Wednesday 1 December 2021

নারীবাদের যুগে.....

( 1st part is edited version of a story written by RAHAT). আমরা তিন ভাই বোন। আমার এক দিদি তারপর আমি, তারপর আমার ছোট বোন। আমাদের পরিবার গ্রামের মধ্যবিত্ত পরিবার | বড়ো দিদি আমার চেয়ে 18 মাসের বড়ো , দিদির নাম আলিয়া, দেখতে খুব সুন্দরী | বড়ো মেয়ে হওয়ার জন্য বাবা মা দিদিকে খুব ভালোবেসে রানীর মতো মানুষ করে তারপর 18 বছর বয়সে এক চাকুরীজীবির সাথে বিয়ে দিয়ে দেয়। জামাই বাবু খুব ভালো। দিদিকে খুব ভালোবাসে, দিদির কথাতেই উঠবস করে, দিদি জীবনে খুব সুখী | মায়ের মুখে শুনেছি বাড়িতে দুটো মাত্র ঘর থাকলেও দিদির জন্য একটা বরাদ্দ ছিল আর সেই ঘরে কারো ঢোকার অনুমতি ছিলনা, মা দিদিকে কোনোদিন কোন কাজ করতে দিতোনা এমনকি নিজের হাতে এক গ্লাস জল ও খেতনা, বাবা দিদিকে এমন জামা, জুতো কিনে দিত যেন সেটা গ্রামের সবার চেয়ে ভালো হয় | দিদির কথা ছাড়া বাড়িতে একটা সুচ ও কেনা হতোনা, দিদি ঠিক করে দিত কাকে কত টাকার জামা, জুতো কিনে দেওয়া হবে, আমার ভাগ্যে দিদি বা বোনের অর্ধেকও জুটতোনা, আমি দিদি বা বোনের সিকি ভাগও পায়নি তাই দিদির এইসব কথা শুনে দিদি আর বোনের সুখ নিয়ে আমার খুব হিংসে হয় | বাবা মার দিদিকে নিয়ে একটা অহংকার ছিল |দিদি খুব রাগী ছিল, আমাকে খুব শাসন করতো, ছোট থেকেই আমি দিদিকে খুব ভয় করতাম। এরকমও অনেকবার হয়েছে দিদির এক বকুনিতে আমি প্যান্টে পেচ্ছাব ও করে দিয়েছি | দিদি যখনই বাড়ি আসতো মাকে উপদেশ দিত ছেলে মানুষ বেশি আদর দিওনা বিগড়ে যাবে সবসময় শাসন করবে আর ছেলের জন্য এতো চিন্তা করবেনা আগে নিজে ভালো করে খাবে আগে নিজের শরীর ঠিক রাখো কিন্তু দেখতাম দিদি নিজের বরকে নিয়ে এসে প্রায়ই ভালো ভালো খাবার গুলো খেয়ে যেত তখন দিদির মায়ের প্রতি উপদেশ গুলো আর দিতোনা | তাছাড়া দিদির যখন বিয়ে হয় তখন আমার বয়স ১৬, অথচ তখনো দিদি এসে আমাকে বাচ্চা ছেলের মত শাসন করত, চড়-লাথি মারত। কিন্তু আমাদের ছোট বোন অনন্যার বয়স তখন মাত্র ১১, ওকে শাসন না করে শুধু আদর করত। আর মাকে বলত তোমার ছেলেটা খুব বাঁদর, কিন্তু ছোট মেয়েটা আমার চেয়েও ভাল। আমি তো আর নেই,,তাই বোনকেই দায়িত্ব দিও ওর দাদাকে শাসন করতে। এইসব কথা শুনে মা গলে যেত আর মা দিদির কথাকে বাণী হিসেবে মানত, মায়ের ভাবনা ছিল বড়ো মেয়ে কোনদিন কোন ভুল কাজ করবেনা, আর করতে বলবেও না। আর দিদিকে বলতো ঠিক আছে অনন্যাও ওর দাদাকে যেরকম ইচ্ছা শাসন করবে। তবে ও তো ছোট। তাই তোকেও মাঝে মাঝে এসে ভাইকে শাসন করতে হবে। এইসব দেখে দিদি আর বোনের প্রতি আমার হিংসেও হতো, আবার আমি হীনমন্যতায়ও ভুগি | মা বাবা দিদি আর বোনকে সমাজের বিরুদ্ধে গিয়েও সমর্থন করতো। দিদি ছোট থেকেই মেয়েদের স্বাধীনতাতে কোন বাধা পছন্দ করতোনা, এর বিরুদ্ধে কোন বাধা এলে লড়াই করত। মানুষ যাইই বলুক দিদি নিজের সুবিধা মতই কাপড় পরে, ইচ্ছা মত পার্ট করে, ইচ্ছা মত সময়ে বাড়ি ফেরে রাতে | বোন অনন্যাও দিদি আলিয়ার দেখাদেখি একই রকম স্বাধীনচেতা ও ডমিনেটিং হয়ে ওঠে। দিদি সবসময় আমাকে শাসন করত আর শিক্ষা দিত যে মেয়েদের কিভাবে সম্মান করতে হয়, আমাকে ছোট থেকেই শিক্ষা দিত মেয়েদের স্থান ছেলেদের উপরে | একই কথা বোনকেও বলত। স্কুলে রেজাল্টের দিন দিদি বাড়িতে এসে আগেই বসে থাকতো, আমার রেজাল্ট দেখে প্রতিবারই আমাকে পিটিয়েছে,কিন্তু আমার রেজাল্ট মোটামুটি হতো আর দিদি তিন বারে মাধ্যমিক পাস করেছিল, আমি অবাক হতাম কিন্তু ভয়ে কিছু বলতে পারতামনা | আমার ভাবতেও অবাক লাগে মাঝে মাঝে বাবা মা কি করে এগুলো মেনে নিত এত স্বাভাবিকভাবে। দিদি স্কুলে আমার চেয়ে এক ক্লাস উঁচুতে পড়ত। আমার আগের বছর দিদি মাধ্যমিক দিয়ে ব্যাক পায়। পরের বছর আমি আর দিদি আলিয়া একসাথে মাধ্যমিক দিই। আমি সর্বমোট প্রায় ৯০% নম্বর পাই, অংকে পাই ৯৯। দিদি বাকি সব বিষয়ে কোন রকমে পাস করলেও অংকে ফেল করে সেবারও । অথচ খারাপ রেজাল্ট করার জন্য সেই দিদির হাতেই আমাকে সেদিন ভিশন মার খেতে হয়। দিদি মায়ের সামনেই আমাকে একের পর এক চড়, আর চটির বারি মারতে থাকে আমার দুই গালে। আমার একই সাথে রাগ, হিংসা আবার দিদির প্রতি ভক্তি জন্ম নিতে থাকে এর ফলে। মা কে আমি উলটে বলি যে দিদি তো নিজে ফেল করেছে, সে কি করে ৯০% নম্বর পাওয়া আমার গায়ে হাত তোলে? মা বলে মেয়েদের দেখতে সুন্দর হলে আর কিছু দরকার হয় না। আর দিদির আমাকে মারার অধিকার নিয়ে প্রশ্ন তোলায় দিদি স্কুল জুতো পরা পায়ে আমার মুখে পরপর লাথি মারতে থাকে,,ছোট বোনকেও লাথি মারতে বলে আমার মুখে। বোন অনন্যার তখন ক্লাস ৬ সবে। সেই বাচ্চা বোনও মহানন্দে বিনা কারনে আমার মুখে স্কুল জুতো পরা পায়ে লাথি মারে। বোন আর দিদি দুজনেই আমার মুখে ১০ টার বেশি লাথি মারে সেইদিন। আমি বোন, দিদি, মা সবার পাই জড়িয়ে ধরছিলাম একের পর এক। পায়ে মাথা ঘসে ক্ষমা চাইছিলাম। যেরকম নম্বর পেলে বাকি বাড়িতে ছেলেদের মাথায় তুলে নাচে সেরকম নম্বর পেয়ে আমি পরীক্ষায় ফেল করা দিদির লাথি খাচ্ছি আর মা-দিদি-বোন সবার পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চাইছি! একই সাথে রাগ- দুঃখ - হিনম্মন্যতা আর সুন্দরী,মেয়েদের প্রতি ভক্তি জেগে ওঠে আমার সেই দিন। এই ঘটনাটা অবশ্য বাবা জানতে পারে নি। কিন্তু আমার মধ্যে চুড়ান্ত হিনম্মন্যতার বীজ সেদিনের এই ঘটনাই পুঁতে দিয়েছিল। সেদিন রাতে সবাই ঘুমিয়ে পরলে আমি চুপি চুপি উঠে দিদি আলিয়া আর বোন অনন্যার স্কুলের সাদা স্নিকার দুটো খুজে তার তলায় মুখ ঘসতে ঘসতে দিদি আর বোনের কাছে ক্ষমা চাইছিলাম মনে মনে। সেই দুই জোড়া সাদা স্নিকার যা পরে দিদি আর বোন বিনা দোষে সেদিন আমার মুখে লাথি মেরেছিল। সেটাই ছিল আমার জীবনে প্রথম মুখে লাথি খাওয়া, আর প্রথম এভাবে লুকিয়ে জুতো চেটে ক্ষমা চাওয়া। কিরকম এক অদ্ভুত ভক্তির জন্ম দিচ্ছিল আমার মনে। প্রথমে শুধু মুখের উপরে জুতোর তলার ময়লা ঘসলেও পরে দিদি আর বোনের জুতোর উপর ও তলা সবই আমি জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করি। কি এক অদ্ভুত মানসিক তৃপ্তি পাই সেই কাজের ফলে। কি করছি কেন করছি কিছুই বুঝিনি তখন। শুধু নিজেকে দিদি আর বোনের তুলনায় তুচ্ছ ভেবে এক অসীম সুখ পাচ্ছিলাম শুধু। পরদিন সকালে উঠে দিদি আর বোনের চটি পরা পায়ে মাথা রেখে আমি ক্ষমা চাই আগের দিনের আচরনের জন্য। নারীবাদের যুগে ( পার্ট ২)... মাধ্যমিকের রেজাল্ট বেরনোর পরের দিন সকালে উঠেই আমি দিদি আর বোনের চটি পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করি। দিদি আর বোন দুজনেই আমার মাথার উপরে চটি পরা পা রেখে আশির্বাদ করে সেদিন। একদিকে ক্লাস ৬ এ পড়া আমারছোট বোন অনন্যা আমার মাথার উপরে চটি পরা পা রেখে আশির্বাদ করতে করতে খুক খুক করে হাসছিল। দেখেই বোঝা যাচ্ছিল ৫ বছরের বড় দাদা মা-বাবা- দিদি সবার সামনে তার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করছে এটা সে খুবই এঞ্জয় করছে। অন্যদিকে আমার মাধ্যমিকে ব্যাক পাওয়া দিদি আলিয়া একই পরীক্ষায় ৯০% পাওয়া আমার মাথার উপরে পা রেখে এমন স্বাভাবিকভাবে আশির্বাদ করল যেন এটা খুবই স্বাভাবিক! এটাই শেষ নয় সেদিনের ঘটনার। সকাল বেলায় দিদি আর বোনকে নিয়ে শপিং এ বেরোলাম আমি। ওরা অনেক কেনাকাটা করল। আমার কাজ হল ওদের পিছন পিছন হেঁটে ব্যাগ ক্যারি করা আর রাস্তায় ওদের মাথার উপরে ছাতা ধরা। অত ব্যাগ সামলে আমি ঠিক করে দিদি আর বোনের মাথার উপরে ছাতা ধরতে পারছিলাম না। কিন্তু ওদের গায়ে সামান্য রোদ লাগলেও দিদি বকা দিচ্ছিল, সেই দেখে বোনও তাই করছিল। ফেরার সময়ে পাড়ার রাস্তা দিয়ে যখন আসছি তখন বোন অনন্যা ইচ্ছা করে অনেক জোরে হেঁটে প্রথমে দিদির থেকে অনেকটা এগিয়ে গেল। আমি একা, তার উপরে হাত ভর্তি অনেক শপিং এর ব্যাগ ধরা। সেই অবস্থায় কি করে ৮-১০ ফুট দূরে হাঁটা দিদি আর বোন দুজনের মাথায় ছাতা ধরব? ফলে বোন অনন্যার গায়ে রোদ লাগতে লাগল। ৩০ সেকেন্ড পরেই বোন পিছন ফিরে এগিয়ে এল আমার দিকে। তারপর ওর দুই হাত দিয়ে আমার দুই গালে থাপ্পর মেরে বলল, " ছাতাটা কে ধরবে আমার মাথায়?" তাও বোন ইচ্ছা করে এটা করল পাড়ার পুকুর পাড়ে। গরমের দুপুরে সেখানে পাড়ার অনেকেই স্নান করছিল। আমার কয়েক জন বন্ধুও ছিল সেখানে। তারাও দেখল ক্লাস ৬ এ পড়া বাচ্চা সুন্দরী বোনের হাতে থাপ্পর খেয়ে আমি কিভাবে তার কাছে ক্ষমা চেয়ে সরি বলি! বাড়িতে ঢোকার গেটের মুখে আমাদের দেখে পাশের বাড়ির জেঠি এগিয়ে এল। মাধ্যমিকের রেজাল্ট বেরনোর পরে প্রতিবেশি কাকি জেঠিরা একটাই প্রশ্ন করতে পারে ছেলে - মেয়েদের। সেটাই করল। "এই আলিয়া, এই রোহন, তোদের রেজাল্ট কি হল?" বোন বেশ গর্বের সাথে বলল " দাদা ৯০% পেয়েছে।" " বাহ,,চমৎকার। ও তো এ পাড়ার গর্ব। আর আলিয়ার রেজাল্ট কি হল?" জেঠিমা জিজ্ঞাসা করল আবার। " দিদির রেজাল্ট তেমন ভাল হয়নি।" - বোনই বলল আবার। " মানে ও আবার ফেল করেছে? ইশ, ভাইয়ের থেকে শেখ কিছু আলিয়া।" - জেঠিমা ব্যাঙ্গের সুরে বলল। " দিদি যেন কিছু শুনতেই পায়নি সেরকম অবজ্ঞার ভান করে ঘরে ঢুকে গেল। কিন্তু আমি দিদির মুখ দেখে বুঝতে পারছিলাম আমার কপালে দুঃখ আছে। জেঠিমা দিদিকে আমার সাথে তুলনা করে অবজ্ঞা করেছে। এর চেয়ে যদি আমাকে অবজ্ঞা করে দুটো কথা শুনিয়ে শেষে দুটো থাপ্পর দিত তাও আমার পক্ষে ভাল ছিল। এবারে আমাকে এর ফল ভুগতে হবে। অবশ্য কাল থেকে আমার সাথে যা হচ্ছে তাতে আমি অলরেডি দিদি আর বোনের কাছে ভিশন সাবমিসিভ ফিল করছিলাম। ওরা বিনা কারনে আমাকে মেরে জেঠিমার করা অপমানের শোধ নিতে পারে ভেবেও একরকম অদ্ভুত ভাল লাগছিল! আলিয়া আর অনন্যা, আমার দিদি আর বোন আমার কাছে ভগবান। ওরা যা খুশি করতে পারে আমার সাথে! হলও তাই। দিদি ব্যাগ রেখে আমাকে ওর পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসতে বলল। আমি বসতেই ভিশন জোরে সাদা স্নিকার পরা ডান পায়ে একটা লাথি মারল আমার মুখে। " ৯০% পেয়ে তুই কি আমাদের উদ্ধার করে দিয়েছিস? ছেলেদের দৌড় জানা আছে। ফার্স্ট ক্লাস পেয়ে phd করলেও শেষে মেয়েদের স্কুলের সামনে বসে বাচ্চা মেয়েদের জুতো পালিশ করে পেট চালাতে হবে তোদের।" আমি অকারনে মুখে দিদির লাথি খেয়ে দিদির জুতো পরা দুই পায়ের উপরে মাথা রেখে ক্ষমা চাইতে গেলাম। কিন্তু দিদি পা সরিয়ে আমার মাথার পিছন দিকে এতজোরে একটা লাথি মারল যে আমার কপালটা ভিশন জোরে মেঝেতে ঠুকে গেল। অথচ তীব্র শারীরিক যন্ত্রনা সত্ত্বেও আমার কেন জানি না ভিশন ভাল লাগছিল দিদির কাছে এই অত্যাচার। বাবা কাজে চলে গিয়েছিল তখন। আমরা ফেরার আগে ঘরে ছিল শুধু মা। দিদির চিৎকার শুনে মা ততক্ষনে এই ঘরে এসে একটু দূরে চেয়ারে বসে আমাদের দেখছে। আর বোন ওর পিংক স্নিকার পরা ডান পা আমার পিঠের উপরে তুলে মজা নিচ্ছে আমার হিউমিলিয়েশানের। " জেঠিমাকে তুই কিছু বলতে পারলি না জানোয়ার?" আমার মাথার পিছনে আবার একটা লাথি মেরে দিদি বলল। " আমি দিদির দুই জুতোর উপরে একটা করে চুম্বন করে ভয়ে ভয়ে বললাম " সরি দিদি।" " সরি বলে লাভ নেই। বাইরের লোকের সামনে নিজের দিদির