Wednesday 1 June 2011

কংকা


( ভূমিকা না পরে কেউ ব্লগে ঢুকবেন না । সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে কমেন্ট করবেন । অন্যথায় , আপনার কোন ভুল ধারনার জন্য আমি/ আমরা দায়ী থাকব না । ) 


কংকা... ( by Nujhat )

(warning : CFNM story, mild male nudity present. )

আমি তখন ইন্টার 1st Year. তখন আমার কংকা নামে একজন ফ্রেন্ড ছিলl ও অনেক সুন্দর
 ছিলl বিশেষ করে ওর পা দুটো বেশি সুন্দর ছিলl তো ওর অনেক দেমাক ছিলl তো একদিন
 আমি ওকে ওর দুইজন ফ্রেন্ডের সাথে নিরব যায়গায় পেয়ে Propose করলামl এতে ও খুব
 রেগে গেলl আমার গালে চড় দিলl তারপর বলল, আমার জুতা খুলে হাতে দে.. আমি অনেক টা
 ভয়ে আবার অনেকটা আনন্দে ওর জুতা খুলে ওর হাতে দিলামl এতে ওর friend রা হাসতেছিলl
ঠিক তখনই কংকা আমার মুখে একরাশ থুথু দিল এবং সেই থুথুর ওপর জুতা দিয়ে বারি
 দিলl ওরা ৩জনই খুব মজা পেল এবং আমিও উপভোগ করলামl ওরা বলল কংকা ওকে নিয়ে বাসায়
 চলl কংকা বলল, চল কুত্তা বাসায় চলl তারপর কুত্তার মত ওর বাপায় গিয়ে দেখলাম ওর
 বাসা খালিl দরজা খলেই আমাকে শুতে বললl আমি কথা মত শুয়ে পরলে কংকা আমার মুখের
 ওপর দারালl তারপর ওর বান্ধবী রানী আমার বুকে ওঠে দারাল আর অনি আমার পেটের ওপর
 দারালl কংকা আমার মুখের ওপর, রানী আমার বুকে আর অনি আমার পেটে ওদের জুতা মুছতে
 থাকলl কংকার পায়ে ছিল কালো জুতা, রানীর পায়ে ছিল সাদা মুজার সাথে সাদা কেটস,
আর সুন্দরী অনির পায়ে কালো মুজার সাথে ময়লা কালো কেটসl কংকা আমার মুখে, রানী
 আমার বুকে আর অনি আমার পেটের ওপর দারিয়ে পাপস এর তাদের পা মুছতে লাগলl কেন
 জানি আমার বেশ ভালোই লাগছিলl তারপর তিনজন আমার ওপর থেকে নেমে আমাকে হা করতে
 বলেl আমি হা করলেই ৩জনই আমার মুখে থুথু ফেলতে থাকেl কংকা বলল তোর মখ দিয়ে আমার
 জুতা খুলে দে কুত্তাl আমি সাথেসাথে ওদের থুথু গিলে খেয়ে আমার মুখ দিয়ে কংকার
 জুতো খুলতে গেলামl তখনই রানী আর কংকা আমার মুখে থুথু দেয় আর অনি আমার মুখে
 লাথি মারেl আমার খুব ভালো লাগেl তবুও আমি মুখ দিয়ে কংকার জুতো খুলে অনির জুতোও
