Wednesday 2 December 2015

সায়নী


( ভূমিকা না পরে কেউ ব্লগে ঢুকবেন না । সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে কমেন্ট করবেন । অন্যথায় , আপনার কোন ভুল ধারনার জন্য আমি/ আমরা দায়ী থাকব না । ) 


আমার জীবনের একটা অভিজ্ঞতা আজ সবার সাথে শেয়ার করব আমি তখন ক্লাস ৮ এ পড়ি আমাদের পাড়ায় একটা মেয়ে এল, ওর নাম সায়নী ফর্শা, অপরুপ সুন্দরী ও আমাদের বন্ধু হয়ে যায়। বর্শা কালে মাঠে জল জমে যাওয়ায় আমরা একটা বড় পুরন ভাঙ্গা বাড়িতে লুকোচুরি খেলতাম। একদিন আমি একটা দেওয়ালের পাশে ভাঙ্গা ধ্বংসস্তুপের মধ্যে শরীর ঢুকিয়ে লুকিয়েছিলাম, শুধু মুখটা বাইরে। একটু পরে সায়নীও ওই রুম এ লুকাতে এল। ঘর  অন্ধকার হওয়ায় আমার মুখ দেখতে পাচ্ছিল না ও  দেওয়াল ঘেশে আমার পাশেই একটা ভাঙ্গা ইটের স্তুপের ওপরে বসল ওর জুতো পরা পা দুটো ঠিক আমার মাথার পাশে।  অন্ধকারে এটা যে কারো মাথা ও বুঝতে পারেনি।
একটু পরে  ও পা বুলিয়ে বোঝার চেষ্টা করল এটা কি পরে আছে ওর পায়ের কাছে । ও পা বুলিয়ে বুঝতে চাইছিল এটা কি আর এটার ওপরে পা রাখা যায় কিনা। ওর সাদা স্নিকারের তলা আমার কপাল ছুলো আর তারপর আমার কপালের ওপর কয়েকবার ওর জুতোর তলা বোলাল ও ও বোধহয় আমার মুখটাকে পরে থাকা ইটের স্তুপ ভাবল, নিশ্চিত হয়ে ওর জুতো পরা পা দুটো তুলে দিল আমার মুখের ওপর। উফফফফফ, আমি ভাবতে পারছিলাম না আমি সত্যি আমার স্বপ্নের দেবীর পায়ের তলায়। আমার স্বপ্নের দেবী আমার মুখে জুতো পরা পা রেখে বসে আছে। সায়নী কে যবে থেকে দেখেছি তবে  থেকে শুধু ওর কথাই ভাবতাম আমি।
প্রতিমুহুর্তে আমি অনুভব করতাম ওর তুলনায় আমি কত সাধারন, নগন্য মনে মনে ওকে দেবী রুপে কল্পনা করে ওকে পুজো করতাম। আর আজ ওর ওজান্তেই আমার স্বপ্ন অনেকটা সফল হল। আমার স্বপ্নের দেবী ওর জুতো পরা পা দুটো আমার মুখে রেখে বসে আছে। ওর বা পাটা আমার কপালের ওপর। আর ডান পা তা আমার মুখের ওপর রেখেছে ও
বর্শাকাল হওয়ায় ওর জুতোর তলায় পুরু কাদার স্তর জমে আছে। ও বোধহয় প্ল্যান করে এসেছিল কোন নির্জন জায়গায় লুকিয়ে চুপি চুপি গান শুনবে কানে হেডফোন লাগিয়ে  আইপডে গান চালিয়ে শুনতে লাগল সায়নী আমার মুখের ওপর রাখা জুতো পরা পা দিয়ে গানের সাথে তাল মেলাতে লাগল ও  ফলে আমি সারা মুখে কখন আসতে ,কখন জোরে আমার দেবী সায়নীর লাথি খেতে লাগলাম জিভ বার করে আস্তে আস্তে সাবধানে ওর জুতোর তলা চাটতে লাগলাম।
 ওহ, সায়নীর কাছে আমার মুখটা  এখন পরে থাকা নির্জীব জড় পদার্থের বেশী কিছু না। তাই ও আমার মুখের ওপর ওর জুতো পরা পা রেখে গানের সাথে তাল মেলাচ্ছে, আমার দিকে তাকিয়েও দেখছে না। আমি যে ওর সুন্দর জুতোর তলার ময়লা আমার জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করছি তাতেও ওর কিছু যায় আসে না 