অপমান হতে দিয়েছিস তুই। এই অপরাধের কোন ক্ষমা নেই। আজ তোকে আমি মারতে মারতে মেরে ফেললেও কেউ কোন দোষ দিতে পারবে না আমাকে। " এই বলে দিদি সোফা থেকে উঠে দাঁড়াল। তারপরে কোমর থেকে চামড়ার বেল্টটা খুলে নিজের স্নিকার পরা ডান পা টা উপুড় হয়ে শুয়ে থাকা আমার গালের উপরে রেখে আমার পিঠের উপরে একের পর এক বেল্টের বারি মারতে লাগল। সপাত সপাত সপাত! প্রতিটা আঘাতের সাথে সাথে আমার দেহের প্রতিটা কোষে ছড়িয়ে পরছিল এক প্রবল যন্ত্রনা। মনে হচ্ছিল আমার পিঠের চামড়া খুলে দিদির বেল্টের গায়ে লেগে যাবে! আর এর জবাবে আমি আমার গালের উপরে রাখা দিদির জুতো পরা ডান পা আমার মুখের সাথে আরো চেপে ধরে দিদির জুতোর তলায় চুম্বন করে দিদির কাছে ক্ষমা চেয়ে চলেছিলাম! অন্তত ৫০ ঘা বেল্টের বারি পরার পরে দিদি বেল্টটা ছুড়ে ফেলে দিল। আমি দিদির দুই জুতো পরা পায়ের উপরে একের পর এক চুম্বন করে ক্ষমা চেয়ে যেতে লাগলাম। দিদি এবার আর কিছু বলল না। আবার সোফায় বসে আমাকে ওর জুতোর উপরে চুম্বন করে ক্ষমা চাওয়া চালিয়ে যেতে দিল। কিন্তু এতে আমার বোন রেগে গেল! বা বলা যায় রাগের ভান করল। আমার পিঠের উপরে উঠে দাঁড়িয়ে ওর পিংকস্নিকার পরা ডান পায়ে আমার মাথার উপরে একটা লাথি মেরে বলল, " শুধু দিদির কাছে ক্ষমা চাইলেই হবে? ছোট বোনের কাছে বুঝি ক্ষমা চাওয়ার দরকার নেই?" আমি বুঝলাম না ঠিক কি কারনে বোনের কাছে ক্ষমা চাইব। কিন্তু নারীবাদের যুগে এটাই বুঝি জগতের নিয়ম। মেয়েরা চাইলেই ছেলেদের ওদের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। কোন কারন থাকার দরকার নেই। " সরি বোন" - আমি মুখে বললেও বোনের জুতোয় চুম্বন করে ক্ষমা চাইতে পারলাম না। ও আমার পিঠের উপরে দাঁড়িয়ে থাকলে সেটা করবই বা কি করে? বোন আমার মাথার উপরে ওর বাঁ পা দিয়ে একটা লাথি মারল এর জবাবে। তারপরে আমার পিঠ থেকে নেমে আমার মুখের বাঁ সাইডে পরপর ৫ টা লাথি মেরে বলল, " এই গাধা, আমার পায়ে কিস করে ক্ষমা চা।" আমি একটু মাথাটা সরিয়ে ওর জুতোর উপরে এনে রাখলাম। তারপরে ৫ বছরের ছোট বোনের পিংক স্নিকার পরা দুই পায়ে একের পরে এক চুম্বন করে ক্ষমা চেয়ে যেতে লাগলাম। কেন ক্ষমা চাইছি আমি নিজেই জানি না। হয়ত বা ছেলে হয়ে জন্মেছি বলে। সত্যি! ছেলে হয়ে জন্মানো এত ঘৃণ্য এক অপরাধ যার কোন ক্ষমা হয় না!! দিদির মত বোনও প্রায় এক মিনিট আমাকে ওর দুই জুতোর উপরে চুম্বন করে ক্ষমা চাইতে দিল। তারপরে আমার মুখে আরেকটা লাথি মেরে বলল এবার আমার আর দিদির জুতো ভাল করে সাফ করে দে। খারাপ হলে আবার মুখে লাথি খাবি।" কিভাবে ওদের জুতো পরিস্কার করতে হবে সে বিষয়ে ওরা কিছু না বললেও আমার উঠে কাপড় আর জল আনার সাহস হল না। আমি বোন আর দিদির জুতো একে একে চাটতে শুরু করলাম। প্রথমে শুধু জুতোর উপর দিক গুলো চাটলাম। প্রথমে বোন অনন্যার বাঁ পিংক স্নিকার, তারপরে ডান। এরপরে দিদি আলিয়ার ডান সাদা স্নিকার, তারপরে বাঁ। কিন্তু শেষ হতেই দিদি আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " জুতোর তলা গুলো কে চাটবে কুত্তা?" এরপরে একে একে দুজনের জুতোর তলাও আমি জিভ দিয়ে চেটে সাফ করে দিলাম। আমি জানি আমি যেভাবে আমার দুই প্রভু দিদি আর বোনের জুতোর তলা চেটেছি তাতে ওদের কারো কোন জুতোর তলাতে একটা ধুলিকনাও অবশিষ্ট থাকা সম্ভব না। তবু জুতো চাটা শেষ হতেই বোন আমাকে লাথি মেরে সোফা থেকে একটু দূরে সরিয়ে আমার মুখের উপরে আবার একের পরে এক লাথি মারতে লাগল। দিদিও যোগ দিয়ে আমার বুকে লাথি মারা শুরু করল। একটু পরে বোন দিদির হাত ধরে আমার মুখের উপরে উঠে দাঁড়াল ওর পিংক স্নিকার পরা দুই পায়ে। তারপর লাফাতে লাগল আমার মুখের উপরে। আমি আর সহ্য করতে পারলাম না।সকাল থেকে খাবার তো দূর, একটু জলও জোটেনি আমার। সেই নিয়ে রোদে রোদে ঘুরেছি দুই বোনের পিছনে, ওদের চাকরের মত। সেই ক্লান্ত অবসন্ন দেহে এত অত্যচার আমার আর সহ্য হল না। আমি জ্ঞান হারিয়ে ফেললাম। আমার ১১ বছর বয়সী সুন্দরী বোন অনন্যা তখনো দিদির হাত ধরে ওর পিংক স্নিকার পরা পায়ে আমার মুখের উপরে লাফিয়ে যাচ্ছে! সেদিন আমার জ্ঞান এসেছিল বিকাল ৫ টার পরে। আমি বোন বা দিদির জুতো খোলার আগেই জ্ঞান হারিয়েছি। তাই ওরা জুতো পরেই সারা ঘরে ঘুরছিল। আমি আমার দুই প্রভুর পা থেকে জুতো খুলে পায়ে ঘরে পরার চটি পরিয়ে প্রনাম করলাম শ্রদ্ধাভরে। তারপরে দিদির আদেশে ঘর মুছতে লাগলাম। ঘর মোছা শেষ হলে দিদি আর বোনের পা ধুইয়ে দিয়ে সেই জলটাই খেয়ে নিলাম। সারা দিনের ক্লান্ত তৃষ্ণার্ত শরীরে সেই জল যেন অমৃত মনে হল। এরপরে আমি আমার বোন আর দিদিকে ভগবানের মত ভক্তি শ্রদ্ধা করা শুরু করলাম। আমার বোন আর দিদি আমাকে ওদের পোষা কুকুর, গাধা,,চাকর,,ক্রীতদাসের মত ইউজ করবে এটাই আমার স্বাভাবিক মনে হত। কিন্তু প্রতিদিনের দৈনন্দিন জীবনে ওরা সবসময় আমাকে এইভাবে ইউজ করত না। সেটা আমাকে খুব কষ্ট দিত। আবার মাঝে মাঝে খুব অভিমানও হত। শুধু ছেলে হয়ে জন্মেছি বলে কেন এত অবহেলা আর অত্যাচারের স্বীকার হব আমি এই ভেবে। তবে বেশিরভাগ সময়ে আমি বাড়িতে আমার নিজের জায়গা খুঁজে পেতাম দিদি আর বোনের পায়ের নিচে এবং সেই চিন্তা বেশি করে মাধ্যমিকের পরে ওই অভিজ্ঞতার পর থেকে আসতে শুরু করে | বাড়িতে দিদি আর বোনকে মনে হতো মহারানী আর নিজেকে তার গোলাম | দিনের পর দিন নিজেকে ছোট মনে হতে থাকে | দিদি বা বোন গায়ে হাত তুললে একটু খারাপ লাগত হয়ত, কিন্তু বেশি দিন মার না খেলে অদ্ভুত একটা কষ্ট পেতাম। অনেক সময় এমন অনেক কাজ করে ফেলতাম যাতে দিদি রেগে গিয়ে আমাকে মারে বা বোনকে বলে মারতে। মা ঠিকই বলেছিল, পরের বছর দিদি মাধ্যমিক পাশ করতেই ১৮ বছর বয়সে দিদির বিয়ে হয়ে যায়। জামাই বাবু দিদির চেয়ে ১০ বছরের বড়, বিশাল বড় ব্যাবসায়ী। সেই বাড়িতে রাজ-রানির মত দিন কাটতে থাকে দিদির। আমার বোনও দিদির মতই সুন্দরী। ফলে ওর যখন ইচ্ছা হবে তখন ওরও বিয়ে হয়ে যাবে কোন বড়লোক ছেলের সাথে। সারা জীবন পায়ের উপরে পা তুলে ওর দিন কাটবে দিদির মত। ইচ্ছা হলে ওই বাড়ির কোন চাকরকে দিয়ে পা টেপাবে। ইচ্ছা হলে বাড়ি এসে আমাকে শাসন করবে,, লাথি মারবে দিদির মত। কিন্তু আমার কি হবে? সত্যিই তো, ৮৫-৯০% মার্কস ও ছেলেদের জন্য আজকের যুগে যথেস্ট না। টপ ০.১% ছেলেরও চাকরির কোন নিশ্চয়তা নেই আজকের যুগে। যার বাবার টাকা নেই সেই ছেলেকে ৯৯% নম্বর পেয়েও চায়ের দোকাম দিতে হয়। মেয়েদের জন্য সরকারের হাজারটা প্রকল্প। স্কুল জীবনের শুরু থেকে বিয়ে অব্ধি সব মেয়ে অন্তত লাখ টাকা পায়, বিয়ে হলে কিছু না করেই প্রতি মাসে পায় হাজার খানেক টাকা। আর আমরা ছেলেরা? ৯৯% পেয়েও চায়ের দোকান চালাই। বাবা মায়েরা সারা জীবনের সঞ্চয়ও আমাদের না দিয়ে মেয়েদের বিয়ের সময়ে গয়না গড়িয়ে দেয়। এসব ভাবলে সত্যিই মাঝে মাঝে রাগ হয় খুব। নারীবাদী নীতির উপরে, আমার মা-বাবার উপরে। আরও বেশি করে আমার দিদি আলিয়া আর বোন অনন্যার উপরে। কিন্তু সেই রাগ বেশিক্ষন থাকে না। এক অদ্ভুত সাবমিসিভ ফিলিং আসে মনে। উঠে গিয়ে দেবজ্ঞানে ভক্তিভরে দিদি বা বোনের জুতোর উপরে চুম্বন করে ক্ষমা চাই তখন। এখন আমার বয়স ২৩ , ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করেছি আগের বছর। কিন্তু কোভিড মহামারির মধ্যে চাকরি কোথায়? বাধ্য হয়ে কিছুদিন টিউশানি শুরু করেছি। সামান্য পয়সা যা পাই, তাই জমিয়ে রাখি। আর কিছু জমলে কিছুদিন পরে একটা চায়ের দোকান খুলব। ইঞ্জিনিয়ার'স টি স্টোর নাম দিয়ে। দিদি বা বোনকে এই টাকা থেকেই মাঝে মাঝে গিফট কিনে দিই। নাহলে হয়ত এত দিনে আমার দোকান চালু হয়ে যেত। বাবা চাইলে আমাকে অনেক টাকা দিয়ে ব্যাবসায় সাহায্য করতে পারত। কিন্তু মায়ের কথায় তা করবে না। নিজের জমানো সঞ্চয়ের অর্ধেক দিয়ে বিয়ের আগে দিদিকে গয়না কিনে দিয়েছিল। বাকি অর্ধেক দিয়ে বোনের বিয়ের সময়ে ওকে গয়না কিনে দেবে। তাছাড়া সরকারের অজস্র প্রকল্পের টাকা ওর একাউন্টে ঢুকতে শুরু করেছে। কোনটা দিয়ে ও দামী ফোন কেনে তো কোন প্রকল্পের টাকায় জামা জুতো কেনে। কিন্তু আমাদের বেকার যুবকদের চাকরি দেওয়ার যেমন কেউ নেই, তেমনই ব্যাবসা খোলার টাকাও সরকার দেয় না। অথচ সরকারী টাকায় বোন আর দিদি শপিং করে বেড়ায়! খুব রাগ হয় সত্যি মাঝে মাঝে। আবার শপিং সেরে এসে বোন অনন্যা যখন ওর জুতো পরা পা আমার কাঁধের উপরে তুলে পা টেপায় তখন কিরকম অদ্ভুত এক ভাল লাগা কাজ করে! সত্যিই আমি এরই যোগ্য! আগের মাসের এক সন্ধ্যায় বোন আর দিদি একসাথে শপিং সেরে মায়ের সামনেই আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে পা টেপাল প্রায় ঘন্টা খানেক। দুজনেই আমার মুখের উপরে ঘসে নিজের জুতোর তলার ময়লা পরিস্কার করল। প্রথমে বোন অনন্যা, তারপর দিদি আলিয়া। তুচ্ছ অজুহাত দিয়ে পা টেপানোর সময়ে আমার দিদি আর বোন দুজনেই লাথি মারল আমার মুখে আর বুকে। আসলে দিদি প্রেগ্নেন্ট ছিল আর একটু টেন্সডও। কারন ও চাইছিল যেন ওর মেয়েই হয়। দিদির সেই আশা ভগবান পুরন করেছেন। ৭ দিন আগে দিদির এক ফুটফুটে মেয়ে হয়েছে। দিদি বলে রেখেছিল সবাইকে গিফট দেবে যদি মেয়ে হয় ওর। আমাকেও জিজ্ঞাসা করেছে কি নেব? আমার ইচ্ছা করছিল বলি, - "প্লিজ দিদি, তুমি আর বোন মিলে সারা জীবন আমাকে চাকর করে রাখ। বাড়িতে যেভাবে চাকর করে রাখ ঠিক সেভাবেই শ্বশুর বাড়িতেও সবার সামনে ইউজ করো আমাকে। তোমাদের যা ইচ্ছা কর আমার সাথে। ইচ্ছা করলে কুকুরের মত ট্রীট করো, স্লেভের মত খাটিও। ইচ্ছা করলে লাথি মারতে মারতে মেরে ফেল। এই জীবনের চাপ আর সহ্য হয় না দিদি। তুমি আর বোন আমার কাছে ভগবান। প্লিজ একটু দয়া কর আমার প্রতি। যেভাবে লোকে বাড়িতে বেড়াল- কুকুর পোষে সেভাবে আমাকেও পুষে রেখ। নাহলে পাপোষের মত তোমাদের ঘরের দরজার বাইরে রেখ। ঘরে ঢোকার আগে জুতোর তলা আমার মুখে আর জিভে ঘসে পরিস্কার করে নিও। নাহলে বোর ফিল করলে বা কোন কারনে রাগ হলে আমার গালে যত ইচ্ছা চড় মের, পিঠে যত ইচ্ছা চাবুকের বারি দিও, মুখের উপরে জুতো পরা পায়ে যত ইচ্ছা লাথি মের দিদি আর বোন। যেমনটা মেরেছিলে আমার মাধ্যমিকের রেজাল্ট বেরনোর দিনে। আমার ভাগ্নী একটু বড় হলে ওকেও উতসাহ দিও এইভাবে আমাকে ইউজ করতে। প্লিজ দিদি। প্লিজ বোন। আমার উপরে এটুকু দয়া করো প্লিজ।" আমার খুব ইচ্ছা করছে এরকম বলতে। জানি না পারব কিনা। তবে এখন শুধু মাত্র এই ভবিষ্যত টার কথা ভাবলেই ভাল লাগে। বাকি চারিদিকে শুধু অন্ধকার। তবে আমি নিজে থেকে এরকম কথা বলা বা বেশি সাবমিট করা কখনো করি নি। চাই না তা নয়। বোন আর দিদিকে দেখলেই এখন শুধু ভক্তিই আসে আমার। তবু কোথায় যেন আটকে যায়। হয়ত এভাবে বললে আমার দিকে তাকিয়ে দুই বোন অট্টহাস্য করবে। তারপর আমাকে পাগল বা পারভার্ট বলে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেবে। হয়ত বা সত্যিই আমার উপরে দয়া করে আমাকে নিজেদের স্লেভ করে রেখে দেবে দুই বোন। বলতে লজ্জা লাগে খুব। তবু বলতেই হবে। দিদি আর বোনের পা জড়িয়ে ধরে অনুরোধ করব আমাকে সারাজীবনের জন্য ওদের স্লেভ করে রাখতে। এটাই আমার জীবনের শেষ আশা।

