Tuesday 1 November 2016

দিপের ডায়েরি.....

( এই গল্পটা স্কুল পানিশমেন্ট ফোরামের একটা ফোরাম থেকে কপি করা। লেখকের নাম দিপ। আমি সামান্য এডিট করেছি।)
দিপের ডায়েরি.....

15.11.2016...
আমি দিপ, ক্লাস ১১ এ পড়ি। কয়েক মাস আগেও আমার মেয়েদের সেবা করার কোন অভিজ্ঞতা ছিল না। সাথে আমি ভাবতাম মেয়েদের সেবা করতে বা করার কথা চিন্তা করতে আমার একারই শুধু ভাল লাগে। যেদিন ইন্টারনেটে প্রথম ফেমডম ব্লগ খুঁজে পেলাম, তাও বাংলায়, আমি অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। এত ছেলে চাকরের মত ভক্তিভরে স্বেচ্ছায় মেয়েদের সেবা করতে ভালবাসে? এরপর একের পর এক খুজে পেলাম অনেক বাংলা- ইংলিশ ফেমডম গল্পের ভান্ডার। সে এক দারুন অভিজ্ঞতা। সেই অভিজ্ঞতাতে ভর করেই সিদ্ধান্ত নিলাম, এবার আসল জীবনেও মেয়েদের সেবা করব সুযোগ পেলেই, এতে লজ্জার কিছু নেই। বরং ছেলে হয়ে মেয়েদের সেবা করা গর্বের বিষয়!
আমাদের বাড়িতে থাকি আমি, মা, বাবা আর আমার দুই বছরের ছোট সুন্দরী মিষ্টি বোন রিয়া। বহুদিন ধরেই আমার মনে মনে ইচ্ছা করে ছোট বোনের সেবা করতে। কিন্তু, কে কি ভাববে এইভেবে আমার সাহস হত না। সেবা মূলক ফেমডম গল্প গুলো পড়ে আমার প্রথম মনে হল আমার পক্ষেও সম্ভব রিয়াকে ভক্তি দেখানো, ওর সেবা করা! সেই থেকে ওকে আসতে আসতে রেস্পেক্ট দেখাতে শুরু করি সেপ্টেম্বারের শেষ থেকে।
আমি আমার ছোট বোনের সেবা করছি অল্প অল্প তখন থেকেই । তবে আরও বেশি সেবা করতে ইচ্ছা হয় বোনের। খোকাদার গল্প পড়েই প্রথম ঠিক করি যেভাবেই হোক ছোট বোনের সেবা করতে হবে। বোন রিয়া আমার চেয়ে ২ বছরের ছোট। ও আগে আমাকে কোন কাজ করে দিতে বললে আমি পাত্তা দিতাম না। আমার মোবাইলটা চাইল একটু, বা কিছু টাকা চাইল, বা কিছু এনে দিতে বলল দোকান থেকে। হয়ত রাতে ঘুমানোর আগে বলল ওর বিছানা রেডি করে দিতে। বা আমি টিভি দেখছি, ও এসে চোখ পাকিয়ে বলল " অনেক টিভি দেখেছিস দাদা। এবার আমাকে দে রিমোটটা।"
আমার ভিতরের একটা অংশ চিরদিনই চায় বোনের করা প্রতিটা হুকুম চাকরের মত পালন করতে। কিন্তু কে কি ভাববে ভেবে, আর কিছুটা ইগোয় পরে আমি আগে পাত্তা দিতাম না। খোকাদার গল্প পড়ে আমি ঠিক করি যেভাবেই হোক ছোট বোন রিয়ার সেবা করব। ও যাই করতে বলুক আমি সেটা করে আবার মাথা নিচু করে জিজ্ঞাসা করতে শুরু করলাম- আর কিছু লাগবে? ও অবাক হয়। আসতে আসতে সুযোগ নিয়ে আমার উপর ডমিনেশনও বাড়াতে থাকে। এইভাবে আসতে আসতে ও এখন অনেকটাই ডমিনেট করে আমাকে। রাতে হয়ত আমি টিভি দেখছি, বোন রিয়া এসে আমার হাত থেকে রিমোটটা নিয়ে চেয়ারে বসে চ্যানেল ঘুরিয়ে বলল, অনেক টিভি দেখেছিস। এবার গিয়ে আমার বিছানা রেডি করে পড়তে বস।
আমি একবারও আপত্তি না করে বরং বেশি টিভি দেখার জন্য বোনকে সরি বলে ওর বিছানা রেডি করতে চলে যাই আর ও টিভি দেখে। বেশ বুঝি আমার ওর প্রতি এই সাবমিসিভনেস ও বেশ এঞ্জয় করে। এইভাবে আসতে আসতে ওর জামা কাচা, ঘর পরিষ্কার করা থেকে ক্রমে ওর জুতো পালিশ করা বা ওর পায়ে জুতো পরিয়ে বা খুলে দেওয়ার দায়িত্বও ও আমার উপর চাপিয়ে দেয়। আমার যে কি ভাল লাগে এইভাবে আমার উপর বোনের ডমিনেশন কি বলব! বোনও এঞ্জয় করে আমার ওর প্রতি সাবমিসিভনেস। বাবা মাও খুশি হয় আমার এই ভাল ছেলে হয়ে যাওয়া, বাইরে ঘোরা টিভি দেখা, মোবাইল ঘাঁটা অনেক কমিয়ে বোনের সেবার সাথে বেশি করে পড়াশোনা করার ব্যাপারটা। আমাদের ছোট খাট ঝামেলা কমে যাওয়ায় মা খুব খুশিও হয়।।

18.11.2016.....
আমার বোন রিয়া ক্লাস ৯ এ পড়ে। ওদের ফাইনাল পরীক্ষা চলছে এখন। আজ ও পরীক্ষা দিতে যাওয়ার আগে ওর পায়ের কাছে বসে ওর পায়ে সাদা মোজা আর কালো জুতো পরিয়ে দিলাম। তারপর ওর জুতো পালিশ করে পরিষ্কার করে দিলাম মায়ের সামনেই। ও আমাকে ওর জন্য চকোলেট এনে রাখার আদেশ দিয়ে হাসিমুখে স্কুলে চলে গেল। আমি যে ওর এত বাধ্য হয়ে গেছি, সেটা বোন খুব এঞ্জয় করছে। আমি বোনের আদেশ মত একটা বড় দামী চকোলেট এনে রেখেছি। ওর পায়ে জুতো পরিয়ে আর খুলে দেওয়া তো একমাস ধরেই করছি। আজ বোন ফিরলে মায়ের সামনেই ওর হাতে চকোলেটটা দিয়ে যেভাবেই হোক ওর জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ভক্তিভরে ওকে প্রনাম করব আমি। দেখা যাক, বোন আর মায়ের কি রিয়াকশন হয় এতে!
অপেক্ষা যেন শেষ হচ্ছে না, কখন যে বোন আসবে!