যত এসব ভাবতে লাগলাম , ততই নিজেকে ওর তুলনায় ক্ষুদ্র কীটসম জীব বলে মনে হতে লাগল একটু পরে ও উঠে দাড়াল, আমার মুখের ওপর দাঁড়িয়ে ঘরের দরজার দিকে  উঁকি মেরে দেখতে লাগল কেউ ঘরে ঢুকছে কিনা। ও এখন জুতো পরা পায়ে সম্পূর্ণ আমার মুখের ওপর দাঁড়িয়ে আমার মাথা যন্ত্রনায় ফেটে যেতে লাগল, যেন সায়নীর পায়ের চাপে আমার মাথা শক্ত মেঝেতে চেপ্টা হয়ে মিশে যাবে। আমি তবু টুঁ শব্দটি করলাম না। নিজেকে বোঝাতে লাগ্লাম সায়নী আমার মুখের ওপর জুতো পরা পায়ে উঠে দাঁড়িয়েছে, এর চেয়ে বড় সৌভাগ্য আমার কাছে আর কিছু হতে পারেনা।
 ১ মিনিট পর কেউ আসছে না দেখে সায়নী আবার বসে পরে নিশ্চিন্তে গান শুনতে লাগল আমি ওর জুতোর তলায় চুমু খেয়ে মনে মনে ওকে ধন্যবাদ দিলাম আমার মুখটাকে ওর ফুটরেস্ট হিসাবে ব্যবহার করার জন্য  ও আমার মুখের ওপর পা রেখে গানের সাথে তাল দিতে লাগল  পায়ের হিল টা আমার মুখে রেখে পায়ের পাতাটা ও গানের তালে ওঠাচ্ছিল আর নামাচ্ছিল, ফলে আমি মুখে মৃদু পদাঘাত পাছ্ছিলাম আমার দেবীর।
মাঝে মাঝে ও ওর জুতোর তলাটা আমার মুখের ওপর আস্তে আস্তে ঘষছিল ও প্রায় ১ ঘন্টা আমার মুখটাকে ফুটরেস্ট হিসাবে ইউস করল তারপর খেলা শেষ হওয়ার সময় হলে উঠে দাড়াল আমার মুখে, আমার মুখটা পা দিয়ে মাড়িয়ে ঘর থেকে বেড়িয়ে গেল। আমিও তারপর ঘর থেকে বেড়িয়ে এলাম। ভাঙ্গা বাড়িটার বাইরে আমার দেবী সায়নীর সাথে দেখা হল। তখন অন্ধকার হয়ে এসেছিল তবু সায়নী বুঝতে পারল আমার মুখটা কাদায় ভর্তি। আমায় দেখে হাসতে হাসতে বলল তোর মুখে  এত কাদা কেন ? কাদায় মুখ লুকিয়ে বসে ছিলি নাকি?”
 আমি কি বলব ভাবার আগেই ও চোখ বড় বড় করে ও অবাক গলায় বলল, “ এ মা, তোর মুখে এটা কার পায়ের ছাপ?”
 আমি লজ্জা মেশান গলায় বল্লাম, “ আমি ভাঙ্গাচোরার মধ্যে লুকিয়ে শুয়েছিলাম, “কেউ একজন দেখতে না পেয়ে আমার মুখ পা দিয়ে মাড়িয়ে দিয়েছে।
কেন জানিনা লজ্জা পেলেও ওকে একথা বলতে ভাল লাগছিল আমার। সায়নী জিজ্ঞাশা করল, ” কোথায় লুকিয়েছিলি তুই?” আমি বললাম দোতলার দক্ষিনদিকের ওই ভাঙ্গা ঘরটায়, যেটায় ভয়ে কেউ ঢুকতে চায় না।
শুনে সায়নী বলল, “ এ মা, আজ আমিও ওই ঘরে লুকিয়েছিলাম। তার মানে তোর মুখে ওটা আমার জুতোর ছাপ ! আর তোর মুখের ওই কাদা আমার জুতোর তলার কাদা ! হি হি !!
এই বলে সায়নী হো হো করে খুব হাসতে লাগল আমি আস্তে করে বলার চেষ্টা করলাম, ” আমার মুখে তোর জুতোর ছাপ, এতে হাসার কি আছে?” আমি  এমন ভাবে বললাম যেন আমার মুখে সায়নীর জুতোর ছাপ পরা খুবই স্বাভাবিক। সে কথা সুনে সায়নী আর জোরে হো হো করে হাসতে লাগল বাড়ি ফেরার সময় পু্রো রাস্তায় আমাকে ও ভেঙ্গিয়ে গেল, “ এ মা, তোর মুখে আমার জুতোর ছাপ। 
আমার যে কি ভাল লাগ্ছিল ওর কথা শুনতে সায়নি যদি জানত!