Friday 1 October 2021

আতঙ্ক নগরী

ওয়েব ডেস্ক, আজকের খবর ; নিজস্ব প্রতিবেদন ; রাতের কলকাতা ক্রমশ আতঙ্ক নগরী হয়ে উঠছে, বিশেষত পুরুষদের কাছে । কাল রাতে আরও এক পুরুষের ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার করল হাওড়া জেলা পুলিশ, হাওড়া স্টেশন থেকে সামান্য দূরত্বে অবস্থিত এক গলির ভিতর থেকে । এই নিয়ে গত দুই মাসে মোট ১০ জন পুরুষের ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার হল । অন্যান্য নিহত ব্যক্তিদের মতই এরও মুখের সর্বত্র ছিল আততায়ীর ভারি বুট জুতো পড়া পায়ে লাথি মারার চিহ্ন , জামার উপর ভারি বুটের ছাপ ও জিভের উপর কাদার আস্তরন সহ বুট জুতোর তলা মোছার চিহ্ন । কাল রাতে নিহত ব্যক্তির নাম সুরেশ মাহাতো, বয়স ৩৬ । তাকে আজ ভোরে মৃত অবস্থায় আবিষ্কার করে এলাকাবাসী । ওদিকে পরশু রাতে একইভাবে ভয়ানক আহত অবস্থায় নিউটাউন থেকে উদ্ধার হওয়া পেশায় ট্যাক্সিচালক ইদ্রিশ আলি (৪৬) আজ ভোরে মারা যায় । তবে এই সিরিয়াল খুনে নিহত প্রথম ব্যক্তি হিসাবে সে মৃত্যু পুর্ব জবানবন্দি দিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে পুলিশকে । তার সাক্ষ্যমতে আততায়ী এক ১৮- ১৯ বছরের অতি সুন্দরী তরুনী । ঘটনার দিন রাতে উল্টোদাঙ্গার কাছ থেকে একটি জার্মান শেফার্ড কুকুর সঙ্গে নিয়ে সে ইদ্রিশের ট্যাক্সিতে ওঠে । নিউটাউনের কাছে এক নির্জন রাস্তায় পৌছাতে হঠাত তার মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে ট্যাক্সি থামাতে বলে তরুণী । সে ট্যাক্সি থামিয়ে তরুনির কথা মতো বাইরে বেরলে প্রথমে তার গালে থাপ্পর মারে তরুণী, তারপর তাকে ধাক্কা মেরে নিচে ফেলে দেয় । এরপর সে রাস্তায় পরে গেলে তরুনী শক্ত কালো বুট জুতো পরা পা দিয়ে তার গলা চেপে ধরে । তার দম বন্ধ হয়ে আসে, দম নেওয়ার জন্য সে জিভ বার করলে তরুণী তার বার করা জিভের উপর নিজের জুতোর তলা ঘষে পরিষ্কার করতে থাকে । সে বাধা দিতে গেলে তার মুখে লাথি মেরে তাকে বাধ্য করে তরুণী তার জুতোর তলার ময়লা গিলে খেতে । তরুণী নিজের দুই জুতোর তলাই সম্পুর্ন পরিষ্কার করে ফেলার পর ইদ্রিশের মুখের সর্বত্র একের পর এক লাথি মারতে থাকে বুট জুতো পড়া দুই পা দিয়ে । পাশে দাঁড়িয়ে থাকা ভয়ঙ্কর জার্মান কুকুরের জন্য সে ভয়ানক ব্যাথা সত্বেও বাধা দিতে পারে না । তার মুখের সর্বত্র একের পর এক লাথি মেরে যেতে থাকে তরুণী । তার বাঁ চোখ ঝাপসা হয়ে যায়, নাক ভেঙ্গে টুকরো টুকরো হয়ে যায়, দাঁত ভেঙ্গে ছিটকে পরে মুখের বাইরে । তবু তার মেয়ের বয়সী ওই পরমা সুন্দরী তরুনী তার মুখের সর্বত্র লাথি মারা চালিয়ে যেতে থাকে বুট জুতো পরা পা দিয়ে । যদিও ১৫-২০ মিনিট পর সেদিকে একটা গাড়ি এগিয়ে আসায় তার ট্যাক্সিতে চড়ে তাকে ওই অবস্থায় ফেলে নিজের কুকুরকে সঙ্গে নিয়ে চলে যায় সেই অজ্ঞাত পরিচয় তরুণী । কে এই তরুনী ? কেন সে এরকম ভাবে একের পর এক পুরুষের মুখে লাথি মারতে মারতে তাদের হত্যা করছে সে ? সে কি কিছুর প্রতিশোধ নিচ্ছে ? নাকি শুধুই পুরুষ জাতির উপর অত্যাচার করার আনন্দে সে এসব করছে ? উত্তর মেলেনি এখনও । আর কত পুরুষকে তার এই নৃশংশতার বলি হতে হবে সেই প্রশ্নের উত্তরও অজানা । ফলে, রাত হলেই সারা বাঙলার সমগ্র পুরুষ জাতির মনে জেগে উঠছে আদিম আতঙ্ক । এই আতঙ্কের স্থায়ীত্ব আরও কতদিন, সেটাই এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন । ( উপর ও নিচের দুটি সংবাদই ফেমডম এন্টারটেইনমেন্টের জন্য লিখিত ১০০% মিথ্যা কাল্পনিক খবর)। প্রভু প্রীতি.... ওয়েব ডেস্ক, আজকের খবর ; নিজস্ব প্রতিবেদন ; IPL নিয়ে একের পর এক বিতর্কিত খবরের মধ্যে বেড়িয়ে এল আরও অদ্ভুত এক খবর । বিশেষ সুত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী , দুর্নীতি বিষয়ক তদন্ত করতে গিয়ে পঞ্জাব টিমের গোপন একটি খবর প্রকাশ পেয়ে গেছে । তদন্ত করতে গিয়ে এই টিমের ভিতরে দুর্নীতি নয়, ফেমডম সম্পর্কের সন্ধান পেয়েছেন বিশেষজ্ঞরা । গত কয়েক বছর ধরে পঞ্জাব টিমের প্রত্যেক ক্রিকেটারই নাকি টিম মালকিন প্রীতি জিন্টাকে মালকিন সম্বধন করে আসছেন । প্রতি ম্যাচের আগে সকল ক্রিকেটারই প্রীতি জিন্টার জুতো পড়া পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করত বলে জানা গেছে ড্রেসিংরুম ক্যামেরার ফুটেজের ভিত্তিতে । শুধু ৩৬ বছর বয়সী প্রীতি জিন্টাকেই না, তার ১৪ বছর বয়সী কিশোরী কন্যা স্তুতিকেও সব ক্রিকেটার মাঠে নামার আগে জুতো পড়া পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করত বলে জানা গেছে । এছাড়াও জানা গেছে ম্যাচ জয়ের পর পার্টিতে নাচ গান শ্যাম্পেন না, ক্রিকেটাররা উপহার হিসাবে প্রীতি আর স্তুতির কাছে চড় থাপ্পর লাথি খেত । ক্রিকেটারেরা ড্রেসিংরুমে পরপর দল বেধে শুয়ে পরত এবং টিম মালকিন প্রীতি ও স্তুতি তাদের মুখের উপর জুতো পড়া পা রেখে হেঁটে ড্রেসিংরুমে প্রবেশ করত । এরপর কয়েক ঘন্টার পার্টিতে দুই মালকিন একের পর এক জুতো পড়া পায়ে লাথি মারত ক্রিকেটারদের মুখে, তাদের জিভে জুতোর তলা ঘষে পরিষ্কার করত । মালকিনদের বাড়ি গিয়ে প্রত্যেক ক্রিকেটার চাকরের মত সেবা করত বলেও বিশেষ সুত্রে জানা গেছে । শুধু, দুই সুন্দরী মালকিনের সেবা করতে পারার কৃতজ্ঞতাতেই সব ক্রিকেটারই প্রায় বিনা পয়সায় গত কয়েক মরসুমে পঞ্জাব দলের হয়ে খেলে গেছে । মালকিনদের সেবা করতে পারার সুখই মাঠে পঞ্জাব দলের ক্রিকেটারদের পারফরমেন্সে প্রকাশ পেয়েছে, যার ফল পঞ্জাবের গত কয়েক বছরের চোখ ধাঁধানো সাফল্য, এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা ।

