়ে নিয়ে কথা উঠেছিল কোন কারনে । দিদি বলল, মেয়েরা বেস্ট ভাই। দেখেছিস অসুর কিরকম দূর্গার কাছে হেরে দূর্গার পায়ের কাছে পরে থাকে। শিবও পরে থাকে কালীর পায়ের নিচে।
আমার অসহয়তা, আমার নিজের ইনফিরিয়রিটি আর সেখান থেকে বেরিয়ে আসার প্রতিবর্ত প্রচেষ্টা সম্ভবত আমাকে ফেমডম লাইক করতে সাহায্য করেছিল। আমার সবচেয়ে অসহায় লাগত বাবা নতুন জায়গায় এসে আমার ঘর থেকে বেরনো বন্ধ করে দিয়েছিল পুরো। যেখানে দিদি বেরতো আর মেয়েদের সাথে মিশত । আমাকে মাঠে খেলতে যেতে দিত না বলে খুব অসহায় লাগত।
এখন বুঝি, সিংগল পেরেন্ট বাবার এছাড়া আর কিছু করার ছিল না। আমাদের এলাকাটা খারাপ ছিল। সমবয়সী ছেলেদের সাথে মিশে আমারও খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা ছিল। সেটা ঠেকাতেই বাবা এটা করত । যেমন আমাদের পাশের বাড়ির একটা ছেলে , নিজে হাতে খুন করেছিল । এদের থেকে বাচাতে আমার বাইরে বেরনো বন্ধ করেছিল বাবা। মেয়েদের নিয়ে এই হিংসা , মারামারির ভয় নেই বলে বাবা দিদির বাইরে বেরন নিয়ে কিছু বলত না।
কিন্তু দিদি ব্যাপারটা এভাবে বলত, মেয়েরা ভাল, ছেলেরা খারাপ। তাই বাবা ছেলেদের সাথে মিশতে বারন করে। এই ভুল ব্যাখ্যাও আমাকে মেয়েরা সুপিরিয়ার এই চিন্তা করতে বাধ্য করেছিল। আর আমার খেলতে না পারার কস্ট থেকে ডিফেন্স মেকানিসম আমাকে বাচাতে মেয়েরা সুপিরিয়ার এটা ভাবতে ও সেটা এঞ্জয় করাতে শুরু করে আসতে আসতে।
আমার প্রথম সামান্য অভিজ্ঞতা প্অন্মেষামারি স্কুলে। মেয়েটির নাম ছিল সোহিনী।খেলাচ্ছল
ে ওর হাতে সামান্য ডমিনেটেড হই কয়েকদিন।
এমনকি ছেলেরা বেঞ্চ ভাঙ্গায় শাস্তি স্বরুপ আন্টি এক সপ্তাহ সব ছেলেকে মেঝেতে বসতে বাধ্য করত । আর কোন ছেলেই ওই সপ্তাহে স্কুলে না গেলেও আমি রোজ স্কুল গিয়ে বেঞ্চে বসা সোহিনীর পায়ের কাছে মেঝেতে বসে ক্লাস করেছিলাম।
আমি যখন ক্লাস ৫ এ উঠলাম, তার কিছুদিন আগে থেকে দিদির পায়ে ব্যাথা হত। তো নিউরোলজিস্ট দেখে ওষুধ দেওয়ার সাথে সাথে বলল রেগুলার ফুট মেসেজ নিলে ভাল হয়। আর কিছুদিন পর থেকে রেগুলার স্পোর্টস এক্টিভিটিতে যোগ দিলে।
দিদি সেই সুযোগে রোজ বিকেলে আমাকে দিয়ে পা টেপাতে শুরু করল। আমাকে তো বিকেলে বাড়ি থেকে বেরোতেই দিত না । এই সময় থেকে রোজ বিকেলে দিদির পা টিপতে হত।
দিদি স্কুল থেকে ফিরলেই আমাকে দিদির জুতো মোজা খুলে দিয়ে চেয়ারে বসা দিদির পায়ের কাছে মেঝেতে বসে দিদির পা টিপতে হত। দিদি ওর বান্ধবীদের সাথে গল্প করতে করতে বা টিভি দেখতে দেখতে আমাকে দিয়ে পা টেপাত রোজ।
ব্যাপারটা শুরু হওয়ার পর দিদি কখনো বলেনি ব্যাথা সেরে গেছে। আমিও সেভাবে বাধা দিইনি।
এই সময়ে ছুটির দিনে বাবাও দিদির পা টিপে দিয়েছে কয়েকদিন।
আমি সেভাবে কখনও বাধা দিইনি। আসলে আমি বাইরে খেলতে যেতে চাইতাম যেকোন বাচ্চার মতো। যেহেতু সেটা পারতাম না, মনে এক দারুন চাপ সৃষ্টি হত। মেয়েরা সুপিরিয়ার , দিদির সেবা করা আমার কর্তব্য, এই ধরনের চিন্তা সেই চাপ দূর করতে সাহায্য করত। একে বলে ডিফেন্স মেকানিজম।
এইভাবে চলতে লাগল। প্রথম বছর, মানে যখন আমি ৫ এ আর দিদি ৮ এ পরে, সেই পুরো বছরটাই প্রায় এভাবে চলল।
পরের বছর দিদি টেনিস ক্লাবে ভর্তি হল। এলাকায় অনেক ছেলে খেলা শিখতে যায়, কোন মেয়ে যায় না। আমাদের স্কুলেও অনেক ছেলে ক্রিকেট কোচিং নিত। আমিও বাবাকে বললাম আমিও শিখব।
কোন অজ্ঞাত কারনে বাবা দিদিকে টেনিসে ভর্তি করলেও আমাকে করল না। বোধহয় আমি পড়াশোনায় তখন দিদির চেয়ে অমনযোগী ছিলাম বলে। অবশ্য বাবা যে সত্যিই মেয়েদের ছেলেদের থেকে বেশি সুযোগ সুবিধা দেওয়ায় বিশ্বাসী সেটা অনেক পরে বুঝেছিলাম।
