Saturday 1 January 2022

অরুপ ও অনুষ্কা...

"গাধা, এই গাধা! এ দিকে তাকা।" শুক্রবার রাত ১০ টা। সারাদিন অফিস করে ডিনার সেরে খাটে শুয়ে ফেসবুক করছিলাম। হঠাত ডান কানে প্রচন্ড জোরে মোচড় খেয়ে আমি সে দিকে ফিরে তাকালাম। আমার ১৫ বছর বয়সী আদরের সুন্দরী ছোট বোন অনু খাটের পাশে বসে কথা গুলো বলার পরেও ওর ডান হাত দিয়ে আমার ডান কান মোলা চালিয়ে গেল। ওর মুখে মুচকি হাসি। "বলুন মহারানি, কি হয়েছে?" আমার ৭ বছরের ছোট বোনকে মহারানি বলা আর ওর আমাকে দাদার বদলে গাধা বলে ডাকা শুনলে মজা করে বলা বলেই মনে হবে। এটা আংশিক সত্যি, আমাকে অল্প এবিউজ করে ও যেমন মজা পায়, আমারও একটু ভাল লাগে ছোট বোনকে মজার ছলে এক্সট্রিম রেস্পেক্ট দেখাতে। বোন ওর হাতের আইপ্যাড প্রো-টা আমার হাতে ধরিয়ে দিয়ে বলল - " এই খবর ট দেখ।" ইউ টিউবের একটা ছোট্ট ভিডিও। আমেরিকা নিবাসি মনিশ শেঠি নামের এক ইঞ্জিনিয়ারের নাকি ফেসবুক এডিকশানের জন্য কাজে মন বসে না। তাই সে টাকা দিয়ে এক কম বয়সী মেয়েকে নিয়োগ করেছে। সে কাজের সময়ে ফেসবুক খুললেই মেয়েটি তার গালে জোরে থাপ্পর কশাবে যাতে সে ফেসবুক ছেড়ে কাজে মন দিতে পারে। আর তার এই প্ল্যান নাকি সাকসেসফুল। মেয়েটির হাতে রোজ কয়েক ডজন থাপ্পর খেয়ে তার নাকি ফেসবুক এডিকশান কমেছে। কাজে মন বসছে! আর মেয়েটিও স্রেফ একজনকে থাপ্পর মেরে মাস গেলে মোটা টাকা রোজগার করছে! " কি বুঝলি?" - আমার গালে হালকা একটা থাপ্পর মেরে অনু জিজ্ঞাসা করল। " থাপ্পর খেলে ফেসবুক এডিকশান কমে। গ্রেট আইডিয়া! তোর ফেসবুক এডিকশান এভাবে কমাতে হলে মায়ের সাহায্য নিতে পারিস!" - আমি বললাম। বোন এবার মাঝারি জোরে পরপর আমার দুই গালে দুটো থাপ্পর মেরে মুখে রাগ ফুটিয়ে বলল " এডিকশান আমার নেই, তোর আছে। আর সেটা কমাতে পারলে তোরও কাজে কম্মে মন বসবে। অফিসে প্রমোশান পাবি। তাই এই লোকটার মত তুইও এই পথ নে। আমাকে নিয়োগ কর। বেশি না, মাসে মাত্র ২০ হাজার টাকা মাইনে দিলেই হবে। যখনি তুই ফেসবুক খুলবি, আমি এসে তোর গালে জোর থাপ্পর মারব আর জোরে কান মুলে দেব। তাতেও কাজ না হলে লাঠি আর লাথি দুটোই পরবে। দেখ, এই মনিশ শেঠির মত তোরও অনেক উন্নতি হবে এতে!" বোনের মুখের হাসি দেখে আমি বুঝতে পারছিলাম না ও,ইয়ার্কি মারছে নাকি সত্যিই এরকম অদ্ভুত জিনিস ইম্পলিমেন্ট করতে চাইছে। আমার নাম অরুপ , বয়স এখন ২২। আমার ভাগ্য ভাল ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করেই একটা বড় মাল্টি ন্যাশনাল কম্পানিতে মাসে ৬৫ হাজার টাকা বেতনে জয়েন করার সুযোগ পেয়েছি ৩ মাস আগে। কোভিড পরিস্থিতিতে বাবার ব্যাবসার অবস্থা বেশ খারাপ, আমাদের পরিবার এক রকম বেঁচে গেছে আমি ভাল চাকরি পাওয়ায়। চাকরি পেয়ে এই ৩ মাসে আমি নিজের জন্য কিছুই কিনি নি। বাবা মাকে উপহার দিয়েছি। আর বোনেরটা ও আমার কান মুলে আদায় করে নিয়েছে। অনেক টাকার শপিং। একটা ২৫ হাজার টাকার ফোন। তারপর ইন্সটলমেন্টে ৭৫ হাজার টাকার আই প্যাড প্রো-ও কিনে ছেড়েছে। আমি সেখানে এখনো ৭ হাজার টাকার পুরনো ফোনই ইউজ করে যাচ্ছি। আর এখন ওর প্রস্তাব হল আমাকে থাপ্পর মারার জন্য ওকে মাসে ২০ হাজার টাকা করে দিতে হবে! সোসাল মিডিয়ার নেশা আমার নেই। সপ্তাহের শেষে বড়জোর ৩০ মিনিট ব্যয় করি আমি এর পিছনে। আর বোন বোধহয় রোজ কয়েক ঘন্টা সোসাল মিডিয়ায় কাটায়। একে আমি ইন্ট্রোভার্ট, তার উপর অফিসের ডিউটি। আর আমার বোন অনুষ্কা সেখানে এক্সট্রোভার্ট, ডমিনেটিং আর সেই সাথে ডানা কাটা পরীর মত দেখতে। ফলে এই অসামঞ্জস্য স্বাভাবিক। আমি কি উত্তর দেব ভেবে পাচ্ছিলাম না, যদিও এই প্লান বোন সত্যিই ইম্পলিমেন্ট করতে চাইছে ভেবে এক্সাইটেড লাগছিল খুব! নিজের চেয়ে ৭ বছরের ছোট, ১৫ বছর বয়সী বোন অনুকে আমি প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা করে দেব আমাকে চড় মারার জন্য, যাতে আমি সপ্তাহে ৩০ মিনিট করে সময় নষ্ট না করি ফেসবুক করে! বাহ, কি দারুন পরিকল্পনা বোনের! আমার থেকে কোন উত্তর না পেয়ে বোন আবার আমার গালে মাঝারি জোরে একটা থাপ্পর মেরে বলল "এই গাধা, উত্তর দিস না কেন?" এই প্লান বাস্তবায়িত হলে আমার খুবই ভাল লাগবে আমি জানি। তবু, সরাসরি বলে উঠতে পারলাম না বোনকে সেটা। বরং বললাম- " আমি যদি সপ্তাহে ৭ দিনে ৩০ মিনিট সোসাল মিডিয়া করি, তুই প্রতিদিন তার ৭ গুন সময় দিস এতে। তাই থাপ্পর থেরাপি কারো সত্যিই দরকার হলে সেটা তোর , আমার না!" এ কথা শুনে বোনের মুখ গম্ভীর হয়ে গেল। পরক্ষনেই আমার দুই গালে বেশ জোরে দুটো থাপ্পর আছড়ে পরল। তারপর আমার গলাটা আলতো করে টিপে ধরে বোন বলল, " এই গাধা, ভাল চাস তো ক্ষমা চা আমার পায়ে ধরে। নাহলে সারা জীবনের জন্য তোর সাথে কোন সম্পর্ক রাখব না আমি বলে দিলাম। " কি আর করি, বোন অনু গলা ছাড়লে আমি খাট থেকে উঠে ওর পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসলাম। বোনের পরনে একটা লাল টি শার্ট,,ছাই রঙের ট্রাউজার,,পায়ে লাল চটি। ফর্শা সুন্দরী বোনকে দারুন দেখাচ্ছে এই পোশাকে। আমি সোজা নিজের মাথা বোনের পায়ের উপরে নামিয়ে দিলাম। "সরি বোন, আমি ইয়ার্কি মেরে বলে ফেলেছি। তোকে আমি কখনো মারতে পারি? মারবি তো তুই আমাকে,তোর যত ইচ্ছা তত। প্লিজ ক্ষমা করে দে। তুই সম্পর্ক না রাখলে আমার তো আপন কেউ থাকবে না। প্লিজ দয়া কর।" এই বলতে বলতে আমি বোনের পায়ে আসতে আসতে মাথা ঘসতে লাগলাম। "ক্ষমা করতে পারি, যদি তুই আমার প্রস্তাবে রাজি হোস।" আমার মাথার উপরে চটি পরা ডান পা তুলে দিয়ে মাথার উপরে চটির তলা ঘসতে ঘসতে বলল বোন। " রাজি তো বটেই। তোর সাথে একটু ইয়ার্কি মারছিলাম শুধু। তোর হাতে থাপ্পর খাব এ তো আমার সৌভাগ্য।" - আমি বললাম। ঠিক আছে যা, ক্ষমা করে দিলাম। বোন ওর ডান চটি পরা পা আমার মাথার উপরে চেপে ধরে বলল। তারপর পা সরাতে আমি মাথা তুলে তাকালাম বোনের দিকে। বোন ওর চটি পরা ডান পা তুলে একটা লাথি মারল আমার মুখে। " এটা ইয়ার্কি