Wednesday 1 September 2021

রিনা ও তার ভাই

রিনা ও তার ভাই Writer-Sundori Pori অনেক দিন আগে কালিগঞ্জ গ্রামে মদন নামে এক কৃষক বাস করতেন। ছেলে মেয়ে ও তার স্ত্রী মিলে তাদের ছিলো ছোটো সংসার। চাষবাস করেই তাদের দিন কাটত। তার বড়ো মেয়ে রিনা আর তার ছেলে রিন্টু দুজনেই স্কুলে পরে, রিনা ক্লাস 12 এ আর তার ছেলে 10 এ পরে। দুজনেই এ বছর পরীক্ষা দিয়ে দিয়েছে। আগের বছর মাধ্যমিক ফেল করে ছিলো রিন্টু, তাই মদন রিন্টুর থেকে রিনা কেই বেশি ভালোবাসে।রিনা বেশ বুদ্ধিমতি দেখতেও সুন্দরী। রিন্টুর মা ও রিন্টুকে খুব একটা ভালোবাসে না। রিন্টু বাড়ির কোনো কাজও করে না কারো কোনো কথা শোনে না খালি বাবুন ডুলের মতো এমাতা ওমাতা খুরে বেড়ায়। আর ফোন নিয়ে সদাই শুয়ে পড়ে থাকে। ওকে নিয়ে চিন্তায় থাকে ওর মা বোন, মদনের ওসব কিছু যায় আসে না। একদিন রিন্টু প্রতিদিনের মত বিছানায় শুয়ে ফোন খাটছিলো রিনা তার ভাই রিন্টুকে বললো ওই গাধা যা মা বাবা কে খাবার টা দিয়ে আয় তো। জবাব এলো তুই যা। যা না সারা দিনতো কোনো কাজ করিস না শুয়ে বসে থাকিস, দুই ভাই বোনের মধ্যে 36কা আকরা। রিনা আবার বললো যা না ভাই আমি তো রান্না করছি। কোনো সাড়া এলো না রিনা রেগে ফাইর। রিনা মনে মনে ভাবলো ও রোজ রোজ ফোন নিয়ে কি অত দেখে ফোন কেনা থেকে আমায় তো একবারও হাত ও দিতে দেইনি কি আছে ব্যাপারটা দেখতে হবে। একটা বুদ্ধি এটে রিনা বললো গেলে 20 টাকা পেতিস। অমনি সাড়া এলো কই দে যাচ্ছি আগে যা তারপর দেবো। না বাবা তা বললে হবে কিছু টাকা দে কাজ হলে বাকি টাকা দিবি।রিনা তাই রিন্টুকে 10টাকা দিল। রিন্টু বললো কই দে দিয়ে আসি। ও আজ সারাদিন যে কি হবে, কেনো দিদি। কারেন থাকবে না দিনটাই লস বকতে বকতে রিনা টিফিনের ব্যাগটা দিল। রিনটু কথাটা শুনে বললো তুই কিকরে জানলি, আজ তো ওদের কি কাজ হবে তাই সারাদিন থাকবেনা কারেন আরে সেদিন হেকে গেলো না। রিন্টু ঘরে ঢুকে গেলো। কিরে আবার ঘরে ঢুকছিস কেনো। এয় এ যাচ্ছি। ফোনটা লুকিয়ে চার্জ এ দিয়ে গেলো রিন্টু। রিনা বলল যাক গাধাটা তাহলে টপ গিলেছে। রিন্টু চলে যেতেই রিনা ফোনটা চার্জ থেকে খুলে গ্যালারি খুলে চমকে গেলো একি পায়ের ছবি এক দেড়শো উপরে মেয়েদের পায়ের ছবি, আরে আরে এটা তো আমার পা আমার পায়ের ছবি ও কখন তুললো। শুধু পা কেনো, আবার ভিডিও আছে রিনা বসে বসে বেশ কয়েকটা ভিডিও দেখে ফেললো, আর ওর মনে নানান প্রশ্ন জাগলো কিন্তু কিছুই বুঝে উঠতে পারলো না সে।ফেসবুক অ্যাপ খুলে ওর ভায়ের লেখা কমেন্ট আর গল্প পরে ও পুরো ব্যাপারটা হালকা হালকা বুঝতে পারলো।ও তাহলে এই ব্যাপার আসুক ও ঘরে গাধাটাকে আজ জব্দ করবো। রিনা আবার ফোনটা চার্জে দিয়ে রান্না সেরে সানে বসে যায়। তার কিছুক্ষন পরেই রিন্টু চলে এলো ওই দিয়ে চলে এসছি। টাকা দে। রিনা স্বাভাবিক ভাবেই বললো আমি সানে এসেছি তুই যা দিচ্ছি।রিনা সান সেরে জমা কাপড় পরে ঘরে ঢোকে। দেখে তার ভাই ফোন নিয়ে শুয়ে পড়ে আছে। দারা দেখাচ্ছি মজা বলে রিনা বিছানার উপর উঠে পড়ে। অমনি রিন্টু ফোন লুকিয়ে নিলো। রিনা মনে মনে বললো ঠিক আছে ঠিক আছে। রিন্টু ঠিক যেখানে মাথা দিয়ে শুয়ে আছে ঠিক সেখানেই এক দু ইঞ্চির দুরতে রিনা তার ডান পাটা রাখলো আর খাটের উপর থাকা জামা কাপড় সরাতে লাগলো। রিন্টু একভাবে রিনার পায়ের দিকে তাকিয়ে রইলো পাগলের মতো।রিনা সেটা লক্ষ করলো। দিদি আজ তুই নুপুর পরেছিস, কেনো পড়তে পারিনা বুছি। রিনা আজ ইচ্ছা করেই নুপুর পড়েছে।তা নয় নুপুর পড়তে তোর পা খুব সুন্দর লাগছে। কেনো রে আগে লাগতোনা বুঝি। রিন্টু এর আগেও রিনার পা দেখেছে কিন্তূ আজ একটু ওর বেশি ভালো লাগছে। আজ সূর্য কোন দিকে উঠেছে তুই আমায় দিদি বললি, আবার সুন্দরী বলছিস।পা তুলতে গিয়ে রিনা তার পা দিয়ে রিন্টুর মুখে একটা আলতু লাথি মেরে বললো যা গাঁধা টাকে লাথি লাগলো। রিন্টু বললো ও কিছু না আমিই উটতে গিয়ে তোর পায়ে পড়ে গেছি আমারই ক্ষমা চায়া উচিত। বলে রিন্টু রিনার পায়ে গর করার চুছনাতাই রিনার দুপায়ে চুম খেতে লাগলো। রিন্টুর তখন আর কোনো হুস নেই সে সব ভুলে পা চাটার জন্য জিব বের করে, চাটতে যাবে যাবে রিনা রিন্টুর ঠোঁটে পায়ের আঙ্গুল দিয়ে ওর মুখ দূরে সরিয়ে দিয়ে বললো থাম থাম কি করছিস কি চাটবি নাকি এবার। রিন্টু কথাটা শুনে পাগলের মত বললো তুই চাটতে দিবি দিদি। তুই পাগল নাকি পা আবার চাটার জিনিস নাকি। হা দিদি পা চাটা যায়।অকেন দিন ধরে তোকে একটা কথা বলবো বলবো বলে বলা হয়নি। কি কথা রিনা বললো। আপনি আগে বলুন কাউকে বলবেন না। আপনি ? এই মানে sorry দিদি মুখ থেকে বেরিয়ে গেছে। তুই আগে কাউকে বলবিনা। আচ্ছা বলবো না বল। আমার তোর পা খুব ভালো লাগে দিদি তোর পা না পেলে আমি মরে যাবো। কেনো কেনো পা কেনো রিনা বললো । জানি না দিদি কিন্তু কোনো মেয়ের পা দেখলে আমি থাকতে পারি না চাটতে ইছা করে তার পায়ে সব সময় পরে থাকতে ইচ্ছা করে তার গোলাম হয়ে থাকতে ইচ্ছা করে। দিতে পারি কিন্তু একটা শর্তে। কি কি বল দিদি আমি সব শুনতে রাজি। আমার সব কথা তোকে শুনতে হবে আজ থেকে আমি যা বলব কোনো রকম প্রশ্ন ছাড়া সব করবি তুই। রাজি আমি রাজি আমি সাড়া জীবন তোর দাস হয়ে থাকবো যা বলবি তাই করব রিন্টু বললো। দে তোর পা চাটতে দে এবার। আরে দারা দারা চাটবি চাটবি অত তারা কিসের। রিনা তাড়াতাড়ি করে তার চটি পড়ে বিছানা থেকে নিচে পা ঝুলিয়ে বসে বললো পা চাটার আগে আমার জুতো চাট, চেটে পরিস্কার করেদে।রিন্টু রিনার পায়ে জুতোর দিকে তাকিয়ে বলল আবার জুতো কেনো দিদি। কেনো কথা নয় যা বলছি তাই কর না হলে পা চাটতে দেবনা। না দিদি চাটছি চাটছি, রিন্টু এবার বাধ্য হয়ে রিনার জুতো চাটতে লাগলো। রিনার জুতোয় থাকা নোংরা রিন্টুর মুখে জিবে লেগে গেলো। রিনা দুটো হাত গালে দিয়ে মুখ কুজকে ঘেন্নার চোখে দেখতে লাগলো।কিছু ক্ষণের মধ্যেই রিনার জুতো পরিস্কার করে দিল রিন্টু। তারপর রিন্টু জুতো খুলে রিনার পায়ে জিব বললো লাগলো।রিনা একটু কেপে উঠলো। তারপর চাটতে শুরু করলো এমন ভাবে চাটতে লাগলো যেনো তার কাজ থেকে ওটা কেরে নেয়া হবে, দশ বারো দিন যেনো কোনো কুকুর খেতে না পেলে যেমন ভাবে খায় ঠিক তেমন ভাবে রিন্টু চেটে চলেছে রিনার পা। রিনা এদিকে হাঃ আঃ হাঃ হাঃ হি হি করতে করতে বলল থাম থাম সুর সুরি লাগছে। দিদি কেনো? রিন্টু বললো। তুই থাম তোমার তো বেশ মজা হচ্ছে আমুল্ল্য রত্ন যে পেয়ে গেছো। কিছু হবে না দিদি আস্তে আস্তে ও সব অভ্যেস হয়ে যাবে তখন আর সুড়সুড়ি লাগবে না। হ্যা সে না হয় হয়ে যাবে তবে তুই আস্তে আস্তে চাট পায়ের আঙ্গুল গুলো চোস। রিন্টু রিনার পায়ের কাছে শুয়ে পড়ে ডান পায়ের তিন চারটি আঙ্গুল মুখে ঢুকিয়ে নিয়ে চুষতে লাগলো।রিনা সুড়সুড়ি লাগায় চোখ বন্ধ করে নিলো।আর আঃ হ্ন শব্দ করে অনুভব করতে লাগলো।প্রায় দশ কুড়ি মিনিট চেটে রিন্টু রিনার পা পুরো ভিজিয়ে দিল। রিনা বেশ আনন্দ হচ্ছে এত আনন্দ সে কোনো দিনও পাইনি। রিন্টু ও এ প্রতম কারো পা চাটছে ও সপ্নেও ভাবেনি ওর স্বপ্ন কোনো দিন এইভাবে পূরণ হবে বলে। দেখতে দেখতে আরো ১০ মিনিট কেটে গেলো রিনা খড়ির দিকে তাকিয়ে বলল থাম আমার খুব খিদে পেয়েছে যা তুই সান করে আয় খেতে বসবো। দিদি আর একটু আর একটু। রিন্টু তখন পায়ের আঙ্গুল গুলো চুষ ছিলো। না না আর না বলে রিনা তার পা রিন্টুর মুখ থেকে বের করে নিল, তোর তো পেট ভরে গেছে পৌনে দুটো বাজে আমার খিদে পেয়েছে তুই যা সান করে আয়। রিন্টু আর কথা না বাড়িয়ে সান করতে যায়। এদিকে রিনা তার পা দেখতে দেখতে বলল বাঃ বেশ পরিস্কার করেছে জল দিয়ে ধুলেও এত পরিস্কার হতনা। কুতার মত চেটে গেলো , গাধা টাকে এবার পুরুপুরিই বশে করা গেলো। খায়া দয়া সেরে রিন্টু সব বাসন কোসন ধুয়ে অনবি আজ থেকে তুই এসব কাজ করবি রিনা মুচকি হেসে বলে চলে গেলো।রিন্টু আগে কোনো দিন এসব কাজ করেনি ওর দিদিই সব করতো। কিন্তুু রিন্টু সব করে ফেললো। তারপর দুজনেই শুয়ে পরলো। রিন্টু তুই আগে কোনো দিন কারো পা চেটেছিস। না দিদি। আচ্ছা,আমার পা টা একটু মাসিশ করে দেতো। খুব ব্যাথা করছে। আচ্ছা দিদি বলে রিন্টু রিনার পায়ের কাছে বসে পা দুটো কোলে তুলে নিলো আর আস্তে আস্তে মাশিস করতে লাগলো। দিদি ।"বল‌‌", তোর পা খুব নরম মলায়ম আজ আমার সব থেকে আনন্দের দিন আমি খুব ভাগ্যবান যে আমি তোর মত একটা দিদি পেয়েছি আমার বহু দিনের স্বপ্ন আজ সত্যি হলো। রিন্টু লক্ষ্য করলো দিদি তার কোনো কথাই শুনছে না খূমিয়ে পড়েছে তাই রিন্টুও দিদির পায়ের কাছে শুয়ে পরলো আর রিনার পায়ের আঙ্গুল গুলোয় চুম্বন করতে লাগলো তারপর গোড়ালি টা আস্তে আস্তে মুখের মধ্যে পুরে নিয়ে চুষতে শুরু করলো। রিনার পা বেশ বড় না মিডিয়াম যেমন হওয়ার দরকার ঠিক তেমনি।রিনার দুটো পা এক সঙ্গে রিন্টুর মুখে চার ইঞ্চি ভিতর পযন্ত ঢুকে যাবে। তাই রিনার গোড়ালি মুখে নিয়ে চুষতে রিন্টুর কোনো অসুবিধাই হলো না। এদিকে রিন্টুও কখন ঘুমিয়ে পড়েছে খেয়াল নেই। এই রিনা এই রিন্টু ওট আর কত খুমাবি। ওদের মায়ের ডাকায় ঘুম ভাঙ্গলো। কি রকম শুয়ে আছে এ ওর পায়ের এদিকে মাথা দিয়ে আর ও এর পায়ের দিকে মাথা দিয়ে শুয়ে আছে।পরের দিন সকালে খুব রিনা ঘুম থেকে উঠে দেখলো মা বাসি ঘরের কাজ শুরু করে দিয়েছে। রিনা হাই তুলে বললো মা তুমি রাখো আমি সব করে নেবো তুমি আর বাব বরণ রহনা দাও। বেলায় আমি তোমাদের টিফিনের ব্যাবস্থা করে দিয়ে আসবো। রিনার মা বললো না আমি করে দিচ্ছি। রিনা এ সমস্ত কাজ রিন্টুকে দিয়ে করবে বলে বললো না গো মা আমি করে নেবো তোমরা যাও বেলা হয়ে হচ্ছে বলে রিনা ওর বাবামাকে জর করে পাঠিয়ে দিল।রিনার বাবামা চাষী তাই সকাল বেলায় ওদের মাঠে কাজ শুরু করতে হয় বেলা বাড়লে রোদে ভালো কাজ হয় না তাই সকাল সকাল কাজ এগিয়ে রাখতে হয়।এদিকে রিন্টু এখনও ঘুমাচ্ছে।ওই গাধা ওট ওট তাড়াতাড়ি ওট।কি হলো ও দিদি আমি একটু পরে উঠবো তুই যা। না আমি যাবো না তুই উট অনেক কাজ আছে তাড়াতাড়ি সব শেষ কর যা। রিন্টু উঠে পরলো চোখে হাত বোলাতে বোলাতে বললো কি কাজ দিদি। ঘর দোর ঝাট দে বাসন কসন গুলো মেজে আন। আ্য, রিন্টু চমকে উটলো। আ্য নয় হা। মা করে দিয়ে যাইনি, না আমি মাকে করতে দিইনি। কেনো দিদি? তোকে দিয়ে করবো বলে নে নে বেশি কথা না বাড়িয়ে তাড়াতাড়ি কর দেখিনি। রিন্টু দোরঘর ঝাট দিয়ে পরিস্কার করে বাসন কোসন মাজদে বসে পরলো। ওর মুখে যেনো কোনো সুখ নেই না করতে চাইলে যেমন ভঙ্গি করে তেমন করে আছে। রিনা দাঁত মাজতে মাজতে হাঃ হাঃ করে হেসে বলল বেটা এবার জব্দ হয়েছে তাড়াতাড়ি শিখে নে এবার থেকে তোকেই তো রোজ করতে হবে। না দিদি প্লিজ। রিনা রান্না বান্না সেরে বাবা মায়ের টিফিন পেক করে নিলো।কিরে গাধা চো এবার যেতে হবে তো রিনা রিন্টুকে ডাকদিল। আমার চটি না নিয়ে আয়। রিন্টু রিনার পায়ের কাছে হাঁটু গেড়ে বসে চটি রাখলো।পরিয়ে দে , তুই যাবি দিদি , হা ঠিক আছে তুই দিয়ে আয়। অ্যা আমি একা না তুই ও জাবি। আবার আমি কেনো যাবো দিদি রিন্টু বললো। বা রে আমি কি হেঁটে যাবো নাকি, তবে ?।তোর পিঠে চড়ে যাবো সব মালকিন যেভাবে যায় আমিও তো তোর মালকিন আমি কেনো হেঁটে যাবো। কিন্তুু দিদি, কেউ যদি দেখে ফেলে তাহলে কি বলবি সে আমি বুজে নেবো। না দিদি প্লিজ বাইরে কাউকে জানতে দিসনা তাহলে আমার পেস্টিস পুরো পামচার হয়ে যাবে সবাই আমায় ঘৃনা করবে। আরে কিছু হবে না তুই ভয় পাসনা আমি ওরকম কিছুই হতে দেবো না। নে আর টাইম নেই ওদিকে মাবাবা অপেক্ষা করছে চো। বলে রিনা রিন্টুর কাধে বসে পরলো। রিন্টু রিনাকে কাধে নিয়ে ঘরে চাবি তালা দিয়ে বাইরে বেরিয়ে পরলো। হাই কিরে জুতো পরালিনা। এই রে দিদি ভুল হয়ে গেছে। আচ্ছা বাদদে আমি তো তোর কাধ থেকে আর নামবো না জুতো পড়ার দরকার নেই। আমার পা দুটো ধর তোর হাত গুলো সামনে এগিয়ে রাখ আমি পা রাখবে। বলে রিনা রিন্টুর হতে পা তুলে দিলো। আর রিন্টুর কান দুটো ধরে বললো চো এবার গাধা চো। রিন্টু হাটতে লাগলো। দিদি তুই খুব হালকা আমার কিছু মনেই হচ্ছে না আমি তোকে নিয়ে এভাবে অনেক দূর যেতে পারবো। রিনা মজায় হাসতে লাগলো আর গুন গুন করতে লাগলো। রিনা রিন্টুর থেকে ১ বছরের বড়ো কিন্তুু দুজনকে দেখে মনে হবে না রিন্টু রিনার থেকে লম্মা আর বেশ ফিটফাট। রাস্তা শেষ করে মাঠে নামতেই রানী দিদা দেখতে পেলো। হেলা কিরে একে বারে ভায়ের কাধে বসে যাসিস যে বরণ রানী দিদা বললো। হা আমি আস্তে চাইনি ওই জোরকরে নিয়ে এলো আমার পায়ে ব্যাথা বলে কাধে বসিয়ে নিল। আসলে ভাইটা কার দেখতে হবে তো আমার সোনা ভাই ও আমার। চো ভাই চো বলে রিন্টু আবার হাটতে শুরু করলো। এই ভাবে হাঁটলে অনেক দেরি হয়ে যাবো দৌর লাগা। তবে রে বলে রিন্টু ছুটতে লাগলো।দৌরো দৌড় আরো জোড়ে আরে জোরে দৌড় বলে রিনা জোরে জোরে হাসতে লাগলো। রিনার হাসি রিন্টুর খুব মিষ্টি লাগছে অত সুন্দর লাগছে যে বলার মত নয়। দৌড়ে দৌড়ে রিন্টু চেলে এলো বাবামার কাছে। ওদের বাবামা ছাড়াও আরো দু তিন জন আছে ওখানে। রিনরা মা দেখে বললো কিরে ভায়ের কাধে বসে এলি অত দূর। নাম । না গো মা দিদিই কে আমিও বাধ্য করেছি আমার কাধে উঠার জন্য ওকে হাটতে দেবনা বলে ওকে জুতোও পড়তে দেইনি রিন্টু বললো। রিনা খাবার বেগ দিয়ে বলল আসছি মা তোমরা খেয়ে নাও। আমরা আসছি।চো রে ভাই হাঁটা দে। হাঁটবো কিরে দিদি বল দৌড়। বলে রিন্টু দৌড়তে লাগলো কিছুক্ষন দৌড়ে রিন্টু দাড়িয়ে পরলো আর হাঁপাতে হাঁপাতে বললো দিদি আর পাচ্ছিনা খুব কষ্ট হচ্ছে না দৌড়লে ভালোই হতো। হ্ন বললে তো কথা শুনবিনা নে এবার বোজ। আর হবে না ভুল হয়ে গেছে। তা বললে তো হবেনা আমি নামবো না আমি কি হেঁটে বাড়ী যাবো নাকি। চো হাটতে থাক। রিন্টু আবার হাটতে লাগলো হাঁপাতে হাঁপাতে বাড়ি চলে এলো। রিনা ঠিক যেখান থেকে রিন্টুর কাধে বসে ছিল ঠিক সেখানে এসে রিনা নেমে পরলো। রিন্টু ওখানেই শুয়ে পড়ে হাঁপাতে লাগলো। রিনা লক্ষ্য করলো তার জুতো জোড়া এখানেই পরে আছে যেটা তার ভাই তাকে পরিয়ে দিতে ভুলে গিয়েছিল। রিনা জুতো জোড়া পায়ে গলিয়ে নিলো আর রিন্টুর বুকের উপর বাম পা তুলে দিয়ে বললো তোর খুব তেষ্টা পেয়েছে না নে এবার পা চেটে তেষ্টা মেটা। বলে রিনা রিন্টুর বুকের উপর দাড়িয়ে পরলো। রিন্টুর হাত সঙ্গে সঙ্গে রিনা পা জড়িয়ে ধরলো আর শাস তিব্য হয়ে উটলো। রিনা এদিকে টলমল করছে ব্যালেন্স রাখতে পাচ্ছে না ওর ওদিকে রিন্টুর ততই কষ্ট তিব্ব হচ্ছে কিন্তুু সব কষ্ট সহ্য করে হাত দুটো দিয়ে দিদির হাত ধরলো। রিনা এবার একটু ব্যালেন্স পেলো। প্রায় ৫ মিনিট হলো রিনা দাড়িয়ে। তারপর একবার ডান পা একবার বাম পা ইচ্ছা মতন রিন্টুর জিবে খসে নিলো। রিন্টুর অবস্থা কি আর বললো বেশ কষ্ট পেলো। যত দিন কাটতে লাগলো রিনার ব্যাবহার পাল্টাতে লাগলো আরো নানা ভাবে নিজের আনন্দের জন্য রিন্টু কে কষ্ট দিতে লাগলো। এইভাবেই রিনার দিন কাটতে লাগলো।

Sunday 1 August 2021

অতি নারীবাদীদের জয়...

