Wednesday 1 September 2021

রিনা ও তার ভাই

রিনা ও তার ভাই Writer-Sundori Pori অনেক দিন আগে কালিগঞ্জ গ্রামে মদন নামে এক কৃষক বাস করতেন। ছেলে মেয়ে ও তার স্ত্রী মিলে তাদের ছিলো ছোটো সংসার। চাষবাস করেই তাদের দিন কাটত। তার বড়ো মেয়ে রিনা আর তার ছেলে রিন্টু দুজনেই স্কুলে পরে, রিনা ক্লাস 12 এ আর তার ছেলে 10 এ পরে। দুজনেই এ বছর পরীক্ষা দিয়ে দিয়েছে। আগের বছর মাধ্যমিক ফেল করে ছিলো রিন্টু, তাই মদন রিন্টুর থেকে রিনা কেই বেশি ভালোবাসে।রিনা বেশ বুদ্ধিমতি দেখতেও সুন্দরী। রিন্টুর মা ও রিন্টুকে খুব একটা ভালোবাসে না। রিন্টু বাড়ির কোনো কাজও করে না কারো কোনো কথা শোনে না খালি বাবুন ডুলের মতো এমাতা ওমাতা খুরে বেড়ায়। আর ফোন নিয়ে সদাই শুয়ে পড়ে থাকে। ওকে নিয়ে চিন্তায় থাকে ওর মা বোন, মদনের ওসব কিছু যায় আসে না। একদিন রিন্টু প্রতিদিনের মত বিছানায় শুয়ে ফোন খাটছিলো রিনা তার ভাই রিন্টুকে বললো ওই গাধা যা মা বাবা কে খাবার টা দিয়ে আয় তো। জবাব এলো তুই যা। যা না সারা দিনতো কোনো কাজ করিস না শুয়ে বসে থাকিস, দুই ভাই বোনের মধ্যে 36কা আকরা। রিনা আবার বললো যা না ভাই আমি তো রান্না করছি। কোনো সাড়া এলো না রিনা রেগে ফাইর। রিনা মনে মনে ভাবলো ও রোজ রোজ ফোন নিয়ে কি অত দেখে ফোন কেনা থেকে আমায় তো একবারও হাত ও দিতে দেইনি কি আছে ব্যাপারটা দেখতে হবে। একটা বুদ্ধি এটে রিনা বললো গেলে 20 টাকা পেতিস। অমনি সাড়া এলো কই দে যাচ্ছি আগে যা তারপর দেবো। না বাবা তা বললে হবে কিছু টাকা দে কাজ হলে বাকি টাকা দিবি।রিনা তাই রিন্টুকে 10টাকা দিল। রিন্টু বললো কই দে দিয়ে আসি। ও আজ সারাদিন যে কি হবে, কেনো দিদি। কারেন থাকবে না দিনটাই লস বকতে বকতে রিনা টিফিনের ব্যাগটা দিল। রিনটু কথাটা শুনে বললো তুই কিকরে জানলি, আজ তো ওদের কি কাজ হবে তাই সারাদিন থাকবেনা কারেন আরে সেদিন হেকে গেলো না। রিন্টু ঘরে ঢুকে গেলো। কিরে আবার ঘরে ঢুকছিস কেনো। এয় এ যাচ্ছি। ফোনটা লুকিয়ে চার্জ এ দিয়ে গেলো রিন্টু। রিনা বলল যাক গাধাটা তাহলে টপ গিলেছে। রিন্টু চলে যেতেই রিনা ফোনটা চার্জ থেকে খুলে গ্যালারি খুলে চমকে গেলো একি পায়ের ছবি এক দেড়শো উপরে মেয়েদের পায়ের ছবি, আরে আরে এটা তো আমার পা আমার পায়ের ছবি ও কখন তুললো। শুধু পা কেনো, আবার ভিডিও আছে রিনা বসে বসে বেশ কয়েকটা ভিডিও দেখে ফেললো, আর ওর মনে নানান প্রশ্ন জাগলো কিন্তু কিছুই বুঝে উঠতে পারলো না সে।