এটাও আমার মনে খুব চাপ সৃস্টি করে। এই বাড়িতে দিদি সব পায়, আমি কিছু পাই না।
তবে আশ্চর্যভাবে, আমার এতে দিদির প্রতি রাগ হওয়ার বদলে ভক্তি বেড়ে গেল। সেই ডিফেন্স মেকানিসমের খেলা, যে চাপ সহ্য করতে না পেরে এটা এঞ্জয় করতে শিখেছিল। দিদি আমার চেয়ে সুপিরিয়ার এটা ভেবে আরও আনন্দ পেতে লাগলাম । রোজ দিদির পা টেপার সময় আরও মন দিয়ে টিপতাম। নিজেকে দিদির চাকর ভেবেও আনন্দ পেতাম।
কিছুদিন পর দিদি বলল, ভাই বিকেলে বাড়ি থেকে কি করবে? আমার সাথে টেনিস ক্লাবে যাক। আমি আনন্দ পেলাম শুনে। গিয়ে বুঝলাম ওই কোর্টে শুধু মেয়েরা খেলে । দিদি আমাকে ওর ব্যাগ ক্যারি করা, তোয়ালে এগিয়ে দেওয়া এসবের জন্য নিয়ে গিয়েছিল।
দিদির আমাকে এভাবে অনেকটা চাকরের মতো ব্যবহার করাতেও আমি কিছু মনে করিনি। বরং বাড়ি ফিরে আরও মন দিয়ে দিদির জুতো খুলে পা টিপতাম। জুতো পালিশ করে দিতাম।
এভাবে আরও কিছুদিন কাটল। আমি ক্লাস ৮ এ উঠতে অন্মেষাদের বাড়ি ভাড়া নিয়ে গেলাম।
তবে এর মাঝে আরেকটা মেয়ের হাতে সামান্য ডমিনেট হয়েছি। সে আমাদের আগের বাড়িওয়ালার মেয়ে অনামিকা। তবে সেটা পুরোটাই খেলাচ্ছলে। ও পুলিশ হত, আমি চোর। ও আমাকে থানায় ধরে মারত। বা ও রানি হত , আমি চাকর। ওর অল্প সেবা করতাম, এই টাইপের চাইল্ডিশ গেম।
আমার বয়স তখন ১৩ । বুঝতেই পারছ বয়সন্ধি।
এই সময় ২ টো বিষয়ে খুব দুঃখ পাই। একটা খেলা, আমার খুব প্রিয় জিনিস। অন্যটা অন্মেষায়ের দিদিকে ভাল লাগা থেকে।
আমাদের স্কুল ফুটবল টিমের ট্রায়ালে ভাল খেলে আমি টিমে চান্স পাই। মেইন টুর্নামেন্টে বুট পরে খেলতে হবে । কিন্তু বাবা সেটা কিনে দিল না বলে আমি বাদ চলে যাই । ভয়ানক দুঃখ পেয়েছিলাম। বন্ধুদের সাথে বাইরে গিয়ে স্কুলের হয়ে খেলার সুযোগ আবার মিস হওয়ায়।
ওদিকে অন্মেষায়ের দিদিকে আমার একটু একটু ভাল লাগত।আমি ওর সঙ্গে বন্ধুত্ব বাড়াতে চাইতাম । কিন্তু ও এসে রোজই দেখত আমি দিদির পায়ের কাছে বসে দিদির চটি পরা পা দুটো কোলে নিয়ে মন দিয়ে দিদির পা টিপছি।
মাঝে মাঝে মনে হত দিদিকে বলি, অন্তত ওর সামনে পা টিপিওনা । কিন্তু সাহস হত না ।
আর দিদি কেন কে জানে, ওর সামনেই আমাকে বেশি হুকুম করে আনন্দ পেত।
দিদির কোন আদেশ আমি ছোট থেকেই প্রায় অমান্য করিনি। আর এমনিতে দিদি যা আদেশ করত তার চেয়ে অন্মেষা আর ওর দিদির সামনে অনেক বেশি করত।
অন্মেষা তখন অনেক ছোট। ৮ বছর বয়স । আর ও কোন কারনে মারতে ভাল বাসত। মাঝে মাঝেই আমাকে বা পাড়ার অন্য কয়েকজনকে চড় ঘুশি মারত। অন্যরা বাধা দিলেও আমি কোন বাধাই দিতাম না ওকে।
একদিন দিদির পা কোলে নিয়ে আমি দিদির পা টিপছি। অন্মেষায়ের দিদি নিধি পাশে আরেকটা চেয়ার নিয়ে বসে আছে । অন্মেষাও আরেকটা চেয়ার নিয়ে আমার পিছনে বসল। তারপর আমার কাধে ওর চটি পড়া পা দুটো তুলে দিল। আমার কি যে হল, একবারও বাধা দিলাম না। মন দিয়ে দিদির পা টিপে যেতে লাগলাম।
এরপর অন্মেষায়ের দিদির সাথে কি করে বন্ধুত্ব করি?
কিছুই হল না । কিছুদিন পর শুনি নিধি ওর চেয়ে অনেক বড় একটা ছেলের সাথেও কমিটেড।
অন্মেষা এরপরও আমাকে অনেক ডমিনেট করেছে । বেশিরভাগ অবশ্য যখন আর কেউ ঘরে ছিল না।
এসে সরাসরি বলত, দাদা আস, তোমাকে মারব। আমি গিয়ে মেঝেতে বসতে চড় থাপ্পর লাথি মারতে লাগত।
লাথিও মেরেছে অনেক। জীবনে প্রথম মুখের উপর জুতো পড়া পায়ের স্পর্শ পাই ওরই।
অন্মেষা তখন ক্লাস ৩ । অনেক ছোট। আমি তখন ক্লাস ৮।
এখনও ওর কাজিন দাদার কথার রিপ্লাইতে ওকে ফেবুতে লিখতে দেখি- দাদা, মারব কিন্তু!!