অতি-নারীবাদীদের দাবী মেনে নিল রাজ্য সরকার ওয়েব ডেস্ক, আজকের খবর ; নিজস্ব প্রতিবেদন ; অতি নারীবাদিদের আন্দোলনের চাপে পরে অবশেষে পিছু হটল রাজ্য সরকার । প্রতিটি মেয়েদের স্কুল ও কলেজে ( গার্ল স্কুল ও কলেজ ) মেয়েদের সুবিধার্থে ফিমেল সুপিরিওরিটি মানার শর্তে দারোয়ান, জুতো পালিশ কর্মী, সাধারন সেবক ও পুরুষ শিক্ষক নিয়োগ করতে চলেছে রাজ্য সরকার । নিজেদের কাজের পাশাপাশি প্রত্যেককে স্কুল বা কলেজের যেকোন মেয়ের যেকোন আদেশ মানতে বাধ্য থাকতে হবে চাকরির শর্ত অনুযায়ী । যেকোন ভাবে মেয়েদের সেবা করে খুশি করতে বাধ্য থাকবে তারা । প্রতিটি স্কুল ও কলেজে নিম্নোক্ত সংখ্যায় নারীসেবার শর্তে বিভিন্ন পুরুষ সেবা কর্মী নিয়োগ করা হবে । প্রত্যেক কর্মীই স্কুল বাশ কলেজের সব ছাত্রীকে প্রভু বা দেবী বলে সম্বোধন করতে বাধ্য থাকবে । এমনকি শিক্ষকদেরও তাদের ছাত্রীদের প্রভু বলে সম্বোধন করতে হবে । দারোয়ান ; প্রতিটি গার্লস স্কুলও কলেজ পিছু ৩ জন করে দারোয়ান নিয়োগ করা হবে । এদের দুজনের ডিউটি হবে স্কুলের গেটের সামনে মাটিতে শুয়ে থাকা, যাতে স্কুল ও কলেজের মেয়েরা তাদের পায়ের তলায় মাড়িয়ে স্কুলে প্রবেশ করতে পারে । মেয়েরা ইচ্ছা হলে তাদের জামায় , মুখে বা এমনকি জিভের উপর ইচ্ছেমত জুতোর তলা মুছে যাতে জুতো পরিষ্কার করে নিতে পারে স্কুলে ঢোকার আগে, এমনকি ইচ্ছে হলে দারোয়ানদের মুখে লাথি মারতে পারে ইচ্ছেমত, তাই এই বিশেষ অতিরিক্ত দারোয়ান পদের সৃষ্টি করা হবে । মেয়েরা যে শ্রেষ্ঠ লিঙ্গ বা সুপিরিওর সেক্স, সেটা প্রত্যেক মেয়েই এর ফলে নিশ্চিতভাবে বুঝতে পার্বে বলে বিশেষজ্ঞদের অভিমত । অপর দারোয়ানকে স্কুল গেট পাহারা দিতে হবে। প্রত্যেক মেয়ে স্কুলে ঢোকার সময় সে তার সামনে হাটু গেড়ে বসে তাকে স্যালুট করে তার জুতোয় একবার করে চুম্বন করতে বাধ্য থাকবে। জুতো পালিশ কর্মী ; প্রতি গার্লস স্কুল ও কলেজে প্রতি ৪০ জন ছাত্রী পিছু একজন করে, অর্থাৎ ১০০০ জন ছাত্রী যুক্ত স্কুল বা কলেজে ২৫ জন করে জুতো পালিশ কর্মী নিয়োগ করা হবে । মেয়েদের ইচ্ছানুযায়ী তারা মেয়েদের জুতো ব্রাশ দিয়ে বা মেয়েরা চাইলে তাদের জুতোর উপর ও তলা উভয়ই জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করতে বাধ্য থাকবে । মেয়েরা যেকোন ভাবে তাদের আঘাত বা অপমান করার অধিকার পাবে । মেয়েদের যেকোন আদেশ পালনে বিন্দুমাত্র আপত্তি করলে সঙ্গে সঙ্গে চাকরি চলে যাবে । সাধারন সেবক ; প্রতি ২০ জন ছাত্রী পিছু একজন করে, অর্থাৎ ১০০০ জন ছাত্রী পিছু ৫০ জন করে সাধারন সেবক নিয়োগ করা হবে । ছাত্রীদের ইচ্ছানুযায়ী যেকোনভাবে তাদের সেবা করতে বাধ্য থাকবে এরা । ছাত্রীদের ব্যাগ বহন করা, তাদের ফাই ফরমাস খাটা, তাদের হাতে অপমানিত হয়ে ছাত্রীদের মানসিক আনন্দ দেওয়া সহ যেকোন অপমানজনক কাজ করতে এরা বাধ্য থাকবে । ক্লাস চলাকালীন মেয়েরা ইচ্ছামত এদের মুখের উপর জুতো পড়া পা রেখে এদের জিভের উপর জুতোর তলা ঘষে পরিষ্কার করতে করতে ও এদের দিয়ে পা টেপাতে টেপাতে ক্লাস করতে পারবে । পুরুষ শিক্ষক ; প্রতি ১০০০ জন ছাত্রী পিছু স্কুল ও কলেজ গুলোতে অতিরিক্ত ১০ জন করে পুরুষ শিক্ষক নিয়োগ করা হবে । এরা প্রতিষ্ঠানের সব ছাত্রীকে প্রভু বলতে বাধ্য থাকবে । ছাত্রীদের দেখলে সম্মান প্রদর্শনের জন্য উঠে দাঁড়ানো, ক্লাস শুরুর আগে প্রত্যেক ছাত্রীর জুতো পড়া পায়ের উপর মাথা ঠেকিয়ে ভক্তিভরে প্রনাম করা সহ ছাত্রীদের যেকোন আদেশ মানতে এই পুরুষ শিক্ষকেরা বাধ্য থাকবে । ছাত্রীরা নিজেদের ইচ্ছানুযায়ী যেকোনভাবে এই শিক্ষকদের দিয়ে চাকরের মতো নিজেদের সেবা করিয়ে নিতে পারবে । এছারাও নতুন আইনের ফলে ছেলেদের স্কুল ও কলেজের ছেলেরা প্রতি সোম, বুধ ও শুক্রবার নিকটবর্তী মেয়েদের স্কুলে গিয়ে সম্পুর্ন স্কুল চলার সময় ধরে চাকরের মতো মেয়েদের সেবা করতে বাধ্য থাকবে । অতি নারীবাদীদের মতো সমাজ বিশেষজ্ঞরাও এই নতুন আইন সহ সরকারের সিদ্ধান্তকে সাদর আমন্ত্রন জানাচ্ছেন। তাদের মতে এর ফলে সমাজে মেয়েদের সম্মান আরও বাড়বে ও কালক্রমে নারীজাতিকে দেবীরুপে স্থান দিতে সাহায্য করবে । ( ফেমডম এন্টারটেইনমেন্টের জন্য লিখিত ১০০% মিথ্যা কাল্পনিক খবর)।

Thursday 1 July 2021

অশরীরি

( কাল্পনিক ফেমডম সিনেমার রিভিউ) বাংলা ফেমডম নিউজ ওয়েব ডেস্ক, আজকের খবর ; নিজস্ব প্রতিবেদন: সুপারহিট "মায়াবী"র পর পরিচালক অর্নবের দ্বিতীয় সিনেমা "অশরীরী" মুক্তি পেয়েছে গত সপ্তাহে। প্রথম ছবির মত এই ছবিটিও দর্শকদের মুগ্ধ করে দুই বাংলার বক্স অফিসে ঝড় তুলতে শুরু করেছে। মায়াবীর মত "অশরীরী"ও অতিপ্রাকৃত ঘটনা অবলম্বনে তৈরি সুপারন্যাচারাল ফেমডম থ্রিলার। মূল চরিত্রে অভিনয় করেছেন জাভেদ হাসান জয়, রিত্বিকা, সাবাইনা আখতার সিমি, জ্বলন্ত খলিল, ও কৌস্তভ। সিনেমার শুরু হয় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার জয় ও কর্ম জগতের বাইরে তার একাকিত্ব নিয়ে। কাজের বাইরে তার দিন কাটে নির্বান্ধব একাকিত্বে। সে বিয়েও করবে না, কারন সে ভোগে এক্সট্রিম রিজেকশন ফোবিয়ায়। বউ তাকে ভালবাসবে না, তাকে তাচ্ছিল্য করবে, তার মধ্যে এমন কিছু নেই যাতে কেউ তাকে ভালবাসবে এইরকম নেগেটিভ চিন্তা তাকে পিষে মারতে থাকে, তাই সে কাল্পনিক ফেমডম জগতে সময় কাটায়। ক্রমে একদিন অনলাইনে একটি বিজ্ঞাপন চোখে পরে তার। ৯৯% মানুষের মত গঠনের সেক্স বা লাভ পার্টনার ডলের বিজ্ঞাপন। এই পুতুলের চামড়া পুরোপুরি মানুষের মত, নারী পুতুল হলে তার দেহ স্পর্ষ করে কেউ নাকি বুঝতে পারবে না সে জীবিত না পুতুল। কিছু বিশেষ রেকর্ডেড বাক্য সে সময় উপযোগী স্থানে ব্যবহার করতে পারবে মানুষের মত। এর সাথে অত্যধুনিক মাত্রায় আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স থাকবে তার। দেখতে হবে হুবহু মানুষের মত। কেউ বেশি অর্থ খরচে রাজি থাকলে তার চাহিদা মত গড়নে পুতুল বানিয়ে চীন থেকে যেকোন দেশে সাপ্লাই করা হবে। এই অবস্থায় দেখা যায় জয় মধ্য তিরিশের জয় তার শৈশবের পরিচিত সিমির গড়নে পুতুল বানানোর অর্ডার দেয়। যার মুখ, চেহারা হবে অবিকল সিমির মত। সেক্স ডল না, ডমিনেটিং ডল। যে পুতুল তাকে ডমিনেট করতে বা মারতে পারবে। অন্যরকম চাহিদা ও বিশেষ চেহারা বানানোর জন্য প্রচুর খরচ হওয়া সত্বেও তাতে রাজি হবে জয়। এর মাঝে মাঝে ফ্লাশব্যাকে জয়ের ছোটবেলার ঘটনা দেখানো হবে। জয়ের ছোটবেলার চরিত্রে অভিনয় করেছে কৌস্তভ। জয় চিরদিনই মুখচোরা ছেলে, তার বন্ধু কম, বেশি কথা বলতে পারে না। তার বন্ধুও চিরদিন কম ছিল, গার্লফ্রেন্ডের তো প্রশ্নই নেই। সিমি তার চেয়ে প্রায় ৭ বছরের ছোট ছিল। তাদের পাশের বাড়িতে থাকত। সিমি ছিল সুন্দরী, আউটগোয়িং, টমবয় টাইপের মেয়ে। ছোটবেলায় নিজে থেকে সে জয়কে মারত। সিমির হাতে এই মার খাওয়া ভিশন উপভোগ করত জয়। সিমির বয়স যখন ৮-৯ থেকে ১১ পর্যন্ত, আর জয়ের ১৫-১৬ থেকে ১৮, ততদিন পর্যন্ত রেগুলার সিমি জয়কে ডেকে চড়, লাথি মারত। ছোট্ট সিমির হাতে জয়ের অত্যাচারের অনেক দৃশ্য দেখানো হবে প্রায় ২৫ মিনিট ধরে। জয়ের গালে থাপ্পর মারা, মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারার দৃশ্য থেকে জয়ের জিভে সিমির জুতোর তলা মোছার দৃশ্যও বাদ যাবে না ছবিতে। এরপর জয় ১৮ বছর বয়সে স্কুল পাশ করে ইঞ্জিনিয়ারিং এ চান্স পেয়ে বাইরে পড়তে চলে যাবে। প্রথম এক বছর পড়াশোনার চাপে বেশি বাড়ি আসতে পারত না সে অত দূর থেকে। ১ বছর পর যখন সে ভিশন মিস করবে সিমিকে, তার হাতে অত্যাচারিত হওয়াকে, তখন বাড়ি ফিরে সে দেখবে সিমিরা বাড়ি বিক্রী করে চলে গেছে। এরপর তার সিমির সাথে আর দেখা হবে না প্রায়। কয়েক বছর পর সে শুনবে সিমি কমিটেড হয়ে গেছে, নিজের লাইফ নিয়ে বিজি আছে। সিমির কাছে অত্যাচারিত হওয়ার আনন্দ সে খুব মিস করলেও আর তাকে সে বিরক্ত করবে না ঠিক করবে। জয় পুতুল পেতে প্রথম এক সপ্তাহ সে পুতুলটাকে খুব ভালবেসে ফেলবে। দেখতে হুবহু সেই সিমির মত, স্পর্শ করে বোঝাই যায় না এ রক্ত মাংসের মানুষ না! প্রোগ্রামিং মত সে জয়কে চড় লাথিও মারবে। কিন্তু ক্রমে জয়ের মনে হবে এ শুধু পুতুল না। পুতুল হলে ব্যাটারি রিমুভ করার পরেও সে হাত নাড়ছে কি করে? ক্রমে আতংক বাড়তে থাকবে জয়ের মনে। সে ব্যাটারি খুলে রাখবে পুতুলের। আর আতংকের সাথে দেখবে, সে শুধু হাতই নাড়ছে না, হাটছে, তাকে মারছে, হুকুম করছে অল্প! যেই কথা প্রোগ্রামিংয়ে ঢোকানো নেই সেই কথাও বলতে শুরু করেছে পুতুল! আত্মায় আগে বিশ্বাস না করলেও ক্রমে তার মনে হবে এর উপরে সত্যিই কোন অশরীরী ভর করেছে। এর হাত থেকে তার বাঁচার একমাত্র উপায় একে অনেক দূরে ফেলে আসা। কিন্তু যেই পুতুলকে দেখতে সম্পুর্ন সিমির মত তাকে সে ফেলবে কি করে? ক্রমে সে ঠিক করবে যা আছে তার কপালে তাই হবে। এই হুবহু সিমির মত দেখতে পুতুল তার প্রান নিলেও সে খুশি! সিনেমার এই গা ছমছমে ভয়ের অংশটি দারুন উপভোগ্য। পুতুল ক্রমে তার উপর সম্পুর্ন নিয়ন্ত্রন দেবে। একদিন তাকে দিয়ে জোর করে ড্রাইভ করিয়ে উত্তর ইউরোপের দেশ স্টেপ্টোনিয়ার ভিসা করিয়ে নিয়ে আসবে। তারপর তাকে একরকম বাধ্য করে স্টেপ্টোনিয়ার এক কম্পানিতে চাকরি নিয়ে সেই দেশে যেতে বাধ্য করবে। এতদিনে পুতুল ক্রমে অনেক কথাও বলতে শুরু করবে। ক্রমে সব রহস্য প্রকাশ হবে জয়ের কাছে। পুতুলের উপরে যার আত্মা ভর করেছে সে আর কেউ না, মৃত সিমির আত্মা! ক্রমে সিমির সেই আত্মা তাকে পুরো ঘটনা খুলে বলবে। ১৩ বছর বয়সে সে কমিটেড হয়েছিল ক্লাসমেট রাজার সাথে। কিন্তু ১৬ বছর বয়সে তার বাবা হঠাত মারা যায়, ফলে তার বয়স ১৮ এ পরতেই তার জেঠু জোর করেই তার বিয়ে দিয়ে দেয় স্বপন নামে ২৮ বছরের এক লোকের সাথে। বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই স্বপন তার উপরে অত্যাচার শুরু করে। সেই অত্যাচার অনেক বাড়ে তাদের মেয়ে রিমির জন্মের পরে। কালো স্বপনের সাথে ফর্শা রিমির গায়ের রঙ বা চেহারায় মিল না থাকায় স্বপনের সন্দেহ হয়েছিল সে তার সন্তান নয় হয়ত। চুড়ান্ত অবিশ্বাসী স্বপন একদিন হত্যা করে সিমিকে। এখন সে থাকে স্টেপ্টোনিয়ায়, নতুন বউ নিয়ে। রিমিও তাদের সাথে থাকে। স্বপন রিমির উপরে এখনও ভয়ানক অত্যাচার করে। সিমি চায় এর বদলা নিতে। সে এতদিন কোন উপায় পাচ্ছিল না। কিন্তু তার মত দেখতে এই পুতুল আসার পর তার উপরে ভর করে ক্রমে পুতুল দেহ নিয়ে কথা বলা, চলাফেরা সে রপ্ত করে। তাছাড়া এত বছর পরে যেখানে তার লাভার রাজাও তাকে ভুলে সংসার করছে, সেখানে তার প্রতি জয়ের এই টান তাকে বিশ্বাস যুগিয়েছে, রিমিকে পরে কার হাতে মানুষ করার দায়িত্ব দিয়ে সে শান্তি পাবে সে সেটাও খুজে পেয়েছে। এরপর সিমির অশরীরী আত্মার সাথে মিলে কিভাবে জয় হত্যা করবে স্বপনকে সেটা নিয়েই এগোয় পরবর্তী গল্প। টানটান থ্রিলারের শেষে স্বপনের মৃত্যু হয়। অত্যাচারিত রিমিকে শেষে স্টেপ্টোনিয়ার আইন মেনে দত্তক নেয় জয়। সিমি শেষে বলে, " ভেবেছিলাম এই কাজ সেরে আমি মুক্তি পাব। কিন্তু ইচ্ছা করছে না। যতদিন তোরা আছিস , এই পুতুলের মধ্যেই থাকব আমি। রিমি আর তোর সাথে সুখের সংসারের সাধ নেব। আর যে আমার স্পর্শ আর আমার হাতে অত্যাচার তুই মিস করেছিস আমি ১১ বছরে পরার পর থেকে, সেটাই রিমির মাধ্যমে পুরন করাব আমি। রিমিকে দেখতে হুবহু সেই বয়সী আমার মত, আর ওর বয়সও ১১ হবে কিছুদিন পরেই। এখন তুই ওর বাবা, আর সেই সাথে ওর চাকর আর দাসও। তুই ওর যত্ন নিবি ওর বাবার মত, সেই সাথে মারও খাবি ওর হাতে, যেইভাবে ২০ বছর আগে খেতিস আমার হাতে!" সিনেমার শেষ হবে রিমির হাতে জয়ের অত্যাচারিত হওয়ার দৃশ্য দিয়ে। রিমির চরিত্রেও অভিনয় করেছে সাবাইনা আখতার সিমি, আর সিমির বড়বেলার অশরীরী চরিত্রে রিত্বিকা। দুজনেই অপুর্ব অভিনয় করে মন ভরিয়ে দিয়েছেন দর্শকদের। বিশেষ করে জয় বা কৌস্তভের উপরে অকথ্য অত্যাচারের দৃশ্যে। পরিচালক ২ ঘন্টা ২০ মিনিটের সিনেমায় প্রায় ৫০ মিনিট ধরে পর্দায় শুধু সিমি আর রিত্বিকার হাতে জয় ও কৌস্তভের মার খাওয়ার দৃশ্য দেখিয়েছেন, সেখানে সিমি বা রিমির ইচ্ছার বিরুদ্ধে স্বপনের অত্যাচারের একটি দৃশ্যও সরাসরি না দেখিয়ে শুধু সিমির মুখ দিয়ে বলিয়েছেন। গোটা সিনেমাটিই অনবদ্য, অভিনয় থেকে মিউজিক, সিনেমাটোগ্রাফি থেকে গল্প সবই অসাধারন। তবে অবশ্যই সিনেমার সবচেয়ে বড় আকর্শন ওই ৫০ মিনিট, যেখানে সিমি ও রিত্বিকার হাতে পুরুষদের অকথ্যভাবে অত্যচারিত হতে দেখা যাবে। গলা টেপা, চড়, ঘুষি, লাথি, চাবুক, ফেমডমের কোন উপকরনই সিনেমায় বাদ দেন নি পরিচালক। আর দর্শকদের তা কত ভাল লেগেছে তার প্রমান দিচ্ছে বক্স অফিস। দুই বাংলা মিলে এক সপ্তাহতেই ১০০ কোটি ছাড়িয়েছে এই অতিপ্রাকৃত ফেমডম থ্রিলারটি। ( এই পেজের সমস্ত পোস্টই এন্টারটেইনমেন্টের জন্য লিখিত ১০০% ফেক/মিথ্যা। এটিও অন্য পোস্টের মতই ১০০% মিথ্যা সংবাদ, শুধু ফেমডম পছন্দ করা পাঠকদের উপভোগের জন্য লিখিত)।