ফেসবুক অ্যাপ খুলে ওর ভায়ের লেখা কমেন্ট আর গল্প পরে ও পুরো ব্যাপারটা হালকা হালকা বুঝতে পারলো।ও তাহলে এই ব্যাপার আসুক ও ঘরে গাধাটাকে আজ জব্দ করবো। রিনা আবার ফোনটা চার্জে দিয়ে রান্না সেরে সানে বসে যায়। তার কিছুক্ষন পরেই রিন্টু চলে এলো ওই দিয়ে চলে এসছি। টাকা দে। রিনা স্বাভাবিক ভাবেই বললো আমি সানে এসেছি তুই যা দিচ্ছি।রিনা সান সেরে জমা কাপড় পরে ঘরে ঢোকে। দেখে তার ভাই ফোন নিয়ে শুয়ে পড়ে আছে। দারা দেখাচ্ছি মজা বলে রিনা বিছানার উপর উঠে পড়ে। অমনি রিন্টু ফোন লুকিয়ে নিলো। রিনা মনে মনে বললো ঠিক আছে ঠিক আছে। রিন্টু ঠিক যেখানে মাথা দিয়ে শুয়ে আছে ঠিক সেখানেই এক দু ইঞ্চির দুরতে রিনা তার ডান পাটা রাখলো আর খাটের উপর থাকা জামা কাপড় সরাতে লাগলো। রিন্টু একভাবে রিনার পায়ের দিকে তাকিয়ে রইলো পাগলের মতো।রিনা সেটা লক্ষ করলো। দিদি আজ তুই নুপুর পরেছিস, কেনো পড়তে পারিনা বুছি। রিনা আজ ইচ্ছা করেই নুপুর পড়েছে।তা নয় নুপুর পড়তে তোর পা খুব সুন্দর লাগছে। কেনো রে আগে লাগতোনা বুঝি। রিন্টু এর আগেও রিনার পা দেখেছে কিন্তূ আজ একটু ওর বেশি ভালো লাগছে। আজ সূর্য কোন দিকে উঠেছে তুই আমায় দিদি বললি, আবার সুন্দরী বলছিস।পা তুলতে গিয়ে রিনা তার পা দিয়ে রিন্টুর মুখে একটা আলতু লাথি মেরে বললো যা গাঁধা টাকে লাথি লাগলো। রিন্টু বললো ও কিছু না আমিই উটতে গিয়ে তোর পায়ে পড়ে গেছি আমারই ক্ষমা চায়া উচিত। বলে রিন্টু রিনার পায়ে গর করার চুছনাতাই রিনার দুপায়ে চুম খেতে লাগলো। রিন্টুর তখন আর কোনো হুস নেই সে সব ভুলে পা চাটার জন্য জিব বের করে, চাটতে যাবে যাবে রিনা রিন্টুর ঠোঁটে পায়ের আঙ্গুল দিয়ে ওর মুখ দূরে সরিয়ে দিয়ে বললো থাম থাম কি করছিস কি চাটবি নাকি এবার। রিন্টু কথাটা শুনে পাগলের মত বললো তুই চাটতে দিবি দিদি। তুই পাগল নাকি পা আবার চাটার জিনিস নাকি। হা দিদি পা চাটা যায়।অকেন দিন ধরে তোকে একটা কথা বলবো বলবো বলে বলা হয়নি। কি কথা রিনা বললো। আপনি আগে বলুন কাউকে বলবেন না। আপনি ? এই মানে sorry দিদি মুখ থেকে বেরিয়ে গেছে। তুই আগে কাউকে বলবিনা। আচ্ছা বলবো না বল। আমার তোর পা খুব ভালো লাগে দিদি তোর পা না পেলে আমি মরে যাবো। কেনো কেনো পা কেনো রিনা বললো । জানি না দিদি কিন্তু কোনো মেয়ের পা দেখলে আমি থাকতে পারি না চাটতে ইছা করে তার পায়ে সব সময় পরে থাকতে ইচ্ছা করে তার গোলাম