 মুখ দিয়ে খুলিl জুতো খুলা হলে অনি ওর মুজো পরা ঘর্মাক্ত পা দিয়ে লাথি মারেl
আমি আবার মুখ দিয়ে ওর মুজো খুলে দিইl এইভাবে রানীর টাও খুলে দিইl কংকা বলল চল
 কুত্তাটাকে টিভির রুমে নিয়ে চলl তারপর আমি ওদের সাথে গেলাম সেখানেl ওর ৩জন
 বসলে আমি ওদের পায়ের নিচে শুয়ে পরলামl ওরা আমার টি-শার্ট খুলে নিলl তারপর কংকা
 ওর পা চাটাতে লাগল আমাকে দিয়েl আর অনি আর রানী আমার বুক আর পেটের ওপর লাথি
 দিতে থাকলl কংকার পা চাটা হয়ে গেলে ভ বলল, আমি আসতেছিl তোরা বসl কংকা চলে গেলে
 অনি বলল আমার পা টাও চেটে দেl আমি ওর পাও চেটে দিতে লাগলাম আর রানি পা দিয়ে
 আমার পেন্ট খুলে দিলl আমার পেন্ট খুলেই দেখল আমার ৭ইন্ঞি ধন টা দারিয়ে আছেl
এটা দেখেই রানী আমার ওইটাতে থুথু দিল.আর আমার বুকে পেটেও থুথু দিলl আমি অনির
 পা চাটতে থাকলামl ওর পা শেষ হলে রানীর পাও চাটতে থাকলামl ওর পা চাটা হলে কংকা
 একটা গামলায় দুধ নিয়ে আসলl আমার সুন্দর সোনা দেখে ও থুথু দিলl তারপর বলল
 আমাদের পা এই দুধদিয়ে ধুয়ে দেl আমি এতজন এতজন করে পা ধুতে থাকলাম আর বাকি
 দুইজন আমাকে লাথি দিতে থাকলl ওদের পা ধুয়া শেষ হলে ওরা ওই দুধে থুথু দিলl আর
 আমাকে কুত্তছার মত করে খেতে বললl আমি সবটা খেয়ে শেষ করলাম আর অনেক মজা পেলামl
কংকার Frnd রা বলল আমাদের যেতে হবে রেl কংকা তখন আমাকে বলল যা আমাদের জুতো
 গুলা নিয়ে আয়l আমি গিয়ে ওদের জুতোগুলা পরিষ্কার করে নিয়ে আসলামl আর ওদের পরিয়ে
 দিলামl তারযর তারা ইচ্ছামত আমার ওপর থুথু দিতে লাগলl প্রায় ২মিনিট থুথু দেওয়া
 হলে ওরা আমাকে ওদের জুতা দিয়ে আমার শরীরের থুথুলো আমার পুরো শরীরে মাখাতে
 লাগলl এরপর আমাকে জিহ্বা বার করতে বললl আমি ওদের কথামত কাজ করলামl জিহ্বা বের
 করলেই ওরা আবার থুথু দেয় আর ওদের জুতোর আর ওদের জুতোর তলার ময়লা আর থুথু
 আমাকে দিয়ে পরিষ্কার করে নেয়l চাটা শেষ হলে বলে এরপর থেকে রোজ আমাদের পা আর
 থুথু চাটা কুত্তা হয়ে থাকবি l আমি মাথা নেড়ে বললাম অবশ্যই এরচেয়ে মজার আর কি
 আছেl  তারপর বাড়ি থেকে আমরা চলে আসলাম.......... Continue