.
.
.
এর আগে বোনকে আমি একবারই প্রনাম করেছি, এই দিন দশেক আগে। ভাইফোঁটার দিন। আমি তার ১৫-২০ দিন আগে থেকেই বোনের সব হুকুম মেনে চলা শুরু করেছিলাম। সেদিন বোন আমাকে ফোঁটা দিল, আমি জবাবে একটা গিফট আর চকোলেট ওর হাতে দিলাম। ও গিফটটা খুলে হাসল, তারাপর আমার দিকে তাকিয়ে হাসিমুখে বলল, এবার আমাকে প্রনাম কর। আমি চমকে উঠে একবার ওর দিকে আর তারপর একবার মায়ের দিকে তাকালাম। বোন আমার দিকে তাকিয়ে হাসছে চেয়ারে বসে। আমি মায়ের সামনেই বোনের দুই পায়ে হাত ঠেকিয়ে সেই হাত কপালে আর বুকে ঠেকালাম ভক্তিভরে! উফ, মেয়েদের ভক্তি দেখাতে যে এত ভাল লাগতে পারে আগে ভাবিইনি!
বোন আর ১০ মিনিটের মধ্যেই বাড়ি ঢুকবে। আজও কি ও গিফট পেয়ে মায়ের সামনেই আমাকে হুকুম করবে ওকে প্রনাম করতে?
তাহলে আজ মায়ের সামনেই জীবনে দ্বিতীয়বার বোনকে প্রনাম করব। আর এবার ওর কাল স্কুলের জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে!!
আমি সত্যিই ছোট বোন রিয়ার কালো স্কুল জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ওকে প্রনাম করলাম, তাও মায়ের সামনেই! আমার যেন এখনও বিশ্বাস হতে চাইছে না।
বোনের বাড়ি ফেরার সময় হওয়ার আগে থেকেই আমি গেটের বাইরে দাঁড়িয়ে ওর জন্য অপেক্ষা করছিলাম। বোন আর ওর বান্ধবী অনিন্দিতা একসাথে ফিরছে দেখতে পেলাম। অনিন্দিতার বাড়ি আমাদের বাড়ির সামনে দিয়ে আরেকটু দূরে যেতে হয়। বোনকে দেখেই আমি শ্রদ্ধা দেখিয়ে প্রথমে বাইরের গেটটা খুলে দিলাম অনিন্দিতার সামনেই, যেভাবে দারোয়ানেরা দরজা খুলে দেয় মালিকদের জন্য। অনিন্দিতা তাই দেখে হেসে বোনকে বাই বলে চলে গেল। আমি একইভাবে বোনের জন্য ভিতরের গেট আর দরজা খুলে দিলাম ওর চাকরের মত। আর বোন মালিকের মত আমার হাতে ওর স্কুল ব্যাগটা তুলে দিয়ে " যা দাদা, এটা রেখে আয়", বলে ঘরে ঢুকল। আমি ব্যাগ রাখতে ভিতরের ঘরে ঢুকলাম আর বোনের জন্য যে ১৬০ টাকার চকোলেটটা কিনেছি আমার টিউশন করে পাওয়া টাকা দিয়ে সেটা নিয়ে বসার ঘরে ঢুকলাম।
আমার সুন্দরী বোন রিয়া সোফায় বসে আছে আর তার উল্টোদিকের চেয়ারে বসে মা জিজ্ঞাসা করছে কেমন পরীক্ষা হল। বোন " দারুন" বলে কিরকম পরীক্ষা হয়েছে বলতে লাগল আর তারপর আমার দিকে তাকাল।
আমি বোনের পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসলাম। গত এক মাস ধরে আমি ছোট বোনের ভাল দাদা হওয়ার চেষ্টা করছি, তাই এইভাবেই রোজ আমার ক্লাস ৯ এ পরা সুন্দরী ছোট বোন রিয়ার পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে ওর পা থেকে জুতো- মোজা খুলে দিই আমি। আজ বোনের পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে প্রথমে ওর হাতে আমার কেনা দামী চকোলেটটা দিলাম।
১৬০ টাকার চকোলেটটা গিফট পেয়ে বোন দারুন খুশি হয়ে মাকে বলল, দেখেছ মা, গত একমাসে দাদা কত্ত ভাল হয়ে গেছে, আমি যা করতে বলি, দাদা তাই করে।
আমার পরিবর্তনে মাও খুব খুশি হয়েছিল। আমার সিগারেট খাওয়া, বাজে কথা বলা বন্ধুগুলোকে এড়িয়ে চলছি, বাইরে বেশি ঘোরা কমিয়ে দিয়েছি, ভালভাবে পড়াশোনা করছি, সাথে টিউশন করে রোজগারও, মা খুশি তো হবেই। মা খুশি গলায় বলল, "হ্যা রে, দিপ খুব ভাল হয়ে গেছে।"
আমি বললাম," হ্যা রে রিয়া, তুই যা বলবি এখন থেকে তাই করব আমি।"
রিয়া মুখে হাসি ঝুলিয়ে বলল, " আগের দিনের মত প্রনাম করত আমাকে।"
রিয়া হয়ত এক্সপেক্ট করেছিল আমি আগেরদিনের মত ওর পায়ে হাত দিয়ে প্রনাম করব। কিন্তু ছোট বোন রিয়ার প্রতি আজ আমার ভক্তি উথলে উঠছিল। আমি মায়ের দিকে একবার তাকালাম, তারপর বোন রিয়ার দিকে একবার। তারপর ছোট বোন রিয়ার জুতো পরা পা দুটো দুইহাতের পাতার উপরে তুলে নিলাম। এরপর ভক্তিভরে মায়ের সামনেই ছোট বোন রিয়ার জুতো পরা পায়ের উপর নিজের মাথাটা নামিয়ে দিলাম আমি। বোন আর মা দুজনেই খুব অবাক হয়ে যাবে বুঝতে পারছিলাম। তবু আমি বোনের জুতো পরা পা দুটোর উপর নিজের মাথাটা রেখে মিনিট দুয়েক পরে রইলাম। তারপর ওর স্কুলের কালো জুতো পরা দুই পায়ের উপর একবার করে চুম্বন করে বোনের দিকে হাতজোড় করে বললাম, " এখন থেকে রোজ তোকে এইভাবে প্রনাম করতে দিবি বোন প্লিজ?"