ওই বয়সে ওর কাছে অনেক মার খেয়েছি, অনেক। ও অত ছোট বলেই কেউ দেখলেও সিরিয়াসলি নিত না ।
ও ভয়ানক ডমিনেটিং ছিল, আর মারতে সেরকম ভালবাসত।
আর সেই সাথে ওকে সেই বছরই দূর্গা পুজার সময় কুমারী দেবী হিসাবে রামকৃষ্ণ মঠে পুজা করা হয়েছিল। এটা ও অনেক সুপিরিয়ার, দেবী ইত্যাদি ভাবতে বাধ্য করেছিল আমাকে।
ওদের বাড়িতে মোট দুই বছর ভাড়া ছিলাম । ওই ২ বছর অন্মেষায়ের হাতে অনেক মার খেয়েছি। অনেক।
এরপর আমরা নতুন বাসায় আসার পর ও ৩-৪ বার এসেছিল। আমি ৩০ বছরে পরার আগেশেষ ওর হাতে মার খাই যখন ওর বয়স ১২ আর আমার ১৭। তারপর আর সেভাবে দেখা বা কথাও হয়নি ওর সাথে।
অন্মেষা আর ওর দিদির সামনেই প্রথমবার দিদি আমার মুখে চটি পরা পা রেখেছিল। তার আগে অবশ্য বেশ কয়েকবছর ধরে রোজ কয়েক ঘন্টা আমাকে দিয়ে পা টেপাত দিদি।
আমার অল্প খারাপ লাগত ওদের সামনে অপমান। তবে ভালও লাগত কেন জানি। আমি খুব ভক্তিভরে দিদির পা টিপতাম ওদের সামনে। আর কেন জানি ওদের সামনে দিদি অনেক বেশি ডমিনেট করতে ভালবাসত।
প্রথমে একদিন আমি দিদির পায়ের কাছে বসে পা টিপছিলাম। পিছনে বসা অন্মেষা আমার কাঁধের উপর চটি পরা পা তুলে দিল।
দিদির ডমিনেশনের মাত্রা ছাড়াল সেইদিন যেদিন দিদিরর মাধ্যমিকের রেজাল্ট বেরল আর দিদি ভিশন ভাল রেজাল্ট করল।
২.....
দিদি রেজাল্ট নিয়ে ফিরতে বাবা রেজাল্ট দেখে খুব খুশি হল। আমি তখন দিদির পায়ের কাছে বসে দিদির জুতো খুলে দিচ্ছিলাম। বাবা বলল, দিদির রেজাল্ট দেখ। তোর উচিত দিদির পা ধুয়ে রোজ জল খাওয়া।
হতে পারে ওটা কথার কথা। লোকে বলে থাকে। কিন্তু দিদি বলল, হ্যা, আমার পা ধুয়ে রোজ জল খাবি। তোর উন্নতি হবে।
আমি একবারও বাধা না দিয়ে বাটি আর জল এনে সত্যিই দিদির পা ধুয়ে জল খেয়ে নিলাম। দিদি দেখে হাসছিল। আর বাবাও একবারও বারন করে নি।
আমার কেন জানি না ভয়ানক ভাল লেগেছিল। আরও বেশি সেবা করতে ইচ্ছা করছিল দিদির। মনে হচ্ছিল আমার দিদির তুলনায় আমি অতি তুচ্ছ। আমার থেকে আরও সেবা পাওয়ার যোগ্য দিদি।
সেইদিন বিকেলে দিদি পা টিপতে বললে আমি দিদির পায়ের কাছে না বসে নিজে থেকেই মেঝেতে শুয়ে পরলাম। আর বাবার সামনেই দিদি আমার বুকের উপর নীল চটি পরা পা দুটো রেখে আমাকে দিয়ে পা টেপাতে লাগল।
একটু পরে অন্মেষা আর ওর দিদি এল আর আমাকে এইভাবে দিদির চটি পরা পা বুকে নিয়ে পা টিপতে দেখে মুখ টিপে হাসতে লাগল।
অন্মেষায়ের দিদি বলল তোমার মত রেজাল্ট করা মেয়ের এইটুকু সেবা তো প্রাপ্যই। আর একটু পরে অন্মেষা হঠাত ওর চটি পরা একটা পা আমার মুখের উপর রেখে দাড়াল।
আমি একটুও বাধা দিচ্ছি না দেখে অন্মেষা ওর চটির তলা আমার মুখের উপর একটু ঘসল। তারপর উঠে দাড়াল আমার মুখের উপর। ও প্রায় মিনিট দুয়েক আমার মুখে দাড়িয়েছিল হয়ত। ওর তখন বছর ৮ বয়স।
অন্মেষা নেমে দাড়াতেই দিদি কোন কথা না বলেই নিজের চটি পরা বাঁ পা টা আমার মুখের উপর তুলে দিল।
আমি কোন বাধা না দিয়ে আমার বুকের উপর রাখা দিদির ডান পা টা টিপতে লাগলাম। আর দিদি আমার ঠোঁটের উপর ওর বাঁ চটির তলা ঘসতে লাগল অন্মেষা, ওর দিদি আর আমাদের বাবার সামনেই।
একটু পরেই দিদি ওর চটি পরা ডান পা টাও আমার মুখের উপর তুলে দিল। আমার ঠোঁটের উপর ঘসতে লাগল নিজের ডান চটির তলা। আর কপালের উপর বাঁ চটির তলা। আমি বাধা দেওয়া তো দূর, দিদির পা টিপতে টিপতে সবার সামনেই দিদির ডান চটির তলায় চুম্বন করতে লাগলাম। মনে মনে দিদিকে নিজের প্রভু ভেবে এক অসাধারন আনন্দ পেতে লাগলাম সেদিন।