হয়ে থাকতে ইচ্ছা করে। দিতে পারি কিন্তু একটা শর্তে। কি কি বল দিদি আমি সব শুনতে রাজি। আমার সব কথা তোকে শুনতে হবে আজ থেকে আমি যা বলব কোনো রকম প্রশ্ন ছাড়া সব করবি তুই। রাজি আমি রাজি আমি সাড়া জীবন তোর দাস হয়ে থাকবো যা বলবি তাই করব রিন্টু বললো। দে তোর পা চাটতে দে এবার। আরে দারা দারা চাটবি চাটবি অত তারা কিসের। রিনা তাড়াতাড়ি করে তার চটি পড়ে বিছানা থেকে নিচে পা ঝুলিয়ে বসে বললো পা চাটার আগে আমার জুতো চাট, চেটে পরিস্কার করেদে।রিন্টু রিনার পায়ে জুতোর দিকে তাকিয়ে বলল আবার জুতো কেনো দিদি। কেনো কথা নয় যা বলছি তাই কর না হলে পা চাটতে দেবনা। না দিদি চাটছি চাটছি, রিন্টু এবার বাধ্য হয়ে রিনার জুতো চাটতে লাগলো। রিনার জুতোয় থাকা নোংরা রিন্টুর মুখে জিবে লেগে গেলো। রিনা দুটো হাত গালে দিয়ে মুখ কুজকে ঘেন্নার চোখে দেখতে লাগলো।কিছু ক্ষণের মধ্যেই রিনার জুতো পরিস্কার করে দিল রিন্টু। তারপর রিন্টু জুতো খুলে রিনার পায়ে জিব বললো লাগলো।রিনা একটু কেপে উঠলো। তারপর চাটতে শুরু করলো এমন ভাবে চাটতে লাগলো যেনো তার কাজ থেকে ওটা কেরে নেয়া হবে, দশ বারো দিন যেনো কোনো কুকুর খেতে না পেলে যেমন ভাবে খায় ঠিক তেমন ভাবে রিন্টু চেটে চলেছে রিনার পা। রিনা এদিকে হাঃ আঃ হাঃ হাঃ হি হি করতে করতে বলল থাম থাম সুর সুরি লাগছে। দিদি কেনো? রিন্টু বললো। তুই থাম তোমার তো বেশ মজা হচ্ছে আমুল্ল্য রত্ন যে পেয়ে গেছো। কিছু হবে না দিদি আস্তে আস্তে ও সব অভ্যেস হয়ে যাবে তখন আর সুড়সুড়ি লাগবে না। হ্যা সে না হয় হয়ে যাবে তবে তুই আস্তে আস্তে চাট পায়ের আঙ্গুল গুলো চোস। রিন্টু রিনার পায়ের কাছে শুয়ে পড়ে ডান পায়ের তিন চারটি আঙ্গুল মুখে ঢুকিয়ে নিয়ে চুষতে লাগলো।রিনা সুড়সুড়ি লাগায় চোখ বন্ধ করে নিলো।আর আঃ হ্ন শব্দ করে অনুভব করতে লাগলো।প্রায় দশ কুড়ি মিনিট চেটে রিন্টু রিনার পা পুরো ভিজিয়ে দিল। রিনা বেশ আনন্দ হচ্ছে এত আনন্দ সে কোনো দিনও পাইনি। রিন্টু ও এ প্রতম কারো পা চাটছে ও সপ্নেও ভাবেনি ওর স্বপ্ন কোনো দিন এইভাবে পূরণ হবে বলে। দেখতে দেখতে আরো ১০ মিনিট কেটে গেলো রিনা খড়ির দিকে তাকিয়ে বলল থাম আমার খুব খিদে পেয়েছে যা তুই সান করে আয় খেতে বসবো। দিদি আর একটু আর একটু। রিন্টু তখন পায়ের আঙ্গুল গুলো চুষ ছিলো। না না আর না বলে রিনা তার পা রিন্টুর মুখ থেকে বের করে নিল, তোর তো পেট ভরে গেছে পৌনে দুটো বাজে আমার