আমার আচরনে বোনের মুখে চওড়া হাসি ফুটে উঠল। আমার মাথায় হাত রেখে আমাকে আশির্বাদ করে বোন বলল, " নিশ্চয়ই দাদা। রোজ দুইবেলা তুই এইভাবে আমার পায়ের উপর মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে আমার আশির্বাদ নিস। আর রোজ এইভাবে আমাকে ভাল ভাল গিফট দিতে ভুলে যাস না।"
এইবলে বোন হো হো করে হাসতে লাগল। আমার যে কি ভাল লাগছিল এইভাবে বোনের সেবা করতে পেরে, মায়ের সামনে বোনের জুতো পরা পায়ের উপর মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করতে পেরে। আমি ঠিক করেছি আমি রিয়ার দাদা হলেও এখন থেকে সারাজীবন চাকরের মত ওর সেবা করব। আর আসতে আসতে ওর প্রতি ভক্তির প্রদর্শন বাড়াতে থাকব।
( খোকাদা সহ সব ফেমডম লেখকদের আবার ধন্যবাদ। তোমাদের লেখা গল্পগুলোয় ছোট বোনকে প্রভুর মত সেবা করার ঘটনাগুলো না পড়লে এইভাবে মায়ের সামনে বোনের চাকরের মত ওকে সেবা আর প্রনাম করার সাহস হয়ত কোনদিন হত না আমার।)

19.11.2016...

আজ সকালেও বোনের পরীক্ষা দিতে যাওয়ার আগে ওর পায়ে জুতো মোজা পরিয়ে দিলাম আমি, আজ ও সাদা মোজা আর সাদা স্নিকার পরল। তারপর ওর জুতো পরা পায়ের দুইপাশে হাত রেখে মাথাটা ওর জুতো পরা দুই পায়ের উপর রেখে ভক্তিভরে বোনকে সাস্টাংগে প্রনাম করলাম আমি। এরপর ও পরীক্ষা দিতে চলে গেল। আমি ওর ঘর গুছিয়ে পড়তে বসলাম। দুপুরে বোনের বাড়ি ফেরার সময় হওয়ার একটু আগে আমি কালকের মতই গেটের বাইরে বোনের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে রইলাম। বোন আজকেও ওর বান্ধবী অনিন্দিতার সাথে ফিরছে দেখতে পেলাম। আমি ওদের দেখেই বোনের জন্য বাইরের গেটটা খুলে দিলাম চাকরের মত। আজ দেখলাম অনিন্দিতাও বোন রিয়ার সাথে আমাদের বাড়িতে ঢুকছে। উঠোন দিয়ে বাড়ির দিকে যাওয়ার সময়েই বোন বলল, আমাদের স্কুল ব্যাগটা ধর দাদা। আমি প্রথমে বোনের, তারপর অনিন্দিতার ব্যাগটা হাতে নিলাম। আমি ওদের ব্যাগ ধরে থাকা অবস্থায় প্রথমে বারান্দার গেট, তারপর ঘরের দরজা খুলে দিলাম বোন আর অনিন্দিতার জন্য। বোন আর অনিন্দিতা মালকিনের মত পরিসেবা নিতে নিতে ভিতরে ঢুকল। বোনের প্রতি আমার এক্সট্রিম সাবমিসিভনেস দেখে অনিন্দিতা মুচকি হাসতে লাগল। আমি ওদের ব্যাগ ভিতরের ঘরে রেখে এসে বসার ঘরে ফিরে এলাম।
বসার ঘরে এসে সোফায় বসা বোন আর অনিন্দিতার পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসলাম। বোন পাশে চেয়ারে বসা মা কে এক্সাম কেমন হয়েছে বলতে লাগল। আমি চাকরের মত বোনের পা থেকে জুতো খুলতে গেলে বোন চোখ নাচিয়ে বলল, " ওই দাদা জুতো খোলার আগে আমাকে প্রনাম করবি না?"
অনিন্দিতার সামনেই আমার সুন্দরী বোন রিয়া ওকে প্রনাম করতে বলছে? ভিশন এক আনন্দে মন ভরে উঠল আমার। " সরি বোন", বলেই আমি সকালের মত বোনের সাদা জুতো পরা দুই পায়ের দুই দিকে হাত রেখে বোনের পায়ে মাথা রেখে শুয়ে পরলাম। বোনকে মা আর ওর বান্ধবীর সামনেই সাষ্টাঙ্গে প্রনাম করে শুয়ে রইলাম ওর সাদা স্নিকার পরা দুই পায়ের উপর ভক্তিভরে মাথা রেখে। দুই মিনিট পর বোন ওর জুতো পরা ডান পা দিয়ে আমার মাথায় আলতো ঠ্যালা দিয়ে বলল, " এবার অনিন্দিতাকেও প্রনাম করে আমাদের জুতো খুলে পা ধুয়ে দিয়ে পায়ে ঘরের চটি পরিয়ে দে।
আমি বোনের পায়ের তলা থেকে উঠে অনিন্দিতার পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসলাম। বোনের সুন্দরী বান্ধবী অনিন্দিতা হাসিমুখে অপেক্ষা করছে আমার প্রনাম নেওয়ার জন্য। আমি অনিন্দিতার কালো মেরি জেন জুতো পরা দুই পায়ের উপর মাথা ঠেকিয়ে ওকেও প্রনাম করলাম। আমার প্রান খুশিতে পাগলের মত লাফাচ্ছে যেন তখন। আমি বোন আর ওর বান্ধবীর চাকরের মত সেবা করছি, ভক্তিভরে ওদের প্রনাম করছি, অথচ মা আপত্তি না করে হাসিমুখে দেখে চলেছে!
আমি উঠে গামলা, জল, গামছা আর বোনের ঘরে পরার দুই জোড়া চটি নিয়ে ফিরে এলাম। প্রথমে বোনের, তারপর ওর বান্ধবী অনিন্দিতার পা থেকে জুতো, মোজা খুলে দিয়ে চাকরের মত গামলায় ওদের পা ডুবিয়ে ভাল করে ওদের পা ধুয়ে দিলাম। তারপর ওদের পা মুছে দিলাম গামছা দিয়ে। এরপর ওদের দুজনের পায়েই বোনের ঘরে পরার চটি পরিয়ে দিয়ে আবার ভক্তিভরে ওদের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম।
এরপর মা ওদের খাওয়ার ঘরে ডেকে নিয়ে গিয়ে ভাল করে টিফিন খাওয়াল। বোন আমাকে বলল টিভিটা চালিয়ে ওর পাশে দাঁড়াতে। আমি রিমোটটা নিয়ে দাঁড়িয়ে রইলাম। বোন অর্ডার দিতে লাগল, কোন চ্যানেল দিতে হবে, সাউন্ড কতটা বাড়াতে হবে বা কমাতে হবে। আমি চাকরের মত বোনের প্রতিটা অর্ডার পালন করতে লাগলাম। তাই দেখে খেতে খেতে অনিন্দিতা বোনকে বলল, " দেখে মনে হচ্ছে ও তোর দাদা না, চাকর হয়।" 
আমি সাথে সাথে জবাব দিলাম," আমি আমার বোন রিয়ার চাকরই হই।"
শুনে বোন আর অনিন্দিতা হাসতে লাগল। বোন রিয়া হাসতে হাসতে বলল, " ঠিক বলেছিস দাদা। এখন থেকে তুই আমার দাদা প্লাস চাকর!"
