Monday 1 April 2024

রবি ও তার দুই বোন ( prologue)...

রবি ও তার দুই বোন ( prologue)... আমার মাধ্যমিক পরীক্ষার তিন সপ্তাহ আগের ঘটনা। পরীক্ষার চাপে আমার কাজিন বোন রিমা তখন খুব সিরিয়াস হয়ে সারাদিন পড়ছে। ফলে আমাদের সন্ধ্যার আড্ডা ও আড্ডার অজুহাতে রিমা আর আমার ক্লাস ৯ এ পড়া ছোট বোন রিচার আমার পিছনে লাগা হচ্ছে না। রিচা একদম একা চুপচাপ থাকতে পারে না। ফলে ও খুব বোর ফিল করতে শুরু করেছে সন্ধ্যায়। রিচা নিজের ঘরে সন্ধ্যায় পড়া শুরু করার পরের দিন সন্ধ্যায় আমি নিজের ঘরে মেঝেতে শুয়ে পড়ছি। হঠাত রিচা এসে আমার পাশে দাঁড়াল। খুব উতসাহ ভরে বলল, " বাবা কাকা দুজনেই রাজি রে দাদা। ট্রেনের টিকিটও কনফার্ম। আমরা দার্জিলিং যাচ্ছি!" আমি খুব উতসাহ ভরে বললাম " বাহ। হেব্বি মজা হবে। কবে যাচ্ছি রে?" " ১৫ ই ফেব্রুয়ারি। তোর মজা আরো ডবল হবে রে গাধা!" আমি ভুরু কুঁচকে বললাম " কেন রে?" রিচা ওর চটি পরা ডান পা টা আমার বুকের উপরে তুলে দিয়ে বলল " তিনটে ডবল বেডের রুম বুক করেছি। একটায় বাবা-মা, অন্যটায় কাকু কাকিমা শোবে। তিন নম্বরটায় আমি আর দিদি। তোর কাছে দুটো অপশান আছে। হয় আমাদের ঘরে মেঝেতে শোওয়া নয় খাটে আমাদের পায়ের নিচে। এটা শুনে তোর মজা লাগারই কথা!" আমার আসলে সত্যিই ভীষণ ভাল লাগছিল আমার ছোট বোন ওর চটি পরা ডান পা আমার বুকের উপরে তুলে দাঁড়িয়ে এরকম অদ্ভুত অপশান আমাকে দেওয়াতে। কিন্তু সেটা তো আমি মুখে বলতে পারি না। ওর আমার বুকে পা রাখাটা ইগ্নোর করে বললাম, " এত শীতে দার্জিলিংয়ে মেঝেতে শোওয়া যায় নাকি? আর একটা ঘর নিলেই তো হয়?" বোন ওর চটি পরা ডান পা টা তুলে আলতো করে একটা লাথি মারল আমার বুকে - " ওই হোটেলে আর কোন রুম খালি নেই। তোর কাছে দুটো অপশান। হয় রাতে আমাদের পায়ের নিচেই শোওয়া নয় এখানে বাড়িতে একা থেকে বাড়ি পাহারা দেওয়া। কোনটা পছন্দ তোর?" আমি বললাম " দার্জিলিং ছেড়ে এখানে কে থাকবে? সে কোনভাবে শুয়ে কাটিয়ে দেব রাতটা। কিন্তু তুই আমার বুকের উপরে পা রেখে দাঁড়িয়ে, আবার লাথিও মারছিস! ব্যাপারটা কি তোর?" বোন মুখে হাসি ফুটিয়ে আরেকটা লাথি মারল আমার বুকে, " রাতে পায়ের তলায় শুলে তো ঘুমের ঘোরে আমাদের দুই বোনের অনেক লাথিই পরবে তোর গায়ে। তাই তোকে অভ্যাস করিয়ে দিচ্ছি। অভ্যাস হয়ে গেলে লাথি সহ্য করেও ঘুমাতে পারবি একটু!" " অত উপকার করতে হবে না তোকে। তুই যা এখন। আমাকে একটু পড়তে দে।" " আচ্ছা, পড় তুই। দেখ যদি মাধ্যমিকটা কোন রকমে পাশ করতে পারিস!" এই বলে বোন আমার বুক থেকে পা সরিয়ে পাশের ঘরের দিকে হাঁটা লাগাল। আমার বেশ খারাপ লাগল। বোন আমাকে যেভাবে ডমিনেট করছিল সেটা আমার খুব ভাল লাগছিল। কিন্তু মুখে সেটা বলি কি করে? যদিও আমি হাত দিয়ে একবারও বোনের চটি পরা পা আমার বুকের উপর থেকে সরানোর চেষ্টা করিনি। তবু মুখেও যদি ওকে কিছু না বলি তবে সেটা কেমন যেন দেখায়! তাও তো বোন আমাকে অপমান করে কথা বললেও আমি ওকে তেমন কিছু বলিনি। তবে আমি আশা করেছিলাম ও আরেকটু আমার পিছনে লাগবে। সেটা না করে ও চলে যাওয়ায় একটু খারাপ লাগল। আমি পিছন থেকে বোনকে বললাম, " বেড়াতে যাওয়ার ভাল খবরটা তুই দিলি। তাই তোর একটা চকোলেট পাওনা রইল আমার কাছে।" বোন ঘুরে দাঁড়িয়ে বলল " বল দার্জিলিংয়ে রাতে আমাদের পায়ের নিচে শুবি সেই ভাল খবরটা শোনার জন্য। তবে তুই একটা নয় দুটো চকোলেট দিবি আমাকে। তুই তো জানিস আমি আর দিদি একে অপরকে