Sunday 1 November 2020

ফেমডম স্কুল প্রকল্প

ওয়েব ডেস্ক, আজকের খবর ; নিজস্ব প্রতিবেদন; ক্রমবর্ধমান নারী নির্যাতন রুখতে 'ফেমডম স্কুলিং' প্রকল্প চালু রাজ্য সরকারের: দিন দিন নারী নির্যাতন বাড়ছে দেশে। বর্তমানযুগে পুরুষ ও নারী সমান একথা প্রচারিত হওয়ার পরেও পুরুষের মধ্যে প্রবনতা দেখা যাচ্ছে আগ্রাসী ও যৌন নির্যাতনমূলক মনোভাবের মাধ্যমে নারীর উপরে নিজের অধিকার ও শ্রেষ্ঠত্ব প্রমানের চেষ্টা চালাতে। বিশেষজ্ঞেরা অনেকেই মনে করেন, এই সমস্যার সমাধান পুরুষ ও নারীর সমানাধিকারের প্রচারে নেই, নারী শ্রেষ্ঠ এই প্রচারই এই সমস্যা চিরদিনের জন্য দূর করতে পারে। বিশেষজ্ঞ টি ইভান্স জানান, ছোট থেকে ছেলেরা যদি মেয়েরা শ্রেষ্ঠ ওই তত্ত্ব শিখে বড় হয়, এবং প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার আগে অবধি যদি তাদের সমবয়সী মেয়েদের অধীনে রাখা হয়, প্রয়োজনে মেয়েরা ছেলেদের যা খুশি শাস্তি দিতে পারবে এই অধিকার দিয়ে, তাহলে ছেলেদের মধ্যে নারীকে দমিয়ে রাখার পরিবর্তে অতিরিক্ত সম্মান দেওয়ার প্রবনতা দেখা যায়। পুরুষ কতৃক এই অতিরিক্ত সম্মান মেয়েরাও উপভোগ করে, আবার ছেলেরাও স্বেচ্ছায় এটি করতে অভ্যস্ত হয়। এরফলে এমন এক পরিবেশ তৈরি হয় যা নারী পুরুষ উভয়ের পক্ষেই উপভোগ্য। টি ইভান্সের এই বৈজ্ঞানিক থিওরি এর আগে ক্ষুদ্র গোষ্ঠির উপরে প্রয়োগ করে দেখা গেছে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া গেছে। এবার তাই রাজ্য সরকার রাজ্যে ক্রমবর্ধমান নারী নির্যাতনের ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে স্বতপ্রনোদিত হয়ে টি ইভান্সের থিওরির প্রয়োগ করার জন্য রাজ্যের সমস্ত সরকারী স্কুলকে ফেমডম স্কুল ঘোষনার নির্দেশ দিয়েছে। এ ব্যাপারে শিক্ষামন্ত্রী জানান, প্রথম থেকে দ্বাদশ শ্রেনীর সকল সরকারী স্কুল কোয়েড করে দেওয়া হবে। ছেলেরা বাধ্য থাকবে বড় ছোট যেকোন মেয়ের সকল আদেশ পালন করতে। শিক্ষকেরাও ছাত্রীদের আদেশ বিনা প্রতিবাদে পালন করতে বাধ্য থাকবে। বাকি বিষয়ের সাথে প্রথম থেকে দ্বাদশ শ্রেনী পর্যন্ত প্রত্যেককে ' ফিমেল সুপিরিওরিটি' নামক একটি নতুন বিষয় পড়তে হবে যেখানে ছাত্রদের মনে ঢুকিয়ে দেওয়া হবে মেয়েদের অধিকার অনেক বেশি এবং পুরুষ জাতির জন্মই হয়েছে নারী জাতির সেবা করার জন্য। শিক্ষামন্ত্রী জানান ক্লাসের ছাত্রীদের উতসাহ দেওয়া হবে ছাত্রদের চাকরের মত ব্যবহার করার জন্য এবং যখন খুশি তাদের চড়, লাথি মারার জন্য। তিনি জানান, তিনি আশাবাদী এই সিস্টেমের মধ্য দিয়ে বড় হওয়া পরবর্তী প্রজন্মে নারী নির্যাতন বলে কোন শব্দ থাকবে না। এরপর উপস্থিত স্কুল ছাত্রী ও নারী সাংবাদিকদের জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে শিক্ষামন্ত্রী 'ফেমডম স্কুলিং' প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। প্রকল্পের উদ্বোধনে বিভিন্ন স্কুল থেকে ২০ জন ছাত্র ও ২০ জন ছাত্রীকে আনা হয়। এরপর ছাত্রীরা ছাত্রদের তাদের পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসতে আদেশ করে প্রথমে ছেলেদের গালে চড় মারতে থাকে। তারপর ছাত্রীরা স্কুল জুতো পরা পায়ে ছাত্রদের মুখে অন্তত ১০০ টা করে লাথি মারে। এরপর ছাত্রীরা ছাত্রদের আদেশ দেয় তাদের পায়ের তলায় শুয়ে পরতে। টিভি ক্যামেরার সামনেই এরপর স্কুল ছাত্রীরা ছাত্রদের মুখের উপরে জুতো পরা পা তুলে দিয়ে তাদের আদেশ করে পা টিপে দিতে। বিভিন্ন নিউজ চ্যানেলে রাজ্যবাসী লাইভ দেখতে থাকে দেশের ভবিষ্যত। তারা বুঝতে পারে, এখন যেভাবে এই ছাত্রীরা ছাত্রদের মুখের উপর নিজেদের জুতোর তলা ঘসতে ঘসতে তাদের দিয়ে পা টেপাচ্ছে, এইভাবেই ভবিষ্যতে পুরুষ জাতি নারীজাতির সেবা করবে। এরপর ছাত্রীরা ছাত্রদের জিভের উপরে ঘসে নিজেদের স্কুল শুয়ের তলা পরিস্কার করে নেয়। এই অনুষ্ঠান লাইভ দেখে জনতার মনে বিভিন্ন প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। সামান্য কিছু মানুষ এর বিরোধীতা করলেও বেশিরভাগই এর সমর্থনে মুখ খুলেছেন। তাদের বক্তব্য, দেশে নারী নির্যাতন কমাতে এটাই সঠিক ও কাঙ্ক্ষিত প্রকল্প। এদের একটি বড় অংশ ফেমডম স্কুলিং প্রকল্পের আদলে তাদের ফ্যামিলিকেও ফেমডম ফ্যামিলিতে রুপান্তরিত করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। ( এই পেজের সমস্ত পোস্টই এন্টারটেইনমেন্টের জন্য লিখিত ১০০% ফেক/মিথ্যা। এটিও অন্য পোস্টের মতই ১০০% মিথ্যা সংবাদ, শুধু ফেমডম পছন্দ করা পাঠকদের উপভোগের জন্য)।