Thursday 1 June 2023

অরুপ ও অনুষ্কা ২...

অরুপ ও অনুষ্কা ২... শুক্রবার রাত। অফিসে হঠাত একটা জরুরি মিটিং পরে যাওয়ায় অফিস থেকে বেরোতে প্রায় ৮.৩০ টা বেজে গেল। অথচ আজ ঠিক ৮ টায় আমার ছোট বোন অনুষ্কাকে নিয়ে শপিং এ যাওয়ার কথা ছিল। বাড়ি ফিরে কি করে ওর কাছে ক্ষমা চাইব, আদৌ বোন ক্ষমা করবে কিনা ভাবতে ভাবতে ঘর্মাক্ত অবস্থায় বাড়ি ফিরলাম প্রায় ৯.১৫ এ। বাড়ি ঢুকে স্নান সেরে সবে বসেছি তখন বেলের শব্দে বুঝলাম শপিং সেরে বোন আর মা বাড়ি ঢুকল। আমি ছুটে দরজা খুলতে গেলাম। বাইরের গেট খুলতেই বাইরে দাঁড়িয়েই আমার বোন মায়ের সামনেই ওর ডান হাত দিয়ে আমার বাঁ গালে খুব জোরে একটা চড় মারল। "তোর কখন বাড়িতে ঢোকার কথা ছিল?" এই বলে বোন ওর শপিং এর ব্যাগ গুলো আমার হাতে ধরিয়ে দিল। আমি মায়ের হাত থেকেও শপিং এর ব্যাগ গুলো নিয়ে নিলাম। বোন ততক্ষনে ঘরে ঢুকে পরেছে। আমি আমার ক্লাস ১১ এ পরা বোনের সামনে মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে সরি বললাম। " ব্যাগ গুলো রেখে আয় আগে" - আমার বোন অনু হুকুম করল আমাকে। আমি ব্যাগ গুলো ভিতরের ঘরে রেখে আসতে বাইরের ঘরে নরম সোফায় গা এলিয়ে বসা বোন হাত দিয়ে আমাকে ওর পায়ের কাছে দেখিয়ে বলল " বোস এখানে।" আমি আমার ৭ বছরের ছোট ফর্শা সুন্দরী বোনের পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসলাম। আর বসতেই বোনের দুই হাত একের পর এক আছড়ে পরতে লাগল আমার দুই গালে। অন্তত ১০ টা থাপ্পর মেরে বোন থামতে আমি আর কান্না থামাতে পারলাম না। ভেজা চোখে বোনের পায়ে পরা সাদা স্নিকার পরা পা দুটোর উপরে নিজের মাথা নামিয়ে দিলাম। বোনের জুতো পরা পায়ের উপরে মাথা ঘসতে ঘসতে সরি বলতে লাগলাম বারবার। বোন খুব রেগে গিয়েছিল বুঝতে পারলাম। আমার মাথার উপরে ও পরপর ৩-৪ টে লাথি মারল জুতো পরা পায়ে। তারপর বলল "মাঝে মাঝে মনে হয় তোর এই ফ্লাট ছেড়ে দেশের বাড়িতে ফিরে যাই। তুই তোর অফিস আর ফ্লাট নিয়ে একা আরামে থাক।" আমি যেই ভয়টা পাচ্ছিলাম সেটাই বোনের মুখ থেকে শুনে আর নিজেকে থামাতে পারলাম না। বাচ্চাদের মত আমার দুই চোখ থেকে জলের ধারা বইতে লাগল। আমি পাগলের মত বোনের দুই জুতোর উপরে চুম্বন করতে করতে ওর কাছে ক্ষমা চাইতে লাগলাম। বোন কিছুক্ষন আমাকে ওর জুতোর উপরে চুম্বন করে ক্ষমা চাইতে দিল। তারপর আবার আমার মাথায় লাথি মেরে বলল " ক্ষমা চাওয়ার সাহস হয় কি করে তোর? বোনকে শপিং এ নিয়ে যাবি বললে যে কথা রাখতে হয় জানিস না? আমার দাদা হওয়ার, আমার সাথে এক ছাদের তলায় থাকার যোগ্যতা আছে তোর?" আমি কাঁদতে কাঁদতে