Friday 1 April 2011

৩ প্রভু মনিটর... ( MMM/m)

ক্লাস সিক্সের শুরুতে আমার বাবার চাকরিতে বদলি হল। নতুন জায়গায় আমাকে নতুন স্কুলে ভর্তি হতে হবে। আমার sixth sense আমাকে বলতে লাগল নতুন স্কুলে আমার সাথে অদ্ভুত কিছু হবে। যা একই সাথে খুব লজ্জা ও কষ্টের, আবার সেই সাথে খুব আনন্দের ও উপভোগ্য। এক অদ্ভুত উত্তেজনা নিয়ে আমি নতুন জায়গায় স্কুলে গেলাম। প্রথম দিন স্কুলে ভর্তির ফর্মালিটি শেষ করে দ্বিতীয় পিরিয়ডে ক্লাসে ঢুকলাম। আমি ছিলাম লাজুক মুখচোরা খারাপ চেহারার এক পড়ুয়া ছাত্র। নিজের স্বভাব মত আমি মাথা নিচু করে নিজের পরিচয় দিলাম। স্যার ক্লাসের first bench e বসে থাকা ফর্শা সুন্দর চেহারার তিন জন ছাত্রকে দেখিয়ে বললেন " ওরা হল অভিজিত, শতানিক আর শিলাদিত্য। এই ক্লাসের তিন মনিটর। ওদের থেকে স্কুলের সব নিয়ম শুনে নে।" অভিজিত বলল " এই স্কুলে প্রতিটি ক্লাসেই ছাত্রদের তিনটি আলাদা শ্রেণীতে ভাগ করা হয়। highest class মানে class monitor ৩ জন, এরা প্রথম বেঞ্চে বসে। ক্লাসের বাকি সবাই এদের কথা শুনে চলতে বাধ্য। এরপরে middle class. এখানে ক্লাসের বেশিরভাগ ছাত্র পরে। এরা বসে মাঝের বেঞ্চে। আর lowest section e থাকে ক্লাসের সবচেয়ে low quality এর student রা। এরা হল lowest class. Class monitor রা এদের সাথে যা খুশি করতে পারে। এবার তুই বল তুই নিজেকে কোন ক্লাসের মনে করিস?" আমি ফর্শা সুন্দর চেহারার অভিজিতের সাদা স্নিকার পরা পায়ের দিকে তাকিয়ে ওর কথা শুনছিলাম। হয়ত সে কারনেই কিছু না ভেবেই আমার মুখ থেকে বেরিয়ে গেল " আমি lowest class এর।" শতানিক বলল " পিছনের বেঞ্চে অলরেডি ৬ জন লুজার আছে। তুই বরং মেঝেতে আমাদের পায়ের কাছে বসে ক্লাস করিস।" আমি "ঠিক আছে" বলে মনিটরদের পায়ের কাছে বসে পরলাম। ক্লাস শেষ হতে তিন মনিটর উঠে আমার সামনে দাঁড়াল। তারপর আমাকে অবাক করে দিয়ে বিনা কারনে আমার দুই গালে খুব জোরে থাপ্পর মারল অভিজিত। আমি অবাক হয়ে ওর মুখের দিকে তাকালাম। অভিজিত বলল, " highest class এর monitor রা lowest class er looser দের যখন খুশি বিনা কারনেও চড় লাথি মারতে পারে। মনিটরেরা গায়ে হাত তুললে লুজাররা মনিটরদের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে ধন্যবাদ দেয়। এটাই নিয়ম এখানে।" আমি সাথে সাথে নিজের মাথা নামিয়ে দিলাম অভিজিতের সাদা স্নিকার পরা পা দুটোর উপরে। ওকে ভক্তিভরে শাষ্টাঙ্গে প্রনাম করে বললাম "ধন্যবাদ প্রভু।" যদিও তিন ক্লাস মনিটরকে প্রভু বলে ভাবতে কেন এত ভাল লাগছে আমার সেটা আমি নিজেও বুঝতে পারছিলাম না। ওরা ফর্শা, সুন্দর চেহারার এক্সট্রোভার্ট আর আমি তার ঠিক উলটো বলে কি? হয়ত তাই। অভিজিত জবাবে আমার মাথার উপরে ওর জুতো পরা ডান পা রেখে আশির্বাদ করে বলল যা এবার মেঝেতে আমাদের পায়ের কাছে মাথা রেখে শুয়ে পর।" আমি বিনা প্রতিবাদে তাই করলাম। অভিজিত ক্লাসের সবার সামনেই আমার মুখের উপরে সাদা স্নিকার পরা পা রেখে বসে পরল। শিলাদিত্য ওর কালো বুট পরা পা রাখল আমার বুকে। আর শতানিক ওর কালো স্নিকার পরা পা রাখল আমার পেটে। ওরা ৩ জনেই আমার শরীরের উপরে নিজেদের জুতোর তলা ঘসতে লাগল। প্রভু অভিজিতের জুতোর তলার ময়লা আমার সারা মুখে লেগে যেতে লাগল। আমি দুই হাত দিয়ে প্রভুর জুতো পরা পা দুটো নিজের মুখের উপরে চেপে ধরে প্রভুর জুতোর তলায় নিজের মুখ ঘসলাম কিছুক্ষন। তারপর