খিদে পেয়েছে তুই যা সান করে আয়। রিন্টু আর কথা না বাড়িয়ে সান করতে যায়। এদিকে রিনা তার পা দেখতে দেখতে বলল বাঃ বেশ পরিস্কার করেছে জল দিয়ে ধুলেও এত পরিস্কার হতনা। কুতার মত চেটে গেলো , গাধা টাকে এবার পুরুপুরিই বশে করা গেলো। খায়া দয়া সেরে রিন্টু সব বাসন কোসন ধুয়ে অনবি আজ থেকে তুই এসব কাজ করবি রিনা মুচকি হেসে বলে চলে গেলো।রিন্টু আগে কোনো দিন এসব কাজ করেনি ওর দিদিই সব করতো। কিন্তুু রিন্টু সব করে ফেললো। তারপর দুজনেই শুয়ে পরলো। রিন্টু তুই আগে কোনো দিন কারো পা চেটেছিস। না দিদি। আচ্ছা,আমার পা টা একটু মাসিশ করে দেতো। খুব ব্যাথা করছে। আচ্ছা দিদি বলে রিন্টু রিনার পায়ের কাছে বসে পা দুটো কোলে তুলে নিলো আর আস্তে আস্তে মাশিস করতে লাগলো। দিদি ।"বল‌‌", তোর পা খুব নরম মলায়ম আজ আমার সব থেকে আনন্দের দিন আমি খুব ভাগ্যবান যে আমি তোর মত একটা দিদি পেয়েছি আমার বহু দিনের স্বপ্ন আজ সত্যি হলো। রিন্টু লক্ষ্য করলো দিদি তার কোনো কথাই শুনছে না খূমিয়ে পড়েছে তাই রিন্টুও দিদির পায়ের কাছে শুয়ে পরলো আর রিনার পায়ের আঙ্গুল গুলোয় চুম্বন করতে লাগলো তারপর গোড়ালি টা আস্তে আস্তে মুখের মধ্যে পুরে নিয়ে চুষতে শুরু করলো। রিনার পা বেশ বড় না মিডিয়াম যেমন হওয়ার দরকার ঠিক তেমনি।রিনার দুটো পা এক সঙ্গে রিন্টুর মুখে চার ইঞ্চি ভিতর পযন্ত ঢুকে যাবে। তাই রিনার গোড়ালি মুখে নিয়ে চুষতে রিন্টুর কোনো অসুবিধাই হলো না। এদিকে রিন্টুও কখন ঘুমিয়ে পড়েছে খেয়াল নেই। এই রিনা এই রিন্টু ওট আর কত খুমাবি। ওদের মায়ের ডাকায় ঘুম ভাঙ্গলো। কি রকম শুয়ে আছে এ ওর পায়ের এদিকে মাথা দিয়ে আর ও এর পায়ের দিকে মাথা দিয়ে শুয়ে আছে।পরের দিন সকালে খুব রিনা ঘুম থেকে উঠে দেখলো মা বাসি ঘরের কাজ শুরু করে দিয়েছে। রিনা হাই তুলে বললো মা তুমি রাখো আমি সব করে নেবো তুমি আর বাব বরণ রহনা দাও। বেলায় আমি তোমাদের টিফিনের ব্যাবস্থা করে দিয়ে আসবো। রিনার মা বললো না আমি করে দিচ্ছি। রিনা এ সমস্ত কাজ রিন্টুকে দিয়ে করবে বলে বললো না গো মা আমি করে নেবো তোমরা যাও বেলা হয়ে হচ্ছে বলে রিনা ওর বাবামাকে জর করে পাঠিয়ে দিল।রিনার বাবামা চাষী তাই সকাল বেলায় ওদের মাঠে কাজ শুরু করতে হয় বেলা বাড়লে রোদে ভালো কাজ হয় না তাই সকাল সকাল কাজ এগিয়ে রাখতে হয়।এদিকে রিন্টু এখনও ঘুমাচ্ছে।ওই গাধা ওট ওট তাড়াতাড়ি ওট।