মা আর ওর বান্ধবীর সামনে বোন আমাকে ওর চাকর বলে ডিক্লেয়ার করায় ভিশন গর্ব আর আনন্দ হতে লাগল আমার! 
খাওয়া শেষ হলে আমার ' প্রভু' বোন রিয়া আমাকে অর্ডার করল, " ওই চাকর, আমি আর রিয়া এখন উঠোনে ব্যাডমিন্টন খেলব। তুই হবি আমাদের বল বয়। কক পরে গেলে তুই কুড়িয়ে এনে হাতে দিবি আমাদের। অন্য কিছু লাগলেও অর্ডার করার সাথে সাথে এনে দিবি। যা, র‍্যাকেট, কক নিয়ে আমাদের জন্য অপেক্ষা কর, আর নেটটা টাংগিয়ে রাখ। এই বলে বোন এমনভাবে হাসতে লাগল যেন ভারি মজার কোন ঘটনা ঘটেছে।
বোন সত্যিই আমাকে চাকরের মত অর্ডার করছে দেখে আমার ভিশন আনন্দ হতে লাগল। আমি " এক্ষুনি যাচ্ছি ম্যাডাম" বলে আবার বোনের চটি পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম মা আর অনিন্দিতার সামনেই।
বোন বলল, " যা বললাম করা হয়ে গেলে আবার ফিরে আসিস। আমাদের পায়ে জুতো পরিয়ে দিবি তুই।" 
আমি র‍্যাকেট, কক, নেট নিয়ে উঠোনে গিয়ে নেটটা টাঙিয়ে আবার ফিরে এলাম। বোন আর অনিন্দিতা তখন বসার ঘরে সোফায় বসে।
আমি ওদের জুতো নিয়ে এসে ওদের পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসলাম। তারপর চাকরের মত ওদের দুজনের পায়েই জুতো পরিয়ে দিলাম। প্রথমে অনিন্দিতার পায়ে, তারপর বোনের পায়ে। জুতো পরানো হয়ে গেলে ওদের দুজনের জুতো পরা পায়েই মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম। তারপর বোনকে জিজ্ঞাসা করলাম, " আর কিছু করতে হবে প্রভু?"
বোন ওকে প্রভু বলে ডাকায় আপত্তি তো করলই না, বরং আমার দুই গালে একবার করে আলতো থাপ্পর মেরে বলল, " আমাদের জুতো কে পালিশ করে দেবে?" 
ওরা এখন উঠোনে খেলতে যাবে। ফলে জুতো নোংরা হবে। তবু বোন চাইছে আমাকে দিয়ে এখন একবার জুতো পালিশ করাতে। খেলার পর নিশ্চয়ই আবার করাবে! বোন আমাকে এইভাবে অকারনে বারবার চাকরের মত ব্যবহার করছে বলে ভিশন আনন্দ হতে লাগল আমার। জবাবে আমি বোনের দুই জুতো পরা পায়ের উপর একবার করে চুম্বন করলাম অনিন্দিতার সামনেই। " সরি প্রভু। এইবারের মত ক্ষমা করে দাও। আর কোনদিন এরকম ভুল হবে না আমার।"
আমার ওর প্রতি প্রবল ভক্তি দেখে বোন মুচকি মুচকি হাসতে লাগল। আর আমি জুতো পালিশের ব্রাশ এনে ভাল করে বোন আর ওর বান্ধবী অনিন্দিতার জুতো পালিশ করে দিলাম। এরপর ওরা উঠোনে এল ব্যাডমিন্টন খেলতে। আমিও ওদের পিছন পিছন উঠোনে এলাম ওদের বল বয়ের কাজ করার জন্যে। আমাদের উঠোনটা পাড়ার রাস্তার উপরেই। পাড়ার যে কেউ রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময়ে দেখতে পাবে যে আমি বাধ্য চাকরের মত বোনেদের বল বয়ের কাজ করছি। বোন হয়ত উঠোনেই আরও অনেকের চোখের সামনেই আমাকে আরো অনেক হিউমিলিয়েটিং কাজ করাতে পারে। উফ! ভাবতেই ভিশন আনন্দে মন ভরে যেতে লাগল আমার!!
বোন আর অনিন্দিতা ব্যাডমিন্টন খেলা শুরু করল। আর আমি ওদের শাটলকক কুড়াতে লাগলাম ছুটতে ছুটতে। কক মাঠের বাইরে পরার সাথে সাথে আমি ছুটে ককটা কুড়িয়ে যে সার্ভিস করবে তার হাতে দিতে লাগলাম, ঠিক বলবয়ের মত। একটু পরেই বোন হুকুম করতে শুরু করল, " এত দেরী হচ্ছে কেন কক কুড়াতে? দিনদিন গিলে গিলে তুই একটা মোটা হাতি হচ্ছিস রে গাধা। আমরা তোকে এইভাবে ছোটালে তোরই শরীর ভাল থাকবে।" আমাকে এইভাবে বোন অপমান করছে দেখে অনিন্দিতা হো হো করে হাসতে লাগল। বোন আমাকে এইভাবে খোলা মাঠে বিনা কারনে অপমান করছে ভেবেই আমার ভিশন আনন্দ হতে লাগল। " সরি বোন" বলে আমি আরও আপ্রান চেষ্টা করতে লাগলাম আরও তাড়াতাড়ি কক কুড়িয়ে যে সার্ভিস করবে তার হাতে দিতে।
প্রথম গেম বোন একটুর জন্য হেরে গেল ২৩-২১ এ। আর রাগটা মেটাতে লাগল আমার উপর। হারার সাথে সাথে আমার দিকে তাকিয়ে রাগী গলায় বলল, " আমার চেয়ার আর জল কই?"
আমি আমতা আমতা করে বললাম, " আনা হয় নি ম্যাডাম"।
বোন এগিয়ে এসে খোলা উঠোনে আমার গালে একটা থাপ্পর বসিয়ে দিল অনিন্দিতার সামনেই। কেমন চাকর তুই? প্রভুর জন্য চেয়ার আর জল আনতে ভুলে যাস? যা, এক্ষুনি নিয়ে আয় ঘর থেকে।" 
"
যাচ্ছি প্রভু", এইবলে আমি তীরবেগে ঘরের দিকে ছুটলাম আমার প্রভু, আমার সুন্দরী ছোটবোন রিয়ার জন্য চেয়ার আর জল আনতে।
ঘরে ঢুকেই মনে হল বোনের জন্য যা নিচ্ছি, অনিন্দিতার জন্যও তাই নিতে হবে। নাহলে হয়ত অনিন্দিতাও আমার গালে থাপ্পর মারবে। তাই আমি দুটো চেয়ার, আর গ্লুকোজ মিশিয়ে দুটো জলের বোতল নিয়ে আবার উঠোনের দিকে ছুট দিলাম। গিয়ে নেটের দুপাশে আমার 'দুই প্রভু'র জন্য চেয়ার দুটো রাখলাম আর তার পাশেই ওদের জলের বোতল দুটো। তাকিয়ে দেখি। ওরা খেলা বন্ধ করে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। ওদের দুজনের মুখেই দুষ্টু হাসি।
"
কি রে, কক কুড়িয়ে আনার কথা না তোর?", অনিন্দিতা বলল। অনিন্দিতাও বোনের সামনে আমাকে ডমিনেট করছে দেখে দারুন ভাল লাগল আমার।
আমি বুঝতে পারলাম ওরা খেলা শুরু করেছিল, ককটা কোর্টের বাইরে পরায় ওরা অপেক্ষা করছে কখন ওদের বলবয় চাকর আমি আবার ককটা এনে ওদের হাতে দেব, তখন ওরা আবার খেলা শুরু করবে। সত্যি তো, চাকর থাকতে প্রভুরা কেন নিজেরা কক কুড়িয়ে এনে পরিশ্রম করতে যাবে!!