সেদিন সারারাত আনন্দে ঘুমাতে পারলাম না ।, মনে শুধু স্বর্গীয় সেই ২ ঘন্টার স্মৃতি ভাসতে লাগল ,যখন সায়নী আমার মুখকে ফুটরেস্ট হিসাবে ব্যবহার করছিল। তখন কি আর জানতাম ,দেবী পুজো আর স্বর্গীয় সুখের সে শুধু সুচনা মাত্র ?
পরদিন সকাল থেকেই ঝিরিঝিরি বৃষ্টি হছ্ছিল। স্কুল থেকে ফিরেই আমি ছুটলাম সেই ভাঙ্গা বাড়িতে , লুকোচুরি খেলতে। আমরা মোট ৮ জন ছিলাম, ৫ জন ছেলে আর ৩ জন মেয়ে।
 আমরা সবাই লুকিয়ে পরার ৫ মিনিট পর চোর হওয়া তিতলি আমাদের খুজতে বেরবে। আমার অবশ্য সেদিন খেলায় মন ছিলনা। মনে শুধু একটাই চিন্তা ঘুরছিল । আগের দিনের মত ওই ভাঙ্গা ঘরটায় ঠিক একই জায়গায় আমি শুয়ে পরব ঠিক করে রেখেছিলাম। কিন্তু সায়নী আসবে তো ?

খেলা শুরু হতেই আমি ওই ঘরে ঢুকে আগের দিনের মত একি ভাবে মেঝেতে শুয়ে পরলাম, ধ্বংসস্তুপের মধ্যে শরীর ঢুকিয়ে শুধু মুখটা বেড়িয়ে রইল বাইরে। তারপর অধীর অপেক্ষা এক একটা সেকেন্ডকে এক এক ঘন্টা লম্বা মনে হতে লাগল অবশেষে প্রতীক্ষার অবশান। ঘরের মধ্যে ঢুকে কেউ আমার দিকেই এগিয়ে এল। ঘরের আধো আলো আধো  অন্ধকারেও বুঝতে অসুবিধা হল না, এই আমার আরাধ্য দেবী, সায়নী সাদা সার্ট আর নীল জিন্স পরে আছে ও, পায়ে সাদা স্নিকার আমার ঠিক মুখের সামনে এসে দারাল ও ওর সুন্দর ফর্শা মুখে এক অদ্ভুত হাসি ফুটিয়ে বলল,
 “ তুই আজ এখানে লুকিয়েছিস ?” আমার মুখ দিয়ে কেন জানিনা  কোন আওয়াজ বেরল না। ঘাড় নেড়ে হ্যাঁ বল্লাম।
সায়নী ওর জুতো পরা ডান পা টা তুলে আলতো করে রাখলো আমার বুকের  উপরে।  ভালই করেছিস।  তোকে নিয়ে একটু মজা করতে পারব । একা একা বসে থাকতে বোর লাগে । এখন আমার ফুটরেস্ট তুই।” ,
এই বলে সায়নী আমার বুকের উপরে রাখা ডান পায়ের উপরে ভর দিয়ে উঠে দাড়াল, আর  ওর জুতো পরা বা পা তাকে নামিয়ে দিল আমার মুখের ওপরে।
 নিজের সৌভাগ্যকে বিশ্বাস হছ্ছিল না আমার। আমার মুখের ওপরে জুতো পরা পা রেখে হাসি মুখে দাঁড়িয়ে আছে আমার আরাধ্য দেবী সায়নী !! গভীর আবেগে দু হাত দিয়ে ওর জুতো পরা পাটা আমার মুখের সাথে চেপে ধরে ওর জুতোর তলায় চুম্বন করলাম আমি। সায়নী মুখে হাসি ঝুলিয়ে দেখল আমাকে, তারপর বসে পরল ভাঙ্গা ইটগুলোর ওপরে, ঠিক কালকের মত। ওর জুতো পরা দুটো পাই আমার মুখের ওপরে রেখে কানে হেডফোন লাগিয়ে কালকের মত গান শুনতে লাগল 

 আমার মুখের ওপর জুতো পরা পা দিয়ে আস্তে আস্তে তাল মেলাতে লাগল ও গানের সাথে। আমি দুহাত দিয়ে ভক্তিভরে আমার আরাধ্য দেবীর পা টিপতে লাগলাম। সায়নী কোন রিয়াক্ট করল না, নিজের মনে  এমন ভাবে গান শুনে জেতে লাগল যেন ওর জুতো পরা পায়ের তলায় শুয়ে ওর পা টেপা আমার ডিউটি !