বোনের জুতোয় চুম্বন করতে লাগলাম, আর সেই অবস্থাতেই বললাম " আমি জানি প্রভু তোমার দাস হওয়ার যোগ্যতাও আমার নেই। কিন্তু প্লিজ একটু দয়া করো আমার উপরে। আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব তোমাকে খুশি রাখার। আজ অফিসে মিটিং পরে গেল তাই সময়ে বেরোতে পারি নি। প্লিজ ক্ষমা করে দাও প্রভু, প্লিজ!" "না, তোকে অনেক সুযোগ দিয়েছি। আমার সেবা করার যোগ্যতা তোর নেই। আমি কালকেই মাকে নিয়ে দেশের বাড়িতে ফিরে গিয়ে পুরনো স্কুলে ভর্তি হয়ে যাব। তুই একা থাক তোর টাকা অফিস আর ফ্লাট নিয়ে।" বোনের কথা শুনে আমার চোখের জল আর বাঁধ মানছিল না। আমি কাঁদতে কাঁদতে বোনের জুতোর উপরে চুম্বন করতে করতে ওর কাছে ক্ষমা চেয়ে চলেছিলাম। মা পাশেই বসে দেখছিল। বোন আমাকে ডমিনেট করে এটা চিরকাল হয়ে আসছে। মা কখনোই তাতে বাধা দেয় না। আজ মা হাসতে হাসতেই বলল, " অনু, কেন দাদার পিছনে লাগছিস? তুই নিজেও জানিস এরকম দাদা কোটিতে একজন বোন পায়।" " থাম মা, আমি আজ সিরিয়াস। এরকম ফালতু দাদার আমার দরকার নেই।" এবার বোন আমার মাথার উপরে জুতো পরা বাঁ পা দিয়ে একটা লাথি মেরে বলল "আর এই গাধা, আমাদের খাবার রেডি কর যা। আমার খিদে পেয়েছে। আজ জীবনে শেষবার আমার সেবা করার সুযোগ পাচ্ছিস, যেটার যোগ্যতা তোর নেই। তাই নিজেকে ধন্য করে নে শেষবারের মত।" " তোমার জুতো খুলে দেব না প্রভু?" আমি বোনের জুতোর উপরে চুম্বন করতে করতেই জিজ্ঞাসা করলাম। " না, সেটা খাওয়ার পরে খুলবি।" আমি উঠে খাবার রেডি করতে গেলাম। বোন আর মা রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার নিয়ে এসেছে। তাই ওদের জন্য রেডি করে টেবিলে সাজাতে শুরু করতে মা এসে আমার সাথে হাত লাগাল। আর গলা নামিয়ে আমাকে বলল, " ওরু, তোকে অনু ভড়কাচ্ছে শুধু। ভয় পাস না।" আমি কি বলব বুঝতে পারলাম না। ভয় আর কান্নায় আমার গলা বুজে এসেছে তখন। আমি মা আর বোনকে সার্ভ করলাম আগে। ওরা খাওয়া শেষ করতে বোন বলল " আমার জন্য কোল্ড ড্রিংক্স নিয়ে আয় গ্লাসে করে।" আমি এনে বোনের পায়ের কাছে হাঁটু গেড়ে বসলাম। বোন আমার হাত থেকে গ্লাসটা নিল। মোবাইল স্ক্রল করতে করতে একটু কোল্ড ড্রিংক্সে চুমুক দিল। তারপরেই জুতো পরা ডান পা তুলে হঠাত এত জোরে আমার মুখে লাথি মারল যে আমি টাল সামলাতে না পেরে উলটে পরে গেলাম। বোন আমাকে ওঠার সুযোগ না দিয়ে উঠে দাঁড়িয়ে ওর জুতো পরা ডান পা টা আমার মুখের উপরে তুলে দিল। আমার মুখের উপরে নিজের জুতোর তলার ময়লা ঘসল কিছুক্ষন। তারপর একের পর এক লাথি মারতে লাগল আমার মুখে। " তোর কি যোগ্যতা আছে বলতো আমার