আমি তাকিয়ে দেখি বোনের কোর্টের বাইরে ককটা পরে আছে। আমি ছুটে গিয়ে ককটা কুড়িয়ে এনে বোনের হাতে দিলাম। অমনি " ঠাআআআসসস" করে আমার বাঁ গালে বোন ডান হাত দিয়ে বেশ জোরে একটা চড় বসিয়ে দিল। " অনিন্দিতার সার্ভিস আর তুই ককটা আমাকে এসে দিচ্ছিস? কার সার্ভিস এটুকু খেয়াল রাখতে পারিস না তুই? এরকম চাকর রেখে কি লাভ আমার?" এই বলে বোন আবার একটা চড় কষাল আমার গালে, এইবার ওর বাঁ হাত দিয়ে আমার ডানগালে।
আমি আর নিজেকে নিয়ন্ত্রন করতে পারলাম না। আমি সাথে সাথে আমার সুন্দরী বোন রিয়ার পায়ে পরে গেলাম। ওর সাদা স্নিকার পরা দুই পায়ের উপর নিজের মাথাটা ঘষতে ঘষতে খোলা মাঠে ওর কাছে ক্ষমা চাইতে লাগলাম আমি। মাঝে মাঝেই ওর জুতোর উপর গাঢ় চুম্বন করতে লাগলাম ক্ষমা চাইতে চাইতে আর বলতে লাগলাম," প্লিজ প্রভু, আমাকে ক্ষমা করে দাও। " 
মিনিট ২ পর বোন ওর জুতো পরা ডান পা টা আমার মাথার উপর রেখে বলল, " ঠিক আছে। যা, এবারের মত ক্ষমা করে দিলাম তোকে। এরকম ভুল আবার করলে কিন্তু আর ক্ষমা পাবি না।" 
আমি বোনের জুতোর উপর চুম্বন করে বললাম, " ধন্যবাদ প্রভু"। এইবলে উঠে ককটা অনিন্দিতার হাতে দিলাম। রাস্তা দিয়ে আমাদের পাড়ার কয়েকজন লোক যেতে যেতে আড়চোখে কৌতহলী দৃষ্টিতে আমাদের দেখছে লক্ষ্য করলাম। পাড়ার লোকেদের সামনেই আমি আমার দুই বছরের ছোট বোন রিয়ার জুতো পরা পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চাইলাম আর বোন আমার মাথার উপর জুতো পরা ডান পা রেখে আমাকে ক্ষমা করে দিল বলে আমার ভিশন গর্ব হতে লাগল। কিন্তু সেই সাথে আমার ভিশন ভয় করতে লাগল। এরকম ভুল আবার করলে কি করবে বোন? আমাকে আর ওর চাকর রাখবে না? ওর সেবা করার সুযোগ দেবে না? ভয়ের সাথে ভিশন আতংক হতে লাগল আমার।

দিপের ডায়েরি... ( পার্ট ২)......
বোন আর অনিন্দিতা ব্যাডমিন্টন খেলা শুরু করল। আর আমি ওদের শাটলকক কুড়াতে লাগলাম ছুটতে ছুটতে। কক মাঠের বাইরে পরার সাথে সাথে আমি ছুটে ককটা কুড়িয়ে যে সার্ভিস করবে তার হাতে দিতে লাগলাম, ঠিক বলবয়ের মত। একটু পরেই বোন হুকুম করতে শুরু করল, " এত দেরী হচ্ছে কেন কক কুড়াতে? দিনদিন গিলে গিলে তুই একটা মোটা হাতি হচ্ছিস রে গাধা। আমরা তোকে এইভাবে ছোটালে তোরই শরীর ভাল থাকবে।" আমাকে এইভাবে বোন অপমান করছে দেখে অনিন্দিতা হো হো করে হাসতে লাগল। বোন আমাকে এইভাবে খোলা মাঠে বিনা কারনে অপমান করছে ভেবেই আমার ভিশন আনন্দ হতে লাগল। " সরি বোন" বলে আমি আরও আপ্রান চেষ্টা করতে লাগলাম আরও তাড়াতাড়ি কক কুড়িয়ে যে সার্ভিস করবে তার হাতে দিতে।
প্রথম গেম বোন একটুর জন্য হেরে গেল ২৩-২১ এ। আর রাগটা মেটাতে লাগল আমার উপর। হারার সাথে সাথে আমার দিকে তাকিয়ে রাগী গলায় বলল, " আমার চেয়ার আর জল কই?"
আমি আমতা আমতা করে বললাম, " আনা হয় নি ম্যাডাম"।
বোন এগিয়ে এসে খোলা উঠোনে আমার গালে একটা থাপ্পর বসিয়ে দিল অনিন্দিতার সামনেই। কেমন চাকর তুই? প্রভুর জন্য চেয়ার আর জল আনতে ভুলে যাস? যা, এক্ষুনি নিয়ে আয় ঘর থেকে।" 
"
যাচ্ছি প্রভু", এইবলে আমি তীরবেগে ঘরের দিকে ছুটলাম আমার প্রভু, আমার সুন্দরী ছোটবোন রিয়ার জন্য চেয়ার আর জল আনতে।
ঘরে ঢুকেই মনে হল বোনের জন্য যা নিচ্ছি, অনিন্দিতার জন্যও তাই নিতে হবে। নাহলে হয়ত অনিন্দিতাও আমার গালে থাপ্পর মারবে। তাই আমি দুটো চেয়ার, আর গ্লুকোজ মিশিয়ে দুটো জলের বোতল নিয়ে আবার উঠোনের দিকে ছুট দিলাম। গিয়ে নেটের দুপাশে আমার 'দুই প্রভু'র জন্য চেয়ার দুটো রাখলাম আর তার পাশেই ওদের জলের বোতল দুটো। তাকিয়ে দেখি। ওরা খেলা বন্ধ করে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। ওদের দুজনের মুখেই দুষ্টু হাসি।
"
কি রে, কক কুড়িয়ে আনার কথা না তোর?", অনিন্দিতা বলল। অনিন্দিতাও বোনের সামনে আমাকে ডমিনেট করছে দেখে দারুন ভাল লাগল আমার।
আমি বুঝতে পারলাম ওরা খেলা শুরু করেছিল, ককটা কোর্টের বাইরে পরায় ওরা অপেক্ষা করছে কখন ওদের বলবয় চাকর আমি আবার ককটা এনে ওদের হাতে দেব, তখন ওরা আবার খেলা শুরু করবে। সত্যি তো, চাকর থাকতে প্রভুরা কেন নিজেরা কক কুড়িয়ে এনে পরিশ্রম করতে যাবে!!
