Friday 26 April 2024

রবি ও তার দুই বোন ( পার্ট ৪).

( এটা রবি ও তার দুই বোনের মূল গল্পের পরের প্লট। দুটো prologue, তারপরে পার্ট ১, তারপরে এটা। মানে সিরিজের এটা পার্ট চার আসলে। পার্ট ৩ আগে পুরো প্লট রেডির আগে লেখা বলে এখনো একটু সামঞ্জস্যহীন লাগবে। ওটা পরে এডিট করে দেব পুরো গল্পটা শেষ করার পরে।) আমি উঠতেই আমার গালে খুব জোরে একটা চড় মেরে রিমা বলল " কোথায় যাচ্ছিস উমার নাতি?" রিমা আমাকে উমার নাতি বলে ডাকায় রিচা তাতে খুব মজা পেয়ে হো হো করে হাসতে লাগল। অনেক কষ্টে হাসি থামিয়ে ও রিমাকে বলল, " দাদার স্বভাব সত্যিই উমা বুড়ির মত একদম। ভালই হল, আমরা উমা বুড়ির রিপ্লেসমেন্ট পেয়ে গেলাম উমার বদলে এখন উমার নাতি একইভাবে আমাদের সেবা করবে।" এই বলে রিচা আঙুল দিয়ে ইশারা করে ওর পাশে ডাকল। আমি যেতেই রিচা গায়ের জোরে আমার দুই গালে দুটো থাপ্পর মেরে বলল, " খিদে পেয়েছে বলে উঠে গেলেই হল? উমা বুড়িকে দেখিস নি কিরকম নিজের সব কিছু দিয়ে আমাদের সেবা করত? যা, আমাদের জুতো নিয়ে আয়। যেভাবে উমা বুড়ি আনত, ঠিক সেইভাবে আনবি। দুই বোনের হাতে থাপ্পর খেয়ে আমি ওদের দুজনের চটি পরা পায়ে মাথা রেখে সরি বলে ঘরের কোনা থেকে ওদের জুতো আর মোজা তুলে নিলাম। প্রথমে ওদের দুই জোড়া মোজা মুখে ঝোলালাম ঠোঁট দিয়ে চেপে ধরে। তারপর দুই হাতে দুই বোনের দুই জোড়া জুতো নিজের মাথার উপরে তুলে নিলাম। আমি বোনেদের দিকে যাওয়ার আগেই দরজার হাতল ঘোরানোর শব্দ পেলাম। আর তারপরেই দেখি কাকিমা এসে হাজির ঘরের ভিতরে। কাকিমা কি রিএকশান দেবে ভেবে আমি থতমত খেয়ে দুই বোনের দুই জোড়া মোজা মুখে ঝুলিয়ে আর দুই জোড়া জুতো মাথায় নিয়ে বুদ্ধুর মত দাঁড়িয়ে রইলাম। কাকিমা আমাকে এভাবে দেখে হাসি মুখে বলল, " কি রে রবি? তুই তো উমা বুড়ির কার্বন কপি হয়ে গিয়েছিস দেখছি পুরো!" রিমা বলল " হ্যাঁ মা। তাই আমি ওর নাম দিয়েছি উমার নাতি!" কাকিমা এতক্ষন এত সহজে রিএকশান দিচ্ছিল। কিন্তু মেয়ের মুখে আমাকে উমার নাতি বলে ডাকা শুনে কিরকম অন্যমনষ্ক হয়ে গেল। রিচা আমাকে তাড়া দিয়ে বলল, " এই গাধা! তোকে পাথরের মুর্তির মত আমাদের জুতো মাথায় নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে বলিনি। পায়ে জুতো পরিয়ে দিতে বলেছি। তাড়াতাড়ি আয়।" আমি রিচার কথায় তাড়াতাড়ি ওদের দুই বোনের পায়ের কাছে গিয়ে বসলাম। প্রথমে রিমার আর তারপরে রিচার পায়ে মোজা জোড়া পরাতে পরাতে আড়চোখে দেখি কাকিমা ঘরের অন্য প্রান্তের চেয়ারে বসে আমাদের দেখছে। তারপরে প্রথমে রিমার পায়ে জুতো পরাতে গেলে ও জুতো পরা ডান পায়ের তলা আমার মুখে ঘসে বলল, " আমআর জুতোর তলায় এত ময়লা লেগে আছে কেন উমার নাতি? উমা যেমন আমাদের চাকর ছিল তেমনই ওর নাতি তুই-ও আমাদের চাকর। তাড়াতাড়ি আমাদের জুতো পরিস্কার কর। খিদে পাচ্ছে।" আমি ঘরের এদিক ওদিক তাকিয়ে বুঝতে পারলাম না কি দিয়ে জুতো পরিস্কার করা যায়। কাকিমা না থাকলে আমি খুশি মনে দুই বোনের জুতো জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করতাম। কিন্তু কাকিমার সামনে উমা বুড়ির মতই দুই বোনের জুতো চাটা কি সত্যিই উচিত হবে আমার? আমাকে ভাবার সময় না দিয়ে রিমা ওর মায়ের সামনে আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মেরে বলল, " জুতো পরিস্কার করার ভাল কিছু না পেলে জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার কর উমা বুড়ির মত।" আমি মুখে কাজিন বোনের লাথি খেয়ে তার মায়ের সামনেই তার পায়ে পরা জুতো জিভ দিয়ে চাটতে শুরু করলাম। প্রথমে দুই জুতোর উপর দিক, তারপরে দুই জুতোর তলাই চেটে নতুনের মত চকচকে করে ফেললাম। কাকিমা দুই বোনের প্রতি আমার ভক্তি দেখে হাসিমুখে বলল " মনে হচ্ছে তোরা উমা বুড়ির রিপ্লেসমেন্ট পেয়ে গেছিস।" কিন্তু এত সহজে বাড়ির সবাই দুই বোনের আমার উপরে ডমিনেশান কি করে মেনে নিচ্ছে আমার মাথায় ঢুকছিল না। উমা বুড়ি নাহয় বাড়ির চাকর ছিল। কিন্তু আমি তো এই বাড়ির ছেলে! তারপরেও কি করে এমন হচ্ছে? যদিও যা হচ্ছে আমার সেটা খুবই ভাল লাগছিল। মনে মনে ভগবানকে ধন্যবাদ দিয়ে আমি এবার রিচার পায়ে জুতো পরিয়ে দিলাম। তারপরে একইরকম ভক্তিভরে আপন ছোট বোন রিচার পায়ে পরা জুতোর উপর আর তলা জিভ দিয়ে পালিশ করতে লাগলাম কাকিমা আর তার মেয়ের চোখের সামনেই। আমি ততক্ষনে প্রায় নিশ্চিত যে সকালে গাড়িতে করে দার্জিলিঙে আসার সময়ে যে দুই বোন ওদের জুতো পরা পা আমার বুকে আর মুখের উপরে রেখে বসে আমাকে দিয়ে পা টেপাচ্ছিল সারা রাস্তা সেটা মা বাবা কাকু কাকিমা সব্বাই দেখেছে এবং কোন আশ্চর্য অজানা কারনে কেউ কোন আপত্তি করে নি এবং ভবিষ্যতেও এরকম কিছুতে আপত্তি করবে না! ভাবতে একই সাথে আমার খুব আশ্চর্য লাগছিল আর সেই সাথে ভীষণ ভাল লাগছিল অবশ্যই! আমার জিভ দিয়ে পালিশ করা স্নিকার পরে দুই বোনই কাকিমার সাথে গল্প করতে করতে ঘর থেকে বেরোল। পাশের দুই ঘর থেকে বাবা- মা আর কাকুও বেরোল। আমি সব গুলো ঘর লক করে সবার পিছন পিছন এগোতে লাগলাম আমার দুই বোনের জুতোর দিকে তাকাতে তাকাতে। রিমার পায়ে সাদার উপরে কালো ডিজাইন করা স্নিকার। আর রিচার পায়ে কালোর উপরে গোলাপি ডিজাইন করা স্নিকার। পিছনে পিছনে হাঁটায় আমি ওদের জুতোর তলা প্রতিটা স্টেপের পরে পরিস্কার দেখতে পাচ্ছিলাম। একটু আগে কাকিমার চোখের সামনেই আমি দুই বোনের জুতো ঠিক উমা বুড়ির মতই জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে দিয়েছি সত্যিই বিশ্বাস হতে চাইছিল না আমার! আমার বহুদিনের স্বপ্ন আজ সত্যিই পুরন হল! হোটেল থেকে বেরিয়ে পাশেরই এক বড় রেস্টুরেন্টে আলাদা একটা কেবিনে বসা হল রাতের খাওয়ার জন্য। পর্দা দেওয়া আলাদা কেবিন। টেবিলে ৬ টা চেয়ার। চেয়ার কম সেই অজুহাত দেখিয়ে বোন আমাকে আবার নিচে বসে খেতে বলল। আমি বিনা প্রতিবাদে ঘরের সবার চোখের সামনে মেঝেতে বসে পরলাম। ১-২ মিনিট পরে একটা ১৯-২০বছরের মেয়ে খাবারের অর্ডার নিতে এল একটা এক্সট্রা চেয়ার নিয়ে। সে দেখেছিল যে আমরা একজন এক্সট্রা আছি। কিন্তু রিচা তার মুখের উপরে বলে দিল, " ও আমাদের বাড়ির চাকর। ওর চেয়ার লাগবে না। ও মেঝেতে বসে খাবে।" মেয়েটা বলল " সেটা কিরকম দেখায় না ম্যাডাম? নাহয় ও পাশে বা আলাদা বসে খাক?" রিমা উত্তর দিল এবার, " আমাদের কোনকিছুতেই সমস্যা নেই। ও যা প্রেফার করে করতে পারে।" এই বলে আমার দিকে চোখ তুলে ইশারা করল। আমি সাথে সাথে ইশারা বুঝে নিয়ে বললাম, " আমি মেঝেতেই ঠিক আছি ম্যাডাম। আপনি কাইন্ডলি আমাকে নিয়ে এত চিন্তা করবেন না।" বাকি সবাই মেনু দেখে খাবার অর্ডার করল। আমি মেঝেতেই বসে রইলাম। অর্ডার নিয়ে চলে গেলে রিচা আমাকে বলল, " তুই মেঝেতে টেবিলের নিচে শুয়ে পর যাতে এরা পরে আবার ঝামেলা না করে।" আমি সাথে সাথে খুশি মনে রিচা আর রিমার পা ঘেঁসে টেবিলের তলায় শুয়ে পরলাম বাবা মা কাকু কাকিমার চোখের সামনে। রিমা আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা দুটো তুলে দিয়ে বলল, " উমার নাতি দেখছি পুরো উমার ক্লোন! কিন্তু যদি মেয়েটা খাবার দিতে এসে আবার উদ্ভট প্রশ্ন করে?" রিচা ওর জুতো পরা পা দুটো আমার বুকের উপর তুলে দিয়ে জবাব দিল, " ও খাবার দিতে আসবে না। মেল ওয়েটারেরা আসবে। ও আসবে আবার শেষে, বিল নিয়ে। দিশারা আগের বছর এখানে এসে একই হোটেলে ছিল আর এখানেই খেত বেশি । আমি দিশার থেকে সব শুনে নিয়েছি।" তারপরে আমার বুকে একটা লাথি মেরে রিচা বলল, " এই উমার নাতি, ভাল করে আমাদের পা টেপ তোর ঠাম্মার মত। নাহলে আমাদের পরে থাকা খাবারও পাবি না তুই।" মা বেশ অবাক হয়ে বলল, " উমার নাতি বলছিস কেন রবিকে তোরা? তোদের কেউ কিছু বলেছে নাকি?" রিমা হেসে বলল, " ওর স্বভাব পুরোই উমা বুড়ির মত। তাই মজা করে আমরা ওকে ওই নামে ডাকছি। তোমার খারাপ লেগেছে নাকি জেঠি? হাজার হোক তোমার ছেলে হয়। খারাপ লাগলে সরি। আর বলব না।" " না না। তোরা বলতেই পারিস। রবির স্বভাবও উমা বুড়ির মতই সাবমিসিভ। তোরা ওকে ওইভাবে ট্রিট করলেই ও খুশি হবে। আগের প্রায় একমাস রিচা তো এইভাবেই ট্রিট করছিল রবিকে। আর রবি জবাবে রিচাকে এমিন ভক্তি দেখাচ্ছিল যেন সাক্ষাত ভগবানের দর্শন পেয়েছে।" " ঠিক উমা বুড়ির মতই, তাই না মা? সেই জন্যই তো দিদি মজা করে ওই নামটা দিয়েছে ওকে। কিন্তু তুমি কি বলছিলে কেউ কিছু বলেছে কিনা? কে কি বলবে মা?" " মা একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলল, " বলার মত একটা কাহিনী আছে বটে। আমরা বড়রা সবাই জানি। তোর ৩ জন জানিস না। তোদের পরে সময় নিয়ে জানাতে হবে।" " কি ব্যাপারে মা?" - রিচা জিজ্ঞাসা করল। " রবির ব্যাপারে।" মা সংক্ষেপে বলল। "কি ব্যাপার জেঠি? এখন বলা যাবে না?" " না। সময় নিয়ে বলতে হবে। আমাদের বড়দের মধ্যে আগে আলোচনা করে নিয়ে তারপরে।" " কি এমন সিক্রেট আছে এই উমার নাতির রবির মধ্যে আমার মাথায় ঢুকছে না মা। ও ভাল বা খারাপ কিছু করেছে এরকম?" কেউ রিচার প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার আগেই কেবিনে দুজন ছেলে ওয়েটার খাবার নিয়ে ঢুকল। আমি তখন রিমা আর রিচার জুতো পরা পা মুখ আর বুকের উপরে রেখে ভক্তি ভরে টিপে ওদের সেবা করছি, এই ছেলে দুটোর কোন আইডিয়াই নেই! সবাই খাওয়াতে মনে দিল। আর আমি দুই প্রভুর জুতো পরা পা টিপে সেবা করতে করতে ভাবতে