একটু পরে আমি জিভ বার করে ওর জুতোর তলা দুটো পরিস্কার করায় মন দিলাম। ওর জুতোর তলা বর্শাকালের কাদায় ভর্তি। আমি আস্তে আস্তে জিভ দিয়ে ওর জুতোর তলা থেকে কাদার স্তর মুখগহ্বরে টেনে নিছ্ছিলাম। সায়নীর জুতোর তলার ময়্লা গিলে খাছ্ছিলাম ভক্তিভরে। তারপর আমার জিভ আবার একইভাবে ফিরে যাছ্ছিল সায়নীর জুতোর তলা পরিস্কারের কাজে।


image আমি পাগলের মত চাটছিলাম সায়নীর জুতোর তলা। হঠাত হুশ ফিরল ঘরে টর্চ এর  আলো পরায়। সঙ্গে তিতলির গলার আওয়াজ পেলাম। 
 কি রে সায়নী, দাদা কোথায় ?”  তিতলি আমার খুড়তুতো বোন, আমার চেয়ে ১ বছরের ছোট, ক্লাস ৭ এ পরে। ওকে দেখে আমি তাড়াতাড়ি সায়নীর পায়ের তলা থেকে উঠতে গেলাম মুখ থেকে ওর পা দুটো সরিয়ে কিন্তু ওঠার আগেই সায়নী খুব জোরে লাথি মারল আমার মুখে। আমি উলটে পরে গেলাম আবার। বোন ততক্ষনে একদম আমার কাছে এসে দাঁড়িয়েছে । টর্চ এর আলোটা আমার মুখের ওপর ফেলে তিতলি ওর জুতো পরা বা পা তা আমার বুকের ওপর তুলে দিয়ে বলল
, “আমাকে দেখে লজ্জা পাছ্ছিস কেন? ফালতু ফালতু মুখে  এতজোরে একটা লাথি খেলি।
আমি তিতলির দিকে তাকিয়ে বললাম, “তুই এ ঘরে ঢোকার আগেই কি করে জানলি যে আমি আর সায়নী এ ঘরে আছি?”
শুনে সায়নী আর তিতলি হাসিতে ফেটে পরলো
তারপর তিতলি ওর জুতো পরা ডান পা টা আমার মুখের ওপরে তুলে আমার ঠোঁট দুটো ওর কালো স্নিকার এর তলায় ঘষতে ঘষতে বলল, “ আমরা আজ আগে থেকেই তোকে নিয়ে  অনেক মজা করার প্ল্যান করেছি রে বুদ্ধু।
 নিজের খুড়তুতো বোনের কাছে অপমানিত হতেও কেন জানিনা খুব ভাল লাগ্ছিল আমার। ওরা আগে থেকে প্ল্যান করে আমাকে নিয়ে মজা  করবে ঠিক করেছে জেনেও আমার খারাপ লাগল না, বরং বোনের জুতোর তলায় গাঢ় চুম্বন করে বল্লাম , “ ধন্যবাদ তিতলি আমাকে নিয়ে যা খুশী করতে পারিস তোরা। 
 বোন আমার মুখে লাথি মেরে বলল  জিভটা লম্বা করে বার করে দে। আগে আমার জুতোর তলাটা পরিস্কার করে নিই 
 আমি আমার জিভটা লম্বা করে বার করে দিলাম। আর বোন আমার বার করে দেওয়া জিভে ওর ডান জুতোর তলাটা ঘষে পরিস্কার করতে লাগল আর তখনি দরজার কাছে হাসির শব্দ পেলাম। আমি জিভ সরানোর চেষ্টা করলাম না এবার । জিভে বোনের জুতোর তলার স্বাদ নিতে নিতেই তাকিয়ে দেখলাম দরজা দিয়ে ঘরে ঢুকল ইশা। আমাদের স্কুলেই আমার সাথে ক্লাস ৮ এ পরে ও ও খুব ফর্শা আর সুন্দরী, আর মজা করতে  খুব ভালবাসে। আমাদের দেখে ও হেসে বলে উঠল, “ ইশ, সবার সামনে দাদার জিভে জুতোর তলা মুচ্ছে ছোট বোন ঈশ, কি অবস্থা দাদার ! 