Tuesday 1 June 2021

ফেমডম পঞ্চায়েত

ফেমডম পঞ্চায়েত ঘোষিত হল। ওয়েব ডেস্ক, আজকের খবর ; নিজস্ব প্রতিবেদন; নিজেদের দেশের প্রথম ফেমডম পঞ্চায়েত বলে ঘোষনা করল মেদিনিপুর জেলার খাপরা পঞ্চায়েত। এই পঞ্চায়েত এলাকায় যে কোন মেয়ে দেবী ও ছেলেরা ক্রীতদাস হিসাবে গন্য হবে এখন থেকে। ছেলেদের ভোটাধিকার সহ সমস্ত মানবাধিকারই আর থাকবে না বলে জানিয়েছেন পঞ্চায়েত প্রধান সায়নী বসু। গোটা দেশেই অতি নারীবাদীদের দাবীতে ক্রমশ ফেমডম মেনে নিতে বাধ্য হচ্ছে সরকার। তবে দেশের কোন অঞ্চলে সম্পুর্ন ফেমডম আইন বলবত হওয়ার ঘটনা এই প্রথম। এলাকার সব বয়েজ স্কুল তুলে দেওয়া হচ্ছে আজ থেকেই। স্কুলের ছেলেদের এখন থেকে দায়িত্ব হবে মেয়েদের স্কুলে গিয়ে মেয়েদের যেভাবে হোক সেবা করা তাদের চাহিদা অনুযায়ি। সব মেয়েদের জুতো জিভ দিয়ে চেটে পরিষ্কার করা এখন থেকে ছেলেদের দায়িত্ব বলে গন্য হবে। দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হলে উপযুক্ত শাস্তি হবে। মেয়েরা ইচ্ছামত যেকোন ছলেকে চড় , থাপ্পর বা জুতো পড়া পায়ে মুখে লাথি মারতে পারবে যতখুশি, জানান পঞ্চায়েত প্রধান সায়নী বসু। প্রত্যেক বাড়িতেও এখন থেকে ফেমডম আইন বলবত হবে বলে তিনি জানান। বাড়ির মেয়েরা দেবী ও ছেলেরা ক্রীতদাস বলে পরিগনিত হবে। প্রত্যেক ভাইয়ের দায়িত্ব হবে প্রভুজ্ঞানে বোনেদের সেবা করা, বাবারাও মেয়েদের সেবা করতে বাধ্য থাকবে বলে তিনি জানান। প্রসঙ্গত, সাক্ষাতকার দেওয়ার সম্পুর্ন সময় ২২ বছর বয়সী সুন্দরী পঞ্চায়েত প্রধান সায়নী বসু তার জুতো পড়া পা দুটি একটি ছেলের মুখের উপর রেখে সাক্ষাতকার দিয়েছেন। এই পুরো ২ ঘন্টা সময় ধরে ছেলেটি ভক্তিভরে সায়নীর পা টিপেছে, আর সায়নী তার বার করা জিভের উপর জুতোর তলা ঘষে পরিষ্কার করেছে। বহুবার সায়নী লাথিও মেরেছে ছেলেটির মুখে। সাক্ষাতকার শেষে এই বিষয়ে প্রশ্ন করায় সায়নী মুচকি হেসে জানান, ছেলেটি তার নিজের ৫ বছরের বড় দাদা, যাকে তিনি ছোট থেকেই সবার সামনে ক্রীতদাসের মতো ব্যবহার করে আসছেন। ( ফেমডম এন্টারটেইনমেন্টের জন্য লিখিত ১০০% মিথ্যা কাল্পনিক খবর)।

Saturday 1 May 2021

তনুশ্রী আর দাদা

আগের সপ্তাহে আমি ক্লাস টেস্টে কম পেয়েছিলাম বলে মন খারাপ ছিল । আমি বাড়ি ফিরতে দাদা আমার পায়ের কাছে বসল জুতো খুলতে । আমি ওর মুখে লাথি মারলাম সপাটে, আর বল্লাম, - তুই ভাল করে পরাসনি বলে টেস্টে কম পেয়েছি । আজ তোর কপালে দুঃখ আছে । দাদা সঙ্গে সঙ্গে আমার পায়ে পরে আমার জুতোর উপর চুমু খেয়ে ক্ষমা চাইতে লাগল । আমি দাদার মাথার উপর জুতো পরা ডান পা টা তুলে স্কার্টে লাগানো বেল্টটা খুললাম । তারপর খুব জোরে জোরে বেল্ট দিয়ে মারতে লাগলাম দাদার পিঠে । দাদার চিতকারে মা এ ঘরে চলে এল । মায়ের সামনেই আমি দাদার পিঠে বেল্ট দিয়ে মারতে লাগলাম আর ওর মাথায় লাথি মারতে মারতে ওকে সোজা করে শোয়ালাম । তারপর ও যাতে আর চিতকার করতে না পারে তাই আমার সাদা স্কুল জুতো পরা ডান পা ওর ঠোটের উপর রেখে মায়ের সামনেই ওর বুকে বেল্ট মারতে লাগলাম । আর ওর মুখ, নাক, ঠোট, কপাল সবজায়গায় জুতো পরা পায়ে লাথি মারতে লাগলাম জোরে জোরে । দাদা ভয়ে আমার জুতোর তলায় চুমু খেতে খেতে আমার কাছে বিনা কারনে ক্ষমা চাইতে লাগল । কাল সকালে উঠেই দাদা আমার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করল । তারপর আমি ফ্রেশ হয়ে আসার পর আমাকে টিফিন করে এনে দিল । আমি টিফিন খেতে লাগলাম, আর দাদা একটা গামলা আর জল এনে আমার পা ধুয়ে জল খেল । তারপর আমাকে সাষ্টাঙ্গে প্রনাম করে দাদা আমার চটি পরা পায়ের তলায় শুয়ে পরল , আমি আমার চটি পরা পা দুটো আমার ৩ বছরের বড় দাদার মুখের উপর রাখলাম । আমার পা টিপতে টিপতে দাদা আমার চটির তলা জিভ দিয়ে চেটে পরিষ্কার করে দিল । দুপুরে আমি স্কুল থেকে ফিরলাম আমার এক বান্ধবীকে নিয়ে । আমার দাদা আমাদের জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করল । আমি দাদার মাথায় লাথি মেরে ওকে আমার পায়ের তলায় শুয়ে পরতে বললাম । দাদা তাই করল । আমি চেয়ারে বসে আমার দাদার মুখের উপর আমার স্নিকার পরা পা দুটো তুলে দিলাম । আমার জুতোর তলা দাদার মুখের উপর ঘষতে লাগলাম । আমার বান্ধবী চৈতালী আমার দাদার বুকে জুতো পরা পা রেখে বসল । দাদা পালা করে আমাদের দুজনের পা টিপে দিতে লাগল । একটু পরে আমি দাদার নাকের উপর জোরে একটা লাথি মেরে দাদাকে বললাম ওর জিভটা বার করে দিতে । দাদা তাই করল । আমি দাদার জিভে আমার জুতোর তলার ময়লা মুছতে লাগলাম । দাদা আমার জুতোর তলার ময়লা পুরো গিলে খেয়ে নিল । প্রথমে ডান জুতোর তলা ,তারপর বা জুতোর তলা দাদার জিভে ঘষে পুরো পরিষ্কার করে ফেললাম । এরপর চৈতালী আমার জায়গায় বসে দাদার জিভে ঘষে ওর জুতোর তলা পরিষ্কার করে নিল । এরপর দাদার গলায় একটা বেল্ট পরিয়ে আমরা ওর পিঠে চড়ে ছাদে গেলাম । ছাদে গিয়ে আমরা মেঝেতে একটা একটা বিস্কুট ছুড়ে জুতোর তলায় মাড়িয়ে গুড়ো করে সেটা দাদাকে দিয়ে চাটাতে লাগলাম । দাদা জিভ বার করে আমাদের পায়ে মাড়ান বিস্কুট চেটে খাওয়ার চেষ্টা করতে লাগল, আর আমরা জুতো পরা পায়ে দাদার মুখে, মাথায় জোরে জোরে লাথি মারতে লাগলাম, যাতে দাদা সহজে চেটে বিস্কুট খেতে না পারে । এরপর আমরা ছাদে চেয়ারে বসলাম আর দাদা আমাদের পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসল । পাশের বাড়ির লোকেদের চোখের সামনেই আমরা দুই বান্ধবী আমাদের দাদার মুখে জুতো পরা পায়ে জোরে জোরে লাথি মারতে লাগলাম।

Thursday 1 April 2021

মহাপ্রভু কলেজ

মহাপ্রভু কলেজে মহাপ্রভু রুপে ছেলেদের দ্বারা পুজিত হল মেয়েরা: ওয়েব ডেস্ক, আজকের খবর ; নিজস্ব প্রতিবেদন; উত্তর ২৪ পরগনার হাবড়ার মহাপ্রভু কলেজে ক্রীসমাস উপলক্ষে কাল বিকেলে এক অনুষ্ঠানের আয়জন করা হয়েছিল। এই অনুষ্ঠানে মুখ্য অতিথি হিসাবে আমন্ত্রিত ছিলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী ও রিত্বিকা। কলেজের ছাত্র সংসদের নেতৃত্বে এই উপলক্ষে কলেজের ছাত্ররা ঠিক করেন বিশেষ রুপে সংবর্ধনা দিয়ে সম্মান জানানো হবে এই দুই সুন্দরী অভিনেত্রীকে। বিকেল ৪ টেয় রিত্বিকা ও শুভশ্রীর আসার সময় হতে কলেজের গেট থেকে মুল অনুষ্ঠান মঞ্চ অবদি লাইন দিয়ে পরপর মাটিতে শুয়ে পরে কলেজের ছেলেরা। দুই অভিনেত্রী উপস্থিত হতে তাদের গাড়ি ঠিক সেই লাইনের সামনে থামানো হয়। দুই অভিনেত্রীকে অনুরোধ করে বলা হয় তাদের সম্মানে এই মানব রেড কার্পেট পাতা হয়েছে। তারা যেন দয়া করে এই সম্মান গ্রহন করেন ও শুধু মাটিতে শুয়ে থাকা ছেলেদের মুখের উপর পা রেখে গাড়ি থেকে মঞ্চে ওঠেন। দুই অভিনেত্রী আনন্দের সাথে এই প্রস্তাব গ্রহন করেন। তাদের গাড়ি ও মঞ্চের দুরত্ব ছিল প্রায় ৫০০ ফুট। আর এই দুরত্ব জুড়ে মাটিতে পিঠ রেখে শুয়ে ছিল কলেজের অন্তত ৪০০ ছাত্র। প্রথমে গাড়ি থেকে নেমে প্রথম ছেলেটির মুখের উপর দাড়ান শুভশ্রী। এরপর তিনি পরের ছেলেটির মুখের উপর পা দিয়ে এগিয়ে গেলে রিত্বিকাও গাড়ি থেকে নেমে প্রথম ছেলেটির মুখের উপর দাড়ান। শুভশ্রীর পরনে ছিল কালো টিশার্ট, সাদা ট্রাউজার ও পায়ে কালো বুট জুতো। আর রিত্বিকার পরনে ছিল লাল- সাদা টপ, ফেডেড জিন্স ও পিংক- সাদা স্নিকার। জুতো পরা পায়ে দুই সুন্দরী অভিনেত্রী একের পর এক মাটিতে শুয়ে থাকা ছেলের মুখের উপর জুতো পরা পা রেখে এগিয়ে যেতে থাকেন মঞ্চের দিকে। মাঝে মাঝেই জুতো পরা পায়ে জোরে জোরে লাথি মারতে থাকেন পায়ের তলায় শুয়ে থাকা ছেলেদের মুখে। ছেলেদের জিভের উপর ঘসে দুজনেই নিজেদের জুতোর তলাও পরিস্কার করে নেন। মঞ্চে উঠে শুভশ্রী ও রিত্বিকা দেখেন তাদের সম্মানে রেড কার্পেট হিসাবে মঞ্চের উপর পিঠ রেখে কলেজের ছাত্রদের বদলে শুয়ে আছে কলেজের অধ্যাপকেরা, যাতে তারা অধ্যাপকেদের মুখের উপর জুতো পরা পা রেখে এগিয়ে গিয়ে তাদের আসনে বসতে পারেন। শুভশ্রী ও রিত্বিকা তাই দেখে খুশি মনে অধ্যাপকেদের প্রত্যেকের মুখের উপর জুতো পরা পা রেখে এগিয়ে যান তাদের বসার আসনের দিকে। অধ্যাপকেদের প্রত্যেকের মুখে লাথিও মারেন এই দুই সুন্দরী অভিনেত্রী। নরম গদিতে মোড়া আসনে শুভশ্রী বসেন কলেজের ভাইস প্রিন্সিপালের মুখের উপর বুট জুতো পরা পা রেখে। অন্যদিকে তার পাশেই রিত্বিকা বসেন কলেজের প্রিন্সিপালের মুখের উপর স্নিকার পরা পা রেখে। দুই সুন্দরী অভিনেত্রীর সম্মানে নিজেদের জিভ পাপোষের মত বাইরে বার করে দেন কলেজের প্রিন্সিপাল ও ভাইস প্রিন্সিপাল। তাদের বার করে দেওয়া জিভের উপর নিজেদের জুতোর তলা ঘসতে ঘসতে শুভশ্রী ও রিত্বিকা বলেন, - এই কলেজের নাম মহাপ্রভু কলেজ। তবে দু:খের ব্যাপার হল, কলেজের এই নামকরনের কারন আজ বেশিরভাগেরাই ভুলে গেছে। এই নামকরনের মাধ্যমে এটাই প্রকাশিত হচ্ছে একসময় এই দেশে প্রত্যেক মেয়েই ছেলেদের কাছে মহাপ্রভু রুপে পুজিত হত। এখন আমরা যেভাবে এই কলেজের প্রিন্সিপাল ও ভাইস প্রিন্সিপালের মুখের উপর জুতো পরা পা রেখে বসে ওদের জিভের উপর জুতোর তলা ঘসছি, একসময় এই দেশে যেকোন মেয়ে যেকোন ছেলের সাথে এরকম করতে পারত। শুভশ্রী ও রিত্বিকা আরও বলেন, শুধু আমাদের মত অভিনেত্রীদের সেবা করেই এই কলেজের ছেলেদের দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না। দেশে নারীপুজার সেই পুরনো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনার মহান দায়িত্ব এদেরই কাঁধে নিতে হবে। কলেজের প্রতিটি মেয়ে সহ নিজেদের বাড়ির ও পাড়ার প্রতিটি মেয়েকে দেবীজ্ঞানে মহাপ্রভুরুপে ছেলেরা পুজো করলে তবেই এই কলেজের নামকরন সার্থকতা পাবে। এই উপলক্ষ্যে তারা কলেজের প্রতিটি মেয়েকে আহ্বান জানান যাতে তারাও উনাদের মত কলেজের ছেলেদের মুখের উপর জুতো পরা পা রেখে হেঁটে মঞ্চে উঠে আসেন ও কলেজের পুরুষ অধ্যাপকেদের মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মেরে ও তাদের জিভের উপর জুতোর তলা মুছে পরিস্কার করে কলেজের নামকরনের সার্থকতা প্রমান করে গোটা দেশের কাছে নারীজাতিকে দেবীরুপে তুলে ধরেন। ঘোষনার পরই কলেজের মেয়েরা একের পর এক কলেজের ছেলেদের মুখের উপর জুতো পরা পা রেখে হেঁটে এসে মঞ্চে ওঠেন। মঞ্চে ওঠার আগে তারা ইচ্ছা মত লাথি মারেন কলেজের ছেলেদের মুখে। মঞ্চে উঠে সাংবাদিকদের সামনেই তারা জুতো পরা পায়ে অধ্যাপকেদের মুখের উপর লাফাতে লাফাতে বিজয় উল্লাস করতে থাকেন। তারা নিজেদের কলেজের অধ্যাপকেদের মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারতে থাকেন ও তাদের জিভের উপর ঘসে নিজেদের জুতোর তলা পরিস্কার করে নেন। কলেজ থেকে কোলকাতায় ফেরার আগে সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে শুভশ্রী ও রিত্বিকা বলেন আজ এই কলেজের নামকরন সার্থক হল। আজ থেকে এই কলেজের প্রতিটা ছাত্র ও পুরুষ অধ্যাপক, ছাত্রী ও অধ্যাপিকাদের দেবী বা মহাপ্রভুর মত সম্মান করবে, তাই এর নাম মহাপ্রভু কলেজ। আর আজ সারাদেশ সহ গোটা পৃথিবীর ইতিহাসের এক গুরুত্বপুর্ন দিন। মেয়েদের ভবিষ্যত পৃথিবীতে কিভাবে সম্মান করা হবে তা আজ এই কলেজের অনুষ্ঠান মঞ্চে প্রথমবারের মত দেখল সারা বিশ্ব। ( Fantasy femdom news/ ফেমডম এন্টারটেইনমেন্টের জন্য লিখিত ১০০% মিথ্যা কাল্পনিক খবর)।