কি হলো ও দিদি আমি একটু পরে উঠবো তুই যা। না আমি যাবো না তুই উট অনেক কাজ আছে তাড়াতাড়ি সব শেষ কর যা। রিন্টু উঠে পরলো চোখে হাত বোলাতে বোলাতে বললো কি কাজ দিদি। ঘর দোর ঝাট দে বাসন কসন গুলো মেজে আন। আ্য, রিন্টু চমকে উটলো। আ্য নয় হা। মা করে দিয়ে যাইনি, না আমি মাকে করতে দিইনি। কেনো দিদি? তোকে দিয়ে করবো বলে নে নে বেশি কথা না বাড়িয়ে তাড়াতাড়ি কর দেখিনি। রিন্টু দোরঘর ঝাট দিয়ে পরিস্কার করে বাসন কোসন মাজদে বসে পরলো। ওর মুখে যেনো কোনো সুখ নেই না করতে চাইলে যেমন ভঙ্গি করে তেমন করে আছে। রিনা দাঁত মাজতে মাজতে হাঃ হাঃ করে হেসে বলল বেটা এবার জব্দ হয়েছে তাড়াতাড়ি শিখে নে এবার থেকে তোকেই তো রোজ করতে হবে। না দিদি প্লিজ। রিনা রান্না বান্না সেরে বাবা মায়ের টিফিন পেক করে নিলো।কিরে গাধা চো এবার যেতে হবে তো রিনা রিন্টুকে ডাকদিল। আমার চটি না নিয়ে আয়। রিন্টু রিনার পায়ের কাছে হাঁটু গেড়ে বসে চটি রাখলো।পরিয়ে দে , তুই যাবি দিদি , হা ঠিক আছে তুই দিয়ে আয়। অ্যা আমি একা না তুই ও জাবি। আবার আমি কেনো যাবো দিদি রিন্টু বললো। বা রে আমি কি হেঁটে যাবো নাকি, তবে ?।তোর পিঠে চড়ে যাবো সব মালকিন যেভাবে যায় আমিও তো তোর মালকিন আমি কেনো হেঁটে যাবো। কিন্তুু দিদি, কেউ যদি দেখে ফেলে তাহলে কি বলবি সে আমি বুজে নেবো। না দিদি প্লিজ বাইরে কাউকে জানতে দিসনা তাহলে আমার পেস্টিস পুরো পামচার হয়ে যাবে সবাই আমায় ঘৃনা করবে। আরে কিছু হবে না তুই ভয় পাসনা আমি ওরকম কিছুই হতে দেবো না। নে আর টাইম নেই ওদিকে মাবাবা অপেক্ষা করছে চো। বলে রিনা রিন্টুর কাধে বসে পরলো। রিন্টু রিনাকে কাধে নিয়ে ঘরে চাবি তালা দিয়ে বাইরে বেরিয়ে পরলো। হাই কিরে জুতো পরালিনা। এই রে দিদি ভুল হয়ে গেছে। আচ্ছা বাদদে আমি তো তোর কাধ থেকে আর নামবো না জুতো পড়ার দরকার নেই। আমার পা দুটো ধর তোর হাত গুলো সামনে এগিয়ে রাখ আমি পা রাখবে। বলে রিনা রিন্টুর হতে পা তুলে দিলো। আর রিন্টুর কান দুটো ধরে বললো চো এবার গাধা চো। রিন্টু হাটতে লাগলো। দিদি তুই খুব হালকা আমার কিছু মনেই হচ্ছে না আমি তোকে নিয়ে এভাবে অনেক দূর যেতে পারবো। রিনা মজায় হাসতে লাগলো আর গুন গুন করতে লাগলো। রিনা রিন্টুর থেকে ১ বছরের বড়ো কিন্তুু দুজনকে দেখে মনে হবে না রিন্টু রিনার থেকে লম্মা আর বেশ ফিটফাট। রাস্তা শেষ করে মাঠে নামতেই রানী দিদা দেখতে পেলো। হেলা কিরে একে বারে ভায়ের কাধে বসে যাসিস যে বরণ রানী দিদা বললো। হা আমি আস্তে চাইনি ওই জোরকরে নিয়ে এলো আমার পায়ে ব্যাথা বলে কাধে বসিয়ে নিল। আসলে ভাইটা কার দেখতে হবে তো আমার সোনা ভাই ও আমার। চো ভাই চো বলে রিন্টু আবার হাটতে শুরু করলো। এই ভাবে হাঁটলে অনেক দেরি হয়ে যাবো দৌর লাগা। তবে রে বলে রিন্টু ছুটতে লাগলো।