না দিয়ে ভাল কিছু খাই না। ওটা দিদিকে দেব।" আমি বললাম " একটা ভাল খবরের জন্য দুটো চকোলেট কেন দেব?" -" কারন তুই দুজনের পায়ের তলাতেই শুতে পাবি তাই।" -"আমি তো বেড়াতে যাওয়াটাকে ভাল খবর বলেছি। অন্য কারন না থাকলে তোরা একটাই ভাগ করে খাবি।" -"অন্য চকোলেটটা তাহলে আমি তোর বুকে চটি পরা পা রেখে দাঁড়িয়ে কথা বলার খুশিতে দিস।" এই বলে বোন হাসতে হাসতে পাশের রুমে চলে গেল আমাকে কিছু বলতে না দিয়ে। বোনের আচরন আর ওর বলা কথা সব মিলিয়ে আমার বুকে একসাথে যেন হাজারটা ঢাক বাজতে লাগল আনন্দে। একে দার্জিলিং যাব পরীক্ষার পরেই। তারপরে রোজ রাতে দুই বোনের পায়ের নিচে শোব! ঘুমের ঘোরে ওদের লাথি এসে পরবে আমার পেটে, বুকে বা মুখে মাঝে মাঝেই! আর সেটার প্রাক্টিশ করাতে বোন অলরেডি আমার বুকের উপরে চটি পরা পা রেখে দাঁড়িয়ে আসতে হলেও দুটো লাথি মেরেছে আমার বুকে! ভাবতেই কি দারুন ভাল লাগছিল আমার! শুধু যদি নিজে থেকে সাহস করে রিচা আর রিমাকে আরো আমাকে ডমিনেট করতে উতসাহ দিতে পারতাম কি ভালই না হত! কিন্তু পারি না। আমি পছন্দ করছি না, সামান্য বাধা দিচ্ছি এরকম হাবভাব বেড়িয়ে আসে আসলে আমার ওদের ডমিনেশান খুব ভাল লাগলেও। ওরা একা থাকলে তবু যেটুকু ডমিনেট করতে দিই সেটাও দিতে সাহস হয় না অন্য কেউ থাকলে। মনে হয়, সবাই কি ভাববে? ইশ, যদি সত্যিই আরেকটু সাহস দেখাতে পারতাম দুই বোন হয়ত আরো অনেক বেশি ডমিনেট করত আমাকে! এসব ভাবছিলাম পড়া বন্ধ করে। হঠাত দেখি বোন আবার এই ঘরে ঢুকছে। ওর কানে ফোন। ও কোন বান্ধবীর সাথে ফোনে গল্প করতে করতে ঘরে ঢুকল। এটা আসলে ওরই ঘর। দুই বছর আগে গরম কালে ওর ঘরে এসি লাগানোর পরে আমিও এসি ঘরে থাকব অজুহাতে ওর ঘরের মেঝেতে বিছানা পাতি। সেই থেকে গ্রীষ্ম, বর্ষা, শীত আমি এখানেই শুই। আসলে বোনের খাটের নিচে মেঝেতে শুতে যেই ইনফিরিওর ফিল আসে সেটা আমার খুব ভাল লাগে। আর আমাকে ওর ঘরের মেঝেতে শুতে দেওয়ার বদলে ও আমাকে দিয়ে টুকটাক অনেক কাজই করিয়ে নেয়। সেটাও আমার খুব ভাল লাগে। মনে মনে নিজেকে ছোট বোনের চাকর ভেবে খুব আনন্দ হয়। যদিও সামনে সেটা প্রকাশ করার সাহস পাই না। বোন কানে ফোন লাগিয়ে কথা বলতে বলতে ঘরের মধ্যে পায়চারী করতে লাগল। বোঝাই যাচ্ছে ও কথা বলছে ওর বান্ধবী দিশার সাথে। ওরা আগের বছর দার্জিলিং গিয়েছিল। বেড়াতে যাওয়া নিয়ে নানা গল্প করছে ওরা এখন দুজনে। আমি আবার বই খুলে পড়ার চেষ্টা করতে লাগলাম। কিন্তু ২-৩ মিনিট পরে বোন হাঁটতে হাঁটতে আমার বিছানার উপর উঠে ওর চটি পরা বাঁ পায়ের তলায় আমার পেটটা মাড়িয়ে দিয়ে অন্যদিকে চলে গেল। হাঁটতে হাঁটতে ওর বিছানা অবধি গিয়ে আবার ঘুরে এদিকে এল। আমি বইটা হাতে নিয়ে ওর দিকে তাকিয়ে দেখতে লাগলাম। ও এবার এসে সোজা আমার বুকটা চটি পরা বাঁ পায়ের তলায় মাড়িয়ে গেল। আমি অবাক দৃষ্টিতে ওর দিকে তাকিয়ে রইলাম। আমার যে কি ভাল লাগছিল বোনের আচরন বলে বোঝানো সম্ভব নয়। কিন্তু আমার ভিতরে কে যেন একটা বোঝাচ্ছিল আমার বোনকে বাধা দেওয়া উচিত। নাহলে ওর আমার সম্পর্কে ধারনা খারাপ হয়ে যাবে। কিন্তু মাথার আরেক অংশ বোঝাচ্ছিল এখন কিছু বলতে গেলে বোন পালটা কিছু বলবে। সেটা ওর বান্ধবী দিশা শুনবে। তখন এই নিয়ে দুই বান্ধবীর কথা শুরু হবে। তার চেয়ে এখন বোনকে বাধা না দেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। আমি উঠে যাওয়ারও চেষ্টা করলাম না। নিজের অজুহাতে নিজেই সন্তুষ্ট হয়ে ভগবানের