গোটা ঘর তখন অন্ধকার। অন্ধকার ঘরে তিতলির হাতে ধরা টর্চটা ও আমার মুখে ফোকাস করেছিল।  ও সায়নী আর ইশা কে ফোকাস করে দেখাচ্ছে ওর জুতোর তলায় আমার হিউমিলিয়েশন। আমার একটু একটু ভয় ভয় করতে শুরু করেছিল ।
কি হবে যদি সবাই আমার এই অবস্থার কথা জেনে যায় ? আমি চোখ বন্ধ করে কিছুক্ষন ভাবলাম। তারপর আবার চোখ খুললাম। সারা ঘরে  এখন শুধু আমার মুখ, বোনের পা, আর ওর মুখের কিছুটা ভাল করে দেখা যাচ্ছে ।
বোন ততক্ষনে ডান জুতোর তলা আমার জিভে ঘশে পরিস্কার করে বাঁ জুতোর তলা আমার বের করে দেওয়া জিভে মুচছে বোনের পায়ের তলা থেকে অস্পষ্ট আলোয় কেন জানিনা বোনকে কোন স্বর্গের দেবী বলে মনে হতে লাগল আমার মুখজুড়ে ওর জুতোর তলার কাদাকে কোন এক অজ্ঞাত কারনে মনে হতে লাগল অমৃত 
আমি পাগলের মত চাটতে লাগলাম বোনের জুতোর তলা । বোন মাঝে মাঝে পা তুলে আসতে আসতে লাথি মারতে লাগল আমার মুখে ।

সায়নী ততক্ষনে আমার বুকে ওর জুতো পরা ডান পা তুলে দাঁড়িয়েছে। আর ইশা আমার কপালে জুতো পরা ডান পা বুলিয়ে আমাকে আদর করছে  ঠিক করলাম, সবার সামনে যত  অপমানই করুক, আমি তাই করব যা আমার ৩ প্রভু , সায়নী, তিতলি আর ইশা বলবে ওদের কোন কথার প্রতিবাদ করব না কখনো 





Sunday 1 November 2015

আমার দিদি সায়নী

আমার দিদি সায়নী ( Original story sent by Sayan. Edited and extended version written by Khoka.)  
আমার নাম সায়ন আমার বয়স এখন ১৯, কলেজে পড়ি আমার দিদির নাম সায়নী, বয়স ২১ দিদি দেখতে অসাধারন সুন্দরী, লম্বা ফর্শা সেই সাথে ছোট থেকেই দিদি খুব ডমিনেটিং আমাকে মারতে আর হুকুম করতে ছোট থেকেই দিদি খুব পছন্দ করে
আমার বাবা বেশ বদরাগী মেজাজি, তবে চাকরির সুত্রে বাইরে থাকত মাসে একবারের বেশি বাড়ি আসত না মাই আমাদের দুই ভাই বোনকে বড় করেছিল ছোটবেলায়, আমার যখন বছর বয়স, তখন খেলার সময় দিদি একবার আমাকে ল্যাং মেরে ফেলে দেয়, ফলে আমার দুধের দাঁত পরে যায় পরে যখন দাঁত উঠল, তখন ওইখানে বড় বড় দাঁত উঠল দিদি ক্ষেপিয়ে বলত , “ ইশ ভাই, তোর দাতের যা অবস্থা, তোর আর কোনদিন বিয়ে হবে না
আমি মুখ কাচুমাচু করে দিদিকে বলতাম, ‘তুমি লাথি মেরে ফেলে দিয়েছিলে বলেই তো এরকম হল আমার
দিদি জবাবে আমাকে চড় বাঁ লাথি মেরে বলত, “ বেশ করেছিলামআমি তোর দিদি, তোকে যখন খুশি মারব আমি
আমার খারাপ চেহারা নিয়ে আমি খুব দুশ্চিন্তায় পরে গিয়েছিলাম আমার এক দাতের ডাক্তার দূর সম্পর্কের মামা একদিন আমাকে দেখে বলল, “ ওর দাঁতে ক্লিপ পরালে দাঁত সোজা হয়ে যাবে
কিন্তু বাবা বাড়ি ফিরে আমার কথা শুনেই উড়িয়ে দিল, পোলাগো চেহারা দিয়া কি হইব পোলারা শুধু ট্যাকা কামাইতে ফারলেই হল, ওগো চেহারা দিয়া কিছু যায় আসে না
বাবার ইচ্ছার বিরুদ্ধে তো ক্লিপ লাগাতে পারব না ১০ বছর বয়সী আমি খারাপ চেহারার দুঃখে মুখ শুকনো করে ঘুরে বেড়াতে লাগলাম তাই দেখে দিদি ইচ্ছা করে আমাকে ক্ষেপিয়ে আরও দুঃখ বাড়িয়ে দিতে লাগল আমার