Monday 1 March 2021

মিস্ট্রেস মারজানা ও গোলাম হাসিব

মিস্ট্রেস মারজানা ও গোলাম হাসিব part 1 লেখক - Hasib Ahmed হাসিব সারাদিন অফিস করলেও বাসায় যাওয়া হয়না। কারণ সারাদিন যতই কাজই করুক তার কোন মূল্য নেই।কারণ বেঁচে থাকার জন্য তার চাকুরী করাই লাগবে। কিন্তু চাকুরীর চেয়েও বড় দায়িত্ব তার কাছে রাতের চাকরি। মানে মিস্ট্রেস মারজানার সেবা করা। মিস্ট্রেস মারজানা কিছুদিন আগেও হাসিবের বন্ধু ছিলো। কিন্তু হাসিবের বন্ধুত্ব মারজানা ম্যামের পায়ের সৌন্দর্যের কাছে হার মানে। দীর্ঘদিন ধরেই হাসিব মারজানার পায়ের ভক্ত। তার স্বপ্ন যেকোনোভাবেই হোক মারজানার সেবা করা। কিন্তু হাসিব তা কখনোই মারজানাকে বলার সুযোগ পায়নি। কিছুদিন আগে হাসিব গোপনে মারজানা ম্যামের পায়ের ছবি তুলছিল যা ম্যাম দেখে ফেলে। ম্যাম জানতে চাইলে হাসিব মারজানা ম্যামের পায়ের প্রতি দীর্ঘদিনের দুর্বলতার কথা স্বীকার করে।মারজানা ম্যাম অবাক হয়ে যায় বন্ধুর এমন আচরণে। পরদিন ম্যাম পায়ের প্রতি মানুষের কেন আকর্ষণ হয় তা গুগল করলেন। তিনি জানতে পারলেন যারা মেয়েদের পা লাইক করে তারা ফুট ফেটিসিজম পছন্দ করে।যার একটা ধাপ হলো ওই নারীর পা পছন্দ করা না শুধু। তার সেবা করে তাকে খুসি রাখাও। মানে ফেমডম। কিন্তু যারা পা পছন্দ করে সবাই তো ফেমডম পছন্দ নাও করতে পারে। তাই মারজানা ম্যাম চিন্তা করল তিনি হাসিব ফেমডম পছন্দ করে কিনা তা যাচাই করবেন। মানে তিনি হাসিবকে তার সেবক বানাবেন যদি হাসিব ফেমডম পছন্দ করে। কয়েকদিন পর হাসিব আবার মারজানার সাথে দেখা করার জন্য তার বাসায় যায়।গিয়ে দেখে বাসায় কেউ নেই। মারজানা মেম তার বিচানায় শুয়ে আছেন। হাসিব রুমে ডুকে মেমের সাথে দেখা করার পর একটু লজ্জা পাচ্ছিলেন কথা বলতে।লজ্জা ম্যামও পাচ্ছিলেন কিছুটা। কিন্তু মেম চিন্তা করলেন হাসিবকে তার পায়ের গোলাম বানাবেন।তাকে আর বন্ধু রাখবেন না।কারণ একটা বন্ধুর চেয়ে একটা গোলাম লাইফে অনেক মূল্যবান। মেম বললেন তুই আমার পা কতটা পছন্দ করিস। হাসিব বলে অনেক অনেক। তাহলে আমার পা টা একটু ব্যাথা করছে। ম্যাসেজ করে দিবি? হাসিব অনেক খুসি হয়ে গেলো। এটা যেন স্বপ্ন পূরণের থেকেও বেশি কিছু। হাসিব মেম এর পায়ের তলায় বসে পড়লো। তখন বাজে রাত নয়টা। ম্যাসেজ করতে করতে হাসিব ভুলেই গেলো তার বাসায় যাওয়ার কথা।রাত বেজে গেলো ১২ টা।যেহেতু বাসায় কেউ নেই তাই বাসায় কোন শব্দও নেই। মারজানা মেম তার বিচানায় আরামে ঘুমাচ্ছে।হঠাৎ ঘুম থেকে উঠে থেকে হাসিব এখনো যত্নসহকারে পা ম্যাসেজ করে যাচ্ছে। মেম এর বাসায় রাতের খাবার ছিলো শুধুমাত্র একজনের। মেম তা নিজে খেয়ে নিলেন।হাসিবকে বলল তোর জন্য আজ কোন কিছু নেই খাবার মত। তুই আমার পা ধুয়ে পানি খা। যদিও মেম মজা করে বলছেন। কিন্তু হাসিব সেটাই করলেন। যত্নসহকারে পা ধুয়ে ঢকঢক করে পানিটা খেয়ে ফেললো। মেম অবাক হলেন। কিন্তু অবিশ্বাস্য মনে হলোনা।যেহেতু ফেমডমে মিস্ট্রেস এর পায়ের পানি খাওয়ার বিষয়টি খুবি স্বাভাবিক। খাওয়া শেষ করে মেম আবার ঘুমাতে গেলেন।হাসিব কোথায় ঘুমাবে জিজ্ঞেস করলে মেম বলে তুই ঘুমালে আমার পা ম্যাসেজ করবে কে শুনি। এইকথা বলেই বিচানায় শুয়ে গেলো।হাসিব আস্তে আস্তে মারজানা ম্যামের পায়ের তলায় গিয়ে পা টিপতে লাগলো। পা টিপতে টিপতে পায়ের তলায় ঘুমিয়ে পড়লো। পরদিন মেম বললেন তুই আমার পা ম্যাসেজ করে দিলে আমার ঘুম ভালো হয়।কাল থেকে প্রতিদিন রাতে আমার পা ম্যাসেজ করবি। হাসিব শোনা মাত্রই রাজি হয়ে গেলো। পরদিন হাসিব অফিস শেষ করে মারজানা ম্যামের বাসায় গেলো। মেম হাসিবকে দেরি কেন হলো জিজ্ঞেস করাতে হাসিব পায়ে পড়ে ক্ষমা চাইলো।আর দেরি হবেনা বলে পা ম্যাসেজ শুরু করলো। কিন্তু মারজানা মেম বললো ক্ষমা হবেনা।অনেকটা মজার ছলেই বললেন যে এটার শাস্তি পেতেই হবে। বন্ধুর মুখে শাস্তির কথা শুনে হাসিব কিছুটা অবাক হলো। কিন্তু সে বলে ফেললো কি শাস্তি।মেম বললো ২০ বার কান ধরে ওঠবস করা লাগবে।হাসিব কোন তর্ক না করে সাথে সাথে ২০ বার কান ধরে ওঠবস করলো। তারপর পা ম্যাসেজ শুরু করলো। পা ম্যাসেজ করে পায়ের তলায় ঘুমিয়ে পড়লো। এভাবেই প্রতিদিন চলতে থাকে। একদিন মেম হাসিবকে বলে তুই যেহেতু আমার সেবা করিস আজ থেকে তুই আমাকে মেম বলে ডাকবি। হাসিব রাজি হয়ে গেলো।এভাবেই বন্ধু থেকে গোলাম হয়ে গেলো হাসিব। আর মারজানা হয়ে গেলো মিস্ট্রেস মারজানা। মিস্ট্রেস মারজানা ও গোলাম হাসিব ( নিয়ম কানুন)part 2 লেখক - Hasib Ahmed প্রতিদিন রাতজেগে গভীর রাত পর্যন্ত মিস্ট্রেস মারজানার সেবা করাটা নিয়মে পরিণত হল গোলাম হাসিবের জন্য। মেম এইরকম বোরিং গোলামী খুব একটা পছন্দ করছেন না ইদানীং। তাই মেম হাসিবকে আরো ভালো গোলাম ও আরো অনুগত করতে কিছু নিয়ম কানুন রেডি করলেন। তিনি ঠিক করলেন হাসিব আজকে আসা মাত্রই তাকে নিয়মকানুন বলে দিবেন। মেম অপেক্ষা করছেন হাসিবের জন্য। হাসিব একজোড়া পায়েল ও মেমের জন্য কিছু পছন্দের খাবার কিনে নিয়ে আসলো। যার জন্য আজকেও আসতে লেট হয়ে গেলো। রুমে এসেই বরাবরের মত মেম এর পায়ের কাছে বসে পায়েল জোড়া ও খাবার গুলো দিলো। মেম দেরি কেন হলো এটা জিজ্ঞেস করাতে হাসিব তার কেনাকাটার কারণ দেখালো।মেম খুব বিরক্ত হলো। মুখে থুতু মারলো ও জোরে চড় দিলো।হাসিব অবাক হয়ে গেলো। সে কিছুই বললনা।কিন্তু মেম তার এই আচরণেও খুসি না। কেন জানি মনের মত হচ্ছেনা। মেম হাসিবকে আবার চড় মারলেন। কিন্তু আজকে হাসিব কিছুই বুঝতে পারছেনা।মেম এর পায়ে হাত দিতে গেলে মেম তার পা দুটো সরিয়ে নেয়। হাসিব অবাক হয়ে যায়। হাসিব বুঝতে পারছে সে ভুল করছে।তাই সে হাত জোড় করে ক্ষমা চাইলো মেম এর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে। মেম মাথার উপর পা রাখলেন। এরপর হাসিবকে উঠতে বললেন। হাসিব কিছুটা স্বস্তি পেলো। মেম এর মাথা এইবার কিছুটা ঠান্ডা হলো।তাই মেম তার স্লেভকে কিছু নিয়ম কানুন দিয়ে দিলেন। ১) প্রতিদিন মেম বাহির থেকে আসে সন্ধ্যা ৭ টায়। তার আগেই স্লেভ হাসিবকে তার কক্ষে দেখতে চান।কারণ মেম আসা মাত্রই স্লেভকে দিয়ে জুতা খোলাতে চান। স্লেভ হাসিব আগেই এসে মেম এর বেড এর নিচে বসে থাকবে। মেম এসে হাত ক্লেপ করার সাথে সাথে স্লেভ বের হয়ে মেম এর জুতা খুলে তা পরিষ্কার করে রেখে দিবে এবং মেম এর পায়ে চুমু খাবে। তাই হাসিবকে যেকোনো মূল্যে তার অফিসের কাজ দ্রুত শেষ করে মেম এর সেবার জন্য রেডি থাকতে হবে।। ২) হাসিব যতই ক্লান্ত থাকুক অথবা ঘুম চোখে থাকুক প্রতিদিন সকালে মেম ঘুম থেকে উঠার সাথে সাথেই পায়ে চুমু দিয়ে পা ম্যাসেজ করে দিতে হবে এবং রাতেও পা ম্যাসেজ করে দিতে হবে গভীর রাত পর্যন্ত। রাতে ঘুম ভেঙে গেলেও হাসিব যেন পা ম্যাসেজ করা অবস্থায় থাকে। নাহলে শাস্তি পেতে হবে। ৩) হাসিব যখনই রুম এ ঢুকবে ও বের হবে মেম এর পায়ে কিস করে বের হতে হবে। আর বাহিরে যাওয়া ও আসা হবে সম্পূর্ণ মেমের ইচ্ছায়। ৪) মেমকে সবসময় মেম বলে ডাকতে হবে। আর স্লেভকে মেম ফুটবয় / গোলাম/ স্লেভ/ ডগি এইসব নামে ডাকবে। মেম স্লেভের সেবায় খুসি হয়ে গুড মাই ফুটবয়,মাইস্লেভ বলার সাথে সাথে পায়ে চুমু খেয়ে থ্যানক্স মেম বলতেই হবে। ৫) মেমের পা অথবা জুতা পরিষ্কার করতে বললে তা জিহবা ছাড়া অন্য কিছু দিয়ে করা যাবেনা। পায়ে বা জুতায় যতই ময়লা থাকুক তা জিহবা দিয়েই ক্লিন করা লাগবে। ৬) সেবা চলাকালীন অবস্থায় মেম স্টপ বলার সাথে সাথেই থামা লাগবে। এইসময় মেম কোন কারণ ছাড়াই যেকোনো শাস্তি অথবা অপমান করতে পারবে। ৭) মেমের পায়ের প্রতি দুর্বলতা দেখাতে হবে সবসময়। সেবা করার সময় এটাই লাইফের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ মনে করতে হবে। ৮) যা বলবে তাই করা লাগবে। কোন কাজে না অথবা বিরক্তি প্রকাশ করা যাবেনা। ৯) সবসময় মেমকে সুন্দরী মানতে হবে এবং নিজেকে মেমের গোলাম হিসেবে ভাগ্যবান বলে মেমের সামনে প্রকাশ করতে হবে। ১০) মেম এর সামনে কথা বলা যাবেনা খুব বেশি এবং মাথা নিচু রাখতে হবে। ১১) মেম এর সামনে মেনলি অথবা ফরমাল পোশাক পরে থাকা যাবেনা। মেম যেভাবে বলবে ওইভাবেই পোশাক পরতে হবে। ১২) মেমের লাইফের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। ১৩) মেমের অনুমতি ছাড়া কারো সাথে মেমের বিষয়ে কথা বলা যাবেনা। ১৪) যেকোনো সময় যেকোন শাস্তি মেনে নিতে হবে। ১৫) কোন কাজ না করতে পারলে অজুহাত দাড় করানো যাবেনা। এটা করা অসম্ভব হলেও না পারলে মেম শাস্তি দিতে পারবেন। মিস্ট্রেস মারজানা ও গোলাম হাসিব ( পার্ট ৩) লেখক - Hasib Ahmed বন্ধু থেকে হাসিব এখন পুরোপুরি ফিটস্লেভ হয়ে সেবা চালিয়ে যাচ্ছের মিস্ট্রেস মারজানার। গোলামকে রাতে পায়ের তলায় না পেলে মেমের রাতের ঘুম হয়না। হাসিব ও যেন পায়ের তলার সাধারণ কোন জিনিস ছাড়া আর কিছু নয়। বেশিরভাগ সময় রাতের খাবার খাওয়া হয়না হাসিবের।কারণ মেম খাওয়ার সময় দেয়না। মেমের কথা হচ্ছে পা চাটলেই এনার্জি চলে আসবে। হাসিবও তাই মনে করে। মাঝে মাঝে যেটুকু খাবার পায় তাও মেমের খাওয়ার পর অবশিষ্টাংশ। আর রাতে যে পানি দিয়ে মেমের পা ধুয়ে দেয় ওটাই হাসিবের খাওয়া লাগে। কারণ হাসিবের কাছে মেমের পায়ে যাই লাগবে তাই পবিত্র। ময়লা সাধারণত থাকেনা মেমের পায়ে। তাও যেটুকু থাকে ওটাকে পবিত্র মনে করে খেয়ে নিতে হয়। এখন শীতের রাত। মেম রাতে দামি কম্বলের নিছে ঘুমায়। হাসিবের খুব কমই সৌভাগ্য হয় কম্বলের নিচে যাওয়ার।হাসিব তখনই কম্বল পায় যখন মেম বলে বুকে পা রেখে ঘুমাবে। এইছাড়াও পোশাকেরও তেমন কোন পরিবর্তন হয়নি হাসিবের। মানে শীতের রাতেও হাসিবকে খালি গায়ে এবং শর্ট প্যান্ট পরে থাকতে হবে। কিন্তু হাসিবের কাছে মেমের সিদ্ধান্তই বেশি মূল্যবান। কারণ এই কষ্টের থেকেও বেশি আনন্দ মেমের সেবা করতে পারা। মেম রাতে উঠে দেখে তার গোলাম পায়ের নিচে বসে পা ম্যাসেজ করছে কম্বলের উপর দিয়ে। মেম মুচকি হাসি দিয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। হাসিব চাইলে মেম যখন গভীর ঘুমে থাকে তখন মেম এর কম্বলের নিচের দিকে ঢুকে গা গরম করে নিতে পারে।কিন্তু সে মেমের প্রতিটি হুকুম মেনে চলে। তাই এটা করার সাহস সে করতে পারেনা। মেম শুরুতে কিছুটা ইতস্তত বোধ করলেও এখন তিনি হাসিবকে পুরোপুরি কন্ট্রোল করছেন। নতুন নতুন শাস্তিও দিচ্ছেন।এইসব শাস্তি মাঝে মাঝে হাসিবের ছোট ভুলের জন্য দিলেও বেশীরভাগ সময় দেয় মেমের ডোমিনেশন বজায় রাখার জন্য। শাস্তিগুলো খুব কঠিন না।কিন্তু শাস্তি হিসেবে বেশ উপভোগ্য মেমের কাছে। তবে মাঝে মাঝে মেমের মেজাজ খারাপ থাকলে হাসিবের বড় ধরনের শাস্তিও পেতে হয়। যা হাসিব ভয় পেলেও কিছু করার থাকেনা। হাসিবের শাস্তির ধরনগুলো নিয়ে পরের পার্ট লিখা হবে।

Monday 1 February 2021

মায়াবী...