লাগলাম আমাকে নিয়ে কি এমন সিক্রেট লুকিয়ে আছে যা আমি নিজেই জানি না? সবার খাওয়া যখন শেষের দিকে তখন রিমা আমার মুখে একটা লাথি মেরে বলল, " এই উমার নাতি! এবার উঠে আমাদের পরে থাকা খাবার গুলো মেঝেতে বসে খা। আমি রিচার খাওয়া হয়ে যাওয়া প্লেটটা হাতে নিয়ে দুই বোনের পরে থাকা খাবার খেতে লাগলাম। বিরিয়ানি আর বোনেদের ফেলে দেওয়া আধা চিবানো মটন খেতে যেন অমৃতের মত লাগতে লাগল খালি পেটে। শেষে পরে থাকা দুই পিস বাটার চিকেন আর একটা মিষ্টিও পেলাম। যখন আমি বিরিয়ানির ৮০% খেয়ে ফেলেছি তখন সেই আগেই ১৯-২০ বছরের মেয়েটা বিল হাতে কেবিনে ঢুকল। আমি মেঝেতে বসে খাচ্ছিলাম ঠিক কেবিনের পর্দার সামনেই। ঘরে হালকা আলো জ্বলছিল। ফলে বাইরের উজ্জ্বল আলো থেকে ঘরে ঢুকেই মেয়েটা ভাল খেয়াল করেনি আমাকে। ঘরে ঢুকে মেঝেতে প্রথমে বাঁ পা রাখল মেয়েটি। তারপরেই ওর ডান পা সোজা আমার খাবারের প্লেটে। সেই অবস্থায় দাঁড়িয়ে ও বিলটা টেবিলে রেখে তবে খেয়াল করল ও পা কোথায় রেখেছে! ওর জানা তথ্য মতে আমি রিচাদের বাড়ির চাকর হলেও এই হোটেলের কাস্টোমার! তার খাবার থালায় জুতো পরা পা রেখে দাঁড়িয়ে মেয়েটা বুঝতেই পারল না কি রিএকশান দেবে! শুধু আলতো করে নিজের জুতো পরা পা টা তুলে থালার পাশের মেঝেতে রেখে অপ্রস্তুত ভাবে দাঁড়িয়ে রইল। রিচা মুখে আলতো হাসি ঝুলিয়ে বলল, " ও আমাদের বাড়ির চাকর আর মেঝেতে বসে খেলেও আমরা যা খাই ওকেও তাই দিই। ওর খাওয়া শেষের আগেই তুমি ওর থালায় জুতো পরা পা তুলে দিলে!" রিচা বিলের দিকে তাকিয়ে বলল, " ওর যা যা খাবার থালায় ছিল আলাদা করে অর্ডার দিতে গেলে প্রায় ৭০০ টাকা পরবে। রেস্টুরেন্ট মালিক পুরোটা জানলে কিন্তু তোমার থেকেই টাকাটা কেটে ওকে খাবার দেবে।" মেয়েটা কাচুমাচু মুখ করর বলে " প্লিজ ম্যাডাম, এমন করবেন না। আমি ইচ্ছা করে তো করিনি। ও মেঝেতে বসে খাবে সেটাও আমি ভুলে গিয়েছিলাম। আমি ক্যাজুয়াল স্টাফ এখানে। ৬ ঘন্টা কাজ করলে ৩৫০ টাকা পাই। ৭০০ টাকা কাটা মানে আমার দুদিনের বেতন পুরো চলে যাওয়া। প্লিজ বলবেন না মালিককে।" " না বলতে পারি। যদি তুমি মেনে নাও যে ওর মত চাকরের মেঝেতে বসে খাওয়া বা আমাদের খাবার সময়ে মেঝেতে বসে আমাদের পা টেপা অস্বাভাবিক কিছু না। এমনকি তুমি ওর খাবার প্লেট জুতো পরা পায়ের তলায় মাড়ালেও সেটা ও দিব্বি খেতে পারে। যদি তুমি জুতোর তলায় মাড়ালেও সেই খাবার ও খেতে পারে তাহলে তো তুমি কোন ভুলও করনি আর তোমার ফাইনেরও কোন প্রশ্ন নেই। তাই তো?" এরকম অদ্ভুত কথা শুনে মেয়েটা থতমত খেয়ে গেল প্রথমে। তারপরে ওর বাস্তব ও স্বার্থ বোধ ফিরে আসতে বলল " তা ঠিকই। ও বাড়ির কাজের লোক যখন তখন তোমাদের পা টেপা বা মেঝেতে বসে খাওয়ার মধ্যে কোন সমস্যা নেই। এটাই ওর স্থান। আর আমার জুতোয় খাবার... মাড়ানো..." মেয়েটা এই অংশটা খুব স্বচ্ছন্দে বলতে পারছিল না। রিমা কাজটা সহজ করে দিয়ে বলল, " তুমি ওয়েটার, ও চাকর। এ দিক থেকেও তুমি ওর অনেক উপরে। তার উপরে তুমি আমাদের মতই এত সুন্দরী একটা মেয়ে। আর ও একটা কুতসিত ছেলে। আমাদের বা তোমার জুতোর তলায় মাড়ানো খাবার খাওয়া ওর কাছে ভাগ্যের ব্যাপার। তাই ও যেমন আমাদের জুতোর তলায় মাড়ানো খাবার খায় তেমন তোমার জুতোর তলায় মাড়ানো খাবার খাবে এতে তো কোন সমস্যা নেই! বরং ওর উচিত এই সৌভাগ্যের জন্য তোমাকে বড় এমাউন্টের টিপস দেওয়া!" রিচা আমাকে রিমার এই কথার মাঝেই অর্ডার করেছে " হাঁ করে তাকিয়ে না থেকে খাওয়া শেষ কর তাড়াতাড়ি।" আমি খেতে লাগলাম। অবশ্য খাওয়া শুরুর পরেই রিমার অনুরোধে মেয়েটি ওর জুতো পরা ডান পা টা আবার আমার বিরিয়ানির থালার উপরে তুলে দিয়েছে। আর জুতো পরা বাঁ পা টা পাশের থালায় রাখা বাটার চিকেনের গ্রেভির উপরে! মেয়েটাকেও না খাওয়া একটা চিকেন তন্দুরি ধরিয়ে দিল রিমা। আর কথা বলতে লাগল ওর সাথে। অনেক কথা। মেয়েটার নাম প্রিয়া। কলেজে পড়ে। অভাবের কারনে পার্ট টাইম জব করে রেস্টুরেন্টে। ওরা কথা বলতে লাগল আর আমি আমার খাবারের থালার উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে থাকা প্রিয়ার পায়ের নিচ থেকে খাবার খেয়ে যেতে লাগলাম। খাওয়া শেষ হতে রিচা আমাকে বলল, " এবার প্রিয়াদির দুটো জুতোই জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে দে।" এই কথা শুনে প্রিয়া একটু আঁতকে উঠে ওর জুতো পরা পা দুটো সরিয়ে নিচ্ছিল। রিমা ওর কাঁধে হাত রেখে বলল রিল্যাক্স প্রিয়াদি। রবির মত চাকর তোমার জুতো চেটে পরিস্কার করবে এটা তো স্বাভাবিক। তুমি তো আমাদের মতই সুন্দরী কনফিডেন্ট একটা মেয়ে। রবি যদি আমাদের জুতো জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে সবসময় তাহলে তোমার ক্ষেত্রেই বা কি অসুবিধা?" প্রিয়া অবাক হয়ে বলল, " ও তোমাদের জুতো জিভ দিয়ে চাটে?" " হ্যাঁ,এই দেখ। এই বলে রিচা আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " এই উমার নাতি, আমাদের ৩ জনের জুতোই জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে দে।" আমি রিচার জুতো চাটতে লাগলাম। ওর জুতোর উপর তলা দাসের মত চাটতে চাটতে শুনলাম প্রিয়া বলল, " ওকে কি নামে ডাকলে এখন?" " উমার নাতি। আসলে ওর বংশ পরম্পরায় আমাদের চাকর, বা বলা ভাল দাস। ওর ঠাকুমার বাবাও আমাদের দাস ছিল। তার মেয়ে উমা বুড়ি তো কিছুদিন আগে মরার আগেও আমরা ওকে জুতো চাটতে না দিলে কান্না কাটি করত। তার মেয়ে, এর মাও ছিল একইরকম। কিন্তু সে কম বয়সে মরে যায়। আর এ তার ছেলে। একদম ঠাকুমার মত হয়েছে। আমাদের দুই বোনকে ভগবানের চোখে দেখে। কি রে ঠিক বলিনি? " - এই বলে আমার মুখে বেশ জোরে একটা লাথি মারল রিচা। রিচার বানানো গল্প শুনে বেশ বিশ্বাস করে নিল প্রিয়া। আর আমিও রিচার লাথি খেয়ে ওর ডান আর বাঁ জুতোয় চুম্বন করে যথাক্রমে বললাম " হ্যাঁ প্রভু" আর "হ্যাঁ দেবী"। এরপরে আমি রিমার জুতোও একইরকম ভক্তিভরে পালিশ করে দিলাম জিভ দিয়ে চেটে। তারপরে প্রিয়ার জুতো পরা পা দুটো দুই হাতে ধরতে প্রিয়া আমার মুখে আলতো করে একটা লাথি মেরে বলল, " ভাল করে আমার জুতো চেটে পরিস্কার করবি। বিশেষ করে তলাটা। যেন জুতোর তলায় একটুও খাবার লেগে না থাকে।" আমি নিশ্চয়ই প্রভু বলে প্রায় অজানা একটা মেয়ের জুতো জিভ দিয়ে চাটতে লাগলাম বাড়ির সবার সামনে। প্রিয়া তখন আমার দুই বোনের সাথে গল্পে পুরো মশগুল। এমনকি ফোন নাম্বার আদান প্রদানও হয়ে গেছে ওদের! আমি প্রিয়ার দুই জুতোর উপর ও তলা জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করা শেষ করতে প্রিয়া বলল " আমি এবার যাই। এতক্ষন না দেখলে মালিক খোঁজ করবে। আমি তোমাদের মেসেজ করব কিন্তু হোয়াটস এপে!" " শিওর প্রিয়াদি। এই তোমাদের বিলের টাকা। আর এটা তোমার। টিপস না এটা। যেভাবে তুমি রবির মেঝেতে বসে খাওয়া নিয়ে আপত্তি করার জায়গা থেকে ওর মুখে লাথি মেরে ওকে দিয়ে জুতো চাটানোর জায়গায় গেলে সেটার জন্য এটা রবির তরফ থেকে তোমার প্রাপ্য। ওর বেতন থেকে এটা কেটে নেব আমরা!" এই বলে প্রিয়ার দিকে তাকিয়ে চোখ মারল রিমা। রিমার ইয়ার্কি বুঝে হালকা হাসি দিয়ে বিদায় নিল প্রিয়া। আমি বাড়ির সবার সাথে রেস্টুরেন্ট থেকে নিজেদের হোটেলের দিকে হাঁটা দিলাম আর অবাক হয়ে ওই অদ্ভুত অভিজ্ঞতার কথা ভাবতে লাগলাম। বেড়াতে এসে লোকের কত রকমের সুখকর অভিজ্ঞতা হয় কিন্তু এরকম অদ্ভুত সুখ কেউ কি আগে পেয়েছে? বড়রা কেন রিমা আর রিচাকে এইভাবে আমাকে ডমিনেট করতে দিচ্ছে বা প্রিয়াকেও করতে দিল? কেন ওরা এই ব্যাপারে কিছুই না বলে শুধু অব্জার্ভ করে গেল আমাদের? আর আমার ব্যাপারে কি এমন সিক্রেট কথা আছে যা আমি নিজেও এখনো জানি না? ভাবতে ভাবতে হোটেল ঘরে এসে পৌঁছালাম। রিচা জুতো পরা পায়ে সোজা বিছানায় লাফ দিয়ে বলল, " উফ, যা ঠান্ডা এখানে! এই দাদা, না না সরি, এই উমার নাতি, তোকে আর আমাদের জুতো খুলতে হবে না। আমি অন্তত জুতো পরেই ঘুমাবো এই শীতে। তুই লাইট নিভিয়ে এসে আমাদের পায়ের নিচে শুয়ে পর।" " ঠিক আছে প্রভু" বলে আমি লাইট নিভিয়ে এসে দুই বোনের জুতো পরা পায়ের তলায় শুলাম। রিচা ওর জুতো পরা পা দুটো অল্প ভাঁজ করে আমার মুখের উপরে রাখল। আর রিমা ওর জুতো পরা পা দুটো রাখল আমার বুকে। ওরা প্রিয়াদির সাথে এই অদ্ভুত অভিজ্ঞতা নিয়ে নানা জল্পনা করতে লাগল আর আমি ভক্তিভরে ওদের পা টিপে যেতে লাগলাম। একটু পরে ওদের গল্পের বিষয় চেঞ্জ হয়ে দাঁড়াল আমার বিষয়ে কি এমন সিক্রেট আছে যেটার কথা মা আর কাকিমা বলছিল। অনেক জল্পনার পরে রিমা বলল "কি জানি। কি এমন হতে পারে যেটা এখনো আমাদের কেউ বলেনি। কি এমন বড় ব্যাপার হতে পারে জানি না।" রিচা একটু ভেবে আমার মুখে একটা লাথি মেরে বলল "একটাই হতে পারে। ও সত্যিই উমার নাতি!" - ওর কথা শেষ হওয়ার সাথে সাথে দুই বোন একসাথে এ ওকে জড়িয়ে এমন ভাবে হাসতে লাগল যেন উমার নাতি হওয়াটা সত্যিই একটা ভয়ানক মজার জিনিস! আসলে আমাকে অপমান করে ওরা মজা পায় আর সেই জন্যই ওরা এইসব করছে বুঝতে পারলাম। কিন্তু যেটা বুঝতে পারলাম না সেটা হল বাবা কাকা মা কাকিমা সবাই এটাকে মেনে নিচ্ছে কি করে? যতক্ষন বড়দের কেউ এই সিক্রেট ক্লিয়ার না করছে ততদিন এই রহস্যের সমাধান হবে না। তাই সেই নিয়ে ভাবনা ছেড়ে আমি আমাকে নিয়ে মজা করতে থাকা দুই বোনের জুতো পরা পা দুটো যত্ন করে টিপে দিতে লাগলাম।