আমি তাকিয়ে দেখি বোনের কোর্টের বাইরে ককটা পরে আছে। আমি ছুটে গিয়ে ককটা কুড়িয়ে এনে বোনের হাতে দিলাম। অমনি " ঠাআআআসসস" করে আমার বাঁ গালে বোন ডান হাত দিয়ে বেশ জোরে একটা চড় বসিয়ে দিল। " অনিন্দিতার সার্ভিস আর তুই ককটা আমাকে এসে দিচ্ছিস? কার সার্ভিস এটুকু খেয়াল রাখতে পারিস না তুই? এরকম চাকর রেখে কি লাভ আমার?" এই বলে বোন আবার একটা চড় কষাল আমার গালে, এইবার ওর বাঁ হাত দিয়ে আমার ডানগালে।
আমি আর নিজেকে নিয়ন্ত্রন করতে পারলাম না। আমি সাথে সাথে আমার সুন্দরী বোন রিয়ার পায়ে পরে গেলাম। ওর সাদা স্নিকার পরা দুই পায়ের উপর নিজের মাথাটা ঘষতে ঘষতে খোলা মাঠে ওর কাছে ক্ষমা চাইতে লাগলাম আমি। মাঝে মাঝেই ওর জুতোর উপর গাঢ় চুম্বন করতে লাগলাম ক্ষমা চাইতে চাইতে আর বলতে লাগলাম," প্লিজ প্রভু, আমাকে ক্ষমা করে দাও। " 
মিনিট ২ পর বোন ওর জুতো পরা ডান পা টা আমার মাথার উপর রেখে বলল, " ঠিক আছে। যা, এবারের মত ক্ষমা করে দিলাম তোকে। এরকম ভুল আবার করলে কিন্তু আর ক্ষমা পাবি না।" 
আমি বোনের জুতোর উপর চুম্বন করে বললাম, " ধন্যবাদ প্রভু"। এইবলে উঠে ককটা অনিন্দিতার হাতে দিলাম। রাস্তা দিয়ে আমাদের পাড়ার কয়েকজন লোক যেতে যেতে আড়চোখে কৌতহলী দৃষ্টিতে আমাদের দেখছে লক্ষ্য করলাম। পাড়ার লোকেদের সামনেই আমি আমার দুই বছরের ছোট বোন রিয়ার জুতো পরা পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চাইলাম আর বোন আমার মাথার উপর জুতো পরা ডান পা রেখে আমাকে ক্ষমা করে দিল বলে আমার ভিশন গর্ব হতে লাগল। কিন্তু সেই সাথে আমার ভিশন ভয় করতে লাগল। এরকম ভুল আবার করলে কি করবে বোন? আমাকে আর ওর চাকর রাখবে না? ওর সেবা করার সুযোগ দেবে না? ভয়ের সাথে ভিশন আতংক হতে লাগল আমার।
অথচ আমার তো কোন দোষ ছিল না। বোন আমাকে ঘর থেকে চেয়ার আনতে পাঠিয়েছিল বলেই তো আমি দেখতে পারিনি কে পয়েন্টটা জিতেছে আর কার সার্ভিস। বোন আমাকে অকারনে মারতে বা অপমান করতেই পারে। সেই অধিকার ওর আছেই। কিন্তু তাই বলে অকারনে আমাকে চাকরের পোস্ট থেকে তাড়িয়ে দিলে কিকরে সহ্য করব?
আমার চোখ দিয়ে ঝরঝর করে জল পরছিল। আমি হাত বাড়িয়ে চোখ মুছলাম, আর হাত নামিয়েই বুঝতে পারলাম কত বড় ভুল করে ফেলেছি। ককটা অনিন্দিতার কোর্টের একটু বাইরে পরেছে। কে জিতল পয়েন্টটা? আমি কাকে ককটা দেব সার্ভিস করার জন্য? ভাবার সময় নেই, দুই প্রভু অপেক্ষা করছে। আমি ধরে নিলাম ককটা অনিন্দিতার র‍্যাকেট টাচ করেনি। তাহলে পয়েন্টটা বোন হেরেছে। অনিন্দিতার সার্ভিস তাহলে। আমি ককটা কুড়িয়ে অনিন্দিতাকে দিতে গেলাম। 
অনিন্দিতা ককটা নিল না। আমার দিকে গম্ভিরভাবে তাকিয়ে আমার বাঁ গালে আলতো একটা থাপ্পর মেরে বলল, " মালকিনকে কক এইভাবে দেবে চাকর? সম্মান দেখাবি না দেওয়ার সময়?" 
আমি নিজের ভুল বুঝতে পারলাম। সাথে সাথে সরি বলে অনিন্দিতার পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে ওর দিকে ককটা বাড়িয়ে দিলাম। তবু অনিন্দিতা সেটা না নিয়ে আমার পিছন দিকে তাকাল। আমি অবাক হয়ে আমার পিছনে তাকাতে গেলাম, আর তখনই আমার ডানগালে পিছন থেকে বেশ জোরে একটা থাপ্পর আছড়ে পরল। বোন যে কখন এগিয়ে এপাশের কোর্টে চলে এসেছে আমি খেয়ালই করিনি।
বোন পরপর আরও দুটো থাপ্পর মারল আমার দুইগালে। তারপর ঠিক অনিন্দিতার পাশে এসে দাড়াল ও।
"
পয়েন্টটা আমি জিতলাম আর তুই অনিন্দিতাকে ককটা দিচ্ছিস সার্ভিস করার জন্য? তোর কি কাজে মন নেই? নাকি তুই চাস আমি হেরে যাই?" 