কাছে প্রার্থনা করতে লাগলাম বোন যেন আবার ফিরে এসে আমাকে পায়ের তলায় মাড়িয়ে যায়। ভগবান আমার প্রার্থনা শুনলেন। বোন এক মিনিটের মধ্যেই ফিরে এসে আবার আমাকে পায়ের তলায় মাড়িয়ে নিজের খাটের দিকে গেল। এবারে ওর চটি পরা ডান পা বোন রাখল আমার বুকে, আর তারপরে চটি পরা বাঁ পা আমার পেটে। দুই পায়ের তলায় আমাকে মাড়িয়ে ও নিজের খাটের দিকে চলে গেল। এবারে গিয়ে ও নিজের খাটে বসল। আমি তীব্র উত্তেজনা বুকে চেপে ভগবানের কাছে প্রার্থনা করতে লাগলাম রিচা যেন আবার আমাকে ওর পায়ের নিচে মাড়িয়ে যায়। আবার আমার প্রার্থনা সফল হল। বোন খাট থেকে উঠে আবার আমার দিকে হেঁটে আসল ফোনে দিশার সাথে কথা বলতে বলতে। এবারে ও এসে আমার বুকের উপরে চটি পরা বাঁ পা টা রেখে দাঁড়িয়ে দিশার সাথে কথা বলে যেতে লাগল। আমার বুকের উপরে পা রেখে দাঁড়িয়ে বোন কোথায় ভাল শপিং করা যায় দার্জিলিংয়ে তাই নিয়ে কথা বলতে লাগল দিশার সাথে। আমি দুই হাত দিয়ে বোনের বাঁ পা টা এমন ভাবে আমার বুকের উপরে চেপে ধরলাম যাতে বোনের মনে হয় আমি ওর পা টা আমার বুক থেকে সরিয়ে দিতে চাইছি, কিন্তু দিশা ব্যাপারটা বুঝতে পারবে ভেবে হেজিটেট করছি। আসলে আমি দুই হাত দিয়ে আমার প্রভু বোনের চটি পরা পা টা বুকের মধ্যে চেপে ধরে শুয়ে চাইছিলাম বোন পুরো সময়টা এইভাবে আমার বুকে পা রেখে দাঁড়িয়েই গল্প করুক। কিন্তু তা হল না। বোন আমাকে দুই হাতে ওর পা আমার বুকে চেপে ধরে থাকতে দেখেই হয়ত আইডিয়াটা পেল। আমার বুকের উপরে রাখা চটি পরা পায়ে ভর বাড়িয়ে বোন ওর ডান পা টা মেঝে থেকে তুলল। তারপরে ওর চটি পরা পা টা নামিয়ে দিল সোজা আমার মুখে! ওর চটি পরা ডান পায়ের বাইরের দিকটা ( lateral side) আমার নাকের নিচের অংশটা চেপে ধরল। আর ওর চটি পরা ডান পায়ের ভিতরের অংশটা ( medial side) ঠিক আমার ঠোঁটের উপরে এসে নামল। আমার ছোট বোন আমার বুক আর মুখের উপরে চটি পরা পা রেখে দাঁড়িয়ে নিজের বান্ধবীর সাথে গল্প করছে! আর সে যাতে পরে না যায় সেটা নিশ্চিত করতেই যেন আমি দুই হাত দিয়ে ওর চটি পরা বাঁ পা টাকে নিজের বুকের সাথে চেপে ধরে আছি! বোন প্রায় ২০ সেকেন্ড এইভাবে আমার বুক আর মুখের উপরে পা রেখে দাঁড়িয়ে গল্প করল। তারপরে নেমে আবার ঘরের দরজার দিকে হেঁটে গেলে আস্তে আস্তে। তারপরে আবার হেঁটে এল আমার দিকে। এবারে ক্যাজুয়ালি আমার বুকটা চটি পরা ডান পায়ের তলায় আর মুখটা চটি পরা বাঁ পায়ের তলায় মাড়িয়ে গেল। তারপরে ওর খাট অবধি গিয়ে সাথে সাথে ঘুরে আবার আমার দিকে আসতে লাগল। ওর মুখেএ দিকে তাকিয়ে বুঝলাম ও ঠিক কতটা এঞ্জয় করছে বান্ধবীর সাথে গল্প করতে করতে এইভাবে নিজের দাদাকে ডমিনেট করা! এবারে আবার ওর চটি পরা বাঁ পা নেমে এল আমার বুকের উপরে। তারপরে চটি পরা ডান পা আমার মুখের উপরে। আমাকে চটি পরা পায়ের তলায় মাড়িয়ে আবার বোন ঘরের অন্যদিকে চলে গেল। পরের ৩০ মিনিট এইভাবে বোন আমাকে বারবার পায়ের তলায় মাড়াতে মাড়াতে দিশার সাথে গল্প করে গেল। যখন ওদের গল্প শেষ হল ততক্ষনে রিচার চটি পরা দুই পায়ের তলায় আমার বুক আর মুখ অন্তত ৬০-৭০ বার করে ট্রাম্পল হয়েছে! বোন ফোন রাখতেই আমি নাটক করে বললাম, " তুই কিন্তু এটা ভাল করছিস না বোন!" বোন হাসিমুখে বলল, " তাই? তাহলে তুই তো উঠে গেলেই পারতিস। কিন্তু না! আসলে আমি তোকে এভাবে ট্রিট করলে তোর ভালই লাগে। তাই তুই উঠিস নি। নিজের আলাদা ঘর থাকতেও সারাবছর আমার ঘরের মেঝেতে