Monday 1 April 2024

রবি ও তার দুই বোন ( prologue)...

রবি ও তার দুই বোন ( prologue)... আমার মাধ্যমিক পরীক্ষার তিন সপ্তাহ আগের ঘটনা। পরীক্ষার চাপে আমার কাজিন বোন রিমা তখন খুব সিরিয়াস হয়ে সারাদিন পড়ছে। ফলে আমাদের সন্ধ্যার আড্ডা ও আড্ডার অজুহাতে রিমা আর আমার ক্লাস ৯ এ পড়া ছোট বোন রিচার আমার পিছনে লাগা হচ্ছে না। রিচা একদম একা চুপচাপ থাকতে পারে না। ফলে ও খুব বোর ফিল করতে শুরু করেছে সন্ধ্যায়। রিচা নিজের ঘরে সন্ধ্যায় পড়া শুরু করার পরের দিন সন্ধ্যায় আমি নিজের ঘরে মেঝেতে শুয়ে পড়ছি। হঠাত রিচা এসে আমার পাশে দাঁড়াল। খুব উতসাহ ভরে বলল, " বাবা কাকা দুজনেই রাজি রে দাদা। ট্রেনের টিকিটও কনফার্ম। আমরা দার্জিলিং যাচ্ছি!" আমি খুব উতসাহ ভরে বললাম " বাহ। হেব্বি মজা হবে। কবে যাচ্ছি রে?" " ১৫ ই ফেব্রুয়ারি। তোর মজা আরো ডবল হবে রে গাধা!" আমি ভুরু কুঁচকে বললাম " কেন রে?" রিচা ওর চটি পরা ডান পা টা আমার বুকের উপরে তুলে দিয়ে বলল " তিনটে ডবল বেডের রুম বুক করেছি। একটায় বাবা-মা, অন্যটায় কাকু কাকিমা শোবে। তিন নম্বরটায় আমি আর দিদি। তোর কাছে দুটো অপশান আছে। হয় আমাদের ঘরে মেঝেতে শোওয়া নয় খাটে আমাদের পায়ের নিচে। এটা শুনে তোর মজা লাগারই কথা!" আমার আসলে সত্যিই ভীষণ ভাল লাগছিল আমার ছোট বোন ওর চটি পরা ডান পা আমার বুকের উপরে তুলে দাঁড়িয়ে এরকম অদ্ভুত অপশান আমাকে দেওয়াতে। কিন্তু সেটা তো আমি মুখে বলতে পারি না। ওর আমার বুকে পা রাখাটা ইগ্নোর করে বললাম, " এত শীতে দার্জিলিংয়ে মেঝেতে শোওয়া যায় নাকি? আর একটা ঘর নিলেই তো হয়?" বোন ওর চটি পরা ডান পা টা তুলে আলতো করে একটা লাথি মারল আমার বুকে - " ওই হোটেলে আর কোন রুম খালি নেই। তোর কাছে দুটো অপশান। হয় রাতে আমাদের পায়ের নিচেই শোওয়া নয় এখানে বাড়িতে একা থেকে বাড়ি পাহারা দেওয়া। কোনটা পছন্দ তোর?" আমি বললাম " দার্জিলিং ছেড়ে এখানে কে থাকবে? সে কোনভাবে শুয়ে কাটিয়ে দেব রাতটা। কিন্তু তুই আমার বুকের উপরে পা রেখে দাঁড়িয়ে, আবার লাথিও মারছিস! ব্যাপারটা কি তোর?" বোন মুখে হাসি ফুটিয়ে আরেকটা লাথি মারল আমার বুকে, " রাতে পায়ের তলায় শুলে তো ঘুমের ঘোরে আমাদের দুই বোনের অনেক লাথিই পরবে তোর গায়ে। তাই তোকে অভ্যাস করিয়ে দিচ্ছি। অভ্যাস হয়ে গেলে লাথি সহ্য করেও ঘুমাতে পারবি একটু!" " অত উপকার করতে হবে না তোকে। তুই যা এখন। আমাকে একটু পড়তে দে।" " আচ্ছা, পড় তুই। দেখ যদি মাধ্যমিকটা কোন রকমে পাশ করতে পারিস!" এই বলে বোন আমার বুক থেকে পা সরিয়ে পাশের ঘরের দিকে হাঁটা লাগাল। আমার বেশ খারাপ লাগল। বোন আমাকে যেভাবে ডমিনেট করছিল সেটা আমার খুব ভাল লাগছিল। কিন্তু মুখে সেটা বলি কি করে? যদিও আমি হাত দিয়ে একবারও বোনের চটি পরা পা আমার বুকের উপর থেকে সরানোর চেষ্টা করিনি। তবু মুখেও যদি ওকে কিছু না বলি তবে সেটা কেমন যেন দেখায়! তাও তো বোন আমাকে অপমান করে কথা বললেও আমি ওকে তেমন কিছু বলিনি। তবে আমি আশা করেছিলাম ও আরেকটু আমার পিছনে লাগবে। সেটা না করে ও চলে যাওয়ায় একটু খারাপ লাগল। আমি পিছন থেকে বোনকে বললাম, " বেড়াতে যাওয়ার ভাল খবরটা তুই দিলি। তাই তোর একটা চকোলেট পাওনা রইল আমার কাছে।" বোন ঘুরে দাঁড়িয়ে বলল " বল দার্জিলিংয়ে রাতে আমাদের পায়ের নিচে শুবি সেই ভাল খবরটা শোনার জন্য। তবে তুই একটা নয় দুটো চকোলেট দিবি আমাকে। তুই তো জানিস আমি আর দিদি একে অপরকে না দিয়ে ভাল কিছু খাই না। ওটা দিদিকে দেব।" আমি বললাম " একটা ভাল খবরের জন্য দুটো চকোলেট কেন দেব?" -" কারন তুই দুজনের পায়ের তলাতেই শুতে পাবি তাই।" -"আমি তো বেড়াতে যাওয়াটাকে ভাল খবর বলেছি। অন্য কারন না থাকলে তোরা একটাই ভাগ করে খাবি।" -"অন্য চকোলেটটা তাহলে আমি তোর বুকে চটি পরা পা রেখে দাঁড়িয়ে কথা বলার খুশিতে দিস।" এই বলে বোন হাসতে হাসতে পাশের রুমে চলে গেল আমাকে কিছু বলতে না দিয়ে। বোনের আচরন আর ওর বলা কথা সব মিলিয়ে আমার বুকে একসাথে যেন হাজারটা ঢাক বাজতে লাগল আনন্দে। একে দার্জিলিং যাব পরীক্ষার পরেই। তারপরে রোজ রাতে দুই বোনের পায়ের নিচে শোব! ঘুমের ঘোরে ওদের লাথি এসে পরবে আমার পেটে, বুকে বা মুখে মাঝে মাঝেই! আর সেটার প্রাক্টিশ করাতে বোন অলরেডি আমার বুকের উপরে চটি পরা পা রেখে দাঁড়িয়ে আসতে হলেও দুটো লাথি মেরেছে আমার বুকে! ভাবতেই কি দারুন ভাল লাগছিল আমার! শুধু যদি নিজে থেকে সাহস করে রিচা আর রিমাকে আরো আমাকে ডমিনেট করতে উতসাহ দিতে পারতাম কি ভালই না হত! কিন্তু পারি না। আমি পছন্দ করছি না, সামান্য বাধা দিচ্ছি এরকম হাবভাব বেড়িয়ে আসে আসলে আমার ওদের ডমিনেশান খুব ভাল লাগলেও। ওরা একা থাকলে তবু যেটুকু ডমিনেট করতে দিই সেটাও দিতে সাহস হয় না অন্য কেউ থাকলে। মনে হয়, সবাই কি ভাববে? ইশ, যদি সত্যিই আরেকটু সাহস দেখাতে পারতাম দুই বোন হয়ত আরো অনেক বেশি ডমিনেট করত আমাকে! এসব ভাবছিলাম পড়া বন্ধ করে। হঠাত দেখি বোন আবার এই ঘরে ঢুকছে। ওর কানে ফোন। ও কোন বান্ধবীর সাথে ফোনে গল্প করতে করতে ঘরে ঢুকল। এটা আসলে ওরই ঘর। দুই বছর আগে গরম কালে ওর ঘরে এসি লাগানোর পরে আমিও এসি ঘরে থাকব অজুহাতে ওর ঘরের মেঝেতে বিছানা পাতি। সেই থেকে গ্রীষ্ম, বর্ষা, শীত আমি এখানেই শুই। আসলে বোনের খাটের নিচে মেঝেতে শুতে যেই ইনফিরিওর ফিল আসে সেটা আমার খুব ভাল লাগে। আর আমাকে ওর ঘরের মেঝেতে শুতে দেওয়ার বদলে ও আমাকে দিয়ে টুকটাক অনেক কাজই করিয়ে নেয়। সেটাও আমার খুব ভাল লাগে। মনে মনে নিজেকে ছোট বোনের চাকর ভেবে খুব আনন্দ হয়। যদিও সামনে সেটা প্রকাশ করার সাহস পাই না। বোন কানে ফোন লাগিয়ে কথা বলতে বলতে ঘরের মধ্যে পায়চারী করতে লাগল। বোঝাই যাচ্ছে ও কথা বলছে ওর বান্ধবী দিশার সাথে। ওরা আগের বছর দার্জিলিং গিয়েছিল। বেড়াতে যাওয়া নিয়ে নানা গল্প করছে ওরা এখন দুজনে। আমি আবার বই খুলে পড়ার চেষ্টা করতে লাগলাম। কিন্তু ২-৩ মিনিট পরে বোন হাঁটতে হাঁটতে আমার বিছানার উপর উঠে ওর চটি পরা বাঁ পায়ের তলায় আমার পেটটা মাড়িয়ে দিয়ে অন্যদিকে চলে গেল। হাঁটতে হাঁটতে ওর বিছানা অবধি গিয়ে আবার ঘুরে এদিকে এল। আমি বইটা হাতে নিয়ে ওর দিকে তাকিয়ে দেখতে লাগলাম। ও এবার এসে সোজা আমার বুকটা চটি পরা বাঁ পায়ের তলায় মাড়িয়ে গেল। আমি অবাক দৃষ্টিতে ওর দিকে তাকিয়ে রইলাম। আমার যে কি ভাল লাগছিল বোনের আচরন বলে বোঝানো সম্ভব নয়। কিন্তু আমার ভিতরে কে যেন একটা বোঝাচ্ছিল আমার বোনকে বাধা দেওয়া উচিত। নাহলে ওর আমার সম্পর্কে ধারনা খারাপ হয়ে যাবে। কিন্তু মাথার আরেক অংশ বোঝাচ্ছিল এখন কিছু বলতে গেলে বোন পালটা কিছু বলবে। সেটা ওর বান্ধবী দিশা শুনবে। তখন এই নিয়ে দুই বান্ধবীর কথা শুরু হবে। তার চেয়ে এখন বোনকে বাধা না দেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। আমি উঠে যাওয়ারও চেষ্টা করলাম না। নিজের অজুহাতে নিজেই সন্তুষ্ট হয়ে ভগবানের কাছে প্রার্থনা করতে লাগলাম বোন যেন আবার ফিরে এসে আমাকে পায়ের তলায় মাড়িয়ে যায়। ভগবান আমার প্রার্থনা শুনলেন। বোন এক মিনিটের মধ্যেই ফিরে এসে আবার আমাকে পায়ের তলায় মাড়িয়ে নিজের খাটের দিকে গেল। এবারে ওর চটি পরা ডান পা বোন রাখল আমার বুকে, আর তারপরে চটি পরা বাঁ পা আমার পেটে। দুই পায়ের তলায় আমাকে মাড়িয়ে ও নিজের খাটের দিকে চলে গেল। এবারে গিয়ে ও নিজের খাটে বসল। আমি তীব্র উত্তেজনা বুকে চেপে ভগবানের কাছে প্রার্থনা করতে লাগলাম রিচা যেন আবার আমাকে ওর পায়ের নিচে মাড়িয়ে যায়। আবার আমার প্রার্থনা সফল হল। বোন খাট থেকে উঠে আবার আমার দিকে হেঁটে আসল ফোনে দিশার সাথে কথা বলতে বলতে। এবারে ও এসে আমার বুকের উপরে চটি পরা বাঁ পা টা রেখে দাঁড়িয়ে দিশার সাথে কথা বলে যেতে লাগল। আমার বুকের উপরে পা রেখে দাঁড়িয়ে বোন কোথায় ভাল শপিং করা যায় দার্জিলিংয়ে তাই নিয়ে কথা বলতে লাগল দিশার সাথে। আমি দুই হাত দিয়ে বোনের বাঁ পা টা এমন ভাবে আমার বুকের উপরে চেপে ধরলাম যাতে বোনের মনে হয় আমি ওর পা টা আমার বুক থেকে সরিয়ে দিতে চাইছি, কিন্তু দিশা ব্যাপারটা বুঝতে পারবে ভেবে হেজিটেট করছি। আসলে আমি দুই হাত দিয়ে আমার প্রভু বোনের চটি পরা পা টা বুকের মধ্যে চেপে ধরে শুয়ে চাইছিলাম বোন পুরো সময়টা এইভাবে আমার বুকে পা রেখে দাঁড়িয়েই গল্প করুক। কিন্তু তা হল না। বোন আমাকে দুই হাতে ওর পা আমার বুকে চেপে ধরে থাকতে দেখেই হয়ত আইডিয়াটা পেল। আমার বুকের উপরে রাখা চটি পরা পায়ে ভর বাড়িয়ে বোন ওর ডান পা টা মেঝে থেকে তুলল। তারপরে ওর চটি পরা পা টা নামিয়ে দিল সোজা আমার মুখে! ওর চটি পরা ডান পায়ের বাইরের দিকটা ( lateral side) আমার নাকের নিচের অংশটা চেপে ধরল। আর ওর চটি পরা ডান পায়ের ভিতরের অংশটা ( medial side) ঠিক আমার ঠোঁটের উপরে এসে নামল। আমার ছোট বোন আমার বুক আর মুখের উপরে চটি পরা পা রেখে দাঁড়িয়ে নিজের বান্ধবীর সাথে গল্প করছে! আর সে যাতে পরে না যায় সেটা নিশ্চিত করতেই যেন আমি দুই হাত দিয়ে ওর চটি পরা বাঁ পা টাকে নিজের বুকের সাথে চেপে ধরে আছি! বোন প্রায় ২০ সেকেন্ড এইভাবে আমার বুক আর মুখের উপরে পা রেখে দাঁড়িয়ে গল্প করল। তারপরে নেমে আবার ঘরের দরজার দিকে হেঁটে গেলে আস্তে আস্তে। তারপরে আবার হেঁটে এল আমার দিকে। এবারে ক্যাজুয়ালি আমার বুকটা চটি পরা ডান পায়ের তলায় আর মুখটা চটি পরা বাঁ পায়ের তলায় মাড়িয়ে গেল। তারপরে ওর খাট অবধি গিয়ে সাথে সাথে ঘুরে আবার আমার দিকে আসতে লাগল। ওর মুখেএ দিকে তাকিয়ে বুঝলাম ও ঠিক কতটা এঞ্জয় করছে বান্ধবীর সাথে গল্প করতে করতে এইভাবে নিজের দাদাকে ডমিনেট করা! এবারে আবার ওর চটি পরা বাঁ পা নেমে এল আমার বুকের উপরে। তারপরে চটি পরা ডান পা আমার মুখের উপরে। আমাকে চটি পরা পায়ের তলায় মাড়িয়ে আবার বোন ঘরের অন্যদিকে চলে গেল। পরের ৩০ মিনিট এইভাবে বোন আমাকে বারবার পায়ের তলায় মাড়াতে মাড়াতে দিশার সাথে গল্প করে গেল। যখন ওদের গল্প শেষ হল ততক্ষনে রিচার চটি পরা দুই পায়ের তলায় আমার বুক আর মুখ অন্তত ৬০-৭০ বার করে ট্রাম্পল হয়েছে! বোন ফোন রাখতেই আমি নাটক করে বললাম, " তুই কিন্তু এটা ভাল করছিস না বোন!" বোন হাসিমুখে বলল, " তাই? তাহলে তুই তো উঠে গেলেই পারতিস। কিন্তু না! আসলে আমি তোকে এভাবে ট্রিট করলে তোর ভালই লাগে। তাই তুই উঠিস নি। নিজের আলাদা ঘর থাকতেও সারাবছর আমার ঘরের মেঝেতে এসে শুয়ে থাকিস যাতে আমি তোকে টুকটাক অর্ডার করতে পারি। আর তুই একটু বাধা দেওয়ার নাটকের পরে সেগুলো করে আনন্দ পেতে পারিস। তাই তো?" " কি সব ফালতু কথা বলছিস তুই?" আমি মুখে বললেও ভিতরে ভিতরে উত্তেজনায় ফুটতে থাকি। বোন পুরো সত্যিটাই বুঝে ফেলেছে তাহলে। এর ফলাফল কি হবে? ভাল না খারাপ কে জানে!! "ফালতু যদি হয় তাহলে শীতকালেও নিজের ঘর ফেলে আমার ঘরের মেঝেতে এসে শুয়ে থাকিস কেন তুই? এখন এতবার তোকে চটি পরা পায়ের তলায় পাপোষের মত মাড়িয়ে গেলাম। একবারও বাধা দেওয়ার চেষ্টাও করলি না কেন?" " এই ঘরটা বেশি সুন্দর। আর শীতকালে আলাদা আর গরম কালে আলাদা ঘরে শুলে আমার মানিয়ে নিতে সমস্যা হয়। আর এখন তুই দিশার সাথে কথা বলছিলি। আমি তোকে কিছু বললে দিশা শুনতে পেত। তাই সহ্য করে গিয়েছি।" - আমি একটা উত্তর খাঁড়া করার চেষ্টা করি। " ফালতু অজুহাত দিস না। আসলে আমি তোকে এভাবে ট্রিট করলে তোর খুব ভাল লাগে। তুই মনে প্রানে চাস আমি তোকে এইভাবে অপমান করি, বাজে ভাবে ট্রিট করি। কিন্তু সেটা স্বীকার করতে ভয় পাস তুই।" " কি প্রমান আছে তোর এসব ফালতু কথার?" - আমি প্রতিবাদ করার চেষ্টা করি। "ফালতু কথা? আচ্ছা প্রমান হয়েই যাক তাহলে। এই বলে বোন ২-৩ পা আমার দিকে এসে ঠিক আমার বুকের পাশে এসে দাঁড়ায়। তারপরে চটি পরা ডান পা টা সোজা আমার মুখের উপরে তুলে দিয়ে বলে তোর কথা সত্যি হলে শুধু নিজে হাত দিয়ে তুলে আমার পা টা আবার মেঝেতে রেখে দে। তোকে আর কোনদিন এইভাবে ট্রিট করব না তাহলে। প্রমিস। তোকে পুরো এক মিনিট সময় দিলাম।" এই বলে বোন ওর চটির তলা দিয়ে আমার ঠোঁট দুটো ঘসে খেলতে থাকে। আমি দুই হাত দিয়ে বোনের ডান পা টা ধরি। নিজের প্রেস্টিজ রাখতে ছোট বোনের পা টা আমার নিজের মুখ থেকে নামিয়ে দেওয়া উচিত। সেটা করলে ও আর কোনদিন আমাকে অপমান করবে না প্রমিস করেছে! কিন্তু সেটা কি আমি চাই? একদমই না। আমি তো ঠিক উল্টোটাই চাই। কিন্তু সেটা সবার সামনে স্বীকার করার সাহস হয় না শুধু। বোন পুরো এক মিনিট আমার ঠোঁট দুটো চটির তলায় ঘসে গেল। তারপরে পা নামিয়ে আমার মুখের দিকে তাকিয়ে ভুরু নাচিয়ে বলল, " কোথায় গেল তোর প্রতিবাদ?" আমি কিছু বলার জন্য মুখ খুললাম। কিন্তু কি বলব? মুখ থেকে কোন শব্দ বেরলো না আমার। বোন এবার চটি পরা ডান পা তুলে পরপর ৩ টে লাথি মারল আমার মুখে, মাঝারী জোরে। তারপরে বলল, " কই গেল তোর প্রতিবাদী স্বত্ত্বা? ছোট বোন তোর মুখে চটির তলা ঘসছে, মুখে লাথি মারছে! আর তুই মুখ বন্ধ করে মেনে নিচ্ছিস? কি হল তোর?" আমার খুব ভাল লাগছিল একদিকে। আবার কি করে বোনের এই প্রশ্নবান থেকে নিজেকে রক্ষা করব বুঝতে পারছিলাম না। আমার হঠাত কান্না বেরিয়ে এল। আমাকে কাঁদতে দেখে বোন হেসে ফেলল। আমার মুখে আরেকটা লাথি মেরে বলল, " সত্যি! কি অবস্থা তোর গাধা! ছোট বোন তোর মুখে লাথি মারছে। আর তুই বাধা না দিয়ে বা ভাল লাগছে স্বীকার না করে বাচ্চার মত কাঁদছিস!! কি দূরবস্থা তোর!" " চাইলেই সব সবসময় এক মিনিটের মধ্যে করা যায় না রিচা", আমি অনেক কষ্টে একটা উত্তর দিলাম। " তাই নাকি? তাহলে এবারে অন্তত ৩০ মিনিট দিচ্ছি। একটু দিদির সাথে গল্প করে আসি। দিদি আসতে চাইলে ওকে নিয়েই ফিরব ৩০ মিনিট পরে। তুই