দৌরো দৌড় আরো জোড়ে আরে জোরে দৌড় বলে রিনা জোরে জোরে হাসতে লাগলো। রিনার হাসি রিন্টুর খুব মিষ্টি লাগছে অত সুন্দর লাগছে যে বলার মত নয়। দৌড়ে দৌড়ে রিন্টু চেলে এলো বাবামার কাছে। ওদের বাবামা ছাড়াও আরো দু তিন জন আছে ওখানে। রিনরা মা দেখে বললো কিরে ভায়ের কাধে বসে এলি অত দূর। নাম । না গো মা দিদিই কে আমিও বাধ্য করেছি আমার কাধে উঠার জন্য ওকে হাটতে দেবনা বলে ওকে জুতোও পড়তে দেইনি রিন্টু বললো। রিনা খাবার বেগ দিয়ে বলল আসছি মা তোমরা খেয়ে নাও। আমরা আসছি।চো রে ভাই হাঁটা দে। হাঁটবো কিরে দিদি বল দৌড়। বলে রিন্টু দৌড়তে লাগলো কিছুক্ষন দৌড়ে রিন্টু দাড়িয়ে পরলো আর হাঁপাতে হাঁপাতে বললো দিদি আর পাচ্ছিনা খুব কষ্ট হচ্ছে না দৌড়লে ভালোই হতো। হ্ন বললে তো কথা শুনবিনা নে এবার বোজ। আর হবে না ভুল হয়ে গেছে। তা বললে তো হবেনা আমি নামবো না আমি কি হেঁটে বাড়ী যাবো নাকি। চো হাটতে থাক। রিন্টু আবার হাটতে লাগলো হাঁপাতে হাঁপাতে বাড়ি চলে এলো। রিনা ঠিক যেখান থেকে রিন্টুর কাধে বসে ছিল ঠিক সেখানে এসে রিনা নেমে পরলো। রিন্টু ওখানেই শুয়ে পড়ে হাঁপাতে লাগলো। রিনা লক্ষ্য করলো তার জুতো জোড়া এখানেই পরে আছে যেটা তার ভাই তাকে পরিয়ে দিতে ভুলে গিয়েছিল। রিনা জুতো জোড়া পায়ে গলিয়ে নিলো আর রিন্টুর বুকের উপর বাম পা তুলে দিয়ে বললো তোর খুব তেষ্টা পেয়েছে না নে এবার পা চেটে তেষ্টা মেটা। বলে রিনা রিন্টুর বুকের উপর দাড়িয়ে পরলো। রিন্টুর হাত সঙ্গে সঙ্গে রিনা পা জড়িয়ে ধরলো আর শাস তিব্য হয়ে উটলো। রিনা এদিকে টলমল করছে ব্যালেন্স রাখতে পাচ্ছে না ওর ওদিকে রিন্টুর ততই কষ্ট তিব্ব হচ্ছে কিন্তুু সব কষ্ট সহ্য করে হাত দুটো দিয়ে দিদির হাত ধরলো। রিনা এবার একটু ব্যালেন্স পেলো। প্রায় ৫ মিনিট হলো রিনা দাড়িয়ে। তারপর একবার ডান পা একবার বাম পা ইচ্ছা মতন রিন্টুর জিবে খসে নিলো। রিন্টুর অবস্থা কি আর বললো বেশ কষ্ট পেলো। যত দিন কাটতে লাগলো রিনার ব্যাবহার পাল্টাতে লাগলো আরো নানা ভাবে নিজের আনন্দের জন্য রিন্টু কে কষ্ট দিতে লাগলো। এইভাবেই রিনার দিন কাটতে লাগলো।