এসে শুয়ে থাকিস যাতে আমি তোকে টুকটাক অর্ডার করতে পারি। আর তুই একটু বাধা দেওয়ার নাটকের পরে সেগুলো করে আনন্দ পেতে পারিস। তাই তো?" " কি সব ফালতু কথা বলছিস তুই?" আমি মুখে বললেও ভিতরে ভিতরে উত্তেজনায় ফুটতে থাকি। বোন পুরো সত্যিটাই বুঝে ফেলেছে তাহলে। এর ফলাফল কি হবে? ভাল না খারাপ কে জানে!! "ফালতু যদি হয় তাহলে শীতকালেও নিজের ঘর ফেলে আমার ঘরের মেঝেতে এসে শুয়ে থাকিস কেন তুই? এখন এতবার তোকে চটি পরা পায়ের তলায় পাপোষের মত মাড়িয়ে গেলাম। একবারও বাধা দেওয়ার চেষ্টাও করলি না কেন?" " এই ঘরটা বেশি সুন্দর। আর শীতকালে আলাদা আর গরম কালে আলাদা ঘরে শুলে আমার মানিয়ে নিতে সমস্যা হয়। আর এখন তুই দিশার সাথে কথা বলছিলি। আমি তোকে কিছু বললে দিশা শুনতে পেত। তাই সহ্য করে গিয়েছি।" - আমি একটা উত্তর খাঁড়া করার চেষ্টা করি। " ফালতু অজুহাত দিস না। আসলে আমি তোকে এভাবে ট্রিট করলে তোর খুব ভাল লাগে। তুই মনে প্রানে চাস আমি তোকে এইভাবে অপমান করি, বাজে ভাবে ট্রিট করি। কিন্তু সেটা স্বীকার করতে ভয় পাস তুই।" " কি প্রমান আছে তোর এসব ফালতু কথার?" - আমি প্রতিবাদ করার চেষ্টা করি। "ফালতু কথা? আচ্ছা প্রমান হয়েই যাক তাহলে। এই বলে বোন ২-৩ পা আমার দিকে এসে ঠিক আমার বুকের পাশে এসে দাঁড়ায়। তারপরে চটি পরা ডান পা টা সোজা আমার মুখের উপরে তুলে দিয়ে বলে তোর কথা সত্যি হলে শুধু নিজে হাত দিয়ে তুলে আমার পা টা আবার মেঝেতে রেখে দে। তোকে আর কোনদিন এইভাবে ট্রিট করব না তাহলে। প্রমিস। তোকে পুরো এক মিনিট সময় দিলাম।" এই বলে বোন ওর চটির তলা দিয়ে আমার ঠোঁট দুটো ঘসে খেলতে থাকে। আমি দুই হাত দিয়ে বোনের ডান পা টা ধরি। নিজের প্রেস্টিজ রাখতে ছোট বোনের পা টা আমার নিজের মুখ থেকে নামিয়ে দেওয়া উচিত। সেটা করলে ও আর কোনদিন আমাকে অপমান করবে না প্রমিস করেছে! কিন্তু সেটা কি আমি চাই? একদমই না। আমি তো ঠিক উল্টোটাই চাই। কিন্তু সেটা সবার সামনে স্বীকার করার সাহস হয় না শুধু। বোন পুরো এক মিনিট আমার ঠোঁট দুটো চটির তলায় ঘসে গেল। তারপরে পা নামিয়ে আমার মুখের দিকে তাকিয়ে ভুরু নাচিয়ে বলল, " কোথায় গেল তোর প্রতিবাদ?" আমি কিছু বলার জন্য মুখ খুললাম। কিন্তু কি বলব? মুখ থেকে কোন শব্দ বেরলো না আমার। বোন এবার চটি পরা ডান পা তুলে পরপর ৩ টে লাথি মারল আমার মুখে, মাঝারী জোরে। তারপরে বলল, " কই গেল তোর প্রতিবাদী স্বত্ত্বা? ছোট বোন তোর মুখে চটির তলা ঘসছে, মুখে লাথি মারছে! আর তুই মুখ বন্ধ করে মেনে নিচ্ছিস? কি হল তোর?" আমার খুব ভাল লাগছিল একদিকে। আবার কি করে বোনের এই প্রশ্নবান থেকে নিজেকে রক্ষা করব বুঝতে পারছিলাম না। আমার হঠাত কান্না বেরিয়ে এল। আমাকে কাঁদতে দেখে বোন হেসে ফেলল। আমার মুখে আরেকটা লাথি মেরে বলল, " সত্যি! কি অবস্থা তোর গাধা! ছোট বোন তোর মুখে লাথি মারছে। আর তুই বাধা না দিয়ে বা ভাল লাগছে স্বীকার না করে বাচ্চার মত কাঁদছিস!! কি দূরবস্থা তোর!" " চাইলেই সব সবসময় এক মিনিটের মধ্যে করা যায় না রিচা", আমি অনেক কষ্টে একটা উত্তর দিলাম। " তাই নাকি? তাহলে এবারে অন্তত ৩০ মিনিট দিচ্ছি। একটু দিদির সাথে গল্প করে আসি। দিদি আসতে চাইলে ওকে নিয়েই ফিরব ৩০ মিনিট পরে। তুই ইচ্ছা করলে উঠে যেতে পারিস। তাহলে এরপরে আর তোকে নো অপমান এনিমোর। তোকে গাধার বদলে দাদা বলে ডাকব সবসময়, প্রমিস! কিন্তু তুই যদি না উঠিস তাহলে বুঝব তুই আসলে চাস আমরা দুই বোন আসলে