ইচ্ছা করলে উঠে যেতে পারিস। তাহলে এরপরে আর তোকে নো অপমান এনিমোর। তোকে গাধার বদলে দাদা বলে ডাকব সবসময়, প্রমিস! কিন্তু তুই যদি না উঠিস তাহলে বুঝব তুই আসলে চাস আমরা দুই বোন আসলে তোকে চাকরের মত ট্রিট করি। তুই আমাদের দাদা না, মালবাহী গাধা, পিঠে তুলে ঘোড়ানোর ঘোড়া আর পোষা কুকুর হতে চাস। যদি না চাস, তোকে শুধু এই খাটটা থেকে উঠে অন্য যেখানে খুশি যেতে হবে। এমনকি তুই উঠে জাস্ট আমার খাটেও শুতে পারিস। তাহলেই তোর সব অপমানের দি এন্ড! কিন্তু এখানে এই মেঝের বিছানায় শুয়ে থাকলে আমি বুঝব তুই আসলে নিজেকে আমার চাকরের মতই ভাবিস। আমার হাতে অপমানিত হতে চাস। শুধু মুখে সেটা বলতে পারিস না লজ্জায়। সেক্ষেত্রে তোর লজ্জা কাটানোর দায়ও আমার। এটা সত্যি হলে তুই শুধু ৩০ মিনিট এখানেই শুয়ে থাক। ব্যাস!" এই বলে বোন ঘর থেকে বেরিয়ে গেল। আমি জানি সম্মান বাঁচাতে হলে আমার উঠে যাওয়া উচিত। কিন্তু আমি কি তা আদৌ চাই? না। উঠে গেলে বোন আমাকে জীবনেও আর অপমান করবে না বলছে, বড় দাদার মত ট্রিট করবে। আমি তা কখনোই চাই না। যদি ও রিমাকে নিয়ে ফেরে তাই ফিরুক। আমি তাই করব ওরা দুই বোন যা চায়, যতই লজ্জা লাগুক। কিন্তু বোনের হাতে অপমানিত হওয়ার নেশা আমি ছাড়তে পারব না। আমি ঘড়ির দিকে চেয়ে শুয়ে রইলাম। বোন ঠিক ৩৫ মিনিট পরে ফিরে এল, একাই। আমাকে মেঝেতে শুয়ে থাকতে দেখে মুচকি হেসে বলল," আমি জানতাম, তুই এখানেই থাকবি।" এই বলে ও ওর রোলিং চেয়ারটা টেনে আমার মাথার কাছে টেনে আনতে আনতে বলল, " দিদি এলে আরো জমত। কিন্তু ওর মাথায় এখন পড়া ছাড়া কিচ্ছু ঢুকছে না। কি আর করা যাবে? এখন আমিই তোকে নিয়ে মজা করি। মাধ্যমিক শেষ হলে দিদিকেও সাথে নেওয়া যাবে।" - এই বলে বোন আমার মাথার পাশে রাখা রোলিং চেয়ারটায় বসে পরল হাতে টিভির রিমোট নিয়ে। তারপরে টিভির রিমোট দিয়ে টিভি খুলে আমার মুখের উপরে ওর চটি পরা পা দুটো তুলে দিয়ে বলল, " নে গাধা। এবারে ভক্তিভরে তোর প্রভু ছোট বোনের পা টিপে সেবা কর সব লজ্জা ছেড়ে। কেউ ঘসে এসে দেখলে কিভাবে হ্যান্ডল করতে হবে সেটা আমার উপরে ছেড়ে দে।" আমি তাই করলাম। আমার কি যে ভাল লাগছিল বলে বোঝাতে পারব না। নিজের বোনকে এইভাবে সেবা করার স্বপ্ন অবশেষে পূর্ন হচ্ছে আমার! বোন যে এই চটি পরেই উঠোন দিয়ে হেঁটে সোজা রিমার ঘরে ঢুকেছে বুঝতে পারছিলাম কারন রিচার দুটো চটির তলাই এখন ধুলোয় ভর্তি। সেটা উলটে আমার ভক্তি আরো বাড়িয়ে দিচ্ছিল রিচার প্রতি। আমি আমার মুখের উপরে রাখা দুই বছরের ছোট ফর্শা সুন্দরী বোন রিচার চটি পরা পা দুটো ভক্তিভরে টিপে দিতে লাগলাম। রিচা খুশি মনে টিভি দেখতে দেখতে আমার সেবা নিতে লাগল আর মাঝে মাঝে পা তুলে আমার মুখের উপরে লাথি মারতে লাগল। আমি পালা করে ওর দুই পা টিপতে টিপতে ওর দুই চটির তলা জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে দিতে লাগলাম নিজে থেকেই। রবি ও তার দুই বোন ( prologue 2)... জীবনে কখনো এত সুখ পাওয়া যায় আগে কল্পনাও করিনি। আমার পরমা সুন্দরী ছোট বোন রিচা আমার মুখের উপরে ওর চটি পরা পা দুটো রেখে বসে আছে আর মাঝে মাঝে ইচ্ছামত লাথি মারছে আমার মুখে। আর আমি ওর পা দুটো টিপে চলেছি ভক্তিভরে ওর পায়ে পরা চটির তলা জিভ দিয়ে চাটতে চাটতে। আমার মধ্যে কোন বাধা বা লজ্জাও যেন কাজ করছিল না আর। নিজের ২ বছরের ছোট বোনকে আমার প্রভু, ভগবান বলে মনে হচ্ছিল। ৮.৩০ টা থেকে ৯.৩০ অবধি টানা এইভাবে আমি আমার প্রভু বোনের পায়ের তলায় শুয়ে ওর পা দুটো টিপে দিলাম। তারপরে হঠাত দরজার সামনে মায়ের গলা পেলাম " চল, খেয়ে নিয়ে এসে যা করার কর তোরা।"! বোনের চটি পরা বাঁ পায়ের তলায় আমার চোখটা ঢাকা পরে যাওয়ায় আমি দেখতে পাচ্ছিলাম না কিছু। ওর বাঁ পা টা চোখের উপর থেকে পুরো কপালের উপর রেখে দেখি মা দরজা দিয়ে এই ঘরে ঢুকছে। মা কে ঢুকতে দেখে আমি কি করব বুঝতে পারলাম না। আমার হৃতপিন্ড বুকের মধ্যে ধুকপুক করতে লাগল খুব জোরে। আমি সেই অবস্থাতেই আমার কপালের উপরে রাখা বোনের চটি পরা বাঁ পা টা টিপে যেতে লাগলাম। আর বোন ওর চটি পরা ডান পায়ের তলা দিয়ে এমন ক্যাজুয়ালি মায়ের সামনেই আমার ঠোঁট দুটো ঘসে যেতে লাগল যেন এটা ভীষণই স্বাভাবিক ব্যাপার! মা আমাদের এই অবস্থায় দেখে প্রথমে একটু অবাক হয়ে গেল। তারপরে হেসে ফেলে বলল, " সত্যি তুই পারিস বটে রিচা! আগে উমা বুড়িকে দিয়ে এভাবে সেবা করাতিস। এখন সে মরে গেছে বলে নিজের দাদাকে দিয়ে একই কাজ করাচ্ছিস!" রিচা বেশ ক্যাজুয়ালি বলল, " সেবা করাতে ভাল লাগে, করাব না কেন? দিদিও তো করাত উমা বুড়িকে দিয়ে। আমাদের যেমন সেবা নিতে ভাল লাগে, উমা বুড়িরও তেমন আমাদের সেবা করতে ভাল লাগত। ও নিজেই তো সবার সামনে আমাদের পা ধরে সাধত ওকে দিয়ে সেবা করানোর জন্য। দাদাও ওরই মত আসলে। আমাদের সেবা করতে একই রকম ভালবাসে। শুধু মুখ ফুটে বলতে পারে না। কি রে, তাই না?" - এই বলে রিচা ওর চটি পরা ডান পা দিয়ে আমার নাকের উপরে একটা লাথি মারল। আমি আমাকে লাথি মারা বোনের চটি পরা ডান পায়ের তলায় মায়ের সামনেই একটা গাঢ় চুম্বন করে বললাম " হ্যাঁ, সত্যিই আমার খুব ইচ্ছা করত উমা বুড়ির মত এইভাবে তোমাদের সেবা করতে।" মা আমার উত্তর শুনে কিরকম যেন অন্য জগতে হারিয়ে গেল। কি যেন ভাবতে লাগল। আমি মায়ের চোখের সামনেই বোনের চটি পরা পা দুটো টিপে যেতে লাগলাম। উমা বুড়ি ছিল আমাদের বাড়ির খাস ঝি। ও জন্ম থেকেই নাকি আমাদের বাড়িতে চাকরানি ছিল। কাকু কাকিমার বিয়ের পর থেকে সে ওদের বাড়িতেই বেশি থাকত আর ওদের কাজ বেশি করত। আমার মা গৃহবধু আর কাকিমা চাকরি করত বলে ওদেরই চাকরের বেশি প্রয়োজন ছিল। উমা বুড়ি চিরকাল খুব সাবমিসিভ ছিল। কিন্তু আমার জন্মের সময় থেকে নাকি আরো বেশি সাবমিসিভ হয়ে পরে। আমার মা আর কাকিমার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করত বয়সে ওদের মায়ের চেয়েও বড় হওয়া স্বত্ত্বেও! রিমা আর রিচার জন্মের পরে ওরা যত বড় হতে লাগল ওদের প্রতি উমা বুড়ির সাবমিসিভনেস তত বাড়তে লাগল। দুই বাচ্চা মেয়েকে সবার চোখের সামনে পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করত বুড়ি। আমার দুই বোন স্কুল বা বাইরে থেকে ফিরে জুতোর তলা বুড়ির মুখে মুছে পরিস্কার করত। বুড়ি ওদের চটি বা জুতো পরা পা মুখের উপরে রেখে বসে পা টিপে দিত। সবার সামনে ওদের পায়ে পরা জুতো জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করত। বাড়িতে কেউ বুড়িকে এত বাড়াবাড়ি না করতে বললে বুড়ি খুব দুঃখ পেয়ে এমন কাকুতি মিনতি করত যে কেউ আর কিছু বলত না বুড়িকে। শুধু আমিই যে বুড়ির মত ওইভাবে দুই বোনের সেবা করতে না পেরে কষ্ট পেতাম সেটা কেউ বুঝত না! সত্যি বলতে ওই উমা বুড়িকে আমি খুব হিংসা করতাম ওর এই ভাগ্যের জন্য! মাস ২-৩ আগে বুড়ি বয়সের কারনেই মারা যায়। তারপর থেকে স্লেভের মত একটা চাকর না থাকার যে কি কষ্ট এই অভিযোগ অনেকবার করতে শুনেছি আমি আমার দুই বোনকে। আমার খুব ইচ্ছা হত ওদের পায়ে পরে গিয়ে বলি, প্রভু আমাকে স্লেভ করে নাও প্লিজ! কিন্তু সাহস হত না ঠিক! আজ অবশেষে আমার ভাগ্য ফিরল মনে হয়! বোন আবার আমার মুখে একটা লাথি মেরে বলল, " মা! উমা বুড়ির সাথে দাদার স্বভাবের কিন্তু বেশ মিল আছে! ও তোমার ছেলে না হয়ে ওই বুড়ির ছেলে হলেই কিন্তু বেশি মানাত। ঠিক না?" আশ্চর্য হল মা আর ভাল খারাপ কোন রিএকশানই দিচ্ছিল না। যেন অন্য কোন জগতে হারিয়ে গেছে। মায়ের এটেনশান পেতে বোন বেশ জোরে জোরে আমার মুখে পরপর ৬-৭ টা লাথি মারল। মা যেন তখন অন্য কোন অজানা জগত থেকে ফিরে এসে বলল, " হ্যাঁ। উমা বুড়ির সাথে তোর দাদার স্বভাবের বেশ মিল আছে দেখছি। ও যদি উমা বুড়ির মত একইভাবে তোদের সেবা করতে ভালবাসে তাহলে করতেই পারে। অসুবিধা কি?" মায়ের কথা শুনে বোন খুব খুশি হয়ে বলল " থ্যাংক ইউ মা!" তবে বোনের থেকেও বেশি খুশি হলাম আমি। কিন্তু তখন কথায় সেটা প্রকাশ করার চেয়ে আমার মুখের উপরে রাখা বোনের চটির তলা জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করাটা আমার বেশি গুরুত্বপুর্ন বলে মনে হল। কয়েক সেকেন্ড পরে বোন চটি পরা দুই পায়ে ভর দিয়ে আমার মুখের উপরেই উঠে দাঁড়াল। মায়ের সামনেই আমার মুখটা চটির তলায় মাড়িয়ে খাওয়ার ঘরের দিকে চলে গেল। আমিও উঠে পরলাম। হাত মুখ ধুয়ে বোনকে খাবার সার্ভ করলাম। জীবনে প্রথম। ওর খাওয়া হয়ে গেলে আমিও খেয়ে নিজের ঘরে মেঝেতে পাতা বিছানায় ফিরে এলাম। প্রথমে বোনের বিছানা রেডি করে দিলাম। আজ আর পড়তে ইচ্ছা করল না। লাইট অফ করে শুয়ে ভাবতে লাগলাম আজকের অসাধারন অভিজ্ঞতার কথা। মা যে এত সহজে বোনের প্রতি আমার উমা বুড়ির মত সাবমিসিভনেস মেনে নেবে আমার যে বিশ্বাসই হচ্ছিল না! বাড়ির বাকিরাও কি একই রকম রিএকশান দেবে আমার বোনের প্রতি সাবমিসিভনেস দেখলে? রিমাও কি রিচার মতই আমাকে ইউজ করবে পরীক্ষার পরে? এইসব ভাবতে ভাবতে কখন যেন ঘুমিয়ে পরলাম শেষে। মাধ্যমিকের আগের কয়েক সপ্তাহ সাধারনত সবারই বেশ খারাপ কাটে পরীক্ষার চাপে। কিন্তু পরের ৩ সপ্তাহ আমার অসাধারন ভাল কাটল। নিজের বোনকে আমি ঠিক ভগবানের মতই ট্রিট করছিলাম। ওকে ঘরে ঢুকতে দেখলেই ওর চটি পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করছিলাম। ও লাথি মারলে আমি ওর পায়ে চুমু খেয়ে ধন্যবাদ দিচ্ছিলাম। ওর চটি পরা পা মুখের উপরে রেখে ঘন্টার পর ঘন্টা টিপে দিচ্ছিলাম। ওর পায়ে পরা বাইরের জুতো উমা বুড়ির মতই জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করছিলাম। মায়ের সামনে এই কাজ করার পরেও মা কিভাবে সেটা এত স্বাভাবিক ভাবে নিচ্ছে ভেবে একইসাথে খুব অবাক আর ভীষণ ভাল লাগছিল আমার। অবশেষে মাধ্যমিক শেষ হল। পরীক্ষা শেষের পর বাকি দিনটা রিমা আর রিচা শপিং করেই কাটাল। পরের দিন দার্জিলিং যাচ্ছে, শপিং তো করবেই। আমার কাজ হল ওদের পিছন পিছন ওদের ব্যাগ বয়ে নিয়ে চলা। কিন্তু রিচা রিমার সামনে আমাকে সেভাবে ডমিনেট না করায় আমার খারাপ লাগছিল। সব আবার আগের মত নর্মাল হয়ে যাবে ভেবে দু:খ হলেও সবার সামনে সেই মনের ভাব প্রকাশ করতে না পেরে আগের মত পুরনো হাবভাব করে ফেলছিলাম। সন্ধ্যার মধ্যে আমরা হাওড়া চলে এলাম ১৫ তারিখ। তারপর রাতের ট্রেনে দার্জিলিং। এর মধ্যে বোন প্রায় কোন ডমিনেটই করে নি আমাকে। শুধু ট্রেনে একবার রিমাকে মনে করিয়ে দিল আমি হোটেলে রাতে ওদের পায়ের নিচে শোব! সেই শুনে দুই বোনের একসাথে সে কি হাসি! নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশানে পৌঁছে গাড়ি ভাড়া করা হল দার্জিলিং এ যাওয়ার। বড় গাড়ি। সামনের সিটে ড্রাইভারের পাশে বাবা বসল। পিছনের সিটে মা, কাকিমা আর কাকু। মাঝের সিটে রিচা আর রিমা পাশাপাশি বসে আমাকে বলল একটা ট্রলি ওদের পাশের সিটে রাখতে। আমি রাখলাম। আসলে বাকি সব ট্রলি ডিকিতে ঢোকালেও এটা ঢোকানোর জায়গা হয়নি। কিন্তু এই অজুহাতে বোন রিচা যা বলল তার জন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম না। " আর তো বসার জায়গা নেই তোর। তুই বরং আমাদের পায়ের কাছে শুয়ে পর।" " কী??" আমি বেশ অবাক হয়ে প্রশ্ন করে ফেললাম। তারপরেই আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে ভাবলাম আমার এত সুন্দর সুযোগটা হাতছাড়া হয়ে গেল বুঝি। কিন্তু না। রিচা আবার বলল "যদি এখান থেকে হেঁটে দার্জিলিং না যেতে চাস তাহলে তোকে আমাদের পায়ের কাছে শুয়েই যেতে হবে। আর কোন জায়গা নেই দেখছিসই তো!" " ঠিক আছে। কি আর করা যাবে!" বলে আমি খুব খুশি মনে দুই বোনের পায়ের কাছে শুয়ে পরলাম। আমাকে আরো অবাক করে দিয়ে রিচা সাথে সাথে ওর সাদা স্নিকার পরা পা দুটো তুলে দিল আমার মুখের উপরে। গাড়ি তখন জাস্ট ছেড়েছে! ওর জুতোর তলায় আমার চোখ দুটো ঢাকা পরায় আমি বুঝতেও পারলাম না কেউ এটা দেখেছে কিনা! " পা টিপে দে!" বোন আমার মুখে আলতো লাথি মেরে অর্ডার করার সাথে সাথে আমি আমার মুখের উপরে রাখা ওর জুতো পরা পা দুটো টিপতে লাগলাম। গাড়ির মধ্যে সমস্ত আত্মীয়র চোখের সামনে বোন এইভাবে আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে আছে আর আমি ওর সেবা করছি তখনো যেন বিশ্বাস হচ্ছিল না আমার! যেন উমা বুড়ির মতই আমি ওর চাকর হই, দাদা না! ১-২ মিনিট পরে রিমাও ওর কালো স্নিকার পরা পা দুটো আমার বুকের উপরে তুলে দিল। আমি দুই বোনের জুতো পরা পা দুটো সারা রাস্তা পালা করে টিপে দিতে লাগলাম। জার্নির এই ২.৩০-৩ ঘন্টা সময় এইভাবে দুই বোনের পা টিপে আর রিচার জুতোর তলা চেটেই কেটে গেল আমার। বাকি সবাই দার্জিলিং এর রাস্তার অপরূপ সৌন্দর্য দেখছে জানালা দিয়ে। আর আমি তার চেয়েও বেশি উপভোগ করছি এইভাবে দুই বোনের জুতো পরা পায়ের তলায় শুয়ে ওদের পা টিপতে টিপতে দার্জিলিং যাওয়া। মনে শুধু একটাই কৌতুহল তখন। মা তো সব জানে জানিই। কিন্তু বাবা বা কাকু কাকিমাও কি দেখেছে দুই বোন ওদের জুতো পরা পা আমার বুকে আর মুখে রেখেছে? দেখে থাকলে রিএকশান দিচ্ছে না কেন কিছু? এটা কি এতই স্বাভাবিক? আর রিচা কি রিমাকে সব জানিয়েছে? আমি গত ৩ সপ্তাহ যে উমা বুড়ির মতই রিচার চাকর বা ক্রীতদাসের মত হয়ে কাটিয়েছি সেটা কি রিমা জানে? আমি এই নিয়ে সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতে দুই বোনের জুতো পরা পা ভক্তিভরে টিপে চললাম। কিন্তু সব সুখেরই শেষ হয় একদিন। আমারও তাই হল। গাড়ি দার্জিলিং এ আমাদের হোটেলের সামনে থামলে দুই বোন আমার মুখটাকে জুতোর তলায় মাড়িয়ে গাড়ি থেকে নেমে দাঁড়াল। আমিও উঠে জুতোর ছাপ পরা বুক আর মুখ নিয়ে সমস্ত ব্যাগ আর ট্রলি নামিয়ে গাড়ি থেকে রিসেপশান আর তারপরে আমাদের ঘরের দিকে নিয়ে যেতে লাগলাম।