তার আগেও দিদি আমাকে দিয়ে ৫ বছর ধরে পা টিপিয়েছে। অথচ এইভাবে দিদি আমার মুখের উপর চটি পরা পা রেখে বসে আমাকে দিয়ে দিদি পা টেপাতে পারে তা আমি আগে স্বপ্নেও ভাবিনি।
আমার ভিশন অবাক লেগেছিল, আমাদের বাবা একবারও দিদিকে বাধা দেয়নি এইভাবে আমাকে ডমিনেট করতে।
সেদিন ওইভাবে প্রায় ৩ ঘন্টা দিদির পায়ের তলায় শুয়ে দিদির পা টিপেছিলাম।
আর সেইদিনের পর থেকে দিদি এইভাবে আমার মুখের উপর পা রেখে বসেই পা টেপায় আর দিদির সাহসও বেড়ে গেল সেই ঘটনার পর থেকে। আমাকে চাকরের মত হুকুম করত যা খুশি, সবার সামনেই। যখন খুশি চড়, লাথি মারতে লাগল।
তার কিছুদিন পরই স্কুল থেকে ফিরে প্রথম আমার জিভের উপর জুতোর তলার ময়লা ঘসে পরিস্কার করে দিদি। সেটাও বাবা, অন্মেষা আর ওর দিদির সামনেই। আর তারপর থেকে এটাও দিদি আমার সাথে রেগুলার করেছে।
দিদি আমার উপর সবার সামনে ক্ষমতা জাহির করতে ভিশন ভালবাসত। আর আমিও দিদিকে নিজের প্রভু ভেবে সেবা করে ভিশন আনন্দ পেতাম।
এরপর থেকে দিদি আমার সাথে সাথে বাবাকে দিয়েও নিয়মিত পা টেপাতে শুরু করল। বাবা দিদির পায়ের কাছে মেঝেতে বসে দিদির চটি পরা পা দুটো কোলে নিয়ে দিদির পা টিপে দিত মন দিয়ে। বাবাকে ছোটখাট হুকুমও করতে শুরু করে দিদি। বাবা এটাও কোন আপত্তি ছাড়া হাসিমুখে মেনে নিয়েছিল। তবে দিদির সেবা করাদ মূল দায়িত্ব অবশ্যই ছিল আমার।
দিদি কলেজে ওঠার আগে অবদি রোজ এইভাবে দিদির সেবা করতে হত আমাকে।
দিদি সবসময় পড়তে বসত আমার মুখের উপর চটি বা জুতো পরা পা রেখে বসে।
ওই দুইবছরে একটাও দিন যায়নি যেদিন দিদি এই কাজ করেনি।
রোজ অন্তত দুই ঘন্টা আমাকে এইভাবে দিদির চটি পরা পা মুখের উপর নিয়ে পা টিপে দিতে হত। দিদি পরতে পরতে আমার মুখের উপরে চটির তলা ঘসত,। আমার বার করে রাখা জিভের উপরে ঘসে পরিস্কার করত নিজের চটির তলা। আমার মুখে ইচ্ছামত লাথি মারত চটি পরা পায়ে। জবাবে আমি দিদির চটি পরা পায়ের তলায় চুম্বন করে দিদিকে ধন্যবাদ দিয়ে আরো মন দিয়ে আমার প্রভু দিদি পৃথার পা টিপে দিতাম।
দিদি পরের দুই বছর আমাকে নিয়ে যা খুশি তাই করত।
দিদি আমাকে ইউজ করতে লাইক করত। আর আমারও দারুন লাগত সেটা।
যখন খুশি যা খুশি হুকুম করা, অকারনে মারা। চড়, থাপ্পর লাথি যা খুশি। দিদি ইচ্ছা করে বাইরে থেকে জুতো ময়লা করে ফিরত আর আমাকে দিয়ে চাটিয়ে জুতোর তলা পরিস্কার করত।
আর দিদি এসব সবসময় কারও সামনে করতে ভালবাসত। বাবা বা অন্মেষারা তো বটেই, আমার আর দিদির বন্ধুদের সামনেও আমাকে এইভাবে ডমিনেট করতে দিদি ভিশন পছন্দ করত।
কলেজ থেকে পাশ করার পরই দিদি বিয়ে করে আর চাকরি নিয়ে আমেরিকায় চলে যায়। ৭-৮ বছর আমেরিকায় থেকে দুই বছর আগে দিদি আবার দেশে ফিরেছে। এখন দিদি ওর মেয়েকে নিয়ে আমাদের সাথেই বেশি থাকে।
৩......
দিদি দেশে ফেরার পর সেই আগের মত একইভাবে আমাকে ইউজ করছে।
এমনকি অচেনা কেউ এলেও দিদি সাধারনত এখন আর আমার মুখের উপর থেকে পা সরায় না। একইভাবে আমার মুখের উপর চটি পরা পা রেখে বসে পা টেপায়।
সবাই অবাক হয়। কেউ কেউ কোন প্রতিক্রিয়া দেখায় না। কেউ কেউ বলে এটা কি করছ? বা, ছি, কারও মুখের উপর এভাবে পা রাখে কেউ? দিদি খুব শান্ত স্বাভাবিকভাবে জবাব দেয়, ছোটভাইকে দিয়ে আমার সেবা করাচ্ছি। বা, আমার ঠোঁটের উপর চটির তলা ঘসতে ঘসতে দিদি বলে, যার মুখের উপর চটি পরা পা রেখেছি, তার কোন আপত্তি নেই, সে ভক্তিভরে আমার সেবা করছে। আর আপনার/তোমার এত অসুবিধা কেন হচ্ছে এতে??