তোকে চাকরের মত ট্রিট করি। তুই আমাদের দাদা না, মালবাহী গাধা, পিঠে তুলে ঘোড়ানোর ঘোড়া আর পোষা কুকুর হতে চাস। যদি না চাস, তোকে শুধু এই খাটটা থেকে উঠে অন্য যেখানে খুশি যেতে হবে। এমনকি তুই উঠে জাস্ট আমার খাটেও শুতে পারিস। তাহলেই তোর সব অপমানের দি এন্ড! কিন্তু এখানে এই মেঝের বিছানায় শুয়ে থাকলে আমি বুঝব তুই আসলে নিজেকে আমার চাকরের মতই ভাবিস। আমার হাতে অপমানিত হতে চাস। শুধু মুখে সেটা বলতে পারিস না লজ্জায়। সেক্ষেত্রে তোর লজ্জা কাটানোর দায়ও আমার। এটা সত্যি হলে তুই শুধু ৩০ মিনিট এখানেই শুয়ে থাক। ব্যাস!" এই বলে বোন ঘর থেকে বেরিয়ে গেল। আমি জানি সম্মান বাঁচাতে হলে আমার উঠে যাওয়া উচিত। কিন্তু আমি কি তা আদৌ চাই? না। উঠে গেলে বোন আমাকে জীবনেও আর অপমান করবে না বলছে, বড় দাদার মত ট্রিট করবে। আমি তা কখনোই চাই না। যদি ও রিমাকে নিয়ে ফেরে তাই ফিরুক। আমি তাই করব ওরা দুই বোন যা চায়, যতই লজ্জা লাগুক। কিন্তু বোনের হাতে অপমানিত হওয়ার নেশা আমি ছাড়তে পারব না। আমি ঘড়ির দিকে চেয়ে শুয়ে রইলাম। বোন ঠিক ৩৫ মিনিট পরে ফিরে এল, একাই। আমাকে মেঝেতে শুয়ে থাকতে দেখে মুচকি হেসে বলল," আমি জানতাম, তুই এখানেই থাকবি।" এই বলে ও ওর রোলিং চেয়ারটা টেনে আমার মাথার কাছে টেনে আনতে আনতে বলল, " দিদি এলে আরো জমত। কিন্তু ওর মাথায় এখন পড়া ছাড়া কিচ্ছু ঢুকছে না। কি আর করা যাবে? এখন আমিই তোকে নিয়ে মজা করি। মাধ্যমিক শেষ হলে দিদিকেও সাথে নেওয়া যাবে।" - এই বলে বোন আমার মাথার পাশে রাখা রোলিং চেয়ারটায় বসে পরল হাতে টিভির রিমোট নিয়ে। তারপরে টিভির রিমোট দিয়ে টিভি খুলে আমার মুখের উপরে ওর চটি পরা পা দুটো তুলে দিয়ে বলল, " নে গাধা। এবারে ভক্তিভরে তোর প্রভু ছোট বোনের পা টিপে সেবা কর সব লজ্জা ছেড়ে। কেউ ঘসে এসে দেখলে কিভাবে হ্যান্ডল করতে হবে সেটা আমার উপরে ছেড়ে দে।" আমি তাই করলাম। আমার কি যে ভাল লাগছিল বলে বোঝাতে পারব না। নিজের বোনকে এইভাবে সেবা করার স্বপ্ন অবশেষে পূর্ন হচ্ছে আমার! বোন যে এই চটি পরেই উঠোন দিয়ে হেঁটে সোজা রিমার ঘরে ঢুকেছে বুঝতে পারছিলাম কারন রিচার দুটো চটির তলাই এখন ধুলোয় ভর্তি। সেটা উলটে আমার ভক্তি আরো বাড়িয়ে দিচ্ছিল রিচার প্রতি। আমি আমার মুখের উপরে রাখা দুই বছরের ছোট ফর্শা সুন্দরী বোন রিচার চটি পরা পা দুটো ভক্তিভরে টিপে দিতে লাগলাম। রিচা খুশি মনে টিভি দেখতে দেখতে আমার সেবা নিতে লাগল আর মাঝে মাঝে পা তুলে আমার মুখের উপরে লাথি মারতে লাগল। আমি পালা করে ওর দুই পা টিপতে টিপতে ওর দুই চটির তলা জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে দিতে লাগলাম নিজে থেকেই। রবি ও তার দুই বোন ( prologue 2)... জীবনে কখনো এত সুখ পাওয়া যায় আগে কল্পনাও করিনি। আমার পরমা সুন্দরী ছোট বোন রিচা আমার মুখের উপরে ওর চটি পরা পা দুটো রেখে বসে আছে আর মাঝে মাঝে ইচ্ছামত লাথি মারছে আমার মুখে। আর আমি ওর পা দুটো টিপে চলেছি ভক্তিভরে ওর পায়ে পরা চটির তলা জিভ দিয়ে চাটতে চাটতে। আমার মধ্যে কোন বাধা বা লজ্জাও যেন কাজ করছিল না আর। নিজের ২ বছরের ছোট বোনকে আমার প্রভু, ভগবান বলে মনে হচ্ছিল। ৮.৩০ টা থেকে ৯.৩০ অবধি টানা এইভাবে আমি আমার প্রভু বোনের পায়ের তলায় শুয়ে ওর পা দুটো টিপে দিলাম। তারপরে হঠাত দরজার সামনে মায়ের গলা পেলাম " চল, খেয়ে নিয়ে এসে যা করার কর তোরা।"