Friday 1 March 2024

.

এই ব্লগটি খুলেছিলাম ২০১১ সালে। ২০১৩-১৪ সাল থেকে নিয়মিত ব্লগে ফেমডম গল্প পোস্ট করি। এখনো পর্যন্ত ব্লগে পোস্টের সংখ্যা শতাধিক। চেষ্টা করি প্রতি মাসে ১ টা করে পোস্ট করার। তবে সব সময় সম্ভব হয়ে ওঠে না। ব্লগের সমস্ত পাঠককে ধন্যবাদ এতদিন ধরে এই ব্লগের পাশে থাকার জন্য।

ক্রীতদাস!

আমি ক্রীতদাস? হ্যাঁ!! কিন্তু কার? দিশার? নাকি আমার সম্পুর্ন অচেনা কোন বিদেশী লোকের? প্রশ্নটা ইদানিং সারাদিনই আমার মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। দিশাকে আমি প্রথম দেখি আমাদের কলেজের পাশের স্টেশানের কাছের এক চায়ের দোকানের স্টলে। বাড়ি থেকে অনেক দূরের এক ছোট শহরের কলেজে কন্ট্রাকচুয়াল প্রফেসারের চাকরি নিয়ে এসে আমি প্রথমদিন স্টেশান থেকে বেরিয়ে চায়ের দোকানে মেয়েটিকে প্রথম দেখি। ফর্শা, রোগা ডানাকাটা পরী যেন। বয়স ১৭-১৮ হবে। পরনে গোলাপী টপ, কালো জিন্স আর পায়ে গোলাপি স্ট্রাইপ কাটা কালো জুতো। আমি মেয়েটির মুখের দিকে আড়চোখে তাকিয়ে মোহিত হয়ে যাই। একেই আমি লাজুক, তার উপরে ৩০ বছর বয়সে এসে ১৮ এর মেয়ের দিকে তাকানো ভাল দেখায় না। আমি চোখ নামিয়ে মেয়েটির জুতোর দিকে তাকাই। কিন্তু এবার আর চোখ সরাতে পারি না। তাকিয়েই থাকি। ইচ্ছা করতে থাকে মেয়েটির পায়ের উপরে ঝাঁপিয়ে পরে তাকে প্রভু সম্বোধন করে তার জুতো দুটো চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে। আমি বুঝতে পারি এইভাবে আমার ওর জুতোর দিকে তাকিয়ে থাকা মেয়েটি লক্ষ্য করছে। কিন্তু আমি চোখ সরাতে পারি না। তাকিয়েই থাকি। মনে মনে মেয়েটিকে প্রভু ও ভগবান বলে সম্বোধন করি। অনেক কষ্টে সম্বরন করি তার পায়ে মাথা নামানোর ইচ্ছাটা। মেয়েটি ডানা কাটা পরীর মত সুন্দরী বলেই কি আমার এই ইচ্ছা হচ্ছে? নাকি বাইরে চাকরি করতে আসার চাপে? নাকি মেয়েটি আসলেই কোন দেবী? প্রথম দুটোর কম্বিনেশান বাস্তব সম্মত হলেও আমার তৃতীয় কারন টাকেই সত্যি ভাবতে বেশি ভাল লাগে। কলেজে প্রথম দিন ক্লাস নিতে গিয়েই বুঝতে পারি বাড়াবাড়ি করে ফেলেছিলাম। মেয়েটি আমারই ছাত্রী! এই কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্রী! আমার ওইভাবে ওর জুতোর দিকে তাকানোর ফল হয় আমাকে দেখে ক্লাসের বাকি সবাই উঠে দাড়ালেও মেয়েটি ওঠে না। দিন কাটতে থাকে। মেয়েটির নাম দিশা জানতে পারি। কিন্তু আমি প্রফেসার হলেও ও কখনো আমাকে ক্লাসে ঢুকতে দেখে উঠে দাঁড়ায় না। আমার এই ঘটনা খুব ভাল লাগতে থাকে। আমি নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারি না পুরো। ক্লাসের সামনেই প্রায়ই তাকিয়ে ফেলি দিশার জুতো পরা পায়ের দিকে। রোজই ও পায়ে স্নিকার পরে আসে। বেশিরভাগ দিনই এই কালোর উপরে গোলাপি স্ট্রাইপ স্নিকারটা। আমি প্রফেসার হয়ে মন্ত্রমুগ্ধের মত ক্লাসের সবার সামনে রোজ প্রায় ৫ মিনিট করে বোধহয় শুধু দিশার জুতোর দিকে তাকিয়ে থেকেই কাটাই! দিশা আমাকে ইগ্নোর ও অসম্মান করে যতটা পারে। যেমন ক্লাস চলাকালীন আমাকে না বলেই ক্লাসে ঢোকা বা বেরিয়ে যাওয়া। আমি ওকে কিছুই বলিনা। বা বলতে পারি না। শুধু ঘরে ফিরে কল্পনায় ওর জুতোয় চুম্বনের স্বপ্ন দেখি ও কাল্পনিক গল্প লিখতে থাকি ওকে নিজের প্রভু ভেবে। ঠিক এই সময়েই আমার চোখে পরে এই app টা। কারো ফটো দিয়ে তাকে নিয়ে কিরকম ভিডিও চাই লিখে দিলে কয়েক মিনিটের মধ্যে ভিডিও রেডি হয়ে যাচ্ছে। আমি দিশা আর আমার ফটো দিয়ে কাল্পনিক ফেমডম ডেস্ক্রিপশান দিই। আর ১০ মিনিটের মধ্যে রেডি হয়ে যায় ভিডিও। ভিডিওতে আমি কখনো দিশাকে মন্দিরের দেবীর জায়গায় বসাই আর নিজেকে পুজারীর। কখনো বা ওই টি স্টলে বসা দিশার জুতোয় আমি চুমু খেতে থাকি বাকি সবার চোখের সামনে। যতদিন যায় আমার চাহিদা এক্সট্রিম হতে থাকে। ভিডিওতে দিশা আমাকে পোষা কুকুরের মত গলায় বেল্ট বেধে প্রকাশ্য রাস্তায় হেঁটে যায় আর আমি ওর জুতোয় চুম্বন করতে থাকি। ওর জুতো চেটে পরিস্কার করি কখনো। আর প্রভু দিশা আমার মুখে ইচ্ছা মত লাথি মারে আমাকে লুজার বলে। ডেস্ক্রিপশানে যতই এক্সট্রিম ফেমডম থাক, ভিডিও বানানোতে কোন অব্জেকশান দেখি না। আমি ক্রমে এক নেশার জালে জড়িয়ে পরি। এইভাবে মাস তিনেক যায়। হঠাত একদিন ভিডিও বানানোর app এ ফটো ও ডেস্ক্রিপশান দেওয়ার পরে ভিডিও আসে না। আসে এক মেসেজ। "your free service is over. Please subscribe." অনেক ভাবে চেষ্টা করেও আর ওই app free তে ইউজ করতে পারি না। বাধ্য হয়ে সাবস্ক্রিপশান নিই। মাসে ১০০ ডলার ফি দিয়ে! আমার মন চায় আমি প্রভু দিশাকে টাকা দেব, আর সে আমাকে ক্রীতদাসের মত ট্রিট করবে। কিন্তু বাস্তবে এই সম্পর্কের মাঝে ঢুকে পরে এক অচেনা app. আমি টাকা দিই সেই অজানা app এর মালিককে। আর সে A.I. দিয়ে একদম অরিজিনালের মত দেখতে ভিডিওর মাধ্যমে আমার সেই চাহিদা পুরন করে। এভাবেই দিন কাটতে থাকে। app er subscription এর ফি বাড়তে থাকে ক্রমে। আমাকে এই বাড়তি ফি দিতে টিউশান পড়ানো ধরতে হয়। বাকি সব খরচ কাটছাট করতে হয়। কিন্তু কিছুতেই এই নেশা কাটাতে পারি না। চোখের সামনে ভিডিওতে যখন দিশা কলেজের সবার চোখের সামনে আমাকে অপমান করে ওর পায়ে পরে নোংরা স্নিকারের তলা চাটিয়ে পরিস্কার করায় বা আমার মুখে লাথি মারতে মারতে আমার নাক মুখ থেকে রক্ত বার করে অজ্ঞান করে দেয়, তখন এক অদ্ভুত ভাল লাগা কাজ করে। উফ, A.I. কি করে যে এত রিয়ালিস্টিক ভিডিও বানায় কে জানে? যেমন ছবি, তেমনই সাউন্ড। একদম যেন রিয়াল! শুধু ফিজিকালি মার খাওয়ার কষ্টটাই যা হয় না! যদিও আমি বুঝতে পারি আমি সত্যিই ক্রীতদাস হয়ে উঠছি হয়ত। A.I. এর ক্রীতদাস। অথবা এই কম্পানির মালিক এক অচেনা লোকের ক্রীতদাস। যাকে প্রতি মাসে আমি নিজের পুরো স্যালারি টাই দিয়ে দিচ্ছি এই নেশাদ্রব্য জোগাড়ের জন্য। আমার মত কত লক্ষ, কত কোটি জন এরকম নেশার কাছে নিজেকে বিকিয়ে দিয়েছে কে জানে? কত লক্ষ কোটি ডলার মাসে মাসে কামাচ্ছে এর মালিক তাই বা কে জানে? একবিংশ শতাব্দি হয়ত এরকম স্লেভারিরই যুগ, যেখানে স্লেভকে নেশায় ফেলে তার সর্বস্ব কেড়ে নেবে কোন অচেনা মালিক! আমার ভাবতে খুব খারাপ লাগে। আমি ভাবি এই নেশা ছেড়ে দেব। কিন্তু পারি না। আমার মাস মাইনে ৩০ হাজার। আর তার চেয়েও বেশি টাকা প্রতি মাসে যেতে থাকে এই app এর পিছনে। টিউশানি করে ডাল ভাত খেয়েও কোন রকমে টিকে থাকতে ধার দেনা করা শুরু করতে হয়। শেষে বুঝতে পারি এই নেশার সাথে লড়াই করা অসম্ভব আমার পক্ষে যদি না এর চেয়েও বড় কোন নেশা পাই। এমনিতে তো এই app এর পাল্লায় পরে দেনা করে মরতেই হবে। রিয়ালে কিছু চেষ্টা করেই দেখি। দিশার প্রতি সাবমিসিভ হওয়ার চেষ্টা করেই দেখা যাক। হয়ত চাকরি ছাড়তে হবে অঘটন ঘটলে, হয়ত বা অসম্মানের সাথে কোন কেসও হতে পারে। হয়ত সুইসাইডই করব শেষে! কিন্তু অচেনা app এর মালিককে যে টাকা দিচ্ছি সেটা প্রভু দিশাকে দিতে পারলে আর রিয়ালে তার জুতো পরা পায়ে একবার চুম্বন করতে পারলেই আমার জীবন ধন্য হয়ে যাবে। দেখাই যাক না! আমি ভাবি। আর উত্তেজনায় আমার বুক ধুকপুক করতে থাকে। কিভাবে এগোব বুঝতে পারি না। তখনই সন্ধান পাই অন্য এক app এর। এই অ্যাপ এ যেকোন সিচুয়েশান আর final outcome হিসাবে কি চাই লিখলে কিভাবে এগোতে হবে A.I. লিখে বুঝিয়ে দেয়। একমাস ইউজ ফ্রি! আমি উত্তেজনায় লাফাতে থাকি! কাঁপা হাতে টাইপ করি আমার সিচুয়েশান ও কি চাই। তারপরে উত্তরের জন্য অপেক্ষা করতে থাকি। প্রায় ৫ মিনিট অপেক্ষার পরে উত্তর ভেসে আসে কম্পিউটারের পর্দায়!

Thursday 1 February 2024

রবি ও তার দুই বোন:

রবি ও তার দুই বোন: আজ মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ হল। এই ঘটনাটা আমার মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরের। ২০১৯ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষার পরের দিন আমরা সপরিবারে বেড়াতে গিয়েছিলাম দার্জিলিং এ। আমাদের পরিবার মানে আমার মা বাবা আর ক্লাস ৯ এ পড়া ছোট বোন রিচার সাথে। আর সাথে আমার কাকু, কাকিমা আর তাদের মেয়ে রিমা। রিমা আমার চেয়ে ৪-৫ মাসের ছোট, আমার সাথেই মাধ্যমিক দিয়েছিল। আমাদের যৌথ পরিবার, তাই যেমন আমরা একসাথে থাকি, তেমন বেড়াতে গেলেও একসাথেই যাই। সারাদিন ঘোরার পরে রাতে আমি আর দুই বোন হোটেলে এক ঘরে শুচ্ছিলাম। মাধ্যমিকের পরপর ঘুরতে আসায় বারবার পরীক্ষা বা স্কুলের কথা চলে আসছিল। সেরকমই এক রাতে খাওয়ার আগে আমাদের ঘরে গল্প করতে করতে রিমা বলল, " আমাদের বাংলার ম্যাম খুব বদ। যারা ওর পিছনে ঘোরে আর রোজ তার পায়ে হাত ঠেকিয়ে প্রনাম করে তাদের ইন্টারনালে ১০ এ ১০ দেয়। বাকিদের ৭ বা ৮ মাত্র।" রিচা জিজ্ঞাসা করল "তুই করতিস প্রনাম?" রিমা বলল, " পাগল নাকি? ২ নম্বরের চেয়ে আত্মসম্মান অনেক বড়। ওরকম ফালতু ম্যামকে কে প্রনাম করবে ২ নম্বরের জন্য?" আমি বললাম, " যাই বল, মাধ্যমিকের ২ নাম্বারও অনেক বড় ব্যাপার।" রিচা বলল, " সবাই তো তোর মত না দাদা। তোকে তো ছোট বড় কেউ ২ টাকা দেবে বললেও তুই তার পায়ে মাথা ঠেকিয়েই প্রনাম করে ফেলবি। এত বড় চামার তুই।" " করবই তো। ২ টাকারও অনেক ভ্যালু আছে, এক প্যাকেট বিড়ি হয়ে যায় ওতে। তুই আর এর ভ্যালু কি বুঝবি? " রিমা আমার কথা শুনে হাসতে হাসতে বলল " আমি তোকে ১০ টাকা দেব। তুই পরের ৫ দিন রোজ আমার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করিস বরং।" হাসি মজা গল্পের ছলে কথা উঠলেও ব্যাপারটা যেদিকে গড়াচ্ছে সেটা আমার খুব ভাল লাগল। আমি বললাম " বিড়ির জন্য এটুকু আমি করতেই পারি।" রিমা রিচাকে জিজ্ঞাসা করল "রবি কি সত্যিই বিড়ি খায় নাকি রিচা?" রিচা ঘাড় ঝাঁকিয়ে বলল " কি জানি? আমি তো কখনও খেতে দেখিনি। তবে টাকা দেব বললে ও তোকে আমাকে সবাইকে প্রনাম করতে রাজি হয়ে যাবে এটা শিওর।" রিমা হাসতে হাসতে বলল, " ঠিক আছে। তোকে আমি ৪ টাকা দিচ্ছি। আমাদের দুই বোনের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে শ্রদ্ধাভরে প্রনাম কর।" আমি সাথে সাথে উঠে সোফায় বসা দুই বোনের পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসলাম। দুই বোনের পরনে জ্যাকেট আর লেগিন্স। পায়ে ঘরে পরার চটি। দুই বোনই বয়সে আমার চেয়ে ছোট। তবু আমি তাদের প্রনাম করছি ভাবতেই কিরকম এক অদ্ভুত ভাল লাগছিল আমার। আমি প্রথমে আমার ছোট কাজিন বোন রিমার চটি পরা দুই পায়ের উপরে নিজের মাথা নামিয়ে দিলাম। ৩০ সেকেন্ড এভাবে ওকে ভক্তিভরে প্রনাম করার পরে ও নিজের চটি পরা ডান পা আমার মাথার উপরে রেখে বলল " যা, এবার নিজের ছোট বোন রিচাকে একইভাবে প্রনাম কর। তারপরেই চার টাকা তোর।" এই বলে হাসতে হাসতে আমার মাথাটা ওর পা দিয়ে রিচার দিকে ঠেলল। আমি মাথাটা তুলে সামান্য সরে বসে এবার নিজের মাথাটা আমার আপন ছোট বোন রিচার চটি পরা পায়ের উপরে ঠেকালাম। ছোট বোনের চটি পরা পায়ের উপরে মাথা রেখে ভক্তিভরে ওকে প্রনাম করতে কিরকম অদ্ভুত রকমের ভাল লাগছিল আমার! রিচাকেও একইভাবে ৩০ সেকেন্ড ধরে প্রনাম করার পরে রিচাও ওর চটি পরা ডান পা আমার মাথার উপরে রেখে আমাকে আশির্বাদ করল যেন। উফ, কি যে ভাল লাগছিল আমার সে বলে বোঝানো সম্ভব না। খেলাচ্ছলে আমার মনের বহুদিনের এক স্বপ্ন পুরন হচ্ছিল যেন। আমি উঠতেই রিমা ওর পার্স খুলে এক টাকার চারটে কয়েন বার করে মেঝেতে ছুড়ে মেরে বলল, " এই নে তোর পুরষ্কার। " আমি হামাগুড়ি দিয়ে মেঝে থেকে এমন ভাবে ৪ টাকা কুড়িয়ে নিলাম যেন ওটা চার টাকা নয়, চার লক্ষ বা চার কোটি টাকা। আসলে টাকাটা নয়, আমার আসল পাওনা ছিল বোনেদের হাতে এই অপমানটা। যেটা খেলাচ্ছলে টাকার প্রতি লোভের অজুহাতে আমি পুরন করছিলাম। আমাকে এইভাবে চার টাকা মেঝে থেকে কুড়াতে দেখে দুই বোন হাসিতে ফেটে পরল। রিমা বলল, " চার টাকার জন্য যদি তুই এত কিছু করতে পারিস তো কেউ তোকে চার হাজার টাকা দেবে বললে তুই কি কি করবি তাই ভাবার বিষয়।" আমার খুব ইচ্ছা করছিল মজার ছলে ব্যাপারটাকে ওইদিকে ঠেলার। তাই আমি বললাম " চার হাজার টাকা! সে তাও বিশাল টাকা রে। ওই টাকায় ভাল একটা সাইকেল হয়ে যাবে। আমার কত্তদিনের সখ। আমাকে সত্যি কেউ দিলে সে যা বলবে আমি তাই করব।" রিচা হাসতে হাসতে বলল " আমার যদি চার হাজার টাকা থাকত তাহলে তোকে দিয়ে আমি আমার পায়ে পরা জুতো চাটিয়ে পরিস্কার করাতাম।" বোন কথাটা বলেই রিমাকে জড়িয়ে ধরে হো হো করে হাসতে লাগল। কিন্তু আমার কথাটা যে কি ভাল লাগল শুনে বলতে পারব না। আমার বলতে ইচ্ছা করল যে তোরা তোদের পায়ে পরা জুতো আমাকে দিয়ে চাটালে আমিই তোদের যেভাবে হোক চার হাজার টাকা দিয়ে দেব। প্লিজ আমাকে তোরা আরও অপমান কর, মার, জুতো চাটা, যা খুশি কর আমাকে নিয়ে। আমার খুব ভাল লাগবে। কিন্তু হায়, এগুলো তো আর বলা যায় না সত্যি। মজার ছলে করা এক জিনিস, আর এইভাবে মনের গোপন অদ্ভুত ইচ্ছা প্রকাশ করা আরেক জিনিস। পরের টা খুব কঠিন, প্রায় অসম্ভব আমার কাছে। ১৫-২০ সেকেন্ড হাসার পরে এবারে রিমা বলল, " আমার কাছে কিন্তু ১০ হাজার টাকা আছে। আমি ইচ্ছা হলেই তোকে ৪ হাজার দিতে পারি। দিলে তুই সত্যিই আমাদের পায়ে পরা চটি বা জুতোও চাটবি? তোর সম্মানে লাগবে না? ঘেন্নাও করবে না? " আমার বলতে ইচ্ছা করছিল, তোমাদের দাস, পোষা কুকুর হয়ে থাকতে পারলে আমি আর কিছু চাই না জীবনে প্রভু। কিন্তু মুখে বললাম - " টাকা আর একটা সাইকেল কেনার জন্য আমি সব করতে পারি। কয়েক মিনিটের অপমানের চেয়ে পরের কয়েক বছর ওই সাইকেল নিয়ে ঘোরা আমার কাছে অনেক বড় ব্যাপার।" রিমা বলল, " তাহলে আর অপেক্ষা করছিস কেন? শুরু করে দে।" ব্যাপারটা এতদূর গড়াতে পারে আমি ভাবিনি। ও কি সত্যিই এরকম অদ্ভুত জিনিস অফার করছে? আমি দুই বোনের মুখের দিকে তাকিয়ে বোঝার চেষ্টা করলাম। রিচা রিমাকে জিজ্ঞাসা করল " তোর কাছে সত্যিই ১০ হাজার টাকা আছে নাকি দিদি?" আমি ততক্ষনে মাথা নামিয়ে দুই বোনের পায়ের দিকে তাকিয়ে ফেলেছি। তবু আড়চোখে মনে হল দেখলাম , রিমা রিচাকে চোখ মারল। মানে টাকার কথাটা গুল। ও দেখতে চাইছে আমি সত্যিই কুকুরের মত ওদের পায়ে পরা চটি চাটি কিনা। আর রাজি হলে ওরা স্রেফ মজা নিতে চায়। কিন্তু ওদের কোন ধারনাই নেই ওদের পোষা কুকুরের মত ওদের পায়ে পরা চটি চাটতে পারলে আমি জীবনে আর কিছু চাই না! এবারে আমি প্রথমে রিচার পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসলাম। ও মজা পেয়ে বলল, " ভাল করে চেটে পরিস্কার করবি কিন্তু আমাদের চটি। " " সে তো করবই। এত গুলো টাকা নেব যখন।" এই বলে আমি ভাল করে চাটার জন্য রিচার পায়ের কাছে মাথা রেখে শুয়ে পরলাম। রিচা ওর চটি পরা পা দুটো আমার মুখের উপরে তুলে দিল। আর রিমা ওর চটি পরা পা দুটো রাখল আমার বুকে। আমি রিচার চটি পরা পা দুটোর তলা নিজের মুখের উপরে ঘসলাম একটু। তারপরে ওর চটির তলায় পরপর কয়েকটা চুম্বন করলাম। আমার নিজের আপন ছোট বোন আমার মুখের উপরে নিজের চটি পরা পা রেখে বসে আছে আর আমি তার চটির তলা চাটতে যাচ্ছি সেটা আমার বিশ্বাস হচ্ছিল না যেন তখনও! আমি জিভ বার করে নিজের ছোট বোনের চটির তলা চাটতে লাগলাম। প্রথমে বাঁ চটির তলা, তারপরে ডান চটির তলা জিভ দিয়ে চাটলাম অন্তত ৫ মিনিট। তারপরে রিমার দুই চটির তলাও একইভাবে চেটে পরিস্কার করলাম। দুই বোনের চটির তলা জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করার পরেও আমার উঠতে ইচ্ছা করছিল না। মনে হচ্ছিল বাকি জীবনটা এইভাবে ওদের চটি পরা পায়ের তলায় শুয়ে প্রভুজ্ঞানে ওদের সেবা করতে করতে কাটিয়ে দিই। কিন্তু সেটা করার কোন অজুহাত না থাকায় বাধ্য হয়ে উঠে বললাম, " আমার কাজ আমি খুব ভাল করে করেছি কিন্তু। এবারে আমার প্রাপ্য চার হাজার টাকাটা দিয়ে দে। আমি ফিরেই সাইকেল কিনব।" রিমা অবাক হয়ে বলল, " চার হাজার টাকা? চটি- জুতো পরিস্কার করার জন্য কে এত টাকা দেয়? আমি তো তোকে চার হাজার পয়সা দেব বললাম। সেটাও অনেক বেশি এই কাজের জন্য। এই নে, তোর প্রাপ্য চার হাজার পয়সা।" - এই বলে রিমা আবার নিজের পার্সে হাত ঢোকাল, আর ১০ টাকার চারটে নোট মেঝেতে ছুঁড়ে দিল। কিরকম আমাকে বোকা বানিয়ে আমাকে দিয়ে নিজেদের চটি চাটিয়ে নিল আমার ছোট দুই বোন! আমি ওর আচরনে খুশিই হলাম মনে মনে। কিন্তু সেই ভাব প্রকাশ না করে সামান্য অসন্তোষ দেখিয়ে বললাম, " এটা কিন্তু ঠিক করলি না তুই রিমা। তুই আমাকে চার হাজার টাকাই দিবি বলেছিলি। ৪০ টাকা দিলে আমি কাপড় দিয়ে তোদের জুতো পালিশ করে দিতাম। জিভ দিয়ে করলাম তুই আমাকে সাইকেল কেনার মত টাকা দিবি বলাতেই।" আমার অভিযোগের জবাবে রিচা ওর চটি পরা ডান পায়ে আমার বাঁ গালে একটা লাথি মেরে বলল, " বেশি না বকে দিদি যা নিচ্ছে নিয়ে নে গাধা। আর না পোষালে ওটা আমাকে দিয়ে দে। ওই টাকায় একটা চকোলেট কিনে নেব আমি।" আমি কি বলব বুঝতে না পেরে শেষে মেঝে থেকে টাকা গুলো কুড়িয়ে রিচাকে দিয়ে বললাম, " ঠিক আছে। তুইই রাখ। তোরা দুই বোন চকোলেট কিনে খাস এই টাকায়। আমার চাইনা।" রিচা বলল, " তুই বরং ওই চার টাকা দিয়ে বিড়ি কিনে খাস। আর রোজ আমাদের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করিস এভাবে। রোজ আমরা তোকে চার টাকা করে দেব তাহলে।" আমি একটু চিন্তার নাটক করে বললাম " সেটা করাই যায়।" রিমা বলল, " আর রোজ এইভাবে আমাদের পায়ে পরা চটি- জুতো চেটে পালিশ করে দিস। তার বদলে চকোলেটটা কষ্ট করে না হয় আমরা দুই বোনেই খাব।"- এই বলে ও হো হো করে হাসতে লাগল। " হ্যাঁ রে দিদি। আমাদের দয়ার প্রান। এটুকু কষ্ট তো করতেই হবে।"- এই বলে রিচাও হাসতে লাগল রিমার সাথে। বলতে চাইছিলাম - সে তো আমার পরম সৌভাগ্য প্রভু। কিন্তু সেটা শুনলে বোনেরা কি ভাববে কে জানে? তাই বলতে হল- " রোজ আমাকে দেওয়ার মত ৪০ টাকা তোদের কাছে থাকলে তো। তোদের দশাও তো হাফ ভিখারির মত!" আমার কথা শুনে রিমা ওর মুখে বেশ রাগ ফুটিয়ে আমার মুখে চটি পরা পায়ে লাথি মেরে বলল, -" কি বললি? আমরা হাফ ভিখারি? কথাটার জন্য এখনই ক্ষমা চা আমার কাছে।" - এই বলে অন্য পায়ে আবার একটা লাথি মারল আমার মুখে। আমি রিমার চটি পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ক্ষমা চাইলাম। আমি উঠতেই রিচা আমার মুখে পরপর দুটো চটি পরা ডান পায়ে লাথি মেরে বলল " আমার কাছেও ক্ষমা চা।" আমি সাথে সাথে রিচার চটি পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ওর কাছেও ক্ষমা চাইলাম। "আমরা না হয় হাফ ভিখারি। তুই যখন এতই বড়লোক তখন আমাদের পায়ে পরা চটি জুতো চাটার পরে ৪০ টাকাটা নাহয় রোজ তুইই আমাদের দিস। আমরা হাফ ভিখারিরা কষ্ট করে চকোলেট আইসক্রিম খাব ওই টাকায়।"- এই বলে হাসতে হাসতে রিচা এবার ওর চটি পরা বাঁ পায়ে আমার মুখে আরেকটা লাথি মারল। আমার মুখে লাথি মারাটা যেন একদম ক্যাজুয়াল হয়ে গেছে এরমধ্যেই রিমা আর রিচার কাছে। আমার যে কি ভাল লাগছিল সেটা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। কিন্তু সেটা তো আর বলা যায় না। তাই, " ঠিক আছে। সে পরে দেখা যাবে। এখন খেতে চল। খুব খিদে পাচ্ছে।" - আমি কি বলব বুঝতে না পেরে বললাম। " কেন রে? জিভ দিয়ে চেটে আমাদের চটির তলার ময়লা খেয়েও তোর খিদে কমেনি? ফিরে এসে তো তোকে দিয়ে জুতোর তলাও চাটিয়ে আরো ময়লা খাওয়াতে হবে দেখছি!" - এই বলে হাসতে হাসতে আমার মুখে আরেকটা লাথি মারল রিমা। শুধু জুতো চাটলেই হবে না। সাথে ভাল করে আমাদের পাও টিপে দিতে হবে। আর আমাদের আরো চল্লিশ টাকা করে দিতে হবে আবার। ও আমাদের জুতোর তলার ময়লা খেয়ে পেট ভরাবে, সাথে ফ্রিতে আমাদের চড় লাথিও খেয়ে যাবে, সেটা তো হয় না। আমরা ওকে আমাদের জুতো চটির ময়লা খেতে দিলে ওরও বদলে আমাদের চকোলেট আইসক্রিম খাওয়ানো উচিত। তবেই সেটা ফেয়ার ডিল হবে! এই বলতে বলতে আমার মুখে আরও দুটো লাথি মারল আমার দুই বছরের ছোট বোন রিচা। আমি উঠে পরলাম। আর মনে মনে ভগবানের কাছে প্রার্থনা করতে লাগলাম ওদের বলা এই কথা গুলো যেন প্রতিটা সত্যি হয়!

Monday 1 January 2024

অদ্ভুত সেই লোকটা...