সেই মামা যখন শুনল বাবা ক্লিপ পরাতে দেবে না, তখন বলল, “ কি আর করবি তুই বরং আঙ্গুল দিয়ে জোরে চেপে দাঁত মাজবি আসতে আসতে দাঁত একটু নিচু হয়ে যাবে 
তাই শুনে দিদি বলল, “ কতক্ষন ধরেই বা রোজ দাঁত মাজবে? তাছাড়া ওর আঙ্গুলে জোর নেই আমার মাথায় একটা ভাল বুদ্ধি আছে
কি বুদ্ধি?” মামা জিজ্ঞাসা করল
দিদি চেয়ারে বসে টিভি দেখছিল দিদির পরনে ছিল নীল টপ, সাদা প্যান্ট, পায়ে নীল চটি আমার ১২ বছর বয়সী সুন্দরী দিদিকে ঘরের পোশাকেও দারুন সুন্দরী লাগছিল
দিদি বলল,” বলছি তার আগে ভাই , তুই এসে আমার পায়ের কাছে মাথা রেখে শুয়ে পর তো
দিদি কেন আমাকে ওর পায়ের কাছে মাথা রেখে শুতে বলছে বুঝতে পারলাম না তবে আমি ছিলাম দিদির বাধ্য ভাই, আমার সুন্দরী দিদি যা করতে বলত, ছোট থেকেই বিনা প্রশ্নে তা পালন করতাম আমি তাই আমি প্রশ্ন না করে দিদির চটি পরা পায়ের ঠিক পাশে নিজের মাথা রেখে শুয়ে পরলাম
দেখ ভাই, মামা তোকে জোরে চাপ দিয়ে দাঁত মাজতে বলছে যাতে হাতের চাপে তোর দাঁত মুখেরভিতর ঢুকে যায় আসতে আসতে কিন্তু তোর হাতে কতটুকু জোর আছে? তার চেয়ে আমি যখন টিভি দেখব বাঁ পড়ব, তুই এসে আমার পায়ের কাছে শুবি
এই বলে দিদি মামার চোখের সামনেই আমার ঠোঁটের উপর ওর নীল চটি পরা ডান পা টা তুলে দিল
এইভাবে আমি তোর মুখের উপর চটি বাঁ জুতো পড়া পা রেখে বসে থাকলে আমার পায়ের চাপে তোর দাঁত আরও তাড়াতাড়ি ভিতরে ঢুকে নর্মাল হয়ে যাবে
দিদি আমার ঠোঁটের উপর ওর ডান চটির তলাটা ঘষতে লাগল
এভাবে তোর ঠোঁটের উপর চটির তলা ঘষলে আরও বেশি চাপ পরবে তাতে তোর দাঁত আরও তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যাবে তারপর দিদি চটি পড়া ডান পা দিয়ে পরপর -১০ টা লাথি মারল আমার ঠোঁটের উপর , বেশ জোরে
এইভাবে তোর ঠোঁটের উপর জোরে জোরে রোজ লাথি মারলে আরও চাপ পরবে তোর দাতের উপর তাতে তাড়াতাড়ি তোর দাঁত সমান হয়ে যাবে
দিদি এরপর ওর চটি পড়া বাঁ পা টা আমার কপালের উপর রাখল তারপর চেয়ার ধরে উঠে দাঁড়াল আমার মুখের উপর মিনিট ধরে আমার মুখের উপর মামার সামনেই চটি পড়া পায়ে দাঁড়িয়ে থেকে দিদি বলল, “ এভাবে রোজ তোর মুখের উপর চটি বা জুতো পড়া পায়ে দাঁড়িয়ে থাকব তাতে আরও তাড়াতাড়ি তোর দাঁত সমান হয়ে যাবে
দিদি ওর চটি পরা পায়ে আরও প্রায় ১০ মিনিট দাঁড়িয়ে রইল আমার মুখে তারপর আবার চেয়ারে বসে আমার ঠোঁটের উপর চটি পরা ডান পা দিয়ে একটা লাথি মেরে বলল, “ তোর জন্য অনেক খাটতে হচ্ছে আমাকে তুইও খাট আমার জন্য চুপচাপ শুয়ে না থেকে পা টিপে দে আমার দিদির মুখের মিষ্টি হাসি বুঝিয়ে দিচ্ছিল দিদি খুব এঞ্জয় করছে এই ঘটনা
মামা আমার সঙ্গে দিদির ব্যবহারকে বাচ্চাদের খেলা ভেবে হাসি মুখে দেখছিল আমাদের ততক্ষনে মাও এই ঘরে চলে এসেছে মামা মাকে বুঝিয়ে বলল আমরা কি করছি শুনে মাও হাসি মুখে আমাদের দেখতে লাগল কিন্তু মা আর মামার সামনে দিদির সেবা করছি ভাবতেই একটা অদ্ভুত সুখ পেতে লাগলাম আমার হৃদয়ে আমি দুই হাত দিয়ে দিদির বাঁ পা টা টিপতে লাগলাম চাকরের মতো আর দিদি মা আর আমার সামনেই আমার ঠোঁটের উপর ওর ডান চটির তলা ঘষতে লাগল আমি প্রবল ভক্তিভরে মা আর মামার সামনে আমার পুজনীয় সুন্দরী দিদির পা টিপে সেবা করতে লাগলাম