! বোনের চটি পরা বাঁ পায়ের তলায় আমার চোখটা ঢাকা পরে যাওয়ায় আমি দেখতে পাচ্ছিলাম না কিছু। ওর বাঁ পা টা চোখের উপর থেকে পুরো কপালের উপর রেখে দেখি মা দরজা দিয়ে এই ঘরে ঢুকছে। মা কে ঢুকতে দেখে আমি কি করব বুঝতে পারলাম না। আমার হৃতপিন্ড বুকের মধ্যে ধুকপুক করতে লাগল খুব জোরে। আমি সেই অবস্থাতেই আমার কপালের উপরে রাখা বোনের চটি পরা বাঁ পা টা টিপে যেতে লাগলাম। আর বোন ওর চটি পরা ডান পায়ের তলা দিয়ে এমন ক্যাজুয়ালি মায়ের সামনেই আমার ঠোঁট দুটো ঘসে যেতে লাগল যেন এটা ভীষণই স্বাভাবিক ব্যাপার! মা আমাদের এই অবস্থায় দেখে প্রথমে একটু অবাক হয়ে গেল। তারপরে হেসে ফেলে বলল, " সত্যি তুই পারিস বটে রিচা! আগে উমা বুড়িকে দিয়ে এভাবে সেবা করাতিস। এখন সে মরে গেছে বলে নিজের দাদাকে দিয়ে একই কাজ করাচ্ছিস!" রিচা বেশ ক্যাজুয়ালি বলল, " সেবা করাতে ভাল লাগে, করাব না কেন? দিদিও তো করাত উমা বুড়িকে দিয়ে। আমাদের যেমন সেবা নিতে ভাল লাগে, উমা বুড়িরও তেমন আমাদের সেবা করতে ভাল লাগত। ও নিজেই তো সবার সামনে আমাদের পা ধরে সাধত ওকে দিয়ে সেবা করানোর জন্য। দাদাও ওরই মত আসলে। আমাদের সেবা করতে একই রকম ভালবাসে। শুধু মুখ ফুটে বলতে পারে না। কি রে, তাই না?" - এই বলে রিচা ওর চটি পরা ডান পা দিয়ে আমার নাকের উপরে একটা লাথি মারল। আমি আমাকে লাথি মারা বোনের চটি পরা ডান পায়ের তলায় মায়ের সামনেই একটা গাঢ় চুম্বন করে বললাম " হ্যাঁ, সত্যিই আমার খুব ইচ্ছা করত উমা বুড়ির মত এইভাবে তোমাদের সেবা করতে।" মা আমার উত্তর শুনে কিরকম যেন অন্য জগতে হারিয়ে গেল। কি যেন ভাবতে লাগল। আমি মায়ের চোখের সামনেই বোনের চটি পরা পা দুটো টিপে যেতে লাগলাম। উমা বুড়ি ছিল আমাদের বাড়ির খাস ঝি। ও জন্ম থেকেই নাকি আমাদের বাড়িতে চাকরানি ছিল। কাকু কাকিমার বিয়ের পর থেকে সে ওদের বাড়িতেই বেশি থাকত আর ওদের কাজ বেশি করত। আমার মা গৃহবধু আর কাকিমা চাকরি করত বলে ওদেরই চাকরের বেশি প্রয়োজন ছিল। উমা বুড়ি চিরকাল খুব সাবমিসিভ ছিল। কিন্তু আমার জন্মের সময় থেকে নাকি আরো বেশি সাবমিসিভ হয়ে পরে। আমার মা আর কাকিমার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করত বয়সে ওদের মায়ের চেয়েও বড় হওয়া স্বত্ত্বেও! রিমা আর রিচার জন্মের পরে ওরা যত বড় হতে লাগল ওদের প্রতি উমা বুড়ির সাবমিসিভনেস তত বাড়তে লাগল। দুই বাচ্চা মেয়েকে সবার চোখের সামনে পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করত বুড়ি। আমার দুই বোন স্কুল বা বাইরে থেকে ফিরে জুতোর তলা বুড়ির মুখে মুছে পরিস্কার করত। বুড়ি ওদের চটি বা জুতো পরা পা মুখের উপরে রেখে বসে পা টিপে দিত। সবার সামনে ওদের পায়ে পরা জুতো জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করত। বাড়িতে কেউ বুড়িকে এত বাড়াবাড়ি না করতে বললে বুড়ি খুব দুঃখ পেয়ে এমন কাকুতি মিনতি করত যে কেউ আর কিছু বলত না বুড়িকে। শুধু আমিই যে বুড়ির মত ওইভাবে দুই বোনের সেবা করতে না পেরে কষ্ট পেতাম সেটা কেউ বুঝত না! সত্যি বলতে ওই উমা বুড়িকে আমি খুব হিংসা করতাম ওর এই ভাগ্যের জন্য! মাস ২-৩ আগে বুড়ি বয়সের কারনেই মারা যায়। তারপর থেকে স্লেভের মত একটা চাকর না থাকার যে কি কষ্ট এই অভিযোগ অনেকবার করতে শুনেছি আমি আমার দুই বোনকে। আমার খুব ইচ্ছা হত ওদের পায়ে পরে গিয়ে বলি, প্রভু আমাকে স্লেভ করে নাও প্লিজ! কিন্তু সাহস হত না ঠিক! আজ অবশেষে আমার ভাগ্য ফিরল মনে হয়! বোন