দিদি এখন সবার সামনেই আমাকে ভিশন ডমিনেট করে, নিজের বাবাকেও অল্প ডমিনেট করে ইচ্ছা হলেই। যেমন, কাল অফিস থেকে ফিরে বুট জুতো পরা পায়ে আমার মুখে অনেক লাথি মেরেছে দিদি।
সেরকম কোন কারন নেই লাথি মারার। দিদি মুখে লাথি মারতে ভালবাসে, তাই মারে।
আমারও মুখে দিদির লাথি খেতে খুব ভাল লাগে। দিদি চামড়ার কালো বুট পরা পায়ে আমার মুখে ৩০-৪০ টা লাথি মারল, তারপর আমাকে পায়ের তলায় শুইয়ে দিদি আমার মুখের উপর জুতো পরা পা দুটো তুলে দেয়। আমি দিদির পা টিপি আর দিদি আমার জিভের উপর ঘসে জুতোর তলা পরিস্কার করে। আমাদের বাবা আর দিদির ৯ বছরের মেয়ের সামনেই।
এই পাড়ায় এখন প্রায় সবাই জানে দিদি আমার সাথে কিরকম ব্যবহার করে।
কতটা সেবা করি ডিটেইল সবাই না জানলেও কিছুটা জানে।
এখন আমি দিদি ছাড়াও পাশের বাড়ির একটা মেয়েরও সেবা করি, যে প্রায় ১৪ বছরের ছোট আমার থেকে। আমার দিদির মেয়েও আমাকে টুকুটাক হুকুম করা শুরু করেছে ইদানিং।
আমি সাবমিসিভ। মেয়েদের সামনে মাথা ঝোকানো, তাদের সেবা করার ইচ্ছা কিছুতেই দূর করতে পারি না।
দিদি আর ওই পাশের বাড়ির বোন স্মৃতিরও সেবা করতে ভালও লাগে ভিশন।
ওরাও এঞ্জয় করে ব্যাপারটা, আমিও।
আমি রোজ স্মৃতির পা টিপে দিই, ও যা বলে করি। ওর জন্য শপিং করি। ও আমার ল্যাপটপে চ্যাট করে বা গেম খেলে আমার মুখের উপর চটি পরা পা রেখে বসে। আর আমি ওর পা টিপে দিই চাকরের মত। আমি দিদিকেও একইভাবে সেবা করি।
খুব ভাল লাগে এইভাবে মেয়েদের সেবা করতে। ওদের সেবা না করে আমি একদিনও থাকতে পারব না।
চাকরের মত সেবা করি ওদের দুজনের। ওদের জুতোর তলা চাটি, ওরা চড়, লাথি মারলে ওদের পায়ে মাথা রেখে ধন্যবাদ দিই।
পাশের বাড়ির বোন আগে এত করত না। দিদি দুবছর আগে আমেরিকা থেকে বাড়ি ফেরার পর ও দিদির থেকে শিখছে।
দিদির মেয়েও ওদের দেখে ছেলেদের ডমিনেট করা শিখছে আসতে আসতে।
এখন ওর বয়স ৯। দিদি ওর সামনেই আমাকে ডমিনেট করে। ওই বোনও করে। আর আমার বাবার সামনেও করে।
দিদি অফিস থেকে ফিরে বিনা কারনে জুতো পরা পায়ে জোরে জোরে লাথি মারে আমার মুখে, বাবা আর ওর মেয়ের সামনেই। তারপর আমাকে পায়ের তলায় শুইয়ে জুতোর তলা দুটো আমার জিভের উপর ঘসে পরিস্কার করে আর আমি দিদির পা টিপে দিই। আমার ভিশন ভাললাগে এইভাবে দিদির সেবা করতে। আর এইভাবে দিদিকে আমাকে ডমিনেট করতে দেখে পাশের বাড়ির বোন স্মৃতিওশিখছে।
দিদির মেয়েও করবে হয়ত ভবিষ্যতে। আমাকে এইভাবে ডমিনেট করতে বাবা কোনদিন বাধা দেয়নি দিদিকে। বরং নিজেও ক্রমে নিজের মেয়ের সেবা করা শুরু করেছিল।
৪....
আমার কিন্তু এই নিয়ে কোন দু:খ নেই। ভালই লাগে।
যেমন কয়েকদিন আগে, দিদি অফিস থেকে ফিরতে আমি দিদির জুতো পরা পায়ের উপর মাথা ঠেকিয়ে প্রথমে দিদিকে প্রনাম করলাম। তারপর দিদি চেয়ারে বসতে দিদির পায়ের কাছে মেঝেতে হাটুগেড়ে বসলাম দিদির জুতো খুলে দেওয়ার জন্য। কিন্তু তার আগেই দিদি জুতো পরা পায়ে আমার মুখে জোরে জোরে লাথি মারতে লাগল। আমি চুপচাপ দিদির পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে দিদির লাথি খেতে লাগলাম। দিদির মেয়ে আর আমার বাবা দেখতে লাগল আমাদের, কিছু বলল না।
আমার মুখে অনেকগুলো লাথি মারার পর দিদি আমাকে ওর পায়ের তলায় শুয়ে পরতে বলল। আমি তাই করলাম। দিদি ওর জুতো পরা পা দুটো আমার মুখের উপর তুলে দিয়ে আমার মুখে লাথি মেরে আমাকে জিভ বার করতে আদেশ দিল। আমি তাই করলাম। দিদি তখন আমার বার করা জিভের উপর নিজের সাদা স্নিকারের তলা ঘসে পরিস্কার করতে লাগল।
দিদি ওর বাইরে পরার নোংরা জুতোর তলা আমার জিভের উপর ঘসে পরিস্কার করে ফেলল। এরপর আমি উঠে আবার দিদির পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম। দিদির পা ধুয়ে দিয়ে দিদির পায়ে ঘরে পরার চটি পরিয়ে দিলাম। দিদি আর ওর মেয়েকে ডিনার সার্ভ করলাম। তারপর ওদের বিছানা রেডি করলাম যাতে ওরা শুয়ে পরতে পারে। ওরা শুতে যাওয়ার আগে আবার দিদি আর ভাগ্নীর চটি পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ওদের ভক্তিভরে প্রনাম করলাম আমি।
পরদিন অফিস থেকে ফিরে আবার দিদি আমার মুখে খুব জোরে লাথি মেরেছে বুট পরা পায়ে, শুধুমাত্র মজা পাওয়ার জন্য, তাও স্মৃতির সামনেই। স্মৃতি সেটা দেখে শুধুই হাসল, আর পরের দিন বোন স্কুল থেকে ফিরে আমাকে দিয়ে জুতোর তলা চাটিয়েছে।