করে আমাকে থাপ্পর মারার কথা বলার জন্য। আমি বয়সে তোর চেয়ে ছোট হলেও তোর গুরুজন হই। সব সময়ে সম্মান দিবি আমাকে। বুঝলি?" মুখে ছোট বোনের লাথি খেয়ে আমি আবার ওর চটি পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে বললাম " সরি ম্যাডাম"। " তোর একটা এটিএম কার্ড দে তো। আমার কিছু শপিং করার আছে।" আমি উঠে একটা এটিএম কার্ড এনে বোনের হাতে দিলাম। বোন চটি পরা পায়েই আমার খাটে শুয়ে পরে বলল, " যতক্ষন আমার শপিং শেষ না হয় ততক্ষন আমার পায়ের তলায় শুয়ে পা টিপতে থাক।" আমি বোনের পায়ের তলায় শুয়ে ওর চটি পরা পা দুটো নিজের বুকের উপরে তুলে পা টিপতে টিপতে বললাম, " তুই আমাকে হুকুম করলে, আমাকে মারলে সত্যিই আমার খুব ভাল লাগে রে বোন। তবে মাঝে মাঝে ইয়ার্কি মেরে অন্য রকম রিপ্লাই দিই। তুই না চাইলে আর বলব না এরকম।" " তোর ভাল লাগে আমি জানি। নাহলে তুচ্ছ কারনে কোন দাদা ৭ বছরের ছোট বোনের থাপ্পর খেয়ে উলটে তার পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চায় না। আর ওই মনিশ শেটিরও ভাল লাগে মেয়েদের হাতে থাপ্পর খেতে। নাহলে কেউ নিজেকে থাপ্পর মারার জন্য কোন মেয়েকে টাকা দিয়ে নিয়োগ করে না। " এই বলতে বলতে বোন ওর চটি পরা বাঁ পা দিয়ে আমার নাকে একটা লাথি মেরে বলল, - " নে, অনেক কথা বলেছিস। এবার মন দিয়ে আমার পা টিপতে থাক আর আমাকে শপিং করতে দে মন দিয়ে। আর আমার একাউন্টে প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা পাঠিয়ে দিতে ভুলিস না। এর বদলে প্রতি সপ্তাহে ৩০ মিনিট আমার থাপ্পর আর লাথি খেতে পাবি তুই। প্রমিস।" বোন ওর চটি পরা বাঁ পা টা রেখেছিল আমার কপালে। আর ওর চটি পরা ডান পা টা আমার বুকে রাখা ছিল। আমি সেটা দুই হাতে তুলে ভক্তি ভরে তার তলায় একটা চুম্বন করে বললাম - "থ্যাংক ইউ ম্যাডাম।" বোন খুশি হয়ে ওর চটি পরা ডান পা টা আমার ঠোঁটের উপরেই রেখে দিয়ে বলল, " নে, এবার আর কথা না বলে মন দিয়ে আমার পা টিপে দিতে থাক।" আমি মন দিয়ে আমার মুখের উপরে রাখা বোনের চটি পরা পা দুটো টিপে চললাম। আর বোন আমার টাকায় ইচ্ছমত শপিং করতে লাগল। সারা সপ্তাহের অফিস করার ক্লান্তিতে এই অবস্থাতেই কখন যেন ঘুমিয়ে পরেছি বুঝতে পারিনি। ঘুম ভাংল ভোর বেলায়, মুখের উপরে ঘুমন্ত বোনের চটি পরা পায়ের লাথি খেয়ে । বোন ঘুমের ঘোরে পা সরাতে গিয়ে লাথি মেরেছে আমার মুখে। জানালা দিয়ে শীতের শুরুর নরম রোদ ঘুমন্ত বোনের মুখে পরে ওকে অসম্ভব সুন্দর লাগছে। আমি এখনো ওর পায়ের তলায় শুয়ে। গভীর আবেগ আর শ্রদ্ধায় ওর চটি পরা দুটো পায়ের তলায় আমি একের পর এক চুম্বন করতে লাগলাম। নিজের মুখ ঘসতে লাগলাম বোনের লাল চটির তলায়। তারপর সযত্নে আসতে আসতে বোনের পা দুটো পালা করে টিপে দিতে দিতে মনে মনে সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ দিলাম আমাকে এত সুন্দর একটা বোন দেওয়ার জন্য, এভাবে তার সেবা করার সুযোগ দেওয়ার জন্য।