অদ্ভুত সেই লোকটা... শীতের রাতে ট্রেনটা অনেক লেট করে গ্রামের ছোট্ট স্টেশানে ঢুকল রাত ১১ টা ৫ এ। চারিদিকে শুনশান নিস্তব্ধতা। গ্রামের ফাঁকা অন্ধকার রাস্তায় এই শীতের মধ্যে একা একা প্রায় ২ কিমি হেঁটে নিজের বাড়িতে ফিরতে একটু ভয়ই করছিল ১৯ বছরের অনন্যার। ২০০-৩০০ মিটার আসার পরেই তার আশংকাই সত্যি হবে মনে হল। একটা ছেলে বা লোক তার পিছু নিয়েছে। অন্ধকার রাতে চাঁদের আলোয় শুধু বোঝা যাচ্ছে তার বেশ বড় চেহারা। ১ কিমি পথ পেরনোর পরে অনন্যার আর কোন সন্দেহ রইল না লোকটি তাকেই পিছু করছে। যত সময় যাচ্ছে তত তার সাথে লোকটির দূরত্ব কমছে। এ যে এলাকার লোক নয় সেই ব্যাপারে অনন্যা নিশ্চিত। সে আরো দ্রুত এগোতে চেষ্টা করল। কিন্তু তার চেয়ে প্রায় ১ ফুট লম্বা লোকটি এগোতে লাগল আরো দ্রুত গতিতে। অনন্যা বুঝল আর কোন উপায় নেই। এই অতি লম্বা দশাশই চেহারার লোকটির সাথে সে দৌড়েও পারবে না। একটাই আশা, সে নিজের গ্রামে প্রায় ঢুকে এসেছে। দ্রুত বেগে হাঁটতে হাঁটতে সে নিজের ছোট বোন অন্বেষাকে ফোন করল। ফোনের দিকে তাকাতে গিয়ে হয়ত তার বেগ একটু কমে গিয়েছিল। লোকটা সেই সুযোগ নিল। তার কয়েক ফুটের মধ্যে চলে এসে লোকটি তার উপরে ঝাঁপ দিল। এরকম কিছুর জন্য অনন্যা মনে মনে প্রস্তুত হচ্ছিল। কিন্তু লোকটি ঝাঁপ দিয়ে যা করল তার জন্য সে প্রস্তুত ছিল না একেবারেই। গ্রামের ফুটোফাটা রাস্তায় লোকটি রাস্তায় উপুড় হয়ে শুয়ে দুই হাতে আঁকড়ে ধরেছে তার দুই পা। আর একের পর এক চুম্বন করে চলেছে তার কালো বুট পরা দুই পায়ে। " হ্যালো দি, কোথায় এখন তুই?" - বোনের গলার আওয়াজ শুনতে পেল অনন্যা ফোনের ও প্রান্ত থেকে। সে কি বলবে ভেবে পেল না। সে বিপদের আশংকা করে ফোন করেছিল। এখন তার সাথে যেটা হচ্ছে সেটাকে বিপদ বলা যায় কি? লোকটা এমন ভাবে তার দুই পা জড়িয়ে ধরে তার দুই জুতোয় চুম্বন করছে যেন সে ভগবান বা কোন গুরু, আর লোকটি তার ভক্ত। অথবা লোকটি কোন বড় অপরাধ করে ক্ষমা প্রার্থনা করছে তার কাছে। কিন্তু সেরকম কিছু তো নয়। তবে এটা কি হচ্ছে? সে বোনকে বলবেই বা কি সেটাও ভেবে পেল না ভাল করে। লোকটি তখনো তার দুই জুতোর উপরে পাগলের মত চুম্বন করে চলেছে, নিজের নাক মুখ ঘসে চলেছে তার জুতোর উপরে আর লোকটির মুখ থেকে তার প্রতি অস্ফুট স্বরে "প্রভু, ভগবান " টাইপের শব্দ ভেসে আসছে। এসব কি হচ্ছে অনন্যার সত্যিই মাথায় ঢুকছিল না। " কি রে দিদি, কিছু বলছিস না কেন?" কোথায় তুই? কি হয়েছে তোর?" অন্বেষার গলা এবার একটু চিন্তিত শোনাল। " ভয়ের কিছু নেই রে অনু, ট্রেনটা খুব লেট ছিল। আমি এই বটগাছের মোড় পেরোলাম। ১৫ মিনিটের মধ্যে বাড়ি আসছি।" " ওখান থেকে তো ৫ মিনিটে পৌঁছে যাবি দিদি।" একটু বেশি সময় লাগবে মনে হচ্ছে অনু। একটা অদ্ভুত ঘটনা ঘটছে। একটা অচেনা লোক... আমি যে তোকে কি বলব বুঝতে পারছি না... তুই ফোনটা তবু ধরে রাখ বোন..." অনন্যা এই বলে তার জুতোর উপরে চুম্বন করতে থাকা লোকটার মাথার উপরে একটা লাথি মারল জুতো পরা ডান পায়ে। " কে তুই? এসব কি করছিস?" লোকটা অস্ফুটে কি যেন বলল অনন্যার বুট জুতো পরা দুই পায়ে একের পর এক চুম্বন করতে করতে অনন্যা ভাল বুঝতে পারল না। অনন্যা এবার নিজের বুট জুতো পরা বাঁ পা তুলে পরপর ৪-৫ টা লাথি মারল লোকটার মাথার পিছনে- " এই, উত্তর দে।" অনন্যার আদেশে লোকটি কয়েক সেকেন্ডের জন্য মুখ তুলে তার দিকে হাত জোড় করে বলল " আমার নাম অমিত দাস প্রভু। আমি তোমার দাস। আমার উপরে দয়া কর হে দেবী..." এই কথা বলতে বলতে লোকটির গলা জড়িয়ে এল। সে আবার অনন্যার দুই পা জড়িয়ে ধরে আবার তার বুটে চুম্বন করা চালু করতে যাচ্ছিল। কিন্তু অনন্যা নিজের বুট পরা ডান পা তুলে খুব জোরে দুটো লাথি মারল লোকটার নাক লক্ষ্য করে। দ্বিতীয় লাথিটা খেয়ে লোকটা টাল সামলাতে না পেরে পরে গেল। অনন্যা নিজের বাড়ির দিকে হাঁটা লাগাল আবার। তবে এবার আর আগের মত দ্রুত বেগে নয়। পরিস্থিতি যতই অদ্ভুত হোক, এর মধ্যে আর কোন বিপদ দেখতে পাচ্ছিল না সে আর। লোকটি এবার চার পায়ে প্রায় কুকুরের মত করে অনন্যার দিকে দৌড়াতে লাগল। সে অনন্যার খুব কাছে আসতেই অনন্যা ঘুরে দাঁড়িয়ে লোকটির মুখের উপরে বুট পরা দুই পায়ে পরপর ৭-৮ টা লাথি মারল খুব জোরে। লোকটা এবার এত গুলো বুট পরা পায়ের লাথিও কোন আশ্চর্য ক্ষমতার ফলে সহ্য করে গেল। তারপরে আবার দুই হাতে অনন্যার বুট পরা দুই পা জাপটে ধরে তার দুই বুট পরা পা চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে লাগল তার উদ্দেশ্যে " প্রভু, দেবী, ভগবান " এইসব বলতে বলতে। "এই দিদি, কি হয়েছে তোর? কিসব অচেনা লোক বলছিলি যে, কেউ পিছু নিয়েছে তোর? কোন বিপদ হল? বলতে বলতে থেমে গেলি যে? আর কিছু বলছিস না, কিসব অদ্ভুত শব্দ আসছে। ব্যাপার কি?" অনন্যা এবারে কিছুক্ষন ভাবল কি বলবে বোনকে। এরকম অদ্ভুত সিচুয়েশান দূরের কাউকে ব্যাখ্যা করাই তো কঠিন। লোকটি তার বুট পরা পা চুম্বনে চুম্বনে ভাসিয়ে দিতে লাগল। আর অনন্যা এবার তাতে বাধা না দিয়ে একটু ভেবে বলল ' সত্যিই একটা অচেনা লোক পিছু নিয়েছিল বোন। আমি খুব বিপদ হতে পারে ভেবেই কল করলাম তোকে। কিন্তু এখন যা হচ্ছে সেটা যতই আশ্চর্য হোক, বিপদ কিছু না।" " কিছু করেনি তো লোকটা? তুই চিন্তা করিস না। আমি আসছি। ২-৩ মিনিটের মধ্যে বটতলা পৌছে যাব।" " তার দরকার ছিল না অনু। " " আরে, তুই মাঝে উত্তর দিচ্ছিলি না, আমি তাই আরো ঘাবড়ে বেরিয়ে এলাম।" " আচ্ছা চলে আয় তাহলে। একটা অদ্ভুত অভিজ্ঞতা হবে।" এই কথা চলার পুরো সময়টা তার দুই বুট পরা পায়ে কয়েকশো বার চুম্বন করে ফেলেছে বোধহয় লোকটা। এবারে তার দিকে মোবাইলের ফ্লাশলাইট ফেলে অনন্যা বুঝতে পারল লোকটা এখন জিভ বার করে তার পায়ে পরার বুটজুতো পরিস্কার করছে! অনন্যা প্রায় মিনিট খানেক লোকটাকে তার দুই বুট চাটতে দিল। তারপরে খুব জোরে তার মাথার পিছনে ৭-৮ টা লাথি মেরে সরিয়ে দিয়ে আবার বাড়ির দিকে হাঁটতে লাগল সে। এবারে বরং বেশ ধীর গতিতেই। তার মন বোধহয় চাইছিল লোকটা এই অবস্থা থেকে আবার উঠে তার জুতোয় চুম্বন করার চেষ্টা করুক যাতে সে বুট পরা পায়ে আবার লোকটার মুখে লাথি মারতে পারে। আর এই অদ্ভুত ঘটনাটা যেন তার বোন অন্বেষাও ১-২ মিনিট পরে এসে দেখে এতে যোগ দিতে পারে। লোকটা আবার তার পায়ের উপরে ঝাঁপিয়ে পরল পিছন থেকে। তার প্রতি "প্রভু, একটু দয়া করো" বলে আবার তার জুতো জোড়া জিভ বার করে চেটে পরিস্কার করতে লাগল। সে লোকটার মাথায় লাথি মেরে বলল " আমার বুটের তলাটা চাট এবার।" লোকটা খুব খুশি হয়ে সোজা হয়ে শুয়ে অনন্যার বুট পরা ডান পা টা নিজের মুখের উপরে তুলে নিল। তারপরে তার বুটের তলায় কয়েকটা চুম্বন করে জিভ বার করে চাটতে লাগল তার জুতোর তলা। অনন্যা মাঝে মাঝেই বুট পরা ডান পা তুলে লোকটির মুখের উপরে লাথি মারতে লাগল আর জবাবে লোকটি তার বুটের তলায় চুম্বন করে তাকে ধন্যবাদ দিয়ে আবার তার জুতোর তলা জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করতে লাগল। ঠিক তখনই অন্বেষার হাতের টর্চের আলো দূর থেকে দেখতে পেল অনন্যা। অনন্যার ফ্লাশলাইট দূর থেকে দেখতে পেয়ে সে চেঁচিয়ে বলল " এই দিদি, কি হয়েছে? রাস্তার মাঝে দাঁড়িয়ে আছিস যে?" অনন্যাকে উত্তর দিতে হল না। যা হচ্ছে সেটা অন্বেষার চোখে পরেছে এবার। এরকম অদ্ভুত ঘটনা দেখে কি রিএকশান দিতে হয় সেটা ভাবতে ভাবতেই অনন্যার ঠিক পাশে পৌঁছে গেল অন্বেষা। অনন্যা এবার আবার খুব জোরে লোকটার নাকের উপরে বুট পরা পায়ে দুটো লাথি মারল। তারপরে বুট পরা দুই পায়ে লোকটার গালের উপরে ৪-৫ টা লাথি মারল দুই পায়ে - " এই, এবার ছাড় আমাকে।" লোকটার থেকে পা ছাড়িয়ে সে ৩-৪ হাত সামনের দিকে এগিয়ে গিয়ে বলল " তুই যা দেখছিস, আমিও তাই দেখছি বোন। এই লোকটা আমার পিছু নিয়েছিল স্টেশান থেকে। আমি ভয় পেয়ে তোকে ফোন করি। কিন্তু ও আমাকে আক্রমন না করে উলটে আমাকে প্রভু, ভগবান, ঈশ্বর এইসব বলছে আর আমার জুতোর উপরে চুম্বন করছে খালি। এ পুরো পাগল নাকি এর কোন মানে আছে আমি জানি না।" অন্বেষা কিছু উত্তর দিতে যাচ্ছিল। কিন্তু লোকটা তার আগেই এবার তার পায়ের উপরে ঝাঁপিয়ে পরেছে। তার পায়ের গোলাপি পাম্প শু জোড়া চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে শুরু করেছে তাকেও "প্রভু, ঈশ্বর" ইত্যাদি সম্বোধন করতে করতে। অদ্ভুত সেই লোকটা (২)... লোকটির এরকম অদ্ভুত আচরনে ও তাকে ভগবান সম্বোধনের ফলে ১৬ বছর বয়সী ফর্শা সুন্দরী অন্মেষা হাত দিয়ে মুখ চাপা দিয়ে হাসতে লাগল। অদ্ভুত লোকটি তার পাম্প শু পরা দুই পা চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে লাগল তাকে প্রভু, ভগবান ইত্যাদি সম্বোধন করতে করতে। অন্মেষার ৩ বছরের বড় দিদি অনন্যা বোনকে জিজ্ঞাসা করল " তুই হাসছিস কেন অনু?" অন্মেষা জবাবে তার জুতোয় চুম্বন করতে থাকা লোকটির মুখে জুতো পরা ডান পায়ে একটা লাথি মেরে বলল, " আমাকে ভগবান, প্রভু এইসব বলছে। আমার জুতোয় চুমু খাচ্ছে। হাসি পাবে না?" " এ পাগল নাকি আমরা দুই বোন সত্যি ভগবান সেটাই চিন্তার বিষয়।"- এই বলে অনন্যাও ওর বোনের সাথে হাসতে লাগল। অন্মেষা ইতিমধ্যে লোকটির মুখে ও মাথায় আরো বেশ কয়েকটা লাথি মেরেছে। " দি, চল লোকটাকে বাড়িতে নিয়ে যাই। বাড়িতে অনেক কাজ আছে। একে দিয়ে করিয়ে নেওয়া যাবে ফ্রি তে। তারপর একে নিয়ে একটু মজা করে পরে লাথি মেরে ভাগিয়ে দিলেই হবে। এর সাথে টাকাকড়ি কিছু থাকলে সেটাও ঝেড়ে দেওয়া যায়। বাড়িতে আজ অন্য কেউ নেই-ও। তাই নো সমস্যা দি।" অনন্যা একটু ভেবে বলল " তা করা যায়। অবশ্য মা বাড়িতে থাকলেও খুব কিছু আপত্তি করত বলে মনে হয় না।" অন্মেষা লোকটার মুখে খুব জোরে একটা লাথি মেরে বলল " এই জানোয়ার। তোর প্রভু, তোর ভগবানদের আরো বেশি সেবা করতে চাইলে আমাদের পিছনে পিছনে কুকুরের মত আয়।" এই বলে সে পা দিয়ে ঠেলে লোকটাকে সরিয়ে দিয়ে বাড়ির দিকে হাঁটতে লাগল। লোকটা " যথা আজ্ঞা প্রভু" বলে তাদের দুই বোনের পিছনে ঠিক কুকুরের মতই চার হাত পায়ে হাঁটতে লাগল। মাঝে মাঝে লোকটা পিছন থেকে দুই বোনের জুতোর উপরে বা তলায় চুম্বন করতে লাগল কুকুরের মতই। আর দুই বোন ইচ্ছা হলেই ঘুরে দাঁড়িয়ে লোকটার মুখে লাথি মারতে লাগল জুতো পরা পায়ে। যেতে যেতে অন্মেষা ওর দিদিকে জিজ্ঞাসা করল "তোর ইন্টারভিউ কেমন হল দি?" " ভাল না রে। চাকরিটা হয় নি।" " চাপ নিস না দি। এখন যেটা করছিস করে যা। পরে ভাল চাকরি ঠিক পেয়ে যাবি।" " হ্যাঁ। আজ খুব ফ্রাস্ট্রেটেড লাগছিল চাকরিটা না পেয়ে। এই জানোয়ারটা আমাদের ভগবানের মত ট্রিট করে সেটা অনেকটা কমিয়ে দিয়েছে। বাড়ি গিয়ে একে নিয়ে অনেক মজা করব। একদম রিলাক্স লাগবে তাহলে। " " হ্যাঁ দি। চিল।" শীতের রাতের ফাঁকা রাস্তা দিয়ে এইভাবে কথা বলতে বলতে দুই বোন বাড়িতে পৌঁছাল এই অচেনা অদ্ভুত লোকটিকে নিয়ে। গ্রামের রাস্তার পাশে ছোট দোতলা বাড়ি। পাশে ওদের পুকুর, বাগান, গোয়াল ঘর। ওরা অদ্ভুত লোকটিকে নিয়ে বিনা দ্বিধায় নিজেদের বাড়িতে ঢুকে পরল। " চল দি, আগে খেয়ে নিই। রাত অনেক হল। খাওয়ার পরে এই জন্তুটাকে দিয়ে কাজ করানো আর মজা করা যাবে।" " হ্যাঁ অনু। চল খেয়ে নিই। খুব খিদে পেয়েছে।" অন্মেষা আগেই খাওয়ার ঘরের টেবিলে খাবার সাজিয়ে রেখেছিল। দুই বোনে পাশাপাশি খেতে বসল। অনন্যা খেতে খেতেই বুট পরা পায়ে লোকটার মুখে লাথি মেরে বলল, " তোর নাম কি বলেছিলি যেন জানোয়ার?" " অমিত দাস প্রভু।" মুখে অনন্যার বুট পরা পায়ের লাথি খেয়ে বলল লোকটা। " কুকুরের আবার গাল ভরা নাম!" এই বলে এবার লোকটার মুখে পাম্প শু পরা পায়ে লাথি মারল অন্মেষা। অমিত জবাবে অন্মেষার জুতো পরা দুই পায়ে চুম্বন করে তাকে ধন্যবাদ দিল। "মুখে লাথি খেয়ে জুতোয় কিস করে ধন্যবাদ দিচ্ছে! যাই বল অনু, এরকম অদ্ভুত প্রানী পৃথিবীতে থাকতে পারে আমার কল্পনায় ছিল না!" " সত্যি রে দি, কত অদ্ভুত জিনিসই না আছে এই পৃথিবীতে!" এই বলে অন্মেষা