এই কয়েকদিনে স্মৃতি এটাকে রুটিন করে ফেলেছে। ও স্কুল থেকে আসার আগেই আমি অফিস থেকে ফিরে আসি। ও স্কুল থেকে ফিরেই আমাকে ডেকে ওদের বাড়িতে নিয়ে যায়। তখন ওদের বাড়িতে ওর বাবা থাকে না, থাকে শুধু ও আর ওর মা প্রীতি। মাঝে মাঝেই ও ওর পাশের বাড়ির বান্ধবী তিয়াশাকেও ডেকে আনে ঘরে ঢোকার আগে। আমাকে সেদিন স্মৃতির সাথে তিয়াশাও ওর স্কুল জুতোর তলা চাটিয়ে পরিস্কার করায়, জোরে জোরে জুতো পরা পায়ে লাথি মারে আমার মুখে আর গল্প করে নিজেরা।
স্মৃতির মা প্রীতি ওদের টিফিন খেতে দেয়, আর হাসিমুখে দেখতে থাকে আমার উপরে আমার অর্ধেক বয়সী স্মৃতি ও তিয়াশার অত্যাচার করা। আমি স্মৃতি আর তিয়াশার পা টিপে সেবা করি, ওদের ফোনে ব্যালেন্স ভরে দিই, ওরা যা অর্ডার করে কিনে দিই। স্মৃতিকে এখন বোনও বলি, প্রভুও বলি।এখন স্কুল থেকে ফিরে রোজই আমাকে দিয়ে জুতো চাটায় স্মৃতি। বেশিরভাগ দিন তিয়াশাও থাকে ওর সাথে। ২ ঘন্টা ওদের প্রভুজ্ঞানে সেবা করে স্মৃতি, তিয়াশা আর প্রীতি কাকিমার জুতো বা চটি পরা পায়ে মাথা রেখে ভক্তিভরে প্রনাম করে বাড়ি ফিরে আসি।
স্মৃতিও দিদির মতই ডমিনেটিং হয়ে যাচ্ছে আসতে আসতে। মুখে লাথি মারতে খুব ভালবাসে এখন ও।আমার মুখের উপর চটি পরা পা রেখে বসে আমার দেওয়া মোবাইলে, আমার ভরা ব্যালেন্সে বন্ধুদের সাথে গল্প করে আমাদের বাড়িতে এসে। আর আমার মুখে চটি পরা পায়ে লাথি মেরে বলে ওর পা টিপে দিতে।দিদির ট্রেনিংয়ে এখন জোরেই লাথি মারে আমার মুখে।
দিদির মেয়ে সৃজিতাও মাঝে মাঝে হুকুম করে, থাপ্পর মারে আমাকে। আমি জানি, অল্পদিনের মধ্যে সেও জুতো চাটাবে আমাকে দিয়ে।
৫.....
দিদি আর ওই বোন আমার মুখে দুই একবার থুতু দিয়েছে। প্রথমদিন তো দিদি শেখাচ্ছিল বোনকে । দিদি আমার মুখে থুতু মারল। মেরে বোনকে বলল ও এটারই যোগ্য। তুইও মার। বোনও হাসতে হাসতে আমার মুখে থুতু দিল।
এভাবেই দিদি বোনকে আমার মুখে জুতো পরা পায়ে জোরে জোরে লাথি মারা, আমাকে দিয়ে জুতোর তলা চাটানোও শিখিয়েছে।
এখন স্মৃতি নিজেই মারে মাঝে মাঝে।
আমি ওর পায়ের কাছে বসে পা টিপি। আর ও আমার মুখে চড় মারতে মারতে থুতু দেয়। মাঝে মাঝে পা তুলে মুখে লাথি মারে।
আমি বোনের সেবা করি আর দিদি তখন ঘরে থাকলে বাবার কোলের উপরে চটি পরা পা রেখে বসে থাকে। বাবা বেশ ভক্তিভরে নিজের মেয়ের পা টিপে দেয়। আর দিদি নিজের বাবাকে দিয়ে পা টেপাতে টেপাতে আমার স্মৃতিকে সেবা করা দেখতে থাকে। দিদির ৯ বছর বয়সী মেয়ে দিদির পাশে বসে দাদুর কোলের উপর চটি পরা পা রেখে বসে দাদুর নিজের মেয়ের সেবা করা দেখতে থাকে।
দিদি আর বোন দুজনেরই সেবা করি এখন রোজ। পরশু যেমন, বোন স্মৃতি আমার মুখের উপর জুতো পরা পা রেখে বসে লাথি মারছিল।আর দিদি আমাকে কয়েকটা লাথি মেরে পাশে বসে বাবাকে দিয়ে পা টেপাচ্ছিল।
স্মৃতি মাঝে মাঝে আমাকে বলে, তোর জায়গা আমার জুতোর তলায়। এটা ও দিদির থেকে শিখেছে। তবে বেশিরভাগ সময়ে আমাকে সম্পুর্ন ইগনোর করে মুখের উপর জুতো পরা পা রেখে বসে আমাকে দিয়ে পা টেপায় আর ফোনে গল্প করে।আমার খুব ভাল লাগে দিদি আর বোনের সেবা করতে। সেইসাথে ইচ্ছা করে একইভাবে ভাগ্নীর সেবা করা শুরু করতে।
পরশু স্মৃতির পরনে ছিল টপ- জিন্স। জিন্সটা কাফ অবদি। পায়ে কিটো জুতো।
আর দিদি চটি পরা পা বাবার কোলের উপরে রেখে বাবাকে দিয়ে পা টেপাচ্ছিল আর মাঝে মাঝে বাবার মুখে চটি পরা পায়ে দুই একটা লাথি মেরে নিজের মেয়েকে শেখাচ্ছিল কিভাবে ছেলেদের মুখে লাথি মেরে তাদের শাসন করতে হয়।
বোন আর আমি ছিলাম একঘরে, আর দিদিরা আরেক ঘরে। বোন আমার মুখে জুতো পরা পা রেখে বসে ফোনে কথা বলছিল আর আমি ওর পা টিপে দিচ্ছিলাম। হঠাত বোন আমার মুখে জোরে একটা লাথি মারল কিটো পরা পায়ে আর বলল, " এই ছাগল, ঘর থেকে বেরো।" ও কোন বন্ধুর সাথে এমন কিছু কথা বলছে যা আমার সামনে বলবে না। তাই ঘর থেকে বের করতে চাইছিল আমাকে।
আমার মুখে লাথি মেরে বোন বের হতে বলল আর আমি ওর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে বেরিয়ে এলাম।
ও যে আমাকে হুকুম করে সেটা ওর মাও অনেকটা জানে।
আমি যে ওর পায়ের কাছে বসে পড়াই, পড়া বোঝাতে না পারলে ও উলটে আমার গালে থাপ্পর মারে, মুখে লাথি মারে সেটা ওর মা জানে, কিন্তু ওর বাবা জানে না।
আসলে, ওদের বাড়ি খুব কঞ্জারভেটিভ। মেয়েদের বেরনো, পোশাক, নিয়ে ওর বাবা কড়াকড়ি করে। ওর মা এসব সহ্য করতে পারে না। আমাদের বাড়ি তো পুরো উল্টো। ওর মা ইচ্ছা করেই তাই ওর মেয়ে আমাকে মারলে উতসাহ দেয়।মানে ওদের বাড়ির অসহ্য নিয়মের প্রতিশোধ নেয়।
ওর মা কে যে বাইরে বেশি বেরতে দেয় না, চাকরি করতে দেয়নি, তারই প্রতিশোধ নেয়।
মানে পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতার বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেয়।