সেবা করার? তোর টাকায় আমি শপিং করি, তোর ফ্লাটে তোর সাথে এক ছাদের তলায় থাকি এতে তোর জীবন ধন্য হয়ে যাওয়া উচিত। আমার জুতোর তলার ময়লা মোছার পাপোশ হওয়ার যোগ্যতাও নেই তোর। অথচ তোর মধ্যে সামান্য কোন কৃতজ্ঞতা বোধ নেই। আমাকে একটা মেসেজ করে জানানো যেত না যে আসতে দেরী হবে তোর? জানোয়ার একটা!" বোন একের পর এক লাথি মারছিল আমার মুখে, ওর জুতো পরা পায়ে। আমার তাতে যতটা ব্যাথা লাগছিল তার চেয়ে অনেক বেশি ব্যাথা লাগছিল মনে। বোন কি সত্যিই আমাকে ছেড়ে চলে যাবে কাল? আমার সাথে আর সম্পর্ক রাখবে না? হায়, এ কি ভুল আমি করলাম! কিন্তু আমি কি করে বুঝব যে মিটিং ৭ টায় শেষ হওয়ার কথা সেটা ৮.৩০ টা অবধি চলবে? আর মিটিং রুমেও ছাই নেটওয়ার্ক থাকে না যে সেখানে বসে মা বা বোনকে একটা মেসেজ করে দেব। যদিও বোনকে আমি কালকেই বলেছিলাম "শনি আর রবিবার ছুটি থাকে আমার। তখন শপিং এ গেলে হয় না? আমার অফিসে যদি কোন কাজ পরে যায় কাল?" বোন তখন আমার গালে থাপ্পর মেরে বলেছিল "আমি কি তোর মত লুজার নাকি যে উইক এন্ডে আমার অন্য কোন প্লান থাকবে না? আমার স্থান তোর অফিস, তোর বস সবার অনেক উপরে। তোর অনেক সৌভাগ্য যে আমি তোর বোন হয়ে জন্মেছি আর তুই আমার সেবা করতে পারিস। আমার অর্ডার তোর কাছে শেষ কথা এটা মনে রাখিস। " কিন্তু অফিসের বস তো আর জানে না আমার আরাধ্যা দেবীকে আমি কথা দিয়ে রেখেছি আজ তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরে তাকে শপিং এ নিয়ে যাব! তাই এই গন্ডগোল। কিন্তু এ যা হল আমি এতটা সত্যি ভাবিনি। আমার ভুল তো অবশ্যই। কিন্তু এর জন্য বোন কি সত্যি আমাকে আর সেবা করতে দেওয়া তো দূর, আর আমার সাথে সম্পর্কই রাখবে না? বোন আমার মুখে অন্তত ৩০ টা লাথি মারল বেশ জোরে জোরে। তারপর ওর জুতো পরা পা দুটো আমার মুখের উপরে তুলে দিয়ে বলল, " তোকে ২০ মিনিট সময় দিলাম। তোর জীবনের শেষ আনন্দের সময়। আমার পা টিপতে টিপতে আমার জুতো জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার কর। এটা তোর বাকি জীবনের স্মৃতি হয়ে থাকবে। কারন এরপর তুই না আর আমার সেবা করার সুযোগ পাবি না আমার মুখ দেখবি আর।" আমি কাঁদতে কাঁদতে বোনের জুতোয় চুম্বন করে ওর কাছে শেষ ক্ষমা ভিক্ষা করতে লাগলাম। আমার প্রভু বোনের পা দুটো ওর ক্রীতদাসের মত টিপতে টিপতে ওর জুতোর তলা জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করতে লাগলাম। আর ভগবানের কাছে প্রার্থনা করতে লাগলাম যেন তার অবতার আমার প্রভু বোন আমার উপরে দয়া করে, আর এক বার আমাকে ক্ষমা করে দেয়। ২০ মিনিট ধরে আমি বোনের পা