আবার আমার মুখে একটা লাথি মেরে বলল, " মা! উমা বুড়ির সাথে দাদার স্বভাবের কিন্তু বেশ মিল আছে! ও তোমার ছেলে না হয়ে ওই বুড়ির ছেলে হলেই কিন্তু বেশি মানাত। ঠিক না?" আশ্চর্য হল মা আর ভাল খারাপ কোন রিএকশানই দিচ্ছিল না। যেন অন্য কোন জগতে হারিয়ে গেছে। মায়ের এটেনশান পেতে বোন বেশ জোরে জোরে আমার মুখে পরপর ৬-৭ টা লাথি মারল। মা যেন তখন অন্য কোন অজানা জগত থেকে ফিরে এসে বলল, " হ্যাঁ। উমা বুড়ির সাথে তোর দাদার স্বভাবের বেশ মিল আছে দেখছি। ও যদি উমা বুড়ির মত একইভাবে তোদের সেবা করতে ভালবাসে তাহলে করতেই পারে। অসুবিধা কি?" মায়ের কথা শুনে বোন খুব খুশি হয়ে বলল " থ্যাংক ইউ মা!" তবে বোনের থেকেও বেশি খুশি হলাম আমি। কিন্তু তখন কথায় সেটা প্রকাশ করার চেয়ে আমার মুখের উপরে রাখা বোনের চটির তলা জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করাটা আমার বেশি গুরুত্বপুর্ন বলে মনে হল। কয়েক সেকেন্ড পরে বোন চটি পরা দুই পায়ে ভর দিয়ে আমার মুখের উপরেই উঠে দাঁড়াল। মায়ের সামনেই আমার মুখটা চটির তলায় মাড়িয়ে খাওয়ার ঘরের দিকে চলে গেল। আমিও উঠে পরলাম। হাত মুখ ধুয়ে বোনকে খাবার সার্ভ করলাম। জীবনে প্রথম। ওর খাওয়া হয়ে গেলে আমিও খেয়ে নিজের ঘরে মেঝেতে পাতা বিছানায় ফিরে এলাম। প্রথমে বোনের বিছানা রেডি করে দিলাম। আজ আর পড়তে ইচ্ছা করল না। লাইট অফ করে শুয়ে ভাবতে লাগলাম আজকের অসাধারন অভিজ্ঞতার কথা। মা যে এত সহজে বোনের প্রতি আমার উমা বুড়ির মত সাবমিসিভনেস মেনে নেবে আমার যে বিশ্বাসই হচ্ছিল না! বাড়ির বাকিরাও কি একই রকম রিএকশান দেবে আমার বোনের প্রতি সাবমিসিভনেস দেখলে? রিমাও কি রিচার মতই আমাকে ইউজ করবে পরীক্ষার পরে? এইসব ভাবতে ভাবতে কখন যেন ঘুমিয়ে পরলাম শেষে। মাধ্যমিকের আগের কয়েক সপ্তাহ সাধারনত সবারই বেশ খারাপ কাটে পরীক্ষার চাপে। কিন্তু পরের ৩ সপ্তাহ আমার অসাধারন ভাল কাটল। নিজের বোনকে আমি ঠিক ভগবানের মতই ট্রিট করছিলাম। ওকে ঘরে ঢুকতে দেখলেই ওর চটি পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করছিলাম। ও লাথি মারলে আমি ওর পায়ে চুমু খেয়ে ধন্যবাদ দিচ্ছিলাম। ওর চটি পরা পা মুখের উপরে রেখে ঘন্টার পর ঘন্টা টিপে দিচ্ছিলাম। ওর পায়ে পরা বাইরের জুতো উমা বুড়ির মতই জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করছিলাম। মায়ের সামনে এই কাজ করার পরেও মা কিভাবে সেটা এত স্বাভাবিক ভাবে নিচ্ছে ভেবে একইসাথে খুব অবাক আর ভীষণ ভাল লাগছিল আমার। অবশেষে মাধ্যমিক শেষ হল। পরীক্ষা শেষের পর বাকি দিনটা রিমা আর রিচা শপিং করেই কাটাল। পরের দিন দার্জিলিং যাচ্ছে, শপিং তো করবেই। আমার কাজ হল ওদের পিছন পিছন ওদের ব্যাগ বয়ে নিয়ে চলা। কিন্তু রিচা রিমার সামনে আমাকে সেভাবে ডমিনেট না করায় আমার খারাপ লাগছিল। সব আবার আগের মত নর্মাল হয়ে যাবে ভেবে দু:খ হলেও সবার সামনে সেই মনের ভাব প্রকাশ করতে না পেরে আগের মত পুরনো হাবভাব করে ফেলছিলাম। সন্ধ্যার মধ্যে আমরা হাওড়া চলে এলাম ১৫ তারিখ। তারপর রাতের ট্রেনে দার্জিলিং। এর মধ্যে বোন প্রায় কোন ডমিনেটই করে নি আমাকে। শুধু ট্রেনে একবার রিমাকে মনে করিয়ে দিল আমি হোটেলে রাতে ওদের পায়ের নিচে শোব! সেই শুনে দুই বোনের একসাথে সে কি হাসি! নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশানে পৌঁছে গাড়ি ভাড়া করা হল দার্জিলিং এ যাওয়ার। বড় গাড়ি। সামনের সিটে ড্রাইভারের