আমি ওর মার সামনেই স্মৃতিকে প্রভু, দেবী, বোন সবই বলে ডাকি।
ও যে রোজ স্কুল থেকে ফিরে আমাকে দিয়ে জুতোর তলা চাটায় সেটাও ওর মা জানে এখন।
আর ওর মার সামনে আমাকে ইউজ করতে এখন খুব ভালবাসে।
কান ধরে টানে, থাপ্পর মারে, জুতো পরা পায়ে জোরে জোরে লাথি মারে আমার মুখে।
তো সেদিন ও ফোনে কথা বলে যাচ্ছে, আমি পাশের ঘরে বসে অপেক্ষা করছি আর ছোট ভাগ্নীর পায়ের কাছে মেঝেতে বসে ওর পা টিপে দিচ্ছি। দিদিও বাবার কোলের উপরে চটি পরা পা রেখে বসে বাবাকে দিয়ে পা টেপাচ্ছে আর বাবা ভক্তিভরে নিজের মেয়ের পা টিপছে।
হঠাত ওই বোনের মা ওকে ডাকতে এল। আমাদের বাড়ির মেয়েদের প্রভুজ্ঞানে সেবা করা কাকিমা খুবই এঞ্জয় করে চিরদিন। সে হাসিমুখে আমাদের কান্ড দেখতে লাগল। হঠাত পাশের ঘর থেকে বোন ডাকল আমাকে, " এই গাধা, এদিকে আয়"। আমি গেলাম, গিয়ে ওর পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে বললাম, " কি হয়েছে প্রভু?"
ওর মা প্রীতিও আমার সাথে এইঘরে এসেছিল। নিজের মায়ের চোখের সামনেই কিটো পরা পায়ে আমার মুখে খুব জোরে লাথি মারল বোন, " আমার ব্যালেন্স শেষ হয়ে যায় কেন? তাড়াতাড়ি রিচার্জ কর। যতক্ষন রিচার্জ না হবে তোর মুখে লাথি মারব আমি"।
আমি পাশের ঘর থেকে মোবাইল আর ডেবিট কার্ড নিয়ে এসে আবার বোনের পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসলাম যাতে বোন আবার আমার মুখে লাথি মারা চালিয়ে যেতে পারে। ওর মা ওকে উতসাহ দিতে লাগল আমার মুখে লাথি মারতে আর আমি বোনের লাথি খেতে খেতে নেটে রিচার্জ করতে লাগলাম ওর মোবাইল। যতক্ষন রিচার্জ করা কম্পলিট না হল ততক্ষন বোন আমার মুখে কিটো জুতো পরা পায়ে লাথি মারতে লাগল।
ওর মা থাকলে ও মাকে দেখিয়ে আরও জোরে জোরে লাথি মারে।ওর মা কিছুই বলে না ওকে, বরং উতসাহ দেয়।
আমার নাক থেকে অল্প রক্ত বেরিয়ে গিয়েছিল স্মৃতির লাথি খেয়ে। ও সেটা দেখেছে। রক্ত বেরনোর পরও স্মৃতি আরও লাথি মেরেছে আমার মুখে।
দিদির থেকেই ও নিষ্ঠুরতা শিখেছে। আমি তবু বোনকে একটুও বাধা দিইনি, কারন ও আমার প্রভু। ২ বছর আগে দিদি আসার আগে ও জোরে থাপ্পরও মারত না।
এখন তো স্মৃতি এইভাবেই জোরে জোরে লাথি আর থাপ্পর মারে আমার মুখে। জুতো চাটায়। পা টেপায়। থুতু ছেটায় মুখে। কান টানে। চুলের মুঠি ধরে থাপ্পর মারে গালে। আর আমার টাকায় শপিং করে।
বলে, এই ছেলে, আমাকে আজ একটা চুড়িদার কিনে দিবি। বা জুতো কিনে দিবি।
অনেক রকমই জুতো কিনে দিয়েছি ওকে। স্নিকার, স্কুল শু, কিটো, চটি। আজ যে কিটোটা পরে লাথি মারল আমার মুখে সেটাও আমার কিনে দেওয়া।
ওর দেখা দেখি আমাদের প্রতিবেশী স্মৃতির বান্ধবী তিয়াশাও একইভাবে আমাকে মারে, ডমিনেট করে। স্মৃতির সাথে পাল্লা দিয়ে তিয়াশাও আমার গালে থাপ্পর, মুখে লাথি মারে। আমাকে দিয়ে নিজের জুতোর তলা চাটিয়ে পরিস্কার করায়। আমার টাকায় শপিং করে আর আমার সাথে চাকরের মত ব্যবহার করে। জবাবে আমি তিয়াশার জুতো পরা পায়ের উপরে চুম্বন করে ওকে ধন্যবাদ দিই।
আজ আমার ৩০ তম জন্মদিন। দিদি বলে রেখেছিল আজ আমাকে স্পেশাল কিছু উপহার দেবে। সকাল থেকে দিদির চটি পরা পায়ের তলায় শুয়ে পা টিপছিলাম আজ। ভাগ্নী দুপুরে স্কুল থেকে ফিরতে দিদি বলল আজ থেকে তোর ভাগ্নীও তোর প্রভু। নে প্রনাম কর ওকে ভক্তিভরে। আমি সাথে সাথে ভাগ্নীর স্কুল জুতো পরা পায়ে মাথা রেখে ওকে প্রনাম করলাম। তারপর ৯ বছর বয়সী ভাগ্নী পরপর আমার মুখে লাথি মারতে লাগল জুতো পরা পায়ে। এরপর ও আমার মুখে জুতো পরা পা রেখে বসল আর আমি ওর পা টিপতে টিপতে ওর জুতোর তলা জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে দিলাম। দিদি বলল এখন থেকে এরকম ভক্তিভরে নিজের ভাগ্নীরও সেবা করবি। শুনে আমার খুব আনন্দ হল।
আনন্দ দ্বিগুন হল একটু পরেই। আমি আমার মুখের উপরে রাখা আমার ভাগ্নীর জুতো পরা পা দুটো টিপে দিতে থাকলাম আর দিদি চটি পরা পা আমার বুকের উপরে রেখে কাকে যেন ফোন করল। দিদির ফোনের কথা শুনে আনন্দে আমার বুক লাফিয়ে উঠল। দিদি অন্মেষাকে ফোন করেছিল। ওকে আর ওর দিদিকে নিমন্ত্রন করেছে আজ দিদি। অন্মেষা জিজ্ঞাসা করেছিল দিদিকে, এখনও আমাকে মারে কিনা। জবাবে দিদি বলল, নিজে এসেই দেখিস কতটা মারি। তুইও তো মারতে ভালবাসিস, তুইও ওকে মারিস যত খুশি। জবাবে অন্মেষা বলেছে, সত্যি দিদি, ছেলেদের মারতে আমার দারুন লাগে। অনেকদিন কোন ছেলেকে বেশি মারা হয় না। আজ দাদাকে সুযোগ পেলে পোষা গাধার মত মারব।
দিদি ফোন রাখার আগে বলল, ওকে তুই পোষা কুত্তার মত মারিস। ও শুধু আমারই না, তোরও পোষা কুত্তা!