বোন কি আমাকে চাকর পদ থেকে ছাঁটাই করে দিতে চাইছে? আমার ভিশন ভয় করতে লাগল এই কথা ভাবতেই। আমি বোন আর অনিন্দিতার পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসে থাকা অবস্থায় হাতজোড় করে বোনকে বললাম, " ভুল হয়ে গেছে ম্যাডাম। প্লিজ ক্ষমা করে দিন এইবারের মত।" 
ঠিক তখনই দেখি পাঁচিলের ওপাশ থেকে আমার নাম ধরে ডাকছে কে যেন। তাকিয়ে দেখি আমার বন্ধু জয় আর ভিকি। ওদের দিকে তাকিয়েই বুঝতে পারলাম আমাকে এইভাবে বোন আর তার বান্ধবীর পায়ের কাছে হাটুগেড়ে হাতজোড় করে ক্ষমা চাওয়ার ভঙ্গিতে বসে থাকতে দেখে ওরা ভিশন অবাক হয়েছে।
"
কি রে, খেলতে যাস না কেন আজকাল? আজ চল।" - ভিকি বলল আমাকে।
"
ভাল লাগে না। তোরা খেল। আমি যাব না।"
"
চল না।"- ভিকি বলল।
আমি জবাব দেওয়ার আগেই পাশ থেকে উতসুক গলায় জয় জিজ্ঞাসা করল, " এভাবে হাটুগেড়ে বসে কি করছিস তুই?" 
আমার একটু একটু লজ্জা লাগছিল ঠিকই, কিন্তু কেন জানিনা তারচেয়েও বেশি ভাল লাগছিল আমি বোনকে কতটা ভক্তি করি, কিভাবে তার সেবা করি সেটা বন্ধুদের দেখাতে পেরে।
আমি কি জবাব দেব ভাবতে ভাবতেই বোনই উত্তর দিয়ে দিল, " ও কোথাও যাবে না। দেখতেই পাচ্ছিস ও শাস্তি পাচ্ছে আমার কাছে। আমার অনুমতি ছাড়া কোথাও যাওয়ার অনুমতি নেই এখন ওর।" এইবলে বোন আমার দুই বন্ধুর সামনেই আমার বাঁ গালে ডান হাত দিয়ে একটা থাপ্পর কষিয়ে দিয়ে বলল, " বুঝিয়ে বল তোর বন্ধুদের।"
লজ্জা ছাপিয়ে কি যে ভাল লাগছিল আমার সেটা বুঝিয়ে বলা সম্ভব না। আমি আমার বন্ধুদের দিকে তাকিয়ে বললাম, " আমি একটা অপরাধের শাস্তি পাচ্ছি বোনের কাছে। তোরা গিয়ে খেল, আমি যাব না।"
আমার কথা শুনেও ওরা গেল না। অবাক চোখে আমাদের দেখতে লাগল।
বোন এবার আমার চুলের মুঠি ধরে আমার ডান গালে ওর বাঁ হাত দিয়ে বেশ জোরে একটা থাপ্পর মেরে বলল, " কি রে, ছাঁটাই করে দেব নাকি তোকে আমার চাকরের পদ থেকে? আবার এই গাধাগুলোর সাথে বিড়ি খেতে খেতে অসভ্যতা করে বেড়াতে পারবি রাস্তায় রাস্তায়?"
জয় আর ভিকি অবাক চোখে হতভম্বের মতো আমার ছোট বোন রিয়ার কাছে আমার অপমান দেখতে লাগল। আর আমি বোনের পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে ওর দিকে হাতজোড় করে বলতে লাগলাম, " প্লিজ প্রভু , এত বড় শাস্তি দিও না। তুমি যা বলবে আমি তাই করব। প্লিজ প্রভু, প্লিজ।" 

বোন মুখে হাসি ঝুলিয়ে ওর কাছে আমার ক্ষমা চাওয়া দেখতে লাগল আর মাঝে মাঝেই আমার দুই গালে থাপ্পর মারতে লাগল। ওর মুচকি হাসি বুঝিয়ে দিচ্ছিল আমার দুই বন্ধুর সামনে আমার উপর ওর এই ডমিনেশান ও দারুন এঞ্জয় করছে।
বোন আমাকে থাপ্পর মারা চালিয়ে যেতে লাগল মাঝে মাঝেই। অনিন্দিতাও মাঝে মাঝে দুই একটা থাপ্পর মারতে লাগল আমার দুই গালে। ভিকি আর জয় অবাক চোখে বোনের কাছে আমার হিউমিলিয়েশন দেখতে লাগল। আর আমি বোনের পায়ের কাছে হাতজোড় করে হাটুগেড়ে বসে ক্ষমা চাওয়া চালিয়ে যেতে লাগলাম আমার প্রভু বোনের কাছে।
একটু পরে পাশ থেকে জয় বলল, " তুই কি অপরাধ করেছিস এমন যে এইভাবে তোর ছোটবোন তোকে মারছে আর তুই বাধা না দিয়ে ক্ষমা চেয়ে যাচ্ছিস?
বোন মুচকি হেসে বলল, " অনেক বড় অপরাধ করেছে ও। দেখবি, আরও কিভাবে মার খাবে ও?" এইবলে বোন যা করল তার জন্য আমি একদমই প্রস্তুত ছিলাম না। ভিকি, জয় আর অনিন্দিতার চোখের সামনেই ওর জুতো পরা ডান পা তুলে আমার মুখের উপর বেশ জোরে একটা লাথি মারল!