টিপলাম আর বোনের জুতোর উপর ও তলা জিভ দিয়ে চেটে নতুনের মত চকচকে করে দিলাম। তারপরে বোনের আদেশে ওর পা থেকে জুতো মোজা খুলে ওর পায়ে ঘরে পরার নীল চটি জোড়া পরিয়ে দিলাম। বোন আমার দুই গালে দুই থাপ্পর মেরে বলল, আমি ড্রেস চেঞ্জ করতে যাচ্ছি। তুই এই ফাঁকে পরে থাকা খাবার খেয়ে নে। আগে মুখ ধুয়ে নিস ভাল করে। আর খাওয়া হলে আমার ঘরে গিয়ে আমার বেড রেডি করে দিস। তারপর তোর সাথে শেষ কথা আছে। এই শেষ ১০ মিনিট। তারপর তোর এই বিচ্ছিরি থোবরা আমি আর জীবনে দেখতে চাই না।" বোন চলে যেতে আমি উঠে কাঁদতে কাঁদতে ওর আদেশ মেনে মুখ ধুলাম সাবান দিয়ে। তারপর পেস্ট দিয়ে ব্রাশ করে খাবার নিয়ে বসলাম। মা হাসি মুখে বলল, " চাপ নিস না এত ওরু। বোন তোর পিছনে লাগবে সেটা শপিং এ বেরনোর আগেই প্লান করে রেখেছে।" আমার তবু বিশ্বাস হল না। এতই খারাপ লাগছিল আমার যে দামী রেস্টুরেন্টের ভাল খাবারও আমার মুখে বিস্বাদ লাগল। অবশ্য আমার প্রভু, আমার ঈশ্বর ছোট বোন অনুর জুতোর তলায় লেগে থাকা ময়লাই যেখানে আতংকের কারনে বিস্বাদ লাগছিল সেখানে এই খাবার আর এমন কি? আমি খেয়ে টেবিল সাফ করে বোনের ঘরে গেলাম। দেখি বোন টেবিলে বসে হাসিমুখে ল্যাপটপ ইউজ করছে। আমাকে দেখে হাসিমুখেই বলল, " যা ছাগল, আমার বেডটা রেডি করে দে। জীবনে শেষবারের মত।" এই বলে আমাকে চোখ মারল। আমার কাছে যা মৃত্যুদন্ডের চেয়েও ভয়ংকর শাস্তি সেটা নিয়ে বোন ইয়ার্কি মারছে ভেবে একটু খারাপই লাগল আমার। আমি বোনের বেড রেডি করে ওর পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসলাম। তারপর ওর পায়ে মাথা রেখে বললাম " প্রভু জানি, আমি যে অপরাধ করেছি তাতে ক্ষমা পাওয়া উচিত না। তবু, যদি পার তাহলে আরেকবার এই অধমকে সুযোগ দিও। তোমার সেবা না করে আমি বাঁচব না প্রভু, প্লিজ।" এই বলতে বলতে আমি পাগলের মত বোনের চটি পরা পায়ে নিজের মাথা ঘসতে লাগলাম। "এই বুদ্ধু, মাথা তোল।" - বোনের গলাটা একইসাথে নরম আর খুশি। আমি বোনের পায়ের উপর থেকে মাথা তুলে ওর পায়ের কাছে বসে পরলাম । বোন ওর চটি পরা পা দুটো আমার কোলের উপরে রেখে ল্যাপটপ অফ করে আমার চোখের দিকে তাকাল। তারপর হাসিমুখে বলল, " তোকে তো আমি ভড়কাচ্ছিলাম শুধু একটু। কিসের জন্য ক্ষমা চাইছিস তুই গাধা?" এতক্ষন বোনের ওই আচরনের পরে ওর মুখে এই কথা শুনে আমি অবাক হয়ে গেলাম। তারপর ওর পা দুটো টিপতে টিপতে বললাম, " তোমাকে কথা দিয়েও শপিং এ নিয়ে যেতে না পারার জন্য প্রভু।" বোন আমার গাল টিপে দিয়ে নরম গলায় বলল, " তুমি ছেড়ে আমাকে তুই করে বলবি, নাকি থাপ্পর খাবি?" তারপর একটু থেমে বলল, " অদ্ভুত