হাত বাড়িয়ে সারা ক্লাসের সামনে আমার মুখের উপরে রাখা প্রভু অভিজিতের জুতো পরা পা দুটো টিপে প্রভুর সেবা করতে লাগলাম। প্রভুরা তিন জনই আমার মুখে, বুকে আর পেটে ওদের জুতো পরা পা দিয়ে লাথি মারতে লাগল মাঝে মাঝেই। ১০ মিনিট পরে আবার এক স্যার ক্লাসে ঢুকল পরের ক্লাস নিতে। স্যার আর সারা ক্লাসের প্রায় ৬০ জন ছাত্রের চোখের সামনে আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে ক্লাস করতে লাগল প্রভু অভিজিত। ক্লাসের শেষের দিকে স্যার শতানিককে প্রশ্ন করল "আজ এটা কে সেবা করছে তোমাদের?" শতানিক বলল, " এ নতুন ছেলে স্যার। ওর নাম লুজার। নিজেই এসে বলল, ওর নাম লুজার, ও লোয়েস্ট ক্লাসের। আমাদের সেবা করার আশা নিয়ে এই স্কুলে ভর্তি হয়েছে।" স্যার শুনে বলল, " ওর অনেক সৌভাগ্য যে তোমাদের সেবা করার সুযোগ পেয়েছে। ভালই হল। তোমাদের ৩ জন হায়েস্ট ক্লাসের ফর্শা মনিটরের সেবা করার জন্য ৭ জন লোয়েস্ট ক্লাসের কালো স্লেভ হল মোট।" স্যারের কথা শেষ হতেই অভিজিত আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " এই লুজার। আমার জুতোর তলা জিভ দিয়ে চেটে পালিশ কর।" আমি প্রভুর আদেশ সাথে সাথে পালন করলাম। সারা ক্লাসের সামনে অভিজিতের জুতোর তলা জিভ দিয়ে চাটতে লাগলাম পরম ভক্তিভরে। পরের দুই পিরিয়ডে মনিটরেরা নিজেরদের মধ্যে জায়গা বদল করল। তৃতীয় পিরিয়ডে শতানিক আমার মুখে ওর কালো স্নিকার পরা পা রেখে বসে আমার মুখে নিজের স্নিকারের তলা ঘসল আর আমি প্রভু শতানিকের জুতোর তলা চাটতে চাটতে প্রভুর পা টিপতে লাগলাম। শেষ পিরিয়ডে আমার মুখের উপরে নিজের চামড়ার কালো বুট পরা পা রেখে বসল প্রভু শিলাদিত্য। প্রভুর জুতোর তলা খুব শক্ত। সেই শক্ত চামড়ার বুট পরা পায়ে প্রভু আমার মুখে জোরে জোরে লাথি মারতে লাগল। প্রভু আমাকে যত লাথি মারে আমি তত আরো বেশি ভক্তিভরে প্রভুর জুতোর তলায় চুম্বন করতে করতে প্রভুর জুতোর তলা চাটি আর তার পা টিপে দিই। সেই ক্লাস শেষ হতে টিফিন পিরিয়ড হল। প্রভুরা আমাদের ৭ জন স্লেভকে অর্ডার করল ক্যান্টিন থেকে ওদের জন্য ভাল খাবার এনে দিতে। আমরা ৭ জন স্লেভ প্রভুদের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম। তারপর ৪ জন মিলে ওদের আদেশ পুরন করতে ছুটলাম। বাকি ৩ জন প্রভুদের সেবা করার জন্য রয়ে গেল। ঘর থেকে বেরনোর সময়ে দেখি প্রভুরা ৩ জনই ওই ৩ জন স্লেভের মুখের ভিতরে পেচ্ছাপ করছে। আমরা যখন খাবার নিয়ে ফিরে এলাম তখন প্রভুরা ওই ৩ স্লেভকে মেঝেতে ফেলে ওদের মুখের উপরে জুতো পরা পা তুলে দিয়ে ওদের সারা গায়ে চামড়ার বেল্ট দিয়ে গায়ের জোরে মারছে। আর প্রভুদের হাতে মার খেয়ে স্লেভরা পরম ভক্তিভরে প্রভুদের জুতোর তলায় চুম্বন করছে। খাবার সাজিয়ে দিয়ে আমরাও প্রভুদের পায়ের কাছে মেঝেতে শুয়ে পরলাম। প্রভুরা প্রথমে টিফিন সারল ভাল করে আমাদের দিয়ে পা টেপাতে টেপাতে। তারপরে কিছুক্ষন ৭ স্লেভকেই বেল্ট দিয়ে মারল। তারপর জুতো পরা পায়ে স্লেভেদের মুখের উপরে লাফাতে আর লাথি মারতে লাগল। আমি যে নিজেকে কি সৌভাগ্যবান ভাবছিলাম আর কি বলব! সত্যি, আমার কিই বা যোগ্যতা আছে এত সুন্দর ৩ জন প্রভুর সেবা করার? আমি শুধু ভাবতে লাগলাম প্রভুদের কখনো যদি নিজের নাড়িতে নিয়ে যাওয়ার সৌভাগ্য হয় কি ভালই না হবে! আমার বাবা,, মা, ছোট বোন সবাই আমার প্রভুদের সেবা করে নিজের জীবন ধন্য করতে পারবে!