বোনের লাথিটা লাগল ঠিক আমার নাক আর ঠোঁটের উপর। আমি এত জোরে একটা লাথি খাওয়ার জন্য প্রস্তুত ছিলাম না। আমি উলটে পরে গেলাম ঠিক অনিন্দিতার পায়ের কাছে। আমার চুলটা ওর কালো মেরি জেন জুতোর ডগা স্পর্শ করল। বোনকে এইভাবে আমার মুখে লাথি মারতে দেখে অনিন্দিতার মুখে সুন্দর একটা হাসি ফুটে উঠল। তারপরই অনিন্দিতা ওর জুতো পরা ডান পা টা আমার মুখের উপর তুলে দিয়ে আমার ঠোঁট আর নাকের উপর ওর জুতোর তলাটা হাসিমুখে ঘষতে লাগল।
অনিন্দিতা ওর ডান জুতোর তলাটা আমার ঠিক ঠোঁটের উপরে ঘষতে লাগল। ওর জুতোর তলা থেকে ময়লা লেগে যেতে লাগল আমার নাক-ঠোঁট- গালে। ঠোঁটের ফাঁক দিয়ে মুখের ভিতরেও ঢুকে যেতে লাগল ওর জুতোর তলার ময়লা। আমি বেশ ভক্তিভরে অনিন্দিতার জুতোর তলার যেই ময়লাটুকু আমার মুখে ঢুকছিল সেটা গিলে খেতে লাগলাম। অনিন্দিতার জুতোর তলায় আমার নাকটা চ্যাপ্টা হয়ে মুখের সাথে লেগে যেতে লাগল। অনিন্দিতা ওর সুন্দর মুখে হাসি ঝুলিয়ে আমার ঠোঁটের উপর ওর জুতোর তলা প্রায় দুই মিনিট ধরে ঘসে গেল। বোন ওর ঠিক পাশে হাসিমুখে দাঁড়িয়ে নিজের বান্ধবীর কাছে দাদার হিউমিলিয়েশন দেখতে লাগল। আর জয় আর ভিকি পাঁচিলের বাইরে থেকে অবিশ্বাস্য চোখে চেয়ে রইল আমার দিকে।
দুই মিনিট পর অনিন্দিতা আমার নাকের উপর ওর জুতো পরা দুই পা দিয়ে একটা করে লাথি মেরে একটু পাশে সরে দাঁড়াল। আর সাথে সাথে বোন এগিয়ে এসে ওর সাদা স্নিকার পরা ডান পা টা তুলে আমার মুখের উপরে রাখল। তারপর অনিন্দিতার হাত ধরে ওর বাঁ পা টাও আমার মুখের উপরে তুলে দিল বোন। আমার দুই বন্ধুর সামনে আমার দুই বছরের ছোট বোন রিয়া এখন আমার মুখের উপরে জুতো পরা পায়ে দাঁড়িয়ে আছে। ভাবতেই ছোট বোন রিয়ার প্রতি প্রবল ভক্তিতে মন ভরে গেল আমার।
বোন আমার মুখের উপর বেশ কয়েকবার জুতো পরা পায়ে জোরে জোরে লাফালো। তারপর আমার মুখ থেকে নেমে দাঁড়িয়ে বলল, " তোর করা অপরাধের জন্য তুই কতটা সরি সেটা তোর বন্ধুদের দেখা।" 
আমাকে আর কিছু বলতে হল না। আমি মাঠে উপুড় হয়ে শুয়ে বোনের দুই জুতো পরা পায়ের উপর একের পর এক চুম্বন করতে করতে বলতে লাগলাম," প্রভু, আমার ভিশন ভুল হয়ে গিয়েছে। প্লিজ এবারের মত ক্ষমা করে দিন আমাকে। আমি আর এরকম ভুল কখনও করব না। আমি ভক্তিভরে আমার সুন্দরী ছোটবোন রিয়ার জুতো পরা পায়ের উপর চুম্বন করতে করতে দেখলাম জয় আর ভিকি তখনও হতভম্ব হয়ে আমাদের দেখে যাচ্ছে। ওরা হয়ত ভেবেছে আমি সত্যিই বড কোন অপরাধ করেছি। বোন। যে বিনা কারনে আমাকে এইভাবে অপমান করছে আর শাস্তি দিচ্ছে সেটা ওরা ভাবতেও পারবে না!
আমি টানা বোনের দুই সাদা স্নিকার পরা পায়ের উপরে প্রবল ভক্তিতে চুম্বন করতে লাগলাম আর বোন মাঝে মাঝেই ওর জুতো পরা একটা পা আমার মাথার উপরে তুলে আমার মাথার উপরে জুতোর তলা ঘসতে লাগল। মাঝে মাঝে লাথিও মারতে লাগল আমার মাথার উপরে।
কয়েক মিনিট পর বোন আমার মাথার উপর জুতো পরা বাঁ পা দিয়ে বেশ জোরে একটা লাথি মেরে বলল, " এইকুত্তা, এবার সোজা হয়ে শো।"
আমার দুই বন্ধুর সামনে এইভাবে আমার বোন আমার মাথায় জুতো পরা পায়ে লাথি মেরে আমাকে কুত্তা বলে ডাকছে বলে গর্বে আমার বুক ফুলে উঠতে লাগল। একটা ছেলের পক্ষে এরচেয়ে গর্বের আর কিই বা হতে পারে?
আমি বোনের আদেশ পালন করে সোজা হয়ে শুলাম। বোন ওর জুতো পরা বাঁ পা দিয়ে আমার নাকের উপরে আরেকটা লাথি মেরে বলল, " তোর জিভটা পাপোশের মত লম্বা করে মুখের বাইরে বার করে দে" আমি তাই করলাম প্রভুর আদেশ মত। আর আমার প্রভু রিয়া আমার বার করা জিভের উপরে নিজের জুতো পরা বাঁ পায়ের তলাটা নামিয়ে দিল। আমার জিভের উপরে ঘসে নিজের নোংরা জুতোর তলাটা পরিস্কার করতে লাগল আমার প্রভু বোন। আর আমি প্রবল ভক্তিতে বোনের জুতোর তলার সব ময়লা গিলে খেতে লাগলাম। জয় আর ভিকি বোবার মত নিরব হয়ে দেখে যেতে লাগল আমার বোনের কাছে আমার চুড়ান্ত অপমান।
বোন প্রায় পাঁচ মিনিট আমার জিভের উপরে নোংরা জুতোর তলা ঘসে নতুনের মত পরিস্কার করে ফেলল। আর আমি প্রবল ভক্তিতে প্রভু বোনের জুতোর তলার সব ময়লা গিলে খেয়ে নিলাম। এরপর বোন একইভাবে আমার জিভের উপরে নিজের ডান জুতোর তলা নামিয়ে দিল। আর আমি একইরকম ভক্তি নিয়ে বোনের ডান জুতোর তলার ময়লা গিলে খেতে লাগলাম খোলা মাঠে, আমাদ দুই বন্ধু আর বোনের এক বান্ধবীর চোখের সামনে। বোন ওর সুন্দর ফর্শা মুখে হাসি ঝুলিয়ে এমন স্বাভাবিকভাবে আমার জিভের উপরে নিজের ডান জুতোর তলা ঘসে চলল যেন ও পাপোষে পা মুচ্ছে!!

প্রায় পাঁচ মিনিট ধরে বোন আমার বার করা জিভের উপরে ঘসে ওর ডান জুতোর তলাও একইরকম চকচকে পরিষ্কার করে ফেলল। তারপর বোন আমার নাক, মুখ, ঠোঁট, গাল, কপাল সব জায়গায় ওর জুতো পরা ডান পা দিয়ে জোরে জোরে লাথি মারতে লাগল! আমার ভিশন ভাল লাগতে লাগল ব্যথা সত্বেও। ভিকি আর জয় কিছুক্ষন পরস্পরের মুখ চাওয়া চায়ি করে আমাদের দিক থেকে চোখ সরিয়ে মাঠের দিকে যেতে লাগল। তবে রাস্তা দিয়ে যাওয়া অন্য লোকেরা সবাই অবাক হয়ে কিছুক্ষনের জন্য তাকিয়ে থাকতে লাগল আমাদের দিকে। আর রাস্তা দিয়ে যাওয়া পাড়ার লোকের চোখের সামনেই আমার বোন আমার মুখের সর্বত্র জোরে জোরে জুতো পরা পা দিয়েই লাথি মারতে লাগল, প্রথমে শুধু ডান পা দিয়ে । পরে জুতো পরা দুই পা দিয়েই। আমি বোনের দিকে ভক্তিভরে হাতজোর করে শুয়ে মুখে বোনের জুতো পরা পায়ের লাথি খেতে লাগলাম। অনিন্দিতাও বোনের সাথে যোগ দিয়ে আমার বুকে, মুখে ওর মেরি জেন শু পরা পা দিয়ে লাথি মারতে লাগল এরপর।