আচ্ছা, এভাবে কি সত্যি ওর দাঁত ঠিক হয়ে যাবে? মা মামাকে সিরিয়াস গলায় জিজ্ঞাসা করল
হ্যা, রোজ যদি কয়েক ঘন্টা করে এভাবে দিদির চটি পড়া পায়ের তলায় শুয়ে থাকে তাহলে ওর দিদির পায়ের চাপে ওর দাঁত আসতে আসতে সমান হয়ে যাবে ক্লিপ লাগালেও তো দাঁত এইভাবে চাপে পরেই সমান হয় ওর বাবা যখন ক্লিপ লাগাতে ইচ্ছে না তখন এভাবেও দাঁত সমান হবে তবে ওকে রোজ অন্তত - ঘন্টা এভাবে দিদির পায়ের তলায় শুয়ে থাকতে হবে রোজ তাহলে - বছরে দাঁত প্রায় সমান হয়ে যাবে সাথে ওর দিদি ওর মুখে জুতো পড়া পায়ে রোজ কিছুক্ষন উঠে দাঁড়িয়ে থাকলে বা জুতো পড়া পায়ে ওর মুখে লাথি মারলে আরও ভাল হবে
এই শুনে মা বলল, “ তাহলে তো ভালই। রোজ বিকেলে খোকা এইভাবে ওর দিদির টিভি দেখার সময় দিদির পায়ের তলায় শুয়ে পা টিপে দেবে, মুখে দিদির লাথি খাবে । ও বাইরে না বেরলে আমিও একটু নিশ্চিন্ত থাকি” ।
 আমি মন দিয়ে দিদির বাঁ পা টা টিপছিলাম তখনও, আর দিদি ওর  চটি পরা ডান পা টা আমার ঠোটের উপর ঘসছিল, মাঝে মাঝে লাথিও মারছিল। আশ্চর্যজনক ভাবে, দিদি মাঝে মাঝেই আমার ঠোঁট ছাড়া  নাক, কপাল সহ মুখের অন্যান্য জায়গাতেও লাথি মারছিল। তাতেও মা বাঁ মামা কিছু বলছিল না। হাসিমুখে আমাদের দেখছিল। আমিও ভক্তিভরে আমার পুজনীয় দেবী, আমার প্রভুর দুটো পা পালা করে টিপে দিচ্ছিলাম।
একটু পরে মামা চলে গেল। দিদি বলল, “ আজ থেকে বিকেলে আর বাইরে খেলতে যাবি না । আমার পায়ের তলায় শুয়ে থাকবি আমার চটি পরা পা মুখের উপর নিয়ে । আমার পা টিপতে টিপতে মুখে আমার লাথি খাবি । তাতে তোর দাঁত পায়ের চাপে আসতে আসতে সমান হয়ে যাবে । সারাদিনে যখনই সময় পাবি এসে আমার পায়ের তলায় শুয়ে পরবি । কি মা, আমি ঠিক বলছি না?” মায়ের দিকে তাকিয়ে হেসে জিজ্ঞাসা করে দিদি।
“একদম ঠিক”, মাও হেসে জবাব দেয় দিদিকে।
সেই দিন থেকে রোজ সবার সামনে যখনই সময় পাই, আমি এসে দিদির চটি বাঁ জুতো পরা পায়ের তলায় শুয়ে পরি। দিদি আমার মুখের উপর চটি পরা পা রেখে আমার মুখের সর্বত্র চটির তলা ঘষতে ঘষতে টিভি দেখতে থাকে । আর আমি ভক্তিভরে আআর প্রভু দিদির দুই পা টিপতে থাকি পালা করে ।  মা আমাদের এই অবস্থায় দেখে খুব খুশি হয় ।  বলে এরফলে দাঁত সোজা হওয়ার সাথে সাথে মেয়েদের সেবা করায় আমি মেয়েদের সম্মান করতেও শিখব।
দিদি ওর জুতো পড়া পায়ে মা বা অনেক আত্মীয় বন্ধুর সামনেই আমার মুখের সর্বত্র জোরে জোরে লাথিও মারে রোজ। দিদি যেমন আমার মুখে জোরে জোরে লাথি মারতে ভালবাসে, আমারও দারুন ভাল লাগে মুখের সর্বত্র দিদির জুতো পড়া পায়ের লাথি খেতে। লাথি খাওয়ার দৈহিক যন্ত্রনা ছাপিয়ে হৃদয়ে ফুটে ওঠে প্রভু দিদিকে সেবা করতে পারার এক অসাধারন আনন্দ।