এরপর দিদির আদেশে আমাকে উঠে অনেক খাবার অর্ডার করতে হল একটা ছোট পার্টির জন্য। এরপর দিদির পায়ে সাদা স্নিকার জুতো পরিয়ে দিলাম। তখন সন্ধ্যা ৬ টা। আমার প্রভু অন্মেষারা ১ ঘন্টা পরেই চলে আসবে।
এরপর দিদির আদেশে আমি দিদির জুতো পরা পায়ের তলায় শুলাম। দিদি আমার বার করা জিভে জুতোর তলা ঘসতে ঘসতে বলল," দেখ ভাই, আমি চাই তুই সারাজীবন বিয়ে না করে এইভাবে পোষা কুত্তার মত আমার আর আমার মেয়ের সেবা করিস।"
আমি ভাবতেই পারছি না দিদি সরাসরি বলেছে এই কথা। দুঃখ পাওয়া তো দূর, আমি উলটে দিদির জুতোর তলায় বারবার চুম্বন করে দিদিকে ধন্যবাদ দিয়েছি। আমি জানি দিদির অনেক লাভ হবে এতে। সব সম্পত্তি একা পাবে। ফ্রিতে আমাকে চাকরও পাবে। আমি তো দিদির চাকর থাকব শুধু। কিন্তু আমি এতেই খুশি। দিদির সেবা করে, সবার সামনে দিদির কাছে অপমানিত হয়ে দারুন সুখ পাই। আমার আর কিছু চাই না। সেই প্রথম যেদিন দিদি আমার মুখের উপর চটি পরা পা রেখে বসে আমাকে দিয়ে পা টিপিয়েছিল অন্মেষা আর ওর দিদির সামনে .. সেদিন থেকে আমি আর কিছু চাই না।
কি যে ভাল লেগেছিল সেদিন... আমি আজও ভুলতে পারি না।
হঠাত কলিং বেলে বেজে উঠল। আমার ভাগ্নী গিয়ে দরজা খুলে দিল। অন্মেষা আর ওর দিদি এসেছে। সত্যি, কতদিন পরে ওদের দেখছি! ওদের সামনে আজও দিদি আমার বার করা জিভের উপর জুতোর তলা ঘসতে লাগল সেই ১৬-১৭ বছর আগের মত।
অন্মেষা আর ওর দিদি হাসিমুখে আমাদের সামনে এসে দাঁড়াল। অন্মেষা বলল, দাদা দেখি গাধা থেকে সত্যি পোষা কুত্তা হয়ে গেছে এখন।
দিদি একটু সরে আমার বুকের উপরে জুতো পরা পা দুটো রেখে বসল। সোফায় দিদির ডান দিকে বসল অন্মেষায়ের দিদি নিধি, আমার পেটের উপরে জুতো পরা পা রেখে। আর অন্মেষা বসল দিদির বাঁদিকে, আমার মুখের উপরে কালো স্নিকার পরা পা দুটো রেখে। আমি আর পারলাম না। ভক্তিভরে চুম্বন করলাম ওর ডান স্নিকারের তলায়। অন্মেষা ওর জুতো পরা দুই পা দিয়ে খুব জোরে জোরে অন্তত ৫০ টা লাথি মারল আমার মুখের সর্বত্র। তারপর আমার বার করা জিভের উপরে নিজের দুই জুতোর তলা পালা করে মুছতে মুছতে গল্প করতে লাগল আমার দিদি আর ভাগ্নীর সাথে।
ঠিক তখনই বেল বাজলো আবার। আমার আরো দুই প্রভু স্মৃতি আর তিয়াশাও চলে এসেছে, সেই সাথে স্মৃতির মা প্রীতিও।
দিদির আদেশে আমি একবার উঠে সব মেয়েকে কফি আর বিস্কুট দিলাম। তারপর একে একে দিদি, ভাগ্নী, নিধি, অন্মেষা, প্রীতি কাকিমা, স্মৃতি আর তিয়াশার জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম ওদের সবাইকে। তারপর আবার মেঝেতে শুয়ে পরলাম আগের মত। আমার বার করা জিভের উপরে অন্মেষা, স্মৃতি, তিয়াশা, দিদি আর ভাগ্নী একের পর এক নিজেদের জুতো আর চটির তলা ঘসে পরিস্কার করতে লাগল। আর আমি বাধ্য কুত্তা, ক্রীতদাসের মত আমার প্রভু, আরাধ্যা দেবীদের জুতোর তলার ময়লা গিলে খেতে লাগলাম পরম ভক্তিভরে।