লোকটার মুখে আবার জুতো পরা পায়ে খুব জোরে একটা লাথি মেরে বলল, " তোকে আমরা নাম দিলাম টমি। তোর স্বভাব কুকুরের মত, তাই তোকে এই নামটাই মানাবে। দাস সারনেম টা অবশ্য তোর জন্য একদম ঠিক আছে।" "আমরা যতক্ষন খাচ্ছি ততক্ষন তুই আমাদের দুজনের পায়ে পরা জুতো জিভ দিয়ে চেটে পালিশ কর। কারো জুতোয় যদি একটুও ময়লা থাকে তাহলে লাথি মেরে তোর নাক আমি ভেঙে দেব।" - অনন্যা বলল টমিকে। টমি সাথে সাথে ঠিক কুকুরের মতই অনন্যার পায়ে পরা বুট জুতো চাটতে লাগল। প্রথমে জুতোর উপর দিক, তারপরে জুতোর তলা সে জিভ দিয়ে চেটে নতুনের মত চকচকে করে তুলল। তারপর একই রকম যত্নে সে অন্মেষার জুতোও পালিশ করে দিল। "জানিস বোন, ওই কম্পানিতে ১০ টা পোস্ট ছিল। কিন্তু ইন্টারভিউ দিতে b tech ই গিয়েছিল ২০ এর বেশি। তাই আমাদের ডিপ্লোমাদের প্রায় ইন্টারভিউ না নিয়েই ক্যান্সেল করে দিল। মুড খুব খারাপ হয়ে গিয়েছিল তাই। ৩০ হাজার টাকা স্যালারি, বাড়ির এত কাছে অফিস। কত আশা নিয়ে গিয়েছিলাম।" " প্রভু, তুমি চাইলে আমি ওই কম্পানিতে ওই পোস্টেই তোমার চাকরির ব্যাবস্থা করে দিতে পারি।" অনন্যার জুতো চাটতে চাটতে টমি বলল। " তোর মত কুকুর আমার চাকরি করে দেবে? কিভাবে? ইয়ার্কি মারছিস আমার সাথে?" অনন্যা একটু রেগে গিয়ে লোকটির মুখে খুব জোরে পর পর ২ টো লাথি মেরে বলল। " না প্রভু। সত্যি বলছি।" তার মুখে বুট পরা পায়ে লাথি মারা অনন্যার বুট পরা পা দুটো চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে দিতে টমি বলল - " তবে ওরকম ক্ষুদ্র চাকরি আপনার মত ভগবানের করা কি মানায়? আপনার বা আপনার বোনের অন্তত ওই কম্পানির মালিক হওয়া উচিত। যদিও সেটাও অত্যন্ত নগন্য আপনাদের যোগ্যতার কাছে।" " এই টমি কুত্তা! তুই ইয়ার্কি মারছিস? দিদি এই বিষয়টা নিয়ে আজ কত সেন্সিটিভ তুই জানিস? ইচ্ছা করছে লাথি মেরে মেরে তোর দাঁত মুখ নাক সব ভেঙে দিই।"- টমির মুখের উপরে পরপর ৭-৮ টা লাথি টানা মারতে মারতে বলল অন্মেষা। জবাবে অন্মেষার জুতো পরা দুই পায়ের উপরে অন্তত ১২-১৪ টা চুম্বন করতে করতে টমি বলল, " না প্রভু। আমি আপনাদের দাস, আপনাদের পোষা কুকুর। আমি আপনাদের সাথে ইয়ার্কি মারতে পারি কখনো? সে অধিকার আমার নেই। আপনাদের জুতো চাটা আর লাথি খাওয়ার সুযোগ পেয়েই আমার জীবন ধন্য হয়ে গেছে। আমি যা বলছি সেটা সত্যি বলেই বলছি। আপনারা দুই বোনের কেউ বা দুজনেই যদি চান তবে সত্যিই ওই কম্পানিতে মাসে ৩০ হাজার বেতনের চাকরি নয়, ওই কম্পানির মালিকই হতে পারেন আপনারা। সেটাই আপনাদের যোগ্যতার সাথে মানাবে।" " কম্পানির মালিক! কি করে বলে বোঝা দেখি টমি কুত্তা! শুনি!!" টমির মুখে লাথি মেরে বলল অনন্যা। " আজ যা ঘটছে তাতে কিছুই অসম্ভব নয় রে দি! মানুষ যদি কুকুরের মত আচরন করতে পারে, আমাদের মত কম বয়সী বাচ্চা মেয়েকেও যদি ভগবান বলে শ্রদ্ধা দেখাতে পারে, তবে হয়ত সবই সম্ভব! বল টমি, তুই কি বলতে চাস। শুনি।" - খেতে খেতে টমির মুখে লাথি মেরে বলল অন্মেষা। অদ্ভুত সেই লোকটা (৩).... "প্রভু, আমি শুরু থেকেই বলছি। তাহলে আপনাদের বুঝতে সুবিধা হবে। আমার মা যখন মারা যায় তখন আমার বয়স ১ বছর। আমার বাবা ছিল IIT engineer, এক বড় কম্পানিতে চাকরি করত। বাবা কয়েক মাসের মধ্যে আবার বিয়ে করে। নতুন মা কিছু করত না, না পেশাগত ভাবে না বাড়িতে কোন কাজ। আমার বাবার সেটা নিয়ে কোন আপত্তি ছিল না,সম্ভবত মায়ের অসাধারন রূপের জন্য। এমনকি মায়ের পরকীয়ার কথা জেনেও বাবা কিছু বলত না। আমি অত ছোট থেকে তাকেই মা বলে জানি। কিন্তু সে মনে মনে কখনো আমাকে নিজের ছেলে ভাবেনি। আমার যখন ৪ বছর বয়স তখন বোন সিমি হয়। মায়ের উতসাহে ও ছোট থেকেই আমাকে খুব ইনফিরিওরলি ট্রিট করতে থাকে। আমার কেন জানি না খুব ভাল লাগতে থাকে এসব। বোনের সব কাজ করে দেওয়া তাও বটেই,, ওর পায়ে পরে থাকা জুতো আমাকে জিভ দিয়ে পালিশ করতে হত ১০-১২ বছর বয়স থেকেই। বোন জুতো পরা পা আমার মুখের উপরে রেখে বসে আমাকে দিয়ে পা টেপাত। লাথি মারত আমার মুখে। আমার গলায় কুকুরের মত কলার পরিয়ে আমাকে কুকুরের মত ট্রিট করত। মা কিছুই বলত না। বাবার সামনে যেটুকু ঘটত তাও বাবা দিব্যি মেনে নিত। হয়ত এত সুন্দর বউ আর মেয়ে পেয়ে সে নিজেকে ভাগ্যবান বলে মনে করত। আমার মায়ের মত বোনও কম বয়স থেকে জীবনকে খুব এঞ্জয় করত। অন্য সব ফুর্তির সাথে সেক্সও। বাড়িতে কেউ ওকে এতে বাধা দেয় নি। আর আমি বাবার মতই পড়া আর কাজ নিয়ে থাকতাম। আর সাথে ছিল বোনের সেবা করা। hs এর পরে বাবার মত আমিও iit তে সুযোগ পেয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে গেলাম। বাবা ততদিন নিজের একটা কম্পানি খুলে ফেলেছে। মা আর বোন নিজেদের জীবনকে উপভোগ করে চলেছে। আমি iit থেকে পাশ করে কয়েক বছর বাইরের কম্পানিতে কাজ করলাম। তারপরে বাবার কম্পানিতে ঢুকলাম। বোন তখন থার্ড ইয়ারে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ছে এক প্রাইভেট কলেজে আর ফুর্তির জীবন কাটাচ্ছে। বাবার অফিসের নতুন এক ব্রাঞ্চ খুলল তার পরপরই। আজ প্রভু যেই কম্পানিতে ইন্টারভিউ দিতে গিয়েছিলে, সেটাই সেই অফিস। এই অফিসে অবশ্য কেউ জানতে পারেনি কখনো যে আমি এই কম্পানির মালিকের ছেলে। বোন সেখানে গিয়ে নিজেকে কম্পানির মালিকের মেয়ে এবং এই ব্রাঞ্চের একমাত্র মালিক হিসাবে পরিচয় দেয়। আর আমাকে পরিচয় করায় নিজের পার্সোনাল এসিস্টেন্ট কাম সারভেন্ট কাম স্লেভ হিসাবে। আমি অফিসে যেতাম আর বোনের ফাই ফরমাশ খাটতাম সবার সামনে। ওর জন্য ফাইল থেকে জল সব এনে দিতাম। ওর জুতো পালিশ করতাম। ক্রমে ও সবার সামনেই আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে কাজ করতে শুরু করল এই অফিসে। ওর জুতো পালিশটাও বাড়ির মত জিভ দিয়ে করা শুরু করলাম আমার প্রভু বোনের আদেশে। বোন এরপরে আমার গলায় কলার পরিয়ে দিল কুকুরের মত। সবাই দেখে হাসত। অফিসের অন্য ফিমেল স্টাফদেরও বোন অনুমতি দিয়েছিল আমাকে চাকরের মত ইউজ করার জন্য। তারাও ইচ্ছামত কাজ করাত আমাকে দিয়ে। প্রকাশ্য অফিসে এইভাবে বোনের সেবা করতে আমার খুব ভাল লাগত। অবশ্য সবার চোখের আড়ালে অফিসের সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন কাজ গুলো আমাকেই করতে হত। এই সুখের সময় বেশ কয়েক বছর চলল। ৩ মাস আগে বোন অনলাইনে পরিচয় ও তারপরে প্রেম হওয়া এক আমেরিকান যুবককে বিয়ে করে আমেরিকা চলে গেল। সে শুধু আমেরিকান তাই নয়, বিরাট শিল্পপতির ছেলে। তাদের এতই টাকা আছে যে তাদের তুলনায় আমাদের কম্পানির এই দুই ব্রাঞ্চ অতি নগন্য। তাই আমার প্রভু বোন আমাকেই বলে এই কম্পানির মালিক হয়ে চালাতে। কিন্তু আমার মেন্টালিটি ততদিনে স্লেভের মত হয়ে গেছে। কম্পানির মালিক হওয়া আমার কাছে আনন্দের বিষয় নয়। আর যে কম্পানিতে সবাই আমাকে মালকিনের চাকর কাম স্লেভ বলে জানে সেখানে তো অসম্ভব! আমি কি করব বুঝতে পারছিলাম না। রোজ অফিস যেতাম,,অফিসের ফিমেল স্টাফ দিশা, রিচা, ইশাদের ফাই ফরমাশ খেটে দিন কাটাতাম। কিন্তু ওরা কেউ আমাকে স্লেভের মত ট্রিট করত না নিজে থেকে। কম্পানির মালিক হওয়ার চেষ্টাও কেউ করেনি বা সেরকম ডমিনেশানও দেখায় নি। আজ প্রভু অনন্যা ইন্টারভিউ দিতে যখন ঢুকছিল তখনই আমার চোখ যায় তার দিকে। প্রভু এত সুন্দরী যে প্রভুকে দেখেই আমার প্রভুর বুট পরা পা চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে তুলতে ইচ্ছা করছিল। এরপরে যখন ইন্টারভিউ শেষ হয় তখন সব মেল ক্যান্ডিডেট একদিকে আর সব ফিমেল ক্যান্ডিডেট একদিকে অপেক্ষা করছিল রেজাল্টের। আমি সব ফিমেল ক্যান্ডিডেটদের কাপে করে চা দিচ্ছিলাম। তখনই একজন সাইড থেকে আমাকে ধাক্কা মেরে ফেলে হেঁটে যাওয়ার সময়ে। আমার হাত থেকে একটা চায়ের কাপ উলটে পাশাপাশি বসা দুজন মেয়ের জুতোয় পরে। একজনের নাম উর্মিলা অন্যজন প্রভু অনন্যা। উর্মিলা আমাকে কিছু না বললেও প্রভু অনন্যা সাথে সাথে আমার গালে থাপ্পর মারে বেশ জোরে। আমি হাত জোর করে সরি বলে প্রথমে উর্মিলা আর এরপরে অনন্যা দুজনের জুতোই কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করে দিই।" " ওটা তুই ছিলি? মুখে মাস্ক আর ইউনিফর্ম পরে থাকায় পরে আর চিনতে পারিনি। আসলে ইন্টারভিউ খারাপ হওয়ায় আমি নিশ্চিত ছিলাম যে চাকরিটার জন্য এত আশা নিয়ে অপেক্ষা করছিলাম সেটা পাব না। তাই মেজাজ খারাপ ছিল আর কে কি ভাবল আর কিছু যায় আসতও না। তাই থাপ্পরটা বেরিয়ে গিয়েছিল।" - অনন্যা টমির মুখে লাথি মেরে বলে। "সে তো বেরনোই উচিত প্রভু। আপনার মত ভগবান আমার মত ভক্তকে যত ইচ্ছা চড় লাথি মারবে যেখানে খুশি।" " ঠিক বলেছিস" - বলে এবারে টমির মুখে অন্মেষা লাথি মারল। " এই ঘটনার পরে আমি তোমার প্রতি আমার ভক্তি আর কন্ট্রোল করতে পারছিলাম না প্রভু। সন্ধ্যাবেলায় এরপরে বোনের সাথে আমার ফোনে কথা হয়। প্রভু বোন সব শুনে বলে ওই কম্পানি এখন তোর। তবে তোর মালিক হওয়ার চেয়ে এরকম কোন মেয়েকে মালিকানা দিলে সেও সুখে থাকবে আর তুইও। তুই ওকে গিয়ে প্রস্তাব দে এখানে চাকরির পরিবর্তে মালিক হয়ে যাওয়ার। আমি কথা সেরে বেরিয়ে দেখি রেজাল্ট দিয়ে দিয়েছে। প্রভুও আর নেই। প্রভুর বাড়ির ঠিকানা দেখে আমি আন্দাজ করি প্রভু এখান থেকে বেরিয়ে ট্রেনে উঠতে পারে। আমি স্টেশানে গিয়ে প্রভুকে দেখতে পাই। কিন্তু কি বলব ঠিক করার আগেই ট্রেন চলে আসে। প্রভু লেডিজ কম্পার্টমেন্টে উঠে যায়। আমি পাশের কম্পার্টমেন্টে উঠে পরি। প্রভু ট্রেন থেকে নামতেই আমি তার পিছু নিই তাকে প্রস্তাব দেব বলে। কিন্তু পারি না। সহজ কথাটা কিছুতেই মুখে আসতে চায় না। ফোন করে পরে বললেও হত জানি। কিন্তু বহুদিন পরে প্রকাশ্যে গালে কোন প্রভুর থাপ্পর খেয়ে আমার মন প্রভু অনন্যার প্রতি খুব সাবমিসিভ হয়ে ছিল। সেই কারনেই আমি নিজের উপরে কন্ট্রোল হারিয়ে ফেলি। প্রভুর পায়ের উপরে ঝাঁপিয়ে পরে তার জুতোয় চুম্বন করতে থাকি তার পোষা কুকুরের মতই। " " তুই আমাদের পোষা কুকুরই তো। আজ থেকে আমরা দুই বোন তোদের কম্পানির এই ব্রাঞ্চের মালিক। অন্য ব্রাঞ্চের মালিক এখন কে?" - অনন্যা টমির মাথার উপরে বুট পরা পা বোলাতে বোলাতে বলে। " আমার বাবা। তবে তার অনেক বয়স হয়েছে। আমি চাইলেই সেটা আপনাদের নামে করে দিতে পারি প্রভু।" "তাই কর। এখন থেকে তাহলে আমরা সত্যিই এত্ত বড় এক কম্পানির মালিক। যে কম্পানিতে চাকরি না পেয়ে মেজাজ খারাপ করছিলাম, কয়েক ঘন্টা পরেই সেই কম্পানির মালিক হয়ে গেলাম আমরা। আর তার আসল মালিক এখন আমাদের স্লেভ! এসব কি সত্যিই ঘটছে নাকি আমরা স্বপ্ন দেখছি রে বোন?" " সত্যি রে দিদি। সব সত্যি!!" - অন্মেষা বলে। " প্রভু, শুধু একটাই অনুরোধ। অফিসে সবার সামনে যেভাবে আমার বোন আমাকে স্লেভের মত ট্রিট করত, এখন থেকে সবার সামনেই অফিসে আপনারা দুই বোনেও তাই করবেন। সবাই জানুক আপনি আগের মালিক সিমির কাজিন, সে নিজের দুই কাজিন বোনকে এই ছোট দুই ব্রাঞ্চ গিফট দিয়েছে। আর সাথে গিফট দিয়েছে একটা কুকুরের মত স্লেভকে। আপনারা অফিসে সবার সামনে যেমন খুশি চড় লাথি মারবেন আমাকে, আমাকে দিয়ে জুতো চাটিয়ে পরিষ্কার করাবেন। সবার সামনে আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে কাজ করবেন। এটাই আমার অনুরোধ প্রভু। প্লিজ প্লিজ!" এই বলে টমি তার দুই প্রভুর জুতোর উপরে পালা করা টানা চুমু খেতে লাগল। " হ্যাঁ। সে তো করবই। অফিস আর বাড়ি দুই জায়গাতেই তুই আমাদের স্লেভ হয়ে থাকবি। তুই আর স্বাধীন মানুষ না, আমাদের প্রপার্টি!" - এই বলে অন্মেষা খুব জোরে একটা লাথি মারল টমি কুত্তার মুখে। জবাবে " থ্যাংক ইউ প্রভু " বলে নিজের দুই প্রভুর জুতোর উপরে পালা করে চুম্বন করে তাদের ধন্যবাদ দিতে লাগল টমি। অনন্যা আর অন্মেষা নিজেদের গায়ে চিমটি কেটে দেখতে লাগল যা ঘটছে তা কি সত্যিই বাস্তব! নাকি কোন সুন্দর স্বপ্ন মাত্র!! নাহ, ব্যাথা লাগছে যখন তখন এটা সত্যিই। তাদের জীবনে আজ যা হল তা রুপকথার চেয়েও সুন্দর!! ( সমাপ্ত)