পাশে বাবা বসল। পিছনের সিটে মা, কাকিমা আর কাকু। মাঝের সিটে রিচা আর রিমা পাশাপাশি বসে আমাকে বলল একটা ট্রলি ওদের পাশের সিটে রাখতে। আমি রাখলাম। আসলে বাকি সব ট্রলি ডিকিতে ঢোকালেও এটা ঢোকানোর জায়গা হয়নি। কিন্তু এই অজুহাতে বোন রিচা যা বলল তার জন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম না। " আর তো বসার জায়গা নেই তোর। তুই বরং আমাদের পায়ের কাছে শুয়ে পর।" " কী??" আমি বেশ অবাক হয়ে প্রশ্ন করে ফেললাম। তারপরেই আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে ভাবলাম আমার এত সুন্দর সুযোগটা হাতছাড়া হয়ে গেল বুঝি। কিন্তু না। রিচা আবার বলল "যদি এখান থেকে হেঁটে দার্জিলিং না যেতে চাস তাহলে তোকে আমাদের পায়ের কাছে শুয়েই যেতে হবে। আর কোন জায়গা নেই দেখছিসই তো!" " ঠিক আছে। কি আর করা যাবে!" বলে আমি খুব খুশি মনে দুই বোনের পায়ের কাছে শুয়ে পরলাম। আমাকে আরো অবাক করে দিয়ে রিচা সাথে সাথে ওর সাদা স্নিকার পরা পা দুটো তুলে দিল আমার মুখের উপরে। গাড়ি তখন জাস্ট ছেড়েছে! ওর জুতোর তলায় আমার চোখ দুটো ঢাকা পরায় আমি বুঝতেও পারলাম না কেউ এটা দেখেছে কিনা! " পা টিপে দে!" বোন আমার মুখে আলতো লাথি মেরে অর্ডার করার সাথে সাথে আমি আমার মুখের উপরে রাখা ওর জুতো পরা পা দুটো টিপতে লাগলাম। গাড়ির মধ্যে সমস্ত আত্মীয়র চোখের সামনে বোন এইভাবে আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে আছে আর আমি ওর সেবা করছি তখনো যেন বিশ্বাস হচ্ছিল না আমার! যেন উমা বুড়ির মতই আমি ওর চাকর হই, দাদা না! ১-২ মিনিট পরে রিমাও ওর কালো স্নিকার পরা পা দুটো আমার বুকের উপরে তুলে দিল। আমি দুই বোনের জুতো পরা পা দুটো সারা রাস্তা পালা করে টিপে দিতে লাগলাম। জার্নির এই ২.৩০-৩ ঘন্টা সময় এইভাবে দুই বোনের পা টিপে আর রিচার জুতোর তলা চেটেই কেটে গেল আমার। বাকি সবাই দার্জিলিং এর রাস্তার অপরূপ সৌন্দর্য দেখছে জানালা দিয়ে। আর আমি তার চেয়েও বেশি উপভোগ করছি এইভাবে দুই বোনের জুতো পরা পায়ের তলায় শুয়ে ওদের পা টিপতে টিপতে দার্জিলিং যাওয়া। মনে শুধু একটাই কৌতুহল তখন। মা তো সব জানে জানিই। কিন্তু বাবা বা কাকু কাকিমাও কি দেখেছে দুই বোন ওদের জুতো পরা পা আমার বুকে আর মুখে রেখেছে? দেখে থাকলে রিএকশান দিচ্ছে না কেন কিছু? এটা কি এতই স্বাভাবিক? আর রিচা কি রিমাকে সব জানিয়েছে? আমি গত ৩ সপ্তাহ যে উমা বুড়ির মতই রিচার চাকর বা ক্রীতদাসের মত হয়ে কাটিয়েছি সেটা কি রিমা জানে? আমি এই নিয়ে সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতে দুই বোনের জুতো পরা পা ভক্তিভরে টিপে চললাম। কিন্তু সব সুখেরই শেষ হয় একদিন। আমারও তাই হল। গাড়ি দার্জিলিং এ আমাদের হোটেলের সামনে থামলে দুই বোন আমার মুখটাকে জুতোর তলায় মাড়িয়ে গাড়ি থেকে নেমে দাঁড়াল। আমিও উঠে জুতোর ছাপ পরা বুক আর মুখ নিয়ে সমস্ত ব্যাগ আর ট্রলি নামিয়ে গাড়ি থেকে রিসেপশান আর তারপরে আমাদের ঘরের দিকে নিয়ে যেতে লাগলাম।

1 comment:

  1. Next part a ghumanor smy jokhon 2 boner paa er kase sube tokhon khali paa (bare feet) mukhar,naker upore dbr situation dien plz.kotha bolta gala mukhar upore paa diya chapa chup koriya dawa,nake mukhar upore khali paa diya chapa rakha koto smy nissas na niya takte pare amon game khala er situation o dien plz

    ReplyDelete