সেই সাথে রোজ দিদি মায়ের সামনেই আমার জিভের উপর ঘষে নিজের সব জুতোর তলা পরিষ্কার করে । এর সঙ্গে আমার দাঁত সমান হওয়ার কোন সম্পর্ক নেই, তবুও। মা বলে এরফলে আমি মেয়েদের সম্মান করতে শিখব। দিদি রোজ স্কুল থেকে ফিরে স্কুলে পরার সাদা স্নিকারের উপর আর তলা দুটোই আমাকে দিয়ে  চাটিয়ে পরিষ্কার করে । দিদি স্কুল থেকে ফিরে এসে টিভি রুমে চেয়ারে বসে। আমি দিদির পায়ের উপর মাথা রেখে উপুড় হয়ে শুয়ে জিভ দিয়ে চেটে দিদির জুতোর উপরটা পরিষ্কার করে দিই। তারপর দিদির পায়ের তলায় চিত হয়ে শুয়ে পরি আমি। দিদি আমার মুখের উপর জুতো পরা পা রেখে চেয়ারটা ধরে ব্যালেন্স করে উঠে দাঁড়ায়। আমার মুখের উপর জুতো পড়া পা রেখে মায়ের সামনেই ১০-১৫ মিনিট দাঁড়িয়ে থাকে দিদি। এরপর দিদি নেমে চেয়ারে বসলে আমি দিদির জুত্লেপরা পায়ের উপর মাথা ঠেকিয়ে দিদিকে প্রনাম করে ধন্যবাদ দিই। তারপর দিদির পায়ের কাছে হাটুগেড়ে হাতজোর করে বসি । দিদি তখন জুতো পরা দুই পায়ে আমার মুখের সর্বত্র একের পর এক লাথি মারতে থাকে। আমার মুখে অন্তত ১০০ টা লাথি মেরে থামে দিদি। এরপর আমি আবার চিত হয়ে শুই দিদির পায়ের কাছে মাথা রেখে । দিদি ওর জুতো পড়া পা দুটো আমার মুখের উপর তুলে দিয়ে আমাকে জিভ বার করতে আদেশ দেয় । আমি জিভ বার করলে দিদি স্কুলে পরার জুতোর তলা আমার জিভের উপর ঘষে পরিষ্কার করে নেয় মায়ের সামনেই । আমি আমার প্রভু দিদির জুতোর তলার সব ময়লা গিলে খেয়ে নিই।
এরপর আমি দিদির পা থেকে জুতো খুলে দিদির পায়ে ঘরে পরার চটি পরিয়ে দিই। দিদি ওর চটি পরা পা দুটো আমার মুখের উপর রেখে চটির তলা দুটো আমার মুখের সর্বত্র ঘষতে থাকে , মাঝে মাঝে লাথি মারতে থাকে আমার মুখে। আমিও দিদির চটির তলা চাটতে চাটতে ভক্তিভরে প্রভু দিদির পা টিপতে থাকি। পরের ৩-৪ ঘন্টা আমি এইভাবে দিদির পায়ের তলায় শুয়ে দিদির পা টিপি। আর সারাদিনে যখনই সময় পাই এইভাবে দিদির পায়ের তলায় শুয়ে পরে দিদির পা মুখে নিয়ে পা টিপে দিই।
এইভাবে দিদির সাহায্য পেয়ে মাত্র ৩ বছর পরেই আমার সামনে দাঁত সমান হয়ে যায় । কিন্তু মা বলে, একইভাবে দিদির সেবা করা চালিয়ে যেতে , যাতে আমি মেয়েদের সম্মান করা শিখি।
শুধু আমার স্কুলে পরার সময় বাবা এসবের কিছু জানত না । বাবা বাড়ি থাকলে আমরা উপর তলায় আমাদের ঘরে চলে যেতাম আর আমি দিদির সেবা করতাম। কিন্তু আমি কলেজে উঠতে মা বলল এবার বাবার সামনেও দিদির সেবা করবি ওইভাবে”।
প্রথমদিন আমাকে ওইভাবে দিদির সেবা করতে দেখে বাবা আতকে উঠে বলেছিল, “ ওই পুলা, এইডা কি করস তুই? পাগল হইছস নাকি?”
কিন্তু মা সামলে নিয়েছিল ব্যাপারটা। বাবাকে ধমকে বলেছিল,” যা করে বেশ করেআমাদের ৩ জনের সম্মতি আছে এতে । তোমার ভাল না লাগলে এই বাড়িতে আর আসতে হবে না”। বাবা শুনে চুপ করে গিয়েছিল। আর আপত্তি করে নি । সেই থেকে বাবা মা সহ সবার সামনেই আমি ক্রীতদাসের মতো আমার প্রভু দিদির সেবা করি। বাকি জীবনটাও তাই করে যাব।