ছেলে তুই দাদা। তোর অফিসে মিটিং পরলে তুই সেটা করবি না তো কি করবি? তুই অফিসে এত কষ্ট করিস বলেই তো সেই টাকা দিয়ে আমি শপিং করছি, ইচ্ছা মত ঘুরছি, খাচ্ছি। আমারই তো কৃতজ্ঞ থাকা উচিত তোর মত ভাল দাদা পাওয়ার জন্য! আর সেখানে তুই উলটে এত্ত সিরিয়াস হয়ে আমার কাছে ক্ষমা চাইছিস!" " তুই সত্যিই আমার উপরে রাগ করিস নি অনু? তুই আমাকে ছেড়ে চলে যাবি না তাহলে? আমাকে তোর সেবা করতে দিবি?" " হ্যাঁ রে পাগল! আচ্ছা আমি যদি তোর ফ্লাট ছেড়ে চলে যাই তাহলে লস টা কার? আমার না তোর? তুই দিব্বি তোর ফ্লাটে থাকবি, চাকরি করবি, মোটা মাইনে পাবি। তোর তো কিছুই লস নেই। বরং আমি তোর যত টাকা ওড়াই সেটা বেঁচে যাবে তোর। আর আমাকে এত্ত ভাল ফ্লাট, ভাল ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল ছেড়ে দেশের বাড়িতে ফিরে যেতে হবে। বাবার দোকানের অবস্থাও তো আর ভাল না। খুব কষ্টে চলতে হবে। তুই আমাদের ফ্যামিলিকে বাঁচিয়ে দিয়েছিস দাদা। অথচ তোকে দেখে মনে হয় তুই আমার দয়ায় বেঁচে আছিস! আমি তোর টাকায় খাওয়া পরা ছোট বোন হয়ে বিনা কারনে মজা নিতে তোকে এত অপমান করলাম, এত চড় লাথি মারলাম, আর তুই উলটে আমার কাছে ক্ষমা চাইছিস! কোন দেশের পাগল তুই? " বোন এমন ভাবে আমার গাল টিপতে টিপতে কথা গুলো বলল যেন এক ১৬ বছর বয়সী দিদি তার চেয়ে ৭ বছরের ছোট ভাইয়ের গাল টিপছে! অথচ আমি ওর থেকে ঠিক ৭ বছরের বড়! " আমি তোর দয়াতেই বেঁচে আছি বোন। তুই যদি সত্যি এইভাবে কখনও সম্পর্ক ভেঙে চলে যাস আমি ৭ দিনও বাঁচব না। আমার কাছে তুই ভগবানের চেয়েও বড়। আসলে আমি বোকা না বোন, বোকা তুই! তাই তুই বুঝিস না যে তোর মত একটা বোনকে এইভাবে সেবা করতে পাওয়া আমার মত একজন দাদার পক্ষে কত বড় ব্যাপার। আমার কাছে তুই চিরদিন আমার প্রভু, আমার ভগবান। সে তুই যতই জোর করে আমাকে দিয়ে তোকে তুই করে বলাস না কেন!" " তুই কত সম্মান করিস আমাকে জানা আছে! একদিকে প্রভু বলছিস, অন্যদিকে সুযোগ পেয়েই বোকা বলতে তো ছাড়লি না!" বোন ওর দুই হাত দিয়ে আমার দুই কান ধরে বেশ জোরে পেঁচিয়ে মুলতে মুলতে বলল। আমি " সরি প্রভু" বলে জিভ কেটে বোনের হাতে কান মোলা খেতে খেতে ওর পা টিপতে লাগলাম। " চল দাদা, একসাথে একটা সিনেমা দেখি।" এই বলে বোন ওর ঘরের স্মার্ট টিভিতে একটা সিনেমা চালিয়ে দিল। তারপর নরম গদি মোড়া চেয়ারে হেলান দিয়ে সিনেমা দেখতে লাগল। আর আমি অনেক কাকুতি মিনতির পরে ওর পায়ের তলায় শুয়ে সিনেমা দেখার অনুমতি পেলাম। বোনের চটি পরা পা দুটো বুকের উপরে নিয়ে ওর পা টিপতে টিপতে ওর সাথে সিনেমা দেখতে লাগলাম আমি।