ওয়েব ডেস্ক, আজকের খবর ; নিজস্ব প্রতিবেদন ; বাংলা ছায়াছবির ইতিহাসে ইতিহাস সৃষ্টি করল “মায়াবী” । দুই বাংলার যৌথ প্রযোজনায় তৈরি এই সিনেমা শুধু প্রথম সপ্তাহেই প্রায় ৫০ কোটি টাকার ব্যবসা করেছে, বাংলা সিনেমায় যার ধারে কাছেও কোনদিন কেউ পৌঁছাতে পারে নি । এই সুপার ন্যাচারাল ফেমডম থ্রিলারে অভিনয় করেছেন কোয়েল মল্লিক, জয়, শবনম আখতার মিম, রাজা, জ্বলন্ত খলিল প্রমুখ । গল্পের মূল আকর্ষন টানটান সুপার ন্যাচারাল থ্রিলারের সঙ্গে চুড়ান্ত ফেমডমের দুর্দান্ত মিশ্রন । আর এই ছবির সাফল্যই প্রমান করে ফেমডমের প্রতি বেশিরভাগ মানুষের চুড়ান্ত আকর্ষন । গল্পের নায়ক জয় একজন লেখক, ভৌতিক উপন্যাস লেখার জন্য বিখ্যাত সে । বান্ধবী কোয়েলের সাথে বিয়ের পর সে পাহাড়ি নির্জন এলাকায় এক বাংলো কিনে বাস করতে থাকে নির্জনে গল্প লেখার সুবিধার্থে । কিন্তু প্রথম থেকেই সেখানে কিছু অতিপ্রাকৃত ঘটনা দেখতে থাকে সে । তার স্ত্রীও ক্রমে ভিষণ ডমিন্যান্ট হয়ে উঠতে থাকে তার প্রতি । এই সময়েই সেই বাড়িতে ছুটি কাটাতে আসে জয়ের টিন এজার খুড়তুতো ভাই বোন, রাজা আর মিম । ক্রমে মিম আর কোয়েল ভয়ানক ডমিন্যান্ট হয়ে ওঠে জয় আর রাজার উপর । বিশেষ করে রাতে অকথ্য অত্যাচার করতে থাকে তারা রাজা আর জয়ের প্রতি । কথায় কথায় চড়, থাপ্পর , লাথি, চাকরের মত কাজ করান সবই করতে বাধ্য হয় জয় ও রাজা । জয় ও রাজার মুখের উপর ঘন্টার পর ঘন্টা জুতো পরা পায়ে জোরে জোরে লাথি মারতে থাকে কোয়েল ও মিম, তাদের জিভে ঘষে জুতোর তলা মুছতে থাকে, চাবুক মেরে তাদের পিঠ করে দিতে থাকে রক্তাক্ত । স্বামী ও দেওরের উপর অকথ্য অত্যাচার চালাতে থাকে কোয়েল । আর ১৪ বছরের সুন্দরী কিশোরী মিম যেন তাকেও ছাড়িয়ে গিয়ে অত্যাচার করতে থাকে দুই দাদার উপর । অবশেষে জয় বুঝতে পারে এসব কোনটাই স্বাভাবিক না । ক্রমে সে জানতে পারে এই বাড়ির পূর্ব বাসিন্দা টিয়ার স্বামীর অত্যাচারে অসহায় হয়ে আত্মহত্যার কথা । তার আত্মাই যে কোয়েল ও মিমকে এরকম পুরুষবিদ্বেষী ও অত্যাচারী করে তুলেছে সেটা বুঝতে পেরে সে যোগাযোগ করে অতিপ্রাকৃত ঘটনা বিশেষজ্ঞ খলিলের সাথে । কিভাবে ক্রমে অতিপ্রাকৃত ঘটনার হাত থেকে মুক্তি পেল তা নিয়েই পরবর্তী গল্প । আড়াই ঘন্টার সিনেমার প্রায় এক ঘন্টা জুড়ে পর্দায় দেখা যায় শুধু জয় আর রাজার উপর কোয়েল আর মিমের অত্যাচার । আর গল্পের শেষেও পরিচালক পুরুষ চরিত্রদের স্থান দেন মেয়েদের পদতলেই । এই ছবির দুর্দান্ত সাফল্য প্রমান করছে সাধারন মানুষের ফেমডমের প্রতি আকর্ষন । আর সেই সাথেই পরিচালকেরাও একের পর এক আরও ভায়োলেন্ট ফেমডম থিম নিয়ে সিনেমা পরিচালনার কথা ঘোষনা করে চলেছেন । প্রায় সব প্রথম শ্রেণীর নায়ীকাই একাধিক ফেমডম ছবিতে কাজ করতে রাজি হয়ে গেছেন । এর মধ্যে আছেন মিমি, শুভশ্রী, পায়েল, বর্ষা, মাহিয়া প্রমুখ । এখন দেখার, এই ছবিগুলোও বক্স অফিস কাঁপাতে পারে নাকি “মায়াবী”র মতো ।

Friday 1 January 2021

দিদির অত্যাচার

( Elder Sister Domination original version - Writer/Credit-Ratan Rahat warning : 18+ content) আমার তিন দিদি আর আমি, আমাদের পরিবার গ্রামের মধ্যবিত্ত পরিবার | বড়ো দিদি আমার চেয়ে 18 বছরের বড়ো , দিদি দেখতে খুব সুন্দরী | বড়ো মেয়ে হওয়ার জন্য বাবা মা দিদিকে খুব ভালোবেসে রানীর মতো মানুষ করে তারপর 18 বছর বয়সে এক চাকুরীজীবির সাথে বিয়ে দিয়ে দেয়, জামাই বাবু খুব ভালো দিদিকে খুব ভালোবাসে, দিদির কথাতেই উঠবস করে, দিদি জীবনে খুব সুখী | অন্য দিদিদের মুখে শুনেছি বাড়িতে দুটো মাত্র ঘর থাকলেও বড়ো দিদির জন্য একটা বরাদ্দ ছিল আর সেই ঘরে কারো ঢোকার অনুমতি ছিলনা, মা দিদিকে কোনোদিন কোন কাজ করতে দিতোনা এমনকি নিজের হাতে এক গ্লাস জল ও খেতনা, বাবা দিদিকে এমন জামা, জুতো কিনে দিত যেন সেটা গ্রামের সবার চেয়ে ভালো হয় | দিদির কথা ছাড়া বাড়িতে একটা সুচ ও কেনা হতোনা, দিদি ঠিক করে দিত কাকে কত টাকার জামা, জুতো কিনে দেওয়া হবে, আমার ভাগ্যে দিদিদের অর্ধেকও জুটতোনা, আমি দিদির সিকি ভাগও পায়নি তাই দিদির এইসব কথা শুনে দিদির সুখ নিয়ে আমার খুব হিংসে হয় | বাবা মার দিদিকে নিয়ে একটা অহংকার ছিল |দিদি খুব রাগী ছিল, আমাকে খুব শাসন করতো, ছোট থেকেই আমি দিদিকে খুব ভয় করতাম এরকমও অনেকবার হয়েছে দিদির এক বকুনিতে আমি প্যান্টে পেচ্ছাব ও করে দিয়েছি | দিদি যখনই বাড়ি আসতো মাকে উপদেশ দিত ছেলে মানুষ বেশি আদর দিওনা বিগড়ে যাবে সবসময় শাসন করবে আর ছেলের জন্য এতো চিন্তা করবেনা আগে নিজে ভালো করে খাবে আগে নিজের শরীর ঠিক রাখো কিন্তু দেখতাম দিদি নিজের বরকে নিয়ে এসে প্রায়ই ভালো ভালো খাবার গুলো খেয়ে যেত তখন দিদির মায়ের প্রতি উপদেশ গুলো আর দিতোনা | এইসব কথা শুনে মা গলে যেত আর মা দিদির কথাকে বাণী হিসেবে মানত, মায়ের ভাবনা ছিল বড়ো মেয়ে কোনদিন কোন ভুল কাজ করবেনা, আর দিদিকে বলতো যে মা তোকেই মাঝে মাঝে এসে ভাইকে শাসন করতে হবে, এইসব দেখেও দিদির প্রতি আমার হিংসে হতো, আমি হীনমন্যতাই ভুগি | মা বাবা দিদিকে সমাজের বিরুদ্ধে গিয়েও সমর্থন করতো, দিদি ছোট থেকেই মেয়েদের পর্দা নিয়ে বাড়াবাড়ি পছন্দ করতোনা, এর বিরুদ্ধে লড়াই করে, মানুষ যাইই বলুক দিদি নিজের সুবিধা মতই কাপড় পড়ে | দিদি সবসময় আমাকে শাসন করত আর শিক্ষা দিত যে মেয়েদের কিভাবে সম্মান করতে হয়, আমাকে ছোট থেকেই শিক্ষা দিত মেয়েদের স্থান ছেলেদের উপরে |স্কুলে রেজাল্টের দিন দিদি বাড়িতে এসে আগেই বসে থাকতো, আমার রেজাল্ট দেখে প্রতিবারই আমাকে পিটিয়েছে,কিন্তু আমার রেজাল্ট মোটামুটি হতো আর দিদি তিন বারে মাধ্যমিক পাস করেছিল, আমি অবাক হতাম কিন্তু ভয়ে কিছু বলতে পারতামনা | এইসব দেখে বাড়িতে আমার নিজের জায়গা খুঁজে পেতাম দিদির পায়ের নিচে এবং সেই চিন্তা ছোট থেকেই আসতে শুরু করে | বাড়িতে দিদিকে মনে হতো মহারানী আর নিজেকে তার গোলাম | দিনের পর দিন নিজেকে ছোট মনে হতে থাকে | দিদি সবসময় সবজায়গায় বলতো ছেলেদের বিয়ের সঠিক সময় 32 বছরের পর তার আগে বিয়ে দেওয়া উচিৎ না, জানিনা কেন | দিদি কিন্তু তার ছোট দুই বোনের মানে আমার অন্য দুই দিদির বিয়ে 21 -22 বছরের মধ্যেই নিজে উদ্যোগ নিয়ে দিয়েছে | আমি ভেবেছিলাম 24 বছরে আমার ও দিয়ে দেবে, আমি বিয়ের কথা বলাতেই আমার উপর রেগে যায় আর দুই তিন থাপ্পড় ও মারে আর বলে 32 বছর বয়সের আগে এই কথা মুখে আনবিনা আর | অন্য কোন ছেলের বিয়ে 20-22 বছর বয়সে হয়েছে এটা শুনলেও দিদি খুব রাগ করতো আর উল্টোপাল্টা বকত| আমি দিদির উপর মনে মনে খুব রাগতাম দিদির সুখ নিয়ে হিংসে করতাম, কিন্তু কেন জানিনা দিদি আমার সামনে আসলেই সব রাগ ভেঙ্গে যেত আর দিদির প্রতি শুধু শ্রদ্ধা জন্মাত আর মনে হত এই দিদির তো শুধুই সুখ পাওয়ার যোগ্য, তখন দিদির সুখে আমিও সুখ পেতাম | আমি এটাও হিংসে করতাম যে দিদি 18 বছর বয়স থেকেই স্বামীর সুখ পাচ্ছে, শরীরের সব চাহিদা মিটাচ্ছে আর আমার বিয়ের বেলা 42 বছরের আগে দেবেনা | আর দিদি কোন কাজ না করেও রানীর মতো বসে বসে লাখ লাখ টাকা গুনছে আর নিজের মতো খরচাও করছে আর আমি অনেক খেটেও খুব অল্প টাকা ইনকাম করি, এই কারণেই দিদিকে নিয়ে হিংসে করি আবার ওই একই কারণে দিদিকে মনে হয় মহারানী আর মনে হয় দিদির পায়ের তলায় থাকারও আমার যোগ্যতা নেয় আমি অধম | দিদি এতো কম বয়স থেকে এতো কিছু পাচ্ছে এটা দিদিরই যোগ্যতায়, আসলে আমার যোগ্যতা হচ্ছে দিদির পায়ের তলায়, এইসব ভেবে আমি লুকিয়ে লুকিয়ে দিদির জুতোও জিভ দিয়ে চাটতাম | আমার যখন 22-24 বয়স দিদির শরীরের প্রতি আমার আকর্ষণ জন্মে যায়, কিন্তু নিজেকে দিদির পায়ের তলায় নিজেকে মনে হতো, নিজেকে দিদির গোলাম হিসেব দেখতে চাইতাম কিন্তু বলার সাহস হতোনা | এবার মনে হত দিদি আমার ভালোর জন্যই আমাকে শাসন করে, আমার একমাত্র ইচ্ছে জন্মে যায় দিদির চাকর হওয়ার, দিদি 2 বছর থেকে আমাকে মারেনি এবার সেই মার, থাপ্পড় না খাওয়াটা আমাকে কষ্ট দিত, দিদিকে নিয়ে আমার হিংসে হয় আবার সঙ্গে সঙ্গেই মনে হয় দিদি যদি নিজের সুখের জন্য নিজের হাতে খাসির মতো কুরবানীও দেয় সেটা আমার সৌভাগ্য হওয়া উচিৎ| আমি সবসময় দিদির পায়ের দিকে তাকিয়ে থাকি আর দিদিকে না দেখতে পেলে খুব কষ্ট হয় | কিছুদিন পর দিদি মায়ের কাছে বায়না ধরে যে মা বাবা বিয়েতে তাকে কিছু দেয়নি,মা বলে হাঁ মা তোকে সেরকম কিছুই দিতে পারিনি যদিও শুনেছি দিদির বিয়েতে প্রচুর জিনিস্ দিয়েছিল এবং এখনও দেয় | সেই সুযোগে আমি সাহস করে গিয়ে তখন মাকে বলি ঠিকই তো মেয়েকে সুখে রাখার দায়িত্ব তো আমাদের মা, আমি মাকে হাতজোড় করে বলি মা তুমি আমাকে দিদির হাতে তুলে দাও আমি দিদির চাকর, দাস হয়ে থাকবো, শুনে মা অবাক হয়ে হাসতে শুরু করে | তারপর দিদির পায়ের কাছে নিজের মাথা রাখি, দিদি আমার মাথা তুলে জিজ্ঞেস করে যে তু্ই কি করবি, আমি কাঁদতে কাঁদতে দিদির পা ধরে বলি যে দিদি আমি একটা অমানুষ, জানোয়ার আমার তোমার জুতোর সমান ও যোগ্যতা নেয়, দিদি আমি এখন বড়ো তুমি ইচ্ছেমতো আমাকে চাবুক নিয়ে মেরো, আমি চাবুক কিনে দেবো তোমাকে, তুমি আমাকে যতক্ষণ খাটতে বলবে আমি দাসের মতো খাটবো আর সব টাকা তোমার হাতে এনে দেব, তুমি যদি আমাকে নিজের হাতে খাসির মতো কুরবানী দিয়ে দাও আমি সেটাকে সৌভাগ্য মনে করবো | মা সব কথা শুনে দিদিকে বলে তোর যদি ওকে নিয়ে যাওয়ার ইচ্ছে থাকে আমার আপত্তি নেয় | দিদি প্রথমে ছি ছি বলে হাসতে হাসতে চলে যায়, তারপর আমি মায়ের পা ধরে বলি দিদির কাছে না থাকলে আমি বাঁচবোনা তখন মা গিয়ে দিদিকে কিছু বুঝিয়ে বলে তারপর দিদি সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়ে যায় আর রেগে বলে ছেলেরা তো খাটতেই জন্মেছে, তখন আমি দিদিকে বলি তুমি আমার মহারানী | সত্যি বলতে দিদির শরীরের প্রতি মাঝে মাঝে আকর্ষণ জন্মায় কিন্তু দিদি সামনে এলেই মনে হয় দিদির স্থান অনেক উপরে আর আমার তার পায়ের তলায়| দিদির মন খারাপ থাকলেই এখনও আমাকে মারে | আমি ইচ্ছে করে ভুল করি যেন দিদি আমাকে মারে, ইচ্ছে করে লাথি মারতে বলি দিদিকে আমার যৌনাঙ্গের কাছে, এটা সত্য যে চরম কষ্ট হয় কিন্তু দিদিকে আমার মালকিন ভেবে খুব আনন্দ হয় | আমার বয়স আজ 30, দিদির থুতু, কাঁশ, আমি চেটে খেয়ে নি এখন এটা আমার কাছে এখন অমৃত হয়ে গিয়েছে, দিদিও আজকাল এইসব উপভোগ করে | আমি নিজেকে দিদির জুতোর চেয়ে বেশি কিছু ভাবতে পারছিনা আবার দিদির সুখ নিয়ে হিংসেও করি |কিন্তু সবশেষে দিদির সুখটায় আমার কাছে সব, তার জন্য এখন আমি সব করতে পারি, আমার জীবনের এখন একটাই উদ্দেশ্য দিদির সুখ |